Blog

  • Partha Chatterjee: বিধানসভায় ফিরল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গাড়ি, ছাড়তে চলেছেন মন্ত্রিত্ব? জল্পনা

    Partha Chatterjee: বিধানসভায় ফিরল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গাড়ি, ছাড়তে চলেছেন মন্ত্রিত্ব? জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্ত্রী নিজে ইডি হেফাজতে। অথচ, বিধানসভায় দাঁড়িয়ে তাঁর গাড়ি! সত্যিই তো, না কি চোখের ভুল? মঙ্গলবার এমন দৃশ্যের সাক্ষী থাকলেন গুটিকয়েক মানুষ। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? ওইদিন বিকেলে আচমকা বিধানসভায় দেখা মেলে ডাব্লিউ বি ১০-০০০৬ নম্বর প্লেটের গাড়ির। বিধায়ক থেকে শুরু করে সাংবাদিককূল— যাঁরা বিধানসভায় নিয়মিত যাতায়াত করেন, তাঁরা সকলেই জানেন, এই গাড়ির সওয়ারি কে। কিন্তু তাঁর এখানে আসাটা কী করে সম্ভব? কারণ যিনি চড়েন, সেই পার্থ চট্টোপাধ্যায় তো এখন সিজিও কমপ্লেক্সে, ইডি হেফাজতে। 

    পরে জানা যায়, পরিষদীয় মন্ত্রী হিসাবে বিধানসভা থেকে তাঁকে যে গাড়ি দেওয়া হয়েছিল, তা ফেরত পাঠিয়েছেন পার্থ। ২০১১ সালের ২০ মে শপথগ্রহণের পর থেকে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে পরিষদীয় দফতরের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন পার্থ। বিধানসভার দস্তুর অনুযায়ী, পরিষদীয় মন্ত্রীর গাড়ির ব্যবস্থা হয় বিধানসভা থেকে। সেই মতো, পার্থকে এই গাড়ি দিয়েছিল বিধানসভা।

    আরও পড়ুন: “বিচারব্যবস্থার মেরুদণ্ড এত নরম নয় যে…”, কী প্রেক্ষিতে বললেন বিচারপতি বিবেক চৌধুরী?

    সূত্রের খবর, সোমবার বিকেলেই পার্থর দফতর থেকে বিধানসভাকে জানানো হয়, মন্ত্রী গাড়ি ফেরত দিতে বলেছেন। সেই মতো, মঙ্গলবার বিকেলে সেই গাড়িই ফেরে বিধানসভার গ্যারাজে। গাড়ির চাবি তুলে দেওয়া হয় বিধানসভা কর্তৃপক্ষের হাতে। চালক গাড়িটি বিধানসভা চত্বরে রেখে বিধানসভার কেয়ারটেকারের হাতে চাবি ফেরত দেন।

    কিন্তু কেন গাড়ি ফেরত দিলেন পার্থ? এই প্রশ্ন ঘিরে বঙ্গ রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে তুমুল জল্পনা। বর্তমানে পরিষদীয় দফতর ছাড়াও শিল্প ও বাণিজ্য এবং তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের দায়িত্বে আছেন পার্থ। একাংশের মতে, হতে পারে মন্ত্রীমশাই বুঝে গিয়েছেন, তিনি এখন কবে বের হবেন, তা ঠিক নেই। তাই গাড়ি ফেরত দিয়ে দেওয়াই শ্রেয়। 

    আবার অন্য অংশের মতে, সম্ভবত দলের মনোভাব টের পেয়ে গিয়েছেন পার্থ। হতে পারে, তাঁকে পরিষদীয় নেতার পদ খোয়াতে হতে পারে। তা বুঝতে পেরেই হয়ত তিনি গাড়ি ফেরত দিয়েছেন। এমনও হতে পারে, সরানোর আগেই, তিনি নিজেই পদত্যাগ করবেন পার্থ। তাই আগেভাগে গাড়ি ফেরত পাঠিয়ে দিলেন।

    আরও পড়ুন: শুধু এসএসসি নয়, পার্থ-অর্পিতা জড়িত প্রাথমিক টেট দুর্নীতিতেও! আদালতে দাবি ইডি-র

  • LAC Faceoff: চিন সীমান্তে রাস্তা নির্মাণে গত পাঁচ বছরে ব্যয় প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা

    LAC Faceoff: চিন সীমান্তে রাস্তা নির্মাণে গত পাঁচ বছরে ব্যয় প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর চিনের সঙ্গে  সংঘর্ষের বাতাবরণ অব্যাহত। মুখে শান্তির কথা বললেও এখনও কোনও সদর্থক পদক্ষেপ নেয়নি বেজিং। তাই ডোকলাম নিয়ে অশান্তির পর চিন সীমান্তে কয়েকটি রাস্তা তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সব ক’টিই অবস্থান ও কৌশলগত ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এই রাস্তা নির্মাণে গত কয়েক বছরে প্রায় ১৫ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে। সংঘর্ষের সময় নিরাপত্তা বাহিনী যাতে দ্রুত সীমান্তে পৌঁছতে পারে, তাই এই পদক্ষেপ। রাজ্যসভায় সাংসদ সরোজ পাণ্ডের এক প্রশ্নের উত্তরে একথা জানান প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অজয় ভাট। 

    আরও পড়ুন: দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    অজয় ভাট জানান,চিন সীমান্তে দু হাজার ৮৮ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণে ১৫ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা খরচ হয়েছে।  জম্মু-কাশ্মীর থেকে অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত ভারত-চিনের চার কিলোমিটারের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা। বেশ কয়েক বছর ধরে সীমান্ত এলাকায় রাস্তাঘাট-সহ অন্যান্য উন্নয়নের উপর জোর দিয়েছে চিন। ২০১৭ সালে ডোকলামকে কেন্দ্র করে দু’দেশের উত্তেজনা চরমে পৌঁছয়। তার পর ভারত সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়াতে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছে। জম্মু-কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশ, এই পাঁচ রাজ্যের ভারত-চিন সীমান্তে কয়েকটি কৌশলগত ভাবে গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা তৈরির কাজ চলছে।

    আরও পড়ুন: দেশের চেয়ে বিরোধীরা রাজনৈতিক স্বার্থকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, অভিযোগ মোদির

    অন্যদিকে, ভারত পাকিস্তান সীমান্তে নতুন রাস্তা নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় চার হাজার ২৪২ কোটি টাকা। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর চিনের বাড়বাড়ন্ত ঠেকাতে কেন্দ্র চিন সীমান্তে রাস্তা নির্মাণে প্রায় তিনগুণ বেশি অর্থ ব্যয় করেছে। অজয় ভাট মায়ানমার ও বাংলাদেশের সীমান্তে নির্মিত রাস্তার দৈর্ঘ্য এবং সংশ্লিষ্ট ব্যয় সম্পর্কেও বিশদ বিবরণ দিয়েছেন। ভারত-মায়ানমার সীমান্তে খরচ হয়েছে প্রায় ১৫১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সীমান্তে রাস্তা নির্মাণে ব্যয় করা হয়েছে মাত্র ১৯ কোটি টাকা। 

  • PM Modi: বার দশেক ফোন করেও যেদিন দ্রৌপদীর সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি প্রধানমন্ত্রীর…

    PM Modi: বার দশেক ফোন করেও যেদিন দ্রৌপদীর সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি প্রধানমন্ত্রীর…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) পদে এনডিএ (NDA)-র বাজি হতে চলেছেন তিনি। দ্রৌপদী মুর্মুকে (Draupadi Murmu) এ খবর প্রথম দিতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। বার দশেক চেষ্টা করেও ফোনে পাননি তিনি। পরে অবশ্য সে খবর দেন দ্রৌপদীকে। রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হওয়ার আগাম শুভেচ্ছাও জানান তিনি। সরকারি সূত্রেই এখবর মিলেছে।

    সোমবার রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেন দ্রৌপদী মুর্মু। তিনিই দেশের কনিষ্ঠতম রাষ্ট্রপতি। দেশের প্রথম জনজাতি সম্প্রদায়ের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতিও তিনিই। এদিন তাঁকে শপথ বাক্য পাঠ করান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা। সংসদের সেন্ট্রাল হলে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে শপথ নেন তিনি। ওড়িশার ময়ূরভঞ্জের এক প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে দ্রৌপদীর রাইসিনা হিলসের যাত্রাপথ মোটেই সুগম ছিল না। যে মুহূর্তে রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী হিসেবে তাঁর নামে সিলমোহর পড়ে, তখনই তাঁকে সেই সুখবর জানাতে ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দ্রৌপদীকে সুখবর পৌঁছতে এবং আগাম শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে সেদিন বিস্তর কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে মোদিকে।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    সরকারি সূত্রে খবর, সেদিন মোদি বার দশেক দ্রৌপদীকে ফোনে ধরার চেষ্টা করেন। যদিও লাইন পাওয়া যায়নি। ওড়িশার ময়ূরভঞ্জের এক প্রত্যন্ত গ্রামে দুর্বল নেটওয়ার্কের কথা সরকারি কর্তাদের অজানা নয়। তাও চেষ্টা করে যান তাঁরা। অন্য কোনও উপায় না দেখে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের আধিকারিকরা খুঁজে বের করেন দ্রৌপদীর গ্রাম রায়রঙ্গপুরের স্থানীয় বিজেপি নেতা ও দ্রৌপদীর প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক বিকাশচন্দ্র মাহাতর ফোন নম্বর। যখন তাঁর কাছে পিএমওর ফোন যায়, তখন তিনি তাঁর নিজের দোকানে কাজ করছিলেন। ফোনের ওপার থেকে আর্জি জানানো হয়, ম্যাডাম মুর্মুর সঙ্গে তাড়াতাড়ি কথা বলান, প্রধানমন্ত্রীজি কথা বলতে চান। এর পরেই পড়ি-কি-মরি করে সাইকেল চালিয়ে দ্রৌপদীর বাড়ির দিকে রওনা দেন বিকাশ। পথে দুবার তাঁর ফোনের সংযোগ কেটে যায়। শেষমেশ দ্রৌপদীর বাড়িতে পৌঁছান বিকাশ। পিএমও থেকে ফের ফোন যায় বিকাশের কাছে। নিজের ফোন দ্রৌপদীর হাতে তুলে দিয়ে সরে যান বিকাশ। প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানান দ্রৌপদীকে।

    আরও পড়ুন : ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

  • Indian Navy Agniveer: ভারতীয় নৌসেনাতে অগ্নিবীর নিয়োগ, অনলাইনে শুরু আবেদন প্রক্রিয়া

    Indian Navy Agniveer: ভারতীয় নৌসেনাতে অগ্নিবীর নিয়োগ, অনলাইনে শুরু আবেদন প্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌসেনাতে (Indian Navy) অগ্নিবীর (Agniveer) নিয়োগ করার জন্যে গতকাল থেকেই আবেদন পত্র দেওয়া শুরু হয়েছে। বেশ কয়েকদিন আগে কেন্দ্রীয় সরকারের অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে গোটা দেশ বিক্ষোভ করলেও এখন এই প্রকল্পের মাধ্যমেই দেশের যুবকরা এগিয়ে এসেছে ভারতীয় বাহিনীতে যোগদান করার জন্যে। এবারে ভারতীয় নৌসেনার অগ্নিবীর পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ্যে আসায় আবেদন করতে শুরু করে দিয়েছে প্রার্থীরা। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা অফিশিয়াল ওয়েবসাইট joinindiannavy.gov.in-এ গিয়ে আবেদন করতে পারেন। সব মিলিয়ে মোট ২০০টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে। ২৫ জুলাই থেকে ৩০ জুলাই অবধি এই পদে আবেদন করা যাবে। পুরুষ, মহিলা নির্বিশেষে এই পদে নিয়োগ করা হবে। যে কোনও ভারতীয় নাগরিকের নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলেই তবে এই পদে আবেদন করতে পারবেন। ফলে যেসব পুরুষ, মহিলারা ভারতীয় নৌসেনাতে অগ্নিবীর পদে ভর্তি হতে চান, তারা শীঘ্রই আবেদন করে নিন।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি নৌসেনার, জেনে নিন নিয়োগ প্রক্রিয়া

    কী কী যোগ্যতা লাগবে?

    এই পদে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে প্রার্থীকে স্বীকৃত বোর্ড থেকে দশম শ্রেণি পাশ হতে হবে। আর যাদের জন্ম ১৯৯৯ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে ২০০৫ সালের ৩১ মে-এর মধ্যেই তারাই এই পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

    কী কী পদ্ধতিতে নিয়োগ করা হবে?

    • দশম শ্রেণীর রেজাল্টের ভিত্তিতে প্রথমে বাছাই করা হবে।
    • এরপর বাছাই করা প্রার্থীদের লেখা পরীক্ষা ও পিএফটি-এর জন্য চিঠি পাঠানো হবে।
    • এরপর লেখা পরীক্ষা ও পিএফটি-এর ওপর ভিত্তি করেই মেরিট লিস্টে প্রার্থীদের বাছাই করা হবে।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের পরীক্ষার পাঠক্রম প্রকাশ বায়ুসেনার, জানুন বিস্তারিত

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    • অফিশিয়াল ওয়েবসাইট joinindiannavy.gov.in-এ যান।
    • এরপর রেজিস্টারে গিয়ে প্রোফাইলের রেজিস্ট্রেশন করুন।
    • যে কোর্সের জন্য আবেদন করছেন সেটির ফর্ম পূরণ করুন ও বিভিন্ন ডকুমেন্ট আপলড করুন।
    • ফর্ম পূরণের টাকা দিন ও ফর্মটি জমা দিয়ে দিন।
    • এরপর ফর্মটি ডাউনলোড করে একটি প্রিন্ট করে নিন।

     

  • Cash Recovered: ফের উদ্ধার মোটা অঙ্কের টাকা, পুলিশ হেফাজতে ঝাড়খণ্ডের ৩ কংগ্রেস বিধায়ক

    Cash Recovered: ফের উদ্ধার মোটা অঙ্কের টাকা, পুলিশ হেফাজতে ঝাড়খণ্ডের ৩ কংগ্রেস বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার পর এবার হাওড়া (Howrah)। ফের উদ্ধার প্রচুর নগদ টাকা (Cash)। পুলিশের (Police) জালে ভিন রাজ্যের তিন কংগ্রেস (Congress) বিধায়ক। তাঁদের গাড়ি থেকেই বাজেয়াপ্ত হয়েছে বান্ডিল বান্ডিল নোট। কার টাকা, নিয়েই বা যাওয়া হচ্ছিল কোথায়, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    শনিবারই এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Scam) পার্থ-অর্পিতা ইস্যুতে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীর (Adhir Ranjan Chowdhury) নেতৃত্বে পথে নেমেছিল কংগ্রেস। এদিন রাতে তাঁদেরই দলের তিন বিধায়কের কাছ থেকে উদ্ধার হল বিপুল নগদ অর্থ। এ নিয়ে টুইটে সরব বাংলার শাসকদল তৃণমূল। তাদের প্রশ্ন,  ঝাড়খণ্ডে সরকার ফেলা ও ঘোড়া কেনাবেচার গুঞ্জনের মধ্যেই বাংলায় তিন কংগ্রেস বিধায়কের কাছ থেকে বিপুল নগদ উদ্ধার হল। এই টাকার উৎস কি খতিয়ে দেখবে ইডি? স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করবে?  নাকি এই তৎপরতা শুধুমাত্র বাছাই করা কয়েকজনের জন্যই?

    পুলিশ সূত্রে খবর, কলকাতা থেকে জামতাড়াগামী একটি কালো গাড়িতে করে টাকা পাচার হচ্ছিল বলে সূত্র মারফত খবর পেয়েছিল হাওড়া পুলিশ। সেই সূত্রেই ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক সংলগ্ন পাঁচলার রানিহাটি মোড়ের কাছে তল্লাশি চালায় পাঁচলা ও সাঁকরাইল থানার পুলিশ। ঝাড়খণ্ডের বিধায়কের স্টিকার লাগানো একটি কালো গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি চালাতেই পুলিশের চক্ষু চড়কগাছ। গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় নোট ভরতি দু’টি কালো ব্যাগ। সেই গাড়িতে ছিলেন ঝাড়খণ্ডের তিন কংগ্রেস বিধায়ক- রাজেশ কচ্ছপ, নমন বিকসাল এবং ইরফান আনসারি। পুলিশ সূত্রে খবর, চালক-সহ মোট ৫ জন ছিলেন গাড়িতে। এত নগদ কোথায়, কী উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তার স্বপক্ষে কোনও নথি দেখাতে পারেননি তাঁরা। এরপরেই তিন কংগ্রেস বিধায়ককে আটক করা হয়।

    আরও পড়ুন :এসএসসি-দুর্নীতির টাকা পাচার বাংলাদেশে? হাওয়ালা-যোগ খতিয়ে দেখছে ইডি

    জানা গিয়েছে, এদিনই দমদম বিমানবন্দরে নেমে সড়কপথে ঝাড়খণ্ডের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন তাঁরা। আপাতত পাঁচলা থানায় নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ওই বিধায়কদের। তাঁদের কাছে উদ্ধার হওয়ার টাকার পরিমাণ জানতে আনা হয়েছে চারটি কারেন্সি কাউন্টিং মেশিন। দু’টি ব্যাগে এখনও পর্যন্ত ৪৯ লক্ষ টাকা মিলেছে বলে পুলিশের একটি সূত্রের খবর। হাওড়া জেলার পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) স্বাতী ভাঙারিয়া জানান, আমাদের কাছে আগাম খবর ছিল। সেই সূত্র ধরেই কালো গাড়িটি আটক করা হয়। 

    এদিন টাকা উদ্ধারের ঘটনায় সরব তৃণমূল। গাড়ির ডিকিতে থাকা নোটের বান্ডিলের ভিডিও পোস্ট করে তৃণমূলের প্রশ্ন, ইডি কি শুধুমাত্র কয়েকজন ব্যক্তির ক্ষেত্রেই তৎপর?  বিষয়টি ইডির নজরে এনে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দাবিতে সরব হয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা। এদিকে ঝাড়খণ্ডের বিরোধী দল বিজেপির তরফে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন : এসএসসি-র বাজেয়াপ্ত কম্পিউটার থেকে গোছা গোছা ‘নকল’ নিয়োগপত্র, মাথা কে?

  • Sanjay Raut: উদ্ধব ঘনিষ্ঠ শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউতের বাড়িতে ইডি-র হানা, কেন জানেন?  

    Sanjay Raut: উদ্ধব ঘনিষ্ঠ শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউতের বাড়িতে ইডি-র হানা, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সাতসকালে ইডির (ED) হানা শিবসেনা (Shiv Sena) মুখপাত্র প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) ঘনিষ্ট সঞ্জয় রাউতের (Sanjay Raut) বাড়িতে। জমি-দুর্নীতির অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে ইডিকে, বলছেন বিরোধীরা।

    বেআইনি আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত মামলায় ফেব্রুয়ারি মাসে গ্রেফতার হন সঞ্জয় ঘনিষ্ঠ প্রবীণ রাউত। তখন থেকেই ইডির আতস কাচের তলায় ছিলেন সঞ্জয়। ইডি সূত্রে খবর, একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হলেও, একবারই হাজিরা দিয়েছেন সঞ্জয়। তাঁর স্ত্রী বর্ষাকেও একপ্রস্ত জেরা করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। সেই সময় আলিবাগের ৮টি জমি ও দাদরের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বাজেয়াপ্ত করা হয়।

    আরও পড়ুন : এবার ইডি-র নজরে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে থাকা পার্থ-অর্পিতার একাধিক জমি?

    জানা গিয়েছে, পয়লা জুলাই ওই মামলায় জেরা করার জন্য সঞ্জয়কে তলব করে ইডি। সেদিন ঘণ্টা দশেক ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। পরে ২০ জুলাই ও ২৭ জুলাই তাঁকে ফের তলব করে ইডি। এই দুবারই হাজিরা দেননি সঞ্জয়। আইনজীবী মারফত জানিয়ে দেন, সংসদ অধিবেশন চলায় এই মুহূর্তে হাজিরা দেওয়া সম্ভব নয় তাঁর পক্ষে। হাজিরা দিতে পারবেন ৭ আগস্টের পর। এর পরেই এদিন সাতসকালে সঞ্জয়ের বাড়িতে হাজির হন ইডির আধিকারিকরা।

    বাড়িতে ইডির অভিযান প্রসঙ্গে ট্যুইটবার্তায় সঞ্জয় বলেন, কোনও দুর্নীতির সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই। আমি শিবসেনা প্রধান বালাসাহেব ঠাকরের নামে শপথ নিয়ে এ কথা বলছি। বালাসাহেব আমাদের লড়াই করতে শিখিয়েছেন। আমি শিবসেনার জন্য লড়াই চালিয়ে যাব। আমি শিবসেনা ছাড়ব না। যদি মরেও যাই, তবুও আত্মসমর্পণ করব না। জয় মহারাষ্ট্র। বিজেপি বিধায়ক রাম কদমের প্রশ্ন, যদি উনি(সঞ্জয় রাউত) নির্দোষ হল, তবে ইডিকে ভয় পাচ্ছেন কেন? ওনার কাছে সাংবাদিক বৈঠক করার সময় রয়েছে, অথচ তদন্তকারী সংস্থার কাছে হাজিরা দেওয়ার সময় নেই?

    আরও পড়ুন : নির্বাচন কমিশনকে রুখতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে শিবির

  • Mirabai Chanu Wins Gold: কমনওয়েলথ গেমসে ভারতের প্রথম সোনা জিতলেন মীরাবাই চানু, ভাঙলেন নিজেরই রেকর্ড!

    Mirabai Chanu Wins Gold: কমনওয়েলথ গেমসে ভারতের প্রথম সোনা জিতলেন মীরাবাই চানু, ভাঙলেন নিজেরই রেকর্ড!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গলায় ঝুলছে সোনার পদক। পোডিয়ামে উড়ছে তেরঙা। এরিনায় বাজছে ‘জন গণ মন’। বার্মিংহামে চলতি কমনওয়েলথ গেমসে ভারতকে প্রথম স্বর্ণপদক এনে দিলেন মীরাবাই চানু। শনিবার রাতে (ভারতীয় সময়) ভারোত্তোলনে ৪৯ কেজি বিভাগে প্রায় ছেলেখেলা করেই সোনা জিতলেন দেশের ‘সোনার মেয়ে’। 

    ২০১৮ সালে গোল্ড কোস্টে আয়োজিত কমনওয়েলথে ৪৮ কেজি বিভাগে মীরা সোনা পেয়েছিলেন। চার বছর পর ফের তিনি কমনওয়েলথে সোনা জিতলেন। এবার ৪৯ কেজি বিভাগে। এদিন শুরু থেকেই মীরা ছিলেন দুরন্ত ফর্মে। বুঝিয়ে দিয়েছিলেন যে, শ্রেষ্ঠত্বের পদক নিজের গলায় ঝোলাতে চলেছেন তিনি। আর সেটাই ঘটল। সোনা জিতে দেশবাসীর মুখে হাসি ফোটালেন মীরা।

    এদিন মীরাবাই কমনওয়েলথে ইতিহাস গড়লেন। তিনি এদিন মোট ২০১ কেজি ভারোত্তোলন করেন। যার মধ্যে স্ন্যাচে তুলেছেন ৮৮ কেজি। স্ন্যাচে ৮৮ কিলোগ্রাম ভারোত্তোলনের করেন। যা তাঁর ব্যক্তিগত সেরা তো বটেই, কমনওয়েলথ গেমসের রেকর্ডও বটে। অন্যদিকে, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে মীরাবাই তুলেছেন ১১৩ কেজি। প্রথমবারেই তিনি তুলেছেন ১০৯ কিলো। দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় এসে কাঁধে তোলেন ১১৩ কিলো। সেটিও কমনওয়েলথে গেমস রেকর্ড। মরিশাসের মেরি রানাইভোসোয়া দ্বিতীয় হয়েছেন। দুই বিভাগ মিলিয়ে তিনি তুলেছেন ১৭২ কিলো। তৃতীয় স্থানে কানাডার হান্নাহ কামিনস্কি। তিনি তুলেছেন ১৭১ কিলো।

    আরও পড়ুন: কমনওয়েলথ গেমসে ভারতের প্রথম পদক! ভারোত্তলনে রুপো সংকেতের, শুভেচ্ছা মোদির

    চানুর এই সাফল্যে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটে তিনি এই ক্রীড়াবিদকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। লিখেছেন, দুর্ধর্ষ মীরাবাই চানুর জন্য ভারত গর্বিত। বার্মিংহাম গেমসে তিনি সোনা জিতেছেন এবং একটি নতুন কমনওয়েলথ রেকর্ড গড়েছেন বলে প্রত্যেক ভারতীয় আনন্দিত। তার সাফল্য অনেক ভারতীয়, বিশেষ করে উদীয়মান ক্রীড়াবিদদের অনুপ্রাণিত করে। 

    অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ট্যুইটারে তিনি লেখেন, স্বর্ণপদক! ভারতীয় ভারোত্তোলকরা দেশের পতাকা উঁচু রেখেছেন। সাবাশ মীরাবাই চানু। আপনি অসাধারণ দৃঢ়তা এবং প্রত্যয় দেখিয়েছেন। আপনার কৃতিত্বে দেশ গর্বিত।


     
    অভিনন্দন জানান মাস্টার ব্লাস্টার শচীন তেন্ডুলকর। তিনি লেখেন, প্রতিযোগীদের থেকে মাইল এগিয়ে মীরাবাই চানু। একসঙ্গে স্বর্ণপদক জেতা এবং কমনওয়েলথ গেমসে রেকর্ড গড়া, জোড়া আনন্দ। অনেক অভিনন্দন। ভারতকে গর্বিত করতে থাকুন।

    গেমসের দ্বিতীয় দিনে মোট চারটি পদক পায় ভারত। সবকটি আসে ভারোত্তোলনে। ভারতকে গেমসের প্রথম পদক এনে দেন সংকেত মহাদেব। পুরুষ ৫৫ কেজি বিভাগে তিনি রুপো জেতেন। এরপর পুরুষদের ৬১ কেজি বিভাগে ব্রোঞ্জ জেতেন গুরুরাজা পূজারি। এরপর দিনের সেরা পারফরম্যান্স হিসেবে সোনা জেতেন চানু। এরপর মহিলাদের ৫৫ কেজি বিভাগে ভারতকে আরেকটি রুপো পদক এনে দেন বিন্দ্যারানি দেবী।

    আরও পড়ুন: কমনওয়লথ গেমসে ভারতের হয়ে নজরকাড়া সাফল্য

  • Maharasthra Crisis: নির্বাচন কমিশনকে রুখতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে শিবির

    Maharasthra Crisis: নির্বাচন কমিশনকে রুখতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কে প্রকৃত শিবসেনা (Shiv Sena), তা নিয়ে লড়াই অব্যাহত মহারাষ্ট্রে (Maharasthra)। প্রকৃত শিবসেনা কে, তা বাছাইয়ের দায়িত্ব যাতে নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) হাতে না যায়, সেজন্য সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) গোষ্ঠী। শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের পুত্র উদ্ধর ঠাকরে খাতায় কলমে শিবসেনার নেতা। তবে দলের মধ্যে বিদ্রোহ করে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন একনাথ শিন্ডে। বর্তমানে তিনিই নিজেকে দলের নেতা ঘোষণা করেছেন। তাঁর অনুগতদের দাবি, শিন্ডে শিবিরই আসল শিবসেনা। বিধানসভার সিংহভাগ বিধায়ক এবং সাংসদদেরও বেশিরভাগের সমর্থন একনাথের দিকে রয়েছে বলেও দাবি শিন্ডে শিবিরের। স্বীকৃতির জন্য শিন্ডে শিবির দ্বারস্থ হয় নির্বাচন কমিশনের। এর পরেই কমিশনের তরফে দু পক্ষকেই স্ব স্ব দাবির সমর্থনে ৮ আগস্টের মধ্যে নথিপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র মামলা বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট, পরবর্তী শুনানি ১ অগাস্ট

    এ সংক্রান্ত চিঠিও পৌঁছে যায় উদ্ধব ঠাকরে ও শিন্ডে শিবিরের কাছে। চিঠি পেয়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের অনুগামীরা। তাঁদের যুক্তি, দলীয় বিধায়কদের একাংশকে প্রথমে গুজরাট ও পরে আসামে তুলে নিয়ে গিয়েছিলেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। এভাবে দলবিরোধী কাজ করেছেন তিনি। শিন্ডে নিজেকে নেতা ঘোষণার আগেই শিবসেনার কয়েকজন বিধায়ককে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কার করেছেন শিবসেনা নেতৃত্ব। সেই শাস্তিকে ধর্তব্যের মধ্যে আনলে শিন্ডে আর নিজেকে সংখ্যাগরিষ্ঠের নেতা বলতে পারেন না। উদ্ধব অনুগামী তথা শিবসেনার সাধারণ সম্পাদক সুভাষ দেশাই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে জানিয়েছেন, বিষয়টি আপাতত বিচারাধীন হওয়ায় কেউই নিজেকে আসল শিবসেনা বলে দাবি করতে পারবেন না।  

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

    এদিকে, বিধানসভার স্পিকারকে শিন্ডে শিবির জানিয়েছে, উদ্ধবের অনুগামী বিধায়কদের বহিষ্কার করে দিতে। ১১ জুলাই শুনানির পরে সুপ্রিম কোর্ট স্পিকারকে নির্দেশ দিয়েছে, আপাতত উদ্ধব শিবিরের বিধায়কদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা যেন না নেন তিনি। শিন্ডে শিবিরের দাবি, উদ্ধব অনুগামী বিধায়কদের বহিষ্কার হতেই হবে। কারণ আস্থাভোটের সময় দলীয় হুইপ অমান্য করেছেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টে শিবসেনার তরফে পাঁচটি আবেদনপত্র জমা পড়েছে। একটি আবেদনপত্র জমা করা হয়েছে শিন্ডে শিবিরের তরফে। আর পাঁচটি উদ্ধব শিবিরের তরফে।

     

  • Indian Oil Recruitment: কর্মী নিয়োগ করবে ইন্ডিয়ান অয়েল, শূন্যপদ ১৮, সর্বাধিক বেতন ১,৮০,০০০ টাকা

    Indian Oil Recruitment: কর্মী নিয়োগ করবে ইন্ডিয়ান অয়েল, শূন্যপদ ১৮, সর্বাধিক বেতন ১,৮০,০০০ টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনিয়র ল অফিসার এবং ল অফিসার পদে কর্মী নিয়োগের (Indian Oil Recruitment 2022) বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ইন্ডিয়ান অয়েল (Indian Oil)। শূন্যপদের সংখ্যা ১৮। বেতনক্রম ৬০,০০০-১,৮০,০০০ টাকা। আবেদনের শেষ তারিখ ২০২২ সালের ১৪ অগাস্ট। আবেদন করতে কোনও টাকা দিতে হবে না। গ্রেড এ পদের জন্যে আবেদনকারীর বয়স ২০২২ সালের ৩০ জুনের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩০ হতে হবে এবং গ্রেড এ১ পদের জন্যে আবেদনকারীর সর্বোচ্চ বয়স হতে হবে ৩৩। 

    আরও পড়ুন: স্টক মার্কেটে ঠিকঠাক জায়গায় বিনিয়োগ করলে ফলবে সোনা, জানুন কীভাবে

    জেনে নিন এ বিষয়ক কিছু তথ্য

    পদের নাম: সিনিয়র ল অফিসার 

    গ্রেড: এ১ 

    বেতনক্রম: ৬০,০০০-১,৮০,০০০ টাকা 

    শূন্যপদ: ৯টি

    পদের নাম: ল অফিসার 

    গ্রেড:

    বেতনক্রম: ৫০,০০০-১,৬০,০০০ টাকা 

    শূন্যপদ: ৯টি

    যোগ্যতা: 

    • এআইসিটিই বা ইউজিসির অনুমোদনপ্রাপ্ত কোনও কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান থেকে ফুল টাইম রেগুলর কোর্সের ডিগ্রি থাকতে হবে।
    • যেকোনও বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রির সঙ্গে সঙ্গে ল- এ স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
    • অথবা পাঁচ বছরের ইন্টিগ্রেটেড এলএলবি-র ডিগ্রি থাকতে হবে।
    • গ্রেড এ১ -এর জন্যে ৫ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
    • গ্রেড এ- এর জন্যে ২ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। 

    বয়স সীমা:  গ্রেড এ পদের জন্যে আবেদনকারীর বয়স ২০২২ সালের ৩০ জুনের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩০ হতে হবে এবং গ্রেড এ১ পদের জন্যে আবেদনকারীর সর্বোচ্চ বয়স হতে হবে ৩৩।

    আরও পড়ুন: ১৯১টি শূন্যপদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করল ভারতীয় সেনার শর্ট সার্ভিস কমিশন

    আবেদনের শেষ তারিখ:  ১৪ অগাস্ট, ২০২২

    কী করে আবেদন করবেন?

    • www.iocl.com – এই লিঙ্কে গিয়ে আবেদন করতে হবে। 
    • প্রথমে ইমেল আইডি এবং ফোন নম্বর দিয়ে পোর্টালটিতে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। 
    • এই দুটি তথ্যকেই আবেদনের দিন থেকে অন্তত এক বছর সচল থাকতে হবে।
    • এবার ‘Latest Job’- এই লিঙ্কে গিয়ে সব সঠিক তথ্য দিয়ে আবেদন করুন।
    • আবেদনকারীকে স্ক্যান করে তথ্য দিতে হবে।
    • পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি দিতে হবে। যা ২০২২ সালের জানুয়ারির থেকে পুরোনো হওয়া যাবে না। 

     

     

     

  • Taliban Urge: নিরাপত্তা সমস্যা মিটে গিয়েছে! হিন্দু-শিখদের আফগানিস্তানে ফেরার আর্জি  তালিবানের

    Taliban Urge: নিরাপত্তা সমস্যা মিটে গিয়েছে! হিন্দু-শিখদের আফগানিস্তানে ফেরার আর্জি তালিবানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তি ফিরেছে। দেশে আর নিরাপত্তা নিয়ে সমস্যা নেই। দাবি তালিবানের। প্রায় দু’দশক পর ক্ষমতায় ফিরলেও, এখনও আন্তর্জাতিক স্তরে বৈধতা পায়নি আফগানিস্তানে (Afghanistan News) পুনরায় কায়েম হওয়া তালিবান (Taliban News) সরকার। সেই আবহে দেশের সংখ্যালঘু হিন্দু (Hindus) এবং শিখদের (Sikhs) দেশে ফেরার আহ্বান জানালেন তালিবান নেতৃত্ব। তাঁদের দাবি, দেশের অন্দরে নিরাপত্তা সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা মিটে গিয়েছে। নিরাপদে দেশে ফিরতে পারেন সংখ্যালঘুরা (Minorities)। 

    আরও পড়ুন: ইসলাম-বিরোধী না হলে আন্তর্জাতিক মহলের সঙ্গেও যুক্ত হতে দ্বিধা নেই, বলছে তালিবান

    আফগানিস্তানের চিফ অফ স্টাফের অফিস ট্যুইট করে জানিয়েছে, ২৪ জুলাই আফগানিস্তানের হিন্দু ও শিখ কাউন্সিলের সদস্যদের সঙ্গে তালিবান মন্ত্রী ডক্টর মোল্লা আবদুল ওয়েসি দেখা করেছেন। আফগানিস্তানে এই কাউন্সিলের একাধিক সদস্যের সঙ্গে দেখা করার পরেই এই দাবি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে যে সমস্ত ভারতীয় এবং শিখ নিরাপত্তার কারণে দেশ ছেড়েছেন, তাঁরা যাতে আফগানিস্তানে ফিরে আসেন তাও হিন্দু ও শিখ কাউন্সিলের সদস্যদের মনে করিয়ে দিয়েছেন আফগান মন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: প্রমাণ ছাড়া সরকারের সমালোচনা নয়, নতুন ফতোয়া তালিবান সরকারের

    তালিবান সরকারের বিবৃতি অনুযায়ী, জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট খোরাসান প্রদেশ (ISKP)-কে রুখে দিতে সফল হওয়ায় তালিবান নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন হিন্দু এবং শিখ নেতৃত্ব। কাবুলে গুরুদ্বার যে হামলায় সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়নি, তার জন্য তালিবান সরকারের ভূমিকার প্রশংসা করেন তাঁরা। গত ১৮ জুন জঙ্গি সংগঠন ISKP কাবুলের কর্তে-ই-পারওয়াঁ গুরুদ্বার লক্ষ্য করে হামলা চালায়। তাতে দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। মৃতদের মধ্যে ছিলেন এক শিখও। তালিবান প্রশাসনের সৌজন্যে বড়সড় হামলা থেকে রক্ষা পায় গুরুদ্বারটি। এর জন্য শিখ নেতারা তালিব সরকারের প্রশংসা করেছে বলে জানা গেছে। শুধু কাবুলের গুরুদ্বার নয়, সেই সঙ্গে জঙ্গি হামলায় দেশের আরও যেসব গুরুদ্বারের ক্ষতি হয়েছে, তালিব সরকার তা সংস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। আর এ জন্য ৭.৫ মিলিয়ান আফগানী ব্যয় করবে বলে খবর।

LinkedIn
Share