Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • India restricts exports on Wheat: গমের পর আটা রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি কেন্দ্রের

    India restricts exports on Wheat: গমের পর আটা রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিন দেশে খাদ্যদ্রব্যের দাম বাড়ছে। অতিরিক্ত লাভের আশায় বিদেশে খাদ্যশস্য রফতানিতে জোর দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। যার জেরে দেশের খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ইতিমধ্যেই কেন্দ্র সরকার গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। চিনির রফতানিতে আংশিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।  এবার সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও কয়েকটি পণ্য। নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী, রফতানি করা যাবে না ময়দা (maida), হোলমিল আটা (wholemeal atta), রেজাল্টট্যান্ট আটা (ময়দা-সুজি তৈরির পর পরে থাকা আটা)। নতুন নির্দেশিকা কার্যকর হবে চলতি মাসের ১২ তারিখ থেকে। এই সব পণ্যের রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ডিরেক্টর জেনারেল অব ফরেন ট্রেড (DGFT)।

    আরও পড়ুন: এদেশ থেকে কেনা গম বেচতে পারবে না আমদানিকারী দেশ, শর্ত ভারতের

    দফতর সূত্রে খবর, DGFT গত ৬ জুলাই এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি করেছে। সেই নির্দেশিকা অনুযায়ী, যে সব সংস্থা তালিকাভুক্ত পণ্য রফতানি করে বা তালিকাভুক্ত পণ্য বিক্রি করে, তারা বিদেশে এই সব পণ্য রফতানি করতে চাইলে ডিজিএফটির (DGFT) আগাম অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি মিললে তবেই সেই পণ্য রফতানি করতে পারবে কোনও ভারতীয় সংস্থা।

    আরও পড়ুন: পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর দ্বিতীয়বার বিয়ে, এবার পাত্রী ৩২ বছরের কন্যা
     
    গত ১৪ মে ভারত সরকার গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তবে কোনও দেশের খাদ্য সুরক্ষার (Food Security) প্রশ্নে গম পাঠানো হবে বলেও জানানো হয়েছিল ভারতের তরফে। ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে গমের দাম যাতে না বাড়ে এবং প্রবল গরমে যদি গম উৎপাদন ধাক্কা খায় তা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে সূত্রের খবর। ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গম রফতানিকারক। ফলে এই সিদ্ধান্তে চাপে পড়েছিল বিশ্বের একাধিক দেশ, যার মধ্যে রয়েছে একাধিক প্রথম বিশ্বের উন্নত দেশও। ভারত রফতানি বন্ধ করতেই সঙ্গে সঙ্গে বিশ্ব বাজারে লাফিয়ে বেড়েছিল গমের দাম। 

     

  • West Nile Virus: নয়া ভাইরাস নিয়ে সতর্কতা জারি কেরলে, ভয় কি এখানেও?

    West Nile Virus: নয়া ভাইরাস নিয়ে সতর্কতা জারি কেরলে, ভয় কি এখানেও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা ভাইরাসের রেশ এখনও পুরোপুরি কাটেনি, তারপর আবার টম্যাটো ফ্লু, মাঙ্কি পক্স। নয়া সংযোজন ‘ওয়েস্ট নাইল ফিভার’ (West Nile Fever)।

    রবিবার এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কেরলে ৪৭ বছর বয়সী এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়। ১৭ মে থেকে তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। এক সপ্তাহের উপর জ্বর না কমায় তাঁকে ত্রিশূরের সরকারি মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়। জ্বর ছাড়াও অন্যান্য উপসর্গও তাঁর শরীরে দেখা দিয়েছিল। হাসপাতালে পরীক্ষার পর তাঁর শরীরে ওয়েস্ট নাইল ভাইরাসের (West Nile Virus) দেখা মেলে। হাসপাতালেই তাঁর মৃত্যু হয়। ২০১৯ সালেও এই ভাইরাসের হানায় কেরলের কোকিঝোরে একটি শিশুর মৃত্যু হয়।

    এই ঘটনায় কেরলবাসীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। মশাবাহিত এই ওয়েস্ট নাইল ভাইরাসের (WNV) মোকাবিলায় বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে কেরল প্রশাসন। কেরলের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, এই ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস মূলত RNA ভাইরাস। ফ্লাভিভিরিদে গোষ্ঠীর ভাইরাস এই ওয়েস্ট নাইল।  কিউলেক্স মশা এই ভাইরাস বহন করে। 

    আরও পড়ুন: আতঙ্কের নয়া নাম ওয়েস্ট নাইল! কীভাবে মানবদেহে ছড়ায় এই ভাইরাস?

    চিকিৎসকদের একাংশের অনুমান, সঠিক সময় এই রোগের চিকিৎসা না হলে তা করোনার মতো মহামারীর আকার ধারণ করতে পারে। তাই এই বিষয়ে সতর্কতা গ্রহণের জন্য আক্রান্ত ব্যক্তি যেখানে থাকতেন সেখানে একটা মেডিক্যাল টিমও পাঠিয়েছে কেরলের স্বাস্থ্য দফতর।

    জেলা ভেক্টর কন্ট্রোল বোর্ড পরীক্ষার জন্য জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে নমুনা নিয়েছে। স্থানীয় মশার প্রজনন স্থানগুলি ধ্বংস করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীনা জর্জ বলেন, “সব জায়গায় মশার প্রজনন স্থানগুলি ধ্বংস করতে সচেষ্ট সরকার। সাধারণ মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। বাড়ির আশেপাশে ও আবাসিক এলাকাগুলি পরিষ্কার করা উচিত। কোথাও জল জমতে দেওয়া যাবে না।”

    সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোলের (Centre For Disease Control) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আমেরিকাতেই প্রথম এই ভাইরাস মানবদেহে ছড়িয়ে পড়ে। মশার কামড়ে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়লেও তা প্রথম বহন করে আনে পাখিরা। চক্রাকারে ছড়িয়ে দেয় এই ভাইরাস।

    এছাড়াও কেবলমাত্র মানুষ নয়, অন্য স্তন্যপায়ীরাও এই ভয়ংকর ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। মশার কামড়ের পাশাপাশি রক্ত এবং টিস্যু থেকেও ছড়িয়ে পড়ছে ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস। এর অন্যতম কারণ, অঙ্গ প্রতিস্থাপন, রক্তদান, স্তন্যপানের দ্বারাও দেহে প্রবেশ করছে এই ভাইরাস।

    তবে একজন মানুষ থেকে অপরজনে সেটি সংক্রমিত হচ্ছে কিনা, তার কোনও প্রমাণ এখনও মেলেনি। যদিও মশাবাহিত রোগের চিকিৎসায় জড়িত অধিকাংশ ল্যাব টেকনিশিয়ানদের মধ্যে এই রোগ ছড়িয়ে পড়েছে বলে খবর।

  • Modi@8: “আমি প্রধানমন্ত্রী নই…”, অষ্টম বর্ষপূর্তিতে বড় মন্তব্য মোদির

    Modi@8: “আমি প্রধানমন্ত্রী নই…”, অষ্টম বর্ষপূর্তিতে বড় মন্তব্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের অষ্টম বর্ষপূর্তিতে (Modi@8) সিমলায় গরিব কল্যাণ সম্মলনের (Garib Kalyan Sammelan) অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ইউপিএ (UPA) সরকারকে বিঁধলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেন, “কোথা থেকে শুরু করেছিলাম তা মনে রাখা দরকার। তাহলে কোথায় পৌঁছেছি বোঝা যায়।”

    কংগ্রেস (Congress) জমানার ত্রুটিগুলি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি বলেন, “একসময় মানুষ ব্যঙ্গ করে সরকারের আটকি-লটকি-ভটকি প্রকল্পের কথা বলত। এখন পরিস্থিতি বদলেছে। এখন চর্চা হয়, সরকারি প্রকল্প থেকে পাওয়া সুবিধাগুলো নিয়ে। চর্চা হয় গরিবের অ্যাকাউন্টে সরাসরি অর্থ পৌঁছনো নিয়ে।” ভারতের স্টার্টআপ সংস্থাগুলির বিকাশ নিয়ে গোটা বিশ্বে আলোচনা চলে। বিশ্বব্যাঙ্কও ভারতের ব্যবসা নিয়ে চর্চা করে, বলে জানান মোদি।

    মোদির কথায়, “২০১৪-এর আগে লুঠ, দুর্নীতি (corruption), পরিবারতন্ত্র, আটকে যাওয়া প্রকল্প-এসবই ছিল খবরের হেডলাইন। তৎকালীন সরকার দুর্নীতিকে সরকারি অংশ বানিয়ে ফেলেছিল। সরকারি প্রকল্পের অর্থ মানুষের কাছে পৌঁছনোর আগেই লুঠ হয়ে যেত। গরিবেরা অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে পারতেন না।” বিজেপি সরকার দুর্নীতি দমনে সচেষ্ট বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তাঁর দাবি, এখন গরিবেরা চিকিৎসা ক্ষেত্রে আয়ুষ্মান প্রকল্পের সহায়তা পায়। 

    নিজের সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য, “নিজেকে কখনও প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) হিসেবে মনে করি না। যখন একাধিক ফাইলে সই করতে হয়, তখন পদে থাকার জন্য সেগুলি স্বাক্ষর করি। কিন্তু, ফাইলগুলি আমার দফতর থেকে চলে গেলেই আমি আর নিজেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনে করি না। আমি প্রধানমন্ত্রী নই, ভারতের সেবক।” তাঁর আরও সংযোজন, ”১৩০ কোটি ভারতীয়র পরিবারের সদস্য আমি। প্রত্যেক ভারতীয়র মান, সম্মান, মর্যাদা রক্ষা করা আমার কাজ। তাঁদের সুরক্ষা আমার দায়িত্ব।”

    চলতি বছরের শেষে হিমাচল প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন (Himachal Pradesh Assembly Elections)। তার আগে এদিন হিমাচল প্রদেশের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগের কথাও তুলে ধরেন মোদি। তিনি বলেন, “তাঁর সরকার এখানকার হস্তশিল্পকে দেশ-বিদেশে পৌঁছে দিতে পেরেছে। কুলুতে তৈরি জ্যাকেট পৌঁছেছে কাশী বিশ্বনাথের মন্দিরে (Kashi Viswanath Temple), সেখানকার পুরোহিতরা তা পরছেন। বিলাসপুরে সরকার এইমস হাসপাতাল তৈরি করেছে। হিমাচলের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ড্রোন পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার অঙ্গীকারও করেন প্রধানমন্ত্রী।

    এদিন সিমলার মল রোডে একটি রোড-শো (Modi roadshow) করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে দেখার জন্য রাস্তার দু’ধারে ছিল মানুষের ঢল। রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা এক কিশোরীর হাতে নিজের মায়ের ছবি দেখে বিস্মিত হয়ে যান প্রধানমন্ত্রী। গাড়ি থামিয়ে রাস্তা নেমে পড়েন মোদি। নিরাপত্তা সংক্রান্ত ঝুঁকিকে উপেক্ষা করেই মা হীরাবেনের ছবিটি গ্রহণ করেন তিনি। ওই কিশোরীর হাতে আঁকা ছবি নিয়ে তাঁর মাথায় স্নেহের হাত বুলিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

  • Maharashtra Political Crisis: যুদ্ধ চলছে! বিধায়কদের পর কাউন্সিলর, উদ্ধবের হাতছাড়া ঠাণে পুরসভা

    Maharashtra Political Crisis: যুদ্ধ চলছে! বিধায়কদের পর কাউন্সিলর, উদ্ধবের হাতছাড়া ঠাণে পুরসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুদ্ধ অব্যাহত মহারাষ্ট্রে! শিন্ডে-সেনা (Shiv Sena)ও উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) শিব সেনার (Shiv Sena) লড়াই চলছেই। মহারাষ্ট্র সরকারের পর এ বার ঠাণে পুরসভার দখল হাতছাড়া হল উদ্ধবের। বৃহস্পতিবার ওই পুরসভার ৬৭ জন শিবসেনা কাউন্সিলরের ( মহারাষ্ট্রে যাঁদের কর্পোরেটর বলা হয়) ৬৬ জনই যোগ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিবিরে। শিন্ডেদের দাবি,দ্রুত মুম্বই-সহ বিভিন্ন পুরসভার আরও কিছু শিবসেনা কর্পোরেটর তাঁদের সঙ্গী হতে চলেছেন। 

    উল্লেখ্য,সক্রিয় রাজনীতিতে যোগদানের আগে এক সময়ে ঠাণে শহরেই অটো চালিয়েছেন শিন্ডে। থাকতেন শহরে টালির চালের একটি ছোট্ট ঘরে। এই এলাকা থেকেই অটোচালক থেকে নেতা হিসেবে উত্থান হয়েছিল একনাথের। আশির দশকে আনন্দ দীঘের হাত ধরে বাল সাহেব ঠাকরের দলে যোগ দেন মহারাষ্ট্রের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী। এখানেই প্রথমবার ভোটে জিতে কাউন্সিলরও হন তিনি। পরবর্তীকালে এলাকার চারবারের বিধায়ক শিন্ডে। ফলে ওই শহরে তাঁর রাজনৈতিক প্রভাব প্রশ্নাতীত। ঠাণে পুরসভার দখল নিয়ে এবার রাজ্য রাজনীতির নীচের তলাতেও ছড়ি ঘোরানোর কাজ শুরু করে দিলেন একনাথ। 

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে এবার ‘অটো-মার্সিডিজ’ লড়াই! উদ্ধব-শিন্ডে বাকযুদ্ধে সরগরম শিবাজির দেশ

    প্রসঙ্গত, শিন্ডে-সেনার বিরোধিতায় গত ২৯ জুন মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিতে বাধ্য হন উদ্ধব ঠাকরে। এর একদিন পরেই ৪০ জন বিক্ষুব্ধ শিব সেনা বিধায়কের সমর্থন নিয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী (Chief Minister of Maharashtra) হন একনাথ শিন্ডে। উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বিজেপি (BJP) নেতা তথা মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Debendra Farnabish)। এখন শুধুই শিবসেনা প্রধান উদ্ধব। তাঁর দলে প্রতিদিনই চলছে ভাঙনের পালা। বুধবারই শিবসেনার সংসদীয় দলে ভাঙনের আঁচ পেয়েছিলেন উদ্ধব। তাই তড়িঘড়ি শিন্ডে শিবিরের ঘনিষ্ঠ ভাবনা গওলীকে সরিয়ে লোকসভার চিফ হুইপ হিসেবে মনোনীত করেন রাজন বিচারেকে। ঠাণের সাংসদ রাজন শিন্ডে-বিরোধী হিসেবেই পরিচিত। এরপরই শিবসেনার হাতছাড়া হল ঠাণে পুরসভা। শিবসেনার দখলে থাকা পুরসভাগুলির মধ্যে ঠাণে ছিল দ্বিতীয় বৃহত্তম। বৃহন্মুম্বই পুরসভার পরেই। ঠাণের ঘটনাতেই পরিষ্কার বিধায়ক, সাংসদ, কাউন্সিলর সবক্ষেত্রেই নিজের নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছেন শিব সেনা প্রধান।

  • NFHS: ভারতের এই রাজ্যে ছেলেরা যায় শ্বশুরবাড়ি! জানেন কোথায়?

    NFHS: ভারতের এই রাজ্যে ছেলেরা যায় শ্বশুরবাড়ি! জানেন কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন উলট পুরাণ! বিয়ের পর মেয়েরা বাড়িতেই থেকে যায়। আর ছেলেদের যেতে হয় শ্বশুরবাড়ি। এমন রাজ্যও আছে আমাদের দেশে।  উত্তর-পূর্ব ভারতের মেঘালয়ে (Meghalaya) ঘটে এমনই বিচিত্র ঘটনা। পাহাড় ঘেরা উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যটি নানা দিক থেকে আশ্চর্যজনক। আর তার অন্যতম কারণ এখানে খাসি ও গারো (Khasi, Garo) নামে দুটি মাতৃতান্ত্রিক উপজাতির উপস্থিতি। সারা পৃথিবীতে যখন কন্যাভ্রূণ হত্যা এক সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে, তখনও এই দুই উপজাতিতে কন্যা সন্তান জন্মালে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনেক সন্তান থাকলে মেয়েটির অধিকার থাকে সবার আগে। এমনকী এখানে বিয়ের পর ছেলেদেরই শ্বশুরবাড়িতে আসতে হয়।

    সারা দেশে পুত্রসন্তানের চাহিদা বেশি থাকলেও মেঘালয়ের মায়েরা কিন্তু চায় মেয়ে হোক, এই তথ্যই উঠে এসেছে সর্বশেষ জাতীয় পরিবার ও স্বাস্থ্য সমীক্ষায় (National Family and Health Survey)। ওই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে মিজোরাম, লক্ষদ্বীপ, মণিপুর, বিহার-সহ উত্তর ভারতের অধিকাংশ রাজ্যে কন্যাসন্তানের তুলনায় পুত্রসন্তান কাম্য। কিন্তু মেঘালয়ের ছবিটা পুরোপুরি অন্যরকম।

    মেঘালয়ের মাতৃপ্রধান সমাজে মেয়ের ভূমিকা প্রধান। পরিবারের সব সম্পত্তির অধিকারও পান বাড়ির ছোট মেয়ে। সন্তানেরাও মায়ের উপাধি নেয়। কোনও পরিবারে কন্যা সন্তান না হলে তাঁরা একজন মহিলাকে দত্তক নেয় এবং সম্পত্তির উত্তরাধিকার তাকে হস্তান্তর করেন। কন্যা সন্তানের জন্ম হলে উৎসবও পালন করা হয়। ছোট-বড় সব ব্যবসায়ের দায়িত্বই নেন মহিলারা।

    এনএফএইচএস-এর পঞ্চম নমুনা সমীক্ষা অনুযায়ী, ভারতের জনসংখ্য়ায় এখন ‘পুরুষ-নারী অনুপাত’ (লিঙ্গ অনুপাত বা ‘সেক্স রেশিও’) ১০০০ : ১০২০। অর্থাৎ প্রতি হাজার পুরুষ পিছু মহিলার সংখ্যা ১,০২০ জন। ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে দেশের ৭০৭ টি জেলার ৬,৫০,০০০টি বাড়িতে চালানো হয়েছিল ওই নমুনা সমীক্ষা। ওই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ভারতে সংখ্যার হিসেবে পুরুষদের ছাপিয়ে গিয়েছেন মহিলারা। স্বাধীনতার পরে এই প্রথম বার। তবে দেশের নির্দিষ্ট কিছু রাজ্য বেছে নিয়ে করা ওই নমুনা সমীক্ষার ফল সর্বভারতীয় প্রেক্ষাপটে প্রযোজ্য কি না তা নিয়ে সন্দিহান বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

  • Yashwant Sinha: মমতার ভূমিকায় ক্ষুব্ধ হয়েই কি বাংলায় প্রচারে নারাজ যশবন্ত সিনহা? 

    Yashwant Sinha: মমতার ভূমিকায় ক্ষুব্ধ হয়েই কি বাংলায় প্রচারে নারাজ যশবন্ত সিনহা? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ছিলেন তৃণমূলের (TMC) সহ সভাপতি। রাষ্ট্রপতি (President) পদে তাঁর নাম প্রস্তাব করেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী সেই যশবন্ত সিনহাই (Yashwant Sinha) ভোট চাইতে পশ্চিমবাংলায় নাও আসতে পারেন। যে ঝাড়খণ্ড তাঁর নিজের রাজ্য, সেখানেও তিনি যাবেন না বলেই এখনও পর্যন্ত খবর। বৃহস্পতিবার যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যে প্রচার করছেন বিজেপি বিরোধী ১৮টি দলের প্রার্থী যশবন্ত। 

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে যশবন্ত কীভাবে হলেন বিরোধী প্রার্থী, জানেন কি আসল কাহিনি?

    ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। রাষ্ট্রপতি পদে বিজেপি প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর নামে সিলমোহর দেয় এনডিএ। রাষ্ট্রপতি যাতে সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচিত হন, তাই রাজনাথ সিংকে দায়িত্ব দেওয়া হয় বিরোধীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য। বিজেপি নেতৃত্ব পদ্ম-বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথাও বলেন। তার পরেও চিঁড়ে ভেজেনি। বিরোধীরা পাল্টা সর্বসম্মতভাবে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেন যশবন্ত সিনহার নাম। তবে তার আগে একপ্রস্ত নাটক হয়। বিরোধীরা প্রথমে এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার, পরে ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লা এবং তারও পরে পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল গোপালকৃষ্ণ গান্ধীর নাম প্রস্তাব করেন। এই তিনজনের কেউই প্রার্থী হতে চাননি। অতএব, শিকে ছেঁড়ে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া যশবন্তের কপালে। প্রার্থী হওয়ার আগে অবশ্য তৃণমূল ছাড়তে হয় তাঁকে। এদিকে, বিজেপি দ্রৌপদীকে প্রার্থী করতেই খেলা ঘুরে যায়। দ্রৌপদী আদিবাসী সম্প্রদায়ের। তাই তাঁর বিরোধিতার ফল ভোটবাক্সে পড়তে পারে ভেবে দোটানায় পড়ে যান তৃণমূল সুপ্রিমো। তিনি জানিয়ে দেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দ্রৌপদীই জিতবেন।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর হয়ে সওয়াল মমতার

    রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, রাজনীতির অঙ্কে বাংলায় জনসমর্থন মিলবে না ভেবেই বাংলায় ভোট প্রচারে নাও আসতে পারেন যশবন্ত। তাঁর খাসতালুক ঝাড়খণ্ডেও যাবেন না বলেই খবর। কারণ ইতিমধ্যেই দ্রৌপদীকে সমর্থনের কথা ঘোষণা করেছে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চাও। জানা গিয়েছে, এদিন উত্তর প্রদেশ সফরে গিয়েছেন যশবন্ত। তার পরের দিনই যাবেন গুজরাটে। সেখান থেকে জম্মু-কাশ্মীরে যাওয়ার কথা তাঁর। ভূস্বর্গবাসীর সমর্থন আদায় করতেই তাঁর উপত্যকায় যাওয়ার কথা।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, যশোবন্ত যা-ই করুন না কেন, রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয় স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। কারণ এনডিএ ছাড়াও তাঁকে সমর্থনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিরোধীদের অনেকেই। তাই রাইসিনা হিলসের দৌড়ে যে যশবন্তের চেয়ে দ্রৌপদী কয়েক যোজন এগিয়ে, তা বলাই বাহুল্য।

     

  • Suvendu Thanks Yogi: “বাংলার দিদি এসেছিলেন…”, ভোট-পরবর্তী হিংসা নিয়ে মমতাকে কটাক্ষ যোগীর, কী বললেন তিনি?

    Suvendu Thanks Yogi: “বাংলার দিদি এসেছিলেন…”, ভোট-পরবর্তী হিংসা নিয়ে মমতাকে কটাক্ষ যোগীর, কী বললেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় (UP Assembly) চাঁচাছোলা ভাষায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার তথা মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi)। উত্তরপ্রদেশে শান্তিপূর্ণ ভোট হয়েছে সেই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শুক্রবার বিধানসভার ভাষণে যোগী বলেন, “উত্তরপ্রদেশে নির্বাচনের সময় সমাজবাদী পার্টিকে সমর্থন করতে বাংলা থেকে এক দিদি এসেছিলেন। বাংলায় ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস হয়েছে ১২,০০০। বাংলায় ২৯৪টি আসনের মধ্যে ১৪২টি আসনে হিংসার ঘটনা ঘটে। বাংলার জনসংখ্যা উত্তরপ্রদেশের জনসংখ্যার অর্ধেক। উত্তরপ্রদেশে ভোট চলাকালীন ও ভোট পরবর্তী কোনও হিংসা হয়নি।”  

    অখিলেশ যাদবকেও (Akhilesh Yadav) এদিন একহাত নেন যোগী। তিনি বলেন, “ডাবল ইঞ্জিন সরকারের সাফল্য মেনে নিতে অস্বীকার করছে অখিলেশ যাদবের দল। বিজেপির জয়ও অস্বীকার করছে। তারা জিতলে সব ঠিক আছে। কিন্তু বিজেপি জিতলে ইভিএমে (EVM) কিছু ত্রুটি আছে। এটা আসলে মানুষের অপমান।”

    যোগীর এদিনের মমতাকে কটাক্ষ করার ঘটনায় খুশি এরাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu)। ট্যুইট করে যোগীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। শুভেন্দু লেখেন, “যোগী আদিত্যনাথকে বাংলার ভোট পরবর্তী সন্ত্রাসের নির্মম চিত্র তুলে ধরার জন্য আমি অন্তর থেকে ধন্যবাদ জানাই।”

    [tw]


    [/tw]
     
    যোগী এদিন পরিসংখ্যান দিয়ে দাবি করেন, “বাংলায় ১৪২টি আসনে হিংসার ঘটনা ঘটেছে। প্রায় ২৫ হাজার বুথ প্রভাবিত হয়েছে। রাজনৈতিক হিংসার কারণে বিজেপির প্রায় দশ হাজার কর্মী শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছেন। খুন হয়েছেন ৭৫ জন।” এর পরেই উত্তরপ্রদেশের আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের তুলনা টেনে বলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “উত্তরপ্রদেশের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গের জনসংখ্যা অর্ধেক। রাজ্যের  লোকসংখ্যা বেশি হওয়া সত্ত্বেও উত্তরপ্রদেশে নির্বাচনের আগে ও পরে কোনও হিংসার ঘটেনি। এই হল সুষ্ঠু আইনশৃঙ্খলার উদাহরণ।”  

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকেই তৃণমূলের ভোট পরবর্তী হিংসা প্রসঙ্গে সরব হয়েছিল বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্ব। মামলাও হয় তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে। মামলাটি এখন বিচারাধীন। তদন্তের দায়িত্বে রয়েছে সিবিআই। এদিন সেই প্রসঙ্গই বিধানসভায় তুলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে আক্রমণ শানালেন যোগী আদিত্যনাথ।  

     

  • Maharashtra Crisis: আজ সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ফড়নবিশের, উপ-মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন একনাথ শিন্ডে?

    Maharashtra Crisis: আজ সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ফড়নবিশের, উপ-মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন একনাথ শিন্ডে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালে মুখ্যমন্ত্রিত্ব চলে যাওয়ার সময় তিনি বলেছিলেন, “আমি ফিরে আসব…”। আড়াই বছর পর মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) তখতে ফিরতে চলেছেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis)। সূত্রের খরব, আজ, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন তিনি। ডেপুটি সিএম বা উপ-মুখ্যমন্ত্রী (Deputy CM) হতে চলেছেন উদ্ধব-সরকারের পতনের প্রধান কাণ্ডারি একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)।

    প্রথমে জানা গিয়েছিল, আজ সরকার গড়ার দাবি নিয়ে রাজ্যপাল কোশিয়ারির কাছে যাবেন ফড়নবিশ-শিন্ডে জুটি। আগামীকাল মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। কিন্তু, পরে জানা যায়, আজ সন্ধ্যা ৭টায় শপথ বাক্যপাঠ করাবেন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি (Koshyari)। একইসঙ্গে, উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন একনাথ শিন্ডে। এদিনই, বিজেপির পাঁচ ও শিন্ডে গোষ্ঠীর তিন বিধায়কও শপথ নিতে পারেন।

    আরও পড়ুন: আস্থাভোটের আগেই মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন উদ্ধব, গোয়ায় পৌঁছল একনাথ শিবির

    ইতিমধ্যেই গোয়া থেকে মুম্বাই পৌঁছেছেন শিন্ডে। বিদ্রোহীদের নিয়ে উদ্ধব সরকারের নেতৃত্বাধীন মহা বিকাশ আঘাড়ি (MVA) জোট ছেড়ে চলে আসার পর থেকেই একনাথ দাবি করছিলেন, তার সঙ্গে শিবসেনার (Shivsena) দুই-তৃতীয়াংশ বিধায়ক রয়েছেন। ফলে, তারাই হচ্ছেন আসন শিবসেনা। এদিন মুম্বই নেমে প্রথমেই শিবাজি পার্কে গিয়ে বালাসাহেব ঠাকরেকে শ্রদ্ধা জানান একনাথ। এর পর, ফড়নবিশ সহ বিজেপি নতৃত্বের সঙ্গে পরবর্তী সরকার গঠন নিয়ে আলোচনা করেন তিনি।

    আজ বিধানসভায় আস্থাভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে বুধবারই উদ্ধব ঠাকরেকে (Uddhave Thackeray) নির্দেশ দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। তার আগে গতকাল রাতে, মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন উদ্ধব ঠাকরে। একইসঙ্গে ছেড়ে দেন বিধান পরিষদের সদস্যপদও। জোট সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা যে প্রমাণ করা অসম্ভব, তা কার্যত মেনে নিয়েই মুখ্যমন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: নিজের লোকই বিশ্বাসঘতক! লড়াই চালিয়ে যাবেন জানালেন উদ্ধব

    দেখে নেওয়া যাক বর্তমান মহারাষ্ট্র বিধানসভায় কার শক্তি কত?

    বিজেপি-শিবসেনা (শিন্ডে) – ১৬৮। এর মধ্যে বিজেপি – ১০৬। শিন্ডে গোষ্ঠী – ৩৯। নির্দল – ১৩। অন্যান্য – ১০।
    মহা বিকাশ আঘাড়ি – ১১৯। এর মধ্যে এনসিপি – ১১৯। শিবসেনা – ১৬। কংগ্রেস – ৪৪। অন্যান্য – ৬।

  • Modi speaks: মোদির মুখে মিলেনিয়াল শব্দ, বিনিয়োগ টানতে ‘অস্ত্র’ FOMO!

    Modi speaks: মোদির মুখে মিলেনিয়াল শব্দ, বিনিয়োগ টানতে ‘অস্ত্র’ FOMO!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক : মোদির মুখে ‘মিলেনিয়াল শব্দ’ (millennial lingo)! এবার দেশে বিনিয়োগ প্রসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবহৃত শব্দ ‘FOMO’-কেই হাতিয়ার করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার India-Denmark Business Forum-বক্তব্য রাখার সময় এই শব্দ ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী। উপস্থিত ছিলেন ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী  মেতে ফ্রেডেরিকসন (Mette Frederiksen)। মোদি এদিন বলেন, “আজকাল ফোমো (FOMO) কথাটি বিপুল ব্যবহৃত হচ্ছে। FOMO মানে হল ফিয়ার অফ মিসিং আউট (Fear of Missing Out) সবার মধ্যে আলাদা না হয়ে যাওয়া বা হারিয়ে না যাওয়া। ভারতে যেভাবে বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হচ্ছে, তাতে কেউ যদি দেশে বিনিয়োগ করতে না চায় সেক্ষেত্রে বলতে হয় তিনি কিছু Miss Out করছেন।” মিলেনিয়াল ভাষায় মোদীর বিনিয়োগ টানার এই অভিনব মন্তব্যে কার্যত আপ্লুত নেটনাগরিকরা। এরপরেই অবশ্য নরেন্দ্র মোদির কথার খেই ধরেই পালটা মন্তব্য করেন ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি ভাবতাম FOMO বিষয়টাই শুক্রবার রাত্রি বা পার্টির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় কিন্তু, এখন মনে হয় আদতে তা নয়।”

    [tw]


    [/tw]

    এদিন মোদি বলেন, “এর আগে অতীতে ডেনমার্ক এবং ভারত একসঙ্গে অনেক কাজ করেছে। আমাদের দুই দেশের কাজের উৎকর্ষতা একে অপরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। ভারতে গ্রিন টেকনলজিতে বিনিয়োগ করার বিশেষ সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য ক্ষেত্রেও রয়েছে বিনিয়োগের সুযোগ।” 

    এদিন ডেনমার্কে মোদি বলেন, ”প্রতিবছর পাঁচজন বিদেশীকে ভারত ভ্রমণের জন্য উদ্বুদ্ধ করুন। তাঁদের বোঝান ভারতের কোনায় কোনায় কী কী খাজানা লুকিয়ে রয়েছে। আর এই কাজটা মোটেও বিদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের নয়। দূতাবাস তো থাকবেই। কিন্তু, আপনারাই এক একজন রাষ্ট্রদূত। বিশ্বের চারপাশে এই রাষ্ট্রদূতেরা ছড়িয়ে রয়েছে। আপনারাই ভারতকে বিশ্বের দরবারে চিনিয়ে দিতে সক্ষম। তাই আমার এই ছোট্ট অনুরোধটুকু রাখুন।” অর্থাৎ বিদেশের মাটিতে ভারতের পর্যটন শিল্পকে তুলে ধরেছেন মোদি।

  • Ghaziabad Hijab Row: গাজিয়াবাদের কলেজে হিজাব-বিতর্ক, নির্দিষ্ট পোশাক পরতে বলায় প্রতিবাদ ছাত্রীদের

    Ghaziabad Hijab Row: গাজিয়াবাদের কলেজে হিজাব-বিতর্ক, নির্দিষ্ট পোশাক পরতে বলায় প্রতিবাদ ছাত্রীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি গাজিয়াবাদের (Ghaziabad) একটি কলেজের বাইরে কয়েকজন হিজাব (Hijab Row) পরিহিতা ছাত্রীর প্রতিবাদ করার একটি ভিডিও ভাইরাল (viral video) হয়েছে। ভিডিওটি মোদিনগরের গিন্নি দেবী কলেজের। কলেজটিতে ট্যাবলেট বিতরণ করা হচ্ছিল। অভিযোগ, কিছু ছাত্রী হিজাব পরে আসায় তাদের হাতে ট্যাবলেট তুলে দিতে অস্বীকার করে কলেজ কর্তৃপক্ষ। আর তার জেরেই এই অশান্তির সূত্রপাত।

    গাজিয়াবাদ পুলিশের বক্তব্য, খবর পাওয়ার পরেই তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং ছাত্রীদের বাড়ি পাঠানো হয়। কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রতিক্রিয়া দিয়ে জানিয়েছে, কলেজ চত্বরের বাইরে কী হচ্ছে তা দেখা তাদের দায়িত্ব নয়। তাদের কথায়, “ট্যাবলেট বিতরণ করা হচ্ছিল। ৬৯ টি ট্যাবলেট দেওয়া বাকি ছিল। কিছু ছাত্রী কলেজের পোশাক পরে আসেনি। তাদের কলেজের নিয়ম মেনে চলতে বলাতেই তারা ক্ষেপে ওঠে। কলেজ থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর তারা কলেজ চত্বরের বাইরে কী করেছে সেটা আমাদের দেখার বিষয় নয়।”

     

LinkedIn
Share