Tag: West Bengal

West Bengal

  • Raiganj: উর্দি পরে মদ্যপ অবস্থায় টলমল পায়ে ডিউটি করছেন পুলিশকর্মী! ভিডিও ভাইরাল

    Raiganj: উর্দি পরে মদ্যপ অবস্থায় টলমল পায়ে ডিউটি করছেন পুলিশকর্মী! ভিডিও ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের ঘটনার পর গোটা রাজ্যে রাজ্য পুলিশের কার্যকলাপ নিয়ে প্রশ্ন তুলছে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহল। এবারে উর্দি পরে মদ্যপ অবস্থায় এক পুলিশকর্মীর ভিডিও ভাইরাল। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার রাতে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ (Raiganj) শহরের ঘড়িমোড় এলাকায়। ওই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর আবার পুলিশের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে শহরজুড়ে। এই ঘটনা নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করেছে বিজেপি। রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কুন্তল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ওই পুলিশকর্মীর নাম প্রীতম গুহ। তিনি রায়গঞ্জ থানায় পোস্টিং ছিলেন। তিনি এএসআই। তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। আমরা তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করেছি।

    ভাইরাল ভিডিওতে কী দেখা যাচ্ছে? (Raiganj)

    ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বুধবার রাতে রায়গঞ্জ (Raiganj) শহরের ঘড়িমোড় এলাকায় রাস্তায় ঠিকমতো হাঁটতেও পারছেন না ওই পুলিশকর্মী। কোনওক্রমে সেখান থেকে যাওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। সেই অবস্থায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন স্থানীয় মানুষ। কিন্তু, ঠিকমতো কথাও বলতে পারছেন না তিনি। নাম জিজ্ঞেস করলে নিজের নেমপ্লেটটিও হাত দিয়ে ঢেকে দেন। পরবর্তী সময়ে স্থানীয়রা সেই পুলিশকর্মীকে একটি টোটোতে তুলে দেন। এই  ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর তীব্র শোরগোল শুরু হয়েছে শহরজুড়ে।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এই ঘটনায় পুলিশ (Raiganj) ও রাজ্য সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন বিজেপির জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকার। তিনি বলেন, রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার কঙ্কালসার অবস্থা, যা বারে বারে সামনে আসছে। আরজি করের ঘটনা তার জ্বলন্ত প্রমাণ। বুধবার রাত পৌনে দশটা নাগাদ এক উর্দিধারী পুলিশ (Police) অফিসার গলি থেকে টলতে-টলতে বেরোচ্ছেন, গলির মধ্যে মেয়েদের কটূক্তি করছেন। ঘড়িমোড়ে যখন এসেছেন, তিনি হাঁটতে পারছেন না। টলে-টলে পড়ে যাচ্ছেন। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। এর জন্য মুখ্যমন্ত্রী দায়ী।

    অপরদিকে, এই প্রসঙ্গে তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি অরিন্দম সরকার বলেন, ওই পুলিশ অফিসার যে কাজটি করেছেন, তা সমর্থনযোগ্য নয়। তিনি ডিউটিতে ছিলেন কি না, তা জানা নেই, তবে উর্দি পরে ডিউটি অবস্থাতে কেউ মদ খেলে অবশ্যই সেটি এক ধরনের ক্রাইম। এবিষয়ে অবশ্যই জেলা পুলিশ-প্রশাসন আইন আনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। কোনও মহিলাকে কটূক্তি করা হয়েছে কিনা, তা আমাদের জানা নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: সিবিআইয়ের নজরে আরজি করের হাউজস্টাফ, নথি নিয়ে সিজিওতে সল্টলেকের হোটেল কর্মী

    CBI: সিবিআইয়ের নজরে আরজি করের হাউজস্টাফ, নথি নিয়ে সিজিওতে সল্টলেকের হোটেল কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (rg kar) তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য সিবিআইয়ের হাতে এসেছে। চিকিৎসক ছাত্রীর ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় এবার সিবিআইয়ের নজরে সল্টলেকের সেক্টর টুয়ের একটি হোটেল। হোটেলের এক কর্মীকে তলব করল সিবিআই (CBI)। চাওয়া হয়েছে হোটেলের রেজিস্টার ও সিসিটিভি ফুটেজ। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার নির্দেশমতো বৃহস্পতিবার হোটেলের রেজিস্টার সহ বিভিন্ন নথি সিবিআইয়ের দফতরে জমা করেছে হোটেল কর্তৃপক্ষ।

    কেন সল্টলেকের হোটেলের কর্মীকে ডাকা হল? (CBI)

    সিবিআই (CBI) সূত্রে জানা গিয়েছে, ৯ অগাস্টের ওই ঘটনার তদন্তে নেমে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে বেশ কয়েকটি মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছিলেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। সেই মোবাইল ফোনের সূত্র ধরেই সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে, এক ব্যক্তি বাজেয়াপ্ত হওয়া মোবাইল থেকে সেক্টর টুয়ের ওই হোটেলে বুকিং করেছিলেন। জানা যাচ্ছে, আশিস পাণ্ডে বলে একটি নাম তদন্তকারীদের হাতে এসেছে। তাঁর সম্পর্কে বিশেষ খোঁজ খবর নিতে চাইছেন তদন্তকারীরা। সল্টলেকের ওই হোটেলে ৯ অগাস্ট উঠেছিলেন আশিসবাবু। ১০ তারিখ তিনি ওই হোটেল ছেড়ে দেন। ৯ তারিখ সকালে আরজি করের ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন বলে তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন। আশিস পাণ্ডের গতিবিধি জানতেই হোটেলের কর্মীকে তলব করেছেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: ‘‘সনাতন ধর্মের উত্থানের সময় এসেছে’’, বললেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত

    কে এই আশিস?

    জানা গিয়েছে, আশিস পাণ্ডে আরজি কর হাসপাতালের একজন হাউজস্টাফ। পাশাপাশি তিনি আরজি করের টিএমসিপি ইউনিটের সভাপতি। এর আগে, তৃণমূলের বিধায়ক চিকিৎসক আরজি করের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায়ের কল রেকর্ড নিয়ে সিবিআইকে (CBI) তৎপর হতে দেখা গিয়েছে। আদালতেও উঠেছিল কল রেকর্ড প্রসঙ্গ। সেদিন বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছিলেন সুদীপ্ত রায়। এর আগে এই কল রেকর্ডের সূত্র ধরেই মেডিক্যাল কলেজের এমএসভিপি-কে তলব করা হয়েছিল। ক্যালকাটা হার্ট রিসার্চ ক্লিনিকেরও এক চিকিৎসককে তলব করা হয়েছিল। জানা যাচ্ছে, কল ডিটেইলসে আশিস পাণ্ডের নাম প্রকাশ্যে আসার পর সুদীপ্ত রায় স্বীকার করেন, ঘটনার পর টিএমসিপি ইউনিটের সভাপতি হিসেবে আশিসকে সেদিন যেতে বলেছিলেন। আশিস পাণ্ডেকে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি যে ঘটনাক্রম বলেছিলেন, তার সঙ্গে হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে হোটেল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য শুনবে সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vineet Goyal: পুলিশ কমিশনারের পদও গেল, হাইকোর্টের অস্বস্তিও কাটল না বিনীত গোয়েলের

    Vineet Goyal: পুলিশ কমিশনারের পদও গেল, হাইকোর্টের অস্বস্তিও কাটল না বিনীত গোয়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য পদ থেকে সরানো হয়েছে বিনীত গোয়েলকে (Vineet Goyal)। জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি মেনে পুলিশ কমিশনার পদ থেকে তাঁকে সরানোর কথা ঘোষণা করেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে রাজ্য পুলিশের এসটিএফ-এর এডিজি পদে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তারপরও প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের অস্বস্তি কাটল না। আদালতে চাপের মুখে রয়েছেন তিনি। আরজি কর মেডিক্যালে নির্যাতিতার নাম প্রকাশ করে দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের দাবিতে দায়ের হওয়া মামলা খারিজ করতে অস্বীকার করল কলকাতা হাইকোর্ট। তবে সুপ্রিম কোর্টে বিষয়টি নিয়ে শুনানি চলায় আপাতত এই মামলায় কোনও নির্দেশ দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম।

    আদালতে মামলার শুনানিতে কী হল? (Vineet Goyal)

    গত ৯ অগাস্ট আরজি কর মেডিক্যালে মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পর তাঁর নাম প্রকাশ করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে কলকাতার তৎকালীন পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের (Vineet Goyal) বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের দাবি জানিয়ে মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্টে। মামলাকারী আদালতে আবেদন করেন, পুলিশ কমিশনারের মতো উচ্চ পদে থেকেও বিনীত গোয়েল নির্যাতিতার নাম প্রকাশ করে দিয়েছেন। যা গুরুতর অপরাধ। বুধবার এই মামলার শুনানি ছিল কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে। সেখানে বিনীত গোয়েলের আইনজীবী মামলাটি খারিজ করে দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, যে পুলিশ আধিকারিকের কথা বলা হচ্ছে তাঁকে ইতিমধ্যে বদলি করা হয়েছে। সে কথা শুনে মামলাকারীর আইলাজীবী মহেশ জেঠমালানি বলেন, পুলিশ কমিশনার থেকে তাঁকে এডিজি করা হয়েছে। উনি তো প্রোমোশন পেয়েছেন। বরং, এই মামলাকে সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হোক। এ কথা শুনে বিনীত গোয়েলের আইনজীবী বলেন, সুপ্রিম কোর্টে এই সংক্রান্ত মামলা বিচারাধীন। তাই হাইকোর্টে এই মামলার কোনও গুরুত্ব নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘সনাতন ধর্মের উত্থানের সময় এসেছে’’, বললেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    প্রধান বিচারপতি জানিয়ে স্পষ্ট জানিয়ে দেন, এই মামলা এখন খারিজ করা হচ্ছে না। শীর্ষ আদালতে শুনানির পর ফের শুনানি হবে। তাই হাইকোর্টে আপাতত অস্বস্তি কাটল না প্রাক্তন পুলিশ কমিশনারের (Vineet Goyal)। প্রধান বিচারপতি জানান, আপাতত এব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ করবে না আদালত। তবে মামলা খারিজ করা হবে না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ দেখে এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bengal Economy: আর্থিক মাপকাঠিতে ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে বাংলা, বলছে কেন্দ্রের রিপোর্ট

    Bengal Economy: আর্থিক মাপকাঠিতে ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে বাংলা, বলছে কেন্দ্রের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনে ভালো নেই বাংলা! আর্থিক মাপকাঠিতে অন্য রাজ্যের তুলনায় ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে পশ্চিমবঙ্গ (Bengal Economy)। প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক উপদেষ্টা পরিষদের (PM-EAC Report) প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, পশ্চিম ভারত ও দক্ষিণের রাজ্যগুলি যখন অর্থনীতির দিক দিয়ে এগিয়ে গিয়েছে, তখন পশ্চিমবঙ্গ ক্রমশই পিছিয়ে পড়ছে।

    অর্থনীতির বেহাল দশা (Bengal Economy) 

    বঙ্গ অর্থনীতির এই হাঁড়ির হাল কেবল তৃণমূলের জমানায়ই হয়নি। বাম আমলেরও একটা বড় সময়ে এই ‘ক্ষয়’ শুরু হয়েছিল। জানা গিয়েছে, ১৯৬০-৬১ অর্থবর্ষে দেশের জিডিপিতে পশ্চিমবঙ্গের অবদান ছিল ১০ শতাংশের বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে (PM-EAC Report) দেশের জিডিপিতে পশ্চিমবঙ্গের অবদান মাত্রই ৫ শতাংশের ঘরে (Bengal Economy)। এক সময় অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় ঢের পিছিয়ে ছিল বিহার। গত দু’দশকে কিছুটা থিতু হয়েছে। পিছিয়ে ছিল আর এক পড়শি রাজ্য ওড়িশা। তারা বরাবর পিছিয়ে থাকলেও, সম্প্রতি যথেষ্ট উন্নতি করেছে। ব্যতিক্রম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পশ্চিমবঙ্গ। এক সময় এগিয়ে থাকলেও, এখন ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে।

    কী বলছে রিপোর্ট (PM-EAC Report)?

    রিপোর্টটি তৈরি করেছেন প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অর্থনীতিবিদ সঞ্জীব স্যান্যাল এবং যুগ্ম অধিকর্তা আকাঙ্খা অরোরা। তাতে বলা হয়েছে, ১৯৬০-৬১ অর্থবর্ষে পশ্চিমবঙ্গের মাথাপিছু আয় জাতীয় গড় আয়ের চেয়ে বেশি। মাথাপিছু আয়ের এই অবস্থা ধরে রাখতে পারেনি পশ্চিমবঙ্গ (Bengal Economy)। সময় বদলেছে, বদলেছে শাসকও। তবে বদলায়নি মাথাপিছু আয়। বরং তা ক্রমেই ক্ষয়িষ্ণু (PM-EAC Report)। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পশ্চিমবঙ্গের মাথা পিছু আয় কমে গিয়েছে রাজস্থান, ওড়িশার মতো পিছিয়ে পড়া রাজ্যের তুলনায়ও। ছয়ের দশকে উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু এবং বিহার থেকে জিডিপি হত ৫৪ শতাংশ। শিল্পের দিক থেকে এগিয়ে ছিল মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ এবং তামিলনাড়ু। মহারাষ্ট্র সাফল্য ধরে রাখলেও, শিল্পে পশ্চিমবঙ্গের ভাগ ক্রমশ কমেছে। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ভারতের অন্য রাজ্যগুলির তুলনায় ব্যাপক উন্নতি করেছে তামিলনাড়ু।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে প্রথম দফা নির্বাচন নির্বিঘ্নেই, ভোট পড়ল ৫৮ শতাংশ

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বাংলার এই পিছিয়ে পড়ার (Bengal Economy) অন্যতম একটি কারণ হল রাজ্যের হা-শিল্প দশা। শিল্প না থাকায় চাকরি-বাকরিও নেই (PM-EAC Report)। ভোটব্যাঙ্ক অটুট রাখতে চলছে খয়রাতির রাজনীতি। সব মিলিয়ে অর্থনীতির জটিল আবর্তে ঘুরছে বঙ্গ অর্থনীতির চাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Protest: চাঁদার বিলে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ লেক গার্ডেন্সের ক্লাবের, অনুদান ফেরাল বেহালার ক্লাব

    RG Kar Protest: চাঁদার বিলে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ লেক গার্ডেন্সের ক্লাবের, অনুদান ফেরাল বেহালার ক্লাব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। রাজ্য সরকারের দেওয়া দুর্গাপুজোর অনুদান (Durga Puja Grant) ফেরাচ্ছে একের পর এক ক্লাব। আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ (RG Kar Protest) জানাতেই রাজ্যের একাধিক ক্লাব এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। একই ইস্যুতে এর আগে দক্ষিণ কলকাতার ‘মুদিয়ালি আমরা ক’জন পুজো কমিটি’ রাজ্য সরকারের দেওয়া দুর্গাপুজোর অনুদান ফিরিয়েছিল। এবার পুজোর চাঁদা তুলতে গিয়ে অভিনব প্রতিবাদে সামিল তারা। 

    চাঁদার বিলে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ লিখে প্রতিবাদ (RG Kar Protest)

    লেক গার্ডেন্স অঞ্চলের এই ক্লাবটি এবার চাঁদা বিলে আরজি কর নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে। চাঁদা বিলে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে স্ট্যাম্প দেওয়া হচ্ছে। তাতে লেখা থাকছে, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। পুজো কমিটির কর্মকর্তাদের বক্তব্য, আরজি করের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। এমনিতেই আমরা সরকারের দেওয়া ৮৫ হাজার টাকা অনুদান ফিরিয়ে প্রতিবাদ (RG Kar Protest) জানিয়েছি। এবার আমরা চাঁদার বিলেও বিচারের দাবি জানালাম। পুজোর চাঁদার বিলে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ লেখার কারণ হিসেবে তাঁরা বলছেন, ‘‘এই চাঁদার বিল কম করে এলাকার দুই থেকে আড়াই হাজার মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে। ফলে পুজোর আনন্দে আরজি করের নির্যাতিতা যে বিচার পাননি, সেটা মানুষজন ভুলে যাবেন না। পুজোতে আনন্দ করলেও, আমরা চাই, সাধারণ মানুষ যাতে মানসিকভাবে এই আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থাকুক।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘সনাতন ধর্মের উত্থানের সময় এসেছে’’, বললেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত

    সরকারের ৮৫ হাজার টাকা ফেরাল আরও একটি ক্লাব

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার প্রতি বছরই দুর্গাপুজো কমিটিগুলোকে আর্থিক সাহায্য করে। প্রতিবছর বাড়ছে সেই অনুদানের অঙ্ক। গত বছর এই অনুদানের অঙ্ক ছিল ৭০ হাজার। এবার সেটা বেড়ে হয়েছে ৮৫ হাজার টাকা। মণ্ডপে ঢাক-গান-ধুনুচি নাচ নয়, এবার পুজোয় আনন্দ নয়, দাবি একটাই বিচার চাই, এই দাবি তুলে অনুদান (RG Kar Protest) ফেরাল বেহালা চৌরাস্তার সবেদাবাগান ক্লাব। বেহালা চৌরাস্তার সবেদা বাগান ক্লাবের কর্মকর্তাদের বক্তব্য, এবার পুজোতে কোনও ঢাক বাজানো হবে না। গানও বাজবে না। সমস্ত আনন্দ থেকে বিরত থাকবে সবেদা বাগান পুজো কমিটি। শুধুমাত্র নিয়ম রক্ষায় কোনও রকমে এবার পুজো করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata: ভরদুপুরে রাজাবাজারে হানা, কলকাতায়ও শত্রু সম্পত্তি সমীক্ষা শুরু কেন্দ্রের

    Kolkata: ভরদুপুরে রাজাবাজারে হানা, কলকাতায়ও শত্রু সম্পত্তি সমীক্ষা শুরু কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ছেড়ে পাকিস্তানের নাগরিকত্ব নেওয়া ব্যক্তিদের সম্পত্তি দখল করতে মাঠে নামল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। গোটা দেশ থেকে সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়েছে। শুধু পশ্চিমবঙ্গেই সম্ভব হচ্ছিল না। এবার কলকাতায় (Kolkata) শুরু হল এনিমি প্রপার্টি (Enemy Property Survey) বা শত্রু সম্পত্তির সমীক্ষা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্ট এই সমীক্ষার শুরু করল। এই প্রথমবার এমন সমীক্ষা হচ্ছে। বুধবার ভরদুপুরে রাজাবাজারে এরকমই একটি সম্পত্তিতে হানা দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা।

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে সমীক্ষা (Kolkata)  

    জানা গিয়েছে, কলকাতার (Kolkata)  রাজাবাজারের ১৭০ নম্বর কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিটে এই সমীক্ষা চলছে। প্রায় ৪৪ কাঠা জমির উপরে দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করছেন ৭০০০ বাসিন্দা। রয়েছে ২৫টি দোকান। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর এখানকার অনেক নাগরিকই এই সম্পত্তি ছেড়ে পাকিস্তানে চলে যান। তাঁরা কেউ এই সম্পত্তি দাবি না করায়, তা এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্টের অধীনস্থ হয়ে যায়। বুধবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই ব্যাটেলিয়ন জওয়ান এনে এই সমীক্ষা শুরু করেছে এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্ট। জানা গিয়েছে, রাজাবারের বহুতলটিতে বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি তলে অনেকে বসবাসও করেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা বলেন, “এই সম্পত্তিটি এনিমি প্রপার্টি। তাই দেশের আইন অনুসারে এটি এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সম্পত্তি। ফলে এবার থেকে এখানে থাকতে গেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে ভাড়া দিতে হবে। সম্পত্তিটি নিয়ে একটি মামলা ছিল। যা সম্প্রতি মিটেছে। তাই আমরা সম্পত্তির দখল নিতে এসেছি। এই সম্পত্তিতে অনেক জবরদখলকারী রয়েছেন। তাঁদের পুনর্বাসনের ব্যাপারে কথা বলছি। আপাতত আমরা এই ভবনের বাসিন্দাদের নাম নথিভুক্ত করতে এসেছি।”

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    এনিমি প্রপার্টি কী?

    দেশ ভাগের পর যারা পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন, তাঁদের মালিকানাধীন ভারতীয় সম্পত্তি বণ্টনের বৈধকরণ ও নিয়ন্ত্রণের আইন হল শত্রু সম্পত্তি আইন ১৯৬৮। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর এই আইন পাশ করা হয়েছিল। এই আইন অনুযায়ী, ভারত সরকার এই সম্পত্তির মালিক হবে। শত্রু আইনে যদি সম্পত্তির মালিকানা ‘শত্রু’র কাছে থেকে যায়, তবে সম্পত্তির অধিকার ও মালিকানা (Kolkata) কাস্টডিয়ান বা হেফাজতকারীর হাতে থাকে। আসল মালিকের অনুপস্থিতিতে কাস্টডিয়ান বা বসবাসকারী এই জমি বা সম্পত্তি ভাগাভাগি বা বিক্রি করতে পারে। কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে ৪ হাজার ৩০১টি এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে, যেগুলি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রপার্টি ডিপার্টমেন্টের অধীনস্থ। দেশজুড়ে প্রায় ১২ হাজার এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে। সবথেকে বেশি এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে উত্তর প্রদেশে। ৫৩৬১টি এনিমি প্রপার্টি বা শত্রু সম্পত্তি রয়েছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে দিতে হবে মাসিক ভাড়া

    জানা গিয়েছে, কলকাতায় (Kolkata)  ৯৬টি এনিমি প্রপার্টি রয়েছে। সারা রাজ্যে প্রায় ৪৫০০ এই ধরণের সম্পত্তি রয়েছে। সেগুলোকে নিয়ন্ত্রণে এনে তার থেকে আয়ের রাস্তা খুঁজছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, এর আগেও একদিন বাড়িটিতে এসেছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা। সেদিন তাঁদের বাধা দেন স্থানীয়দের একাংশ। তাই বুধবার আধাসেনা ও কলকাতা পুলিশের আধিকারিকদের নিয়ে বাড়িটিতে হানা দেন তাঁরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, এবার থেকে এই বাড়িতে থাকতে গেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বেঁধে দেওয়া মাসিক ভাড়া দিয়ে থাকতে হবে। তবে কেউ চাইলে সম্পত্তি কিনতেও পারেন। সম্পত্তির বাজারমূল্য ১ কোটি টাকার কম হলে উপযুক্ত নথি দেখিয়ে সম্পত্তি কেনার জন্য আবেদন করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ রাজ্য, বন্যা মোকবিলায় সেনার সাহায্য নিক সরকার’, বার্তা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ রাজ্য, বন্যা মোকবিলায় সেনার সাহায্য নিক সরকার’, বার্তা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিনের নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে জলে ভাসছে পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলির আরামবাগ সহ আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকা। আর এই পরিস্থিতির জন্য রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে দায়ী করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কারণ, দীর্ঘ সময় ধরে বাঁধের কোনও পরিচর্যাই করা হয়নি। এই মুহূর্তে কী করা উচিত সরকারের, সেই ‘পরামর্শ’ দিয়েছেন তিনি।

    বন্যা মোকাবিলায় সেনা নামানোর বার্তা শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বন্যা পরিস্থিতির জন্য সময় মতো নদীবাঁধ সংস্কার না করাকে দায়ী করেন তিনি। শুভেন্দুবাবু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, বর্ষার আগে নদীবাঁধ সংস্কারের কোনও কাজ করেনি সেচ দফতর। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজ্য ব্যর্থ। কারণ, দেউলিয়া রাজ্য সরকারের কাছে বাঁধ সংস্কার করার মতো টাকা নেই। যার ফলে হুগলি, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর ও পূর্ব মেদিনীপুরের একাংশে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। বাঁধ ভেঙে জল জনবসতিতে ঢুকে পড়ায় জনগণ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। পুলিশ, বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর তাদের কোনও সহযোগিতা করছে না। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে শুভেন্দুর বার্তা, ২০১৩ এবং ২০১৫ সালে যেমন সেনাবাহিনীর সাহায্য নেওয়া হয়েছিল, এখনও বন্যা পরিস্থিতি সামলাতে রাজ্য সরকারের তাই করা উচিত। তাহলেই বহু মানুষের প্রাণ বাঁচানো যাবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নয়, মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে উদ্দেশ্য করে বার্তা দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে আমি সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চাইতে অনুরোধ করব। যাতে ফের বাঁধগুলিতে শক্ত করা হয়। এতে প্রাণ ও সম্পত্তিহানি এড়ানো যাবে। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে যত তাড়াতাড়ি এনডিআরএফ মোতায়েন করবেন তত মঙ্গল।

    বন্যার আশঙ্কা

    এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে নতুন করে বন্যা পরিস্থিতি (Flood Situation) সৃষ্টি হতে পারে হুগলি, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বর্ধমান, হাওড়া সহ দক্ষিণবঙ্গের বহু জেলায়। রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি দেখতে বুধবার হুগলির পুড়শুড়া যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেন দুর্গতরা। আর মুখ্যমন্ত্রী বন্যার জন্য ডিভিসিকে দায়ী করে নিজের সরকারের দায় এড়ানোর চেষ্টা করেন বলে বিরোধীদের অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Flood Situation: ‘‘উনি এসে টাটা-বাইবাই করে চলে গেলেন’’, মমতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন দুর্গতরা

    Flood Situation: ‘‘উনি এসে টাটা-বাইবাই করে চলে গেলেন’’, মমতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন দুর্গতরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটানা বৃষ্টিতে পুজোর আগে বন্যা (Flood Situation) পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে হুগলিতে। জলের পরিমাণ এতটাই বেড়েছে যে ডুবেছে রাস্তা। ডুবেছে বাড়ি। ক্ষতিগ্রস্ত চাষভূমি। হুগলির আরামবাগ, পুড়শুড়া, খানাকুল— যেদিকে তাকানো যায় সব দিকে একই পরিস্থিতি। খতিয়ে দেখতে বুধবার বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে, প্রশাসনের বিরুদ্ধে মানুষের মনের ক্ষোভ আঁচ ভালোমতো টের পেলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন, রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন বন্যা কবলিত এলাকার মানুষ। দুর্গতরা মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) সামনেই ক্ষোভ উগড়ে দেন।

    মমতার সামনেই ক্ষোভ জানালেন দুর্গতরা (Flood Situation)

    এদিন, বন্যা পরিস্থিতি (Flood Situation) সরজমিনে খতিয়ে দেখতে জেলা সফরে বেরিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথমে পুড়শুড়া পৌঁছন তিনি। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। সেখানেই কেউ কেউ মুখ্যমন্ত্রীর সামনেই নিজেদের ক্ষোভের কথা তুলে ধরেন। মুখ্যমন্ত্রীকে একজন বলেন, “একটা ত্রিপল পর্যন্ত আসেনি। খাবার পর্যন্ত আসেনি।” আরও এক মহিলা বলেন, “আমরা প্রতিবছর বন্যায় ভুগি।” উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমি জানি। জল ছাড়ছে তো।’’ মমতা এলাকা ছাড়তেই বিক্ষোভ শুরু হয় বন্যা দুর্গতদের।

    গোপাল জানা নামে এক ব্যক্তি জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে কথা বলেননি। ওই ব্যক্তি বললেন, ‘‘মাইকে অঞ্চল থেকে হেঁকে যাচ্ছেন, উঁচু জায়গায় ঠাঁই নাও। কিন্তু যাবটা কোথায়? একটা ত্রিপল নেই, কিচ্ছু নেই। দিদি এলেন। নামলেন। সব মহিলাদের সঙ্গে কথা কি বলেছেন? আর নেতাগুলো একবার আসে।” আরও এক মহিলা অভিযোগ করে বললেন, ‘‘উনি যে এলেন একবার দাঁড়িয়ে অন্তত দেখতে পারতেন। উনি সাহায্য করবেন না? নাকি আমরা হড়কা বানে ভেসে যাব। বাঁধটা অন্তত ঠিক করে দিন। উনি এলেন আর টাটা-বাইবাই করে চলে গেলেন।’’ এলাকার আরও এক মহিলা বলেন, ‘‘এসে দাঁড়িয়ে তো দেখতে হবে? জোর হাত করে এসে চলে গেলে হবে?’’

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    খোঁজ নেয়নি কেউ, ক্ষোভ জানালেন জলমগ্ন বাসিন্দারা

    হুগলির পাশাপাশি বন্যা-পরিস্থিতি পশ্চিম মেদিনীপুরেও। ঘাটালের চন্দ্রকোণার শিলাবতী নদীর জল বিপদ সীমা ছাড়িয়েছে। নদীর জল (Flood Situation) গ্রামের অলিতে-গলিতে বাড়িতে কড়া নাড়ছে। বাড়ির উঠোন পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে নদীর জল। ডুবেছে বাড়ির উঠোনে থাকা রান্না করার উনুন। বন্ধ দু’বেলার রান্না। গ্রামের মহিলা থেকে পুরুষ সবাই নিজের নিজের উঠোনে মাটির বাঁধ দিয়ে বাড়ির ভিতর বন্যার জল প্রবেশ আটকাতে হিমশিম খাচ্ছে। ইতিমধ্যে জলের চাপে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকটি মাটির বাড়ি। যে হারে নদীর জল গ্রামে প্রবেশ করছে, তাতে বসতবাড়ি রক্ষা হবে কি না, পরিবারের সদস্যদের কোথায় ঠাঁই হবে, এনিয়ে দুশ্চিন্তায় খাওয়া-দাওয়া থেকে রাতের ঘুম উড়েছে চন্দ্রকোনার ভবানীপুর গ্রামের ২০০টি পরিবারের। প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন জলবন্দি বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, গ্রামে এহেন পরিস্থিতিতে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য থেকে প্রশাসনে জানিয়েও কেউ খোঁজ নেয়নি। জানা গিয়েছে, কয়েক হাজার হেক্টর চাষের জমি জলের তলায় রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী আগে পদক্ষেপ নিলে আজ আমার কোল খালি হত না’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

    RG Kar Incident: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী আগে পদক্ষেপ নিলে আজ আমার কোল খালি হত না’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার মুখ খুললেন নির্যাতিতার বাবা-মা (RG Kar Incident)। মঙ্গলবার পানিহাটির সোদপুরে বাড়ির সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তাঁরা বলেন, “আসল জয় আমাদের সেদিনই হবে, যেদিন আসল খুনিদের ধরা হবে এবং বিচার হবে। সুপ্রিম কোর্টের ওপর আমাদের ১০০ শতাংশ ভরসা রয়েছে। এই বিচারব্যবস্থাই সঠিকভাবে গাইড করে নিয়ে যাবে এবং সমাধান করার চেষ্টা অবশ্যই করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।” নির্যাতিতার মা (RG Kar Incident) এদিন আক্ষেপের সুরে বলেন, “২০২১ সালে যখন এই সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল, তখন যদি মুখ্যমন্ত্রী এই পদক্ষেপগুলি নিতেন তাহলে আজ আমার কোল খালি হত না। আমার মেয়েটা হারিয়ে যেত না।”

    মেয়ের আসল খুনিরা গ্রেফতার হলেই জয় হবে (RG Kar Incident)

    তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ নিয়ে সিবিআইকে এবং প্রকৃত বিচার চেয়ে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতিকে তাদের দেওয়া চিঠি প্রসঙ্গে নির্যাতিতার বাবা (RG Kar Incident) বলেন, ‘‘সর্বোচ্চ আদালত তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে সিবিআইয়ের দেওয়া স্ট্যাটাস রিপোর্টের ভিত্তিতে বিচলিত হওয়ার বিষয়টি যথার্থই বলেছেন। আমরা প্রথম দিন থেকে বলে এসেছি। আদালত শুনানিতে সেটাই তুলে ধরেছে এদিন। কারণ, তথ্যপ্রমাণ লোপাট করলে একটা সংস্থাকে খুঁজে পেতে সমস্যা হয়। এখানে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের ঘটনা ঘটেছে এবং একজনকে গ্রেফতার করেছে।’’ একইসঙ্গে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে যা হয়েছে, সেটাকে ‘জয়’ হিসেবে দেখতে রাজি নন নির্যাতিতার বাবা। স্পষ্টভাবে তিনি বলেছেন, ‘‘জয় সেদিনই হবে, যেদিন আমার মেয়ের আসল খুনিদের বিচার হবে।’’ একই সুর মৃত তরুণীর পরিবারের অন্য সদস্যদেরও।  সকলেই জানান, একটা সকালই তাঁদের জীবনের সব ‘খুশি’ এবং ‘আনন্দ’ ছিনিয়ে নিয়েছে। তাঁরা বলেন,  ‘‘আমাদের মেয়েটা যদি ফিরে আসত, সেটাই আমাদের কাছে খুশির বিষয় হত। তাছাড়া আরও কোনও বিষয়ে আমাদের খুশি বা আনন্দের ব্যাপারই নেই।’’

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার বার্তা

    জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন (RG Kar Incident) প্রসঙ্গে এদিন ফের আর একবার বাবা-মা বলেন, ‘‘ জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে। তাঁদেরকে আমরা নিজেদের ছেলে-মেয়েদের মতো মনে করি। বিচারের জন্য তাঁরা যেভাবে কষ্ট করে রাস্তায় বসে রয়েছেন, এটা দেখলে আমাদেরই কষ্ট লাগে। কলকাতার পুলিশ কমিশনারসহ পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অপসারণ নিয়ে বাবা বলেন, আমি একটাই কথা বলব, যারা যারা এই ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত রয়েছেন, যারা প্রমাণ লোপাটের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন, সবাইকে যেন তদন্তের আওতায় আনা হয় এবং সকলে যেন শাস্তি পায়।’’ আর সেই কথাটা বলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন নির্যাতিতার মা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape Murder: সুপ্রিম-নির্দেশের পরই নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই, সন্দীপের ওপরেও ‘অন্য মাথা’?

    RG Kar Rape Murder: সুপ্রিম-নির্দেশের পরই নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই, সন্দীপের ওপরেও ‘অন্য মাথা’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্যাতিতার বাবার লেখা চিঠিতে যে সব ‘সূত্র’ মিলেছে, তা ধরে সিবিআইকে এগনোর নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি। এরপরই মঙ্গলবার রাতেই নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআইয়ের (CBI) একটি দল পৌঁছে যায় বলে জানা গিয়েছে। তদন্তকারীরা নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে প্রায় ১ ঘণ্টা কথা বলেন। অন্যদিকে, সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ সামনে এনেছে সিবিআই। যা নিয়ে নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে। 

    নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই (CBI)

    জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাত ৯টার পর নির্যাতিতার বাড়িতে যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার (CBI) পাঁচ সদস্যের একটি দল। এক ঘণ্টার কিছু বেশি সময় সেখানে ছিলেন তদন্তকারীরা। চিঠির সূত্র ধরে নির্যাতিতার মা-বাবার সঙ্গে কথা বলেছিলেন তদন্তকারীরা। পাশাপাশি ক্রাইম সিনে তাঁরা কী দেখেছিলেন, সেই বিষয় নিয়েও ফের কথা হয় তদন্তকারীদের। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মঙ্গলবার শুনানির সময় তাঁর পর্যবেক্ষণে জানিয়েছিলেন, নির্যাতিতা চিকিৎসকের বাবার চিঠিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট রয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইকে গুরুত্ব সহকারে সেটি বিবেচনা করে দেখতে বলেন তিনি। এই নিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, ‘‘আরজি কর (RG Kar Incident) মেডিক্যাল কলেজে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্ত নিয়ে নির্যাতিতার বাবা যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, তা প্রকৃত।’’ পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, ‘‘আমরা সিবিআইয়ের স্টেটাস রিপোর্ট দেখেছি। আমরা যে যে বিষয়গুলির উত্থাপন করেছিলাম, সেটার জবাব দিয়েছে সিবিআই। চালান দেওয়া হয়েছিল কি না, ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া কী রকম ছিল, তথ্যপ্রমাণ নষ্ট করা হয়েছে কি না সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে সিবিআই। তদন্ত প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য হাতে এখনও সময় আছে। সিবিআইকে পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে আমাদের। ওরা ঘুমোচ্ছে না। সত্য উদঘাটনের জন্য ওদের সময় দিতে হবে।’’

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    সিবিআইয়ের রিপোর্ট পেশ

    মঙ্গলবার শিয়ালদা আদালতে একটি রিপোর্ট পেশ করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা(CBI)। সেই রিপোর্টেই সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্ফোরক অভিযোগ। উল্লেখিত রিপোর্টে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ‘বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে’ যুক্ত থাকার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে সিবিআই। এদিকে আদালতে সিবিআই (CBI) জানিয়েছে, ৯ অগাস্ট ইচ্ছাকৃতভাবেই সেমিনার রুমে যাননি আরজি করের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। যদিও সেখানে তাঁর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত বেশ কয়েকজনকেই দেখা গিয়েছে। এদিকে শিয়ালদা আদালতে সিবিআই যে রিপোর্ট জমা করেছে, তাতে পুলিশের কর্মপদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এমনকী পুলিশ যেভাবে বয়ান রেকর্ড করেছে, তা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে সিবিআই রিপোর্টে।

     অন্য কারও নির্দেশ!

    জানা গিয়েছে, গত ৯ অগাস্ট জেনারেল ডায়েরি করা হয়েছিল দুপুর ২টো ৫৫ মিনিটে। টালা থানার সেই ৫৪২ নম্বর জিডিতে লেখা হয়, আরজি কর হাসপাতালের চেস্ট মেডিসিন বিভাগের সেমিনার রুমে সেখানকারই এক পড়ুয়া চিকিৎসকের অচেতন দেহ পাওয়া গিয়েছে। এখানেই উঠছে প্রশ্ন। দুপুরের মধ্যে এই খুনের ঘটনা সর্বত্র রাষ্ট্র হয়ে গিয়েছিল। তাহলে কেন ‘অচেতন অবস্থায় দেহ মিলেছে’ বলে উল্লেখ করা হয় জিডি-তে? সিবিআই (CBI) প্রশ্ন তুলেছে, ইচ্ছাকৃত ভাবে ভুল তথ্য দিয়ে তদন্তকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করতেই কি সেই জিডি? এদিকে সিবিআই বলছে, সন্দীপের উচিত ছিল, ঘটনাস্থল পর্যবেক্ষণ করা। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে যত শীঘ্র সম্ভব পুলিশে এফআইআর দায়ের করা। কিন্তু তিনি তা করেননি। এই আবহে সন্দীপের ভূমিকা নিয়ে সিবিআইয়ের বক্তব্য, অন্য কারও নির্দেশে, বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশীদার হিসেবে সন্দীপ ঘোষ এফআইআর করা থেকে বিরত থেকেছেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    সন্দীপের নির্দেশে দেরিতে এফআইআর!

    সিবিআইয়ের (CBI) আইনজীবী বলেন, সম্ভবত সন্দীপ ঘোষের নির্দেশেই টালা থানার ওসি দেরিতে এফআইআর দায়ের করেছিলেন। এদিকে, সেই ৯ অগাস্ট সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ মৃতার পরিবার খুনের অভিযোগ করে ছিল। তবে, এরপরও এফআইআর হতে হতে পৌনে ১২টা বেজেছিল। অভিযোগ, এর পরেই পুলিশের তৎপরতায় তড়িঘড়ি দাহ করে ফেলা হয় দেহ। এদিকে সন্দীপ ঘোষের ফোন রেকর্ড ঘেঁটে দেখা হচ্ছে তিনি সেদিন কার কার সঙ্গে কতক্ষণ কথা বলেছিলেন। ধৃত দু’জনেরই কল-লিস্টে বেশ কয়েকটি ‘সন্দেহভাজন’ নম্বর রয়েছে বলে দাবি করল সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share