Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Gyanesh Kumar: “কোনও ভোটকেন্দ্রে ১,২০০-র বেশি ভোটার থাকবে না”, সাফ কথা জাতীয় মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের

    Gyanesh Kumar: “কোনও ভোটকেন্দ্রে ১,২০০-র বেশি ভোটার থাকবে না”, সাফ কথা জাতীয় মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নির্বিঘ্নে ভোটগ্রহণ করার জন্য কোনও ভোটকেন্দ্রে ১,২০০-র বেশি ভোটার থাকবে না।” রবিবার আসন্ন বিহার বিধানসভা নির্বাচনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপগুলির রূপরেখা তুলে ধরতে গিয়ে এ কথা বলেন জাতীয় মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার (Gyanesh Kumar)।

    জ্ঞানেশ কুমারের বক্তব্য (Gyanesh Kumar)

    তিনি জানান, ভোট প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা বাড়ানো (Polling Station) ও ভোটারদের অভিজ্ঞতা উন্নত করার লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিন পাটনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে বৈঠক করতে গিয়ৈ জ্ঞানেশ কুমার বলেন, “নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে কোনও ভোটকেন্দ্রে ১,২০০-এর বেশি ভোটার থাকবে না।” তিনি জানান, বুথ-স্তরের কর্তাদের এখন থেকে পরিচয়পত্র দেওয়া হবে, যাতে তাদের সহজে চিহ্নিত করা যায়। ভোটারদের মোবাইল ফোন বুথের বাইরে জমা রাখতে হবে। তিনি বলেন, “বুথ-স্তরের কর্তাদের জন্য পরিচয়পত্র চালু করা হয়েছে, যাতে ভোটারদের কাছে পৌঁছানোর সময় তাদের সহজে চেনা যায়। ভোটাররা বুথের বাইরে একটি নির্দিষ্ট কক্ষে মোবাইল ফোন জমা দিতে পারবেন। এই প্রক্রিয়া সমগ্র বিহারে কার্যকর করা হবে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১০০ শতাংশ ওয়েবকাস্টিং থাকবে।”

    নয়া ঘোষণা

    প্রধান নির্বাচন কমিশনার আসন্ন নির্বাচনের ব্যালট পেপারেও পরিবর্তনের কথা ঘোষণা করেন। তিনি জানান, ব্যালট পেপারের সিরিয়াল নম্বরের অক্ষর এখন থেকে সারা দেশে বড় আকারের হবে এবং প্রার্থীদের ছবি থাকবে রঙিন (Gyanesh Kumar)। তিনি বলেন, “যখন ব্যালট পেপার ইভিএম-এ প্রবেশ করানো হয়, তখন তাতে প্রার্থীর ছবি সাদা-কালো ছিল, যদিও নির্বাচনী প্রতীক থাকে। সিরিয়াল নম্বরও আরও বড় হওয়া উচিত। বিহার নির্বাচন দিয়ে শুরু করে সারা (Polling Station) দেশে ব্যালট পেপারের সিরিয়াল নম্বর বড় আকারে ছাপানো হবে এবং প্রার্থীদের রঙিন ছবিও থাকবে(Gyanesh Kumar)।”

  • Workforce Growth: মোদি জমানায় ঊর্ধ্বমুখী কর্মসংস্থানের লেখচিত্র, জানাল শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক  

    Workforce Growth: মোদি জমানায় ঊর্ধ্বমুখী কর্মসংস্থানের লেখচিত্র, জানাল শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় ঊর্ধ্বমুখী কর্মসংস্থানের লেখচিত্র (Workforce Growth)। শুক্রবারই নয়া তথ্য প্রকাশ করেছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক। এই তথ্য থেকেই প্রকাশ (Bharat), ভারতে কর্মসংস্থান ২০১৭-১৮ সালে ৪৭.৫ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ২০২৩-২৪ সালে ৬৪.৩৩ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এর অর্থ হল, গত ছ’বছরে নেট ১৬.৮৩ কোটি নতুন চাকরির সৃষ্টি হয়েছে। এই লাফ কেবল পরিসংখ্যানগত নয়, এটি ভারতের অর্থনীতিতে গভীর কাঠামোগত পরিবর্তনের প্রতিফলন, যা সংস্কার, ডিজিটালাইজেশন এবং লক্ষ্যভিত্তিক সরকারি নীতির দ্বারা পরিচালিত। একই সঙ্গে বেকারত্বের হার ২০১৭-১৮ সালের ৬ শতাংশ থেকে কমে মাত্র ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। এটি বৈশ্বিক গড়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম।

    ফিউচার অব জবস রিপোর্ট ২০২৫ (Workforce Growth)

    ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ফিউচার অব জবস রিপোর্ট ২০২৫ অনুযায়ী, আগামী বছরগুলিতে বৈশ্বিক কর্মশক্তিতে নতুন প্রবেশকারীদের মধ্যে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই আসবে ভারত থেকে। ১৪০ কোটি জনসংখ্যার একটি দেশের জন্য এই সংখ্যা কেবল প্রবৃদ্ধিই নয়, স্থিতিশীলতার প্রতীকও। এটি নিশ্চিত করছে যে ভারতের তরুণ জনগোষ্ঠী জাতীয় ও বৈশ্বিক অর্থনীতির মেরুদণ্ডে পরিণত হতে পারবে। সরকার মূলত পর্যায়ক্রমিক শ্রমশক্তি সমীক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ধারা পর্যবেক্ষণ করে। এটি পরিচালনা করে জাতীয় পরিসংখ্যান দফতর। ২০২৫ সালের অগাস্ট মাসের তথ্য অনুযায়ী, এই সমীক্ষায় ৩.৭৭ লক্ষ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ২.১৬ লক্ষ গ্রামীণ এলাকা থেকে এবং ১.৬১ লক্ষ শহরাঞ্চল থেকে।

    শ্রমশক্তি অংশগ্রহণের হার

    চলতি বছরের জুন থেকে অগাস্টের মধ্যে শ্রমশক্তি অংশগ্রহণের হার ৫৪.২ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৫৫ শতাংশ। আর কর্মরত জনসংখ্যার অনুপাত ৫১.২ শতাংশ থেকে বেড়ে ৫২.২ শতাংশ হয়েছে (Workforce Growth)। দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিকোণ থেকে পরিবর্তন আরও নাটকীয়। ২০১৭–১৮ সালে শ্রমশক্তি অংশগ্রহণের হার ছিল ৪৯.৮ শতাংশ, ২০২৩–’২৪ সালে এটি বেড়ে হয়েছে ৬০.১ শতাংশ। কর্মরত জনসংখ্যার অনুপাত একই সময়ে ৪৬.৮ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৫৮.২ শতাংশ (Bharat)।এই পরিসংখ্যানগুলি থেকে এটা স্পষ্ট যে, ভারতের আরও বেশি মানুষ এখন কাজের সন্ধান করছে, এবং তাদের মধ্যে আরও অনেকে সফলভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছে।

    ভারতের কর্মসংস্থানের ধরন

    ভারতের কর্মসংস্থানের ধরন আজও গভীরভাবে প্রভাবিত গ্রামীণ–শহুরে বিভাজনের দ্বারা। গ্রামীণ ভারতে কৃষি খাত এখনও কর্মসংস্থানের প্রধান উৎস। এখানে পুরুষদের ৪৪.৬ শতাংশ এবং নারীদের ৭০.৯ শতাংশ কৃষিতে নিযুক্ত। যদিও ধীরে ধীরে কৃষির বাইরের কর্মসংস্থানের সুযোগও বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা গ্রামীণ অর্থনীতির চেহারায় বৈচিত্র্য আনছে (Workforce Growth)। শহুরে ভারতে কর্মসংস্থানের মূলভিত্তি হল পরিষেবা খাত। এখানে পুরুষদের ৬০.৬ শতাংশ এবং মহিলাদের ৬৪.৯ শতাংশ তৃতীয় খাতে কাজ করছেন — যার মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি থেকে শুরু করে আতিথেয়তা পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত। ২০২৫ সালের এপ্রিল–জুন ত্রৈমাসিকে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ৫৬.৪ কোটি মানুষ কর্মরত ছিলেন। এর মধ্যে ৩৯.৭ কোটি পুরুষ এবং ১৬.৭ কোটি মহিলা।

    অর্থনৈতিক আধুনিকায়নের অন্যতম সুস্পষ্ট চিহ্ন হল আনুষ্ঠানিক কর্মসংস্থানের বৃদ্ধি, যা ইপিএফও (EPFO)–এর সাবস্ক্রাইবার ডেটায় প্রতিফলিত হয়েছে (Bharat)। শুধু ২০২৪–২৫ অর্থবর্ষেই ১.২৯ কোটি নতুন নেট সাবস্ক্রাইবার যুক্ত হয়েছেন, যা ২০১৮–১৯ সালের ৬১.১২ লাখের প্রায় দ্বিগুণ। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এ পর্যন্ত মোট ৭.৭৩ কোটি নেট সাবস্ক্রাইবার যুক্ত হয়েছেন (Workforce Growth)।

  • Nadiad Case: হিন্দুদের ধর্মান্তর করতে বিদেশ থেকে অর্থ সাহায্য পেতেন মূল অভিযুক্ত স্টিভেন ম্যাকওয়ান!

    Nadiad Case: হিন্দুদের ধর্মান্তর করতে বিদেশ থেকে অর্থ সাহায্য পেতেন মূল অভিযুক্ত স্টিভেন ম্যাকওয়ান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া মোড় নিয়েছে নাডিয়াদ ধর্মান্তর (Nadiad Case) মামলা। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, মূল অভিযুক্ত স্টিভেন ম্যাকওয়ান ও তাঁর সহযোগীরা বিদেশ থেকে অর্থ সাহায্য পেতেন হিন্দুদের, বিশেষ করে আদিবাসী ও তফশিলি জাতির মানুষদের ধর্মান্তরিত করতে প্রলুব্ধ করতে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তরা ধর্ম ত্যাগে রাজি হওয়া ব্যক্তিদের টাকার প্রতিশ্রুতি, বিভিন্ন বস্তু দিয়ে সাহায্য এবং ভালো জীবনের আশ্বাস দিতেন। খেদা পুলিশ এই ধর্মান্তর চক্রকে বহু রাজ্যজুড়ে বিস্তৃত একটি বড় নেটওয়ার্কের অংশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে, যেখানে আন্তর্জাতিক উৎস থেকে আর্থিক (Foreign Funding) সাহায্যের স্পষ্ট ইঙ্গিত মিলেছে। তদন্তকারীদের ধারণা, অভিযুক্তরা ধর্মীয় আবেগ ও আর্থিক দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে সারা ভারতের শয়ে শয়ে মানুষকে প্রভাবিত করেছেন।

    ১.৫৭ লাখেরও বেশি ছবি এবং ভিডিও উদ্ধার (Nadiad Case)

    ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা স্টিভেন ম্যাকওয়ানের ফোন থেকে ১.৫৭ লাখেরও বেশি ছবি এবং ভিডিও উদ্ধার করেছেন। এই ফাইলগুলির অনেকগুলিতেই ধর্মান্তর অনুষ্ঠান ও বৈঠকের নথি রয়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে খ্রিস্টধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যেই আয়োজন করা হয়েছিল এই সব অনুষ্ঠান ও বৈঠকের। উদ্ধার করা ফাইলগুলি নিয়ে বর্তমানে চলছে বিস্তারিত ফরেনসিক বিশ্লেষণ। তদন্তকারীরা স্টিভেনের ট্রাস্টের সঙ্গে যুক্ত ব্যাংক লেনদেন ও অনলাইন যোগাযোগও খতিয়ে দেখছেন। কতজন ব্যক্তিকে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে এবং কী ধরনের প্রেরণা দেওয়া হয়েছে তা শনাক্ত করতে। প্রাথমিক তদন্তে ইঙ্গিত, অভিযুক্ত ব্যক্তি একাধিক ধাপে পরিকল্পিত পদ্ধতি ব্যবহার করতেন। প্রথমে ব্যক্তিগত যোগাযোগ স্থাপন, পরে আবেগীয় প্রভাব বিস্তার, এবং শেষ পর্যায়ে ধর্মান্তরণকে শান্তি ও সুখের পথ হিসেবে উপস্থাপন করতেন (Nadiad Case)।

    কোটি টাকার লেনদেন

    পুলিশি তদন্তের সময় কর্তারা স্টিভেনের অ্যাকাউন্টে ১ কোটি টাকার একটি লেনদেনের তথ্য পেয়েছেন। ওই টাকা বিদেশ থেকে এসেছে বলে অনুমান। এই তথ্য প্রকাশের পর তদন্তকারীদের সন্দেহ আরও গভীর হয়েছে যে বিদেশি মিশনারি সংগঠনগুলি এই নেটওয়ার্কে অর্থায়ন করেছিল। তদন্তকারীদের মতে, স্টিভেন প্রতিটি অঞ্চলের ওপর বিস্তারিতভাবে গবেষণা করতেন। এরপর শুরু করতেন টার্গেটভিত্তিক কার্যকলাপ। তিনি বিশেষ করে আদিবাসী ও দলিত পটভূমির আর্থিকভাবে দুর্বল পরিবারগুলিকে টার্গেট করতেন এবং তাদের ঘরবাড়ি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার সুবিধার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্মান্তরণের জন্য প্রলুব্ধ করতেন (Foreign Funding)। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অধিকাংশ ধর্মান্তর গোপনে সম্পন্ন করা হয়েছিল প্রার্থনা সভা বা সামাজিক অনুষ্ঠানের আড়ালে, যেখানে প্রায়ই গুজরাট ফ্রিডম অফ রিলিজিয়ন অ্যাক্টের আওতায় নির্ধারিত আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়নি (Nadiad Case)।

    ধর্মান্তর সংক্রান্ত সেমিনার পরিচালনা

    তদন্তকারীরা জেনেছেন, স্টিভেন গুজরাটের নাডিয়াদ, তাপি, নর্মদা, ভরুচ ও আনন্দ জেলা-সহ বিভিন্ন জেলায় ধর্মান্তর সংক্রান্ত সেমিনার পরিচালনা করেছিলেন। তবে তাঁর প্রভাব গুজরাটের বাইরেও বিস্তৃত ছিল। ধর্মান্তরিত ব্যক্তিদের মধ্যে রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, হরিয়ানা, পাঞ্জাব এবং দিল্লির মানুষও রয়েছেন। তদন্তকারীদের মতে, স্টিভেনের সংস্থা রেস্টোলেশন–রিভাইভাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট এই সব  কার্যকলাপের ঢাল হিসেবে কাজ করত। দাতব্য সংস্থা হিসেবে নথিভুক্ত এই ট্রাস্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ, অবৈধ ও অনথিভুক্ত প্রার্থনা কেন্দ্র পরিচালনা করত, যেখানে পাদ্রিরা গ্রামীণ বা আদিবাসী এলাকার মানুষকে একত্রিত করে ধীরে ধীরে তাদের ধর্মান্তরে উৎসাহিত করত।

    নেটওয়ার্কের অংশ

    ফরেনসিক দল স্টিভেন ও তাঁর নেটওয়ার্কের অংশ বলে ধারণা করা একাধিক পাদ্রির মধ্যে ডিজিটাল পেমেন্ট ও তহবিল স্থানান্তরের তথ্য থেকে জেনেছেন এই ব্যক্তিরা দুর্গম গ্রামগুলিতেও ধর্মান্তরকরণে সাহায্য করেছিলেন। সেখানে তাঁরা খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণকারীদের ‘অলৌকিক ঘটনা’ ও ‘ঈশ্বরীয় আশীর্বাদের’ প্রতিশ্রুতি দিতেন (Nadiad Case)। তদন্তে রেস্টোরেশন রিভাইভাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের আর্থিক অনিয়ম স্পষ্টভাবে ধরা পড়েছে। আধিকারিকদের মতে, এই ট্রাস্ট অডিট সম্পন্ন করেনি। এখন চ্যারিটি কমিশনারের দফতরকে অতিরিক্ত তদারকির জন্য সতর্ক করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, গত তিন বছরে এই ট্রাস্টের মাধ্যমে প্রায় ১.৩৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যার একটি বড় অংশ বিদেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে এসেছে। এই অর্থ ব্যবহার করা হয়েছে ধর্মীয় সভা আয়োজন, প্রচারপত্র ছাপানো এবং ধর্মান্তরিত হতে সম্মত ব্যক্তিদের আর্থিক সহায়তা দানের জন্য।

    বিদেশি অনুদান নিয়ন্ত্রণ আইন

    এই আর্থিক লেনদেনগুলি বিদেশি অনুদান নিয়ন্ত্রণ আইন (FCRA)–এর ধারাগুলি লঙ্ঘন করেছে কি না, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। তাঁদের অনুমান, এই মামলা এনজিও এবং অনথিভুক্ত ট্রাস্টের মাধ্যমে পরিচালিত মিশনারি গোষ্ঠীগুলির একটি বৃহৎ সর্বভারতীয় নেটওয়ার্ক উন্মোচন করতে পারে। পুলিশ এই বিদেশি অর্থায়নের উৎস খুঁজে বের করতে এবং স্থানীয় সহযোগীদের শনাক্ত করতে অন্যান্য রাজ্যের ইউনিটগুলির সঙ্গে সমন্বয় করছে (Foreign Funding)।
    খেদা জেলার এক সিনিয়র পুলিশ কর্তা জানান, “এটি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এই অভিযানটি সুপরিকল্পিত, পর্যাপ্ত অর্থায়িত এবং দাতব্য কাজের ছদ্মবেশে দুর্বল গোষ্ঠীগুলিকে পদ্ধতিগতভাবে ধর্মান্তর করার উদ্দেশ্যে পরিচালিত (Nadiad Case)।”

  • Hindus Under Attack: অব্যাহত হিন্দু নির্যাতন, দেখে নিন এই সপ্তাহের ছবিটা

    Hindus Under Attack: অব্যাহত হিন্দু নির্যাতন, দেখে নিন এই সপ্তাহের ছবিটা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে হিন্দু ও হিন্দু ধর্মের (Hindus Under Attack) ওপর হামলার ঘটনা ঘটেই চলেছে। বিশ্বের বহু অঞ্চলে এই নির্যাতন ক্রমেই এক গণহত্যার রূপ নিচ্ছে। গত কয়েক দশক ধরে বিশ্ব এই আক্রমণগুলির প্রকৃত ব্যাপ্তি ও গভীরতাকে উপেক্ষা করে এসেছে, যার নেপথ্যে রয়েছে এক উদ্বেগজনক হিন্দুবিদ্বেষ। হত্যা, জোরপূর্বক ধর্মান্তর, জমি দখল, উৎসবে হামলা, মন্দির ও মূর্তি ভাঙচুর, ঘৃণাসূচক ভাষণ, যৌন হিংসা থেকে শুরু করে প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনি বৈষম্য পর্যন্ত, হিন্দুরা আজ তাদের অস্তিত্বের ওপর ক্রমবর্ধমান (Roundup Week) আক্রমণ ও নজিরবিহীন হিন্দুবিদ্বেষের মুখোমুখি। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ের ঘটনা প্রবাহ।

    ভারতের ছবি (Hindus Under Attack)

    প্রথমে দেখে নেওয়া যাক ভারতের ছবিটা। কানপুরে শুরু হওয়া একটি ছোট্ট স্থানীয় বিবাদ দ্রুত আকার নেয় হিংসার। বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, গুজরাট এবং অন্যান্য রাজ্যেও। চরমপন্থী ইসলামপন্থী সংগঠনগুলি ‘আই লাভ মুহাম্মদ’ স্লোগান ব্যবহার করে ইসলামপন্থী জনতাকে সংগঠিত করে। এর জেরে শুরু হয় পাথর ছোড়া, দাঙ্গা এবং পুলিশের প্রতি প্রকাশ্য হুমকি। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের বদলে বিভিন্ন শহরে আয়োজিত মিছিলগুলি থেকে চরমপন্থী স্লোগান দেওয়া হতে থাকে। এর মধ্যে ছিল “সার তান সে জুদা” (মাথা ধড় থেকে আলাদা করে দেওয়া) স্লোগানও।

    অবৈধ ধর্মান্তরণের অভিযোগ

    অবৈধ ধর্মান্তরণের অভিযোগে লখনউয়ের নিগোহান থানার পুলিশ গ্রেফতার করেছে মলখান নামের (বর্তমানে ম্যাথিউ নামে পরিচিত) এক ব্যক্তিকে। অভিযোগ, সে গত দু’বছরে বকতৌরি খেদা গ্রামে ৫০ জনেরও বেশি হিন্দুকে খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত করতে অভিযান চালিয়েছিল। বিশেষত তফশিলি জাতিভুক্ত দরিদ্র পরিবারগুলিকে টার্গেট করে ‘অলৌকিক আরোগ্য’ ও আর্থিক প্রলোভনের মাধ্যমে তাদের হিন্দুধর্ম ছেড়ে খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত হতে প্রলুব্ধ করত। ভারতের বিচারব্যবস্থা বারবার কাশ্মীরি হিন্দুদের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। ওই সম্প্রদায়ের জন্য ন্যায্য সুবিধা চেয়ে করা একটি আবেদনও খারিজ করেছে। অথচ মুসলিম জঙ্গিদের জন্য মধ্যরাতেও খুলে দেওয়া হয়েছে আদালতের দরজা। ভারতের রাজধানীর কেন্দ্রে অবস্থিত জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় ফের খবরের শিরোনামে। এবিভিপির নেতৃত্বে আয়োজিত দুর্গা পুজোর প্রতিমা বিসর্জনের শোভাযাত্রায় ছোড়া হল পাথর, সবরমতী টি-পয়েন্টের কাছে। হামলাকারীদের (Hindus Under Attack) হাত থেকে রেহাই (Roundup Week) পাননি মহিলারাও।

    পোড়ানো হল রামের কুশপুতুল!

    কয়েক দিন আগে, ঐন্তম তামিলার সঙ্গম নামের একটি সংগঠনের সদস্যরা ভগবান শ্রী রামের কুশপুতুল পুড়িয়ে ফেলার একটি ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। তিরুচিরাপল্লি জেলা পুলিশ ওই ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করেছে। মধ্যপ্রদেশের ধার জেলার আমঝেরা এলাকায় লাভ জিহাদের ঘটনা ঘটেছে। হিন্দু তরুণীকে যৌন নিপীড়ন ও ধর্মান্তরের শিকার হতে হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুর জেলার দেওবন্দের বাসিন্দা আমির শেখ নিজেকে অনিল পরিচয় দিয়ে আমঝেরার ওই তরুণীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে তাঁকে নিয়ে পালায়। এর পরেই শুরু হয় যৌন নির্যাতন। ইসলাম ধর্ম গ্রহণে চাপও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। ওই তরুণী ধর্ম পরিবর্তন করতে অস্বীকার করলে ব্যাপক অত্যাচার করা হয় বলে অভিযোগ।

    বাংলাদেশের ছবিটা

    এবার চোখ ফেরানো যাক বাংলাদেশের দিকে। সেখানেও অব্যাহত হিন্দু নির্যাতন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল বরকতের এক গবেষণা অনুযায়ী, প্রাতিষ্ঠানিক ও পদ্ধতিগত নিপীড়নের কারণে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশে আর কোনও হিন্দু থাকবে না। মন্দির ভাঙচুর, জমি দখল, মিথ্যা ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে গণআক্রমণ, ধর্ষণ, জোরপূর্বক ধর্মান্তর, এবং ঘৃণাসূচক বক্তৃতা – এসবই হিন্দুদের ভয় দেখানো ও দেশছাড়া করার (Hindus Under Attack) হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলায় এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ ঘিরে ভয়াবহ আকার ধারণ করে প্রতিবাদ বিক্ষোভ। পরে সেই বিক্ষোভ রূপ নেয় প্রাণঘাতী হিংসার। মারমা ছাত্র পরিষদের সভাপতি উয়াফ্রে মারমা জানান, রামসু বাজারের ঘরবাড়ি ও দোকানপাটে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। বহু মানুষ আহত হয়েছেন। তিনি এই হামলার জন্য দায়ী করেছেন স্থানীয় মুসলমানদের। পাতাশি ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিপুল মিত্রকে মেরে তাঁর পা ভেঙে দেয় একদল দুষ্কৃতী। স্থানীয় সূত্রে খবর, হামলার আগে বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান খান তাঁকে ফোন করে হুমকি দিয়েছিলেন।

    তাকানো যাক আমেরিকার দিকেও

    বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তেও চলছে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার (Hindus Under Attack)। আমেরিকার টেক্সাসের সুগার ল্যান্ডে বিশাল হনুমান মূর্তি স্থাপনের পর থেকে শুরু হয়েছে প্রতিবাদ। প্রকাশ্যে এসেছে হিন্দু-বিদ্বেষের ছবি। নিউ ইয়র্কে আয়োজিত এক সংবর্ধনা সভায় (Roundup Week) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির ডেপুটি আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মহম্মদ তাহের বলেন, “আমাদের অন্তত পঞ্চাশ লাখ যুবক ভারতের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার যুদ্ধ করবে (Hindus Under Attack)।”

  • Cough Syrup Row: কফ সিরাপ শিশুমৃত্যুকাণ্ডে মধ্যপ্রদেশে গ্রেফতার ডাক্তার

    Cough Syrup Row: কফ সিরাপ শিশুমৃত্যুকাণ্ডে মধ্যপ্রদেশে গ্রেফতার ডাক্তার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কফ সিরাপ (Cough Syrup Row) খেয়ে ১০ শিশুর মৃত্যুকাণ্ডে মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh) গ্রেফতার ডাক্তার। যে সব শিশুর মৃত্যু হয়েছে, তাদের অধিকাংশই ওই চিকিৎসকের লিখে দেওয়া ওষুধ খেয়েছিল। বিষাক্ত ওই ওষুধের নাম তিনিই লিখেছিলেন প্রেসক্রিপশনে।

    গ্রেফতার চিকিৎসক (Cough Syrup Row)

    মধ্যপ্রদেশের ওই চিকিৎসক প্রবীণ সোনির বিরুদ্ধে আগেই দায়ের হয়েছিল অভিযোগ। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। এফআইআরে নাম রয়েছে স্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালস কর্তৃপক্ষেরও। এই সংস্থাই বিতর্কিত কোল্ডরিফ নামক কাশির সিরাপের প্রস্তুতকারক। একের পর এক শিশুমৃত্যুর পর মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়াড়ার পরাসিয়া কমিউনিটি হেল্থ সেন্টারের ব্লক মেডিক্যাল অফিসার অঙ্কিত সহলাম চিকিৎসক সোনি এবং কফ সিরাপ প্রস্তুতকারক সংস্থার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে পুলিশ।

    কোল্ডরিফ সিরাপে বিষাক্ত রাসায়নিক

    এদিকে, বিতর্কিত কোল্ডরিফ সিরাপটিকে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল গবেষণাগারে। শুক্রবার মিলেছে সেই পরীক্ষার রিপোর্ট। দেখা গিয়েছে, ওই সিরাপে রয়েছে ৪৮.৬ শতাংশ ডাই-ইথাইল গ্লাইকল। এটি একটি ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ, যা কিডনি বিকল করে দিতে পারে। ঘটতে পারে মৃত্যুও। মধ্যপ্রদেশের ১০ শিশুর ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের। ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকার এ বিষয়ে বিশদ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। শনিবারই মধ্যপ্রদেশে নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে কোল্ডরিফ। তবে এই বিতর্ক কেবল একটি রাজ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। তার আগে পদক্ষেপ করেছে রাজস্থান সরকারও। কেসন ফার্মা নামের ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থার সরবরাহ করা কাশির সিরাপ-সহ ১৯টি ওষুধ বিক্রি আপাতত স্থগিত রেখেছে, সে রাজ্যের সরকার। রাজস্থানে নিম্নমানের সিরাপ খেয়ে মৃত্যু হয়েছে দুই সিরাপ। অনেকেই এখনও অসুস্থ। ড্রাগ কন্ট্রোলার রাজারাম শর্মাকে সাসপেন্ড করেছে রাজস্থান সরকার। কোল্ডরিফ নিষিদ্ধ করেছে কেরল সরকারও। সে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ জানান, যে ব্যাচের সিরাপ খেয়ে অন্য দুই রাজ্যে ১০ শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে, তা কেরলে এখনও বিক্রি করা হয়নি। তবে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে এই সিরাপ (Cough Syrup Row) নিষিদ্ধ করা হল।

    অন্যদিকে, এই ঘটনার পর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব ভিডিও কনফারেন্স করেন সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যসচিব স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্য সচিব এবং ড্রাগ কন্ট্রোলারের সঙ্গে। এই বৈঠকে তিনি কফ সিরাপের যথাযথ ব্যবহারের (Madhya Pradesh) ওপর জোর দেন। কফ সিরাপের মান যাতে ঠিক থাকে, নিশ্চিত করতে (Cough Syrup Row) বলেন তা-ও।

  • PM Modi: “ট্রাম্প বলছেন বিদেশিরা ফিরে যাও, মোদি বলছেন ঘরে এসো”, মার্কিন নাগরিকের মুখে মোদি-স্তুতি

    PM Modi: “ট্রাম্প বলছেন বিদেশিরা ফিরে যাও, মোদি বলছেন ঘরে এসো”, মার্কিন নাগরিকের মুখে মোদি-স্তুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ট্রাম্প বলছেন বিদেশিরা ফিরে গিয়ে পাথর ভাঙুক, আর মোদি (PM Modi) বলছেন, ঘরে ফিরে এসো ভাইরা।” ঠিক এই ভাষাতেই ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুণ্ডপাত করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Indian Visa) প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন বেঙ্গালুরুবাসী এক মার্কিন নাগরিক। এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে তিনি গর্বের সঙ্গে তাঁর ৫ বছরের ভারতীয় ভিসার ছবি প্রদর্শন করেছেন। সেখানেই তিনি মোদির প্রশংসা করতে গিয়ে খোঁচা দিয়েছেন ট্রাম্পকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি পরিচিত টনি ক্লোর নামে। যদিও তাঁর আসল নাম ক্লোর অ্যান্থনি লুইস।

    মার্কিন নাগরিকের মোদি-স্তুতি (PM Modi)

    তিনি লিখেছেন, “এটা এখন আনুষ্ঠানিক! ভারত বিদেশি ব্লকচেইন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) নির্মাতাদের জন্য নিজেদের দরজা খুলে দিচ্ছে। আমি সদ্য ৫ বছরের একটি মোটা ভারতীয় ভিসা পেয়ে গিয়েছি।”  এর পরেই তিনি লেখেন, “ট্রাম্প বলেন বিদেশিরা ফিরে গিয়ে পাথর ভাঙুক, আর মোদি বলেন, ঘরে ফিরে এস ভাইরা।” তিনি তাঁর পোস্টটি শেষ করেন তাঁর ভিসার একটি ছবি দিয়ে। এতে প্রথমে তাঁর ছবি, তারপর নাম দেখানো হয়েছে। চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বরে ইস্যু করা বি-১ ভিসার মেয়াদ বৈধ ২০৩০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এছাড়াও এতে উল্লেখ রয়েছে যে, ভারতে তাঁর একটানা থাকা  ১৮০ দিনের বেশি হতে পারবে না।

    নেটিজেনদের বক্তব্য

    এক মার্কিন নাগরিকের এহেন মোদি-স্তুতিতে খুশি নেটিজেনরা। একজন মজার ছলে লিখেছেন, “অবশেষে, অভিনন্দন—এই প্রথমবার আমি একটি ‘ইন্ডিয়ান ভিসা ফ্লেক্স’ দেখলাম।” আর একজন মন্তব্য করেছেন, “ভারতে স্বাগতম।” অন্য একজন লিখেছেন, “ভারত (PM Modi) জানে যে ভবিষ্যৎ গড়ে উঠছে ব্লকচেইন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে। এই ধরনের ৫ বছরের ভিসা একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেয়, যেখানে অন্য দেশগুলি প্রতিভাবান মানুষদের দূরে ঠেলছে, সেখানে ভারত বলছে ‘এস, আমাদের সঙ্গে এসে দেশ গড়ে তোলো’। টনি, ভারতে স্বাগতম।” আরও এক সোশ্যাল মিডিয়া ইউজার লিখেছেন, “ধুর, আমি জানতামই না যে ভারতীয় ভিসা পাওয়া একটা ‘ফ্লেক্স’ অর্থাৎ গর্বের বিষয়।”

    প্রসঙ্গত, বিদেশিদের বি-১ ভিসা (Indian Visa) দিচ্ছে ভারত। ভারতীয় দূতাবাসের সরকারি ওয়েবসাইট অনুযায়ী,  “যাঁরা ভারতে কোনও শিল্প বা ব্যবসা করতে চান বা এর সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে চান, অথবা শিল্পজাত পণ্য, বাণিজ্যিক পণ্য বা ভোক্তা সামগ্রী ক্রয়-বিক্রয় করতে চান, তাঁদের জন্য এই ভিসা প্রযোজ্য (PM Modi)।”

  • Rajasthan Cough Syrup Case: রাজস্থানে কফ সিরাপ খেয়ে শিশুর মৃত্যু, সাসপেন্ড ড্রাগ কন্ট্রোলার

    Rajasthan Cough Syrup Case: রাজস্থানে কফ সিরাপ খেয়ে শিশুর মৃত্যু, সাসপেন্ড ড্রাগ কন্ট্রোলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি বেসরকারি সংস্থার তৈরি কাশির সিরাপ খেয়ে একাধিক শিশুর মৃত্যু ও অসুস্থতার ঘটনা সামনে এল রাজস্থানে। এই ঘটনাগুলি রাজস্থান (Rajasthan Cough Syrup Case) সরকারকে তৎপর করে তুললেও, দৈনিক ভাস্করের এক এক্সক্লুসিভ প্রতিবেদনে চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।

    ‘নকল ওষুধে’র সংজ্ঞা বদল (Rajasthan Cough Syrup Case)

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বরখাস্ত হওয়া ড্রাগ কন্ট্রোলার (Drug Controller) রাজারাম শর্মা সরকারি নথিতে ‘নকল ওষুধ’-এর সংজ্ঞাই বদলে দিয়েছেন। রাজ্যের কিছু ফার্মা কোম্পানির সুবিধা করে দিতেই তিনি এটা করেছেন বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, রাজস্থান সরকার রাজারাম শর্মাকে বরখাস্ত করেছে এবং কেসন ফার্মার সরবরাহ করা ১৯টি ওষুধ বিলিবন্দেজ করা স্থগিত করে দিয়েছে। স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, রাজারাম শর্মার হস্তক্ষেপের কারণে ওষুধের উপাদানের মানদণ্ড কমিয়ে আনা হয়েছিল, যা ওষুধের গুণমানের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলেছে।

    নকল ওষুধের তথ্য

    জানা গিয়েছে, চলতি বছরের শুরুতে ওষুধ বিভাগ যে নকল ওষুধের তথ্য ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল এভিয়েশন (DGCA)-এর নির্দেশে লোকসভায় পাঠিয়েছিল এবং পরে নীতি আয়োগে পাঠিয়েছিল, তাতে বিভ্রান্তিকর তথ্য ও সংখ্যাগত গরমিল ছিল। রাজস্থান বিধানসভার জন্য তৈরি আর একটি প্রতিবেদনে আবারও একই ধরনের সংখ্যা ও তথ্যের গরমিল ধরা পড়ে। প্রসঙ্গত, রাজস্থানের (Rajasthan Cough Syrup Case) ফুড সেফটি অ্যান্ড ড্রাগ কন্ট্রোল কমিশনারেট ১৯ সেপ্টেম্বর একটি বৈঠক করেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ড্রাগ কন্ট্রোলার (প্রথম ও দ্বিতীয়), ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরির ডেপুটি ডিরেক্টর এবং বিভাগের একজন জুনিয়র লিগ্যাল অফিসার। সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বৈঠকে প্রকাশ পেয়েছে যে ড্রাগ কন্ট্রোলার (দ্বিতীয়) রাজারাম শর্মা ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্ট, ১৯৪০-এ নির্ধারিত মানদণ্ডের বিরোধিতা করে নিজের মতো করে নকল ওষুধের সংজ্ঞা যোগ করেছিলেন। ভাস্কর জানিয়েছে, তাদের কাছে ওই বৈঠকের মিনিট-টু-মিনিট বিবরণী রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, এর আগে রাজস্থানে তিনটি শিশু কাশির সিরাপের বিষক্রিয়ায় মারা গিয়েছে (Drug Controller)। আরও দু’জনের অবস্থাও সংকটজনক। মধ্যপ্রদেশে মারা গিয়েছে ৯ জন শিশু। তাই গোটা দেশেই কাশির সিরাপের গুণগত মান নিয়ে উঠছে প্রশ্ন (Rajasthan Cough Syrup Case)।

  • Kashmir: চেনা ছন্দে ফিরল ভূস্বর্গ, দশেরায় মাতল শ্রীনগর

    Kashmir: চেনা ছন্দে ফিরল ভূস্বর্গ, দশেরায় মাতল শ্রীনগর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দশকেরও বেশি সময় পরে ফের ঘটা করে দশেরা উৎসব পালিত হল জম্মু-কাশ্মীরের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগরে (Kashmir)। আবারও প্রাণ ফিরে পেল ভূস্বর্গ। গত ২ অক্টোবর হাজার হাজার কাশ্মীরি হিন্দু এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরাও উৎসব (Grand Dussehra) পালন করতে জড়ো হয়েছিলেন শের-ই-কাশ্মীর ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা একটি অঞ্চলে এটি ছিল সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক ঐতিহাসিক পুনর্জাগরণ।

    গর্বের দশেরা (Kashmir)

    এদিনের উৎসবের মূল আকর্ষণ ছিল রাবণ, কুম্ভকর্ণ ও মেঘনাদের বিশাল মূর্তি পোড়ানো। স্টেডিয়ামের অনুশীলন মাঠে রাখা অতিকায় প্রতিমাগুলি আগুনের করাল গ্রাসে চলে গেলে ৫ হাজারেরও বেশি দর্শক করতালিতে ফেটে পড়েন। সঙ্গে ছিল ঐতিহ্যবাহী সংগীত, পটকা ফাটানো ও মিষ্টি বিতরণ। দশেরার এই উৎসব ছিল সামাজিক সম্প্রীতি ও সাংস্কৃতিক গর্বের এক বিরল মুহূর্ত। এবারের এই উৎসবে অংশ নিয়েছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্যরাও। পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেত্রী ইলতিজা মুফতিও উৎসবে যোগ দিয়েছিলেন (Kashmir)।

    কাশ্মীরি হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি

    অনুষ্ঠানের আয়োজক কাশ্মীরি হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি। তারা স্থানীয় প্রশাসন ও বাসিন্দাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। এদিন অনুষ্ঠানের শুরুতে ইন্দিরা নগরের একটি মন্দির থেকে ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রা বের হয়, ঠিক ৩৩টি বছর আগেও যেমনটি হত।কাশ্মীরি হিন্দু রাহুল মাত্তু বলেন, “কাশ্মীরে দশেরা আমাদের সম্প্রদায়ের মানুষদের একত্রিত করে। এটি আমাদের ঐতিহ্যের সঙ্গে বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে।” স্থানীয় বাসিন্দারাও একই কথা বলেন। তাঁরা উৎসবটির ভূমিকা তুলে ধরে বলেন, “এটি আমাদের যৌথ ঐতিহ্যকে দৃঢ় করে, আশার সঞ্চার করে।” ক্ষীরভবানীর এক বাসিন্দা বলেন, “দশেরা উদযাপন আমাদের শেকড় ও যৌথ ঐতিহ্যের কথা মনে করিয়ে দেয়। এটি আশা ও একতার এক বিশেষ মুহূর্ত।”

    উৎসবের সমাপ্তি হয় এক মনোমুগ্ধকর আতশবাজির প্রদর্শনীর মাধ্যমে। এটি শ্রীনগরের আকাশকে রঙিন করে (Grand Dussehra) তোলে। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা বজায় রাখতে আঁটোসাঁটো নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করেছিল প্রশাসন (Kashmir)।

  • India China Agreement: ২৬ অক্টোবর থেকে ফের শুরু হবে ভারত-চিন সরাসরি বিমান পরিষেবা

    India China Agreement: ২৬ অক্টোবর থেকে ফের শুরু হবে ভারত-চিন সরাসরি বিমান পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গলছে ভারত-চিন (India China Agreement) সম্পর্কের বরফ। তার জেরেই চলতি মাস থেকে সরাসরি বিমান পরিষেবা (Direct Flights) শুরু হবে দুই দেশের মধ্যে। সম্প্রতি এই ঘোষণা করেছে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। ২০২০ সালে গলওয়ান সংঘর্ষের জেরে তলানিতে ঠেকেছিল ভারত-চিন সম্পর্ক। তার পর থেকে এতদিন ধরে বন্ধ রয়েছে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বিমান পরিষেবা।

    মোদি- জিনপিং বৈঠক (India China Agreement)

    কিছু দিন আগেই চিনে আয়োজিত এসসিও শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে পার্শ্ববৈঠকে বসেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার পরেই গলে দুই দেশের সম্পর্কের বরফ। ভারত-চিন অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের আলোচনার পরে সিদ্ধান্ত হয়, ২৬ অক্টোবর থেকে ফের শুরু হবে ভারত ও চিনের মধ্যে সরাসরি বিমান পরিষেবা। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের শুরু থেকেই দুই দেশের বিমান চলাচল কর্তাদের মধ্যে প্রযুক্তিগত পর্যায়ের আলোচনা চলছিল। আলোচনায় মূলত সরাসরি সংযোগ পুনরুদ্ধার এবং একটি সংশোধিত বিমান পরিষেবা চুক্তি চূড়ান্ত করার ওপর জোর দেওয়া হয়। নয়া ব্যবস্থায় ভারত ও চিনের নির্ধারিত বিমান সংস্থাগুলিকে সম্মতি পাওয়া রুটে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি দেওয়া হবে। শীতকালীন সময়সূচি থেকে এই ফ্লাইটগুলি চালু হবে, যদি সমস্ত বাণিজ্যিক ও কার্যকরী শর্ত পূরণ করা যায়, তবেই।

    পরিষেবা ফের চালু করার ঘোষণা

    দুই দেশের এই কূটনৈতিক পদক্ষেপের পর ইন্ডিগো তাদের চিন মূল ভূখণ্ডে পরিষেবা ফের চালু করার ঘোষণা করেছে। ২৬ অক্টোবর ২০২৫ থেকে কলকাতা ও গুয়াংঝুর মধ্যে দৈনিক নন-স্টপ ফ্লাইটও চালু হবে (India China Agreement)। নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে ইন্ডিগো খুব শিগগিরই দিল্লি ও গুয়াংঝুর মধ্যেও সরাসরি ফ্লাইট চালু করবে। ইন্ডিগো জানিয়েছে, এই রুটে তারা তাদের এয়ারবাস এ৩২০এনইও বিমান চালাবে। এই ফ্লাইটগুলি ফের চালু হলে দুই দেশের মধ্যে সীমান্তপার বাণিজ্য, কৌশলগত ব্যবসায়িক অংশীদারিত্ব এবং পর্যটন খাতের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। দুই দেশের শীর্ষ আধিকারিকদের বক্তব্য, আকাশপথে যোগাযোগ ফের শুরু হলে দ্বিপাক্ষিক বিনিময় ধীরে ধীরে স্বাভাবিক করার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে (Direct Flights)।

    প্রসঙ্গত, এশিয়া মহাদেশের এই দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট পরিষেবা চার বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে। তার জেরে মার খাচ্ছে ব্যবসা, পর্যটন ও অ্যাকাডেমিক বিনিময় কার্যকলাপ (India China Agreement)।

  • UNSC: চলতি মাসেই ভারত সফরে আসছেন তালিবান নেতৃত্বাধীন আফগান সরকারের বিদেশমন্ত্রী

    UNSC: চলতি মাসেই ভারত সফরে আসছেন তালিবান নেতৃত্বাধীন আফগান সরকারের বিদেশমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের ৯ অক্টোবর সম্ভবত ভারত সফরে আসছেন তালিবান নেতৃত্বাধীন আফগানিস্তান (Afghanistan) সরকারের বিদেশমন্ত্রী আমির খান মুতাক্কি। ২০২১ সালে আফগানিস্তানের রাশ যায় তালিবানদের হাতে। তার পর এই প্রথম হতে চলেছে নয়াদিল্লি ও কাবুলের মধ্যে প্রথম উচ্চপর্যায়ের ও মন্ত্রিস্তরের কূটনৈতিক সফর। আফগান বিদেশমন্ত্রীর এই সফরকে ভারত –আফগানিস্তান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের একটি বড় ধরনের পুনর্গঠন এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা কাঠামো ফের উন্নত করার ক্ষেত্রে একটি দ্রুত অগ্রগতি হিসেবেই বিবেচনা করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ (UNSC) আফগানিস্তানের বিদেশমন্ত্রীকে ৯ থেকে ১৬ অক্টোবরের মধ্যে নয়াদিল্লি সফরের ছাড়পত্র দিয়েছে। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আপনারা সবাই রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কমিটির দেওয়া সেই ছাড়পত্র দেখেছেন, যা আফগানিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর ৯ থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত নয়াদিল্লি সফরের অনুমতি দিয়েছে।”

    আফগানিস্তানের ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব (UNSC)

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বিশেষ ছাড় এবং তালিবান নেতাদের সফরে নিষেধাজ্ঞা সাময়িকভাবে প্রত্যাহার করা, এই ঘটনাগুলি দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক ব্যবস্থায় আফগানিস্তানের ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্বকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরে, বিশেষ করে ভারতের মতো প্রতিবেশী দেশগুলির জন্য। বাণিজ্য, যোগাযোগ ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদার করার ক্ষেত্রে আফগানিস্তান ভারতের কৌশলগত স্বার্থে নিঃসন্দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    ভারতের বিদেশমন্ত্রীর বক্তব্য

    জয়সওয়াল বলেন, “আমরা আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। কিছুদিন আগে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও আফগান বিদেশমন্ত্রী আমির খান মুতাক্কির মধ্যে যে টেলিফোনে কথোপকথন হয়েছিল, আপনারা সেটা জানেন।” এছাড়াও, আফগান পক্ষের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমাদের যৌথ সচিব পর্যায়েও আলোচনা হয়েছে। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি (Afghanistan) ভূমিকম্পের সময় আমরা কুনার প্রদেশে ত্রাণ সামগ্রী পাঠাতে পেরেছিলাম। পরবর্তীকালে চাবাহার হয়ে আরও ত্রাণসামগ্রী পাঠানো হয় (UNSC)।

    প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে বিদেশমন্ত্রী বিক্রম মিস্রি এবং অন্য শীর্ষ কর্তারা আফগানিস্তানের তাদের সমকক্ষদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা চালিয়ে আসছেন। তাঁরা দুবাইয়ের মতো নিরপেক্ষ স্থানে বৈঠক করেছেন। তবে আফগানিস্তানের প্রতিনিধিদের এই প্রথম ভারত সফর সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি নির্দেশ করছে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের (UNSC)।

LinkedIn
Share