Blog

  • Guwahati Temple Vandalised: গুয়াহাটিতে দুটি মন্দিরে ভাঙচুর, উপড়ে ফেলা হল শিবলিঙ্গ 

    Guwahati Temple Vandalised: গুয়াহাটিতে দুটি মন্দিরে ভাঙচুর, উপড়ে ফেলা হল শিবলিঙ্গ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুয়াহাটিতে (Guwahati) দুটি মন্দিরে (Temple) ভাঙচুর চালানোর ঘটনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে আসামে (Assam)। দুষ্কৃতিদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, গুয়াহাটির ভেটাপাড়া এলাকায় মঙ্গল এবং বুধবার পরপর দুদিন দুটি মন্দিরে ভাঙচুর চালায় দুষ্কৃতিরা। ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে। 

    মন্দিরের মূর্তিগুলি নির্দিষ্ট স্থান থেকে উপড়ে ফেলা হয়। পরদিন সকালবেলা বিষয়টি জানতে পারেন এলাকার বাসিন্দারা। বিষয়টিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এলাকাবাসীরা। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। 

    [tw]


    [/tw]

    ডেপুটি পুলিশ কমিশনার সুধাকর সিং এবিষয়ে বলেন, ‘রাস্তার ধারের দুটি মন্দির ভাঙচুর করা হয়। মন্দিরগুলিতে পুলিশি সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা ঘটনার তদন্ত করছি। দোষীকে দ্রুত চিহ্নিত করা হবে এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” 

    একটি মন্দির থেকে শিবলিঙ্গ উপড়ে ফেলা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি অপর মন্দির থেকে গনেশের মূর্তি উপড়ে ফেলার চেষ্টাও করেছিল দুষ্কৃতিরা। মন্দিরটি গ্রিল দিয়ে ঘেরা থাকায় মন্দিরের বাইরে থাকা শিবলিঙ্গটি ছুঁড়ে ফেলে তারা। পরদিন সকালে ড্রেনের কাছে ভাঙা মূর্তিটি খুঁজে পায় এলাকাবাসীরা। সেই মূর্তিটি তুলে আবার আগের জায়গায় স্থাপন করেন তাঁরা। শিবলিঙ্গ এবং শিবমূর্তিটির হাত ভাঙা হয়েছে। এলাকাবাসীরা মূর্তিগুলির পুনর্নির্মাণের ব্যবস্থা করেছেন।

     

  • Horoscope Today, 26 May 2022: আজ লক্ষ্মীলাভের যোগ কোন কোন রাশির? দেখুন আজকের রাশিফল

    Horoscope Today, 26 May 2022: আজ লক্ষ্মীলাভের যোগ কোন কোন রাশির? দেখুন আজকের রাশিফল

    মেষ: আজ বাড়িতে হঠাৎ অতিথি সমাগম হতে পারে। নিম্নতন স্তরের বিদ্যার জন্য খুব উপযুক্ত সময়। চাকরিজীবীদের জন্য অনুকূল সময়। ব্যবসায়ীদের আজ উপযুক্ত লাভ হতে পারে। আজ প্রচুর ব্যয় হতে পারে। আজ রোগের জন্য কষ্ট বাড়তে পারে। আপনার স্নায়ু সংক্রান্ত কোনও সমস্যা হতে পারে। 

    বৃষ: আজ বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। সরকারি চাকরিজীবীদের বদলি হতে পারে। কর্ম পরিবর্তনের যোগ দেখা যাচ্ছে। আপনাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। আর্থিক অবস্থার অবনতি হতে পারে। পারিবারিক জীবনে সুখ-শান্তি থাকার সম্ভাবনা। স্বাস্থ্য দুর্বল থাকতে পারে। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। অযথা অর্থ ব্যয় হতে পারে। আজ ধর্ম সংক্রান্ত আলোচনায় শান্তি লাভের যোগ। 

    মিথুন: আজ কোনও নতুন সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে। চিন্তা বৃদ্ধি পেতে পারে। আজ সারাদিন নানা দিক থেকে কাজের সুযোগ আসতে পারে। চাকরি হোক বা ব্যবসা, সর্বক্ষেত্রেই আজ খুব ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। চাকরিজীবীদের অফিসে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের থেকে চাপ থাকার সম্ভাবনা। পারিবারিক জীবনে সুখ-শান্তি থাকবে। পিতার শরীর নিয়ে একটু ভাবনা হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীরা খাওয়াদাওয়ার দিকে খেয়াল রাখুন।

    কর্কট: আজ কর্মস্থানে একটু সাবধানে কাজ করুন, কোনও প্রকার আঘাত লাগতে পারে। কারও বিবাহ সংক্রান্ত কাজে কিছু দান করতে হতে পারে। ব্যবসায়ীদের হাতে বড় চুক্তি আসার সম্ভাবনা রয়েছে। আর্থিক দিক দিয়ে আজকের দিনটি ভাল কাটতে পারে। অর্থ প্রাপ্তি হতে পারে। স্ত্রীর সঙ্গে মনোমালিন্যের সম্ভাবনা। 

    সিংহ: ব্যবসায়ীদের হাতে একটি ভাল সুযোগ আসার সম্ভাবনা রয়েছে। যাঁরা পার্টনারশিপে ব্যবসা করছেন, তাঁদের পার্টনারের সঙ্গে সম্পর্ক ভাল থাকতে পারে। চাকরিজীবীদের দিনটি ভালই কাটতে পারে। অপরের কোনও কথার জন্য অশান্তি হতে পারে। আজ পুরনো কোনও আশা ভঙ্গ হতে পারে।  আর্থিক বিষয়ে খুব তাড়াহুড়ো করা এড়িয়ে চলুন। বাড়ির পরিবেশ ভাল থাকবে। আজ যন্ত্রণায় কষ্ট পেতে পারেন। স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে পর্যাপ্ত ঘুম হওয়া অত্যন্ত জরুরি।

    কন্যা: আজ অর্থের দিক দিয়ে আজকের দিনটি শুভ। আর্থিক অবস্থা মজবুত হতে পারে। চাকরিজীবীরা আজ তাঁদের পরিশ্রমের ভাল ফল পেতে পারেন।  ছোট ব্যবসায়ীরা ভাল আর্থিক লাভ করতে পারেন। মামলার ব্যাপারে খরচ বাড়তে পারে। আজ বন্ধুদের কথায় আপনার খুব ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। রাস্তায় যানবাহন নিয়ে চলাচলে বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    তুলা: যাঁরা সরকারি চাকরির জন্য চেষ্টা করছেন, তাঁদের আজ সুসংবাদ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ কর্মচারী নিয়ে কোনও বিবাদ বাধতে পারে। উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হওয়ায় উপকার পেতে পারেন। পুরনো কোনও শত্রুর কাছ থেকে বন্ধুর মতো ব্যবহার পাবেন। পারিবারিক জীবনে ঝামেলা হতে পারে। আর্থিক পরিস্থিতি ঠিকঠাক থাকার সম্ভাবনা। আজ আপনার পায়ের কোনও সমস্যা হতে পারে।

    বৃশ্চিক: আজ পড়াশোনার জন্য দিনটি খুব ভাল যেতে পারে। চাকরিজীবীদের জন্য অনুকূল সময়। ব্যবসায়ীদের জন্য দিনটি লাভদায়ক হতে পারে। সোনা-রুপোর ব্যবসায়ীদেরও আজকের দিনটি ভাল কাটার সম্ভাবনা। আর্থিক দিক দিয়ে আজকের দিনটি স্বাভাবিকের চেয়ে ভাল কাটবে। আজ খরচ কম হবে। কোনও উদ্বেগ থাকলে তা কেটে যেতে পারে। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে। স্বাস্থ্য মোটামুটি থাকবে।

    ধনু: আজ অফিসে সহকর্মীদের সঙ্গে ভাল ব্যবহার করুন। ব্যবসায় কোনও শুভ খবর আসতে পারে। অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে শরীরে ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। ব্যবসায়ীদের আর্থিক সমস্যা হতে পারে। টাকা না পাওয়ার কারণে আপনার কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজ ব্যাহত হতে পারে। সন্তানদের জন্য দুশ্চিন্তা বাড়তে পারে। প্রেমে আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা।

    মকর: আজ কাজের ব্যাপারে কোনও শুভ খবর আসতে পারে। চাকরিজীবীরা অফিসের কাজ সময়মতো সম্পন্ন করার চেষ্টা করুন। আর্থিক অবস্থা ভাল থাকার সম্ভাবনা। শত্রুর আক্রমণ থেকে সাবধান থাকুন। জমি ক্রয়-বিক্রয়ে প্রচুর লাভ হতে পারে। পড়াশোনায় কোনও খারাপ কিছু ঘটতে পারে। আজ আপনি বাড়ির সকলের সঙ্গে খুব ভাল সময় কাটাবেন। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভাল থাকবে। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    কুম্ভ: বিদেশি কোম্পানিতে কর্মরত জাতকদের জন্য আজ একটি চ্যালেঞ্জিং দিন হতে পারে। কর্মে বদলির সম্ভাবনায় মানসিক চাপ বাড়তে পারে। ব্যবসায়ীদের আইনী বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, অন্যথায় লাভের পরিবর্তে ক্ষতি হতে পারে। আয়-ব্যয়ের ভারসাম্য রক্ষা করা মুশকিল হতে পারে। আজ বাড়িতে কোনও দামি জিনিস নষ্ট হতে পারে। অসৎ সঙ্গ ত্যাগ না করলে সংসারে ক্ষতি হতে পারে। আর্থিক দিক দিয়ে আজকের দিনটি ভাল কাটতে পারে। আজ পেটের সমস্যা হতে পারে।

    মীন: আর্থিক দিক দিয়ে আজকের দিনটি খুব শুভ হতে চলেছে। কম পরিশ্রমে আপনার বড় সাফল্য পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চাকরিজীবীদের দিনটি স্বাভাবিক কাটবে। ব্যবসায়ীদের আজ কঠোর সংগ্রাম করতে হতে পারে। আজ প্রবাসী কারও আসার খবর পেতে পারেন। কোনও বিপদ এলে বুদ্ধি স্থির রাখুন। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর প্রেমে সুখের সময়। বাবার সঙ্গে মতপার্থক্য হতে পারে। আজ বাড়ির কিছু সদস্যও আপনার উপর অসন্তুষ্ট হবেন। অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে সংসার জীবনে জট খুলে যেতে পারে।

  • Yasin Malik: “হত্যার বদলা ফাঁসি”, ইয়াসিনের মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে সরব প্রয়াত বায়ুসেনা অফিসারের স্ত্রী

    Yasin Malik: “হত্যার বদলা ফাঁসি”, ইয়াসিনের মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে সরব প্রয়াত বায়ুসেনা অফিসারের স্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ইয়াসিন মালিককে (Yasin Malik) যে দণ্ডে দণ্ডিত করেছে আদালত, তাতে বিচারব্যবস্থার প্রতি সম্মান জানিয়েও শাস্তি নিয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করলেন প্রয়াত বায়ুসেনা অফিসার রবি খান্নার (Ravi Khanna) স্ত্রী নির্মলা খান্না (Nirmala Khanna)।

    বুধবার দিল্লির এনআইএ (NIA) আদালত ইয়াসিন মালিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের (life sentence) নির্দেশ দেওয়ার পর প্রয়াত বায়ুসেনা অফিসার রবি খান্নার স্ত্রী জানান, তিনি মনে করেছিলেন ইয়াসিন মালিককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে। কিন্তু যাবজ্জীবনে কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যা নিয়ে তিনি একেবারেই খুশি নন। তিনি মনে করেন, তাঁর স্বামী হত্যা করার একমাত্র শাস্তি হতে পারে ফাঁসি।

    জঙ্গিদের অর্থ সাহায্যের (Terror Funding Case) অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় ইয়াসিন মালিককে।  তাঁর মৃত্যুদণ্ডের আবেদন করেছিল এনআইএ। ইয়াসিনের আইনজীবী যাবজ্জীবনের আবেদন রাখেন। আদালত ইয়াসিনকে দুটি মামলায় যাবজ্জীবন সাজার পাশাপাশি, ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা করেছে। মামলার রায় ঘোষণার পরই মুখ খোলেন বায়ুসেনার প্রয়াত অফিসারের স্ত্রী। নির্মলা বলেন, “আমি এত বছর ধরে অপেক্ষা করে রয়েছি। রক্তের বদলে রক্ত, মৃত্যুর বদলে মৃত্যু। কিন্তু আদালত ইয়াসিনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিল। ওর মৃত্যুদণ্ড পাওয়া উচিত ছিল।”

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত ১৯৯০ সালের ২৫ জানুয়ারি জম্মু-কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্টের (JKLF) এর নেতৃত্বে হত্যা করা হয় বায়ুসেনা অফিসার রবি খান্নাকে। আদালত ও ভারতীয় বিচারব্যবস্থার প্রতি সম্মান জানিয়ে নির্মলা এদিন বলেন, “যাঁরা সাজা ঘোষণা করেছেন, তাঁরা যথেষ্ট অভিজ্ঞ এবং ন্যায়-নীতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। তবে আমি খুশি হতাম ইয়াসিন মৃত্যুদণ্ড পেলে।” ইয়াসিনের মৃত্যুদণ্ড প্রসঙ্গে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও কথা বলবেন বলে জানান নির্মলা। 

    আরও পড়ুন: ইয়াসিনের সমর্থনে ট্যুইট আফ্রিদির, “সব তোমার বয়সের মতো…” পালটা অমিত মিশ্র

    কেন্দ্রে কংগ্রেস সরকারের প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়ে নির্মলা বলেন, “আগের সরকার আমার স্বামীকে শহিদ তকমা দেয়নি। শুধু তাই নয়, তাঁরা ইয়াসিন মালিককে মহাত্মা গান্ধীর মতো করে মান-সম্মান দিয়ে রেখেছিল। গত ৩২ বছর ধরে ইয়াসিন মুক্ত হয়ে ঘুরে বেরিয়েছে। যা আমাকে খুব কষ্ট দিত।” বলেও অভিযোগ করেন নির্মলা খান্না। ইয়াসিন মালিক আসলে পাকিস্তানেরই চর, তাই তার সাজাতে পাক সরকার খুব দুঃখ পাচ্ছে বলেও কটাক্ষ করেন নির্মলা। 

  • Covid 19: করোনায় আক্রান্ত হওয়া মানেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়া নয়, জানাল হু

    Covid 19: করোনায় আক্রান্ত হওয়া মানেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়া নয়, জানাল হু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনায় (Corona) আক্রান্ত হওয়া মানেই করোনার বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হবে, এমনটা নাও হতে পারে, জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওরফে হু (WHO)। হু-এর বিজ্ঞানী ডেভিড নোবারোর (David Nabarro) মতে বার বার করোনায় আক্রান্ত হলে, পরবর্তীতে দীর্ঘ সময়ের জন্যে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।

    নোবারো বলেন, “করোনায় আক্রান্ত হলেই, পরবর্তী সংক্রমণে আপনি সুরক্ষিত এটা ভাবার কোনও কারণ নেই। কারণ করোনা বার বার এর প্রকৃতি বদলাচ্ছে। তাই আগে থেকে তৈরি হওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা করোনার নতুন ভেরিয়েন্টকে আটকাতে পারবে না।”

    আরও পড়ুন: দেশের করোনাগ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী, নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে বাংলা-তামিলনাড়ু

    তিনি আরও বলে, “যতবার আপনার কোভিড হবে ততবার শরীরের ক্ষতি হবে এবং দীর্ঘমেয়াদী কোভিড হওয়ার আশঙ্কাও বেশি থাকবে। তাই করোনা যত কম হবে ততই মঙ্গল।” চার সপ্তাহের বেশি সময় ধরে করোনার লক্ষণ যদি শরীরে থাকে, তাহলে তাকে দীর্ঘমেয়াদী করোনা ধরা যায়। এই সংক্রমণের রেশ কয়েক মাস থেকে এক বছরও থাকতে পারে।

    আরও পড়ুন: সক্রিয় রোগীর সংখ্যা এক লক্ষ পার, ফের ভয় ধরাচ্ছে করোনা!

    কিছুদিন আগে ডেভিড বলেছিলেন, করোনা আস্তে আস্তে এর তেজ হারাচ্ছে। এতে প্রাণনাশের আশঙ্কা আর নেই। তিনি এবার জানান, ভাইরাস আবার এর প্রকৃতি বদলাচ্ছে। তাই করোনার ভয় এখনই কাটছে না।

    তিনি আরও জানান, যারা টিকা নিচ্ছেন না তাঁদের আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। এই মুহূর্তে করোনার বিএ৪ এবং বিএ৫- ভেরিয়েন্ট বিশ্বজুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। নোবারো আরও বলেন, মানুষকে অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে। টিকাই এই রোগ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায়। 

    দিন দিন ঊর্ধ্বমুখী দেশের করোনা গ্রাফ (Corona Graph)। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও কিছুটা বাড়ল সংক্রমণ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, একদিনে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৭ হাজার ৯২ জন। গতকাল এই সংখ্যাটা ছিল ১৭ হাজার ৭০ জন।

    এর পাশাপাশি বেড়েছে মৃতের সংখ্যাও। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের (Health Ministry) বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২৯ জনের। আগের দিনে এই সংখ্যাটা ছিল ২৩ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনামুক্ত হয়েছেন ১৪ হাজার ৬৮৪ জন। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৯ হাজার ৫৬৮ জন। দৈনিক পজিটিভিটির হার ৪.১৪ শতাংশ।

  • High Cholesterol: শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে? বুঝে নিন ত্বকের এই উপসর্গ দেখেই

    High Cholesterol: শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে? বুঝে নিন ত্বকের এই উপসর্গ দেখেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরে কোলেস্টেরলের (Cholesterol) মাত্রা যত বাড়বে, ততই চিন্তা বাড়ে। কারণ কোলেস্টেরলের বৃদ্ধির কারণে শরীরে একাধিক রোগের সংক্রমণ বাড়ে। হৃদরোগ, যকৃৎ সহ শরীরের একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেই কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, রক্ত সঞ্চালনে বাধা ইত্যাদি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। যাঁদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ থাকে, তাঁদের হাই কোলেস্টেরল থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

    তাই সঠিক সময়ে শরীরের খেয়াল রাখা দরকার এবং নিয়মিত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তবে কীভাবে বুঝবেন যে আপনার শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে কিনা? চিকিৎসকদের মতে, রক্ত পরীক্ষা করা ছাড়াও আপনি আপনার ত্বক দেখেও বুঝতে পারবেন যে আপনার শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে।  ত্বকের কী কী পরিবর্তন দেখলে বুঝতে পারবেন যে কোলেস্টেরল বেড়েছে তা বিস্তারিত বলা হল।

    ত্বকে বেগুনী বা নীল বর্ণের জাল ন্যায় আভা – বিশেষ করে আবহাওয়া ঠান্ডা থাকলে এমন দেখা দিতে পারে। এটি কোলেস্টেরল এমবলিজেশন সিনড্রোমের (cholesterol embolization syndrome) লক্ষণ। এর ফলে ধমনীতে কোলেস্টেরল জমে যায় ও রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটে।

    আরও পড়ুন: হার্টের রোগের ঝুঁকি রয়েছে কাদের, বলে দেবে ব্লাড গ্রুপ!

    জ্যানথেলাসমা (Xanthelasma) – এই ক্ষেত্রে চোখের পাশে হলুদ-কমলা বর্ণের অতিরিক্ত কিছু অংশ দেখতে পাওয়া যায় যা ত্বকের নীচে কোলেস্টেরল জমেই এটি তৈরি হয়।

    জ্যান্থোমা (Xanthoma) – এটি জ্যানথেলাসমার মতই যা কোলেস্টেরল ত্বকের নীচে জমেই সৃষ্টি হয়, কিন্তু এটি চোখের পাশে না হয়ে পায়ে অথবা হাতে হয়।

    সোরিয়াসিস (Psoriasis) – নতুন গবেষণায় জানা যায় যে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেই সোরিয়াসিস দেখা যায়, যা হাইপারলিপিডেমিয়া (Hyperlipidaemia) নামে পরিচিত।

    আরও পড়ুন: চিজ খেতে পছন্দ করেন? তবে জেনে নিন চিজ খেলে কী কী ক্ষতি হতে পারে

    শুষ্ক ত্বক ও ত্বকের রঙ পরিবর্তন – কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেই রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটে, ফলে ত্বকের কোষগুলো সঠিক পরিমাণে পুষ্টি পায় না, তাই ত্বকের রঙ পরিবর্তন হয়ে যায় ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।

    ফুট আলসার সারতে বিলম্ব – কোলেস্টেরল বৃদ্ধির ফলে পায়ের ক্ষত বা ফুট আলসার ঠিক হতে অনেক সময় লেগে যায়। কারণ কোলেস্টেরল বেশী হলে রক্ত প্রবাহে অসুবিধা হয় ও ক্ষত স্থানে সঠিক পরিমাণে রক্ত পৌঁছতে পারে না, তাই এই সমস্যা দেখা যায়।

  • Mukul Roy: বিতর্কের জের! পিএসি চেয়ারম্যানের পদ থেকে ইস্তফা মুকুল রায়ের

    Mukul Roy: বিতর্কের জের! পিএসি চেয়ারম্যানের পদ থেকে ইস্তফা মুকুল রায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভার পাবলিক অ্যাকাউন্ট কমিটি (Public Accounts Comittee) বা পিএসি (PAC)-র চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তফা দিলেন মুকুল রায় (Mukul Roy)। সোমবার বিধানসভার (West Bengal Assembly) অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Biman Banerjee) কাছে ই-মেল মারফৎ ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন কৃষ্ণনগর উত্তরের বিধায়ক।

    গত শুক্রবার বিধানসভার অধিবেশনের শেষে স্পিকার আরও এক বছরের জন্য ৪১টি কমিটির মেয়াদ বাড়িয়েছিলেন। এর ফলে পিএসি চেয়ারম্যান পদে মুকুল রায়েরও মেয়াদ বাড়ে আরও এক বছর। কিন্তু এরই মধ্যে সোমবার পদত্যাগের ইচ্ছাপ্রকাশ করে স্পিকারকে ই-মেল করেন মুকুল। তিনি জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যজনিত কারণেই তিনি পদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছেন।
     
    মুকুলের পিএস চেয়ারম্যান পদে থাকা নিয়ে বিতর্ক অনেকদিন ধরেই চলছিল। এই নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি বঙ্গ রাজনীতিতে। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির টিকিটে কৃষ্ণনগর উত্তর থেকে ভোটে লড়েন মুকুল রায়। তাতে তিনি জিতেওছিলেন। কিন্তু ফলাফল প্রকাশের একমাসের মধ্যেই আচমকাই বিজেপি ত্যাগ করে তৃণমূলে যোগ দেন তিনি। কিন্তু, বিজেপির বিধায়ক পদ ত্যাগ করেননি মুকুল রায়।

    এর কয়েকদিনের মধ্যেই মুকুল বিধানসভায় পিএসি-র চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সাধারণত এই পদটি পায় বিরোধীরা। সে ক্ষেত্রে মুকুল দলবদল করায় কী ভাবে পিএসি চেয়ারম্যান করা হল তাঁকে, এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এই নিয়ে আপত্তি তুলেছিল রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। তাদের দাবি ছিল যে, পিএসি-র চেয়ারম্যান পদে বসতে পারেন বিরোধী দলের কোনও নেতা। কিন্তু মুকুল রায় তো শাসকদলে যোগ দিয়েছেন, তাহলে তিনি এই পদের যোগ্য নন। 

    এই নিয়ে বিধানসভার স্পিকারের কাছে অভিযোগ করা হয় বিজেপির তরফে। মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ খারিজের দাবিতে সরব হয় পদ্ম-শিবির। যদিও, স্পিকার জানান যে, মুকুল রায় বিজেপির বিধায়ক। স্পিকারের এই রায়ে সন্তুষ্ট না হয়ে বিষয়টি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা দায়ের করেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu) অধিকারী। কিন্তু আদালতের নির্দেশে দু’বার স্পিকার জানিয়েছিলেন, মুকুল এখনও বিজেপিতেই রয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ‘মুকুল বিজেপিতে’, স্পিকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনায় দিলীপ

    ঘনিষ্ঠ সূত্রের মতে, মুকুলের ওপর চাপ বাড়ছিলই। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ গত ১১ এপ্রিল সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য বিধানসভার স্পিকারকে নির্দেশ দিয়েছিল৷ মুকুল রায়ের তৃণমূলে যোগদানের সাংবাদিক বৈঠকের ভিডিও ফুটেজকেও প্রামাণ্য নথি হিসেবে গণ্য করতে বলেছিল আদালত৷ এরই মধ্যে, পিএসি সহ ৪১টি কমিটির মেয়াদ আরও এক বছরের জন্য বৃদ্ধি করেন বিধানসভার স্পিকার। তাই নতুন বিতর্ক এড়াতে পদ থেকে ইস্তফা দিলেন মুকুল।

  • Cyclone Update:  আসছে সাইক্লোন? ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় চরম সতর্কতা ওড়িশায়, বাংলায় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা?

    Cyclone Update: আসছে সাইক্লোন? ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় চরম সতর্কতা ওড়িশায়, বাংলায় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  মে মাসের শুরুতেই ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে আরও একটি ঘূর্ণিঝড় (cyclone)। তেমনই আশঙ্কা আবহাওয়াবিদদের। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, দক্ষিণ আন্দামান সাগরে ইতিমধ্যেই ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে।  শুক্রবার ওই ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে বলে মনে করছে আবহাওয়া দফতর। ক্রমশ যা রূপান্তরিত হতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে। তাই ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কায় আগেভাগেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে ওড়িশা সরকার।
    বিগত কয়েক বছরে একাধিক ঘূর্ণিঝড়ের ভয়াবহতার সাক্ষী থেকেছে বাংলার এই পড়শি রাজ্য। এই প্রসঙ্গে ওড়িশার মুখ্যসচিব এস সি মহাপাত্র বলেন, ”ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় রাজ্য তৈরি। ক্ষয়ক্ষতি কী হতে পারে, সে ব্যাপারে জেলাশাসকদের তৎপর করা হয়েছে (Cyclone Update)।”
    বাংলাতেও কী আছড়ে পড়বে সাইক্লোন? কোন পথে এগোবে ঘূর্ণিঝড়? এখনও এই নিয়ে চূড়ান্ত পূর্বাভাস দেয়নি হাওয়া অফিস। শনিবারের আগে এব্যাপারে স্পষ্ট ভাবে কিছু বলা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
    IMD-র ডিরেক্টর জেনারেল মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র জানিয়েছেন,”ল্যান্ডফল নিয়ে এখনও পূর্বাভাস নেই। কোন এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তা এখনই স্পষ্ট নয়। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হচ্ছে। সাধারণত দুটি সময়ে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়। একটা প্রাক বর্ষার সময়, অর্থাৎ, মার্চ-এপ্রিল-মে। আরেকটা বর্ষার পর, অর্থাৎ অক্টোবর-নভেম্বর-ডিসেম্বর। বেশিরভাগ ঘূর্ণিঝড় হয় মে ও নভেম্বরের মধ্যে। মে মাসে ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা পুরোপুরি উড়িয়ে দেওয়া যায় না।” IMD-র বিজ্ঞানী আর কে জেনামনি বলেছেন, ”৬ মে নিম্নচাপ তৈরি হবে। এরপর তা শক্তি সঞ্চয় করে আরও ঘনীভূত হবে। দক্ষিণ আন্দামান ও বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন এলাকায় সতর্ক করা হচ্ছে। ওই অঞ্চলে মৎস্যজীবীদের মূলত না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, কেননা আবহাওয়ায় অনেক বদল ঘটবে।” জানা যাচ্ছে, নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে, তার নাম হবে ‘অশনি’। ঘূর্ণাবর্ত নিয়ে মৌসম ভবনের ঘূর্ণিঝড় বিষয়ক বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আনন্দকুমার দাস বলেন, ‘আমাদের ধারণা, গভীর নিম্নচাপ থেকে অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে (এই ঘূর্ণাবর্তটি)। যা সম্ভবত ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে উত্তর ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসতে পারে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘তবে সুস্পষ্ট নিম্নচাপ তৈরি না হওয়া পর্যন্ত আমরা নির্দিষ্টভাবে বলতে পারব না যে সেটা কীভাবে এগিয়ে যাবে বা উপকূলে কতটা প্রভাব ফেলবে।’

    এখনও ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল নিয়ে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া না গেলেও ইতিমধ্যেই মালকানগিরি থেকে ময়ূরভঞ্জ পর্যন্ত ১৮টি জেলাকে সতর্ক করেছে ওড়িশা সরকার। বিপর্যয় মোকাবিলা দলকে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। উপকূলবর্তী অঞ্চল থেকে বৃদ্ধ, মহিলা ও শিশুদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

  • Pending DA Case: বেতন হলেও ডিএ পেলেন না বিদ্যুৎ কর্মীরা, মাশুল বাড়িয়ে বকেয়া মেটানো হবে কি?

    Pending DA Case: বেতন হলেও ডিএ পেলেন না বিদ্যুৎ কর্মীরা, মাশুল বাড়িয়ে বকেয়া মেটানো হবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুনের শেষ দিনে বেতন হয়েছে বিদ্যুৎ কর্মীদের। কিন্তু ডিএ মেলেনি। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে বেতনের সঙ্গেই আরও কিস্তি ডিএ পাওয়ার কথা ছিল রাজ্যের চারটি বিদ্যুৎ সংস্থার প্রায় ১৪ হাজার কর্মীর। ডিএ দিতে না পারলে চার কর্তার বেতন বন্ধেরও নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta Highcourt) বিচারপতি রাজশেখর মান্থা। এদিন আরও এক দফা নির্দেশে ছয় কর্তার বেতন বন্ধ রাখতে বলেছেন তিনি। প্রশ্ন, তা হলে কি ডিএ পাবেন না বিদ্যুৎ কর্মীরা?

    বিদ্যুৎ দফতর সূত্রের খবর, রাজ্যের চলতি বেতন কমিশনের আগের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেবে চার সংস্থা। এক কিস্তি দিয়েও দেওয়া হয়েছে। আরও পাঁচটি কিস্তি বাকি রয়েছে। কিন্তু টাকার সংস্থান করতে সময় লাগছে বলে দাবি করেছেন বিদ্যুৎ কর্তারা। তাঁরা জানান, ২০১৬ থেকে ২০২০ পর্যন্ত বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার জন্য বকেয়া ডিএ-র পরিমাণ ২৪০ কোটি টাকা, বিদ্যুৎ সংবহন সংস্থার ৮০ কোটি, বিদ্যুৎ উন্নয়ন নিগমের ১২০ কোটি এবং ডিপিএলের বকেয়া ডিএ-র পরিমাণ ৪০ কোটি টাকা। সবমিলিয়ে ২০২০ সাল পর্যন্ত বকেয়া মেটাতেই ৪৮০ কোটি টাকা লাগবে বিদ্যুৎ দফতরের। এর পর রয়েছে ২০২০ থেকে আজ অবধি বকেয়ার পরিমাণও। 

    আরও পড়ুন: ডিএ বকেয়া থাকায় ২ রাজ্য সরকারি কর্তার বেতন বন্ধের নির্দেশ হাইকোর্টের

    কর্তারা জানাচ্ছেন, এর মধ্যে এক কিস্তি ডিএ দেওয়া হয়েছে। এখনও প্রয়োজন ৪৫০ কোটি টাকা। রাজ্য সরকারের ভাঁড়ারের অবস্থা করুণ। ফলে রাজ্যের মন্ত্রিসভা চার বিদ্যুৎ সংস্থাকে টাকার ব্যবস্থা করে দেবে এমন পরিস্থিতি নেই। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা সরিয়ে কর্মীদের ডিএ মেটানোর একটা চেষ্টা হচ্ছে বটে, সেটাও কতটা ফলপ্রসু হবে না বুঝে উঠতে পারছেন না কর্তারা। অগত্যা ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে কর্মীদের ডিএ মেটানোর পথেই হাঁটতে হচ্ছে বলে বিদ্যুৎ ভবনে কানাঘুঁষো চলছে। 

    যদিও এক বিদ্যুৎ কর্তার ব্যাখ্যা, রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা ২৪ হাজার কোটি টাকার সংস্থা। সামান্য টাকা মেটাতে কোনও সমস্যা নেই। শুধুমাত্র বিদ্যুৎ কর্মীদের কেন্দ্রীয় হারে ডিএ মিটিয়ে দিলে রাজ্যের বাকি ১০ লক্ষ কর্মচারীর কী হবে? নবান্ন চায়নি শুধু বিদ্যুৎ কর্মীদের সব পাওনা মিটে যাক। সেই কারণেই এতদিন বকেয়া ডিএ মেটানো হয়নি। এখন হাইকোর্টের নির্দেশে ডিএ মিটিয়ে দেওয়া হবে। তার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুকে নেতাই যেতে বাধা কেন? ডিজি, এসপির বিরুদ্ধে রুল জারি হাইকোর্টের

    কর্তাদের ব্যাখ্যা যাই হোক না কেন দফতরের অন্দরের খবর, কর্মীদের ডিএ-র বোঝার দায় আসলে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের উপরই চাপিয়ে দিতে পারে বণ্টন সংস্থা। অচিরেই বিদ্যুতের মাশুল বাড়ানোর পথে হাঁটতে হতে পারে বলে কর্তাদের একাংশের আশঙ্কা। কেউ কেউ জানাচ্ছেন, আগেরবার ডিএ দেওয়ার নাম করেই মাশুল বাড়ানো হয়েছিল। এবারও কি বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক সংস্থা দাম বাড়াতে রাজি হবে? বিদ্যুৎ কর্মীরা বকেয়া পেলেই অবশ্য রাজ্য সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ-র দাবি আরও জোরালো হবে। এক্ষেত্রেও হাইকোর্ট ডিএ মেটানোর রায় দিলেও রাজ্য চুপ করে বসে রয়েছে। 

  • PACS Computerisation: ৬৩,০০০ ‘প্যাকস’- এর জন্যে ২,৫১৬ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন কেন্দ্রের 

    PACS Computerisation: ৬৩,০০০ ‘প্যাকস’- এর জন্যে ২,৫১৬ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন কেন্দ্রের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ৬৩ হাজার প্রাইমারি এগ্রিকালচারাল ক্রেডিট সোসাইটির (Primary Agricultural Credit Societies) ডিজিটাইজেশনের জন্যে ২,৫১৬ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন দিল কেন্দ্র। এর মধ্যে কেন্দ্র দেবে ১,৫২৮ কোটি টাকা। ৫ বছরের এই প্রকল্পে প্যাকসগুলিকে ডিজিটাইজ করা হবে। মন্ত্রিসভার অর্থনীতি বিষয়ক কমিটি (Cabinet Committee on Economic Affairs) বুধবার এই অনুমোদন দিয়েছে। দেশের ১৩ কোটি কৃষক এই সোসাইটিগুলির সদস্য।

    আরও পড়ুন: ‘সেদিন দেশবাসীর অধিকার…’, ৭৫-এর জরুরি অবস্থা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    সরকারের বক্তব্য, দেশের বেশিরভাগ ক্রেডিট সোসাইটিই কম্পিউটারাইজড নয়। এখনও ম্যান্যুয়াল পদ্ধতিতে চালিত হয়। ফলে স্বচ্ছতার অভাব দেখা দিচ্ছে। তাই পুরো প্রক্রিয়াকে দুর্নীতিমুক্ত এবং সহজ করতে সরকারের এই ভাবনা। কিছু কিছু রাজ্যে প্যাকসের কম্পিউটারাইজেশন হলেও, তারা সবাই এক সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে না বলে একে অপরের সাথে কোনওভাবে যুক্ত নয়। পরিকল্পনা করা হয়েছে, দেশের সমস্ত প্যাকসকে কম্পিউটারাইজড করে এক ছাতার তলায় আনা হবে। ফলে প্রতিদিনের হিসেব রাখতে সুবিধে হবে। 

    আরও পড়ুন: ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    সফ্টওয়্যারটিতে সাইবার নিরাপত্তা এবং ডেটা স্টোরেজসহ ক্লাউড-ভিত্তিক সফ্টওয়্যার, রক্ষণাবেক্ষণ সহায়তা, প্রশিক্ষণসহ বর্তমান রেকর্ডগুলির ডিজিটাইজেশনের সুবিধা থাকবে। সফ্টওয়্যারটিতে স্থানীয় ভাষায় অপারেট করার সুবিধাও থাকবে। 

    এই বিষয়ে ট্যুইট করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি লেখেন, “এই প্রকল্পটি চালু হলে পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আসবে। বিশ্বাসযোগ্যতা এবং কর্মদক্ষতাও বাড়বে। মানুষের সুবিধার জন্যে আঞ্চলিক ভাষাতেও সফ্টওয়্যার অপারেট করার সুবিধা থাকবে।”

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    প্রক্রিয়াটি চালু হলে ক্ষুদ্র এবং প্রান্তিক চাষীদের অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা ঢুকবে। এছাড়াও সরকারি প্রকল্প, ফসল বীমা সম্পর্কে কৃষকদের তথ্য পেতে আরও সুবিধে হবে। সবটাই চলে আসবে হাতের নাগালে। 

     

  • SSC Scam: মন্ত্রীই সর্বেসর্বা, ‘অবৈধ’ প্যানেলেও সম্মতি দিয়েছিলেন, তদন্ত কমিটিকে লিখিত বয়ান শিক্ষাসচিবের

    SSC Scam: মন্ত্রীই সর্বেসর্বা, ‘অবৈধ’ প্যানেলেও সম্মতি দিয়েছিলেন, তদন্ত কমিটিকে লিখিত বয়ান শিক্ষাসচিবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল সার্ভিস কমিশনের (School Service Commission) বা এসএসসি (SSC) নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment scam) তদন্তে সিবিআইয়ের (CBI) সামনে গিয়ে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) জানিয়ে এসেছেন, নিয়োগের অনিয়মের ব্যাপারে তাঁর কিছু জানা ছিল না। যিনি এসব জানতেন, তিনি হলেন শিক্ষাসচিব মনীশ জৈন (Manish Jain)। মাধ্যম গতকালই জানিয়েছিল, শিক্ষাসচিব তদন্ত কমিটির সামনে কী বলেছেন তাও জানানো হবে। মাধ্যম জেনেছে, শিক্ষাসচিবও তদন্ত কমিটির সামনে গিয়েছিলেন। তিনি সেখানে লিখিতভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি নন, নিয়োগ প্রক্রিয়ার সর্বেসর্বা ছিলেন তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ই। সব সিদ্ধান্তে তিনিই সিলমোহর দিয়েছিলেন। বরং তাঁর (মনীশবাবুর) কোনও ক্ষমতাই ছিল না।

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির (Teachers Recruitment scam) তদন্তে বর্তমান শিক্ষাসচিব যাবতীয় দায় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের উপর চাপিয়ে দেওয়াতে প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক মহলে অনেকেই নানা ব্যাখ্যা দিতে শুরু করেছেন। অনেকের মতে, হাইকোর্টের সামনে অনিয়মের অভিযোগ স্পষ্ট। সিবিআই সক্রিয়। ফলে পিঠ বাঁচাতে মন্ত্রী বা আমলা কেউই আর দায় নিতে রাজি নন। একে অপরের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে নিজেরা মুক্তি পেতে চাইছেন। অন্যদিকে তৃণমূলের অন্দরের চোরাস্ত্রোতের খবর যাঁরা রাখেন, তাঁরা জানাচ্ছেন, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় সরকারের প্রভাবশালীরা এখন বলির পাঁঠা খুঁজছেন। সর্বোচ্চ স্তরের ইঙ্গিত না থাকলে বর্তমান শিক্ষাসচিব কখনই লিখিতভাবে তদন্ত কমিটির সামনে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর উপর সব দায় চাপিয়ে দিতেন না।

    আরও পড়ুন: তিনি ‘অজ্ঞ’, সব জানেন শিক্ষাসচিব, সিবিআইকে জানিয়ে এলেন পার্থ

    কোথায়, কী বলেছেন মনীশ জৈন?

    বিকাশ ভবনের খবর, ২০১৬ সালের ৮ অগাস্ট গ্রুপ-ডি পদে নিয়োগের জন্য স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিজ্ঞাপন বেরিয়েছিল। ২০১৭ সালের ১৯ ফ্রেব্রুয়ারি তার লিখিত পরীক্ষা হয়। স্কুলে গ্রুপ-ডি পদে যোগ দিতে ১১ লক্ষ ৩০ হাজার পরীক্ষার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন। ২০১৭ সালের ৬ নভেম্বর কমিশনের ওয়েবসাইটে প্যানেল প্রকাশিত হয়। সেখানে ৩৯২৪ জনের নাম নিয়োগের জন্য চূড়ান্ত করা হয়। ওয়েটিং লিস্টে রাখা হয় ৯৮৪৭ জনকে। 

    কোনও পরীক্ষার প্যানেল সাধারণত এক বছর ভ্যালিড থাকে। কিন্তু কোনও এক অজ্ঞাতকারণে গ্রুপ-ডির প্যানেল ২০১৯-এর ৪ মে পর্যন্ত সরকারিভাবে ভ্যালিড ছিল। কিন্তু তার পরেও নিয়োগ চলতে থাকে। এ সব নানা গরমিল নিয়েই আদালতে মামলা হয়। আদালত বিচারপতি রণজিৎ বাগের নেতৃত্বে একটি কমিটি তৈরি করে দেয়। তদন্ত করে দেখতে বলে পুরো বিষয়টিকে। গত ২০২০ সালের ১১ এপ্রিল বিচারপতি বাগ তাঁর ৬৮ পাতার মূল রিপোর্টটি কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জমা করেন। সেই রিপোর্ট দেখেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের  (Justice Abhijit Gangyopadhyay) রায় বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চ। শুরু হয় সিবিআই তদন্ত।

    সূত্রের খবর, বিচারপতি রণজিৎ বাগ কমিটির (Ranjit Bag Committee) কাছেই লিখিতভাবে শিক্ষাসচিব মনীশ জৈন জানিয়ে দেন, নিয়োগের ব্যাপারে সমস্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তৎকালীন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর হাতে সিদ্ধান্তগ্রহণের কোনও ক্ষমতাই ছিল না। শুধু তাই নয় গ্রুপ-ডি নিয়োগের প্যানেলের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও যে মাথায় প্রশাসনিক কমিটি বসিয়ে নিয়োগ চালিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাও বাগ কমিটিকে জানিয়ে দেন মনীশ জৈন। সেই সিদ্ধান্তও যে পার্থবাবুই নিয়েছিলেন তাও স্পষ্ট করে দেন স্কুল শিক্ষাসচিব। বিচারপতি বাগ হাইকোর্টে জমা দেওয়া রিপোর্টের ৫৬-৫৭ পাতায় শিক্ষা সচিবের দেওয়া বয়ান ও নথির কথা উল্লেখ করেছেন। কমিটির মতেও নিয়োগের ব্যাপারে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ই ছিলেন সর্বেসর্বা।

    কী বলেছেন মনীশ জৈন?

    বাগ কমিটির রিপোর্টের ৫৬-৫৭ পাতায় বলা হয়েছে, স্কুল শিক্ষাসচিব মন্ত্রী পরিষদের কার্য পরিচালনা এবং সিদ্ধান্তগ্রহণের নানা ফাইলের নোটশিট পেশ করেছেন। শিক্ষাসচিব জানিয়েছেন, সংবিধানের ১৬৬(৩) ধারা মেনে রাজ্য মন্ত্রিসভার কার্য পরিচালনার জন্য ‘রুলস অব বিজনেস’ তৈরি হয়। সেই রুলস অব বিজনেস-এর ১৯ ধারায় বলা রয়েছে, কোনও মন্ত্রী স্ট্যান্ডিং অর্ডার দিয়ে ঘোষণা করবেন দফতর পরিচালনার ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয় তাঁর নজরে আনতে হবে। সেই নির্দেশিকা প্রকাশ হলে দফতরের আমলারা সিদ্ধান্ত গ্রহণের ব্যাপারে স্বাধীন থাকেন। শুধুমাত্র মন্ত্রীর উল্লেখিত বিষয়গুলি ছাড়া সব সিদ্ধান্ত আমলারাই নিতে পারেন। 

    আরও পড়ুন: এসএসসি মামলায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিস, শান্তিপ্রসাদের বাড়িতে সিবিআই

    কিন্তু তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় আমলাদের কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা দেননি। ফলে নিয়োগ সংক্রান্ত সব সিদ্ধান্ত মন্ত্রীমশাই নিয়েছেন বলে অকপটে জানিয়ে দিয়েছেন মনীষ জৈন। কেবল তাই নয়, পার্থবাবু যখন নিয়োগ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ততদিনে গ্রপ-সি এবং গ্রুপ-ডি নিয়োগের প্যানেলের ভ্যালিডিটি শেষ হয়ে গিয়েছিল। অর্থাৎ অবৈধ প্যানেল থেকে নিয়োগ করার জন্য পার্থবাবু নির্দেশ দিয়েছিলেন বলেও মনীশ জৈন বাগ কমিটিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন। তারই পরিণতিতে সিবিআই (CBI) তদন্ত। সেই তদন্তের মুখোমুখি হয়ে পার্থবাবুর বয়ান, তিনি অজ্ঞ, সব জানেন মনীশ জৈন।   

LinkedIn
Share