Tag: West Bengal

West Bengal

  • Nabanna Abhijan: ‘নবান্ন অভিযান’ বাতিলের আবেদন খারিজ, হস্তক্ষেপই করল না হাইকোর্ট

    Nabanna Abhijan: ‘নবান্ন অভিযান’ বাতিলের আবেদন খারিজ, হস্তক্ষেপই করল না হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবান্ন অভিযান নিয়ে হাইকোর্টে ধাক্কা খেল রাজ্য। ২৭ অগাস্টের নবান্ন অভিযানে (Nabanna Abhijan) কোনও হস্তক্ষেপই করল না কলকাতা হাইকোর্ট। ফলে, নবান্ন অভিযানে আপাতত আর বাধা রইল না। হাইকোর্ট (Kolkata High Court) জানিয়েছে, এই ধরনের মিটিং-মিছিল নিয়ে যে নির্দেশিকা রয়েছে, তা নিয়ে একটি হলফনামা দিতে হবে রাজ্যকে। চার সপ্তাহ পরে এই মামলার আবার শুনানির সম্ভাবনা। অভিযান বন্ধ করতে রাজ্যের পক্ষ থেকে যে আবেদন করা হয়েছিল, হাইকোর্টের পক্ষ থেকে তা খারিজ করে দেওয়া হল।

    হাইকোর্ট কী জানাল? (Nabanna Abhijan)

    জানা গিয়েছে, আরজি কর ইস্যুতে ২৭ অগাস্ট, মঙ্গলবার একটি সংগঠনের তরফে নবান্ন অভিযানের (Nabanna Abhijan) ডাক দেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচি আটকাতে বৃহস্পতিবারই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য। শুক্রবার নতুন করে হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলা করা হয়। মামলাটি করেন আইনজীবী দেবরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়। শুনানিতেই মামলার আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়। মামলাকারীর তরফে প্রশ্ন করা হয়, তবে কি কর্মসূচিতে সবুজ সঙ্কেত দিচ্ছে আদালত? ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, কর্মসূচির বিষয়ে তারা হস্তক্ষেপ করবে না। রাজ্যের অভিযোগ ছিল, নবান্ন অভিযানের জন্য পুলিশের কাছ থেকে কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি। পুলিশের অনুমতি ছাড়া এই ধরনের কর্মসূচি কী ভাবে আয়োজন করা যায়, সেই প্রশ্নও আদালতে তোলা হয়েছিল। নবান্ন অভিযানের কর্মসূচিতে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি যোগ দিতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল রাজ্য। ফলে, কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে অশান্তির আশঙ্কাও করা হয়েছিল। রাজ্যের আবেদন ছিল, পুলিশের অনুমতি নিয়ে বিকল্প জায়গায় কর্মসূচি করার নির্দেশ দিক আদালত। একইসঙ্গে আগামী ২৭ অগাস্ট ইউজিসির পরীক্ষার কথাও আদালতে উল্লেখ করে রাজ্য। মামলাকারীর তরফে জানানো হয়, অতীতে নবান্নের সামনে বিভিন্ন কর্মসূচিতে বার বার অশান্তি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে এই কর্মসূচিতেও। কিন্তু আদালত এই কর্মসূচিতে হস্তক্ষেপ করবে না বলে জানায়। প্রতিবাদ কর্মসূচি সংক্রান্ত নির্দেশিকা নিয়ে হলফনামা রাজ্যকে দিতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সন্দীপ, চার চিকিৎসক-পড়ুয়া কি সত্যি বলছেন? আজ হবে পলিগ্রাফ টেস্ট

    সুপ্রিম কোর্টেও নবান্ন অভিযান প্রসঙ্গ

    বৃহস্পতিবারই আরজি কর সংক্রান্ত মামলা চলাকালীন এই নবান্ন অভিযান (Nabanna Abhijan) প্রসঙ্গ তোলেন রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিব্বল। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বক্তব্য ছিল, আমরা এ বিষয়ে কেন বলব? আইন নিজের পথে চলবে। কিন্তু শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ কর্মসূচিতে কোনও ভাবেই বাধা দেওয়া যাবে না। যাঁরা প্রতিবাদ করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ। তবে নির্বিচারে গ্রেফতারও চলবে না, তাও জানিয়ে দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: ১০ বছর কাজ না করেই বেতন তুলছেন দন্ত চিকিৎসক! দক্ষিণ দিনাজপুরে শোরগোল

    Dakshin Dinajpur: ১০ বছর কাজ না করেই বেতন তুলছেন দন্ত চিকিৎসক! দক্ষিণ দিনাজপুরে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বা দু’দিন নয়। টানা ১০ বছর কাজ না করেই বেতন তুলছেন এক দন্ত চিকিৎসক। শুধু তাই নয়, তিনি এক জেলায় সরকারিভাবে নিযুক্ত থাকলেও বেতন তুলছেন অন্য জেলা থেকে। এই খবর জানাজানি হতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) চিকিৎসক মহলে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Dakshin Dinajpur)

    দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) অধিকাংশ হাসপাতালই চিকিৎসক অভাবে ধুঁকছে। সামান্য কয়েকজন চিকিৎসক নিয়ে হাসপাতালগুলি কোনওরকমে চলছে। এই পরিস্থিতিতে ১০ বছর আগে কুশমন্ডি গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে ডিটেইলমেন্ট পোস্টিংয়ে মালদা (Malda) মেডিক্যালে চলে যাওয়া এক চিকিৎসকের কাজ জোড়াতালি দিয়ে চালানো হচ্ছে। জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালে কুশমন্ডি গ্রামীণ হাসপাতালে পোস্টিং হয়েছিলেন মহিলা দন্ত বিশেষজ্ঞ সুস্মিতা মিত্র। কিন্তু, কোনও এক অদৃশ্য শক্তির প্রভাবে তাঁর ডিটেলমেন্ট পোস্টিং হয়ে যায় মালদা মেডিক্যালে। কুশমন্ডি হাসপাতালের একমাত্র দন্ত বিশেষজ্ঞ হয়েও তিনি ওই পদ ফাঁকা রেখে মালদায় কাজে যোগ দেন। ফলে কুশমন্ডি এলাকার বাদিন্দারা সরকারি হাসপাতালে দাঁতের চিকিৎসা করাতে পারছেন না। পরিষেবা স্বাভাবিক রাখতে কুমারগঞ্জের একমাত্র দন্ত বিশেষজ্ঞ কুশমন্ডি হাসপাতালে সপ্তাহে তিনদিন করে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন। অথচ কুশমন্ডির দন্ত বিশেষজ্ঞ হিসেবে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা থেকে বেতন তুলছেন মালদা মেডিক্যালে চলে যাওয়া ওই মহিলা চিকিৎসক। বছরের পর বছর তিনি মালদা মেডিক্যাল থেকেই ওয়ার্কিং রিপোর্ট দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় পাঠিয়ে দিচ্ছেন। অথচ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় কাজ না করেই তিনি ১০ বছর ধরে বেতন তুলছেন। ওই চিকিৎসকের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: সন্দীপ, চার চিকিৎসক-পড়ুয়া কি সত্যি বলছেন? আজ হবে পলিগ্রাফ টেস্ট

    জেলা স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিক কী বললেন?

    দুর্ভাগ্যের বিষয়, এতদিনেও বিষয়টি নজরে আসেনি দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) স্বাস্থ্য দফতরের। তবে, ওই মহিলা চিকিৎসকের ফাঁকা পদে যেমন কাউকে নিয়োগ করা হয়নি, ঠিক তেমনই মালদা মেডিক্যালেও তাঁকে স্থায়ী পোস্টিং দেওয়া হয়নি। ডিটেলমেন্ট পোস্টিং-এর অর্থ বিশেষ প্রয়োজনে। গত দশ বছর ধরে ওইভাবে তিনি ডিউটি করে যাচ্ছেন। কুশমন্ডি বিএমওএইচ অমিত দাস এনিয়ে কিছু বলতে না চাননি। তবে, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ দাস বলেন, আমি কিছুদিন আগেই দায়িত্ব নিয়েছি। আসার পরেই আমার নজরে বিষয়টি এসেছে। তবে এই মুহূর্তে কুমারগঞ্জ হাসপাতাল থেকে একজন ডাক্তার সপ্তাহে তিনদিন ওখানে বসছেন। তবে, আমরা কুশমন্ডি হাসপাতালে শূন্যপদ দেখিয়ে চিকিৎসক চেয়ে স্বাস্থ্য দফতরকে জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata High Court: আরও বিপাকে সন্দীপ ঘোষ! আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তও সিবিআইকে দিল হাইকোর্ট

    Kolkata High Court: আরও বিপাকে সন্দীপ ঘোষ! আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তও সিবিআইকে দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও চাপ বাড়ল আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh)। তাঁর আমলে আরজি করের (RG Kar Incident) যাবতীয় আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত ভার সিবিআইকে (CBI) দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High Court)। এবার ডেপুটি সুপার আখতার আলির মামলায় সিবিআই তদন্ত করবে। শুক্রবার বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ রাজ্যের তরফে গঠন করা বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট-এর তদন্তের বিষয়টি খারিজ করে দেন (RG Kar-CBI Probe)। শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে সিবিআইয়ের হাতে নথি হস্তান্তর করতে বলা হয়েছে সিটকে। তিন সপ্তাহ পরে তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট আদালতের কাছে জমা দিতে হবে সিবিআইকে।

    ইডি তদন্তের আর্জি নিয়ে বিচারপতির পর্যবেক্ষণ (CBI)

    আরজি করকাণ্ড নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। বারবার সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে তৃণমূল সরকারকে। এই সময়, আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি আরও একবার আরজি কর হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সরব হন। টালা থানায় আগেই অভিযোগ জানিয়েছিলেন তিনি। দু’দিন আগে এই সমস্ত অভিযোগকে সামনে রেখেই কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata High Court) দ্বারস্থ হন আখতার আলি। প্রাক্তন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আর্থিক দুর্নীতির পাশাপাশি মৃতদেহ এবং বায়ো মেডিক্যাল বর্জ্য পাচার, তোলাবাজির অভিযোগ আনেন আখতার। সেই মামলারই শুনানি ছিল শুক্রবার। ইডি তদন্তের আর্জির প্রেক্ষিতে বিচারপতি ভরদ্বাজের পর্যবেক্ষণ, একাধিক সংস্থা তদন্ত করলে বিষয়টি জটিল এবং সময়সাপেক্ষ হতে পারে। তাই মূল ঘটনার সঙ্গে ওই হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতির তদন্তও সিবিআই (RG Kar-CBI Probe) করবে। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন: সন্দীপ, চার চিকিৎসক-পড়ুয়া কি সত্যি বলছেন? আজ হবে পলিগ্রাফ টেস্ট

    আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার কী বললেন?

    সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলির অভিযোগ, ইএনটি কর্মশালায় বেআইনিভাবে মৃতদেহের ব্যবহার করেছিলেন সন্দীপ ঘোষ। যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সামিল। এছাড়াও বায়োমেডিক্যাল বর্জ্য পাচার, ল্যাব পরিকাঠামোয় আর্থিক দুর্নীতি, বাজারমূল্যের বেশি দামে অক্সিজেনযন্ত্র কেনার মতো একাধিক অভিযোগ উঠেছে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে (RG Kar-CBI Probe)। কর্মী নিয়োগে দুর্নীতি, ইউজি-পিজি কাউন্সেলিংয়ে বেনিয়মের মতো গুরুতর অভিযোগ ওঠে। এই মামলায় সিট (SIT) গঠন করে তদন্তভার ন্যস্ত করেছিল রাজ্য। এই সিট নিয়ে বৃহস্পতিবারের শুনানিতেই প্রশ্ন ওঠে। আদালত (Kolkata High Court) জানতে চায়, কেন ১৬ অগাস্ট সিট গঠন হল? কেন ২০২৩ সালের অভিযোগের পরে তা গঠন হল না?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: ‘বিকৃত পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত’, ‘পশুর মতো প্রবৃত্তি’! সঞ্জয় সম্পর্কে আর কী জানাল সিবিআই?

    CBI: ‘বিকৃত পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত’, ‘পশুর মতো প্রবৃত্তি’! সঞ্জয় সম্পর্কে আর কী জানাল সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে (RG Kar Incident) ‘অভয়া’কে ধর্ষণ ও খুনের মামলার তদন্তে সিবিআই-এর হাতে এল চাঞ্চল্যকর সিসিটিভি ফুটেজ। তদন্তকারীদের দাবি, ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় ঘটনার সময় উপস্থিত ছিল তার প্রমাণ মিলিছে। এমনকী, ‘অভয়া’র ওপর সে দীর্ঘদিন ধরে নজরদারি চালাচ্ছিল বলেও সিবিআই (CBI) কর্তাদের জেরার মুখে সে স্বীকার করেছে। তার আচরণ দেখে সিবিআই কর্তারা হতবাক হয়ে গিয়েছেন। ঘটনার দিন সে রাতে যৌনপল্লিতেও গিয়েছিল। মদও খেয়েছিল। এমনটাই দাবি সিবিআইয়ের।

    সিসি টিভি ফুটেজে কী মিলল? (CBI)

    সিবিআই সূত্রে খবর, সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, অপরাধের কয়েক ঘণ্টা আগে ‘অভয়া’র খুব কাছেই ছিল অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। অপরাধের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে ৩৩ বছরের অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার, খুব কাছ থেকে নজর রাখছিল নির্যাতিতার ওপর। সিসিটিভি ফুটেজে ‘অভয়া’র দিকে ভয়ঙ্কর নজরে তাকিয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে অভিযুক্তকে। হামলার আগে, ৮ অগাস্ট মেডিসিন ওয়ার্ডে ৩১ বছর বয়সি ‘অভয়া’র ওপর শিকারী পশুর মতো নজর রেখেছিল সে। সিসিটিভি ফুটেজে সিবিআইয়ের (CBI) কাছে তার এই দাবি সত্যি বলে প্রমাণিত হয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, ধৃতকে সে দিন রাতে ১১টা নাগাদ হাসপাতালে ঢুকতে দেখা গিয়েছিল। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজে তাকে দেখা যায় ভোর ৪টে নাগাদ। হেডফোনের সূত্র ধরে এবং সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: সন্দীপ, চার চিকিৎসক-পড়ুয়া কি সত্যি বলছেন? আজ হবে পলিগ্রাফ টেস্ট

    সিবিআই কর্তারা কী বললেন?

    সিবিআই-এর (CBI) জেরার মুখে নিজের অপরাধ স্বীকারও করে নিয়েছে ধৃত অভিযুক্ত। অভিযুক্তের মানসিক বিশ্লেষণ সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সেন্ট্রাল ফরেন্সিক ল্যাবরেটরিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের রিপোর্ট অনুযায়ী, অভিযুক্তর মানসিক বিকৃতি রয়েছে, ‘পশুর মতো প্রবৃত্তি’ রয়েছে। সে গভীর ভাবে পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত। সিবিআইয়ের দাবি, সে শুধু পর্নোগ্রাফি নয়, ‘বিকৃত’ পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত। তার মানসিক বিকৃতিও রয়েছে বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা। সে যে সমস্ত ভিডিও দেখত, তাতে নারী-পুরুষের স্বাভাবিক মিলনের চেয়ে বিকৃতি প্রাধান্য পেত। ওই ধরনের ভিডিও দেখতেই সে অভ্যস্ত ছিল। এক সিবিআই কর্তার কথায়, ‘‘লোকটির কোনও অনুতাপ নেই। গোটা ঘটনার কথা প্রতি মুহূর্তের বর্ণনা সে আমাদের জানিয়েছে। ওর কোনও অনুতাপ রয়েছে বলে মনে হয় না। ঘটনার সময়ে ঘটনাস্থলে যে অভিযুক্ত উপস্থিত ছিল, তার একাধিক প্রমাণ মিলেছে।’’ তবে ধৃতের সঙ্গে আরও কেউ সেখানে ছিলেন কি না, গণধর্ষণ হয়েছিল কি না, সে বিষয়ে খোলসা করেননি ওই কর্তা। অভিযুক্তের ডিএনএ নমুনার পরীক্ষা করা হয়েছে। তার রিপোর্ট প্রসঙ্গেও উত্তর মেলেনি।

    কর্মবিরতি চলবে

    মঙ্গলবারের পর বৃহস্পতিবারও চিকিৎসকদের কর্মবিরতিতে ইতি টেনে কাজে ফেরার আবেদন করে সুপ্রিম কোর্ট। আদালত আরও আশ্বাস দিয়েছে, আন্দোলন করার জন্য তাদের বিরুদ্ধে কোনও প্রতিকূল ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। সুপ্রিম কোর্টের এই আবেদনের পর, দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস-এর ডাক্তাররা তাদের ১১ দিনের ধর্মঘট শেষ করেছেন এবং আবার কাজ শুরু করেছেন। রেসিডেন্ট ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, আদালতের আশ্বাসে তারা কাজে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে, কর্মবিরতির পথ থেকে এখনই সরছে না পশ্চিমবঙ্গের জুনিয়র চিকিৎসকদের সংগঠন, জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট। তারা জানিয়েছে, তদন্তের (CBI) গতিপ্রকৃতি ইতিবাচক না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি জারি থাকবে তাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: আরজি করের ‘আবর্জনা’ মালদা হাসপাতালে ফেলা যাবে না, হুঁশিয়ারি জুনিয়র চিকিৎসকদের

    Malda: আরজি করের ‘আবর্জনা’ মালদা হাসপাতালে ফেলা যাবে না, হুঁশিয়ারি জুনিয়র চিকিৎসকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসককে খুন ও ধর্ষণের ঘটনা নিয়ে দেশজুড়ে আন্দোলন শুরু হয়েছে। এবার মালদা (Malda) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক পড়ুয়ারা নতুন করে আন্দোলনে নামতে চলেছেন। আরজি কর থেকে ট্রান্সফার হওয়া চিকিৎসককে মালদা হাসপাতালে ঢুকতে না দেওয়ার দাবিতে সকলে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিরোধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

    মালদা মেডিক্যাল আবর্জনার স্তূপ নয় (Malda)

    জুনিয়র চিকিৎসকদের স্বাস্থ্য ভবন অভিযানের পরই তড়িঘড়ি বদল করা হয় আরজি করে (RG Kar Incident) সদ্য দায়িত্ব নেওয়া নয়া প্রিন্সিপ্যাল সহ চার শীর্ষ আধিকারিককে। বদলি করা হয় চেস্ট মেডিসিন বিভাগের প্রধান অরুনাভ দত্ত চৌধুরীকে। তাঁকে বদলি করা হয়েছে মালদা (Malda) মেডিক্যাল কলেজে। সেই নির্দেশিকা জারি হওয়ার পর থেকেই মালদা মেডিক্যালে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। আন্দোলনরত চিকিৎসক পড়ুয়ারা সাফ জানাচ্ছেন, অরুনাভ দত্ত চৌধুরীর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ সামনে আসার কারণেই ওনাকে মালদা মেডিক্যালে ট্রান্সফার করা হয়েছে। বিষয়টি কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আন্দোলনরত এক চিকিৎসক পড়ুয়া রবি মীনা বলেন, ‘‘আমরা ওনাকে এখানে আসতে দেব না। প্রয়োজনে তালা মেরে দেওয়া হবে। কারণ, মালদা মেডিক্যাল কোনও আবর্জনার স্তূপ নয়। আরজি কর থেকে আবর্জনা তুলে এখানে ফেলে দেওয়া হবে, সেটা আমরা মেনে নেব না।’’ এক মহিলা পড়ুয়া চিকিৎসক সুহানি সাহিল বলেন, ‘‘আরজি করের পরিত্যক্ত অধ্যাপকদের এখানে ফেলে দেওয়া হোক এটা আমরা মানতে পারব না। মালদা মেডিক্যালের পরিবেশ খারাপ হোক আমরা তা চাই না। উনি এখানে এলে আমরা একত্রিত হয়ে লড়াই করব।’’ জুনিয়র চিকিৎসক রাজশেখর মুখোপাধ্যায়, সোহানি সাইতি বলেন, ‘‘ওনার যদি কোনও গাফিলতি না থাকত, তবে ওনাকে ট্রান্সফার করা হত না। বিষয়টিকে ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। মালদায় এলে আমরা একত্রিত হয়ে লড়াই করব।’’

    হাসপাতালের অধ্যক্ষ কী বললেন?

    মালদা (Malda) মেডিক্যালে অরুনাভবাবুকে রুখতে একসঙ্গে লড়াইয়ের বার্তাও দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। এই বিষয়ে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ পার্থ প্রতিম মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘ওয়েবসাইটে আমরা দেখেছি। তবে এখনও অর্ডার কপি হাতে পাইনি।’’ এর আগে, সন্দীপ ঘোষকে নিয়েও এক পন্থা অবলম্বন করেছিলেন মেডিক্যাল পড়ুয়ারা। রাতারাতি ‘পুরস্কার বদলি’ করে ন্যাশনাল মেডিক্যালে পাঠানো হয় আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ  সন্দীপ ঘোষকে। এর পরই, ন্যাশনাল মেডিক্যালে তুমুল বিক্ষোভ শুরু হয়। চিকিৎসক-পড়ুয়ারা জানিয়ে দিয়েছিলেন, সন্দীপকে তাঁরা সেখানে ঢুকতে দেবেন না। এমনকী, অধ্যক্ষের ঘরে তালাও লাগিয়ে দিয়েছিলেন পড়ুয়ারা। তাঁদের দাবি ছিল, ন্যাশনাল মেডিক্যালের পরিবেশ দূষিত হোক, তাঁরা চান না। এবার মালদা মেডিক্যালেও দেখা গেল একই চিত্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপি’র স্বাস্থ্য ভবন অভিযানে তুলকালাম সল্টলেকে, ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে গেলেন কর্মীরা

    BJP: বিজেপি’র স্বাস্থ্য ভবন অভিযানে তুলকালাম সল্টলেকে, ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে গেলেন কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে স্বাস্থ্য ভবন অভিযান কর্মসূচিতে বিজেপির মিছিলকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হল সল্টলেকে (Salt Lake)। বৃহস্পতিবার দুপুরে হিডকো থেকে বিজেপির (BJP) মিছিল শুরু হয়। গন্তব্য ছিল স্বাস্থ্য ভবন। মিছিলে পা মেলান সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, অর্জুন সিং, অগ্নিমিত্রা পল, লকেট চট্টোপাধ্যায়, দেবশ্রী চৌধুরী, রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, রুদ্রনীল ঘোষ, হিরণ চট্টোপাধ্যায়রা। মিছিল কিছুটা এগোতেই স্বাস্থ্য ভবনের ৪ কিলোমিটার আগেই বিজেপি কর্মীদের পুলিশ বাধা দেয়। ফলে, পুলিশের সঙ্গে তাঁদের ধস্তাধস্তি হয়। ব্যারিকেড ভেঙে বিজেপি কর্মীরা স্বাস্থ্য ভবনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকেন। এরই মাঝে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়কে একটি প্রিজন ভ্যানে পুলিশ তুলে নেয়। এই ঘটনায় নতুন করে উত্তেজনা দেখা দেয়। ওই ভ্যানও আটকে দেন ক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মীরা। অন্যদিকে, মিছিল নিয়ে এগতে থাকলে অর্জুন সিং সহ বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে পুলিশ কর্মীদের দফায় দফায় ধস্তাধস্তি হয়। এদিন বিজেপি কর্মীদের প্রবল বিক্ষোভের সামনে পুলিশকে অনেক সময়ই অসহায় মনে হয়েছে। তারা লাঠি উঁচিয়ে বার বার তেড়ে গেলেও একরোখা বিজেপি কর্মীদের মনোবলে এতটুকু চিড় ধরাতে পারেনি।

    শুভেন্দুকে আটক করতেই প্রিজন ভ্যান ঘিরে বিক্ষোভ (BJP)

    পূর্ব ঘোষণা মতো বৃহস্পতিবার দুপুর সওয়া ২টো নাগাদ রাজ্য বিজেপি নেতারা মিছিল নিয়ে রওনা দেন স্বাস্থ্য ভবনের উদ্দেশে। কিন্তু,অনেক আগেই রাস্তার ওপরে ব্যারিকেড তৈরি করে রেখেছিল পুলিশ। উত্তেজনা ছড়ানোর আশঙ্কায় আগে থেকেই বিশাল পুলিশবাহিনীও মোতায়েন ছিল স্বাস্থ্য ভবন যাওয়ার পথে। স্বাস্থ্য ভবন থেকে চার কিলোমিটার দূরেই বিজেপির মিছিল আটকে দিতে চেয়েছিল পুলিশ। ব্যারিকেড ভেঙে বিজেপি কর্মীরা মিছিল নিয়ে এগিয়ে যেতেই পুলিশ আটকে দেয় করুণাময়ীর আগে ইন্দিরা ভবনের সামনে। কিন্তু একটার পর একটা ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যায় মিছিল। পুলিশের ব্যারিকেড টপকে অনেক বিজেপি কর্মী স্বাস্থ্য ভবনের দিকে যেতে শুরু করেন। পুলিশ লাঠি উঁচিয়ে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু, বিজেপি কর্মীদের বাধার কাছে পুলিশ পিছু হঠতে বাধ্য হয়।  মিছিল এগিয়ে যেতে থাকে। রাস্তার ওপরে আরও ব্যারিকেড ছিল। সেই সময়েই শুভেন্দু রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা প্রিজন ভ্যানের দিকে এগিয়ে যান। পুলিশ তাঁকে টেনে গাড়িতে তুলে দেয় বলে অভিযোগ। তাঁকে গাড়িতে তোলার পরেও মিছিল এগোতে থাকে। এর পরে বিজেপি সাংসদ শমীক ভট্টাচার্যকে পুলিশ আটক করে। তবে সুকান্ত পতাকা নিয়ে এগিয়ে যান। সঙ্গে ছিলেন প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শমীককে তোলার সময়ে সুকান্তকেও গ্রেফতার করতে চায় পুলিশ। তবে, সেই সময় কর্মীরা ছিনিয়ে নেন সুকান্তকে। ঘটনার পর পরই সুকান্ত বলেন, “বাংলায় যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তার একমাত্র সমাধান মুখ্যমন্ত্রীর ইস্তফা। আর পুলিশ কমিশনারকে বরখাস্ত করতে হবে। সেই দাবিতেই এই অভিযান। বিচার না-পাওয়া পর্যন্ত পথেই থাকবে বিজেপি।”

    আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড ভ্যালু হারানোর ভয়! মিছিলে নেই, মেয়ের সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ সৌরভের

    পুলিশকে ধাওয়া

    এদিন মিছিলে রাজ্য নেতৃত্বের পাশাপাশি হাঁটেন প্রাক্তন সাংসদ রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, অর্জুন সিংহেরা। মিছিলে আরজি কর-কাণ্ডে বিচারের দাবিতে বিজেপি কর্মীরা প্রতীকী হাতকড়া, ফাঁসির দড়ি নিয়ে হাঁটেন। পুলিশের গাড়িতে বিরোধী দলনেতা-সহ কয়েক জন উঠে যাওয়ার পরেও নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়। অনেক বিজেপি কর্মী পুলিশের ভ্যানের সামনে রাস্তায় বসে পড়েন। তবে খুব কম সময়ের মধ্যে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়। এর পরে অর্জুনকে প্রিজন ভ্যানে তুলতে গেলেও পুলিশকে ধাওয়া করে একদল বিজেপি কর্মী।  একের পর এক ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যেতে থাকে বিজেপির মিছিল।

    শুক্রবার রাজ্যজুড়ে থানায় বিক্ষোভ

    মিছিলের সামনে থাকেন সুকান্ত, দিলীপের সঙ্গে লকেট চট্টোপাধ্যায়ও। ব্যারিকেড ভেঙে স্বাস্থ্য ভবনের দিকে যেতে চাওয়া অনেক কর্মীকেই গ্রেফতার করে পুলিশ। অন্য দিকে, মিছিল এগোতে থাকে। পুলিশের গাড়িতে উঠেও বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রেফতার হওয়া কর্মীরা। অনেক বিজেপি কর্মী পুলিশের গাড়ির উপরে উঠেও বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তবে স্বাস্থ্য ভবনের গেটের সামনে বিশাল পুলিশবাহিনী থাকায় বিজেপি কর্মীরা ভিতরে ঢুকতে পারেননি। এর পরে সুকান্ত, দিলীপরাও স্বাস্থ্য ভবন থেকে ২০০ মিটার দূরে রাস্তার ওপরে বসে পড়েন। পরে সেখানেই ছোট একটি সভা হয় বিজেপির। বক্তব্য রাখেন দিলীপ ও সুকান্ত। সুকান্ত বলেন, “পুলিশ অনেক বাধা দিলেও স্বাস্থ্য ভবনের প্রবেশ দ্বারে পৌঁছে গিয়ে সফল হয়েছে দলের অভিযান। রাজ্য সরকার এখনও আগুন নিয়ে খেলছে। কিন্তু এটা করে গেলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। আন্দোলন আরও তীব্র আকার নেবে। শুক্রবার রাজ্যের সর্বত্র সব থানায় বিক্ষোভ দেখাবে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে আরজি করের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিল কেন্দ্রীয় বাহিনী

    RG Kar Incident: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে আরজি করের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিল কেন্দ্রীয় বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতালে এবার থেকে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। দুদিন আগে শীর্ষ আদালত এই নির্দেশ দিয়েছিল। বৃহস্পতিবার দুপুরেই আরজি করে পৌঁছল কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিশাল দল। এবার থেকে হাসপাতালের নিরাপত্তার বিষয়টি তারা দেখভাল করবে বলে জানা গিয়েছে।

    আরজি করে থাকবে দুই কোম্পানি বাহিনী (RG Kar Incident)

    সিআইএসএফ জওয়ান সাধারণত মোতায়েন থাকে বিমানবন্দর, খনি এলাকা, বন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে। সরকারি হাসপাতালে (RG Kar Incident) সিআইএসএফ মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়ে সেখানকার নিরাপত্তার বিষয়টিকেও বিমানবন্দর বা খনি এলাকার মতো গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করেছে দেশের শীর্ষ আদালত। জানা গিয়েছে, সাধারণত এক কোম্পানি বাহিনীতে ৮০ থেকে ১২০ জন কেন্দ্রীয় জওয়ান থাকেন। আরজি করে থাকবে দুই কোম্পানি বাহিনী। অর্থাৎ, থাকবেন এক সুপারিন্টেন্ডেন্ট-সহ প্রায় ১৫১ জওয়ান। আধাসেনার ওই দলে রয়েছেন বহু মহিলা জওয়ানও।

    এদিন দুপুরে আরজি করের প্রশাসনিক ভবনের সামনে জড়ো হন তাঁরা। পরে, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর কার কোথায় ডিউটি, তা জানিয়ে দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার আরজি করের মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। হাসপাতালের নিরাপত্তার জন্য সিআইএসএফ মোতায়েনের নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। তার পরেই বুধবার সকালে আরজি করে যান সিআইএসএফ-এর কর্তারা। নেতৃত্বে ছিলেন বাহিনীর ডিআইজি কে প্রতাপ সিং। এরপর আরজি কর থেকে লালবাজারে যান তাঁরা। বুধবার রাতে ফের আরজি কর হাসপাতালে গিয়েছিলেন সিআইএসএফ-এর কর্তারা। তখনও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এক দফা আলোচনা করেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড ভ্যালু হারানোর ভয়! মিছিলে নেই, মেয়ের সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ সৌরভের

    প্রসঙ্গত, আরজি করে (RG Kar Incident) তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করার ঘটনায় উত্তাল গোটা দেশ। হাসপাতালের মধ্যে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। বিক্ষোভ শুরু হয়েছে দেশের অন্য হাসপাতালগুলিতেও। এর মাঝেই গত ১৪ অগাস্ট রাতে আরজি করে হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। ভাঙচুর করা হয় জরুরি বিভাগে। ফলে, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন আন্দোলনকারীরা। এর পরেই হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Civic Volunteer: অন্যায় করলেও সাত খুন মাফ! সিভিকদের বোনাস বৃদ্ধি করে মন জয়ের চেষ্টা

    Civic Volunteer: অন্যায় করলেও সাত খুন মাফ! সিভিকদের বোনাস বৃদ্ধি করে মন জয়ের চেষ্টা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর জি করকাণ্ড নিয়ে রাজ্য সরকারের মুখ পুড়েছে। নিহত চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় নাম জড়িয়েছে এক সিভিক ভলান্টিয়ারের (Civic Volunteer)। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই ঘটনা ছাড়াও রাজ্যে একাধিক জেলায় সিভিকদের বিরুদ্ধে তোলাবাজি, শ্লীলতাহানিসহ নানা কুকর্ম করার অভিযোগ ওঠে। ফলে, সিভিকদের ভাবমূর্তি নিয়ে সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই আবহে সিভিকদের বোনাস (Bonus) বৃদ্ধির ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। মূলত, অন্যায় করলেও সাত খুন মাফ! সঙ্গে সিভিকদের পাশে থাকার বার্তা দিতেই এই উদ্যোগ বলে বিরোধীদের অভিযোগ।

    ক্ষতে প্রলেপ দিতেই বোনাস বৃদ্ধি! (Civic Volunteer)

    প্রসঙ্গত, আরজি করকাণ্ডে জড়িত থাকার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে। তাঁকে গ্রেফতারের উদ্যোগ না নিয়ে স্বাস্থ্য ভবনে ‘প্রাইজ পোস্টিং’ দিল সরকার। বিরোধীদের বক্তব্য, সন্দীপকে নিয়ে গোটা দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে। আর তাঁকে আড়াল করতেই মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে তৃণমূল! ঠিক একইভাবে বোনাস বৃদ্ধি করে সিভিকদের (Civic Volunteer) মন জয় করার মরিয়া চেষ্টা তৃণমূল সরকারের। জানা গিয়েছে, গত বার প্রথম যে নির্দেশিকা জারি হয়েছিল, তাতে কলকাতার সিভিক ভলান্টিয়ারদের বোনাস ৫ হাজার ৩০০ টাকা থাকলেও জেলার সিভিক ভলান্টিয়ারদের ক্ষেত্রে ছিল ২ হাজার টাকা। এ বার কলকাতার সঙ্গে জেলার সিভিক ভলান্টিয়ার কিংবা গ্রামীণ এলাকার ভিলেজ পুলিশের বোনাসের অঙ্কের কোনও ফারাক রইল না। নবান্নের নির্দেশিকা অনুযায়ী ৫ হাজার ৩০০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে সিভিক ভলান্টিয়ারদের বোনাস করা হচ্ছে ৬ হাজার টাকা।

    আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড ভ্যালু হারানোর ভয়! মিছিলে নেই, মেয়ের সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ সৌরভের

    শুভেন্দুর চাপও আছে

    সিভিকদের বোনাস বৈষম্য নিয়ে সরব হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর বক্তব্য ছিল, “কলকাতার সিভিক ভলান্টিয়ারেরা ৫ হাজার ৩০০ টাকা পান তাতে কোনও অসুবিধা নেই। কিন্তু, জেলার সিভিক ভলান্টিয়ারেরা (Civic Volunteer) কেন বঞ্চিত হবেন? কেন তাঁদের কম অর্থ দেওয়া হবে। জেলার প্রতি বিমাতৃসুলভ মনোভাব দেখাচ্ছে রাজ্য।” সিভিকদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ছিল। যদিও তার পরে ক্ষতি প্রলেপ দিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশ্বাস দিয়েছিলেন, কলকাতা পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ারদের মতোই রাজ্যের অন্য জেলায় কর্মরত সিভিক ভলান্টিয়াররাও সমান অঙ্কের পুজোর বোনাস পাবেন। অবশেষে সিভিকদের বোনাস বৃদ্ধি করা হল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asansol: টিএমসিপি-র জঙ্গি আন্দোলনে পদত্যাগ করলেন কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য!

    Asansol: টিএমসিপি-র জঙ্গি আন্দোলনে পদত্যাগ করলেন কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের ছাত্র সংগঠনের জঙ্গি আন্দোলনের জের। কার্যত বাধ্য হয়ে পদত্যাগ করলেন আসানসোলের (Asansol) কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার ইমেল মারফত আচার্য তথা রাজ্যপালকে ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রের খবর, পদত্যাগপত্র গ্রহণও করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। আর তৃণমূল সরকার পরিচালিত এই রাজ্যে আর চাকরি করতে চান না তিনি। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয়, রাজ্য ছেড়েই তিনি চলে যাচ্ছেন।

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Asansol)

    বেশ কিছু দিন ধরেই তৃণমূলের ছাত্র সংগঠন টিএমসিপি পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে (Asansol) কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। তৃণমূল ছাত্র পরিষদ-এর অভিযোগ, ছাত্র ভর্তির টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আইনি লড়াইয়ের খাতে খরচ করা হয়েছে। ব্যয় হওয়া প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা কখন, কোথায়, কী কারণে খরচ করা হয়েছে, তা শ্বেতপত্র প্রকাশ করে উপাচার্যকে জানাতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিলে ওই টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি জানানো হয়। টিএমসিপির জঙ্গি আন্দোলন এমন জায়গায় পৌঁছয় যে, কয়েক সপ্তাহ ধরে বাড়িতে বসেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ করছিলেন উপাচার্য দেবাশিসবাবু। এ নিয়ে তিনি চিঠি দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যপালকে। গত ১৬ অগাস্ট প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে এক বার বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলেন উপাচার্য। কিন্তু, ফের আন্দোলনের মুখে পড়েন। দেবাশিসবাবুর অভিযোগ, “বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতেই সেদিন কয়েক জন বহিরাগত ঢুকে শাসিয়েছিল, আরজি কর বানিয়ে দেব!” ওই বিষয়ে নিয়ে থানায় অভিযোগও করেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, পুলিশের পক্ষ থেকে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। পদত্যাগ প্রসঙ্গে টিএমসিপি-র পশ্চিম বর্ধমানের জেলা সভাপতি অভিনব মুখোপাধ্যায় বলেন, “উনি ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন। ইস্তফাপত্র গৃহীতও হয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি, লক্ষ লক্ষ টাকা তছরুপ হয়েছে তাঁর আমলে। সেই হিসেব না দিয়ে আন্দোলন এড়াতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে চলে গেলেন!”

    আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড ভ্যালু হারানোর ভয়! মিছিলে নেই, মেয়ের সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ সৌরভের

    কী বললেন পদত্যাগী উপাচার্য?

    দেবাশিসবাবু বলেন, “আন্দোলনের জেরে বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে কাজ করতে পারছিলাম না। ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ করতে হচ্ছিল। তাই ইস্তফাই দিলাম। রাজ্যপাল পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন।” এই রাজ্যে আর থাকতে চান না বলে জানান পদত্যাগী উপাচার্য। তিনি বলেন, “ভিনরাজ্যে একটি ‘ভালো অফার’ পেয়েছি। সেখানে চলে যাব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Protest Rally: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে মিছিল বিজেপির, পা মেলালেন কে জানেন?

    BJP Protest Rally: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে মিছিল বিজেপির, পা মেলালেন কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডকে ঘিরে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তুলতে চাইছে বিজেপি। বুধবার কলকাতার রাজপথে মিছিল করে পদ্ম-পার্টি (BJP Protest Rally)। শ্যামবাজারে ধর্নামঞ্চ গড়ে ‘দফা এক, দাবি এক, মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ’ স্লোগান দিচ্ছে গেরুয়া শিবির। সেই একই দাবিতে মিছিল করা হল মৌলালি এলাকায়ও।

    মিছিলে রেখা, শুভেন্দু, বিবেক (BJP Protest Rally)

    মৌলালি থেকে ডোরিনা ক্রসিংয় মিছিল (BJP Protest Rally) করার জন্য প্রথমে পুলিশের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল বিজেপির তরফে। পুলিশের অনুমতি না পেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন বিজেপি নেতৃত্ব। আদালতের পক্ষ থেকে মিছিল করার অনুমতি দেওয়া হয়। সেই নির্দেশ মেনে এদিন প্রতিবাদ মিছিল হয়। মিছিলে পা মেলান ‘কাশ্মীর ফাইলস’ খ্যাত পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী। ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী, কৌস্তুভ বাগচি, অঞ্জনা বসু, শঙ্কুদেব পণ্ডা, অর্জুন সিং, তাপস রায়ও। সন্দেশখালির প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রও ছিলেন মিছিলে। কৌস্তুভ বলেন, “২৭ তারিখ নবান্ন ছেড়ে পালাবে। মমতা রাজ্যকে শান্ত রাখতে চাইলে, রাজ্যের মঙ্গল চাইলে, হেলিকপ্টার, বিমান রেডি রাখুন। নবান্নর ছাদ থেকে চেপে পালান। শেখ হাসিনা যেভাবে বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছিলেন, মমতাকেও বাংলা ছেড়ে পালাতে হবে।” অর্জুনও জানান, ২৭ তারিখে নবান্ন ছেড়ে পালাতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি, আরজি কর কাণ্ডে শ্যামবাজারে আজ থেকে ধর্না বিজেপির

    কী বললেন বিবেক?

    কালো টি-শার্ট পরে মিছিলে (BJP Protest Rally) হাঁটেন শুভেন্দু। তাতে লেখা, ‘দফা এক, দাবি এক মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ’। আরও অনেকের পরনেই ছিল ওই স্লোগান লেখা টি-শার্ট। বিজেপি-র সাংস্কৃতিক মঞ্চ ‘খোলা হাওয়া’র তরফেই এদিন মিছিল বেরোয়। মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি ওঠে মিছিল থেকে। মিছিলে যোগ দেন ‘কাশ্মীর ফাইলস’ খ্যাত পরিচালক বিবেক। বলেন, “আরজি করের ন্যক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদে শামিল হতেই শহরে এসেছি। আরজি করকাণ্ডে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। কলকাতায় এমন হলে, গ্রামে কী হচ্ছে জানি না আমরা। আমার মতো মানুষ, যাঁদের কিছুটা হলেও, প্রভাব রয়েছে, বিষয়টি নিয়ে এগিয়ে আসা উচিত, যাতে সকলের কাছে বার্তা পৌঁছয়। মুখ্যমন্ত্রী নিজের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছেন দেখে আশাহত আমি। বাংলা শেষ হয়ে যাবে, এই আশঙ্কা থেকেই ছুটে এসেছি।”

    মিছিলে হাঁটল গোটা কলকাতা

    শুভেন্দু বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই রাস্তাটিকে অপবিত্র করে দিয়েছিলেন। আমরা আজ পবিত্র করলাম। ওদের ক্ষমতা ছিল ৫০০-৭০০। আজ হাঁটল গোটা কলকাতা। কেউ কাউকে ডাকেনি। আমাদের একটাই দাবি, দফা এক, দাবি এক, মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ।”  বিজেপি নেতা তাপস রায় বলেন, “বাংলার সর্বত্র যা হচ্ছে, তা হল সাধারণ মানুষের প্রতিবাদ। কেউ কাউকে ডাকেনি। আমাদের একটাই দাবি, দফা এক, দাবি এক, মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। রাজনৈতিক জীবনে একসঙ্গে এত মানুষকে প্রতিবাদে নামতে দেখিনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share