Hindus Helpline Numbers: পরপর জেহাদি হামলার জের! হিন্দুদের জন্য হেল্পলাইন নম্বর চালু ভিএইচপির

হিন্দু সংগঠনগুলি কর্ণাটক, লাদাখ, হিমাচল প্রদেশ, দিল্লি, বিহার, ওড়িশা এবং অন্যান্য রাজ্যে হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে। ভিএইচপি হেল্পলাইন নম্বরের তালিকাও ট্যুইট করে। যদিও পরে ট্যুইটটি মুছে দেওয়া হয় ।
file70lf78602wy199x9mnst-1450049689-1529071021
file70lf78602wy199x9mnst-1450049689-1529071021

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের অমরাবতীতে (Amaravati Murder) উমেশ কোলহে এবং রাজস্থানের উদয়পুরে (Udaipur killing) কানহাইয়া লালকে (Kanhaiya Lal) নৃশংসভাবে খুন করেছে উগ্র মৌলবাদীরা। এই হত্যাকাণ্ডের পর, হিন্দুদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে হিন্দুদের জন্য হেল্পলাইন নম্বর চালু করল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (Viswa Hindu Parishad) এবং বজরং দল (Bajrang Dal)। এক ট্যুইট বার্তায় ভিএইচপি-র (VHP) তরফে জানানো হয়েছে, ভিএইচপি এবং বজরং দলের কর্মীরা ইসলামিক মৌলবাদীদের (Islamic fundamentalism) বিরুদ্ধে হিন্দু (Hindu) সম্প্রদায়কে সাহায্য করার জন্য উত্তর প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট এবং অন্যান্য অনেক রাজ্যে হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে।

ট্যুইটবার্তায় জানানো হয়, হিন্দুরা যদি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের ভিত্তিতে কোনও ‘হুমকিমূলক’ বার্তা বা কল পায় তবে তাঁদের পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানোর বিষয়ে সহায়তা করার জন্য ট্যুইটারে হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হল। হিন্দু সংগঠনগুলি কর্নাটক, লাদাখ, হিমাচল প্রদেশ, দিল্লি, বিহার, ওড়িশা এবং অন্যান্য রাজ্যে হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে। ভিএইচপি হেল্পলাইন নম্বরের তালিকাও ট্যুইট করে। যদিও পরে ট্যুইটটি মুছে দেওয়া হয়।

উত্তরপ্রদেশের কাশীপ্রান্তের ১৮ টি জেলার হিন্দুদের সহায়তার জন্য একটি হেল্পলাইন নম্বর (9198942004) জারি করা হয়েছে এই দুই হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের পক্ষ থেকে। ভিএইচপির কাশী (Kashi) প্রদেশের নেতা অশ্বনী কুমার (Ashwani Kumar) বলেছেন, ‘ভিএইচপি এবং বজরং দলের কর্মীরা কাশী লাগোয়া জেলাগুলিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য একটি হেল্পলাইন নম্বর প্রকাশ করেছে৷ যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের পোস্টের জন্য “ইসলামী মৌলবাদীদের” কাছ থেকে হুমকি পাচ্ছেন, তাঁরা দেরি না করে স্থানীয় থানায় বা জেলা প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করুন এবং তাঁদের অভিযোগ নথিভুক্ত করুন।’ তিনি বলেন, ‘মহারাষ্ট্রের অমরাবতী এবং রাজস্থানের উদয়পুরে হত্যাকাণ্ডগুলি হিংসা ছড়ানোর জন্য এবং দেশে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করার জন্য করা হয়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়কে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের মাধ্যমে রীতিমতো হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি। হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা যদি ভিএইচপি বা বজরং দলের কাছ থেকে কোনও ধরনের সহায়তা চায় তবে আমরা তাদের সর্বাত্মক সাহায্য করব।’

 

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles