Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Kaliaganj: “সিবিআই তদন্ত দিলে ভালো হবে?’’ কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে রাজ্যকে ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    Kaliaganj: “সিবিআই তদন্ত দিলে ভালো হবে?’’ কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে রাজ্যকে ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে (Kaliaganj) রাজ্যের ভূমিকায় খুশি নন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। এদিন হাইকোর্টে বিচারপতির চরম ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হয় রাজ্যকে। প্রসঙ্গত, কালিয়াগঞ্জে নাবালিকা খুনের ঘটনায় তদন্ত চালাচ্ছে সিট। ঘটনাক্রমে, এই সিট গঠন করেছিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা নিজেই। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে কালিয়াগঞ্জে এক নাবালিকার দেহ উদ্ধারের ঘটনায় অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে সেখানকার পরিস্থিতি। প্রতিবেশীরা অভিযোগ তোলেন, ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। সেই মামলাতেই পুলিশকর্তা পঙ্কজ দত্ত, উপেন্দ্রনাথ বিশ্বাস এবং পুলিশ আধিকারিক দময়ন্তী সেনকে সদস্য হিসেবে রেখে সিট গঠন করেছিলেন রাজাশেখর মান্থা।

    তীব্র ভর্ৎসনার মুখে রাজ্য! তদন্তে (Kaliaganj) অসহযোগিতার অভিযোগ

    বিচারপতি মান্থা এদিন বলেন, ‘‘সিটকে পুলিশ সাহায্য করছে না বলে অভিযোগ উঠছে। তাহলে বলতেই হচ্ছে, রাজ্য নিজেই নিজের বিপদ ডেকে আনছে। সিট যাতে কাজ করতে না পারে, সেই চেষ্টা করছে রাজ্য। এবার কি সিবিআইকে তদন্তভার দিলে ভালো হবে?’’ তাঁর আরও সংযোজন, পুলিশ সিটকে সাহায্য করছে না (Kaliaganj)। আর পুলিশ কিছুই জানে না, এটা কি হতে পারে?’’ এরপরেই তিনি নির্দেশ দেন, রাজ্য পুলিশ কেন হাইকোর্টের নির্দেশ মানেনি, তা এক সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দিয়ে জানাতে হবে স্বরাষ্ট্র দফতরকে।

    সিটের সদস্যই সিবিআই-এর পক্ষে সওয়াল করছেন

    বিশেষ তদন্তকারী দলের অন্যতম সদস্য হলেন উপেন্দ্রনাথ বিশ্বাস। তিনিও রাজ্যের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ করেছেন ইতিমধ্যেই। সিটের পক্ষ থেকে প্রাথমিক রিপোর্টও (Kaliaganj) আদালতে (Calcutta High Court) জমা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। উপেন বিশ্বাস প্রাক্তন সিবিআই কর্তা। তিনি বলেন, ‘‘সব তথ্যের স্ক্রুটিনি করা হয়েছে। আমাদের কেউ সাহায্য করেনি। যদি ওই পরিবার ও রাজ্যবাসীর বিশ্বাস ফেরাতে হয়, তাহলে রাজ্য পুলিশের উপর নির্ভর করলে হবে না। সিবিআই-কে ছাড়া এই তদন্ত সম্ভব নয়।’’

    আরও পড়ুুন: নন্দীগ্রামের মিছিলে ‘না’ পুলিশের, হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Saugata Roy: “শুভেন্দুকে চটি দিয়ে মারতাম”, তৃণমূলের সৌগতর মন্তব্যে স্তম্ভিত রাজ্য

    Saugata Roy: “শুভেন্দুকে চটি দিয়ে মারতাম”, তৃণমূলের সৌগতর মন্তব্যে স্তম্ভিত রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি প্রবীণ রাজনীতিবিদ। প্রাক্তন অধ্যাপক। বর্তমানে তৃণমূলের (TMC) সাংসদ। তবে সম্প্রতি দলীয় নেতৃত্বকে খুশি করতে গিয়ে কুকথার ছররা ছড়াচ্ছেন তৃণমূলের সৌগত রায় (Saugata Roy)। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) চটি পেটা করতেন বলে প্রকাশ্য সভায় জানিয়ে দিলেন তিনি। একজন শিক্ষকের মুখের এহেন ভাষায় স্তম্ভিত রাজ্যের শিক্ষককুল।

    সৌগতর (Saugata Roy) কুবাক্য

    বুধবার বরাহনগরে সভা হচ্ছিল তৃণমূলের। সভার পোশাকি নাম নবজোয়ার যাত্রার প্রস্তুতি সভা। এই সভায় উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষের মতো নেতারা। এমন সময় ভাষণ দিতে উঠলেন সৌগত। তিনি প্রথমেই নিশানা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। প্রবীণ রাজনীতিবিদ বলেন, “শুভেন্দু বলছেন, করমণ্ডল দুর্ঘটনার পিছনে তৃণমূল! ওঁর কি মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে? কোথায় বালেশ্বর, অন্য রাজ্যে গিয়ে তৃণমূল অন্তর্ঘাত করবে?” এর পরেই সৌগত (Saugata Roy) বলেন, “বয়স কম হলে শুভেন্দুকে চটি দিয়ে মারতাম।” প্রবীণ রাজনীতিবিদের মুখে এহেন কুবাক্য শোনার পরেও মঞ্চে উপস্থিত তৃণমূল নেতারা ছিলেন নির্বিকার।

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে বিজেপি। পদ্ম-নেতা রাহুল সিনহা বলেন, একজন অধ্যাপকের মুখের ভাষা শুনলে লজ্জা লাগে। আসলে তৃণমূলের পচা পুকুরে নামলে এসব কুকথা বলাই অভ্যাসে পরিণত হয়। শুক্রবার বালেশ্বরের কাছে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে করমণ্ডল এক্সপ্রেস। মৃত্যু হয়েছে ২৮০ জনেরও বেশি যাত্রীর। জখম হয়েছেন হাজারেরও বেশি। যাঁরা মারা গিয়েছেন কিংবা জখম হয়েছেন, তাঁদের বেশিরভাগই বাংলার। দুর্ঘটনার কারণ জানতে তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। দুর্ঘটনার কারণ প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেছিলেন, “বালেশ্বরে রেল দুর্ঘটনার পিছনে রয়েছে তৃণমূল। তাই সিবিআই তদন্তে ভয় পাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর দল।” এই প্রসঙ্গেই শুভেন্দুর প্রতি কুবাক্য-বাণ নিক্ষেপ করেন সৌগত।

    আরও পড়ুুন: নন্দীগ্রামের মিছিলে ‘না’ পুলিশের, হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    এক প্রবীণ রাজনীতিবিদের (Saugata Roy) মুখের ভাষা যে এমন হতে পারে, তা কল্পনাও করতে পারছেন না রাজনীতির কারবারিরা। প্রত্যাশিতভাবেই ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে পড়েছে তৃণমূল। দলের সহ সভাপতি দলবদলু জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, “সৌগতবাবু হয়তো উত্তেজনার বশে বলে ফেলেছেন। বহুদলীয় গণতন্ত্রে তৃণমূল এ ধরনের মন্তব্যকে সমর্থন করে না। হিংসার পথে চলে না তৃণমূল।”

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে বোমা বিস্ফোরণের কারণ হিসেবে সৌগত (Saugata Roy) বলেছিলেন, “এই গরমে পটাশিয়াম ক্লোরেট ও আর্সেনিক ট্রাইসালফাইড বাইরে রাখলে তা বিস্ফোরণ হতেই পারে। রাজ্যে ৩৮ হাজার গ্রাম রয়েছে। কোথায় বোমা রয়েছে, সেটা পুলিশের পক্ষ জানা সম্ভব নয়।” প্রাক্তন অধ্যাপকের এহেন মন্তব্যেও অস্বস্তিতে পড়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

  • Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামের মিছিলে ‘না’ পুলিশের, হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামের মিছিলে ‘না’ পুলিশের, হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের বিধানসভা কেন্দ্রেই মিছিল করার অনুমতি মিলছে না। পুলিশের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নন্দীগ্রামে মিছিল ও জনসভার অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন শুভেন্দু। বৃহস্পতিবার আদালতের মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। শুক্রবারই শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। 

    শুভেন্দুর মিছিলের প্রস্তুতি

    আগামী ১৬ জুন নন্দীগ্রাম বিধায়ক কার্যালয় থেকে জানকীনাথ মন্দির পর্যন্ত বিরোধী দলনেতা মিছিল এবং পরে সভা করতে চান। অভিযোগ, সেই মিছিল ও সভার জন্য আবেদন জানানো হলেও কোনও উত্তর মেলেনি পুলিশ-প্রশাসনের তরফে। আদালতে বিরোধী দলনেতা জানিয়েছেন, ১৬ জুন ওই মিছিলের বিশদ জানিয়েই অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়েছিল প্রশাসনের কাছে। কিন্তু প্রশাসনের তরফে সেই আবেদনের কোনও উত্তর দেওয়া হয়নি। বিজেপি নেতা (Suvendu Adhikari) জানিয়েছেন, মিছিলের সাত দিন আগেও জবাব না পাওয়ায় শেষ মুহূর্তে ওই কর্মসূচি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। তাই আদালত বিষয়টি দেখুক। শুভেন্দুর এই আর্জির শুনানি শুক্রবার হতে পারে বলে আদালত সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: লিভ-ইন সঙ্গীকে খুন, দেহ টুকরো করে প্রেসার কুকারে ফোটাল প্রেমিক

    আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    উল্লেখ্য, গত ১ জুন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মিছিল করে নন্দীগ্রামে যাওয়ার পরই পাল্টা এই মিছিলের ডাক দিয়েছিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। ১৬ জুন বিকেল ৩টেয় নন্দীগ্রামের বিজেপি নেতা-কর্মীদের মিছিলে সামিল হতে বার্তা পাঠানো হয়েছে। প্রকাশ্যে অভিষেকের পদযাত্রাকে পাত্তাও দিতে চাইছেন না বিজেপি নেতৃত্ব। অভিষেকের সভা প্রসঙ্গে শুভেন্দুর অভিযোগ ছিল, বাইরে থেকে, এমনকী কলকাতা থেকেও লোক নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। অভিষেকের পদযাত্রাকে টেক্কা দিতেই সবরকম ব্যবস্থা করা হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরফে। তবে প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এই ধোঁয়াশা কাটাতেই কলকাতা হাইকোর্টে গেলেন শুভেন্দু অধিকারী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Tribal Movement: আদিবাসীদের ডাকা ১২ ঘণ্টার বাংলা বন্‌ধের প্রভাব কেমন ছিল?

    Tribal Movement: আদিবাসীদের ডাকা ১২ ঘণ্টার বাংলা বন্‌ধের প্রভাব কেমন ছিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিবাসী ইউনাইটেড ফোরামের ৩৬ টি সংগঠন একত্রিত হয়ে ১২ ঘণ্টার জন্য বাংলা বন্‌ধ (Tribal Movement) ডাকে বৃহস্পতিবার। সিআরসি-র রিপোর্ট পরিবর্তনের মাধ্যমে কুড়মিদের তফশিলি উপজাতি (ST) তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে ষড়যন্ত্র চলছে বলে অভিযোগ। আর তার বিরুদ্ধেই তাদের এই আন্দোলন। কুড়মিদের কোনও ভাবেই তফশিলি উপজাতির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না বলে রাজ্যের আদিবাসী সমাজ মনে করে। পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর সহ নানা জেলায় বন্‌ধ-এর চিত্র এদিন চোখে পড়েছে।

    দুর্গাপুরে বাংলা বন্‌ধ (Tribal Movement)

    আদিবাসীরা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় দুর্গাপুরের গলফ নগর মোড়ে। আদিবাসী সম্প্রদায়ের ধর্মঘটে দুর্গাপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডের রঘুনাথপুর বাজারে বন্‌ধ-এর ব্যাপক প্রভাব পড়ে বলে জানা গেছে। বন্‌ধ-এর কারণে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ রাখেন। রঘুনাথপুর তেমাথা মোড়ে আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ পথ অবরোধ করেন (Tribal Movement) এবং সেই সঙ্গে ধারালো অস্ত্র ও তীর-ধনুক হাতে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। ভোগান্তির মুখে সাধারণ মানুষ। ঘটনাস্থলে দুর্গাপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ও কমব্যাট ফোর্স উপস্থিত হয়।

    পশ্চিম মেদিনীপুরে বাংলা বন্‌ধ (Tribal Movement)

    ইউনাইটেড ফোরাম অফ অল আদিবাসী অর্গানাইজেশন অফ ওয়েস্ট বেঙ্গলের ডাকে ১২ ঘণ্টার বাংলা বন্‌ধ ডাকা হয়েছিল। সেই মতো সকাল থেকেই ঘাটাল মহাকুমার ক্ষীরপাই ও দাসপুরের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় অবরোধ করা হয়। রাজ্য সড়কের ওপর ব্যারিকেড লাগিয়ে চলে অবরোধ (Tribal Movement)। এর জেরে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয় রাজ্য সড়কে। পথে বেরিয়ে চরম সমস্যায় পড়েন নিত্যযাত্রীরা। শুধু ঘাটাল মহকুমাই নয়, আদিবাসী সমাজের তরফে অবরোধ করা হয় মেদিনীপুর শহর সংলগ্ন কেরানিচটি, ভাদুতলাতেও। এদিন সকাল থেকেই ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর রীতিমতো বাঁশ দিয়ে ঘিরে অবরোধে শামিল হয় আদিবাসীরা। অবরোধের কারণে মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় বাস স্ট্যান্ড থেকে চলেনি কোনও বাস। ফলে সমস্যায় পড়তে হয়েছে নিত্যযাত্রীদেরও। রাজ্যের শাসকদল নৈতিকভাবে এই বন্‌ধ-এর বিরোধিতা করলেও, রাস্তায় নেমে সেভাবে প্রতিবাদ করতে দেখা যায়নি তাদের। ভোটের রাজনীতির জন্যই কি বিরোধিতা নয়? প্রশ্ন বিজেপির জেলা সভাপতি তাপস মিশ্রের। যদিও তৃণমূলের জেলা কো-অর্ডিনেটর অজিত মাইতির দাবি, প্রতিটি সামাজিক সংগঠন, রাজনৈতিক দলেরই আন্দোলন করার অধিকার রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ পুলিশের। সব মিলিয়ে আদিবাসী সংগঠনগুলির ডাকা বাংলা বন্‌ধ-এ ভালো প্রভাব পড়ল পশ্চিম মেদিনীপুর সহ রাঢ় বঙ্গে।

    দক্ষিণ দিনাজপুরে বাংলা বন্‌ধ (Tribal Movement)

    অদিবাসী নয়, এমন ক্ষত্রিয় কুড়মিদের দ্বারা আদিবাসীদের ইতিহাস বিকৃতি করা হচ্ছে এবং সরকারি মদতে সিআরসি-র রিপোর্টকে পরিবর্তন করে কুড়মিদের এসটি তালিকাভুক্তকরণ করা হচ্ছে। এর প্রতিবাদে সরব হয়েছে ইউনাইটেড ফোরাম অফ অল আদিবাসী অর্গানাইজেশন। আর তাই বৃহস্পতিবার সকাল ছটা থেকেই সারা রাজ্যের পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা জুড়ে পালিত হয় বন্‌ধ। সকাল থেকেই কোনও বেসরকারি বাস চলাচল করেনি (Tribal Movement)৷ শুনসান বালুরঘাট পাবলিক বাস স্ট্যান্ড চত্বর। বেসরকারি বাস চলাচল না করার ফলে সমস্যায় নিত্যযাত্রীরা। এদিকে কিছু সরকারি বাস সকাল ছটার আগে চলাচল করলেও তারপরে আর চলাচল করতে দেখা যায়নি। সব মিলিয়ে আদিবাসীদের বন্‌ধ সফল বলে দাবি করছেন সংগঠনের নেতারা।

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rujira Banerjee: প্রশ্নপত্র নিয়ে তৈরি ইডি! সিজিও পৌঁছলেন রুজিরা, উত্তর মিলবে কি?

    Rujira Banerjee: প্রশ্নপত্র নিয়ে তৈরি ইডি! সিজিও পৌঁছলেন রুজিরা, উত্তর মিলবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাজিরার সময় ছিল সকাল ১১টা। তবে, দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি-র দফতরে পৌঁছলেন রুজিরা নারুলা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rujira Banerjee)। কয়লা পাচার মামলায় আজ অভিষেক-পত্নীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এদিন দুপুর ১২টা নাগাদ হরিশ মুখার্জি রোডের বাড়ি থেকে বের হয় রুজিরার গাড়ি। তিনি বাড়ি থেকে বেরনোর আগে তাঁর বাড়িতে আসতে দেখা যায় দুই আইনজীবীকে। আইনজীবী সঞ্জয় বসুর সঙ্গে ছিলেন এক সহকারী। এর প্রায় আধ ঘণ্টা পর, রুজিরা পৌঁছন সিজিও-তে। 

    প্রশ্নমালা নিয়ে প্রস্তুত ইডি

    ইডি সূত্রে খবর, রুজিরার (Rujira Banerjee) জন্য আগে থেকেই তৈরি করে রাখা হয়েছে তিন-পাতার প্রশ্নমালা। অভিষেক-জায়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে আগেই দিল্লি থেকে কলকাতায় চলে এসেছেন তিন সদস্যের তদন্তকারী দল। দলে রয়েছেন ইডির ডেপুটি ডিরেক্টর পঙ্কজ কুমার ও দু’জন অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর পদমর্যাদার আধিকারিক। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ২০মিনিট নাগাদ তাঁরা কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছন। সেখান থেকে সোজা চলে যান সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে।

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচার মামলায় মলয় ঘটককে দিল্লিতে হাজিরার নির্দেশ ইডি-র

    সিজিও-তে নিরাপত্তার কড়াকড়ি

    এদিকে, রুজিরার হাজিরাকে (Rujira Banerjee) ঘিরে এখন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে সিজিও কমপ্লেক্স। যে কোনও প্রকার অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে সেখানে। মোতায়েন করেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীও। ইডির দফতরে প্রবেশ নিয়েও কড়াকড়ি করছে পুলিশ। ইডির দফতরের বাইরে বিধাননগর থানার পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। ব্যারিকেড দিয়েও ঘিরে রাখা হয়েছে।

    বিমানবন্দরে আটকে দেওয়ার পরই তলবের চিঠি

    প্রসঙ্গত, গত সোমবার, অর্থাৎ ৫ জুন, দুবাই যাওয়ার পথে কলকাতা বিমানবন্দরে আটকানো হয় রুজিরাকে (Rujira Banerjee)। অভিবাসন দফতরের আধিকারিকরা তাঁকে জানান, ইডি-র মামলায় লুক আউট সার্কুলার জারি থাকায় বিদেশ যেতে পারবেন না রুজিরা। এরপর বিমানবন্দরেই অভিষেক-পত্নীকে হাজিরার নোটিস ধরায় ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rujira Banerjee: কয়লা পাচার মামলায় আজ ইডি দফতরে রুজিরার হাজিরা! যাচ্ছেন কি?

    Rujira Banerjee: কয়লা পাচার মামলায় আজ ইডি দফতরে রুজিরার হাজিরা! যাচ্ছেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার মামলায় আজ, বৃহস্পতিবার ইডি দফতরে তলব করা হয়েছে রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Rujira Banerjee)। কলকাতার সিজিও কমপ্লেক্সে সকাল ১১টায় হাজিরা দেওয়ার কথা অভিষেক-পত্নীর।

    বিমানবন্দরে আটকে দেওয়ার পরই তলবের চিঠি

    সোমবার, বিদেশ যাওয়ার পথে কলকাতা বিমানবন্দরে আটকানো হয়েছিল রুজিরাকে (Rujira Banerjee)। অভিবাসন দফতরের আধিকারিকরা তাঁকে জানান, ইডি-র মামলায় লুক আউট সার্কুলার জারি থাকায় বিদেশ যেতে পারবেন না রুজিরা। এরপর বিমানবন্দরেই অভিষেক-পত্নীকে হাজিরার নোটিস ধরায় ইডি। সেই প্রেক্ষিতেই আজ হাজিরা দেওয়ার কথা অভিষেক-জায়ার। 

    আগেও ইডি-র প্রশ্নের সামনে পড়েছিলেন রুজিরা

    আজ হাজিরা দিলে এই নিয়ে দু’বার ইডি-র মুখোমুখি হবেন রুজিরা (Rujira Banerjee)। গত বছর ২৩ জুন কয়লা পাচার মামলায় প্রথম বার ইডি-র জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন অভিষেকের স্ত্রী। সেবারও সিজিও কমপ্লেক্সেই নথিভুক্ত হয়েছিল রুজিরার বয়ান। তার আগে এই একই মামলায় দু’বার সিবিআই জেরার মুখেও পড়তে হয়েছিল তাঁকে। প্রথমবার ২০২১ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি এবং ফের ২০২২ সালের ১৪ জুন অভিষেকের বাসভবন ‘শান্তিনিকেতন’-এ গিয়ে রুজিরাকে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ করেন সিবিআই কর্তারা।

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচার মামলায় মলয় ঘটককে দিল্লিতে হাজিরার নির্দেশ ইডি-র

    তলব করা হয়েছিল অভিষেককেও

    শুধু রুজিরা (Rujira Banerjee) নন, কয়লা পাচার মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছিল রুজিরার বোন মেনকা গম্ভীরকে।  সিজিও কমপ্লেক্সে দীর্ঘ সাত ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল তাঁকেও। গত বছর সেপ্টেম্বরে বিমানবন্দরেই ব্যাংকক যাওয়ার পথে আটকানো হয় মেনকাকে। তার আগে দিল্লিতেও তলব করা হয়েছিল তাঁকে।  

    এমনকি, জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে খোদ তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেককেও। তাঁকেও দু’বার জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। ২০২১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর, দিল্লিতে ইডি-র দফতরে প্রথম বার কেন্দ্রীয় এজেন্সির মুখোমুখি হন অভিষেক। সেদিন তাঁকে প্রায় ন’ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এর ৬ মাস পর ২০২২ সালের ২১ মার্চ, কয়লাকাণ্ডের তদন্তে ফের অভিষেককে আট ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে ইডি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: এসেছেন আরও ২০ অফিসার! রাজ্যে ফের তৎপরতা ইডির, কেন জানেন?

    ED: এসেছেন আরও ২০ অফিসার! রাজ্যে ফের তৎপরতা ইডির, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ফের তৎপরতা ইডি (ED) সহ একাধিক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। যার জেরে আবারও তুঙ্গে জল্পনা। শুক্রবার রাজ্যে এসেছিলেন ইডির ডিরেক্টর সঞ্জয় মিশ্র। শনিবার কলকাতা ছেড়ে যান তিনি। তার মধ্যেই সেরেছেন বেশ কয়েকটি বৈঠক। মঙ্গলবার রাজ্যে এসেছিলেন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার শীর্ষ কর্তা দিনকর গুপ্ত। জানা গিয়েছে, শনিবার থেকে মঙ্গলবারের মধ্যে শহরে এসেছেন কয়েকজন ডেপুটি ডিরেক্টর সহ ইডির ২০ জন আধিকারিকের একটি দল। এর পরেই দানা বেঁধেছে জল্পনা। তাহলে কী বড় কোনও অপারেশনের ঘুঁটি সাজাচ্ছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা?

    ইডির (ED) তৎপরতা

    জল্পনার পারদ চড়েছে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা নারুলা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দুবাই যাওয়ার পথে বিমানবন্দরে আটকে দেওয়ায়। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে তলবও করেছে ইডি (ED)। ১৯ জুন দিল্লিতে তলব করা হয়েছে তৃণমূল নেতা তথা আইনমন্ত্রী মলয় ঘটককেও। কয়লা কেলেঙ্কারিকাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তাঁকে।

    কাকে কাকে তলব করা হয়েছে?

    ইডি সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার রুজিরাকে সিজিও কমপ্লেক্সে জেরা করতে পারে পাঁচজনের একটি দল। কয়লা পাচার মামলার সূত্রে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তাঁকে। ওই সূত্রেই দিল্লিতে তলব করা হয়েছে মলয়কে। ডেকে পাঠানো হয়েছে মলয়ের আপ্ত সহায়ক হিসেবে পরিচিত শঙ্কর চক্রবর্তীকেও। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, কেবল তাঁদের আধিকারিক-আইনজীবীদের সঙ্গে নয়, আয়কর দফতর ও শুল্ক দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন সঞ্জয়। রাজ্যে আরও কয়েকজন আধিকারিক আসার পরে ফের রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাতে পারে ইডি।

    আরও পড়ুুন: অশান্ত মণিপুর, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলার জেরে অস্ত্র সমর্পণে না রাজ্যবাসীর

    গরু ও কয়লা পাচারের মামলা পরিচালিত হয় দিল্লির সদর দফতর থেকে। কারণ দুটি মামলায়ই দায়ের হয়েছে দিল্লিতে (ED)। ইতিমধ্যেই দিল্লি থেকে কলকাতায় এসেছেন ওই মামলা দুটির তদন্তকারী আধিকারিক। কলকাতার আধিকারিকদের সঙ্গে তাঁদের সমন্বয় বৈঠকও হয়েছে। ইডির দাবি, কয়লা ও গরু পাচারের কালো টাকার একটা বড় অংশ বিনিয়োগ করা হয়েছে বিভিন্ন ব্যবসা ও সম্পত্তিতে। ইডি সূত্রে খবর, বিভিন্ন নথিপত্রের সাহায্যে তদন্ত আরও জোরদার করতে চাইছে কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: উপাচার্য নিয়োগের অর্ডিন্যান্সকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    Calcutta High Court: উপাচার্য নিয়োগের অর্ডিন্যান্সকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগের জন্য অর্ডিন্যান্স তৈরি করেছে রাজ্য। সেই অর্ডিন্যান্সকে চ্যালেঞ্জ করে বুধবার জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। মামলা করেছেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। ১২ জুন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা।

    সার্চ কমিটি গঠনে বদল

    হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে উপাচার্য নিয়োগের সার্চ কমিটি গঠনে বদল এনেছে রাজ্য সরকার। কমিটিতে ৩ জনের পরিবর্তে সদস্য সংখ্যা করা হয়েছে ৫। ৩ সদস্যের কমিটিতে থাকতেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য রাজ্যপাল, সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি এবং রাজ্য সরকারের প্রতিনিধি। নয়া যে কমিটি গঠন করা হবে তাতে থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রীর একজন প্রতিনিধি, উচ্চ শিক্ষা দফতরের একজন প্রতিনিধি, উচ্চ শিক্ষা সংসদ ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন প্রতিনিধি। সুস্মিতার দাবি, নয়া কমিটিতে রাজ্য সরকারের ৩ প্রতিনিধি থাকবে বলে বলা হয়েছে। যার অর্থ, রাজ্য কোনও সিদ্ধান্ত নিলে সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে তা পাশ হয়ে যাবে অনায়াসেই। রাজ্যপালের মতামত উপেক্ষা করার উপায়ও রয়েছে।

    প্রশ্ন একাধিক

    সুস্মিতার প্রশ্ন, কমিটিতে (Calcutta High Court) নিজেদের ওজন বাড়ানোর জন্যই কি মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিনিধিকে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে? কমিটিতে উচ্চ শিক্ষা সংসদের প্রতিনিধিকে রাখার প্রয়োজনই বা কী? প্রশ্ন উঠছে কমিটিতে রাজ্যের ৩ প্রতিনিধি থাকা নিয়েও। এ প্রসঙ্গে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে সার্চ কমিটিতে যুক্ত করা হয়েছে ইউজিসির চেয়ারম্যানের একজন প্রতিনিধিকে। এর জেরে কমিটির সদস্য সংখ্যা দাঁড়াচ্ছিল ৪ এ। কোনও নির্বাচন কমিটিতেই জোড় সংখ্যক সদস্য থাকা বাঞ্ছনীয় নয়। সেই কারণেই যুক্ত করা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর একজন প্রতিনিধিকে।

    আরও পড়ুুন: “কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে, সেই টাকা কোথায় গেল?”

    সম্প্রতি রাজ্যের ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের চিঠি পাঠান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এর পরেই রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী (Calcutta High Court) নিক্ষেপ করেন ট্যুইট-বাণ। তাঁর দাবি, এই পদ্ধতি আইনসম্মত নয়। উচ্চ শিক্ষা দফতরের সঙ্গে এ নিয়ে কোনও আলোচনাই করেননি রাজ্যপাল। নবান্ন-রাজ্যপাল ভবনের এহেন সংঘাতের আবহেই দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: “কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে, সেই টাকা কোথায় গেল?”

    BJP: “কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে, সেই টাকা কোথায় গেল?”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে অভিষেকের গড়ে মহা জনসম্পর্ক অভিযান করলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী ড: দীনেশ শর্মা। বুধবার ডায়মন্ড হারবার বিধানসভার মশাটহাটে মহা জনসম্পর্ক অভিযান করেন তিনি। এদিন তিনি দুপুরে বিজেপি (BJP) কর্মীর বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারেন। পরে তিনি বলেন, গত ৩ রা জুন থেকে মহা জনসম্পর্ক অভিযান শুরু হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে জঙ্গল রাজ চলছে। এখানে কোনও গণতন্ত্র নেই। বিরোধীরা কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি করতে পারেন না। পিসি ও ভাতিজাকে উত্তরপ্রদেশে যেতে বলুন। কীভাবে প্রশাসন চালাতে হয়, তা শিখে আসতে হবে। তিনি বলেন, লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় পিসি-ভাতিজা ৪৪০ ভোল্টের ঝটকা খাবেন। পাশাপাশি ডায়মন্ড হারবারে মহা জনসম্পর্ক অভিযানে র‍্যালি করতে দেয়নি প্রশাসন, এমনটাই অভিযোগ তুলে তিনি সরব হন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কী বললেন?

    অন্যদিকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার যাত্রা নিয়ে তিনি বলেন, রাজ্যের শাসক নিরপেক্ষ হয়ে দেখুক। তাহলে দেখা যাবে, কাদের দিকে লোক বেশি। অন্যদিকে বাংলার মাফিয়া রাজ নিয়েও সরব হন তিনি। পাশাপাশি তিনি বলেন, কেন্দ্র রাজ্যকে কোনও ভাবেই বঞ্চিত করেনি। কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে। কিন্তু সেই টাকা কোথায় গেল? 
    এদিনের মহা জনসম্পর্ক অভিযানে (BJP) পুলিশের কড়া নিরাপত্তা দেখা যায় এলাকায়।

    দেশজুড়ে মহা-জনসম্পর্ক অভিযানে বিজেপি (BJP)

    উল্লেখ্য, নরেন্দ্র মোদি সরকারের ন’ বছর পূর্তি উপলক্ষে ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে মহা-জনসম্পর্ক অভিযান শুরু করেছে বিজেপি (BJP)। এই কর্মসূচির আহ্বায়ক তরুণ চুঘ জানিয়েছেন, দলের ১৪০০ র ওপর বিধায়ক এবং তিনশোর বেশি সাংসদ এই কর্মসূচিতে থাকবেন। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে ৯ বছরে মোদি সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করেছে, তা দেশের প্রতিটি বুথেই পৌঁছে দেবেন বিজেপির কার্যকর্তারা। জানা গেছে, নাগরিক সেমিনারও যেমন হবে, তেমনি সমাজের বিশিষ্টদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন বিজেপি (BJP) নেতারা। পাশাপাশি নজর দেওয়া হয়েছে পিছিয়ে পড়া বর্গের মানুষদের দিকেও। যাঁরা নরেন্দ্র মোদি সরকারের নয় বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেও কথা বলবেন বিজেপি নেতারা। ইতিমধ্যেই জানা গেছে, সারা দেশ জুড়ে জনসভা করবেন বিজেপি (BJP) নেতারা। বেশ কয়েকটি বড় জনসভাও হবে। যেখানে উপস্থিত থাকবেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, জেপি নাড্ডার মতো প্রথম সারি নেতারা। এ রাজ্যে এমন তিনটি জনসভা হবে বলে শোনা যাচ্ছে বিজেপি সূত্রে। উপস্থিত থাকবেন মোদি-শাহ-নাড্ডা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather report:  বর্ষায় বাধা ‘বিপর্যয়’! আপাতত রেহাই নেই গরমে, কবে মিলবে স্বস্তি?

    Weather report: বর্ষায় বাধা ‘বিপর্যয়’! আপাতত রেহাই নেই গরমে, কবে মিলবে স্বস্তি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য জুড়ে চলছে তাপপ্রবাহের দাপট। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা পশ্চিমবঙ্গবাসীর। বর্ষা তো দূর অস্ত! প্রাক বর্ষার বৃষ্টিতেও আপাতত মাটি ভেজার কোনও সম্ভাবনা দেখছেন না আবহবিদরা (Weather report)। বৃষ্টির জন্য যখন চাতক পাখির মতো চেয়ে আছে বাঙালি ঠিক তখনই আবার ভিলেন হয়ে দেখা দিচ্ছে মায়ানমার সমুদ্র উপকূল এবং আরব সাগরে তৈরি হওয়া দুটি ঘূর্ণিঝড়। কিন্তু কীভাবে?

    বর্ষায় বাধা বিপর্যয়..

    আবহবিদদের মতে, জুনের প্রথম সপ্তাহে দেশের মধ্যে কেরলে প্রথম ঢোকে বর্ষা। দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সঙ্গে করে নিয়ে আসে স্বস্তির বৃষ্টি। কেরলে ঢোকার ১০-১২ দিনের মধ্যেই মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভিজতে থাকে বাংলার তপ্ত মাটি। কিন্তু প্রথম সপ্তাহ পেরিয়ে দ্বিতীয়তে পা রেখেছে জুন। কোথায় বর্ষা? বিশেষজ্ঞদের মতে, দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু থেকে যাবতীয় জলীয় বাষ্প টেনে নিচ্ছে আরব সাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণাবর্ত ‘বিপর্যয়’। তাই তৈরি হচ্ছেনা বর্ষার অনুকূল পরিস্থিতি। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও প্রবল হবে এই ঘূর্ণিঝড়। জানা গেছে উত্তর পশ্চিম দিকে গতি নেবে এই ঝড়। আছড়ে পড়ার কথা পাকিস্তানে। কিন্তু পাকিস্তানে যখনই আছড়ে পড়ুক ‘বিপর্যয়’, বর্তমানে যে সে বাঙালির কাছে বড় ভিলেন তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। একটা আশার কথা অবশ্য হাওয়া অফিস শুনিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেরলে বর্ষা ঢোকার অনুকূল পরিবেশ তৈরি হবে।

    আরও পড়ুন: পড়ুয়াদের ‘প্রেরণা’ দিতে নিয়ে যাওয়া হবে মোদির শৈশবের স্কুলে, কারা পাবে সুযোগ?

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? 

    কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতরের এক অধিকর্তার কথায়, ‘‘আরব সাগরের ঘূর্ণিঝড় বা মায়ানমারের ঘূর্ণাবর্ত পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে অনুকূল কোনও পরিস্থিতি তৈরি করতে পারবে না।’’ তিনি আরও জানান, শনিবার পর্যন্ত বঙ্গে এই দহন-পরিস্থিতি চলবে। তবে শনিবার থেকে উত্তরবঙ্গের পাহাড় ও ডুয়ার্সে বৃষ্টি বাড়তে পারে।

    আপাতত গরম থেকে রেহাই মিলবে না বঙ্গবাসীর (Weather report)

    কেরলে বর্ষা আসতে বিলম্ব হলে, স্বাভাবিকভাবেই বাংলাতেও দেরিতে ঢুকবে জলীয় বাষ্পপূর্ণ দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। বুধবারের রিপোর্ট অনুযায়ী, গাঙ্গেয় উপত্যকার রাজ্যগুলিতে আরও চার পাঁচদিন চলবে তাপপ্রবাহ। বিহার ঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যে জারি করা হয়েছে তাপপ্রবাহের সতর্কতা। মৌসুমি বায়ু কেরলে পৌঁছনোর পরে তার পূর্ব ভারতে আসতে অন্তত এক সপ্তাহ লাগে। তাই জুনের তৃতীয় সপ্তাহেও বর্ষা বঙ্গভূমিতে পা ফেলবে কি না, সেই বিষয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। মঙ্গলবারও গরমে পুড়েছে বাংলা। বেশিরভাগ জেলারই তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share