Tag: Tripura

Tripura

  • Election Result 2023: উত্তর-পূর্বের তিন রাজ্যে আজ ভোট গণনা, কারা গড়বে সরকার?

    Election Result 2023: উত্তর-পূর্বের তিন রাজ্যে আজ ভোট গণনা, কারা গড়বে সরকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপূর্বের ৩ রাজ্যে আজ ভোট গণনা (Election Result 2023)। বুথ ফেরত সমীক্ষাগুলিতে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি জোট। ত্রিপুরা ও ন্যাগাল্যান্ডে বিজেপি জোটকে এগিয়ে রাখা হলেও মেঘালয়ে ত্রিশঙ্কু বিধানসভা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বুথ ফেরত সমীক্ষা বলছে বিরোধীরা সেখানে ২২টি আসন পেতে পারে। মেঘালয়ে খাতা খুলতে পারে তৃণমূলও। ত্রিপুরায় ভোট নেওয়া হয়েছিল ১৬ ফেব্রুয়ারি, নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে ভোটগ্রহণ হয় ২৭ ফেব্রুয়ারি। আজ ৩  রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ। সকাল ৮ টা থেকে ভোট গণনা শুরু হয়েছে।

    ত্রিপুরায় আসন সংখ্যা ৬০, মেঘালয় ৫৯ এবং নাগাল্যান্ডে ৫৯। কোহিমায় ডিসি অফিসে শুরু হয়েছে ভোটগণনা (Election Result 2023)। আগে পোস্টাল ব্যালট খোলা হবে। তারপর ব্যালট। নিরাপত্তায় রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিস। এনডিপিপি ও বিজেপি কার ভাগ্য খোলে এখন সেটাই দেখার। উল্লেখ্য, ত্রিপুরা বর্তমানে বিজেপির দখলে রয়েছে। নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে যথাক্রমে ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টি সরকার রয়েছে।

    আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তায় শুরু ভোটগণনা! সাগরদিঘি উপনির্বাচনে জয় কোন শিবিরের?

    ত্রিপুরায় ৬০টি আসনের মধ্যে ৪৮টি আসনের ট্রেন্ড এসেছে। ৩৯টি আসনে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। বাম ৮টি, টিএমপি ৫টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। নাগাল্যান্ডে ৬০টি আসনের মধ্যে ৩২টির ট্রেন্ড এসেছে। এনডিপিপির সঙ্গে বিজেপির জোট ২৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। অন্যদিকে, এনপিএফ ২টি আসনে, কংগ্রেস ১টিতে এবং অন্যরা ৩টি আসনে (Election Result 2023) এগিয়ে রয়েছে। মেঘালয়ে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমার দল এনপিপি ৪টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে বিজেপি ও এনপিপি। প্রাথমিক প্রবণতায় ত্রিপুরায় বিজেপি এগিয়ে আছে বলে মনে করা হচ্ছে। ৬০টি আসনের মধ্যে ১৬টিতে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। একইসঙ্গে টিএমপি এগিয়ে রয়েছে ৩টি আসনে। নাগাল্যান্ডে বিজেপি জোটের সঙ্গে এনডিপিপি এগিয়ে রয়েছে ৬টি আসনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Exit Polls 2023: ত্রিপুরা-নাগাল্যান্ডে বিজেপিকেই এগিয়ে রাখছে বুথ ফেরত সমীক্ষা, মেঘালয়ে ত্রিশঙ্কু!

    Exit Polls 2023: ত্রিপুরা-নাগাল্যান্ডে বিজেপিকেই এগিয়ে রাখছে বুথ ফেরত সমীক্ষা, মেঘালয়ে ত্রিশঙ্কু!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরা ও নাগাল্যান্ডে ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি জোট। এমনটাই বলছে বুথ ফেরত সমীক্ষা (Exit Polls 2023)। তবে মেঘালয়ের ছবিটা অন্যরকম হলেও হতে পারে। এমনই আভাস পাওয়া যাচ্ছে। মেঘালয়ে ত্রিশঙ্কু ফলের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। ১৯৭২ সাল থেকেই মেঘালয়ে কোনও একটি দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় না। এবারও বজায় থাকবে সেই ধারা, এমনই পূর্বাভাস বুথ ফেরত সমীক্ষায়। একজিট পোল জানাচ্ছে, মেঘালয়ে খাতা খুলতে পারে তৃণমূলও। যদিও সবটাই জানা যাবে ২ মার্চ।

    ত্রিপুরা (Tripura Exit Polls 2023)

    অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া-র বুথফেরত সমীক্ষা (Exit Polls 2023) বলছে, ত্রিপুরায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে বিজেপি। গেরুয়া শিবির ৩৬-৪৫টি, টিপ্রা মোথা ৯-১৬টি ও বামেরা ৬-১১টি আসন পেতে পারে বলে সমীক্ষার রিপোর্টে বলা হয়েছে।

    ম্যাট্রিজ-জি নিউজের সমীক্ষাতেও (Exit Polls 2023) গেরুয়া শিবিরকেই এগিয়ে রাখা হয়েছে। সেই সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, ত্রিপুরার ৬০ আসনের মধ্যে গেরুয়া জোট পেতে পারে ২৯-৩৬টি আসন। এসডিএফ পেতে পারে ১৩-২১টি আসন, টিপ্রামোথা ১১-১৬টি, অন্যরা একটি আসন।

    জন কি বাত-এর সমীক্ষা (Exit Polls 2023) বলছে বিজেপি জোট পেতে পারে ২৯-৪০টি আসন। টিপ্রামোথা ১০-১৪, সিপিএম জোট ৯-১৬ এবং অন্যরা একটি আসন।

    নাগাল্যান্ড (Nagaland Exit Polls 2023)

    বুথ ফেরত সমীক্ষার পূর্বাভাস, নাগাল্যান্ডে মসনদে ফিরছে বিজেপি জোট। জন কি বাত-এর সমীক্ষা (Exit Polls 2023) রিপোর্ট বলছে, বিজেপি পেতে পারে ২৫-৩৫টি আসন। এনপিএফ ৬-১০ এবং অন্যরা ৯- ১৫টি আসন।

    ম্যাট্রিজ-জি নিউজের সমীক্ষা (Exit Polls 2023) অনুযায়ী, বিজেপি জোট পেতে পারে ৩৫-৪৩টি আসন। অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার বুথ ফেরত সমীক্ষা বলছে, বিজেপি পেতে পারে ১০-১৪টি আসন, এনপিএফ ৩-৮টি, কংগ্রেস ১-২টি এবং অন্যান্যরা ৫-১৫টি। বিজেপি জোট পেতে পারে ২৮-৩৪টি আসন।

    মেঘালয় (Meghalaya Exit Polls 2023)

    মেঘালয়ে ত্রিশঙ্কু হতে পারে বিধানসভা (Exit Polls 2023)। ম্যাট্রিজ-জি নিউজের রিপোর্ট বলছে, শাসক এনপিপি ২১-২৬টি, বিজেপি ৬-১১টি, কংগ্রেস ৩-৬টি, তৃণমূল ৮-১৩টি এবং অন্যরা ১০-১৯টি আসন পাবে।

    অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার রিপোর্ট (Exit Polls 2023) অনুযায়ী, এনপিপি ১৮-২৪টি, বিজেপি ৪-৮টি, তৃণমূল ৫-৯টি, কংগ্রেস ৬-১২টি আসন পেতে পারে।

    জন কি বাতের বুথফেরত সমীক্ষা (Exit Polls 2023) অনুযায়ী, ১১-১৬ টি আসনে এনপিপি, ৩-৭ বিজেপি, কংগ্রেস ৬-১১ ও অন্যরা ৫-১২টি আসন পেতে পারে।

    আরও পড়ুন: অ্যাডিনো-আতঙ্ক! অযথা কলকাতায় রেফার নয়, জেলা হাসপাতালগুলোকে নির্দেশ

    গত পাঁচ বছর এই তিন রাজ্যেই শাসন করছে বিজেপির জোট সরকার। মেঘালয় এবং নাগাল্যান্ডে ভোটগ্রহণ হয় গত সোমবার। ত্রিপুরায় ভোটগ্রহণ হয় গত ১৬ ফেব্রুয়ারি। এ বছরই প্রথম মেঘালয়ে লড়ে তৃণমূল। কংগ্রেস সমস্ত আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি। নাগা পিপলস ফ্রন্টের চাপ বাড়ছে নাগাল্যান্ডে। অন্যদিকে, ত্রিপুরায় টিপ্রা মোথার জন্য পরিস্থিতিও জটিল। ২ মার্চ তিন রাজ্যের ফল ঘোষণা। সেদিনই জানা যাবে, কোন দলের ভাগ্য কী রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Tripura: ত্রিপুরায় উৎসবের মেজাজে ভোটের লাইনে আমজনতা! ভোট পড়ল ৮১ শতাংশ

    Tripura: ত্রিপুরায় উৎসবের মেজাজে ভোটের লাইনে আমজনতা! ভোট পড়ল ৮১ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনে ভোট পড়ল ৮১ শতাংশ। বিক্ষিপ্ত দু-একটা ঘটনা ছাড়া মোটের উপর ভোট হয়েছে শান্তিপূর্ণ। এদিন ত্রিপুরায় ভোটের লাইনে দেখা গেল বহু বয়স্ক ভোটারকে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, এবার শতায়ু ভোটারের সংখ্যা ৭৬৬। ৮০ ঊর্ধ্ব ভোটার রয়েছেন প্রায় ৩৮ হাজার। নতুন ভোটারের সংখ্যা ৯৪ হাজার, যাদের বয়স ১৮-১৯-এর মধ্যে। নতুনদের পাশাপাশি, বয়স্ক ভোটাররাও এবার ত্রিপুরায় অন্যতম ভোট ফ্যাক্টর। 

    বাধা-বিপত্তি

    ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৩৬টি আসনে জিতে গরিষ্ঠতা অর্জন করেছিল বিজেপি। জোটসঙ্গী আইপিএফটি পেয়েছিল ৮টি আসন। মাত্র ১৬টি আসনে জয়ী হয়েছিল বামেরা। এবারের নির্বাচনে ৬০টি আসনের মধ্যে ৪৬টিতে লড়ছে বামেরা। জোটসঙ্গী কংগ্রেস লড়ছে ১৩টি আসনে। একটি আসন ছেড়ে দেওয়া হয়েছে নির্দল প্রার্থীর জন্য। মোট ২৮টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।বিজেপির শাসনে বিজেপি প্রার্থীকেই বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তিপ্রা মোথার বিরুদ্ধে। গোলাঘাটি বিধানসভার বিজেপি প্রার্থী হিমানী দেববর্মা অভিযোগ করেছেন, তাঁকে বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে।

    ত্রিপুরার উপমুখ্যমন্ত্রী জিষ্ণু দেব বর্মন বলেন, “খুব ভাল উৎসবের মেজাজে ভোট হয়েছে। তবে কিছু কিছু জায়গায় মোথা (তিপ্রা মোথা) অশান্তি বাঁধানোর চেষ্টা করছে।  আদিবাসী জায়গায় বুথগুলিতে ওরা জোর জবরদস্তি করার চেষ্টা করছে। তবে এতে তাঁরা সফল হবেন না। কোনও লাভ হবে না। সমাজ বিরোধীদের ওঁরা পোলিং এজেন্ট বানিয়েছেন।” বাম-কংগ্রেস জোট প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, “ওদের জোটটা মানুষ খায়নি। ওরা কেন জোট করেছে তা ব্যাখ্যা করতে করতেই নির্বাচন এসে গিয়েছে।” তিনি আরও বলেছেন, “আমরা তো উন্নয়নের বার্তা নিয়ে, মোদির কথা নিয়ে মানুষের কাছে গিয়েছি। তবে ওঁরা মানুষের কাছে গিয়েছে, এই জোটটা কেন হল তা বোঝাতে।” 

    আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তায় ভোট শুরু ত্রিপুরায়! ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে

    এদিন সকালেই সকলকে দ্রুত ভোট দেওয়ার আবেদন জানান বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তিনি বলেন, “আমি ত্রিপুরার সকলকে ভোটারকে গণতন্ত্রের এই উৎসবে অংশ নেওয়ার অনুরোধ করছি। আপনাদের প্রত্যেকটি ভোট সুশাসন, উন্নয়ন ও দুর্নীতিমুক্ত সরকার গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Tripura Assembly Election: কড়া নিরাপত্তায় ভোট শুরু ত্রিপুরায়! ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে

    Tripura Assembly Election: কড়া নিরাপত্তায় ভোট শুরু ত্রিপুরায়! ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন (Assembly election)। আজ, বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে ৬০ আসন বিশিষ্ট ত্রিপুরা বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিকেল ৪টে পর্যন্ত ভোট নেওয়া হবে। এই ভোটে ভাগ্য নির্ধারণ হবে ২৫৯ জন প্রার্থীর, তাঁদের মধ্যে ২০ জন মহিলা। এবার ভোট ময়দানে রয়েছে বিজেপি, তৃণমূল, বাম-কংগ্রেস জোট ও তিপরা মোথা। দীর্ঘ ২৫ বছরের বাম শাসনকে সরিয়ে ২০১৮ সালে এই রাজ্যে ক্ষমতায় এসেছিল বিজেপি। সেই ক্ষমতা ধরে রাখতে আত্মবিশ্বাসী গেরুয়া শিবির।

    কড়া নিরাপত্তা

    ত্রিপুরা নির্বাচনকে, ২০২৪ লোকসভা ভোটের আগে সেমিফাইনাল হিসেবেই দেখছে বিজেপি। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে ভোটার সংখ্যা প্রায় ২৮ লক্ষ। মোট বুথের সংখ্যা ৩ হাজার ৩৩৭। যার মধ্যে ১১০০ কেন্দ্রকে স্পর্শকাতর এবং ২৮টিকে অতি স্পর্শকাতর হিসেবে চিহ্নিত করেছে নির্বাচন কমিশন৷ একদফাতেই ভোট হবে। সেহেতু ওই রাজ্যের প্রতিটি বুথে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করাতে তৎপর রয়েছে কমিশন। শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে মোতায়েন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে সে রাজ্যে। এর পাশাপাশি আরও ১৬টি রাজ্য থেকে পুলিশকর্মীও আনা হয়েছে। এছাড়াও বিশেষ নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছে রাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী।

    আরও পড়ুন: ভারতেই রয়েছে চোখ জুড়ানো বহু মন্দির, দেখুন তারই কয়েকটি  

    বাম-বিজেপি লড়াই

    ত্রিপুরার এবারের নির্বাচনে যে সকল প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে তাঁদের মধ্যে অন্যতম, মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা, উপমুখ্যমন্ত্রী যিষ্ণু দেববর্মন, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক, সিপিএম নেতা জিতেন্দ্র চৌধুরী, কংগ্রেস নেতা সুদীপ রায় বর্মন। ত্রিপুরার ৬০ টি আসনের মধ্যে ৫৫টি-তেই প্রার্থী দিয়েছে গেরুয়া শিবির। পাঁচটি আসন ছেড়েছে জোটসঙ্গী আইপিএফটি-কে। অন্যদিকে, রাজ্যপাট ফিরে পেতে কোমর বেঁধে লড়াইয়ে নেমেছে সিপিএম’ও। তাই বাংলার পর ত্রিপুরাতেও এবার তাঁরা কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধেছে। জোটের তরফে সিপিএম ৪৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। কংগ্রেসের প্রার্থী রয়েছে ১৩টিতে এবং বাকি চারটি আসনে দাঁড়িয়েছে অন্যান্য বাম দলের প্রার্থীরা। দেশের এই অংশের আরও দুই রাজ্য মেঘালয় ও নাগাল্যান্ডে ২৭ ফেব্রুয়ারি বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। ভোট গণনা ২ মার্চ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amit Shah: ‘গণনার দিন বেলা ১২টার আগেই বিজেপি মেজরিটি পেয়ে যাবে’, আত্মবিশ্বাসী শাহ

    Amit Shah: ‘গণনার দিন বেলা ১২টার আগেই বিজেপি মেজরিটি পেয়ে যাবে’, আত্মবিশ্বাসী শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট গণনার দিন বেলা ১২ বাজার আগেই বিজেপি (BJP) মেজরিটি পেয়ে যাবে। ত্রিপুরার (Tripura) ভোট নিয়ে এই আশাই ব্যক্ত করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। পুরো মেজরিটি নিয়ে বিজেপি যে ত্রিপুরার ক্ষমতায় আসছে, সে ব্যাপারে আশাবাদী শাহ। আগামী পাঁচ বছরে ত্রিপুরায় কী কী উন্নয়নমূলক কাজ হবে, সেসব পরিকল্পানই করা হচ্ছে বলেও জানান শাহ। সংবাদ সংস্থাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি এও বলেন, ভোট গণনার দিন বেলা ১২টা বাজার আগেই বিজেপি মেজরিটি পেয়ে যাবে। তিনি বলেন, গত নির্বাচনে বিজেপির চলো পাল্টাই স্লোগান ক্ষমতায় আসার স্লোগান ছিল না। ত্রিপুরার পরিস্থিতি বদলানোই লক্ষ্য ছিল।

    ত্রিপুরা…

    টানা পঁচিশ বছর ধরে ত্রিপুরার ক্ষমতায় ছিল বামেরা। ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে পালাবদল হয়। বামেদের হঠিয়ে ত্রিপুরার কুর্সিতে বসে বিজেপি। তার পর থেকে রাজ্যে বইছে উন্নয়নের জোয়ার। প্রসঙ্গত, ৬০ আসন বিশিষ্ট ত্রিপুরা বিধানসভার নির্বাচন হবে ১৬ ফেব্রুয়ারি। ৬০টি আসনের মধ্যে বিজেপি লড়ছে ৫৫টি আসনে। বাকিগুলিতে লড়ছে জোট সঙ্গী আইপিএফটি। শাহ (Amit Shah) জানান, বিজেপিকে পরাস্ত করতে পারবে না জেনে জোট বেঁধেছে বাম এবং কংগ্রেস। এটা আমাদের দলের ভাল অবস্থায়ই বোঝাচ্ছে। তিনি বলেন, গত বারের চেয়ে এবার আমাদের ভোট আরও বাড়বে। আমাদের হারাতে পারবে না জেনেই হাত মিলিয়েছে বাম এবং কংগ্রেস। এ রাজ্যে মেজরিটি নিয়েই সরকার গড়ব আমরা।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপির কিছু লুকোনোর নেই, ভয় পাওয়ারও নেই’, আদানিকাণ্ডে বললেন শাহ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চলো পাল্টাই স্লোগান দেওয়া হয়েছিল ত্রিপুরার পরিস্থিতি বদলাতে। বাম আমলে সরকারি চাকুরেরা পে কমিশন নির্ধারিত বেতন পেতেন না। আমরা সপ্তম পে কমিশন চালু করেছি। তিনি বলেন, ত্রিপুরায় হিংসা বন্ধ হয়েছে আমাদের আমলে। সীমান্তে মাদক ব্যবসার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ত্রিপুরায় যে হিংসা নেই, এদিন তা মনে করিয়ে দেন শাহ। বলেন, ত্রিপুরা এখন হিংসা মুক্ত। ত্রিপুরার উন্নতির সময় এসে গিয়েছে। ভোটের সময় দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে কাজ করছে ডবল ইঞ্জিন সরকার। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, উত্তর-পূর্বের বাসিন্দাদের কল্যাণে একাধিক পদক্ষেপ করেছে মোদি সরকার। তিনি (Amit Shah) বলেন, এখন উত্তর-পূর্বে কাঙ্খিত শান্তি বিরাজ করছে। বিভিন্ন বিচ্ছিন্ন গোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিভিন্ন উপজাতির মানুষের প্রভূত কল্যাণ হয়েছে বলেও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: ‘ট্রিপল ট্রাবল থেকে উদ্ধার পেতে চাইলে বিজেপিকে ভোট দিন’, ত্রিপুরায় জানালেন শাহ

    Amit Shah: ‘ট্রিপল ট্রাবল থেকে উদ্ধার পেতে চাইলে বিজেপিকে ভোট দিন’, ত্রিপুরায় জানালেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার ত্রিপুরায় (Tripura) দুটি জনসভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত ওই জনসভায় তিনি ডবল ইঞ্জিন সরকারের উপকারিতা সম্পর্কে বলেন। তার ঠিক ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ত্রিপুরেশ্বরীর রাজ্যে এলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ত্রিপুরার চাঁদিপুর থেকে বিজয় সংকল্প যাত্রা থেকে বক্তব্য রাখেন শাহ।

    শাহি বচন…

    তিনি বলেন, ত্রিপুরার জন্য কমিউনিস্ট, কংগ্রেস ভাল কোনও কিছুই করতে পারে না। তিপ্রা মোথার তো কোনও প্রশ্নই ওঠে না। শাহ বলেন, উন্নয়ন করতে পারে কেবল ভারতীয় জনতা পার্টিই। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২৭ বছর ধরে ত্রিপুরায় মানিক সরকার কী কী করেছেন, রিপোর্ট কার্ড নিয়ে আসুন। আপনি যদি কিছু করেও থাকেন, আপনার দলের লোকেরা এক আদিবাসী নেতাকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী ঘোষণা করে দিল। আপনার নাম তোলেননি। আর আপনিও ত্রিপুরার জন্য কিছু করেননি। তিনি বলেন, আমরা দুটি বিমানবন্দর বানানোর কাজ করেছি।

    আরও পড়ুুন: ভারত দেনেওয়ালা হয়ে গিয়েছে, লেনেওয়ালা নেই, এটাই বিকাশ, জানালেন নাড্ডা

    বাঁশ এক্সপোর মাধ্যমে বাঁশ চাষ আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে বলেও জানান শাহ। তিনি বলেন, মৎস্য সহায়তা যোজনার মাধ্যমে সব মৎস্যজীবীদের ছ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে প্রতি বছর। আগামী পাঁচ বছরে চা বাগানের শ্রমিকদের ১৬০০ বর্গকিমি জমি দেওয়া হবে বিনামূল্যে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, পিএম কিষান সম্মাননিধি যোজনায় কেন্দ্রীয় সরকার এখন দেশের কৃষকদের বছরে ছ হাজার টাকা করে দিয়ে থাকে। আগামী বছর বিজেপি সরকার গঠন করলে এই টাকা বাড়িয়ে ৮ হাজার টাকা করা হবে।

    শাহ বলেন, ত্রিপুরা ট্রিপল ট্রাবলের মুখোমুখি হয়েছে। এই তিন ট্রাবল হল কংগ্রেস, সিপিএম এবং তিপ্রা মোথা। তিনি বলেন, আপনারা যদি ট্রিপল ট্রাবল থেকে উদ্ধার পেতে চান, তাহলে ডবল ইঞ্জিন বিজেপি সরকারে ভোট দিন। শাহ বলেন, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে যখন এসেছিলাম তখন এখনকার সবাই কমিউনিস্টদের নিয়ে ভয়ে ভয়ে থাকত। পানীয় জলের সংযোগ নিতে হলে ওদের ক্যাডারদের কাছে যেতে হত, রেশন কার্ড, চাকরি পাওয়ার জন্যও ক্যাডারদের কাছে যেতে হত। ২৭ বছর পর ক্যাডারদের থেকে মুক্তি মিলেছে। তিনি (Amit Shah) বলেন, এইবার আর ক্যাডারদের ঢুকতে দেবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ত্রিপুরার জনসভায় বাম-কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর, কী বললেন জানেন?

    PM Modi: ত্রিপুরার জনসভায় বাম-কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরায় (Tripura) বিজেপি (BJP) সরকারের ভূয়সী প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মুখে। শনিবার নির্বাচনী প্রচারে দুটি জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম সভাটি করেন আমবাসায়। সেই সভায় তৃণমূলের নামোচ্চারণই করলেন না প্রধানমন্ত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ত্রিপুরায় তৃণমূলকে ধর্তব্যের মধ্যেই আনছেন না প্রধানমন্ত্রী। তবে ওই সভায় তাঁর নিশানায় ছিল বাম এবং কংগ্রেস। তিনি বলেন, কংগ্রেস ও বাম উন্নয়নের দিক থেকে ত্রিপুরাকে পিছিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু আমাদের সরকার মাত্র পাঁচ বছরে ত্রিপুরাকে দ্রুত উন্নয়নের পথে নিয়ে এসেছে। গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরায় ডবল ইঞ্জিন সরকার মানুষের উন্নয়নে কাজ করেছে বলেও দাবি করেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয় সভাটি করেন রাধাকিশোরপুরে। দুটি জনসভা থেকেই গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরা কীভাবে বদলে গিয়েছে, তার খতিয়ান তুলে ধরেন মোদি। এটা করতে গিয়ে হীরা শব্দটি ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, এইচ ফর হাইওয়ে, আই ফর ইন্টারনেট, আর ফর রোডওয়েজ, এ ফর এয়ারওয়েজ। এই চারটি জিনিসে ভর করেই বদলে গিয়েছে ত্রিপুরা। ত্রিপুরার উন্নতির জন্য ত্রিশক্তির ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর মতে, এই ত্রিশক্তি হল আবাস, আরোগ্য এবং আয়।

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি, বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর রাজ্যে ৩ লক্ষ মানুষ পাকা বাড়ি পেয়েছেন। সরকারি হাসপাতালের পরিকাঠামো বৃদ্ধি এবং আয়ুষ্মান ভারতের সাফল্যের কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপির জমানায় রাজ্যের মানুষের আয় বেড়েছে বলেও দাবি প্রধানমন্ত্রীর। তিনি বলেন, আমাদের দল ত্রিপুরার সরকারে আসার পর সপ্তম বেতন কমিশনের মাধ্যমে বর্ধিত হারে বেতন পাচ্ছেন সরকারি কর্মীরা।

    আরও পড়ুুন: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মোদির ওপরই ভরসা হোয়াইট হাউসের

    ত্রিপুরায় ২৫ বছর ক্ষমতায় ছিল বামেরা। বামেদের সেই আমলকে চাঁদার জমানা বলে কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বাম কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা করে তিনি বলেন, জনগণের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত দুই দল আবার হাত মিলিয়েছে। মাথায় রাখবেন, ওদের একটা ভোট দেওয়া মানে ত্রিপুরাকে আবার পিছিয়ে দেওয়া। তিনি বলেন, কেরলে দুই দল কুস্তি করলেও, ত্রিপুরায় দোস্তি করছে।

    কংগ্রেস জমানার তুলনায় তাঁর সরকারের আমলে আদিবাসী ও দলিতদের জন্য কত বেশি অর্থ ব্যয় করা হচ্ছে, তার খতিয়ানও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সমাজকর্মী বিক্রম বাহাদুর জামাতিয়াকে সম্মানিত করতে পেরে আমার সরকার গর্বিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: বিজেপির শাসনে ত্রিপুরায় আর গোলা-বারুদের শব্দ শোনা যায় না, প্রচারে গিয়ে বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    Amit Shah: বিজেপির শাসনে ত্রিপুরায় আর গোলা-বারুদের শব্দ শোনা যায় না, প্রচারে গিয়ে বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর সাত দিন পরেই ত্রিপুরায় হতে চলেছে বিধানসভা নির্বাচন। ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া বিজেপি। এবার ময়দানে নামলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এই মুহূর্তে নির্বাচনী প্রচারে ত্রিপুরায় রয়েছেন তিনি। সোমবার ত্রিপুরায় একাধারে দুটি জনসভা এবং এক পদযাত্রা করলেন বিজেপির সেকেন্ড-ইন-কম্যান্ড। শান্তিরবাজারে জনসভার মধ্য দিয়েই নির্বাচনী প্রচার শুরু করলেন। আর বক্তব্যের শুরুতেই বাম-কংগ্রেসের দিকে আক্রমণ শানালেন তিনি। সভা থেকে বাং-কংগ্রেস জোটকে আক্রমণ শানানোর পাশাপাশি বিজেপির উন্নয়নের খতিয়ানও তুলে ধরেন তিনি।

    কী বললেন শাহ?  

    ত্রিপুরাসুন্দরীকে প্রণাম জানিয়েই বক্তব্য শুরু করেন শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “৫ বছরে ত্রিপুরায় বদল এসেছে। আগে উগ্রবাদ, ড্রাগ পাচার, মানব পাচার, ভ্রষ্টাচার, আদিবাসীদের উপর অত্যাচার চলত। বিজেপির দুই মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দে ও মানিক সাহার তৎপরতায় এই সমস্ত বন্ধ হয়েছে। প্রতিটি ঘরে জল, বিদ্যুৎ, গ্যাস সিলিন্ডার পৌঁছেছে। সুরক্ষার বাতাবরণ এসেছে।” 

    আরও পড়ুন: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতির অভিযোগ, জবকার্ডে আধার সংযোগ হয়নি, কেন্দ্রের বরাদ্দ আটকানোর ভয়ে নবান্ন?

    তিনি আরও বলেন, “সমগ্র উত্তর-পূর্বাঞ্চলে শান্তি স্থাপনে মোদী সরকার বিশেষ তৎপর হয়েছে। ত্রিপুরায় আজ গোলাগুলির বদলে রেল আর বিমানের শব্দ মেলে। ৪০ হাজার আদিবাসীকে স্থায়ী চাকরি দিয়েছি।”

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) এদিন বলেন, “দেশ স্বাধীন হওয়ার ৭৫ বছরে কখনও আদিবাসী রাষ্ট্রপতি হয়নি। আমরা এক দরিদ্র আদিবাসী ঘরের মহিলাকে রাষ্ট্রপতি করিয়েছি। আদিবাসীদের উন্নয়নে সারা দেশে ৩১ হাজার বাজেট বাড়িয়ে ৮৬ হাজার বরাদ্দ করেছি।”

    বাম-কংগ্রেসকে এদিন একহাত নেন শাহ (Amit Shah)। তাঁর কথায়, “সিপিএম জিততে পারবে না জেনেই কংগ্রেসের সাথে জোট বেঁধেছে। তিপ্রামথার সাথে গোপনে সমঝোতা করেছে।” বিজেপির প্রাক্তন সর্বভারতীয় সভাপতির অভিযোগ, বাম-কংগ্রেস ভোট দেওয়া মানে ত্রিপুরায় হিংসার পরিবেশ তৈরি করা।”

    তবে এদিন জনসভা থেকে তৃণমূলের নাম একবারও নেননি শাহ (Amit Shah)। ঘাসফুল শিবিরের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলতে শোনা যায়নি তাঁকে। রাজনৈতিক মহলের মত, ত্রিপুরায় যে তৃণমূলের কোনও প্রাসঙ্গিকতাই নেই, শাহের এদিনের বক্তৃতা থেকেই তা স্পষ্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • Tripura: ত্রিপুরা জয়ের অভিযানে বঙ্গ বিজেপি, তারকা প্রচারকের তালিকায় শুভেন্দু-দিলীপ-মিঠুন

    Tripura: ত্রিপুরা জয়ের অভিযানে বঙ্গ বিজেপি, তারকা প্রচারকের তালিকায় শুভেন্দু-দিলীপ-মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। আর তার জন্যেই জোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক দলের। ত্রিপুরায় ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে এবারে ময়দানে নেমেছে বাংলার বিজেপি নেতারাও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি প্রচারে ঝড় তুলতে বাংলার স্টার প্রচারকদের তালিকাও প্রকাশ করেছে গেরুয়া শিবির। তালিকায় শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, মিঠুন চক্রবর্তী ও লকেট চট্টোপাধ্যায় রয়েছেন। আবার এরই মধ্যে রাজ্যের শাসকদলও ২৮ আসনে প্রার্থী দিয়েছে ত্রিপুরায়। তবে মোট ৩৭ জন তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ করেছে তৃণমূল। প্রার্থী সংখ্যার থেকে প্রচারকের সংখ্যাই বেশি। ফলে এই নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি গেরুয়া শিবির।

    ত্রিপুরায় প্রচারে বাংলার বিজেপি নেতারা

    কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ৪০ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে, তাতে বাংলার কয়েকজন বিজেপি নেতাও রয়েছেন, যাঁরা পর্যায়ক্রমে ত্রিপুরা গিয়ে ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন। আজ শুক্রবার, বাংলার পদ্ম নেতাদের প্রচার কর্মসূচি রয়েছে ত্রিপুরায়। শুভেন্দু অধিকারীর আজ ত্রিপুরায় দু’টি জনসভা রয়েছে। প্রথমটি কমালাসাগর এবং দ্বিতীয়টি তেলিয়ামুরাতে। দিলীপ ঘোষও অংশ নেবেন পৃথক দু’টি জনসভায়। প্রথমটি দক্ষিণ ত্রিপুরার শান্তি বাজারে। তারপর উত্তর ত্রিপুরার বিশালগড়ে। বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে ত্রিপুরার মাটিতে একাধিক মেগা প্রচার কর্মসূচিতে একে একে অংশ নেবেন বাংলার নিশীথ প্রামাণিক, শান্তনু ঠাকুর সহ বঙ্গ বিজেপির অন্যান্য নেতারা।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে স্বস্তি শুভেন্দুর! রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের শোকজ নোটিসের উপর স্থগিতাদেশ

    ত্রিপুরায় তৃণমূল প্রার্থীর থেকে তারকা প্রচারকই বেশি! কটাক্ষ বিজেপির

    যেখানে ২৮ আসনে প্রার্থী, সেখানে তারকা প্রচারক ৩৭ জন! এই বিষয়েই কটাক্ষ করেছে বিজেপি (BJP)। ত্রিপুরা নির্বাচনের প্রচারের জন্য বাকি আর ১৩ দিন। এরই মধ্যে এই তারকা প্রচারক নিয়েই জোর তরজা। এই বিষয়ে ত্রিপুরা বিজেপির রাজ্য সম্পাদক অস্মিতা বণিকের মন্তব্য, ‘ত্রিপুরায় পরিবর্তনের দাবি তোলার আগে সব আসনে প্রার্থী দিক তৃণমূল।’ ৬০ আসনের বিধানসভার মাত্র ২৮ আসনে প্রার্থী কেন তৃণমূলের? এই নিয়েও  বিজেপি সহ বিরোধীদের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় শাসকদলকে। আবার রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘এটা তৃণমূলের পলিটিক্যাল ট্যুরিসম। বেড়াতে যাওয়ার জন্য তৃণমূল ত্রিপুরায় যেতেই পারে। কিন্তু, ভোটের আশা যেন না করে।’ 

  • Mithun Chakraborty: শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা-শো বিজেপির, কারা কারা থাকবেন প্রচারে, জানেন?

    Mithun Chakraborty: শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা-শো বিজেপির, কারা কারা থাকবেন প্রচারে, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরা (Tripura) বিধানসভা নির্বাচন। উত্তর পূর্বের এই রাজ্যের রাশ ধরে রাখতে জোর কদমে প্রচার শুরু করছে বিজেপি (BJP)। আজ, বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। আগামিকাল, শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা শো করবে বিজেপি (Mithun Chakraborty)। জানা গিয়েছে, এদিন ত্রিপুরায় বিজয় সংকল্প জনসভার কর্মসূচি পালন করবে বিজেপি। এই পর্বে ত্রিপুরায় প্রচারে নামবেন এক ঝাঁক বিজেপি নেতা।

    প্রচারে বিজেপি…

    শুক্রবার কুমারঘাট এবং অমরপুর বিধানসভা কেন্দ্রে জনসভা করে প্রচারের সূচনা করবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এদিনই তিনি আগরতলায় এসে পৌঁছবেন বলে বিজেপি সূত্রে খবর। গেরুয়া শিবির সূত্রে আরও খবর, একুশের বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে যেভাবে এক ঝাঁক কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব প্রচার করেছিলেন, তেমনি ত্রিপুরায়ও হবে। এখানে সভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, স্মৃতি ইরানি, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রমুখ। একের বেশি জনসভা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও (PM Modi)। তবে তিনি কবে সভা করবেন, কোথায়ইবা করবেন, তা জানা যায়নি। ৬ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরায় সভা করার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। পরের দিন আসবেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, প্রতিমা ভৌমিক, বিপ্লব দেব এবং রাজীব ভট্টাচার্যেরও বিজেপির হয়ে প্রচার করার কথা।

    আরও পড়ুুন: ‘আরএসএস ডানপন্থীও নয়, বামপন্থীও নয়, জাতীয়তাবাদী’, সাফ জানালেন দত্তাত্রেয়

    এদিকে বঙ্গ বিজেপির এক ঝাঁক নেতাও শুক্রবার কার্যত চষে বেড়াবেন ত্রিপুরা। এদিন সভা করবেন দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী, লকেট চ্যাটার্জি, শান্তনু ঠাকুর ও মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। মিঠুন সভা করবেন তিনটি। লকেটেরও এদিন তিনটি সভা করার কথা। দুটি করে সভা করবেন দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী এবং শান্তনু ঠাকুর। রাজ্য বিজেপির এক নেতা বলেন, আজ (বৃহস্পতিবার) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। বিক্ষুব্ধ যে দু একজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তাঁরাও তা প্রত্যাহার করে নেবেন। প্রসঙ্গত, গত বিধানসভা নির্বাচনে বামেদের হঠিয়ে ত্রিপুরার ক্ষমতায় আসে বিজেপি। তার পর থেকে রাজ্যে কার্যত শুরু হয়েছে উন্নয়ন যজ্ঞ। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, সেই কারণে ত্রিপুরায় এবারও ফিরছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
LinkedIn
Share