Tag: Smriti Irani

Smriti Irani

  • Rahul Gandhi: সরকারি বাংলো ছাড়তে হবে রাহুলকে! খালি করে দেবেন চিঠি কংগ্রেস নেতার

    Rahul Gandhi: সরকারি বাংলো ছাড়তে হবে রাহুলকে! খালি করে দেবেন চিঠি কংগ্রেস নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সরকারি বাংলো খালি করে দেবেন বলে জানিয়েছেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। লোকসভা হাউসিং কমিটির নোটিসের জবাবে একথা জানান কংগ্রেস নেতা। কোনও অধিকারের পক্ষপাত না করেই তিনি সরকারি নির্দেশ মেনে নেবেন বলে লোকসভার সচিবকে পাল্টা চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন রাহুল। 

    স্মৃতি ইরানির দাবি

    সাংসদ পদ যাওয়ার পর এবার সরকারি বাংলোও খালি করার নির্দেশ পেলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। রাহুলকে ২২ এপ্রিলের মধ্যে দিল্লিতে তার সরকারি বাংলো খালি করতে বলা হয়েছে। সোমবার লোকসভা হাউজিং কমিটি রাহুল গান্ধীকে সরকারি বাংলো খালি করার জন্য একটি নোটিস জারি করে। এব্যাপারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি বলেন, বাড়ি তাঁর নয়, সাধারণ মানুষের। কংগ্রেস নেতা স্মৃতি ইরানির নামে যে ভাষা প্রয়োগ করেছেন, সেব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, শব্দ রাহুল গান্ধীর, সংস্কার সনিয়ার ও কথা যুব কংগ্রেসের।

    রাহুলের চিঠি

    লোকসভা হাউসিং কমিটির তরফে সরকারি বাংলো (Government Bunglow) ছাড়ার নোটিস পাওয়ার কথা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) নিজে স্বীকার করেছেন। মঙ্গলবার লোকসভার সচিবকে দেওয়া চিঠিতে রাহুল লিখেছেন, “জনাদেশে আমি চার বার লোকসভার সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার সুবাদে আমার এখানে অনেক সুখস্মৃতি রয়েছে। তবে আমি আমার অধিকারের প্রতি পক্ষপাত না করেই চিঠিতে দেওয়া নির্দেশ অবশ্যই মেনে নেব।” প্রসঙ্গত, ২০০৪ সাল থেকে সাংসদ পদে রয়েছেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ফলে সাংসদ কোটায় নয়া দিল্লিতে ১২, তুঘলক লেনের বাংলো পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সাল থেকে ওই সরকারি বাংলোতেই রয়েছেন রাহুল। কিন্তু, সম্প্রতি তাঁর সাংসদ পদ খারিজ হয়েছে। তাই এবার ওই সরকারি বাংলো খালি করার নির্দেশ দিয়েছে লোকসভা হাউসিং কমিটি। 

    আরও পড়ুুন: মোদি নন, আজ শাহি দরবারে বাংলার বিজেপি সাংসদরা, পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হবে কথা?

    এক কংগ্রেস বিধায়ককে জরিমানা

    রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) পর গুজরাটের (Gujarat) নভসারির একটি আদালত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) ছবি ছিঁড়ে ফেলার অপরাধে এবার এক কংগ্রেস বিধায়ককে (Congress MLA) জেল-জরিমানার সাজা শুনিয়েছে। তিনি ভাঁসদা আসনের কংগ্রেস বিধায়ক অনন্ত প্যাটেল। ছবি ছিঁড়ে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে অসম্মান করেছেন বলে দাবি করা হয়েছে। বিচারক ভিএ ধাধাল বিধায়ক প্যাটেলকে প্রধানমন্ত্রীকে অবমাননা সহ একাধিক অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। তবে সংশ্লিষ্ট অপরাধের ন্যূনতম সাজা দিয়েছেন বিচারক। ওই বিধায়ককে ৯৯ টাকা জরিমানা করে বিচারক বলেছেন, অর্থ দণ্ডের পরিবর্তে তিনি সাত দিন জেল খাটতে পারেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Akhil Giri Issue: অখিল গিরির বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের

    Akhil Giri Issue: অখিল গিরির বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মহিলা রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করে দেশজুড়ে প্রবল সমালোচনার মুখে রাজ্যের কারা প্রতিমন্ত্রী অখিল গিরি। এবার তাঁকে দল থেকে এবং মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করার দাবি তুললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানি। অখিলের বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলাও দায়ের করা হল।

    হাইকোর্টে মামলা দায়ের

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে কুৎসিত ভাষায় আক্রমণের জন্য অখিল গিরির বিরুদ্ধে কলকাতা  হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করলেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে মন্ত্রী অখিল গিরির মন্তব্য সংবিধানের অবমাননা। সাংবিধানিক প্রধান সম্পর্কে এই ধরনের মন্তব্য করা যায় না। রাজ্য সরকার তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। আদালত উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। মামলা দায়েরের অনুমতি দেন প্রধান বিচারপতি। আগামীকাল শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। মামলাকারীর দাবি,অখিল গিরিকে অবিলম্বে মন্ত্রিত্ব পদ থেকে সরাতে হবে। এছাড়া তাঁকে গ্রেফতারির নির্দেশ দিক আদালত। বিজেপি সূত্রের খবর, ‘‘অখিল গিরি ইস্যুতে সোমবার বিজেপির পরিষদীয় দল তিনটের সময় বিধানসভায় জরুরী বৈঠকে বসছে। সেখানে শীতকালীন অধিবেশনে এই ইস্যুতে কিভাবে শাসক দলকে তথা সরকারকে চাপে ফেলা হবে তা নিয়ে আলোচনা হবে। অখিল গিরি ইস্যুতে বিধানসভার ভেতরে এবং বাইরে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াতে প্রস্তুত গেরুয়া শিবির। বিধানসভায় আগামী অধিবেশনে অখিল গিরির মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নিন্দা প্রস্তাবও আনতে পারে বিজেপি। 

    স্মৃতি ইরানির অভিযোগ

    কয়েক দিন আগেই নন্দীগ্রামে তৃণমূলের একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিতে রাজ্যের কারা প্রতিমন্ত্রী অখিল গিরি দেশের রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কুমন্তব্য করেছেন। এ প্রসঙ্গে এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি জানতে চাইলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন চুপ? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগে বলুন কবে অখিল গিরিকে দল থেকে বরখাস্ত করছেন এবং মন্ত্রিত্ব থেকেও সরিয়ে দিচ্ছেন।’’  স্মৃতি ইরানির কথায়, “দেশের সাংবিধানিক প্রধান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর উদ্দেশ্যে যে ভাষায় কথা বলেছেন রাজ্যের এক মন্ত্রী তার নিন্দার ভাষা নেই। আমি মনে করি এই অপমান দ্রৌপদী মুর্মুর নয়, দেশের মহিলাদের শুধু নয়, দেশের প্রধান  সাংবিধানিক পদকে অপমান।” শাসক দলের বিরুদ্ধে তীব্র সুর চড়িয়ে স্মৃতি ইরানি এও বলেন, ‘‘আমরা অবিলম্বে তৃণমূলের ওই নেতার অপসারণ চাই।’’

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে অখিলের মন্তব্যের জের, বিজেপির আন্দোলনে উত্তাল রাজ্য

    অখিল গিরির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

    অখিল গিরি করা মন্তব্যের বিরুদ্ধে রবিবার বিজেপির প্রতিবাদ মিছিলকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা কোচবিহারের তুফানগঞ্জের মারুগঞ্জ এলাকায়। বিজেপির মিছিলের পালটা মিছিল করে তৃণমূল কংগ্রেস। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এলাকায় পুলিশ বাহিনী ও র‍্যাফ মোতায়েন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে দেশের রাজনীতিও। রবিবার দিল্লি অখিল গিরির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। এবার প্রতিবেশী অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছেন। অসমের আদিবাসীরা তাঁর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা।

    আরও পড়ুন: ‘বেফাঁস মন্তব্যে’র জের, এবার অখিলের বিরুদ্ধে দিল্লিতে অভিযোগ দায়ের লকেটের

    অখিল গিরির মন্তব্য

    রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে অখিল গিরির কুরুচিকর মন্তব্যের জেরে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন আদিবাসীরা। পথে নেমে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন তাঁরা। অখিল গিরির পদত্যাগের দাবিতে তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়েছে গোটা এলাকায়।  উল্লেখ্য, রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি পূর্ব মেদিনীপুরের একটি সভায় গিয়ে বেলাগাম মন্তব্য করেন। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে আরও কুরুচিপূর্ণ ইঙ্গিত ছুঁড়ে দেন রাষ্ট্রপতির দিকে। সরাসরি রাষ্ট্রপতির শারীরিক রূপ নিয়ে তিনি মন্তব্য করে বসেন। এরপরই বিক্ষোভ দানা বাঁধে। বিরোধিতায় সরব হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার প্রমুখ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sealdah metro:  রাত পোহালেই উদ্বোধন শিয়ালদহ মেট্রোর, যাত্রী নিয়ে কবে থেকে ট্রেন চলবে জানেন?

    Sealdah metro:  রাত পোহালেই উদ্বোধন শিয়ালদহ মেট্রোর, যাত্রী নিয়ে কবে থেকে ট্রেন চলবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। ১১ জুলাই, সোমবার উদ্বোধন হচ্ছে শিয়ালদহ মেট্রোর (Sealdah Metro)। উদ্বোধন করবেন কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি (Smriti Irani)। মেট্রো রেল সূত্রেই এমন খবর মিলেছে।

    শিয়ালদহ মেট্রো ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর (East West Metro) একটি অংশ। বর্তমানে এই রুটে আপাতত মেট্রো চলে ফুলবাগান থেকে সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত। মেট্রো রেল সূত্রে খবর, ১৪ জুলাই বৃহস্পতিরবার থেকে যাত্রী পরিষেবা শুরু হয়ে যাবে শিয়ালদহ মেট্রোয়। ওই দিন থেকেই নিয়মিত ট্রেন চলবে শিয়ালদহ থেকে সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত। ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো পথে শিয়ালদহ স্টেশন জুড়ে যাওয়ায় এক লপ্তে মেট্রোয় যাত্রী সংখ্যা বেড়ে যাবে অনেকখানি।

    আরও পড়ুন : এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও?

    মেট্রো রেল সূত্রে খবর, শিয়ালদহ স্টেশনের উদ্বোধনের পরে একদিকে যেমন সুবিধা হবে যাত্রীদের, তেমনি অন্যদিকে আয় বাড়বে মেট্রোরও। যাত্রীদের সুবিধার্থে শিয়ালদহে রয়েছে তিনটি প্ল্যাটফর্ম। স্টেশনে থাকছে ন’টি সিঁড়ি, ১৮টি এসক্যালেটর। পাঁচটি লিফটও থাকছে যাত্রীদের সুবিধার্থে। টিকিট কাউন্টার রয়েছে ২৭টি। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি কাউন্টার তৈরি করা হয়েছে বিশেষভাবে সক্ষমদের জন্য। প্রসঙ্গত, শিয়ালদহে মেট্রোর লাইন রয়েছে মাটির ১৬.৫ মিটার গভীরে।    

    আরও পড়ুন : রেলের টাকায় তৈরি সেতু উদ্বোধনে রেলই ব্রাত্য! মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    ফি দিন শিয়ালদহ স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করেন কয়েক লক্ষ যাত্রী। এঁদের একটা অংশ এখন স্টেশনের বাইরে বেরিয়ে সেক্টর ফাইভের বাস ধরে নিত্য গন্তব্যে পৌঁছান। এই যাত্রীদেরই একটা বড অংশ এবার যাতায়াত করবেন মেট্রো পথে। তাতে সময় লাগবে বেশ খানিকটা কম। মেট্রো রেল সূত্রে খবর, ফুলবাগান থেকে সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত ট্রেন চালিয়ে খুব একটা লাভ হচ্ছে না। তার কারণ ওই পথে যাত্রী সংখ্যা খুবই কম। তবে শিয়ালদহ স্টেশন চালু হয়ে গেলে যাত্রী সংখ্যা বেড়ে যাবে অনেকখানি। মেট্রো কর্তৃপক্ষের আশা, লাভের মুখও দেখা যাবে।

    এদিকে, শিয়ালদহ স্টেশন উদ্বোধন ঘিরে সারা যাবতীয় প্রস্তুতি পর্ব। রাত পোহালেই হবে উদ্বোধন। শোনা যাচ্ছে, বৃহস্পতিবার সাত সকালে যাত্রী নিয়ে প্রথম ট্রেনটি ছাড়বে শিয়ালদহ থেকে। ডেস্টিনেশন, সেক্টর ফাইভ।

     

  • Sealdah Metro: প্রতীক্ষা শেষ, শিয়ালদহ- সল্টলেক মেট্রোর উদ্বোধন স্মৃতি ইরানির

    Sealdah Metro: প্রতীক্ষা শেষ, শিয়ালদহ- সল্টলেক মেট্রোর উদ্বোধন স্মৃতি ইরানির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সোমবার, বহু প্রতীক্ষিত শিয়ালদহ মেট্রো (Sealdah Metro) স্টেশনের উদ্বোধন করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি (Smriti Irani)। হাওড়া স্টেশন থেকে তিনি নতুন মেট্রোর লাইনের উদ্বোধন (Inauguration) করেন। জানা গিয়েছে, আগামী বৃহস্পতিবার থেকে পরিষেবা চালু হয়ে যাবে এই মেট্রো লাইনের। সেক্টর ফাইভ থেকে শিলায়দহ পর্যন্ত চলবে মেট্রো। 

    রেল মন্ত্রক ধারণা করছে, এই মেট্রো স্টেশন থেকে প্রতি দিন গড়ে ৪০ থেকে ৫০ হাজার মানুষ যাত্রা করবেন। শহরের দুই ব্যস্ততম কর্মক্ষেত্রে জুড়ে যাওয়ায় অনেকেই এই পথেই যাতায়াত করবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: দেশে এই প্রথম সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী অ-মুসলিম, অতিরিক্ত দায়িত্ব স্মৃতি ইরানিকে

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি, এ দিন বিকেলে শিয়ালদহ স্টেশনে উপস্থিত হন। নর্থ গেটে অত্যাধিক ভিড় থাকার কারণে সাউথ গেট দিয়ে স্টেশনে প্রবেশ করেন তিনি। তারপর ট্রেনে ওঠেন। অত্যাধিক ভিড় থাকায ফুলবাগান অবধি যেতে পারেননি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। কিছুক্ষন পরেই শিয়ালদহ মেট্রো স্টেশন থেকে বেরিয়ে যান। হাওড়ার মূল অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে শিয়ালদহে স্টেশন দেখতে এসেছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: রাত পোহালেই উদ্বোধন শিয়ালদহ মেট্রোর, যাত্রী নিয়ে কবে থেকে ট্রেন চলবে জানেন? 

    এর পর হাওড়ার মূল অনুষ্ঠানে যোগ দেন স্মৃতি ইরানি। সেখানে মেট্রোর একটি প্রতিকৃতি তুলে দেওয়া হয় স্মৃতি ইরানির হাতে। এর পর বিকেল সাড়ে পাঁচটার পর হাওড়া ময়দানের অনুষ্ঠান থেকে সবুজ পতাকা উড়িয়ে ট্রেনের শুভ সূচনা করেন তিনি। ওদিকে শিয়ালদহ স্টেশনে অপেক্ষা করছিল ট্রেন, সবুজ পতাকা দেখানোর পরেই যাত্রা শুরু করে শিয়ালদহ মেট্রো। শিয়ালদহ থেকে সেক্টর ফাইভ যেতে খরচ পড়বে মোট ২০ টাকা। সকাল সাতটা থেকে রাত সাড়ে নটা পর্যন্ত চলবে মেট্রো। এই রুটে যেতে সময় লাগবে ২১ মিনিট।

    এদিন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী অনুষ্ঠানে বলেন, “শিনজো আবের স্মৃতিতে আমরা আগে এক মিনিটের নীরবতা পালন করব।” তার পরেই তিনি ভারতীয় রেলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “যারা সাধারণ মানুষের সুবিধার জন্যে এত বড় কাজ করলেন, তাঁদের ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নকে সত্যি করছে ভারতীয় রেল। প্রধানমন্ত্রী যে স্বপ্ন ভারতের নবনির্মাণের জন্যে দেখেছিলেন, তার মধ্যে রয়েছে ভারতীয় রেলসহ জল, স্থল ও আকাশে উন্নয়নের স্বপ্ন, তা পূর্ণ হবে। শিয়ালদহ এশিয়ার ব্যস্ততম রেল স্টেশন। সেই কারণেই পরিকাঠামো উন্নয়নে জোর। ভারত সরকার সব বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্তর থেকে সাহায্য করেছে। পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ধন্যবাদ জানিয়েছেন। সল্টলেক আমার দাদুর বাড়ি, ওই বাড়ির কাছে মেট্রো যাবে, এটা আমার কাছে আশীর্বাদ”।

     

  • Sealdah Metro Inauguration: মুখ্যমন্ত্রী আমন্ত্রিত হলেও মেট্রোর উদ্ধোধন স্মৃতি ইরানির হাতেই, জানিয়ে দিল পূর্ব রেল

    Sealdah Metro Inauguration: মুখ্যমন্ত্রী আমন্ত্রিত হলেও মেট্রোর উদ্ধোধন স্মৃতি ইরানির হাতেই, জানিয়ে দিল পূর্ব রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেল দেশের জাতীয় সম্পদ। রেলের কোনও প্রকল্প উদ্ধোধনে নিয়মমাফিক প্রকল্প এলাকার সকল জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়ে থাকে। নিয়ম মেনেই আগামীকাল সোমবার সেক্টর-ফাইভ থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর উদ্ধোধনে তৃণমূলের এমপি-এমএলএদের ডাকা হচ্ছে। তবে ১০০ ভাগ কেন্দ্রীয় অর্থে নির্মিত এই প্রকল্পের প্রধান অতিথি থাকবেন কেন্দ্রীয় বস্ত্র ও সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি (Smriti Irani)। তিনিই প্রকল্পের সূচনা করবেন। বাকিরা রেলের আমন্ত্রণ রক্ষা করতে আসলে যথাযথ সম্মান পাবেন। তবে সাধারণ অতিথি হিসাবেই তাঁদের মঞ্চে জায়গা দেওয়া হবে। পূর্ব রেল সূত্রে এমনই দাবি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: রাত পোহালেই উদ্বোধন শিয়ালদহ মেট্রোর, যাত্রী নিয়ে কবে থেকে ট্রেন চলবে জানেন?

    পূর্ব রেলের এক সিনিয়র অফিসারের কথায়, কামারকুণ্ডু রেলওয়ে ওভারব্রিজ রাজ্য এবং রেলের আধাআধি টাকায় তৈরি হয়েছে। অথচ রেলকে কিছু না জানিয়েই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ওভারব্রিজটির উদ্ধোধন করে দিয়েছিলেন।শুধু এই প্রকল্পটিই নয়, এর আগেও রেলের সঙ্গে আলোচনা না করে বহু প্রকল্প রাজ্য সূচনা করে দিয়েছে। তা নিয়ে কখনও রেল কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি। পূর্ব রেলের ওই কর্তা জানান, মেট্রো প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী অথবা রেলমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্ধোধন করানোর পরিকল্পনা ছিল। তাঁদের সময় না মেলায় অপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিকে দিয়ে প্রকল্পটির সূচনা হবে। এটা ১০০ শতাংশ রেলের টাকায় তৈরি। তার পরেও রেল নিয়ম মেনে মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যপাল, রাজ্যের আধিকারিক, স্থানীয় বিধায়ক, সাংসদদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

    রেলের কর্তারা জানাচ্ছেন, প্রকল্পটি কলকাতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে প্রয়াত বাম জমানার পরিবহণ মন্ত্রী সুভাষ চক্রবর্তী (Subhash Chakraborty)এবং তৎকালীন পরিবহণ সচিব সুমন্ত্র চৌধুরির (Sumantra Chaudhuri) অবদান ছিল। পরবর্তীকালে প্রকল্পটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্যের আর এক আমলা সুব্রত গুপ্তর (Subrata Gupta) ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। পরে লাইন পাতার নকশা পরিবর্তন, জমি জট তৈরি করার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের নেতিবাচক ভূমিকার কথাও জানাচ্ছেন রেলের কর্তারা। বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo) বিজেপির মন্ত্রী থাকাকালীন ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর জট ছাড়াতে সক্রিয় হয়েছিলেন। সফলও হয়েছিলেন। সেই সময়ের ঝালমুড়ি রফার কারণেই তাঁকে বিদ্রুপের শিকারও হতে হয়েছিল। রেলের কর্তারা জানাচ্ছেন, রাজ্য সরকারের ভূমিকা কেমন ছিল তা এখন তৃণমূল বিধায়ক বাবুলই সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: দেশে এই প্রথম সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী অ-মুসলিম, অতিরিক্ত দায়িত্ব স্মৃতি ইরানিকে

    শত বাধা পেরিয়ে সেক্টর-ফাইভ-শিয়ালদহ রেল চলাচল যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর হাত ধরে হবে তা নিয়ে কোনও সংশয় নেই বলেই জানিয়েছেন কর্তারা। মুখ্যমন্ত্রী-রাজ্যপাল পূর্ব রেলের আমন্ত্রণ মেনে অনুষ্ঠানে এলে স্বাগত-সম্মান দুই করা হবে। রেলের বক্তব্য, তারা বার্তা দিতে চায়, কামারকুণ্ডুর ঘটনা অভিপ্রেত নয়। তাই সেই ঘটনা রেলের পক্ষে অসম্মানের হলেও দেশের স্বার্থে, কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কের খাতিরে ১০০ শতাংশ কেন্দ্রীয় অর্থে নির্মিত এই প্রকল্পে রাজ্যের প্রতি সৌজন্য দেখানো হবে। তবে কৃতিত্বের ভাগে দখলদারি মানা হবে না।    

  • Kaali Row: মা কালীর অপমান সহ্য করবে না হিন্দুরা, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    Kaali Row: মা কালীর অপমান সহ্য করবে না হিন্দুরা, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু দেবী কালীকে (Goddess Kali) নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন কৃষ্ণনগরের (Krishnanagar) সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mohua Moitra)। সাংসদের সেই মন্তব্যের প্রতিবাদে সোমবার কৃষ্ণনগরে মিছিল করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP)  শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মিছিলে অংশ নেন বিজেপির বিভিন্ন নেতাও। হিন্দুদের সেন্টিমেন্টে আঘাত করায় মহুয়ার গ্রেফতারিও দাবি করেন বিজেপি নেতারা।

    এদিনের মিছিলে বক্তৃতাও দেন শুভেন্দু। বলেন, কালী বিতর্কে মহুয়ার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তার পরেও প্রশাসন নীরব দর্শকের মতো আচরণ করছে। দেবী কালিকার অপমান সহ্য করবে না এই দেশের লোকজন এবং মায়ের হিন্দু ভক্তরা। তিনি বলেন, এ রাজ্যের তৃণমূল সরকার এবং পুলিশ নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সক্রিয়। যদিও তারা মহুয়ার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করছে না। আমরা আর কয়েকদিন দেখব। তার পরেই আদালতের দ্বারস্থ হব।

    [tw]


    [/tw]

    সম্প্রতি দেবী কালীকে মদ-মাংস গ্রহণকারী এক দেবী বলে উল্লেখ করেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। তা নিয়েই যাবতীয় বিতর্কের সূত্রপাত। মহুয়ার মন্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত বলে দায় ঝেড়ে ফেলেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু বলেন, কালী শক্তির দেবী। তিনি আদ্যা শক্তি, জগৎ পালনকারী, অশুভ শক্তি দলনী। তিনি জগৎ কল্যাণকারী। তাঁর সম্পর্কে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র ঘৃণ্য মন্তব্য করেছেন। তাঁর মন্তব্য হিন্দুদের ভাবাবেগে আঘাত করেছে। শুভেন্দু বলেন, পুলিশ মহুয়ার বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা না নিয়ে এটা প্রমাণ করে দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর দল বাঙালি হিন্দুদের আবেগকে অশ্রদ্ধা করেছেন।

    আরও পড়ুন : উদয়পুরের মতো নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত মুসলিমদেরও, জানাল আরএসএস

    এদিকে, এদিন হাওড়ার ডোমজুড়ে সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানি। ডোমজুড়ে যাওয়ার পথে রামরাজাতলায় রাম মন্দিরে পুজো দেন তিনি। স্মৃতি বলেন, তৃণমূল নেত্রীর পক্ষে মা কালীকে অসম্মান করা অসম্ভব কিছু নয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, অতীতে নানা সময়ে তৃণমূলের বিভিন্ন নেতা হিন্দুদের দেবদেবীকে অপমান করেছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, যাঁরা হিন্দু ধর্মকে অপমান করছেন, তৃণমূল সুপ্রিমো তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উচিত ছিল তাঁদের দল অথবা পার্টি থেকে বহিষ্কার করা। হাওড়ায় রাম মন্দির দেখে আপ্লুত স্মৃতি। তিনি বলেন, হাওড়ায় রাম মন্দির দেখে আমি গর্বিত।

     

  • Smriti Irani: দেশে এই প্রথম সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী অ-মুসলিম, অতিরিক্ত দায়িত্ব স্মৃতি ইরানিকে

    Smriti Irani: দেশে এই প্রথম সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী অ-মুসলিম, অতিরিক্ত দায়িত্ব স্মৃতি ইরানিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রকের অতিরিক্ত দায়িত্ব পেলেন স্মৃতি ইরানি (Smriti Irani)। এতদিন ওই মন্ত্রকের দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন বিজেপির (BJP) মুখতার আব্বাস নাকভি (Mukhtar Abbas Naqvi)। তিনি ইস্তফা দেওয়ায় ওই মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হল স্মৃতিকে। নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের পাশাপাশি এই মন্ত্রকটিও সামলাবেন স্মৃতি। অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে অতিরিক্ত হিসেবে দেওয়া হয়েছে ইস্পাত মন্ত্রকের দায়িত্ব।  

    ২০০৬ সালে মনমোহন সিংহের জমানায় সামাজিক ন্যায় বিচার ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রক ভেঙে তৈরি হয় সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রক। তার পর থেকে ওই মন্ত্রকের দায়িত্ব সামলে আসছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের কোনও প্রতিনিধি। মোদি সরকারের সময়ও ওই দফতরের দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন বিজেপির মুখতার আব্বাস নাকভি। রাজ্যসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় মন্ত্রিত্বে ইস্তফা দেন মুখতার। তার পরেই ওই মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হয় স্মৃতিকে। স্মৃতিই প্রথম অমুসলিম ব্যক্তিত্ব যাঁকে দেওয়া হল এই মন্ত্রকের দায়িত্ব। স্মৃতির আগে ছিলেন মুখতার আব্বাস নাকভি। তাঁর আগে ছিলেন নাজমা হেপতুল্লা। তাঁর আগে ওই মন্ত্রক সামলেছিলেন কে রহমান খান। তাঁরও আগে ছিলেন সলমন খুরশিদ। খুরশিদের পূর্বসূরি ছিলেন আবদুল রহমান আন্তুলে। রাজ্যসভার মেয়াদ শেষ হওয়ায় মন্ত্রিত্ব পদে ইস্তফা দিয়েছেন আরসিপি সিং-ও। তাঁর ইস্পাত মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জ্যোতিরাদিত্যকে।

    আরও পড়ুন : মমতার ভূমিকায় ক্ষুব্ধ হয়েই কি বাংলায় প্রচারে নারাজ যশবন্ত সিনহা?

    অতিরিক্ত দায়িত্ব গ্রহণ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন স্মৃতি। ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রকের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আমাকে দেওয়া দায়িত্ব পূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করব এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশসেবার সংকল্প জারি রাখব।

    আরও পড়ুন : রাজ্যসভায় মনোনীত পিটি ঊষা- ইলাইয়ারাজা সহ ৪, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    প্রসঙ্গত, সংঘ্যালঘু মুখ হিসেবে পরিচিত ছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মুখতার। তিনি পদত্যাগ করায় মোদি মন্ত্রিসভায় এই সম্প্রদায়ের আর কোনও মুখ রইল না। তবে মুখতারকে উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী করা হতে পারে বলে রাজনৈতিক মহল সূত্রের খবর। বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রিত্ব পদে ইস্তফা দেওয়ার আগে মুখতার সাক্ষাৎ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে। তার পরেই তাঁর উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী হওয়া নিয়ে ছড়ায় জোর জল্পনা।

     

LinkedIn
Share