Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Gita Jayanti: ডিসেম্বরে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ অনুষ্ঠান ব্রিগেডে, হাজির থাকতে পারেন রাষ্ট্রপতি

    Gita Jayanti: ডিসেম্বরে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ অনুষ্ঠান ব্রিগেডে, হাজির থাকতে পারেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির উদ্যোগে চলতি বছরের ডিসেম্বরে কলকাতায় অনুষ্ঠিত হতে চলেছে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা থেকে আয়োজন সবেতেই সহযোগী সংগঠনের ভূমিকায় দেখা যাবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘকে। জানা গিয়েছে, ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে হতে চলা এই অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে পারেন দেশের দুই শংকরাচার্য সমেত রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।

    ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেডে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ (Gita Jayanti) অনুষ্ঠান

    ‘অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ’-এর উদ্যোগে হতে চলা এই অনুষ্ঠানে রাজ্যের প্রশাসনিক অভিভাবক হিসাবে  আমন্ত্রণ জানানো হবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, ২৪ ডিসেম্বর এই অনুষ্ঠান হবে। ২৪ ডিসেম্বর দিনটিকে বাছার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন উদ্যোক্তারা। তাঁদের মতে, ‘‘হিন্দু সংস্কৃতিতে ওই দিন গীতা জয়ন্তী পালন করা হয়ে থাকে এবং এটাও মনে করা হয় মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথিতে গীতার (Gita Jayanti) জন্ম হয়েছিল, তাই এই দিনকে মোক্ষদা একাদশী হিসেবেও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পালন করা হয়।’’ হিন্দু ধর্মের কোনও কিছু অনুষ্ঠান হলেই তাতে রাজনীতির যোগ খোঁজার চেষ্টা করেন এক শ্রেণির মানুষ। তবে এর সঙ্গে যে রাজনীতির কোনও যোগ নেই, তাও স্বীকার করছেন সংগঠনের কর্তারা।

    কী বলছেন উদ্যোক্তারা?

    অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদের সভাপতি প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ বলেন, ‘‘এই কর্মসূচি সকলের জন্য। কোনও রাজনীতি নয়, মানব কল্যাণের লক্ষ্য নিয়েই এই অনুষ্ঠানে আমরা কমপক্ষে এক লাখ মানুষের সমাবেশ করব। সমবেত কণ্ঠে তাঁরা গীতা (Gita Jayanti) পাঠ করবেন। এটা অতীতে বিশ্বের কোথাও কখনও হয়নি।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমরা রাজ্যে সনাতন ধর্মের যত সংগঠন, আশ্রম, স‌ংস্থা রয়েছে সকলকেই যোগদানের আবেদন জানিয়েছি। সব রাজনৈতিক দলের সাংসদ, বিধায়কদেরও জানাব। আগামী ২ নভেম্বর রাষ্ট্রপতিকে আমন্ত্রণ জানাতে দিল্লি যাওয়া হবে। তিনি উদ্বোধন করবেন। সেটা ঠিক হয়ে গেলেই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে যাব আমরা। তাঁকে প্রধান অতিথি হিসাবে পেতে চাই।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purulia: বেআইনি মদের কারবার রুখতে অভিযান, কর্মীদের উপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর

    Purulia: বেআইনি মদের কারবার রুখতে অভিযান, কর্মীদের উপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেলার মধ্যেই রমরমিয়ে চলছিল বেআইনি মদের কারবার। খবর পেয়ে অভিযান চালান আবগারি দফতরের আধিকারিকরা। সে সময় মারধর করার পাশাপাশি তাঁদের লক্ষ্য করে ইট, পাথর ছোড়া শুরু হয়। রবিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে পুরুলিয়া (Purulia) জেলার ঝালদার আমাঠারি-খামার অঞ্চলের উহাতু গ্রামের কাছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Purulia)

    স্থানীয় ও আবগারি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরুলিয়া (Purulia) জেলার ঝালদার উহাতু গ্রামের কাছে একটি মাঠে একদিনের ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। ১৬টি দল অংশগ্রহণ করেছিল সেই প্রতিযোগিতায়। একে কেন্দ্র করে মেলার মতোও বসেছিল সেখানে। প্রচুর লোকের সমাগম হয়েছিল। মেলার মধ্যেই চোলাই মদ এবং নকল বিলিতি মদ বিক্রি হচ্ছিল বলে খবর ছিল আবগারি দফতরের কাছে। সেখানেই দুটি গাড়িতে করে গিয়েছিলেন দফতরের আধিকারিকরা। অভিযানের আগে মাইকে সতর্ক করা শুরু করতেই কিছু লোকজন আচমকা আবগারি আধিকারিক ও কর্মীদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। প্রকাশ্যেই তাঁদের মারধর করা শুরু করে। ইট-পাথরও ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। যে গাড়িতে করে আবগারি আধিকারিকরা এসেছিলেন, সেই দুটি গাড়ির কাচ ভাঙচুর করা হয়।

    আবগারি দফতরের আধিকারিক কী বললেন?

    এ বিষয়ে আবগারি দফতরের ঝালদা সার্কেলের ওসি সন্তোষ সেনগুপ্ত বলেন, আমাদের কাছে নির্দিষ্ট খবর ছিল। সেই মতো আমরা অভিযানে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে দেখি খবর ঠিক ছিল। এর পর আমরা উদ্যোক্তাদের বিষয়টি জানাই। উদ্যোক্তাদের তরফে মাইকিং করা শুরু হয়। তখনই কিছু লোক আমাদের আক্রমণ করে। ইট-পাথর ছোড়া শুরু করে। মারধরও করে। আমাদের কয়েক জন জখম হয়েছেন। তবে, ঘটনাস্থল থেকে চোলাই মদ উদ্ধার হয়েছে। হামলার ঘটনা নিয়ে ঝালদা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amrit Kalash: তৈরি হবে ‘অমৃত বাগান’, বাংলার মাটি নিয়ে দিল্লি রওনা হলেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা

    Amrit Kalash: তৈরি হবে ‘অমৃত বাগান’, বাংলার মাটি নিয়ে দিল্লি রওনা হলেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসেই ‘মেরি মাটি, মেরি দেশ’ (Amrit Kalash) কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত ৩০ জুলাই নিজের ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রথমবারের জন্য এই কর্মসূচির পরিকল্পনা জানিয়েছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত ‘মেরি মাটি, মেরি দেশ’ কর্মসূচি রাজ্য জুড়ে পালিত হয় ‘আমার দেশ, আমার মাটি’ হিসেবে। জেলায় জেলায় বিজেপি কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন কর্মসূচিতে। রবিবারই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মাটি নিয়ে বিজেপি কর্মীরা রওনা হন দিল্লির উদ্দেশে।

    ‘মেরি মাটি, মেরি দেশ’ কর্মসূচি কী?

    দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র স্থানের মাটি এবং গাছ দিয়ে দিল্লিতে তৈরি হবে একটি নতুন বাগান। যার নাম হবে ‘অমৃতবাটিকা’। জানা গিয়েছে, নয়াদিল্লির জাকির হোসেন মার্গের ‘ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়াল’ প্রাঙ্গণে এই বাগানের মাটিতে (Amrit Kalash) মিশে থাকবে সারা ভারতের মাটি। কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশের কাজে শহিদ হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের গ্রামে  শিলালিপিও স্থাপন করা হয়েছে। এবার এই কর্মসূচির দুদিনের সমাপ্তি অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে সোমবার। মঙ্গলবার সেই কর্মসূচিতে যোগ দেবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রবিবার এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পশ্চিমবঙ্গ থেকে রওনা দিলেন হাজারেরও (Amrit Kalash) বেশি বিজেপির নেতা-কর্মী।

    রবিবার বিজেপির ‘অমৃত কলস যাত্রা’

    রবিবার কলেজ স্ট্রিট থেকে অমৃত কলস (Amrit Kalash) নিয়ে একটি মিছিল করে বিজেপি নেতৃত্ব ধর্মতলায় আসে। সেখানে বক্তব্য রাখেন সুকান্ত মজুমদার, দিলীপ ঘোষ সমেত অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব। বিকাল ৪ টে ৫৫ মিনিট নাগাদ কলকাতা স্টেশন থেকে  বিশেষ ট্রেনে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেন বাংলার বিজেপি নেতা-কর্মীরা। জানা গিয়েছে, ট্রেনটি দিল্লি পৌঁছাবে সোমবার বিকাল ৩ টে ২০ নাগাদ। সেখানে বিজেপি কর্মীদের স্বাগত জানাতে হাজির থাকবেন বাঁকুড়ার সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার। এরপরেই অমৃতবাটিকায় যাবে রাজ্যের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র স্থানের মাটি। বিজেপি সূত্রে খবর, রাজ্যের নেতা-কর্মীরা বৃহস্পতিবারের ট্রেনে দিল্লি থেকে রওনা হবেন এবং পশ্চিমবঙ্গে ঢুকবেন শুক্রবার রাতে। জানা গিয়েছে, সারা দেশ থেকে ২০ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি ৭৬৬ জেলা থেকে অংশগ্রহণ করবেন। ৮ হাজারেরও বেশি অমৃত কলস (Amrit Kalash) পৌঁছাবে দিল্লিতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘ভাই-ভাইপো, বাড়ির কুকুর-বিড়াল দুর্নীতিতে যুক্ত’’, মমতাকে নিশানা দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘ভাই-ভাইপো, বাড়ির কুকুর-বিড়াল দুর্নীতিতে যুক্ত’’, মমতাকে নিশানা দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই কলকাতায় ছিল বিজেপির অমৃত কলস যাত্রা। কর্মসূচির শেষে সমাবেশ থেকে রাজ্যের শাসক দলকে দুর্নীতি ইস্যুতে তীব্র আক্রমণ শানান বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। দিলীপের নিশানায় এদিন ছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও। রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককেও তীব্র আক্রমণ করেন বিজেপি সাংসদ। এর পাশাপাশি এদিন নাম না করে অনুব্রত মণ্ডলকেও একহাত নেন বিজেপি নেতা।

    জ্যোতিপ্রিয় প্রসঙ্গ তুলে তীব্র আক্রমণ মুখ্যমন্ত্রীকে

    সম্প্রতি টানা ২১ ঘণ্টা তল্লাশির পরে ইডির হাতে গ্রেফতার হন রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। রবিবার দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে ইডির হাতে ধৃত জ্যোতিপ্রিয়র প্রসঙ্গ তুলে আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রীকে। তিনি বলেন, ‘‘কোনও বালু-ভালু কিছু করতে পারবে না। বাকি জীবনটা জেলে থাকতে হবে। বিপি হোক, সুগার হোক, মাথা ঘুরে যাক আর পেট ফুলে যাক-ছাড়া পাবেন না। বাঘে ছুঁলে ১৮ ঘা আর ইডি ছুঁলে কত ঘা? গুনে আসুন গিয়ে। দিদি, এই পাপ আপনার পাপ। আপনার ভাই–ভাইপো, বাড়ির কুকুর-বিড়াল দুর্নীতিতে যুক্ত। সবার নাম আসছে। শুধু সময়ের অপেক্ষা। কোমরে দড়ি পরতেই হবে।’’

    নিশানা অনুব্রতকেও

    গরু পাচার মামলায় বর্তমানে তিহাড় জেলে বন্দি রয়েছেন বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। গত বছরেই সিবিআই তাঁকে গ্রেফতার করে। অনুব্রতর সঙ্গে একই অভিযোগে তিহাড়ে রয়েছেন তাঁর কন্যা সুকন্যা মণ্ডলও। এদিন অনুব্রতকে এক হাত নেন মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তিনি বলেন, ‘‘মাগুর বিক্রি করত যে, সে’ও নেতা। দিদি আপনার বিরাট কন্ট্রিবিউশন। সেও ৫০০ কোটি টাকার মালিক। দিদি আপনি পার্থবাবু, জ্যোতিপ্রিয়বাবুর মতো মন্ত্রী দিয়েছেন। গলায় দড়ি দিন। পাপ ভোগ করতে হচ্ছে। ‘বালু’ বলেছিল, দিলীপ ঘোষ ঢুকলে ঠ্যাং ভেঙে দেব, আমি এখনও দুপায়ে দাঁড়িয়ে আছি। উনিই এখন জেলের পথে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khardah: দলীয় কর্মীকে পিটিয়ে খুন! তৃণমূলের দুই কাউন্সিলারের সংঘর্ষে উত্তপ্ত খড়দা

    Khardah: দলীয় কর্মীকে পিটিয়ে খুন! তৃণমূলের দুই কাউন্সিলারের সংঘর্ষে উত্তপ্ত খড়দা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল খড়দা (Khardah) থানার টিটাগড় পুরানো বাজার এলাকা। সংঘর্ষের জেরে আকাশ প্রসাদ নামে এক তৃণমূল কর্মীর মৃত্যু হয়। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে টিটাগড় পুরসভার দুই কাউন্সিলার বিকাশ সিং এবং সোনু সাউয়ের মধ্যে গন্ডগোল প্রকাশ্যে চলে এসেছে। পরে, নিহত তৃণমূল কর্মীর দেহ রেখে খড়দা থানার সামনে তৃণমূল কর্মীদের একাংশ বিক্ষোভ দেখান। ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, দুই গোষ্ঠীর মধ্যে একটি গন্ডগোল হয়েছে। একজনের মৃত্যু হয়েছে। সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Khardah)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, খড়দা (Khardah) থানার টিটাগড় পুরসভার দুই কাউন্সিলার বিকাশ সিং এবং সোনু সাউয়ের মধ্যে গন্ডগোল নতুন নয়। জানা গিয়েছে, সোনু সাউ ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার। আর বিকাশ ২২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার। রৌনক পান্ডে নামে এক তৃণমূল কর্মী বিকাশের অনুগামী। রৌনককে সোনুর সঙ্গে থাকার জন্য চাপ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এমনকী বাড়িতে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। রবিবার রৌনককে মারধর করার অভিযোগ ওঠে সোনু ঘনিষ্ঠ অর্জুন জয়সওয়ালের বিরুদ্ধে। মেরে তাঁর মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়। এরপরই বিকাশবাবু দলবল নিয়ে এসে চড়াও হয়। সোনুর সঙ্গে বিকাশ অনুগামীদের সংঘর্ষের জেরে আকাশকে পিটিয়ে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নেমেছে বিশাল পুলিশবাহিনী এবং র‍্যাফ। খড়দা থানার সামনে তৃণমূল কাউন্সিলার সোনু সাউকে ব্যাপক ধমক দেন খড়দা থানার আইসি। দুই কাউন্সিলারের প্রকাশ্যে মারামারি নিয়ে সরব হন তিনি।

    পুরসভার চেয়ারম্যান কী বললেন?

    পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউ বলেন, কী কারণে গন্ডগোল হয়েছে তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই ঘটনায় তৃণমূলের কোনও গোষ্ঠী কোন্দলের বিষয় নয়। পাড়ার মধ্যে গন্ডগোল। পুলিশ সমস্ত ঘটনার তদন্ত করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Santiniketan: ‘মুখ্যমন্ত্রী কান দিয়ে দেখেন’, চিঠি দিয়ে কেন এই অভিযোগ করলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য?

    Santiniketan: ‘মুখ্যমন্ত্রী কান দিয়ে দেখেন’, চিঠি দিয়ে কেন এই অভিযোগ করলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতনকে (Santiniketan) ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তকমা দিয়েছে ইউনেস্কো। ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের তকমা পাওয়ার পরই ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তকমা পাওয়ার পর সেই সংক্রান্ত একটি শ্বেত পাথরের ফলক বসিয়েছেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এরপর পূর্ত দফতরের কাছে থেকে উপাসনা গৃহের সামনের রাস্তা বিশ্বভারতীকে দেওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। এরপর গত ৩০ সেপ্টেম্বর আরও একবার চিঠি লেখেন। শুধু তাই নয় তিনি রাস্তায় নেমে রাস্তা দিয়ে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সকলের কাছে আবেদন পর্যন্ত রাখেন। উপাচার্য পর পর দুবার চিঠি দিলেও মুখ্যমন্ত্রীর পক্ষ থেকে এই বিষয়ে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় এবার রাস্তা ফেরত চেয়ে তৃতীয়বার চিঠি লিখলেন উপাচার্য। সেখানে রাস্তা ফেরত চাওয়ার পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণও করেছেন তিনি।

    চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রীকে কী লিখেছেন উপাচার্য? (Santiniketan)

    চিঠিতে শান্তিনিকেতনের (Santiniketan) রাস্তা ফেরতের আবেদন জানাতে গিয়েই মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করলেন বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে  চিঠিতে লেখা হয়েছে,’নিজের চোখ দিয়ে বাস্তব না দেখে, ‘আপনি (মুখ্যমন্ত্রী) এখনও কান দিয়ে দেখেন।’ সেই সঙ্গে ফলক সরিয়ে নেওয়ার কথাও চিঠিতে জানিয়েছেন তিনি। শুধু তাই নয়, রাজ্যে বিভিন্ন ইস্যুতে দুর্নীতির অভিযোগ এবং তৃণমূলের নেতা- মন্ত্রীদের গ্রেফতারি নিয়েও মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করেছেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘আপনার মন্ত্রিসভার দুই মন্ত্রী গ্রেফতার হয়েছেন। আপনার বিশ্বস্ত নেতারা (কেউ বীরভূম থেকে) জেলে রয়েছেন। কেউ তিহাড়েও রয়েছেন।

    উপাচার্যের চিঠি নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    বিশ্বভারতীর উপাচার্যের এই চিঠি নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ বলেছেন, চিঠির ভাষা কী আছে জানি না। বর্তমান উপাচার্য এমন ভাব দেখাচ্ছেন, যেন সবকিছু তাঁর নিজস্ব। আমরা চাই বিশ্বভারতী নিজের ঐতিহ্য নিয়ে চলুক। কিন্তু, তিনি যেভাবে চলছেন তাতে বিশ্বভারতী থেকে রবি ঠাকুরকে মুছতে চাইছেন। এটা নিয়েই আমাদের আপত্তি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: মালদার হাটে বিক্রি হচ্ছে সরকারি ছাপ দেওয়া ত্রিপল, বিক্রি করছেন তৃণমূল নেতার আত্মীয়, শোরগোল

    Malda: মালদার হাটে বিক্রি হচ্ছে সরকারি ছাপ দেওয়া ত্রিপল, বিক্রি করছেন তৃণমূল নেতার আত্মীয়, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি ত্রিপল ব্লক প্রশাসন, পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে অসহায় গৃহহীন মানুষকে দেওয়া হয়। কিন্তু, সেই সরকারি ছাপ দেওয়া ত্রিপল খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে। এটা বিরোধীদের কোনও অভিযোগ নয়। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে মালদার (Malda) মানিকচকের ভূতনি হাটে। আর এই ভিডিওই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই শোরগোল পড়েছে এলাকায়। রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Malda)

    মালদার (Malda) মানিকচকে ভূতনির চম্পানগর হাটের মধ্যে বিক্রি হচ্ছে সরকারি ত্রাণের ত্রিপল। বিক্রি করছে স্বয়ং তৃণমূল পরিচালিত উত্তর চন্ডিপুর পঞ্চায়েতের উপপ্রধানের পরিবারের এক সদস্য। ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, উত্তর চন্ডিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের উপপ্রধান নাসির শেখের জামাই রেফাল শেখ ভূতনির উত্তর চন্ডিপুর অঞ্চলের চম্পানগর হাটে সরকারি ত্রিপল ৮০০ টাকা জোড়া দামে সাইকেলে করে বিক্রি করছেন। এমনকী হাটের গ্রাহকরা তাঁর কাছে দামদর করে সেই ত্রিপল কিনেও নিচ্ছেন। শাজাহান শেখ নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, আমরা হাটে গিয়ে দেখি, রাজ্য সরকারের সিলমোহর দেওয়া সরকারি ত্রাণের ত্রিপল খোলা হাটে বিক্রি করা হচ্ছে। বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের ছাপ দেওয়া রয়েছে। বিক্রেতাকে এই ত্রিপল কোথায় থেকে এল জিজ্ঞেস করতে তিনি বলেন, তাঁর কাছে আরও অনেক ত্রিপল রয়েছে,লাগলে বলবেন। কিন্তু, কোথায় থেকে ত্রিপল এসেছে তা তিনি বলতে চাননি। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, সরকারি ত্রাণের ত্রিপল যেখানে দুঃস্থ ও ভাঙন কবলিতরা পাচ্ছেন না, সেই জায়গায় প্রশাসনের নজর এড়িয়ে খোলা বাজারে কীভাবে বিক্রি হচ্ছে এই ত্রিপল?

    তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান কী বললেন?

    এই ঘটনা সম্পর্কে উত্তর চন্ডিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান নাসির শেখ বলেন, আমি নিজেও হাটের মধ্যে ওই ত্রিপল বিক্রির সেই ভিডিওটি দেখেছি, কিন্তু কোথা থেকে বা কীভাবে আমার ওই আত্মীয়ের কাছে এই ত্রিপল আসলো বা কোথায় সে বিক্রি করছে তা আমার জানা নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jyotipriya Mallick: ইডির তলবে সিজিও কমপ্লেক্সে জ্যোতিপ্রিয়-কন্যা, সাংবাদিকদের প্রশ্নে হারালেন মেজাজ

    Jyotipriya Mallick: ইডির তলবে সিজিও কমপ্লেক্সে জ্যোতিপ্রিয়-কন্যা, সাংবাদিকদের প্রশ্নে হারালেন মেজাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার কিছু ফাইল হাতে, ইডি দফতরে ঢুকতে দেখা যায় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের (Jyotipriya Mallick) মেয়ে প্রিয়দর্শিনী মল্লিককে। সূত্রের খবর, আয়-ব্যয় সংক্রান্ত কিছু হিসাব দিতেই এদিন  ইডি দফতরে হাজিরা দেন প্রিয়দর্শিনী। ১০-১৫ মিনিট তিনি সিজিও কমপ্লেক্সে ছিলেন। বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকরা তাঁকে প্রশ্ন করতেই মেজাজ হারান জ্যোতিপ্রিয়-কন্যা। হাত দিয়ে সাংবাদিকদের সরিয়ে দিতে দেখা যায় তাঁকে। কোনও উত্তর না দিয়ে সটান গাড়িতে উঠে পড়েন। একটু বিরক্তিও প্রকাশ করতে দেখা যায় তাঁকে। গাড়িতে উঠেই দরজা বন্ধ করে দেন প্রিয়দর্শিনী।

    রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে জড়িয়েছে জ্যোতিপ্রিয়র স্ত্রী ও কন্যার নামও

    প্রসঙ্গত, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের (Jyotipriya Mallick) সঙ্গে রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে নাম জড়িয়েছে তাঁর স্ত্রী এবং কন্যারও। মন্ত্রীর পরিবারের সদস্যদেরও আয়কর রিটার্নের হিসাবপত্র খতিয়ে দেখছে তদন্তকারী সংস্থা। আশ্চর্যজনকভাবে দেখানো হয়েছে যে টিউশন পড়িয়ে জ্যোতিপ্রিয় কন্যার আয় হয়েছে ৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। প্রসঙ্গত, একটি কলেজের সহকারী অধ্যাপনার কাজ করেন প্রিয়দর্শিনী। জানা গিয়েছে, বর্তমানে আশুতোষ কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হলেন প্রিয়দর্শিনী মল্লিক। এছাড়াও রাজ্য সরকার তাঁকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সচিব হিসেবে নিয়োগ করেছিল। 

    একাধিক ভুয়ো সংস্থা খোলেন জ্যোতিপ্রিয় (Jyotipriya Mallick)

    ইডি সূত্রে খবর, রেশন দুর্নীতি সংক্রান্ত বিষয়ে একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সন্ধান  পাওয়া গিয়েছে জ্যোতিপ্রিয় (Jyotipriya Mallick) এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের। এ সমস্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টগুলোকে ফ্রিজও করেছে তারা। এই সংক্রান্ত কিছু নথি চেয়েই প্রিয়দর্শিনীকে এদিন ডাকা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। এছাড়াও বেশ কিছু ভুয়ো সংস্থায় নিজের স্ত্রী এবং পরিবারের সদস্যদের ডিরেক্টর করেছিলেন জ্যোতিপ্রিয়। শুক্রবার আদালতে ইডির আইনজীবী দাবি করেন যে ২০১৫-২০১৬ সালে নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হলফনামায় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক তাঁর স্ত্রীর ৪৫ হাজার টাকা ছিল বলে দাবি করেন। পরের বছরই দেখা যায় সেই টাকার অঙ্ক দাঁড়িয়েছে ৬ কোটিতে। ইডির আইনজীবীর আরও দাবি, জ্যোতিপ্রিয়র (Jyotipriya Mallick) বাড়িতে এমন সিল ও স্ট্যাম্প পাওয়া গিয়েছে, যে কোম্পানিগুলির নাম পরিবারের সদস্যরাও জানে না! 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: ‘বালুর সঙ্গে একাধিকবার ফোনে কথা! মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দুর্নীতি হয়েছে’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘বালুর সঙ্গে একাধিকবার ফোনে কথা! মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দুর্নীতি হয়েছে’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের গ্রেফতারির পর ইডির হাতে যাওয়া একাধিক মোবাইল ও মেরুন ডাইরি নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। ইডির হাতে গ্রেফতার হতেই শান্তিনিকেতনে তাঁর ‘দোতারা’ বাড়ির কথা জানা গিয়েছে। শুধু ওই বাড়ি নয়, এবার নিউ দিঘায় চারটি হোটেলের মালিকানা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু  অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘ধীরে ধীরে অনেক কিছু বেরিয়ে আসবে। শুধু অপেক্ষা করতে হবে। সাধারণ মানুষকে অখাদ্য চাল, গম বিলি ও ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলে চাষিদের ধান কেনার নাম করে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে। শেষ অবস্থা কি হয় দেখতে থাকুন।’ রবিবার নন্দীগ্রামের সোনাচূড়াতে মনকি বাত অনুষ্ঠানে যোগদেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সাম্প্রতিক রেশন বন্টন দুর্নীতি নিয়ে সরকারকে তুলোধোনা করলেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক।

    মুখ্যমন্ত্রীকে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য দফতরে দায়িত্বে রয়েছেন। এদিন দুর্নীতি প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, রাজ্য সরকারের তরফে সাধারণ মানুষের নূন্যতম তিনটি জিনিস প্রয়োজন। খাদ্য, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য। এর মধ্যে খাদ্য ও  শিক্ষামন্ত্রী (প্রাক্তন) ইতিমধ্যে জেলে গিয়েছেন, ‘রাজ্যের মানুষ দেখতে চায়, এবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী কবে জেলে যাবেন’। তিনি আরও বলেন, ‘ মোবাইলগুলি ঘেঁটে দেখেও বোঝা যাবে কতবার তিনি (জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক) মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কী কথা বলেছেন। তাঁর নির্দেশেই এই দুর্নীতি হয়েছে।’

    প্রসঙ্গত, ২০১৬-১৭ সালের দিকে নিউ দিঘা হোলিডে হোম ও ভিআইপি রোড সংলগ্ন এলাকায় নতুন বহুতল হোটেল গড়ে ওঠে। একটি পুরানো আর তিনটি হোটেলের সঙ্গে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের যোগাযোগ রয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। হোটেলগুলি ঝাঁ চকচকে বিলাসবহুল। একটি রুমের ভাড়া ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা। বর্তমান সরকারের আমলে দিঘায় ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠেছে বহুতল হোটেল। চারটি হোটেল নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে ফের ইডি-র জেরার মুখে কামারহাটির চেয়ারম্যান, কী বললেন?

    ED: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে ফের ইডি-র জেরার মুখে কামারহাটির চেয়ারম্যান, কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি ইস্যুতে কড়া হাতে নেমেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। রাজ্যের একাধিক পুরসভায় হানা দিয়ে প্রচুর তথ্য প্রমাণ জোগাড় করেছে ইডি। রাজ্যের অন্য পুরসভার মতো বারাকপুরের কামারহাটি পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এবার সেই ঘটনায় কামারহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল সাহাকে ডেকে পাঠায় ইডি (ED)। তাঁকে প্রায় ১৮ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।

    পুজোর আগে চেয়ারম্যানের বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি (ED)

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতির পান্ডা অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে কামারহাটি পুরসভায় কর্মী নিয়োগ হয়েছিল। অয়নের বান্ধবী শ্বেতা চক্রবর্তী এই পুরসভায় কর্মরত রয়েছেন। এর আগে একাধিকবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা পুরসভায় হানা দেয়।  এর আগে অয়নের সংস্থার হাত ধরে নিয়োগ হওয়া বেশ কয়েকজন কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। সেই জের কাটতে না কাটতেই দুর্গা পুজোর আগেই কামারহাটি পুরসভার চেয়ারম্যানের বাড়িতে ইডি হানা দেয়। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তাঁর বাড়িতে ইডি আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তাঁর দুটি মোবাইল বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায় ইডি (ED)। পাশাপাশি পুরসভায় নিয়োগ সংক্রান্ত কিছু তথ্য প্রমাণ ইডি-র হাতে আসে। এবার সেই সূত্র ধরেই কামারহাটি পুরসভার চেয়ারম্যানকে ডেকে ইডি আধিকারিকরা দীর্ঘক্ষণ জেরা করেন।

    ইডি-র জেরার পর কী বললেন কামারহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান?

    কামারহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল সাহা বলেন, আমাকে যখনই ডাকছে তখনই যাচ্ছি। যা প্রশ্ন করছে তার উত্তর দিচ্ছি। তাদের কর্তব্য তারা করছে। আমার কর্তব্য আমি করছি। আগামীদিনেও ডাকলে যাব। যা উত্তর দেওয়ার দেব। তবে, বার বার ইডি-র (ED) তলব এবং দীর্ঘক্ষণ ধরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটকে থাকায় পুরসভার কাজে ক্ষতি হচ্ছে। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, বার বার ডাকায় সময় বেশি লাগছে। তাতে একটা অসুবিধা হচ্ছে। পুরসভার কাজে ব্যাঘাত হচ্ছে। ব্যক্তিগত কাজেও সমস্যা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share