Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর করার কথা কেন বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর করার কথা কেন বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি নিয়ে বাকিবুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আরও অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলবে। দুর্গাপুরে ক্ষুদিরাম মাঠে ইচ্ছা পূরণের প্রথম বছরের দুর্গাপুজো উদ্বোধনে এসে মন্তব্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি বলেন, বাকিবুর বড় প্লেয়ার। আরও অনেক কীর্তি রয়েছে। ওর ভাগ্নে আনিসুর রহমান দেগঙ্গা ব্লক তৃণমূলের সভাপতি। প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর মেয়ের জন্মদিনে স্করপিও গাড়ি উপহার দেওয়ার তথ্য রয়েছে। মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী ও হিডকো  চেয়ারম্যানের কাছ থেকেও অনেক তথ্য মিলবে।

    পুজোর আগে পুলিশের নাকা চেকিং নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    রাস্তায় নাকা চেকিং এর নামে তোলাবাজি সব কিছুরই সমালোচনা করেন শুভেন্দুবাবু। তিনি বলেন, নাকা চেকিংয়ের নামে পুলিশ তোলাবাজি শুরু করেছে। তৃণমূল সরকার পুলিশকে টাকা তোলার কোটা বেঁধে দিয়েছে। আসানসোল-দুর্গাপুরের জন্য ২৭ কোটি, বীরভূম এলাকা থেকে ২৫ কোটি টাকা। দুদিনের মধ্যে এই টাকা তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাই, পুলিশ নাকার নামে তোলাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে। ইসিএল এলাকায় প্যাড চালু করে ফের কয়লা পাচার শুরু হয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর করার কথা কেন বললেন শুভেন্দু?

    দুর্গাপুর পশ্চিমের বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ চন্দ্র ঘোড়ুই, সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এইদিনাকার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এদিন বস্ত্র বিতরণ করা হয় ও বিশেষ ভাবে সক্ষমদের ট্রাই সাইকেল দেওয়া হয়। এদিন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, রানিগঞ্জ কয়লা খনিতে ৭ জন এবং জামুরিয়ায় আরও একজম মারা গিয়েছে। অথচ সেই তথ্য চেপে দেওয়া হচ্ছে। আমি খুব শীঘ্রই রানিগঞ্জে আসব। নিহত শ্রমিকদের বাড়িতে যাব। তাঁদের সঙ্গে কথা বলব। কম্বল বিতরণ কাণ্ডে ত্রুটির জন্য জীতেন্দ্র তেওয়ারির জেল হয়েছিল। তার স্ত্রীকে ঘরছাড়া হতে হয়েছিল। তাহলে বেআইনি খনিতে  এই শ্রমিকদের মৃত্যুর জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দায়ী। সেই মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর হওয়া উচিত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েতে আদালত অবমাননা কমিশনের! সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েতে আদালত অবমাননা কমিশনের! সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত মামলায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করে কলকাতা হাইকোর্ট। এবার সেই মামলায় সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। হাইকোর্টের ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে রাজিব সিনহা যাবেন এটা ধরে নিয়েই ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন শুভেন্দু। শীর্ষ আদালতে ক্যাভিয়েট দাখিল করার ফলে রাজীব সিনহা যদি সুপ্রিমকোর্টের দ্বারস্থ হন সেক্ষেত্রে দুপক্ষের বক্তব্যই শুনতে হবে শীর্ষ আদালতকে।

    পঞ্চায়েত ভোটের দিন ঘোষণা থেকেই সংঘাত শুরু শুভেন্দু-রাজীবের

    পঞ্চায়েত ভোটের দিন ঘোষণা থেকেই সংঘাত বাঁধে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা সঙ্গে রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার। পঞ্চায়েত ভোটে ব্যাপক হিংসা ছড়ায় রাজ্যজুড়ে। নমিনেশন থেকে ভোটের দিন পর্যন্ত জেলায় জেলায় অশান্তির ছবি দেখা যায়। এই সময় বারবার রাজীব সিনহার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে বিজেপি সমেত বিরোধী দলগুলি। রাজীব সিনহাকে তৃণমূলের এজেন্ট বলেও কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পঞ্চায়েত ভোট সংক্রান্ত এই মামলাতে গত সপ্তাহেই আদালত অবমাননার রুল রাজীব সিনহার বিরুদ্ধে জারি করে কলকাতা হাইকোর্ট। গত ১৩ অক্টোবর কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ এই আদালত অবমাননার রুল জারি করেন। এর ফলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সেনাকে সশরীরে আদালতে এসে জবাবদিহি করতে হবে। এর পাশাপাশি তাঁকে কারণ দর্শাতে হবে কেন আদালতের নির্দেশ রাজ্য নির্বাচন কমিশনার অমান্য করেছিলেন!

    রাজীবের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে হাইকোর্টে বারবার দারস্থ হয়েছে বিরোধী দলগুলি। কখনও নমিনেশন পর্বে বাধা, তো কখনও বাহিনী মোতায়েন নিয়ে মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। এ সমস্ত মামলাগুলির পরিপ্রেক্ষিতেই কলকাতা হাইকোর্ট কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত ভোট করানো নির্দেশ দেয়। কত কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়োগ করতে হবে, কেন্দ্রীয় বাহিনী কত দিন থাকবে, এ সংক্রান্ত নির্দেশ জারি করে কলকাতা হাইকোর্ট। নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, আদালতের এরকম কোনও নির্দেশই কার্যকর করেনি রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এর ফলে আদালত অবমাননা করেছে তারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘দলীয় কর্মীদের উপর হামলা হলে খেজুরি স্তব্ধ হবে’, থানায় ঢুকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘দলীয় কর্মীদের উপর হামলা হলে খেজুরি স্তব্ধ হবে’, থানায় ঢুকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে যদি হামলা হয়, তাহলে খেজুরি স্তব্ধ হবে। পুলিশ সুপারকে নন্দীগ্রামের ইতিহাসটা পড়তে বলবেন।’ রীতিমতো থানায় ঢুকে পুলিশকে এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শনিবার কাঁথির ভবতারিণী মন্দির থেকে পদযাত্রায় পা মেলান শুভেন্দু। প্রায় দু’কিলোমিটার বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় কয়েক হাজার কর্মী-সমর্থক কাঁথির রামকৃষ্ণ মিশনে পৌঁছান। তারপর নাম না করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেন। খেজুরিতে পুলিশের মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন বিজেপির মণ্ডল সভাপতি শিক্ষক বাঁটুল দাস। তারপরই শুভেন্দু খেজুরি থানায় হাজির হন।

    থানা ঢুকে ঠিক কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

     সম্প্রতি, খেজুরিতে পুলিশের ওপর হামলা ও বোমাবাজি ঘটনায় বিজেপি মণ্ডল সভাপতি বাঁটুল দাস- সহ কয়েকজন বিজেপি কর্মী-সমর্থক গ্রেফতার হয়েছেন। তারপরই খেজুরি থানায় হাজির হন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানেই তিনি পুলিশকে কার্যত হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘ভাইপোর কথাতে এসপি কথা শুনে পালিয়েছেন! শ্যামাপ্রসাদ দাসকে গ্রেফতার করে তদন্তকারী পুলিশ অফিসার বিপদে পড়েছেন ! তিনি এখন শ্যামাপ্রসাদের হাতে- পায়ে ধরছেন। বাটুল দাসকে গ্রেফতার করেছে, তারও পরিণতিও একই হবে! তিনি আরও বলেন, বাংলায় বিজেপির সরকার হবে। আপনাদেরকে আমাদের অধীনেই চাকরি করতে হবে। বিজেপি কর্মীর বাড়িতে যদি অত্যাচার হয়, খেজুরি স্তব্ধ হবে। নন্দীগ্রামের ইতিহাস পুলিশ সুপারকে পড়তে বলবেন।’ বিরোধী দলনেতার এমন হুঁশিয়ারির পর রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রীর একাধিক জেলায় ভার্চুয়াল দুর্গাপুজো উদ্বোধন নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    উদ্বোধন নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, আমাদের দুর্গোপুজোকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কালচারাল প্রোগ্রামের পরিণত করতে চাইছেন। নন্দীগ্রামের ৪৮টি পুজো কমিটির মধ্যে ৪৭টি পুজো কমিটির প্যান্ডেল কমপ্লিট হয়নি। একটি মাত্র করেছে। মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন করতে চাই? ২৫ ডিসেম্বর যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন! আপনি ২৩ ডিসেম্বর পালন করতে পারবেন? ইদের চাঁদ দেখার আগে রেড রোজে নামাজ পড়তে পারবেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘রাজ্যে সব থেকে বড় গুন্ডা হচ্ছে মমতার পুলিশ, তৃণমূলের ক্যাডার হিসেবে কাজ করে,’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘রাজ্যে সব থেকে বড় গুন্ডা হচ্ছে মমতার পুলিশ, তৃণমূলের ক্যাডার হিসেবে কাজ করে,’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজ্যে সব থেকে বড় গুন্ডা হচ্ছে পুলিশ। তারা তৃণমূলের ক্যাডার হিসেবে কাজ করে। বুধবার রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাটে নির্যাতিতা পরিবারের সঙ্গে দেখা করার পর রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) একথা বলেন। এরপর তিনি হঁশিয়ারি দিয়ে পুলিশ আধিকারিকদের বলেন, সবকটা অফিসারকে দেখে রাখছি সময় হলে সঠিক জবাব দেব।

    মগরাহাটে ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

    পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার সূত্রপাত ৩ অক্টোবর। ওইদিন মগরাহাট থানার মধুসূদনপুর গ্রামের বছর ৭৫-এর এক বৃদ্ধের বিরুদ্ধে সাত বছর বয়সী এক নাবালিকাকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। বিষয়টি জানাজানি হতেই পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ রাতেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে। ৪ তারিখ আদালতে পাঠায়। অভিযুক্তের তিনদিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই ৮ অক্টোবর স্থানীয় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্য হারুন রশিদ সরদারের একটি বাড়িতে থাকা ভাড়াটেদের ১২ টি ঘর ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলে গেলে পুলিশের উপরও হামলা করা হয় বলে অভিযোগ। এক পুলিশ কর্মী আহতও হন। বিধায়কের বাড়ি ঘেরাও করে উত্তেজিত জনতা। এক পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়িতে চলে ব্যাপক ভাঙচুর। ক্ষোভে ফুঁসছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট। সেই এলাকা পরিদর্শনে যান বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। যে সমস্ত স্থানীয় মানুষজনদের বাড়ি ভাঙচুর হয়েছে তাদের বাড়ি পরিদর্শনের পাশাপাশি নির্যাতিত নাবালিকার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

    মগরাহাটের ঘটনা নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ভাঙচুরের ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে তৃণমূল। আর এই ধর্ষণের সঙ্গেও তৃণমূল নেতা জড়িত রয়েছে। ভাঙচুর চালানো হয়েছে সাধারণ মানুষ ও বিজেপি কর্মীদের বাড়ি। অন্যদিকে, এলাকার মানুষজনের অভিযোগ জানিয়ে বলেন, ডায়মন্ডহারবারের এসডিপিও মিতুন কুমার দে-এর নেতৃত্বেই পুলিশ প্রশাসন একাধিক বাড়িতে হামলা চালিয়ে বাড়িঘর ভাঙচুর করেছে। এসব শুনে বিরোধী দলনেতা বলেন, পশ্চিমবঙ্গে জঙ্গলরাজ চলছে। এখানে ভাইপোর কথায় পুলিশ ওঠা বসা করে। যেভাবে বেছে বেছে মগরাহাটের দলিত পরিবারের ওপরে হামলা চালিয়েছে পুলিশ প্রশাসন তার তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাই। আগামীদিনে এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে যাব আমি।

    রুজিরাকে ইডি তলব প্রসঙ্গে কী বললেন শুভেন্দু?

    নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে অভিষেক পত্নী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ইডির দফতরে তলব নিয়ে তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, একে একে সবকটাকেই ধরবে। এরা সাধারণ মানুষের টাকা খেয়েছে, আদালত এদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করুক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘মমতার পুলিশ ধর্ষকদের সুরক্ষা দেয়’, কামদুনি ইস্যুতে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘মমতার পুলিশ ধর্ষকদের সুরক্ষা দেয়’, কামদুনি ইস্যুতে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কামদুনি আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার বার্তা দিতে মঙ্গলবার মিছিল করল বিজেপির মহিলা মোর্চা। সেই মিছিলে পা মেলালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আদালতের রায়ে একজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। আর বাকি দুজনকে ফাঁসির পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়। আদালতের এই রায়ের পরই ফের কামদুনিতে নতুন করে আন্দোলনের আগুন জ্বলতে শুরু করেছে। এমনিতেই এদিন বিজেপির মিছিল হবে বলে আগে থেকে এলাকায় তৃণমূল দলীয় পতাকায় মুড়ে দিয়েছিল। পরে, বিজেপি কর্মীরাও পাল্টা গোটা এলাকা জুড়ে দলীয় পতাকায় মুড়ে দেয়।

    মুখ্যমন্ত্রীকে কী বললেন শুভেন্দু ? (Suvendu Adhikari)

    এদিন মিছিল থেকেই কামদুনি ইস্যুকে মুখ্যমন্ত্রী নিশানা করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘মৌসুমী, টুম্পা বা বাকিদের জন্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা হয়নি। নিরাপত্তার ব্যবস্থা হয়েছে, যারা ধর্ষক তাদের বাড়ির সামনে পুলিশ পোস্টিং হয়েছে। তাদের বাড়ির সামনে পুলিশ মোতায়েন হয়েছে।  তাদের সুরক্ষিত রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রমাণ হয়ে গেল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার, তাঁর পুলিশ ধর্ষকদের সুরক্ষা দেয়। তাই বিজেপির এই মহিলা মোর্চা আজকের এই আন্দোলন নয়, আগেও সুকান্ত মজুমদারের নেতৃত্বে এখানে জেলা বিজেপি নেতৃত্ব উপস্থিত ছিল। আজ আমরা হেঁটে গেলাম।’

    সুপ্রিম কোর্টে মামলা নিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘সোমবার আমরা পরিবারের সঙ্গে এবং যাঁরা প্রতিবাদী নারী মৌসুমী-টুম্পার সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেছি। রাজ্য সরকারের এসএলপির উপর নির্ভর না করে, তাঁরা যদি সুপ্রিম কোর্টে যান, আমরা নিশ্চিত উচ্চ আদালতের হস্তক্ষেপে এই ধর্ষকরা সর্বোচ্চ শাস্তি পাবে। আমাদের যে বোনটিকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে, তাঁর আত্মা শান্তি পাবে।’

    এদিকে সিআইডি তদন্তে গাফিলতির অভিযোগে ফের গর্জে উঠেছে কামদুনি। কলকাতা থেকে কামদুনিতে মিছিল। ভিক্টোরিয়া হাউস থেকে গাঁধী মূর্তি পর্যন্ত মিছিলে কামদুনির প্রতিবাদীদের সঙ্গে পা মেলালেন নামমাত্র বিশিষ্ট। দেখা গেল না বেশিরভাগকেই। পতাকা দূরে সরিয়ে হাঁটলেন বাম-কংগ্রেস নেতারাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘সেচমন্ত্রী থাকাকালীন বন্যা নিয়ন্ত্রণে আরামবাগের জন্য কাজ করতে দেয়নি’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘সেচমন্ত্রী থাকাকালীন বন্যা নিয়ন্ত্রণে আরামবাগের জন্য কাজ করতে দেয়নি’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জলমগ্ন পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে খানাকুল ও পুরশুড়া এলাকা পরিদর্শনে যান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কোথাও দুর্গতদের সঙ্গে দেখা করে তাদের অভাব অভিযোগ শোনেন, আবার কোথাও ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেন দুর্গতদের হাতে। আর এর মাঝেই বন্যা দুর্গতদের প্রতি বঞ্চনা করা হচ্ছে বলে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন তিনি।

    বন্যা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari)

    এদিন প্রথমে পুরশুড়ার দিগরুই ঘাট এলাকায় যান তিনি। সেখানে দুর্গতদের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেওয়ার পর খানাকুলের হানুয়া এলাকায় যান তিনি। সেখানেও পথসভা পাশাপাশি দুর্গতদের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেন তিনি। পাশাপাশি জলমগ্ন এলাকায় গিয়ে জলে নেমে জলবন্দি মানুষদের সঙ্গেও কথা বলন। বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, রাজ্য সরকার চায় খানাকুল ও পুরশুড়ায় বন্যা হোক। কোটি কোটি টাকা বাঁধ সংস্কারে খরচ না করে ভোটের সময় মানুষের হাতে অল্প টাকা তুলে দিলেই ভোট পাবে বলে মনে করে বর্তমান শাসক দল। আর সেই কারণেই কোথাও কোনও সংস্কার হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি। এমনকী এই দুর্যোগে রাজ্য নেতাদের কারও দেখা নেই বলে অভিযোগ করেন তিনি। তিনি বলেন, তৃণমূল সাংসদ খানাকুলে বন্যা মানুষদের বিস্কুট দিতে গিয়েছিলেন সেখানের লোক তাকে তাড়া করেছিলেন।

    মমতা-অভিষেককে নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

     আরামবাগের পুরশুড়ার দিগড়ুইঘাটে বন্যা কবলিত দুর্গতদের সঙ্গে দেখা করতে এসে বিরোধী দোলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে বলেন, আমাকে সিবিআই যখন ডেকেছিল আমি গিয়েছিলাম, কিন্তু, ভাইপোর মতো হাইকোর্টে আমি যাইনি। তিনি আরও বলেন, মুখমন্ত্রীর অনেক হেলিকপ্টার আছে তাও তিনি একবারও বন্যা দুর্গতদের দেখতেও আসেননি। এছাড়াও আমি সেচমন্ত্রী থাকাকালীন আমাকে বন্যা নিয়ন্ত্রণে আরামবাগ মহকুমার জন্য কিছু কাজ করতে দেয়নি। মূলত, নাম না করে মুখ্যমন্ত্রীকে তিনি আক্রমণ করলেন। রাজ্য সরকার ভোট পাওয়ার জন্য ইচ্ছে করেই আরামবাগে নদীগুলি নিয়ে কিছু কাজ করেনি বলে অভিযোগ করেন তিনি। এছাড়াও বন্যা দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলে তাদের জিজ্ঞাসা করেন, সরকারি কোনো সাহায্য পেয়েছেন কিনা।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: নিশিকান্ত মণ্ডল খুনের তদন্তে প্রশ্ন তুলে আন্দোলনের ডাক শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: নিশিকান্ত মণ্ডল খুনের তদন্তে প্রশ্ন তুলে আন্দোলনের ডাক শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রাম জমি আন্দোলনের অন্যতম নেতা নিশিকান্ত মণ্ডল খুনের ঘটনার মামলায় ৮ অভিযুক্ত বেকসুর খালাস পেয়েছেন। এবার এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিশিকান্তের পরিবারের লোকজন। নন্দীগ্রামের বিধায়ক তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও (Suvendu Adhikari) এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছেন।

    কী বলেছেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    জমি আন্দোলনের নেতা নিশিকান্তের ছেলে সত্যজিৎ মণ্ডল বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য। অনেকে আদালতের এই রায়ের জন্য নিশিকান্তের পরিবারের লোকজনের দিকে আঙুল তুলেছেন। অনেক সমালোচনাও শুনতে হয়েছে তাঁর পরিবারের সদস্যদের। রবিবার নন্দীগ্রামের হরিপুরে দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠক ডেকে সেই সত্যজিৎ মণ্ডলকে পাশে বসিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমালোচনার ঝড় সামলানোর চেষ্টা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। জমি আন্দোলনে নিশিকান্তের ভূমিকা তুলে ধরে শুভেন্দু বলেন, ‘কামদুনি কাণ্ডের ওই রকম রায়ের পর এবার নিশিকান্ত মণ্ডল হত্যা মামলার অভিযুক্তদের বেকসুর খালাস করে দেওয়া হল। যারা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত ছিল। আদালতের এই রায়ের জন্য দায়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। সাড়ে ৩ বছরের জেল খাটা এক তৃণমূল নেতার অঙ্গুলিহেলনে সবটা হয়েছে।’  তবে, আদালতের এই রায় মাথা পেতে নেওয়ার পক্ষে তাঁর মত নেই। বরং, সঠিক বিচারের জন্য তিনি বলেন, ‘আগামীদিনে আমার এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাব।’

    আন্দোলনের ডাক বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari)

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, হলদিয়া আদালতে রায়ের সার্টিফায়েড কপির জন্য আবেদন জানানো হবে। তার পর নিশিকান্তর পরিবারের তরফে কলকাতা আদালতে রায় পুনর্বিবেচনার দাবি জানানো হবে। সেই সঙ্গে কালো পতাকা নিয়ে বৃহস্পতিবার ভাঙাবেড়া থেকে সোনাচূড়া বাজার পর্যন্ত ধিক্কার মিছিলের ডাক দিয়েছেন শুভেন্দু। ফলে, এই ইস্যুতে পথে নেমে সোচ্চার হওয়ার কথা বলেছেন বিরোধী দলনেতা। নিশিকান্ত মণ্ডলের ছেলে সত্যজিৎ মণ্ডলও এ দিন দাবি করেন, সঠিক ভাবে তদন্ত করা হলে এ রকম রায় হত না। উচ্চ আদালতে আমরা আপিল করব।

    সরকারি আইনজীবী কী বলেছিলেন?

    আদালতে রায় বের হওয়ার পর সরকারি আইনজীবী জানিয়েছিলেন, ‘উপযুক্ত সাক্ষ্যের অভাবে প্রায় ১৪ বছর ধরে মামলা চলার পর জমি আন্দোলন পর্বে তৃণমূল নেতা নিশিকান্ত মণ্ডল হত্যা মামলার ৮ অভিযুক্ত বেকসুর খালাস পেয়েছে। এমনকী, মৃত নিশিকান্তের পরিবারের লোকেরাও জোড়াল সাক্ষ্য দেননি।’ এসব নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছিল। নিশিকান্ত মণ্ডলের ছেলেকে পাশে বসিয়ে আদালতের রায় নিয়ে ঠিক কী অবস্থান তা জানিয়ে দিলেন বিরোধী দলনেতা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: তৃণমূলের পাল্টা! কলকাতায় ১ লাখ বঞ্চিতদের সমাবেশ করতে চান শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: তৃণমূলের পাল্টা! কলকাতায় ১ লাখ বঞ্চিতদের সমাবেশ করতে চান শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদের দিল্লিতে তৃণমূলের একপ্রস্থ নাটক দিন কয়েক আগেই দেখা গিয়েছে। এবার রাজভবনের সামনে দলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডের নেতৃত্বে চলছে অবস্থান বিক্ষোভ। তারই পাল্টা জবাব দিতে প্রস্তুত গেরুয়া শিবিরও। শনিবারই কলকাতায় এসেছিলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি। তাঁকে পাসে বসিয়ে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) জানান যে রাজ্যে অসংখ্য মানুষ রয়েছেন যাঁরা কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য হলেও রাজনৈতিক কারণে তাঁদের বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে। পুজোর পরে এরকম এক লাখ মানুষকে নিয়ে কলকাতায় অবস্থানে বসবেন নন্দীগ্রামে বিধায়ক (Suvendu Adhikari), এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। এর পাশাপাশি শুভেন্দু অধিকারী চান ঐ বিক্ষোভ মঞ্চে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও হাজির থাকুন।

    কী বললেন শুভেন্দু

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ যে এক লাখেরও বেশি ভুয়ো জব কার্ড হোল্ডার রয়েছে বাংলায়। যাঁরা ১০০ দিনের কাজের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন না কিন্তু তাঁদের অ্যাকাউন্টের টাকা ঢুকে যায়। এভাবেই নয়ছয় করা হচ্ছে ১০০ দিনের কাজের টাকা। শুভেন্দুর আরও অভিযোগ যে অনেক গরিব মানুষকে বঞ্চিত করে রাজনৈতিক রঙ দেখে তৃণমূল কংগ্রেস সুবিধা পাইয়ে দিয়েছে। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা তৃণমূলের বদান্যতায় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং চাকরিপ্রাপ্তরাও পেয়েছেন। শনিবার শুভেন্দু অধিকারীর পাশে সাংবাদিক বৈঠকে হাজির ছিলেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি। শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমি রাজ্য সভাপতিকে বলব এটা নিয়ে ভাবতে এবং চাইবো কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও যেন উপস্থিত থাকেন, এই কর্মসূচিতে।’’

    কী বললেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী

    সল্টলেক সেক্টর ফাইভে বিজেপির রাজ্য দফতরে এদিন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) পাশে বসে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি বলেন, ‘‘আমি ঝাঁসির রানী দেশের মেয়ে। পালিয়ে যাওয়ার পাত্রী নই। আমি সব তথ্যই নিয়ে এসেছি। কলকাতায় যেখানে খুশি বসে তৃণমূলের সঙ্গে কথা বলতে পারি কিন্তু তৃণমূল বসবে না। ওরা কথা বলতে চায় না ওরা শুধু নাটক চালিয়ে যেতে চায়।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: “যাদের পোড়া বিড়ি জুটত না, তারা সব প্লেনে করে দিল্লি যাচ্ছে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Howrah: “যাদের পোড়া বিড়ি জুটত না, তারা সব প্লেনে করে দিল্লি যাচ্ছে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধুমাত্র নিয়ম রক্ষার ঝাড়ু দেওয়াই নয়। রীতিমতো রাস্তায় দাঁড়িয়ে রাস্তার ধুলো ও নোংরা-আবর্জনা পরিষ্কার করে, নিজের হাতে ফেললেন সেসব। সেই সঙ্গে কোদাল দিয়ে আবর্জনা পরিষ্কার করে সেখানে ছড়িয়ে দিলেন ব্লিচিং পাউডার। এভাবেই প্রকৃত অর্থে স্বচ্ছ ভারত অভিযান শুরু করলেন বিধানসভার রাজ্য বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। হাওড়া (Howrah) জেলা বিজেপির উদ্যোগে ডুমুরজলা স্টেডিয়াম সংলগ্ন বাজারের কাছে স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচিতে অংশ নেন তিনি। এরপর দিল্লি যাত্রা সম্পর্কে তৃণমূলকে তীব্র কটাক্ষ করেন।

    পুর অঞ্চলের স্বচ্ছতা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    শুভেন্দু অধিকারী এদিন হাওড়ায় (Howrah) স্বচ্ছ ভারত অভিযানে অংশগ্রহণ করে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশ জুড়ে স্বচ্ছ ভারত অভিযানে অংশ নেওয়ার যে আবেদন জানিয়েছেন, তাতেই শামিল হয়েছে গোটা দেশ। সর্বত্র এই অভিযান পালিত হচ্ছে। এই অভিযানের উদ্দেশ্য যতটা না বেশি পরিমাণে সাফাই করা, তার থেকেও বড় ব্যাপার হল মানুষের মধ্যে স্বচ্ছতার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতনতার প্রচার-প্রসার করা।”

    অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ সমগ্র পুর এলাকায়(Howrah)

    হাওড়া (Howrah) পুর এলাকায় নানা জায়গায় ঘুরে দেখে সর্বত্র নোংরা-আবর্জনা ছড়িয়ে থাকার কথা বলেন শুভেন্দু। চারদিক অত্যন্ত দুর্গন্ধময় এবং অপরিষ্কার। মাস্ক ছাড়া হাঁটা মুশকিল। নিষিদ্ধ প্লাস্টিক পড়ে রয়েছে যত্রতত্র। মলমূত্র, নোংরা-আবর্জনায় ভরে আছে রাস্তার ধার। নিকাশি নালাগুলিও পরিষ্কার করা হয়নি। এতে শারীরিক ভাবে অসুস্থ হতে পারেন সাধারণ মানুষ। অন্যদিকে মশা মারার তেল নিয়মিত দেওয়া হচ্ছে না। ডেঙ্গির মশার আঁতুড়ঘর হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুভেন্দু তাই বলেন, “পুরসভায় নির্বাচন কবে হবে, সেটা তো আমাদের ভাবার কথা নয়। কেউ তো বর্তমানে পুরসভার দায়িত্বে আছেন। তাঁর নেতৃত্বে কর্মীদের কাজ করা দরকার।”

    সাফাই কর্মীরা শুভেন্দুর কাছে অভিযোগ করছিলেন যে তাঁরা নিয়মিত বেতন পান না। সাফাইয়ের জিনিসপত্র দেওয়া হয় না। তাই তাঁরা ধর্মঘটে যাওয়ার কথা ভাবছেন। তিনি সাফাই কর্মীদের আবেদন করেছেন, পুজোর আগে, এই মুহূর্তে ধর্মঘটে না গিয়ে আবেদন-নিবেদনের মাধ্যমে তাঁদের দাবি আদায় করতে।

    দিল্লি যাত্রা নিয়ে কটাক্ষ

    হাওড়ায় (Howrah) শুভেন্দু অধিকারী এদিন বলেন, “গোটা তৃণমূল কংগ্রেস মানেই প্রতিষ্ঠিত চোর। সব বাজারগুলিতে ছোট ছোট ঘুমটি রেখেছে। পুরসভা পাঁচ টাকা পেলে, তৃণমূল দশ টাকা পায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও ভাইপোর নেতৃত্বে প্রাতিষ্ঠানিক চুরি চলছে সর্বত্র। তৃণমূল কংগ্রেসের দিল্লি অভিযান প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “যাদের পোড়া বিড়ি জুটত না, গিটি লাগানো টায়ারের সাইকেল চড়ত, তারা সব প্লেনে করে দিল্লি যাচ্ছে। কাল তো আমরাও দেখতে চাই কত লক্ষ লোক দিল্লি যায়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: “ট্রেনে কেন! চার্টার্ড প্লেনে করে কর্মীদের দিল্লি নিয়ে যাক তৃণমূল” তোপ শুভেন্দুর

    Purba Medinipur: “ট্রেনে কেন! চার্টার্ড প্লেনে করে কর্মীদের দিল্লি নিয়ে যাক তৃণমূল” তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেনে কেন! চার্টার্ড প্লেনে করে কর্মীদের দিল্লী নিয়ে যাক তৃণমূল। ওদের তো কোটি কোটি টাকা! বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারী। পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) কাঁথিতে বিজেপির ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের জয়ী প্রার্থীদের নিয়ে কর্মশালার পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা বলেন তিনি।

    কী বলেন শুভন্দু অধিকারী (Purba Medinipur)?

    কাঁথিতে (Purba Medinipur) কর্মীদের কর্মশালায় যোগদান করে, সাংবাদিকদেরকে তৃণমূলের দিল্লি যাত্রার প্রসঙ্গে প্রশ্নের উত্তরে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “ট্রেন বন্ধ হয় নি। আলাদা বগি দিতে পারবেন না তাই বলেছেন। তৃণমূলের কাছে প্রচুর টাকা আছে। ভাইপো এবং পিসি নিজেরা চার্টার্ড প্লেনে যান, তৃণমূলের কর্মীরাও যাবেন। মদ, ডিয়ার লটারি, গাছ পাচার, সেচ দফতর থেকে, পিডবলু দফতর, উত্তরবঙ্গে মহিষ পাচার থেকে শুরু করে পিএইচ-এর জল জীবন মিশন পর্যন্ত মাসে ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকা তোলা আসছে তাঁদের। ডিয়ার লটারি, তাঁদের ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে আয়করের রিটার্ন ফাইলে বলেছে, তৃণমূল কংগ্রেসকে ৩০০ কোটি টাকা জমা করেছে। আইএফবি মদের কোম্পানি বলেছে, তাঁদের মদের ব্যবসা চালাতে গত ২০২১ সালের এক ছয় মাসেই ৪২ কোটি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছে তৃণমূলকে। তাই তৃণমূল দু’শ চার্টার্ড বিমানের ব্যবস্থা করে, কলকাতা বিমান বন্দর থেকে দিল্লিতে যাক। দুই দিন ধরে তৃণমূলের কর্মীরা আকাশে উড়তে থাকুক। সামিম, শওকত মোল্লা, আরাবুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর খান সবাইকে প্লেনে করে নিয়ে যাক ভাইপো। যুবরাজ এই খরচ বহন করুক।”

    ডিএ নিয়ে কী বলেনশুভেন্দু?

    এদিন এই প্রশিক্ষণ শিবির (Purba Medinipur) থেকে শুভেন্দু বলেন, “আমাকে জেলে ঢোকানোর জন্য, এই মমতার সরকার সুপ্রিমকোর্ট এবং হাইকোর্টে মোট খরচ করেছে ২৯৫ কোটি টাকা। যখন রাজ্যে আর্থিক সঙ্কট  চলছে, তখন ইমাম-মোয়াজ্জিমদের ভাতা কেন ৫০০ করে বৃদ্ধি করা হল। আশাকর্মী, রাজ্য সরকারের কর্মীদের ডিএ দিতে পারছেন না কিন্তু এই দিকে দান খয়রাতি চলছে। যে টাকায় ভারত চন্দ্রযান পাঠালো, তাঁর ৫৭ শতাংশ সমান ৩০১ কোটি টাকা ক্লাবে ক্লাবে অনুদান দিচ্ছে তৃণমূল। এই লজ্জা কোথায় রাখবে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ। হিন্দুদের পুজোকে কেবল মাত্র সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পরিণত করেছেন মাননীয়া। দেবীর বোধন, পুস্পাঞ্জলি, বিসর্জন, নিরঞ্জন হবে পঞ্জিকা মতে কিন্তু এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিন্দুদের পুজোকে কেবল মাত্র একটি উৎসবে পরিণত করেছেন।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share