Tag: s jaishankar

s jaishankar

  • S Jaishankar: ডাউনিং স্ট্রিটে দীপাবলির রোশনাই, সুনককে ক্রিকেট ব্যাট উপহার জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ডাউনিং স্ট্রিটে দীপাবলির রোশনাই, সুনককে ক্রিকেট ব্যাট উপহার জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দীপাবলির অনুষ্ঠান পালন করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। রবিবার দীপাবলি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের সরকারি বাসভবন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে গিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। তাঁকে স্বাগত জানান সুনক ও তাঁর স্ত্রী অক্ষতা মূর্তি। পরে সুনক ও তাঁর স্ত্রীকে বাসভবনের বাইরে প্রদীপ জ্বালাতে দেখা যায়।

    সুনককে ব্যাট উপহার

    এদিন সুনকের হাতে দীপাবলির উপহার হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলির স্বাক্ষর করা একটি ব্যাট তুলে দেন জয়শঙ্কর। সুনক ক্রিকেটপ্রেমী। সেই কারণেই তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে এমন উপহার। সুনককে একটি গণেশ মূর্তিও উপহার দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। উপহার পেয়ে যারপরনাই খুশি ব্রিটেনের ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক।

    জয়শঙ্করের ট্যুইট-বার্তা 

    এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শুভেচ্ছা তাঁকে জানিয়েছি। সাম্প্রতিক সময়ে ভারত ও ইউনাইটেড কিংডম সক্রিয়ভাবে সম্পর্ককে যথাযথ রাখতে সব রকম চেষ্টা চালাচ্ছে। মিস্টার ও মিসেস সুনককে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, তাঁদের উষ্ণ অভ্যর্থনা ও আতিথেয়তার জন্য। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও দীপাবলির শুভেচ্ছা জানান সুনক ও তাঁর স্ত্রী।

    চার দিনের ব্রিটেন সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। তাঁর এই সফরের মধ্যেই পড়েছে দীপাবলি। সেই উপলক্ষে এদিন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে তাঁকে আমন্ত্রণ জানান সুনক। স্ত্রী কয়োকো জয়শঙ্করকে নিয়ে সুনকের বাসভবনে যান ভারতের বিদেশমন্ত্রী। চলতি সফরে জয়শঙ্কর ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি ছাড়াও দেখা করবেন একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব ও বিশিষ্টজনের সঙ্গে। সুনক যে হিন্দু, তা আগেও নানা সময় একাধিক অনুষ্ঠানে বলেছেন তিনি। তবে ঘটা করে দীপাবলি পালন করতে দেখা যায়নি তাঁকে। এবার গেল (S Jaishankar)। স্ত্রীকে নিয়ে দীপাবলির প্রদীপও জ্বালালেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: লালকেল্লায় পতাকা তুলছেন ‘প্রধানমন্ত্রী মমতা’! পুজোতেও ভরপুর রাজনীতি তৃণমূলের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের, এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: কাতারে মৃত্যুদণ্ড ৮ ভারতীয়র, “ওঁদের মুক্তির জন্য যথাসাধ্য করব”, আশ্বাস জয়শঙ্করের   

    S Jaishankar: কাতারে মৃত্যুদণ্ড ৮ ভারতীয়র, “ওঁদের মুক্তির জন্য যথাসাধ্য করব”, আশ্বাস জয়শঙ্করের   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাতারে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন আট ভারতীয়। তাঁদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। “ওঁদের মুক্তির জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা হবে”, আশ্বাস বিদেশমন্ত্রীর। জানা গিয়েছে, ওই ভারতীয়দের সাজা মকুব ও দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই।

    বিদেশমন্ত্রীর ট্যুইট-বার্তা 

    ট্যুইট-বার্তায় বিদেশমন্ত্রী লিখেছেন, “সকালে কাতারে আটক ৮ ভারতীয় নৌসেনা আধিকারিকের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁদের মুক্তির জন্য সরকার সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে। ওই পরিবারগুলির উদ্বেগ ও বেদনা বুঝতে পারছি। এ ব্যাপারে আমরা তাঁদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে নিবিড়ভাবে কাজ করছি। এই বিষয়ে ওঁদের পরিবারকে অবগত করা হবে।”

    মৃত্যুদণ্ড দেয় কাতারের আদালত

    সোমবার জয়শঙ্কর ও বিদেশমন্ত্রকের উচ্চ পর্যায়ের আধিকারিকদের সঙ্গে দণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত ওই আট ভারতীয় পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ঘণ্টা তিনেক ধরে আলোচনা হয়। প্রসঙ্গত, গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গত বছর নৌবাহিনীর ওই প্রাক্তন আধিকারিকদের গ্রেফতার করা হয়েছিল। সম্প্রতি তাঁদের মৃত্যুদণ্ড দেয় কাতারের একটি আদালত। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি তাঁদের গ্রেফতারির কথা জানতে পারে ভারতীয় দূতাবাস। ৩০ সেপ্টেম্বর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে টেলিফোনে সংক্ষিপ্ত যোগাযোগ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল ধৃতদের।

    প্রসঙ্গত, গত (S Jaishankar) বছর ৩০ অগাস্ট রাতে কাতারের গোয়েন্দা সংস্থা গ্রেফতার করে ওই আট ভারতীয়কে। এঁরা হলেন ক্যাপ্টেন নভতেজ সিং গিল, ক্যাপ্টেন সৌরভ বশিষ্ট, কমান্ডার পূর্ণন্দু তিওয়ারি, ক্যাপ্টেন বীরেন্দ্রকুমার ভার্মা, কমান্ডার সুগুনাকর পাকাল, কমান্ডার সঞ্জীব গুপ্ত, কমান্ডার অমিত নাগপাল ও নাবিক রাগেশ গোপাকুমার। নৌবাহিনী থেকে অবসর নেওয়ার পর এঁরা দাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসার্ট সার্ভিসেসে চাকরি করছিলেন।

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয়র স্ত্রী ও কন্যার ব্যাঙ্কের লকারের চাবি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    গ্রেফতারির পরে পরেই ওই (S Jaishankar) আট ভারতীয়কে নিভৃত কারাবাসে রাখা হয়েছিল। ভারত কিংবা কাতার সরকারের তরফে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানানো হয়নি। তবে কাতার আদালত মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পরেই ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের তরফে ওই রায়কে অপ্রত্যাশিত বলা হয়েছিল। কাতার সরকারের সঙ্গে ওই আট ভারতীয়ের মুক্তির ব্যাপারে কথা বলা হবে বলেও জানিয়েছিল ভারত সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • S Jaishankar: ‘‘অন্য দেশ থেকে বাক স্বাধীনতা শিখতে যাব না’’, কানাডার উদ্দেশে কড়া বার্তা জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ‘‘অন্য দেশ থেকে বাক স্বাধীনতা শিখতে যাব না’’, কানাডার উদ্দেশে কড়া বার্তা জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাক স্বাধীনতা নিয়ে ট্রুডো সরকারকে তুলোধনা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকর। শুক্রবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে এক অনুষ্ঠানে বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “মত প্রকাশের স্বাধীনতা কাকে বলে, তা অন্যের থেকে শেখার দরকার নেই। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র রয়েছে ভারতে। ফলে বাক স্বাধীনতার গুরুত্ব আমরা ভালোভাবেই জানি।”  

    কী বললেন জয়শঙ্কর

    পাঁচদিনের মার্কিন সফরে গিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। সেখানেই শনিবার ফের তিনি বলেন, “আমরা গণতন্ত্রে বাস করি। বাক স্বাধীনতা কী, তা আমাদের অন্য কোনও দেশের কাছ থেকে শেখার প্রয়োজন নেই। আমাদের মনে হয় না বাক স্বাধীনতা কোনও ধরনের হিংসায় উসকানি দিতে পারে না। আমাদের কাছে তা স্বাধীনতার অপব্যবহার, স্বাধীনতা রক্ষা নয়।” সান ফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় কনসুলেটে বসে বিদেশমন্ত্রী কানাডায় ভারতীয় রাষ্ট্রদূতদের খালিস্তানি হুমকি দেওয়া প্রসঙ্গেও কথা বলেন। তিনি বলেন, “আপনারা যদি আমার জায়গায় থাকতেন, তবে কী করতেন? যদি আপনাদের দূতাবাসে, আপনাদের রাষ্ট্রদূতদের হুমকি দেওয়া হত, তাহলে আপনারা কী করতেন?”

    আরও পড়ুন: জঙ্গি-নেতা হাফিজ সইদের সন্ত্রাসী ছেলেকে অপহরণ করে হত্যা! তোলপাড় পাকিস্তানে

    বিদেশমন্ত্রীর দাবি

    বিদেশমন্ত্রীর কথায়, “গত ১০ বছরে শিখদের সমস্যা সমাধান করতে নিরলসভাবে চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদের মধ্যে অল্প কয়েকজনই বিচ্ছিন্নতাবাদ ও সন্ত্রাসবাদের কথা বলছে। এটাকে গোটা সম্প্রদায়ের সমস্যা বলে ভাবা ঠিক নয়। নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এটা দেখা উচিত।” উল্লেখ্য, কানাডার সঙ্গে সংঘাতের আবহে গতকাল মার্কিন বিদেশসচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন জয়শংকর। এই প্রসঙ্গে আমেরিকার দৃষ্টিভঙ্গির সমালোচনা করেন বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, “মার্কিনিরা এই সমস্যার দিকে সেভাবে নজর দিচ্ছেন না। আমরা কানাডার দিকে তাকালে সেখানে হিংসা, বিচ্ছিন্নতাবাদ আর সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয় দেওয়ার মতো ঘটনা দেখতে পাই। আর আমেরিকানরা তাকালে অন্য কিছু দেখতে পান। যদি কেউ বলেন, এটা জি-৭ ভুক্ত দেশে ঘটতে পারে, তবে সেটা অন্য কিছু ভাবার ইঙ্গিত দেয়।” 

    স্কটল্যান্ডে ভারতীয় হাই কমিশনারকে বাধা 

     এবার স্কটল্যান্ডে দেখা গেল খলিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সক্রিয়তা। তাঁদের নিশানায় ব্রিটেনে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার বিক্রম দুরাইস্বামী। ব্রিটেনের ভারতীয় হাই কমিশন সূত্রের খবর, শুক্রবার দুরাইস্বামীকে স্কটল্যান্ডের একটি গুরুদ্বারে প্রবেশ করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হয়। ভারতীয় হাই কমিশনারকে গুরুদ্বার পরিচালন সমিতির কয়েক জন সদস্য জানিয়ে দেন, তিনি স্বাগত নন। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ভারতে নিষিদ্ধ বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ‘শিখস ফর জাস্টিস’ (Sikhs for Justice)-এর সমর্থকেরাই এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India Canada Row: “রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসবাদে উসকানি দেওয়া কাম্য নয়”, কানাডাকে নিশানা জয়শঙ্করের

    India Canada Row: “রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসবাদে উসকানি দেওয়া কাম্য নয়”, কানাডাকে নিশানা জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসবাদে উসকানি দেওয়া কাম্য নয়।” মঙ্গলবার রাষ্ট্রসংঘের ৭৮ তম সাধারণ সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে একথা বলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। জুন মাসে কানাডায় (India Canada Row) খুন হয় খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। ওই ঘটনায় ভারতের হাত রয়েছে বলে সংসদে দাবি করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তীব্র প্রতিবাদ করে ভারত। তার পর থেকে ভারত-কানাডার সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে।

    জয়শঙ্করের নিশানায় কানাডা

    এহেন আবহে মঙ্গলবার রাষ্ট্রসংঘে ভাষণ দিতে গিয়ে নাম না করেই কানাডাকে নিশানা করেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসবাদে উসকানি দেওয়া কাম্য নয়। ঠিক একই কারণে চরমপন্থা ও কোনও হিংসায় মদত দেওয়াও অনুচিত। খেয়াল রাখতে হবে এমনটা যেন না হয় নিয়ম নির্মাতারা নিয়ম গ্রহীতাদের বশীভূত করছে। নিয়ম তখনই কাজ করবে, যখন সকলের জন্য নিয়ম সমান হবে।” এদিন নাম না করে চিন এবং পাকিস্তানকেও একহাত নিয়েছেন জয়শঙ্কর।

    আক্রমণ চিন, পাকিস্তানকেও

    তিনি বলেন, “কিছু কিছু দেশ নিজেদের মতো এজেন্ডা তৈরি করে আশা করে যে অন্যরাও সেটা মেনে নেবে। সেই দিন এবার শেষ।” তিনি বলেন (India Canada Row), “নয়াদিল্লি অবশ্য মনে করে কূটনীতি আর আলোচনাই সমাধানের একমাত্র পথ।” এক বিশ্ব এক পরিবারের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিদেশমন্ত্রী বলেন, “এটা শুধু ভারতের ধারণা নয়, গোটা বিশ্ব এতে বিশ্বাস করছে। এর ফলে সহযোগিতার বীজ বপন করা সম্ভব হচ্ছে।” এদিন বক্তব্যের শেষে বিদেশমন্ত্রী বলেন, “নমস্তে ফ্রম ভারত।” তবে ‘ইন্ডিয়া’ নামটিও বাদ দেননি জয়শঙ্কর। যখনই দেশের প্রসঙ্গ এসেছে, তিনি ব্যবহার করেছেন ‘ইন্ডিয়া’ নামটি। ভাষণের একেবারে শেষে জয়শঙ্কর বলেন, “ইন্ডিয়া দ্যাট ইজ ভারত।”

    আরও পড়ুুন: খালিস্তানি দমনে কড়া ব্যবস্থা এনআইএ-র! দেশজুড়ে ৫০ জায়গায় হানা

    প্রসঙ্গত, সদ্য (India Canada Row) সমাপ্ত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ‘ভারত’ কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পরেই জল্পনা ছড়ায়, দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’ বদলে ‘ভারত’ হচ্ছে। খাতায়-কলমে এখনও অবশ্য তা হয়নি। তবে ‘ইন্ডিয়া’ আর ‘ভারত’ যে একই দেশ, প্রধানমন্ত্রীর পর বিশ্ব রাজনীতিতে সেই পরিচয় করাতে উদ্যোগী হলেন বিদেশমন্ত্রীও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • India-Canada Relations: মোদি-জয়শঙ্কর বৈঠক! ভারতীয়দের কানাডা যাত্রা নিয়ে পরামর্শ নয়াদিল্লির

    India-Canada Relations: মোদি-জয়শঙ্কর বৈঠক! ভারতীয়দের কানাডা যাত্রা নিয়ে পরামর্শ নয়াদিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের (India-Canada Relations) অবনতি। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে এবার ভারতীয় নাগরিকদের কানাডা যাত্রার ক্ষেত্রে বিশেষ অ্যাডভাইজরি জারি করল নয়াদিল্লি। একাধিক নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে পর্যটকদের জন্য। ভারতীয় ছাত্র-ছাত্রী এবং অন্যান্য নাগরিকদের জন্য কানাডা যাত্রার ক্ষেত্রে একটি অ্যাডভাইসরি জারি করেছে বিদেশ মন্ত্রক। কূটনৈতিক সংঘাতের এই আবহে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে একান্তে বৈঠক করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকর। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা নিয়ে মোদির সঙ্গে আলোচনা হয় জয়শঙ্করের। 

    প্রবাসী ভারতীয়দের উদ্দেশে সতর্কবার্তা

    বুধবার দিল্লির তরফে কানাডাবাসী ভারতীয়দের উদ্দেশে সতর্কবার্তা জারি করা হয়। বিদেশমন্ত্রকের নির্দেশিকায় বলা হয়, ‘কানাডায় এই মুহূর্তে ভারত বিরোধী কার্যকলাপ এবং রাজনৈতিক মদতপুষ্ট হিংসা এবং অপরাধের বৃদ্ধি চোখে পড়ছে। যে সমস্ত ভারতীয় ওখানে রয়েছেন অথবা যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন, সকলকে সতর্ক করা হচ্ছে। সম্প্রতি ভারতীয় কূটনীতিক এবং কিছু সম্প্রদায়ের মানুষকে বেছে বেছে নিশানা করা হয়েছে,যাঁরা ভারতবিরোধী কার্যকলাপের সমর্থক নন। তাই ভারতীয়দের এই মুহূর্ত কানাডা যাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত’। কানাডার যে অংশগুলিতে ভারতীয়দের উপর হিংসা বা হামলা হচ্ছে, সেখানে না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে পরামর্শ

    কানাডা নিবাসী ভারতীয়দের জন্যও সাবধানবাণী দিয়েছে নয়াদিল্লি। বিদেশ মন্ত্রকের অ্যাডভাইসরিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘কানাডায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশন এবং কনসুলেট জেনারেল সেখানে বসবাসকারী ভারতীয়দের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবে। তাঁদের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তা নিয়ে ভারত তৎপর।’ কানাডায় পড়তে যাওয়া ভারতীয় ছাত্র-ছাত্রীদের সতর্ক থাকতে বলেছে কেন্দ্র। পাশাপাশি উপদ্রুত এলাকায় আশপাশের পরিস্থিতিতে নজর রাখতে বলা হচ্ছে।কানাডা নিবাসী ভারতীয় পড়ুয়াদের অবিলম্বে কানাডায় ভারতীয় হাইকমিশনে তাঁদের নাম, ফোন নম্বর রেজিস্টার করতে বলা হয়েছে। ওটাওয়ায় ভারতীয় হাইকমিশন, টরন্টো এবং ভ্যানকুভারে কনসুলেট জেনারেলের সঙ্গে যোগাযোগ করে নাম নথিভুক্ত করতে বলা হচ্ছে পড়ুয়াদের।

    আরও পড়ুুন: ‘‘প্ররোচনার উদ্দেশ্য ছিল না’’, ভারত চাপ দিতেই খালিস্তান নিয়ে সুর বদল কানাডার

    কানাডার সতর্কবার্তা

    ভারতে থাকা নিজেদের নাগরিকদের উদ্দেশেও সতর্কবার্তা জারি করেছে কানাডা সরকার। কানাডা সরকারের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয় সে দেশের নাগরিকদের জন্য। তাতে বলা হয়, ‘ভারতে থাকলে এই মুহূর্তে সতর্ক হয়ে যান, কারণ দেশজুড়ে সন্ত্রাসী হামলার সম্ভাবনা রয়েছে। এই মুহূর্তে ভারতে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। যে কোনও মুহূর্তে পরিস্থিতি পাল্টে যেতে পারে। সর্বদা সতর্ক থাকুন। খবরে চোখ রাখুন, প্রশাসনের নির্দেশ মেনে চলুন।’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar on Bharat: ‘সংবিধান বলছে যা ইন্ডিয়া, তাই ভারত’! নাম-বিতর্কে মন্তব্য বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের

    S Jaishankar on Bharat: ‘সংবিধান বলছে যা ইন্ডিয়া, তাই ভারত’! নাম-বিতর্কে মন্তব্য বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়া না ভারতবর্ষ, এই বিতর্কে বিরোধীদের মোক্ষম জবাব দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, “সংবিধান যেখানে বলছে যা ইন্ডিয়া তাই ভারত, তাহলে বিরোধীদের এত জল ঘোলা করার কী দরকার। বিতর্ক না বাড়িয়ে আমি তাঁদের বলতে চাই সংবিধানটা একবার ভালো করে পড়ুন, তাহলেই ভুল ভেঙে যাবে। স্পষ্ট করে লেখা আছে যা ইন্ডিয়া, তাই ভারত।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর

    আগামী ৯ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু জি২০ সমাবেশে অংশ নেওয়া রাষ্ট্রনেতাদের একটি নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। সেই উপলক্ষে আমন্ত্রণপত্রও যাচ্ছে নিমন্ত্রিতদের কাছে। যে আমন্ত্রণপত্র ঘিরে তোলপাড় পড়ে গিয়েছে জাতীয় রাজনীতির অন্দরে। কারণ, ভারতের রাষ্ট্রপতি কাউকে কোনও চিঠি লিখলে তাতে চিরাচরিত ভাবে লেখা থাকে ‘প্রেসিডেন্ট অফ ইন্ডিয়া’ কথাটি। কিন্তু জি২০ নেতাদের আমন্ত্রণ জানানোর চিঠিতে লেখা হয়েছে ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’ কথাটি লেখা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর আমন্ত্রণপত্রে লেখা ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’দেখেই জল্পনা তাহলে কি ইন্ডিয়া নাম বদলে শুধুই ভারত হয়ে গেল? এই বিতর্কে তোলপাড় দেশের রাজনীতি ৷ এ বিষয়ে নিজের মত স্পষ্ট করে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানালেন  ভারত নাম উচ্চারণ করলে যে ছবি ও ধারণা মনের মধ্যে ভেসে ওঠে সেই একই প্রজ্ঞা নিহিত রয়েছে দেশের সংবিধানে।

    প্রসঙ্গত, এদেশের সংবিধানে ইন্ডিয়া ও ভারত দু’টি শব্দেরই উল্লেখ রয়েছে। সংবিধানের ১ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, “India that is Bharat”। ‘সংবিধান তৈরির সময়ও ১ নম্বর অনুচ্ছেদ নিয়ে মতবিরোধ ছিল। দেশের নাম ভারত অথবা হিন্দুস্তান রাখার পক্ষে একটা বড় অংশের সমর্থন ছিল। তখন তা হয়নি। তবে এখন সময় বদলেছে। ভারতীয় সংস্কৃতি ও নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেশ কিছু শহরের নাম বদল করা হয়েছে। তাই এই সময়ই আসল নামে দেশের পরিচিতি গড়ে তোলা উচিত, বলে মনে করেন দেশের অনেকেই।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • S Jaishankar: লক্ষ্য চিন! নেপাল-ভুটানের সঙ্গে রেলপথে জুড়তে চাইছে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর   

    S Jaishankar: লক্ষ্য চিন! নেপাল-ভুটানের সঙ্গে রেলপথে জুড়তে চাইছে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ন’ বছরে সীমান্ত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুই-ই মজবুত করেছে ভারত। সম্প্রতি সাংবাদিক বৈঠকে একথাই জানালেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি জানান, জাতীয় সুরক্ষার স্বার্থেই দেশের উত্তরে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও মজবুত করা হচ্ছে। দেশের নিরাপত্তা আরও সুরক্ষিত করতেই এসব করছে মোদি সরকার। তিনি জানান, খুব শীঘ্রই ভারত-কাঠমান্ডু রেলপথে সংযোগ স্থাপন করা সম্ভব হবে। জয়শঙ্কর বলেন, শেষ পর্যায়ে রয়েছে রক্সৌল-কাঠমান্ডু ক্রস বর্ডার রেলওয়ে প্রজেক্ট। প্রজেক্টটি সম্পূর্ণ হলে ভারতের সঙ্গে কাঠমাণ্ডুর যোগাযোগ হবে সুগম। বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “অসম থেকে ভুটান পর্যন্ত রেলপথে যোগাযোগ স্থাপন করার কথাও ভাবছে মোদি সরকার।”

    ভারত-নেপাল যোগ

    জানা গিয়েছে, বিহারের চম্পারণের রক্সৌল থেকে বীরগঞ্জ, নিজগড়, সিন্সেনারি এবং খোকনা হয়ে পৌঁছবে রেলপথ পৌঁছবে কাঠমান্ডুর কাছের জেলা ললিতপুরে। নেপালে চিনের প্রভাব ঠেকাতেই এই রেললাইন গড়ায় তড়িঘড়ি করছে নয়াদিল্লি। এই পথে কার্গো এবং টু-টায়ার দু ধরণের ট্রেনই চালানো হবে। এতে যেমন কাঠমান্ডু যাওয়া অনায়াস হবে, তেমনি অন্য দেশে জিনিসপত্র পাঠানোও সহজ হবে। মোট রাস্তার ৪২ কিমি হবে টানেলের মধ্যে। পথে পড়বে ৪০টি বাঁক। তৈরি করতে হবে ১২৪টি ব্রিজ।

    ভারত-ভুটান সেতুবন্ধন

    কেবল নেপাল নয়, ভুটানের সঙ্গেও রেলপথে যোগাযোগ গড়ে তুলতে চাইছে ভারত। এজন্য অসমের কোকরাঝাড় থেকে ভুটানের জিলেপেউ পর্যন্ত ব্রডগেজ লাইন পাতা হবে। খরচ ধরা হয়েছে হাজার কোটি টাকা। দুই দেশের এই সেতুবন্ধনে তৈরি করতে হবে ৫৭.৫ কিলোমিটার রেলপথ। বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “ভারত-ভুটান রেলপথ চালু হয়ে গেলে ভুটানে আরও বেশি করে পর্যটক যেতে পারবেন।”

    আরও পড়ুুন: বাঁকুড়ার ৭ শিক্ষককে তলব করে চার-ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের

    জানা গিয়েছে, নেপাল, ভুটান ও বাংলাদেশের সঙ্গে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা ভারতের পক্ষে যতটা সহজ, ততটাই কঠিন হয়েছে মায়ানমার সীমান্তে ত্রিস্তরীয় হাইওয়ে তৈরির কাজ শেষ করা। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “হাইওয়ের কাজ অর্ধেক হয়ে পড়ে রয়েছে। বাকি থাকা কাজ শেষ করতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে।” তিনি জানান, এই হাইওয়ের দৈর্ঘ দাঁড়াবে ১৪০০ কিলোমিটার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: ‘‘দেশের সর্বকালের সেরা কূটনীতিক ভগবান হনুমান’’, তাইল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ‘‘দেশের সর্বকালের সেরা কূটনীতিক ভগবান হনুমান’’, তাইল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘দেশের সর্বকালের সেরা কূটনীতিক ভগবান হনুমান।’’ সম্প্রতি ব্যাংকক সফরে গিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। জানা গিয়েছে, প্রবাসী ভারতীয়দের একটি অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সেখানেই এমন মন্তব্য করেন তিনি। তবে এটাই প্রথম নয়, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে পুনেতে একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানেও একই মন্তব্য করেছিলেন জয়শঙ্কর। মোদি মন্ত্রিসভায় অন্যতম দুঁদে এই প্রাক্তন আমলা দিন কয়েক আগেই গুজরাট থেকে রাজ্যসভায় নির্বাচিত হয়েছেন। নিজের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন ব্যাখ্যাও দিয়েছেন জয়শঙ্কর।

    ঠিক কী বলেছেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)?

    তাইল্যান্ডের ওই অনুষ্ঠানে এদিন উপস্থিত শ্রোতাদের উদ্দেশে জয়শঙ্কর বলেন, ‘‘আপনারা যদি আমার কাছে জানতে চান যে কাকে আমি সেরা কূটনীতিবিদ হিসাবে গণ্য করি, আমার উত্তর একটাই হবে, ভগবান হনুমান।’’ 

    এই মন্তব্যের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করতে গিয়ে রামায়ণের প্রসঙ্গও টেনে আনেন বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)। তিনি বলেন, ‘‘অজানা এক জায়গায় গিয়ে মা সীতাকে খুঁজে বার করা, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা, তাঁর মানসিক জোর বাড়ানো এবং একটি জায়গায় আগুন ধরিয়ে দেওয়া। পুরো বিষয়টি সম্পন্ন করে সফলভাবে বেরিয়ে আসতে পেরেছিলেন তিনি।’’

    মোদিকে পাওয়া দেশের ভাগ্যের বিষয়

    তাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী মোদির ভূয়সী প্রশংসা করতে শোনা যায় জয়শঙ্করকে (S Jaishankar)। তিনি বলেন, ‘‘আমার মতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদিকে পাওয়া দেশের জন্য ভাগ্যের বিষয়। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং আমি তাঁর মন্ত্রিসভার একজন সদস্য। সেই কারণে আমি এই মন্তব্য করছি না।’’ কোভিড পরিস্থিতিতে মোদি সরকার যুদ্ধকালীন তৎপরতায় যেভাবে কাজ করেছে সেকথাও উল্লেখ করেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। প্রসঙ্গত, কোভিড সময়ে মোদি সরকার প্রত্যেক মহিলার অ্যাকাউন্টে নগদ টাকা পাঠানো থেকে শুরু করে ৮০ কোটি মানুষকে ফ্রিতে রেশন দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে। দেশের প্রতিটি নাগরিককে শক্তিশালী কোভিড ভ্যাকসিনও দেয় মোদি সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: আজ গান্ধীনগর থেকে রাজ্যসভায় মনোনয়ন জমা দিতে চলেছেন এস জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: আজ গান্ধীনগর থেকে রাজ্যসভায় মনোনয়ন জমা দিতে চলেছেন এস জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, সোমবার রাজ্যসভায় মনোনয়ন (Nomination) জমা দিতে চলেছেন বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি গুজরাটের গান্ধীনগর (Gandhinagar) থেকে মনোনয়ন জমা দেবেন। চলতি জুলাই মাস ও পরে আগস্ট মাসে রাজ্যসভার ১০টি আসন ফাঁকা হতে চলেছে। এই আসনের মধ্যে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের আসনও রয়েছে। 

    আজ মনোনয়ন পেশ

    ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনের তরফে ১০টি রাজ্যসভার (Rajya Sabha) আসনে নির্বাচনের ঘোষণা করা হয়েছিল। আগামী ২৪ জুলাই হতে চলেছে রাজ্যসভার নির্বাচন। পশ্চিমবঙ্গ, গুজরাট, গোয়া মিলিয়ে মোট ১০টি আসন ফাঁকা হবে। আগামী ১৩ জুলাই, বৃহস্পতিবার মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। গুজরাটের গান্ধীনগর থেকে আগেও রাজ্যসভার সাংসদ হয়েছিলেন এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এবার ওই আসন থেকেই বিদেশমন্ত্রী আবার মনোনয়ন জমা দেবেন। গুজরাটে তিনটি আসনে নির্বাচন হবে। আগামী ১৮ অগস্ট রাজ্যসভা থেকে অবসর নিতে চলেছেন দীনেশচন্দ্র জেমালভাই আনাবাদিয়া, লোখান্ডওয়ালা জুগলকসিং মাথুরজি ও সুব্রহ্মণ্যম জয়শঙ্কর। ২০১৯ সালে গুজরাট থেকে রাজ্যসভার সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন এস জয়শঙ্কর।

    বাংলায় ছয় আসনে মেয়াদ শেষ

    অন্য়দিকে, পশ্চিমবঙ্গ থেকেই সবথেকে বেশি রাজ্যসভার আসন ফাঁকা হচ্ছে। রাজ্যের সাত আসনে নির্বাচন। এর মধ্যে ছয় আসনে মেয়াদ শেষ। আগামী ১৮ অগস্ট রাজ্যসভা থেকে অবসর নিতে চলেছেন ডেরেক ও’ব্রায়েন, দোলা সেন, প্রদীপ ভট্টাচার্য, সুস্মিতা দেব, শান্তা ছেত্রী, সুখেন্দু শেখর রায়। অপর একটি উপনির্বাচন। যেখানে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া লুইজিনহো ফালেরিও আসন রয়েছে। যদি এই আসনে বিজেপি প্রার্থী দেয়, তাহলে ভোটাভুটি হবে। নয়তো বিধায়ক সংখ্যার নিরিখে ৫ তৃণমূল ও ১ বিজেপি সাংসদ পাবে রাজ্যসভা৷ বিজেপি শিবিরের তরফ থেকে আজ মনোনয়ন পেশ করার কথা৷ তৃণমূল কংগ্রেস আগামী ১২ তারিখ মনোনয়ন পেশ করবে।

    আরও পড়ুন: ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস! আসানসোলে ঘরছাড়া বিজেপি কর্মীরা

    বিজেপি পরিষদীয় দল সূত্রে খবর, সোমবার সকাল থেকে বিজেপি বিধায়কেরা বিধানসভা এসে মনোনয়নপত্রে প্রস্তাবক হিসাবে স্বাক্ষর করবেন। সোমবার মনোনয়নপত্র তৈরির জন্য বিধানসভায় আসতে পারেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। প্রাথমিক ভাবে মনোনয়নপত্র তৈরির যাবতীয় কাজ সেরে ফেলতে চাইছে গেরুয়া শিবির। দিল্লি থেকে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হলেই যাতে বিজেপির রাজ্যসভা (Rajya Sabha) প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিতে পারে— সেই প্রস্তুতি রাখা হচ্ছে। বিজেপি সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ঘোষণা করলেই সোমবার বিজেপি প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিতে পারেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরে মিলবে তাৎপর্যপূর্ণ ফল”, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরে মিলবে তাৎপর্যপূর্ণ ফল”, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই তিনদিনের আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর এই সফরে তাৎপর্যপূর্ণ ফল মিলবে বলে শনিবার জানান বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এদিন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিদেশমন্ত্রী বলেন, “এটাই প্রথমবার যে ভারতের একজন প্রধানমন্ত্রী মার্কিন কংগ্রেসে বক্তৃতা দেবেন দুবার।” মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেনের ডাকে আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। ২২ জুন প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে। ওই দিনই মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘সম্পর্ক সে সমর্থন’

    জয়শঙ্কর বলেন, “রাষ্ট্রীয় সফরে আমেরিকা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। এটা সর্বোচ্চ সম্মান। সুতরাং, যে সম্মান তিনি পাবেন, এ পর্যন্ত খুব কম রাষ্ট্রপ্রধানই তা পেয়েছেন।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকারের ন’ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত ‘সম্পর্ক সে সমর্থন’ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। অনুষ্ঠান হয়েছিল দক্ষিণ দিল্লির বাদাপুর এলাকায়। সেখানেই মোদির আসন্ন মার্কিন সফর নিয়ে আশা প্রকাশ করেন বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী এখানে দুবার ভাষণ দেননি। তাই এটাই হবে প্রথম। তামাম বিশ্বের অল্প কিছু রাষ্ট্রপ্রধান এই সুযোগ পেয়েছেন…উইনস্টন চার্চিল, নেলসন ম্যান্ডেলা।”

    মোদির সফরসূচি

    জানা গিয়েছে, ২০ জুন আমেরিকা পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী। পরের দিন রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরে নেতৃত্ব দেবেন নবম ইন্টারন্যাশনাল যোগা ডে-র অনুষ্ঠানের। পরে তিনি যাবেন ওয়াশিংটন ডিসিতে। সেখানে ২২ তারিখ তাঁকে স্বাগত জানাবেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং মার্কিন ফার্স্ট লেডি। ২৪ তারিখ পর্যন্ত আমেরিকায়ই থাকবেন মোদি।

    আরও পড়ুুন: ‘বিপর্যয়’-ধ্বস্ত গুজরাট ঘুরে দেখলেন শাহ, দুর্গতদের দিলেন সাহায্যের আশ্বাস

    এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরের আগে গ্রিন কার্ড বিলির নিয়ম শিথিল করল বাইডেন প্রশাসন। আমেরিকায় যাঁরা কাজ করতে চান, তাঁদের গ্রিন কার্ড হোল্ডার হতে হয়। এতদিন এই নিয়ম যথেষ্ট কঠোর ছিল। প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই শিথিল করা হল তা। প্রসঙ্গত, আমেরিকায় পাকাপাকিভাবে থাকতে গেলেও গ্রিনকার্ডের প্রয়োজন হয়। ভারতের বহু নাগরিক হন্যে হচ্ছেন গ্রিনকার্ডের জন্য। নিয়ম শিথিল হওয়ায় এবার আর দীর্ঘদিন তাঁদের অপেক্ষা করতে হবে না গ্রিনকার্ডের জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share