Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?   

    PM Modi: গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দ্য গ্র্যান্ড ক্রস অফ দ্য অর্ডার অফ অনার’ সম্মানে ভূষিত হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুক্রবার গ্রিসের প্রেসিডেন্ট ক্যাটেরিনা এন সেকেল্লারোপৌলৌ তাঁকে এই সম্মান দেন। এটি গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান।

    প্রধানমন্ত্রীকে সম্মান

    ১৯৭৫ সাল থেকে এই সম্মাননা দিয়ে আসছে গ্রিস। ওই পুরস্কারের সামনের দিকে তারার ওপর খোদিত আছে দেবী অ্যাথেনার মাথা। নীচে লেখা, ‘কেবল ধার্মিকদেরই সম্মানিত করা উচিত’। পুরস্কার পেয়ে গ্রিসের প্রেসিডেন্ট, সরকার এবং সে দেশের বাসিন্দাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, ‘ভারতের প্রতি গ্রিসের নাগরিকদের যে শ্রদ্ধা রয়েছে, আমায় এই পুরস্কার প্রদান, তা-ই প্রমাণ করে’।

    বিদেশমন্ত্রকের বক্তব্য

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “এই বিশেষ সম্মান ভারত-গ্রিসের অংশীদারিত্বকে আরও শক্তিশালী করল। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নরেন্দ্র মোদিকে ‘গ্র্যান্ড ক্রস অফ দ্য অর্ডার অফ অনার’ সম্মানে ভূষিত করেছেন গ্রিসের প্রেসিডেন্ট ক্যাটরিনা এন সেকেল্লারোপৌলৌ।

    প্রসঙ্গত, কোনও দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের ‘গ্র্যান্ড ক্রস অফ দ্য অর্ডার অফ অনার’ সম্মানে ভূষিত করেন গ্রিসের প্রেসিডেন্ট। ভারত-গ্রিস বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অবদানের কথা মাথায় রেখে তাঁকে এই সম্মান দেওয়া হয়েছে।

    দক্ষিণ আফ্রিকায় আয়োজিত পঞ্চদশ ব্রিকস সম্মেলন শেষে বৃহস্পতিবার গ্রিসের উদ্দেশে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী। এক দিনের সফরে গ্রিসে গিয়েছেন তিনি। অ্যাথেন্সে ‘টুম্ব অফ আননোন সোলজারে’ পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী। পরে গ্রিস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তিনি। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ট্যুইট, “অ্যাথেন্সে প্রেসিডেন্ট ক্যাটেরিনা সেকেল্লারোপৌলৌর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পেরে আমি খুশি। আমরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। এগুলি ভারত-গ্রিস বন্ধুত্বকে শক্তিশালী করবে। আমরা স্থায়ী উন্নয়ন নিয়েও আলোচনা করেছি। চন্দ্রযান-৩-র সাফল্যে তিনি ভারতকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।”

     

     

  • PM Modi At BRICS: ব্রিকস সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের কী কী উপহার দিলেন মোদি? জেনে নিন

    PM Modi At BRICS: ব্রিকস সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের কী কী উপহার দিলেন মোদি? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ আফ্রিকা ব্রিকস সম্মেলনে বিশ্ব নেতাদের উপহার দিলেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi At BRICS)। প্রত্যেকটি উপহারই ছিল ভারতীয় ঐতিহ্য এবং নিজস্ব শিল্পকর্ম মোড়া। ব্রিকস সম্মেলনের আয়োজক দেশ দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতি সিরিল রামাফোসাকে দুটি ‘সুরাহি’ উপহার দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, এগুলি তেলেঙ্গানা থেকে তৈরি করা হয়েছে। পাশাপাশি লেডি রামাফোসাকে মোদির উপহার ‘নাগাল্যান্ডের সাল’। জানা যাচ্ছে, ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্য নাগাল্যান্ডের উপজাতিরা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এই শাল তৈরি করছেন। এটির জটিল নকশা উজ্জ্বল রং এক আলাদা মাত্রা দিয়েছে শালটিকে। এই সালের মধ্য দিয়েই নাগাল্যান্ডের ওই উপজাতিদের প্রাচীন ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং জীবনধারা প্রতিফলিত হয়। 

    উপহার দেওয়া হয়েছে কর্নাটকের ‘বিদ্রি’ ফুলদানি 

    এছাড়াও দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতিকে মোদি (PM Modi At BRICS) দিয়েছেন ‘বিদ্রি’ ফুলদানি। কী এই ফুলদানি? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘সম্পূর্ণভাবে ভারতীয় শিল্পকলায় সৃষ্ট এটি কর্নাটকের বিদার শহরে তৈরি হয়।’’ এর উপাদানে থাকে দস্তা, তামা এবং অন্যান্য ধাতু সংকর, লোহা এতে থাকে না। ঢালাই এর উপর খোদাই করা থাকে বিভিন্ন কারুকাজ। তাতে ভারতীয় শিল্পকর্মের ছাপ থাকে। খাঁটি রুপোর তার দিয়ে এই ফুলদানি সাজানো হয়। তারপরে বিশেষ একটি মাটির দ্রবণে ফুলদানিটিকে ভিজিয়ে রাখা হয়। এর ফলে দস্তার খাদ খুবই উজ্জ্বল কালো হয়ে ওঠে, কালো ব্যাকগ্রাউন্ড এর উপর রুপোলী কারুকাজগুলি আরও সুন্দর দেখতে লাগে।  

    ‘নক্কাশি’ ও ‘গোল্ড পেইন্টিং’ উপহার দেন মোদি (Pm Modi)

    পাশাপাশি দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতিকে মোদি (PM Modi At BRICS) দিয়েছেন রুপোর ‘নক্কাশি’। কিভাবে তৈরি হয় এই শিল্পকর্ম? জানা যাচ্ছে, প্রথমে কাগজে আঁকা হয় তারপর সেই কাগজটিকে রুপোলি সিটের উপর স্থানান্তরিত করা হয়। অন্যদিকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলাদা সিলভাকে মধ্যপ্রদেশের বিশেষ ‘গোল্ড পেইন্টিং’ উপহার দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, এগুলিও মধ্যপ্রদেশের উপজাতিদের শিল্পকর্মের অন্যতম নিদর্শন। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিন্দু এবং রেখা দিয়ে তৈরি এই ছবিগুলিকে মধ্যপ্রদেশের গোল্ড সম্প্রদায়ের দেওয়ালে দেখা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: নির্বাচনে কারচুপির দায়ে গ্রেফতার ডোনাল্ড ট্রাম্প! মিনিট কুড়ি পর পেলেন মুক্তি

    Donald Trump: নির্বাচনে কারচুপির দায়ে গ্রেফতার ডোনাল্ড ট্রাম্প! মিনিট কুড়ি পর পেলেন মুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে কারচুপির দায়ে বৃহস্পতিবার গ্রেফতার হলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। এদিন আটলান্টার ফুলটন কাউন্টির একটি কারাগারে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। মাত্র ২০মিনিট জেলে কাটানোর পর দু’লক্ষ ডলারের বন্ডের বিনিময়ে জামিন দেওয়া হয় আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্টকে। গ্রেফতারির পর তাঁর একটি ছবি তোলা হয়।

    ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    গ্রেফতারির পরই সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ট্রাম্প বলেন, “ন্যায় বিচারের সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে। আমরা কোনও ভুল কাজ করিনি। আমি কোনও অপরাধ করিনি। ওরা যা করছে, তা হল নির্বাচনে হস্তক্ষেপ।” ২০২০-র প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জর্জিয়া প্রদেশে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী তথা তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেনের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছিল। ফল প্রকাশ হলে দেখা যায়, ১২ হাজার ভোটে জিতে গিয়েছেন বাইডেন। ট্রাম্প দাবি করছিলেন, গণনায় কারচুপি করা হয়েছিল। এর পর তাঁর বিরুদ্ধেই পাল্টা কারচুপির অভিযোগ আনা হয়। জর্জিয়া প্রদেশের ফলাফল পাল্টে দেওয়ার চেষ্টায় অভিযুক্ত করা হয় তাঁকে। জর্জিয়ার আদালতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মোট ১৩টি অভিযোগ আনা হয়েছিল। ট্রাম্পের সঙ্গেই অভিযুক্ত হন তাঁর দুই ঘনিষ্ঠ সহযোগী— হোয়াইট হাউসের তৎকালীন চিফ অফ স্টাফ মার্ক মেডোস এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের আইনজীবী রুডি জুলিয়ানি। তা ছাড়া, আমেরিকান বিচারবিভাগের তৎকালীন কর্তা জেফরি ক্লার্ক-সহ আরও ১৬ জনের বিরুদ্ধে একই রকম অভিযোগ আনা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    ভাইরাল ট্রাম্পের মাগশট

    ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাগশট। গ্রেফতারির পর এই ছবি তোলা হয়, যেখানে নাম, বয়স, উচ্চতা সহ শারীরিক বিবরণ দেওয়া থাকে। আটলান্টার ফুলটন জেল কর্তৃপক্ষের তরফে প্রকাশিত তথ্যে ট্রাম্পের বিবরণীতে তাঁর উচ্চতা ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ওজন ৯৭ কেজি এবং তাঁর চুলের রঙ ব্লন্ড বা স্ট্রবেরি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বিগত কয়েক দশকে, রিয়েল এস্টেট এজেন্ট হিসাবে কেরিয়ারের উত্থান থেকে শুরু করে হোয়াইট হাউসে কাটানো চার বছর, অগুনতি ছবির মধ্য়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই ছবিটিই সবথেকে বেশি ভাইরাল হয়েছে। জামিনের পর ট্রাম্প নিজের মাগশটের ছবি পোস্ট করে লেখেন, “আজ, জর্জিয়ার ফুলটন কাউন্টির অন্যতম কুখ্যাত জেলে আমায় বিনা কোনও অপরাধে গ্রেফতার করা হয়।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। তবে বুধবার ফটোশেসনের সময় দেখা গেল দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসের দু পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন দুজন। বুধ-সন্ধ্যায় চাঁদের মাটি ছোঁয় ভারতের চন্দ্রযান-৩।

    মোদি-জিনপিংয়ের করমর্দন

    ভারতই প্রথম দেশ যে পা রেখেছে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। সম্ভবত, তার পরেই বদলে গেল ছবিটা। বৃহস্পতিবার করমর্দন করতে দেখা গেল মোদি এবং জিনপিংকে। এএনআইয়ের প্রকাশ করা একটি ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, মোদি ও জিনপিং একে অপরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন, হাত মেলাচ্ছেন এবং কথা বলছেন। তবে এই দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে ঠিক কী কথা হল, তা জানা যায়নি। গত বছর জি-২০ সম্মেলন হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনে মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি ও জিনপিং। সেই সময় করমর্দন (BRICS Summit) করতে দেখা গিয়েছিল তাঁদের।

    ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির প্রস্তাব

    এদিকে, ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির পক্ষেও এদিন সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ব্রিকস বর্ধনকে সব সময় সমর্থন করে এসেছে ভারত। আমরা বিশ্বাস করি ব্রিকসের সদস্য সংখ্যা বাড়লে তা আরও শক্ত হবে।” উন্নয়নশীল দেশগুলি যেভাবে ব্রিকসে যোগদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাতে তিনি খুশি বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এদিন ইজিপ্ট, আর্জেন্টিনা, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং ইউনাইটেড আরব আমিরশাহিকে ব্রিকসে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

    এদিকে, বুধ-সন্ধ্যায় ভারতের চন্দ্রাভিযান সফল হওয়ায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এই তালিকায় যেমন রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের মতো বৃহত্তর অর্থনীতির দেশ, তেমনি রয়েছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোতায় শেরিং, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো উন্নয়নশীল দেশের নেতারাও। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও।

    আরও পড়ুুন: “আমরা তো চাঁদেই বাস করছি”! ভারতের ‘চাঁদমারি’তে শ্লেষ পাক নাগরিকের

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম পা রেখে ইতিহাস গড়েছে ভারত। এহেন আবহে বিশ্ব নেতারা ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানালেও, অদ্ভুতভাবে নীরব জিনপিং। এ ব্যাপারে (BRICS Summit) একটি বাক্যও ব্যয় করেননি কমিউনিস্ট শাসিত দেশটির প্রেসিডেন্ট।

    ভারতের চাঁদ জয়ে কি তবে গোঁসা হল কমরেডের!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Chandrayaan 3: “আমরা তো চাঁদেই বাস করছি”! ভারতের ‘চাঁদমারি’তে শ্লেষ পাক নাগরিকের

    Chandrayaan 3: “আমরা তো চাঁদেই বাস করছি”! ভারতের ‘চাঁদমারি’তে শ্লেষ পাক নাগরিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘চাঁদমারি’তে লক্ষ্যভেদ করেছে ভারতের ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)। এতেই ঈর্ষা আর শ্লেষের বাণ ডেকেছে পড়শি দেশ পাকিস্তানে। অল্প হলেও, পাক নাগরিকদের একাংশ অবশ্য খুশি ইসরোর সাফল্যে। বুধ-সন্ধ্যায় বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের মাটিতে পা রেখেছে ভারত। তার পরেই উচ্ছ্বাসে মেতেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। তবে পাকিস্তানে অবশ্য মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে। 

    ভারতের সাফল্যে খুশি প্রাক্তন মন্ত্রী

    পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মন্ত্রিসভায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ছিলেন ফাওয়াদ চৌধুরি। ইসরোর সাফল্যে খুশি প্রকাশ করেছেন তিনি। চাঁদের মাটিতে ল্যান্ডার বিক্রমের অবতরণের কয়েক ঘণ্টা আগেই ওই ঐতিহাসিক মুহূর্ত সরাসরি পাকিস্তানের সরকারি টিভি চ্যানেলে সম্প্রচারের জন্য সে দেশের সরকারকে অনুরোধ করেছিলেন প্রাক্তন মন্ত্রী ফাওয়াদ। পাক জনতার একাংশ ইসরোর (Chandrayaan 3) সাফল্যে শুভেচ্ছা জানিয়েছে ভারতকে। মহাকাশ গবেষণায় পাকিস্তান পিছিয়ে থাকায় কয়েকজনের শ্লেষ, “চাঁদে যাওয়ার দরকার কী? আমাদের জাতীয় পতাকাতেই তো চাঁদ রয়েছে।” 

    দেশীয় অর্থনীতিকে কটাক্ষ

    চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে হাঁড়ির হাল পাক অর্থনীতির। এদিন সেই বিষয়টিকে কটাক্ষ করে পাকিস্তানের কয়েকজন নাগরিক বলেন, “ওরা (ভারত) তো পয়সা খরচ করে চাঁদে গিয়েছে। আমরা তো চাঁদেই বাস করছি। চাঁদে জল, রান্নার গ্যাস, বিদ্যুৎ নেই। পাকিস্তানেও নেই।” এক নেটিজেনের সরস মন্তব্য, “অনেক কঠিন পরিস্থিতিতেও পাকিস্তানের মানুষজনের মশকরা করার ক্ষমতা অনেক বেশি। তাই বোধহয় এই দেশ থেকে সব চেয়ে বেশি স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান পাওয়া গিয়েছে।” আর এক নেটিজেনের মন্তব্য, “এলওএল! এই ব্যক্তি স্ট্যান্ড আপ কমেডিতে নিজের কেরিয়ার গড়তে পারেন। দুই দেশের মানুষের জন্যই হাসির খোরাক জুগিয়েছেন এই ব্যক্তি।”

    ‘চন্দ্রযান ৩’-এর সাফল্যে ভারতকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশি লেখিকা তসলিমা নাসরিন। সমালোচনা করেছেন মাতৃভূমি বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের। ফেসবুক পোস্টে লেখিকা লিখেছেন, “ভারত এখন চাঁদে। অনেকে বলবে এত দারিদ্র, এত লোক খেতে পায় না, এত লোকের বাড়িতে টয়লেট নেই, কী দরকার এত টাকা খরচ করে চাঁদে গিয়ে। আমি বলব, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সব সময় দরকার। একই সঙ্গে দারিদ্র দূর করা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সচেতনতাও বাড়ানো দরকার। একটি উন্নতি করতে গিয়ে আরও একটি উন্নতি স্থগিত রাখলে হয় না।”

    বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে নিশানা করে লেখিকার সংযোজন, “আগামী একশো বছরেও চাঁদে পা রাখা সম্ভব নয় বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের। তারা ধর্মে ডুবে রয়েছে। বিজ্ঞানকে দূরে সরিয়ে। কোরানই নাকি তাদের বিজ্ঞান। যতদিন কোরান তাদের বিজ্ঞান শেখাবে, ততদিন তাদের দৌড় মসজিদ পর্যন্ত। চাঁদ বা মঙ্গল গ্রহ পর্যন্ত নয়।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Yevgeny Prigozhin: বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু ওয়াগনার বাহিনীর প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিনের

    Yevgeny Prigozhin: বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু ওয়াগনার বাহিনীর প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলো রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করা ভাড়াটে সেনা ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিনের (Yevgeny Prigozhin)। বুধবারে ১০ জন যাত্রীকে নিয়ে বিমান ভেঙে পড়ে রাশিয়ায়। এই বিমানেই ছিলেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন। রুশ সংবাদ মাধ্যম এই খবর প্রকাশ করে জানিয়েছে যে, বিমানে ইয়েভগেনি ছিলেন এবং দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে তাঁর।

    দুর্ঘটনা কীভাবে ঘটল (Yevgeny Prigozhin)?

    রাশিয়ার সংবাদ সূত্রে জানা গেছে, মস্কো থেকে সেন্ট পিটার্সবার্গগামী একটি বেসরকারি সংস্থার এমব্রেয়ার লিগ্যাসি বিমানে যাত্রা করছিলেন তিনি। মস্কো থেকে প্রায় ১০০ কিমি উত্তরে টিবের একালাকয় কুজ়েনকিনো গ্রামের কাছে ভেঙে পড়ে বিমানটি। রাশিয়ার সংবাদ মাধ্যমের পক্ষ থেকে বলা হয় মৃতদের মধ্যে বিমানে সাতজন যাত্রী এবং তিনজন পাইলট ছিলেন। এই বিমানের মধ্যে ছিলেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন (Yevgeny Prigozhin)। 

    কে এই ওয়াগানার প্রধান?

    রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রথম দিকে একেবারে সামনে থেকেই লড়াই করছিল ওয়াগানার গ্রুপ। কিন্তু কয়েক মাস আগেই পুতিনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন (Yevgeny Prigozhin)। রাশিয়া থেকে পুতিনকে ক্ষমতাচ্যুত করার হুমকিও দেন তিনি। এরপর থেকে তাঁর নামটি সংবাদ শিরনামে উঠে আসে। এরপর থেকেই পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের ফাটল ধরে প্রিগোজিনের। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, গত মঙ্গলবার, আইএস এবং আল-কায়দায়র বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে বিশেষ ভিডিও বার্তা দিয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে আফ্রিকাকে নিজের ঠিকানা হিসেবে ঘোষণা করে  একটি ফোন নম্বর দিয়ে সকলকে এই ঘোষিত যুদ্ধে অংশ গ্রহণের জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি।

    পুতিনের সঙ্গে মতভেদ হয়েছিল

    পুতিন ইয়েভগেনি প্রিগোজিনকে (Yevgeny Prigozhin) হত্যা করতে পারেন বলে একটি অভিযোগ উঠেছিল জুলাই মাসের সময় থেকেই। এমনও কথা শুনতে পাওয়া গিয়েছিলল যে, মস্কোর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে বেলারুশে আশ্রয় নিয়েছিলেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন। কিভ, ডনবাস এবং ইউক্রেনের অনেক এলাকা দখলের জন্য বিশেষ দায়িত্ব ছিল এই প্রিগোজিনের উপর। কিন্তু আচমাকা ইয়েভগেনি প্রিগোজিন প্রতিবাদী হয়ে ওঠেন পুতিনের বিরুদ্ধেই। তার পর থেকেই পুতিনের রোষে পড়েন ‘বন্ধু’ প্রিগোজিন। বেলারুশের মধ্যস্থতায় বিদ্রোহ মাঝপথে থামান তিনি। এবার বিমান দুর্ঘটনায় প্রিগোজিনের মৃত্যুতে পুতিন জড়িত বলে অভিযোগ তুলছেন ওয়াগানার যোদ্ধারা। তাঁদের অভিযোগ, রুশ সেনা পরিকল্পিত ভাবে খুন করছেন প্রিগোজিনকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চেও ঘুচলো না দূরত্ব, মোদি জিনপিং রইলেন দূরে দূরেই

    BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চেও ঘুচলো না দূরত্ব, মোদি জিনপিং রইলেন দূরে দূরেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখোমুখি হলেন বটে, তবে মোদি-জিনপিংয়ের দূরত্ব ঘুঁচল না। বুধবার ব্রিকসের (BRICS Summit) যে ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, তাতেই ধরা পড়েছে ভারত ও চিনের রাষ্ট্রনেতাদের মধ্যের এই দূরত্ব। মঙ্গলবার দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার ছিল সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন। এদিন স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে যাওয়ার আগে ব্রিকসের সদস্য দেশগুলির নেতারা যোগ দেন ফটোশেসনে। সেখানেই ধরা পড়েছে মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের দূরত্বের ছবি।

    দূরত্বের ছবি

    ছবিতে দেখা যাচ্ছে, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার একদিকে দাঁড়িয়ে রয়েছেন মোদি, অন্যদিকে রয়েছেন জিনপিং। এই সম্মেলনে (BRICS Summit) রাশিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। গ্রুপ ফটোয় ছিলেন তিনিও। ছিলেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডা সিলভাও। মঙ্গলবার ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার শপথ নিয়েছে ভারত।” ভারত যে অচিরেই বিশ্বে উন্নয়নের চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে, এদিন প্রত্যয়ের সঙ্গে সেকথাও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। প্রসঙ্গত, ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা।

    প্রধানমন্ত্রীর দেশপ্রেম

    এদিকে, বুধবার ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর দেশপ্রেমের নমুনা দেখল তামাম বিশ্ব। এদিন ছিল ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন। সম্মেলন শুরুর আগে অন্যান্য রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে মঞ্চে ওঠেন প্রধানমন্ত্রীও। প্রত্যেক রাষ্ট্রনেতা মঞ্চের কোথায় দাঁড়াবেন, তা ঠিক করেছিলেন আয়োজকরা।

    সেই মতো মঞ্চের প্লাটফর্মে সাঁটিয়ে রাখা হয়েছিল সংশ্লিষ্ট দেশের পতাকা আঁকা স্টিকার। মঞ্চে নিজের জন্য দাঁড়ানোর জায়গায় ভারতের পতাকা দেখে প্রথমে থমকে দাঁড়ান প্রধানমন্ত্রী। তারপর ঝুঁকে পড়ে স্টিকারটি তুলে নিয়ে রেখে দেন পকেটে।

    আরও পড়ুুন: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর সিইও ছিলেন অভিষেক! বিবৃতি জারি করে জানাল ইডি

    প্রধানমন্ত্রীর পাশে ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট। মোদিকে দেখে তিনিও হাতে তুলে নেন সে দেশের পতাকা আঁকা স্টিকার। ব্রিকস সম্মেলনের মঞ্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এহেন দেশপ্রেমের নিদর্শন হয়েছে ভাইরাল। প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্ববাসী। এদিকে, ব্রিকস সম্মেলনের (BRICS Summit) ফাঁকে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। দুই রাষ্ট্রনেতাই জোর দিয়েছেন ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার সম্পর্কের উন্নতিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার শপথ নিয়েছে ভারত।” মঙ্গলবার ‘ব্রিকস’ সম্মলনের মঞ্চে কথাগুলি বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারত যে অচিরেই বিশ্বে উন্নয়নের  চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে, এদিন প্রত্যয়ের সঙ্গে সেকথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তিনি। উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ করতে ভারত যেসব পদক্ষেপ করেছে, এদিন সেকথাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    ব্রিকস সম্মেলন

    দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে শুরু হয়েছে ব্রিকস সম্মেলন। ২২ অগাস্ট শুরু হওয়া এই সম্মেলন চলবে চলতি মাসেরই ২৪ তারিখ পর্যন্ত। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। যদিও এবারের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশও। এই সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবারই দক্ষিণ আফ্রিকায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলনে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিলের দশম বর্ষপূর্তিতে অনেক অনেক অভিনন্দন।

    ব্রিকসের গুরুত্ব 

    গত দশ বছরে আমাদের মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিল। ২০০৯ সালে যখন প্রথম ব্রিকস সম্মেলন হয়েছিল, তখন বিশ্ব সবে মাত্র এক বিশাল আর্থিক সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসছিল। সেই সময় বিশ্ব অর্থনীতিতে আশার আলো হয়ে উঠেছিল ব্রিকস। বর্তমান সময়েও করোনা অতিমারি ও বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে উদ্বেগের মাঝেও বিশ্ব ই-অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের সঙ্গে লড়ছে। তাই এই সময়ও ব্রিকস সদস্য দেশগুলির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিশ্ব অর্থনীতির অস্থির সময়েও ভারত বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি। শীঘ্রই ভারত ৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে। বিশ্বের উন্নয়নের চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে ভারত। এর কারণ হল, ভারত সঙ্কট ও প্রতিবন্ধকতাকে আর্থিক উন্নয়নের সুযোগে পরিণত করেছে। ভারতের মানুষ শপথ নিয়েছে, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে উন্নত দেশে পরিণত করবে।”

    আরও পড়ুুন: আজ চাঁদের মাটি ছোঁবে ‘চন্দ্রযান ৩’, সাফল্য কামনায় দেশ-বিদেশে পুজো-যজ্ঞ-নমাজ পাঠ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিগত কয়েক বছরে আমরা মিশন মোডে বিভিন্ন পরিবর্তন করেছি এবং এগুলি ভারতে বাণিজ্য ব্যবস্থাকে ক্রমাগত উন্নত করেছে। আমরা সম্মতির বোঝা কমিয়েছি এবং রেড টেপ সারিয়েছি। জিএসটির সূচনাও বিনিয়োগকারীদের বিশেষ আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে। আমরা জনসেবা প্রদান ও সুশাসনকে গুরুত্ব দিয়েছি।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতে আছে বিশ্বের তৃতীয় স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম। ইউনিকর্ন রয়েছে শতাধিক। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ সফল করতে রয়েছে টেলিকম, এআই, ফিনটেক এবং আইটি সেক্টরের মতো ক্ষেত্র।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tahawwur Rana: ২৬/১১ হামলার অন্যতম চক্রী তাহাউর রানাকে ভারতের হাতে দিচ্ছে আমেরিকা!

    Tahawwur Rana: ২৬/১১ হামলার অন্যতম চক্রী তাহাউর রানাকে ভারতের হাতে দিচ্ছে আমেরিকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে প্রত্যর্পণের রায়ে স্থগিতাদেশ চেয়ে মার্কিন আদালতে খারিজ হয়ে গিয়েছে মুম্বই হামলার অন্যতম চক্রী তাহাউর রানার (Tahawwur Rana) আবদেন। চলতি সপ্তাহেই আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত কানাডাবাসী এই ব্যবসায়ীর। তাই মার্কিন জেলে বন্দি ২৬/১১ মুম্বই হামলার এই অভিযুক্তকে ভারতের হাতে তুলে দিতে চলেছে জো বাইডেন সরকার।

    আদালতের নির্দেশ

    যেহেতু আদালতের রায় মিলেছে, তাই চূড়ান্ত রায়ের জন্য অপেক্ষা না করেই তাহাউরকে প্রত্যর্পণের নির্দেশনামায় সই করতে পারবেন মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টলি ব্লিঙ্কেন। মে মাসেই তাহাউরকে ভারতে প্রত্যপর্ণের নির্দেশ দিয়েছিল ওয়াশিংটনের ফেডারেল আদালত। সেই নির্দেশ মেনেই তাকে তুলে দেওয়া হচ্ছে ভারতের হাতে। যদিও আদালতের ওই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তাহাউরের (Tahawwur Rana) আবেদনের বিচার চলছে ওয়াশিংটনের নবম সার্কিট বেঞ্চে।

    তাহাউরের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ে হামলা চালায় লস্কর-ই-তইবার ১০ জঙ্গি। হামলায় প্রাণ যায় বেশ কয়েকজন বিদেশি সহ বহু মানুষের। ভারতের অভিযোগ ছিল, মুম্বইয়ের এই হামলার পরিকল্পনায় তাহাউর প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিল। তাহাউরকে হাতে পেতে বছর পনের আগে আমেরিকার কাছে আবেদন জানায় ভারত। তখন তাকে ফেরত দেয়নি মার্কিন সরকার। পরে ভারত-মার্কিন সম্পর্কের উন্নতি হয়। ১৯৯৭ সালে দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি। এই চুক্তি মোতাবেক ফের জানানো হয় আবেদন। ২০২০ সালের জুন মাসে দ্বিতীয়বার তাহাউরকে গ্রেফতার করে মার্কিন পুলিশ। তারপর থেকে চলছে বিচার। সম্প্রতি মিলল প্রত্যর্পণের নির্দেশও।

    আরও পড়ুুন: ছাত্রমৃত্যুর পর ‘ঘুম ভাঙলো’ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের, প্রবল চাপে নির্দেশিকা জারি কর্তৃপক্ষের

    আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসের মেট্রোপলিটন ডিটেনশন সেন্টারে বন্দি রয়েছেন বছর বাষট্টির তাহাউর (Tahawwur Rana)। আদালতের নির্দেশের প্রেক্ষিতে রিট অফ হেবিয়াস করপাস ফাইল করে। সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্ট অফ ক্যালিফর্নিয়ার ইউনাইটেড স্টেটস ডিস্ট্রিক্ট জাজ ডেল এস ফিশার বলেন, “একটি ভিন্ন রায়ে আদালত তাহাউর রানার রিট ফর হেবিয়াস করপাসের পিটিশন অস্বীকার করছে।” তাই তাহাউরকে ভারতে প্রত্যর্পণে আর কোনও বাধা রইল না বাইডেন সরকারের। সেই কারণেই তাহাউরকে প্রত্যর্পণে উদ্যোগী হয়েছে মার্কিন সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: পাকিস্তানে চার গির্জায় ভাঙচুর, পোড়ানো হল বাইবেলও, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন খ্রিস্টানরা

    Pakistan: পাকিস্তানে চার গির্জায় ভাঙচুর, পোড়ানো হল বাইবেলও, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন খ্রিস্টানরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন হামলা হচ্ছিল হিন্দু মন্দিরে। এবার ভাঙচুর করা হল গির্জা। আল্লাহর নিন্দে করা হয়েছে এই অভিযোগ তুলে আজ, বুধবার ভাঙচুর করা হয়েছে গির্জায়। পাকিস্তানের (Pakistan) ফয়জলবাদের ঘটনা। এদিন ভাঙচুর চালিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে চারটি গির্জা। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী কয়েকজনের বাড়িতেও ভাঙচুর চালানো হয়। পাক পঞ্জাব প্রদেশে বাইবেল পুড়িয়ে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী কয়েকজনকে মারধর করা হয়।

    খ্রিস্টান যুবককে মৃত্যুদণ্ড 

    প্রসঙ্গত, কোরানের অবমাননার অভিযোগে জুন মাসে পাক আদালত মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল এক খ্রিস্টান যুবককে। ইমরান ভাট্টি নামে জারানওয়ালা তহশিলের এক প্যাস্টর সংবাদ মাধ্যমকে জানান, দুর্বৃত্তরা স্যালভেশন আর্মি চার্চ, ইউনাইটেড প্রেসবিটেরিয়ান চার্চ, অ্যালায়েড ফাউন্ডেশন চার্চ এবং শ্রেহুনওয়ালা চার্চ তছনছ করেছে। আল্লাহর নিন্দার অভিযোগ তুলে ভাঙচুর করা হয়েছে এক খ্রিস্টানের বাড়িও। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, শতাধিক মানুষের একটি দল লাঠি হাতে নির্মমভাবে ভাঙচুর চালাচ্ছে গির্জায়। পরে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় গির্জায় থাকা জিনিসপত্রে (Pakistan)। ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গির্জার আশপাশ। খবর পেয়ে দ্রুত এলাকায় যায় পুলিশ। সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় খ্রিস্টানদের।

    বিশপের কাতর প্রার্থনা 

    গির্জায় হামলার ছবি প্রকাশ করে ট্যুইট করেছেন স্থানীয় বিশপ আজাদ মার্শাল। তিনি লিখেছেন, “বিচারের জন্য ভিক্ষা চাইছি আমরা। সদ্যই স্বাধীনতা দিবস পালন করেছি। তারপরেও আমাদের নিরাপত্তার আশ্বাস নেই। আমাদের গির্জা ধ্বংস করে বাইবেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের বিরুদ্ধে কোরান অবমাননার মিথ্যা অভিযোগ উঠেছে।”

    পঞ্জাব পুলিশের (Pakistan) প্রধান উসমান আনোয়ার জানান, প্রতিবাদীদের সঙ্গে পুলিশ কথা বলেছে। পুলিশ এলাকা ঘিরে রেখেছে। যদিও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের অভিযোগ, পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। কেবল ঠায় দাঁড়িয়ে দেখেছে দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব।

    আরও পড়ুুন: ভারতীয় অর্থনীতিকে দিশা দেখিয়েছিলেন অটল বিহারী বাজপেয়ী

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share