Author: user

  • Amit Shah: শরদ পাওয়ারের চার প্রজন্মও ৩৭০ ধারা ফেরাতে পারবে না, মহারাষ্ট্রে তীব্র আক্রমণ অমিত শাহের

    Amit Shah: শরদ পাওয়ারের চার প্রজন্মও ৩৭০ ধারা ফেরাতে পারবে না, মহারাষ্ট্রে তীব্র আক্রমণ অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharastra Poll) নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে ইন্ডি জোটকে তীব্র আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। শুক্রবার তিনি বলেন, ‘‘জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভায় ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেস প্রস্তাব পাশ করেছে যাতে সেখানে ৩৭০ ধারা ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ তাদের দাবি, জম্মু-কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ অংশ নয়। আমি আজ সম্ভাজি মহারাজের ভূমিতে দাঁড়িয়ে তাঁদের বলতে চাই, শরদ পাওয়ার সাহেব যদি আপনার চার প্রজন্ম চলে আসে, তাহলেও জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফেরাতে পারবে না। মহারাষ্ট্রের (Maharastra Poll) ঔরঙ্গাবাদের নাম করা উচিত ছিল সম্ভাজিনগর। কিন্তু সেটা করা হয়নি।’’

    ওয়াকফ বোর্ড প্রসঙ্গে 

    তিনি আরও বলেন, ‘‘পুরো দেশ কংগ্রেস আমলে তৈরি ওয়াকফ বোর্ডের বেশ কিছু বিধিনিয়ম নিয়ে হতাশ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওয়াকফ সংশোধনী বিল এনেছেন। কারণ ওয়াকফ বোর্ডের অনিয়মগুলিকে তিনি পরিবর্তন করতে চান। দেখা যাচ্ছে কর্নাটকের একটি গ্রামে মন্দির সমেত পুরো গ্রামকেই ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তি বলে ঘোষণা করা হচ্ছে।’’ উদ্ধব থ্যাকারেকে উদেশ্য করে তিনি (Amit Shah) আরও বলেন, ‘‘আপনারা কি এই বিলকে সমর্থন করবেন, নাকি এর বিরোধিতা করবেন? কিন্তু তাঁরা কোনও উত্তর দিতে পারছেন না। যদি তাঁরা ক্ষমতায় আসেন, তাহলে তাঁরা সর্বদাই চেষ্টা করবেন কৃষকের সাধারণ জমি ও মন্দির ওয়াকফ বোর্ডের হাতে তুলে দিতে।’’

    রামমন্দির প্রসঙ্গে কী বললেন শাহ (Amit Shah)? 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘যতক্ষণ পর্যন্ত এনডিএ সরকার ক্ষমতায় রয়েছে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোনও রকমের মন্দিরের জমি বা কৃষকদের জমি আমরা অন্য কাউকে দখল করতে দেব না।’’ এদিন অমিত শাহের (Amit Shah) বক্তব্যে উঠে আসে অযোধ্যার রামমন্দির প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, ‘‘৫০০ বছর ধরে তাঁবুতে ছিলেন রামলালা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পাঁচ বছরের মধ্যে রাম জন্মভূমিতে ভূমিপূজন করেছেন। মন্দির তৈরি করেছেন। বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেছেন।’’
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Firhad Hakim: রেখাকে নিয়ে কুমন্তব্যে নিন্দার ঝড়! চাপে পড়ে দুঃখপ্রকাশ করতে হল ফিরহাদ হাকিমকে

    Firhad Hakim: রেখাকে নিয়ে কুমন্তব্যে নিন্দার ঝড়! চাপে পড়ে দুঃখপ্রকাশ করতে হল ফিরহাদ হাকিমকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেখা পাত্রের উদ্দেশে কু-মন্তব্যের অভিযোগ ওঠে কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim) বিরুদ্ধে। বিভিন্ন মহলে ওঠে নিন্দার ঝড়। সন্দেশখালি থানায় অভিযোগ করেছিলেন রেখা পাত্র (Rekha Patra)। সন্দেশখালির রাস্তায় ফিরহাদের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভও দেখাতে থাকেন সাধারণ মানুষ। অবশেষে চাপের মুখে দুঃখপ্রকাশ করলেন ফিরহাদ। তিনি বলেন, ‘‘আমার কথায় ওঁর (রেখার) যদি খারাপ লেগে থাকে, আমি অত্যন্ত দুঃখিত। কোনও নারীকে অসম্মান করার কথা আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারি না।’’ প্রসঙ্গত, বসিরহাটের হাড়োয়া কেন্দ্রে উপনির্বাচন রয়েছে আগামী ১৩ নভেম্বর। বুধবারই সেখানে প্রচারে গিয়েছিলেন ফিরহাদ। অভিযোগ, সেখানেই সন্দেশখালির প্রসঙ্গ উঠলে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং লোকসভায় সেখানকার বিজেপি প্রার্থী রেখার উদ্দেশে আপত্তিকর মন্তব্য করেন।

    কী বলেছিলেন ফিরহাদ (Firhad Hakim)?

    হাড়োয়া উপনির্বাচনের প্রচারে গিয়ে সন্দেশখালির প্রসঙ্গ উঠলে তিনি বলেন, ‘‘সন্দেশখালিকে কলঙ্কিত করেছে বিজেপি, সন্দেশখালির মানুষের নামে কুৎসা রটিয়েছে, দেশের কাছে সন্দেশখালি নিয়ে ভুল বার্তা দিয়েছে। এখানকার মেয়েদেরও বদনাম হয়েছে। কিছু দিন আগে আমার সন্দেশখালির এক বন্ধুর মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়েছিল ক্যানিংয়ে। কিন্তু ছেলের বাড়ি থেকে বিয়ে ভেঙে দেওয়া হয়। বলে, সন্দেশখালি থেকে মেয়ে আনলে পাড়ার লোকে বলবে, সে মেয়ে পবিত্র নয়।’’ এর পরে রেখার (Rekha Patra) উদ্দেশে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ করেন ফিরহাদ, এমনটাই অভিযোগ।

    গতকালই প্রতিবাদে নামেন সন্দেশখালির মহিলারা

    এর প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার রেখার নেতৃত্বে সন্দেশখালিতে বিজেপির মহিলা কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল করেন। মিছিল করেই থানায় যান তাঁরা। সেখানে রেখা পাত্র বলেন, ‘‘আমাদের রাজ্যের মন্ত্রী (Firhad Hakim) যে ভাষায় দেশের প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করেছেন, সন্দেশখালির মা-বোনেদের যে ভাষায় আক্রমণ করেছেন, তার বিরুদ্ধে আমরা থানায় অভিযোগ জমা দিতে এসেছি। মন্ত্রীরাই যদি এই ধরনের ভাষা প্রয়োগ করেন, তা হলে আমরা কোন রাজ্যে বাস করছি? এর জন্য মুখ্যমন্ত্রীই দায়ী। আমাকে উদ্দেশ্য করে নোংরা ভাষা ব্যবহার করেছেন ফিরহাদ। তা আমরা মুখে প্রকাশ করতে পারব না। লজ্জায় আমাদের মাথা হেঁট হয়ে যাচ্ছে। আমরা ওঁর পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছি।’’ অবশেষে চাপের মুখে দুঃখপ্রকাশ করলেন ফিরহাদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagadhatri Puja 2024: কীভাবে শুরু হয়েছিল চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো? জানেন সেই ইতিহাস?

    Jagadhatri Puja 2024: কীভাবে শুরু হয়েছিল চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো? জানেন সেই ইতিহাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জগদ্ধাত্রী (Jagatdhatri Puja 2024) পুজো মানেই চন্দননগরের কথা সবার আগে ভেসে ওঠে। এই শহরে জগদ্ধাত্রী পুজোর জৌলুসের কাছে হার মানতে বাধ্য সকলেই। মায়াবী আলোর খেলা, সুউচ্চ মূর্তি, সোনা-রুপোর অলঙ্কারে সজ্জিত দেবী। চন্দননগরে (Chandannagar) দুর্গাপুজোর মতোই পাঁচদিন ধরে চলে জগদ্ধাত্রী পুজো।

    কী ভাবে শুরু হয়েছিল চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো? (Jagatdhatri Puja 2024)

    চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো (Jagatdhatri Puja 2024) কীভাবে শুরু হয়েছিল, তা নিয়ে রয়েছে নানা মত। একটি মত বলে, নদিয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের আমলেই শুরু চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো। আরেকটি মতে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো শুরু হয়েছিল ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরীর হাত ধরে। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী। তিনি ছিলেন ফরাসি সরকারের দেওয়ান। শোনা যায়, কৃষ্ণনগর রাজবাড়িতে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের বাড়ির পুজোয় অতিথি হিসেবে গিয়েছিলেন তিনি। কৃষ্ণচন্দ্রের বাড়ির সেই পুজো দেখে মুগ্ধ হয়ে যান ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী। ইন্দ্রনারায়ণ ছিলেন চন্দননগরের লক্ষ্মীগঞ্জের চাউলপট্টির বাসিন্দা। সেখানেই চাউলপট্টির নিচুপাটিতে ইন্দ্রনারায়ণ প্রথম শুরু করেন জগদ্ধাত্রী পুজো। তবে এই কাহিনি নিয়ে দ্বিমত রয়েছে। অনেকের মতে ১৭৫৬ সালে মৃত্যু হয় ইন্দ্রনারায়ণের। কিন্তু সেই সময় জগদ্ধাত্রী পুজো শুরু হয়েছিল কি না, তা নিয়েও মতভেদ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: ৯৭ বছরে পা দিলেন লালকৃষ্ণ আডবানি, জন্মদিনে বর্ষীয়ান নেতাকে শুভেচ্ছা মোদি-শাহের

    তেঁতুলতলার পুজো

    অন্য মতে, রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের দেওয়ান ছিলেন দাতারাম শূর। দাতারামের বসবাস ছিল ভদ্রেশ্বরের (Jagatdhatri Puja 2024) গৌরহাটি অঞ্চলে। জনশ্রুতি, এখানেই আনুমানিক ১৭৬২ সাল নাগাদ দাতারামের বিধবা মেয়ে তাঁর বাড়িতে জগদ্ধাত্রী পুজো শুরু করেছিলেন। অনেকের মতে এ পুজোতেও অনুদান দিতেন রাজা কৃষ্ণচন্দ্র। পরবর্তীকালে এই পুজোই স্থানান্তরিত হয় বর্তমানের শিবতলা অঞ্চলে। মাঝে আর্থিক কারণে পুজোটি বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলে গৌরহাটি অঞ্চলের বাসিন্দারা পুজোটির দায়িত্ব নেন এবং সেই পুজোটি আজ এলাকায় পরিচিত তেঁতুলতলার পুজো নামে। যা দেখতে প্রতি বছর ভিড় জমান বহু মানুষ।

    চন্দননগর জুড়ে বিশাল মাতৃ মূর্তির আরাধনা

    লক্ষ্মীগঞ্জের চাউলপট্টি, ভদ্রেশ্বরের গৌরহাটিসহ মানকুন্ডু, চন্দননগর, চুঁচুড়া জুড়ে জগদ্ধাত্রী পুজোকে (Jagatdhatri Puja 2024) কেন্দ্র করে এলাহি আয়োজন করা হয়েছে। এবারও অধিকাংশ পুজো মণ্ডপে বড় আকারের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। অধিকাংশ মণ্ডপে মা জগদ্ধাত্রীর টানা চোখ, অপরূপ সুন্দর ত্রিনয়ন, চার হাতে শোভা পাচ্ছে অসুর সংহারের জন্য অস্ত্র। দেবী সিংহ বাহিনী। এই রূপেই পূজিত হন দেবী জগদ্ধাত্রী। সারা চন্দননগর জুড়েই বিশাল বিশাল মাতৃ মূর্তির আরাধনা করা হয়েছে। পুজোকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তুঙ্গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Champions Trophy: দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ, আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানে যাবে না ভারত

    Champions Trophy: দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ, আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানে যাবে না ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) খেলতে আগামী বছর পাকিস্তানে যাবে না ভারত। বিসিসিআই সূত্রে খবর, ভারতীয় বোর্ডের (BCCI) তরফে নাকি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে এবং টুর্নামেন্টের সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের ইতিমধ্যেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে তাঁরা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্য়াচ খেলতে পাকিস্তানে যাবে না।

    দুবাইতে হতে পারে ম্যাচ

    পরের বছরেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) আসর বসার কথা। এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ভেন্যু হিসেবে পাকিস্তানকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ভারতীয় দল (Indian Cricket Team) আদৌ পড়শি দেশে খেলতে যাবে কি না, সেই নিয়ে প্রথম থেকেই সংশয় ছিল। বোর্ড সূত্রে খবর, বিসিসিআই (BCCI) দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং সেই কারণেই ভারত চায় কিছু ম্যাচ সংযুক্ত আরব আমিরশাহির দুবাইতে আয়োজিত হোক। এই বিষয়ে অবগত এক সূত্র জানান, ‘হ্যাঁ, পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচ খেলা নিয়ে নিজেদের উদ্বেগের কথা বিসিসিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ওরা নিরপেক্ষ কোনও স্থানে ম্যাচ আয়োজনের পক্ষে। এক্ষেত্রে দুবাই ভারতীয় দলের ম্যাচগুলি আয়োজনের জন্য জোরাল দাবিদার।’

    আরও পড়ুন: আইপিএলের মেগা অকশনে ১৫৭৪ ক্রিকেটার! কোন দেশের কত জন তালিকায়?

    কবে থেকে শুরু

    ১১ নভেম্বর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) সূচি ঘোষণা করতে পারে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা আইসিসি। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর পাকিস্তানের লাহোরে যাওয়ার কথা আইসিসির একটি প্রতিনিধি দলের। আগামী বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সেই প্রতিযোগিতার জন্য পাকিস্তান কতটা তৈরি তা খতিয়ে দেখতে যাবে প্রতিনিধি দল। সেই সফর চলাকালীন প্রতিযোগিতার সূচি ঘোষণা হওয়ার কথা। ইতিমধ্যেই নাকি সব দেশের ক্রিকেট বোর্ডকে খসড়া সূচি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এখনও বাকি। জানা গিয়েছে, গ্রুপ এ-তে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ড। ইতিপূর্বে পিসিবি-র পক্ষ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল যে পাকিস্তান ছাড়া অন্য কোনও দেশে এই টুর্নামেন্ট হাইব্রিড মডেলে আয়োজন করা হবে না। তবে উপায় না দেখে হয়ত বা নিজেদের সিদ্ধান্ত থেকে সরতে হতে পারে পাকিস্তানকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Elections: মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের চালক কে? মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী সভায় বিরোধীদের প্রশ্ন মোদির

    Maharashtra Elections: মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের চালক কে? মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী সভায় বিরোধীদের প্রশ্ন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে ভোট প্রচারে (Maharashtra Elections) গিয়ে বিরোধী জোটের অভ্যন্তরীণ কলহকে হাতিয়ার করলেন  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর কথায় মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের নেতা কে? জোটের চালক কে, তাই ঠিক করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে বিরোধী শিবির। মহারাষ্ট্রের উন্নতি তাদের পক্ষে অসম্ভব। 

    পদের লোভ বিরোধীদের

    মহারাষ্ট্রে বিরোধী (Maharashtra Elections)  জোটে শরিকি সমস্যা রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী কে হবেন, তা নিয়ে দুই শিবিরের মধ্যে ইতিমধ্যেই একপ্রস্থ বিবাদ দেখা গিয়েছে। মহা বিকাশ আঘাড়ির (MVA) তিন প্রধান শরিক কংগ্রেস, এনসিপির শরদ পাওয়ার এবং শিব সেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবির। উদ্ধব শিবির চাইছে বিধানসভায় তাঁদের দলের নেতাকেই মুখ্যমন্ত্রীর মুখ করে এগনো হোক। কংগ্রেস এবং এনসিপি সেটার পক্ষে নয়। তাঁদের নীতি, যে দল সবচেয়ে বেশি আসন পাবে তাঁদের শিবির থেকেই মুখ্যমন্ত্রী করা হবে। আসন সমঝোতা নিয়েও বিরোধী জোটে মহা জটিলতা তৈরি হয়েছিল। জোটের সেই কলহকে উস্কে দিয়ে মোদির প্রশ্ন, জোটের চালকের আসন নিয়ে নিজেদের মধ্যেই খেয়োখেয়ি করছে আঘাড়ি। এরা মহারাষ্ট্রের উন্নতি কীভাবে করবে? চালকের আসনে কে বসবে, সেই নিয়েই ওদের যত ঝামেলা। এই ধরনের জোট যখন ক্ষমতায় আসে ওরা সরকারি নীতিকে স্লথ করে দেয়। উন্নয়নের কাজে বাধা হিসাবে উঠে আসে। আপনারা আগেও আড়াই বছর ওদের সহ্য করেছেন।”

    বিভাজন তৈরিই লক্ষ্য

    ধুলের সভা (Maharashtra Elections) থেকে কংগ্রেসকে নিশানা করে মোদির (PM Modi) বক্তব্য, “সমাজে যাবতীয় বিভেদ তৈরির কাজটা কংগ্রেস করে। ওরা মানুষে মানুষে বিভাজন তৈরি করে ভোটে জেতার চেষ্টা করে।” দেশভাগের দুঃসহ স্মৃতিও তুলে ধরেন মোদি। তিনি বলেন, “ধর্মের নামে মানুষের বিভাজন সৃষ্টি করে কংগ্রেস দেশটাকেই দুটুকরো করে দিয়েছিল।” শুক্রবার মহারাষ্ট্রে বিধানসভা ভোটের প্রচারে প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন ‘আমরা ক্ষমতার লোভে রাজনীতিতে আসিনি। এসেছি মানুষের স্বার্থে কাজ করতে। বিরোধীরা রাজনীতি করে পদের লোভে।’ কাশ্মীরে বিরোধীরা ক্ষমতায় এসেই উন্নয়নের ধারা আটকাতে চাইছে বলেও এদিন দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। উপত্যকায় ফের ৩৭০ ধারা লাগু করার চেষ্টা করছে তারা। যা কাশ্মীরকে ফের অন্ধকারের পথে নিয়ে যাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: মহিলাদের পোশাকের মাপ নিতে পারবেন না পুরুষ দর্জি, প্রস্তাব উত্তরপ্রদেশ রাজ্য মহিলা কমিশনের

    Uttar Pradesh: মহিলাদের পোশাকের মাপ নিতে পারবেন না পুরুষ দর্জি, প্রস্তাব উত্তরপ্রদেশ রাজ্য মহিলা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারী নির্যাতন রুখতে বড় উদ্যোগ নিল উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) রাজ্য মহিলা কমিশন। মহিলাদের সুরক্ষার জন্যই মূলত ওই প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে। প্রস্তাব অনুযায়ী, মহিলাদের জামাকাপড়ের মাপ নিতে পারবেন না কোনও পুরুষ দর্জি। শুধু তা-ই নয়, সেলুনে কোনও পুরুষ কর্মী মহিলার চুলও কাটতে পারবেন না। মহিলাদের জামাকাপড়ের মাপ, চুল কাটবে মহিলারা। মহিলাদের সঙ্গে বেড়ে চলা নানা অন্যায় এবং হেনস্থা থেকে তাঁদের রক্ষা করতে এমনই পদক্ষেপ নিতে চাইছে উত্তরপ্রদেশের রাজ্য মহিলা কমিশন।

    মহিলা কমিশনের সদস্য কী বললেন? (Uttar Pradesh)

    গত ২৮ অক্টোবর মহিলাদের (Uttar Pradesh) নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা নিয়ে রাজ্য মহিলা কমিশনের (State Women Commission) একটি বৈঠক হয়। সেখানেই এই প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে। মহিলা কমিশনের এক সদস্য হিমানী আগরওয়াল বলেন, ” বৈঠকে মহিলাদের সুরক্ষা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে বলা হয়েছে যে, মহিলাদের পোশাকের মাপ একমাত্র মহিলা দর্জিই নেবেন। কোনও পুরুষ সেই কাজ করতে পারবেন না। শুধু তা-ই নয়, সিসিটিভি ক্যামেরাও লাগাতে হবে। এমনকী সেলুন বা পার্লারে মহিলা গ্রাহকদের শুধু মহিলা কর্মীরাই পরিষেবা দেবেন। কোনও পুরুষ কর্মীকে সেই পরিষেবায় নিযুক্ত করা যাবে না।” ওই বৈঠকে এই প্রস্তাব রাখেন কমিশনের চেয়ারপার্সন ববিতা চৌহান। তাঁর এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানান কমিশনের সদস্যরা।

    আরও পড়ুন: ৯৭ বছরে পা দিলেন লালকৃষ্ণ আডবানি, জন্মদিনে বর্ষীয়ান নেতাকে শুভেচ্ছা মোদি-শাহের

    সরকারের কাছে আইন আনার জন্য অনুরোধ

    কমিশনের (Uttar Pradesh) ওই সদস্যের যুক্তি, পর্যবেক্ষণ করে দেখা গিয়েছে, এই ধরনের পেশায় মহিলা গ্রাহকেরা হেনস্থার শিকার হন। অনেক ক্ষেত্রে আপত্তিকর ভাবে মহিলাদের স্পর্শ করার চেষ্টাও করা হয়। তবে সব পুরুষেরই যে অসৎ উদ্দেশ্য থাকে, এমনটা নয়। এ কথাও জানিয়েছেন কমিশনের সদস্যরা। গোটা বিষয়টিই এখন প্রস্তাবের আকারে রয়েছে। রাজ্য সরকারের কাছে এই প্রস্তাব পাঠিয়ে আইন আনার জন্য অনুরোধ করা হবে বলেও জানিয়েছেন মহিলা কমিশনের এই সদস্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himachal Pradesh: মুখ্যমন্ত্রী সুখুর শিঙারা খেল কে? সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হিমাচলে, কটাক্ষ বিজেপির

    Himachal Pradesh: মুখ্যমন্ত্রী সুখুর শিঙারা খেল কে? সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হিমাচলে, কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখুর  (Sukhvinder Singh Sukhu) জন্য আনা শিঙারা কে খেল? এটাই হিমাচলে (Himachal Pradesh) এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। এই প্রশ্নের উত্তরের সন্ধানে হিমাচল প্রদেশের প্রশাসন৷ এমনকী, গায়েব হয়ে যাওয়া শিঙারার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি৷ ইতিমধ্যে রিপোর্টও জমা পড়েছে৷

    কী ঘটেছিল

    ঘটনার সূত্রপাত হয় ২১ অক্টোবর৷ সেদিন সিআইডি-র সদর দফতরে এক অনুষ্ঠানে যান মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু৷ তাঁর জলখাবারের জন্য এক নামকরা রেস্তোরাঁ থেকে শিঙাড়া (Samosa Controversy) ও কেক আনা হয়৷ কিন্তু অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সেই খাবার পৌঁছয়নি৷ বরং, ভুল করে সেই খাবার খেয়ে নেন তাঁর নিরাপত্তারক্ষীরা৷ ভিভিআইপি প্রোটোকল উপেক্ষা করে কী করে এই ঘটনা ঘটল? সেই প্রশ্নের উত্তর খুজতে সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয় ৷ নির্দেশ পাওয়ার পর তদন্তও শুরু করে দেন সিআইডি কর্তারা৷ ইতিমধ্য়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা৷ ডেপুটি পুলিশ সুপার পদমর্যাদার এক আধিকারিককে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাঁর দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, সমন্বয়ের অভাবেই এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই রাজনৈতিক তরজা শুরু হয় হিমাচলে৷

    বিজেপির কটাক্ষ

    এ নিয়ে রাজ্যের শাসক দল কংগ্রেসকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছে বিজেপি ৷ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে বিজেপি বিধায়ক তথা মিডিয়া সেলের ইনচার্জ রণধীর শর্মা বলেছেন, “একাধিক সমস্যা জর্জরিত হিমাচলের মানুষ ৷ অথচ এই মুহূর্তে মুখ্যমন্ত্রীর শিঙাড়া কোথায় গেল, তা নিয়ে চিন্তিত রাজ্য়ের সরকার ৷ রাজ্যের উন্নয়ন নিয়ে এই সরকারের কোনও চিন্তা নেই ৷” মুখ্যমন্ত্রী সুখুর ‘অপূর্ণ রসনাতৃপ্তি’ নিয়ে কটাক্ষ করে বিজেপি বলেছে, এই সরকার রাজ্যের উন্নয়নের কথা না ভেবে শিঙাড়ায় মজে রয়েছে। শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করে সরকারি দল যে বিবৃতিই দিচ্ছে তাতে এখন পাল্টা মিম তৈরি হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Article 370: ৩৭০ ধারা বিলোপ নিয়ে ফের উত্তাল জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা, ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ বিজেপি বিধায়কদের

    Article 370: ৩৭০ ধারা বিলোপ নিয়ে ফের উত্তাল জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা, ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ বিজেপি বিধায়কদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৭০ ধারা (Article 370) নিয়ে শুক্রবারও উত্তপ্ত হল জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা। বৃহস্পতিবার এই ইস্যুতে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন শাসক ও বিরোধী দলের বিধায়করা। এদিন বিজেপি বিধায়কদের পাশাপাশি মার্শালের নিশানা হলেন আওয়ামি ইত্তেহাদ পার্টির বিধায়ক খুরশিদ আহমেদ শেখ। স্পিকার আব্দুল রহিম রাথেরের নির্দেশে শুক্রবার খুরশিদের পাশাপাশি ১২ জন বিজেপি বিধায়ককেও সভা থেকে বার করে দেন মার্শাল। এর প্রতিবাদে বিজেপির বাকি ১১ বিধায়ক ওয়াকআউট করেন।

    এদিন ঠিক কী ঘটেছিল? (Article 370)

    এই নিয়ে টানা তিন দিন ৩৭০ ধারা (Article 370) নিয়ে অশান্তি হল দেশের নবীনতম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিধানসভায়। শুক্রবার সভার শুরুতেই বিরোধী বিজেপির বিধায়কেরা জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফেরানোর প্রস্তাবের বিরোধিতা করে ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। জবাবে বারামুলার সাংসদ ইঞ্জিনিয়ার রশিদের ভাই খুরশিদ জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদার দাবিতে স্লোগান তোলেন। আর এক বিরোধী দল পিডিপির বিধায়কেরাও তাঁর সঙ্গে গলা মেলান। দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হলে মার্শালকে তলব করেন স্পিকার। পরে, বিজেপি বিধায়কদের বের করে দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবারও দু’পক্ষের অশান্তির কারণে মার্শাল ডেকে কয়েক জন বিজেপি বিধায়ককে বার করে দিয়েছিলেন স্পিকার। জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লার সরকার বুধবার জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফেরাতে চেয়ে প্রস্তাব পাশ করেছিল সেখানকার বিধানসভায়। তার পর থেকেই শুরু হয়েছে অশান্তি।

    আরও পড়ুন: ৯৭ বছরে পা দিলেন লালকৃষ্ণ আডবানি, জন্মদিনে বর্ষীয়ান নেতাকে শুভেচ্ছা মোদি-শাহের

    বিশেষ মর্যাদা বিলোপের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক নয়

    জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালের ৫ অগস্ট নরেন্দ্র মোদি সরকার ৩৭০ নম্বর (Article 370) ধারা বাতিল করে। ফলে, বিশেষ মর্যাদা হারায় জম্মু ও কাশ্মীর। এমনকি, কেড়ে নেওয়া হয় রাজ্যের তকমাও। জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে ভেঙে জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ-দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈরি করা হয়। এই সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সুপ্রিম কোর্টে একাধিক মামলা হয়েছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ১১ ডিসেম্বরের রায়ে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ নম্বর অনুচ্ছেদ বাতিল করে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বিলোপের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক নয়।

    জঙ্গিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে!

    পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, ওই বিধায়কের পাশে দাঁড়িয়েছে রাজ্যের শাসক দল (Article 370) এবং কংগ্রেস। বিজেপির (BJP) জম্মু- কাশ্মীর সভাপতি রবীন্দ্র রায়না ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোটকে নিশানা করে বলেন, “ওরা পাকিস্তানের হাত শক্ত করছে। জঙ্গিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Aligarh University: আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়কে সংখ্যালঘু তকমা! ঐকমত্যে না পৌঁছানোয় ঝুলে রইল সুপ্রিম কোর্টে

    Aligarh University: আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়কে সংখ্যালঘু তকমা! ঐকমত্যে না পৌঁছানোয় ঝুলে রইল সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়কে (Aligarh University) সংখ্যালঘু তকমা দেওয়ার বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে ঝুলে রইল। সংখ্যালঘু তকমা দেওয়া নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছতে পারল না প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চ। যদিও সাত সদস্যের এই বেঞ্চে প্রধান বিচারপতি-সহ চার সদস্য এলাহাবাদ হাইকোর্টের আগের রায় খারিজ করে দিয়েছেন।

    ঠিক কী হয়েছে? (Aligarh University)

    আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়কে (Aligarh University) সংখ্যালঘু তকমা দেওয়ার সাংবিধানিক বেঞ্চের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের রায়টি লেখেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সহমত পোষণ করেন বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা, বিচারপতি সঞ্জীব খন্না এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র। অন্যদিকে, বিরুদ্ধমত পোষণ করে স্বতন্ত্র রায় দেন বিচারপতি সূর্য কান্ত, বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত এবং বিচারপতি সতীশ চন্দ্র। সংখ্যাগরিষ্ঠের মতানুসারে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যালঘু তকমা ফেরার পথ প্রশস্ত হলেও এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নতুন বেঞ্চ নেবে বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। চারজন পক্ষে এবং তিনজন বিপক্ষে রায় দিয়েছেন। তবে এই রায়ে এখনই সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানের তকমা পাচ্ছে না আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়। এর জন্য তিন বিচারপতির আলাদা একটি বেঞ্চ গঠিত হবে। সেই বেঞ্চই যাবতীয় পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে যে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানের তকমা পাবে কি না। প্রসঙ্গত, ১৯৬৭ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টির সংখ্যালঘু তকমা খারিজ করেছিল শীর্ষ আদালত। ইন্দিরা গান্ধীর আমলে ১৯৮১-তে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন সংশোধন করে এই প্রতিষ্ঠানে সংখ্যালঘুদের জন্য বিশেষ সংরক্ষণ চালু হয়েছিল। ২০০৬-এ ওই আইন খারিজ করে দিয়েছিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট।

    আরও পড়ুন: ৯৭ বছরে পা দিলেন লালকৃষ্ণ আডবানি, জন্মদিনে বর্ষীয়ান নেতাকে শুভেচ্ছা মোদি-শাহের

    সংখ্যালঘু তকমা পেলে কী সুবিধা মিলবে?

    কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংখ্যালঘু তকমা পেলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য ৫০ শতাংশ সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকে। যদিও আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় (Aligarh University) বর্তমানে উত্তরপ্রদেশ সরকারের সংরক্ষণ নীতি মেনে চলে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ স্কুল-কলেজের পড়ুয়ার জন্য সেখানে ৫০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকে। মোদি সরকার প্রথম থেকেই আলিগড় এবং দিল্লি জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘সংখ্যালঘু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান’ তকমা দেওয়ার বিরুদ্ধে। এ নিয়ে রাজনৈতিক বিরোধিতার মুখে পড়লেও মোদি সরকারের যুক্তি হল, এই তকমা অসাংবিধানিক। সংসদের আইনের মাধ্যমে যে বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হয়েছে, পরে তাকে ধর্মের ভিত্তিতে বিশেষ তকমা দেওয়া দেশের ধর্মনিরপেক্ষ নীতির বিরুদ্ধে। তাছাড়া, সংখ্যালঘু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অর্ধেক আসন সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত থাকায় তফসিলি জাতি, উপজাতি, অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির পড়ুয়াদের বঞ্চিত করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। কারণ, সেখানে জাতপাতের ভিত্তিতে সংরক্ষণ থাকে না।

    সলিসিটর জেনারেল কী বললেন?

    এর আগে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) কেন্দ্রের আইনজীবী তথা সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা তাঁর সওয়ালে বলেন, “১৮৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় (Aligarh University) প্রাক্- স্বাধীনতা যুগেও জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল। তাই তাকে কেবলমাত্র সংখ্যালঘুদের জন্য বলা যেতে পারে না।”

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    এদিন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, “আদালতকে দেখতে হবে কে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ভাবনার নেপথ্যে কে আছেন। যদি দেখা যায় এই প্রতিষ্ঠান নেপথ্যে সংখ্যালঘু কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ছিল, তাহলে ৩০(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সেই প্রতিষ্ঠান সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানের তকমা পেতে পারে।” ১৯৬৭ সালের প্রতিবন্ধকতা সরিয়ে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সংক্রান্ত তথ্য অনুসন্ধান করতেই এবার তিন বিচারপতির বেঞ্চে এই মামলা পাঠালেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assam Bypoll: অসম উপনির্বাচনে ২ কোটি টাকায় দলীয় টিকিট বিক্ৰি করেছে কংগ্রেস, বিজেপি মন্ত্রীর দাবিতে চাঞ্চল্য

    Assam Bypoll: অসম উপনির্বাচনে ২ কোটি টাকায় দলীয় টিকিট বিক্ৰি করেছে কংগ্রেস, বিজেপি মন্ত্রীর দাবিতে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে উপনির্বাচনে (Assam Bypoll) দলীয় টিকিট ২ কোটি টাকায় বিক্রি করেছে কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতারা। এমনই অভিযোগ করলেন বিজেপির মন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা (BJP Minister Pijush Hazarika)। তিনি দাবি করেছেন, কংগ্রেস তাদের টিকিট বিক্রি করছে। বেহালি উপনির্বাচনের প্রচারে বেরিয়ে এক নির্বাচনী সভায় এই মন্তব্য করেন পীযুষ। আাগামী ২৩ শে নভেম্বর ওই উপনির্বাচন হবে।

    বিজেপির অভিযোগ 

    বিজেপি মন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা বলেন, কংগ্রেসে একাধিক সিনিয়র নেতার মাধ্যমে টিকিট বিক্রি হচ্ছে। এর পিছনে রয়েছেন অসমের (Assam Bypoll) জোরহাটের সংসদ সদস্য গৌরব গগৈ এবং রাজস্থানের কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জিতেন্দ্র সিং। মন্ত্রী হাজারিকার দাবি, কংগ্রেসের প্রার্থী জয়ন্ত বরা, যিনি সম্প্রতি বিজেপি থেকে কংগ্রেসে যোগদান করেছিলেন, তাঁকে টিকিট পাওয়ার জন্য ২ কোটি টাকা দিতে হয়েছে। এই টাকার অর্ধেক গৌরব গগৈয়ের কাছে এবং বাকি অর্ধেক জিতেন্দ্র সিংয়ের কাছে গিয়েছে। হাজারিকা বলেন, “এটি কংগ্রেস দলের জন্য এক দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। যারা দলের জন্য কাজ করছে, তারা এখন নিজের নেতাদের কাছে প্রতারিত হচ্ছে।” তিনি আরও অভিযোগ করেন, কংগ্রেস নেতারা জানতেন জয়ন্ত বরা বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দেবেন, তার পরেও তার টিকিটকে কেন্দ্র করে ২ কোটি টাকা আদান-প্রদান হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহেই বাড়বে উত্তুরে হাওয়ার দাপট! বাংলায় শীত কবে থেকে?

    কংগ্রেসের ঘৃণ্য রাজনীতি

    পীযূষ হাজারিকা (BJP Minister Pijush Hazarika) আরও বলেন, কংগ্রেসের এই আচরণ অসমে বিরোধী ঐক্যকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়েছে। কংগ্রেসের কারণে বিরোধী জোট ভেঙে গিয়েছে। তারা এককভাবে বেহালি কেন্দ্রের জন্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে। অন্যদিকে অন্য বিরোধী দলগুলি ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচন লড়তে চেয়েছিল। উল্লেখ্য, অসমের (Assam Bypoll) পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রে ২৩ নভেম্বর উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিজেপি, কংগ্রেস, ইউপিপিএল, এজিপি সহ মোট ২৪ জন প্রার্থী এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share