Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Ghatal: মগের মুলুক! ঘাটাল সেচ দফতরের এসডিও-র অফিস রাতারাতি দখল করে নিল পুলিশ!

    Ghatal: মগের মুলুক! ঘাটাল সেচ দফতরের এসডিও-র অফিস রাতারাতি দখল করে নিল পুলিশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বানভাসি পশ্চিম মেদিনীপুরে (Ghatal) অবাক কাণ্ড। ঘাটাল সেচ দফতরের এসডিও-র অফিস জোর করে দখল নিয়েছে পুলিশ। এসডিও’র নেমপ্লেট খুলে রাতারাতি লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘাটাল থানার ওসি-র নাম। বন্যার সময় উদ্বাস্তু হয়ে গেলেন খোদ সেচ দফতরের অফিসার-কর্মীরাই। বন্যা কবলিত মানুষের পাশে না থেকে তৃণমূল প্রশাসনের এই আচরণকে সামজিক মাধ্যমে তুলে ধরে বিস্ফোরক রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু পুলিশ কেন এমন করল? কোনও ষড়যন্ত্র নেই তো? এই ঘটনায় শোরগোল পড়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জুড়ে।

    কী বললেন বিজেপি নেতা (Ghatal)?

    তৃণমূল প্রশাসনের বিরুদ্ধে কটাক্ষ হেনে বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় সামজিক মাধ্যমে  বলেন, “রাজ্যে মগের মুলুক চলছে। ঘাটাল (Ghatal) মাস্টার প্ল্যানের যাবতীয় নথিপত্রও পুলিশ দখল নিয়ে নিয়েছে। বোঝো কাণ্ড। বেচারা সেচ দফতরের কর্তারা এখন নিরুপায় হয়ে দফতরের উচ্চ আধিকারিকদের কাছে অভিযোগ করে বিহিত চেয়েছেন। ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কোনও নথি যে আর সেচ দফতরের কাছে নেই, তাও জানিয়ে দিয়েছেন সেচ দফতরের কর্তারা। একেই বলে শাসকের আইন। পুলিশ মানে রাজ্য আর রাজ্য মানে পুলিশ। দেখুন আপনারা সেচ দফতরের ঠোঁট ফুলিয়ে কাঁদার চিঠিটি নীচে দিলাম।”

    আরও পড়ুনঃ মমতা ব্যস্ত উৎসবে, পুজোর মুখে সবজির আগুন বাজারে পুড়ছে আমজনতা!

    তৃণমূল কি বাস্তবে মাস্টার প্ল্যান চায়?

    রাজ্যে নিম্নচাপের কারণে অতিবর্ষণ এবং ডিভিসির জল ছাড়ার কারণে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বার বার ডিভিসিকে কাঠগড়ায় তুললেও রাজ্যকে না জানিয়ে যে জল ছাড়া হয়নি, সেকথা কেন্দ্রীয় সেচ দফতর থেকে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে। এদিকে ভোটের আগে তৃণমূলের পক্ষ থেকে ঘাটাল মহকুমাকে বন্যামুক্ত করতে মাস্টার প্ল্যানের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও বাস্তবে তা করতে দেখা যায়নি। পরপর তিন বারের তৃণমূল সাংসদ দেব এবারের বন্যা কবলিত এলাকায় গিয়ে ফের একবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেছেন, “আমাকে আরও ৫ বছর সময় দিলে মাস্টার প্ল্যান হবে।” এখানেই সাধারণ মানুষের প্রশ্ন, রাজ্যে মমতার শাসন প্রায় ১৩ বছর ধরে চলছে, তারপরও কেন বন্যা নিয়ন্ত্রণের কোনও পদক্ষেপ নেয়নি সরকার? বিরোধী দল বিজেপির দাবি, তৃণমূল বার বার পশ্চিম মেদিনীপুরের মানুষের সঙ্গে প্রবঞ্চনা করছে। তৃণমূল সরকারের কোনও ইচ্ছে নেই। এদিকে শাসকের উদাসীন মনোভাবের সামালোচনা করে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “মমতা সরকার দুর্গতদের পাশে নেই, কেবল ছবি তোলাতে ব্যস্ত। আমারা ঘটাল (Ghatal) মাস্টার প্ল্যান নিয়ে কেন্দ্রের কাছে আর্জি জানাবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vegetables Price Hike: মমতা ব্যস্ত উৎসবে, পুজোর মুখে সবজির আগুন বাজারে পুড়ছে আমজনতা!

    Vegetables Price Hike: মমতা ব্যস্ত উৎসবে, পুজোর মুখে সবজির আগুন বাজারে পুড়ছে আমজনতা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) উৎসবে মশগুল হয়ে রয়েছেন, অথচ সবজির বাজার (Vegetables Price Hike) অগ্নিমূল্য। সামনেই পুজো, মধ্যবিত্ত খাবে কী? পরপর নিম্নচাপের জেরে অতি বর্ষণে চাষের জমি জলের তলায় চলে গিয়েছে। বন্যার কবলে পড়েছে রাজ্যের বেশিরভাগ জেলা। চাহিদার তুলনায় কাঁচামালের বাজারে জোগান নেই। পুজোর মুখে নাজেহাল হয়ে উঠেছে সাধারণ মানুষ। জোগান কম থাকলে যা হয়, এক্ষেত্রেও তাই হচ্ছে। এর সুযোগ নিয়ে ফোড়েরা বাড়তি মুনাফার লক্ষ্যে দাম আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। সরকারের কোনও নজরই নেই। টাস্ক ফোর্স নামক যে একটি পদার্থ আছে, তা সরকারেরও বোধহয় আর মনে নেই। তারা বাজারে মাঝে মধ্যে ঘোরে ঠিকই, কিন্তু তা কার্যত বেড়ানোরই সামিল, কাজ কিছু হয় না।

    মানিকতলা বাজারে সবজির দাম কত (Vegetables Price Hike)?

    বাকি আর পাঁচটা দিনের মতো নয় রবিবারের বাজার। সবজির বাজারে যেন আগুন লেগে গিয়েছে। আর হবেই না বা কেন, মানুষের চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পর্যাপ্ত আমদানি নেই। ছবিটা যেন অন্যরকম হয়ে গিয়েছে। দাম শুনলেই চমকে যেতে হয়। কলকাতার মানিকতলা বাজারে ঢুকলেই সেই চিত্র ধরা পড়ছে। এই বাজারে পটল (Vegetables Price Hike) কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। বেগুন ১০০ টাকার উপরে চলে গিয়েছে। টম্যাটো প্রতি কেজি ১০০ টাকা, ঝিঙ্গে ৮০ টাকা, কাঁচালঙ্কার দাম ২০০ টাকা প্রতি কেজি। গাজরের দাম ৭০ টাকা প্রতি কেজি, শসা ৮০ টাকা প্রতি কেজি, বিন্স ২০০ টাকা প্রতি কেজি, উচ্ছে ৮০ টাকা প্রতি কেজি। অথচ রাজ্য সরকারের ভ্রূক্ষেপ নেই। স্থানীয় ক্রেতাদের দাবি, “উৎসবের মেজাজে চলে গিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তাই বাজারের আঁচ বুঝতে পারছেন না।”

    বাঁকুড়া পুরসভার বাজার অগ্নিমূল্য

    জেলার বাজারগুলিতেও সবজির অগ্নিমূল্যের (Vegetables Price Hike) চিত্র লক্ষ্য করা গিয়েছে। বাঁকুড়া পুরসভার বাজারে দেখা গিয়েছে এদিন পটল বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, ফুলকপি ৬০ টাকা, আলু ৩০ টাকা, পেঁয়াজ ৬০ টাকা, ঝিঙে ৩০ টাকা, করলা ৫০ টাকা, টম্যাটো ৬০ টাকা কেজি, ক্যাপসিকাম ১৫০ টাকা, গাজর ৪০ টাকা, ওল ৮০ টাকা, কাঁচা লঙ্কা ২০০ টাকা প্রতি কিলো। উল্লেখ্য, একদিকে নিম্নচাপের ফলে অতিবৃষ্টি এবং দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার ফলে সবজি উৎপাদিত অঞ্চলের জমিগুলি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। একাধিক নদীর জল উপচে চাষের জমিতে ঢুকে পড়ায় ফসলের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলেছে।

    আরও পড়ুনঃ আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ, পথে নামছেন প্রাক্তন পুলিশকর্মীরা, সন্ধ্যায় হাওড়ায় মিছিল

    উত্তরবঙ্গেও চড়া দাম

    বৃষ্টির সরাসরি প্রভাব পড়ছে সবজির বাজারদরে (Vegetables Price Hike)। একই পরিস্থিতি দেখা গিয়েছে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে। মালদায় মুলোর দাম পৌঁছে গিয়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে। মিষ্টি কুমড়ো ৪০-৬০ টাকা কেজি, বাঁধাকপি প্রতি কিলো ৬ টাকা। রসুন ২৫০ টাকা, আদা ১৫০ টাকা, সজনে ২০০ টাকা, লাউ ৩০-৪০ টাকা প্রতি কেজি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ, পথে নামছেন প্রাক্তন পুলিশকর্মীরা, সন্ধ্যায় হাওড়ায় মিছিল

    RG Kar: আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ, পথে নামছেন প্রাক্তন পুলিশকর্মীরা, সন্ধ্যায় হাওড়ায় মিছিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ডের (RG Kar) প্রতিবাদে এবার পথে নামছেন রাজ্যের অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মীরা। শুধু তাই নয়, তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও পা মেলাবেন এই মিছিলে। জানা গিয়েছে, আজ রবিবার অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মীদের এই মৌন মিছিল অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, কোনওরকম স্লোগান ব্যবহার করা হবে না এই মিছিলে। তাঁদের গলায় ঝোলানো থাকবে শুধু মাত্র প্লাকার্ড এবং সেখানে লেখা থাকবে, ‘আরজি করের ঘটনার দ্রুত বিচার চাই’, ‘সমাজবন্ধু পুলিশবাহিনী গড়ে তুলুন’।

    শিবপুরের কাজিপাড়া থেকে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত মিছিল (RG Kar)

    অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মীদের এই মিছিলের (RG Kar) যাঁরা উদ্যোগ নিয়েছেন, তাঁদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, রবিবার শিবপুরের কাজিপাড়া থেকে হাওড়া ময়দান (Howrah) পর্যন্ত মিছিল হবে। তাতে যোগ দেবেন প্রাক্তন পুলিশকর্মীরা এবং মূল দাবি থাকবে আরজিকর কাণ্ডের খুব দ্রুত বিচার। জানা গিয়েছে, হাওড়ার (Howrah) পুলিশ কমিশনার প্রবীণ ত্রিপাঠিকে ইতিমধ্যেই তাঁরা ইমেইল করে নিজেদের কর্মসূচির কথা বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন। অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মীরা জানিয়েছেন, শনিবার রাত পর্যন্ত ইমেইলের কোনও উত্তর পুলিশ কমিশনার দেননি। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, ধরেই নেওয়া হচ্ছে পুলিশের কোনও আপত্তি থাকবে না।

    প্রথমবারের জন্য অবসরপ্রাপ্ত পুলিশকর্মীদের পথে নামতে দেখা যাবে

    নিজেদের কর্মসূচিতে তাঁরা (RG Kar) আইনজীবী- চিকিৎসক-অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মধ্যেও বেশ কয়েকজনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তবে কোন কোন মুখকে ঠিক অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মীদের মিছিলে দেখা যাবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে পথে দেখা গেলেও, এই প্রথমবারের জন্য অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মীদের পথে নামতে দেখা যাবে। শুধু তাই নয়, এই মিছিলে সামিল হবেন তাঁদের পরিবারও। প্রসঙ্গত আরজি করের (RG Kar) ঘটনার প্রায় ৫০ দিনেরও বেশি পার। এরই মধ্যে দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও দেখা গিয়েছে প্রতিবাদের আঁচ। আরজি করের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকাও বার বার প্রশ্নের মুখে পড়েছে! গ্রেফতার হয়েছেন টালা থানার প্রাক্তন ওসি। দেশের শীর্ষ আদালতও পুলিশকে কাঠগড়ায় তুলেছে। লাগাতার আন্দোলনের চাপে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরাতে বাধ্য হয়েছেন বিনীত গোয়েলকে। এই আবহে আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে প্রাক্তন পুলিশ কর্মীদের এই মিছিল যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctors: সাগর দত্তে হামলা! সোমে সুপ্রিম শুনানি দেখে ফের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি জুনিয়র ডাক্তারদের

    Junior Doctors: সাগর দত্তে হামলা! সোমে সুপ্রিম শুনানি দেখে ফের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার কর্মবিরতির ডাক রাজ্যের জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors)। সাগর দত্ত মেডিক‍্যাল কলেজের ঘটনার কারণে সেখানে তো কর্মবিরতি চলছেই, এছাড়া সোমবার বিকেল থেকে রাজ্যের সমস্ত মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে পূর্ণ কর্মবিরতি করবেন জুনিয়র ডাক্তাররা, এমনটাই ঠিক হয়েছে তাঁদের জেনারেল বডির মিটিংয়ে। আজ রবিবার সন্ধ্যায় সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ থেকে ডানলপ মোড় পর্যন্ত মোমবাতি মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। সেখানে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে আহ্বান জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors)।

    উত্তপ্ত সাগর দত্ত! পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলেও পরিস্থিতি সামাল দিতে যথেষ্ঠ বেগ পেতে হয়

    প্রসঙ্গত, সোমবারই রয়েছে সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানি। এক জুনিয়র ডাক্তার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে সোমবার রাজ্য সরকার কী জানায় এবং শীর্ষ আদালত কী বলে, তা দেখার পরেই আমরা বিকেল থেকে কর্মবিরতিতে যাব।’’ প্রসঙ্গত, দুদিন আগেই শুক্রবার রাতে এক রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ (Junior Doctors)। অভিযোগ, রোগীর পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালের চারতলায় উঠে গিয়ে জুনিয়র ডাক্তারদের ওপর হামলা চালায়। ব্যাপক ভাঙচুর করা হয় মহিলাদের ওয়ার্ডেও (Sagar dutta Medical issue)। অভিযোগ ওঠে, মহিলা চিকিৎসকদের ঘর থেকে টেনে বার করে মারধর করার। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলেও পরিস্থিতি সামাল দিতে তাদের যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। এই হামলায় জুনিয়র ডাক্তার, নার্স-সহ সাত জন আহত হন। তারপর থেকেই হাসপাতালে নিরাপত্তার অভাবের কথা জানিয়ে কর্মবিরতি শুরু করেন সাগর দত্তের জুনিয়র ডাক্তারেরা। শনিবার জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে কর্মবিরতিতে যোগ দেন হাসপাতালের নার্সরাও।

    নিজেদের দাবিতে অনড় জুনিয়র ডাক্তাররা

    প্রসঙ্গত, সাগর দত্ত হাসপাতালে (Junior Doctors) এমন হামলার ঘটনার খবর পেয়ে শুক্রবার রাতেই পৌঁছে যান পশ্চিমবঙ্গ জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট (ডব্লিউবিজেডিএফ)-এর প্রতিনিধিরা। জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। অন্যদিকে, গতকাল শনিবার দুপুরে (Junior Doctors) যান রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম। সেখানে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকও করেন তিনি। বারাকপুরের পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়াকেও দেখা যায় সেখানে। প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় নিজেদের অবস্থানেই অনড় ছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Sagar dutta Medical issue)। ১০ দফা দাবি মানা পর্যন্ত কর্মবিরতি তোলা হবে না বলে স্পষ্ট জানান তাঁরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ration Corruption: রেশনে ১০০০ কোটির দুর্নীতি, মামলার তৃতীয় চার্জশিটে নাম আনিসূর ও আলিফ নূরের

    Ration Corruption: রেশনে ১০০০ কোটির দুর্নীতি, মামলার তৃতীয় চার্জশিটে নাম আনিসূর ও আলিফ নূরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি (Ration Corruption) মামলায় অভিযুক্ত আনিসুর রহমান ও আলিফ নূরের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিল ইডি। মামলায় এই নিয়ে তৃতীয় চার্জশিট দাখিল করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। মেট্রোপলিটন মেজিস্ট্রেটের এজলাসে এদিন মামলায় চার্জশিট (ED Third chrage sheet) জমা করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই আর্থিক দুর্নীতিতে ১০০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। এই দুই অভিযুক্তের সঙ্গে তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং বাকিবুর রহমানের সঙ্গে প্রত্যক্ষ যোগাযোগ রয়েছে বলে উল্লেখ রয়েছে।

    মোট ১৫৭ পাতার তৃতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট ইডির (Ration Corruption)

    জানা গিয়েছে, এই চার্জশিটে (ED Third chrage sheet) তৃণমূল ঘনিষ্ঠ আরও দুই ডিস্ট্রিবিউটার ও চারটে সংস্থার নাম রয়েছে। দুই ব্যবসায়ীর মাধ্যমে রেশন দুর্নীতির প্রায় এক হাজার কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয়েছে। এই আনিসুর রহমান ও আলিফ নূর হলেন তৃণমূলমন্ত্রী বালু ঘনিষ্ঠ বাকিবুরের দুই ভাই। তাদের ইডি গ্রেফতার করেছিল গত ২ অগাস্ট। তবে গ্রেফতার করার আগে তাদের দেগঙ্গার বাড়ি, ধান কল, চাল কলে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল। তৃতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট হয়েছে মোট ১৫৭ পাতার। সেই সঙ্গে জমা দেওয়া হয়েছে মোট ৩০০০ নথি। মামলায় ৩৫০টির বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের খোঁজ মিলেছে।

    আরও পড়ুনঃ আরজি করের প্রতিবাদে মুগ্ধ কিরণ রাও, জানালেন তাঁর পরের ছবির প্রেক্ষাপট কলকাতা

    এখনও পর্যন্ত ২৯টি নাম চার্জশিটে

    প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, বাকিবুর রহমান, শঙ্কর আঢ্যদের বিরুদ্ধে আগেই চার্জশিট দিয়েছিল তদন্তকারী সংস্থা। এ নিয়ে রেশন দুর্নীতি (Ration Corruption) মামলায় ব্যক্তি এবং সংস্থা মিলিয়ে মোট ২৯টি নাম চার্জশিটে রয়েছে বলে জানিয়েছে ইডি। আদালতে ইডি, এই আনিসুর রহমান ও আলিফ নূরের সঙ্গে বালুর ঘনিষ্ঠতা নিয়েও তথ্য দিয়েছে। প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী নানা সময়ে একাধিকবার দেড় কোটি টাকার বেশি টাকা নিয়েছেন তাদের কাছ থেকে। এমনকি বাকিবুর রহমানের সঙ্গে একাধিক সময়ে মোটা টাকার লেনদেন হয়েছিল। উত্তর ২৪ পরগনার একাধিক জায়গায় একাধিক ধান কল, চাল কলের মালিক এই দুই ভাই। তারা অবৈধ ভাবে প্রচুর কালো টাকা সাদা করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি করের প্রতিবাদে মুগ্ধ কিরণ রাও, জানালেন তাঁর পরের ছবির প্রেক্ষাপট কলকাতা

    RG Kar: আরজি করের প্রতিবাদে মুগ্ধ কিরণ রাও, জানালেন তাঁর পরের ছবির প্রেক্ষাপট কলকাতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে (RG Kar) চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় দেশজুড়ে আন্দোলন হয়েছে। রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ। এই প্রতিবাদ ও ন্যায় বিচার চেয়ে শহর  কলকাতার ঝাঁপিয়ে পড়ার ঘটনাকে অনুপ্রাণিত করেছে চিত্র পরিচালক কিরণ রাওকে। তাঁর পরবর্তী ছবির চিত্রনাট্য এই শহরকে কেন্দ্র করেই। জানিয়ে দিলেন তিনি।

    আরজি কর নিয়ে কী বললেন পরিচালক? (RG Kar)

    চলতি বছর মুক্তি পায় কিরণ রাও পরিচালিত ছবি ‘লাপাতা লেডিস’। সম্প্রতি অস্কার ২০২৫-এর জন্য নির্বাচিত হয়। আমির খান প্রোডাকশনের এই ছবি মুগ্ধ করে দর্শকদের। ছবিতে দু’টি মেয়ের গল্পের রূপকে হাজার হাজার মেয়ের জীবনের লড়াইকে তুলে ধরা হয়েছিল। সোজা সাপটা গল্পে যেভাবে নারী ক্ষমতায়নের বার্তা দিয়েছেন পরিচালক। আর অস্কারে নির্বাচিত হওয়ার পর কলকাতায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আরজি কর (RG Kar) ইস্যু নিয়ে তিনি মুখ খুললেন। তিনি বলেন, “কলকাতাতেই পড়াশোনা, এখানেই বেড়ে উঠা আমার। অস্কারের জন্য মনোনয়ন আমাকে অবশ্যই আনন্দ দিয়েছে। দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছি, এর বড় অনুভূতি আর কী হতে পারে। এটা একটা বড় দায়িত্বও।” আরজি কর নিয়ে সরব হলেন তিনি। তিনি বলেন,  “আরজি কর ইস্যুকে কেন্দ্র করে চলা এই শহরের প্রতিবাদ দেখে আমি অভিভূত। যেভাবে সমাজের সব অংশের মানুষ পথে নেমেছেন এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে, তা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। দেশ জুড়ে কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা খুব জরুরি।”

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে মরশুমের প্রথম তুষারপাত সিকিমের ছাঙ্গুতে, কিন্তু পর্যটকরা পৌঁছাবেন কীভাবে?

    পরবর্তী ছবির চিত্রনাট্য কলকাতাকে নিয়ে

    তিনি (Kiran Rao) আরও বলেন, “একটি গল্প লিখতে শুরু করেছি সম্প্রতি। যার প্রেক্ষাপট কলকাতা। ৪০-এর দশক থেকে শুরু করে বর্তমান, উঠে আসবে মহিলাদের নানা সময়ের কথা। তিনটে প্রজন্মের গল্প বলা হবে এই ছবিতে।” ইতিমধ্যেই তার প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ শুরু করে ফেলেছেন পরিচালক। শ্যুটিং হবে কলকাতাতেই। এই কলকাতা তাঁর ভালোবাসার শহরও, তাই কিরণ বলেন, “এই বছর অস্কারের প্রক্রিয়ার জন্য কলকাতয়তে আসতে পারব না। কিন্তু আমার অনেক স্মৃতি আছে এই শহর জুড়ে। ফুচকা, কাটিরোল, চপ আমি ঘুরে ঘুরে খেতাম। আমি খুবই ফুডি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sagar Dutta Medical College: রোগী মৃত্যুর জেরে হামলা পরিজনদের, সাগর দত্তে কর্মবিরতি জুনিয়র ডাক্তারদের

    Sagar Dutta Medical College: রোগী মৃত্যুর জেরে হামলা পরিজনদের, সাগর দত্তে কর্মবিরতি জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের রেশ এখনও রয়েছে। বিভিন্ন হাসপাতালে স্বাস্থ্য কর্মীদের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই আবহে রোগীমৃত্যুকে কেন্দ্র করে কামারহাটির সাগর দত্ত হাসপাতালে (Sagar Dutta Medical College) উত্তেজনা ছড়াল শুক্রবার। এক রোগীর মৃত্যু ঘিরে চিকিৎসকদের (Junior Doctors Protest) উপর হামলার অভিযোগ ওঠে। ঘটনায় আহত ৩ জুনিয়র ডাক্তার, নার্স-সহ ৩ স্বাস্থ্যকর্মী ও এক পুলিশকর্মী। চিকিৎসকদের উপর হামলার ঘটনার পর সাগর দত্তে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। শনিবার সকালেও চলছে জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি, ধর্না। 

    ঠিক কী ঘটেছিল

    বছর ছত্রিশের রঞ্জনা সাউ নামে এক মহিলাকে শুক্রবার শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে কামারহাটি সাগর দত্ত হাসপাতালে (Sagar Dutta Medical College) ভর্তি করা হয়। রোগীর পরিজনদের দাবি, হাসপাতালে কোনওরকম চিকিৎসা হয়নি রোগীর। এর ফলে মৃত্যু হয় তাঁর। যখন অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে ওঠে, সেই সময় স্বাস্থ্যকর্মী অক্সিজেন দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তা সফল হয়নি। রোগীর মৃত্যুর পর হাসপাতালের ভিতরেই বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন রোগীর পরিজনরা। হাসপাতালের আক্রান্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের অভিযোগ, রোগীর পরিজনরা চিকিৎসকদের সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। চিকিৎসকদের ধাক্কাধাক্কি করা হয়। তাঁরা এগিয়ে গেলে তাঁরাও আহত হন।

    চলছে ধর্না, কর্মবিরতি

    এই ঘটনার প্রতিবাদে শুক্রবার রাত ১১টা থেকেই কর্মবিরতি শুরু করেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। হাসপাতাল (Sagar Dutta Medical College) চত্বরে চলছে ধর্নাও। বহির্বিভাগ বা জরুরি বিভাগে আপাতত পরিষেবা বন্ধ রেখেছেন তাঁরা। কত ক্ষণ কর্মবিরতি চলবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। হাসপাতাল চত্বরে অবস্থানে বসে থাকা জুনিয়র ডাক্তারেরা জানাচ্ছেন, শনিবার তাঁদের কলেজ কাউন্সিলের বৈঠক রয়েছে। ওই বৈঠকের পরেই পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করা হবে। আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে টানা ৪২ দিন জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি চলেছে রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি মেডিক্যাল কলেজে। সরকারের তরফে নিরাপত্তা ও পরিকাঠামোগত ক্ষেত্রে ইতিবাচক কিছু আশ্বাস পাওয়ার পর সদ্য কাজে ফিরেছিলেন তাঁরা। আংশিক ভাবে শুরু করেছিলেন রোগী পরিষেবা। কিন্তু এরই মধ্যে ফের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের উপর হামলায় ক্ষুব্ধ ডাক্তাররা। এদিকে, হামলার খবর পেয়ে শুক্রবার রাতেই সাগর দত্ত (Sagar Dutta Medical College) মেডিক্যালে পৌঁছে যান পশ্চিমবঙ্গ জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্টের (ডব্লিউবিজেডিএফ) প্রতিনিধিরা। সেখানকার জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন কিঞ্জল নন্দ, দেবাশিস হালদাররা। 

    আরও পড়ুন: ‘বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ’, দোষ প্রমাণ হলে মৃত্যুদণ্ড হতে পারে সন্দীপের

    জুনিয়র ডাক্তারদের অভিযোগ

    হামলার অভিযোগে ইতিমধ্যে চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কিন্তু জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors Protest) বক্তব্য, তাঁরা কর্মস্থলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সাগর দত্তের এক জুনিয়র ডাক্তার জানান, ঘটনার পর হাসপাতালের অধ্যক্ষ এবং এমএসভিপির সঙ্গে তাঁদের কথা হয়েছে। নিরাপত্তার বিষয়ে তাঁরা মৌখিক আশ্বাস পেয়েছেন কর্তৃপক্ষের থেকে। কিন্তু বাস্তবে সেই আশ্বাসের কোনও প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে না বলেই দাবি জুনিয়র ডাক্তারদের। শুধু তাই নয়, হাসপাতাল চত্বরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশকর্মীদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। সাগর দত্তের এক জুনিয়র ডাক্তার বলেন, “শুক্রবার সন্ধ্যায় মহিলা ওয়ার্ডে রোগীর পরিজনেরা প্রবেশ করে ধস্তাধস্তি শুরু করেছিলেন। তাহলে নিরাপদ কর্মস্থল কোথায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Malviya: ‘গান পয়েন্টে ধর্ষণ আইএএসের স্ত্রীকে’! পুলিশকে ভর্ৎসনা আদালতের, রাজ্যকে আক্রমণ মালব্যর

    Amit Malviya: ‘গান পয়েন্টে ধর্ষণ আইএএসের স্ত্রীকে’! পুলিশকে ভর্ৎসনা আদালতের, রাজ্যকে আক্রমণ মালব্যর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘গান পয়েন্টে ধর্ষণ আইএএসের স্ত্রীকে’! খোদ কলকাতার ঢাকুরিয়ার ঘটনা। মামলা লঘু করে দেখিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ রাজ্যের বিরুদ্ধে। কলকাতা হাইকোর্টে ভর্ৎসনার মুখে রাজ্য সরকার। তার পরেই বাংলায় নারী (Women In Bengal) সুরক্ষা নিয়ে বড় প্রশ্ন তুললেন বিজেপির আইটি সেলের আহ্বায়ক অমিত মালব্য (Amit Malviya)। এক আইএএস অফিসারের স্ত্রীকে ধর্ষণের মামলাকে লঘু করার অপরাধে কলকাতা হাইকোর্টে ভর্ৎসনার মুখে পড়েছে পুলিশ।

    অমিতের ট্যুইট-বাণ (Amit Malviya)

    এই প্রসঙ্গেই অমিতের ট্যুইট-বাণ। তিনি লিখেছেন, “বন্দুকের নলের সামনে দুদিন ধর্ষণের শিকার হন একজন আইএএসের স্ত্রী। এক মহিলা থানায় গেলে পুলিশ অপরাধীকে বাঁচাতে তথ্যপ্রমাণ নষ্ট ও লোপাট করার চেষ্টা করে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজত্বে এভাবেই মানুষ ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত।” এই বিজেপি নেতার দাবি, “এটা কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। বরং বাংলায় নারীর প্রতি যৌন অপরাধের প্রবণতা ক্রমবর্ধমান।” তাঁর প্রশ্ন, ‘যদি কলকাতায় একজন প্রভাবশালী আইএএস অফিসারের স্ত্রী যৌন নিপীড়নের শিকার হন এবং পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ অপরাধের চিহ্ন মুছে ফেলার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করে, তাহলে দরিদ্র ও প্রান্তিকরা কতটা দুর্বল, তা কল্পনা করা যায়?’ অমিতের বক্তব্য, এটা কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। সন্দেশখালি থেকে আরজি কর, বাংলায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেই চলেছে।

    হাইকোর্টের পদক্ষেপ

    গত ১৫ জুলাই লেক থানা এলাকায় এক আইএএসের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ ধর্ষণের চেষ্টার পরিবর্তে লঘু ধারায় মামলা রুজু করে বলে অভিযোগ। মহিলার বয়ানের সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশটিও বাদ দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নিম্ন আদালতে পেশ করার সঙ্গে সঙ্গেই জামিন পান অভিযুক্ত। তার আগাম জামিনও মঞ্জুর করে (Amit Malviya) আদালত। যদিও নিম্ন আদালত থেকে পাওয়া জামিন ও আগাম জামিন খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। মামলা হস্তান্তর করা হল লালবাজারে কর্মরত ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার এক মহিলা পুলিশ আধিকারিককে। হাইকোর্টের নির্দেশ, তিনি এই মামলার তদন্তকারী আধিকারিক হবেন। শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে লেক থানার ওসি, এক সাব ইনস্পেক্টর, একজন সার্জেন্ট ও তিন মহিলা পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার জন্য কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দেয় আদালত।

    জানা গিয়েছে, এফআইআর দায়ের করার পরেই অভিযুক্তের স্ত্রী ও ছেলেকে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। নিগৃহীতাকে চাপ দেওয়ার জন্যই এদের নিয়ে আসা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনার প্রায় চব্বিশ ঘণ্টা পরে তাঁর জামা-কাপড় ও অন্যান্য সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করতে পুলিশ বাড়িতে যায় বলে দাবি নিগৃহীতার। হাইকোর্টে দায়ের করা মামলায় দাবি, অভিযুক্ত যে বাড়িতে ঢুকছে এবং বেরোচ্ছে, সেই সিসিটিভি ফুটেজ নিতে অস্বীকার করে পুলিশ। নিগৃহীতার মেডিক্যাল পরীক্ষা করার প্রয়োজন বোধ করেননি তদন্তকারী আধিকারিক। নিগৃহীতা নিজেই সরকারি হাসপাতালে যান এবং মেডিক্যাল রিপোর্ট দেন তদন্তকারী আধিকারিককে।

    আরও পড়ুন: ‘বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ’, দোষ প্রমাণ হলে মৃত্যুদণ্ড হতে পারে সন্দীপের

    কী বলছে আদালত

    এদিন বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ নির্দেশে জানান, লেক থানার পুলিশ আধিকারিক সুজাতা বর্মণ, তিলজলা থানার এসআই কল্পনা রায় ও কড়েয়া থানার এসআই অর্পিতা ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ নির্যাতিতার অভিযোগ গ্রহণ করা ও তাঁর বক্তব্য রেকর্ড করার ক্ষেত্রে গাফিলতি রয়েছে (Women In Bengal) বলে মনে করছে আদালত (Amit Malviya)। আদালতের পর্যবেক্ষণ, প্রাথমিকভাবে সঠিক ধারায় এফআইআর দায়ের না হওয়া এবং অভিযোগপত্র বিকৃত করার যে অভিযোগ উঠেছে, তার ফলে এই তদন্তের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। বিচারপতি ভরদ্বাজের পর্যবেক্ষণ, অভিযুক্তের পরিবার নিগৃহীতাকে থানায় বসে হুমকি দিচ্ছে। এই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ নিয়েও কোনও তদন্ত হয়নি। এছাড়াও ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে নিগৃহীতা মহিলার শারীরিক পরীক্ষাও করেনি পুলিশ।

    ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা

    কলকাতা হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ থেকে এটা স্পষ্ট, রাজ্যে (Amit Malviya) কোনও ধর্ষণের ঘটনা ঘটলে তা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। অভিযোগ, সন্দেশখালি কিংব অন্যত্র ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেই তৃণমূলের দলদাস পুলিশ কর্মীরা ঘটনাকে লঘু করে দেখানোর চেষ্টা করে। কোথাও এফআইআরে ধর্ষণের কথা উল্লেখ করা হয় না, তো কোথায় আবার নির্যাতিতার শারীরিক পরীক্ষা করা হয় না। কোথাও আবার শারীরিক পরীক্ষা করা হলেও, তা ঘটনার পরে পরেই নয়, বেশ কয়েকদিন পরে। অভিযোগ, প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশেই এসব করা হয়। ঢাকুরিয়ার বধূর ক্ষেত্রেও কী তাই করার চেষ্টা করেছিল রাজ্য, উঠছে প্রশ্ন (Amit Malviya)।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: আরজি করে বসানো হবে অভয়ার মূর্তি, মহালয়ায় মহাসমাবেশের ডাক জুনিয়র ডাক্তারদের

    RG Kar Case: আরজি করে বসানো হবে অভয়ার মূর্তি, মহালয়ায় মহাসমাবেশের ডাক জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) মেডিক্যাল হাসপাতালে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার ন্যায় বিচারের দাবিতে কলেজ হাসপাতাল ক্যাম্পাসেই মূর্তি বসবে নির্যাতিতার। শুক্রবার এসএসকেএম মেডিক্যাল হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তারদের গণকনভেনশেনে এমনটাই জানালেন বিশিষ্ট চিকিৎসক অভিজিৎ চৌধুরী। একইভাবে মহালয়ার (Mahalaya) দিনে মহাসমাবেশ এবং মহামিছিলের ডাক দেয় জুনিয়র ডাক্তার ফ্রন্ট।

    অভয়ার কর্মস্থলে বাসনো হবে মূর্তি (RG Kar Case)

    কার্যত নিজের কর্মক্ষেত্রেই খুনের শিকার হয়েছেন অভয়া। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সুবিচারের দাবিতে আন্দোলনের আঁচ রাজ্য, দেশ তথা বিদেশও গিয়ে পড়েছে। সর্বত্র ‘জাস্টিস ফর আরজি কর’-স্লোগানে মুখরিত হয়েছে। হত্যার ৫০ দিনের মাথায় এসএসকেএম হাসপাতালের একটি প্রেক্ষাগৃহে গণকনভেনশনের ডাক দেওয়া হয়। তাতে উপস্থিত ছিলেন সমাজের বিভিন্ন বর্গের মানুষ। কবি, সাহিত্যিক, সমাজকর্মী, ছাত্রছাত্রী, গবেষক, অধ্যাপক এবং সাংবাদিকরা যোগদান করেছিলেন। আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে অভিজিৎ চৌধুরী দাবি করেন, যেখানে অভয়ার নির্যাতন হয়েছে, সেখানেই তাঁর মূর্তি বাসনো হবে। তবে ঠিক কোথায় বাসানো হবে তা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ঠিক করা হবে। একই ভাবে এই মূর্তি বাকি হাসপাতালেও বাসানো হবে। ন্যায় বিচারের দাবিতে আমরা অনড়।

    আরও পড়ুনঃ ‘বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ’, দোষ প্রমাণ হলে মৃত্যুদণ্ড হতে পারে সন্দীপের

    কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল

    এবারের দুর্গাপুজো হবে প্রতিবাদের উৎসব, ঠিক এমন দাবি তোলা হয় এদিনের গণকনভেনশেনে। আগামী ২ অক্টোবর মহালয়ার (Mahalaya) দিনে ন্যায় বিচারের (RG Kar Case) দাবিতে মহামিছিলের ডাক দিয়েছে জুনিয়র ডাক্তারদের ফ্রন্ট। সেদিন কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল করা হবে। মিছিলের শেষে ধর্মতলায় হবে মহাসমাবেশ। এই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সমাজের নানা স্তরের মানুষকে যোগদানের জন্য আহ্বান করা হয়েছে। একই ভাবে আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর ফের রাত দখলের ডাক দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো বলেন, এবারের স্লোগান হবে, ‘পাড়ায় থাকছি এক সাথে, উৎসবে নয় প্রতিবাদে’। এদিকে আন্দোলনরত ডাক্তারি পড়ুয়ার টানা ৪২ দিন কর্মবিরতির পর কাজে যোগদান করলেও আন্দোলনের তীব্রতা একটুও কম হয়নি। একই ভাবে ডাক্তারদের দাবি-দাওয়া না মানলে, আবার কর্মবিরতি ঘোষণা করতে পারেন বলে রাজ্য সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sikkim: পুজোর মুখে মরশুমের প্রথম তুষারপাত সিকিমের ছাঙ্গুতে, কিন্তু পর্যটকরা পৌঁছাবেন কীভাবে?

    Sikkim: পুজোর মুখে মরশুমের প্রথম তুষারপাত সিকিমের ছাঙ্গুতে, কিন্তু পর্যটকরা পৌঁছাবেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর বাকি হাতে গোনা আর কয়েকটা দিন। পুজোর ছুটিতে অনেকেরই ডেস্টিনেশন হয় পাহাড়। ব্যাগপত্র গোছানোও শুরু হয়ে গিয়েছে। এরইমধ্যে অবিরাম বৃষ্টি চলছে পাহাড়ে। নামছে ধস। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবার পর্যন্ত টানা বৃষ্টি চলবে পাহাড়-সহ সমতলে। কার্যত বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। বন্ধ রয়েছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। পুজোর ছুটির মুখেই মন ভালো করা খবর এল সিকিম (Sikkim) থেকে। জানা গিয়েছে, শুক্রবার উত্তর সিকিমের ছাঙ্গুতে তুষারপাত হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জানাচ্ছে, এটাই এই মরশুমের প্রথম তুষারপাত। দুপুর নাগাদ একটু একটু করে তুষারপাত (Snowfall) শুরু হয়েছিল। চলে বেশ খানিক ক্ষণ। ফলে, তুষারপাতের আমেজ নিতে পর্যটকরা কীভাবে যাবেন তা নিয়ে পর্যটকরা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।

    পর্যটকরা পৌঁছাবেন কীভাবে? চিন্তায় ব্যবসায়ীরা 

    পাহাড়ে নাগাড়ে বৃষ্টি আর ধসের ঘটনায় উদ্বেগ বাড়িয়েছিল। তবে, যাঁরা পুজোয় সিকিমের (Sikkim) দিকে যাচ্ছেন, তাঁদের জন্য এবার দারুণ সুখবর রয়েছে। বছরের প্রথম তুষারপাতের সাক্ষী থাকল সিকিমের ছাঙ্গু ও চোপ্তা ভ্যালি। এই খবর পেয়ে যারপরনাই আনন্দে আত্মহারা হবেন পর্যটকরা। যে পর্যটকরা ইতিমধ্যেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন, বছরের প্রথম তুষারপাত হতেই তাঁরা উচ্ছ্বসিত। তুষারপাতের খবর ছড়িয়ে পড়তেই আশাবাদী পর্যটন ব্যবসায়ীরা। আসন্ন পুজোর ছুটির মরশুমে পর্যটকরা তুষারপাতের টানে পাহাড়মুখী হবেন বলে তাঁদের আশা। তবে, টানা ধসের কারণে বন্ধ রয়েছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। সিকিম (Sikkim) যেতে হলে পর্যটকদের গরুবাথান, লাভা পেরিয়ে আলগাড়া হয়ে যেতে হবে। তা বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু, সেখানেও বিপদ! গরুবাথান থেকে লাভা হয়ে যে বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের যোগ্য ছিল, সেটিও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। খুব প্রয়োজন না থাকলে সেই রাস্তা ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। সেজন্যই পর্যটকদের আগমন নিয়ে চিন্তায় সিকিমের হোটেল ব্যবসায়ীরা। 

    আরও পড়ুন: রক্ত পরীক্ষার রিএজেন্ট কেনাতেও কোটি টাকার দুর্নীতি! সন্দীপের নয়া কুকীর্তি প্রকাশ্যে

    পাহাড়ে কতদিন চলবে বৃষ্টি? কী বলছে পূর্বাভাস?

    গত দু’দিন ধরে টানা উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি সিকিমেও (Sikkim) ভারী বর্ষণ চলছে। দু’দিনের ভারী বর্ষায় ফুঁসছে তিস্তা-সহ অন্যান্য নদী। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবার পর্যন্ত টানা বৃষ্টি চলবে পাহাড়-সহ সমতলে। আলিপুরদুয়ার, দার্জিলিং, কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ির বেশ কয়েকটি জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির কথা আগেই জানিয়েছিল আবহাওয়া দফতর। আবহবিদেরা জানিয়েছেন, বৃষ্টিতে পাহাড়ে ধস নামতে পারে। তার মধ্যেই তিস্তায় নতুন করে জলস্ফীতি ঘটায় তিস্তাপারের বাসিন্দাদের সতর্ক করেছে প্রশাসন। বিপদ এড়াতে কয়েকটি এলাকায় নজরদারি শুরু হয়েছে। সতর্কতা জারি করা হয়েছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক-সহ পাহাড়ি রাস্তাগুলিতে। টানা চার দিনের বৃষ্টিতে বিপদের মুখে পাহাড় এবং সমতলের একাংশ। কালিম্পং তো বটেই, দার্জিলিংয়ের একাধিক জায়গায় ধস নেমেছে। প্রায় সময়ই বন্ধ থাকছে জাতীয় সড়ক। প্রায় লক্ষ্মীপুজো পর্যন্ত উত্তরে বৃষ্টি থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

    আরও দুদিন তুষারপাতের সম্ভাবনা সিকিমে (Sikkim)!

    শুক্রবার তুষারপাত (Snowfall) হতে পারে বলে আগেই অবশ্য পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়া দফতর। শুক্রবার সিকিম আবহাওয়া দফতরের ডিরেক্টর ডক্টর গোপীনাথ রাহা বলেন, “নামচি জেলায় তাপমাত্রা অনেকটাই নেমেছে। যে কারণে ছাঙ্গুতে তুষারপাত হয়। আগামী দু’দিনও সেখানে তুষারপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি গোট পাহাড়ে আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।” সিকিমের (Sikkim) ব্যবসায়ীদের এখন একটাই প্রার্থনা, বৃষ্টি যেন দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়। যাতে তুষারপাতের আমেজ নিতে রাজ্যে আসতে পারেন পর্যটকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share