Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • INS Vikrant: বিক্রান্তের ডেকে নামবে কে? চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা, দৌড়ে এগিয়ে…

    INS Vikrant: বিক্রান্তের ডেকে নামবে কে? চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা, দৌড়ে এগিয়ে…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্তর্ভুক্তির অপেক্ষায় ভারতের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত (INS Vikrant)। বিক্রান্তের জন্য ২৬টি ফাইটার জেট কেনার কথা ভাবছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। আগামী ২ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) কোচিতে দেশের বৃহত্তম যুদ্ধজাহাজ বিক্রান্তকে আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে (Indian Navy) অন্তর্ভুক্ত করবেন।

    মার্কিন সংস্থা বোয়িং (Boeing) নির্মিত সুপার হর্নেট (F/A-18 E/F Super Hornet) আর ফরাসি সংস্থা দাসো নির্মিত রাফাল-এম (Rafale-M) গত জুন মাসে গোয়ার সমুদ্র সৈকতের কাছে গড়ে ওঠা ভারতীয় নৌসেনার পরীক্ষাকেন্দ্র আইএনএস হানসা-য় তাদের কর্মদক্ষতা দেখিয়েছে। নৌসেনার তরফে দাবি করা হয়েছে, এরা প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশকে সেরাটা দিতে প্রস্তুত। তাই বোয়িংয়ের ফাইটার জেট কেনার ক্ষেত্রে ইতিবাচক সাড়া মিলবে বলে অনুমান।

    আরও পড়ুন: নৌসেনার হাতে এল দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত, অন্তর্ভুক্তি কবে?

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, বোয়িংয়ের তরফে নতুন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, ভারত যদি তাদের যুদ্ধবিমান নেয়, তাহলে আগামী ১০ বছরে ভারতে ৩৬০ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনৈতিক ফায়দা হবে। সংস্থার দাবি, তাদের ফাইটার জেটকে যদি নির্বাচিত করা হয়, তাহলে ভারতে উৎপাদন থেকে শুরু করে কারিগরি ও প্রযুক্তি হস্তান্তর, পরিকাঠামো এবং প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিনিয়োগ করবে আমেরিকা।

    বম্বার্স অ্যান্ড ফাইটার্স বোয়িং ডিফেন্স স্পেস অ্য়ান্ড সিকিউরিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট স্টিভ পার্কার জানিয়েছেন,  ভারতকে “এফ/এ-১৮ ই/এফ সুপার হর্নেট ব্লক ৩” (F/A-18 E/F Super Hornet Block 3) দিতে প্রস্তুত তারা।  আধুনিক মানের এই যুদ্ধবিমান যে কোনও শত্রুর মোকাবিলা করতে সক্ষম। সুপার হর্নেট ভারতীয় সেনাকে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে দেবে। বোয়িংয়ের তৈরি সুপার হর্নেট মার্কিন নৌবাহিনীর কাছে ভরসার যুদ্ধবিমান। বিমানবাহী রণতরীর জন্য নির্মিত বহুমুখী ফাইটার জেটটি ১৯৯১ উপসাগরীয় যুদ্ধের (1991 Gulf War) সময় থেকে স্ট্রাইক অপারেশন করে এসেছে।

    আরও পড়ুন: চতুর্থ সি-ট্রায়াল সফলভাবে সম্পন্ন ‘আইএনএস বিক্রান্ত’-এর, ছবি প্রকাশ নৌসেনার

    ভারতে বোয়িংয়ের কর্ণধার সলিল গুপ্ত জানিয়েছেন, সুপার হর্নেটকে নির্বাচন করা হলে তা ভারতীয় প্রতিরক্ষা শিল্পের ক্ষেত্রকে আরও উজ্জীবিত করবে। আত্মনির্ভর ভারতের ক্ষেত্রেও এটা একটা বড় দিক। উল্লেখ্য, ভারতের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি রণতরী বিক্রান্তে ব্যবহার করা হয়েছে ৪৫ হাজার টন স্টিল, যা দিয়ে তৈরি করা যাবে চারটি আইফেল টাওয়ার। ২৬২ মিটার দৈর্ঘের এ রণতরী দেড় হাজার সেনা সদস্য ও ৩০টির বেশি যুদ্ধবিমান বহনে সক্ষম। পাড়ি দিতে পারবে টানা ২ হাজার ৪০০ কিলোমিটার পথ।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court on PMLA: পিএমএলএ আইন নিয়ে আগের রায় পর্যালোচনায় সুপ্রিম কোর্ট, বিবেচনায় দুটি ধারা 

    Supreme Court on PMLA: পিএমএলএ আইন নিয়ে আগের রায় পর্যালোচনায় সুপ্রিম কোর্ট, বিবেচনায় দুটি ধারা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত মাসেই আর্থিক দুর্নীতি মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (Enforcement Directorate) ক্ষমতাকে (PMLA) ছাড়পত্র দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। সেই রায়ের বিরোধীতা করেছিল দেশের বিরোধী দলগুলি। সুপ্রিম কোর্টের ইডিকে বিশেষ ক্ষমতা দেওয়ার এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে বিষয়টিকে পুনর্বিবেচনা করার আবেদন জানিয়ে মামলা দায়ের করেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ কার্তি চিদম্বরম। এবার আর্থিক দুর্নীতি মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের ক্ষমতা বহাল রাখার রায় পুনর্বিবেচনা (Review) করতে সম্মত হল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। শীর্ষ আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, আর্থিক দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন অনুসারে রায়ের দুটি বিষয় রয়েছে। একদিকে যেমন ইডির গ্রেফতারির সময় প্রতিক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ইসিআইআরের অনুলিপি দেখানো বাধ্যতামূক নয়। তেমনি অন্যদিকে, অভিযুক্তকে নির্দোষ প্রমাণের সুযোগ। এই দুইটি বিষয় সামনে রেখে আগের রায় পুনর্বিবেচনার প্রয়োজন রয়েছে বলে সুপ্রিম কোর্টের তরফে জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ২৯ অগাস্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলার শুনানি শুরু 

    ইডির ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কিছুদিন আগেই বিরোধী দলগুলি সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। ইডির বিরুদ্ধে সেই মামলায় সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলা হয়েছিল। অনেক ক্ষেত্রেই ইডি গ্রেফতারের সময় ইসিআইআরের অনুলিপি অভিযুক্ত বা অভিযুক্তের আইনজীবীকে দেখাচ্ছেন না বলে অভিযোগকারীরা আদালতে জানিয়েছিলেন। এবার এই ইসিয়াইআর কী? ইসিআইআরের অনুলিপি হল এনফোর্সমেন্ট কেস ইনফোর্সমেন্ট রিপোর্ট। ইডির ইসিআইআর অনেকটাই পুলিশের এফআইআরের মতো। এছাড়া ইডির বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের অভিযোগও করা হয়েছিল। পাশাপাশি বিরোধীরা এও অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক হিংসা চরিতার্থ করতে ক্ষমতা অপব্যবহার করছে ইডি। 

    ইডির ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিমকোর্টে ২৪০টির বেশি পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল। জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী অনিল দেশমুখ, কংগ্রেস সাংসদ কার্তি চিদাম্বরম ইডির বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। এই তালিকায় রয়েছেন দেশের আরও অনেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও বিশিষ্ট জনেরা। ২৭ জুলাই সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি এএম খানইউলকরের বেঞ্চ ইডির ক্ষমতার পক্ষে রায় দিয়েছিল।

    আরও পড়ুন: অসাংবিধানিক! ১৯৮৮ সালের বেনামি লেনদেন আইনের একটি ধারা বাতিল করল সুপ্রিম কোর্ট 

    সুপ্রিম কোর্টের তরফে জানানো হয়েছিল, কোনও ব্যক্তিকে গ্রেফতার করার আগে তাঁকে ইডির তরফে কেস ইনফরমেশন কপি (ECIR) দেওয়ার কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। আরও বলা হয়েছিল অভিযুক্তকে দোষী প্রমাণ করার কোনও দায় নেই তদন্তকারী সংস্থার। বরং অপরাধীকে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে হবে। এই দুটি নির্দেশই পুনরায় বিবেচনা করে দেখা হবে এদিন পুনর্বিবেচনা করা হবে জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি এন ভি রমণের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ জানিয়েছে, “এই দুটি প্রাথমিক বিষয়ের পুনর্বিবেচনা করার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Modi on 6G: উৎসবের মরশুমে ৫জি, চলতি দশকের শেষে ৬জি! জানুন দেশে প্রযুক্তি বিপ্লব নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi on 6G: উৎসবের মরশুমে ৫জি, চলতি দশকের শেষে ৬জি! জানুন দেশে প্রযুক্তি বিপ্লব নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের লক্ষ্য চলতি দশক শেষ হওয়ার আগে ৬জি (6G) প্রযুক্তির টেলিকম পরিষেবা চালু করে দেওয়া।  বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে এই কথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। পুজোর সময়েই কলকাতা-সহ দেশের ১৩টি শহরে চালু হতে চলেছে ৫জি পরিষেবা৷ তার আগেই ৬জি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর এই বার্তা। মোদি বলেন, “যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির উপরেই এই শতকের অগ্রগতি নির্ভর করছে। তাই চলতি দশকের মধ্যে ৬জি আনতে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করেছে একটি বিশেষ টাস্ক ফোর্স।”

    এদিন দেশের টেলিকম ক্ষেত্রের ভূয়সী প্রশংসাও করতে দেখা যায় মোদিকে। তাঁর মতে, আত্মনির্ভরতা ও স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতার এক সেরা নিদর্শন এই ক্ষেত্রের উত্তরণ। এরপরই তিনি জানান, ২০৩০ সালের মধ্যেই যাতে ৬জি পরিষেবা শুরু করা যায়, সেবিষয়ে পদক্ষেপ ইতিমধ্য়েই করেছে কেন্দ্র। মোদি বলেন, “আজ দেশের প্রতিটি গ্রামকে যুক্ত করা যাচ্ছে অপটিক্যাল ফাইবারের সাহায্যে। ২০১৪ সালের আগে ১০০টি গ্রাম পঞ্চায়েতেও অপটিক্যাল ফাইবার ছিল না। অথচ আজ ১ কোটি ৭৫ লক্ষ গ্রাম পঞ্চায়েতে ব্রন্ডব্যান্ড সংযোগ রয়েছে। আর এর ফলে গ্রামে গ্রামে সরকারি পরিষেবা পৌঁছনো সম্ভব হয়েছে। এই ভাবে প্রযুক্তি আজ আর কেবল একটি ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নেই। তা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পড়েছে।”

    আরও পড়ুন: বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদি! ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লালকেল্লার ভাষণ

    সব কিছু ঠিক থাকলে ১২ অক্টোবর থেকেই হাই স্পিড ইন্টারনেট পরিষেবা পাবে কলকাতা-সহ ১৩টি শহর৷ সেপ্টেম্বরের শেষে ‘ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসে’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই হয়তো ৫জি’র যাত্রাপথের শুভ সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী ৷ কলকাতা ছাড়াও প্রথম পর্যায়ে ৫জি পরিষেবা চালু করা হবে দিল্লি, আহমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, চেন্নাই, গান্ধীনগর, গুরুগ্রাম, লখনউ, হায়দরাবাদ, জামনগর, মুম্বই ও পুণেতে। ইতিমধ্যেই সার্ভিস প্রোভাইডারদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন টেলিকম মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব৷ ৫জি স্পেকট্রামের নিলামে জয়ী হয়েছে ভারতী এয়ারটেল, রিলায়েন্স জিও, ভোডাফোন আইডিয়া ও আদানি ডেটা নেটওয়ার্কস৷ এই সংস্থাগুলির কাছে ইতিমধ্যেই সরকারি চিঠি পৌঁছে গিয়েছে। যাতে তারা  প্রস্তুতি সম্পন্ন করে পরিষেবা শুরু করার জন্য তৈরি থাকতে পারে৷ প্রধানমন্ত্রী জানান, “৫জির ফলে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিকাঠামো ও লজিস্টিক্সের মতো বহু ক্ষেত্রেরই উন্নতি হবে। এর ফলে অনেক নতুন কর্মসংস্থানও তৈরি হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Chamundeshwari Idol: বিশ্বের উচ্চতম চামুণ্ডেশ্বরী মূর্তি তৈরি করলেন মুসলমান শিল্পী! 

    Chamundeshwari Idol: বিশ্বের উচ্চতম চামুণ্ডেশ্বরী মূর্তি তৈরি করলেন মুসলমান শিল্পী! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চামুণ্ডেশ্বরীর মূর্তি (Chamundeshwari Idol) তৈরি করলেন মুসলমান (Muslim) শিল্পী! বিশ্বের উচ্চতম মূর্তি এটি। কর্নাটকের (Karnataka) রামনগরের চামুণ্ডেশ্বরী মূর্তি দেখতে দলে দলে ভিড় করছেন দেশ বিদেশের দর্শনার্থীরা। এই রাজ্যেরেই মাইসুরুতেও রয়েছে অন্য একটি চামুণ্ডী মন্দিরও। রামনগরের এই মন্দির দেখে তাঁদের অনেকেই চলে যাচ্ছেন মাইসুরুতে, দেব দর্শনে।    

    দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মাঝে মধ্যেই হয় হিন্দু-মুসলিম হিংসা। তবে ব্যতিক্রম রামনগরের এই চামুণ্ডেশ্বরীর মন্দির। মন্দিরের প্রধান পুরোহিত বিজি মলেশ বলেন, এই মন্দিরের প্রধান বৈশিষ্ট্যই হল বিশ্বের সব চেয়ে উঁচু চামুণ্ডী মূর্তি রয়েছে এই মন্দিরে। হিন্দুর আরাধ্যা এই দেবীর মূর্তিটি তৈরি হয়েছে বেঙ্গালুরুর এক মুসলিম শিল্পীর তত্ত্বাবধানে। তিনি বলেন, মুসলমান শিল্পী মুজ্জামিল খানের নেতৃত্বে ২০ জন কারিগর পাঁচলোহার এই মূর্তিটি তৈরি করেছিলেন। এখানে দেবী অষ্টাদশভুজা। মূর্তিটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল তিন বছর। জানা গিয়েছে, রামনগর ও তার সন্নিহিত এলাকার লোকজন পুরানো ধাতু দিয়েছিল মূর্তি নির্মাণের জন্য। এর মধ্যে কী না ছিল! পুরানো তামার গামলা, ব্রোঞ্জের পাত্র, পুরানো বয়লার, ভাঙা ধাতুর ল্যাম্প এবং অব্যবহৃত জিনিসপত্র। এর মধ্যে ছিল অ্যালুমিনিয়ামও। সোনা, রুপোও ব্যবহার করা হয়েছে মূর্তি তৈরিতে। প্রধান পুরোহিত বলেন, মূর্তি নির্মাণে সব মিলিয়ে ৩৬ টন মিশ্র ধাতু ব্যবহার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : কর্নাটক হিজাব বিতর্কে মুণ্ডচ্ছেদের হুমকি, গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি নেতা

    মন্দির কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজন কাজ করলেও ধর্মীয় সেন্টিমেন্ট টোল খায়নি এতটুকুও। প্রধান পুরোহিত বলেন, তাঁরা জানতেন, তাঁরা মন্দির নির্মাণের কাজ করছেন। মূর্তি নির্মাণের সময়সীমার পুরো সময়টা তাঁরা নিরামিষ খাবার খেয়েছেন। আমিষ খাবারের খোঁজে বাইরে যেতেন না। তাঁদের ধর্মীয় উৎসবের সময় তাঁরা দিন কয়েকের জন্য চলে যেতেন বটে, পরে ফিরে স্নান করে শুরু করতেন মূর্তি নির্মাণের কাজ। এই তিন বছর তাঁরা ধূমপান করেননি। স্পর্শ করেননি মদও। মুজ্জামিল বলেন, প্রথমে মাটির মূর্তি তৈরি করা হয়। পরে মূর্তি যাতে নিখুঁত হয়, সেজন্য ফাইবার ব্যবহার করা হয়। পরে ফাইবার সরিয়ে ঢেলে দেওয়া হয় তরল মিশ্র ধাতু। মূর্তি তৈরির পরে করা হয় পালিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jammu Kashmir: বানচাল অনুপ্রবেশের চেষ্টা, কাশ্মীরে খতম ৩ পাক জঙ্গি, উদ্ধার সমরাস্ত্রও

    Jammu Kashmir: বানচাল অনুপ্রবেশের চেষ্টা, কাশ্মীরে খতম ৩ পাক জঙ্গি, উদ্ধার সমরাস্ত্রও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অনুপ্রবেশের (Infiltration) চেষ্টা বন্ধ করল ভারতীয় সেনা (Indian Army)। বৃহস্পতিবার জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) বারমুলা জেলার উরি সেক্টরে অনুপ্রেবেশের চেষ্টা করে পাকিস্তান (Pakistan) মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। বাধা দেয় সীমান্তে প্রহরারত জওয়ানরা। দু পক্ষে শুরু হয় গুলির লড়াই। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তিন অনুপ্রবেশকারীর। উদ্ধার হয়েছে সমরাস্ত্রও।

    শ্রীনগরে থাকা ভারতীয় সেনার জনসংযোগ আধিকারিক কর্নেল এমরন মুসাভি জানান, উত্তর কাশ্মীরের বারামুল্লা জেলার উরি সেক্টরের কামালকোটের মাদিয়ান নানক পোস্ট দিয়ে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেছিল পাকিস্তানের তিন জঙ্গি। গোয়েন্দা সূত্রে খবর পেয়ে আগে থেকেই তৈরি ছিলেন জওয়ানরা। জনসংযোগ আধিকারিক বলেন, অনুপ্রবেশের খবর পেয়ে ২৪ অগাস্ট বিকাল থেকেই তৈরি ছিলেন জওয়ানরা। সীমান্তরেখার বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। বৈদ্যুতিন নজরদারিও চালানো হচ্ছিল। ২৫ অগাস্ট সকাল ৭টা নাগাদ তিন জঙ্গির অনুপ্রবেশের চেষ্টা নজরে আসে।

    তিনি বলেন, ২৫ অগাস্ট সকাল পৌনে ৯টা নাগাদ নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় প্রান্তে জঙ্গিদের রোখে ভারতীয় সেনা। সেখানে দু’ পক্ষের মধ্যে প্রবল গুলির লড়াই হয়। তখনই মৃত্যু হয় তিন পাক জঙ্গির। জানা গিয়েছে, মৃত জঙ্গিদের কাছ থেকে ২টি একে রাইফেল, একটি চিনা এম-১৬ রাইফেল এবং বেশ কিছু যুদ্ধাস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। মুসাভি বলেন, ভারতীয় সেনার সফল অপারেশনের জেরে তিন জঙ্গির মৃত্যু নয়, জঙ্গি অনুপ্রবেশের নেপথ্যে পাকিস্তানের মদতের দিকটিও উন্মোচিত হয়েছে। এই ঘটনায় সামনে এসেছে জম্মু-কাশ্মীরের শান্তি নষ্ট করতে পাকিস্তানের মদতের বিষয়টিও।

    আরও পড়ুন : ফের জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা, শহিদ তিন জওয়ান, নিকেশ দুই জঙ্গি

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকালেও পাক মদতপুষ্ট দুই জঙ্গির দেহ উদ্ধার হয় সীমান্তে। এই জঙ্গিরাও ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছিল। সময় মতো ঘটনাটি প্রহরারত জওয়ানদের নজরে পড়ে যাওয়ায় ব্যর্থ হয় অনুপ্রবেশের চেষ্টা। উদ্ধার হয় দুই জঙ্গির দেহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Supreme Court: ২৯ অগাস্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলার শুনানি শুরু

    Supreme Court: ২৯ অগাস্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলার শুনানি শুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) শুনানি শুরু হবে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের (Constitution Bench) মামলার। ২৯ অগাস্ট ওই মামলাগুলির শুনানি শুরু হবে। এর মধ্যে রয়েছে বহু-বিবাহের বৈধতা, নিকাহ হালালা এবং মুসলিম বিবাহ সংক্রান্ত কয়েকটি প্রথা (Muslim Marriage Practices)। এছাড়া, শুনানির তালিকায় রয়েছে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য আর্থিক সংরক্ষণ, হোয়াটসঅ্যাপ প্রাইভেসি পলিসি (Whatsapp Privacy Policy), আঞ্চলিক আপিল কোর্ট (Regional Appeal court) প্রতিষ্ঠা, পাঞ্জাবের শিখদের সংখ্যালঘু মর্যাদাদান (Sikh Minority status) এবং ২০১৬ সালের নোটবন্দির সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ মামলাও।

    সম্প্রতি এই মর্মে একটি নোটিশ জারি করা হয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত কর্তৃপক্ষের তরফে। তাতে বলা হয়েছে পাঁচ বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত সাংবিধানিক বেঞ্চে শুরু হবে নানা মামলার শুনানি। জানা গিয়েছে, ১ অগাস্ট প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সব মিলিয়ে সাংবিধানিক বেঞ্চে বিবেচনাধীন রয়েছে ৪৯২টি মামলা। তার মধ্যে ৫৩ মামলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই মামলাগুলির শুনানি এখনও শেষ হয়নি। এই ৪৯২টি মামলার মধ্যে পাঁচ বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত সাংবিধানিক বেঞ্চে রয়েছে ৪১টি প্রধান মামলা। সাতজন বিচারপতিকে নিয়ে গঠিতে সাংবিধানিক বেঞ্চে শুনানি হবে সাতটি প্রধান মামলা ও সেই সংক্রান্ত আরও আটটি মামলা। নজন বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত সাংবিধানিক বেঞ্চে শুনানি বকেয়া রয়েছে পাঁচটি প্রধান মামলা এবং সেই সংক্রান্ত ১৩০টি মামলার।

    আরও পড়ুন : খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মধ্যে বিভাজন রেখা প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    প্রসঙ্গত, সংবিধানের ১৪৫ (৩) ধারা অনুযায়ী, সেসব মামলায় সংবিধানের ব্যাখ্যার প্রয়োজন, সেক্ষেত্রে অন্তত পাঁচজন বিচারপতিকে নিয়ে গড়তে হবে সাংবিধানিক বেঞ্চ। পরবর্তীকালে এই মামলাগুলি যাতে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকতে পারে, সেই কারণেই গঠন করতে হবে সাংবিধানিক বেঞ্চ। কারণ সাংবিধানিক বেঞ্চে এই সব মামলার শুনানির জেরে যে রায় ঘোষণা হবে, সেগুলির সামাজিক-রাজনৈতিক প্রভাব অস্বীকার করা যায় না। নয়া অধিকার সম্পর্কে মন্তব্য এবং নীতি পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও ওই রায়গুলি কাজে লাগবে।

    ১৫ অগাস্ট প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা বলেছিলেন, গত ১৬ মাসে আমরা শারীরিকভাবে আদালতে আসতে পেরেছি মাত্র ৫৫ দিন। আমি মনে করি এখন পরিস্থিতি বদলেছে। তাই আমাদের আরও বেশি করে কাজ করতে হবে। এ ব্যাপারে মানুষের প্রত্যাশাও বেড়ে গিয়েছে। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলছি প্রকৃতির শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে। প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে সুপ্রিম কোর্টে বকেয়া মামলা রয়েছে ৭১ হাজার ৪০০টি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Army: ভারতীয় সেনার উপর আত্মঘাতী হামলা চালাতে টাকা দিয়েছিল পাক কর্নেল! জেরায় স্বীকার ধৃত জঙ্গির

    Indian Army: ভারতীয় সেনার উপর আত্মঘাতী হামলা চালাতে টাকা দিয়েছিল পাক কর্নেল! জেরায় স্বীকার ধৃত জঙ্গির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার (Indian Army) উপর হামলা চালানোর জন্য টাকা দিয়েছিল পাক সেনা (Pakistan Army) কর্নেল ইউনুস চৌধুরি। জানাল, ভারতীয় সেনার জালে ধরা পড়া এক পাকিস্তানি জঙ্গি (Pak Terrorist)। সেনা সূত্রে খবর, ২১ অগাস্ট জম্মুর রাজৌরি জেলায় নওশেরার ঝাঙ্গর সেক্টরে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালায় পাকিস্তানি জঙ্গিরা। কিন্তু নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর পুঁতে রাখা মাইন ফিল্ডের ফাঁদে পড়ে যায় তারা।

    সেনার তরফে জানানো হয়েছে, ওইদিন নিয়ন্ত্রণরেখা (Line of Control) বরাবর সন্দেহজনক গতিবিধি দেখতে পান জওয়ানরা (Army Jawans)। পাকিস্তানের দিক থেকে ভারতের জমিতে অনুপ্রবেশের (Terrorists Infiltration) চেষ্টা করতে দেখা যায় কয়েকজন সন্ত্রাসবাদীকে। নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে কিছুটা ঢুকেও পড়ে পাকিস্তানের মদতপুষ্ট ওই জেহাদিরা। কিন্তু সেখানে পেতে রাখা মাইন ফিল্ডে পা দিতেই বিস্ফোরণে খতম হয় দু’জন জঙ্গি। আহত অবস্থায় ধরা পড়ে তাবারক হোসেন (Pak Militant Tabarak Hussain) নামের এক সন্ত্রাসবাদী। বর্তমানে সে চিকিৎসাধীন। ধৃত জঙ্গি পাক অধিকৃত কাশ্মীরের কোটলি জেলার সবজকোট গ্রামের বাসিন্দা। জেরায় সে জানায়, পাক সেনার কর্নেল ইউনুস চৌধুরি তাকে ৩০ হাজার টাকা দিয়ে ভারতীয় সেনার উপর হামলার নির্দেশ দেয়।

     

     

    তাবারক হোসেনের কথায়, “আরও চার পাঁচজনের সঙ্গে আমি এখানে একটি আত্মঘাতী হামলার উদ্দেশে এসেছিলাম ৷ ভারতীয় সেনার ১-২ টো চৌকিতে রেকিও করেছি আমরা৷ পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মেজর রজ্জাকের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছি আমি। ভারতীয় সেনাবাহিনীর উপরে আক্রমণ চালানোর জন্য ৬ মাস প্রশিক্ষণ নিই। পাকিস্তানি সেনা পরিচালিত লস্কর-ই-তৈবা ও জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গি শিবিরেও একাধিকবার গিয়েছি।” সঙ্গী জঙ্গিদের বিশ্বাসঘাতকতার জন্যই সে ভারতীয় সেনার হাতে ধরা পড়ে বলে অভিযোগ তাবারকের ৷ 

    আরও পড়ুন: বিক্রান্তের জন্য ২৬টি যুদ্ধবিমান! দৌড়ে এগিয়ে কে?

    রজৌরির (Rajouri) সেনা হাসাপাতালের কম্যান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার রাজীব নায়ার জানিয়েছেন, হুসেনের অবস্থা স্থিতিশীল ৷ তাকে রক্ত দেওয়া হয়েছে ৷ খাওয়ানোও হয়েছে ৷  ঘটনাচক্রে, একই সেক্টর থেকে ২০১৬ সালেও তাবারক হোসেনকে গ্রেফতার করেছিল ভারতীয় সেনা। সে বার তার সঙ্গে ধরা পড়ে তার ভাই হারুন আলিও। মানবিকতার খাতিরে ২০১৭ সালের নভেম্বরে পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হয় দুজনকেই।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kerala High Court: বন্ধ করে দিন সমস্ত বেআইনি ধর্মীয় স্থান, ‘মসজিদ’ মামলায় রায় কেরল হাইকোর্টের

    Kerala High Court: বন্ধ করে দিন সমস্ত বেআইনি ধর্মীয় স্থান, ‘মসজিদ’ মামলায় রায় কেরল হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্ধ করে দিন সমস্ত বেআইনি ধর্মীয় স্থান (Illegal Religious Places) ও প্রার্থনা গৃহ (Prayer Hall)। শুক্রবার এই মর্মে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিল কেরল হাইকোর্ট (Kerala High Court)। মালাপ্পুরমের নুরুল ইসলাম সংস্কারিকা সঙ্গমের তরফে একটি কমার্সিয়াল বিল্ডিংকে মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রার্থনা গৃহে পরিণত করার আবেদন করা হয় কেরল হাইকোর্টে। সেই মামলার রায় দিতে গিয়ে এদিন রাজ্য সরকারকে এই নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। বিচারপতি পিভি কুনহিকৃষ্ণানের পর্যবেক্ষণ, ভগবান সর্বত্র রয়েছেন। যদি মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ কেবল মসজিদেই (Mosque) প্রার্থনা করতে চান, তাহলে বাড়ির কাছে নতুন করে প্রার্থনা গৃহ তৈরি করার চেয়ে তাঁদের যেতে হবে নিকটবর্তী মসজিদে।

    আদালত জানায়, ওই বিল্ডিংয়ের পাঁচ কিলোমিটার ব্যাসার্ধে ৩৬টি মসজিদ রয়েছে। তার পরেও আবেদনকারী আরও একটি প্রর্থনা গৃহের জন্য আবেদন করেছেন। তাঁর যুক্তি, মুসলিমদের পাঁচ ওয়াক্ত নমাজ পড়া জরুরি। তাই প্রতিটি মুসলিমের নাগালের মধ্যে প্রার্থনা গৃহ থাকা প্রয়োজন। আদালত জানায়, এটা যদি অনুমোদন করা হয় তাহলে রাজ্যে প্রতিটি কোণে প্রার্থনা গৃহের প্রয়োজন হবে। এর পরেই আদালত রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং রাজ্য পুলিশকে নির্দেশ দেয় এই সংক্রান্ত অর্ডার জারি করতে হবে, যাতে করে রাজ্যে কোনও অবৈধ প্রার্থনা গৃহ থাকে। এই অবৈধ প্রার্থনা গৃহ বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নিতে হবে।

    আরও পড়ুন :ঘৃণা ভাষণ মামলায় ‘সুপ্রিম’ রায়ে স্বস্তি পেলেন যোগী আদিত্যনাথ

    যে কমার্সিয়াল বিল্ডিংকে প্রার্থনা গৃহে পরিণত করার আবেদন করা হয়েছে, সেই বহুতলের আশপাশে রয়েছে ৩ হাজার ৯৯০ মুসলিম পরিবার। খ্রিস্টান পরিবার রয়েছে ১ হাজার ১৬৪টি। আর হিন্দু পরিবার রয়েছে ৩ হাজার ৪৯৮। বিল্ডিংটিকে মুসলিম প্রার্থনা গৃহে পরিণত করা হলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে বলে জেলা কালেক্টরের অভিমত। আদালতের পর্যবেক্ষণ, পবিত্র কোরাণের কোথাও বলা নেই যে প্রতিটি মুসলিম পরিবারের বাড়ির কাছেই প্রার্থনা গৃহ থাকতে হবে। দূরত্বটা বড় কথা নয়, মসজিদে পৌঁছানোটাই গুরুত্বপূর্ণ। এদিন রায় দিতে গিয়ে আদালত একটি মালয়ালাম গানের দুটি কলি তুলে ধরেন। সেটি হল, মানুষ ধর্ম সৃষ্টি করেছে। ধর্ম সৃষ্টি করেছে ঈশ্বর। বিচারপতি বলেন, এই গানের রচয়িতা বেঁচে থাকলে দ্বিতীয় লাইনটি বদলে বলতেন, ধর্ম ধর্মীয় স্থানের স্রষ্টা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Man Removes Thumb Skin: স্যানিটাইজার হাতে দিতেই খসে পড়ল ত্বক! নিজের বুড়ো আঙ্গুলের চামড়া  বন্ধুর আঙ্গুলে জুড়ে পরীক্ষায় বসল ছাত্র

    Man Removes Thumb Skin: স্যানিটাইজার হাতে দিতেই খসে পড়ল ত্বক! নিজের বুড়ো আঙ্গুলের চামড়া বন্ধুর আঙ্গুলে জুড়ে পরীক্ষায় বসল ছাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি চাই। যে কোনও মূল্যে। পরীক্ষায় ফল কেমন হবে তা নিয়ে রয়েছে সংশয়। তাই মেধাবী বন্ধুর সাহায্য প্রার্থনা। অবশেষে অভিনব পন্থা অবলম্বন। বন্ধুকে দিয়ে রেলের পরীক্ষা দেওয়ানোর জন্য নিজের বুড়ো আঙ্গুলের চামড়া তুলে বন্ধুর আঙ্গুলে জুড়ে দিয়েছিলেন এক পরীক্ষার্থী। তবে শেষরক্ষা হল না। ভুয়ো পরীক্ষার্থীর কাণ্ড দেখে চক্ষু চড়কগাছ সুপারভাইজারের! তাঁর তৎপরতায় হাতেনাতে ধরা পড়লেন ওই যুবক। ঘটনাটি ঘটে গুজরাটের ভাদোদরাতে। অভিযুক্তরা দুজনেই বিহারের মুঙ্গেরের বাসিন্দা। ইতিমধ্যেই তাদেরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    ভাদোদরার অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এস এম বারোতারিয়া জানান, গত সোমবার রেলের গ্রুপ ডি পদে নিয়োগের জন্য একটি পরীক্ষার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখান থেকে রাজ্যগুরু গুপ্তা নামে এক ভুয়ো পরীক্ষার্থীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সে যার হয়ে পরীক্ষা দিতে এসেছিল, সেই মণীশ কুমারকেও আটক করা হয়। একসঙ্গে দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা পাশ করেছিল তারা। রাজ্যগুরু পড়াশোনায় অত্যন্ত ভালো। তাই চাকরির পরীক্ষার বৈতরণি পেরতে তাকেই আশ্রয় করে মণীশ। উভয়ের বয়স ২০ বছর।

    আরও পড়ুন: আর্টেমিস-১ মুন মিশনে ভারতীয় যোগ, প্রকল্পে যুক্ত হলেন বিজ্ঞানী অমিত পাণ্ডে

    রেলের পরীক্ষাতে নকল আটকাতে বুড়ো আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়ে থাকে। আধার কার্ডের সাথে সেটা মিলিয়ে দেখা হয়। মণীশের আঙুলের ছাপ নিতে গেলে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে তা নথিভুক্ত হয় না। যিনি পরীক্ষার দায়িত্বে ছিলেন বিষয়টি তাঁর নজরে আসে। তিনি দেখেন রাজ্যগুরু কিছু লুকিয়ে ফেলার চেষ্টা করছে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ওই পরীক্ষার্থীর হাতে স্যানিটাইজার স্প্রে করে দেন। আর তাতেই ওই ভুয়ো পরীক্ষার্থীর আঙুল থেকে খসে পড়ে চামড়াটি। প্রশ্ন করতেই আসল তথ্য বেরিয়ে আসে। তাকে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে।

    পুলিসের জেরায় রাজ্যগুরু জানিয়েছে, পরীক্ষার আগের দিন মণীশ বাঁ হাতের বুড়ো আঙুলটি একটি গরম প্যানে ঠেকায়। এর ফলে আঙুলে যে ফোস্কা পড়ে, সেই চামড়াটি ব্লেড দিয়ে কেটে তাকে দিয়ে দেয়। বায়োমেট্রিক দেওয়ার সময় ওই কাটা চামড়াটি নিজের আঙুলে লাগিয়ে ছাপ দিতে যায় সে। কিন্তু ধরা পড়ে যাওয়ায় আর কাজ এগোতে পারেনি। এই অভিনব কৌশল চমকে দিয়েছে সবাইকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Jaiveer Shergill : নেতৃত্বকে দায়ী করে কংগ্রেসের জাতীয় মুখপাত্রের পদ থেকে ইস্তফা জয়বীর শেরগিলের

    Jaiveer Shergill : নেতৃত্বকে দায়ী করে কংগ্রেসের জাতীয় মুখপাত্রের পদ থেকে ইস্তফা জয়বীর শেরগিলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) জাতীয় মুখপাত্রের (National Spoke Person) পদে ইস্তফা (Resign) দিলেন জয়বীর শেরগিল (​Jaiveer Shergill)! বুধবার পদত্যাগের আগে গান্ধি পরিবারের বিরুদ্ধে চিঠিতে ক্ষোভ উগরে দিলেন তিনি। পদত্যাগের পর সাংবাদিক বৈঠকে জয়বীর জানান, তিন গান্ধিই এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তাঁর সঙ্গে কোনও রকম যোগাযোগ রাখেননি। তিনি বলেন, “দলের বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় তা কখনই বাস্তবায়িত হয় না। আমি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে রাহুল গান্ধি, সনিয়া গান্ধি এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধির কাছে সময় চাইছি, কিন্তু অফিসে আমাদের ঢুকতেই দেওয়া হয় না।” 

    আরও পড়ুন: রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন?

    তিনি আরও বলেন, “গত আট বছরে, আমি কংগ্রেসের কাছ থেকে কিছুই নিইনি, কেবল দিয়ে গিয়েছি। আজ আমাকে জনগণের সামনে মাথা নত করার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে, সেটা মেনে নিতে পারব না।” পদত্যাগপত্রে এই কংগ্রেস নেতা অভিযোগ করেছেন ‘তোষামদকারীদের’ দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে নেতৃত্ব। চিঠিতে জয়বীর লেখেন, “এটা বলতে আমার কষ্ট হচ্ছে যে, দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ আর জনসাধারণের এবং দেশের স্বার্থের জন্য নয়, তোষামদকারীদের স্বার্থ দেখা হচ্ছে। বাস্তবতাকে উপেক্ষা করছে নেতৃত্ব। এসব আমি নৈতিকভাবে মেনে নিতে পারি না।”  

     

    ৩৯ বছর বয়সী এই আইনজীবী কংগ্রেসের সর্বকনিষ্ঠ এবং সবচেয়ে বিশিষ্ট মুখপাত্রদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। দুই প্রবীণ নেতা, গুলাম নবী আজাদ এবং আনন্দ শর্মা নিজ রাজ্যে তাঁদের দলীয় পদ ছেড়ে দেওয়ার পর এই মাসে এই নিয়ে কংগ্রেসে এটি তৃতীয় হাইপ্রোফাইল পদত্যাগ। ‘

    আরও পড়ুন: বাম-বিজেপি নেতাদের সম্পত্তি বৃদ্ধি সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে নয়া মোড়! কী হল আদালতে?

    জানা গিয়েছে, গত কয়েক মাস ধরে জয়বীরকে সংবাদ সম্মেলন করতে দেওয়া হচ্ছিল না। জয়বীরের পদত্যাগের মধ্যে দিয়ে কংগ্রেসের অন্তর্দ্বন্দ্ব আবারও প্রকাশ্যে এসেছে। সামনেই রয়েছে কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন। এর আগে জয়বীরের পদত্যাগ কংগ্রেসের জন্যে বড় ধাক্কা বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

    পদত্যাগের পর, ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকেও কংগ্রেসের নাম সরিয়ে দিয়েছেন জয়বীর শেরগিল। গত কয়েক মাস ধরেই দলের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছিল ওই নেতার। গত কয়েক মাসে তাঁকে একটিও সাংবাদিক সম্মেলন করতে দেখা যায়নি। বছর শেষেই হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। ঠিক তার আগে দলের স্টিয়ারিং কমিটির প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন আনন্দ শর্মা। তিনি জানিয়েছিলেন, দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় তাঁকে যুক্ত করা হচ্ছে না। আত্মসম্মানের সঙ্গে আপোস করবেন না বলেই পদ ছাড়ছেন বলে জানিয়েছিলেন তিনি।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share