Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Higher Secondary: বদলে গেল সময়, ২০২৫-এর একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমেস্টারের পরীক্ষা শুরু কখন?

    Higher Secondary: বদলে গেল সময়, ২০২৫-এর একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমেস্টারের পরীক্ষা শুরু কখন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার (Higher Secondary) সূচিতে বদল আনল উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। সময় বদলানোর নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে সংসদের তরফে। আগামী ২৩ মার্চ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। সেই সঙ্গেই সেমেস্টার টু-এর পরীক্ষাও শুরু হবে। একাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা সেমেস্টার ২-এর পরীক্ষা দেবে। সেই পরীক্ষার সময় বদলে দেওয়া হল। দুপুর ৩টে থেকে সেই পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেই সময় বদলে দুপুর ২টো করে দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষা চলবে বিকেল ৪টে পর্যন্ত।

    পরবর্তিত পরীক্ষার সময়

    নির্দেশিকা জারি করে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের (Higher Secondary) তরফে বলা হয়েছে, একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমেস্টার শুরু হবে দুপুর ২টো থেকে। শেষ হবে বিকেল ৪টে। তবে ভিস্যুয়াল আর্ট, মিউজিক এবং ভোকেশনাল বিষয়ের পরীক্ষা হবে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট। পরীক্ষা শুরু হবে দুপুর ২টো, শেষ হবে ৩টে ১৫ মিনিটে। সংশ্লিষ্ট পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে বলা হয়েছে সংসদের তরফে। পাশাপাশি আরও একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। বলা হয়েছে ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিকের  টেস্ট পরীক্ষা শেষ করতে হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে। 

    আরও পড়ুন: গণেশপুজো বিতর্কে মুখ খুললেন চন্দ্রচূড়, মুখের মতো জবাব দিলেন সমালোচকদের

    পরিবর্তিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা

    চলতি বছরে উচ্চ মাধ্যমিকের (Higher Secondary) ক্ষেত্রে বেশ কিছু বদল আনা হয়েছে। চলতি বছর থেকেই সেই পরিবর্তিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া শুরু হয়েছে। একাদশ শ্রেণিতে হবে দুটি সেমেস্টার ও দ্বাদশ শ্রেণিতে হবে দুটি সেমেস্টার। দু’বছরে মোট চারবার পরীক্ষা দিতে হবে পড়ুয়াদের। পরীক্ষাগুলিতে যা নম্বর পাবেন পরীক্ষার্থীরা, সেটা যোগ করে প্রকাশ করা হবে উচ্চমাধ্যমিকের চূড়ান্ত ফল। এর ফলে পরীক্ষার্থীদের সুবিধা হবে বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kali Puja 2024: ১০০ ভরি সোনার গয়নায় সেজে উঠবেন নৈহাটির বড়মা! পুজো অনলাইনেও

    Kali Puja 2024: ১০০ ভরি সোনার গয়নায় সেজে উঠবেন নৈহাটির বড়মা! পুজো অনলাইনেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নৈহাটির বড়মার পুজোয় লক্ষাধিক ভক্তের যে আগমন ঘটবে, সেই অনুমান অনেক আগে থেকেই করতে পেরেছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ। তাই এবার ভক্তরা যাতে মাকে ভালোভাবে দর্শন করতে পারেন, তার জন্য মন্দিরের বাইরের দোতলায় প্রায় ৩০০ স্কোয়ার ফিটের একটি এলইডি স্ক্রিন লাগানো হয়েছে। গত কয়েক বছরের মতো এবারও নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইনে পুজো নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।  

    অ্যাপের মাধ্যমে বড়মার পুজো

    অ্যাপের মাধ্যমে সরাসরি নিজের পুজো নিজেই দিতে পারবেন ভক্তরা। এর জন্য গুগুল প্লে স্টোরে গিয়ে ‘জয় বড় মা’ (Joy Boro Maa) অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে। তার পরই জি মেলের মাধ্যমে অ্যাপে লগ-ইন করে এডিট প্রোফাইলে নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর দিয়ে আপডেট করলেই নিজের প্রোফাইল তৈরি হয়ে যাবে। এর পর অ্যাপের পুজো অপশনে ক্লিক করলে অমাবস্যা, শনিবার, মঙ্গলবার সহ একাধিক পুজোর তালিকা খুলে যাবে। সেই তালিকায় নিজের পুজো বাছাই করতেই খুলে যাবে নাম, গোত্র, ঠিকানা, তারিখ এবং ফোন নম্বর লেখার চার্ট। সেটি পূরণ করলেই পুজোর তালিকায় নাম নথিভুক্ত হয়ে যাবে। তবে, দক্ষিণা দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। পুজো নথিভুক্ত করার সময় দক্ষিণা দিতে চান, না চান না-দুটি অপশন থাকবে। দক্ষিণা দেওয়ার অপশনে গেলে টাকার পরিমাণ বাছাই করে নয়, ভক্তরা টাকার অঙ্ক নিজেরাই লিখতে পারবেন। একদম প্রণামী বাক্সে সামর্থ্য অনুযায়ী দক্ষিণা দেওয়ার মতো। পেমেন্ট হবে অনলাইনের মাধ্যমে। ভবেশ কালীর পুজো আজকে বড় মা নামে পরিচিত। মায়ের অলৌলিক ক্ষমতার কাহিনি ভাসে নৈহাটির বাতাসে। বিশ্বের কোণায় কোণায় ছড়িয়ে বড় মায়ের (Naihati Baromaa) ভক্ত। প্রত্যেকেই অপেক্ষায় থাকেন এই দিনের। এক নজরে দেখে নিন বড় মার পুজোর (Kali Puja 2024) নির্ঘণ্ট।

    পুজো কবে ও কখন?

    চলতি বছর অমাবস্যা (Kali Puja 2024) দুদিন। ৩১ অক্টোবর মায়ের আরাধনা। বড় মা’র পুজোও সেই দিনই। জানা গিয়েছে, রাত প্রায় ১১ টার সময় বড় মায়ের পুজো শুরু হবে। অঞ্জলি রাত ১টা থেকে ১.৩০ মিনিটের মধ্যে। মায়ের পুজো শুরু হওয়ার পরই নৈহাটির অন্য জায়গায় পুজো হবে। দীর্ঘদিন ধরে এটাই রীতি।

    কবে থেকে ভক্তরা পুজো দিতে পারবেন?

    বড়মায়ের ভক্তদের মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, পুজো কবে থেকে গ্রহণ করা হবে? এই সময় প্রায় লক্ষাধিক ভক্ত পুজো (Kali Puja 2024) দেন। তাই ভিড় এড়াতে আগে থেকেই পুজো দেওয়া যাবে। এবার ২৪ তারিখ থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত মানতের পুজো নেওয়া হবে। ৩০ ও ৩১ তারিখ নেওয়া হবে ফলপ্রসাদ ও সন্দেশের পুজো।

    ভোগ বিতরণ

    পুজো শেষে ভোগ বিতরণ অনুষ্ঠান শুরু করে পুজো (Kali Puja 2024) কমিটি। প্রতিবার মন্দির এলাকা থেকেই মায়ের প্রসাদ বিতরণ করা হয়। তবে এই বছর নৈহাটি পুরসভা ও মহেন্দ্র হাইস্কুল থেকে ভোগ দেওয়া হবে। ভিড় এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।

    মায়ের সাজ ও বিসর্জন: বড় মা‘র সাজ অপরূপ!

    একথা বলেন ভক্তরাই। প্রায় ১০০ ভরি সোনা ও শতাধিক ভরির রুপোর গয়নায় সেজে উঠবেন মা। ৪ নভেম্বর দেবীর (Kali Puja 2024) বিসর্জন। সেই দিন গয়নার সাজ খুলে ফুলের সাজে মাকে সাজানো হয়। হাজারে হাজারে ভক্ত বিসর্জন দেখতে আসেন। নিরাপত্তা নিয়েও কোমর বাঁধছে পুজো কমিটি ও প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2024: ৫১ সতীপীঠের ৫টি রয়েছে বীরভূমে, কালীপুজোর মাঝে জেনে নিন তাদের মাহাত্ম্য

    Kali Puja 2024: ৫১ সতীপীঠের ৫টি রয়েছে বীরভূমে, কালীপুজোর মাঝে জেনে নিন তাদের মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সতীর ৫১ পীঠের মধ্যে ৫টি পীঠ রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে। জেনে নিন তাদের কাহিনি। জেলার কোন কোন প্রান্তে রয়েছে এই সতীপীঠ, কী তাদের মাহাত্ম্য? সেখানে গিয়ে একসঙ্গে দর্শন করে আসতেই পারেন ৫টি সতীপীঠ।

    সতীপীঠের কাহিনী? (Kali Puja 2024)

    দক্ষ রাজার অমতে মহাদেবকে বিয়ে করেছিলেন সতী। তারই প্রতিশোধ নিতে রাজা দক্ষ একটি যজ্ঞের আয়োজন করেছিলেন, যেখানে মহাদেবকে অপমান করা হয়। স্বামীর এই অপমান সহ্য করতে না পেরে যজ্ঞের আগুনে নিজেকেই আহুতি দেন সতী। মহাক্রোধে উন্মত্ত হয়ে ওঠেন দেবাদিদেব মহাদেব। যজ্ঞ বানচাল করে দেন শিব। সতীর দেহ নিয়ে শুরু করেন প্রলয়নৃত্য। পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার ভয়ে তাঁকে থামাতে বিষ্ণু পাঠান সুদর্শন চক্র। তাতেই দেবীর দেহ ৫১টি খণ্ডে টুকরো হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। সেই সব টুকরো যেখানে যেখানে গিয়ে পড়ে, সেই জায়গাগুলিই সতীপীঠ নামে পরিচিত। সতীর ৫১ পীঠের মধ্যে ৫টি পীঠ রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে। জেনে নিন জেলার কোন কোন প্রান্তে রয়েছে এই সতীপীঠ(Kali Puja 2024)।

    আরও পড়ুন: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

    কঙ্কালীতলা

    বোলপুর স্টেশন থেকে ১০ কিমি উত্তর-পূর্বে কোপাই নদীর তীরে এই সতীপীঠের অবস্থান। স্থানীয় মানুষের কাছে দেবী কঙ্কালেশ্বরী নামে পরিচিত। জনশ্রুতি বলে, এখানে দেবীর শ্রোণি পতিত হয়। দেবীর (Kali Puja 2024) নাম এখানে দেবগর্ভা। পাশেই একটা কুণ্ড আছে, যার জল নাকি কখনও শুকোয় না।

    নলহাটেশ্বরী

    নলহাটির নলহাটেশ্বরী-পীঠনির্ণয় তন্ত্র মতে, চতুশ্চত্বারিশৎ পীঠ হল বীরভূমের (Birbhum) নলহাটি। এখানে সতীর কণ্ঠনালী এসে পড়েছিল। এখানে দেবীর নাম শেফালিকা ও ভৈরব যোগীশ। স্বপ্নাদেশে কামদেব উদ্ধার করেন সতীর (Kali Puja 2024) কণ্ঠনালী। ব্রাহ্মণী নদীর তীরে ললাট পাহাড়ের নীচে সেই কণ্ঠনালীর উপরেই বেদিতে প্রতিষ্ঠিত হন দেবী নলহাটেশ্বরী

    ফুল্লরা

    শান্তিনিকেতন থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই সতীপীঠ। লোকবিশ্বাস অনুসারে, ফুল্লরায় (Kali Puja 2024) পড়েছিল সতীর নীচের ঠোঁটটি। এই মন্দিরে কোনও বিগ্রহ নেই। মন্দিরের পাশে একটি বিরাট পুকুর আছে। কথিত, রামের দুর্গাপুজোর সময়ে হনুমান নাকি এই পুকুর থেকেই ১০৮টি পদ্ম সংগ্রহ করেছিলেন।

    বক্রেশ্বর

    সিউড়ি শহর থেকে ২৪ কিমি দূরে রয়েছে এই সতীপীঠ। দেবীর নাম মহিষমর্দিনী (Kali Puja 2024)। ভৈরব হলেন বক্রনাথ। দেবীর ভ্রুযুগলের মাঝের অংশ এখানে পতিত হয় বলে বিশ্বাস।

    নন্দীকেশ্বর

    সাঁইথিয়া শহরে দেবী নন্দিনী (Kali Puja 2024) অধিষ্ঠিতা। বিশ্বাস করা হয়, সতীর কণ্ঠহার পড়েছিল এখানে। শিব এখানে পূজিত হন নন্দীকিশোর রূপে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: “ভাগীরথীতে ফেলব না, কেটে মাটিতে পুঁতে দেব”, কাদের উদ্দেশে বললেন মিঠুন?

    Mithun Chakraborty: “ভাগীরথীতে ফেলব না, কেটে মাটিতে পুঁতে দেব”, কাদের উদ্দেশে বললেন মিঠুন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এখন আমি বলছি আমরা তাদের কেটে মাটিতে পুঁতে দেব।” এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপির (BJP Rally) তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচিতে যোগ দিতে কলকাতায় এসেছেন মিঠুন। তখনই নিশানা করেন প্রাক্তন মন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা হুমায়ুন কবিরকে।

    কী বলেছিলেন হুমায়ুন

    লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে হুমায়ুন বলেছিলেন, আপনারা এখানে ৩০ শতাংশ। কিন্তু আমরা ৭০ শতাংশ… যদি আপনারা মনে করেন যে মসজিদ ধ্বংস করবেন আর মুসলিমরা চুপচাপ বসে থাকবে… তাহলে ভুল করবেন। আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব যদি আপনাদের ভগীরথীতে ডোবাতে না পারি…।

    মিঠুনের পাল্টা জবাব

    এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে বিজেপির তারকা নেতা বলেন, “একজন নেতা (পড়ুন হুমায়ুন) বলছেন এখানে ৭০ শতাংশ মুসলমান ও ৩০ শতাংশ হিন্দু রয়েছে। তিনি তাঁদের কেটে ভাগীরথীতে ফেলে দেবেন…আমি ভেবেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) কিছু বলবেন। তিনি কিছু বলেননি…তাই এখন আমি বলছি, আমরা তাদের কেটে মাটিতে পুঁতে দেব।” মিঠুন বলেন, “আমি বলছি আমরা তোমাদের কেটে টুকরো টুকরো করব। তোমাদের ভগীরথীতে ফেলব না। কারণ তিনি আমাদের মা। কিন্তু আমরা তোমাদের মাটিতে পুঁতে দেব।” আগামী মাসেই রাজ্যের পাঁচ জেলার ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন রয়েছে। তার আগে মিঠুনের (Mithun Chakraborty) এহেন মন্তব্যে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি।

    আরও পড়ুন: ঝাড়খণ্ডে বিজেপির তারকা প্রচারকের তালিকায় মোদি-শাহ-আদিত্যনাথের সঙ্গে শুভেন্দুও

    মিঠুন বলেন, “আমি মুখ্যমন্ত্রী নই… কিন্তু আমি বলছি, আমরা বাংলার মসনদ জয়ের জন্য যে কোনও কিছু করব… ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পর এ রাজ্য বিজেপির হবে।” রাজ্যের শাসক দলকে সতর্ক করতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমি বারবার বলছি… আমরা যে কোনও কিছু করব (২০২৬ সালের নির্বাচন জেতার জন্য)… যে কোনও কিছু। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহজির সামনে বসেই এটা বলছি – আমরা যে কোনও কিছু করব।” এই বিজেপি নেতার অভিযোগ, বাংলার রাজ্য সরকার হিন্দু সম্প্রদায়কে ভোট দিতে দেয় না। বিজেপি (BJP Rally) কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেন, “আমরা সেই সব লোককে চাই, যাঁরা লড়াই করতে পারবেন…যাঁরা দাঁড়িয়ে বলতে পারবেন, গুলি করো…আমায় দেখতে দাও কত বুলেট তোমাদের আছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: ঝাড়খণ্ডে বিজেপির তারকা প্রচারকের তালিকায় মোদি-শাহ-আদিত্যনাথের সঙ্গে শুভেন্দুও

    Suvendu Adhikari: ঝাড়খণ্ডে বিজেপির তারকা প্রচারকের তালিকায় মোদি-শাহ-আদিত্যনাথের সঙ্গে শুভেন্দুও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গ বিজেপির নেতাদের ভিন রাজ্যের ভোটে তারকা প্রচারক হিসেবে সাধারণত ব্যবহার করা হত না। কিন্তু, ঝাড়খণ্ডের সীমানা লাগোয়া মেদিনীপুরের দাপুটে নেতাকে এবার তারকা প্রচারক হিসেবে বিধানসভা ভোটে কাজে লাগাবে পদ্মশিবির। দিল্লির নির্দেশে ইতিমধ্যেই ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand Assembly Elections 2024) প্রচার সেরেছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সাম্প্রতিককালে বঙ্গ বিজেপি-র প্রথম কোনও নেতা ভিন রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে তারকা প্রচারক হিসেবে থাকছেন।

    মোদি-শাহের সঙ্গে তালিকায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari),

    আগামী ১৩ ও ২০ নভেম্বর দু’দফায় ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় নির্বাচন হতে চলেছে। আর তার প্রচারে বিজেপির (BJP) হাইপ্রোফাইল তারকা প্রচারক তালিকায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, ইউপি-র মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা-দের সঙ্গে নাম রয়েছে নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)। ঝাড়খণ্ডে তারকা প্রচারক হিসেবে যে ৪০ জনের নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি, তাতে আছে জেএমএম থেকে আসা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেনের নামও।

    উপ নির্বাচনে নজর

    পশ্চিমবাংলার সীমান্তে ঝাড়খণ্ডে বেশ কয়েকটি বিধানসভা আসন আছে। ঝাড়খণ্ড লাগোয়া অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলায় শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সংগঠন ও মানুষের সঙ্গে পরিচয়ের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় গেরুয়া শিবির। প্রসঙ্গত, ২০২১ বিধানসভা ভোটের মুখে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্ত্রিসভার ততকালীন সদস্য শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপিতে গিয়ে ক্ষমতায় আসতে না পারলেও নন্দীগ্রামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়েছিলেন শুভেন্দু। তার সুবাদে শুভেন্দুকে রাজ্যে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা করে বিজেপি। শুভেন্দু এরপর বাংলায় বিজেপিকে নির্বাচনী সাফল্য এনে দিতে পারেননি ঠিকই, কিন্তু লোকসভা ভোটে শুভেন্দু নিজে তাঁর পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দুটি আসনই (কাঁথি ও তমুলক) জিতে নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখেন। তাঁর এই ক্যারিশ্মাকে কাজে লাগাতে চাইছে বিজেপি। ১৩ নভেম্বর বাংলায় ৬ আসনে বিধানসভা উপনির্বাচন। মেদিনীপুর, নৈহাটি, মাদারিহাটের পাশাপাশি শুভেন্দু ঝাড়খণ্ডে গিয়েও প্রচার করবেন। এই উপ নির্বাচনকেও খুবই গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctor: “জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন ব্যর্থ”, বললেন শুভেন্দু, মমতাকে নিশানা করলেন সুকান্ত

    Junior Doctor: “জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন ব্যর্থ”, বললেন শুভেন্দু, মমতাকে নিশানা করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ড ইস্যুতে চলা আন্দোলন নিয়ে সরব হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কার্যত জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে ব্যর্থ বললেন তিনি। আর কেন তাঁদের (Junior Doctor) আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে তার কারণও ব্যাখ্যা করলেন বিরোধী দলনেতা। অন্যদিকে, মমতাকে তীব্র আক্রমণ করলেন সুকান্ত মজুমদার।

    জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন ব্যর্থ! (Junior Doctor)

    জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor) আন্দোলন ব্যর্থ হওয়া নিয়ে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) মূলত দু’টি কারণ দর্শালেন। প্রথমত, মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বাড়িতে এবং নবান্নের বৈঠক। আর দ্বিতীয় হল, রাজ্যের প্রধান এবং একমাত্র বিরোধী দলকে বাদ দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামা। এই দুই ভুলের ফল অনিকেত মাহাতোরা ভুগছেন বলে দাবি করলেন শুভেন্দু। শুভেন্দু বলেন, “জুনিয়র ডাক্তার অ্যাসোসিয়েশন তৃণমূলের তৈরি সংগঠন। থ্রেট কালচারে যুক্তদের নিয়ে এই সংগঠন তৈরি হয়েছে। এদের অনেকের ছবি সন্দীপ ঘোষের সঙ্গে রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে এসব আটকানো যায় না।” এরপর জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে শুভেন্দু বলেন, “শুরু থেকে বাম ও অতিবাম সংগঠনগুলি জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে ভুল পথে চালিত করেছে। জুনিয়র ডাক্তাররা সবাই খুব ভালো। ওঁরা শিক্ষিত। কেউ সাদা খাতা জমা দিয়ে ডাক্তারি পড়তে বা চাকরিতে আসেননি। কিন্তু, বাম ও অতিবামদের প্ররোচনায় পা-দেওয়ার ফল ভুগছেন অনিকেত মাহাতোরা।”

    আরও পড়ুন: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

    মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠক নিয়ে তোপ

    শুভেন্দু বলেন, “রাজ্যের প্রধান ও একমাত্র বিরোধী দল বিজেপি। সেই বিরোধী দলকে সরিয়ে রেখে কোনও সরকার-বিরোধী আন্দোলন সফল হতে পারে না। শুভেন্দুর মতে, জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctor) রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল ও তার কোটি কোটি ভোটারদের দূরে রেখে আন্দোলনে নেমেছিলেন। তারই ফল ভুগতে হচ্ছে।” বিরোধী দলনেতার মতে, জুনিয়র ডাক্তারদের দ্বিতীয় ভুল, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর বাড়ি এবং নবান্নে গিয়ে বৈঠক করা। তাঁর কথায়, “মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যে মুহূর্তে তাঁরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে বৈঠকে বসেছেন, সেই মুহূর্তে মানুষ তাঁদের আন্দোলন থেকে সরে এসেছে। কারণ, মুখ্যমন্ত্রী নিজে আরজি করকাণ্ডের জন্য দায়ী। তাঁর জন্যই পুরো ঘটনা ঘটেছে। আর সেই মুখ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে জুনিয়র চিকিৎসকরা বৈঠক করেছেন। সরকারের সঙ্গে অন্য ভাবেও বৈঠক করা যেত। সেটা মুখ্যসচিব এবং স্বাস্থ্যসচিবের সঙ্গে করতে পারতেন তাঁরা। প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সচিবের হস্তক্ষেপ দাবি করতে পারতেন।”

    মমতাকে গ্রেগ চ্যাপেলের সঙ্গে তুলনা

    অন্যদিকে, মতাকে থ্রেট কালচারের জনক বলে নিশানা করলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “মমতা গেমপ্লেনের মতো খেলছেন। কোচ গ্রেগ চ্যাপেলের মতো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমার মনে হচ্ছে সাউথ আফ্রিকার মতো ডাক্তারবাবুরা (Junior Doctor) চোকার্স হয়ে গিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী নেতা কীভাবে হয়, রাহুলকে তা স্মরণ করালেন অমিত শাহ

    Amit Shah: প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী নেতা কীভাবে হয়, রাহুলকে তা স্মরণ করালেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘নির্বাচনে যিনি জয়ী হন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। আর যিনি পরাজিত হন, তিনি বিরোধী আসনে বসেন। এই সাধারণ বোধ রাহুল ‘বাবা’র (রাহুল গান্ধী) নেই।‘‘ রবিবার পশ্চিমবঙ্গ সফরে এসে রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) তীব্র কটাক্ষ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    রাহুলকে শাহি-তোপ (Amit Shah)

    তিনি (Amit Shah) বলেন, ‘‘রাহুল ‘বাবা’ এবং তাঁর কোম্পানি (ইন্ডি জোট) যার মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও রয়েছেন। দেশের একাধিক নির্বাচনে বিজেপি ধরাশায়ী হবে বলে তাঁরা দিবাস্বপ্ন দেখছিলেন। কিন্তু, বাস্তবে দেখা গেল, ছত্তিশগড় এবং ওড়িশায় বিজেপি জিতেছে। শুধু তাই নয়, টানা তৃতীয়বারের জন্য হরিয়ানাতে বিজেপি সরকার গঠন করেছে। ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রতেও বিজেপি সরকার গঠন করবে। লোকসভা নির্বাচনের পর রাহুল বাবা সংসদে জানিয়েছিলেন, বিজেপিকে তাঁরা পরাজিত করেছেন। আমি তাঁকে বলতে চাই, যিনি নির্বাচনে জয়ী হন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হন। আর যিনি হেরে যান, তিনি বিরোধী আসনে বসেন। ২৪০ আসনে গত লোকসভায় আমরা জয়ী হয়েছি। তারপরও উপহাস করেছিল। আমি তাঁদের বলতে চাই, আমরা ২৪০ আসন পেয়েছি, এই আসন একত্রিত করলেও ২০১৪, ২০১৯ এবং ২০২৪ সালে ওরা যে আসন পেয়েছে, তা ২৪০ এর থেকে কম।’’

    আরও পড়ুন: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

    আয়ুষ্মান ভারত যোজনা প্রতিটি গরিব ঘরে

    ২০২৬ সাল থেকে বাংলার প্রতিটি গরিব পরিবার আয়ুষ্মান ভারত যোজনার সুবিধা পাবে বলে শাহ দাবি করেন। তিনি (Amit Shah) বলেন, ‘‘এদিন আমি সীমান্তে গিয়েছিলাম এবং সেখানে কিছু লোক আমাকে বলেছিল যে তারা আয়ুষ্মান ভারত যোজনার সুবিধা পাচ্ছেন না। আমি তাদের বলেছি চিন্তা করবেন না। ২০২৬ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ২০২৬ সাল থেকে বাংলার প্রতিটি দরিদ্র এর সুবিধা পাবে। আয়ুষ্মান ভারত যোজনায় যুবকদের চাকরি ও শিক্ষার জন্য কোনও ঘুষ দিতে হবে না।’’

    মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ

    রাজ্যে মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন শাহ। সন্দেশখালি এবং আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সাম্প্রতিক ঘটনাগুলির কথা তিনি উল্লেখ করেছেন, জোর দিয়ে বলেছেন এই সব ঘটনা প্রমাণ করে পশ্চিমবঙ্গে মহিলাদের নিরাপত্তার অভাব। তিনি বলেন, ‘‘বাংলায় মা-বোনদের মর্যাদা লঙ্ঘন করা হচ্ছে। ২০২৬ সালে রাজ্যে বিজেপি সরকার গঠিত হলে সন্দেশখালি এবং আরজি করের মতো ঘটনা অবশ্যই বন্ধ হয়ে যাবে।  ২০২৬ সালে আমরা পশ্চিমবঙ্গে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করব।’’ কর্মীদের সেই লক্ষ্যমাত্রা বেধে দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রসঙ্গত, গত লোকসভায় বিজেপি এককভাবে ২৪০টি আসন পেয়েছিল। এনডিএ পেয়েছিল ২৯৩টি আসন। আর কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছিল ৯৯টি আসন। আর ইন্ডি জোট পেয়েছিল ২৩০টি আসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: কালীপুজো ও ভাইফোঁটাতেও ফের বৃষ্টি বাংলায়! কী বলছে হাওয়া অফিসের রিপোর্ট?

    Weather Update: কালীপুজো ও ভাইফোঁটাতেও ফের বৃষ্টি বাংলায়! কী বলছে হাওয়া অফিসের রিপোর্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বর মাস পড়তে চলল, এবার হাওয়া বদলের (Weather Update) পালা বাংলায়। আপাতত আর ভারী বৃষ্টির (Rainfall in Bengal) সম্ভাবনা নেই। হালকা হিমেল হাওয়ার পরশ লাগতে চলেছে শহর থেকে গ্রাম বাংলায়। সোমবার সকালে তেমনই ইঙ্গিত দিল হাওয়া অফিস। এদিন দক্ষিণবঙ্গের প্রতিটি জেলার (কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়া) একটি বা দুটি অংশে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তবে, কোনও জেলায় সতর্কতা জারি করা হয়নি।

    কলকাতার আবহাওয়া

    হাওয়া অফিস (Weather Update) বলছে, সোমবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রির আশপাশে থাকতে পারে। আগামী দু’দিন হালকা বৃষ্টির আভাস দেওয়া হলেও, শহরে বা পার্শ্ববর্তী জেলায় বৃহস্পতিবার থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। শনিবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে আরও বৃষ্টি (Rainfall in Bengal) কমবে। বৃষ্টিতে কালীপুজোর আনন্দ ভেস্তে যেতে পারে এমন কোনও ইঙ্গিত নেই। তবে শীত পড়ার আগে পর্যন্ত বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি চলার পুরোপুরি সম্ভাবনা রয়েছে। চলতি সপ্তাহে কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলাই থাকবে। ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই শহরে।

    আরও পড়ুন: সাইবার অপরাধের নতুন ফাঁদ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’! সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    জেলার হাওয়া

    বৃষ্টির ভ্রুকুটি কাটিয়ে এখন শুধু শীত পড়ার অপেক্ষায় বাঙালি। নয়া সপ্তাহ শুরু হয়েছে ঝলমলে রোদ দিয়েই। দক্ষিণবঙ্গে ঝকঝকে আকাশ। তবে হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় চলতি সপ্তাহে কখনও কখনও হালকা বৃষ্টি হতে পারে। উত্তরবঙ্গেও (Rainfall in Bengal) মোটামুটি একই পরিস্থিতি থাকতে চলেছে চলতি সপ্তাহে। দার্জিলিং জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদায় আংশিক হালকা বৃষ্টি হতে পারে আগামী দু’দিন। তারপর থেকেই সেখানেও বৃষ্টি কমে যাবে। নতুন করে ধস নামা বা বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ক্রবার এবং শনিবার শুধুমাত্র দার্জিলিং এবং কালিম্পঙের একটি বা দুটি অংশে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

    Mithun Chakraborty: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই বাংলায় এসে বিজেপির সদস্যতা অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেই সঙ্গে ছাব্বিশের ভোটে সরকার পরিবর্তনের ডাকও দিয়েছেন তিনি। সভায় উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীও (Mithun Chakraborty)। এ দিন মিঠুন বলেন, “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব।” এরপরই সভাগারে উপস্থিত বিজেপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে প্রশ্ন ছুড়ে দেন  তিনি। মিঠুন  বলেন, “আমরা কি এক কোটি সদস্য (BJP Membership Drive) তৈরি করতে পারব? তাহলে ছাব্বিশের মসনদ আমাদের।”

    মার তোর কাছে কত গুলি আছে

    শাসক দলের লাগামছাড়া সন্ত্রাসের প্রসঙ্গও উঠে আসে অভিনেতার গলায়। কীভাবে প্রতিরোধ করা যাবে? অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) বললেন, “আমাদের এমন কর্মী চাই যে সামনে থেকে লড়বে। এমন কার্যকর্তা চাই যে বলবে মার তোর কাছে কত গুলি আছে। কুচ ভি করেঙ্গে কুচ ভি। আমি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সামনেই বলছি কুচ ভি করেঙ্গে। এই কুচ ভি কে অন্দর (কুচ ভি-র ভিতরে অনেক অর্থ রয়েছে।)”

    আর কী বললেন অভিনেতা (Mithun Chakraborty)?

    তিনি (Mithun Chakraborty) আরও বলেন, ‘‘পয়সা নিয়ে বিজেপি (BJP Membership Drive) হবেন না। আমাদের চাই না। তৃণমূলে চলে যান। তবে মনে রাখবেন, আমাদের বাগান থেকে একটা ফল নিলে আপনাদের থেকে আমরা ৪টা নেব।’’ নভেম্বর মাস থেকে দলকে আরও বেশি সময় দেবেন বলেছেন তিনি। তাঁর মতে, ‘‘নভেম্বর থেকে আমি ২০ দিন দলকে দেব, ১০ দিন কাজ করব। যদি কাজ না করি সেক্ষেত্রে খাব কি? রাজ্যের সমস্ত জায়গাতে যাব।’’

    বিজেপির সংগঠন মজবুত করার পরামর্শ শাহের

    এদিন রাজ্যে বিজেপির সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে কর্মীদের উৎসাহ দেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, “আমরা হরিয়ানায় জিতেছি, ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্রেও জিতব। তারপর আমাদের লক্ষ্য হবে বাংলা। মমতা দিদি বলছেন, কেন্দ্র ১০০ দিনের টাকা দিচ্ছে না কিন্তু কেন্দ্র টাকা দিলে তৃণমূলের সিন্ডিকেট খেয়ে নিচ্ছে। তাই বাংলাকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে সকলে বিজেপিতে যোগদান করুন। বিজেপি ক্ষমতায় এলে গরুপাচার, কয়লাপাচার বন্ধ হবে। চাকরি পেতে গেলে আর কাউকে টাকা দিতে হবে না। অপরাধের রাজত্ব বন্ধ হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nandigram: নন্দীগ্রামে ফের তৃণমূলকে গোল দিলেন শুভেন্দু, সমবায়ে জয়ী বিজেপি

    Nandigram: নন্দীগ্রামে ফের তৃণমূলকে গোল দিলেন শুভেন্দু, সমবায়ে জয়ী বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রামে (Nandigram) তৃণমূলকে ফের দাঁড়িয়ে গোল দিলেন রাজ্যের বিরোধিতা দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সমবায় সমিতির নির্বাচনে তৃণমূলকে কার্যত ‘একঘরে’ করে দিলেন তিনি। সমবায় সমিতির ১২টি আসনের মধ্যে বিজেপি (BJP) পেয়েছে ১১টি। ঘাসফুলের ঝুলিতে গিয়েছে একটি আসন। রবিবারের এই নির্বাচন নিয়ে সকাল থেকেই টানটান উত্তেজনা ছিল নন্দীগ্রামে। ফল প্রকাশ হতেই দেখা গেল, শেষ হাসি হাসলেন সেই শুভেন্দুই। উচ্ছ্বাসে মাতলেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা।

    শুভেন্দু হারিয়েছিলেন মমতাকে (Nandigram)

    এই নন্দীগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রেই খোদ তৃণমূল নেত্রীকে ঘোল খাইয়ে ছেড়েছেন শুভেন্দু। গত বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯০০ এরও বেশি ভোটে তাঁকে পর্যুদস্ত করেছিলেন শুভেন্দু। সেই হার নিয়ে কত কাণ্ডই না হল! শেষমেশ কলকাতার একটি কেন্দ্রে জিতে মুখরক্ষা করেন তৃণমূল সুপ্রিমো। হন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন সেই নন্দীগ্রামেই আরও একবার তৃণমূলকে পর্যুদস্ত করে ছাড়লেন শুভেন্দু।

    দফায় দফায় উত্তেজনা

    এদিন নন্দীগ্রামের ওই সমবায় সমিতি নির্বাচন নিয়ে দফায় দফায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে। ভোটের শুরু থেকে একে অন্যের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলতে থাকে। তৃণমূলের নন্দীগ্রাম-১ ব্লক সভাপতি বাপ্পাদিত্য গর্গের অভিযোগ, সমবায় নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বিজেপি গন্ডগোলের চেষ্টা করছে। বিজেপির সহ সভাপতি সাহেব দাস বলেন, “আমাদের শিবির থেকে ১০০ মিটার দূরত্বের মধ্যেই তৃণমূল ক্যাম্প করেছিল। এ নিয়ে পুলিশকে অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি। তাই উত্তেজনা ছড়িয়েছে। অশান্তিতে ইন্ধন দিচ্ছে রাজ্যের শাসকদলই।”

    আরও পড়ুন: “মহাকাশ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আরও বেশি দেশীয়করণ প্রয়োজন”, বললেন ইসরো কর্তা

    ভোটের ফল বেরলে দেখা যায়, ১২টি আসনের মধ্যে ১১টিতেই জয়ী হয়েছে বিজেপি। বিজেপির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে হইচই করতে থাকে ঘাসফুল শিবির। পাল্টা (Nandigram) সন্ত্রাসনের অভিযোগ তোলে পদ্ম শিবির। তমলুক জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মেঘনাথ পাল বলেন, “নন্দীগ্রামজুড়ে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চায় তৃণমূল। ওদের লাগামছাড়া দুর্নীতিতে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। মহেশপুর সমবায় নির্বাচনে অকারণে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছে তৃণমূল। বিজেপির ক্যাম্প অফিসের কাছে গিয়ে ক্যাম্প করেছে তৃণমূল। সেখান থেকে লাগাতার প্ররোচনার চেষ্টা (BJP) করা হয়েছে। কিন্তু আমরা জানতাম, জয় আমাদের হবেই (Nandigram)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share