Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Amit Malviya: কেন্দ্রীয় এজেন্সির অপব্যবহার মন্তব্যে মমতাকে মোক্ষম জবাব মালব্যর

    Amit Malviya: কেন্দ্রীয় এজেন্সির অপব্যবহার মন্তব্যে মমতাকে মোক্ষম জবাব মালব্যর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) কোনও নেতা মায় প্রধানমন্ত্রীরও প্রয়োজন নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) শংসাপত্রের। এমনই জানিয়ে দিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya)। সিবিআই (CBI) এবং ইডি (ED) এই দুই কেন্দ্রীয় সংস্থার যথেচ্ছ ব্যবহারের বিরুদ্ধে এক সময় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার তিনি এ ব্যাপারে ক্লিন চিট দেন প্রধানমন্ত্রীকে। যদিও তিনি এজন্য দোষারোপ করেন বিজেপি নেতৃত্বকে। তার প্রেক্ষিতেই বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য জানিয়ে দেন বিজেপির কোনও নেতা মায় প্রধানমন্ত্রীরও প্রয়োজন নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শংসাপত্রের।

    রাজ্যে একাধিক কেলেঙ্কারির তদন্তের দায় বর্তেছে ইডি এবং সিবিআইয়ের ওপর। তদন্তে নেমে এই দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তার পরেই  একাধিকবার কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বিরোধীদের দমাতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগে সোচ্চার হয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। তবে সোমবার এ ব্যাপারে তিনি ক্লিনচিট দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরাও দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন। তাঁরা পালাচ্ছেন ইডি এবং সিবিআইয়ের অপব্যবহারের ভয়ে। আমি মনে করি না যে মোদি এটা করেছেন। মমতা বলেন, আপনারা অনেকেই জানেন না যে সিবিআই প্রধানমন্ত্রীকে রিপোর্ট করে না। এরা রিপোর্ট করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। মমতা বলেন, কিছু বিজেপি নেতা ষড়যন্ত্র করছে এবং তাঁরা প্রায়ই নিজাম প্যালেসে যাতায়াত করেন। প্রসঙ্গত, কলকাতায় সিবিআই দফতর রয়েছে এই নিজাম প্যালেসেই।

    আরও পড়ুন : কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমাতে আসছে ‘প্রধানমন্ত্রী প্রণাম’ প্রকল্প

    মুখ্যমন্ত্রীর এই মোদি-স্তুতি ও বিজেপি নেতাদের দোষারোপ করাকেই নিশানা করেছেন পদ্ম নেতা অমিত মালব্য। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, বিজেপির কোনও নেতা মায় প্রধানমন্ত্রীরও প্রয়োজন নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শংসাপত্রের। তাঁর পুরো সরকার, পদস্থ মন্ত্রীরা, দলের ওপরতলার নেতারা এবং গোটা পরিবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার রাডারে রয়েছেন। কারণ আদালতের নির্দেশে চলছে তদন্ত। একের পর এক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়েছে শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীর নাম। লুঠ হয়েছে গরিব মানুষের টাকা। এই লুঠ, এই দুর্নীতির জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে জবাবদিহি করতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC Scam: বোনকে চাকরি, স্ত্রীর নামের শেয়ারও অর্পিতাকে দেন পার্থ! চার্জশিটে দাবি ইডির

    SSC Scam: বোনকে চাকরি, স্ত্রীর নামের শেয়ারও অর্পিতাকে দেন পার্থ! চার্জশিটে দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam) মামলায় আরও বেকায়দায় রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। ইডির (ED) চার্জশিটে দাবি করা হয়েছে, পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বোনকে চাকরি দিয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। অর্পিতার অনুরোধেই তাঁর চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন পার্থ। স্কুল শিক্ষা অধিকর্তার অফিসে চাকরি করেন তিনি। নাম সঙ্গীতা ধর। তাঁর আসল নাম সঙ্গীতা মুখোপাধ্যায়। বিয়ের পরে ধর হয়েছেন। ইডির দাবি, জেরায় সঙ্গীতাকে চাকরি দেওয়ার বিষয়টি স্বীকারও করে নিয়েছেন পার্থ। সঙ্গীতাকে অর্পিতার বোন হিসেবেই চিনতেন তিনি। স্ব-ক্ষমতাবলে তিনি সঙ্গীতার চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন বলেও জেরায় স্বীকার করেছেন অর্পিতা-ঘনিষ্ঠ পার্থ। 

    ইডির আরও দাবি, অর্পিতার দুটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া প্রায় ৫০ কোটি টাকা পার্থের বলেও জেরায় স্বীকার করেছেন অর্পিতা। ওই টাকা রাখার জন্য অর্পিতা নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টও ব্যবহার করতে দিতেন পার্থকে। ইডি সূত্রে খবর, অর্পিতার মতো সঙ্গীতাও পার্থের অফিস, বাড়ি সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতেন। ভুয়ো নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিষয়টিও সঙ্গীতা জানতেন। চার্জশিটে ইডির আরও দাবি, শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালীন চাকরি বিক্রিতে যুক্ত ছিলেন পার্থ। কালো টাকা সাদা করার চেষ্টা করা হয় চারটি সংস্থাকে সামনে রেখে।

    আরও পড়ুন : পার্থ-অর্পিতার ১০৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! এসএসসি মামলায় চার্জশিট পেশ ইডি-র

    অর্পিতার দাবি, তাঁর নামে যে অংশীদারি কোম্পানি খোলা হয়েছিল, সেই সংস্থায় অর্পিতার কোনও বিনিয়োগ ছিল না। তাঁর এও দাবি, অনন্ত টেক্সফ্যাব প্রাইভেট লিমিটেড নামে পার্থর কোম্পানির রেজিস্টার্ড অফিস যে তাঁর ক্লাবটাউনের ফ্ল্যাট, সেটাই জানা ছিল না তাঁর। অর্পিতার আরও দাবি, ওই সংস্থায় পার্থের স্ত্রী বাবলি চট্টোপাধ্যায়ের শেয়ার ছিল। বাবলি প্রয়াত হওয়ার পরে সেই শেয়ার তাঁর নামে হস্তান্তর করা হয়। চার্জশিটে ইডিও এও জানিয়েছে, অর্পিতা একটি ফর্মাল আবেদন করেছেন। এসব ব্যাপারে যে তাঁর দায় নেই, তা বিবেচনা করার আর্জি জানিয়েছেন তিনি। অর্পিতার এই আবেদন থেকেই কেউ কেউ মনে করছেন রাজসাক্ষী হতে চাইছেন অর্পিতা। তবে তিনি রাজসাক্ষী হবেন কিনা, তা বলবে সময়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • WB Govt Soft on PFI: নিষিদ্ধ পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে কোনও অ্যাকশন নেবে না মমতা প্রশাসন

    WB Govt Soft on PFI: নিষিদ্ধ পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে কোনও অ্যাকশন নেবে না মমতা প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উগ্রপন্থা এবং নাশকতার কাজে সরাসরি যুক্ত থাকার অভিযোগে দেশজুড়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছে পিএফআই (PFI Banned) ও তাদের বেশ কয়েকটি শাখা সংগঠন। কেন্দ্রীয় সরকারের বিজ্ঞপ্তি জারির পর বিভিন্ন রাজ্য পদক্ষেপও করেছে। এমনকি কেরল (Kerala) সরকারও কেন্দ্রের নির্দেশ মেনে সে রাজ্যে ব্যাপক ধরপাকড় এবং পিএফআইয়ের (Popular Front of India) কার্যকলাপ বন্ধে নেমেছে। ব্যতিক্রম শুধু পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal)। নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata) পিএফআই নিয়ে কোনও সক্রিয়তা চান না। ফলে রাজ্য ও কলকাতা পুলিশ, এসটিএফ কিংবা সিআইডি পশ্চিমবঙ্গে সক্রিয় পিএফআই শাখাগুলোর কাজকর্ম বন্ধ করতে কোনও কিছুই করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    গোয়েন্দা সূত্রের খবর, কলকাতা (Kolkata) শহরে বেনিয়াপুকুর এবং কড়েয়া থানা এলাকায় পিএফআই সবচেয়ে বেশি সক্রিয়। দলীয় অফিস রয়েছে তিলজলাতে। গত কয়েক বছরে বিভিন্ন কেন্দ্র বিরোধী আন্দোলনে নেপথ্যে আসল শক্তি ছিল পিএফআই। সংগঠনের মূল কর্মকাণ্ড অবশ্য মুর্শিদাবাদ জেলাকে কেন্দ্র করেই চলছে। সংগঠনের রাজ্য সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক থেকে পদাধিকারীদের অধিকাংশই মুর্শিদাবাদ, মালদহ, নদিয়া, দুই ২৪ পরগনা এবং হাওড়া জেলার। এই সব জেলাগুলিতেই ১৭টি শাখা খুলে গত পাঁচ-ছয় বছরে বেশ সক্রিয় হয়ে উঠেছে সংগঠনটি। বেশ কয়েকটি জঙ্গি কার্যকলাপে অভিযুক্তের আইনি সহায়তা দিচ্ছে পিএফআই। বাংলাদেশ এবং নেপাল সীমান্তে পিএফআই নেতাদের গতিবিধিও চিন্তাজনক। এনআইএ এবং ইডি পিএফআইকে রাষ্ট্রবিরোধী সংস্থা হিসাবে চিহ্নিত করেছে।

    আরও পড়ুন: নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই?

    যদিও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসন মুসলিমদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা এই রাষ্ট্রবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন নেই বলে মনে করছে। এক শীর্ষ কর্তার কথায়, কেন্দ্রীয় সরকারের কোনও এজেন্সি ব্যবস্থা নিলে আমরা সাহায্য করব। কিন্তু পিএফআই নেতাদের রাজ্য পুলিশ আগ বাড়িয়ে গ্রেফতার করবে না, তাদের দফতরে তল্লাশি চালাতে যাবে না।

    কেন? পুলিশ কর্তারা জানাচ্ছেন, এনআইএ (NIA) এবং ইডির (ED) কাছে পিএফআইয়ের বিষয়ে যাবতীয় নথি রয়েছে। ফলে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ এ সবে জড়াবে না। যদিও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর, প্রতিটি রাজ্যের সঙ্গে গোয়েন্দাদের সমন্বয় বৈঠকে পিএফআই (PFI) সংক্রান্ত সমস্ত নথি বিনিময় করা হয়েছে। দেশব্যাপী নিষেধাজ্ঞার আগেও রাজ্যের মতামত নেওয়া হয়েছে। এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার পিএফআই নিয়ে নরম মনোভাব নিলে তা জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে না।

    আরও পড়ুন: হিন্দু নেতাদের হত্যা থেকে হাওয়ালা কারবার! কী কী করত পিএফআই, জানেন?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) কথায়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসন বিজেপি (BJP) কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করবেন। তাঁর ভাইপো বিজেপি কর্মীদের কপাল লক্ষ্য করে গুলি চালানোর নির্দেশ দিতে পারেন। জাতীয়তাবাদী শক্তি দমনে পুলিশ এরাজ্যে সক্রিয়। কিন্তু নূপুর শর্মার (Nupur Sharma) বয়ানের জেরে বিক্ষোভের সময় ১৪ ঘণ্টা জাতীয় সড়ক অবরুদ্ধ হলেও মমতার পুলিশ চুপ থাকে। পিএফআইয়ের মতো নাশকতা চালানো শক্তি জানে মমতা প্রশাসন তাদের বন্ধু। সেই কারণেই পশ্চিমবঙ্গে এমন শক্তির বাড়বাড়ন্ত হয়েছে।

  • Anubrata Mondal: অনুব্রত-কন্যার ব্যাংকের নথি চাইল সিবিআই! মেয়ের অ্যাকউন্ট থেকেই কি লেনদেন?

    Anubrata Mondal: অনুব্রত-কন্যার ব্যাংকের নথি চাইল সিবিআই! মেয়ের অ্যাকউন্ট থেকেই কি লেনদেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলার (Cattle smuggling case) তদন্ত দ্রুত গুটিয়ে আনাই লক্ষ্য সিবিআইয়ের (CBI)। আর সেই কারণেই কেন্দ্রীয় সংস্থা অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যার থেকে ব্যাংকের নথি চেয়ে নোটিস পাঠাল। যা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের। গোয়েন্দাদের ধারণা, গরুপাচার কাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডলের যাবতীয় আর্থিক লেনদেন হয়েছে মেয়ে সুকন্যার অ্যাকাউন্ট থেকে। শুধু তাই নয়, সিবিআই আধিকারিকরা আরও মনে করছেন, বিদেশি মুদ্রাও কেষ্ট কন্যার অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে। বোলপুরে (Bolpur) কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা অস্থায়ী ক্যাম্পে গত কয়েকদিন ধরে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের কর্মীদের জেরা করেন। সেখান থেকেই গরুপাচার কাণ্ডে বিদেশি মুদ্রা ব্যবহারের তথ্য সামনে এসেছে।

    আরও পড়ুন: দুটি গাড়ি দিয়েছিলেন নেতাকে, অনুব্রত ঘনিষ্ঠ মলয় পিটকে তলব সিবিআই-এর

    দিন সাতেক আগে বোলপুরের বাড়িতে গিয়ে সুকন্যাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন তদন্তকারীরা। তাঁর বক্তব্যে বেশ কিছু অসঙ্গতি নজরে এসেছিল সিবিআইয়ের। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রের খবর, বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের অ্যাকাউন্টে সেই অর্থে বড় কোনও অর্থের খোঁজ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। সিবিআই কর্তারা মনে করছেন, যাবতীয় লেনদেন হয়েছে কেষ্ট কন্যা সুকন্যার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে। শুধু তাই নয়, বীরভূমের বিভিন্ন জায়গায় হানা দিয়ে সিবিআই আরও জানতে পেরেছে, বেশ কয়েকটি সম্পত্তির মালিক অনুব্রত। কিন্তু এই সম্পত্তি কেনার অর্থ তিনি কোথা থেকে এবং কীভাবে পেলেন? আয়কর রিটার্ন জমা করার ক্ষেত্রে তথ্য গোপান করা হয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন: কাবুলের তালিবানের চালানেই সন্দেশখালির সরিফুলের নাম, মাদক তদন্তে নতুন মোড়

    কেষ্ট কন্যা সুকন্যার নামেও রয়েছে একাধিক রাইস মিল সহ বিভিন্ন সম্পত্তি। প্রশ্ন উঠছে, প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকা হয়ে তিনি কীভাবে এত বিপুল সম্পত্তির মালিক হলেন? অর্থের উৎস কোথায়? এই রহস্য উন্মোচন করাই লক্ষ্য এখন সিবিআই কর্তাদের। কারণ, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা নিশ্চিত, অনুব্রত মণ্ডল এবং সুকন্যা মণ্ডল গরুপাচার কাণ্ডে সরাসরি যুক্ত। ইতিমধ্যেই সিবিআই গ্রেফতার করেছে তৃণমূল নেতাকে। তিনি এখন জেল হেফাজতে। সুকন্যা সুকৌশলে বার বার সিবিআইকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও, রেহাই পাবেন না বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Abhishek Dubai Trip: ফের দুবাই গেলেন অভিষেক, যাবেন আমেরিকাও, পুজোর কলকাতা ভাল লাগে না?

    Abhishek Dubai Trip: ফের দুবাই গেলেন অভিষেক, যাবেন আমেরিকাও, পুজোর কলকাতা ভাল লাগে না?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের দুবাই (Dubai) গেলেন তৃণমূলের (TMC) সর্বেসর্বা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। বুধবার সকাল ৯টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে (Kolkata International Airport) পৌঁছান তিনি। সঙ্গে ছিলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেন। দুবাইয়ে থেকে সেখান থেকে আমেরিকা (USA) যেতে পারেন তিনি। ফিরবেন পুজোর পর। কলকাতার পুজোর ভিড়ে কোনও দিনই থাকেন না তিনি। তবে শান্তিনিকেতন সূত্রের দাবি, অভিষেকের দুবাই-আমেরিকা সফর চিকিৎসার কারণে।

    এর আগে গত ১৪ অগাস্ট দুবাই গিয়েছিলেন অভিষেক। স্বাধীনতার অমৃৎ মহোৎসবের দিনটি তিনি আরব দেশেই কাটিয়েছেন। তবে দুবাইয়ে বসেই স্বাধীনতার মধ্যরাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণও দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) অবশ্য লালকেল্লায় স্বাধীনতার সকালে বক্তৃতা করেছিলেন। অভিষেক তার কয়েক ঘণ্টা আগেই দুবাইয়ে বসে ভাষণ দিয়েছিলেন। এবার পুজোর সময় ফের দুবাই হয়ে আমেরিকা গেলেন।

    আরও পড়ুন: ‘৮ ব্যাগ সোনা ছিল, একটা আটকেছে কাস্টমস…’, অভিষেককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    তৃণমূলের সর্বেসর্বার ঘনিষ্ঠরা জানাচ্ছেন, পুজোয় (Durga Puja 2022) কলকাতার ভিড়ে তেমন আগ্রহ নেই অভিষেকের। তাঁর পিসি পিতৃপক্ষ থেকেই পুজোর উদ্ধোধন, চক্ষুদান শুরু করে দিলেও অভিষেকের পুজোর সময় বরাবরই বিদেশে কাটান। ২০২১ সালে ভোট পরবর্তী হিংসায় যখন রাজ্যে একের পর এক খুন হচ্ছিল, সে সময় অভিষেক ৭ দিনের অবসরে মলদ্বীপ গিয়েছিলেন। ২০২০ সালে পুজোর সময় ১০ দিনের জন্য গিয়েছিলেন সিঙ্গাপুরে।

    এবার গেলেন দুবাই-আমেরিকা। আগে প্রায়ই সিঙ্গাপুর, তাইল্যান্ডে যাতায়াত করতেন অভিষেক। ইদানীং দুবাই করিডরে তৎপর হয়েছেন। তাঁর ঘনিষ্ঠরা অনেকেই জানাচ্ছেন, আজকাল দুবাইয়ে নাকি ভাল চিকিৎসা হচ্ছে। এবারও তিনি দুবাই-আমেরিকা যাচ্ছেন চিকিৎসার কারণেই। চোখের সমস্যার সঙ্গে অভিষেকের সাইনাসের সমস্যা দেখা দিয়েছে। সাইনাসের চিকিৎসা করাতে সেই কারণেই আমেরিকা সফর। বিজয়া দশমীর (Vijaya Dashami) শুভেচ্ছা হয়তো মার্কিন মুলুক থেকেই দেবেন তিনি। ফিরবেন কলকাতার পুজোর (Kolkata Pujo) ভিড় কমলে। 

    আরও পড়ুন: “আমি থাকলে কপালে গুলি চালাতাম, পুলিশ সংযত ছিল”: অভিষেক

  • Chit Fund Scam: চিটফান্ড কাণ্ডে চারজনকে গ্রেফতার সিবিআই-এর, কোন মামলার তদন্ত?

    Chit Fund Scam: চিটফান্ড কাণ্ডে চারজনকে গ্রেফতার সিবিআই-এর, কোন মামলার তদন্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিট ফান্ড (Chit Fund) কাণ্ডে মঙ্গলবার আরও চারজনকে গ্রেফতার করল সিবিআই (CBI)। সন্মার্গ চিটফান্ড সংস্থার তদন্তে নেমে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছে হালিশহর পুরসভার চেয়ারম্যান রাজু সাহানিকে। এবার সংস্থায় ডেপুটি ম্যানেজার, ফান্ডিং ডিরেক্টর, টেরটরি ম্যানেজার-সহ মোট চার জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার নজরে রয়েছে বীজপুরের তৃণমূল বিধায়ক সুবোধ অধিকারী এবং তাঁর ভাই তথা কাঁচরাপাড়া পুরসভার চেয়ারম্যান কমল অধিকারী। আর এবার মঙ্গলবার চিটফান্ড মামলায় কলকাতায় তল্লাশি চালাল সিবিআই। গতকাল বিরাটি থেকে এই ৪ জনকে গ্রেফতার করেন সিবিআই গোয়েন্দারা। তাদেরকে জেরা করে নতুন তথ্য হাতে পেয়েছেন গোয়েন্দারা। তবে এই তল্লাশি অভিযানের সঙ্গে রাজু সাহানির মামলার সরাসরি যোগ রয়েছে কি না, তা এখনও জানা যায়নি।   

    আরও পড়ুন: গরুপাচার মামলায় কেন হবে সিআইডি তদন্ত? রাজ্যের জবাব তলব হাইকোর্টের       

    সিবিআই সূত্রে খবর, বিরাটি থেকে ধৃত চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে যে নয়া তথ্য মিলেছে, তার ভিত্তিতেই দক্ষিণ কলকাতার একটি আবাসনে তল্লাশি অভিযান চালান আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, ২৫৫ নং যোধপুর পার্কের দ্বিতীয় তলায় এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানো হয়৷ অন্যদিকে, গণেশ চন্দ্র অ্যাভিনিউতেও তল্লাশি করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা।   

    আরও পড়ুন: স্বস্তি জিতেন্দ্রর, কয়লা পাচার কাণ্ডে সিআইডি তদন্তে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    জানা যায়, সকাল সকাল তিনটি গাড়িতে করে সিবিআই তদন্তকারীরা তল্লাশি অভিযানে বের হন। এর মধ্যে একটি গাড়ি যোধপুর পার্কের একটি  বহুতলে যায়। ফ্ল্যাটটির মালিক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। তিনি তখন বাড়িতেই ছিলেন। তাঁর এবং তাঁর পরিবারের লোকের সঙ্গে তদন্তকারীরা কথা বলছেন বলে জানা গিয়েছে। তবে ঠিক কোন মামলার তদন্ত চালানো হচ্ছে সে বিষয়ে এখনই কিছু বলতে নারাজ তদন্তকারী গোয়েন্দারা। তাই এই সিবিআই হানা নিয়ে ঘনীভূত হচ্ছে রহস্য। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Primary Teacher Recruitment scam: প্রাইমারিতে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি হয়েছে! চার্জশিটে দাবি ইডির

    Primary Teacher Recruitment scam: প্রাইমারিতে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি হয়েছে! চার্জশিটে দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাদা খাতা জমা দিলেই মিলবে চাকরি। সঙ্গে দিতে হবে মোটা টাকা। রাজ্যে প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রেও চলেছে একই কারবার। ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকার রেটে বিক্রি হয়েছে শিক্ষকের চাকরি। চার্জশিটে এ কথাই জানাল ইডি। শিক্ষক নিয়োগ (teacher recruitment) দুর্নীতি কাণ্ডে প্রাথমিক চার্জশিট (charge sheet) জমা দিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। সেখানেই ইডি জানিয়েছে  লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে শিক্ষকের চাকরি বিক্রি করেছিলেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আস্থাভাজন শিক্ষা দফতরের উচ্চপদে থাকা আধিকারিক ও কর্মচারীরা। প্রশ্ন কিছুই কী জানতেন না মন্ত্রী? 

    আরও পড়ুন: জুটিতে তাইল্যান্ড-গোয়ায় গিয়েছিলেন পার্থ-অর্পিতা! সেখানেও বিনিয়োগ? কী বলছে ইডি

    চার্জশিটে ইডি দাবি করেছে, সাদা খাতা জমা দিয়েই চাকরি পেয়েছিলেন অনেকে। উত্তরপত্রে লেখা ছিল শুধুমাত্র নাম, ঠিকানা। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে অন্যতম অভিযুক্ত রঞ্জন ওরফে চন্দনের নামও রয়েছে এই চার্জশিটে। ২০১৪ সালে প্রাথমিক টেটের ওপর ভিত্তি করে একটি এফআইআর হয়েছিল। সেখানেই ওঠে দুর্নীতির অভিযোগ। মোট ১৬ হাজার ৫০০ টি শূন্যপদে নিয়োগ হওয়ার কথা ছিল। অভিযোগ, ঘুষ দিয়ে প্রাথমিকে নিয়োগ করা হয়েছে। যাঁদের চাকরি পাওয়ার কথা ছিল না তাঁরা চাকরি পেয়েছেন। অনেকে আবার টাকা দিয়েও প্রতারিত হয়েছেন। চাকরি পাননি। শুধু এর কাছ থেকে ওর কাছে ঘুরেছেন।

    আরও পড়ুন: অর্পিতার ৩১টি পলিসির জন্য দেড় কোটি টাকা প্রিমিয়াম দিতেন পার্থ! চার্জশিটে দাবি ইডির

    ইডি সূত্রে খবর,ওই পরীক্ষায় চরম বেনিয়ম হয়। কেউ কেউ সাদা খাতা জমা দিয়েও চাকরি পান। আবার অনেক যোগ্য প্রার্থী চাকরি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হন।  ইডির দাবি, সেই সব অযোগ্য প্রার্থীদের টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়া হয়। বাদ পড়ে যোগ্য প্রার্থীদের নাম। ওই ভাবে চাকরি দেওয়ার জন্য আলাদা করে প্যানেল তৈরি করা হয়েছিল। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই প্রশ্নপত্রে বিশেষ কারসাজি করা হয়েছিল বলেও চার্জশিটে দাবি ইডির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Maoist leader arrested: অবশেষে এনআইএ-এর জালে মাওবাদী নেতা সম্রাট চক্রবর্তী, জানেন কীভাবে?

    Maoist leader arrested: অবশেষে এনআইএ-এর জালে মাওবাদী নেতা সম্রাট চক্রবর্তী, জানেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন গা ঢাকা দিয়ে থাকার পর ধরা পড়লেন কিষেণজি ঘনিষ্ঠ মাওবাদী নেতা (Maoist Leader) সম্রাট চক্রবর্তী । বামফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় থেকেই মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত হন সম্রাট। প্রায় ২০ টি নাম ব্যবহার করতেন। সোমবার উত্তর ২৪ পরগনায় (North 24  Parganas) কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের (Kalyani Expressway) কাছ থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA) গুয়াহাটি শাখার গোয়েন্দারা।

    সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রামে মাওবাদীদের আন্দোলনে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত ছিলেন সম্রাট। রাজ্যে প্রাক্তন প্রয়াত উচ্চশিক্ষামন্ত্রী সত্যসাধন চক্রবর্তীর আত্মীয় সম্রাটের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা রয়েছে। ২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর নদিয়া, মুর্শিদাবাদ(Murshidabad), মালদা এবং কলকাতার দায়িত্ব নেন সম্রাট। গ্রামে গ্রামে গিয়ে মাওবাদী কার্যকলাপ নিয়ে বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলতেন তিনি। ২০১৬ সালে তিনি অসম চলে যান। সেখানে সংগঠনের বিস্তার করতে থাকেন। কিন্তু অসমে অবস্থা বেগতিক দেখে কলকাতায় চলে আসেন সম্রাট। থাকতে শুরু করেন কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের কাছে। সেখানে দীর্ঘদিন একটি গোডাউনে কাজ করতেন তিনি। আর সেই কাজের আড়ালে চলতে  থাকে মাওবাদী কার্যকলাপও।

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনার ‘প্রোজেক্ট চিতা’! ভারতেই হবে ইজরায়েলি ‘হেরন’-কে মারণ ক্ষমতা দেওয়ার কাজ

    এনআইএ- সূত্রে খবর, বহুদিন তাঁর খোঁজ চালাচ্ছিল জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা। কিন্তু সন্ধান মেলেনি। অনেক দিন পর গোপন সূত্রে সম্রাটের খবর পায় এনআইই। শুরু হয় তাঁকে ধরার প্রক্রিয়া। সম্রাট চক্রবর্তীকে ধরতে রীতিমত বেগ পেতে হয়েছে এনআইএ আধিকারিকদের। চলতে থাকে নজরদারি। অবশেষে তাঁর মোবাইল ফোনের টাওয়ার লোকেশন দেখে তাঁর গতিবিধি ধরেন গোয়েন্দারা। সোমবার কুখ্যাত মাও নেতা গৌর চক্রবর্তীর সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার সময় সম্রাটকে হাতেনাতে ধরে ফেলে এনআইএ।  গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। প্রশ্ন উঠেছে, খোদ কলকাতায় বসে মাওবাদী কার্যকলাপ পরিচালনা করতেন সম্রাট। তা-ও কেন এতদিন তাঁর খোঁজ পায়নি রাজ্য পুলিশ ও প্রশাসন? মাও নেত্রী নির্মলার সঙ্গেও সম্ভবত যোগাযোগ রয়েছে সম্রাটের। আগেই, নির্মলার মাথার দাম ঘোষণা করা হয়েছে ৫ লক্ষ টাকা। এবার, সম্রাটকে জেরা করে নির্মলাকে ধরতে চাইছে এনআইএ। সূত্রের খবর, তাঁকে এর পর গুয়াহাটি নিয়ে যাওয়া হতে পারে। কারণ, গুয়াহাটির একটি মামলাতেই সম্রাটকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nandigram Co-operative Polls: ভেকুটিয়া সমবায় সমিতিতে গেরুয়া ঝড়! জানেন পঞ্চায়েত নির্বাচনে কী লক্ষ্য বিজেপির?

    Nandigram Co-operative Polls: ভেকুটিয়া সমবায় সমিতিতে গেরুয়া ঝড়! জানেন পঞ্চায়েত নির্বাচনে কী লক্ষ্য বিজেপির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রাম-১ (Nandigram) ব্লকের ভেকুটিয়া সমবায় সমিতির নির্বাচনে (Cooperative Election) নিরঙ্কুশ সংখ্য়াগরিষ্ঠতা পেল বিজেপি (BJP)৷ দীর্ঘ দিন ধরে তৃণমূলের (TMC) হাতে ছিল ভেকুটিয়া সমবায় সমিতি। রবিবার এই সমবায় সমিতি দখল করে বিজেপি (BJP)। ১২ টি আসনের মধ্যে ১১ টি দখল করে গেরুয়া শিবির। 

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে বৃষ্টির সম্ভাবনা! কালই তৈরি হতে পারে নিম্নচাপ

    স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিরার সকাল থেকে এই নির্বাচনকে ঘিরে উত্তেজনা ছিল এলাকায়। দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়ায় তৃণমূল ও বিজেপি ৷ পরিস্থিতি মোকাবিলায় মোতায়েন করা হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশের সামনেই চলে বচসা ও ধ্বস্তাধস্তি। বহিরাগতদের এনে ভোট করানোর অভিযোগ তোলে দুই পক্ষই। রবিবার বিকেলে ফল ঘোষণা হতেই দেখা যায়, গেরুয়া ঝড়ে কার্যত উড়ে গিয়েছে তৃণমূল। বিজেপি দাবি করে, রাজ্যের যেখানেই মানুষ ভোট দিতে পারবে সেখানেই ছবিটা এই থাকবে। অন্যদিকে, তৃণমূলের অভিযোগ ভোটে ব্যপক কারচুপি করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: ন্যায্যমূল্যের দোকানে ওষুধ পাওয়া যায় না, জীবনদায়ী ওষুধ চুরি হয় হাসপাতাল থেকে, ওষুধ কিনতে হিমশিম সাধারণ মানুষ

    উল্লেখ্য, বেশ কিছুদিন ধরে বিজেপির শক্ত ঘাঁটি  ভেকুটিয়া। এখানে প্রায় ছ’হাজার ভোটে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কাছে পিছিয়ে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে, গত মাসে নন্দীগ্রাম এবং কাঁথি সমবায় ভোটে তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে হার মেনেছিল বিজেপি। নন্দীগ্রাম সমবায় ভোটে ৫২ টি আসনের মধ্যে ৫১ টি নিজেদের দখলে নিয়েছিল তৃণমূল। অপর একটি আসন যায় সিপিএমের দখলে। এবার সেই হারের মধুর প্রতিশোধ নিল ভারতীয় জনতা পার্টি। এই জয়ে উচ্ছ্বসিত দলের স্থানীয় নেতা ও কর্মীরা ৷ তাঁদের দাবি,আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনেও এই ব্লকে ভালো ফল করবে বিজেপি ৷ স্থানীয় নেতৃত্বের কথায়, আগামী নির্বাচনে ১০ টি পঞ্চায়েতই দখলের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে লড়াই করবে বিজেপি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Weather Forecast: বঙ্গোপসাগরে ফের ঘনীভূত হচ্ছে নিম্নচাপ, কতটা প্রভাব পড়বে বাংলায়?

    Weather Forecast: বঙ্গোপসাগরে ফের ঘনীভূত হচ্ছে নিম্নচাপ, কতটা প্রভাব পড়বে বাংলায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গা পুজোর ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। আর কয়েকদিনের অপেক্ষা। কিছুদিন পরেই পিতৃপক্ষের অবসান হয়ে সূচনা হবে দেবী পক্ষের। বাতাসে আদ্রতা বেশি থাকলেও পুজোর শরতের আকাশ মাঝে মাঝেই মন ভালো করে দিচ্ছে। যদিও নিম্নচাপের জেরে আজ সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার। আজ মহানগরে (Kolkata) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (minimum temperature) ২৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম।  

    সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা পরিমাণ ছিল ৮৮ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী,আগামীকাল কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন। বজ্রবিদ্যুৎসহ দু-এক পশলা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। শুধুমাত্র দুই মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও ঝাড়গ্রামে বিক্ষিপ্ত ভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: একে অপরকে দিচ্ছেন দোষ, নিজামে পার্থ-সুবীরেশদের একসঙ্গে বসিয়ে জেরা করতে পারে সিবিআই

    বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ (Depression) খুব বেশি প্রভাব পড়বে না বাংলায়। তবে মাঝারি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস,আজ থেকে বদলে যাবে আবহাওয়া। দু-এক পশলা করে বৃষ্টি চলতে থাকবে। আগামি ৩-৪ দিন উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। পুজোর আগে এই খবরে মাথায় হাত পড়েছে ব্যবসায়ীদের। অনেকেই মনে করছেন, শেষ মুহূর্তে পুজোর কেনাকাটায় প্রভাব পড়বে। 

    আবহাওয়া দফতর (Meterological Department) জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত হওয়া নিম্নচাপ ওড়িশা উপকূল অভিমুখী। ঝাড়খণ্ডের রাঁচি, বাংলার দক্ষিণাঞ্চল এবং ওড়িশার বালাসোরে নিম্নচাপ প্রভাব বিস্তার করবে।নিম্নচাপ পশ্চিমে সরলে বৃষ্টি বাড়বে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম ও পশ্চিম বর্ধমানের কিছু অংশে। 

    আরও পড়ুন: আইন সংশোধনের আর্জি! নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা রুখতে সুপারিশ কমিশনের

    আবহাওয়া দফতরের আধিকারিক সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, আরও পশ্চিমে সরলে বৃষ্টি বাড়বে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও বীরভূমের কিছুটা অংশে ও পশ্চিম বর্ধমানে। মূলত হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে পশ্চিমাঞ্চলে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। নিম্নচাপের কারণে মঙ্গলবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share