Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Viral News: অদ্ভুত কাণ্ড! ৫ লাখ টাকার গয়না চুরি করল ইঁদুর!

    Viral News: অদ্ভুত কাণ্ড! ৫ লাখ টাকার গয়না চুরি করল ইঁদুর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫ লাখ টাকার সোনা ‘চুরি’ করল ইঁদুরের দল! এমনটাও সম্ভব! হ্যাঁ এমনটাই ঘটেছে গোরেগাঁওয়ের (Goregaon) গোকুলধাম কলোনির (Gokuldham Colony) কাছে।

    পুলিশ সূত্রে খবর, ব্যাগে করে গয়না নিয়ে ব্যাংকে জমা করতে যাচ্ছিলেন ৪৫ বছর বয়সি সুন্দরী প্লানিবেল (Sundari Planibel)। তিনি একটি বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করেন। তাঁর হাতে ছিল গয়নার ব্যাগ এবং সেই ব্যাগেই তিনি বড়া পাও (Vada Pav)-এর প্যাকেটটি রেখে দেন। ব্যাংকে যাওয়ার পথে দু’‌জন শিশুকে দেখে বড়া পাও সমেত গয়নার ব্যাগটি দিয়ে দেন তিনি। তারপর তিনি ব্যাংকে পৌঁছনোর পর বুঝতে পারেন যে গয়না সমেত ব্যাগটি তিনি তাদের দিয়ে দিয়েছেন। এরপর তিনি দিশেহারা হয়ে সেই শিশুদের খুঁজতে শুরু করেন ও পরে তাদের খুঁজতে ব্যর্থ হলে দিনদোশী থানায় গিয়ে পুলিশের (Dindoshi police) দ্বারস্থ হন।

    আরও পড়ুন: খরার ফলে জেগে উঠল ৩৪০০ বছরের পুরনো শহর

    দিনদোশী থানার সাব ইন্সপেক্টর চন্দ্রকান্ত ঘর্জ (Chandrakant Gharge) জানান, তারা ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে শিশুদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করেন। এরপরেই পুরো ঘটনাটি স্পষ্ট হয়। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, ওই শিশুদের মা ব্যাগটি জঞ্জালের বাক্সে ফেলে দেন। তারা বড়া পাও না খেয়েই সেটি ফেলে দিয়ে সেখান থেকে চলে যান। এরপরেই পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজের দৃশ্য দেখে হতবাক। তাঁরা দেখেন যে, সেই ব্যাগটি এক দল ইঁদুর মুখে করে নিয়ে যাচ্ছে এক নর্দমায়। তারপর পুলিশ সেই নর্দমা থেকেই উদ্ধার করল সেই সোনার গয়না।

    আরও পড়ুন: জানেন কি ইউটিউবের প্রথম ভিডিও কোনটি? কী বা আছে তাতে?

    পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৪ ঘণ্টা ধরে তারা সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেছিলেন এবং পরে গয়না উদ্ধার করতে পারেন। এগুলো খুঁজতে গিয়ে তাঁরা নর্দমা পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিলেন। তারপর সেই নর্দমা থেকেই গয়না উদ্ধার করে সুন্দরী প্লানিবেলকে ফিরিয়ে দেয় পুলিশ। এই উপকারের জন্য প্লানিবেল  পুলিশদের ধন্যবাদও জানিয়েছেন। 

     

  • Rahul Gandhi: শুক্রে ফের জেরা ‘ক্লান্ত’ রাহুলকে, উঠল মতিলাল ভোরার নামও

    Rahul Gandhi: শুক্রে ফের জেরা ‘ক্লান্ত’ রাহুলকে, উঠল মতিলাল ভোরার নামও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর পর তিন দিন জেরা। প্রতিদিন প্রায় ১০ ঘণ্টা করে। স্বাভাবিকভাবেই ক্লান্ত কংগ্রেসের (Congress) প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। তাই চেয়েছিলেন বিরতি। ইডির (ED) তরফে মিলেছেও ছুটি। সেই কারণে বৃহস্পতিবার রাহুলকে জেরা করা হবে না বলে ইডি সূত্রে খবর। শুক্রবার তিনি ফের মুখোমুখি হবেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।

    ইডির একটি সূত্রে দাবি, রাহুলকে বৃহস্পতিবারই তলব করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি বিরতি চাওয়ায় তা মঞ্জুর করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইডির এক কর্তা বলেন, গত তিনদিন ধরে রাহুলকে জেরার অডিও এবং ভিডিও রেকর্ডিং করা হচ্ছে। লেখা হচ্ছে বয়ানও। সেই বয়ানে স্বাক্ষর করানোর পরেই মিলছে ছুটি। তাই দীর্ঘায়িত হচ্ছে জেরা প্রক্রিয়া। ওই বয়ান রাহুলের মা সোনিয়া গান্ধীর বয়ানের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে। ৮ জুন তলব করা হয়েছিল সোনিয়াকে। করোনা সংক্রিমিত হওয়ায় আপাতত তিনি ভর্তি হাসপাতালে। তাই ২৩ জুন তলব করা হয়েছে কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রীকে।

    আরও পড়ুন : ইডি-র ম্যারাথন জেরার মুখে ফের রাহুল, হাজিরা বুধেও

    ইডি সূত্রে খবর, জেরায় রাহুল জানিয়েছেন, ইয়ং ইন্ডিয়া থেকে একটি টাকাও নেননি তিনি। ইয়ং ইন্ডিয়া একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। যদিও ইডির পাল্টা দাবি, ২০১০ সালে সংস্থাটি গঠিত হওয়ার পর থেকে কোনও সেবামূলক কাজ করেনি।যদি করে থাকে তার প্রমাণস্বরূপ ইডির কাছে নথিপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাহুলকে। কংগ্রেস সাংসদের দাবি, ইয়ং ইন্ডিয়া এবং কংগ্রেসের মধ্যে কী লেনদেন হয়েছে, সেসব কিছুই তিনি জানেন না। রাহুলের দাবি, সবটাই দেখতেন প্রয়াত কংগ্রেস নেতা মতিলাল ভোরা। ইয়ং ইন্ডিয়ার ব্যালেন্স শিটও দেখতেন তিনিই।

    আরও পড়ুন : রাজনৈতিক ছাড়পত্র ছাড়াই লন্ডন গিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী?

    এদিকে, শুক্রবার রাহুলকে চতুর্থ দফার জেরার দিনও ফের একবার উত্তাল হতে পারে রাজধানী দিল্লি। গত তিন দিনের মতো সেদিনও দিল্লিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে পারেন কংগ্রেস নেতারা। আজ, বৃহস্পতিবার দেশজুড়ে রাজভবন ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দিয়েছে সোনিয়া গান্ধীর দল।

     

  • Naveen Jindal: এবার প্রাণনাশের হুমকি বহিষ্কৃত বিজেপি নেতা নবীন জিন্দলকে

    Naveen Jindal: এবার প্রাণনাশের হুমকি বহিষ্কৃত বিজেপি নেতা নবীন জিন্দলকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাসপেন্ডেড বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার (Nupur Sharma) বক্তব্য সমর্থন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করায় রাজস্থানের উদয়পুরে (Udaipur) এক যুবকের মুণ্ডচ্ছেদ করেছে দুই যুবক। এই ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। এর মধ্যেই বুধবার ভোরে খুনের হুমকি দেওয়া ই-মেল পেলেন বহিষ্কৃত বিজেপি নেতা নবীন জিন্দাল। ওই খুনের ভিডিও শেয়ার করে নবীনকে (Naveen Jindal) হুমকি দিয়ে ওই মেলে বলা হয়েছে ‘এবার তোমার পালা’। সকাল ৬টা ৪৩ মিনিটে ওই মেল পান নবীন। ট্যুইট বার্তায় একথা জানান নবীন।

    আরও পড়ুন: “নৃশংস, ভীষণই নিন্দনীয় ঘটনা”, উদয়পুরের হত্যাকাণ্ডে সরব রাজনৈতিক মহল

    ট্যুইটারে পোস্ট করে নবীন জিন্দাল জানিয়েছেন, তাঁকে তিনটি মেল করা হয়েছে বুধবার সকালে। সেই মেলে পাঠানো হয়েছে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ভিডিওটিও। বলা হয়েছে, একই অবস্থা হতে চলেছে নবীন ও তাঁর পরিবারেরও। প্রসঙ্গত, পয়গম্বর বিতর্কে এর আগেও খুনের হুমকি পেয়েছেন নবীন। দিল্লি পুলিশকে এই মেলের কথা জানিয়েছেন তিনি। সরকার ও প্রশাসনের কাছে পরিবার ও তাঁর নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন নবীন।

    [tw]


    [/tw]

    উল্লেখ্য, মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ ধানমণ্ডি এলাকার ওই দরজির দোকানে ঢোকে অভিযুক্ত দুই যুবক মহম্মদ রিয়াজ আখতার ও মহম্মদ গোশ। তারা শুরুতে নিহত দরজির কাছে জামার মাপ দেয়। এরপরই ধারালো অস্ত্র দিয়ে ওই ব্যক্তির মাথায় ও গলায় আঘাত করে। গোটা ঘটনার ভিডিও রেকর্ডও করে হত্যাকারীরা। এরপর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়। ভিডিওতে একাধিক বিষয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করে অভিযুক্তরা। এমনকী প্রধামন্ত্রীকে খুনের হুমকি দেওয়া হয়। 

     

  • Udaipur Tailor Murder: “নৃশংস, ভীষণই নিন্দনীয় ঘটনা”, উদয়পুরের হত্যাকাণ্ডে সরব রাজনৈতিক মহল

    Udaipur Tailor Murder: “নৃশংস, ভীষণই নিন্দনীয় ঘটনা”, উদয়পুরের হত্যাকাণ্ডে সরব রাজনৈতিক মহল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার (Nupur Sharma) পয়গম্বর মন্তব্যকে  সমর্থন করায় উদয়পুরের কানহাইয়া লাল (Kanhaiya Lal) নামে দর্জিকে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনায় গোটা দেশ স্তম্ভিত। ফের নতুন করে  নূপুর শর্মার মন্তব্যকে ঘিরে হিংসার আগুন জ্বলছে রাজস্থানের (Rajasthan) উদয়পুরে (Udaipur)। সেখানে ওই ব্যক্তি নূপুর শর্মাকে সমর্থন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করেছিলেন। তারপরই তাঁর মুণ্ড বিচ্ছিন্ন দেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার পর থেকে হিংসার আগুনে জ্বলছে উদয়পুর। যারা হামলা চালিয়েছে তারা শুধুমাত্র তাকে নির্মমভাবে হত্যা করেনি, সেই ঘটনা রেকর্ড করে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে। সঙ্গে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)- কেও হত্যা করার হুমকি দিয়েছে তারা। এই ঘটনাকে অনেকেই নিন্দা করেছেন ও  অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন দলের নেতারা। 

    ইতিমধ্যেই মঙ্গলবার জমিয়ত উলামা-ই-হিন্দ (Jamiat Ulama-i-Hind )-এর তরফে  উদয়পুর হত্যাকাণ্ডকে নিন্দা করা হয়েছে এবং এটিকে ইসলাম (Islam) ও দেশের আইনের বিরুদ্ধে বলা হয়েছে। জমিয়ত উলামা হিন্দের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হালসিমুদ্দিন কাসমি (Maulana Halceemuddin Qasmi) উদয়পুরের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের নিন্দা করেছেন ও এটিকে ধর্মবিরোধী বলে অভিহিত করেছেন।

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্যে শিরোশ্ছেদ হিন্দু দর্জির, উত্তাল রাজস্থান, বন্ধ ইন্টারনেট

    এদিন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot) এই ঘটনার নিন্দা করে ট্যুইটারে লেখেন, “আমি উদয়পুরে যুবকের হত্যার নিন্দা করছি। এ ঘটনায় জড়িত সকল অপরাধীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং পুলিশ এই অপরাধের একেবারে মূলে যাবে। আমি সব পক্ষকে শান্তি বজায় রাখার জন্য আবেদন করছি। এই ধরনের জঘন্য অপরাধে জড়িত প্রত্যেক ব্যক্তিকে কঠোরতম শাস্তি দেওয়া হবে।” তিনি আরও বলেন, “ আমি এই ঘটনার ভিডিও শেয়ার করে পরিবেশকে অশান্ত করার চেষ্টা না করার জন্য সবার কাছে আবেদন করছি। অপরাধীদের গ্রেফতার করা হয়েছে।”

    [tw]


    [/tw]

    এই ঘটনায় রাহুল গান্ধী ট্যুইটারে লিখেছেন,  উদয়পুরের এই জঘন্য হত্যাকান্ডে তিনি স্তম্ভিত। ধর্মের নামে কোনো হিংসা সহ্য করা হবে না।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: “রাজস্থান সরকারের তোষণের রাজনীতিই সাম্প্রদায়িক উসকানির মূলে”, শিরোশ্ছেদ প্রসঙ্গে বসুন্দরা রাজে

    অরবিন্দ কেজরীওয়াল লেখেন, উদয়পুরের ঘটনা খুবই ভয়াবহ। এই ঘটনাকে তীব্রভাবে নিন্দা করে অপরাধীদের কঠোর শাস্তি চেয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    আইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি (Asaduddin Owaisi) ট্যুইট করেন, ‘উদয়পুরে (Udaipur Murder) নৃশংস হত্যাকাণ্ড ভীষণই নিন্দনীয় ঘটনা। এমন হত্যাকাণ্ডকে কেউই সমর্থন করবে না। কারোর আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারোর নেই। আমরা সবসময় হিংসার বিরোধিতা করেছি। আমরা রাজ্য সরকারের কাছে কঠোরতম শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।”

    [tw]


    [/tw]

    প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এই ঘটনায় সরব হয়ে ট্যুইট করেন ও অপরাধীদের কঠোরতম শাস্তি দেওয়ার দাবি জানান।

    [tw]


    [/tw]

    খবরসূত্রে জানা যায়, এই ঘটনার পরেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে দুই অভিযুক্তকে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাতে উত্তেজনা না ছড়াতে না পারে তার জন্য এলাকার ইন্টারনেট সংযোগও বন্ধ করা হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে অতিরিক্ত  বাহিনী মোতায়েন করেছে পুলিশ। এর পাশাপাশি মৃতের পরিবারকে ৫০ লক্ষ টাকা ও পরিবারের একজনকে সরকারি চাকরি দেওয়ার ঘোষণা করা করেছে রাজ্য সরকার।

     

  • Droupadi Murmu: কাউন্সিলর থেকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী, কে এই দ্রৌপদী মুর্মু?

    Droupadi Murmu: কাউন্সিলর থেকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী, কে এই দ্রৌপদী মুর্মু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে (Presidential Election) শেষমেশ দ্রৌপদী মুর্মুকেই (Droupadi murmu)  প্রার্থী করল এনডিএ (NDA) জোট। ওড়িশার প্রাক্তন বিজেপি নেত্রী দ্রৌপদী সে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী। মোদি (Modi) সরকারের আমলে ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল পদেও ছিলেন তিনি।

    জুলাই মাসের ১৮ তারিখে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এনডিএর তরফে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী ঠিক করতে মঙ্গলবারই বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতৃত্ব। সকাল থেকে বেঙ্কাইয়া নাইডুর নাম ভেসে বেড়ালেও, একেবারে শেষ মুহূর্তে ঘোষণা করা হয় দ্রৌপদীর নাম। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা বলেন, এনডিএ শরিকদের সঙ্গে আলোচনায় সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ২০ জনের নাম এসেছিল। শেষ পর্যন্ত সর্বসম্মতভাবে চূড়ান্ত হয়েছে দ্রৌপদী মুর্মুর নাম।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা

    দ্রৌপদীর জয়ের পথ সুগম বলেই রাজনৈতিক মহলের ধারণা। কারণ ভোটমূল্যের প্রাথমিক হিসাবে কংগ্রেস-তৃণমূল-বাম সহ ১৮টি বিরোধী দলের প্রার্থী যশবন্ত সিনহার তুলনায় বেশ কিছুটা এগিয়ে রয়েছেন দ্রৌপদী।

    [tw]


    [/tw]

    রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী কুড়ি জনের নাম এনডিএর বৈঠকে উঠে এলেও, দ্রৌপদীই যে বিজেপির তুরুপের তাস হতে চলেছেন, সে ইঙ্গিত দিয়েছিল মাধ্যম। রাজনৈতিক মহলের মতে, দলিত নেতা রামনাথ কোবিন্দের পরে আদিবাসী সম্প্রদায়ের দ্রৌপদীকে প্রার্থী করে এবার বিজেপি বিরোধী জোটকে টেক্কা দিল গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদের লড়াইয়ে মুখ ফেরালেন মমতার তিন প্রার্থীই

    ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ জেলার রায়রাংপুর কেন্দ্রের প্রাক্তন বিধায়ক দ্রৌপদী। পেশায় শিক্ষিকা দ্রৌপদীর রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়েছিল রায়রাংপুর পুরভোটে জিতে। অনুন্নত এলাকায় বেড়ে ওঠা। দ্রৌপদীর ছোটবেলা কেটেছে দারিদ্রের মধ্যে। এই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বেড়ে উঠেও চালিয়ে গিয়েছেন পড়াশোনা। ভুবনেশ্বরের রামদেবী মহিলা কলেজ থেকে স্নাতক হন। স্বামী শ্যামচরণ মুর্মু মারা যাওয়ার পর কিছুদিন কাজ করেছিলেন সেচ দফতরের কেরানি হিসেবে। পরে যোগ দেন শিক্ষিকার পদে। তারও পরে যোগ দেন রাজনীতিতে। তার পর আর ফিরে তাকাতে হয়নি প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বেড়া ওঠা দ্রৌপদীকে। ২০০০ ও ২০০৪ সালের বিধানসভা ভোটে জিতে নবীন পট্টানায়েকের নেতৃত্বে বিজেডি-বিজেপি জোট সরকারের মন্ত্রী হয়েছিলেন তিনি। ২০০৭ সালে ওড়িশার সেরা বিধায়ক হয়েছিলেন তিনি। ২০১৫ সালের মে মাস থেকে ২০২১ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপালও ছিলেন দ্রৌপদী।

    বিজেপি বিরোধী শিবিরে মূলত তিনজনের নাম উঠে এসেছিল রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে। এঁরা হলেন, এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার, ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লা এবং পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল কংগ্রেসের গোপালকৃষ্ণ গান্ধী। তিনজনেই রাষ্ট্রপতি পদের দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেন। তার পরেই চূড়ান্ত হয় যশবন্তের নাম। এদিকে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটাভুটি এড়াতে চেষ্টা করেছিলেন বিজেপির রাজনাথ সিং। বিরোধীদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা করলেও, তা ব্যর্থ হয়। তাই এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে ১৮ জুলাই সম্মুখ সমরে নামতে চলেছেন দ্রৌপদী মুর্মু ও যশবন্ত সিনহা।

    রাইসিনা হিলসে শেষমেশ কে পৌঁছান, তা বলবে সময়।

     

  • Presidential Election: সন্ধ্যায় বৈঠকে বিজেপি, মঙ্গলেই চূড়ান্ত রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর নাম?  

    Presidential Election: সন্ধ্যায় বৈঠকে বিজেপি, মঙ্গলেই চূড়ান্ত রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর নাম?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আজ, মঙ্গলবারই রাষ্ট্রপতি (President) পদপ্রার্থীর নাম ঘোষণা করবে বিজেপি (BJP)। সূত্রের খবর, এদিন সন্ধ্যায় বৈঠকে বসবেন বিজেপি নেতৃত্ব। তার পরেই চূড়ান্ত হবে প্রার্থীর নাম। ইতিমধ্যেই এনিয়ে ১৪ জনের একটি কমিটি তৈরি করেছে পদ্ম শিবির।এদিনের বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সহ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।

    জুলাই মাসের ১৮ তারিখে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হওয়ার কথা। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৯ জুন। নির্বাচন হলে ভোট গণনা হবে ২১ জুলাই। বর্তমান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের মেয়াদ শেষ হবে জুলাই মাসের ২৪ তারিখে। তার মধ্যেই সেরে ফেলতে হবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রয়োজনীয় ভোট এনডিএ-র নেই। তাই বিজু জনতা দল ও ওয়াইএসআরসিপির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদের লড়াইয়ে মুখ ফেরালেন মমতার তিন প্রার্থীই

    এদিকে, একটি সূত্রের খবর, বিজেপির রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হতে চলেছেন বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু। সংঘ পরিবারের ইচ্ছেতেই তাঁকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী করতে চলেছে পদ্ম নেতৃত্ব। উপরাষ্ট্রপতিকে আপাতত কয়েক দিনের জন্য সমস্ত কর্মসূচি বাতিল করে দিল্লিতেই থাকতে বলা হয়েছে। নাইডু রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হলে তাঁকে সমর্থন করবে কেসিআরের দল তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি। কারণ নাইডু অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের ভূমিপুত্র। তাছাড়া নাইডুর সঙ্গে কেসিআরের ব্যক্তিগত সম্পর্কও ভাল। বিজেপির এক দিল্লির নেতা বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আমাদের ভোটের যে খামতি রয়েছে, তা তো পূরণ হবেই, প্রয়োজনের থেকে অনেক বেশি সংখ্যক ভোট আমাদের ঝুলিতে আসবে। তিনি বলেন, এনডিএর বাইরে বিজেপি, ওয়াইএসআর কংগ্রেসের পাশাপাশি টিআরএসও আমাদের প্রার্থীকেই সমর্থন করবে। অন্য বিরোধী কয়েকটি দলের থেকেও সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে সর্বসম্মত প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব নাড্ডা, রাজনাথকে

    এদিকে, নাইডুর নাম এক প্রকার ঠিক হতেই তাঁর  পক্ষে সমর্থন জোগাড়ে নেমে পড়েছে বিজেপি। ঠিক হয়েছে, বিভিন্ন ধর্ম সম্প্রদায়ের ধর্মগুরুদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক করবেন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী। দেশের আইআইটি, আইআইএমের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আধিকারিক, ন্যাটো, রাষ্ট্রসংঘের মতো বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং সমাজের পিছিয়ে পড়া মহিলাদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গেও করবেন ভার্চুয়াল বৈঠক।

    এদিকে, এদিনই সন্ধ্যায় বৈঠকে বসতে চলেছেন বিজেপি বিরোধী ১৭টি রাজনৈতিক দল। বিরোধীদের তরফে রাষ্ট্রপতি পদে শোনা যাচ্ছে এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার, ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লা, মাহাত্মা গান্ধীর প্রপৌত্র গোপালকৃষ্ণ গান্ধীর নাম। তবে পাওয়ার এবং ফারুক দুজনেই জানিয়ে দিয়েছে, রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হতে রাজি নন তাঁরা।

     

  • International Yoga Day: “যোগ জীবনে শান্তি আনে” আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে অভিমত মোদির

    International Yoga Day: “যোগ জীবনে শান্তি আনে” আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে অভিমত মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগাসন জীবনের অংশ নয়, উপায় হয়ে উঠেছে। অষ্টম আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে (8th International Day of Yoga) কর্নাটকের মাইসুরু প্যালেস (Mysuru Palace) থেকে এই বার্তাই দিয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। প্রতি বছর এই দিনটিকে বিশেষ ভাবে পালন করেন তিনি। মঙ্গলবার কর্নাটকের (Karnataka) মাইসুরু প্যালেসে আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে উপস্থিত ছিলেন মোদি। উপস্থিত ছিলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই (Vasavaraj Bommai), ছিলেন সর্বানন্দ সোনোয়াল (Sarbananda Sonowal)। যোগ দিবসের এই অনুষ্ঠানে ছিলেন প্রায় ১৫ হাজার মানুষ।

    এদিন আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের (World Yoga Day) শুভেচ্ছা জানিয়ে বিশেষ বার্তা দিয়েছেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী তাঁর এই ভাষণে যোগাসনের গুরুত্ব সম্পর্কে বলেন সকলকে অবহিত করেন। জনগেণর উদ্দেশে তিনি বলেন, “যোগাসন আমাদের জীবনে শান্তি আনে। এই শান্তি শুধু ব্যক্তি জীবনে নয়, যোগব্যায়াম আমাদের সমাজ, দেশ, বিশ্ব এবং মহাবিশ্বে শান্তি আনে।” এরপর মোদি যোগ দেন যোগব্যায়াম কর্মসূচিতে।

    [tw]


    [/tw]

    এবারের যোগ দিবসের থিম ‘যোগা ফর হিউম্যানিটি’ (Yoga for humanity)। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যোগা সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রয়োজনীয়।”  যোগ শক্তি বিশ্ব স্বাস্থ্যকে দিশা দেখাচ্ছে। বর্তমানে যোগব্যায়াম বিশ্বব্যাপী পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তি হয়ে উঠছে। তিনি আরও বলেন যোগব্যায়াম মানুষকে সুস্থ জীবনের আস্থা দিচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: “জ্ঞান, কর্ম এবং ভক্তির একটি নিখুঁত সংমিশ্রণ”, যোগ সাধনা প্রসঙ্গে মোদি

    প্রধানমন্ত্রী জানান, ‘গার্ডিয়ান রিং অফ যোগ’-এর ব্যবহার এখন সারা বিশ্বে করা হচ্ছে। সূর্যোদয়ের সঙ্গে এবং সূর্যের গতিবিধির সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানুষ যোগব্যায়াম করছে। শুধু মাইসুরু প্যালেস নয়, আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে দেশের ৭৫টি জায়গায় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রকের তরফে।

    দেশের ৭৫টি ঐতিহাসিক স্থানে যোগাভ্যাস করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা। দিল্লির লোটাস টেম্পলে এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar), যন্তর মন্তরে নির্মলা সীতারমণ (Nirmala Sitharaman), নাগপুরে নিতিন গডকড়ি (Nitin Gadkari), জয়সলমেরে গজেন্দ্র শেখাওয়াত। এছাড়াও দিল্লিতে রবিশঙ্কর প্রসাদ, লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা ও হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee) যোগ দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

  • Amarnath yatra 2022: অমরনাথ যাত্রা শুরু ৩০ জুন, এগুলি সঙ্গে না রাখলে পড়বেন সমস্যায়

    Amarnath yatra 2022: অমরনাথ যাত্রা শুরু ৩০ জুন, এগুলি সঙ্গে না রাখলে পড়বেন সমস্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গেল তুষারতীর্থ অমরনাথ যাত্রার (Amarnath yatra) প্রস্তুতি। যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তৎপর জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) পুলিশ প্রশাসন। যাত্রীদের কথা মাথায় রেখে এবার বিজ্ঞপ্তি জারি করল প্রশাসন। প্রতিটি যাত্রীকে এবার আধারকার্ড (Aadhar Card) নম্বর জমা দিতে হবে।

    অমরনাথ যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তৎপর পুলিশ প্রশাসন। যাত্রীদের কথা মাথায় রেখে এবার বিজ্ঞপ্তি জারি করল জম্মু ও কাশ্মীর সরকার। অমরনাথ যাত্রীদের আধার কার্ড নম্বর জমা করতে হবে। সরকারের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আধারকার্ড ফর গুড গভর্নেন্স রুলস ২০২০-র রুল ৫ অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদন নিয়ে, যেসব তীর্থযাত্রী অমনাথ যাত্রায় অংশ নিতে চান, তাঁদের কাছে আধার কার্ড থাকতে হবে বা আধারের প্রমাণ দিতে হবে। এই বিজ্ঞপ্তি জারির পর থেকেই মেনে চলতে হবে নির্দিষ্ট নির্দেশিকা।

    আরও পড়ুন : জম্মু ও কাশ্মীরের কুপওয়ারায় সেনা এনকাউন্টারে খতম দুই লস্কর জঙ্গি

    করোনা আবহে দু বছর বন্ধ ছিল অমরনাথ যাত্রা। পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এবার ফের হচ্ছে। যাত্রা শুরু ৩০ জুন। চলবে ১১ আগস্ট পর্যন্ত। বৃহস্পতিবারই অমরনাথ যাত্রার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা।

    প্রশাসনের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে। যাত্রার নিরাপত্তার জন্য আধিকারিকদের প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। সময় মতো আধিকারিকদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে হবে। পরিবহণ, থাকার ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ, জল, স্বাস্থ্য, দোকান, খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে।

    আরও পড়ুন : কাশ্মীরি পণ্ডিতদের অন্যত্র সরানোর দাবি খারিজ জম্মু-কাশ্মীর সরকারের

    জানা গিয়েছে, এবারই প্রথম কাশ্মীরের শ্রীনগর থেকে পঞ্চতরণী পর্যন্ত হেলিকপ্টার চালানো হবে তীর্থযাত্রীদের সুবিধার্থে। এই পঞ্চতরণী থেকে ৬ কিলোমিটার হেঁটে পৌঁছতে হবে অমরনাথ গুহায়। আগাম বুকিং ছাড়া কেউ অমরনাথ যেতে চাইলে জম্মু ও শ্রীনগরে গিয়ে বুকিং করতে পারবেন। পারমিটের জন্য পেমেন্ট করা যাবে অনলাইনে। আধারকার্ড ছাড়াও যাত্রীদের সঙ্গে থাকতে হবে চলতি বছরের ২২ মার্চের মধ্যে চিকিৎসকের দেওয়া মেডিক্যাল সার্টিফিকেট। ৪টি পাশপোর্ট সাইজের ছবি। বয়সের ক্ষেত্রেও রয়েছে কড়াকড়ি। যাত্রায় অংশ নিতে পারবে না ১৩ বছরের নীচের কেউ। ৭৫ বছরের ঊর্ধ্বেও কেউ যেতে পারবেন না তুষারতীর্থ দর্শনে। যাত্রায় অংশ নিতে পারবেন না ছ সপ্তাহের বেশি গর্ভবতী কোনও মহিলাও।

     

  • Presidential Polls: জয়ী দ্রৌপদী, মমতা ব্যর্থ, তৃণমূলনেত্রীকে কটাক্ষ বিজেপির

    Presidential Polls: জয়ী দ্রৌপদী, মমতা ব্যর্থ, তৃণমূলনেত্রীকে কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস রচনা করেছেন দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi murmu)। রাষ্ট্রপতি (President) পদে জয়ী হয়েছেন তিনি। তাঁর জয়ে উল্লসিত আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষজন। এই প্রথম জনজাতি সম্প্রদায়ের কোনও মহিলা পা রাখতে চলেছেন রাইসিনা হিলসে (Raisina Hills)। দ্রৌপদীর ঐতিহাসিক জয়ের পর তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata)। তার পরেই তাঁকে নিশানা করেছেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব।

    রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএর প্রার্থী হয়েছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপি বিরোধী ১৭টি দলের প্রার্থী হয়েছিলেন যশবন্ত সিনহা (Yashwant Sinha)। যশবন্ত তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি ছিলেন। পরে দল ছেড়ে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হন। বৃহস্পতিবার ফল বেরিয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের। বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু। এর পরেই তাঁকে শুভেচ্ছা জানান মমতা। শুভেচ্ছাবার্তায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত দ্রৌপদী মুর্মু অভিনন্দন জানাতে চাই। সংবিধানের আদর্শ রক্ষা করার জন্য ও গণতন্ত্রের রক্ষক হওয়ার জন্য দেশ আন্তরিকভাবে আপনাকে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে দেখবে। দেশের গণতন্ত্র যখন একটা সমস্যার মধ্যে দিয়ে চলেছে তখন আপনার ওপরে মানুষের আশা অনেক।

    আরও পড়ুন : মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    এদিন মমতাকে কটাক্ষ করেন বিজেপির অমিত মালব্য (Amit Malviya)। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, দুই টিএমসি সাংসদ ও একজন বিধায়ক ক্রস ভোট দিয়েছেন। দুই টিএমসি সাংসদ ও ৪ জন বিধায়কের ভোট অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বিরোধী ঐক্যের স্ব-নিযুক্ত সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর নিজের বিধায়কদের ওপরই রাশ টানতে ব্যর্থ হয়েছেন। অন্যদিকে, ভয় দেখানো সত্ত্বেও সমস্ত বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ বিধায়ক শ্রীমতি দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করেছেন।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন : দ্রৌপদীকে ভোট দিতে পারব না, মোদির দূতকে বললেন মমতা

    এদিকে, দ্রৌপদীর জয়ে উল্লসিত জনজাতি সম্প্রদায়ের লোকজন। আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, এদিকে ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ধামসা-মাদল নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ। রাষ্ট্রপতি পদে যশবন্তকে প্রার্থী করার পেছনে বড় ভূমিকা ছিল তৃণমূল সুপ্রিমোর। শরদ পাওয়ার, ফারুখ আবদুল্লা এবং গোপালকৃষ্ণ গান্ধী রাষ্ট্রপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রাজি না হওয়ায় শেষমেশ যশবন্তকে প্রার্থী করা হয়। ভোটের ফলে দেখা যায় মুখ থুবড়ে পড়েছেন যশবন্ত। শেষ হাসি হেসেছেন বিজেপির দ্রৌপদী।

  • India-China: দেশের উপর নজরদারি! প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছ দিয়ে উড়ে যাচ্ছে চিনা যুদ্ধবিমান

    India-China: দেশের উপর নজরদারি! প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছ দিয়ে উড়ে যাচ্ছে চিনা যুদ্ধবিমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের সামরিক তোড়জোড় নিয়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি সীমান্তে। ভারতের সঙ্গে চিনের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়ে দুই দেশের কমান্ডার পর্যায়ে ক্রমাগত আলোচনা চলছে। তার পরেও প্রায়শই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার (LAC) কাছ দিয়ে উড়ে যাচ্ছে চিনা যুদ্ধবিমান। এভাবেই ভারতীয় সেনা ও দেশের নিরাপত্তার উপর নজরদারি চালাচ্ছে চিন বলে অনুমান প্রতিরক্ষামন্ত্রকের। সেনা সূত্রে খবর, চিনা বাহিনী বহুবার পূর্ব লাদাখে (Eastern Ladakh) মোতায়েন ভারতীয় সেনাদের উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করছে।

    বায়ুসেনা (IAF) সূত্রে খবর, গত তিন থেকে চার সপ্তাহে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবার চিনের বিমান ওড়ানোর ঘটনা বেড়েছে। বায়ুসেনা পরিস্থিতির প্রতি নজর রাখছে। এই ঘটনা কোনওভাবেই তারা বাড়তে দেবে না বলে বায়ুসেনা সূত্রে জানানো হয়েছে। বেশ কিছু বিশেষজ্ঞ বলছেন যে, এই এলাকায় ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেমন রয়েছে তা দেখার উদ্দেশ্যেই এটা করা হচ্ছে।

    সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, “জে-১১ সহ চিনা ফাইটার জেটগুলি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছাকাছি উড়ে চলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে এই অঞ্চলে ১০ কিলোমিটার কনফিডেন্স বিল্ডিং মেজার (সিবিএম) লাইন লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। এই উস্কানিগুলির একটি শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া হিসাবে, ভারতীয় বিমান বাহিনী মিগ-২৯ এবং মিরাজ ২০০০ সহ সবচেয়ে শক্তিশালী যুদ্ধ বিমানগুলিকে উন্নত ঘাঁটিতে স্থানান্তরিত করেছে যেখান থেকে তারা কয়েক মিনিটের মধ্যে চিনা কার্যকলাপের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে।”

    আরও পড়ুন: শিলিগুড়ি করিডরের কাছে চিন! ডোকলাম সীমান্তে গ্রাম বানাচ্ছে বেজিং

    প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, পূর্ব লাদাখে (Eastern Ladakh) সীমান্তের ওপারে চিনের হোটান বায়ুসেনা ঘাঁটিতে তৎপরতা নজরে এসেছে। সেখানে ২৫টি অত্যাধুনিক জে-১১ ও জে-২০ যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছে লালফৌজ। আগে ওই এয়ারবেসে মিগ-২১-এর মতো বিমান রাখত চিন। কিন্তু এবার আধুনিক ও জটিল যুদ্ধে সক্ষম জে-১১ এর মতো বিমান মোতায়েন চিন্তার বিষয়। তবে ভারতও ছেড়ে কথা বলবে না বলে সেনা সূত্রে জানানো হয়েছে। সীমান্তের কাছে চিনা যুদ্ধবিমান দেখতে পেলেই তার যোগ্য জবাব দেওয়ার জন্য তৈরি থাকে ভারতীয় বায়ুসেনা। আঘাত হলে তার প্রত্যুত্তর দেওয়া হবে বলে দাবি বায়ুসেনার।

LinkedIn
Share