Blog

  • Maharashtra Political Crisis: নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই, সাফ জানালেন শিন্ডে 

    Maharashtra Political Crisis: নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই, সাফ জানালেন শিন্ডে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রতীকের (Symbol) প্রয়োজন নেই। সাফ জানিয়ে দিলেন মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি আমার বিধানসভা ক্ষেত্রের উন্নয়নে প্রচুর কাজ করেছি। তাই নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই। এদিন পুণের (Pune) একটি জন সমাবেশে একথা বলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী (CM)।  

    শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপিকে নিয়ে গড়া মহা বিকাশ আগাড়ি জোট থেকে বেরিয়ে বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার চালানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেন শিবসেনা নেতা একনাথ শিন্ডে। তা নিয়েই তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে শিন্ডের। বিরোধের জল এতদূর গড়ায় যে পরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাট ও পরে আসামের গুয়াহাটিতে পৌঁছে যান শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন তিনি। এর পরেই শিন্ডে শিবির দাবি করে তারাই আসল শিবসেনা। এদিকে, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেও জানান, তাঁর বাবার তৈরি দলের নাম বা প্রতীক ব্যবহারের অধিকার অন্য কারও নেই। শিবসেনার রাশ নিজের হাতে রাখতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হন ঠাকরে। দু পক্ষের এই দাবি ও পাল্টা দাবির প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, দুই শিবিরকেই ৮ আগস্টের মধ্যে তথ্যপ্রমাণ জমা দিতে হবে। 

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

    শিবসেনার প্রতীক তির ধনুক।এই প্রতীক কারা পাবে, তা নিয়েই চলছে বিবাদ। সেই প্রেক্ষিতেই এদিনের সমাবেশে শিন্ডে জানিয়ে দিলেন, ভোটে জিততে তাঁর প্রতীকের প্রয়োজন নেই। তিনি তাঁর বিধানসভা ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য প্রচুর কাজ করেছেন। তাই প্রতীকে প্রয়োজন নেই। প্রসঙ্গত, গত মাসেই শিবসেনা প্রধান তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে জানান, শিবসেনার প্রতীক তির ধনুক কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। শিন্ডে শিবিবকে আসল শিবসেনা মানতে রাজি নন উদ্ধব। তাদের ‘গদ্দার’ তকমা দিয়েছেন তিনি।

    উদ্ধবের বিশ্বাসঘাতকতা অভিযোগের জবাবও এদিন দিয়েছেন শিন্ডে। তাঁর প্রশ্ন, কে, কার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে? আমরা না অন্য কেউ? আমরা স্বাভাবিক জোট সরকার গড়েছি। এবং এটাই জনগণের সরকার। এদিন উদ্ধবকেও নিশানা করেছেন শিন্ডে। বলেন, সরকার ক্ষমতায় এল। মুখ্যমন্ত্রী হলেন আমাদের পার্টির প্রধান। আমরা কাজে নেমে পড়লাম। লোকজন এবং পার্টির নেতারা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে এলেন। কিন্তু কিছু লোকের (উদ্ধব ঠাকরে) তাঁদের সঙ্গে দেখা করার সময়ই হল না। আমাদের লোকজন সাফার করতে লাগল। তখন সরকারে যা ঘটছিল, তা কখনওই মেনে নেওয়া যায় না। নয়া জোট প্রসঙ্গে শিন্ডে বলেন, আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কারণ আসন্ন নির্বাচনে শিবসেনার হাতে গোণা কয়েকজন বিধায়ক জয়ী হতেন। লোকেদের জেলে যেতে হত। নিজেদের বাঁচাতে তখন তাঁরা দল ছেড়ে অন্য দলে গিয়ে ভিড়তেন।

    আরও পড়ুন : বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

     

  • Modi on Maldives: মালদ্বীপকে অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা ভারতের

    Modi on Maldives: মালদ্বীপকে অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদ্বীপকে (Maldives) অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ (Credit) দেওয়ার প্রস্তাব দিল ভারত (India)। দিল্লিতে এই ঘোষণা করেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) বলেন, “মালদ্বীপের দুর্দিনে সবার আগে পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত। আমরা মালদ্বীপকে অতিরিক্ত ১০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যাতে তারা পূর্ব পরিকল্পিত প্রকল্পগুলিকে সময়ের মধ্যে বাস্তবায়িত করতে পারে।”

    মঙ্গলবার গ্রেটার মালে কানেক্টিভিটি প্রজেক্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সুসম্পর্কের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি বলেন, “আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: প্রোফাইলে তেরঙ্গা! নিজে ছবি বদল করে সকলকে এই কর্মসূচিতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    আজ গ্রেটার মালে কানেক্টিভিটি প্রকল্প যৌথভাবে উদ্বোধন করেন মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি (Ibrahim Mohamed Solih) এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পে টাকা জুগিয়েছে দিল্লি। এর আগেই ভারত মালেতে ৪০০০ সোশ্যাল হাউজিং ইউনিট নির্মাণের জন্যে অর্থ সাহায্য করেছিল মালদ্বীপকে। এবার আরও অতিরিক্ত ২০০০ সোশ্যাল হাউজিং ইউনিট নির্মাণের জন্যে টাকা দেবে ভারত।”

    আন্তঃদেশীয় বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের দিকে ইঙ্গিত করে মোদি বলেন,”ভারত মহাসাগরে নাশকতা, জঙ্গিবাদ, বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের প্রবণতা বাড়ছে। তাই দুই দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করতে ভারত এবং মালদ্বীপের মধ্যে সুসম্পর্ক থাকা অত্যন্ত জরুরি। এতে ভারত মহাসাগরের সমগ্র এলাকাজুড়েই শান্তি বজায় থাকবে।” 

    আরও পড়ুন: ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    তিনি আরও বলেন, “মালদ্বীপ ভারতের প্রতিবেশী। প্রতিবেশী দেশের স্বার্থ দেখা আমাদের প্রথম কাজ। মালদ্বীপের সঙ্গে বরাবরই ভারত সুসম্পর্ক বজায় রেখেছে। কোভিড মহামারীরতেও সেই সম্পর্কে ভাটা পড়েনি।” 

    মালদ্বীপে ভারতের রূপে কার্ডকে মানতা দিয়েছেন মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি।  

    এদিকে মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি বলেন, “ভারত-মালদ্বীপের সম্পর্ক সমস্ত কূটনীতির ঊর্ধ্বে। আমার এই ভারত সফর আমাদের দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্কেরই প্রমাণ।”

    গতকালই উচ্চ পদস্থ অফিসার এবং শিল্পপতিদের সঙ্গে ভারতে এসেছেন  মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি। আগামী ৪ অগাস্ট অবধি এ দেশেই থাকবেন তিনি। 

    ভারতের বিদেশমন্ত্রক ট্যুইট করে স্বাগত জানিয়েছে প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রপতিকে। ট্যুইটে লেখা হয়, “কাছের বন্ধু এবং সমুদ্র পাড়ের প্রতিবেশীকে স্বাগত। মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি ভারত সফরে দিল্লিতে এসেছেন। এতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে আমরা আরও উন্নত করার সুযোগ পাব। আমাদের মধ্যে অংশীদারিত্বও বাড়োবে।”

    [tw]


    [/tw]

     

     

     

     

     

     

     

        

  • Commonwealth Games: বড় মঞ্চে আবারও পরাজিত পাকিস্তান! কমনওয়েলথ ক্রিকেটে দাপুটে জয় ভারতের

    Commonwealth Games: বড় মঞ্চে আবারও পরাজিত পাকিস্তান! কমনওয়েলথ ক্রিকেটে দাপুটে জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমনওয়েলথ গেমসে ক্রিকেটে পদকের আশা জিইয়ে রাখলেন হরমনপ্রীত কৌররা। প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে হেলায় হারাল ভারত। বিসমা মারুফদের বিরুদ্ধে ১১.৪ ওভারেই ১০২ রান তুলল ভারত। পর পর দুই ম্যাচ হেরে চাপে বিসমারা। আর ৮ উইকেটে পাকিস্তানকে হারিয়ে গ্রুপ তালিকায় শীর্ষে ভারতের মেয়েরা।

    এদিন বৃষ্টির জন্য এজবাস্টনে দেরিতে শুরু হয় দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তানের মহিলা দলের ম্যাচ। গত ম্যাচে বার্বাডোজের বিরুদ্ধে হারের পর, ভাগ্য বদলের আশায় ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাক অধিনায়িকা বিসমাহ মারুফ। প্রায় দেড় ঘণ্টা পরে ম্যাচ শুরু হওয়ায় তা ২০ ওভারের বদলে ১৮ ওভারে অনুষ্ঠিত হয়।

    আরও পড়ুন: আশা করি এবার একটা সিনেমা দেখার সুযোগ পাবে! অচিন্ত্যর প্রশংসায় মোদি

    ম্যাচের দ্বিতীয় ওভারেই মেঘনা সিংহ ইরাম জাভেদকে শূন্য রানে সাজঘরে ফিরিয়ে ভারতকে প্রথম সাফল্য এনে দেন। তবে মন্থর গতিতে হলেও অধিনায়িকা বিসমা ও মুনিবা দলের ইনিংসকে সামলানোর চেষ্টা করেন। দ্বিতীয় উইকেটে দুইজনে মিলে ৫০ রান যোগও করেন। তবে তারপরেই হার্লিন দেওলের পরিবর্তে এই ম্যাচে সুযোগ পাওয়া স্নেহ রানা বিসমাকে সাজঘরের রাস্তা দেখান। ওই একই ওভারে সেট মুনিবাকেও ফেরান স্নেহ। তিনি ৩২ রানে আউট হন। ম্যাচের রাশ ভারতের দখলে চলে আসে। নির্দিষ্ট ১৮ ওভারে মাত্র ৯৯ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা। মুনিবা আলির ৩২ ছাড়া বাকিরা কেউ ২০ রানের গণ্ডি টপকাতে পারেননি। ভারতের হয়ে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন স্নেহ রানা এবং রাধা যাদব।

    আরও পড়ুন: পাঁচদিনের মাথায় ভারতের ছটি পদক কমনওয়েলথ গেমসে! কে কোন পদক পেলেন ছবিতে দেখে নিন

    জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রানে পৌঁছতে কোনও বেগই পেতে হয় না ভারতকে। আগ্রাসী মেজাজে শুরু করেন দুই ওপেনার স্মৃতি মন্ধানা এবং শেফালি বর্মা। বেশি আগ্রাসী ছিলেন সহ-অধিনায়ক মন্ধানা। দুই ওপেনার মাত্র ৫ ওভারেই তুলে নেন ৫২ রান। এর পর ভারতের জয় ছিল স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। তাতেও আগ্রাসী মেজাজের কোনও পরিবর্তন হয়নি ভারতের ব্যাটারদের। নেট রান রেট ভাল রাখার লক্ষ্য নিয়ে পাক শাসন অব্যাহত রাখেন তাঁরা। ৯ বলে ১৬ রান করে শেফালি আউট হওয়ার পরেও শুরু ছন্দই ধরে রেখেছিলেন মন্ধানা। সেই মেজাজেই পূর্ণ করলেন অর্ধশতরান। মাঠ ছাড়লেন দলকে জিতিয়ে। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেন ৪২ বলে ৬৩ রান করে। মারলেন ৮টি চার এবং ৩টি ছক্কা।

    প্রসঙ্গত, এর আগে পাক ব্রিগেডের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালে কুয়ালালামপুরে এবং ২০১০ সালে ব্যাসেটেরেতে যথাক্রমে ২৩ এবং ২০ বল বাকি থাকতে জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল ভারত। এ দিন সেই সব রেকর্ডকে ছাপিয়ে গেল হরমনপ্রীত কৌররা।

     

  • Arpita Mukherjee: তৃণমূলের হয়ে প্রচার অর্পিতার, প্রকাশ্যে ছবি, এর পরেও অস্বীকার করবে শাসক দল?

    Arpita Mukherjee: তৃণমূলের হয়ে প্রচার অর্পিতার, প্রকাশ্যে ছবি, এর পরেও অস্বীকার করবে শাসক দল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদে পড়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। সংকটে তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ও (Arpita Mukherjee)। পার্থের পাশাপাশি এবার অর্পিতার সঙ্গেও দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করল তৃণমূল (TMC)। রাজ্যের শাসক দলের দাবি, অর্পিতার সঙ্গে তাদের কোনও সম্পর্কই নেই। 

    এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Recruitment Scam) কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে কেউটের সন্ধান পেয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে ৫০ কোটিরও বেশি টাকা। ঘটনাটিকে ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করেছিলেন পার্থ। টাকা উদ্ধারের ঘটনার প্রেক্ষিতে মন্ত্রিত্ব খোয়াতে হয়েছে পার্থকে। তদন্ত শেষ না হওয়া ইস্তক তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে তৃণমূল থেকে। যা আদতে বহিষ্কারেরই শামিল। কারণ তদন্ত করে শেষ হবে তা কেউ জানে না। অর্পিতার ফ্ল্যাটে পাওয়া টাকা কার, তা জানেন না বলেই দাবি করেছেন পার্থ। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর দাবি, আমার কোনও টাকা নেই। ইডির বাজেয়াপ্ত করা টাকা যে তাঁর নয়, তাও জানিয়ে দিয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। অর্পিতার জন্য যে জোড়াফুল শিবিরের ভাবমূর্তি কলঙ্কিত হয়েছে, তা বেশ ভালোই বুঝতে পারছেন তৃণমূল নেতারা। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই শুরু হয়েছে অর্পিতার সঙ্গে দূরত্ব রচনার প্রয়াস।

    আরও পড়ুন : এবার ইডি-র নজরে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে থাকা পার্থ-অর্পিতার একাধিক জমি?

    সম্প্রতি তৃণমূলের একটি কর্মসূচির ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়া পার্থের সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করেছেন অর্পিতা। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে পার্থ-অর্পিতার সঙ্গে ওই সমাবেশে ভাষণ দিয়েছিলেন তৃণমূলের অন্য নেতানেত্রীরাও। সংবাদ মাধ্যমে এই ছবি প্রকাশ্যে এলেও, অর্পিতার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই বলেই দাবি করেছে তৃণমূল। ২২ জুলাই তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ দাবি করেছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ষড়যন্ত্রের শিকার। অর্পিতার সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্কও অস্বীকার করেন তিনি। ইডি সূত্রের খবর, তাঁর ফ্ল্যাট থেকে টাকা এবং সোনা উদ্ধারের পর অর্পিতা তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের জানিয়েছিলেন ওই টাকা এবং সোনা পার্থের। তবে দল তাঁকে সাসপেন্ড করায় তিনি যে যারপরনাই অখুশি, তা গোপন করেননি তৃণমূলের সাসপেন্ডেড মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন : ঘরে টাকা থাকলেও তা ছোঁয়ার অধিকার ছিল না! জানুন ইডির জেরায় কী বললেন অর্পিতা

  • Nag Panchami 2022: নাগ পঞ্চমী তিথি কবে, কখন? এই দিনের তাৎপর্য জানেন কি?

    Nag Panchami 2022: নাগ পঞ্চমী তিথি কবে, কখন? এই দিনের তাৎপর্য জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মে শ্রাবণ মাসে পড়া উত্‍সবগুলির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, শ্রাবণ মাসের শুক্ল পক্ষের পঞ্চমী তিথিতে নাগ পঞ্চমী পালিত হয়। ভগবান শঙ্করকে উত্সর্গীকৃত, শ্রাবণ মাসে এই উত্‍সবটি হিন্দু ধর্মে আড়ম্বর সহকারে পালিত হয়। এই পবিত্র দিনে আচার-অনুষ্ঠানের সাহায্যে সাপের দেবতার পুজো করা হয়। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, সর্পদেরও দেবতা হিসাবে পুজো করা হয়। সাপও ভগবান শিবের খুব প্রিয়। এই পবিত্র দিনে সর্প দেবতার পুজো করে ভগবান শঙ্করও খুশি হন। জেনে নিন নাগ পঞ্চমীর তিথি, শুভ সময় ও পূজা পদ্ধতি—

    হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, এবছর পঞ্চমী তিথি ২ অগাস্ট ভোর ৫:১৪ মিনিট থেকে শুরু হবে, যা চলবে ৩ অগাস্ট ভোর ৫:৪২ পর্যন্ত। নাগ পঞ্চমী পুজোর মুহূর্ত ০২ অগাস্ট সকাল ০৫:২৪ থেকে ০৮.২৪ পর্যন্ত হবে। মুহূর্তের সময়কাল হবে ০২ ঘন্টা ৪১ মিনিট।

    নাগ পঞ্চমীর তাৎপর্য

    এই দিনে নাগ দেবতার পুজো করলে কাল সর্পদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। নাগ দেবতাকে বাড়ির রক্ষকও মনে করা হয়। এই দিনে নাগ দেবতার পুজো করলে ঘরে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে।

    আরও পড়ুন: ভরা শ্রাবণ মাস, শিবপুজোর নিয়ম জানেন তো?

    নাগ পঞ্চমী পুজো – পদ্ধতি

    সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান করে নিন। এর পর বাড়ির মন্দিরে প্রদীপ জ্বালান। এই পবিত্র দিনে শিবলিঙ্গে জল নিবেদন করুন। সাপের দেবতার পুজো করুন। সাপের দেবতাকে দুধ নিবেদন করুন। ভগবান শঙ্কর, মাতা পার্বতী এবং ভগবান গণেশকেও নৈবেদ্য নিবেদন করুন। সম্ভব হলে এই দিনেও উপোস রাখুন।

    নাগ পঞ্চমী পুজোর উপকরণ-

    সাপের দেবতার মূর্তি বা ছবি, দুধ, ফুল, পাঁচটি ফল, পাঁচটি বাদাম, রত্ন, সোনা, রৌপ্য, দই, খাঁটি দেশী ঘি, মধু, চাল, গঙ্গাজল, সুগন্ধি, পঞ্চ মিষ্টান্ন, রোলী, বিল্বপত্র, দাতুরা (ধুতুরা), গাঁজা, আমের মঞ্জরি, তুলসীর ডাল, কর্পূর, ধূপ, দীপ, তুলা, মলয়গিরি চন্দন এবং শিব-পার্বতীর ছবি।

    নাগ পঞ্চমীর দিনে কী করবেন

    এদিন সূর্যোদয়ের আগে উঠে স্নান করে পুজোর সংকল্প গ্রহণ করুন। পুজোর স্থানে নাগদেবতার ছবি লাগান বা মাটি নাগ দেবতা তৈরি করুন এবং চৌকির ওপর লাল কাপড় বিছিয়ে সেখানে স্থাপন করে দিন। হলুদ, রোলী, চাল, কাঁচা দুধ ও ফুল অর্পণ করে নাগ দেবতার পুজো করুন। এর পর কাঁচা দুধ, চিনি, ঘি মিশিয়ে তাঁকে অর্পণ করুন।

    নাগ পঞ্চমীর দিনে অনন্ত, বাসুকী, পদ্ম, মহাপদ্ম, কুলীর, কর্কট ও শঙ্খ নামক অষ্টনাগের ধ্যান করে পুজো করা উচিত। এবার নাগদেবতার আরতি করে সেখানে বসেই নাগ পঞ্চমীর ব্রতকথা পড়ুন। এর পর সুখ-শান্তির প্রার্থনা করুন।

    এদিন মহিলারা নাগ দেবতাকে নিজের ভাই জ্ঞানে পুজো করে পরিবারের রক্ষার প্রতিশ্রুতি প্রার্থনা করতে হয়। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী নাগ পঞ্চমীর দিন নাগেদের দুধ অর্পণ করলে অক্ষয় পুণ্য লাভ করা যায়।

    নাগ দেবতার পুজো করলে বাড়িতে ধন আগমনের উৎস বৃদ্ধি পায়। শাস্ত্র মতে নাগ দেবতা গুপ্তধনের রক্ষা করেন। এঁদের পুজো করলে আর্থিক অনটন দূর হয় ও বংশবৃদ্ধির পথে বাধার অবসান ঘটে। তাই এ দিন ধন বৃদ্ধির জন্য নাগ দেবতার পুজোকরা উচিত। 

    গৃহ নির্মাণ, পিতৃদোষ ও বংশের উন্নতির জন্য নাগ পুজো করা উচিত।

    আরও পড়ুন: পুজোয় মঙ্গল ঘট কেন স্থাপন করা হয়, জানেন?

    এদিন কী করবেন না

    এদিন জমি খুড়তে নেই। মনে করা হয় সাপ বা নাগ জমির ভিতরে বাস করেন। ফলে জমি খুড়লে তাঁদের ক্ষতি হতে পারে।

    নাগ পঞ্চমীর দিন কৃষকদের জমিতে লাঙল চালাতে নেই।

    প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী সুচের মধ্যে সুতো পরানো, কাঁচি বা ছুরি দিয়ে সবজি কাটার কাজও করা উচিত নয়।

    নাগ ও সাপকে দুধ অর্পণ করুন, তবে পান করাবেন না। জীব হত্যা করবেন না এবং সাপের ক্ষতি করবেন না।

     

  • Jharkhand MLA Arrested: গাড়ি ভর্তি টাকা! হাওড়ায় আটক ঝাড়খণ্ডের তিন বিধায়কের ১০ দিনের পুলিশ হেফাজত

    Jharkhand MLA Arrested: গাড়ি ভর্তি টাকা! হাওড়ায় আটক ঝাড়খণ্ডের তিন বিধায়কের ১০ দিনের পুলিশ হেফাজত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ায় বিপুল টাকাসহ আটক ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) তিন বিধায়ক (MLA)। ১০ দিনের হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ (Police Custody)। শনিবার হাওড়ার (Howrah)পাঁচলায় ঝাড়খণ্ডের ৩ বিধায়কের গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ৪৯ লক্ষ টাকা। সেই ঘটনার পর রবিবার কংগ্রেসের (Congress) ওই ৩ বিধায়ককে গ্রেফতার করে হাওড়া পুলিশ। টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর কংগ্রেসের ৩ বিধায়ক রাজেশ কাচ্ছপ, নমন বিকসল ও ইরফান আনসারিকে গ্রেফতার করেছে পাঁচলা থানার পুলিশ।    

    যদিও তিন বিধায়কই দাবি এক আদিবাসী উৎসবের জন্যে বড়বাজার থেকে শাড়ি কিনতেই তাঁরা ওই টাকা ঝাড়খণ্ড থেকে নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু এই দাবির সপক্ষে কোনও প্রমাণ দিতে পারেননি তাঁরা। ওই ৩ বিধায়ককে ইতিমধ্য়েই সাসপেন্ড করেছে ঝাড়খণ্ড কংগ্রেস।  

    আরও পড়ুন: হরিয়ানার পর এবার ঝাড়খণ্ডে মাফিয়াদের হাতে খুন পুলিশকর্মী

    পুলিশ সূত্রে খবর, বিধায়করা জানিয়েছেন, বড়বাজার থেকে শাড়ি কেনার জন্যে টাকা নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই শাড়ি আদিবাসী দিবস উপলক্ষে ঝাড়খণ্ডের গ্রামীণ অঞ্চলে বিলি করার কথা ছিল। 

     

    শনিবার বিকেলে সাঁকরাইলের নামঘর মুম্বই রোড থেকে ঝাড়খণ্ডের জামতারার কংগ্রেস বিধায়ক ইরফান আনসারির গাড়ি আটকায় পুলিশ। ওই গাড়িতেই ছিলেন রাজেশ কাচ্ছপ ও নমন বিকসল নামের আরও ২ কংগ্রেস বিধায়ক। গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ব্যাগভর্তি টাকা। তাঁদের পাকড়াও করে পাঁচলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। টাকা গুনতে আনা হয় মেশিন। রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে ঝাড়খন্ডের বিধায়কদের। তদন্তের ভার ইতিমধ্যেই গিয়েছে সিআইডির হাতে। 

    এই টাকা উদ্ধার নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর তুঙ্গে। তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, “কংগ্রেসের বিধায়কদের কাছ থেকে গুচ্ছ গুচ্ছ টাকা পাওয়া গিয়েছে। এতদিন তো কংগ্রেসের নেতার প্রচুর কথা বলছিলেন, এবার তারা বুঝুক কী করবেন।”

    আরও পড়ুন: রবিবার নয় ছুটি শুক্রবার! ঝাড়খণ্ডের দুমকায় ৩৩টি সরকারি স্কুলে আজব নিয়ম

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “তদন্ত হওয়া উচিত। কোথায় যাচ্ছিল টাকা, সোনিয়া গান্ধীকে ধরে এসএসসি দুর্নীতিতে উদ্ধার হওয়া টাকা পাচার হচ্ছিল কিনা, এ বিষয়ে তদন্ত হওয়া উচিত।” 

    যদিও কংগ্রেসের বক্তব্য, “সরকার ফেলতে বিধায়ক কেনার চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি।” 

     

  • Bombay High Court:  মুম্বই বিমানবন্দর সংলগ্ন ৪৮টি বিল্ডিং ভেঙে ফেলার নির্দেশ বোম্বে হাই কোর্টের, জেনে নিন কী কারণ

    Bombay High Court: মুম্বই বিমানবন্দর সংলগ্ন ৪৮টি বিল্ডিং ভেঙে ফেলার নির্দেশ বোম্বে হাই কোর্টের, জেনে নিন কী কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোম্বে হাই কোর্ট (Bombay High Court) এবারে এয়ারপোর্টের (Mumbai Airport) কাছে ৪৮টি বিল্ডিং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। কোর্ট থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, এই ৪৮ টি বিল্ডিং-এর বেশ কিছু অংশ বিমান ওঠা-নামায় অসুবিধা সৃষ্টি করছে।  যে অংশগুলোর জন্যে বিল্ডিং-এর উচ্চতা বেশি হচ্ছে, সেইসব অংশগুলো ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে বোম্বে কোর্ট।শুক্রবার বোম্বে হাই কোর্ট মুম্বইের জেলা কালেক্টরকে বিমানবন্দরের চারপাশে ৪৮টি বিল্ডিং-এর বেশ কিছু অংশ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে। বলা হয়েছে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতার উপরে নির্মিত অংশগুলি ভেঙে ফেলতে হবে। কারণ এই বিল্ডিংগুলো মুম্বাই বিমানবন্দরের রানওয়ের অ্যাপ্রোচ সারফেসগুলিতে বাধা সৃষ্টি করছে।

    প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত (Dipankar Datta) এবং বিচারপতি এমএস কার্নিকের (MS Karnik) নেতৃত্বে একটি ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, মুম্বইয়ের জেলা কালেক্টরকে ডিজিসিএ-এর (Director General of Civil Aviation) এই আদেশ মানতে হবে। এর পাশাপাশি এই বিল্ডিংগুলোর বেশি উচ্চতার অংশগুলো যে ভেঙে ফেলা হবে তার জন্যে ১৯ অগাস্টের মধ্যেই কোর্টের কাছে একটি হলফনামা দাখিল করতে হবে। কোর্ট আবার ২২ অগাস্ট এই বিষয়ে শুনানি করবে বলে জানিয়েছে।

    আরও পড়ুন: হত্যার হুমকি! বন্দুক কাছে রাখার আর্জি বজরঙ্গি ভাইজানের

    এছাড়াও ডিভিশন বেঞ্চ কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দিয়েছে যে সমস্ত বিল্ডিংগুলোকে নির্দিষ্ট উচ্চতা লঙ্ঘন করার জন্য নোটিশ জারি করা হয়েছে সেখানে বিদ্যুৎ এবং জল সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করতে হবে। মুম্বই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেড (MIAL) আদালতকে জানিয়েছে যে তারা এখন পর্যন্ত ৬১টি বিল্ডিং চিহ্নিত করেছে যা অবিলম্বে ভেঙে ফেলা যেতে পারে। কর্তৃপক্ষের মতে, এই বিল্ডিংগুলোর উচ্চতার জন্য ছাড়পত্রও নেই। ফলে বেশি উচ্চতার জন্য বিমান ওঠা-নামার সময় বাধার সৃষ্টি করে।

    কোর্ট থেকে জানানো হয়েছে, কালেক্টর আগে থেকেই এই সমস্যার ব্যাপারে জানতেন কিন্তু সময় মতো কোনও পদক্ষেপ নেয়নি ও সমস্ত দায়ভার বিএমসি-এর ওপর চাপিয়ে দেওয়া দেয় কালেক্টর। কালেক্টর জানিয়েছেন কোনও কিছু ভাঙা তাদের ক্ষমতায় নেই। একমাত্র বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন (BMC) এটি করতে পারে। ফলে বিল্ডিংগুলোর বেশি উচ্চতার অংশগুলোকে ভেঙে ফেলার ঘটনাটি নিয়ে জোড় জল্পনা শুরু হয়েছে।

    মুম্বাই আরও পড়ুন: ফোন ট্যাপিং কাণ্ডে গ্রেফতার মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার

    প্রসঙ্গত, এই অভিযোগটি প্রথমে অ্যাডভোকেট যশবন্ত শেনয় দায়ের করেছিলেন। তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে এই অংশগুলি এখানে বিমানবন্দরে টেক-অফ এবং অবতরণের সময় বিমানের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে এবং কোনও দিন কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

     

  • Partha Chatterjee: এসএসসি-দুর্নীতির টাকা পাচার বাংলাদেশে? হাওয়ালা-যোগ খতিয়ে দেখছে ইডি

    Partha Chatterjee: এসএসসি-দুর্নীতির টাকা পাচার বাংলাদেশে? হাওয়ালা-যোগ খতিয়ে দেখছে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam) মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ও তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায় (Aprita Mukherjee)। দুর্নীতি কাণ্ডে এখনও পর্যন্ত অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া মোট নগদের পরিমাণ প্রায় ৫০ কোটি। সোনা উদ্ধার হয়েছে প্রায় ৫ কোটি মূল্যের। বৈদেশিক মুদ্রা ৫৮ লাখ টাকার। এছাড়াও প্রচুরও নামে-বেনামে জমি, ফ্ল্যাট, বাগানবাড়ি, কোম্পানিরও হদিশ মিলেছে। সেগুলিও রয়েছে ইডি-র নজরে।

    এখন তদন্তের জালকে এখন আরও গভীরে নিয়ে যেতে চাইছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। পার্থ-অর্পিতাকে (Partha-Arpita) জেরা করে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এখন তদন্তের গতিপ্রকৃতি আরও বিস্তৃত করতে চাইছে ইডি (ED)। বিশেষ করে, এই দুর্নীতির সঙ্গে হাওয়ালা-যোগ কতটা জড়িয়ে তা জানার চেষ্টা চালাচ্ছেন তদন্তকারীরা। 

    এই মর্মে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ৩টি অ্যাকাউন্ট সিজ করে ইডি। শনিবার পার্থ-অর্পিতার একাধিক ভুয়ো সংস্থার ৮টি অ্যাকাউন্ট সিজ করা হয়েছে। পার্থ-অর্পিতা এবং তাঁদের অত্মীয়দের অ্যাকাউন্টেরও খোঁজ নিচ্ছে ইডি। এই অ্যাকাউন্টগুলিতে বিভিন্ন সময়ে বেআইনি টাকা পাঠানো হয়েছে। এমনকী হাওয়ালার মাধ্যমেও বিপুল পরিমাণ টাকা পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ। কারণ, অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া টাকা যে ভাবে শক্তপোক্ত খামে ভরে ‘স্কচ টেপ’ দিয়ে প্যাক করা ছিল, তা যে সচরাচর হাওয়ালায় পাচারের জন্য করা হয়, সেটাও গোয়েন্দারা বুঝেছেন। 

    আরও পড়ুন: এবার ইডি-র নজরে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে থাকা পার্থ-অর্পিতার একাধিক জমি?

    এই প্রেক্ষিতে ইডি জানতে পেরেছে, বারাসাতের এক নামী টেক্সটাইল সংস্থার সঙ্গে যোগ রয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। বারাসাত ছাড়াও, ওই সংস্থার আরেকটি তিনতলা মল রয়েছে দক্ষিণ কলকাতার প্রাণকেন্দ্র গড়িয়াহাটের (Gariahat) কাছে হিন্দুস্তান পার্কে (Hindustan Park)। সূত্রের খবর, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল ওই সংস্থার। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাকতলার (Naktala) পুজোতে বিপুল অঙ্কের টাকা দিত বলে জানা গেছে। আবার ওই সংস্থার একাধিক অনুষ্ঠানে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। ইডি জানতে পেরেছে, এই সংস্থা থেকে প্যাকেট প্যাকেট দামী শাড়ি কিনে আনতেন পার্থ।

    কিন্তু, কেন ইডি-র নজরে এই সংস্থা?

    এই বিপণি সংস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ বেশ ভালো বলে উঠে এসেছে। প্রতিবেশী দেশেও এই সংস্থার মালিকের প্রায়ই আনাগোনা লেগে থাকার খবর মিলেছে। তার প্রমাণ হল, মুজিবর রহমানের শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে একটি চটের ব‍্যাগ উন্মোচন করা হয়েছিল ওই বিপণি সংস্থার তরফে। সংস্থার সেই অনুষ্ঠানেও আবার উপস্থিত ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়৷ বর্তমানে, অর্পিতার ডায়মন্ড সিটির আবাসনে ইডির তল্লাশির সময় মিলেছিল সেই ব্যাগ। 

    ইডির গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, একাধিক সময় সংশ্লিষ্ট বিপণি সংস্থায় বিনিয়োগ করতেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আর এই বিনিয়োগ করার তথ্য সামনে আসার পরেই এই ঘটনায় আরও বেশি গুরুত্ব দিতে চাইছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। ইডি-র সন্দেহ, ওই বিপণি সংস্থার মাধ্যমেই বিপুল পরিমাণ টাকা বিভিন্ন জায়গায় পাচার করা হয়েছে৷ 

    আরও পড়ুন: বেনামি ফ্ল্যাটের ‘মালকিন’ অর্পিতা, ভিজিটরদের নাম-ধাম জানতে কেন নিষেধ ছিল নিরাপত্তাকর্মীদের?

    ইডি-র আরও সন্দেহ, টাকার একাংশ দিয়ে বাংলাদেশে (Bangladesh) বেনামে জমি-বাড়ি (Benami properties) কেনা হয়ে থাকতে পারে। ফলে বারাসতের (Barasat) ওই বিপণি সংস্থার সঙ্গে কথা বলা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হয়ে উঠছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দাদের কাছে৷ শোনা যাচ্ছে, প্রয়োজনে ওই টেক্সটাইল কোম্পানিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে ইডি।

    এদিকে, এই ঘটনায় তুমুল আলোড়নের সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশেও। বিশেষ করে, যেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (Sheikh Mujibur Rahaman) ছবি উঠে এসেছে। প্রাক্তন মন্ত্রী-ঘনিষ্ঠ অর্পিতার দু’টি ফ্ল্যাটে বিপুল অঙ্কের টাকা পাওয়ার ঘটনায় নড়ে বসেছে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলিও (Bnagladesh Intelligennce Agencies)। বস্তুত প্রথম দিন থেকেই পার্থর বাংলাদেশ যোগের তদন্ত শুরু করে দেন সে দেশের গোয়েন্দারা। 

    ইতিমধ্যেই, পার্থ-ঘনিষ্ঠ কয়েক জনকে বাংলাদেশের গোয়েন্দারা চিহ্নিত করেছেন, সন্দেহ যাঁরা পার্থর স্বার্থে কাজ করেছেন। এই তালিকায় যেমন এক জন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ এবং শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভার এক জন সদস্য রয়েছেন, রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর ‘কাছের লোক’ বলে পরিচয় দেওয়া প্রাক্তন এক সেনাকর্তাও।

  • Arpita Mukherjee: এবার ইডি-র নজরে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে থাকা পার্থ-অর্পিতার একাধিক জমি?

    Arpita Mukherjee: এবার ইডি-র নজরে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে থাকা পার্থ-অর্পিতার একাধিক জমি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) জোড়া ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে আনুমানিক ৫০ কোটি নগদ টাকা। এছাড়া, কলকাতা ও শহরতলিতে ছড়িয়ে থাকা নামে-বেনামে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) ঘনিষ্ঠের একাধিক ফ্ল্যাটেও তল্লাশি চালিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। এবার ইডি নজরে বিভিন্ন জায়গায় থাকা পার্থ-অর্পিতার জমি (Partha Arpita Land Assets)।

    ইডি (ED) সূত্রে খবর, পার্থ-অর্পিতাকে (Partha Arpita) জেরা করে যেমন কলকাতা ও শহরতলিতে একাধিক ফ্ল্যাটের খবর মিলেছে, তেমনই বেশকিছু জমির তথ্য পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে কিছু জমি অর্পিতা ও তাঁর আত্মীয়দের নামে রয়েছে। যেমন, শান্তিনিকেতনে (Shantiniketan) ৩টি বাড়ি ও গেস্ট হাউস এখন ইডির নজরে। গোয়ালপাড়, ফুলডাঙা ও উত্তরপল্লিতে এই বাড়ি ও গেস্ট হাউস রয়েছে। স্থানীয়দের একাংশের দাবি, তাঁরা মাঝে মধ্যে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে আসতে দেখেছেন। অপা, ইচ্ছে, তিতলি ও লাবণ্য— শান্তিনিকেতনের কাছে এই ৩টি বাড়ি ও গেস্টহাউসের মালিক কে? তা খতিয়ে দেখছে তদন্তকারী সংস্থা। 

    আরও পড়ুন: বেনামি ফ্ল্যাটের ‘মালকিন’ অর্পিতা, ভিজিটরদের নাম-ধাম জানতে কেন নিষেধ ছিল নিরাপত্তাকর্মীদের?

    এদিকে, ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, রিয়েল এস্টেট সংস্থার নামেও বেশকিছু জমি কেনা হয়েছিল। অর্পিতার নামে টেক্সটাইল সংস্থার হদিশ মিলেছে। এছাড়া উদ্ধার হওয়া বেশকিছু সোনার বার পাচার করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।  ইডি সূত্রে দাবি, কালো টাকা সাদা করতেই সোনার বারগুলি নগদে কেনা হয়েছিল। কে বা কারা সেগুলি কিনেছিলেন, তা জানার চেষ্টা চলছে। বেশ কিছু সোনার বার পাচারও হয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারী। পাশাপাশি, খতিয়ে দেখা হচ্ছে অর্পিতার মোবাইল ফোনের কল ডিটেলস। 

    এরইমধ্যে এসএসসির নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Recruitment Scam) গ্রেফতার পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিড়ম্বনা বাড়াল পিএইচডি বিতর্ক (Partha PhD Controversy)। অনিয়মের অভিযোগ তোলার পাশাপাশি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পিএইডি গাইড ও কো-গাইডকে বরখাস্তের দাবি তুলেছেন বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা। বিষয়টিকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক শোরগোল।

    আরও পড়ুন: চাকরির বিনিময়ে সোনা! প্রাথমিক টেট দুর্নীতি মামলায় প্রকাশ্যে আরেক ‘রঞ্জন’

  • IB Recruitment: কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করল আইবি, শূন্যপদের সংখ্যা ৭৭৬

    IB Recruitment: কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করল আইবি, শূন্যপদের সংখ্যা ৭৭৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি কর্মী নিয়োগের (Recruitment) বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (Intelligence Bureau)। তাতে অ্যাসিস্ট্যান্ট সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্ট অফিসার-১ (একজিকিউটিভ), এসিআইও-২ (একজিকিউটিভ), জেআইও-১ (একজিকিউটিভ), জেআইও-২ (একজিকিউটিভ) পদে ৭৭৬ জন কর্মী নিয়োগ করা হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন। এই বিষয়ে আরও বিশদে জানতে প্রার্থীরা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখতে পারেন। 

    আরও পড়ুন: সময়সীমা ৩১ অগাস্ট, জেনে নিন কীভাবে করবেন আয়কর রিটার্নের ই-ভেরিফিকেশন

    এক নজরে কিছু তথ্য:

    আরও পড়ুন: কর্মী নিয়োগ করবে ইন্ডিয়ান অয়েল, শূন্যপদ ১৮, সর্বাধিক বেতন ১,৮০,০০০ টাকা 

    আবেদন শুরু: বর্তমানে চলছে
    আবেদন পদ্ধতি: অফলাইন
    আবেদনের শেষ তারিখ: ১৯.০৮.২০২২

    যোগ্যতা

    যারা শেষ ডেপুটেশনের পর থেকে ৩ বছর কুলিং-অফ পিরিয়ড পূর্ণ করেছেন এবং যারা একটির বেশি ডেপুটেশনে অংশগ্রহণ করেননি তাঁরা নিজেদের আবেদনপত্র পাঠাতে পারেন, এই ঠিকানায়- ‘Assistant Director/G-3, Intelligence Bureau, Ministry of Home Affairs, 35 S P Marg, Bapu Dham, New Delhi-110021’।  

    কী কী তথ্য আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে? 

    শিক্ষাগত যোগ্যতা/ট্রেনিং সার্টিফিকেট যা আছে তার অ্যাটেস্টেড করা কপি এবং স্বাক্ষরিত বায়ো-ডেটা, কপিক্যাডার কন্ট্রোলিং অথরিটি দ্বারা অ্যাটেস্টেড করা ভিজিল্যান্স ক্লিয়ারেন্স এবং ইন্টিগ্রিটি সার্টিফিকেট। এছাড়াও বিগত ১০ বছরে অফিসারদের উপর আরোপিত বড়/ ছোট পেনাল্টির কপি (যদি থাকে)। 

    নির্বাচন প্রক্রিয়া

    প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য নির্বাচন প্রক্রিয়ায় গেট স্কোর এবং ইন্টারভিউকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। এর পর প্রার্থীদের সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত করে নির্বাচন করা হবে।

    ডেপুটেশনের মেয়াদ

    ডেপুটেশনের ন্যূনতম মেয়াদ হবে ৩ বা ৫ বছর (সংশ্লিষ্ট পোস্টের আরআর-এর উপর নির্ভর করে)। পরবর্তীতে তা আরও সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। 

    বেতন ও শূন্যপদ

    • অ্যাসিস্ট্যান্ট সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্ট অফিসার-১/ একজিকিউটিভ (গ্রুপ-বি)- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৮ এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ৪৭,৬০০- ১,৫১,১০০ টাকা (শূন্যপদ- ৭০টি)
    • অ্যাসিস্ট্যান্ট সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্ট অফিসার- ২/ একজিকিউটিভ- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৭ অনুযায়ী ৪৪,৯০০- ১,৪২,৪০০ টাকা (শূন্যপদ- ৩৫০টি)
    • জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার- ১/ একজিকিউটিভ- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ২৯,২০০- ৯২,৩০০ টাকা (শূন্যপদ- ৫০টি)
    • জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার- ২/ একজিকিউটিভ- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৪ এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ২৫,৫০০- ৮১,১০০ টাকা (শূন্যপদ- ১০০টি)
    • সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট/ একজিকিউটিভ- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৩ এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ২১,৭০০– ৬৯,১০০ টাকা (শূন্যপদ- ১০০টি)
    • জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার- ১ (মোটর ট্রান্সপোর্ট)- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৫ এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ২৫,৫০০- ৮১১০০ টাকা (শূন্যপদ- ২০টি)
    • জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার- গ্রেড- ২ (মোটর ট্রান্সপোর্ট)- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৪ এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ২১,৭০০– ৬৯,১০০ টাকা (শূন্যপদ- ৩৫টি)
    • সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট (মোটর ট্রান্সপোর্ট)- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৩ এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ২১,৭০০– ৬৯,১০০ টাকা (শূন্যপদ- ২০টি)
    • হালওয়াই কাম কুক- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৪ এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ২১,৭০০– ৬৯,১০০ টাকা (শূন্যপদ- ৯টি)
    • কেয়ারটেকার- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৫ এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ২৯,২০০– ৯২,৩০০ টাকা (শূন্যপদ- ৫টি)
    • জুনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার- ২/ টেক- পে ম্যাট্রিক্সের লেভেল ৪ এবং ৭ম সিপিসি অনুযায়ী মাসিক ২৫,৫০০- ৮১১০০ টাকা (শূন্যপদ- ৭টি)
LinkedIn
Share