Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Suvendu Adhikari: ‘যদি ভোট দিতে না দেয়…’, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি কর্মীদের কী নিদান দিলেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ‘যদি ভোট দিতে না দেয়…’, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি কর্মীদের কী নিদান দিলেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পঞ্চায়েত ভোট বিজেপি (BJP) নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের জন্য ‘ডু অর ডাই’ লড়াই। প্রতিরোধ করতেই হবে। শনিবার পূর্ব মেদিনীপুরের চণ্ডীপুরে দলীয় সভায় বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের জন্য পঞ্চায়েত নির্বাচনের সুর বেঁধে দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    পরিবর্তনের আঁতুড় ঘর…

    শুভেন্দু বলেন, এই জেলা থেকেই সব পরিবর্তনের সূচনা হয়। বামপন্থীদের আন্দোলন, তেভাগা আন্দোলন, গীতা মুখোপাধ্যায়, সুকুমার সেনদের নেতৃত্বে এই জেলার আন্দোলন জমিদার ও বুর্জোয়াদের রুখে দিয়েছিল। এই জেলাতেই নন্দীগ্রাম আন্দোলন করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যেমন বার্লিন ছিল এপিসেন্টার, ২০১১ সালের পরিবর্তনের এপিসেন্টার নন্দীগ্রাম। বামফ্রন্ট পরাস্ত হয়েছিল। বিজেপি নেতা বলেন, ২০০৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে একমাত্র এই জেলাই বিশ্বাস করে তৎকালীন বিরোধী দল তৃণমূলের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়েছিল। সে বিশ্বাস তারা রক্ষা করতে পারেনি। তাই ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটের আগে শপথ নিন, এই জেলা পরিষদ বিজেপিকে উপহার দেবেন। আর তমলুক এবং কাঁথি লোকসভা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিকে উপহার দেবেন।    

    ডু অর ডাই…

    এদিন ফের একবার অবাধ ভোটের পক্ষে সওয়াল করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। শুভেন্দু বলেন, ডু অর ডাই। এবার হবে প্রতিরোধ। যদি ভোট দিতে না দেয়, তবে তোমারও নাই, আমারও নাই। ব্যালট বাক্স ধরব আর পুকুরে ফেলব। জোট বাঁধুন, তৈরি হন। শাসক দল যে সুষ্ঠু ভোটের কথা বলছে, সেটা নিছক আইওয়াশ, দাবি শুভেন্দুর।

    সবাই চোর…

    শুভেন্দু বলেন, কেষ্ট মণ্ডল বলত, চড়াম, চড়াম, গুড় বাতাসা। এখন কী হচ্ছে? তিহার জেলের দরজাটা একটু ফাঁক হয়েছে। তার পরে আছেন রুজিরা, তার পরে আছেন ভাইপো। গোটাটাই চোরের রাজত্ব। তিনি বলেন, তৃণমূলের সবাই চোর। তাই ভয় পাবেন না। পঞ্চায়েত ভোট অবাধ করতে গেলে প্রতিরোধ করতে হবে।

    মদ বন্ধে প্রতিরোধ…

    এদিন রাজ্যে মদ বন্ধে মায়েদের উদ্যোগী হতে বলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ২৮ টাকায় মেহুলের মদের বোতল, আর ডিয়ার লটারি? এটাই কি বাংলার বর্তমান আর ভবিষ্যৎ? তাই মায়েরা জোট বাঁধুন। মদ বন্ধ করতে রাস্তায় নামুন। বাংলায় মদ বন্ধ করতে হবে। শুভেন্দু বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মদ খাইয়ে বাংলাকে ধ্বংস করতে চাইছে।

    কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল…

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, মালদা, পূর্ব মেদিনীপুরে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল এসেছে আমার নালিশে। আগামী সপ্তাহে রাজ্যের আরও ১৫টি জেলায় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল আসবে। অঞ্চল, ব্লক, গ্রাম পঞ্চায়েতে চোরেদের চিহ্নিত না করতে পারলে আমার নাম শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) নয়।

    আরও পড়ুুন: নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁদের ভোটে আমি জিতেছি, বললেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Vande Bharat: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে ফের পাথরবৃষ্টি! আতঙ্কিত যাত্রীরা

    Vande Bharat: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে ফের পাথরবৃষ্টি! আতঙ্কিত যাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের হামলা বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে। মালদা, নিউ জলপাইগুড়ি, বিহারের মাঙ্গুরজান, বারসইের পর এবারে চন্দরনগর ও বর্ধমান স্টেশনের মাঝপথে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়া হয় বলে জানা গিয়েছে। এই নিয়ে চতুর্থ দিন হামলার মুখে বাংলার প্রথম সেমি হাইস্পিড ট্রেন। সোমবার হাওড়া থেকে বন্দে ভারত বর্ধমানে ঢোকার মুখে পাথর ছোড়া হয় বলে অভিযোগ করেন যাত্রীরা। রেল সূত্রে খবর, আজ সকাল ৬ টা ৪০ মিনিট নাগাদ হুগলির চন্দরনগর ও বর্ধমানের মাঝামাঝি ছোড়া হয়েছে জানালা। ফলে বন্দে ভারত ট্রেনে পাথর হামলার ঘটনায় প্রবল চাঞ্চল্য। বারবার বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর-হামলায় আতঙ্কিত যাত্রীরা। যদিও রেলের তরফে সরকারিভাবে এখনও এ বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।

    ফের ‘পাথরবৃষ্টি’ বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে

    উদ্বোধনের পর থেকেই বার বার হামলার নিশানায় বাংলার বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। সেই নিয়ে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। একইসঙ্গে প্রশ্নের মুখে যাত্রী নিরাপত্তাও। ২ জানুয়ারি প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে হামলা হয়। সেদিন মালদার কুমারগঞ্জ স্টেশন পার করার সময়ে ট্রেনের সি ১৩ কোচে পাথর ছোড়া হয়েছিল। এর পর দিন ঘুরতে না ঘুরতেই ফের হামলা হয়েছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে। সেদিন হামলা হয়েছিল নিউ জলপাইগুড়িতে। যার জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সি-৩, সি-৬ কামরা। তার পরের দিনই বিহারের মাঙ্গুরজানে বন্দে ভারতের ওপর পাথর হামলা হয়। আবার বিহারের বারসইয়েও উঠেছে পাথর হামলার অভিযোগ। আর আজও একই অভিযোগ উঠল। ফলে এই নিয়ে যাত্রী নিরাপত্তা প্রশ্নের মুখে পড়ছে।

    আরও পড়ুন: মজা করেই পাথর নিক্ষেপ বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে! জেরায় জানাল ধৃত তিন নাবালক

    হামলায় প্রতিক্রিয়া যাত্রীদের

    আজকের ঘটনা দিয়ে বিগত ৮ দিনে মোট ৪ বার হামলা করা হল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে। ফলে এই সব ঘটনায় এনআইএ তদন্তের দাবি তুলেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপি নেতাদের অভিযোগের আঙুল ছিল শাসকদলের দিকে। অন্যদিকে আজ এক যাত্রীকে বলেত শোনা যায়, “বারবার, একের পর এক প্রতিদিনই হচ্ছে… এত ভালো ট্রেন পেয়েছি আমরা। এটা নিয়ে কী হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর এটা নিয়ে শক্ত পদক্ষেপ করা উচিত।” এছাড়াও এদিনের ঘটনায় এই ট্রেনে যাত্রা করা সাধারণ যাত্রীরা জানিয়েছেন, যারা এই কাজ করছেন তাঁরা অন্যায় করছেন। কঠোর শাস্তি হচ্ছে না বলেই এমন ঘটনা ঘটছে বার বার।

  • TET Scam: ফের ৩ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল! বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রশ্নের মুখে সিবিআই

    TET Scam: ফের ৩ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল! বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রশ্নের মুখে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে (TET Scam) ফের ৩ জনের চাকরি বাতিল করার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সোমবার বেআইনি ভাবে প্রাথমিকের স্কুলে চাকরি পাওয়া আরও ৩ জনের চাকরি বাতিল করার নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এই নিয়ে মোট ২৬৮ জন প্রাথমিক শিক্ষকের মধ্যে ২৫৮ জনেরই চাকরি বাতিলের নির্দেশ বহাল রাখল আদালত। আবার আজ এসএসসি সংক্রান্ত এক মামলার শুনানি চলাকালীন সিবিআইকে বিচারপতির প্রশ্নের মুখেও পড়তে হয়। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ভর্ৎসনার সুরে সিবিআইয়ের আইনজীবীকে জিজ্ঞেস করেন, “সিবিআইয়ের ম্যাজিক আবার কবে দেখব?”

    ফের ৩ জনের চাকরি বাতিল

    বিচারপতির এজলাসে চাকরি বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছিলেন এই তিন শিক্ষক। কিন্তু আদালত তাঁদের নথিপত্র খতিয়ে দেখে জানিয়ে দিয়েছে, তাঁরা তাঁদের চাকরি ফিরে পাবেন না। প্রসঙ্গত, বেআইনি ভাবে এবং নিয়োগের নিয়ম না মেনে প্রাথমিকের চাকরি পাওয়ার অভিযোগে চাকরি বাতিল হয়েছিল ২৬৮ জন শিক্ষকের। পরে সেই নির্দেশকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এই শিক্ষকেরা সুপ্রিম কোর্টে গেলেও লাভ হয়নি। গত বুধবারই ১৪৩ জন ও বৃহস্পতিবার ৫৯ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল করা হয়েছিল। এর আগে ডিসেম্বর মাসেও ৫৩ জনের চাকরি বাতিল করেছিল উচ্চ আদালত। ফলে মোট ২৫৮ জনের চাকরি বাতিল করা হল।

    আরও পড়ুন: আরও একমাস জেল হেফাজতে মানিক, আদালতে আত্মসমর্পণ স্ত্রী-পুত্রের

    সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা রাজ্য সরকারের

    এদিন প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে দায়ের জনস্বার্থ মামলায় হস্তক্ষেপে অস্বীকার করল সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্য সরকারের আবেদন খারিজ করে মামলা হাইকোর্টে ফেরত পাঠালেন বিচারপতি। ২০১৪ সালের প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয়েছিল জনস্বার্থ মামলা। সেই মামলাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল রাজ্য সরকার। তাদের দাবি, ২০১৪ সালের ঘটনায় ৮ বছর পর মামলা দায়েরের পিছনে উদ্দেশ্য কী? মামলা খারিজ করা হোক। কিন্তু সওয়াল শুনে আদালত জানিয়েছে, এব্যাপারে আপাতত কোনও হস্তক্ষেপ করবে না সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্য সরকারের যা বলার হাইকোর্টে বলতে হবে। মামলা খারিজের আবেদনও জানাতে হবে সেখানেই।

    সিবিআইয়ের আইনজীবীকে প্রশ্ন বিচারপতির

    আজ, সোমবার এসএসসি সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি চলছিল। সিবিআইয়ের আইনজীবীকে তখন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “২০২২ সালের নভেম্বর মাসে প্রথম সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এখনও কোনও আলো দেখা যায়নি।”‌ তখন সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, তাঁরা দ্রুত আসল সত্য সামনে আনবেন। তাতে আরও হতাশ হয়ে পড়েন বিচারপতি। তার পর ফের সিবিআইকে জিজ্ঞাসা করলেন, “‌আবার ম্যাজিক দেখব কবে?‌”

  • Suvendu Adhikari: তৃণমূলের এক বছরে আয় বৃদ্ধি ১২ গুণ! ‘চোরের কোম্পানি’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: তৃণমূলের এক বছরে আয় বৃদ্ধি ১২ গুণ! ‘চোরের কোম্পানি’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মা-মাটি-মানুষের সরকার’ তৃণমূলের বার্ষিক আয় ৫৪৫.৭৪ কোটি টাকা। এর বেশিরভাগটাই এসেছে ইলেক্টোরাল বন্ডের থেকে। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তৃণমূলের অডিট রিপোর্ট। আর তাতেই সামনে এসেছে এই তথ্য। চলতি বছর ইলেক্টোরাল বন্ডের মাধ্যমে তৃণমূলের ভাঁড়ারে জমা পড়েছে ৫২৮.১৪ কোটি টাকা। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ইলেক্টোরাল বন্ড থেকে আয় ছিল ৪২ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরে আয় বৃদ্ধি পেয়েছে ৯৬%। আর এই তথ্য সামনে আসতেই উত্তাল হয়েছে রাজ্য রাজনীতি (Suvendu Adhikari)।

    কী বললেন শুভেন্দু? 

    ইলেক্ট্রোরাল বন্ডে রোজগার বৃদ্ধি নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের দিকে আক্রমণ শানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “তৃণমূল দল নয়, একটা চোরের কোম্পানি।”

    তিনি (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “২০২১ সালে ইলেকট্রোরাল বন্ডে ৪২ কোটি টাকা পেয়েছিল। ২০২২ সালে ১২০০ শতাংশ বেড়ে আয় ৫২৮ কোটি টাকা। তৃণমূলের সৎসাহস থাকলে কে কে দিয়েছে এই টাকা নাম প্রকাশ করুক তৃণমূল। আপাদমস্তক দুর্নীতি ভর্তি। পুরোটাই চোরের দল।” 

    মোমিনপুর স্বাস্থ্য মেলায় গিয়ে তৃণমূলের দিকে নিশানা দাগেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। স্বাস্থ্য মেলায় শুভেন্দুর সঙ্গে ছিলেন খড়্গপুরের বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একাধিক ইস্যুতে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন তিনি। “কারা এই বিপুল টাকা দিল? কোথা থেকে পাওয়া গেল?” এই প্রশ্ন তুলে নামের সেই তালিকা প্রকাশের দাবি জানান বিরোধী দলনেতা। বলেন, “তালিকা প্রকাশ করে কোন শর্তে বিপুল পরিমাণ বন্ড দেওয়া হয়েছে তাও জানাতে হবে। আর যদি তৃণমূল কংগ্রেস তা প্রকাশ্যে না আনে তাহলে সেই তথ্য বের করার দায়িত্ব আমার দল এবং বিরোধী দলনেতার।”

    এদিকে বিজেপি-র (Suvendu Adhikari) আরও এক বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল ট্যুইটে একটি নিউজ রিপোর্টে ছবি পোস্ট করে তৃণমূল নেতাদের হেলিকপ্টার চড়ার খরচের খতিয়ান তুলে ধরেন। তাতে দেখা যায় ২০২০ এবং ২০২১ এই দু বছরের ভোটের প্রচারে হেলিকপ্টারের খরচ মোট ৫৪ কোটি টাকা।

     


     

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বার বারই তৃণমূল কংগ্রেসকে গরিব, খেটে খাওয়া মানুষের দল হিসেবে তুলে ধরেছেন৷ অন্যান্য দলের মতো তৃণমূলের কাছে টাকা নেই বলেও দাবি করেছেন তিনি৷ কিন্তু সম্প্রতি প্রকাশিত হওয়া তথ্য থেকে দেখা যাচ্ছে প্রায় কয়েকশো কোটি টাকার মালিক তৃণমূল (Suvendu Adhikari)৷

    অডিট রিপোর্ট থেকে আরও জানা গিয়েছে, গত বছর বিধানসভা নির্বাচনের পর দলের খরচও অনেকটা বেড়েছে । ২০২০-২১ সালে দলের খরচ ছিল ১৩২ কোটি ৫২ লক্ষ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৮ কোটি ৩৩ লক্ষ টাকা।

    আরও পড়ুন: বিচারপতি মান্থার এজলাস বয়কট, আইনজীবীদের বিক্ষোভে উত্তপ্ত হাইকোর্ট চত্বর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Partha Chatterjee: ফের পার্থ-অর্পিতাকে এক মাসের জেল হেফাজতে পাঠাল আদালত

    Partha Chatterjee: ফের পার্থ-অর্পিতাকে এক মাসের জেল হেফাজতে পাঠাল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) এবং অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে ফের এক মাসের জেল হেফাজতে পাঠাল আদালত। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত থাকতে হবে জেল হেফাজতে। ওইদিন আবার মামলাটির শুনানি হবে।  

    শনিবার পার্থ ও অর্পিতাকে ভার্চুয়ালি আদালতে পেশ করে ইডি। পার্থ (Partha Chatterjee) এবং অর্পিতা নিজেরদের শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে আদালতে জামিনের আর্জি জানিয়েছিলেন। জেল পরিষেবার দুরবস্থা নিয়েও এদিন অভিযোগ করেন অর্পিতা। কিন্তু কোনও কথাই শুনলেন না বিচারক। মঞ্জুর হল না জামিন।  

    কী বলেন দুই অভিযুক্ত? 

    এদিন পার্থর (Partha Chatterjee) কিছু বলার আছে নাকি জানতে চান বিচারক। উত্তরে পার্থ জানান, তাঁর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা হচ্ছে না জেলে। অর্পিতাও বলেন, “শরীর ভাল নেই। জেল কর্তৃপক্ষ, চিকিৎসক সবাইকে সবটা বললেও প্রয়োজনীয় ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে না।” এদিন জেলের সেল নিয়েও সমস্যার কথা জানান অর্পিতা। তিনি বলেন, “অতটুকু জায়গায় থাকতে অসুবিধা হচ্ছে।” যদিও এসব কথায় কান দেননি বিচারক। দুজনের চিকিৎসায় যাতে ত্রুটি না হয়, তা খতিয়ে দেখতে বলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: আদালতে আত্মসমর্পণ করলেন মানিক ভট্টাচার্যের স্ত্রী ও ছেলে 

    প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে নেমে গত ২২ জুলাই রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থের (Partha Chatterjee) বাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। এর পর ২৩ জুলাই গ্রেফতার হন পার্থ। তখন থেকেই প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দি প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায় বন্দি রয়েছেন আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে। গ্রেফতারির পর থেকেই শারীরিক কারণ দেখিয়ে আদালতের কাছে জামিনের আবেদন করে আসছেন পার্থ। কিন্তু এখনও সেই আবেদন মঞ্জুর হয়নি।  

    চলতি সপ্তাহেই সিবিআই (Partha Chatterjee) আদালতে দাবি করেছে, এজেন্ট নিয়োগ করে টাকার বিনিময়ে নিয়োগ করেছেন পার্থরা। অযোগ্য প্রার্থীদের ফোন করে টাকার বিনিময়ে নিয়োগের প্রস্তাব দিতেন সেই এজেন্টরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Cash Recovery: অধ্যাপকের বাড়িতে মিলল রাশি রাশি টাকা, পরিমাণ কত জানেন?

    Cash Recovery: অধ্যাপকের বাড়িতে মিলল রাশি রাশি টাকা, পরিমাণ কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ফের বিপুল পরিমাণ নগদ উদ্ধার (Cash Recovery)। এর আগে টাকা মিলেছিল টালিগঞ্জে, বেলঘরিয়ায় এবং গার্ডেনরিচে। এবার তাড়া তাড়া নোট উদ্ধার হল উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) খড়দহে, এক অধ্যাপকের ফ্ল্যাটে। এদিন উদ্ধার হল প্রায় ৩২ লক্ষ টাকা। উদ্ধার করলেন ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের আধিকারিকরা। বৃহস্পতিবার রাত থেকে খড়দহের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালায় পুলিশ।

    বান্ডিল বান্ডিল টাকা…

    শুক্রবার খড়দহের নাথুপাল ঘাট রোড এলাকায় শিরোমণি আবাসনে হানা দেন বেশ কয়েকজন পুলিশ আধিকারিক। এই আবাসনেরই একতলায় প্রায় আড়াই বছর ধরে স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে বাস করছেন অধ্যাপক অমিতাভ দাস। তাঁর ফ্ল্যাট থেকেই মেলে বিপুল অঙ্কের নগদ (Cash Recovery)। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য কমিশন হিসেবে ওই টাকা নেওয়া হয়ে থাকতে পারে বলে অনুমান তদন্তকারীদের। অভিযুক্ত অধ্যাপককে গ্রেফতার করা হয়েছে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন কলেজে ভর্তি করিয়ে দেওয়ার নাম করে, ভুয়ো সার্টিফিকেট বের করে দিয়েই এই টাকা তুলেছিলেন অধ্যাপক।

    আরও পড়ুুন: আবাস যোজনার তালিকায় নাম দোতলা বাড়ির মালিকের! ঘুরে দেখল কেন্দ্রীয় দল

    অধ্যাপকের এই কাজের সঙ্গে আর কেউ যুক্ত কিনা, এর নেপথ্যে কোনও চক্র রয়েছে কিনা, তাও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ওই অধ্যাপকের পরিবারের সদস্যদের। এদিন যে টাকা  উদ্ধার (Cash Recovery) হয়, তার সিংহভাগ নোটই ছিল ২০০০ টাকার। টাকা গুণতে নিয়ে আসা হয় ব্যাঙ্ক কর্মীদের। ঠিক কী কারণে গোয়েন্দারা ওই ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালালেন, এদিন রাত পর্যন্ত তা স্পষ্ট নয়। ওই ফ্ল্যাটের অন্য আবাসিকদের দাবি, এর আগে সন্দেহজনক কিছু চোখে পড়েনি তাঁদের।

    প্রসঙ্গত, গত জুলাইয়ের শেষ দিকে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ইডির জালে ধরা পড়ে মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ও। দফায় দফায় অর্পিতার বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে নগদ ৫০ লক্ষ টাকা (Cash Recovery) বাজেয়াপ্ত করে ইডি। গার্ডেনরিচের ব্যবসায়ী নিসার খানের বাড়ি থেকে ১৭ কোটি টাকা উদ্ধার করে কলকাতা পুলিশ। তার রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের নগদ উদ্ধার। এবং সেটা এ রাজ্যেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Pradhan Mantri Awas Yojana: আবাস যোজনার তালিকায় নাম দোতলা বাড়ির মালিকের! ঘুরে দেখল কেন্দ্রীয় দল

    Pradhan Mantri Awas Yojana: আবাস যোজনার তালিকায় নাম দোতলা বাড়ির মালিকের! ঘুরে দেখল কেন্দ্রীয় দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোতলা বাড়ির মালিক জরিফ শেখ। মালদহের কালিয়াচকের বাঙ্গিটোলা এলাকায় তাঁর বাড়ি। পেশায় কাঠের মিস্ত্রি জরিফের বাড়িতে শুক্রবার পৌঁছে গেল কেন্দ্রীয় সরকারের তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল (Central Investigation Team)। কারণ জরিফের নাম উঠেছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana) প্রকল্পের তালিকায়। এদিন সকালে চরিঅনন্তপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা পেশায় রেলকর্মী কুলেশ মণ্ডলের বাড়িতেও গিয়েছিলেন ওই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। কারণ তাঁর নামও রয়েছে ওই তালিকায়। কেবল এই দুজন নন, আরও অনেকে বাড়িতেই গেলেন এই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। এঁদের মধ্যে যাঁদের ওই তালিকায় নাম থাকার কথা নয়, অথচ রয়েছে, এবং তালিকায় যাঁদের নাম থাকার কথা ছিল, অথচ নেই, তাঁদের বাড়িতেও। কথা বললেন বাড়ির মালিকদের সঙ্গেও। তিন সদস্যের এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন ডেপুটি সেক্রেটারি পদমর্যাদার আধিকারিক শক্তিকান্ত সিংহ, অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার চাহাত সিংহ এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সেকশন অফিসার গৌরব আহুজা।

    দুর্নীতির অভিযোগ…

    বৃহস্পতিবার রাতেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana) প্রকল্পে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে মালদহে পৌঁছে গিয়েছিলেন তাঁরা। শুক্রবার সকালে মালদহের কালিয়াচক ৩ নম্বর ব্লকের চরিঅনন্তপুর, কামারপুর গ্রামের বেশ কয়েকটি বাড়িতে যান। কথা বলেন স্থানীয়দের সঙ্গে।

    আরও পড়ুুন: আবাস দুর্নীতিতে অভিযোগ জানানো যাবে হেল্পলাইন নম্বরে, বললেন সুকান্ত

    প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় আবাস যোজনা প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। মালদহের বিভিন্ন ব্লকেও আবাস যোজনা প্রকল্পে স্বজনপোষণ, দুর্নীতি এবং অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কয়েকটি ব্লকে এর প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। তারই প্রেক্ষিতে কেন্দ্রের গ্রামোন্নয়ন দফতরের ওই প্রতিনিধি দল আসে মালদহে। এদিন পূর্ব মেদিনীপুরের কয়েকটি এলাকায়ও আবাস যোজনায় (Pradhan Mantri Awas Yojana) ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে যায় কেন্দ্রের প্রতিনিধিদের অন্য একটি দল।

    কামারপুর এলাকায় বাড়ি হিমাংশু রায়ের। আবাস যোজনায় আবেদন করেও বাড়ি পাননি তিনি। হিমাংশু বলেন, আমার বাড়িতে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি দল এসেছিল। আমি গরিব মানুষ। আবেদন করেও আবাস যোজনা প্রকল্পের কোনও সুবিধা পাইনি। সে কথা অফিসারদের জানিয়েছি। তিনি বলেন, ওঁরা আমাদের বাড়ির অবস্থা দেখে গিয়েছেন। এতদিন পঞ্চায়েত ও ব্লক প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও কাজ হচ্ছিল না। এবার হয়তো কেন্দ্রের অফিসারদের সমস্যার কথা জানিয়ে সুফল মিলতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Bengal Weather Update: শীতের দাপট থাকবে আরও পাঁচ-ছয় দিন! সকাল থেকেই ভিড় চিড়িয়াখানা, ইকো পার্কে

    Bengal Weather Update: শীতের দাপট থাকবে আরও পাঁচ-ছয় দিন! সকাল থেকেই ভিড় চিড়িয়াখানা, ইকো পার্কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতে জবুথবু কলকাতা। কুয়াশার চাদর সরিয়েই জেগে উঠছে শহরবাসী। শুক্রবার মরসুমের শীতলতম দিন দেখেছিল শহর। শনিবার শহরের তাপমাত্রা বাড়ল ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে উত্তুরে হাওয়ার প্রভাব থাকলেও সেই কনকনে ঠান্ডার অনুভূতি কিছুটা কমেছে। শনিবার শহরের তাপমাত্রা আবার বেড়ে ১২ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। যদিও এই তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় ২ ডিগ্রি কম। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছতে পারে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।

    শীতাতুর পরিবেশ

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, সকাল থেকে আকাশ পরিষ্কার থাকবে। রোদ ঝলমলে দিন। সপ্তাহান্তে শীতের রোদ গায়ে মেখেই পিকনিক করতে যেতে পারবেন শীতবিলাসীরা। এদিন সকাল থেকেই ভিক্টোরিয়া থেকে চিড়িয়াখানা, ইকো পার্ক, নিকো পার্ক, সায়েন্স সিটি ভিড় জমিয়েছেন সাধারণ মানুষ। গত ক’দিন ধরেই ঠান্ডায় জবুথবু কলকাতা ও রাজ্যের বিভিন্ন জেলা। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, আগামী ক’দিন ঠান্ডার আমেজ বহাল থাকতে পারে শহরে। পাশাপাশি শীতের কাঁপুনি ভাব টের পাওয়া যাবে বিভিন্ন জেলাতেও। প্রসঙ্গত, শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে পারদপতন হয়েছিল পুরুলিয়ায়। কালিম্পংয়ের থেকেও বেশি ঠান্ডা পড়েছে পশ্চিমাঞ্চলের এই জেলাতে। কালিম্পংয়ে যেখানে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা, সেখানে পুরুলিয়ার তাপমাত্রা নেমেছে ৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। সামনেই মকর সংক্রান্তি। এই সময়টা এমনিই তাপমাত্রার পারা পতন হয়। সেইমতোই আগামী অন্তত ৫-৬ দিন শীতের আমেজ থাকবে, আশ্বাস হাওয়া অফিসের।

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মিথ্যা বয়ান দিতে বলেছিল পুলিশ! বিস্ফোরক অভিযোগ রামচন্দ্র পান্ডার

    উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও জাঁকিয়ে শীত পড়েছে। দার্জিলিং-এর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির আশপাশে হলেও,আপাতত তুষারপাতের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। আগামী সোমবার পর্যন্ত উত্তরের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার সেরকম কোনও হেরফের হবে না। কুয়াশার তেমন কোনও পূর্বাভাস নেই। হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গে আগামী ৪৮ ঘন্টায় রাতের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন না হলেও, পরের দুদিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মিথ্যা বয়ান দিতে বলেছিল পুলিশ! বিস্ফোরক অভিযোগ রামচন্দ্র পান্ডার

    Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মিথ্যা বয়ান দিতে বলেছিল পুলিশ! বিস্ফোরক অভিযোগ রামচন্দ্র পান্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন কাঁথি পুরসভার টেন্ডার দুর্নীতিতে (Contai Municipality Tender Scam) অভিযুক্ত ঠিকাদার রামচন্দ্র পণ্ডা। গ্রেফতারের পর পুলিশ নাকি তাঁকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে বয়ান দিতে হুমকি দিয়েছিল। শুভেন্দু ঘনিষ্ঠ কাঁথি পুরসভার ঠিকাদার রামচন্দ্র পান্ডার আরও অভিযোগ টেবিলে রিভলভার রেখে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে (Suvendu Adhikari) বয়ান দিতে জোর করেছিল পুলিশ। কিছু না বললে পরপর মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ারও হুমকি দেওয়া হয়েছিল।

    রামচন্দ্রকে গ্রেফতার

    গত ২৮ ডিসেম্বর গ্রেফতার করা হয়েছিল রামচন্দ্র পাণ্ডাকে। দারুয়া ফ্রেন্ডস সমবায় সমিতির সভাপতি কাকলি পাণ্ডার অভিযোগের ভিত্তিতে পূর্ব মেদিনীপুর পুলিশ গ্রেফতার করেছিল রামচন্দ্রকে। তাঁর আইনজীবীরা কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়ে জামিন চাওয়ার পাশাপাশি অভিযোগ করেন, শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস কাকলি পাণ্ডার উপর চাপ তৈরি করে মিথ্যে অভিযোগ করতে বাধ্য করে। তার ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয় রামচন্দ্রকে। তাঁর গ্রেফতার নিয়ে ইতিমধ্যেই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। জামিনও মিলেছে কাঁথি (Kanthi) পুরসভার ঠিকাদার তথা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) ঘনিষ্ঠ রামচন্দ্র পাণ্ডার (Ramchandra Panda)। 

    মিথ্যা অভিযোগ 

    গত বুধবার সশরীরে কলকাতা হাইকোর্টে হাজির হন কাকলি পাণ্ডা। তিনি বলেন, কেউ বা কারা তাঁকে জোর করে একটা কাগজে সই করিয়ে নেয়। তারপর থানায় তুলে নিয়ে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য করে। এরপরেই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে রামচন্দ্র পাণ্ডার জামিন মঞ্জুর করা হয়। এখানেই থামেনি আদালত। বিচারপতি রাজশেখর মান্থার বেঞ্চ বলে, রামচন্দ্র পাণ্ডা ও কাকলি পাণ্ডাকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা দিয়ে রাখতে হবে।

    আরও পড়ুন: এবার ‘ভুয়ো’ এফআইআর! কাঁথি টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-নির্দেশ হাইকোর্টের

    কী বললেন রামচন্দ্র

    জামিন পাওয়ার পরই  রামচন্দ্র পণ্ডা বলেন, তদন্তে বসিয়ে বাজে প্রশ্ন করা হয়। শুভেন্দু অধিকারীর টাকা কোথায় তা জানতে চাওয়া হয়। রীতিমতো থ্রেট করে কাঁথি থানার আইসি বলেন,নবান্ন থেকে বড় অফিসাররা এসেছেন। সেই তিনজন অফিসার এসে বসে টেবিলে রিভলভার রাখেন, রিভলভার দেখিয়ে বলা হয় টাকা কোথায় না বললে ৮৭ টা কেস দেওয়া হবে। ৮৭ টা কেসে ৭ দিন করে জেল খাটানো হবে বলেও শাঁসানো হয়েছে। এরকম কিছু ঘটেনি, অভিযোগ উড়িয়ে পাল্টা দাবি করেন কাঁথির এসডিপিও। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • TMC: শুভেন্দুর দাবিতেই শিলমোহর তৃণমূল বিধায়কের! দল ‘কোম্পানি’, মমতা ‘ব্র্যান্ড’, বললেন গৌতমও

    TMC: শুভেন্দুর দাবিতেই শিলমোহর তৃণমূল বিধায়কের! দল ‘কোম্পানি’, মমতা ‘ব্র্যান্ড’, বললেন গৌতমও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) দাবিতেই শিলমোহর দিলেন তৃণমূলের (TMC) বিধায়ক! তৃণমূলকে তিনি কোম্পানি বলে অভিহিত করলেন। তিনি এও জানালেন, এই কোম্পানির ব্র্যান্ড স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। নিজের দলকে কোম্পানি এবং দলের জন প্রতিনিধিদের মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ বলে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন উত্তর হাওড়ার বিধায়ক তৃণমূলের গৌতম চৌধুরী। গৌতমের এই মন্তব্যকে হাতিয়ার করে শাসক দলকে নিশানা করতে শুরু করেছে বিজেপি।

    শুভেন্দু অধিকারী…

    ২০২০ সালে ভাবাদর্শ বদলের জেরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন শুভেন্দু অধিকারী। তার পর থেকেই তৃণমূলকে তিনি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি বলে কটাক্ষ করে আসছেন। বৃহস্পতিবার হাওড়ার জগৎবল্লভপুরের দক্ষিণ ঝাঁপড়দহে দলের এক কর্মিসভায়ও তিনি ফের বলেন, তৃণমূল একটা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। ওই কোম্পানির মালিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর ভাইপো ম্যানেজিং ডিরেক্টর।

    শুক্রবার হাওড়ায়ই দিদির সুরক্ষা কবচ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন গৌতম। ওই বৈঠকে শুভেন্দুর সঙ্গে সুর মিলিয়ে তিনিও বলেন, তৃণমূল একটা কোম্পানি। এর পরেই গৌতমের সংযোজন, যার ব্র্যান্ড হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমরা কেউ কিছু নই। আমরা জন প্রতিনিধিরা একটা ওষুধ কোম্পানির মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভের মতো। তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই সব।

    আরও পড়ুুন: ‘এটা রাহুলের প্রপিতামহ নেহরুর ভারত নয়’, কেন একথা বললেন বিজেপি নেতা?

    গৌতমের মন্তব্যের জেরে অস্বস্তিতে তৃণমূল (TMC)। গৌতমকে ইতিমধ্যেই দল সতর্ক করেছে বলে জানান হাওড়া সদরের তৃণমূল সভাপতি কল্যাণ ঘোষ। তিনি বলেন, গৌতম চৌধুরীর সঙ্গে রাজ্য ও জেলা নেতৃত্বের এ বিষয়ে কথা হয়েছে। উনি জানিয়েছেন, ভুলবশত এই মন্তব্য করেছেন। গৌতমের মন্তব্যকেই হাতিয়ার করেছে বঙ্গ বিজেপি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, সত্যি কথাটাই উনি বলে ফেলেছেন। ওই দলে যাঁরা রয়েছেন, সকলেই বসের কথা শুনে কাজ করেন। তিনি বলেন, তৃণমূল দল গণতন্ত্র মানে না। ওই দলে গণতন্ত্র নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share