Blog

  • Partha Chatterjee: ‘টাকা মাটি মাটি টাকা’! সেলে পার্থর হাতে কথামৃত! ফিরবে চৈতন্য?

    Partha Chatterjee: ‘টাকা মাটি মাটি টাকা’! সেলে পার্থর হাতে কথামৃত! ফিরবে চৈতন্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসি নেই। রয়েছে পাখা। গদিওয়ালা বিছানা নেই। রয়েছে একটা চৌকি। অ্যাটাচড বাথ নয়, সেলের এক কোণে দেওয়াল তুলে ঘেরা জায়গায় রয়েছে শৌচালয়। প্রেসিডেন্সি জেলে সাধারণ বন্দিদের মতোই দিন কাটাচ্ছেন নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। 

    আর একাকী সেলে তাঁর সময় কাটছে বই পড়ে ও জেলের অভিজ্ঞতা লিখে। সে কারণে বাড়ি থেকে প্রেসিডেন্সি জেলে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে দুটি বই। লেখালেখি করে বই পড়ে জেলের দিন কাটছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। তাঁর সেল ব্লকে আসছে বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি সহ মোট ৮টি করে সংবাদপত্র। যদিও সেদিকে নজর নেই তাঁর। সংবাদপত্র থেকে বেশ কিছুদিন ধরেই মুখ ফিরিয়েছেন পার্থ।

    আরও পড়ুন: কেন অনুব্রতর বাড়িতে ডাক্তার? হাসপাতাল সুপারকে ধমক স্বাস্থ্য কর্তার, দায় নেবে না নবান্ন

    সেলের বাইরে যখন হাঁটাহাঁটি করছেন তখন কোনও কটূক্তি যেন ধেয়ে না আসে বা কেউ তাঁকে বিরক্ত যেন করতে না পারে তাই সর্বক্ষণ সঙ্গে রয়েছেন দুজন কারারক্ষী। নিরাপত্তায় তাঁর সেলের বাইরেই রয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরাও। সাধারণের মতো জেলে থাকলেও মাঝে মধ্যেই পার্থর দিনযাপনে আসছে আবদারও। গতকাল চপ ও বেগুনি খেতে চেয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। কারা দফতর সূত্রে খবর ডাল, ভাত, তরকারি ও মাছ দিয়েই মধ্যাহ্নভোজ সারছেন তিনি।

    গত শুক্রবার ইডির হেফাজত থেকে আদালতের নির্দেশে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে এসেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। প্রথমদিকে সংশোধনাগারে তাঁর নানান বায়না থাকলেও বর্তমানে সাধারন বন্দিদের মতোই দিন কাটাচ্ছেন রাজ্যের এই প্রাক্তন মন্ত্রী। তিনি জেল কর্তৃপক্ষের কাছে আবদার করেছিলেন খাতা ও কলম দেওয়ার জন্য। কারণ তিনি লিখবেন জেলের প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা। 

    আরও পড়ুন: পার্থ-অনুব্রত কাণ্ডের জের! “সবাই চোর নয়”, সাফাই আতঙ্কিত তৃণমূলের

    সেই মতো পার্থকে দেওয়া হয়েছে খাতা কলম। তাঁর আইনজীবী সুকন্যা ভট্টাচার্যকে অনুরোধ করেছিলেন সময় কাটানোর জন্য বই পাঠাতে। সেই মতো পার্থর বাড়ি থেকে সুকন্যা জেলে এনে দিয়েছেন শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণের কথামৃত ও মহাশ্বেতা দেবীর লেখা বাংলা সাহিত্য অমনিবাস। 

  • Asia Cup 2022: ‘তুমিই আমার তারকা…!’ হার্দিককে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কী লিখলেন স্ত্রী নাতাশা?

    Asia Cup 2022: ‘তুমিই আমার তারকা…!’ হার্দিককে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কী লিখলেন স্ত্রী নাতাশা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘তুমিই আমার তারকা’, স্বামী হার্দিক পান্ডিয়ার (Hardik Pandya) উদ্দেশে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট স্ত্রী নাতাশা স্ট্যানকোভিচের (Natasa Stankovic)।  সার্বিয়ান নৃত্যশিল্পী, মডেল তথা অভিনেত্রী নাতাশা সবসময়ই স্বামীর পাশে থাকেন। আইপিএল (IPL) থেকে আন্তর্জাতিক ম্যাচ গ্যালারিতে বসে হার্দিককে চিয়ার করতে থাকেন নাতাশা।

    ২০২২ আইপিএলে গুজরাট টাইটান্সের (Gujrat Titans) সব ম্যাচেই গ্যালারিতে হাজির থাকতেন নাতাশা স্ট্যানকোভিচ। রীতিমতো চিয়ার লিডারের ভূমিকায় দেখা যেত। সারাক্ষণ চিৎকার করে উৎসাহিত করতেন হার্দিক পান্ডিয়াকে। ভারত–পাকিস্তান (India vs Pakistan) ম্যাচেও সেই একই ছবি। গ্যালারিতে বসে হার্দিককে চিয়ার করেছেন নাতাশা। 

    আরও পড়ুন: পাক বধের পর রোহিতদের ‘হার্দিক’ অভিনন্দন সৌরভ, সচিন, সেহবাগ, লক্ষণদের

    এশিয়া কাপ (Asia Cup 2022) ক্রিকেটে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জয়ের নায়ক হার্দিক। তাঁর ব্যাটে-বলে পারফরম্যান্সে মুগ্ধ সকলে। মুগ্ধ, বিস্মিত, গর্বিত নাতাশাও। এদিনের  ম্যাচে হার্দিক করেন অপরাজিত ৩৩ রান, যার মধ্যে রয়েছে জয়সূচক শট। বল হাতে তুলে নেন ৩ উইকেট। চাপের মুখে মাথা ঠান্ডা রেখে ৬ মেরে দলকে কাঙ্খিত জয় এনে দেন। হার্দিকের দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখে স্থির থাকতে পারেননি নাতাশা। নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিগুলো নিয়ে একটা ছবি পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী। সঙ্গে একটা ‘‌মিষ্টি’ ক্যাপশন‌। হার্দিককে অভিহিত করেছেন তাঁর তারকা বলে। হার্দিকের ‘ম্যান অফ দ্য ম্যাচ’ এর ছবিও শেয়ার করেন নাতাশা।

    আরও পড়ুন: ক্রীড়াক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যাবে দেশ! জানুন রাষ্ট্রীয় খেল দিবসে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রকাশ ঝা পরিচালিত রাজনৈতিক সিনেমা ‘সত্যাগ্রহ’র মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক ঘটে নাতাশার। ২০১৪ সালে তিনি ‘বিগ বস’ সিজন ৮-এ অংশগ্রহণ করেছিলেন। ‘নাচ বলিয়ে’ সিজন ৯-তেও অংশগ্রহণ করেছিলেন সার্বিয়ান মডেল। ২০২০ সালের শুরুতেই নাতাশার সঙ্গে বাগদান পর্ব সেরে সকলকে চমকে দিয়েছিলেন হার্দিক। এরপর মাস কয়েক যেতে না যেতেই নাতাশার মা হতে চলার খবর প্রকাশ্যে আসে। ওই বছরের ৩০শে জুন ফুটফুটে পুত্র সন্তানের মা হন নাতাশা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mudhol hounds: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ‘আত্মনির্ভরতা’! দেশীয় সারমেয় মুধল হাউন্ডে ভরসা, জানেন এর বৈশিষ্ট্য

    Mudhol hounds: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ‘আত্মনির্ভরতা’! দেশীয় সারমেয় মুধল হাউন্ডে ভরসা, জানেন এর বৈশিষ্ট্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) নিরাপত্তায় থাকা স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ (SPG) তে অন্তর্ভূক্ত করা হল দেশি জাতের মুধল হাউন্ড (Mudhol Hound) কুকুর। প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের মেক ইন ইন্ডিয়া (Make In India) প্রকল্পের ছবি ধরা পড়ল তাঁর নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও। সাধারণ ভাবে বিশেষ বিশেষ ব্যক্তিদের নিরাপত্তার কাজে জার্মান শেফার্ড ব্যবহার করা হয়। তবে, বিশেষজ্ঞদের অভিমত জার্মান শেফার্ডের থেকে অনেক পারদর্শী মুধল হাউন্ড। জার্মান শেফার্ডের যে কাজ করতে ৯০ সেকেন্ড সময় লাগে, সেই কাজ মাত্র ৪০ সেকেন্ডে করতে পারে এই দেশি জাতের কুকুরটি।

    এর আগে ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে এই প্রজাতির কুকুরের প্রশংসা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতের বিভিন্ন প্রজাতির কুকুরের কথা উল্লেখ করে মোদি বলেছিলেন, ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এ পোষ্যের ক্ষেত্রেও দেশীয় প্রজাতির দিকে নজর দেওয়াটা দরকার। মুধল হাউন্ড আর হিমাচলি হাউন্ড বেশ ভাল জাতের কুকুর বলে দাবি করেছিলেন মোদি। জানিয়েছিলেন সেনাবাহিনীতেও এই প্রজাতির কুকুরকে ব্যবহার করার কথা। এবার তাঁর নিরাপত্তার দায়িত্বে সেই মুধল হাউন্ড। সূত্রের খবর, বাগালকোট থেকে দুটি পুরুষ সারমেয় শাবক SPG-তে আনা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ফের মুম্বইয়ে জঙ্গি-নাশকতার ছক! মিলল অস্ত্রবোঝাই নৌকা, কী বলছেন রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী

    একসময় বিরোধীদের মুধল প্রজাতির কুকুরের থেকে জাতীয়তাবাদের শিক্ষা নিতে বলেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। এবার কর্নাটক, গুজরাটের ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদির দেখভালে সেই মুধল হাউন্ডই। আত্মনির্ভর ভারতই যদি মন্ত্র হয়, তবে পোষ্যের ক্ষেত্রেও ভারতীয় প্রজাতির কথা ভেবে দেখার আর্জি জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। দেশের ভিআইপিদের মধ্যে এখন শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে এসপিজি। 

    মুধল হাউন্ড (Mudhol Hound) প্রজাতির কুকুরের আদি বাসস্থান দক্ষিণ ভারতের কর্নাটকের বাগালকোট (Bagalkot)। কর্নাটকের বিভিন্ন এলাকায় করওয়ানি নামেও ডাকা হয় এই শিকারি কুকুরকে। শিকারের সহজাত ক্ষমতাই এই প্রজাতির কুকুরকে অন্য দেশি কুকুরের থেকে আলাদা করেছে। মুধল হাউন্ড (Mudhol Hound) প্রজাতির কুকুর খুব অনুগত। এদের শক্ত চোয়ালে একবার শিকার ধরা পড়ে গেলে, তার নিস্তার পাওয়া কার্যত অসম্ভব।

  • Abhishek Banerjee in Dubai: জানত না রাজ্য গোয়েন্দা পুলিশও! দুবাই সফর কেন ‘গোপন’ রাখলেন অভিষেক?

    Abhishek Banerjee in Dubai: জানত না রাজ্য গোয়েন্দা পুলিশও! দুবাই সফর কেন ‘গোপন’ রাখলেন অভিষেক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর পোস্টার ঘিরে যে সময় উত্তাল বঙ্গ-রাজনীতি, ঠিক সেই সময় চুপচাপ ‘গোপনে’ দুবাই গেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। 

    গত রবিবার মধ্যরাতে দুবাই গিয়েছেন অভিষেক (Abhishek Banerjee in Dubai)। দলের তরফে জানানো হয়েছে, চোখের চিকিৎসা করাতেই স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে দুবাই গিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক (AITC General Secretary)। ভালো কথা, তিনি যেতেই পারেন। বলা বাহুল্য, তিনি এর আগেও গেছেন। কিন্তু, এবার তাঁর যাত্রা নিয়ে এত কৌতুহল বা এত প্রশ্ন কেন? 

    সূত্রের খবর, অভিষেক যে দুবাই যাচ্ছেন, তা জানতেন না কেউ-ই। অর্থাৎ, তৃণমূলের ‘সেকেন্ড ইন কমান্ড’ যে দুবাই যাচ্ছেন, তা ঘুণাক্ষরেও কাউকে জানানো হয়নি। জানা গিয়েছে, তাঁর এই যাত্রা সম্পর্কে কোনও ধারণাই ছিল না স্টেট প্রোটোকলের। এমনকী, কলকাতা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ থেকে শুরু করে রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ বা আইবি – কারও কাছে কোনও তথ্য ছিল না। সূত্রের খবর, অভিষেকের যাওয়ার বিষয়টা এতটাই গোপনীয়তায় মোড়া ছিল যে, এয়ারপোর্ট পুলিশ ও বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে শেষ মুহূর্তে জানানো হয়।

    আরও পড়ুন: ১৪ দিনের জেল হেফাজত পার্থ-অর্পিতার! কেউ ছাড় পাবে না, প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর নিশানায় কারা?

    অভিষেক যে দুবাই গিয়েছেন, তা জানা যায় যাত্রার একদিন অতিক্রান্ত হওয়ার পর। ততক্ষণে দক্ষিণ কলকাতায় তাঁর নামে দক্ষিণ কলকাতা জুড়ে যে পোস্টার পড়েছে, তা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে জল্পনা ছড়িয়েছে। কিন্তু, কেন এত গোপন রাখা হয়েছিল তাঁর দুবাই যাত্রার বিষয়টি? যাত্রার বিষয়টি কার থেকে আড়াল করতে চাইছিলেন? সংবাদমাধ্যমের থেকে নাকি দলীয় নেতা-কর্মীদের থেকে? তাই যদি হয়, তাহলেও প্রোটোকল কেন তাঁর যাত্রার বিষয়টা জানল না? গোয়েন্দারাও কেন ছিলেন অন্ধকারে? তাহলে কি ইডি-সিবিআইকে আড়াল করতেই এই পদক্ষেপ? আর যখন তিনি চোখের চিকিৎসার জন্যই যাচ্ছেন, তাহলে এত লুকোচুরির কী প্রয়োজন?

    একাধিক কাণ্ড নিয়ে তৃণমূল যখন অথৈ জলে, তখন অভিষেকের এই বিদেশ যাত্রা অবশ্যই রাজ্য রাজনীতির মহলে আলোড়ন তুলেছে, বিশেষ করে অভিষেকের পোস্টার নিয়ে যখন ছয়লাপ কালীঘাট চত্বর। কোনও পোস্টারে লেখা, ‘আগামী ৬ মাসের মধ্যে সামনে আসবে নতুন তৃণমূল। ঠিক যেমন সাধারণ মানুষ চায়।’ কোনও পোস্টারে আবার লেখা, ‘চলুন লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হন। এই লড়াই আমাদের ২৪ এর লড়াই।’

    আরও পড়ুন: তৃণমূল পার্টিটা আর ছ’মাসও টিকবে না, ডেডলাইন শুভেন্দুর

    এখানে মনে করিয়ে দেওয়া যাক, ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে ‘নতুন তৃণমূলে’র ডাক দিয়েছিলেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। সেই সভার পর ইডির (ED) জালে ধরা পড়েছেন প্রাক্তন মন্ত্রী তথা দলের প্রাক্তন মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee), সিবিআই (CBI) হাতকড়া পরিয়েছে বীরভূম (Birbhum) জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal)। ফলে, এই পরিস্থিতিতে অভিষেকের নামে এবং উদ্ধৃতি দিয়ে পোস্টার পড়ায় নতুন জল্পনা শুরু হয়েছে। এই সব প্রশ্ন এড়াতেই কি ‘গোপনে’ বিদেশ যাত্রার সিদ্ধান্ত নিলেন অভিষেক?

    অনেকে অভিষেকের এই যাত্রার সঙ্গে আবার কংগ্রেসের (Congress) রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) আচমকা দলের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বিদেশে চলে যাওয়ার মিল খুঁজে পাচ্ছেন। তাঁদের মতে, মিল তো হওয়ারই কথা। দুজনই তো ‘যুবরাজ’।

  • Corbevax Booster Dose: কোভিশিল্ড-কোভ্যাক্সিনের পর বুস্টার ডোজ হিসেবে নেওয়া যাবে কর্বেভ্যাক্সও, অনুমোদন কেন্দ্রের

    Corbevax Booster Dose: কোভিশিল্ড-কোভ্যাক্সিনের পর বুস্টার ডোজ হিসেবে নেওয়া যাবে কর্বেভ্যাক্সও, অনুমোদন কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুস্টার ডোজ (Booster Dose) নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের। এতদিন কোভিডের টিকা হিসেবে কোভিশিল্ড (Covishield) ও কোভ্যাক্সিন (Covaxin) ব্যবহার করা হত। করোনা (Corona) প্রতিষেধক হিসেবে বুস্টার ডোজেও অনুমোদন পেয়েছিল কোভ্যাক্সিন ও কোভিশিল্ড। এবার কোভ্যাক্সিন ও কোভিশিল্ডের সঙ্গে অনুমোদন পেল কর্বেভ্যাক্সও (Corbevax)। দেশে এই প্রথম বুস্টার ডোজ হিসেবে ব্যবহার করা হবে কর্বেভ্যাক্সকে। এই টিকা এতদিন প্রাথমিক ডোজ হিসেবে ব্যবহৃত হত। এই প্রথমবার যে, করোনা প্রতিরোধে ব্যবহৃত প্রথম ভ্যাকসিন থেকে অন্য ভ্যাকসিন বুস্টার ডোজ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

    কেন্দ্রের স্বাস্থ্য দফতর থেকে কর্বেভ্যাক্সকে এই ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। ১৮ বছরের বেশি বয়সিদের জন্য প্রফিল্যাকটিক ডোজ হিসেবে বায়োলজিক্যাল ই কর্বেভ্যাক্স (Biological E’s Corbevax) ব্যবহার করা যাবে। অর্থাৎ যেসব ব্যক্তিরা কোভিড ভ্যাক্সিনে কোভিশিল্ড বা কোভ্যাক্সিন দুটি ডোজ নিয়েছেন তারা এখন থেকে তৃতীয় ডোজে কর্বেভ্যাক্স নিতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: ভয় ধরাচ্ছে করোনা, দেশে একদিনে আক্রান্ত ১৬,০৪৭ জন, মৃত্যু ৫৪ জনের

    জাতীয় প্রযুক্তিগত উপদেষ্টা গ্রুপের (NTAGI) সুপারিশ মেনে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে, ১৮ বছরের বেশি বয়সিদের জন্য কোভিশিল্ড বা কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার তারিখ থেকে ছয় মাস বা ২৬ সপ্তাহ শেষ হওয়ার পর কর্বেভ্যাক্স সতর্কতামূলক ডোজ হিসেবে নেওয়া যাবে।

    সূত্রের খবর, এই কর্বেভ্যাক্স হল ভারতের প্রথম দেশীয়ভাবে তৈরি আরবিডি প্রোটিন সাবুনিট ভ্যাকসিন যা ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সি শিশুদের টিকা দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। ২০ জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত একটি বৈঠকে কোভিড-১৯ ওয়ার্কিং গ্রুপ একটি ডাবল ব্লাইন্ড ব়্যান্ডমাইজড ফেজ-৩ ক্লিনিক্যাল স্টাডি থেকে তথ্য নিয়ে পর্যবেক্ষণ করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, করোনার সতর্কতামূলক বুস্টার ডোজ হিসেবে এই কর্বেভ্যাক্স মানব শরীরে ইমিউনিটি গড়ে তুলতে পারছে। এমনকি অ্যান্টিবডি গঠনেও সাহায্য করছে। ১৮ থেকে ৮০ বছর বয়সি স্বেচ্ছাসেবক যাঁরা আগে কোভিশিল্ড বা কোভ্যাক্সিন ডোজ পেয়েছিলেন, তাঁদের শরীর এই টিকা প্রয়োগ করে দেখা হয়, এর ফলে তাদের শরীরে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। ভারতের ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল (Drugs Controller General of India) বা ডিজিসিআই কর্বেভ্যাক্সকে ১৮ বছরের বেশি বয়সিদের জন্য প্রফিল্যাকটিক ডোজ হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে। উল্লেখ্য ১০ এপ্রিল থেকে ১৮ বছরের বেশি বয়সিদের কোভিড ১৯ টিকার প্রফিল্যাকটিক ডোজ বা বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়।

     

     

  • Bihar Politics: হাসপাতালে বসেই হয় পরিকল্পনা! জানেন পাটনায় পালাবদলের চাণক্য কে?

    Bihar Politics: হাসপাতালে বসেই হয় পরিকল্পনা! জানেন পাটনায় পালাবদলের চাণক্য কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) সঙ্গ ছেড়ে আরজেডির (RJD) হাত ধরে সরকার গড়ছেন সংযুক্ত জনতা দলের প্রধান নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। এর নেপথ্যে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (RJD) কুলপতি তথা নীতীশের প্রাক্তন জোটসঙ্গী লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Prasad Yadav) ভূমিকা অনস্বীকার্য বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এই সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত হয় মাসখানেক আগেই এমনই অনুমান রাজনীতিকদের।

    তখন লালু অসুস্থ। জুলাই মাসের শুরুতে লালুর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। পাটনার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করতে হয় তাঁকে। সেই সময়ই তাঁকে দেখতে যান নীতীশ। রাজ্য সরকারের খরচেই লালুকে চিকিৎসা  করানোর  জন্য দিল্লির এমস-এও পাঠান জেডিইউ প্রধান। সূত্রের খবর, লালু যে সময় এইমস-এ ভর্তি ছিলেন, সেই সময় সেখানে নিয়মিত চেকআপ করাতে যেতে শুরু করেন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জিতন রাম মাঝিও। এর পর একে একে আরজেডি, জেডিইউ, বাম এবং কংগ্রেসের নেতাদের আনাগোনা বাড়ে এইমস-এ। পাটনা থেকে যোগাযোগ রাখতে শুরু করেন নীতীশের দলের লোকজন। আর সেখানে বসেই লালু বিহারে রাজনৈতিক পরিবর্তনের চিত্রনাট্য লেখা শুরু করেন বলে অনুমান রাজনীতিকদের।

    মঙ্গলবারই একটি তাৎপর্যপূর্ণ ট্যুইট (Tweet) করেন লালুপ্রসাদের (Laluprasad’s Daughter) ছোট মেয়ে রোহিণী আচার্য। সিঙ্গাপুর নিবাসী রোহিনী একটি জনপ্রিয় ভোজপুরি সঙ্গীতের লাইন ট্যুইট করে বোঝাতে চেয়েছেন, বিহারে ফের যাদব-রাজ আসন্ন। অর্থাৎ বাবা লালুপ্রসাদ, মা রাবড়িদেবীর পর এবার দাদা তেজস্বী।

    এই ট্যুইটের পরই দেখা যায়, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েই নীতীশ কুমার যান লালুপ্রসাদ যাদবের বাড়িতে। বাবা লালুপ্রসাদকে ‘‌কিংমেকার’‌ উল্লেখ করে রোহিণী ট্যুইট করেন, ‘রাজতিলক কা করো তৈয়ারী, আ রহে হ্যায় লণ্ঠনধারী।’‌ ‌ওই ট্যুইটের সঙ্গেই লণ্ঠনধারী আরজেডি সমর্থকদের একটি ভিডিও পোস্ট করেন রোহিণী। সেখানে আরজেডি সমর্থকদের গাইতে দেখা যাচ্ছে জনপ্রিয় ভোজপুরী গান–‘লালু বিন চালু এ বিহার না হোই’ (লালুকে ছাড়া বিহার চলবে না)। ভিডিওতে লালুর পাশাপাশি রয়েছে তেজস্বীর ছবিও।

    লালুকন্যা রাজলক্ষ্মী যাদবও বাবার একাধিক ছবির কোলাজ পোস্ট করে লেখেন, ‘‘শঙ্খ বাজাও। আগে ডানা দিয়েছিলেন, এ বার উড়তেও শেখাবেন। চাণক্য মানেই বিহার, বিহারি মানেই চাণক্য। ভুয়ো চাণক্যগিরি বিহারের বাইরে চলুক। বিহার বলছে, তেজস্বী ভবঃ সরকার’।

    আরও পড়ুন: পাটনায় পালাবদল! নীতীশ মুখ্যমন্ত্রী হলেও বেশি ক্ষমতা থাকবে লালু-পুত্রর হাতে?

    উল্লেখ্য, দীর্ঘ রাজনৈতিক কেরিয়ারে বারবার জোট বদলেছেন নীতীশ। তাঁকে ‘পল্টুরাম’ বলে কটাক্ষও করেন লালু। লালুর থেকে সেই কটাক্ষ ধার করতে দেখা যায় আরও অনেককেই। তবে অতীত ভুলে সেই নীতীশকেই পথ দেখালেন লালু, এমনই অভিমত বিরোধীদের। 

  • Bihar Politics: বিজেপি-সঙ্গ ত্যাগ নিছক উপলক্ষ, নীতীশের লক্ষ্য কি প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি?

    Bihar Politics: বিজেপি-সঙ্গ ত্যাগ নিছক উপলক্ষ, নীতীশের লক্ষ্য কি প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) সঙ্গ ত্যাগ নিছক উপলক্ষ। জনতা দল ইউনাইটেড সুপ্রিমো নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar)  লক্ষ্য কী প্রধানমন্ত্রীর (Prime Minister) কুর্সি? আপাতত এই প্রশ্নটাই ঘুরপাক খাচ্ছে বিহার (Bihar) রাজনীতির অলিন্দে। রাজনৈতিক মহলের মতে, নীতীশের বারবার ভোলবদলের জেরে এই ইঙ্গিতই মিলেছে। তাঁর দল জনতা দল ইউনাইটেডের (JDU) তরফেও দাবি করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সমস্ত গুণ রয়েছে নীতীশের।

    বছর পনের আগে বিহারে যাদবরাজের অবসান ঘটিয়ে প্রথমবার মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ। নীতীশকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন আরজেডি নেতা শিবানন্দ তিওয়ারি। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী হলেও, প্রথম থেকেই নীতীশের পাখির চোখ প্রধানমন্ত্রিত্ব। তাই বিজেপির সঙ্গে হাত মেলালেও, বিরোধী শিবিরে নিজের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তি বজায় রাখতে সদা সচেষ্ট ছিলেন নীতীশ। যে কারণে বিজেপির সঙ্গে মনোমালিন্য হলেও, সংখ্যালঘুদের পাশ থেকে কখনওই সরে যাননি তিনি।

    আরও পড়ুন : নীতীশ ‘পরজীবী’, তোপ বিহার বিজেপির

    রাজনীতিক মহলের একাংশের মতে, নীতীশ যখন প্রথমবার এনডিএ সঙ্গ ছাড়েন, তখনও তাঁর শ্যেনদৃষ্টি ছিল প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি। ২০১৪ সালে বিজেপি মোদিকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করায় এনডিএ ছাড়েন নীতীশ। তিনি ভেবেছিলেন, অ-কংগ্রেসি দলগুলি ভাল ফল করলে, সেই জোটের নেতা হিসেবে কংগ্রেসের সমর্থন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসবেন নীতীশ। ২০১৪ সালে বিপুল ভোটে মোদির জয় ভেঙে খান খান করে দেয় নীতীশের স্বপ্ন। অগত্যা ফের এনডিএতে ভিড়ে যান এই বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ।

    আবারও একটি লোকসভা নির্বাচনের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। তাই বিজেপির সঙ্গে থাকলে ২০২৫ সাল পর্যন্ত তাঁকেই সন্তুষ্ট থাকতে হত মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে। তাই বিরোধী শিবিরে গ্রহণযোগ্য মুখ হিসেবে নিজেকে তুলে ধরতে আগেভাগেই মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়েছেন প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ। জনতা দল ইউনাইটেড নেতৃত্বের মতে, নীতিশের লক্ষ্যই হল ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধান মুখ হিসেবে নিজেকে তুলে ধরা। তাই এনডিএ ছেড়ে ইউপিএ-সঙ্গ ধরেছেন তিনি। জনতা দল ইউনাইটেডের এক শীর্ষ নেতৃত্ব বলেন, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ব্যক্তিত্ব রয়েছে নীতীশ কুমারের। তিনিই যোগ্য প্রধানমন্ত্রী হবেন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সব গুণই রয়েছে তাঁর।

    আরও পড়ুন : বিজেপি ছেড়ে আরজেডি! মুখ্যমন্ত্রী নীতীশই, জানুন কী বলছে বিহারের নয়া সমীকরণ

  • Krishnamurthy V Subramanian: আইএমএফের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর পদে কে ভি সুব্রাহ্মণ্যম

    Krishnamurthy V Subramanian: আইএমএফের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর পদে কে ভি সুব্রাহ্মণ্যম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১লা নভেম্বর থেকে ইন্ডিয়ান মানিটরি ফান্ডের (IMF) এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর (ED) পদে নিযুক্ত হতে চলেছেন প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা (CEA) কৃষ্ণমূর্তি ভি সুব্রাহ্মণ্যম (Krishnamurthy V Subramanian)। এই মুহূর্তে এই পদের দায়িত্বে রয়েছেন সুজিত ভাল্লা (Sujit Bhalla)।   

    বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভার নিয়োগ কমিটির দেওয়া নির্দেশিকা অনুসারে, পরবর্তী আদেশ না আসা অবধি তিনবছরের জন্যে এই পদে বহাল থাকবেন সুব্রাহ্মণ্যম। তৎকালীন ইডি এবং প্রাক্তন আরবিআই ডেপুটি গভর্নর সুবীর গোকর্ন ২০১৯ সালে মারা যাওয়ার পরে ভাল্লাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: বীরভূমে ১৭টি চালকলে ঢুকেছে গরু পাচারের টাকা? কেষ্টর যোগসূত্রে তদন্তে ইডি-সিবিআই   

    সুব্রাহ্মণ্যমের মুখ্য অর্থনীতি উপদেষ্টা পদের মেয়াদ ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে শেষ হয়েছে। তারপরেই তিনি আইএসবি হায়দ্রাবাদে অধ্যাপক পদে ফিরে আসেন। করোনা পরিস্থিতিতেও অর্থনীতি উপদেষ্টা হিসেবে দেশকে অনেক সাহায্য করেছেন সুব্রাহ্মণ্যম। ২০২০ সালে কোভিড প্রথম ঢেউয়ের সময় তিনি ‘ভি’ আকারে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের আভাস দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে, আগের বছর ৬.৬% রেকর্ড সংকোচনের পরে ২০২২ অর্থবর্ষে জিডিপি ৮.৯% বৃদ্ধি পেয়েছে। 

    আরও পড়ুন: দল চালাচ্ছে রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তারক্ষী এবং আপ্তসহায়ক! বিস্ফোরক মন্তব্যের পর কংগ্রেসের হাত ছাড়লেন আজাদ

    সম্প্রতি, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রের জ্বালানি কর কমানোর পরে, সুব্রাহ্মণ্যম মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কেরালা এবং পশ্চিমবঙ্গের মতো উচ্চ কর আদায়কারী রাজ্যগুলিকেও সেই পন্থা অনুসরণ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন৷    

    শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের বুথ স্কুল অফ বিজনেস থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি এবং আইআইএম কলকাতা এবং আইআইটি কানপুরের প্রাক্তন ছাত্র, সুব্রাহ্মণ্যম ব্যাংকিং, কর্পোরেট গভর্নেন্স এবং অর্থনৈতিক নীতিতে বিশেষজ্ঞ। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজনের তত্ত্বাবধানে পিএইচডি করেছিলেন তিনি। মুখ্য অর্থনীতি উপদেষ্টার ভূমিকায় আসার আগে, তিনি উদয় কোটকের নেতৃত্বে কর্পোরেট গভর্ন্যান্সের বিশেষজ্ঞ প্যানেল এবং ব্যাঙ্ক বোর্ডগুলির পরিচালনা সংক্রান্ত পিজে নায়ক কমিটির সদস্য হিসাবেও কাজ করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহের শুরুতেই কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন (Congress President Poll)। অথচ ওই পদে প্রার্থী হতে রাজি নন কংগ্রেস (Congress) নেতা তথা গান্ধী পরিবারের সদস্য রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। নিতান্তই রাহুল ওই পদে না বসলে দীর্ঘ দিন পর এবারই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসতে চলেছেন ওই পদে।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে বিজেপি (BJP)। ফের প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর দলের জাতীয় সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন রাহুল। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। তিনি আর সভাপতির পদে বসতে চান না। বয়সজনিত কারণ ও মাঝেমধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি চান এবার ওই পদে বসুন অন্য কেউ।

    সূত্রের খবর, দলের একটা বড় অংশ ওই পদে রাহুলকেই চাইছিলেন। তবে ওই পদে বসতে চান না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। অবশ্য কংগ্রেসেরই একটা অংশ রাহুলকে ওই পদে ফেরাতে মরিয়া। উনিশের ভোটের পর রাহুল ইস্তফাপত্র জমা দিলেও তা গ্রহণ করা হয়নি। তবে রাহুলও সাফ জানিয়ে দেন তিনি ওই পদে থাকছেন না। তিনি এও জানিয়েছিলেন, পার্টি প্রেসিডেন্ট পদে গান্ধী পরিবারেরই কাউকে বসতে হবে, এমন কথা নেই। তার পর থেকেই অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া।

    আরও পড়ুন : দায়িত্ব পেয়েই ইস্তফা গুলাম নবি আজাদের, ‘ক্ষোভের আঁচে’ বিপাকে কংগ্রেস

    রাহুল না বলে দেওয়ায় ওই পদে কাকে বসানো যায়, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে দলের অন্দরেই। তার পরেই জল্পনা দানা বাঁধছে কয়েকটি নাম নিয়ে। এঁরা হলেন, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট, দলের সাধারণ সম্পাদক মুকুল ওয়াসনিক, লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার মীরা কুমার, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম এবং রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। দলের একটি সূত্রের খবর, ওই পদে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরাকে বসানোর চেষ্টা করছে কংগ্রেসের একটি অংশ। তবে প্রিয়ঙ্কাও রাজি না হলে সীতারাম কেশরির পর এই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসবেন ওই পদে। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছিলেন কেশরি।

    আরও পড়ুন : মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

  • Modi on Har Ghar Jal campaign: সরকার গঠন সহজ কিন্তু দেশ গঠন…! জানুন কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi on Har Ghar Jal campaign: সরকার গঠন সহজ কিন্তু দেশ গঠন…! জানুন কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকার গঠন করা অনেক সহজ কাজ। কিন্তু দেশ গঠন করতে গেলে চাই কঠোর পরিশ্রম। দেশকে ভালবেসে সবটা উজাড় করে দিতে হবে। দেশের মানুষের স্বার্থে নিরলস পরিশ্রম করতে হবে। ভাবতে হবে, কাজ করতে হবে। এমনই অভিমত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। শুক্রবার ‘হর ঘর জল’ অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময়  তিনি বলেন, সরকার গঠন করতে এত পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না, তবে দেশ গঠনের জন্য কঠোর পরিশ্রম অপরিহার্য।”

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ‘আত্মনির্ভরতা’! দেশীয় সারমেয় মধুল হাউন্ডে ভরসা, জানেন এর বৈশিষ্ট্য

    দেশের বিরোধী দলগুলিকে আক্রমণ করে মোদি বলেন, “যারা দেশের কথা চিন্তা করে না, তারাই দেশের সমস্যার প্রতি উদাসীন থাকে।” গত আট বছরে এনডিএ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে মোদি জানান, সরকার গঠন করা সহজ, কিন্তু বিজেপি দেশ গঠনের পথ বেছে নিয়েছে… যা কঠোর পরিশ্রমের কাজ।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা (বিজেপি সরকার) দেশ গঠনের পথ বেছে নিয়েছি। তাই, আমরা সর্বদা কাজ করছি।” বিরোধী দলগুলোকে কটাক্ষ করে তিনি আরও বলেন, “যারা জাতির কথা চিন্তা করে না, তারা এসব সমস্যার প্রতি কোনও উদ্বেগ বা আগ্রহ দেখায় না। তারা জলের ব্যবস্থা করার জন্য বড় বড় প্রতিশ্রুতি দিতে পারে, কিন্তু কখনোই দূরদৃষ্টি নিয়ে কাজের কাজ করবে না।”

    আরও পড়ুন: বকেয়া বিল, অন্ধকারে ডুববে ১৩টি রাজ্য! জানুন তালিকায় কোন কোন জায়গা

    প্রধানমন্ত্রী আজ একটি ভিডিও বার্তার মাধ্যমে জল জীবন মিশনের অধীনে ‘হর ঘর জল’ উৎসবে ভাষণ দেন। গোয়ার পানাজিতে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দেশের ১০ কোটি গ্রামীণ পরিবারকে পাইপযুক্ত বিশুদ্ধ জলের সুবিধার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। এটি সরকারের প্রতি ঘরে জল পৌঁছে দেওয়ার প্রচারের একটি বড় সাফল্য।” প্রধানমন্ত্রী জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যেও দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানান।

     

LinkedIn
Share