Tag: sir

  • SIR in Bengal: রাজ্যের আধিকারিকদের দ্রুত প্রস্তুতির নির্দেশ, চলছে প্রশিক্ষণ! পুজোর পরেই রাজ্যে শুরু এসআইআর

    SIR in Bengal: রাজ্যের আধিকারিকদের দ্রুত প্রস্তুতির নির্দেশ, চলছে প্রশিক্ষণ! পুজোর পরেই রাজ্যে শুরু এসআইআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বিশেষ নিবিড় সংশোধনের (SIR in Bengal) আবেদনপত্র (Enumeration Form) ছাপানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে বললেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক(CEO) মনোজ কুমার আগরওয়াল। রাজ্যে মোট ভোটারের দ্বিগুণ ফর্ম ছাপানো হবে। সিইও দফতর সূত্রে খবর, প্রায় ১৫ কোটি ফর্ম ছাপানো হবে। এত সংখ্যক ফর্ম একটি নির্দিষ্ট জায়গা থেকে ছাপানো সম্ভব নয়। তাই কোন কোন জেলায় ফর্ম ছাপানো যাবে, সেই তথ্য জানতে চাইল সিইও দফতর। মঙ্গলবার এসআইআরের সঙ্গে যুক্ত আধিকারিকদের একটি প্রশিক্ষণও দেন সিইও মনোজ আগরওয়াল। সেখানেই এই নির্দেশ দেন তিনি।

    আবেদনপত্র ছাপানোর নির্দেশ

    সিইও-র দফতর সূত্রে খবর, রাজ্যে এখন প্রায় ৭.৬৫ কোটি ভোটার রয়েছেন। তার দ্বিগুণ সংখ্যক ফর্ম (SIR in Bengal) ছাপানো হবে। এক জন ভোটারের জন্য ছাপানো হবে দু’টি করে আবেদনপত্র। একটি থাকবে ভোটারের কাছে। অন্যটি বুথ লেভেল আধিকারিকরা (বিএলও) নিয়ে আসবেন। জাতীয় নির্বাচন কমিশন থেকে প্রতিটি ভোটারের নাম-সহ তথ্য দেওয়া ফর্ম অনলাইনে আসবে। সেই সব ফর্ম এলেই ছাপানোর কাজ শুরু করতে হবে। এত সংখ্যক ফর্ম একটি নির্দিষ্ট জায়গা থেকে ছাপানো সম্ভব নয়। তাই কোন কোন জেলায় ফর্ম ছাপানো যাবে, সেই তথ্য রাজ্যের আধিকারিকদের কাছে জানতে চেয়েছে সিইও-র দফতর। সিইও-র দফতর জানিয়েছে, কোনও জেলায় ছাপানোর ব্যবস্থা না-থাকলে কলকাতা থেকেই আবেদনপত্র ছাপিয়ে তা ওই জেলায় পাঠানো হবে। সিইও দফতর জানাচ্ছে, বিহারের ক্ষেত্রে একটি জায়গা থেকেই ফর্ম ছাপানো হয়েছিল। এখানে জেলায় জেলায় ফর্ম ছাপানোর কাজ হবে। কারণ, দ্রুত কাজ করতে হবে।

    আধিকারিকদের প্রশিক্ষণ

    আবেদনপত্র (SIR in Bengal) ছাপানো হলেই পঞ্চায়েত স্তরে তা পাঠানো হবে। সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের ২০২৫ এবং ২০০২ সালের তালিকা মিলিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। এর পরে রাজ্যের প্রায় দু’কোটির বেশি পরিবারের সদস্যদের নাম, তথ্য মিলিয়ে দেখতে হবে। এই শনাক্তকরণের কাজ হলেই এসআইআর সংক্রান্ত কাজের ৭০ শতাংশ শেষ হয়ে যাবে। বিহারের চেয়ে আবেদনের ফর্মে খুব বেশি পরিবর্তন হবে না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মোতাবেক কিছু পরিবর্তন হতে পারে। বিহারের মতোই ফর্মের তথ্য প্রায় ৯৫-৯৭ শতাংশ একই থাকবে। মঙ্গলবার রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও) মনোজ রাজ্যে বিশেষ নিবিড় সমীক্ষার সঙ্গে যুক্ত আধিকারিকদের প্রশিক্ষণ দেন। বিহারে কী ভাবে এই প্রক্রিয়া হয়েছে, তা তুলে ধরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এই প্রশিক্ষণে রাজ্যের প্রায় চার হাজার আধিকারিক যোগ দেন। প্রশিক্ষণে ছিলেন ইআরও (ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার), এইআরও (অ্যাসিসট্যান্ট ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার), এডিএম এবং কয়েক জন জেলাশাসক। পুজোর আগে ৭৫ হাজার বুথ লেভেল অফিসারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সিইও দফতর জানিয়েছে, আগামী ২১-২২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ওই প্রশিক্ষণের কাজ শেষ করার চেষ্টা করা হবে।

  • SIR: বাংলায় এসআইআর শুরুর প্রস্তুতি, ভোটার ম্যাপিংয়ের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    SIR: বাংলায় এসআইআর শুরুর প্রস্তুতি, ভোটার ম্যাপিংয়ের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় এসআইআর-এর (SIR) লক্ষ্যে আরও একধাপ এগলো নির্বাচন কমিশন। এবার রাজ্যের ভোটার তালিকার মূল্যায়ন শুরু করতে চলেছে তারা। এ রাজ্যে শেষবার এসআইআর হয়েছিল ২০০২ সালে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিসের ওয়েবসাইটে সেই তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেই ভোটার তালিকার সঙ্গে এবার মিলিয়ে দেখা হবে রাজ্যের বর্তমান ভোটার তালিকা -কমিশনের ভাষায় ‘ম্যাপিং অফ ইলেক্টর’ (Voter Mapping)।

    ‘ম্যাপিং অফ ইলেক্টর’ প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ (SIR)

    ১০ অগাস্ট দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের সিইওদের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের সিইও মনোজ আগরওয়াল। ওই বৈঠকেই ‘ম্যাপিং অফ ইলেক্টর’ প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিয়েছিল কমিশন। সেই মতো এই প্রক্রিয়া শুরু করতে চলেছে সিইও অফিস। মূলত, ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই কাজ করবেন বুথ লেভেল আধিকারিকরা। এদিকে, ১৭ সেপ্টেম্বরই রাজ্যে আসছেন সিনিয়র ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার। রাজ্যের বিভিন্ন জেলা পরিদর্শন করতে পারেন তিনি। অন্য একটি সূত্রের খবর, ১৮ ও ১৯ সেপ্টেম্বর তিনি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সব জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করবেন। ওই বৈঠকে রাজ্যের এসআইআর প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হওয়ার কথা। ২০ তারিখে দিল্লিতে ফিরে যাওয়ার কথা তাঁর। সেখানে কমিশনের ফুল বেঞ্চের সামনে পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট দেবেন তিনি।

    সারা দেশেই এসআইআর চালু

    বিহারের পর এবার সারা দেশেই এসআইআর চালু করার পথে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই কমিশনের তরফে স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব রাজ্যকে প্রস্তুতি শেষ করতে হবে। অক্টোবরে জারি করা হতে পারে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি। তার পরেই শুরু হতে পারে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। যদিও ঠিক কবে থেকে এই কাজ শুরু হবে, তা জানা যায়নি। এদিকে, পশ্চিমবঙ্গের (SIR) তরফে রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ আগরওয়ালের কাছে পাঠানো চিঠিতে প্রস্তাব দেন, পশ্চিমবঙ্গে এসআইআর হলে রেশন কার্ড এবং স্বাস্থ্যসাথী কার্ডকেও নাগরিকত্ব প্রমাণের নথি হিসেবে গ্রহণ করা হোক। রাজ্যের দাবি পত্রপাঠ খারিজ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তাদের সাফ কথা, আধার কার্ডের পরে আর কোনও নথি গ্রহণ করা হবে না। সারা দেশেই এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।

    এই রাজ্যগুলিতে এসআইআর হবে আগে

    সামনেই রয়েছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ পার্বণ দুর্গাপুজো। তাই এ রাজ্যে এসআইআরের কাজ শুরু হবে পুজোর পরে। যদিও নির্বাচন কমিশন পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি অসম, তামিলনাড়ু, কেরল এবং পুদুচেরিতেও সেপ্টেম্বরের মধ্যেই যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে। অক্টোবরের প্রথম দিকেই শেষ দুর্গাপুজো। কালীপুজো-ভাইফোঁটার পর্ব চুকতে আরও দিন পনেরো। তার পরেই জোরকদমে (Voter Mapping) শুরু হয়ে যাবে এসআইআর প্রক্রিয়া। কারণ বছর ঘুরলেই বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে এই রাজ্যগুলিতে (SIR)।

  • SIR: পুজোর পরেই বাংলা-সহ গোটা দেশে শুরু হতে পারে এসআইআর, দিল্লিতে সিইও-দের বৈঠকে কী বলল কমিশন?

    SIR: পুজোর পরেই বাংলা-সহ গোটা দেশে শুরু হতে পারে এসআইআর, দিল্লিতে সিইও-দের বৈঠকে কী বলল কমিশন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর পরেই দেশ জুড়ে শুরু হতে পারে এসআইআর। আগামী ২ অক্টোবর বিজয়া দশমী। এর পরে রয়েছে লক্ষ্মীপুজো, কালীপুজো। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে দেশ জুড়ে ভোটার তালিকায় নিবিড় পরিমার্জন বা এসআইআর (SIR) শুরু করতে পারে তারা। সূত্রের খবর, বিহার নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার আগেই স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন বা এসআইআর শুরু হয়ে যেতে পারে। বুধবার, কনফারেন্স কাম ওয়ার্কশপে মুখ্য় নির্বাচনী আধিকারিকদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, এসআইআর নিয়ে তাদের প্রস্তুতি কতটা। তাতে অধিকাংশ আধিকারিকই জানান যে সেপ্টেম্বরের মধ্যে গ্রাউন্ডওয়ার্ক শেষ হয়ে যাবে। অক্টোবরেই এসআইআর শুরু হতে পারে।

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনে বৈঠক

    বুধবার দিল্লিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের দফতরে একটি বৈঠক ডাকা হয়েছিল। সব রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে নিয়ে ওই বৈঠক হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার। অপর নির্বাচন কমিশনারেরা এবং নির্বাচন কমিশনের অন্য আধিকারিকেরাও ছিলেন। ওই বৈঠকে এসআইআর নিয়ে রাজ্যগুলির প্রস্তুতি কেমন, তা খতিয়ে দেখা হয়। সাড়ে তিন ঘণ্টার এই বৈঠকে নির্বাচন কমিশন সমস্ত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের একটি তালিকা তৈরি করতে বলেন যা এসআইআর প্রক্রিয়ার সময় ভোটারদের তথ্য যাচাইয়ে গণ্য করা হবে। যেমন উত্তর-পূর্বের রাজ্য বা উপকূল অঞ্চলে যেখানে আদিবাসী জনসংখ্যা বেশি, সেখানে তাদের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বাসস্থানের সার্টিফিকেট বা জনজাতি পরিচয়ের সার্টিফিকেট গণ্য করা হবে।

    বাংলায় দু-দশক পরে এসআইআর

    আগামী বছর পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। তার আগে ভোটার তালিকা সংশোধনের জন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনের এই উদ্যোগ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। এর আগে ২০০২ সালে পশ্চিমবঙ্গে শেষ এসআইআর হয়েছিল। ২০০২ সালের এসআইআর অনুসারে ভোটার তালিকা আগেই প্রকাশ্যে এনেছে কমিশন। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর থেকে এলাকাভিত্তিক সেই তালিকা ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করা হয়েছে। এ বার দু’দশকেরও বেশি সময় পরে পশ্চিমবঙ্গে ফের এসআইআর শুরু করতে উদ্যোগী কমিশন। জাতীয় নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ভোটার তালিকায় নিবিড় পরিমার্জনের উদ্দেশ্য হল ভোটার তালিকা থেকে মৃতদের নাম বাদ দেওয়া। এছাড়া যারা ঠিকানা বদল করেছেন বা একাধিক জায়গায় ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে কিংবা ভারতীয় নাগরিকের প্রমাণ নেই, তাদের ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে।

    কীভাবে হবে এসআইআর

    বিহারের পর এবার সারা দেশে চালু হতে চলেছে ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন বা এসআইআর (Special Intensive Revision)। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) তরফে স্পষ্ট নির্দেশ, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রস্তুতি শেষ করতে হবে সব রাজ্যকে। অক্টোবরে এ ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হতে পারে। তারপরই শুরু হতে পারে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। তবে নির্দিষ্ট করে কোনও দিনক্ষণ এখনও জানায়নি কমিশন। দিল্লিতে কমিশনের পক্ষ থেকে এদিনের বৈঠকে সমস্ত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের (CEO) জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, সেপ্টেম্বরের মধ্যেই পরিকাঠামোগত প্রস্তুতি শেষ করতে হবে। তবে দেশজুড়ে একযোগে এই প্রক্রিয়া চালু হবে নাকি যেসব রাজ্যে আগামিবছর বিধানসভা ভোট রয়েছে, সেখানে আগে শুরু হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    বাংলায় প্রস্তুতি প্রায় শেষ

    পাঁচ রাজ্য—পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, অসম, কেরল ও পন্ডিচেরি—আগামী বছরে ভোট, ফলে এই রাজ্যগুলিতে এসআইআর আগে চালু হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে জাতীয় কমিশনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এসআইআর প্রক্রিয়া শুরুর জন্য রাজ্য প্রস্তুত। প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো ও কর্মীবাহিনীও প্রস্তুত রেখেছে তারা। কমিশনের এক কর্তা জানিয়েছেন, “২০০২ সালে বাংলায় ৪ কোটি ৫৮ লক্ষ ভোটারের মধ্যে প্রায় ২৮ লক্ষ নাম বাদ গিয়েছিল। এবার অতীতের সেই অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়েই আরও বেশি স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর পদ্ধতির মাধ্যমে তালিকা সংশোধনের কাজ হবে।”

    অবৈধ অভিবাসীদের জন্মস্থান পরীক্ষা

    এই ভোটার তালিকার নিবিড় ও বিশেষ সংশোধনের মূল উদ্দেশ্য হল বিদেশি অবৈধ অভিবাসীদের জন্মস্থান পরীক্ষা করে তাদের নিজেদের দেশে ফেরৎ পাঠানো। বাংলাদেশ ও মায়ানমার-সহ বিভিন্ন রাজ্যে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযানের পরিপ্রেক্ষিতে দেশে এই পদক্ষেপটি তাৎপর্যপূর্ণ বলে বিবেচিত হচ্ছে। অবশেষে, নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকার অখণ্ডতা রক্ষার জন্য তার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনের উদ্দেশে দেশজুড়ে এসআইআর চালু করতে চলেছে। সারা দেশে এসআইআর বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা ত্রুটিমুক্ত ভোটার তালিকা নিশ্চিত করতে ঘরে ঘরে যাচাইকরণ প্রক্রিয়া পরিচালনা করবেন, বলে জানিয়েছেন। কোনও সঠিক ভোটদাতার নাম বাদ পড়বে না বলেও আশ্বস্ত করেছে কমিশন।

  • SIR: রাজ্যে এসআইআর-এর আগে মার্চ থেকে অগাস্ট পর্যন্ত ৫ লাখেরও বেশি আবেদন বাতিল করল কমিশন

    SIR: রাজ্যে এসআইআর-এর আগে মার্চ থেকে অগাস্ট পর্যন্ত ৫ লাখেরও বেশি আবেদন বাতিল করল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বিশেষ নিবিড় সমীক্ষার আগে বেশ সতর্ক নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। ১ মার্চ থেকে ৩১ মে-এর মধ্যে কমিশনের কাছে নতুন ভোটারের বিপুলসংখ্যক আবেদন জমা পড়েছে। এসআইআর-এর (SIR) খবর আসতেই অনেকেই ফর্ম ৬ ও ফর্ম ৮-এর মাধ্যমে আবেদন করছিলেন। ফর্ম ৬ হল নতুন ভোটারের আবেদন, আর ফর্ম ৮ হলো ঠিকানা বা তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন। এর মধ্যে ৫০ শতাংশের বেশি আবেদন বাতিল করেছে কমিশন। অন্যদিকে, কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, ১ জুন থেকে ৭ অগাস্টের মধ্যে ১০ লক্ষের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৩৪ শতাংশ আবেদনপত্রে সিলমোহর দেওয়া হয়েছে। বাকি বাতিল হয়েছে।

    মার্চ থেকে মে পর্যন্ত নতুন ভোটারের ৫০ শতাংশের বেশি আবেদন বাতিল করেছে কমিশন

    জানা গিয়েছে, মার্চ থেকে মে পর্যন্ত নতুন ভোটারের ৫০ শতাংশের বেশি আবেদন বাতিল করেছে কমিশন (SIR)। এই তিন মাসে মোট ২ লক্ষ ৩৩ হাজার আবেদন এসেছে, যার মধ্যে ১ লক্ষ ১৬ হাজার আবেদন বাতিল হয়েছে। আবেদন বেশিরভাগ এসেছে বাংলার সীমান্তবর্তী জেলা—মালদা, মুর্শিদাবাদ এবং দুই ২৪ পরগনা থেকে। বিশেষত মুর্শিদাবাদ থেকে ৩০ হাজার, দুই ২৪ পরগনা থেকে যথাক্রমে ২০ ও ২৫ হাজার আবেদন বাতিল হয়েছে। কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ফর্ম পূরণের সময় কয়েকটি কলাম এবং নির্দিষ্ট নথি পূরণ করা বাধ্যতামূলক। যদি কোথাও খামতি থাকে বা কোনও কলাম ফাঁকা থাকে, তবে আবেদন বাতিল করা হচ্ছে।

    ১ জুন থেকে ৭ অগাস্ট পর্যন্ত ১০.০৪ লক্ষ আবেদন জমা পড়েছে

    রাজ্যের সীমান্তবর্তী এলাকায় (SIR) ১ জুন থেকে ৭ অগাস্ট পর্যন্ত ১০.০৪ লক্ষ আবেদন জমা পড়েছে, যার মধ্যে মাত্র ৬.০৫ লক্ষ আবেদন গ্রহণযোগ্য হয়েছে। বাকি ৪০.২৩ শতাংশ আবেদন বাতিল করা হয়েছে কারণ সেগুলিতে ভুয়ো নথি ছিল। বিভিন্ন জেলায় বাতিলের হারও অনেকটাই বেড়েছে। মুর্শিদাবাদে বাতিলের হার ৫৬.৪৪ শতাংশ, কোচবিহার ৪৪.৮৩ শতাংশ, উত্তর দিনাজপুর ৪৪.৮১ শতাংশ, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ৪৪.৬৮ শতাংশ, মালদা ৪১.২৫ শতাংশ এবং নদিয়ায় ৪২.১১ শতাংশ।

    এসআইআর-এর আগে তালিকায় নাম তুলতে হিড়িক

    নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) সূত্রে জানা গিয়েছে, এসআইআর-এর (SIR) ভয়ে অনেকেই হঠাৎ করেই ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আবেদন করেছেন। প্রয়োজনীয় নথি জোগাড় করতে না পারায় আবেদনের একটি বড় অংশ বাতিল হয়েছে। বিশেষ নিবিড় সমীক্ষার আগে অনেকে অবৈধভাবে ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, কয়েক বছর আগে অনলাইনে ভোটার কার্ডের আবেদন করলে তা সরাসরি বাড়িতে পৌঁছাত। কিন্তু বর্তমানে প্রতিটি আবেদন শুনানি-এর মাধ্যমে যাচাই করা হচ্ছে।

  • Election Commission: রাজ্যে এসআইআর শীঘ্রই? জোড়া বৈঠকে বসছে রাজ্য সিইও দফতর

    Election Commission: রাজ্যে এসআইআর শীঘ্রই? জোড়া বৈঠকে বসছে রাজ্য সিইও দফতর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন (এসআইআর) ঘিরে প্রস্তুতি তুঙ্গে। এই প্রক্রিয়াকে ঘিরে পরপর দুটি বৈঠক করতে চলেছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর (SIR)। রবিবার ও সোমবার বৈঠক করবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। সোমবার রাজ্যের প্রতিটি জেলার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখা হবে। ওই দিন অতিরিক্ত জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর (Election Commission)। তার আগে, শনিবার অভ্যন্তরীণ প্রস্তুতির লক্ষ্যে দফতরের আধিকারিকেরা নিজেদের মধ্যে বৈঠক করবেন।

    ১০ তারিখ বৈঠক ডেকেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)

    স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন (এসআইআর) প্রক্রিয়া নিয়ে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও) দফতর কতটা প্রস্তুত, তা খতিয়ে দেখতেই আয়োজিত হয়েছে জোড়া বৈঠক। এই বৈঠকগুলোর পর, ১০ সেপ্টেম্বর জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ডাকা বৈঠকে রাজ্যের তরফে বিস্তারিত প্রতিবেদন পেশ করবেন সিইও — এমনটাই জানা গিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে। অর্থাৎ একপ্রকার ধরে নেওয়া যাচ্ছে, রাজ্যে এসআইআর হওয়া স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।

    বাংলায় শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে এসআইআর!

    এদিকে, রাজ্যের মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়ে জাতীয় নির্বাচন কমিশন মনে করিয়ে দিয়েছে যে, এখনও পর্যন্ত সিইও দফতরে নিয়োগের জন্য চারজন আধিকারিকের নামের প্যানেল পাঠানো হয়নি। চিঠিতে দ্রুত ওই চার আধিকারিকের নিয়োগের উদ্দেশ্যে প্যানেলের নাম পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই বিহারে শুরু হয়েছে এসআইআর বা ভোটার তালিকার নিবিড় সমীক্ষা (Election Commission)। সেই রাজ্যে বাদ পড়েছে প্রায় ৬৪ লক্ষ নাম। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, আপাতত খসড়া তালিকা সংশোধনের কাজ চলছে। এই প্রক্রিয়ার পরেই কি এবার বাংলায় এসআইআর শুরু হতে চলেছে? সে পথেই কমিশন এগোচ্ছে বলে মনে করছেন অনেকেই। সম্প্রতি দিল্লিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের এক সাংবাদিক সম্মেলনে, বাংলায় এসআইআর (SIR) চালুর প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার জানান— এই বিষয়ে তাঁরা যথাযথ সিদ্ধান্ত নেবেন। আর এখন সেই সিদ্ধান্তের প্রতিফলন ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।

  • SIR in Bengal: রাজ্যে পুজোর আগে হচ্ছে না এসআইআর, কবে থেকে শুরু ভোটার তালিকায় বিশেষ সংশোধন?

    SIR in Bengal: রাজ্যে পুজোর আগে হচ্ছে না এসআইআর, কবে থেকে শুরু ভোটার তালিকায় বিশেষ সংশোধন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে রাজ্যে হচ্ছে না এসআইআর (SIR in Bengal)। ভাইফোঁটার পর পশ্চিমবঙ্গে শুরু হবে এসআইআর, এমনটাই খবর নির্বাচন কমিশন সূত্রে। বিহারে ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধনী (SIR) শুরু হওয়ার পর থেকেই বাংলায় কবে থেকে এসআইআর শুরু হবে তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে। বাংলার শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস সরাসরি এসআইআরের বিরোধিতা করেছে। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল বিজেপি এসআইআর করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। তবে এখনও তারিখ ঘোষণা না করলেও এসআইআর করার প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে নির্বাচন কমিশন।

    কেন পুজোর পরে এসআইআর

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, এসআইআর নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করার পর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশকে যথাযথভাবে কার্যকর করার জন্য ন্যূনতম দশ দিন সময় লাগে। কমিশনের একটি সূত্র জানাচ্ছে চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকেই একপ্রকার ছুটি পড়ে যাচ্ছে পুজোর জন্য, ফলে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যবর্তী সময় থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যবর্তী সময় পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে কোনভাবেই এসআইআর করা সম্ভব নয়। রাজ্যে যেভাবে প্রস্তুতির কাজ সম্পন্ন হয়ে রয়েছে তাতে বেশ কিছু জায়গার কাজ এখনও পর্যন্ত সম্পূর্ণ করে উঠতে পারেনি রাজ্য সরকার। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরও তাই পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। অতএব ভাই ফোঁটার পর নির্বাচন কমিশন এসআইআর নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করতে পারে বলে খবর।

    চূড়ান্ত প্রস্তুতি শুরু

    নির্বাচন কমিশনের অন্য একটি সূত্র জানাচ্ছে, আগামী নভেম্বর মাসে বিহারের বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করবে কমিশন। বিহারের এসআইআর (SIR in Bengal) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে এখনও শুনানি চলছে। তাই এই দুইয়ের মাঝে কোনোভাবেই পশ্চিমবঙ্গে পূজোর আগে এসআইআর কে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। তবে, প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে। ইতিমধ্যেই দিল্লিতে নিয়ে গিয়ে রাজ্যের ১০০০ বিএলওকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েব সাইটে ২০০২ সালের ভোটার তালিকা আপলোড করে দেওয়া হয়েছে। যেখান থেকে ওই তালিকা নিজেরন নাম দেখে নিতে পারবেন ভোটাররা। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনি আধিকারিক মনোজ আগরওয়াল কমিশনকে জানিয়ে দিয়েছেন যে তাঁরা এসআইআর করতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত।

  • Bihar: বিহারে এসআইআর শেষ হলেই নয়া ভোটার কার্ড ভোটারদের, কী কী বদল?

    Bihar: বিহারে এসআইআর শেষ হলেই নয়া ভোটার কার্ড ভোটারদের, কী কী বদল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারে (Bihar) এসআইআরের (sir) আবহেই এবার নয়া ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের। এসআইআর শেষ হলেই নয়া ভোটার কার্ড (Voter Id Cards) আনতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। প্রযুক্তিনির্ভর এই ভোটার কার্ডে থাকছে নানারকম ডিজিটাল সুবিধা। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এসআইআর শেষ হলেই বিহারের প্রত্যেক ভোটারের হাতে তুলে দেওয়া হবে এই নয়া ভোটার কার্ড। নির্বাচন নিয়ে গুচ্ছের পরিকল্পনা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের। কমিশনের দাবি, প্রযুক্তির প্রয়োগে নয়া ভোটার তালিকা হবে আরও বেশি সুরক্ষিত।

    বিহারে ভোটার চিহ্নিত করতে নয়া প্রযুক্তি (Bihar)

    চলতি বছরের শেষেই বিহারে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগেই এবার বিহারে ভোটার চিহ্নিত করতে নয়া প্রযুক্তি আনছে নির্বাচন কমিশন। ৩০ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের পর থেকেই রাজ্যের ভোটাররা হাতে পাবেন নয়া প্রযুক্তির ভোটার আইডি কার্ড। নির্বাচন কমিশনের এক আধিকারিক বলেন, “এসআইআর চলাকালীন বিহারের বাসিন্দাদের তাঁদের লেটেস্ট ছবি চাওয়া হয়েছিল। সেই ছবিই ব্যবহার করা হবে নয়া ভোটার কার্ডে।” তবে এই নয়া আইডি কার্ড কেবল বিহারেই চালু হবে, নাকি গোটা দেশেই, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানানো হয়নি নির্বাচন কমিশনের তরফে। প্রসঙ্গত, পয়লা অগাস্ট প্রকাশিত খসড়া ভোটার তালিকা অনুযায়ী, বর্তমানে বিহারে ভোটার রয়েছেন ৭.২৪ কোটি। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হবে ফাইনাল লিস্ট।

    এপিকের আপডেটেড সংস্করণ

    জানা গিয়েছে (Bihar), নয়া ভোটার কার্ড হল পুরানো এপিকের আপডেটেড সংস্করণ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তি ও গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ভোটাররা যাঁরা এসআইআর প্রক্রিয়ায় তাঁদের ছবি আপডেট করেছেন, নয়া কার্ডে তাদের সেই ছবিই দেখা যাবে। কার্ডে থাকছে কিউআর কোড। তাই জালিয়াতি বা নকল কার্ড তৈরি করা কার্যত অসম্ভব। কমিশন সূত্রে খবর, কার্ড (Voter Id Cards) মিলবে দু’রকমের – একটি ফিজিক্যাল ও অন্যটি ডিজিটাল। নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য, প্রযুক্তির এই প্রয়োগে বিহারের ভোটার তালিকা আরও সুরক্ষিত ও স্বচ্ছ হবে। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন হবে আরও আধুনিক। উল্লেখ্য (Bihar), আগামী ২২ নভেম্বর শেষ হচ্ছে বিহারের বর্তমান বিধানসভার মেয়াদ। আইন অনুযায়ী, তার আগেই গঠন করতে হবে নয়া বিধানসভা। কমিশন সূত্রের খবর, অক্টোবরের শেষ থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝির মধ্যেই হতে পারে বিধানসভা নির্বাচন।

    ভোট কেন্দ্রে ভিড় কমাতে চিন্তাভাবনা

    এদিকে, ভোট কেন্দ্রে ভিড় কমাতে চিন্তাভাবনা করছে কমিশন। ভোটের দিনে বুথে বুথে ভিড় কমাতে বাড়ানো হবে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা। আগে প্রতিটি কেন্দ্রে সর্বাধিক দেড় হাজার ভোটার থাকত। সেই সংখ্যাটা কমিয়ে এবার আনা হচ্ছে ১ হাজার ২০০ জনে। এই পরিবর্তনের ফলে বিহারে মোট বুথের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০ হাজারে। আগে ছিল ৭৭ হাজার। ছাব্বিশের মার্চ-এপ্রিলে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা পশ্চিমবঙ্গে। সেই সময়ও বুথের সংখ্যা বাড়ানোর (Voter Id Cards) সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এতে ভোটারদেরও অনেক বেশি সময় ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না (Bihar)।

  • Aadhaar Row: “ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য আধার বাধ্যতামূলক নয়”, স্পষ্ট জানাল কমিশন

    Aadhaar Row: “ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য আধার বাধ্যতামূলক নয়”, স্পষ্ট জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু অভিযোগ করলেই ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। অভিযোগের আইনি ভিত্তি থাকতে হয়। বিহারে বিশেষ নিবিড় সংশোধন নিয়ে বিরোধী নেতাদের একসঙ্গে দাখিল করা হলফনামা প্রসঙ্গে রবিবার এমনই প্রতিক্রিয়া জানালেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (CEC) জ্ঞানেশ কুমার। তিনি জানান, গত দুই দশক ধরে সমস্ত রাজনৈতিক দলই ভোটার তালিকায় অসঙ্গতি সংশোধনের দাবি জানিয়ে আসছিল। সেই দাবির ভিত্তিতেই প্রথমে বিহার থেকে এসআইআর প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে।

    সরাসরি অভিযোগ করা যায় না

    এদিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (CEC) জ্ঞানেশ কুমার বিহারে চলমান বিশেষ নিবিড় সংশোধন (Special Intensive Revision) প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর উত্থাপিত বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। আধার (Aadhaar) সম্পর্কিত নানা বিষয়েও পরিষ্কার ব্যাখ্যা দেন তিনি। জ্ঞানেশ কুমার জানান, “প্রতিনিধিত্ব আইনের (Representation of the People Act) অধীনে, কেবলমাত্র সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের একজন বৈধ ভোটারই অভিযোগ দায়ের করতে পারেন।” তিনি আরও বলেন, “অবৈধ ভোটার বা সাধারণ নাগরিকেরা সরাসরি অভিযোগ করতে পারেন না; তবে সাক্ষী হিসেবে তথ্য দিতে পারেন, যদি তা শপথনামার মাধ্যমে নির্বাচনী অফিসারের (ERO) সামনে পেশ করা হয়।”

    স্বচ্ছ ও সহযোগিতামূলক পরিবেশে কাজ

    উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব দাবি করেন, ২০২২ সালের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে ১৮,০০০ ভুয়ো ভোটার নিয়ে অভিযোগ জানানোর পরও কোন পদক্ষেপ করেনি নির্বাচন কমিশন। বিরোধী দলগুলোর অভিযোগ, কমিশন এসব আমলে নিচ্ছে না। তবে নির্বাচন কমিশন এই অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছে। বিরোধী দলগুলির তরফে ভোট চুরির যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তাকে উড়িয়ে দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, ভোটার, রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা এবং বিএলও-রা মিলে স্বচ্ছ ও সহযোগিতামূলক পরিবেশে কাজ করছেন এবং প্রক্রিয়াটিকে স্বীকৃতি দিচ্ছেন স্বাক্ষর ও ভিডিও টেস্টিমোনিয়ালের মাধ্যমে। কমিশনের অভিযোগ, জেলা সভাপতি ও বুথ লেভেল এজেন্টদের এই অনুমোদন রাজ্য ও জাতীয় নেতৃত্ব পর্যন্ত পৌঁছচ্ছে না, অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে উপেক্ষা করে ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে।

    আধার বাধ্যতামূলক নয়

    আধার ইস্যুতে, নির্বাচন কমিশনার জানান, “ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য আধার বাধ্যতামূলক নয়। তবে অভিযোগকারীরা চাইলে আধার কার্ড সমর্থক প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। নির্বাচন কমিশন এই নিয়ম মেনে চলে।” এদিকে, আধার সংযুক্তিকরণ সংক্রান্ত মামলাটি আগামী ২২ অগাস্ট সুপ্রিম কোর্টে উঠছে। আদালত এই বিষয়ে আরও আলোচনা করবে বলে জানা গিয়েছে।

  • EC to Rahul Gandhi: “প্রমাণ দিন নয়তো ক্ষমা চান”, ভোট চুরি নিয়ে রাহুলকে ৭ দিনের ডেডলাইন নির্বাচন কমিশনের

    EC to Rahul Gandhi: “প্রমাণ দিন নয়তো ক্ষমা চান”, ভোট চুরি নিয়ে রাহুলকে ৭ দিনের ডেডলাইন নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ভোট চুরি’ বিতর্কে লোকসভার বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (EC to Rahul Gandhi) তাঁর দাবির সপক্ষে এক সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা জমা দিতে বলল কমিশন। অন্যথায় তাঁকে ক্ষমা চাইতে হবে। এ ছাড়া তৃতীয় কোনও পথ খোলা নেই। রবিবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার। বিহারের বিশেষ নিবিড় সংশোধন (এসআইআর) প্রক্রিয়া ঘিরে বিতর্কের আবহেই নির্বাচন কমিশনকে নিশানা করে ‘ভোট চুরি’র অভিযোগ তুলেছেন রাহুল গান্ধী। রাহুলের অভিযোগ ‘সংবিধানের অবমাননা’ বলে তোপ দেগেছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। তাঁর সাফ কথা, “নির্বাচন কমিশনের কাঁধে বন্দুক রেখে ভারতের ভোটারদের নিশানা করা হচ্ছে। রাজনীতি করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন সকলের কাছে স্পষ্ট করে দিতে চায়, কমিশন কোনও ভেদাভেদ না করে ধনী-দরিদ্র, প্রবীণ, মহিলা, যুবা, প্রত্যেক শ্রেণি, প্রত্যেক ধর্মের ভোটারদের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। ভবিষ্যতেও থাকবে। কমিশন এবং ভোটাররা তুচ্ছ রাজনীতিতে ভয় পায় না।”

    ভোটার তালিকাকে ত্রুটিমুক্ত করাই একমাত্র লক্ষ্য

    বিহারে ভোটার তালিকার বিশেষ এবং নিবিড় সংশোধন (SIR) শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। খসড়া তালিকা থেকে ৬৫ লক্ষ নাম বাদ গিয়েছে। তা নিয়ে এখন সরগরম রাজনীতি। এসআইআর নিয়ে দেশ জুড়ে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। এই বিতর্কের আবহে কংগ্রেস সাংসদ ‘ভোট চুরি’র অভিযোগ তুলেছেন। রবিবার থেকে বিহারে ‘ভোটার অধিকার যাত্রা’ শুরু করেছেন তিনি। ১৬ দিন ব্যাপী চলবে এই কর্মসূচি। রাহুলের কর্মসূচি শুরুর দিনেই দিল্লি থেকে সাংবাদিক বৈঠক করে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল কমিশন। এসআইআর প্রক্রিয়ার ব্যাখ্যা দিয়ে কমিশনের দাবি, ভোটার তালিকাকে ত্রুটিমুক্ত করাই এই প্রক্রিয়ার লক্ষ্য। কিন্তু কিছু রাজনৈতিক দল এটির বিষয়ে ভুল তথ্য ছড়িয়ে দিচ্ছে।

    সাত দিনের মধ্যে হলফনামা জমা দিন

    ‘ভোট চুরি’র অভিযোগকেও ভিত্তিহীন বলেই ব্যাখ্যা করছে কমিশন। জ্ঞানেশের বক্তব্য, নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে কোনও ভেদাভেদ করে না। কমিশনের কাছে শাসক এবং বিরোধী উভয় শিবিরই সমান, তা-ও সাংবাদিক বৈঠকে জানান তিনি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের কথায়, তাঁদের দরজা সকলের জন্য সমান ভাবে খোলা। ‘ভোট চুরি’ বিতর্কে নাম না-করে রাহুলকে নিশানা করেন তিনি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন, “হয় হলফনামায় স্বাক্ষর করুন অথবা ক্ষমা চান। তৃতীয় কোনও বিকল্প নেই। যদি (রাহুল) সাত দিনের মধ্যে হলফনামা জমা না দেন, তা হলে বুঝে নিতে হবে তাঁর অভিযোগ ভুল।”

    ‘নির্বাচন কমিশনের ষড়যন্ত্র’

    বিহারের ভোট অধিকার যাত্রায় রাহুল স্পষ্টতই বলেন, ‘‘ভোট চুরির বিষয়ে আমরা আগেও জানতাম। কিন্তু কীভাবে ভোট চুরি হত, ত জানা ছিল না। সম্প্রতি জানা যাচ্ছে, নির্বাচন কমিশনই এই কাজে যুক্ত। এসব কিছুই নির্বাচন কমিশনের ষড়যন্ত্র।’’ রাহুলের আরও অভিযোগ, সারা দেশেই বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনের ভোট চুরি হচ্ছে। সে আসাম হোক বা বাংলা, মহারাষ্ট্র হোক বা বিহার। তাঁর কথায়, ‘‘ভোট চোরদের আমরা খুব শিগগিরিই ধরব ও মানুষের সামনে হাজির করব। আগামী ভোটেও ভোট চুরি হতে চলেছে। বিহারের এসআইআর বা স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন আদতে নির্বাচন কমিশনের একটি পরিকল্পনা‌। উদ্দেশ্য ভুয়ো ভোট বাড়িয়ে ও নতুন ভোটারদের সরিয়ে নির্বিচন জিতিয়ে দেওয়া একটি বিশেষ দলকে।’’ এই আবহে রবিবার দুপুরে দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার। এ ছাড়াও এ দিন উপস্থিত ছিলেন অন্য দুই নির্বাচন কমিশনার সুখবীর সিং সাঁধু এবং বিবেক জোশীও। রাহুল গান্ধী-সহ অন্য বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির ‘ভোটচুরি’ সংক্রান্ত অভিযোগ এদিন উড়িয়ে দেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেন, ‘সত্যি সত্যিই হয় (সচ সচ হোতা হ্যায়…) সূর্য পূর্ব দিকেই ওঠে। কারও কথায় পশ্চিম দিকে ওঠে না। জ্ঞানেশ কুমার বলেন, ‘‘কোথাও ভুয়ো ভোটার থাকলে তা ৭ নম্বর ফর্ম পূরণ করে আবেদন করলে নির্বাচনে কমিশন যথাযথ ব্যবস্থা নেয়। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা না করে পরে ভোট চুরির এই অভিযোগ তোলা আদতে রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা ছাড়া আর কিছুই নয়।’’

    সংবিধানের অপমান

    জ্ঞানেশের বক্তব্য, নিয়ম অনুসারে নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষের ৪৫ দিনের মধ্যে এই সংক্রান্ত মামলা করা যেতে পারে। ওই সময়ের মধ্যে কোনও অভিযোগ না জানিয়ে পরে ‘ভোট চুরি’র অভিযোগ তোলা মানে সংবিধানকে অপমান করা। ‘ভোট চুরি’র মতো শব্দ ব্যবহার গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে খাটো করে। কমিশন বা সাধারণ ভোটারেরা এই ধরনের অভিযোগ নিয়ে একেবারেই ভীত নয় বলে জানান তিনি। কমিশনের দাবি, কিছু ভোটার দ্বিগুণ ভোট দেওয়ার আশঙ্কার কথা তুললেও কোনও প্রমাণ জমা পড়েনি। জ্ঞানেশের বক্তব্য, “এক কোটিরও বেশি কর্মী নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় যুক্ত থাকেন। এত স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় কী করে ‘ভোট চুরি’ হতে পারে!” বিহারের ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধনে ৬৫ লক্ষ মানুষের নাম বাদ পড়া নিয়ে শুরু হয়েছিল রাজনৈতিক তরজা। এ বার এই বিতর্কে রাশ টানার চেষ্টা করল কমিশন। সমস্ত রাজনৈতিক দলের বুথ স্তরের প্রতিনিধিরা যে খসড়া তৈরির পরে তাতে সই করেছে, সে কথাও মনে করাল নির্বাচন কমিশন। পাশাপাশি সেখানে যে কোনও ত্রুটি সংশোধনের জন্য এখনও ১৫ দিন সময় রয়েছে, জানানো হলো সেই বিষয়টিও। কমিশনের দরজা প্রত্যেকের জন্য সমান ভাবে খোলা বলেও জানান জ্ঞানেশ কুমার।

  • Election Commission: সাসপেন্ড করতেই হবে! রাজ্যের মুখ্যসচিবকে দিল্লিতে ডেকে জানাল নির্বাচন কমিশন

    Election Commission: সাসপেন্ড করতেই হবে! রাজ্যের মুখ্যসচিবকে দিল্লিতে ডেকে জানাল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটার তালিকায় গরমিলের অভিযোগে রাজ‍্যের চার আধিকারিককে সাসপেন্ড করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই হবে রাজ্যকে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে (Manoj Pant) আগামী ২১ অগাস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বুধবার দিল্লিত কমিশনের (Election Commission) সদর দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন মনোজ পন্থ। ঘণ্টাখানেক সেখানে ছিলেন। তিনি এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে সাত দিন সময় চেয়েছিলেন। কমিশন সূত্রের খবর, মুখ্যসচিব যে সময় চেয়েছেন, তা তাঁকে দেওয়া হয়েছে।

    কেন সময় দেওয়া হল

    রাজ্যের দুই ইআরও (ERO), দুই এইআরও (AERO) ও এক ডেটা এন্ট্রি অপারেটরের বিরুদ্ধে ভোটার লিস্টে ভুয়ো নাম তোলার অভিযোগ উঠেছিল। অভিযোগ ছিল, অফিসাররা তাঁদের আইডি শেয়ার করেছেন অস্থায়ী কর্মী হিসেবে কাজ করা ডেটা এন্ট্রি অপারেটরদের সঙ্গে। তাঁদের সাসপেন্ড করার ও তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করার সুপারিশ করে কমিশন (Election Commission)। সেই ব্যবস্থা না হওয়ায় বুধবার পন্থকে তলব করা হয়েছিল দিল্লিতে। নবান্ন সূত্রে খবর, মুখ্যসচিব কমিশনের কাছে ২১ অগাস্ট পর্যন্ত সময় চেয়েছেন এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। দিল্লি থেকে কলকাতায় ফিরে এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে বসার কথা। ওই বৈঠকে যা সিদ্ধান্ত হবে, সেইমতোই গোটা প্রক্রিয়া এগোবে। রাজ্য প্রশাসন বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের অন্যান্য প্রশাসনিক আধিকারিক এবং রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গেও আলোচনা হতে পারে।

    শাস্তি দিতেই হবে

    সূত্রের খবর, কমিশনের (Election Commission) দেওয়া চিঠির নির্দেশ কেন কার্যকর হয়নি, সেই নিয়ে এদিন ফুল বেঞ্চের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে। চার অফিসারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কমিশনের নির্দেশের প্রেক্ষিতে রাজ্য সরকার এখনও কী কী পদক্ষেপ করেছে তা রিপোর্ট-সহ তুলে ধরতে হয়েছে মুখ্যসচিবকে। বৈঠকে উঠে এসেছে আইনি এক্তিয়ার সংক্রান্ত ইস্যুও। এসআইআর প্রত্যেকটা রাজ্যে বাস্তবায়ন করতে কমিশন যে বদ্ধপরিকর, তাও এদিন বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে মুখ্যসচিবকে। কমিশন ব্যাখ্যা করেছে যে এ ক্ষেত্রে আইনি এক্তিয়ারের মধ্যেই পুরো কাজ করা হচ্ছে। রাজ্য প্রশাসন সূত্রের দাবি, বৃহস্পতিবার গোটা দিনটাই কমিশনের নির্দেশ নিয়ে প্রশাসনিক মহলে আলোচনা চলবে। এর পর শুক্রবার স্বাধীনতা দিবস। ছুটির দিন। শনিবারও বিষয়টি নিয়ে খুব বেশি কিছু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। যা হওয়ার পরের সপ্তাহে হবে।

LinkedIn
Share