Blog

  • ED Raid Money: তিন মাসে ইডি হানায় উদ্ধার ১০০ কোটি, কোথায় যায় এই বিপুল ধনরাশি?

    ED Raid Money: তিন মাসে ইডি হানায় উদ্ধার ১০০ কোটি, কোথায় যায় এই বিপুল ধনরাশি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর বড় সাফল্যের মুখ দেখল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। মাত্র তিন মাসে উদ্ধার ১০০ কোটি কালো টাকা (ED seizes Rs 100 crore in 3 months)। দেশজুড়ে ইডির সাম্প্রতিক তল্লাশি অভিযানে (ED Raid) বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার তালিকায় চমকে যাবেন অনেকেই। ইডি হানায় সম্প্রতি একাধিকবার উঠে এসেছে পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) নাম।  গত সপ্তাহেই কলকাতার গার্ডেনরিচে এক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে ১৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা। ওই ব্যবসায়ী গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার কয়েক সপ্তাহ আগেই এসএসসি দুর্নীতি মামলায় রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠের বাড়ি থেকে বিপুল ধনরাশি উদ্ধার হয়। টালিগঞ্জের একটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রায় ২২ কোটি টাকা। এরপর বেলঘরিয়ার অপর একটি ফ্ল্যাট থেকে মিলেছিল আরও প্রায় ৩০ কোটি টাকা। ভেবেছেন কখনও উদ্ধার হওয়া এই ‘যকের ধন’ যায় কোথায়? শেষ ঠিকানা কোথায় হয় এই কালো টাকার? 

    আরও পড়ুন: কেঁচো খুঁড়তে কেউটে! গার্ডেনরিচে কোন সূত্রে মিলল ১৭.৩২ কোটি টাকা?
      
    দেশজুড়ে আর্থিক তছরুপের মামলায় তদন্ত চলাকালীন বেআইনি সম্পত্তির খোঁজে বিভিন্ন এলাকায় হানা (ED Raid In Kolkata) দেওয়ার অধিকার রয়েছে ইডির। বেআইনি নগদ সম্পত্তি বাজেয়াপ্তও করতে পারেন ইডি আধিকারিকরা। কিন্তু উদ্ধার হওয়ার পর বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা নিজেদের হেফাজতে রাখতে পারে না ইডি। নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে অভিযুক্তকে উদ্ধার হওয়া টাকার সপক্ষে উপযুক্ত নথি দেখানোর জন্য সময় দেওয়া হয়। কিন্তু ধার্য করা সময়ে অভিযুক্ত সেই নথি দেখাতে ব্যর্থ হলে সেই টাকাকে ‘কালো টাকা’ হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। আর্থিক তছরুপ আইনে ওই টাকাকে বেআইনি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এরপর স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াকে ওই টাকা গোণার বরাত দেয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। গণনা শেষে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে একটি তালিকা তৈরি করা হয়। কোন টাকার কতোগুলি নোটের বান্ডিল রয়েছে, তার বিস্তারিত তালিকা। ব্যাংক আধিকারিকদের উপস্থিতিতেই এই তালিকা তৈরি করা হয়। 

    আরও পড়ুন: পুনরুদ্ধার ২৩ হাজার কোটি টাকা! কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির মধ্যে এগিয়ে ইডি    
     
    প্রত্যক্ষদর্শীদের সামনে রেখে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা ট্রাঙ্কে কিংবা বস্তায় ঢোকানো হয়। এরপর সেগুলি সিল করে দেওয়া হয়। তারপর তৈরি করা হয় সিজার মেমো। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার কোনও একটি ব্রাঞ্চে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের নামে থাকা পার্সোনাল অ্যাকাউন্টে ওই সমস্ত টাকা জমা করা হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের ট্রেজারিতে ওই টাকা জমা রাখা হয়। যদিও ইডি, স্টেট ব্যাংক কিংবা কেন্দ্রীয় সরকার, কেউই এই টাকা ব্যবহার করতে পারে না। এরপর বিচারাধীন মামলার বিচারপতিকে দিয়ে ৬ মাসের মধ্যে এই বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার পরিমাণ নিশ্চিত করাতে হয় ইডিকে। যতক্ষণ না পর্যন্ত বিচারপতি তা নিশ্চিত করছেন, ততক্ষণ ব্যাংকেই জমা থাকে সেটি। মামলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত স্টেট ব্যাংকের অ্যাকাউন্টেই থাকে সেই ‘যকের ধন’।   
     
    অভিযুক্ত যাতে কোনওভাবেই বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা ব্যবহার করতে না পারে, তার জন্যই এই কড়াকড়ি। কোনও আর্থিক তছরুপের মামলায় যখন অভিযুক্ত দোষী সাব্যস্ত হয় এবং তার সাজা ঘোষণা হয়ে যায়, তারপর বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা সরকারি সম্পত্তিতে পরিণত হয়। যদি অভিযুক্ত বেকসুর খালাস হয় তবে সেই উদ্ধার হওয়া টাকা তাকে আবার ফেরত দিয়ে দেওয়া হয়।

    প্রসঙ্গত ২০০৪-২০১৪ সালের মধ্যে মাত্র ১১২টি ইডি হানার খবর সামনে এসেছিল। ২০১৪ সালের পর তা ২৭ গুণ বেড়েছে। ২০১৪-২০২২ সালের মধ্যে ৩০১০ জায়গায় হানা দিয়েছে ইডি। এই মুহূর্তে ইডির হেফাজতে রয়েছে ১ লক্ষ কোটি টাকা। এরমধ্যে ৫৭,০০০ কোটি টাকাই ব্যাংক জালিয়াতির।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ranveer Singh Slapped: রণবীরকে সকলের সামনে চড় মারলেন তাঁরই দেহরক্ষী! তারপর যা ঘটল…

    Ranveer Singh Slapped: রণবীরকে সকলের সামনে চড় মারলেন তাঁরই দেহরক্ষী! তারপর যা ঘটল…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি রণবীর সিংয়ের (Ranveer Singh) নগ্ন ফটোশ্যুট নিয়ে তোলপাড় উঠেছিল ভারতের মিডিয়া। নগ্ন ফটোশ্যুট করায় অভিনেতার বিরুদ্ধে অশালীনতার অভিযোগ তুলে মুম্বই পুলিশের  (Mumbai Police) তরফ থেকে তাঁকে নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। সেই বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই ফের নতুন বিতর্কে ‘পদ্মাবৎ’ খ্যাত অভিনেতা।

    দক্ষিণ ভারতের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরস্কার বিতরণী উৎসবে (SIIMA Awards 2022) উপস্থিত হয়েছিলেন রণবীর। বরাবরই প্রাণবন্ত ও খোশমেজাজে থাকেন তিনি। কখনও অনুরাগীদের নিরাশ করেন না। তাঁর এই স্বভাবের জন্য রণবীরকে বেশ পছন্দ করেন তাঁর ভক্ত-অনুরাগীর দল। প্রিয় অভিনেতাকে এদিন পাশে পেয়ে সকলেই আবদার করছিলেন তাঁর সঙ্গে সেলফি তোলার। হাসিমুখেই বিলোচ্ছিলেন রণবীর। 

    এই সময় তাঁকে ঘিরে দর্শকদের মধ্যে প্রচণ্ড উন্মাদনা থাকায় দেহরক্ষীরা তাঁর নিরাপত্তা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন।  অতিরিক্ত ভিড়ের মধ্যে দুটি বালক নীচে পড়ে যায়। কিন্তু, রণবীরের তৎপরতার সঙ্গে এগিয়ে গিয়ে তাদের তুলে নিজের কাছে টেনে নেন। আর ঠিক এই সময়ে ঘটে যায় ঘটনাটি। আচমকা, তাঁরই দেহরক্ষীর চড় এসে পড়ে রণবীরের গালে। এই ঘটনায় হতোদ্যম হয়ে পড়েছিলেন অভিনেতা। তবে, কিছুক্ষণের মধ্যেই নিজেকে সামলে নেন। 

    আরও পড়ুন: ওটিটি প্লে অ্যাওয়ার্ডসে চাঁদের হাট, কারা জিতলেন কোন পুরস্কার, দেখে নিন তালিকা

    কিন্তু কেন এমনটা ঘটালেন ওই দেহরক্ষী? আসলে, গোটাটাই একটি নিছক দুর্ঘটনা মাত্র। রণবীরকে ক্রমশ ঘিরে চলা ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন তাঁর দেহরক্ষীরা। এমন সময় একজন অনুরাগীকে সরাতে গিয়ে ভুলবশত, তাঁর দেহরক্ষীর হাত গিয়ে পড়ে রণবীরের গালে। ভিড় থেকে রক্ষা করতে গিয়েই ভুলক্রমে রণবীরকে আঘাত করে বসেন তাঁর দেহরক্ষী। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনাটি ভাইরাল হয়ে যায়। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, চড় খেয়ে স্বল্পক্ষণের জন্য তিনি অবাক হয়ে তাকিয়েছিলেন। সম্বিৎ ফেরার পরে হেসে কিছুক্ষণ ডান গালটি চেপে ধরেছিলেন।

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by फिल्मी NEWJ (@filmynewj)

     

    রণবীর সিং বলিউডের একমাত্র সেলিব্রিটি যিনি দক্ষিণ ভারতের চলচ্চিত্র পুরস্কার অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিসেল হান্সিকা মোতওয়ানি, বিজয় দেবরাকোন্ডা, অমলা পল, যশ, আল্লু অর্জুন, পূজা হেগড়ে, অরবিন্দ গোস্বামী এবং প্রিয়া প্রকাশ ওয়ারিয়ার মতো বিখ্যাত তারকা-সেলিব্রিটিরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Ayodhya Ram Mandir: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    Ayodhya Ram Mandir: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু চর্চিত রাম মন্দির তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। অযোধ্যায় (Ayodhya) শুরু হয়ে গিয়েছে তিনতলা মন্দিরের নির্মাণের কাজ। মন্দির তৈরি করতে খরচ হচ্ছে ১৮০০ কোটি টাকা। এমনটাই জানিয়েছে, মন্দির ট্রাস্ট। মূল মন্দির আর তিনটি মণ্ডপ তৈরি করার কাজ প্রায় শেষের পথে। আশা করা হচ্ছে, ২০২৩-র ডিসেম্বরেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে বহু প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের (Ram Mandir) দরজা।

    আরও পড়ুন: গণেশ চতুর্থী উপলক্ষে অযোধ্যার রাম মন্দির উঠে এল মহারাষ্ট্রে!  
     
    যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে মন্দির তৈরির কাজ। মন্দির নির্মানের কাজ কতদূর এগিয়েছে তা নিয়ে রবিবার বৈঠকে বসেছিলেন মন্দির ট্রাস্টের সদস্যরা। তাতে জানানো হয়েছে, কাজ প্রায় অনেকটাই হয়ে গিয়েছে। মূল মন্দির আর চারটি মঞ্চের কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। মূল মন্দির তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। ট্রাস্টের সদস্যরা জানিয়েছেন, ১৮০০কোটি টাকা খরচ করে তৈরি করা হচ্ছে মন্দির। এদিন বৈঠকে মন্দিরের সাজ সজ্জার নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। কোথায় রাম লালার মূর্তি বসানো হবে তা নিয়ে হয়েছে আলোচনা।  

    ট্রাস্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দিরে রাম লালাসহ রামায়ণের সমস্ত চরিত্রের মূর্তি রাখা হবে এই মন্দিরে। মূর্তি নির্মিত হবে সাদা মার্বেল দিয়ে। এর ফলে বাজেট আরও খানিকটা বেড়েছে। মন্দির নির্মাণের কাজে দেশের নানা প্রান্তের হিন্দু দেবস্থানের জল-মাটি ব্যবহার করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। এ রাজ্য থেকে পাঠানো হয়েছে, গঙ্গাসাগর, কালীঘাট, দক্ষিণেশ্বর, নবদ্বীপ, ত্রিবেণী সঙ্গম, কলকাতার ভূতনাথ মন্দিরের মাটি ও জল। উত্তরবঙ্গেরও কয়েকটি মন্দির ও নদীর জল, মাটি অযোধ্যায় পাঠানো হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: অযোধ্যায় রাম মন্দির গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন যোগী আদিত্যনাথের

    ১৭,০০০ গ্র্যানাইটের ব্লক দিয়ে তৈরি হচ্ছে মন্দির। চার টাওয়ারের ক্রেনে করে পাথর ওপরে তোলা হয়েছে। এক একটি পাথরের ওজন প্রায় ৩ টন। গ্র্যানাইট পাথরের ব্লকগুলি দিয়ে কাজ করতে একাধিক মোবাইল ক্রেন ব্যবহার করা হচ্ছে। কর্ণাটক এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে পাথর গুলি নিয়ে আসা হয়েছে। ৩৫০০ স্কোয়ার মিটার এলাকা জুড়ে তৈরি হচ্ছে মন্দিরের চাতাল। 

    সম্পাদক চম্পত রাই বলেন, ‘‘বহুবার বিবেচনা করার পর আমরা খরচের একটি সম্ভাব্য মাত্রা ঠিক করতে পেরেছি। তবে এই খরচ আগামী দিনে বাড়তে পারে।’’  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • TMC Councillors son hanged: গার্ডেনরিচে তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে রহস্য

    TMC Councillors son hanged: গার্ডেনরিচে তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে রহস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরের শিরোনামে কলকাতার (Kolkata) গার্ডেনরিচ এলাকা। এবার রহস্যমৃত্যু তৃণমূল কাউন্সিলের (TMC Councilor) ছেলের। শনিবার নিজের অফিস থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় পিন্টু শীলের (Pintu Shil)। তিনি ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রঞ্জিত শীলের ছেলে। পিন্টু আত্মহত্যা করেছেন নাকি, তাঁকে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    শনিবারই গার্ডেনরিচের পরিবহণ ব্যবসায়ী আমির খানের বাড়িতে হানা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। বাজেয়াপ্ত করা হয় ১৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা। সেই খবরের রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই নিজের অফিস থেকেই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় পিন্টুর। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন কাউন্সিলরের ছেলে।

    ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রঞ্জিত শীল। তিনি ১৫ নম্বর বরোর চেয়ারম্যানও। এদিন রাতে নিজের অফিসে ছিলেন তাঁর ছেলে পিন্টু। তিনি প্রমোটিং করতেন। রাতে কয়েকজন তাঁর খোঁজে ওই অফিসে যান। দেখেন, গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছেন কাউন্সিলরের ছেলে। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় রঞ্জিতবাবুকে। খবর দেওয়া হয় মেটিয়াবুরুজ থানায়ও। গভীর রাতে পিন্টুর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

    আরও পড়ুন : এবার তৃণমূল পুর-চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে উদ্ধার ৮০ লক্ষ নগদ! কে এই রাজু সাহানি?

    পুলিশ জানিয়েছে, পিন্টুর দেহে আঘাতের কোনও চিহ্ন নেই। তা থেকেই অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন পিন্টু। তবে কেন তিনি নিজের অফিসে গিয়ে আত্মহত্যা করলেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলেই জানা যাবে ঠিক পিন্টু আত্মহত্যা করেছেন নাকি তাঁকে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রমোটিং সংক্রান্ত বিবাদের জেরে তাঁকে খুন করা হয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    দিন কয়েক আগে খিদিরপুরে পথ দুর্ঘটনায় ছেলেকে হারিয়েছিলেন ৭৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রাম পিয়ারি রাম। লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর ছেলে কিঙ্কর রামের। সেই ঘটনার রেশ মিলিয়ে  যাওয়ার আগে তৃণমূল শিবিরে ফের শোকের খবর। এবার সন্তান হারা হলেন আরও এক দলীয় কাউন্সিলর রঞ্জিত শীল।  

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Nokia: ভারতে লঞ্চ করা হল ‘নোকিয়া’-র Nokia 5710 ফোন, যাতে রয়েছে ইনবিল্ট ওয়্যারলেস ইয়ারবাড

    Nokia: ভারতে লঞ্চ করা হল ‘নোকিয়া’-র Nokia 5710 ফোন, যাতে রয়েছে ইনবিল্ট ওয়্যারলেস ইয়ারবাড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নোকিয়া (Nokia) সংস্থার তরফে এক নতুন চমক আনা হয়েছে। গতকাল লঞ্চ করা হল Nokia 5710 XpressAudio ফোন। আর এর আকর্ষণ হল এতে রয়েছে ইনবিল্ট ওয়্যারলেস ইয়ারবাড (in-built wireless earbuds)। ফলে এই ফোন ভারতে লঞ্চ করার ফলে অনেকেই বেশ আগ্রহ দেখিয়েছে ফোনটি কেনার জন্য। জানা গিয়েছে, ১৯ সেপ্টেম্বর থেকেই এই ফিচার সহ ফোনটি অফলাইন ও অনলাইন উভয় জায়গাতেই পাওয়া যাবে। তবে এই এয়ারপডসের ফিচার সহ ফোনটি বর্তমানে নোকিয়ার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে উপলব্ধ রয়েছে।

    Nokia 5710 XpressAudio  এই ফিচারটি Nokia Classics পোর্টফোলিওর নতুন সংযোজন। HMD Global-India and MENA- এর ভাইস প্রেসিডেন্ট সনমিত সিং কোচার এক বিবৃতিতে বলেন, “Nokia 5710 XpressAudio সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ লোকের জন্য, যারা প্রতিদিনের যোগাযোগের জন্য ফিচার ফোনের উপর নির্ভর করে এবং তারা নোকিয়াতে ৪জি-এর অভিজ্ঞতা লাভ করতে চলেছে।”

    আরও পড়ুন: আইফোন ১৪ ছাড়া কী কী লঞ্চ হল অ্যাপেল ইভেন্টে, জানেন?

    নোকিয়া এই ফিচার ফোনটিতে রয়েছে ২.৪-ইঞ্চি QVGA ডিসপ্লে। এর সঙ্গে একটি Unisoc T107​ চিপসেট পাবেন। এই ফোনের স্ক্রিনের দুই পাশেই মিউজিক কন্ট্রোলের বোতাম রয়েছে। হ্যান্ডসেটটিতে ডিসপ্লের নিচে একটি T9 কীবোর্ড রয়েছে। স্মার্টফোনটির পিছনে আছে একটি ০.৩-মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এতে ১৪৫০mAh ব্যাটারি প্যাক রয়েছে, যা আপনি খুলতেও পারবেন। আপনি যদি এই ফোনটি এখনই কিনতে চান, তবে কোম্পানির ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিনতে পারবেন।

    ভারতে নতুন লঞ্চ হওয়া Nokia 5710 XpressAudio-এর দাম রাখা হয়েছে ৬,৪৯৯ টাকা। বর্তমানে এটি কোম্পানির ওয়েবসাইটে ৪৯৯৯ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। এটি সাদা ও লাল এবং কালো ও লাল রঙ মিলিয়ে পাওয়া যাচ্ছে। এই ফোনের অন্যতম আকর্ষণ হল এটি ৪৮MB পর্যন্ত RAM এর সাথে ১২৮MB ইনবিল্ড স্টোরেজ দিয়ে তৈরি করা।

    আরও পড়ুন: নেটওয়ার্ক ছাড়াই ফোন কল! অ্যান্ড্রয়েট ১৪-এ গুগল নিয়ে আসতে চলেছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • UGC NET Phase 2: ১৬ সেপ্টেম্বর নেট ফেজ ২- এর অ্যাডমিট প্রকাশ করবে ইউজিসি, কীভাবে ডাউনলোড করবেন?

    UGC NET Phase 2: ১৬ সেপ্টেম্বর নেট ফেজ ২- এর অ্যাডমিট প্রকাশ করবে ইউজিসি, কীভাবে ডাউনলোড করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর ডিসেম্বর ২০২১ এবং জুন ২০২২ নেট ফেজ ২ পরীক্ষার (UGC NET Phase 2) অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশ করতে পারে ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্ড কমিশন (UGC)। পরীক্ষার্থীরা ugcnet.nta.nic.in – এই ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। দেশজুড়ে ৬৪টি বিষয়ে ২০-৩০ সেপ্টেম্বর নেট পরীক্ষা নেওয়া হবে। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ এবং প্রতিষ্ঠানে সহকারী অধ্যাপক এবং গবেষক নিয়োগের জন্যে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। 

    আরও পড়ুন: ৫৪০ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করবে সিআইএসএফ, জানুন বিস্তারিত

    কী করে ডাউনলোড করবেন অ্যাডমিট কার্ড?

    • প্রথমে ugcnet.nta.nic.in– এই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটিতে যান।
    • হোম পেজে ‘View Admit Card’- এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
    • একটি নতুন উইন্ডো খুলবে। জরুরি তথ্য দিয়ে লগইন করুন।
    • অ্যাপ্লিকেশন নম্বর, জন্মের তারিখ এবং ক্যাপচা কোড দিন।
    • তাহলেই স্ক্রিনে আপনার নেট- এর অ্যাডমিট কার্ড চলে আসবে। 
    • ইউজিসি নেট ফেজ ২- এর অ্যাডমিট কার্ডটি ডাউনলোড করুন।

    কী করে পরীক্ষা কেন্দ্র জানবেন? 

    • প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান। 
    • ‘candidate activity’- এই ট্যাবে  ‘check exam city information’- এই লিঙ্কে যান। 
    • জরুরি তথ্য দিয়ে লগইন করুন।
    • আপনার পরীক্ষা কেন্দ্রের বিবরণ স্ক্রিনে চলে আসবে। 
    • পেজটি ডাউনলোড করে ভবিষ্যতের জন্যে প্রিন্ট আউট রেখে দিন। 

    সাধারণত বছরে দুবার ইউজিসি নেট (UGC NET)  পরীক্ষা হয়। কিন্তু করোনাভাইরাসের জন্য ২০২১ সালের ডিসেম্বরের নেট পরীক্ষা হয়নি ও ২০২২ সালের জুন মাসের পরীক্ষাও পিছিয়ে যায়। তাই নেট পরীক্ষা আবারও বছরের ঠিক সময় মত করার জন্য এবারে দুই সেশনের পরীক্ষা একসঙ্গে হতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: ৫০০০- এর বেশি পদে নিয়োগ, বিজ্ঞপ্তি জারি এফসিআই- এর

    উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৩০ মে নেট পরীক্ষার আবেদনপত্র দাখিল করার শেষ দিন ছিল। খুব শীঘ্রই পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড বা হলটিকিট দেওয়া হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Jean-Luc Godard: বিশ্ব চলচ্চিত্র জগতে নক্ষত্রপতন, প্রয়াত পরিচালক জঁ লুক গোদার

    Jean-Luc Godard: বিশ্ব চলচ্চিত্র জগতে নক্ষত্রপতন, প্রয়াত পরিচালক জঁ লুক গোদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব চলচ্চিত্র জগতে ইন্দ্রপতন। প্রয়াত কিংবদন্তী ফরাসি পরিচালক (French Film Director) জঁ লুক গোদার (Jean-Luc Godard Passes Away)। ষাটের দশকে ফরাসি চলচ্চিত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিলেন কিংবদন্তী এই পরিচালক। বলা হয়, ফরাসি সিনেমার নবজাগরেণের রূপকার ছিলেন গদার। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯১। ‘ব্রেথলেস’, ‘কনটেম্পট’-এর মতো ছবি বানিয়ে ফরাসি ছবিতে নতুন দিক খুলে দিয়েছিলেন তিনি। 

    শুধু ফরাসি ছবিতেই সীমাবদ্ধ ছিলেন না গোদার। আন্তর্জাতিক ছবিতেও নিজের কাজের বড় ছাপ ফেলেছিলেন ওই পরিচালক। হলিউডে গল্প বলা ছবির যে ধরন, সম্পাদনার যে ধরন, সবই পাল্টে দিয়েছিলেন তিনি। চলচ্চিত্রের ভাষাকে এক নতুন মাত্রা দিয়েছিলেন গোদার। 

    আরও পড়ুন: ওটিটি প্লে অ্যাওয়ার্ডসে চাঁদের হাট, কারা জিতলেন কোন পুরস্কার, দেখে নিন তালিকা 

    আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রে এসেছিল নতুন তরঙ্গ। ১৯৬০-এর দশকে সিনেমা তৈরির নতুন পদ্ধতি এনেছিলেন পরিচালক। হ্যান্ডহেল্ড ক্যামেরায় নাগরিক যাপন উঠে এসেছিল গোদারের ছবিতে। চলচ্চিত্রের সংলাপ নির্মাণে গোদারকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম পরিচালক বলে মনে করেন অনেকে। তাঁর হাত ধরেই সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছিল নব তরঙ্গের আদর্শ। বিপ্লবী চেতনার মানুষ ছিলেন গোদার। ছবির সংলাপ তৈরিতে প্রগতিশীল এবং বৈপ্লবিক। 

    আরও পড়ুন: ইন্সটাগ্রাম থেকে উধাও ছবি! দেড় মাসেই ললিত-সুস্মিতার সম্পর্ক শেষের পথে? প্রশ্ন উঠছে নেটদুনিয়ায় 

    পরবর্তী কালে আন্তর্জাতিক ছবির জগতের অন্যতম উচ্চপ্রশংসিত পরিচালক কোয়েন্টিন তারান্তিনোও গোদারের কাজকে স্বীকৃতি দিয়েছেন। ‘ট্যাক্সি ড্রাইভার’ তৈরির সময়ে মার্টিন স্করসিসও গোদারের কথা বলেছিলেন।   

    শুধু বিদেশ নয় এ দেশের পরিচালকদেরও প্রভাবিত করেছিলেন গোদার। গোদারের চলচ্চিত্রে একসময় উদবুদ্ধ হয়েছিলেন মৃণাল সেনও। আনন্দ গান্ধির ‘শিপ অফ থিসিয়াস’ এবং রীতেশ বাত্রার ‘লাঞ্চ বক্স’-এ গোদারের প্রভাব খুঁজে পান অনেকে।  

    ২০১৪ সালে গোদারের তৈরি ‘গুডবাই টু ল্যাঙ্গুয়েজ’ ছবিটি শ্যুট করা হয় থ্রিডি-তে। আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রে গোদারের অবদানের শেষ নেই। তিনি চলে গেলেও, রেখে গেলেন বহু মূল্যবান কাজ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • National Digital Health Card: তথ্য ডিজিটালাইজ করার প্রক্রিয়া শুরু, কীভাবে পাবেন ডিজিটাল হেলথ কার্ড, জানুন

    National Digital Health Card: তথ্য ডিজিটালাইজ করার প্রক্রিয়া শুরু, কীভাবে পাবেন ডিজিটাল হেলথ কার্ড, জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা ভেবেই ভারত সরকার চালু করেছে ডিজিটাল হেলথ কার্ড। এবার হেলথ কার্ডের মাধ্যমে রোগীর সমস্ত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য ডিজিটাল ভাবে সংরক্ষণ করার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। আয়ুষ্মান ভারত ডিজিটাল মিশনের অধীনে, ভারত সরকার ডিজিটাল হেলথ কার্ড ২০২২-এর উদ্যোগ চালু করেছে।

    এই স্বাস্থ্য কার্ড গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি মানুষকে তাদের চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য ডিজিটালভাবে এক জায়গায় সংরক্ষণ রাখার সুবিধা দেয়। সম্প্রতি ভারত সরকার ডিজিটাল হেলথ কার্ড ২০২২ দিয়ে মেডিকেল রেকর্ড ডিজিটাইজ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। সরকার থেকে উল্লেখ করা হয়েছে, সাধারণ মানুষ যে কোনও সময় তাদের ডিজিটাল হেলথ কার্ড থেকে সেই সমস্ত তথ্য ডিলিট করে দিতে পারবে। 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করে জানান, এর মাধ্যমে সকল দেশবাসীর মেডিক্যাল রেকর্ডস এক জায়গায় রাখবে কেন্দ্রীয় সরকার। দেশবাসীর স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখেই চালু করা হয়েছে এই ন্যাশনাল ডিজিটাল হেলথ মিশন। দেশের সকলেই পাবে এই ডিজিটাল হেলথ কার্ড।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগে ফের চিন্তা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি, ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আক্রান্ত ৪০১ জন

    ডিজিটাল হেলথ কার্ড বানানোর জন্য কী কী দরকার?

    ডিজিটাল হেলথ কার্ডের জন্য রেজিস্টার করার জন্য, নাগরিকদের একটি আধার কার্ড বা ড্রাইভিং লাইসেন্স, আধার কার্ডের সাথে লিঙ্কযুক্ত মোবাইল নম্বর, জন্মের সার্টিফিকেট এবং ঠিকানার প্রমাণ থাকতে হবে। এছাড়াও আধার কার্ড বা ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহার করে অনলাইনে ডিজিটাল হেলথ কার্ড ২০২২ এর জন্য আবেদন করা যায় এবং তারপরে ডিজিটাল হেলথ কার্ড রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ২০২২ পূরণ করতে হবে। এরপর একটি ABHA ডিজিটাল স্বাস্থ্য কার্ড ডাউনলোড করতে হবে।

    ডিজিটাল হেলথ কার্ডের জন্য কীভাবে অ্যাপ্লাই করবেন?

    • প্রথমেই হেলথ আইডি পোর্টালে (https://healthid.ndhm.gov.in/) যান।
    • ক্রিয়েট ডিজিটাল হেলথ কার্ডে ক্লিক করুন।
    • আধার কার্ড বা ড্রাইভারের লাইসেন্সে ক্লিক করুন এবং পরবর্তী অপশনটি ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে এগিয়ে যান।
    • আধার কার্ড নম্বর বা ড্রাইভিং লাইসেন্সের নম্বর লিখুন এবং পরবর্তী অপশনে যান৷ নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, প্রাপ্ত ওটিপি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য সহ সম্পূর্ণ বিবরণ পূরণ করুন। এতে প্রোফাইলটি সম্পূর্ণ হবে।
    • এরপর একটি অনলাইন আবেদন ফর্ম পূরণ করুন এবং এরপরেই ডিজিটাল হেলথ কার্ডের ABHA নম্বর তৈরি হবে।
    • ABHA নম্বর তৈরির বিষয়ে একটি নোটিফিকেশন আসবে এবং ওয়েবসাইট থেকে হেলথ আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যাবে।
  • Pitru Paksha 2022: আজ সূচনা হচ্ছে পিতৃপক্ষের, কীভাবে করবেন তর্পণ, জেনে নিন

    Pitru Paksha 2022: আজ সূচনা হচ্ছে পিতৃপক্ষের, কীভাবে করবেন তর্পণ, জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাদ্র মাসের পূর্ণিমার শুক্লপক্ষ থেকে পিতৃপক্ষের (Pitru Paksha 2022) সূচনা হয়। এই বছর ১০ সেপ্টেম্বর থেকে পিতৃপক্ষ শুরু হচ্ছে (Pitru Paksha Starts on 10th September)। শেষ হবে আশ্বিন মাসের অমাবস্যা তিথিতে। এবছর ২৫ সেপ্টেম্বর অবসান হচ্ছে পিতৃপক্ষের (Pitru Paksha Ends on 25th September)। এই তিথিকে অনেকে সর্বপিতৃ অমাবস্যাও বলে থাকেন। এদিনই পিতৃপক্ষের শেষ ও দেবী পক্ষের সূচনা হয়। এই সন্ধিক্ষণকেই আমরা ‘মহালয়া’ বলি। অতএব চলতি বছর ২৫ সেপ্টেম্বর সর্বপিতৃ অমাবস্যা বা মহালয়া। এর পরদিনই প্রতিপদা। সেই দিনই দুর্গা পুজোর সূচনার ঘোষণা হয়। 

    মনে করা হয়, পূর্বপুরুষরা পিতৃপক্ষের সময়ে মর্ত্যে নেমে এসে তাঁদের বংশধরদের থেকে জল গ্রহণ করেন। এই বিশেষ সময়কালে বেশ কয়েকটি নিয়মও পালন করা হয় শাস্ত্র মতে। পিতৃপক্ষের অবসান যেদিন হয়, সেদিন পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে অনেকেই তর্পণ করে থাকেন। জেনে নিন পিতৃপক্ষের মাহাত্ম্য ও তর্পণ সম্পর্কে।

    আরও পড়ুন: অনন্ত চতুর্দশী কবে জানেন? কেন পালন করা হয় এই বিশেষ দিন? কী এর মাহাত্ম্য?

    শাস্ত্র অনুযায়ী পিতৃপক্ষে কোনও শুভ কাজ হয় না। বলা হয় এই সময় কোনও আনন্দের বা শুভ কাজ করলে অসন্তুষ্ট হয় পিতৃপুরুষরা। তাই এই সময় বিয়ে, গৃহ প্রবেশের মতো শুভ কাজ করা হয় না। জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা হয়, যে জাতকদের পিতৃ দোষ থাকে, তাঁরা পূর্ব পুরুষদের শান্ত করার উপায় করলে সেই দোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। 

    পিতৃপক্ষে পূর্বপুরুষদের পিণ্ডদান করা হয়। পূর্ব পুরুষের উদ্দেশে এই সময় কোনও খাবার উৎসর্গ করলে তা পরে কাক, গরু কুকুরকে খাইয়ে দেওয়ার রীতি প্রচলিত। পিতৃপক্ষে অনেকে ব্রাহ্মণ ভোজন এবং পূর্বপুরুষদের উদ্দেশে দান করে পুণ্য সঞ্চয় করে থাকেন।শাস্ত্রে বলা হয়, পিতৃপক্ষের সময় শ্রাদ্ধ না-করলে পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তি হয় না। এই সময় পিতৃপুরুষের উদ্দেশে দেওয়া বাসনপত্র যেন লোহার না হয়, এতে গৃহস্থের অমঙ্গল হয়। কাঁসা বা পিতলের পাত্রে পিতৃপুরুষদের উদ্দেশ্যে খাবার দিন। এই সময় আপনার বাড়ির দরজায় কোনও ভিক্ষুক এলে তাঁকে অবশ্যই ভিক্ষে দিন। এই সময় দানে খুব ভালো ফল পাওয়া যায়। তর্পণে পূর্বপুরুষরা সন্তুষ্ট হলে পরিজনদের আশীর্বাদ দেন।  

    আরও পড়ুন: দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে গণেশ চতুর্থী, জানুন এই বিশেষ দিনের মাহাত্ম্য, তাৎপর্য
      
    পিতৃপক্ষের প্রধান কিছু তারিখ

    ১০ সেপ্টেম্বর- পূর্ণিমা শ্রাদ্ধ, ভাদ্রপদ, শুক্ল পূর্ণিমা

    ১১ সেপ্টেম্বর- প্রতিপদা শ্রাদ্ধ, আশ্বিন, কৃষ্ণ প্রতিপদা

    ১২ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ দ্বিতীয়া

    ১৩ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ তৃতীয়া

    ১৪ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ চতুর্থী

    ১৫ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ পঞ্চমী

    ১৬ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ ষষ্ঠী

    ১৭ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ সপ্তমী

    ১৮ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ অষ্টমী

    ১৯ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ নবমী

    ২০ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ দশমী

    ২১ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ একাদশী

    ২২ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ দ্বাদশী

    ২৩ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ ত্রয়োদশী

    ২৪ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ চতুর্দশী

    ২৫ সেপ্টেম্বর- আশ্বিন, কৃষ্ণ অমাবস্যা, সর্বপিতৃ অমাবস্যা, মহালয়া

    তর্পণের নিয়ম

    অনেকে পিতৃপক্ষের সময় প্রতিদিন পূর্ব পুরুষদের উদ্দেশ্যে তর্পণ করেন। আবার অনেকে যে তিথিতে নিজের আত্মীয়স্বজনদের হারিয়েছেন, সেই তিথিতে ব্রাহ্মণ ভোজন করিয়ে শ্রাদ্ধ করান। পিতৃপক্ষে কোনও পবিত্র নদীতে স্নান করে তিল-জল দিয়ে তর্পণ ও পিণ্ডদান করা উচিত। ব্রাহ্মণ ভোজনের ক্ষেত্রে ব্রাহ্মণদের বাড়িতে ডেকে ভোজন করাতে পারেন ও সাধ্যমতো দান করতে পারেন। পিতৃপক্ষের দিনে ব্রহ্মচর্য পালন করা হয়। এ সময় তেল লাগানো যাবে না বা পেঁয়াজ-রসুন খাওয়া যাবে না।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Neeraj Chopra: প্রথম ভারতীয়! ডায়মন্ড লিগ জিতে ইতিহাস নীরজ চোপড়ার

    Neeraj Chopra: প্রথম ভারতীয়! ডায়মন্ড লিগ জিতে ইতিহাস নীরজ চোপড়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড গড়া যেন তাঁর নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অলিম্পিকে (Olympic) সোনা জয়ের পর তাঁকে ঘিরে প্রত্যাশা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। তবে ছিল আশঙ্কাও। কিন্তু নীরজ চোপড়া (Neeraj Chopra) বুঝিয়ে দিলেন অলিম্পিকের আসরে প্রাপ্য সাফল্য পড়ে পাওয়া নয়। গত ১৩ মাসে চোট সমস্যা সত্ত্বেও নীরজ রুপো জিতেছেন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে। এবার তাঁর মুকুটে যোগ হল ডায়মন্ড লিগ (Diamond League)।

    বৃহস্পতিবার জুরিখে যখন তেরঙ্গা পতাকা উড়ল, তখন ভারতের প্রায় মধ্যরাত। তবে নীরজের শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি। প্রথম থ্রো বাতিল হয়। তবে হাল ছাড়েননি দ্বিতীয় প্রয়াসেই ৮৮.৪৪ মিটার জ্যাভলিন ছুড়ে বাকি প্রতিযোগীদের পিছনে ফেলে দেন ২৪ বছর বয়সি ভারতীয় অ্যাথলিট। যা তাঁর কেরিয়ারের চতুর্থ সেরা থ্রো। তবে নীরজের লক্ষ্য ছিল ৯০ মিটার জ্যাভলিন ছোঁড়া। তিনি চেষ্টাও করেছিলেন। কিন্তু পারেননি। বাকি চারটি প্রয়াসে নীরজ ছোড়েন যথাক্রমে ৮৮, ৮৬.১১, ৮৭, ৮৩.৬০। পারফরম্যান্সের গ্রাফ নিম্নমুখী হলেও খেতাব জয়ে তা বাধা হয়নি। কারণ, অলিম্পিকে রুপো জয়ী চেক প্রজাতন্ত্রর ইয়াকুবু ভাদলে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন ৮৬.৯৪ মিটার বর্শা ছুঁড়ে। তিনি এই লক্ষ্যে পৌঁছন চতুর্থ প্রয়াসে। তৃতীয় হয়েছেন জার্মানির ওয়েবার (৮৩.৭৩ মিটার)।

    আরও পড়ুন: টি-২০ বিশ্বকাপের আগে ২টি ওয়ার্ম আপ খেলবে ভারত, কবে কার বিরুদ্ধে ম্যাচ?

    হরিয়ানার পানিপতের খান্দ্রা গ্রাম থেকে যাত্রা শুরু নীরজের। গত বছর ৭ অগাস্ট টোকিও অলিম্পিকে তিনি সোনা জিতে গর্বিত করেছিলেন দেশবাসীকে। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে অল্পের জন্য সোনা হাতছাড়া হয়েছিল। তবে ডায়মন্ড লিগে প্রথম থেকেই টার্গেট ফিক্সড করে ফেলেছিলেন নীরজ। স্টকলহম ও লুজানে ডায়মন্ড লিগে সোনা জেতার সুবাদে পেয়ে গিয়েছিলেন ডায়মন্ড লিগ ফাইনালের টিকিট। তবে লড়াইটা তাঁর কাছে সহজ ছিল না। কারণ, তিনি যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন চতুর্থ হয়ে। চেক প্রজাতন্ত্রের ইয়াকুবুই ছিলেন নীরজের সবচেয়ে কঠিন প্রতিপক্ষ। কারণ, এই ইয়াকুবু চলতি মরশুমে ৯০ মিটার বর্শা ছুঁড়ে চমকে দিয়েছিলেন গোটা বিশ্বকে। সেই কারণেই তাঁকে জুরিখেও ফেভারিট ধরা হচিছল। কিন্ত বাজিমাত করলেন নীরজই। পেলেন ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ২৪ লক্ষ টাকা। পরের বছর বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের টিকিটও পাকা করে ফেললেন নীরজ। উল্কার গতিতে তাঁর উত্থান দেখে অনেকেই বলছেন, ‘স্কাই ইজ দ্য লিমিট’।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share