Blog

  • Har Ghar Tiranga:  মোদির ডাকে প্রতি ঘরে জাতীয় পতাকা তোলার অভিযানে না মমতার

    Har Ghar Tiranga: মোদির ডাকে প্রতি ঘরে জাতীয় পতাকা তোলার অভিযানে না মমতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ জাতীয় পতাকা উত্তোলন নিয়েও কেন্দ্রের সঙ্গে বিরোধে জড়াল নবান্ন। নরেন্দ্র মোদি ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন তাই ঘরে ঘরে এ রাজ্যে জাতীয় পতাকা তোলার ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ অভিযানে সামিল হচ্ছেন না তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত সরকারের মুখিয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি মধ্যরাতে স্বাধীনতা দিবস পালন করবেন। ১৪ অগাস্ট বাঙালির কাছে যতটা না আনন্দের তার চেয়েও বেশি দেশভাগের বেদনার।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছেন, স্বাধীনতার ৭৫ বছরে দেশের প্রতিটি বাড়িতে জাতীয় পতাকা তোলা  হোক। কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার এবং সংস্কৃতি মন্ত্রক প্রতিটি রাজ্যকে এ নিয়ে বিশেষ অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। রাজ্যগুলির সহযোগিতা চেয়ে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবে দেশের ৩০ কোটি বাড়িতেই পতাকা উঠুক। ১৩-১৪-১৫ অগাষ্ট এই তিন দিন ধরে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ বা প্রতি বাড়িতে তেরঙা তোলার আবেদন জানিয়েছে দিল্লি। ডাক বিভাগের তরফে দেশের প্রতিটি ডাকঘরে স্বল্পমূল্যে জাতীয় পতাকা সরবরাহ করা হয়েছে। সূত্রের খবর, দেশের সবকটি রাজ্য এই অভিযানে সামিল হলেও পশ্চিমবঙ্গ জাতীয় পতাকা উত্তোলের অভিযানে আলাদা করে সামিল না হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী পর্যন্ত নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় ডিসপ্লে পিকচারে জাতীয় পতাকার ছবি দিয়েছেন, যদিও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বা তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীরা কেউ সেই পথে হাঁটেননি।

    গত সপ্তাহে ‘আজাদি কি অমৃত মহোৎসব’ সংক্রান্ত প্রধানমন্ত্রীর ডাকা এক বৈঠকে হাজির হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই বৈঠকেও প্রধানমন্ত্রী ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ অভিযান নিয়ে রাজ্যগুলিকে সক্রিয় হতে অনুরোধ করেন। কলকাতা ফিরে এসেও মুখ্যমন্ত্রী এ ব্যাপারে কোনও নির্দেশ দেননি। রাজ্যের তথ্য সংস্কৃতি দফতরের এক কর্তা জানান, এ রাজ্যে প্রতি বছর যেমন স্বাধীনতা দিবস পালন হয় তেমনই হবে। সমস্ত সরকারি দফতরে জাতীয় পতাকা তোলা হবে। সেজন্য জেলাগুলিকে প্রয়োজনীয় জাতীয় পতাকা সংগ্রহ করার কথা বলা হয়েছে। আলাদা ভাবে কোনও অভিযানে সামিল হয়ে বাড়ি বাড়ি জাতীয় পতাকা তোলার কর্মসূচি সরকারিভাবে নেওয়া হয়নি।

    ডাক বিভাগের তরফেও জানানো হয়েছে, রাজ্যের সমস্ত ডাকঘরে জাতীয় পতাকা মজুত করা হয়েছে। বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকারি দফতর জাতীয় পতাকা কিনে নিয়ে গিয়েছে। বিএসএফ, সিআরপিএফ, সিআইএসএফের মতো সংস্থাও হাজার হাজার জাতীয় পতাকা কিনেছে। কিন্তু রাজ্য সরকারের তরফে কোনও বরাত আসেনি। ডাক বিভাগের তরফে বার বার রাজ্যের বিভিন্ন বিভাগকে অনুরোধ করা হলেও কোনও সাড়া মেলেনি। শুধুমাত্র পুলিশ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের তরফে কিছু সংখ্যক জাতীয় পতাকা কেনা হয়েছে।

    নবান্নর কর্তাদের দাবি, শীর্ষস্তর থেকে প্রতি বাড়িতে জাতীয় পতাকা তোলার কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে সামিল হওয়ার কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি। সেই কারণে বিভিন্ন দফতরে জাতীয় পতাকা তোলার সরকারি কর্মসূচি যেমন প্রতিবার থাকে তেমনই হচ্ছে। বাড়তি পতাকার কোনও প্রয়োজন পড়েনি। যদি প্রয়োজন হয় জেলাশাসকেরা তা সংগ্রহ করে নিয়েছেন।

  • RSS: বদলে গেল আরএসএসের ট্যুইটারের ডিপির ছবি, গেরুয়ার বদলে সেখানেও তেরঙা

    RSS: বদলে গেল আরএসএসের ট্যুইটারের ডিপির ছবি, গেরুয়ার বদলে সেখানেও তেরঙা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলে গেল আরএসএসের (RSS) অফিশিয়াল ট্যুইটার অ্যাকাউন্টের ডিপি (DP)। এতদিন সেখানে সংঘের গেরুয়া পতাকা ছিল। এখন সেখানেই উড়ছে তিরঙ্গা (Tricolor)। বদলেছে আরএসএসের সংঘচালক মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat) ডিপির ছবিও। এর পাশাপাশি শনিবার আরএসএসের পক্ষ থেকে একটি ভিডিও শেয়ার করা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে ডাক দেওয়া হয় আজাদি কা অমৃত মহোৎসবে (Azadi ka Amrit Mahotsav)  অংশ নেওয়ার। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে দেশবাসী যাতে ঘরে ঘরে জাতীয় পতাকা তোলেন, তাও বলা হয়েছে।

    আরএসএস  কেন সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারে তিরঙ্গা ব্যবহার করছে না? প্রশ্ন তুলেছিলেন বিরোধীরা। তখনই তার জবাবও দিয়েছিলেন আরএসএসের অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar)। তিনি বলেছিলেন, এই ধরনের ঘটনার রাজনীতিকরণ করা ঠিক নয়। আরএসএস ইতিমধ্যেই ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) ও ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ কর্মসূচি সমর্থন করেছে।

    আরও পড়ুন :”রাজনীতিকরণ অনভিপ্রেত”, সোশ্যাল হ্যান্ডলে তিরঙ্গা ডিপি ইস্যুতে কটাক্ষের জবাব আরএসএস-এর

    প্রসঙ্গত, গত মাসে ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) দেশবাসীকে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ আন্দোলনে অংশ নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর অধীনে ১৩ থেকে ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত আমরা ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচি পালন করব। আপনারাও সকলে এই কর্মসূচির অংশ হোন। এবং নিজের বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন। ২ থেকে ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারে তিরঙ্গা ব্যবহারের অনুরোধও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে শুক্রবার ডিপির ছবি বদলেছে আরএসএসও। শুক্রবার আরএসএসের প্রচার বিভাগের সহ তত্ত্ববধায়ক নরেন্দর ঠাকুর (Narender Thakur) বলেন, সংঘও তার প্রতিটি অফিসে স্বাধীনতা দিবস পালন করছে। উত্তোলন করছে জাতীয় পতাকাও। তিনি বলেন, আরএসএস কর্মীদেরও সক্রিয়ভাবে হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি প্রচার করতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : কৃষিকে পেশা হিসেবে নিক পরবর্তী প্রজন্ম, মত আরএসএস সরকার্যবাহের

    এর আগে আম্বেকরও জানিয়েছিলেন, অমৃত মহোৎসব নিয়ে কেন্দ্রের প্রতিটি কর্মসূচি আমরা সমর্থন করেছি। দেশবাসী এবং স্বয়ংসেবকদের কাছেও আজাদি কা অমৃত মহোৎসব মর্যাদার সঙ্গে পালনের আবেদন জানানো হয়েছে আরএসএসের তরফে।

     

  • NASA: গ্রহাণু, উল্কা এবং ধূমকেতুর মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে জানেন কী?

    NASA: গ্রহাণু, উল্কা এবং ধূমকেতুর মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে জানেন কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনারা অনেকেই হয়তো উল্কা (meteor), ধূমকেতু (comet) দেখেছেন আর গ্রহাণুর (asteroid) কথা শুনেছেন। অনেকে আবার এগুলোকে একই মনে করেন। এগুলো এক বস্তু নয়। তবে এদের মধ্যে কী কী পার্থক্য রয়েছে সম্প্রতি এই নিয়ে নাসা (NASA) থেকে জানানো হয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    গ্রহাণু

    গ্রহাণুকে ইংরেজিতে বলা হয় অ্যাস্টেরয়েড (asteroid)। এটি প্রধানত পাথর দ্বারা গঠিত বস্তু। এগুলো সাধারণত সৌরজগতের প্রাথমিক গঠনের প্রাচীন টুকরো, বেশিরভাগই শিলা দ্বারা গঠিত। এরা সৌরজগতে অবস্থান করে এবং সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। আকৃতিতে অনেক ছোট হওয়ার কারণে এদেরকে খালি চোখে দেখা যায় না তবে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে এদেরকে অস্পষ্ট তারকার মত দেখা যায়। এদের আকৃতি কয়েক মিটার থেকে শুরু করে অনেক বড় হতে পারে। আবার এই গ্রহাণুগুলোতে এমন ধাতু থাকতে পারে যা তাদের উজ্জ্বল করে। এছাড়াও এতে  কার্বন রয়েছে যার ফলে এগুলোর রঙ কয়লার মত কালো। বিজ্ঞানীদের ধারনা অনুযায়ী আমাদের সৌরমণ্ডলে প্রচুর সংখ্যক গ্রহাণু রয়েছে, যারা প্রায় ২ মিটার – ৫৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।

    ধূমকেতু

    ধূমকেতুর ইংরেজি শব্দ হল কমেট (comet)। এটি সাধারণত ধুলো, বরফ ও গ্যাসের তৈরি এক ধরনের মহাজাগতিক বস্তু। প্রতিটি ধূমকেতুর কেন্দ্রে একটি বরফের নিউক্লিয়াস থাকে। যখন ধূমকেতুর কক্ষপথ সূর্যের কাছাকাছি আসে, তখন এর বরফের শরীর গরম হয়ে যায়, প্রচুর পরিমাণে গ্যাস তৈরি করে যা এর নিউক্লিয়াসের চারপাশে কোমা বা লেজ তৈরি করে। এছাড়াও সূর্য থেকে আসা সৌর ঝড়ের ফলে বিস্ফোরণ ঘটায় ধূমকেতুতে লেজের সৃষ্টি হয়। ধূমকেতুর  লেজ থাকে, তাই এরা উল্কার থেকে আলাদা হয়। এই লেজ হল আসলে পাতলা ও ক্ষণস্থায়ী বায়ুমণ্ডল। মানুষ বহুকাল থেকেই ধূমকেতু দেখে আসছে। একটি ধূমকেতুর পর্যায়কাল কয়েক বছর থেকে শুরু করে কয়েক হাজার বছর পর্যন্ত হতে পারে। নাসা থেকে বলা হয়েছে মহাকাশে ৩৫৩৫ টির মত ধূমকেতুর সন্ধান পাওয়া গেছে, তবে সৌরজগতের মধ্যে সম্ভবত কোটি কোটি ধূমকেতু রয়েছে।

    উল্কা

    উল্কা বা Meteoroids আসলে ধূমকেতু আর গ্রহাণুর খণ্ডাবশেষ। উল্কাগুলি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার সময় বায়ুর সংঘর্ষে জ্বলে ওঠে। তখন একে উল্কাপাতবলে, যাকে আমরা তারাখসা নামেও জানি। আসলে এগুলো মোটেও নক্ষত্র নয়। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার পরে, উল্কাগুলি সাধারণত বড় হয়, কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলীয় স্তরগুলির মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময়, তারা উত্তপ্ত হয়, আর এর বেশিরভাগ অংশই প্রচণ্ড তাপে পুড়ে যায়। পৃথিবীর পৃষ্ঠে পৌঁছানো বেশিরভাগ উল্কা ছোট পাথরের আকারের ন্যায় হয়ে থাকে।

     

     

  • Russia-Ukraine war: ইউক্রেনের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা! শান্তি রক্ষায় এগিয়ে আসুক দুপক্ষ, আর্জি ভারতের

    Russia-Ukraine war: ইউক্রেনের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা! শান্তি রক্ষায় এগিয়ে আসুক দুপক্ষ, আর্জি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ইউক্রেনের পরমাণু কেন্দ্রে মিসাইল হামলা। ইউক্রেনের জাপরজাই (Zaporizhzhia Nuclear Power Plant) পরমাণু কেন্দ্রে বৃহস্পতিবার ১০ বার হামলার ঘটনা ঘটেছে। ইউরোপের বৃহত্তম বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কার্যালয় ও ফায়ার স্টেশনে এর আগে গত শনিবারও হামলা চলে। ইউক্রেন ও রাশিয়া এই হামলার জন্য একে অপরকে দোষারোপ করছে।

    ফেব্রুয়ারির ২৪ তারিখ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করে রাশিয়া। বিগত পাঁচ মাস ধরে লড়াই চালিয়ে ইউক্রেনের বিভিন্ন স্থান নিজেদের দখলে নিয়েছে রাশিয়ার সেনা। ইউক্রেন তথা ইউরোপের বৃহত্তম জাপরজাই পরমাণু কেন্দ্রটির নিয়ন্ত্রণ এখন পুতিন বাহিনীর হাতে। এই এলাকা ঘিরে তীব্র লড়াই চলছে দুই পক্ষের। গত শনিবার পারমাণবিক কেন্দ্রটিতে আছড়ে পড়ে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র। এরফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কেন্দ্রটির তিনটি রেডিয়েশন সেন্সর। আহত হয়েছে এক কর্মীও। বৃহস্পতিবারও একই ধরনের হামলা চলে।

    আরও পড়ুন: চিনা ঋণের ফাঁদ থেকে সাবধান! সতর্কবার্তা বাংলাদেশি মন্ত্রীর

    ওই অঞ্চলের রাশিয়া (Russia) নিয়ন্ত্রিত প্রশাসনের দাবি, পারমাণবিক কেন্দ্রে রকেট লঞ্চার দিয়ে হামলা চালায় ইউক্রেনের বাহিনী। এতে কেন্দ্রটির একটি বিল্ডিং ও ব্যবহৃত আণবিক জ্বালানির রাখার একটি গুদাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অন্যদিকে, এই হামলার নেপথ্যে রাশিয়া রয়েছে বলে পালটা অভিযোগ করেছেন ইউক্রেনের (Ukraine) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি। তাঁর অভিযোগ, ‘আণবিক সন্ত্রাসবাদ’ ছড়াতে চাইছে রুশ ফৌজ। একইসঙ্গে, মস্কোর পরমাণু প্রকল্পের উপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার আবেদন জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: আগ্রহী খোদ আমেরিকা, ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে মোদির দেশ?

    বিশ্লেষকদের মতে, জাপরজাই পরমাণু কেন্দ্রে যেভাবে পরপর মিসাইল হামলা হয়েছে তাতে যে কোনও মুহূর্তে ভয়াবহ বিপর্যয় ঘটে যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, যে কোনও মুহূর্তে হতে পারে চেরনোবিল দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি। রাষ্ট্রসংঘের প্রধান অ্যান্তনিও গুতেরেস বলেন, “আণবিক কেন্দ্রের হামলা চালানো আত্মহত্যার শামিল।” ভারতও পরমাণু কেন্দ্রে হামলা চালানোর ঘটনার নিন্দা করেছে। দুপক্ষকে শান্তি রক্ষার্থে আহ্বান জানিয়েছে দিল্লি। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের কথাও বলা হয়েছে।

  • Al Qaeda terrorist in Assam: অসমে ফের আলকায়দা জঙ্গির খোঁজ! যোগ মধ্যপ্রদেশ, বাংলার সঙ্গেও

    Al Qaeda terrorist in Assam: অসমে ফের আলকায়দা জঙ্গির খোঁজ! যোগ মধ্যপ্রদেশ, বাংলার সঙ্গেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আল-কায়দার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে অসমে আবার একজনকে গ্রেফতার করা হল। বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেফতার করে অসম পুলিশ। গোয়ালপাড়ার পুলিশ সুপার ভি ভি রাকেশ রেড্ডি (VV Rakesh Reddy) জানান, ধৃতের নাম আব্দুস চোবাহান (Abdus Chowahan)। তাঁকে বঙ্গাইগাঁও জেলার জোগিঘোপা (Jogighopa) থানার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। ওই ব্যক্তি আল কায়দা ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্ট (Al-Qaeda Indian Subcontinent) এবং আনসারুল্লা বাংলা টিম (Ansarullah Bangla Team) এর সঙ্গে যুক্ত বলে জানিয়েছে পুলিশ। কয়েকদিন আগেই ওই এলাকা থেকে জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় দুই ইমামকে। আব্দুসের সঙ্গে ওই দুই ইমামের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে বলেও জানিয়েছেন গোয়ালপাড়ার পুলিশ সুপার। 

    আরও পড়ুন: সামান্য রং-মিস্ত্রি থেকে দুবাইয়ে হোটেল-মালিক! পার্থ-ঘনিষ্ঠর উল্কাবেগে উত্থানে তাজ্জব সিবিআই

    বৃহস্পতিবার গোপন সূত্রে খবর পেয়ে জঙ্গিদের বিভিন্ন ডেরায় অভিযান চালায় অসম পুলিশ। এর ফলে তারা জানতে পারে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়  নাশকতার ছক কষছিল এই জঙ্গীরা। এই উদ্দেশে অসমে প্রশিক্ষণ ক্যাম্পও স্থাপন করেছিল তারা। এদিন অভিযানের সময় জঙ্গিদের কার্যকলাপ ও পরিকল্পনা সংক্রান্ত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আসে অসম পুলিশের হাতে। পুলিশ সূত্রে খবর, কয়েক বছর আগে ৬জন বাংলাদেশী সন্ত্রাসবাদী অসমে প্রবেশ  করে। এদের মূল লক্ষ ছিল অসমের চর এলাকা এবং মুসলিম অধ্যুষিত গ্রামগুলি। 

    আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরুর সেই ইদগাহ ময়দানে এবার গণেশ চতুর্থী পালনের অনুমতি হাইকোর্টের

    ডিজিপি অসম ভাস্কর জ্যোতি মহন্ত জানিয়েছেন, “ইতিমধ্যেই আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত ৩৪ জনেরও বেশি লোককে গ্রেফতার করা হয়েছে। অসম পুলিশ এই ধরনের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেবে না। বাংলাদেশীরা কিছু সেনা প্রশিক্ষণ ক্যাম্প স্থাপন করেছে বলেও জানা যাচ্ছে।” ধৃত জঙ্গিদের সঙ্গে বাংলা ও মধ্যপ্রদেশের যোগ রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: এক বছরে ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রীর! জানেন তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ

    Narendra Modi: এক বছরে ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রীর! জানেন তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতবছরের থেকে এবছর ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে , ২০২২ সালের ৩১ মার্চ তারিখে তাঁর সম্পত্তির মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। মার্চ ২০২১ সালের নথি অনুযায়ী সেসময় তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৯৭ লাখ ৬৮ হাজার ৮৮৫ টাকা।

    সম্প্রতি নরেন্দ্র মোদি-সহ (Narendra Modi) কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সম্পত্তির খতিয়ান প্রকাশ করেছে পিএমও (PMO)। এই খতিয়ানেই ফিক্সড ডিপোজিট, ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটস, জীবন বিমা, গহনা, ব্যাঙ্কে জমা টাকা এবং হাতে থাকা নগদ মিলিয়ে মোদির অস্থাবর সম্পত্তির এই হিসেব দেখানো হয়েছে। গত বছর মোদির হাতে নগদ ছিল ৩৬ হাজার ৯০০ টাকা, তা কমে ৩৫ হাজার ২৫০ টাকা হয়েছে। ব্যাঙ্কে জমা টাকার পরিমাণও ১ লক্ষ ৫২ হাজার ৪৮০ টাকা থেকে কমে ৪৬ হাজার ৫৫৫ টাকা হয়েছে। মোদির নামে (PM Narendra Modi Assets) ২০ হাজার টাকার এল অ্যান্ড টি বন্ড রয়েছে বলে জানানো হয়। ২০১২ সালে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় সেটি কিনেছিলেন তিনি। এ বছর সেটির কোনও উল্লেখ মেলেনি।

    আরও পড়ুন: পিএম উজ্জ্বলা যোজনার ৩৭% উপভোক্তাই সংখ্যালঘু, বলছে পরিসংখ্যান

    একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী দফতরের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এই মুহূর্তে নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) নামে কোনও স্থাবর সম্পত্তি নেই। এর আগে তাঁর দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী তাঁর নামে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা মূল্যের কিছু জমি ছিল। যদিও ওটি একটি অংশীদারী সম্পত্তি ছিল। যাতে নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও আরও দুজন অংশীদার ছিলেন। জানা গিয়েছে, নিজের অংশের জমিটি তিনি দান করে দিয়েছেন। তাই আজকের তারিখে দাঁড়িয়ে তাঁর নামে কোনও জমি নেই।

    প্রধানমন্ত্রীর পেশ করা তথ্য থেকেই জানা যায়, তাঁর নিজস্ব কোনও গাড়ি নেই। কোনও শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন না নরেন্দ্র মোদী। তবে পোস্ট অফিসে একটি ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (National Savings Certificate) আছে মোদির নিজের নামে। যার মূল্য ৮ লক্ষ ৯৩ হাজার ২৫১ টাকা থেকে বেড়ে ৯ লক্ষ ৫ হাজার ১০৫ টাকা হয়েছে। এছাড়াও তাঁর নিজের নামে একটি ১ লাখ ৮৯ হাজার ৩০৫ টাকার পলিসিও (life insurance policies) রয়েছে। 

    এছাড়াও ৪৫ গ্রাম ওজনের মোদির চারটি সোনার আংটি রয়েছে বলে জানানো হয়েছে, যার মূল্য ১ লক্ষ ৭৩ হাজার ৬৩ টাকা। এক বছর আগে সেগুলির মূল্য ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ৩৩১ টাকা ছিল। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের দেওয়া তথ্যে মোদির স্ত্রী যশোদাবেনের উল্লেখ থাকলেও, তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ জানা নেই বলে দেখানো হয়েছে।

  • Commonwealth Games: ট্রিপল জাম্পে সোনা-রুপো, বক্সিংয়ে জোড়া সোনা, কমনওয়েলথে ইতিহাস ভারতের

    Commonwealth Games: ট্রিপল জাম্পে সোনা-রুপো, বক্সিংয়ে জোড়া সোনা, কমনওয়েলথে ইতিহাস ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরুষদের ট্রিপল জাম্পে ভারতের ইতিহাস। এই প্রথম এই বিভাগে সোনা এল ঘরে। ১৭.০৩ মিটার লাফ দিয়ে সোনা জিতলেন এলধোস পল। এই বিভাগেই রুপো জিতলেন আবদুল্লা আবুবকার। তিনি লাফিয়েছেন ১৭,০২ মিটার। এলধোস আবদুল্লার মতো এদিন মাঠ কাঁপিয়েছেন সন্দীপ কুমারও। ১০ কিমি রেস ওয়াকে ব্রোঞ্জ জিতেছেন তিনি। বক্সিংয়ে সোনা জিতেছেন অমিত পাঙ্গল ও নীতু গঙ্গা। জ্যাভলিন থ্রো-তে ব্রোঞ্জ জিতেছেন অন্নু রানি।  ব্রোঞ্জ জিতেছে ভারতীয় মহিলা হকি দল। সবমিলিয়ে কমনওয়েলথের দশম দিনে জয়জয়কার ভারতের।

    টেবিল টেনিসে পুরুষদের সিঙ্গলসে ফাইনালে পৌঁছে গেলেন ভারতের অচন্ত শরথ কমল (Achanta Sharath Kamal)। ব‌্যাডমিন্টনে মহিলাদের সিঙ্গলসে ফাইনালে পৌঁছে গেলেন পিভি সিন্ধু। এর পাশাপাশি ফাইনালে উঠেছে ভারতের পুরুষ হকি দল, মহিলা ক্রিকেট টিম। ব্যাডমিন্টনে পুরুষদের ফাইনালে পৌঁছে গেছেন লক্ষ্য সেন। দশম দিনে এখনও পর্যন্ত ভারতের ঝুলিতে ৪৭টি পদক। ১৬টি সোনা, ১২টি রুপো আর ১৯টি ব্রোঞ্জ।

    শনিবার বার্মিংহ্যাম কমনওয়েলথ গেমসের (Commonwealth Games 2022) নবমতম দিন ছিল। আর এই নবম দিন পর্যন্ত ভারতের ঝুলিতে এসেছিল মোট ৪০ টি পদক। গতকাল মোট ১৪টি পদক জিতেছে ভারতীয় খেলোয়াড়রা। এদিন স্বর্ণপদক পেয়েছেন রবি কুমার দাহিয়া (Ravi Kumar Dahiya), ভিনেশ ফোগাট, নবীন। এই তিনজনই কুস্তিতে সোনার পদক পেয়েছেন। এছাড়াও ভাবিনা হাসমুখভাই প্যাটেল প্যারা টেবিল টেনিসে সোনা পেয়েছেন। অন্যদিকে এদিন ভারতীয় অ্যাথলিটরা স্বর্ণপদকের পাশাপাশি তিনটি রুপো ও সাতটি ব্রোঞ্জ ভারতকে এনে দেয়।  

    রবি কুমার দাহিয়ার হাত ধরেই কমনওয়েলথ গেমসের দশম সোনা জেতে ভারত। কুস্তির ৫৭ কেজি বিভাগের ফাইনালে রবি হারালেন নাইজেরিয়ার প্রতিপক্ষ ওয়েলসনকে। একাদশতম সোনা এনে দেয় ভিনেশ ফোগাট। ভিনেশের পর ভারতের হয়ে দ্বাদশ সোনাটি জেতেন নবীন। আবার প্রিয়াঙ্কা গোস্বামী (Priyanka Goswami), অবিনাশ সাবলে (Avinash Sable) পেয়েছে রুপো। পুরুষদের লন বল ফোরসেও রুপো পেল ভারতের পুরুষ দল। বক্সিং-এ ব্রোঞ্জ জিতেছেন ভারতের জ্যাসমিন লাম্বোরিয়া (Jasmine Lamboria), মোহাম্মদ  (Mohammad Hussamuddin), রোহিত টোকাস (Rohit Tokas)। এছাড়াও ব্রোঞ্জ পেয়েছে পূজা গেহলট, দীপক, সোনালবেন প্রমুখ অ্যাথলিটরা।

     

     

     

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর 

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বকেয়া অর্থ আদায় করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে দেখা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ঠিক তার পরের দিনই প্রধানমন্ত্রীকে পাঁচ পাতার একটি চিঠি পাঠালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শুভেন্দু জানান, পশ্চিমবঙ্গে এই বিশাল আর্থিক দুর্নীতির বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নজরে আনার জন্যই চিঠি লেখা হয়েছে তাঁকে।

    প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো চিঠিতে শুভেন্দু লিখেছেন, দিনের পর দিন এই দুর্নীতি চলছে। একশো দিনের কাজ দিয়ে গরিব মানুষকে টাকা দেওয়ার কথা ছিল। অথচ কোনও কাজ না দিয়েই টাকা খরচ করা হয়েছে। আর তা প্রমাণ করতে ভুল শংসাপত্রও দেওয়া হয়েছে। একশো দিনের কাজে বৃক্ষরোপণ করতে গিয়ে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগও তুলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। পাঁচ পাতার ওই চিঠিতে তিনি লিখেছেন, নথিতে রাজ্য সরকার দেখিয়েছে হাজার হাজার হেক্টর জমিতে ম্যানগ্রোভ ও অন্য চারা গাছ রোপণ করা হয়েছে। আধিকারিকরা যখন পরিদর্শন করতে যান, তখন রাজ্যের তরফে বলা হয় ইয়াস, আমপান এবং অন্য প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে চারাগাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা গাছগুলিকে দেখিয়ে দাবি করা হয় একশো দিনের প্রকল্পের অধীনেই সে সব গাছ রোপণ করা হয়েছে। কুলতলি বিধানসভা কেন্দ্র, জয়নগর-২ ব্লক সহ দক্ষিণ ২৪ পরগনার বেশ কিছু এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে।

    আরও পড়ুন : এটা তো সবে ট্রেলার, পুরো সিনেমা এখনও বাকি! ট্যুইটে কাকে বিঁধলেন শুভেন্দু অধিকারী?

    এই দুর্নীতির জন্য রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে তিনি লিখেছেন, তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা এই একশো দিনের কাজের প্রকল্পকে টাঁকশালে পরিণত করেছেন।গরিব চাকরি প্রার্থীদের হয় টাকা দেওয়া হয়নি, নয় তো জব কার্ড ছিনিয়ে নিয়েছেন দুর্নীতিগ্রস্ত স্থানীয় নেতারা। ওই চিঠিতেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা লিখেছেন, অন্য কেন্দ্রীয় সরকারি প্রকল্পের ক্ষেত্রেও একই দুর্নীতি হয়েছে। ইচ্ছাকৃতভাবে বদলে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম। বদলে নিজেদের ইচ্ছামতো নাম দিয়েছে। কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা তদারকি করতে গেলে রাতারাতি সেসব নামের ফলক, সাইনবোর্ড বদলে দেওয়া হয়েছে। এভাবেই প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার নাম বদলে করা হয়েছে বাংলা গ্রামীণ সড়ক যোজনা।

    আরও পড়ুন : “তৃণমূলের ১০০ জনের নাম তুলে দিয়েছি…”, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, এর আগেও একাধিকবার বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম রাজ্য সরকার বদলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন বিজেপি নেতারা। এবার কেন্দ্রীয় প্রকল্পে নানা দুর্নীতির অভিযোগও তুললেন শুভেন্দু।

     

  • Modi tweets Mahatma Gandhi’s photo: ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে গান্ধীকে ট্যুইটারে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর 

    Modi tweets Mahatma Gandhi’s photo: ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে গান্ধীকে ট্যুইটারে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্যুইটারে মহাত্মা গান্ধীকে শ্রদ্ধা জানালেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মহাত্মা গান্ধীর (Mahatma Gandhi) পাশাপাশি শ্রদ্ধা জানালেন ভারত ছাড়ো (Quit India Movement) আন্দোলনে সব অংশগ্রহণকারীদের। ট্যুইটারে মহাত্মা গান্ধীর ছবিও পোস্ট করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: এক বছরে ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রীর! জানেন তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ

    প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সূচনার সময় বম্বেতে মহাত্মা গান্ধীর ছবি।” 

     

     

    ১৯৮২ সালের ৮ অগাস্ট মহাত্মা গান্ধী, অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির (AICC) বম্বে অধিবেশনে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন। এই আন্দোলনই ছিল ব্রিটিশ শাসনের কফিনে শেষ পেরেক। আন্দোলনের শুরুতে গান্ধীজি ‘ডু অর ডাই’ স্লোগান দিয়েছিলেন। তিনি ব্রিটিশদের সতর্ক করে বলেন, অবিলম্বে ভারত ত্যাগ না করলে, ভয়ানক পরিণতির মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এই আন্দোলনে দেশ জুড়ে বিশাল আকারের ধারণ করেছিল। এই আন্দোলনের মধ্যে দিয়েই মূলত দেশে সহিংস আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। বহু বিপ্লবীকে গ্রেফতার করে ব্রিটিশ সরকার।

    আরও পড়ুন: ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ অভিযানে শামিল হবেন কীভাবে? সার্টিফিকেট কী করে ডাউনলোড করবেন? জেনে নিন

    মোদি ট্যুইটে আরও লেখেন, “বাপুর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে গোটা দেশ এই ভারত ছাড়ো আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে।”

     

     

      

  • PM Ujjwala Yojana: পিএম উজ্জ্বলা যোজনার ৩৭% উপভোক্তাই সংখ্যালঘু, বলছে পরিসংখ্যান 

    PM Ujjwala Yojana: পিএম উজ্জ্বলা যোজনার ৩৭% উপভোক্তাই সংখ্যালঘু, বলছে পরিসংখ্যান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি দেশের প্রধানমন্ত্রী (Modi) পদের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই একের পর এক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প উপহার দিয়েছেন দেশবাসীকে। তার মধ্যে রয়েছে, পিএম আবাস যোজনা, পিএম মুদ্রা যোজনা, পিএম কিষান, পিএম উজ্জ্বলা যোজনার মত একাধিক জনপ্রিয় প্রকল্প। কিন্তু এত কিছুর পরেও বিজেপিকে হিন্দুর সরকার এবং নরেন্দ্র মোদিকে হিন্দুর প্রধানমন্ত্রী বলতে ছাড়েনি বিরোধী দলগুলি। প্রধানমন্ত্রী যতবার বোঝানোর চেষ্টা করেছেন যে দেশটি ধর্ম নিরপেক্ষ এবং তিনি গোটা দেশের প্রধানমন্ত্রী, ততই যেন হিন্দুত্ববাদীর তকমা মোদির গায়ে সাঁটতে আরও রে রে করে ছুটে এসেছেন বিরোধীরা। 

    আরও পড়ুন: ফের চিনের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের, ১২ হাজারের কম দামের চিনা স্মার্টফোন নিষিদ্ধ হচ্ছে ভারতে

    কিন্তু লোকসভায় সরকারের পেশ করা এক পরিসংখ্যানে উঠে এল এক সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র। সেই পরিসংখ্যানে দেখা গেল পিএম উজ্জ্বলা যোজনার (PM Ujjwala Yojana) উপভোক্তাদের ৩৭% – ই সংখ্যালঘু(Minority)। সংখ্যালঘু কল্যাণ মন্ত্রকে প্রাক্তন মন্ত্রী মুক্তার আকবর নকভি পরিসংখ্যান দিয়ে জানান, “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে ২.৩১ কোটি বাড়ি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩১% বাড়ি ২৫টি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় দেওয়া হয়েছে। কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পের উপভোক্তাদের মধ্যেও ৩৩% -ই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। এছাড়াও, পিএম উজ্জ্বলা যোজনার উপভোক্তাদেরও ৩৭% সংখ্যালিওঘু।”

    আরও পড়ুন: দিল্লি গিয়ে সেটিং কি হল, দিদিকে কী বললেন মোদি?

    সংখ্যালগু কমিশন অ্যাক্ট, ১৯৯২ – এর অধীনে ভারতের মোট পাঁচ সম্প্রদায়কে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের তকমা দিয়েছে ভারত সরকার। মুসলিন, খ্রিষ্টান, শিখ, বুদ্ধিস্ট এবং পার্সি। এই সম্প্রদায়গুলির জন্যে একাধিক সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পও রয়েছে সরকারের। ভারতের অন্যান্য  নাগরিকদের থেকে কিছু বাড়তি সুবিধাও পেয়ে থাকেন এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নাগরিকরা। 

    এই দেশে সংখ্যালঘুরা কত শান্তিতে এবং সুরক্ষিত রয়েছেন লোকসভায় সে প্রসঙ্গও তোলেন নকভি। তিনি এও বলেন, “সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা এবং কল্যাণ বরাবরই ভারত সরকারের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ‘শিখ অউর কামাও’ এবং ‘উস্তাদ’ – এর মতো প্রকল্প শুধুমাত্র সংখ্যালঘুদের জন্যেই এলেছে ভারত সরকার। 

    এছাড়া দেশে ২০১৪ সালের পর থেকে কীভাবে শিক্ষা, রোজগারের ক্ষেত্রে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অগ্রগতি হয়েছে সেকথাও উল্লেখ করেন তিনি। ভারতে যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার মান আগের থেকে অনেক উন্নত হয়েছে সে দাবিও করেন মন্ত্রী। 

LinkedIn
Share