Author: pranabjyoti

  • PM Modi: “বেতন বন্ধ, খাবারও নেই, প্রধানমন্ত্রী কিছু করুন”, করুণ আবেদন সৌদিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের

    PM Modi: “বেতন বন্ধ, খাবারও নেই, প্রধানমন্ত্রী কিছু করুন”, করুণ আবেদন সৌদিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রাতা সেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)! বিদেশে বিপদে পড়ে তাই তাঁরই শরণ নিলেন কয়েকশো ভারতীয় শ্রমিক। তাঁরা প্রধানমন্ত্রী ও নিজের নিজের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের কাছে নিরাপদে দেশে ফেরানোর আবেদন জানিয়েছেন (Saudi Arabia)।

    বন্ধ বেতন (PM Modi)

    সৌদি আরবে সেনদান ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি লিমিটেডে কাজ করতে গিয়েছিলেন কয়েকশো ভারতীয়। এঁদের বেশিরভাগই বিহার এবং উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। এই শ্রমিকদের অভিযোগ, গত আট মাস ধরে কোম্পানি তাঁদের বেতন দেয়নি। তাই তাঁরা খাদ্য এবং বাসস্থানের মতো ন্যূনতম প্রয়োজনীয়তা থেকেও বঞ্চিত। জুবাইলের কিং ফয়সাল ওয়েস্ট রোডে অবস্থিত কোম্পানির হাউজিং ক্যাম্পে কোনওক্রমে বসবাস করছেন তাঁরা। বেতন না পাওয়ায় অমানবিক পরিবেশে দিন কাটাতে বাধ্য হচ্ছেন। বেঁচে রয়েছেন পর্যাপ্ত খাবার, পানীয় জল এবং চিকিৎসার সুবিধা ছাড়াই।

    কী বলছেন আটকে পড়া শ্রমিকরা

    বিপদে পড়ে তাঁরা প্রথমে দ্বারস্থ হয়েছিলেন রিয়াধে থাকা ভারতীয় দূতাবাসের। অভিযোগ, সেখান থেকে কোনও সাহায্য মেলেনি। এই বিপন্ন শ্রমিক দলটির একজন শৈলেশ কুমার চৌহান। তিনি বলেন, “আমরা মেল ও ফোনের মাধ্যমে একাধিকবার ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ইতিবাচক কোনও সাড়া পাইনি।” তিনি বলেন, “যদি শীঘ্রই সাহায্য না পাওয়া যায়, তাহলে আমাদের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যাবে।”

    ভারতীয় দূতাবাসের কাছ থেকে কোনও সাহায্য না পেয়ে ওই শ্রমিকরা সরাসরি আবেদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তাঁদের পরিবারের সদস্যরা জেলাশাসক ও গোপালগঞ্জের সাংসদ অলক কুমার সুমনের কাছেও আবেদন করেছেন। সুমন যোগাযোগ করেন ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে (PM Modi)। খুব শীঘ্রই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হতেই বিপাকে পড়েন সে দেশে পড়াশোনা করতে যাওয়া ভারতীয়রা। কেবল ইউক্রেন নয়, তার প্রতিবেশী দেশগুলিতে আটকে যাওয়া ভারতীয়দের উদ্ধার করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘অপারেশন গঙ্গা’। এই অপারেশনের মাধ্যমে ভারতীয় তো বটেই বিপন্ন কয়েকজন পাকিস্তানি পড়ুয়া এবং প্রতিবেশী অন্যান্য কয়েকটি দেশের নাগরিকদেরও উদ্ধার করা হয়। পরে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রতি কৃতজ্ঞতাও ব্যক্ত করেন।

    এবারও প্রধানমন্ত্রী ঠিক কিছু একটা করবেন, এই আশায় বুক বেঁধেছেন বিপন্ন (Saudi Arabia) ওই ভারতীয় শ্রমিকরা।

  • Allahabad High Court: সম্ভল মসজিদ মামলায় কমিটির আবেদন খারিজ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Allahabad High Court: সম্ভল মসজিদ মামলায় কমিটির আবেদন খারিজ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মসজিদ কমিটির আবেদন খারিজ করে দিল উত্তরপ্রদেশের এলাহাবাদ হাইকোর্ট (Allahabad High Court)। সোমবার উত্তরপ্রদেশের সম্ভালে অবস্থিত শাহি জামে মসজিদের সমীক্ষার নির্দেশ বহাল রাখল তারা। গত নভেম্বরে ট্রায়াল কোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন (Sambhal Survey Order) মসজিদ কমিটি। প্রসঙ্গত, হিন্দু পক্ষের দাবি, মুঘল যুগে একটি মন্দির ভেঙে নির্মাণ করা হয়েছিল এই মসজিদ।

    সম্ভলে ব্যাপক হিংসা (Allahabad High Court)

    গত ২৪ নভেম্বর সম্ভলে ব্যাপক হিংসার ঘটনা ঘটে। সেদিন পাঁচশো বছরের পুরানো ওই মসজিদে সমীক্ষার কাজ চালাতে এসেছিল অ্যাডভোকেট কমিশনের দল। তাদের বাধা দেয় জনতার একাংশ। তার পরেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় তাদের।ট্রায়াল কোর্টের সমীক্ষার নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। দেশের শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে ট্রায়াল কোর্টের নির্দেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে দায়ের করা আবেদনের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অতিরিক্ত কোনও পদক্ষেপ করা যাবে না।

    পুজো করার অধিকার দাবি

    প্রসঙ্গত, সিভিল কোর্টে মূল মামলাটি দায়ের করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী হরিশঙ্কর জৈন এবং আরও সাতজন। তাঁদের দাবি, এখন যেখানে মসজিদটি গড়ে উঠেছে, সেখানে আগে ছিল হরিহর মন্দির। মূল মন্দিরের জায়গায় তাঁরা পুজো করার অধিকারও চান। জানা গিয়েছে, বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়ালের সিঙ্গল বেঞ্চের এই নির্দেশের পর সমীক্ষা মামলাটি সম্ভল জেলা আদালতে চলবে।

    মসজিদ কমিটি একটি দেওয়ানি পুনর্বিবেচনার আবেদন দায়ের করেছে। এতে জেলা আদালতে চলা বর্তমান মামলার কার্যক্রমে স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়। তাদের দাবি, সমীক্ষার নির্দেশটি তড়িঘড়ি করে এবং আগে কোনও নোটিশ না দিয়েই জারি করা হয়েছিল। তারা আরও উল্লেখ করেছে, মসজিদটি ইতিমধ্যেই দু’বার সমীক্ষা করা হয়েছে – একবার নির্দেশের দিনই, আর একবার ২৪ নভেম্বর, যেদিন হিংসা ছড়িয়ে পড়েছিল (Allahabad High Court)।

    ভারতের পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ আদালতে জানিয়েছে, মসজিদটিকে একটি কেন্দ্রীয়ভাবে সংরক্ষিত স্মৃতিস্তম্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। একে জনসাধারণের উপাসনার স্থান হিসেবে চিহ্নিত করা যায় না। কারণ এই দাবির স্বপক্ষে কোনও নথি মেলেনি।

    এদিকে, অ্যাডভোকেট কমিশনার রমেশ রাঘব, যিনি (Sambhal Survey Order) এই সমীক্ষার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তিনি ইতিমধ্যেই সিল করা সমীক্ষার রিপোর্ট জমা দিয়েছেন ট্রায়াল কোর্টে (Allahabad High Court)।

  • Baloch Liberation Army: জাফর এক্সপ্রেস হাইজ্যাক, ভিডিও প্রকাশ করে পাক দাবি খণ্ডন বিএলএ-র

    Baloch Liberation Army: জাফর এক্সপ্রেস হাইজ্যাক, ভিডিও প্রকাশ করে পাক দাবি খণ্ডন বিএলএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুচিস্তানের স্বাধীনতাকামী যোদ্ধারা (Baloch Liberation Army) হাইজ্যাক করেছিলেন পাকিস্তানের জাফর এক্সপ্রেস (Jaffar Express Hijack)। এই অভিযানের কোড নেম ছিল “দর্রা-ই-বোলান ২.০”। সম্প্রতি এই মুক্তি বাহিনীর মিডিয়া শাখা ‘হাক্কাল’ ৩৬ মিনিটের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। এই ভিডিওতে তুলে ধরা হয়েছে তাদের অভিযানের আদ্যন্ত চিত্র। এই ভিডিওতেই স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে অভিযানের সময় বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মির নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব। ভিডিওটিতে পাকিস্তানের সরকারি দাবি-দাওয়াকে খণ্ডনও করা হয়েছে।

    ক্লিয়ারেন্স অপারেশন (Baloch Liberation Army)

    ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, বালোচ লিবারেশন আর্মির স্বাধীনতা সংগ্রামীরা ট্রেনের ভিতরে একটি ক্লিয়ারেন্স অপারেশন চালাচ্ছে। প্রথমেই নারী, শিশু এবং বৃদ্ধদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য রয়েছে। অথচ পাক সেনা দাবি করেছিল, ঘটনাটি নৃশংস।আস্ত একটা ট্রেন হাইজ্যাক করার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন এক বালোচ স্বাধীনতা সংগ্রামী। তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, “আমাদের সংগ্রাম ও যুদ্ধ এমন এক পর্যায়ে (Baloch Liberation Army) পৌঁছেছে যেখানে আমাদের এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। আমাদের তরুণরা এই ধরনের পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত। কারণ তারা জানে এ ধরনের সিদ্ধান্ত ছাড়া আর কোনও বিকল্প নেই। একটি বন্দুক থামাতে আর একটি বন্দুকের প্রয়োজন। বন্দুকের গুলির শব্দ হয়তো এমন এক জায়গায় পৌঁছতে পারে।”

    বালোচদের বক্তব্য

    তিনি বলেন, “বালোচ তরুণরা আজ সিদ্ধান্ত নিয়েছে শত্রুর ওপর আঘাত হানার, কোনওরকম দ্বিধা বা নিজেদের জীবনের পরোয়া না করেই। আজ যখন একজন ছেলে তার বাবাকে পেছনে রেখে নিজের জীবন উৎসর্গ করতে যাচ্ছে, তেমনি একজন বাবা-ও তার ছেলেকে পেছনে রেখে এই সংগ্রামের জন্য আত্মবিসর্জন দিচ্ছেন।” সংগঠনটি তাদের ফিদাঁয়ে ইউনিট মাজিদ ব্রিগেডের সদস্যদের নাম, ছবি এবং বিদায়বার্তা প্রকাশ করেছে। এর মাধ্যমে তারা দাবি করেছে, তাদের ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম। কারণ তাদের অভিযান ছিল শক্তিশালী এবং নিখুঁতভাবে পরিকল্পিত (Jaffar Express Hijack)।

    যদিও পাক সেনার মুখপাত্র ডিজিআইএসপিআরের বক্তব্যের সঙ্গে এই বক্তব্যের বিস্তর অমিল ধরা পড়ে। কারণ পাক সেনা দাবি করেছিল, বালোচ লিবারেশন আর্মি বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে (Baloch Liberation Army)।

  • PM Modi: ৭৭ কোটি মার্কিন ডলার! ইউনূসের চিন-প্রীতির জন্য ব্যাপক ক্ষতির মুখে বাংলাদেশ

    PM Modi: ৭৭ কোটি মার্কিন ডলার! ইউনূসের চিন-প্রীতির জন্য ব্যাপক ক্ষতির মুখে বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে কলকাতা দখলের হুমকি দিয়েছিলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) এক মৌলবী। তার আগে চিনের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে ভারতকে চমকাতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস। ইউনূসের বাংলাদেশকে সবক শেখাতে একাধিক পদক্ষেপ করেছে ভারত। তার মধ্যে রয়েছে রেডিমেড পোশাক-সহ বেশ কিছু পণ্য স্থলপথে বাংলাদেশ থেকে আমদানির ওপর ভারতের নিষেধাজ্ঞা জারিও। এই বিষয়ে (PM Modi) দেশের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রক শনিবার এক বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। কেবলমাত্র মুম্বইয়ের নভাশেভা ও কলকাতা সমুদ্র বন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে রেডিমেড পোশাক আমদানি করতে পারবেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী। বাংলাদেশ থেকে রেডিমেড পোশাক আমদানির ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ায় পেট্রাপোল সীমান্তে বাণিজ্যে প্রভাব পড়েছে। বন্দর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিন প্রায় ১৫টি পণ্য বোঝাই ট্রাক বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসে। সেটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় লোকসানের মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।

    রেডিমেড পোশাক আমদানি বন্ধের নির্দেশিকা (PM Modi)

    রেডিমেড পোশাক আমদানি বন্ধের নির্দেশিকা জারি হওয়ায় প্রভাব পড়েছে পেট্রাপোল স্থল বন্দরে। সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে পোশাক আমদানিতে যেমন খরচ বাড়বে, তেমনি সময়ও বেশি লাগবে। পেট্রাপোল এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক প্রদীপ দে বলেন, “পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে রেডিমেড পোশাক আমদানি বন্ধ হওয়ায় সমস্যায় পড়বেন বাংলাদেশের রফতানিকারীরা।” বাংলাদেশের রফতানিকারীদেরও দাবি, ভারতের এই নিষেধাজ্ঞার জেরে দেশের রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বেনাপোল বন্দর সূত্রে খবর, সেখানে রেডিমেড পোশাক বোঝাই ৩৬টি ট্রাক দাঁড়িয়ে রয়েছে। এগুলি ভারতে রফতানি করতে না পারলে বিরাট ক্ষতির মুখে পড়বেন বাংলাদেশের রফতানিকারীরা।

    গড়ে ৫০ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানি

    বাংলাদেশ প্রতি বছর গড়ে ৫০ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানি করে ভারতে। বাংলাদেশ রেডিমেড ও রফতানিকারী সমিতির প্রাক্তন পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, “এখন বাংলাদেশের পোশাক ভারতে পৌঁছতে আগের চেয়ে বেশি সময় লাগবে। এতে খরচও বাড়বে। ভারতে পোশাক রফতানিও কমে যাবে।” তিনি বলেন, “বিশ্ব বাণিজ্য যখন নানা সমস্যায় জর্জরিত, তখন এমন সিদ্ধান্তে ক্ষতির পরিমাণ বাড়বে।” রুবেল বলেন, “ভারত বাংলাদেশের বড় ক্রেতা দেশ। সেখানে ক্রমেই বাংলাদেশের রেডিমেড পোশাকের বাজার বিস্তার লাভ করছিল। এখন ভারতের এই সিদ্ধান্ত নতুন করে আমাদের জন্য উদ্বেগের (Bangladesh) কারণ হয়ে দাঁড়াল। ভারতের এই নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তে ভুটান বা নেপালের ট্রানজিট পণ্য প্রভাবিত না হলেও, সামগ্রিকভাবে ব্যবসায়িক সম্পর্কের ওপর এটি একটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে (PM Modi)।” রফতানিকারীরা জানান, শুধু রেডিমেড পোশাকই নয়, ফলমূল, কার্বনেটেড বেভারেজ, প্লাস্টিক ও পিভিসি পণ্য, কাঠের আসবাবপত্র-সহ বেশ কিছু পণ্যের ওপরও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় স্থলবন্দরগুলিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় সার্বিকভাবে ব্যবসা ও আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা থাকছেই।

    বাংলাদেশকে পাল্টা চাল ভারতের

    যেসব পোশাকের বার্ষিক মূল্য ৬১৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৫২,৭৭,৩৩,৩৭,৫০০ টাকা), সেগুলি এখন কেবলমাত্র কলকাতা ও নভাশেভা সমুদ্রবন্দর দিয়ে পরিবহণ করা যাবে, যার ফলে বাংলাদেশ প্রবেশাধিকার হারাল গুরুত্বপূর্ণ স্থল বাণিজ্য পথগুলিতে। প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের শেষের দিকে বাংলাদেশের ইউনূস সরকার ভারতীয় পণ্যের ওপর বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা বাড়িয়েছে। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ পাঁচটি গুরুত্বপূ্র্ণ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় সুতা আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। একই সঙ্গে চাল রফতানির ওপরও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে। তামাক, মাছ, গুঁড়ো দুধ-সহ আরও অনেক ভারতীয় পণ্যের প্রবেশ বন্ধ করে দেয়।

    বাংলাদেশের ক্ষতির পরিমাণ 

    গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভের মতে, বাংলাদেশের বেশ কিছু আমদানির ওপর ভারতের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগের ফলে দেশটি বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে। ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৭৭ কোটি মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৬,৫৮১ কোটি টাকা, বা ৯,৩৬৭ কোটি বাংলাদেশি টাকা)। এটি দ্বিপাক্ষিক (Bangladesh) আমদানির প্রায় ৪২ শতাংশ। গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ জানিয়েছে (PM Modi), ভারতের সাম্প্রতিক বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞাগুলি মোটেই ইচ্ছে মতো বা অকারণে নয়। তাদের মতে, এই নিষেধাজ্ঞাগুলি মনে হচ্ছে ভারতের তরফে বাংলাদেশের প্রতি প্রতিক্রিয়া। কারণ ঢাকা ভারতের বহু পণ্যের আমদানি সীমিত করেছে এবং কূটনৈতিকভাবে চিনের দিকে ঝুঁকেছে। প্রসঙ্গত, ভারতের অসম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরাম ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশন/ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট এবং পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ি শুল্ক স্টেশন দিয়ে ফল ও ফলের স্বাদযুক্ত পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, প্লাস্টিক পণ্য ইত্যাদি রফতানি করা যাবে না।

    চিনের মতো ভারতে আগ্রাসন শুরু বাংলাদেশেরও!

    এদিকে, চিনের মতো ভারতে আগ্রাসন শুরু করেছে বাংলাদেশও! ‘গ্রেটার বাংলা’, ‘সুলতানেট বাংলা’ নাম দিয়ে এখন বাংলাদেশের কিছু চক্র মানচিত্রে ভারতের একাধিক রাজ্যকে নিজেদের বলে দাবি করছে। উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য, এমনকি বিহার-ঝাড়খণ্ডকেও এই কাল্পনিক মানচিত্রে ঢুকিয়ে দিচ্ছে তারা। ভারতের বিদেশনীতি বিশ্লেষক রবিন্দর সচদেব বলেন, “বাংলাদেশ যেভাবে এগোচ্ছে, তাতে ভারতের তরফে এখনই (Bangladesh) কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া একান্ত প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে (PM Modi)।”

  • IMF: ৫০টি শর্ত পূরণ হলে তবেই পাকিস্তান পাবে ঋণ, ভারতের চাপেই কি এই সিদ্ধান্ত আইএমএফের?

    IMF: ৫০টি শর্ত পূরণ হলে তবেই পাকিস্তান পাবে ঋণ, ভারতের চাপেই কি এই সিদ্ধান্ত আইএমএফের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানকে ভারতীয় মুদ্রায় আট হাজার কোটি টাকার বাড়তি ঋণ মঞ্জুর করেছে আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার (IMF)। ইতিমধ্যেই প্রথম দু’কিস্তির টাকাও পেয়ে গিয়েছে ইসলামাবাদ (Operation Sindoor)। তবে পরের কিস্তির টাকা দেওয়ার আগে ইসলামাবাদের ওপর ১১টি নতুন শর্ত চাপিয়েছে আইএমএফ। শনিবার এ সংক্রান্ত একটি রিপোর্টও প্রকাশ করেছে তারা। জানা গিয়েছে, ঋণের জন্য পাকিস্তানকে আগে থেকেই ৩৯টি শর্ত দিয়ে রেখেছিল আইএমএফ। পরে আরও ১১টি শর্ত চাপানোয় মোট শর্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫০। এই সবক’টি শর্ত পূরণ করলেই ঋণের পরবর্তী কিস্তির টাকা হাতে পাবে শাহবাজ শরিফের দেশ।

    আইএমএফের রিপোর্ট (IMF)

    আইএমএফের রিপোর্টে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের ২০২৬ অর্থবর্ষের বাজেট আইএমএফের চুক্তির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে এবং তাতে সংসদীয় অনুমোদন নিশ্চিত করতে হবে। পাকিস্তানের ফেডারেল বাজেটে ১৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেখিয়েছে আইএমএফ। এর মধ্য শুধু উন্নয়নের জন্যই খরচ করতে বলা হয়েছে ১.০৭ লাখ কোটি টাকা। পাকিস্তানের যে প্রদেশগুলিতে নয়া কৃষি আয়কর আইন বাস্তবায়ন করার কথা, সেখানে আয়কর রিটার্নের প্রক্রিয়াকরণ, করদাতাদের শনাক্ত করা এবং নথিভুক্ত করার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম প্রতিষ্ঠা করতে বলা হয়েছে। এজন্য জুন মাস পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। আইএমএফের সুপারিশ অনুযায়ী, পাকিস্তান সরকারকে একটি নির্দিষ্ট প্রশাসনিক পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে এবং তা প্রকাশ করতে হবে। প্রশাসনিক দুর্বলতাগুলিকে চিহ্নিত করে সংস্কারের পরিকল্পনা জনসমক্ষে তুলে ধরাই এর উদ্দেশ্য। ২০২৭ সালের পরে অর্থনৈতিক সেক্টরে পাকিস্তানের পরিকল্পনা কী হবে, তার একটি রূপরেখাও তৈরি করতে বলা হয়েছে পাকিস্তানকে। এই রূপরেখাও প্রকাশ করতে হবে।

    চারটি নয়া শর্ত

    শুধু তাই নয়, পাকিস্তানের ওপর আরোপ করা হয়েছে আরও চারটি নয়া শর্ত। চলতি বছরের ১ জুলাইয়ের মধ্যে পাকিস্তান সরকারকে বার্ষিক বিদ্যুৎ শুল্ক পুনর্নির্ধারণের বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে। পাকিস্তানে বিদ্যুতের ঋণ পরিশোধের বাড়তি খরচের সর্বোচ্চ সীমা ইউনিট প্রতি ৩.২১ টাকা। জুন মাসের মধ্যে আইন করে (Operation Sindoor) এই সীমা তুলে দিতে হবে। সরকারের ভুল নীতির কারণেই যে পাকিস্তানের ওপর ঋণের পাহাড় প্রমাণ বোঝা চেপেছে, তাও জানিয়ে দিয়েছে আইএমএফ। আইএমএফের তরফে পাকিস্তানকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা তাদের উন্নয়ন প্রকল্পের আর্থিক, বহিরাগত এবং সংস্কারের লক্ষ্যগুলির ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে (IMF)।

    হাঁড়ির হাল হয়েছে পাক অর্থনীতির

    বস্তুত, হাঁড়ির হাল হয়েছে পাক অর্থনীতির। ঋণের ভারে ধুঁকছে শাহবাজ শরিফের দেশ। বাজেট করতে গেলেও বিশ্বের দুয়ারে দুয়ারে হাত পাততে হচ্ছে পাকিস্তানকে। তার পরেও পূর্ণ উদ্যমে জঙ্গিদের মদত দিয়ে চলেছে তারা। এহেন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানকে নতুন করে ঋণ দেওয়ার জন্য ১১টি শর্ত দিয়েছে আইএমএফ। এই শর্তে রাজি হলে পাকিস্তান অবিলম্বে হাতে পাবে প্রায় ১০০ কোটি মার্কিন ডলার। ফলে বেলআউট প্যাকেজের আওতায় তাদের মোট ঋণের অঙ্ক দাঁড়াবে ২.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এছাড়াও, আরএসএফের আওতায় আরও প্রায় ১.৪ বিলিয়ন ডলার দিতেও রাজি হয়েছে আইএমএফ।

    আইএমএফ প্রকাশিত স্টাফ লেভেল রিপোর্ট

    শনিবার আইএমএফ প্রকাশিত স্টাফ লেভেল রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা যদি অব্যাহত থাকে বা এর আরও অবনতি হয়, তাহলে কর্মসূচির আর্থিক, বহিরাগত ও সংস্কার লক্ষ্যগুলির ঝুঁকি বেড়ে যাবে (IMF)। গত দুসপ্তাহে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে উত্তেজনা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত বাজারের প্রতিক্রিয়া সেভাবে হয়নি। শেয়ার বাজার তার বেশিরভাগ লাভ ধরে রেখেছে এবং মধ্য গতিতে এগোচ্ছে (Operation Sindoor)।

    অপারেশন সিঁদুর

    গত ২২ এপ্রিল দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে বেছে বেছে ২৭ জন হিন্দু পর্যটককে হত্যা করে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। তার পরেই ব্যাপক অবনতি হয় ভারত-পাক সম্পর্কের। এই জঙ্গি হামলার পক্ষকাল পরে পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অপারেশন সিঁদুর চালায় ভারত। দুরমুশ করে দেওয়া হয় পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের একাধিক জঙ্গিঘাঁটি। হামলা এবং পাল্টা হামলার জেরে টানা চার দিন উত্তপ্ত থেকেছে সীমান্ত। শেষমেশ গত ১০ মে দুই দেশ রাজি হয় সংঘর্ষ বিরতিতে। এরই মাঝে পাকিস্তানের জন্য বিপুল অঙ্কের ঋণ মঞ্জুর করে আইএমএফ (IMF)।

    প্রসঙ্গত, ভারতের আপত্তি সত্ত্বেও পাকিস্তানের জন্য বিপুল ঋণের অনুমতি দিয়েছে আইএমএফ। শনিবার জানা গিয়েছে পাকিস্তানকে বেলআউট ফান্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে ১১টি শর্ত আরোপ করা হয়েছে (Operation Sindoor) আইএমএফের তরফে। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, ভারত এবং আন্তর্জাতিক চাপের ফলেই শেষমেশ করা হল শর্ত আরোপ (IMF)।

  • Pakistan: পাকিস্তানের হয়ে চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার আরও ৯

    Pakistan: পাকিস্তানের হয়ে চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার আরও ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্ষের মধ্যেই ভূত! পাকিস্তানের (Pakistan) হয়ে চরবৃত্তির অভিযোগে ভারতেরই হরিয়ানা (Haryana) থেকে গ্রেফতার আরও এক। ভারতীয় সেনার গোপন তথ্য আরহান নামের ওই যুবক পাকিস্তানে পাচার করে দিত বলে অভিযোগ। দিল্লিতে পাক দূতাবাসের এক কর্মচারীর সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল। পুলিশ তার কাছ থেকে দীর্ঘ হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট উদ্ধার করেছে। উদ্ধার হয়েছে ছবি এবং ভিডিও। আরমান নামের বছর ছাব্বিশের ওই যুবককে শনিবার গ্রেফতার করা হয়েছে হরিয়ানার নুহ জেলা থেকে। নুহ পুলিশ জানিয়েছে, ভারতীয় সেনা ও সামরিক পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাকিস্তানে পাঠাত ওই যুবক। দিল্লির পাক দূতাবাসের এক কর্মচারীর মাধ্যমে সে এই কাজ করত। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাছ থেকে এ খবর পেয়েছিল নুহ পুলিশ। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় আরমানকে।

    আরমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ (Pakistan)

    আরমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই পাকিস্তানের হয়ে চরের কাজ করছিল সে। সমাজমাধ্যম ব্যবহার করে, বিশেষত হোয়াটসঅ্যাপে এই সংক্রান্ত তথ্য সে শেয়ার করত। পাকিস্তানের একাধিক নম্বরের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট পাওয়া গিয়েছে। অনেক ছবি এবং ভিডিও-ও সে ওই নম্বরে পাঠিয়েছে। আরমানকে গ্রেফতারির পর আদালতে হাজির করানো হয়েছিল। তাকে ছ’দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে (Pakistan)। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার একাধিক ধারায় তার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে।

    হরিয়ানা থেকে চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার

    প্রসঙ্গত, শনিবারই হরিয়ানা থেকে চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে ইউটিউবার জ্যোতি মালহোত্রকে। অভিযোগ, পাক গুপ্তচরদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন তিনি। তদন্তকারীদের অনুমান, গুপ্তচরদের কাছে তথ্য পাচার করার একটি চক্র তৈরি হয়েছে এ দেশে। এই চক্র সক্রিয় মূলত পাঞ্জাব ও হরিয়ানায়। জ্যোতি এবং আরমান সেই চক্রের সদস্য কিনা, তা খতিয়ে দেখছেন গোয়েন্দারা।

    এদিকে, জ্যোতির পাশাপাশি গুজালা নামে আরও এক মহিলাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পাক চর সন্দেহে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছে মালেরকোটলার ইয়াসিন মহম্মদ, হরিয়ানার কৈঠালের দেবেন্দ্র সিং ধিঁলো-ও। উত্তরপ্রদেশের কৈরানার বাসিন্দা নোমান ইলাহিকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। হরিয়ানার কাইথাল জেলার গুহলা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে দেবেন্দর সিংকে। উত্তরাখণ্ডের রুরকির পেশায় দর্জি রাকিব খানকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে বিহারের সমস্তিপুরের মুচি সুনীল কুমারকেও। গত ৩ মে সেনানিবাস ও বিমানঘাঁটির তথ্য সংগ্রহ এবং ছবি তোলার অভিযোগে অমৃতসরে গ্রেফতার করা হয়েছিল পলক শের মাসিহ এবং সুরজ মাসিহ নামে দু’জনকে। অমৃতসর (Haryana) কেন্দ্রীয় কারাগারের বন্দি হরপ্রীত সিং ওরফে পিট্টু ওরফে হ্যাপির মাধ্যমে তারা আইএসআইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল (Pakistan)।

  • India: ইউনূসের দাদাগিরি! বাংলাদেশকে এড়িয়ে কলকাতা থেকে উত্তর-পূর্বের নয়া পথ তৈরি করছে ভারত

    India: ইউনূসের দাদাগিরি! বাংলাদেশকে এড়িয়ে কলকাতা থেকে উত্তর-পূর্বের নয়া পথ তৈরি করছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা জমানায় ট্রানজিট রুট নিয়ে সমঝোতার ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় (India) অগ্রগতি হয়েছিল। গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে (Myanmar) বাংলাদেশ ছাড়েন আওয়ামি লিগ সুপ্রিমো শেখ হাসিনা। তার পরেই বদলে যায় ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের রসায়ন। এই আবহে সমুদ্র ও মায়ানমারের সড়কপথ ব্যবহার করে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সংযোগরক্ষাকারী বিকল্প পথের রূপরেখা চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে সংবাদ মাধ্যমের দাবি। জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল হাইওয়েজ অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের এক কর্তা ওই প্রকল্পের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, মেঘালয়ের রাজধানী শিলং থেকে অসমের বরাক উপত্যকার প্রাণকেন্দ্র শিলচর পর্যন্ত প্রায় ১৬৭ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি চার লেনের জাতীয় সড়ক নির্মাণের প্রস্তাব করেছে ভারত সরকার। ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক প্রকল্পের এই রাস্তা যাবে মায়ানমার সীমান্তের অদূরের পাঁচগ্রাম পর্যন্ত। নির্মাণের দায়িত্বে থাকবে এনএইচআইডিসিএল।

    বিকল্প পথ (India)

    এই বিকল্প পথের সমুদ্র যোগাযোগ হবে কলকাতা থেকে মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশের সিট্টে বন্দর পর্যন্ত। সিট্টে থেকে বঙ্গোপসাগর ছেড়ে মায়ানমারের কালাদান নদীপথে সে দেশের পালেটয়া যাবে ওই জলপথ। এর পরে সড়কপথে মিজোরামের জোরিনপুই পর্যন্ত যোগাযোগ স্থাপন করা হবে। নতুন শিলং-শিলচর জাতীয় সড়ক এই যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সম্প্রসারিত করবে। পরবর্তী পর্যায়ে জোরিনপুই থেকে লুংলেই হয়ে আইজল পর্যন্ত সংযুক্ত হবে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস গত মার্চ মাসে চিন সফরে গিয়ে বলেছিলেন, উত্তর-পূর্ব ভারতে স্থলবেষ্টিত এবং ঢাকা এই অঞ্চলের জন্য সমুদ্রের একমাত্র অভিভাবক। তার পরেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় নয়া প্রকল্পের রূপরেখা তৈরি হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    রাখাইন প্রদেশের জল ও স্থলপথ ব্যবহার

    তবে মায়ানমারের সঙ্গে কালাদান মাল্টিমোডাল ট্রানজিট ট্রান্সপোর্ট প্রকল্প ২০৩০ সালের মধ্যে বাস্তবায়িত করার লক্ষ্য স্থির হলেও, তা পূরণ হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে (India)। কারণ, গৃহযুদ্ধ বিধ্বস্ত মায়ানমারের বড় অংশই সে দেশের সামরিক জুন্টা সরকারের হাতছাড়া। যে রাখাইন প্রদেশের জল ও স্থলপথ ব্যবহার করে নয়াদিল্লি বিকল্প পথে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে চাইছে, তার ৮০ শতাংশেরও বেশি বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দখলে। সেখানে রোহিঙ্গা মুসলমানদের কয়েকটি জঙ্গিগোষ্ঠীও সক্রিয়। গত ৩০ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিসভা অনুমোদন দেয় কালাদান মাল্টিমোডাল ট্রানজিট ট্রান্সপোর্ট প্রকল্পে। ইতিমধ্যেই মায়ানমারের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনাও চূড়ান্ত হয়েছে। প্রকল্পটি চালু হলে শিলং থেকে শিলচরের যাত্রাপথ কমে হবে পাঁচ ঘণ্টা। পণ্য পরিবহণের পাশাপাশি (Myanmar) উত্তর-পূর্বাঞ্চলে চিনের মোকাবিলায় আরও দৃঢ় হবে ভারতীয় সেনার অবস্থান (India)।

  • PM Modi: বাংলাদেশি পণ্যের আমদানির ওপর বন্দর সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

    PM Modi: বাংলাদেশি পণ্যের আমদানির ওপর বন্দর সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেক আগে বাংলাদেশকে (Bangladesh) দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট প্রত্যাহার করেছিল ভারত (PM Modi)। এবার বাংলাদেশের কিছু পণ্যের আমদানির ওপর বন্দর সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা জারি করল নয়াদিল্লি। ১৭ মে বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের অধীনে বাণিজ্য বিভাগের ডিরেক্টর জেনারেল অফ ফরেন ট্রেড এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এই নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজত খাদ্যদ্রব্য, ফল এবং ফল-স্বাদযুক্ত ও কার্বোনেটেড পানীয়, তুলা ও তুলার সুতো বর্জ্য, প্লাস্টিক ও পিভিসি প্রস্তুত সামগ্রী ও কাঠের আসবাবপত্রের আমদানির ওপর প্রযোজ্য।

    যেসব পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা (PM Modi)

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের তৈরি সমস্ত ধরনের রেডিমেড পোশাক কোনও স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা যাবে না। তবে এই পণ্যগুলি শুধুমাত্র নাভাশেভা এবং কলকাতা সমুদ্রবন্দর দিয়ে আমদানি করা যাবে। ফল ও ফল স্বাদযুক্ত ও কার্বোনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাদ্যদ্রব্য, তুলা ও তুলার সুতা বর্জ্য, প্লাস্টিক ও পিভিসি প্রস্তুত সামগ্রী এবং কাঠের আসবাবপত্রের আমদানি অসম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরামের কোনও ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশনস ইন্টিগ্রেটেড চেক পোস্ট দিয়ে এবং পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ি স্থল শুল্ক চেকপোস্ট দিয়ে করা যাবে না। তবে নিজস্ব শিল্পক্ষেত্রের জন্য কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত রঞ্জক, রং, প্লাস্টিসাইজার এবং দানাদার পণ্যের আমদানি অনুমোদিত থাকবে। এছাড়া, বাংলাদেশের কাছ থেকে মাছ, এলপিজি, ভোজ্যতেল এবং পাথর গুঁড়ো আমদানির ক্ষেত্রে বন্দর সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না। একইভাবে, বাংলাদেশ থেকে নেপাল ও ভুটানে রফতানি হওয়া পণ্যের ভারত হয়ে ট্রানজিটেও এই বন্দর নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

    ট্রান্সশিপমেন্টের সুবিধা প্রত্যাহার আগেই

    গত ৯ এপ্রিল ভারত সরকার বাংলাদেশের জন্য আগের যে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা দেওয়া হয়েছে, তা প্রত্যাহার করার কথা ঘোষণা করে। যুক্তি হিসেবে নয়াদিল্লির তরফে বলা হয়েছিল, ভারতের বন্দর ও বিমানবন্দরগুলিতে সরবরাহ সংক্রান্ত সমস্যা ও ভিড় (PM Modi)। এই সুবিধার অধীনে বাংলাদেশকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম স্থলবন্দর পেট্রাপোল ল্যান্ড পোর্ট থেকে কন্টেনার ট্রাক পাঠানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছিল কলকাতা (Bangladesh) বন্দর ও কলকাতা বিমানবন্দরের এয়ার কার্গো কমপ্লেক্স, মহারাষ্ট্রের নাভাশেভা বন্দর ও দিল্লি বিমানবন্দরে (PM Modi)।

  • Indian Army: “পাকিস্তানের ভিতরে ১০০ কিলোমিটার ঢুকে জঙ্গিদের উপযুক্ত জবাব দিয়েছে ভারত,” বললেন শাহ

    Indian Army: “পাকিস্তানের ভিতরে ১০০ কিলোমিটার ঢুকে জঙ্গিদের উপযুক্ত জবাব দিয়েছে ভারত,” বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অপারেশন সিঁদুরে’র ভূয়সী প্রশংসা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শনিবার তিনি বলেন, “স্বাধীনতার পর এই প্রথমবার ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী (Indian Army) পাকিস্তানের ভিতরে ১০০ কিলোমিটার ঢুকে জঙ্গিদের উপযুক্ত জবাব দিয়েছে।” গুজরাটের গান্ধীনগর জেলার কোলাভাডা গ্রামে আয়োজিত এক সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “গোটা বিশ্ব আজ ভারতীয় সেনাবাহিনীর দক্ষতা এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃঢ় সংকল্পের প্রশংসা করছে।”

    ১০০ জন সন্ত্রাসবাদী নির্মূল

    তিনি বলেন, “ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী প্রায় ১০০ জন সন্ত্রাসবাদীকে নির্মূল করেছে। জঙ্গি সংগঠনগুলির সদর দফতর ধ্বংস করেছে এবং ১৫টি সামরিক ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়েছে, যার ফলে পাকিস্তানের বিমানবাহিনীর পাল্টা আঘাত হানার ক্ষমতা অনেকটাই কমে গিয়েছে।” তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী দেশের নারীদের সম্মান জানিয়ে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামকরণ করেছেন। মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে কয়েক বছর ধরে নিয়মিত জঙ্গি হামলা ঘটত, এখন আর তা ঘটছে না (Indian Army)।”

    মোদি জমানায় খেলা ঘুরেছে

    গান্ধীনগরের লোকসভার সাংসদ বলেন, “আগে সন্ত্রাসবাদীরা পাকিস্তান থেকে আসত, আমাদের সেনা ও সাধারণ মানুষকে হত্যা করত এবং পালিয়ে যেত। তারা বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করত। কিন্তু তখন তাদের কোনও জবাব দেওয়া হত না।” তিনি বলেন, “মোদি দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতে তিনটি বড় জঙ্গি হামলা হয়েছে—উরি, পুলওয়ামা এবং গত মাসে পহেলগাঁও।প্রধানমন্ত্রী মোদি সবগুলির উপযুক্ত জবাব দিয়েছেন এবং গোটা বিশ্ব বিস্ময়ের সঙ্গে তা দেখছে, আর পাকিস্তান তা আতঙ্কের সঙ্গে অনুভব করছে।”

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “তারা (পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা) অতীতে ভারতের প্রতিক্রিয়া থেকে কোনও শিক্ষাই নেয়নি এবং ফের পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলা চালিয়েছে। এবার ‘অপারেশন সিঁদুরে’র আওতায় আমরা জঙ্গি সংগঠনগুলির সদর দফতর ধ্বংস করে দিয়েছি।” তিনি বলেন, “আজ আমি গর্বের সঙ্গে বলতে এসেছি যে, আমরা পহেলগাঁও হামলার প্রতিশোধ নিয়েছি—জইশ-ই-মহম্মদ ও লস্কর-ই-তৈবার সদর দফতর সম্পূর্ণরূপে গুঁড়িয়ে দিয়েছি। পাকিস্তানি জঙ্গিরা নিরস্ত্র ভারতীয় নাগরিকদের ধর্ম জিজ্ঞাসা করে, তাদের পরিবারগুলোর সামনে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল (Indian Army)।”

  • UN: চলতি বছরে ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ছাপিয়ে যাবে আমেরিকা, চিন, ইউরোপকেও! বলছে রাষ্ট্রসংঘ

    UN: চলতি বছরে ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ছাপিয়ে যাবে আমেরিকা, চিন, ইউরোপকেও! বলছে রাষ্ট্রসংঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় অশ্বমেধের ঘোড়ার মতো ছুটে চলেছে ভারতীয় অর্থনীতির (India) চাকা! বিশ্ব অর্থনীতির নড়বড়ে অবস্থা। অথচ ভারতের অর্থনীতি সম্পর্কে আশার বাণী শুনিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ (UN)। জানিয়ে দিয়েছে, ভারত চলতি বছরেও বিশ্বের দ্রুততম বৃদ্ধির প্রধান অর্থনীতি হিসেবে নিজের জায়গা ধরে রাখতে সক্ষম হবে। রাষ্ট্রসংঘের আশা, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার হবে ৬.৩ শতাংশ।

    কী বলছে রাষ্ট্রসংঘ? (UN)

    রাষ্ট্রসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয়ক বিভাগের গ্লোবাল ইকোনমিক মনিটরিং শাখা, অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ এবং নীতি বিভাগের সিনিয়র অর্থনৈতিক বিষয়ক কর্তা ইঙ্গো পিটারলে সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, “ভারত দ্রুত বর্ধনশীল বৃহৎ অর্থনীতির একটি। এটি শক্তিশালী বেসরকারি খরচ ও সরকারি বিনিয়োগের দ্বারা পরিচালিত।” যদিও ২০২৫ সালে প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস ৬.৩ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ব অর্থনীতি একটি অনিশ্চিত সন্ধিক্ষণে রয়েছে, যার লক্ষণ ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য উত্তেজনা এবং ক্রমবর্ধমান নীতিগত অনিশ্চয়তা। সাম্প্রতিক শুল্ক বৃদ্ধি – কার্যকর মার্কিন শুল্ক হারকে তীব্রভাবে বাড়িয়েছে – উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি, বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যাহত এবং আর্থিক অস্থিরতা বৃদ্ধির হুমকি দিচ্ছে।

    বৃদ্ধির অনুমান

    চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে বৃদ্ধির অনুমান ৬.৬ শতাংশ থেকে সামান্য সংশোধিত হলেও, ভারত এখনও অন্যান্য বৃহৎ অর্থনীতির তুলনায় এগিয়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ। পরের বছর ভারতের অর্থনীতি ৬.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। যদিও এটি আগের প্রত্যাশার চেয়ে সামান্য কম। প্রসঙ্গত, ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য উত্তেজনা এবং নীতিগত অনিশ্চয়তার দিকে ইঙ্গিত করে রাষ্ট্রসংঘ (UN) বলেছে, বিশ্ব অর্থনীতি একটি অনিশ্চিত মুহূর্তে রয়েছে। অনেক দেশ এখন আগের অনুমানের চেয়ে ধীর গতিতে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    বিশ্বের অন্যান্য বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের সঙ্গে তুলনা করলে ভারতের পরিসংখ্যান চিত্তাকর্ষক বলেই মনে হচ্ছে। যেখানে আমেরিকার প্রবৃদ্ধি ১.৬ শতাংশ, চিনের প্রবৃদ্ধি ৪.৬ শতাংশ, জাপানের প্রবৃদ্ধি ০.৭ শতাংশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন মাত্র ১ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, সেখানে ভারত এদের চেয়ে (India) এগিয়ে রয়েছে ঢের বেশি। জার্মানির প্রবৃদ্ধি -০.১ শতাংশ দেখা যেতে পারে বলেও অনুমান রাষ্ট্রসংঘের (UN)।

LinkedIn
Share