Blog

  • Cow Smuggling Case:  অনুব্রত-কন্যার নামে জমির হদিশ!  বোলপুরের বিএলআরও অফিসে কী পেল সিবিআই?

    Cow Smuggling Case: অনুব্রত-কন্যার নামে জমির হদিশ! বোলপুরের বিএলআরও অফিসে কী পেল সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোলপুরের জমি রেজিস্ট্রি অফিসে তল্লাশি চালিয়ে অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যার নামে জমির হদিশ পেল সিবিআই। মঙ্গলবার সকালে সিবিআইয়ের (CBI)দুই সদস্যের এক প্রতিনিধি দল বোলপুরে অ্যাডিশনাল ডিস্ট্রিক্ট সাব রেজিস্ট্রার অফিস হানা দেয়। একেবারে অফিস খোলার সঙ্গে সঙ্গেই আসেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। 

    আরও পড়ুন: পার্থ-কাণ্ডে এবার উঠে এল এক ব্যাঙ্ক দম্পতির নাম! কালো টাকা সাদা করতে এরাই কি সাহায্য করত ?

    গোয়েন্দা সূত্রে খবর, অফিসের যেখানে দলিল সহ বাড়ি-জমির কাগজপত্র সার্চিং করা হয়, সেখানেই যান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। অনুব্রত মণ্ডল সহ তাঁর কয়েকজন আত্মীয়ের যে সমস্ত বাড়ি-জমির নথি গোয়েন্দাদের কাছে এসেছে, সেগুলি কবে কেনা হয়েছে বা মালিকানা হস্তান্তর হয়েছে, সেটাই গোয়েন্দারা সার্চিং করে দেখেন। একেবার সার্চিং দফতরে কর্মীকে কম্পিউটারের সামনে বসিয়ে কোন সম্পত্তি কবে, কার থেকে, কত দামে কেনা হয়েছিল এবং বর্তমান মালিক কে তার খোঁজ নেন গোয়েন্দারা।

    আরও পড়ুন: বাম-বিজেপি নেতাদের সম্পত্তি বৃদ্ধি সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে নয়া মোড়! কী হল আদালতে?

    সিবিআই সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে একাধিক নথি আধিকারিকরা পেয়েছেন। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টে পর্যন্ত ছ’ঘণ্টা ধরে তাঁরা বিভিন্ন নথিপত্র খুঁটিয়ে পরীক্ষা করেন। এর পর তাঁরা ওই দফতর থেকে বেরিয়ে যান। বোলপুরের জমি রেজিস্ট্রি অফিসে নথিপত্র ঘেঁটে দেখার সময় সুকন্যার জমি ও সম্পত্তির হদিশ মেলে। অনুব্রতের মেয়ে সুকন্যা ছাড়াও তাঁদের ঘনিষ্ঠদের স্থাবর সম্পত্তি ঠিক কত, সে সম্পর্কে তথ্য  খতিয়ে দেখেন তদন্তকারীরা।

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, বোলপুরের বল্লভপুর এলাকায় ০.৬২ একর জমির সন্ধান মিলেছে সুকন্যার নামে। সিবিআই আধিকারিকরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন। অনুব্রতের দেহরক্ষী সহগল হোসেনের নামেও কোনও জমি আছে কি না, তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সহগল এখন সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন। পাশাপাশি বীরভূমের একাধিক চালকলের লিজের কাগজপত্রও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anna Mani: ‘ওয়েদার উম্যান অফ ইন্ডিয়া’- কে ১০৪তম জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানাল গুগল ডুডল 

    Anna Mani: ‘ওয়েদার উম্যান অফ ইন্ডিয়া’- কে ১০৪তম জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানাল গুগল ডুডল 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০৪তম জন্মবার্ষিকীতে আন্না মনিকে শ্রদ্ধা জানাল গুগল ডুডল (Google Doodle)। কে এই আন্না মনি (Anna Mani)? তিনিই ভারতের প্রথম মহিলা যিনি আবহাওয়াবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তাঁর সময়ে সেই কাজ ছিল অভাবনীয়। সেই কারণেই তাঁকে ‘ওয়েদার উম্যান অফ ইন্ডিয়া’ (Weather Woman of India) বলেও ডাকা হয়। 

    ১৯১৮ সালে কেরলে একটি সিরিয়ান খ্রিস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, আন্না মনি। ১২ বছর বয়সের মধ্যে পাববিক লাইব্রেরিতে প্রায় সব বই পড়ে নিয়েছিলেন তিনি। বই পড়ায় বিশেষ আগ্রহ ছিল তাঁর।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট

    হাইস্কুলের পর তিনি উইমেনস ক্রিশ্চিয়ান কলেজে ইন্টারমিডিয়েট সায়েন্স কোর্স করেন। তাঁর পরিবারের আট ভাইবোনের মধ্যে সপ্তম ছিলেন তিনি। মাদ্রাজের প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে অনার্স সহ বিজ্ঞানের স্নাতক সম্পন্ন করেন। স্নাতক হওয়ার পর তিনি এক বছর ডব্লিউসিসি-তে অধ্যাপনা করেন এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, ব্যাঙ্গালোরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য বৃত্তি লাভ করেন। আন্না মনি পদার্থবিদ এবং অধ্যাপক সি ভি রমনের অধীনে রুবি এবং হীরার অপটিক্যাল বৈশিষ্ট্য নিয়ে গবেষণা করেন।  ১৯৪২ এবং ১৯৪৫ সালের মধ্যে তিনি প্রায় পাঁচটি গবেষণা পত্র তৈরি করেন ও পিএইচডি সম্পন্ন করেন। ১৯৪৮ সালে আবহাওয়া দফতরের জন্য কাজ শুরু করেন। সেখানে তিনি আবহাওয়ার যন্ত্রপাতি ডিজাইন ও তৈরি করতে সহায়তা করেছিলেন। তিনি ১৯৫৩ সালে বিভাগীয় প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন।

    আরও পড়ুন: ‘অনুব্রতকে জামিন দিন, না হলে…’ হুমকি-চিঠি সিবিআইয়ের বিচারককে!

    ১৯৫০ এর দশকে সৌর বিকিরণ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রগুলোর একটি নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরবর্তীকালে কালে তিনি ভারতের আবহাওয়া অধিদফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল হন এবং জাতিসংঘের বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থায় বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হন। অবসর গ্রহণের পর বেঙ্গালুরুতে রামন গবেষণা ইনস্টিটিউটের ট্রাস্টি হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি নিজেও একটি সৌর ও বায়ু শক্তি ডিভাইস তৈরির কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আজ সেই মহান ব্যক্তিকে সম্মান জানাল গুগল।     

    এমন ভাবেই ডুডলের মাধ্যমে বিশেষ দিনে বিশেষ ব্যক্তিত্বদের সম্মান জানায় গুগল। আজও তার অন্যথা হল না। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Rajnath Singh at Tashkent: এসসিও-র বৈঠকে যোগ দিতে তাসখন্দে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং

    Rajnath Singh at Tashkent: এসসিও-র বৈঠকে যোগ দিতে তাসখন্দে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসসিও-র (SCO) প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Defence Minister) পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দেবেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। উজবেকিস্তানের তাসখন্দে ওই বৈঠক হবে ২৪ অগাস্ট। সরকারের তরফে জারি করা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রাজনাথ সিং উজবেকিস্তানের তাসখন্দে (Tashkent) যাচ্ছেন এসসিওর বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিতে।

    সেপ্টেম্বর মাসে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে অনুষ্ঠিত হবে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন, সংক্ষেপে এসসিও-র (SCO) বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও চিনের (China) প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, ভারত, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং কাজাখস্তান এই আটটি দেশ সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের পূর্ণ সদস্য। চলতি বছরের প্রথম দিনে তিন বছরের মেয়াদে এই আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর নয়া সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়েছেন ঝাং মিং। তিনি জানান, সংগঠনের সম্ভাবনা ও কর্তৃত্ব বৃদ্ধির পাশাপাশি আঞ্চলিক শান্তি স্থিতিশীলতা সুনিশ্চিত করা, দারিদ্র হ্রাস এবং খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করাও তাঁর উদ্দেশ্য।

    আরও পড়ুন : এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    জানা গিয়েছে, সমরখন্দে এসসিও-র বার্ষিক সম্মেলনে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকে এবার আমন্ত্রণ জানানো হবে। চলতি বছরের ১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর বার্ষিক এই সম্মেলন হওয়ার কথা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এই সম্মেলনে যোগ দেবেন। সেখানেই মুখোমুখি হবেন মোদি এবং জিনপিং। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পর্যায়ের এই বার্ষিক সম্মেলনে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে সদস্য দেশগুলির মধ্যে। সম্মলেন রাজনাথের ভাষণ দেওয়ার কথা ২৪ তারিখে। তাসখন্দ সফরে রাজনাথ আয়োজক দেশ উজবেকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী লেফটেন্যান্ট জেনারেল বাখোদির কুরবানভের (Bakhodir Kurbanov) সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। পরে রাজনাথ সেখানে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করবেন। সাক্ষাৎ করবেন প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও। এসসিও-র স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হয়ে গিয়েছে আগেই। ওই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই। সন্ত্রাসবাদ ও মাদক পাচারের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন : বিশ্বের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে ভারতকে আরও শক্তিশালী হতেই হবে, বললেন রাজনাথ

     

  • Supertech Twin Tower: চোখের পলকে ধূলিসাৎ! ১০০ মিটার উচ্চতার ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে

    Supertech Twin Tower: চোখের পলকে ধূলিসাৎ! ১০০ মিটার উচ্চতার ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়ডা সেক্টর ৯৩এ-তে (Noida Sector 93-A) অবস্থিত ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ (Supertech twin Tower) ভেঙে ফেলার তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে। ঠিক করা হয়েছে, ২৮ অগাস্ট দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে ও়ড়ানো হবে ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’। এটি একটি গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেসওয়ের ধারে ৪০ তলা উঁচু জোড়া বহুতল। ইতিমধ্যই টুইন টাওয়ার ভেঙে ফেলার প্রাথমিক কাজগুলো সেরে ফেলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের তরফে ২৮ অগাস্ট এই টাওয়ার ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে টাওয়ার ধ্বংস করা হবে

    জানা গিয়েছে, ১০০ মিটার লম্বা টুইন টাওয়ার ভাঙার জন্য ব্যবহার করা হবে ৩৫০০ কেজি বিস্ফোরক। এই বিল্ডিংয়ে প্রায় ৯৪০০ টি জায়গায় গর্ত করে সেখানে ওই বিস্ফোরক ভরে দেওয়া হবে। তারপর এক ঝটকায় এটিকে ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলা হবে। ইতিমধ্যেই সেই বিস্ফোরক পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: হাইড্রোজেনে চলবে বাস! লঞ্চ করা হল ভারতের প্রথম হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল বাস

    কেন ভেঙে ফেলা হচ্ছে

    সুপারটেকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। গ্রেটার নয়ডায় নির্মাণ সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন করে ওই বিশালাকৃতির জোড়া টাওয়ার তৈরি করা হয়েছে। ফলে গত বছরেই টাওয়ার দুটি গুঁড়িয়ে ফেলতে নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।

    এছাড়াও জানা গিয়েছে, সেক্টর ৯৩এ-তে অবস্থিত টাওয়ারটির কাছাকাছি বসবাসকারী প্রায় ৫ হাজার বাসিন্দাদের সকাল ৭টার দিকেই তাদের বাড়ি থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে। এরপর তারা বিকেল ৪ টের পরেই সেই জায়গায় যেতে পারবেন। ২ হাজার ৫০০ টি যানবাহন সেই জায়গা থেকে সরানো হবে। নয়ডা-গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেসওয়ে দুপুর ২টা ১৫ থেকে ২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত যানবাহন চলাচলের জন্য বন্ধ থাকবে। সেখানে নিরাপত্তা কর্মীও ওই দিন প্রচুর পরিমাণে এলাকায় মোতায়েন করা থাকবে। জরুরি পরিষেবার মধ্যে ফায়ার টেন্ডার এবং অ্যাম্বুলেন্স সেখানে রাখা হবে। এর পাশাপাশি, কাছাকাছি এলাকায় মানুষ, যানবাহন এবং এমনকি পশুদের প্রবেশও নিষিদ্ধ করা হবে। 

  • India At UNSC: চিনের দ্বিচারিতা নিয়ে রাষ্ট্রসংঘে সরব ভারত! জানেন কী বললেন রুচিরা কম্বোজ?

    India At UNSC: চিনের দ্বিচারিতা নিয়ে রাষ্ট্রসংঘে সরব ভারত! জানেন কী বললেন রুচিরা কম্বোজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে চিনকে একহাত নিল ভারত। সোমবার নিরাপত্তা পরিষদের ওই বৈঠকে নয়াদিল্লি স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে, একতরফা ভাবে সীমান্তে স্থিতাবস্থা বদলের চেষ্টা আঞ্চলিক নিরাপত্তায় বড়সড় ধাক্কা দেবে। এদিন ‘যৌথ নিরাপত্তা’ ও ‘বিশ্ব শান্তি’ নিয়ে  বৈঠকে বসে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ (UNSC)। সন্ত্রাস বিরোধী লড়াইয়ে চিনের নীতি তুলে ধরে ভারতের তরফে আক্রমণ শানানো হয়। পাশাপাশি বলপূর্বক অন্য দেশের সার্বভৌমত্ব খণ্ডন করার প্রসঙ্গ তুলেও চিনকে তোপ দাগে ভারত। অবশ্য কোনও ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রসংঘে নিযুক্ত ভারতীয় দূত রুচিরা কম্বোজ চিনের নাম উল্লেখ করেননি। 

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসে নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির পদে রয়েছে চিন। এদিনের বৈঠকও তাদেরই উদ্যোগ। কিন্তু আলোচনায় বেজিংকে কোণঠাসা করে দেন রাষ্ট্রসংঘে ভারতের প্রতিনিধি রুচিরা। তিনি বলেন, ’যেকোনও দেশ যদি জবরদস্তিমূলক বা একতরফা পদক্ষেপের মাধ্যমে বল প্রয়োগ করে স্থিতাবস্থা পরিবর্তন করতে চায়, তাহলে তা সাধারণ নিরাপত্তার অবমাননা। সাধারণ নিরাপত্তা তখনই সম্ভব যখন দেশগুলি একে অপরের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সম্মান করবে।  যেমন তারা আশা করে যে তাদের নিজস্ব সার্বভৌমত্বকে সম্মান করা হবে, তেমনই তাদেরকেও অন্য দেশের সার্বভৌমত্ব মানতে হবে।”

    আরও পড়ুন: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার হানাদার ড্রোন ‘এমকিউ-৯ রিপার’! জানেন এর ক্ষমতা?

    সন্ত্রাসবাদ থেকে সীমান্ত বিবাদ ইস্যুতে এদিন বেজিংয়ের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে ভারত। রুচিরা কম্বোজের কথায়, “সাধারণ নিরাপত্তা তখনই সম্ভব যখন দেশগুলো অন্যদের সাথে স্বাক্ষরিত দ্বিপাক্ষিক বা বহুপাক্ষিক চুক্তিগুলোকে সম্মান করবে। উভয়পক্ষ দ্বারা গৃহীত সেইসব ব্যবস্থাকে বাতিল করার জন্য একতরফা পদক্ষেপ করবে না। সাধারণ নিরাপত্তা তখনই সম্ভব যখন সন্ত্রাসবাদের মতো হুমকির বিরুদ্ধে সব দেশ একসঙ্গে রুখে দাঁড়াবে এবং এই ইস্যুতে দ্বিচারিতা করবে না।” উল্লেখ্য, গালওয়ান সংঘর্ষের (Galwan clash) সময় থেকেই লাদাখে পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠেছে। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে ১৬ দফা আলোচনা হলেও জোট খোলেনি। সীমান্ত বিবাদ মেটাতে সেই অর্থে বড় কোনও সাফল্যও মেলেনি। সম্প্রতি রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের মঞ্চে ভারত আবদুল রউফ আজহারকে বিশ্বসন্ত্রাসবাদী তকমা দেওয়ার আর্জি জানায়। তার বিরোধিতা করে চিন। 

  • Viral Video: জাগুয়ার ও কুমিরের ভয়ঙ্কর লড়াই! জিতল কে?

    Viral Video: জাগুয়ার ও কুমিরের ভয়ঙ্কর লড়াই! জিতল কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে জলে কুমির, ডাঙায় বাঘ! ডাঙায় হিংস্র প্রাণীদের মধ্যে, সিংহ, বাঘ, চিতাকে ভয়ঙ্কর শিকারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যারা মুহূর্তের মধ্যে অন্যান্য প্রাণীকে তাদের শিকারে পরিণত করে। আবার, জলে বসবাসকারী প্রাণীদের মধ্যে কুমিরকে হিংস্র শিকারী হিসাবে ধরা হয়। কুমির, জল এবং তার বাইরে উভয় জায়গাতেই শিকার করতে পারে। কিন্তু, বাঘ আর কুমিরের মধ্যে লড়াই হলে? সম্প্রতি একটি জাগুয়ার ও কুমিরের ভিডিও ক্রমশ ভাইরাল হচ্ছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, জঙ্গলের দুই হিংস্র শিকারী কীভাবে সংঘর্ষ করে চলেছে। তবে জিতল কে ? 

    ভিডিও-তে দেখা গিয়েছে, গভীর অরণ্যের মাঝে শান্ত এক নদী, রৌদ্রজ্জ্বল আবহাওয়া। আর নদীতেই রয়েছে একটি কুমির। অন্যদিকে এক জাগুয়ার তার শিকার করার জন্য সময়ের অপেক্ষা করছিল এবং সময় বুঝেই হঠাৎ নদীর ভিতরে কুমিরটিকে আক্রমণ করে ফেলে। তারপরই দেখা গেল মরা-বাঁচার লড়াই। 

    কথায় আছে না, ‘জোড় যার, মুলুক তার’। একথারই বাস্তব উদাহরণ হল এই ঘটনাটি। আসলে গায়ে জোড় থাকলে যে খাদকও শিকার হয়ে যেতে পারে, সেই ঘটনারই সাক্ষী হল গোটা বিশ্ব। ঝোপঝােড়ে লুকিয়ে থাকা জাগুয়ারটি ধীরে ধীরে কুমিরটিকে লক্ষ করে এগিয়ে যাচ্ছে। এরপর হঠাৎ একটা বিশাল লাফ দিয়ে কুমিরের ঘাড়ে দিল এক কামড়। নিজেকে বাঁচানোর খুব একটা সুযোগই পেল না কুমিরটি। এই ভিডিওর শেষে আপনি দেখতে পাবেন এই রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে কে জিতেছে। এই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় আতঙ্ক তৈরি করছে এবং এই ভিডিওটি দেখে মানুষ বেশ অবাক হয়েছে। এর পাশাপাশি মানুষ নানা ধরনের প্রতিক্রিয়াও দিয়েছেন।

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ৪২ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে দুটি হিংস্র বন্য প্রাণীকে বেঁচে থাকার জন্য ভয়ানক যুদ্ধ করতে দেখা যায়। সোমবার ফিগেন নামে একজন সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিওটি শেয়ার করেছেন। তবে ভিডিওটি মূলত দুই বছর আগে ভাসি হায়াতলার নামে অন্য একজন ইউজার টুইটারে পোস্ট করেছিলেন, তবে এখন এটি ভাইরাল হচ্ছে। ভিডিওটি শেয়ার করার পর থেকে ২.৬ মিলিয়ন ভিউ এবং ২৭০০০- এর বেশি লাইক পেয়েছে। প্রায় ৪৮০০ ব্যবহারকারী টুইটারে ভিডিওটি শেয়ার করেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: দুধের গাড়ি উল্টে যেতেই বেরলো পাল-পাল গরু! ‘পাচারের নয়া পন্থা’, আক্রমণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: দুধের গাড়ি উল্টে যেতেই বেরলো পাল-পাল গরু! ‘পাচারের নয়া পন্থা’, আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখনও সক্রিয় গরু পাচার (Cow Smuggling) চক্র। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নির্দেশে নতুন পথ খুঁজে বার করছেন পুলিশ (Police) আধিকারিকরা। পুরুলিয়ায় (Purulia) দুধের কন্টেনার (Milk Container) উল্টে উদ্ধার হয়েছে বেশ কয়েকটি গরু (Cattle)। তার পরেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবার পর পর দুটি ভিডিও ট্যুইট করে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ শানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    এদিন সাত সকালে পুরুলিয়া-বাঁকুড়া ৬০ এ জাতীয় সড়কে আচমকাই উল্টে যায় একটি দুধের কন্টেনার। কন্টেনারের বাইরে আমূল লেখা দেখে অন্তত তাই ভেবেছিলেন স্থানীয়রা। দুর্ঘটনাগ্রস্ত কন্টেনারটির দরজা খুলতেই সিং দুলিয়ে বের হতে থাকে একের পর এক গরু। উদ্ধার হয় ১৭টি গরু। দেহ উদ্ধার হয় পাঁচটির। উত্তর প্রদেশের নম্বর প্লেট থাকা ওই দুধের গাড়ির চালক ও খালাসিকে আটক করেছে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে, গরুগুলি বিহারের ঔরঙ্গাবাদের একটি হাট থেকে কলকাতায় নিয়ে আসা হচ্ছিল। পাচার নয়, কৃষি কাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্যেই সেগুলি নিয়ে আসা হচ্ছিল বলে দাবি চালক ও খালাসির। তাদের দাবি সত্যি কিনা, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে চালক ও খালাসি স্বীকার করেছে, গরু পাচার নিয়ে পুলিশি কড়াকড়ির জেরে এভাবে দুধের কন্টেনারে করে গরু নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

    আরও পড়ুন : অনুব্রত একজন মাফিয়া, মমতার প্রশ্রয়ে ওর বাড়বাড়ন্ত, বললেন শুভেন্দু

    দুধের কন্টেনার থেকে গরু উদ্ধার হতেই হইচই পড়ে যায় রাজ্যজুড়ে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ট্যুইটবাণে বিদ্ধ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর কটাক্ষ, গরু পাচার বন্ধে কড়াকড়ি শুরু হতেই নয়া কৌশল অবলম্বন করেছে পাচারকারীরা। একটি ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু লেখেন, পশ্চিমবঙ্গে এখনও কোটি কোটি টাকার গরু পাচার চক্র সক্রিয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নির্দেশ বিএসএফ স্ক্রু টাইট দিয়েছে। তাই গরু পাচারের পরীক্ষিত পদ্ধতিগুলো আর কাজ করছে না। পুরানো পদ্ধতিতে গরু পাচার কঠিন হয়ে পড়েছে।

    দ্বিতীয় ট্যুইটবাণে শুভেন্দু লেখেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ পুলিশকে গরু পাচারের আদর্শ উপায় আবিষ্কার করতে বলেছেন। পুষ্পা চলচ্চিত্র থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে পুরুলিয়ায় আমুলের দুধের গাড়িতে করে গরু পাচার হচ্ছিল। গাড়িটি রাস্তা থেকে পিছলে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হওয়ায় বিষয়টি প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    [tw]<blo


    ckquote class=”twitter-tweet”>

    The multi-crore cattle smuggling syndicate is still active in WB. @BSF_India has tightened the screws under Hon’ble Home Minister Shri @AmitShah Ji’s able supervision. The tried & tested formulas have now failed. It has become extremely difficult to smuggle cattle using old ways: pic.twitter.com/K85NsjlaBT

    — Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) August 23, 2022

    [

    প্রসঙ্গত, গরু পাচার মামলায় সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। ওই মামলায় তদন্ত করতে গিয়ে চোখ কপালে ওঠার জোগাড় তদন্তকারীদের। এমনই আবহে দুধের কন্টেনার উল্টে গরু উদ্ধারের ঘটনায় পাচারকারীদের হাতই দেখছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি।

     

  • Achinta Sheuli Exclusive: ‘জেরেমি না আমি, সময়ই বলবে! যে যোগ্য সেই যাবে প্যারিস,’ অকপট অচিন্ত্য

    Achinta Sheuli Exclusive: ‘জেরেমি না আমি, সময়ই বলবে! যে যোগ্য সেই যাবে প্যারিস,’ অকপট অচিন্ত্য

    ঈষিকা বন্দ্যোপাধ্যায়: ফিনিশিং লাইন এখনও অনেকটা দূরে। সাফল্যের শেষ স্টপেজ কমনওয়েলথ গেমসের (Commonwealth Games 2022) সোনার পোডিয়াম নয়। সেটা অতীত। চাঁদের পাহাড় অলিম্পিক্স। আসন্ন প্যারিস অলিম্পিক গেমস (Paris Olympics) এরিনায় দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করাই এখন আশু লক্ষ্য বাংলার ভারোত্তলক অচিন্ত্য শিউলির (Achinta Sheuli)। মাধ্যমকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জানালেন বাংলার সফল ভারোত্তলক।

    চরম দারিদ্রের মধ্যে বেড়ে ওঠা অচিন্ত্য জীবনে ধীরে-চলো নীতিতেই বিশ্বাসী। তাঁর কথায়, “Slow and Steady wins the race: সোনা তো দূর-অস্ত, আগে তো যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। ২০২৪ সালে প্যারিস অলিম্পিক গেমসে (2024 Paris Olympic Games) খেলতে গেলে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে (World Championship) ভালো ফল করতে হবে। সেখানেই মিলবে অলিম্পিক্সের ছাড়পত্র।”

    বিশ্ব ভারোত্তলন চ্যাম্পিয়নশিপে তাহলে প্রধান প্রতিপক্ষ কে? বন্ধু জেরেমি? মানতে নারাজ ২০ বছর বয়সি হাওড়ার ছেলে। তাঁর কথায়, “এটা কোনও সমস্যা নয়। বরং এই লড়াই দুজনকে আরও ভালো খেলতে উৎসাহ দেবে। বেশ মজাও হবে। আমরা একসঙ্গে অনুশীলন করব। আবার একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করব। দুজনেই জিততে চাই। যে ভালো পারফরম্যান্স করবে সেই অলিম্পিক্সে সুযোগ পাবে। যোগ্যতম জায়গা করে নেবে। আমাদের বন্ধুত্ব একরকমই থাকবে।”

    এক ফ্রেমে জেরেমি ও অচিন্ত্য

    কমনওয়েলথের আসর থেকে দুজনেই সোনা এনে দিয়েছেন। দুই বন্ধুরই পাখির চোখ প্যারিস অলিম্পিক গেমস। কিন্তু নিয়মের ফাঁদে যে কোনও একজনই অলিম্পিক্সে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন। জেরেমি (Jeremy Lalrinnunga) কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জয় করেন পুরুষদের ৬৭ কিলোগ্রাম ওজন বিভাগে। আর অচিন্ত্য ৭৩ কিলোগ্রাম ভারোত্তলন বিভাগে।  প্রসঙ্গত যে ৬৭ কেজি বিভাগে লড়াই করেন জেরেমি সেই বিভাগটি তুলে দিচ্ছে আন্তর্জাতিক ওয়েটলিফটিং ফেডারেশন। ফলে ১৯ বছর বয়সি জেরেমিকে এবার থেকে লড়তে হবে ৭৩ কেজি বিভাগে। ফলে অলিম্পিক গেমসের জন্য ‘সম্মুখ সমরে’ দুই বন্ধু।

    নিজের লক্ষ্যে অবিচল অচিন্ত্য বলেন, “প্রতিপক্ষ যে-ই হোক আমি নিজের সর্বস্ব দিয়ে লড়াই করব। সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। কমনওয়েলথে মোট ৩১৩ কেজি ওজন তুলেছিলাম। এবার টার্গেট ৩৪০ কেজি ওজন তোলা। সে জন্যই আমেরিকায় প্রশিক্ষণ নিতে যাচ্ছি। সেখানে আমার সঙ্গে দিদি মীরাবাঈ (Mirabai Chanu), জেরেমি সকলে থাকবে। নিজের ভুল-ত্রুটিগুলি শুধরে নেওয়া যাবে।”

    আরও পড়ুন: অচিন্ত্য না জেরেমি! জানেন অলিম্পিকে ভারতের প্রতিনিধি কে

    বুধবারই ভারতের সিনিয়র ভারোত্তলকদের বিশেষ অনুশীলনের জন্য আমেরিকা পাঠানো হচ্ছে। প্রায় এক মাসের মতো স্ট্রেন্থ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচের তত্ত্বাবধানে শিবির হবে তাঁদের। আমেরিকার সেইন্ট লুইসে তাঁদের বিশেষ ট্রেনিং দেবেন ড.অ্যারন হরশিগ। ২০২০ থেকে তাঁর অধীনে ট্রেনিং নিয়েছেন মীরাবাঈ চানু। সেখানেই এবার নিজেদের ঝালিয়ে নেবেন অচিন্ত্য, জেরেমিরা। তাই এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে নামছেন না তাঁরা।

    হাওড়ার দেউলপুরে মাটির বাড়িতে বেড়ে ওঠা। মা জরির কাজ করে সংসার চালান কোনওক্রমে। সাপ্তাহিক রোজগার পাঁচশো টাকা। তা-ও নিয়মিত নয় সেই কাজ। দাদা এখন দমকল দফতরের অস্থায়ী কর্মী। ছোট থেকেই লড়াই করে বড় হয়েছেন অচিন্ত্য। তাঁর লড়াই সকলকে প্রেরণা যোগাবে বলে ট্যুইট করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। অচিন্ত্য বললেন, “মোদিজি অসাধারণ। কমনওয়েলথ গেমসে নামার আগে তাঁর ফোন মনের জোর অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছিল। সেনার চাকরি আমাকে সাহস জুগিয়েছে। পুষ্টিকর খাবার খেতে সাহায্য করেছে। সাফল্যের জন্য পরিশ্রম যেমন জরুরি, তেমন দরকার ধৈর্যও । শুধু পরিশ্রম করলে হবে না, তার সঙ্গে ধৈর্য না থাকলে সাফল্য পাওয়া কঠিন।”

  • Cattle Smuggling Threat Letter: ‘অনুব্রতকে জামিন দিন, না হলে…’ হুমকি-চিঠি সিবিআইয়ের বিচারককে!

    Cattle Smuggling Threat Letter: ‘অনুব্রতকে জামিন দিন, না হলে…’ হুমকি-চিঠি সিবিআইয়ের বিচারককে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই (CBI) হেফাজতে রয়েছেন তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal)। তবে সক্রিয় তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গোরা। ওয়াকিবহাল মহলের এহেন ধারণার কারণ একটি হুমকি চিঠি। আসানসোলের (Asansole) সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের বিচারকের কাছে আসা ওই চিঠিতে লেখা, অনুব্রত মণ্ডলকে গরু পাচার মামলায় (Cow Smuggling Case) জামিন দিতে হবে। না হলে খোদ বিচারককেই ফাঁসিয়ে দেওয়া হবে মাদক মামলায়।

    গরু পাচার মামলায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রত। আপাতত তিনি রয়েছে সিবিআই হেফাজতে। চলছে আইনি প্রক্রিয়াও। খুব শীঘ্রই হয়তো তাঁর জামিনের আবেদন জমা পড়বে আদালতে। এমতাবস্থায় অনুব্রতর জামিন চেয়ে হুমকি চিঠি  পাঠানো হয়েছে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের বিচারকের কাছে। কেন্দ্রীয় ওই তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, গরু পাচার মামলায় অনুব্রতকে জামিন দিন, নয়তো সপরিবার মাদক মামলায় ফাঁসানো হবে বলে লেখা হয়েছে ওই চিঠিতে।

    আরও পড়ুন : আরও ৪ দিন সিবিআই হেফাজতে কেষ্ট মণ্ডল, আবার শুনতে হল ‘গরু চোর’ স্লোগানও!

    আসানসোলের সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী ২০ অগাস্ট এই হুমকি চিঠি পেয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন। যিনি চিঠি পাঠিয়েছেন, তিনি জনৈক বাপ্পা চট্টোপাধ্যায়। চিঠিতে তাঁর নাম লেখা থাকলেও, পরিচয় নেই। সোমবার জেলা জজকে চিঠি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়েছিলেন তিনি। ঘটনাটি জানিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকেও।

    ওই বিচারক চিঠি লিখে জানিয়েছেন, তাঁকে লেখা হুমকি চিঠিতে তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে মাদক মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেওয়া হয়েছে। তিনি লিখেছেন, কিছুটা আশঙ্কার সঙ্গে জানাচ্ছি, জনৈক বাপ্পা চট্টোপাধ্যায় এই আদালতের অফিসার ইন-চার্জকে চিঠি দিয়ে হুমকি দিয়েছেন। তাঁর দাবি, অনুব্রত মণ্ডলকে জামিন না দেওয়া হলে আমার পরিবারকে মাদক মামলায় ফাঁসানো হবে।

    আরও পড়ুন : বোলপুরে ফের সিবিআই হানা, এবার অনুব্রত ঘনিষ্ঠ পুরকর্মীর বাড়িতে তদন্তকারীরা

    দিন কয়েক আগে অনুব্রত মণ্ডল প্রসঙ্গে খোদ মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, একজন অনুব্রত গ্রেফতার হলে হাজার হাজার অনুব্রত রাস্তায় নামবে। তার পরেই এই হুমকি চিঠির ঘটনায় সিঁদুরে মেঘ দেখছে রাজ্যের রাজনৈতিক মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pakistan: পাকিস্তানে শিখ মহিলাকে অপহরণ করে ধর্ষণ ও ধর্মান্তকরণ, জয়শঙ্করের হস্তক্ষেপ দাবি

    Pakistan: পাকিস্তানে শিখ মহিলাকে অপহরণ করে ধর্ষণ ও ধর্মান্তকরণ, জয়শঙ্করের হস্তক্ষেপ দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সাম্প্রদায়িক হিংসার শিকার পাকিস্তানের (Pakistan) সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। দিনা কৌর (Dina Kaur) নামে এক শিখ (Sikh) মহিলাকে জোর করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ (Convertion) করতে বাধ্য করা হয়। ২০ অগাস্ট ঘটনাটি ঘটেছে খাইবার পাখতুনখার বানার জেলায়। প্রথমে ওই মহিলাকে ধর্ষণ করা হয়, তারপর সেই অপহরণকারীর সঙ্গে পুলিশ এবং প্রশাসনের সামনেই জোর করে ওই মহিলার বিয়ে দেওয়া হয়। 

    এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। শিখ সম্প্রদায় বিক্ষোভে সামিল হয়েছে। সোমবার এই নিয়ে একটি বিবৃতি জারি করেছে জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন। বিবৃতিতে বলা হয়, যেসব শিখরা ভারতের বাইরে থাকছেন, তাঁরা খারাপ অবস্থায় রয়েছেন।

    আরও পড়ুন: তিনদিনের স্বস্তি, আগাম জামিন মঞ্জুর ইমরান খানের, গ্রেফতার করা যাবে না ২৫ অগাস্ট অবধি

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশনের (NCM) চেয়ারম্যান ইকবাল সিং লালপুরা ভারতের বিদেশমন্ত্রীকে (S Jaishankar) বিষয়টিতে হস্তক্ষেপের অনুরোধ জানিয়েছেন। এরকম ঘটনা যাতে ভবিষ্যতে আর না ঘটে সে বিষয়টি দেখার অনুরোধ জানিয়েছেন। পাকিস্তানে শিখদের সুরক্ষাকে নিশ্চিত করা হোক।” 

    সংখ্যালঘু সংগঠনের তরফ থেকে এই বিবৃতি আসার আগে, ভারতীয় জনতা পার্টির (BJP) নেতা মনজিন্দর সিং সিরসা (Manjinder Singh Sirsa) বিদেশ মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব জেপি সিংয়ের সঙ্গে দেখা করেন। দিনা কৌরকে অপহরণ এবং জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করার বিষয়ে পাকিস্তান হাইকমিশনারকে তলব করার অনুরোধ করেন।

    আরও পড়ুন: বিলম্বিত বোধোদয় পাকিস্তানের! কাশ্মীর নিয়ে কী বললেন শাহবাজ শরিফ জানেন? 

    সিরসা বলেন, “আমরা পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার বিষয়টি আন্তর্জাতিকস্তরে উত্থাপন করার জন্য বিদেশ মন্ত্রককে অনুরোধ করেছি। জেপি সিং জি আমাদের এই বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।” 

    বিজেপি নেতা আরও বলেন, “নির্যাতিতার বাবা গুরুচরণ সিং থানায় গেলেও পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। শিখ সম্প্রদায়ের চাপ সত্ত্বেও, পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি। এমনকি পুলিশ, মেয়ের সঙ্গে বাবা- মাকে দেখা করতেও বাধা দেয়।”

LinkedIn
Share