Blog

  • Recruitment Scam: ‘প্রভাবশালীদের হাত ধরে নিয়োগ?’ সিবিআই-এর একাধিক প্রশ্নের মুখোমুখি চাকরি হারানো কর্মীরা

    Recruitment Scam: ‘প্রভাবশালীদের হাত ধরে নিয়োগ?’ সিবিআই-এর একাধিক প্রশ্নের মুখোমুখি চাকরি হারানো কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) সিবিআই-এর নিজাম প্যালেসে হাজিরা দিলেন এসএসসি-র গ্রুপ ডি-র ৫০ জন কর্মী। সিবিআই- এর তরফে এদের তলব করা হলে তাঁরা আজ সকাল সকাল উপস্থিত হন নিজাম প্যালেসে। এই ৫০ জন কর্মীর চাকরি গিয়েছে হাইকোর্টের নির্দেশেই।

    সিবিআই-এর একাধিক প্রশ্নের মুখোমুখি ৫০ কর্মী

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) আজ সিবিআই-এর একাধিক প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে চাকরি যাওয়া কর্মীদের। সূত্রের খবর অনুযায়ী, তাঁদের আজ জিজ্ঞেস করা হয়, কীভাবে তাঁরা চাকরি পেয়েছিলেন? প্রভাবশালী-যোগ বা আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে চাকরি পেয়েছিলেন কি না? আজ এদের প্রত্যেককে মার্কশিট ও নিয়োগপত্রও আনতে বলা হয়েছে।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) এদিন নিজাম প্যালেসে ডাকা হয়েছিল হাওড়ার আমতা ও বাগনান এলাকার বিভিন্ন স্কুলের এই ৫০ জন কর্মীদের। দুর্নীতি মামলায় তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই-এর আধিকারিকরা। আজ অর্থাৎ বুধবার সকাল থেকেই তাঁদের ধাপে ধাপে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন আধিকারিকরা। পাশাপাশি তাঁদের প্রত্যেকের বয়ান রেকর্ড করা হচ্ছে। আবার এই সমস্ত প্রার্থীদের নথির সঙ্গে এসএসসির তরফ থেকে দেওয়া মেধা তালিকা তথ্যে কোনও গরমিল রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখছেন আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন:মানিক মামলায় সিবিআইকে সতর্ক করলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, কেন?

    সিবিআই তদন্তে অসন্তুষ্ট বিচারপতি

    প্রসঙ্গত, এর আগেই এসএসসি-র নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তের গতি প্রকৃতি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এরপরেই নিয়োগ দুর্নীতি মামলার (Recruitment Scam) তদন্তের গতি বাড়ায় সিবিআই-এর আধিকারিকরা। এর আগে প্রশ্ন করেছিলেন যে, যাঁদের চাকরি গিয়েছে, তাঁদের কেন তলব করা হচ্ছে না? এরপরেই সিবিআই তদন্তের গতি বাড়ায় ও হাইকোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়েই চাকরি হারানো ও চাকরিরত কর্মীদের ধাপে ধাপে তলব করা হচ্ছে। এরপর এসএসসি-র গ্রুপ ডি নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে আজ চাকরি বাতিল হওয়া এমন প্রার্থীদের দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্তকারীরা।

    আবার, মানিক মামলাতেও সিবিআই-এর ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন বিচারপতি। ‘”সুপ্রিম কোর্টে মানিক ভট্টাচার্যর মামলায় অনুপস্থিত ছিলেন সিবিআইয়ের আইনজীবী। এটা খুব সন্তোষজনক পরিস্থিতি নয়। সিবিআই আধিকারিকদের বলুন এই মামলা খুব গুরুত্ব দিয়ে দেখতে।” সিবিআইয়ের আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্য করেছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • High Court on Dengue: ডেঙ্গি মোকাবিলায় কী কী পদক্ষেপ? রাজ্যের কাছে হলফনামা চাইল হাইকোর্ট

    High Court on Dengue: ডেঙ্গি মোকাবিলায় কী কী পদক্ষেপ? রাজ্যের কাছে হলফনামা চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য জুড়ে ডেঙ্গি পরিস্থিতির মোকাবিলায় সরকার কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে, জানতে চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। ডেঙ্গি সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলায় রাজ্য সরকারের কাছে হলফনামা চাইল আদালত। এই বিষয়ে আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে নবান্নকে হলফনামা জমা দিতে বলেছে প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ।

    ডেঙ্গি নিয়ে মামলা

    ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে রাজ্য সরকার ব্যর্থ এই অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন চিকিৎসক সঞ্জীব মুখোপাধ্যায়। তাঁর আইনজীবী শমীক বাগচী জানান, এর আগে কলকাতা হাইকোর্ট ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে রাজ্য সরকারকে যে সমস্ত নির্দেশ দিয়েছিল সেগুলি কতদূর কার্যকর হয়েছে তাই জানাতে বলা হয়েছে হলফনামায়। মামলাকারীরা কলকাতা পুরসভা এবং মেয়র ফিরহাদ হাকিমকেও এই মামলায় যুক্ত করেছেন। তবে এ দিন পুরসভার তরফে কোনও কৌঁসুলি শুনানিতে হাজির ছিলেন না। কোর্টের নির্দেশ, কলকাতা পুর এলাকায় ডেঙ্গি প্রতিরোধে কী কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা জানিয়ে পুরসভাকে আদালতে আলাদা হলফনামা জমা দিতে হবে।

    আরও পড়ুন: “কোভিড মৃত্যুর জন্যে দায়ী নয় সরকার”, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    রাজ্যের যুক্তি সমর্থন যোগ্য নয়

    এদিন শুনানির সময় রাজ্য সরকারের তরফে বলা হয়, শীত আসছে। তাপমাত্রা কমলে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। কিন্তু হাইকোর্ট সেই যুক্তি পুরোপুরি মেনে নেয়নি। ডিভিশন বেঞ্চ মনে করিয়ে দিয়েছে, ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মানুষের মৃত্যুতে প্রশাসন দায় এড়াতে পারবে না। ডেঙ্গির ভয়াবহতা উল্লেখ করে আইনজীবী জানান, রাজ্যে সংক্রমণ হুহু করে বাড়ছে। গত কয়েকদিনে সারা রাজ্য জুড়ে বেশ কয়েকজন মারাও গিয়েছেন। মৃতের তালিকায় রয়েছে শিশুরাও। ডেঙ্গি রোগীদের চিকিৎসার জন্য ব্লাড ব্যাঙ্কে পর্যাপ্ত প্লেটলেটও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে এটা স্পষ্ট যে, রাজ্যে ডেঙ্গি মোকাবিলায় প্রশাসন ব্যর্থ।  তাই এবিষয়ে হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন রয়েছে। মেডিক্যাল কমিশন ও মনিটারিং সেল গঠনের পাশাপাশি মৃতদের পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Supreme Court: অমরাবতীকে রাজধানী করতে হবে, হাইকোর্টের নির্দেশে সুপ্রিম স্থগিতাদেশ

    Supreme Court: অমরাবতীকে রাজধানী করতে হবে, হাইকোর্টের নির্দেশে সুপ্রিম স্থগিতাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ছয় মাসের মধ্যে অমরাবতীকে অন্ধ্রপ্রদেশের নতুন রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত সোমবার অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের এই নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)।

    অন্ধ্র হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ

    গত মার্চ মাসে হাইকোর্ট অন্ধ্র সরকারকে নির্দেশ দেয়, আগামী ছয় মাসের মধ্যে নতুন রাজধানী অমরাবতী তৈরি করতে হবে। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয় জগন্মোহন রেড্ডি সরকার। সেই মামলার শুনানিতেই সোমবার শীর্ষ আদালত (Supreme Court) হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়।

    হাইকোর্টের রায়ে প্রশ্ন বিচারপতির

    সোমবার বিচারপতি (Supreme Court) কে এম জোসেফ ও বি ভি নাগরত্নের বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে বলে, ‘আদালত টাউন প্ল্যানার বা চিফ ইঞ্জিনিয়ার নয়। আর ছয় মাসে একটি শহর নির্মাণের দাবি অগ্রহণযোগ্য।’ বিচারপতি নাগারত্ন প্রশ্ন করেন, “হাইকোর্ট কী ধরনের নির্দেশ দিয়েছে? হাইকোর্ট কি টাউন প্ল্যানার বা চিফ ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে? আদালতের এই ধরণের বিষয়ে কোন দক্ষতা নেই, তাই আমরা হস্তক্ষেপ করি না। বিশেষজ্ঞ ছাড়াই হাইকোর্ট চায় পুরো শহর দুই মাসের মধ্যে তৈরি হোক?”

    আরও পড়ুন: এবার দুর্নীতি নার্সিং নিয়োগে! অভিযোগের তির মন্ত্রী অখিল গিরির ভাইঝি সাইনার দিকে

    রাজ্য সরকার, কৃষক, সমিতি এবং তাদের কমিটিগুলির দায়ের করা পিটিশনগুলির শুনানিতে শীর্ষ আদালত জানিয়েছে যে বিষয়টিকে বিশদভাবে বিবেচনা করা দরকার। আগামী ৩১ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে (Supreme Court)।

    প্রসঙ্গত, এক্সিকিউটিভ ক্যাপিটাল বিশাখাপত্তনম, লেজিসলেটিভ ক্য়াপিটাল অমরাবতী ও জুডিশিয়াল ক্য়াপিটাল কুর্নুলে, সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অমরাবতী অঞ্চলের কৃষকরা মামলা দায়ের করে ও অমরাবতীকে রাজধানী করার আবেদন জানায়। পরে এই মামলার শুনানিতে হাইকোর্ট অমরাবতীকে রাজধানী করার নির্দেশ দেয়। এরপর হাইকোর্টের সেই নির্দেশেকেই চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয়েছিল অন্ধ্র সরকার। তারপর সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দিল। রাজধানী সংক্রান্ত ব্যাপারে পরবর্তীতে কী সিদ্ধান্ত নেবে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) সেটাই এখন দেখার। 

    আরও পড়ুন: পূর্ণমানের চেয়ে বেশি প্রাপ্ত নম্বর! ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের নম্বরের ব্রেক আপ নিয়ে বিতর্ক

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Nursing Recruitment: দুর্নীতি নার্সিং নিয়োগেও! অভিযোগের তির মন্ত্রী অখিল গিরির ভাইঝির দিকে

    Nursing Recruitment: দুর্নীতি নার্সিং নিয়োগেও! অভিযোগের তির মন্ত্রী অখিল গিরির ভাইঝির দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির জট রাজ্য সরকারের পিছু ছাড়ছে না। হয় টাকা নিয়ে নিয়োগ নতুবা স্বজন পোষণ, এক চিত্র শিক্ষা ক্ষেত্রের সব দিকে। স্কুল সার্ভিস নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পরেশ কন্যা অঙ্কিতার বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে চাকরিতে নিয়োগের অভিযোগ উঠেছিল। এবার নার্সিং-এ নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়ালো অখিল গিরির ভাইঝি সাইনা গিরির।

    নার্সিং ছাত্রীদের অভিযোগ

    নিয়োগ তালিকায় পিছনের দিকে যাঁদের নাম ছিল, তাঁদের বেআইনিভাবে চাকরি দিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। অভিযোগ, সেই একই কাজ করেছে স্বাস্থ্য দফতর। এবারও  নিয়োগের ক্ষেত্রে ফের রাজ্যের এক মন্ত্রীর নাম সামনে আনছেন নার্সিং চাকরি প্রার্থীরা। তাঁদের দাবি, পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতার মতো তালিকায় পিছনের দিকে থেকেও চাকরি পেয়ে গিয়েছেন মন্ত্রী অখিল গিরির ভাইঝি সায়না গিরি। নার্সিং ছাত্রীদের দাবি, সাইনার নাম প্রথম তালিকায় বেরোয়নি, তা সত্ত্বেও তিনি চাকরি করছেন। আর তালিকার উপর দিকে থাকা ছাত্রীরা এখনও নিয়োগ পত্র হাতে পাননি। এই নিয়োগেও দুর্নীতির গন্ধ পাচ্ছেন চাকরি প্রার্থীরা। তাঁদের দাবি, রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রীকে এই নিয়োগ নিয়ে জবাব দিতে হবে। উল্লেখ্য, শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজ্য়ের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীকে বেআইনিভাবে নিয়োগের অভিযোগ উঠেছিল। আদালতের নির্দেশে ইতিমধ্যেই সহকারী শিক্ষক পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে অঙ্কিতাকে। 

    আরও পড়ুন: পূর্ণমানের চেয়ে বেশি প্রাপ্ত নম্বর! ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের নম্বরের ব্রেক আপ নিয়ে বিতর্ক

    কালীঘাটে ধুন্ধুমার 

    নার্সিং ছাত্রীদের বিক্ষোভের জেরে মঙ্গলবার ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয় কালীঘাটে। রাস্তায় বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখান নার্সিং চাকরিপ্রার্থীরা। দাবি একটাই, অবিলম্বে অবৈধদের নিয়োগ বাতিল করে উত্তীর্ণদের নিয়োগ করতে হবে। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির অভিমুখে রওনা হওয়ার পথে কালীঘাটে নার্সিং পড়ুয়াদের আটক করে পুলিশ। প্ল্যাকার্ড হাতে ক্রমাগত বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁদের টেনে-হিঁচড়ে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয় পুলিশ। এরপর বিক্ষোভ স্থলে থাকা দুটি পুলিশ ভ্যানে একাধিক চাকরিপ্রার্থীদের আটক করা হয়। প্রতিবাদ জানালেই কেন এভাবে আটকানো হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিক্ষোভকারীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Dry Skin: শীতে রুক্ষ ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন? দেখে নিন, এগুলো করছেন না তো?

    Dry Skin: শীতে রুক্ষ ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন? দেখে নিন, এগুলো করছেন না তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতকাল শুরু হয়েছে। ঠান্ডা বাতাসে এই সময় ত্বক রুক্ষ (Dry Skin) হয়ে যায়। পা ফাটা তো এক বড় সমস্যা। প্রতি ঘরেই রয়েছে। রুক্ষ ত্বককে তেলতেলে বানাতে বাজারে বডি লোশনের অভাব নেই।

    কিন্তু বডি লোশন বা আরও যেকোনও প্রসাধনী ব্যবহার করলেই কি রুক্ষ ত্বকের সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান পাওয়া যায়? রুক্ষ ত্বকের (Dry Skin) জন্য দায়ী থাকে সাধারণত পাঁচ ধরনের অভ্যাস। সেগুলি জেনে নিন—

    ১) জল কম পান করা 

    যদি ঠিক পরিমাণ মতো জল না খেয়ে থাকেন, তাহলে ত্বক রুক্ষ (Dry Skin) হবেই। পরিমাণ মতো জল পান না করলে ডিহাইড্রেশনও হতে পারে। রুক্ষ ত্বকের (Dry Skin) সঙ্গে ডিহাইড্রেশনের যে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। যেকোনও ডাক্তার বলুন অথবা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, তাঁরা পরিমাণ মতো জল খাওয়ার পরামর্শ দেন।

    ২) পরিমাণ মতো মাছ রাখতে হবে খাবার পাতে

    স্বাস্থ্য বিশারদরা নির্দিষ্ট পরিমাণ মাছ খাদ্য তালিকায় রাখতে বলছেন। DHA এবং EPA omega-3 fatty acid, ‘Healthy fat’ মাছে থাকে। যার ফলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয়, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে এবং হার্টের পক্ষেও ভাল। খাবার পাতে তৈলাক্ত মাছ ত্বককে আর্দ্র রাখে।

    আরও পড়ুন: এই পাঁচ খাদ্যাভ্যাসে আপনার ওজন কমবে, শরীর ফিট থাকবে 

    ৩) প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান ত্বককে শুষ্ক (Dry Skin) করে দেয়

    মদ্যপান যদি কারও অভ্যাসে পরিণত হয় তবে তা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং ডিহাইড্রেশনের কারণ বলেও মনে করেন ডাক্তাররা। অতিরিক্ত মদ্যপানে ত্বক রুক্ষ (Dry Skin) হয়ে যায়।

    ৪) ডিম খাওয়ার সময় কুসুম বাদ দেবেন না

    ডিমের কুসুম হল পুষ্টির উৎস, ভিটামিন-ডি থাকে ডিমের কুসুমে। ভিটামিন-ডি আবার ত্বককে উজ্জ্বল এবং আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। তাই ত্বককে আর্দ্র রাখতে  ডিমের কুসুম কখনও এড়িয়ে যাবেন না। 

    ৫) বাজার চলতি হেল্থ সাপ্লিমেন্ট এড়িয়ে চলুন

    দৈহিক ওজন বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যের বিকাশের জন্য অনেকেই বিভিন্ন সাপ্লিমেন্ট নেন। খাবার অথবা পানীয়ের সঙ্গে। এগুলি শরীরকে রুক্ষ (Dry Skin) করে দেয়। অন্তত বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Suvendu Adhikari: বিধানসভা ভোটের পর ২৬টি মিথ্যা মামলা! নিজের বই ‘১৯৫৬’ প্রকাশ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বিধানসভা ভোটের পর ২৬টি মিথ্যা মামলা! নিজের বই ‘১৯৫৬’ প্রকাশ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোষণা ছিল আগেই। সেই মতোই মঙ্গলবার নিজের লেখা বই প্রকাশ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বইয়ের নামও আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি, ‘১৯৫৬’। মঙ্গলবার তিন ভাষায় প্রকাশিত হল সেই বই। শুভেন্দুর মন্তব্য, ‘‘এই প্রথম একই কেন্দ্র থেকে জয়ী ও পরাজিত প্রার্থী রাজ্যের বিরোধী দলনেতা ও মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন।

    বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা’ করা হচ্ছে, সেই অভিযোগ তুলে এ বার পুস্তিকা বার করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর জয়ের ব্যবধান ছিল ১৯৫৬, সেটাই বইয়ের শিরোনাম। মামলার তথ্য দিয়ে এবং নানা জায়গায় বিরোধী দলনেতাকে যেতে বাধা দেওয়ার অভিযোগের ছবি-সহ ঘটনা উল্লেখ করে তিন ভাষায় লেখা ওই পুস্তিকা রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, অন্যান্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও বিরোধী দলনেতাকে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন শুভেন্দু।

    বইপ্রকাশের পর বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “রাজ্যের গণতন্ত্র কেমন? আমি ১৯৫৬ নামে তিন ভাষায় একটি বই প্রকাশ করেছি। আমাকে কীভাবে দিনের পর দিন আটকানো হয়েছে তার ছবি দিয়েছি। আমার বিরুদ্ধে ২০২১ সালের ৫ মে-র পর থেকে ২৬টি মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।  ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে আমি উপস্থিত ছিলাম না। আমার বিরুদ্ধে আগে কোনও মামলা ছিল না। সব হয়েছে ৫ মে’র পরে। যেগুলো হাইকোর্ট গিয়েছে, সেগুলি তুলে ধরেছি।” আগেই বইপ্রকাশের কথা বলে শুভেন্দু জানিয়েছিলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata) তাঁকে যে উপহারগুলি দিয়েছেন, সেগুলি পুস্তক আকারে তিনি প্রকাশ করবেন। 

    কী বলেছেন শুভেন্দু? 

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “৫-৭ বছরের পুরনো মামলাও রয়েছে। এমনকি হেয়ার স্ট্রিট থানাতেও আমার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি ছাড়াও বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের এবং অন্যান্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে পাঠাব এই বই।” এই বইয়ে তাঁর বিরুদ্ধে করা মামলাগুলির কথা তুলে ধরেছেন শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু স্মৃতিচারণ করে  বলেন, “প্রায় দশটির বেশি জায়গায় রাস্তায় শয়ে শয়ে পুলিশ দিয়ে আটকানো হয়েছে, সেই ছবিগুলি আমি দিয়েছি। আমি কয়েকটি ছবি দিতে পেরেছি। অত ছাপানোর আর্থিক ক্ষমতা আমার নেই।”

    আরও পড়ুন: ডিএলএডের প্রশ্ন ফাঁস, ‘বিশ্বাসঘাতকতা হয়েছে’ দাবি পর্ষদ সভাপতির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Mallikarjun Kharge: রাবণের সঙ্গে তুলনা মোদিকে! বিতর্কিত মন্তব্য মল্লিকার্জুন খাড়গের, প্রতিবাদ বিজেপির

    Mallikarjun Kharge: রাবণের সঙ্গে তুলনা মোদিকে! বিতর্কিত মন্তব্য মল্লিকার্জুন খাড়গের, প্রতিবাদ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ‘রাবণে’র সঙ্গে তুলনা করে বিতর্কে কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। কংগ্রেসের নয়া সভাপতির এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের দাবি, সভাপতির মন্তব্যেই স্পষ্ট কংগ্রেসের মানসিকতা। কংগ্রেস গুজরাটিদের অপমান করেছে। তাই ভোটের মাধ্যমে কংগ্রেসকে শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিজেপি।

    খাড়গের বাক্যবাণ…

    সদ্যই ভোটে জিতে  কংগ্রেসের দায়িত্ব নিয়েছেন অশীতিপর নেতা খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। তার পর হয়েছে হিমাচল প্রদেশের ভোট। এবার হচ্ছে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। গুজরাটে ১৮২টি আসনে ভোট হবে ডিসেম্বরে। সেই উপলক্ষে গুজরাটের এক নির্বাচনী জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে রাবণ শব্দ প্রয়োগ করেন খাড়গে। কংগ্রেস সভাপতি বলেন, আমরা পুর নির্বাচন, বিধানসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচন সর্বত্রই আপনার (প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি) মুখ দেখি। এর পরেই তাঁর প্রশ্ন, আপনার কি রাবণের মতো ১০০টি মস্তক আছে? খাড়গে বলেন, আমি দেখেছি, মোদিজির নামে ভোট চাওয়া হচ্ছে, সে পুরভোট হোক কিংবা বিধানসভা ভোট। মোদি কি পুরসভায় এসে কাজ করবেন? প্রয়োজনের সময় তিনি কি আপনাকে সাহায্য করবেন?

    খাড়গের (Mallikarjun Kharge) এই মন্তব্যের পরেই কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে বিজেপি। বিজেপির মুখপাত্র অমিত মালব্য ট্যুইট বার্তায় বলেন, গুজরাট নির্বাচনের উত্তাপ সহ্য করতে না পেরে চাপের মুখে কংগ্রেসের জাতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে তাঁর কথার ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তিনি ‘রাবণ’ বলেছেন। ‘মওত কা সওদাগর’ থেকে রাবণ…, কংগ্রেস গুজরাট ও তার পুত্রকে অপমান করেই চলেছে।

    কংগ্রেসকে উচিত শিক্ষা দেওয়া উচিত বলে মনে করেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদি গুজরাটের গর্ব। তিনি সকল নাগরিকের কল্যাণে কাজ করে চলেছেন। এই কথাগুলো মল্লিকার্জুন খাড়গের হলেও, মতবাদ হল সোনিয়া গান্ধী-রাহুল গান্ধীর। তিনি বলেন, মনে আছে নরেন্দ্র মোদিকে মওত কা সওদাগর বলেছিলেন? মধুসূদন মিস্ত্রি বলেছেন, নরেন্দ্র মোদিকে তাঁর অওকাত দেখাবেন। কোন অওকাত আপনি দেখাবেন সোনিয়াজি? গুজরাটের গর্বের বিরুদ্ধে যারা এই রকম শব্দ প্রয়োগ করে, সেই কংগ্রেস দলকে প্রত্যেক গুজরাটির ভোট দিয়ে শিক্ষা দেওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Question Paper: ডিএলএডের প্রশ্ন ফাঁস, ‘বিশ্বাসঘাতকতা হয়েছে’ দাবি পর্ষদ সভাপতির

    Question Paper: ডিএলএডের প্রশ্ন ফাঁস, ‘বিশ্বাসঘাতকতা হয়েছে’ দাবি পর্ষদ সভাপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিপাকে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ডিএলএড পরীক্ষার প্রথম দিনেই ফাঁস হয়ে গেল প্রশ্নপত্র (Question Paper)। পরীক্ষা শুরুর আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে প্রশ্নপত্র। এমনটাই দাবি করেছেন পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল। সোমবার ছিল ডিএলএড-এর সেমেস্টারের প্রথম দিন। এই পরীক্ষা নিয়ে একাধিক সাবধানতাও অবলম্বন করেছিল। তাতেও আটকানো গেল না প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া। প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার দায় নিজের কাঁধে নিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।

    ইতিমধ্যেই দুর্নীতির একাধিক অভিযোগে জর্জরিত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তার মাঝে এই ঘটনা (Question Paper) স্বাভাবিকভাবেই আরও অস্বস্থি বাড়িয়েছে পর্ষদের। পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালের দাবি, কেউ বা কারা পর্ষদ তথা রাজ্য সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্যই এমনটা করেছেন। তিনি বলেন, “পরীক্ষাকেন্দ্রগুলিতে পরীক্ষার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা যদি এমন কোনও বিশ্বাসঘাতকতার কাজ করেন, তাহলে তাতে পর্ষদের কিছু করার নেই।” 

    কী ঘটেছে?

    সোমবার সকাল থেকেই সোশ্য়াল মিডিয়ায় ‘ডিএলএড- পার্ট টু এক্সামিনেশন’ লেখা একটি প্রশ্নপত্র ভাইরাল হয়। আর সোমবার থেকেই শুরু হয়েছে ডিএলএড। পরীক্ষার পর একাধিক পরীক্ষার্থী দাবি করেন, ওই প্রশ্নপত্রের (Question Paper) সঙ্গে ডিএলএডের প্রশ্ন ১০০ শতাংশ মিলে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী মানব মুখোপাধ্যায়

    সোমবার অরিন্দম খাঁড়া নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে হোয়াটসঅ্যাপের কিছু স্ক্রিনশট পোস্ট (Question Paper) করেন। তাতে দেখা যায়, বেলা ১০:৪৭ মিনিটে একগোছা প্রশ্নপত্র দেখা যাচ্ছে। সেগুলিই এদিনের পরীক্ষারই প্রশ্ন বলে দাবি করা হয়েছে। অথচ পরীক্ষা শুরু হয়েছে বেলা ১২টায়। পরীক্ষা চলে দুপুর ২টো পর্যন্ত। অর্থাৎ পরীক্ষা শুরুর আগেই প্রশ্ন ভাইরাল হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপেও!   

    প্রশ্নপত্র যাতে ফের ফাঁস (Question Paper) না হয়, সেই কারণে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করল পর্ষদ। পরবর্তী পরীক্ষাগুলির ক্ষেত্রে ডিএলএডের প্রশ্নপত্র সকাল ১১.১৫ মিনিটের আগে কোনও ভাবেই ভেনুগুলিকে দেওয়া যাবে না। এটা নিশ্চিত করতে হবে, সিল অবস্থাতেই ভেনুগুলো থানা বা কাস্টোডিয়াম থেকে প্রশ্নপত্র নেবে। সবাইকে নিশ্চিত করতে হবে যাতে প্রশ্নপত্র নিয়ে কোনও রকম অনিয়ম না হয়।

    এবার ডিএলএড প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দিল রাজ্য সরকার। কী ভাবে প্রশ্নপত্র সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল হল তা খতিয়ে দেখবে রাজ্য সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডি। ইতিমধ্যে গোটা বিষয়টি জানানো হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। নবান্নের নির্দেশেই সিআইডি তদন্ত করবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • MPOX: মাঙ্কিপক্সের নাম বদল করল ‘হু’, জানেন নতুন নাম কী?

    MPOX: মাঙ্কিপক্সের নাম বদল করল ‘হু’, জানেন নতুন নাম কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনা চলছিলই নাম বদলের। বাইডেন প্রশাসনের চাপও ছিল। অবশেষে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নাম বদল করল ‘মাঙ্কিপক্সের’ (MonkeyPox)। নতুন নাম হল ‘এমপক্স’ (MPOX)। বিশ্বের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ডেটায় (ICD-10) এবার থেকে ‘এমপক্স'(MPOX) নাম দেখা যাবে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ডেটাতেও (ICD-11) থাকবে একই নাম। 

    বিভিন্ন মহল থেকে এই ভাইরাসের নাম বদলের (MPOX) দাবি উঠতে থাকে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও ভাইরাসটির নাম পরিবর্তনের জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন। তাঁদের যুক্তি ছিল যে ভাইরাসটির নাম মাঙ্কিপক্স বলা ঠিক নয়। এমন নামের সঙ্গে বর্ণবিদ্বেষমূলক ভাবনা জড়িত রয়েছে। এই নামের জন্য আক্রান্ত রোগীরা অনেক ক্ষেত্রে টিকা পর্যন্ত নিতে চাইছিলেন না। ব্যাহত হচ্ছিল টীকাদানের কর্মসূচি। নড়ে চড়ে বসে সব মহল। দাবি উঠতে থাকে ‘মাঙ্কিপক্সের’ এমন একটা নাম হওয়া উচিত যেটি হবে বৈষম্যহীন এবং কারও উপর অপবাদ আরোপ করবে না। মাঙ্কিপক্সের (MPOX) নতুন নাম কী হতে পারে, সেই আবেদন জানিয়ে চলতি বছরের জুন মাসে ৩০ জন বিজ্ঞানী কে লিখিত পত্র দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

    বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মাঙ্কিপক্সের (MPOX) রোগী শনাক্ত হতে থাকে

    চলতি বছরের মে মাস থেকে উত্তর আমেরিকা ইউরোপ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মাঙ্কিপক্সের (MPOX) রোগী শনাক্ত হতে থাকে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই এই রোগে সংক্রমিত হয়েছেন প্রায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষ। এই ভাইরাসের কোন টিকা বা ওষুধ এখনও পর্যন্ত সেভাবে আবিষ্কার হয়নি। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছিল, স্মল পক্স বা গুটি বসন্তের জন্য যে টিকা ব্যবহার করা হয় মাঙ্কিপক্স প্রতিরোধে তা যথেষ্ট কার্যকর।

    এই ভাইরাস আক্রান্তদের জ্বর আসে, মাথাব্যথা হয়, ঘন ঘন ঘামতে থাকে রোগী, মাংসপেশীতে টান ধরে এবং রোগীর মধ্যে অবসাদ দেখা দেয়। প্রথম পর্যায়ে রোগীর জ্বর আসে, পাশাপাশি শরীরে দেখা যায় ফুসকুড়ি। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ভাইরাস (MPOX) সংক্রমণের সাথে অনেক মিল আছে গুটিবসন্তের। তবে এই ভাইরাস (MPOX) আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুর হার ১ শতাংশ বলেই জানা গেছে। বেশিরভাগ রোগী দুই থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠে বলে মার্কিন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: শীতকালে উজ্জ্বল ও ঝলমলে ত্বক পেতে মেনে চলুন এই পাঁচটি টিপস

    ভাইরাসের (MPOX) ইতিহাস

    প্রসঙ্গত, ১৯৫৮ সালে ‘মাঙ্কিপক্স’ (MPOX) ভাইরাস প্রথম শনাক্ত হয়েছিল ল্যাবরেটরিতে রাখা বানরের শরীরে। তাই এটি মাঙ্কিপক্স নামে তখন পরিচিতি পায়। ১৯৭০ সালে আফ্রিকার একটি দেশে মানবদেহে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত করা হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Migrant Workers: বাড়িওয়ালারা সিসিটিভি বসান, নিদান শ্রীনগর পুলিশের

    Migrant Workers: বাড়িওয়ালারা সিসিটিভি বসান, নিদান শ্রীনগর পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়িওয়ালারা বাড়ির চতুর্দিকে সিসিটিভি (cc tv) বসান। ভাড়াটেরা রাতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় যাবেন না। সম্প্রতি এই মর্মে কাশ্মীরের (Kashmir) বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটেদের পরামর্শ দিয়েছে শ্রীনগর পুলিশ। কাশ্মীরে কাজের খোঁজে গিয়ে জঙ্গিপনার বলি হচ্ছেন ভিন রাজ্যের শ্রমিকরা (Migrant Workers)। সেই হত্যালীলা বন্ধেই এমন নিদান শ্রীনগর পুলিশের। যাঁরা স্থানীয় নন, তাঁদের শ্রীনগর খালি করতে বলা হয়েছে বলে খবর ছড়িয়ে পড়েছিল। তাঁরা যাতে নিরাপদে তাঁদের বাড়িতে পৌঁছান, সেজন্যও তাঁদের নিয়োগকর্তাদের খোঁজ নিতে বলা হয়েছিল। সে খবর অস্বীকার করা হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে। শ্রীনগর পুলিশ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, এ খবরের কোনও সত্যতাই নেই। পুলিশ জানিয়েছে, পরিযায়ী শ্রমিকদের কেবল এটাই বলা হয়েছে যে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় রাতে ভ্রমণ না করতে। আর বাড়ির মালিকদের বলা হয়েছে বাড়িতে সিসিটিভি ক্যামেরা বসাতে। যেসব বাড়িতে পরিযায়ী শ্রমিকরা থাকেন, তাঁদের বাড়ির মালিকদেরই এটা করতে বলা হয়েছে।

    হত্যালীলা…

    গত কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে জম্মু ও কাশ্মীরে ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের (Migrant Workers) নিশানা করছে জঙ্গিরা। অক্টোবরে বিহারের বাসিন্দা ফুচকা বিক্রেতা অরবিন্দকুমার শাহকে শ্রীনগরে হত্যা করে জঙ্গিরা। উত্তর প্রদেশের পুলওয়ামায় খুন করা হয় পেশায় কাঠমিস্ত্রি সাগির আহমেদ। পরে কুলগামের ওয়ানপো এলাকায় গুলি করে খুন করা হয় বিহারের তিন শ্রমিককে। চলতি বছরেরই জুন মাসে চাদুরা এলাকায় মগ্রেপোরায় একটি ইটভাটার দুই বিহারি শ্রমিককেও খুন করা হয় একই কায়দায়।

    আরও পড়ুন: ফের বেঁফাস অখিল গিরি, অশীতিপর শিশিরকে কী ভাষায় আক্রমণ করলেন জানেন?

    জানা গিয়েছে, দক্ষিণ কাশ্মীরের অনন্তনাগ, সোপিয়ান, পুলওয়ামা ও কুলগাম জেলা এবং শ্রীনগর শহরে এই ধরনের হামলার ঘটনা বেশি ঘটছে। পুলিশ জানিয়েছে, নিরাপত্তার কারণেই বাড়িওয়ালাদের সিসিটিভি বসাতে বলা হয়েছে। ভাড়াটেদের বারণ করা হয়েছে রাতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় না যেতে। শীতের শুরুতেই দেশের বিভিন্ন অংশ থেকে শ্রমিকরা আসেন কাশ্মীরে। নানা কাজ থাকে এই সময়টায়। তাই বাড়তি দু পয়সা রোজগারের আশায় আসেন তাঁরা।

    এই প্রথম নয়, চলতি বছরেরই এপ্রিল মাসে উপত্যকার ডেপুটি কমিশনার একটি নির্দেশিকা জারি করেন। তাতে স্থানীয় দোকানদারদের দোকানের বাইরে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। যাতে তাঁদের দোকানে কেউ হামলা চালাতে না পারে, তাই এই ব্যবস্থার নিদান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share