Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • ISIS Suicide Bomber: রাশিয়ায় গ্রেফতার হওয়া আইএস জঙ্গিকে হেফাজতে নিতে চায় ভারত

    ISIS Suicide Bomber: রাশিয়ায় গ্রেফতার হওয়া আইএস জঙ্গিকে হেফাজতে নিতে চায় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ায় (Russia) গ্রেফতার হওয়া ইসলামিক স্টেট (আইসিস) জঙ্গিকে (ISIS Terrorist) নিজের হেফাজতে নিতে চায় ভারত। এর জন্যে রাশিয়ার তদন্তকারী সংস্থা ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিসের (FCS) কাছে আবেদনও জানাবে ভারতীয় এজেন্সি। এর আগে ঠিক ছিল ওই জঙ্গিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে রাশিয়া যাবেন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA) এবং ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (IB)-এর আধিকারিকরা। কিন্তু এখন তাকে দেশে এনেই জেরা করতে চাইছেন গোয়েন্দারা। 

    আরও পড়ুন: পয়গম্বরকে অপমানের বদলা নিতে ভারতে হামলার ছক, রাশিয়ায় গ্রেফতার আইএস জঙ্গি

    উজবেকিস্তানের ওই জঙ্গিকে (Suicide Bomber) দেশে এনে জেরা করার জন্যে রাশিয়া, উজবেকিস্তান দুই দেশের সঙ্গেই যোগাযোগ রাখছে ভারত। 

    রাশিয়ায় ধৃত ওই আইএস জঙ্গিকে বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মাকে (Nupur Sharma) হত্যা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল৷ কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের শীর্ষ সূত্রে এমনই খবর মিলেছে৷ আজামভ নামে ওই আইএস জঙ্গির জন্ম হয় ১৯৯২ সালে৷ তুরস্কে তাকে দলে নেয় আইএস৷ সেখানেই প্রশিক্ষণ চলে তার৷

    আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে আমদানি কমিয়েছে ভারত, বেড়েছে সৌদি আরব থেকে তেল কেনা

    নুপূর শর্মাকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েই রাশিয়ায় পৌঁছয় সে৷ লক্ষ্য ছিল রাশিয়া থেকে ভিসা নিয়ে দিল্লি পৌঁছনো৷ সূত্রের খবর, দিল্লিতে পৌঁছলে স্থানীয় ভাবে তাকে সহযোগিতা করা হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল৷ জেরায় আজামভ স্বীকার করেছে, অনলাইন প্রশিক্ষণেই তাকে চরমপন্থার প্রতি আকর্ষিত করা হয়েছিল৷ কোনও আইএস নেতার সঙ্গে মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি তার৷ অপারেশনের দ্বিতীয় পর্যায়ে রাশিয়ায় পৌঁছয় বলে দাবি করেছে আজামভ৷ 

    গত ২৭ জুলাই একটি বিদেশী সন্ত্রাস দমন এজেন্সির মাধ্যমে রাশিয়ায় একজন জঙ্গির গ্রেফতার হওয়ার খবর পায় ভারত৷ ওই এজেন্সি জানিয়েছিল, কিরঘিজস্তান এবং উজবেকিস্তানের দুই আত্মঘাতী জঙ্গি ভারতে হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল৷ তাদের মধ্যে একজন তুরস্ক থেকে এসেছে৷

    ভারতের কাছে খবর ছিল, ওই দুই জঙ্গি রাশিয়ার মস্কো অথবা অন্য কোনও দূতাবাসের মাধ্যমে ভারতে আসার জন্য ভিসার আবেদন জানাবে৷ এই তথ্য হাতে পেয়েই রাশিয়াকে জানায় ভারত৷ সেই সূত্র ধরেই আজামভকে আটক করে সেদেশের ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস৷ 

    এর আগেই পয়গম্বর বিতর্ক নিয়ে হামলার ছক হতে পারে বলে ভারতকে সতর্ক করেছিল গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। সেইমতো ভিসা দেওয়ার প্রক্রিয়ায় কড়াকড়ি করেছে ভারত। তুর্কি, কাতার, কুয়েত, মধ্য এশিয়ার দেশগুলিকে ভিসা দেওয়ার প্রক্রিয়া আঁটসাঁট করা হয়েছিল। আর সেই কারণেই রাশিয়া  হয়ে ভারতে ঢোকার ছক কষেছিল ওই জঙ্গি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • CBI Raids in Bihar: রেল নিয়োগে দুর্নীতি, তেজস্বীর দলের নেতাদের বাড়িতে তল্লাশি সিবিআই-এর  

    CBI Raids in Bihar: রেল নিয়োগে দুর্নীতি, তেজস্বীর দলের নেতাদের বাড়িতে তল্লাশি সিবিআই-এর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা তো ছিলই। এবার সিবিআই (CBI)- এর নজরে বিহার (Bihar)। চাকরির বদলে জমি নেওয়া দুর্নীতির অভিযোগে বুধবার সকাল থেকে তেজস্বী যাদবের (Tejashwi Yadav) দল আরজেডি নেতাদের বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। লালুপ্রসাদ যাদবের ঘনিষ্ঠ নেতা সুনীল সিং, সুবোধ রায়, আশফাক করিম এবং ফৈয়াজ আহমেদের বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি (Raid) চলছে। এদিকে আজই শুরু হচ্ছে বিহারের বিধানসভা অধিবেশন। আজই হতে পারে আস্থা ভোট। 

    আরও পড়ুন: জাতীয় পতাকাকে ‘ঢাল’ করেও মেলেনি রেহাই, বিহারে এডিএমের মার হবু শিক্ষককে 

     

    সুনীল সিং এই বিষয়ে বলেন, “ইচ্ছাকৃতভাবে এটা করছে। এর কোনও অর্থ নেই। ওরা ভাবছে, আমরা ভয় পেয়ে ওদের পক্ষে চলে যাব।” 

    আরজেডির রাজ্যসভা সদস্য মনোজ ঝা বলেন, “ইডি হোক কিংবা আইটি অথবা সিবিআই, এসবই আসলে বিজেপির হানাদারি। ওরা এখন বিজেপির অধীনে, ওদের নির্দেশে কাজ করে যাচ্ছে। ওদের অফিস চলে বিজেপির অঙ্গুলি হেলনে। আজ বিধানসভায় শক্তি পরীক্ষা হতে চলেছে। তার আগে এসব কী হচ্ছে, তা বোঝাই যায়।” 

    আরও পড়ুন: দলকে কলঙ্ক মুক্ত রাখতে নয়া ফরমান তেজস্বী যাদবের, জানেন কী কী?

    প্রসঙ্গত, জমির বিনিময়ে সরকারি চাকরিতে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত এই মামলায় জুলাই মাসে লালুঘনিষ্ঠ ভোলা যাদবকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। অভিযোগ, লালু প্রসাদ যাদব (Lalu Prasad Yadav) ইউপিএ সরকারের রেলমন্ত্রী থাকাকালীন (২০০৪-০৯) বিহারের বহু যুবককে জমির বিনিময়ে রেলের ‘গ্রুপ-ডি’ (Railway Recruitment Corruption) পদে নিয়োগ করা হয়েছিল। লালুর স্ত্রী তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ি দেবী এবং তাঁদের দুই কন্যা মিসা এবং হেমার বিরুদ্ধেও অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার তদন্তে গত ২০ মে সিবিআই পাটনা, দিল্লিসহ দেশের মোট ১৫টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

  • Narendra Modi: দুই রাজ্যে পরিকাঠামোয় জোর, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন মোদি

    Narendra Modi: দুই রাজ্যে পরিকাঠামোয় জোর, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার ২৪ অগাস্ট পাঞ্জাব (Punjab), হরিয়ানা (Haryana) সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। এদিন দুই রাজ্যেই একটি করে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, প্রথমে হরিয়ানার ফরিদাবাদে ‘অমৃতা হাসপাতাল’ (Amrita Hospital) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর মোহালির ‘হোমি ভাবা ক্যান্সার হাসপাতাল ও রিসার্চ সেন্টার’ (Homi Bhabha Cancer Hospital and Research Centre) নামে বিশ্বমানের একটি ক্যান্সার হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন তিনি।   

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    পিএমও সূত্রে জানা গিয়েছে, নবনির্মিত এই হাসপাতালে ২ হাজার ৬০০টি বেডের পাশাপাশি অত্যাধুনিক চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়া যাবে এবং এই গোটা হাসপাতালটি দেখভালের দায়িত্ব থাকবে মাতা আনন্দময়ী মঠ। হাসপাতালটিতে থাকবে ৫৩৪টি ক্রিটিক্যাল কেয়ার বেড, ২৫০০ জন প্যারা মেডিক্যাল কর্মী, ৮০০ জন চিকিৎসক। ১ কোটি বর্গফুট জায়গাজুড়ে গড়ে উঠেছে এই হাসপাতাল। হাসপাতাল তৈরিতে মোট ৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে। হাসপাতাল চালু হওয়ার ফলে ফরিদাবাদ ও জাতীয় এনএসআরের মানুষদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে অনেকটাই সুযোগ সুবিধা হবে।        

    অন্যদিকে প্রতিবেশী রাজ্য পাঞ্জাবের মোহালিতে বিশ্বমানের ক্যান্সার হাসপাতাল উদ্বোধনের ফলে এই অঞ্চলের মানুষ ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে পারবেন। পারমাণবিক শক্তি বিভাগের আওতায় থাকা টাটা মেমোরিয়াল সেন্টার ৬৬০ কোটি টাকা ব্যায়ে এই হাসপাতালটি তৈরি করেছে। এই ক্যান্সার হাসপাতালে ৩০০টি বেডের পাশাপাশি উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রাংশ বসানো হয়েছে। এই হাসপাতালে অপারেশন, রেডিও থেরাপি, কেমোথেরাপি, ইমিউনোথেরাপি এবং বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের মতো সব ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসা হবে বলেই জানা গিয়েছে। এই হাসপাতাল ক্যান্সার চিকিৎসার হাব হিসেবেই ব্যবহার করা হবে। 

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ‘আত্মনির্ভরতা’! দেশীয় সারমেয় মুধল হাউন্ডে ভরসা, জানেন এর বৈশিষ্ট্য

    হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর জানিয়েছেন, প্রত্যেক জেলায় জেলায় মেডিক্যাল কলেজ তৈরির কাজ চলছে। এই মুহূর্তে রাজ্যে ১৩টি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে। ৮টি মেডিক্যাল কলেজ নির্মাণের কাজ চলছে। ১৩,০০০ চিকিৎসক রয়েছে। সরকার সেই সংখ্যা বাড়িয়ে ২৮,০০০ করতে চায়। অর্থাৎ প্রতি বছর ২,৬৫০ জন চিকিৎসক তৈরি হবেন। 

     

     

  • Hydrogen Fuel Cell Bus: হাইড্রোজেনে চলবে বাস! লঞ্চ করা হল ভারতের প্রথম হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল বাস

    Hydrogen Fuel Cell Bus: হাইড্রোজেনে চলবে বাস! লঞ্চ করা হল ভারতের প্রথম হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারত আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল। উদ্বোধন করা হল ভারতে তৈরি (Make in India) প্রথম হাইড্রোজেন শক্তিচালিত ফুয়েল সেল (Hydrogen Fuel Cell) বাস। ভারতের বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা পরিষদ বা সিএসআইআর (Council of Scientific Industrial Research ) এবং বেসরকারী সংস্থা কেপিআইটি লিমিটেডের (KPIT Limited) যৌথ উদ্যোগে এই বাসটি তৈরি করা হয়েছে। রবিবার পুনেতে এই বাসটি উদ্বোধন করলেন কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং (Jitendra Singh)। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) আত্মনির্ভর ভারত মিশনেরই (Atmanirbhar Bharat) একটি অংশ এটি।

    জানা গিয়েছে, এই হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল বাসটি, হাইড্রোজেন গ্যাস এবং বাতাসকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে এবং সেই বিদ্যুতেই বাস বা অন্য যানবাহন চলে। এমনকি বর্জ্য পদার্থ হিসেবে এই বাস থেকে শুধুমাত্র জল বের হবে। অর্থাৎ এই বাসটি সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব পরিবহণ মাধ্যমগুলির মধ্যে একটি। সুতরাং এই বাসটি আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার লক্ষ্যের পাশাপাশি আবহাওয়ার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই বাস থেকে কার্বন বেরোনোর সম্ভাবনাও খুব কম।

    আরও জানা গিয়েছে, হাইড্রোজেন চালিত যানবাহনগুলির খরচ ডিজেল চালিত যানবাহনের থেকে অনেক কম। তাই যেমন ডিজেল চালিত যানবাহনগুলির খরচ বেশি, তেমনি এটি পরিবেশকেও অনেক বেশি পরিমাণে দূষিত করে তোলে। জিতেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, ভারতের মোট কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের প্রায় ১২-১৪ শতাংশই তৈরি হয় ডিজেল-চালিত ভারি যানবাহন থেকে। অন্যদিকে ফুয়েল সেল ইলেক্ট্রিক্যাল ভেইকল থেকে গ্রিন হাউস গ্যাস (Greenhouse gas) তৈরির পরিমাণও শূন্য।

    জিতেন্দ্র সিং আরও জানিয়েছেন, পরিশোধন শিল্প, সার শিল্প, ইস্পাত শিল্প, সিমেন্ট শিল্প এবং ভারী বাণিজ্যিক পরিবহন ক্ষেত্রে কার্বন নির্গমনের পরিমাণ কম করা খুবই কঠিন। কিন্তু, সবুজ হাইড্রোজেন এমন এক শক্তি, যা এই শিল্পগুলি থেকে কার্বন নির্গমনকে ডিকার্বোনাইজেশন করতে সক্ষম। হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল চালিত যানবাহনগুলো এই ক্ষেত্রে কার্বন নির্গমন দূর করার জন্য চমৎকার বিকল্প হতে পারে। এর পাশাপাশি এটি জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। কারণ যানবাহন চালানোর জ্বালানি হিসেবে হাইড্রোজেন ব্যবহার করা হলে পরিবেশের দূষণ অনেক কমে যাবে।

  • G 23: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    G 23: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন (Congress President Polls) পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চায় দলের বিক্ষুব্ধ অংশ। পুরো পরিস্থিতির ওপর নজরও রাখছেন ওই গোষ্ঠীর নেতারা। সভাপতি নির্বাচন শেষ হলেই পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন কংগ্রেসের (Congress) এই বিক্ষুব্ধ অংশ। দলে যাঁরা জি-২৩ (G 23) নামেই পরিচিত।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে পদ্ম শিবিরের কাছে গোহারা হারে কংগ্রেস। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে বিজেপি (BJP)। ফের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে দলের ভরাডুবির দায় ঘাড়ে নিয়ে জাতীয় সভাপতির পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। বয়সজনিত কারণে তিনি আর সভাপতির পদে বসতে চান না। এর পরে দলের একটা অংশ রাহুলকেই ওই পদে বসাতে উদ্যোগী হয়। তবে তিনি যে ওই পদে বসতে চান না তাও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। সেই কারণেই শুরু হয়েছে নির্বাচন। পুরো প্রক্রিয়াটি শেষ হবে ২০ সেপ্টম্বরের মধ্যে। শেষমেশ কে ওই পদে বসেন, তা দেখেই পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করবে জি-২৩ গোষ্ঠী।

    আরও পড়ুন : দুটো নামে সীমাবদ্ধ নয় কংগ্রেস! জানেন গান্ধী পরিবারকে নিশানা করে কি বললেন আনন্দ শর্মা

    গত বছরই প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন শুরু হয়েছিল। তবে করোনা পরিস্থিতি এবং তার পর কয়েকটি রাজ্যে ভোটের কারণে তা স্থগিত হয়ে যায়। চলতি বছর ফের ভোট প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে নতুন করে। কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশের এক প্রবীণ নেতা বলেন, সভাপতি নির্বাচনের চেয়েও আশু প্রয়োজন কংগ্রেস ওয়ার্কি কমিটি এবং পার্লামেন্টারি বোর্ডের নির্বাচন। কারণ কংগ্রেসে এই দুটিই হল ক্ষমতার ভরকেন্দ্র। কংগ্রেসে এই মুহূর্তে প্রয়োজন তৃণমূল স্তরের নেতার। তিনি বলেন, কংগ্রেসের সিংহভাগ পদ দখল করে বসে রয়েছেন গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠরা। দলের কাজকর্ম নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেই এই নেতারা চুপ করিয়ে দেন। অথচ এঁদের সঙ্গে দলের তৃণমূল স্তরের কোনও সম্পর্কই নেই।

    আরও পড়ুন : সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    সম্প্রতি দল রাজ্য ইউনিটের দায়িত্ব দিয়েছিল বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠীর গুলাম নবি আজাদ এবং আনন্দ শর্মাকে। দুজনেই তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। জি-২৩-র ওই প্রবীণ নেতা বলেন, তাঁরা ওই পদ গ্রহণ করেননি, কারণ দল হারলেই বলির পাঁঠা করা হত তাঁদের। বিক্ষুব্ধ শিবির সূত্রে খবর, সেই কারণেই ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ পলিসি নিয়েছে জি-২৩।

     

  • Kathua: জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি নেতার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার! খুন নাকি আত্মহত্যা, বাড়ছে রহস্য

    Kathua: জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি নেতার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার! খুন নাকি আত্মহত্যা, বাড়ছে রহস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাছ থেকে ঝুলছে বিজেপি (BJP) নেতার দেহ। চাঞ্চল্য ছড়াল জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) কাঠুয়া জেলার হীরানগর এলাকায়। গত তিন দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন কাঠুয়ার বিজেপি নেতা সোম রাজ। মঙ্গলবার সোম রাজের ঝুলন্ত দেহ মেলে। তাঁর পরিবার ও বিজেপির দাবি, খুন করা হয়েছে সোম রাজকে।

    এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, হীরানগর শহরের এক গ্রামবাসী ওইদিন সকালে বিজেপি নেতার দেহ গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখেন। এরপর তিনি সঙ্গে সঙ্গে পুলিশে খবর দেন। তাঁর দেহে দাগ ছিল পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি প্রত্যক্ষদর্শীদের। মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশ একটি মামলা দায়ের করেছে। পুলিশের তরফে তদন্তও শুরু হয়েছে, বলে জানানো হয়।  

    আরও পড়ুন: ভুল করেই পাক ভূখণ্ডে ব্রহ্মোস! বরখাস্ত বায়ুসেনার তিন অফিসার

    মৃত বিজেপি নেতার পরিবারের অভিযোগ, এটা আত্মহত্যা নয়। খুন করে তারপর ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁর দেহটি। খবর পেয়ে সোম রাজের বাড়ি পৌঁছন বহু বিজেপি নেতা। তাঁদের দাবি, এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হোক। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং ট্যুইট করেছেন, “কাঠুয়া জেলার হীরানগরে আমাদের পুরানো সহকর্মী এবং প্রবীণ বিজেপি নেতা শ্রী সোম রাজ (সোমা) এর মৃত্যুর কথা শুনে গভীরভাবে দুঃখিত। ঈশ্বর তাঁর আত্মাকে শান্তি দিন।” এরপরই এই ঘটনার তদন্তের দাবি জানায় বিজেপি।

    প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাস ধরে কাশ্মীরে শুরু হয়েছে ‘টার্গেট কিলিং’। জঙ্গিদের নিশানায় রয়েছে কাশ্মীরি পণ্ডিতরা। গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকজন কাশ্মীরি পণ্ডিতকে প্রাণ দিতে হয়েছে। নিরাপত্তার খাতিরে উপত্যকা ছাড়তে চেয়েছে তাঁরা। প্রশাসনের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন কাশ্মীরি পণ্ডিতরা। জঙ্গিদের গুলির শিকার হয়েছে পরিযায়ী শ্রমিকরাও। এরই মধ্যে বিজেপি নেতা সোম রাজের রহস্য মৃত্যুতে  উপত্যকায় নতুন করে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sonali Phogat: প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট

    Sonali Phogat: প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী এবং বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট (Sonali Phogat Death)। টিকটক স্টার হিসেবেও জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন তিনি। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। বয়স হয়েছিল ৪২ বছর। ২০১৯ সালে  হরিয়ানায় বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির (BJP) টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করেছিলেন সোনালি। সেই সময় তাঁর টিকটিক ভিডিও আলোচনায় এসেছিল। 

    আরও পড়ুন: হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, গ্রেফতার তেলঙ্গানার বিধায়ক       
     
    সোমবার রাতে গোয়ায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন সোনালি। সেখানেই মারা যান। বিজেপি নেতাদের সঙ্গে গোয়ায় গিয়েছিলেন তিনি। মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি  ভিডিও পোস্ট করেছিলেন অভিনেত্রী। সেদিনই বদলেছিলেন প্রোফাইল পিকচার। প্রাথমিকভাবে সোনালির মৃত্যুর কারণ হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack) বলে মনে করা হলেও পুলিশ এর তদন্ত শুরু শুরু করেছে। 

    বিগ বস ১৪ তে অংশ নিয়েছিলেন সোনালি। সেই  শো চলাকালীন তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অনেক তথ্য সামনে এসেছিল। বেশ বিতর্কও হয়েছিল। স্বামীর মৃত্যুর পর জড়িয়েছেন একাধিক সম্পর্কে। বিগবসেও এক সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন তিনি। তা নিয়ে জোর চর্চাও হয়। 

    আরও পড়ুন: দুই রাজ্যে পরিকাঠামোয় জোর, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন মোদি

    সোনালি ফোগাট ১৯৭৯ সালের ২১ সেপ্টেম্বর হরিয়ানার ফতেহাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৬ সালে দূরদর্শনে অ্যাঙ্করিংয়ের মাধ্যমে সোনালি তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০৮ সালে তিনি যোগ দেন বিজেপিতে। তিনি লাইমলাইটে আসেন যখন তাঁর স্বামী সঞ্জয় মারা যান।  

    ২০১৯ সালের বিধানসভা নির্বাচনে আদমপুর থেকে সোনালিকে টিকিট দেয় বিজেপি। নির্বাচনে পরাজিত হন তিনি। তবে ২০২০ সালে সোনালী ফোগাটের একটি ভিডিও খুব ভাইরাল হয়। সেই ভিডিওতে সোনালীকে এক অফিসারকে চপ্পল দিয়ে মারধর করতে দেখা যায়। সেই বছরই বিগ বস-১৪-এ সুযোগ পান তিনি। 

    সোনালি শুধুমাত্র টিকটিক স্টারই ছিলেন না। একাধিক মিউজিক অ্যালবামে কাজ করেছেন তিনি।     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anna Mani: ‘ওয়েদার উম্যান অফ ইন্ডিয়া’- কে ১০৪তম জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানাল গুগল ডুডল 

    Anna Mani: ‘ওয়েদার উম্যান অফ ইন্ডিয়া’- কে ১০৪তম জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানাল গুগল ডুডল 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০৪তম জন্মবার্ষিকীতে আন্না মনিকে শ্রদ্ধা জানাল গুগল ডুডল (Google Doodle)। কে এই আন্না মনি (Anna Mani)? তিনিই ভারতের প্রথম মহিলা যিনি আবহাওয়াবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তাঁর সময়ে সেই কাজ ছিল অভাবনীয়। সেই কারণেই তাঁকে ‘ওয়েদার উম্যান অফ ইন্ডিয়া’ (Weather Woman of India) বলেও ডাকা হয়। 

    ১৯১৮ সালে কেরলে একটি সিরিয়ান খ্রিস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, আন্না মনি। ১২ বছর বয়সের মধ্যে পাববিক লাইব্রেরিতে প্রায় সব বই পড়ে নিয়েছিলেন তিনি। বই পড়ায় বিশেষ আগ্রহ ছিল তাঁর।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট

    হাইস্কুলের পর তিনি উইমেনস ক্রিশ্চিয়ান কলেজে ইন্টারমিডিয়েট সায়েন্স কোর্স করেন। তাঁর পরিবারের আট ভাইবোনের মধ্যে সপ্তম ছিলেন তিনি। মাদ্রাজের প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে অনার্স সহ বিজ্ঞানের স্নাতক সম্পন্ন করেন। স্নাতক হওয়ার পর তিনি এক বছর ডব্লিউসিসি-তে অধ্যাপনা করেন এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, ব্যাঙ্গালোরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য বৃত্তি লাভ করেন। আন্না মনি পদার্থবিদ এবং অধ্যাপক সি ভি রমনের অধীনে রুবি এবং হীরার অপটিক্যাল বৈশিষ্ট্য নিয়ে গবেষণা করেন।  ১৯৪২ এবং ১৯৪৫ সালের মধ্যে তিনি প্রায় পাঁচটি গবেষণা পত্র তৈরি করেন ও পিএইচডি সম্পন্ন করেন। ১৯৪৮ সালে আবহাওয়া দফতরের জন্য কাজ শুরু করেন। সেখানে তিনি আবহাওয়ার যন্ত্রপাতি ডিজাইন ও তৈরি করতে সহায়তা করেছিলেন। তিনি ১৯৫৩ সালে বিভাগীয় প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন।

    আরও পড়ুন: ‘অনুব্রতকে জামিন দিন, না হলে…’ হুমকি-চিঠি সিবিআইয়ের বিচারককে!

    ১৯৫০ এর দশকে সৌর বিকিরণ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রগুলোর একটি নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরবর্তীকালে কালে তিনি ভারতের আবহাওয়া অধিদফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল হন এবং জাতিসংঘের বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থায় বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হন। অবসর গ্রহণের পর বেঙ্গালুরুতে রামন গবেষণা ইনস্টিটিউটের ট্রাস্টি হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি নিজেও একটি সৌর ও বায়ু শক্তি ডিভাইস তৈরির কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আজ সেই মহান ব্যক্তিকে সম্মান জানাল গুগল।     

    এমন ভাবেই ডুডলের মাধ্যমে বিশেষ দিনে বিশেষ ব্যক্তিত্বদের সম্মান জানায় গুগল। আজও তার অন্যথা হল না। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Supertech Twin Tower: চোখের পলকে ধূলিসাৎ! ১০০ মিটার উচ্চতার ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে

    Supertech Twin Tower: চোখের পলকে ধূলিসাৎ! ১০০ মিটার উচ্চতার ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়ডা সেক্টর ৯৩এ-তে (Noida Sector 93-A) অবস্থিত ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ (Supertech twin Tower) ভেঙে ফেলার তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে। ঠিক করা হয়েছে, ২৮ অগাস্ট দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে ও়ড়ানো হবে ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’। এটি একটি গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেসওয়ের ধারে ৪০ তলা উঁচু জোড়া বহুতল। ইতিমধ্যই টুইন টাওয়ার ভেঙে ফেলার প্রাথমিক কাজগুলো সেরে ফেলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের তরফে ২৮ অগাস্ট এই টাওয়ার ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে টাওয়ার ধ্বংস করা হবে

    জানা গিয়েছে, ১০০ মিটার লম্বা টুইন টাওয়ার ভাঙার জন্য ব্যবহার করা হবে ৩৫০০ কেজি বিস্ফোরক। এই বিল্ডিংয়ে প্রায় ৯৪০০ টি জায়গায় গর্ত করে সেখানে ওই বিস্ফোরক ভরে দেওয়া হবে। তারপর এক ঝটকায় এটিকে ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলা হবে। ইতিমধ্যেই সেই বিস্ফোরক পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: হাইড্রোজেনে চলবে বাস! লঞ্চ করা হল ভারতের প্রথম হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল বাস

    কেন ভেঙে ফেলা হচ্ছে

    সুপারটেকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। গ্রেটার নয়ডায় নির্মাণ সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন করে ওই বিশালাকৃতির জোড়া টাওয়ার তৈরি করা হয়েছে। ফলে গত বছরেই টাওয়ার দুটি গুঁড়িয়ে ফেলতে নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।

    এছাড়াও জানা গিয়েছে, সেক্টর ৯৩এ-তে অবস্থিত টাওয়ারটির কাছাকাছি বসবাসকারী প্রায় ৫ হাজার বাসিন্দাদের সকাল ৭টার দিকেই তাদের বাড়ি থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে। এরপর তারা বিকেল ৪ টের পরেই সেই জায়গায় যেতে পারবেন। ২ হাজার ৫০০ টি যানবাহন সেই জায়গা থেকে সরানো হবে। নয়ডা-গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেসওয়ে দুপুর ২টা ১৫ থেকে ২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত যানবাহন চলাচলের জন্য বন্ধ থাকবে। সেখানে নিরাপত্তা কর্মীও ওই দিন প্রচুর পরিমাণে এলাকায় মোতায়েন করা থাকবে। জরুরি পরিষেবার মধ্যে ফায়ার টেন্ডার এবং অ্যাম্বুলেন্স সেখানে রাখা হবে। এর পাশাপাশি, কাছাকাছি এলাকায় মানুষ, যানবাহন এবং এমনকি পশুদের প্রবেশও নিষিদ্ধ করা হবে। 

  • India At UNSC: চিনের দ্বিচারিতা নিয়ে রাষ্ট্রসংঘে সরব ভারত! জানেন কী বললেন রুচিরা কম্বোজ?

    India At UNSC: চিনের দ্বিচারিতা নিয়ে রাষ্ট্রসংঘে সরব ভারত! জানেন কী বললেন রুচিরা কম্বোজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে চিনকে একহাত নিল ভারত। সোমবার নিরাপত্তা পরিষদের ওই বৈঠকে নয়াদিল্লি স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে, একতরফা ভাবে সীমান্তে স্থিতাবস্থা বদলের চেষ্টা আঞ্চলিক নিরাপত্তায় বড়সড় ধাক্কা দেবে। এদিন ‘যৌথ নিরাপত্তা’ ও ‘বিশ্ব শান্তি’ নিয়ে  বৈঠকে বসে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ (UNSC)। সন্ত্রাস বিরোধী লড়াইয়ে চিনের নীতি তুলে ধরে ভারতের তরফে আক্রমণ শানানো হয়। পাশাপাশি বলপূর্বক অন্য দেশের সার্বভৌমত্ব খণ্ডন করার প্রসঙ্গ তুলেও চিনকে তোপ দাগে ভারত। অবশ্য কোনও ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রসংঘে নিযুক্ত ভারতীয় দূত রুচিরা কম্বোজ চিনের নাম উল্লেখ করেননি। 

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসে নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির পদে রয়েছে চিন। এদিনের বৈঠকও তাদেরই উদ্যোগ। কিন্তু আলোচনায় বেজিংকে কোণঠাসা করে দেন রাষ্ট্রসংঘে ভারতের প্রতিনিধি রুচিরা। তিনি বলেন, ’যেকোনও দেশ যদি জবরদস্তিমূলক বা একতরফা পদক্ষেপের মাধ্যমে বল প্রয়োগ করে স্থিতাবস্থা পরিবর্তন করতে চায়, তাহলে তা সাধারণ নিরাপত্তার অবমাননা। সাধারণ নিরাপত্তা তখনই সম্ভব যখন দেশগুলি একে অপরের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সম্মান করবে।  যেমন তারা আশা করে যে তাদের নিজস্ব সার্বভৌমত্বকে সম্মান করা হবে, তেমনই তাদেরকেও অন্য দেশের সার্বভৌমত্ব মানতে হবে।”

    আরও পড়ুন: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার হানাদার ড্রোন ‘এমকিউ-৯ রিপার’! জানেন এর ক্ষমতা?

    সন্ত্রাসবাদ থেকে সীমান্ত বিবাদ ইস্যুতে এদিন বেজিংয়ের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে ভারত। রুচিরা কম্বোজের কথায়, “সাধারণ নিরাপত্তা তখনই সম্ভব যখন দেশগুলো অন্যদের সাথে স্বাক্ষরিত দ্বিপাক্ষিক বা বহুপাক্ষিক চুক্তিগুলোকে সম্মান করবে। উভয়পক্ষ দ্বারা গৃহীত সেইসব ব্যবস্থাকে বাতিল করার জন্য একতরফা পদক্ষেপ করবে না। সাধারণ নিরাপত্তা তখনই সম্ভব যখন সন্ত্রাসবাদের মতো হুমকির বিরুদ্ধে সব দেশ একসঙ্গে রুখে দাঁড়াবে এবং এই ইস্যুতে দ্বিচারিতা করবে না।” উল্লেখ্য, গালওয়ান সংঘর্ষের (Galwan clash) সময় থেকেই লাদাখে পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠেছে। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে ১৬ দফা আলোচনা হলেও জোট খোলেনি। সীমান্ত বিবাদ মেটাতে সেই অর্থে বড় কোনও সাফল্যও মেলেনি। সম্প্রতি রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের মঞ্চে ভারত আবদুল রউফ আজহারকে বিশ্বসন্ত্রাসবাদী তকমা দেওয়ার আর্জি জানায়। তার বিরোধিতা করে চিন। 

LinkedIn
Share