Blog

  • Russia: রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনা নিয়ে পশ্চিমি দেশগুলিকে জবাব পীযূষ গোয়েলের

    Russia: রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনা নিয়ে পশ্চিমি দেশগুলিকে জবাব পীযূষ গোয়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি ইস্যুতে পশ্চিমের দেশগুলিকে (western countries) একহাত নিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush goyal)। ফের একবার জানিয়ে দিলেন, দেশের স্বার্থ রক্ষার্থে ভারত যা সঠিক তাই করবে। 

    ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের জেরে ইউরোপের পাশাপাশি আমেরিকাও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুতিনের দেশের ওপর। তার জেরে রাশিয়ায় পেট্রোপণ্যের দাম তলানিতে। এই পরিস্থিতিতে, রাশিয়া থেকে সস্তার অশোধীত পেট্রোপণ্য কিনছে ভারত। রাশিয়া থেকেই বরাবর তেল কেনে ভারত। যুদ্ধের আবহেও যা বন্ধ হয়নি।

    আরও পড়ুন : চিন নিয়ে সহমত, রাশিয়া প্রসঙ্গে বিভেদ কোয়াডে

    এদিকে, নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনায় সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে ভারতকে। তারপরও রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনায় ইতি টানেনি নর্থ ব্লক। পীযূষ বলেন, আমাদের স্বার্থ বা চাহিদা ইউরোপীয় দেশগুলির থেকে আলাদা নয়। তাঁর দাবি, বর্তমান পরিস্থিতিতে যখন মুদ্রাস্ফীতি সর্বকালের উচ্চতায়, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়ন (European Union) এবং ইউরোপীয় দেশগুলি যে পরিমাণ তেল কিনছে রাশিয়া থেকে, তা ভারতের তুলনায় ঢের বেশি। 

    তিনি যোগ করেন, আমরা কখনওই রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ পেট্রোলিয়াম পণ্য আমদানি করতাম না। ভারত রাশিয়া থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে আমদানি বাড়াচ্ছে এমন কোনও দাবিও খারিজ করে দিয়েছেন তিনি। ২৫ মে দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামে পীযূষ মন্তব্য করেছিলেন, প্রতিটি সরকারকে তার নিজস্ব স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। তাঁর মতে, রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার বর্তমান কাঠামোর মধ্যেই কাজ করছে ভারত। তিনি জানান, বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম তেল আমদানিকারী এবং ব্যবহারকারী দেশ ভারত।  মোট ব্যবহারের ৮০ শতাংশই আমদানি করতে হয় ভারতকে। এর মাত্র একটি ছোট শতাংশ আসে রাশিয়া থেকে।

    আরও পড়ুন : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই নরেন্দ্র মোদির ঝটিকা ইউরোপ সফর কতটা তাৎপর্যপূর্ণ?

    এদিকে, পশ্চিমের দেশগুলির নিষেধাজ্ঞার জেরে রাশিয়া থেকে ডলারে জ্বালানি লেনদেনে সমস্যা হচ্ছে। তাই রুপি-রুবেল সিস্টেমের পথে হাঁটতে পারে ভারত। তবে এব্যাপারে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলেই দাবি ভারতের। সরকারের একটি সূত্রের দাবি, আমাদের একটি ব্যবস্থা আছে। আমাদের দেখতে হবে বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ব্যবস্থা কার্যকর করা যায় কিনা।

    রাশিয়ার অন্যতম বড় খদ্দের ভারত। এদেশের প্রধান আমদানি দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে জ্বালানি, খনিজ তেল, মুক্তো, মূল্যবান বা আধা মূল্যবান পাথর, পারমাণবিক চুল্লি, বয়লার, যন্ত্রপাতি, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম এবং সার। আর ভারত থেকে রাশিয়ায় মূলত রফতানি হয় ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য, জৈব রাসায়নিক এবং যানবাহন। যুদ্ধের আবহে আমদানি-রফতানি যাতে বন্ধ না হয়, তাই লেনদেনের নয়া উপায় খুঁজে বেড়াচ্ছে মোদির (Modi) ভারত ও পুতিনের (Putin) রাশিয়া। 

     

     

  • UNSC Meet in India: দিল্লিতে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক, কবে জানেন?

    UNSC Meet in India: দিল্লিতে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্বেই শিরঃপীড়ার কারণ হয়ে উঠেছে সন্ত্রাসবাদ (Terrorism)। এহেন আবহে চলতি বছরের অক্টোবরে ভারতে (India) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক (UNSC Meet)। এই বিশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে দিল্লিতে (Delhi)। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে আয়োজনের যাবতীয় প্রস্তুতি।

    পনের সদস্য দেশ নিয়ে গঠিত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। বিশ্বের পাঁচ শক্তিশালী দেশ চিন, ফ্রান্স, রাশিয়া, আমেরিকা এবং ব্রিটেন এই সংঘের স্থায়ী সদস্য। এই স্থায়ী সদস্যরা নিরাপত্তা পরিষদের রেজ্যুলেশন, নতুন দেশের অন্তর্ভুক্তি বা মহাসচিব প্রার্থীর নিয়োগে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। এই নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, আলবানিয়া, ঘানা, কলম্বো, আয়ারল্যান্ড, কেনিয়া, মেক্সিকো এবং নরওয়ে। আয়োজক দেশ ভারতও নিরাপত্তা পরিষদের অন্যতম সদস্য।

    আরও পড়ুন : তাইওয়ানের চারপাশে ১১টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল চিন, কেন জানেন?

    নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসদমন শাখার ওয়েবসাইটে এই বৈঠকের খবর দিতে গিয়ে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ত্রাসবাদের কম বেশি শিকার বিশ্বের সব দেশই। নিরাপত্তা পরিষদ মনে করছে, বিশ্বে সন্ত্রাসবাদ দমনে একযোগে কাজ করতে হবে প্রতিটি দেশকে। এবার কমিটির বৈঠক বসবে ভারতে, ২৯ অক্টোবর। নিরাপত্তা পরিষদের এটি বিশেষ বৈঠক।

    নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক সচরাচর হয় আমেরিকায়ই। অন্যান্য দেশেও হয় মাঝে মধ্যে। তবে ভারতে এই প্রথম নয়, এনিয়ে সাতবার নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসদমন শাখার বৈঠক বসতে চলেছে ভারতে। এর আগে সন্ত্রাসদমনের বিশেষ বৈঠক হয়েছিল স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে, ২০১৫ সালের জুলাইয়ে। তার পর এবার ভারতে বসতে চলেছে এই বিশেষ বৈঠক। আয়োজক দেশ ভারতের কাছে নিরাপত্তা পরিষদের এই বিশেষ বৈঠক নিঃসন্দেহে বড় প্রাপ্তি। আলোচনার বিষয় যেহেতু সন্ত্রাসবাদ, তাই দিল্লির সুর যে সপ্তমে চড়বে, তা বলাই বাহুল্য।

    আরও পড়ুন : মালদ্বীপে ‘ইন্ডিয়া আউট’ ক্যাম্পেন আদতে মিথ্যে প্রচারের ফল, মত ভারতের বিদেশমন্ত্রকের

    এদিকে, পরিষদের তরফে জারি করা এক ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, এই বিশেষ বৈঠকে বিশেষত তিনটি বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হবে। এগুলি হল, সদস্য দেশগুলি যেভাবে প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে দ্রুত উন্নতি করছে এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সেই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করছে। একই সঙ্গে আলোচনা হবে ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়াকে কীভাবে সন্ত্রাসবাদের হাতিয়ার করা হচ্ছে, তা নিয়েও। প্রসঙ্গত, এবার ভারতে হচ্ছে স্বাধীনতার পঁচাত্তর বর্ষপূর্তি উৎসব। সেই আবহেই হতে চলেছে নিরাপত্তা পরিষদের এই বৈঠক।

     

  • Rajnath Singh: ভিয়েতনামকে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১২টি গার্ড বোট উপহার ভারতের

    Rajnath Singh: ভিয়েতনামকে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১২টি গার্ড বোট উপহার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারত ও ভিয়েতনামের মধ্যে সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। তবে এই সম্পর্ক ক্রমাগত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। কারণ  দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী (Defence Minister) রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) বৃহস্পতিবার ভিয়েতনাম (Vietnam) কে ১২টি দ্রুতগতি সম্পন্ন গার্ড বোট (Guard Board) উপহার দেন। তুলে দেন ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের চেক। সেদেশে এয়ারফোর্স অফিসারদের ট্রেনিং স্কুল তৈরির জন্য এই সাহায্য। বুধবারই তিনদিনের ভিয়েতনাম সফরে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। পারস্পরিক সম্পর্ক মজবুত করতে সেখানে গিয়েই তিনি ভারতের তরফে এই উপহারের ডালি তুলে দেন ভিয়েতনামের হাতে। হোং হা শিপইয়ার্ডের (Hong Ha shipyard ) এক অনুষ্ঠানে  ভিয়েতনামকে দ্রুতগতি সম্পন্ন গার্ড বোর্ড উপহার দেন। এই বোটগুলি ভারত সরকারের অধীনে নির্মিত হয়েছে।  এর মধ্যে ৫টি বোট ভারতের এল অ্যান্ড টি শিপইয়ার্ডে (L&T Shipyard) তৈরি । বাকি ৭টি বোট হোং হা শিপইয়ার্ডে (Hong Ha Shipyard) তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আত্মনির্ভরতার পথে ভারতের জৈব প্রযুক্তি অর্থনীতি

    তিনি এদিন জানান, “কেন্দ্রীয় সরকারের ১০০ মিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা বিভাগের অধীনে ১২টি দ্রুতগতি সম্পন্ন গার্ড বোট নির্মাণের প্রকল্প সফলভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আমি আত্মবিশ্বাসী যে এটি ভারত ও ভিয়েতনামের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।“

    রাজনাথ সিং বলেন, “প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) “মেক ইন ইন্ডিয়া (Make In India), মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড”(Make For The World) এর একটি উজ্জ্বল উদাহরণ।“  তিনি আরও জানান, ভিয়েতনামের মতো অন্যান্য ঘনিষ্ঠ দেশগুলো যদি উন্নত ভারতের প্রতিরক্ষা শিল্পের রূপান্তরের অংশ হয়ে ওঠে, তবে তাঁরা  অত্যন্ত আনন্দিত হবেন।

    আরও পড়ুন: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর! ৭৬ হাজার কোটি টাকার সমরাস্ত্র কেনায় সায় কেন্দ্রের

    এদিন ভারত ও ভিয়েতনামের মধ্যে একটি  নতুন চুক্তিও স্বাক্ষর করা হয় যা ২০৩০সালের মধ্যে  ভারত-ভিয়েতনামের  প্রতিরক্ষা বিভাগকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। দুই দেশের  প্রতিরক্ষা সম্পর্ককে ২০৩০ সালের মধ্যে আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যেই এই চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে। এই চুক্তিটি রাজনাথ সিং ও ফান ভ্যান গিয়াং (Phan Van Giang) -এর মধ্যে আলোচনার পরই স্বাক্ষর করা হয়। ভারত-ভিয়েতনামের মধ্যে এই চুক্তি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। দুই দেশের মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরের পর ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা বিভাগ আরও উন্নত হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

  • Parvez Musharraf: প্রয়াত পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফ

    Parvez Musharraf: প্রয়াত পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশারফ। শুক্রবার দুপুরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তবে স্বদেশে নয়, একসময়ের দোর্দণ্ড প্রতাপ এই রাষ্ট্রপ্রধানের মৃত্যু হল বিদেশের মাটিতে। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানের ওয়াক্ত নিউজ। মুশারফ একময়  ছিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান। সেখান থেকেই দখল করেন প্রেসিডেন্টের পদ।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে পাঠানো হচ্ছে ফাঁকা ড্রোন, ভারতে ফিরছে আগ্নেয়াস্ত্র, মাদক বয়ে!

    ১৯৪৩ সালের ১১ আগষ্ট জন্মগ্রহণ করেন মুশারফ। প্রথম জীবনে চাকরি করতেন সেনাবাহিনীতে। পরবর্তীকালে নিযুক্ত হন সেনাকর্তার পদে। একজন সাধারণ সেনাকর্তা থেকে রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হওয়া সহজ ছিল না পারভেজের। ১৯৯৯ সালের ১২ অক্টোবর সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান তিনি। তার পরেই তৎকালীন রাষ্ট্রপতি নওয়াজ শরিফকে ক্ষমতাচ্যুত করে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ পদে বসেন মুশারফ। ২০০১ সালের ২০ জুন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ধর্মীয় সম্প্রীতি নিয়ে ভারতকে জ্ঞান! মুখ পুড়ল পাকিস্তানের, হিন্দু মন্দিরে হামলা 

    প্রেসিডেন্ট হয়েই ভারতের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন পারভেজ। তাঁর আমলেই হয় কার্গিল যুদ্ধ। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে ভারত সফরে আসেন মুশারফ। তাজ দর্শন করে প্রকাশ করেন মুগ্ধতা। দু দেশের মধ্যে বিবাদ মেটাতে বৈঠকে বসেন বাজপেয়ীর সঙ্গে। কিন্তু সেই বৈঠক নিষ্ফলাই থাকে। 

    আরও পড়ুন: এবার বাংলাদেশকেও হুমকি চিঠি আল কায়দার!

    ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর মুশারফকে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেয় পাকিস্তানের একটি বিশেষ আদালত। ২০০৭ সালের ৩ নভেম্বর অবৈধভাবে সংবিধান স্থগিত করে জরুরি অবস্থা জারি করায় রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে এই সাজা দেওয়া হয়।পেশোয়ার হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ওয়াকার আহমেদ শেঠের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারকের বিশেষ আদালত ওই মামলার রায় ঘোষণা করে। 

    আরও পড়ুন: হজরত মহম্মদ মন্তব্য বিতর্কে পাকিস্তানকে পাল্টা তোপ ভারতের

    সেই সাজা অবশ্য ভোগ করতে হল না পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে। গত কয়েকদিন ধরে দুবাইয়ের এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি। শারীরিক অবস্থা সংকটজনক হওয়ায় দুবাইয়ের একটি হাসপাতালে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে রাখা হয়েছিল তাঁকে। এদিন দুপুরে ইন্তেকাল হয় তাঁর।

  • President Poll: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ১৮ জুলাই, প্রার্থী কারা? তুমুল জল্পনা

    President Poll: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ১৮ জুলাই, প্রার্থী কারা? তুমুল জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভা নির্বাচনের (Rajya Sabha Polls) আবহেই ঘোষণা হয়ে গেল রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের (Prez Poll) নির্ঘণ্ট। বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে এই ঘোষণা করে ভারতের নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)। ভোট হবে ১৮ জুলাই। ফল ঘোষণা তার তিন দিন পরে। রাজ্যসভার ভোট ১০ জুন। আর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি হবে ১৫ জুন। ১৯ জুনের মধ্যে মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে প্রার্থীদের। নয়া রাষ্ট্রপতি শপথ নেবেন ২৫ জুলাই। প্রসঙ্গত, এর আগের বার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়েছিল ২০ জুলাই।

    আরও পড়ুন : শিয়রে রাজ্যসভা ভোট, বিধায়কদের ‘লুকিয়ে’ রাখছে আতঙ্কিত কংগ্রেস?

    দেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের (President Ram Nath Kovind) কার্যকালের মেয়াদ শেষ হবে ২৪ জুলাই। তার আগেই নির্বাচন করতে হবে নতুন রাষ্ট্রপতি। তাই এদিন ওই নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন।

    ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো নয়। আমেরিকায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে সরাসরি অংশ নেন জনগণ। ভারতে প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্র। এখানে জনগণ সরাসরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন না। তাঁদের হয়ে এই নির্বাচনে অংশ নেন জনপ্রতিনিধিরা। এই নির্বাচনে সাংসদ ও বিধায়ক মিলিয়ে অংশ নেবেন ৪ হাজার ৮০৯ জন। তাঁদের ভোটেই নির্বাচিত হবেন নয়া রাষ্ট্রপতি।

    প্রত্যেক রাজ্যের ১৯৭১ সালের জনসংখ্যার ভিত্তিতে সেই রাজ্যের সাংসদ, বিধায়কদের ভোটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। এই সূত্র অনুযায়ী, উত্তরপ্রদেশে ভোটের মূল্য সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে কম সিকিমের। প্রত্যেক রাজ্যের বিধানসভা ভবন ও দিল্লিতে সংসদ ভবনে রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি ভোটের জন্য বুথ তৈরি করা হয়।

    আরও পড়ুন : রাজ্যসভা নির্বাচনে ২২ আসনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, দেখুন তালিকা

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হলেও, শাসক কিংবা বিরোধী কোনও পক্ষই বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি। তবে শাসক শিবিরে কয়েকটি নাম ভেসে আসছে। শোনা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) এবার একজন আদিবাসী মহিলাকে রাষ্ট্রপতি প্রার্থী করার পক্ষপাতী। যদি তা হয়, তবে দুটি নাম শোনা যাচ্ছে। এঁদের একজন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন রাজ্যপাল দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি ওড়িশার মানুষ। দীর্ঘদিন বিজেপির নেত্রী ছিলেন। দ্বিতীয়জন তেলঙ্গনার রাজ্যপাল তামিলিসাই সুন্দররাজন।

     

     

  • Immunity: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চান? জানুন কী কী খাবেন

    Immunity: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চান? জানুন কী কী খাবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীর বাঁচাতে চাই নিয়মিত পুষ্টিকর খাবারের জোগান। একমাত্র স্বাস্থ্যসম্মত একটি ডায়েট চার্টই পারে শরীরে প্রয়োজনীয় পরিমাণ পুষ্টির (Nutrients) জোগান দিতে। পুষ্টিকর খাবার খেলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immunity Power)। তখন আর ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়তে হয় না নানান সংক্রমক রোগ ব্যাধিতে। পুষ্টিবিদদের মতে, এমন কিছু খাবার আছে, যা খেলে আমরা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাটা বাড়িয়ে নিতে পারি। প্রশ্ন হল, কী খাব? আসুন জেনে নেওয়া যাক, নিয়মিত কোন কোন খাবার পেলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

    ইমিউনিটি চা: গ্রিন টি, লেবু, আদা, হলুদ ইত্যাদি দিয়ে বানিয়ে নিন ইমিউনিটি চা। ব্ল্যাক টি কিংবা কফির পরিবর্তে গ্রিন খেলে উপকার হবে।

    ওয়েলনেস মিল্ক: গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলেও বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। গরম দুধে দারুচিনি মেশিয়ে খেলেও বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তবে গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে উপকার হবে বেশি।

    ইমিউনিটি স্মুদি: শরীর ভালো রখাতে ইমিউনিটি স্মুদির জুড়ি মেলা ভার। বিভিন্ন প্রকার বেরি, স্পিনাচ, হলুদ ইত্যাদি দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে ইমিউনিটি স্মুদি। এটি নিয়মিত খেলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

    আরও পড়ুন : পেয়ারা পাতার চা কমাবে ওজন! এর গুণাগুণ জানলে চমকে যাবেন আপনিও

    হেলদি ডেজার্ট হেলদি ডেজার্টও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় আমাদের শরীরে। ডার্ক চকোলেটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরের কোষগুলির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই শরীর সুস্থ রাখতে পরিমিত ডার্ক চকোলেট খাওয়াই যেতে পারে।

    হেলদি গার্নিস: ধনেপাতা, পুদিনা পাতা, বাদাম এবং বিভিন্ন প্রকার বীজ দিয়ে বানিয়ে নিন হেলদি গার্নিস। বীজে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই। এই ভিটামিন ই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই নিয়মিত একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ হেলদি গার্নিস খেলে আদতে শরীর থাকবে সুস্থ।

    সাইট্রাস ওয়েক-আপ জুস: যাঁদের একটুতে ঠান্ডা লেগে যায় তাঁরা নিয়মিত সাইট্রাস ওয়েক-আপ জুস খেতে পারেন। সাইট্রাসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যে কোনও লেবু জাতীয় ফলেই মেলে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই যে কোনও লেবুর রস নিয়মিত খেলে উপকার হবে।

    ইয়োগার্ট স্ন্যাক কাপ: শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে ইয়োগার্ট। মধু এবং ফলের টুকরো দিয়ে ইয়োগার্ট খেলে শরীর হবে চাঙা। বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Sri Lanka: এখন শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করতে ভারতের সঙ্গে কাজ করতে চাইছে চিন!

    Sri Lanka: এখন শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করতে ভারতের সঙ্গে কাজ করতে চাইছে চিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেউলিয়া শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। অর্থনৈতিক সংকটে জেরবার দেশ। এমতাবস্থায় দ্বীপরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে ভারত (India) এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে চিন (China) প্রস্তুত। অন্তত এমনই ইচ্ছে প্রকাশ করল ড্রাগনের দেশ।

    বেজিংয়ে আয়োজিত একটি মিডিয়া ব্রিফিংয়ে চিনা বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান শ্রীলঙ্কাকে চিন সরকারের তরফে সম্প্রতি ৭ কোটি ৪০ লক্ষ মার্কিন ডলার অর্থ সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছে। তিনি বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি যে ভারত সরকার শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করতে সচেষ্ট। আমরা ভারত ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার উন্নতিতে কাজ করতে ইচ্ছুক। উন্নয়নশীল বিভিন্ন দেশের উন্নতিতেও কাজ করতে আমরা মুখিয়ে রয়েছি।

    আরও পড়ুন : আর্থিক সঙ্কটে পড়ে নিজেদের ঋণখেলাপি ঘোষণা করল শ্রীলঙ্কা

    দ্বীপরাষ্ট্রের বিপদে সবচেয়ে বেশি অর্থ সাহায্য করেছে ভারত। চিনের হিসেবে চলতি বছরেই ভারত সব মিলিয়ে অন্তত ৩.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ সাহায্য করেছে। তবে তা যে দেশটির সংকটে যথেষ্ট নয়, তা বলাই বাহুল্য। এমতাবস্থায় আরও সাহায্যের প্রয়োজন। তবে আপাতত সেই সাহায্য না আসায় দেশটি নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করেছে।

    বস্তুত চিনা ঋণের ফাঁদে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। নানা প্রকল্পে বিনিয়োগের নামে চড়া সুদ আদায় করছে ড্রাগনের দেশ। বর্তমানে বৈদেশিক ঋণের সেই সুদ মেটাতে অপারগ দেশটি। যদিও আশা ছাড়তে রাজি নয় ড্রাগনের দেশ। এক চিনা আধিকারিক বলেন, আমরা বিশ্বাস করি শ্রীলঙ্কা বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং অংশীদারদের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করবে। ঝাও-ও আশা করেন, শ্রীলঙ্কা চিনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কাজ করবে।

    আরও পড়ুন : অশান্তির আগুনে পুড়ল শ্রীলঙ্কা প্রেসিডেন্টের পৈতৃক বাড়ি, বিক্ষোভ হঠাতে গুলি

    এদিকে, চিরশত্রু প্রতিবেশী দেশ চিনের মুখে ভারতের প্রশংসায় বিস্মিত কূটনৈতিক মহল। কিছুদিন আগেও ভারতকে চার দিক থেকে ঘিরে ফেলতে জলসীমাকে কাজে লাগাতে চেয়েছিল চিন। তার মুখেই শোনা গেল ভারত-প্রশস্তি। অবশ্য এই প্রথম নয়, ভারত যখন বিশ্বে গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল, তখনও ভারতের প্রশংসা করেছিল ড্রাগনের দেশ।

    এদিনও ঝাও বলেন, আমরা দেখেছি, যে বিপদে শ্রীলঙ্কাকে ভারত যথেষ্ট সাহায্য করেছে। তিনি বলেন, ঐতিহ্যগত এবং প্রতিবেশী বন্ধু হিসেবে চিন সব সময় শ্রীলঙ্কার পাশে রয়েছে। শ্রীলঙ্কা বর্তমানে যে কী কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, তা আমরা গভীরভাবে অনুভব করছি। আমরাও ভারত ও অন্যান্য দেশের মতো শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করতে চাই।

    তবে শ্রীলঙ্কার অভিযোগ, চিন মুখে এসব বললেও, কোনও সাহায্য করেনি। উল্টে পুরানো ঋণের সুদ বাবদ মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে গিয়েছে। দ্বীপরাষ্ট্রের অর্থনীতি ভেঙে পড়ার এটা একটা বড় কারণ। শ্রীলঙ্কার অভিযোগ অস্বীকার করেছে চিন।  ভারত পাশে দাঁড়ানোয় বিপাকে পড়েছে চিন। শ্রীলঙ্কাকে নানা খাতে বিপুল পরিমাণ ঋণ দিয়েছে ড্রাগনের দেশ। ইতিমধ্যেই নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করেছে রাজাপক্ষের দেশ। তাই শ্রীলঙ্কা ক্রমেই ভারত-নির্ভর হয়ে পড়লে ঋণ আদায় তো হবেই না, উল্টে শক্তি বৃদ্ধি হবে ভারতের। কূটনৈতিক মহলের মতে, তাই শ্রীলঙ্কাকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা চিনের।   

    চিনের ভারত-স্তুতিতে মজছে না নয়াদিল্লিও। কারণ বন্ধু বেশে চিন আবার নয়া কোনও ফাঁদ পাতছে না তো? প্রশ্ন সব মহলেই।

     

  • Criminal Justice: ফিরছেন মাধব মিশ্র, মুক্তি পেল ক্রিমিনাল জাস্টিস সিজন ৩ -র টিজার

    Criminal Justice: ফিরছেন মাধব মিশ্র, মুক্তি পেল ক্রিমিনাল জাস্টিস সিজন ৩ -র টিজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অনুমতি হো তো আগে বাড়ে?” সংলাপটি মনে আছে নিশ্চই? মনে করতে পারছেন না? ‘মাধব মিশ্র’ (Madhav Mishra) এই নামটা? এই নামটা নিশ্চই ভুলে যাননি। না! এই নামটা ভুলে যেতে পারেন না ভারতীয় ওয়েব সিরিজ প্রেমীরা। ভারতীয় রহস্য রোমাঞ্চ সিরিজে যে ওয়েব সিরিজগুলির নাম এক নিঃশ্বাসে উচ্চারিত হয়, তার মধ্যে অন্যতম ‘ক্রিমিনাল জাস্টিস’ (Criminal Justice)। 

    ডিজনি+হটস্টারের (Disney+Hotstar) এই সিরিজটিকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছে এর প্রধান চরিতে মাধব মিশ্র। খুব অল্প সময়েই জনপ্রিয়তা পেয়ে যায় পঙ্কজ ত্রিপাঠী (Pankaj Tripathi) অভিনীত এই চরিত্র। এক সাধারণ উকিলের একের এক জটিল কেসে বাজিমাৎ। টান টান উত্তেজনা। সব মিলিয়ে হটস্টারের এই অরিজিনাল সিরিজ যেন এক কমপ্লিট প্যাকেজ। 

    আরও পড়ুন: “আমার ছবি বয়কট করবেন না”, নেটিজেনদের অনুরোধ আমির খানের

    ইতিমধ্যেই মধ্যেই মুক্তি পেয়েছে এই ওয়েব সিরিজের দুটি সিজন। এবার ক্রিমিনাল জাস্টিজের তৃতীয় সিজন নিয়ে হাজির হটস্টার। এই সিজনটির নাম ‘ক্রিমিনাল জাস্টিস আধুরা সাচ’। মুক্তি পেয়েছে টিজার। ট্যুইটারে টিজারটি আপলোড করে হটস্টারের তরফ থেকে লেখা হয়, “ওদের সিলেবাসে পরাজয় নেই, আর আমাদের ওদের জন্যে বেশি অপেক্ষা করা। ফের আদালত কক্ষে ফিরছেন মাধব মিশ্র। খুব তাড়াতাড়ি।”

    [tw]


    [/tw]

    বিবিসি স্টুডিওজের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে সিরিজটি তৈরি করেছে হটস্টার। নির্দেশক রোহান সিপ্পি। ‘আন্ডার প্লে’ করা মাধব মিশ্র যখন শহরের সবচেয়ে জটিল কেসগুলি হাতে নেন এবং তার সমাধানে বুঁদ হয়ে যান, তখন তাঁর সঙ্গে বুঁদ হয়ে যান দর্শকরাও। ফের ওয়েব সিরিজ প্রেমীদের বুঁদ করতে ফিরছেন মাধব মিশ্র। অপেক্ষা আর মাত্র কয়েক দিনের। 

    আরও পড়ুন: জন্মদিনে শ্রদ্ধা কিশোর কুমারকে, ফিরে দেখা তাঁর চিরস্মরণীয় গানগুলো

    টিজারে দেখা যাচ্ছে মাধব মিশ্র বলছেন, “জয় আপনার বা আমার নয়, জয় হওয়া উচিৎ ন্যায়ের।” টিজার মুক্তি পেতেই উচ্ছসিত দর্শকরা।

    মনোজ ত্রিপাঠী বলেন, ” অভিনেতা হিসেবে আমি বিভিন রকম গল্পে কাজ করতে চাই। আমি ভাগ্যবান যে, ক্রিমিনাল জাস্টিসে আমি মাধব মিশ্রের চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছি। নতুন সিজনে আইনের সীমাবদ্ধতার বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলবে মাধব মিশ্র। অনেক রোমাঞ্চ অপেক্ষা করছে এই নতুন সিজনে।” 

    রোহন সিপ্পি বলেন, “এই নতুন সিজনে আইন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলবে মাধব মিশ্র। এই সিজনে তার লড়াই আরও বেশি আক্রমণাত্মক।” 

     

     

     

  • Arpita Mukherjee: পণ্ডিতিয়া রোডে ফোর্ট ওয়েসিস-এর বন্ধ ফ্ল্যাটে ফের হানা ইডি-র, তালা ভেঙে চলছে তল্লাশি

    Arpita Mukherjee: পণ্ডিতিয়া রোডে ফোর্ট ওয়েসিস-এর বন্ধ ফ্ল্যাটে ফের হানা ইডি-র, তালা ভেঙে চলছে তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার চেষ্টা করেও হয়নি। বৃহস্পতিবার তালা ভেঙে পণ্ডিতিয়া রোডে (Panditia Road) অভিজাত ফোর্ট ওয়েসিস (Fort Oasis)-এর বন্ধ ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে ঢুকল ইডি (ED)। চলছে তল্লাশি।

    মঙ্গলবারও আবাসনের ৬ নম্বর টাওয়ারের ৫০৩ নম্বরের ওই ফ্ল্যাটে এসেছিলেন তদন্তাকারীরা। কিন্তু দরজা খুলতে পারা যায়নি। শেষে একটি নকল চাবি তৈরি করে, এমন একজনকে নিয়ে আসা হয়েছিল। অনেক চেষ্টাতেও শেষে তিনি দরজা খুলতে পারেননি। ওই দিন বিষয়টি রবীন্দ্র সরোবর থানার পুলিশকে জানিয়ে ফ্ল্যাটের দরজা খুলতে না পেরে তা ‘সিল’ করে এসেছিলেন ইডি আধিকারিকেরা। 

    বৃহস্পতিবার সকালে ফের স্থানীয় থানায় গিয়ে কথা বলে ইডি। তারপর পণ্ডিতিয়ার ওই ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালায় ইডি। সঙ্গে ছিল স্থানীয় থানার পুলিশ। জানা গিয়েছে, ফ্ল্যাটে রয়েছে দুটি দরজা, একটি স্টিল ও একটি কাঠের। স্টিলের দরজাটি ‘মেড-ইন-চায়না’। শেষে দরজা ভেঙেই এই ফ্ল্যাটে প্রবেশ করেছে ইডি। এখনও পর্যন্ত ওই ফ্ল্যাটেই রয়েছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: ১৮ জোড়া সোনার দুল, ১১টি সোনার বালা…! অর্পিতার ফ্ল্যাটে উদ্ধার হওয়া সোনার পুরো তালিকা

    সূত্রের খবর, প্রথমে ওই ফ্ল্যাটে সরাসরি প্রবেশ করতে পাচ্ছিলেন না ইডির আধিকারিকরা। কারণ ওই ফ্ল্যাটটি সরাসরি অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামে নেই। আগের যেকটি ফ্ল্যাটে ইডি হানা দিয়ে ছিল সেগুলি অর্পিতার নামে ছিল। এই ফ্ল্যাটটি অন্য এক মহিলার নামে রয়েছে। এই ফ্ল্যাটের মালিকের নাম স্মিতা ঝুনঝুনওয়ালা। তাঁর সঙ্গে অনেকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করে ইডি। কিন্তু যোগাযোগ করা যায়নি। 

    যদিও, এই ফ্ল্যাটের সঙ্গে অর্পিতার ভালো যোগসূত্র রয়েছে বলে তদন্তে জানতে পেরেছেন আধিকারিকরা। জানা যাচ্ছে, ২০১৫ সালে ওই আবাসনের ডেভলপারের সঙ্গে কথা হয় পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee)। এই আবাসনের একটি ফ্ল্যাট পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মেয়ের নামে বরাদ্দ করার কথা হয়। ৫০৩ নম্বর ওই ফ্ল্যাটটি অন্য একজনের নামে হলেও তার দেখাশুনো করতেন অর্পিতা মুখোপাধ্যায় (Arpita Mukherjee)।

    আরও পড়ুন: ফের ইডি হেফাজত! ৫ অগাস্ট পর্যন্ত CGO কমপ্লেক্সের জেলেই থাকতে হবে পার্থ-অর্পিতাকে

    ইডি ফ্ল্যাটে ঢোকার পর থেকেই জল্পনা শুরু হয়েছে, টালিগঞ্জ, বেলঘরিয়ার মতো অর্পিতার ‘যোগ’ থাকা এই ফ্ল্যাটেও কি মিলবে নগদ টাকা! উত্তরের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

  • Social Media Rules: শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম জারি করতে চলেছে কেন্দ্র?

    Social Media Rules: শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম জারি করতে চলেছে কেন্দ্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জানানো হয়েছিল যে, কেন্দ্রীয় সরকার (Modi Government) সোশ্যাল মিডিয়া (social media) ভিত্তিক নিয়মগুলিকে আরও কঠোর করার জন্য নতুন পদক্ষেপ নিতে চলেছে। তবে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর (Rajeev Chandrasekhar) জানিয়েছেন, কেন্দ্র সরকার জুলাই মাসের মধ্যেই “গ্রিভান্স অ্যাপিলেট কমিটি” (grievance appellate committee) নিয়ে নতুন নির্দেশিকা জারি করতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম আরও কঠোর করার পথে কেন্দ্র?

    সরকার থেকে একটি খসড়া জারি করে বলা হয়েছে যে, সোশ্যাল মিডিয়া ভিত্তিক অভিযোগ ও সোশ্যাল মিডিয়ার গ্রিভান্স অফিসার কোনও অভিযোগের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে দেরি করলে বা পদক্ষেপ না নিলে, সেই বিষয়েও বিশেষ নজর নেওয়া হবে সরকার গঠিত প্যানেলে। মন্ত্রক থেকে বলা হয়েছে যে বর্তমানে, সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে অভিযোগ করার কোনও প্রক্রিয়া নেই বা সেখানে কোনও বিশ্বাসযোগ্য ব্যবস্থাও নেই।  

    রাজীব চন্দ্রশেখর মঙ্গলবার বলেছেন যে, সরকার একটি আপিল কাঠামোর পরামর্শের জন্য প্রস্তাব দিতে পারে। তিনি আরও বলেছিলেন যে, ব্যবহারকারীদের অভিযোগগুলির উপর কোনও পদক্ষেপ না নেওয়ার বেশ কয়েকটি উদাহরণ ছিল, সেইসঙ্গে ব্যবহারকারীরা গ্রিভান্স অফিসারদের গৃহীত সিদ্ধান্তগুলিতে অসন্তুষ্টও ছিলেন, ফলে এসবের কারণেই একটি আপিল প্যানেলের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করেছে সরকার। নেটাগরিকদের স্বার্থরক্ষা করাই সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলি নতুন নিয়ম-কানুনগুলিকে ভালভাবে গ্রহণ করবে।

    আরও পড়ুন: এই ভুলটা করলেই হ্যাক হয়ে যাবে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ! জেনে নিন এর থেকে বাঁচার উপায়…

    তিনি বলেছেন যে, “এটি নাগরিকদের নিরাপদ রাখার জন্যই করা হচ্ছে।” এমনকি ২০২১-এর আইটি আইনের মাধ্যমে অভিযোগগুলির সমাধান করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা দেওয়ার পরেও, সেগুলি সমাধান করা হয়নি। ফলে সরকারকে এই পদক্ষেপ নিতে এবং একটি আপিল কমিটি গঠন করতে বাধ্য হতে হয়েছে। চন্দ্রশেখর আরও বলেছেন যে, অভিযোগ আপিলের সমাধান করার জন্য যদি কোম্পানিগুলির কাছে অন্য কোনও উপায় বা সমাধান থাকে, তবে সরকার সেটি মানতেও রাজি।

     

LinkedIn
Share