Blog

  • Asteroid Collision: ডাইনোসর যুগের অবসান ঘটানো গ্রহাণু পৃথিবীর বুকে কোথায় আছড়ে পড়েছিল? জানালেন বিজ্ঞানীরা  

    Asteroid Collision: ডাইনোসর যুগের অবসান ঘটানো গ্রহাণু পৃথিবীর বুকে কোথায় আছড়ে পড়েছিল? জানালেন বিজ্ঞানীরা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে প্রায় ৬.৬ কোটি বছর আগে পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়েছিল এক প্রকাণ্ড গ্রহাণু (Asteroid)। আর তার জেরেই নিশ্চিহ্ন হয়েছিল সমগ্র ডাইনোসরকুল (Dinosaurs)।  ১৮ কোটি বছর ধরে পৃথিবীতে রাজত্ব করেছে ডাইনোসররা। গ্রহাণুর ধাক্কাতেই লুপ্ত হয়েছিল সেই প্রজাতি বলে মত বিশেষজ্ঞদের। কোথায় আছড়ে পড়েছিল সেই গ্রহাণু, এই মুহূর্তের তাই খতিয়ে দেখছেন বিজ্ঞানীরা।  

    গ্রহাণুটির আনুমানিক ব্যাস ছিল ১০.৬ থেকে ৮০.৯ কিলোমিটার। ডাইনোসর যুগের অবসান ঘটালেও মানবকুলের জন্যে গ্রহাণুটি ছিল এক আশির্বাদ। ডাইনোসর যুগের অবসান ঘটে আসে এক নতুন যুগ, সভ্যতার যুগ। 

    তথ্য অনুসারে ইউকাটান উপদ্বীপের কাছে মেক্সিকোর চিকজুলুবে আছড়ে পড়েছিল গ্রহাণুটি। সমুদ্রকে উত্তাল করার পাশাপাশি প্রায় ১৪০ কিলোমিটার প্রশস্ত গর্ত সৃষ্টি করেছিল সেই গ্রহাণু। বিজ্ঞানীদের অনুমান, এর ফলে পৃথিবীর বহু উপাদান মহাকাশে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং পৃথিবীতে তুষার যুগের সূচনা হতে পারে। অথবা ভূমিকম্প বা আগ্নেয়গিরির মতো বিপর্যয়ও নেমে আসতে পারে পৃথিবীর বুকে। এইসবকেই ডাইনোসর বিলুপ্তির কারণ হিসেবে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। 

    গ্রহাণুটির উৎস সম্পর্কেও অনেকটাই নিশ্চিত হতে পেরেছেন গবেষকরা। তাঁরা মনে করছেন মঙ্গল এবং বৃহস্পতির কক্ষপথের মাঝামাঝি স্থানে জন্ম হয়েছিল রাক্ষুসে গ্রহাণুটির। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ভবিষ্যতেও একটি গ্রহাণু আছড়ে পড়তে পারে পৃথিবীর বুকে। তখন মানুষ প্রযুক্তিগতভাবে অনেকটাই এগিয়ে যাবে এবং গ্রহাণুর মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে বলে মত বিজ্ঞানীদের।  

     

  • Maharashtra Crisis: আজ সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ফড়নবিশের, উপ-মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন একনাথ শিন্ডে?

    Maharashtra Crisis: আজ সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ ফড়নবিশের, উপ-মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন একনাথ শিন্ডে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালে মুখ্যমন্ত্রিত্ব চলে যাওয়ার সময় তিনি বলেছিলেন, “আমি ফিরে আসব…”। আড়াই বছর পর মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) তখতে ফিরতে চলেছেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis)। সূত্রের খরব, আজ, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন তিনি। ডেপুটি সিএম বা উপ-মুখ্যমন্ত্রী (Deputy CM) হতে চলেছেন উদ্ধব-সরকারের পতনের প্রধান কাণ্ডারি একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)।

    প্রথমে জানা গিয়েছিল, আজ সরকার গড়ার দাবি নিয়ে রাজ্যপাল কোশিয়ারির কাছে যাবেন ফড়নবিশ-শিন্ডে জুটি। আগামীকাল মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। কিন্তু, পরে জানা যায়, আজ সন্ধ্যা ৭টায় শপথ বাক্যপাঠ করাবেন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি (Koshyari)। একইসঙ্গে, উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন একনাথ শিন্ডে। এদিনই, বিজেপির পাঁচ ও শিন্ডে গোষ্ঠীর তিন বিধায়কও শপথ নিতে পারেন।

    আরও পড়ুন: আস্থাভোটের আগেই মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন উদ্ধব, গোয়ায় পৌঁছল একনাথ শিবির

    ইতিমধ্যেই গোয়া থেকে মুম্বাই পৌঁছেছেন শিন্ডে। বিদ্রোহীদের নিয়ে উদ্ধব সরকারের নেতৃত্বাধীন মহা বিকাশ আঘাড়ি (MVA) জোট ছেড়ে চলে আসার পর থেকেই একনাথ দাবি করছিলেন, তার সঙ্গে শিবসেনার (Shivsena) দুই-তৃতীয়াংশ বিধায়ক রয়েছেন। ফলে, তারাই হচ্ছেন আসন শিবসেনা। এদিন মুম্বই নেমে প্রথমেই শিবাজি পার্কে গিয়ে বালাসাহেব ঠাকরেকে শ্রদ্ধা জানান একনাথ। এর পর, ফড়নবিশ সহ বিজেপি নতৃত্বের সঙ্গে পরবর্তী সরকার গঠন নিয়ে আলোচনা করেন তিনি।

    আজ বিধানসভায় আস্থাভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে বুধবারই উদ্ধব ঠাকরেকে (Uddhave Thackeray) নির্দেশ দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। তার আগে গতকাল রাতে, মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন উদ্ধব ঠাকরে। একইসঙ্গে ছেড়ে দেন বিধান পরিষদের সদস্যপদও। জোট সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা যে প্রমাণ করা অসম্ভব, তা কার্যত মেনে নিয়েই মুখ্যমন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: নিজের লোকই বিশ্বাসঘতক! লড়াই চালিয়ে যাবেন জানালেন উদ্ধব

    দেখে নেওয়া যাক বর্তমান মহারাষ্ট্র বিধানসভায় কার শক্তি কত?

    বিজেপি-শিবসেনা (শিন্ডে) – ১৬৮। এর মধ্যে বিজেপি – ১০৬। শিন্ডে গোষ্ঠী – ৩৯। নির্দল – ১৩। অন্যান্য – ১০।
    মহা বিকাশ আঘাড়ি – ১১৯। এর মধ্যে এনসিপি – ১১৯। শিবসেনা – ১৬। কংগ্রেস – ৪৪। অন্যান্য – ৬।

  • IAF Agnipath Recruitment: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    IAF Agnipath Recruitment: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারের অর্থাৎ ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের (Agnipath Scheme) আবেদন জমা করার তিন দিনের মধ্যেই ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) অফিসে জমা পড়ল ৫৬ হাজার ৯৬০টি আবেদন। রবিবার এই বিষয়টি বায়ুসেনার তরফে ট্যুইট করে জানানো হয়। ট্যুইটে লেখা আছে ‘৫৬,৯৬০! অগ্নিপথ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ভবিষ্যতের ‘অগ্নিবীর’দের (Agniveer) তরফে এতগুলো আবেদন পাওয়া গেছে।‘

    [tw]


    [/tw]

    গত ১৪ জুন অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করে কেন্দ্র। এর পরেই একাধিক সমালোচনার মুখে পড়তে হয় কেন্দ্র সরকারকে। বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখায় যুবকরা। তার মধ্যেই ২৪ জুন থেকে অগ্নিপথ প্রকল্পের অধীনে ভারতীয় বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগের জন্য প্রথম প্রক্রিয়া শুরু হয় অনলাইনে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময়সীমা ৫ জুলাই পর্যন্ত। রবিবার পর্যন্ত অগ্নিপথ নিয়োগ প্রকল্পের অধীনে ৫৬,৯৬০টি আবেদন জমা পড়েছে। 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ভারতীয় সেনার, নিয়োগের প্রক্রিয়া কী?

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৪ জুন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) এই অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করেন এবং এর অধীনে সমস্ত সেনাদের অগ্নিবীর (Agniveer) বলা হবে জানিয়েছেন তিনি। ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের অধীনে  স্থলসেনা, নৌসেনা ও বায়ুসেনা— এই তিন বিভাগেই আবেদন করা যাবে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু তাঁদের সাড়ে ১৭ থেকে ২১ বছর বয়সিদের চার বছরের জন্য সেনায় নিয়োগ করা হবে। চার বছর পর তাঁদের মাত্র ২৫ শতাংশকে দীর্ঘ মেয়াদের জন্য সেনায় চাকরিতে নিয়োগ করা হবে। এই ঘোষণায় বিক্ষোভ শুরু হতেই বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ২১ থেকে ২৩ করে দেয় কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর বায়ুর রেজিস্ট্রেশন শুরু, কীভাবে করবেন আবেদন?

    অগ্নিবীরদের বায়ুসেনাতে ভর্তি হতে হলে বিভিন্ন যোগ্যতার সঙ্গে শিক্ষাগত যোগ্যতাও গুরুত্বপূর্ণ। আগ্রহী অগ্নিবীরদের দশম শ্রেণীর ও দ্বাদশ শ্রেণীর সার্টিফিকেট দরকার ও সঙ্গে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমার ফাইনাল বছরের সার্টিফিকেটও লাগবে।

    বায়ুসেনাতে যোগদান করতে প্রথমে অনলাইন টেস্ট, অ্যাডাপটিবিলিটি টেস্ট দিতে হবে, এছাড়াও ফিজিক্যাল ফিটনেস দেখা হবে। এছাড়াও সরকার থেকে ঘোষণা করা হয়েছে যে, অগ্নিবীরদের চাকরির মেয়াদ শেষ হলে তাঁদের বিভিন্ন কেন্দ্রীয় আধা সামরক বাহিনী ও নিরাপত্তার বিভিন্ন বিভাগের চাকরিতে নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলো তাঁদের পুলিশে চাকরির ক্ষেত্রেও বিশেষ সুযোগ দেওয়ার কথা বলেছেন।

  • Modi speaks: মোদির মুখে মিলেনিয়াল শব্দ, বিনিয়োগ টানতে ‘অস্ত্র’ FOMO!

    Modi speaks: মোদির মুখে মিলেনিয়াল শব্দ, বিনিয়োগ টানতে ‘অস্ত্র’ FOMO!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক : মোদির মুখে ‘মিলেনিয়াল শব্দ’ (millennial lingo)! এবার দেশে বিনিয়োগ প্রসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবহৃত শব্দ ‘FOMO’-কেই হাতিয়ার করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার India-Denmark Business Forum-বক্তব্য রাখার সময় এই শব্দ ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী। উপস্থিত ছিলেন ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী  মেতে ফ্রেডেরিকসন (Mette Frederiksen)। মোদি এদিন বলেন, “আজকাল ফোমো (FOMO) কথাটি বিপুল ব্যবহৃত হচ্ছে। FOMO মানে হল ফিয়ার অফ মিসিং আউট (Fear of Missing Out) সবার মধ্যে আলাদা না হয়ে যাওয়া বা হারিয়ে না যাওয়া। ভারতে যেভাবে বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হচ্ছে, তাতে কেউ যদি দেশে বিনিয়োগ করতে না চায় সেক্ষেত্রে বলতে হয় তিনি কিছু Miss Out করছেন।” মিলেনিয়াল ভাষায় মোদীর বিনিয়োগ টানার এই অভিনব মন্তব্যে কার্যত আপ্লুত নেটনাগরিকরা। এরপরেই অবশ্য নরেন্দ্র মোদির কথার খেই ধরেই পালটা মন্তব্য করেন ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি ভাবতাম FOMO বিষয়টাই শুক্রবার রাত্রি বা পার্টির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় কিন্তু, এখন মনে হয় আদতে তা নয়।”

    [tw]


    [/tw]

    এদিন মোদি বলেন, “এর আগে অতীতে ডেনমার্ক এবং ভারত একসঙ্গে অনেক কাজ করেছে। আমাদের দুই দেশের কাজের উৎকর্ষতা একে অপরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। ভারতে গ্রিন টেকনলজিতে বিনিয়োগ করার বিশেষ সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য ক্ষেত্রেও রয়েছে বিনিয়োগের সুযোগ।” 

    এদিন ডেনমার্কে মোদি বলেন, ”প্রতিবছর পাঁচজন বিদেশীকে ভারত ভ্রমণের জন্য উদ্বুদ্ধ করুন। তাঁদের বোঝান ভারতের কোনায় কোনায় কী কী খাজানা লুকিয়ে রয়েছে। আর এই কাজটা মোটেও বিদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের নয়। দূতাবাস তো থাকবেই। কিন্তু, আপনারাই এক একজন রাষ্ট্রদূত। বিশ্বের চারপাশে এই রাষ্ট্রদূতেরা ছড়িয়ে রয়েছে। আপনারাই ভারতকে বিশ্বের দরবারে চিনিয়ে দিতে সক্ষম। তাই আমার এই ছোট্ট অনুরোধটুকু রাখুন।” অর্থাৎ বিদেশের মাটিতে ভারতের পর্যটন শিল্পকে তুলে ধরেছেন মোদি।

  • Ghaziabad Hijab Row: গাজিয়াবাদের কলেজে হিজাব-বিতর্ক, নির্দিষ্ট পোশাক পরতে বলায় প্রতিবাদ ছাত্রীদের

    Ghaziabad Hijab Row: গাজিয়াবাদের কলেজে হিজাব-বিতর্ক, নির্দিষ্ট পোশাক পরতে বলায় প্রতিবাদ ছাত্রীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি গাজিয়াবাদের (Ghaziabad) একটি কলেজের বাইরে কয়েকজন হিজাব (Hijab Row) পরিহিতা ছাত্রীর প্রতিবাদ করার একটি ভিডিও ভাইরাল (viral video) হয়েছে। ভিডিওটি মোদিনগরের গিন্নি দেবী কলেজের। কলেজটিতে ট্যাবলেট বিতরণ করা হচ্ছিল। অভিযোগ, কিছু ছাত্রী হিজাব পরে আসায় তাদের হাতে ট্যাবলেট তুলে দিতে অস্বীকার করে কলেজ কর্তৃপক্ষ। আর তার জেরেই এই অশান্তির সূত্রপাত।

    গাজিয়াবাদ পুলিশের বক্তব্য, খবর পাওয়ার পরেই তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং ছাত্রীদের বাড়ি পাঠানো হয়। কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রতিক্রিয়া দিয়ে জানিয়েছে, কলেজ চত্বরের বাইরে কী হচ্ছে তা দেখা তাদের দায়িত্ব নয়। তাদের কথায়, “ট্যাবলেট বিতরণ করা হচ্ছিল। ৬৯ টি ট্যাবলেট দেওয়া বাকি ছিল। কিছু ছাত্রী কলেজের পোশাক পরে আসেনি। তাদের কলেজের নিয়ম মেনে চলতে বলাতেই তারা ক্ষেপে ওঠে। কলেজ থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর তারা কলেজ চত্বরের বাইরে কী করেছে সেটা আমাদের দেখার বিষয় নয়।”

     

  • Quad Summit: শুভেচ্ছা-স্মারক হিসেবে রাষ্ট্রনেতাদের বিশেষ উপহার মোদির

    Quad Summit: শুভেচ্ছা-স্মারক হিসেবে রাষ্ট্রনেতাদের বিশেষ উপহার মোদির

    কোয়াড সম্মেলনের শেষে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা,অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতীয়দের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা-স্মারক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে গন্ড আর্ট পেইন্টিং, জাপানের প্রধানমন্ত্রীকে রোগান পেইন্টিং সহ এবং মার্কিন রাষ্ট্রপতিকে সাঁঝি আর্ট উপহার দিয়েছেন মোদি।

    অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে মোদির উপহার: গন্ড আর্ট পেন্টিংপ্রসিদ্ধ আদিবাসী শিল্পগুলির মধ্যে একটি হল গন্ড পেইন্টিং। ‘গন্ড’ শব্দটি এসেছে ‘কন্ড’ শব্দ থেকে যার অর্থ ‘সবুজ পাহাড়’। বিন্দু এবং রেখা দিয়ে তৈরি এই ছবিগুলি পাহাড়ের দেওয়ালে লাগানো থাকে। এই আদি চিত্রশিল্পে মাটি,গাছের রস,পাতা,গোবর,চুন পাথরের গুঁড়ো ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।

    গন্ড শিল্পকে অস্ট্রেলিয়ার আদিম শিল্পের অনুরূপ বলে মনে করা হয়। গন্ডদের সৃষ্টি সম্পর্কে আদিবাসীদের নিজস্ব গল্প আছে। এই শিল্পের মাধ্যমে স্রষ্টার সঙ্গে সৃষ্টির দূরত্ব কমে। অস্ট্রেলিয়দের কাছে এর এক বিশেষ অনুভূতি আছে।

    মার্কিন রাষ্ট্রপতিকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার: সাঁঝি আর্ট- সাঁঝি,কাগজে হাতে কাটা নকশার শিল্প। উত্তর প্রদেশের মথুরায় এই বিশেষ শিল্পরীতি চোখে পড়ে। ভগবান কৃষ্ণের বাড়ির গায়ে এই শিল্পকর্ম দেখা যেত। এখন এর ঐতিহ্য ধরে রাখতে ভগবান কৃষ্ণের গল্পের মোটিফগুলি স্টেনসিলে তৈরি করা হয়। এই স্টেনসিলগুলি কাঁচি বা ব্লেড ব্যবহার করে কাটা হয়। সূক্ষ্ম সাঁঝি প্রায়ই কাগজের পাতলা শিট দ্বারা একসাথে রাখা হয়। 

    [tw]


    [/tw]

    জাপানের প্রধানমন্ত্রীকে উপহার: রোগান পেইন্টিং-সহ কাঠের বাক্স- এই শিল্পটি দুটি ভিন্ন শিল্পের সংমিশ্রণ-রোগান পেইন্টিং এবং কাঠের কাজ। রোগান পেইন্টিং হল গুজরাটের কচ্ছ জেলার শিল্প। সাধারণত কাপড় মুদ্রণের ক্ষেত্রে এই শিল্প ব্যবহার করা হয়।  এক্ষেত্রে উদ্ভিজ তেল এবং উদ্ভিজ্জ রঞ্জকগুলি থেকে তৈরি রঙটি একটি ধাতব ব্লক (প্রিন্টিং) বা স্টাইলাস (পেইন্টিং) ব্যবহার করে ফ্যাব্রিকের উপর স্থাপন করা হয়। ২০ শতকের শেষের দিকে কারুশিল্পটি প্রায় শেষ হয়ে যায়।  শুধুমাত্র একটি পরিবারই এখনও রোগান চিত্রকর্মটি বজায় রেখেছে।

    ‘রোগান’ শব্দটি এসেছে ফার্সি থেকে, যার অর্থ বার্নিশ বা তেল। রোগান পেইন্টিং তৈরি করতে খুবই পরিশ্রম করতে হয়। দক্ষ শিল্পী ছাড়া এই কাজ সম্ভব নয়। কাঠের উপর হাত দিয়ে খোদাই করাও একটি জটিল শিল্প। এই কারুকার্যের বিষয়বস্তু ভারতের বিখ্যাত স্মৃতিস্তম্ভগুলি থেকে নেওয়া হয়।

    উপহার দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর পছন্দ আগেও নজর কেড়েছে। এবারও তাঁর অভিনব উপহারে আপ্লুত রাষ্ট্রনেতারা।

  • Wheat Export Ban: গম-ইস্যুতে ভারতের পাশে দাঁড়াল ড্রাগনের দেশ!

    Wheat Export Ban: গম-ইস্যুতে ভারতের পাশে দাঁড়াল ড্রাগনের দেশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপ্রত্যাশিত! 

    গম রফতানি বন্ধ (Wheat Export Ban) নিয়ে ভারতের (India) সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানাল চিন (China)। সম্প্রতি বিশ্ববাজারে গম রফতানি বন্ধ (Wheat export ban) করে দিয়েছে ভারত। প্রতিবেশী দেশটির এই সিদ্ধান্তকেই সমর্থন করেছে ড্রাগনের দেশ।

    ভারত গম রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতেই বিবৃতি জারি করে জার্মানি। বলা হয়, ভারতের এই সিদ্ধান্তের নিন্দা করছে জি-৭ (G-7) রাষ্ট্রগুলি। ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করে চিন বলেছে, ভারত নিজেরাই খাদ্য সঙ্কটে থাকে। তবে পশ্চিমের কোনও দেশ যদি ভারতের মতো বিশ্ব খাদ্য সঙ্কটের (world food crisis) মুখে পড়ে গম (wheat) রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করত, তাহলে কি প্রশ্ন উঠত না? চিনা কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র গ্লোবাল টাইমসের (Global Times) একটি প্রতিবেদনে জি-৭ দেশগুলিকে ভারতের সমালোচনা না করে নিজেদেরই খাদ্য সঙ্কটের মোকাবিলায় এগিয়ে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতকে দোষারোপ করলে খাদ্যসঙ্কট মিটে যাবে না। প্রতিবেদনে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, আজ জি-৭ দেশগুলি ভারতের কাছে আবেদন করছে যাতে গম রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি না করা হয়। তাহলে এই দেশগুলি খাদ্য সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে নিজেরা কেন গম রফতানি বাড়াচ্ছে না?  

    গালওয়ান উপত্যকায় (Galwan valley) সংঘর্ষের জেরে ভারত-চিনের সম্পর্কে (India China relation) ফাটল ধরেছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই ফাটল ক্রমেই হয়েছে চওড়া। যার প্রভাব পড়েছে দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কে। কূটনৈতিক স্তরে আলাপ-আলোচনার পরেও মেরামত হয়নি সম্পর্কের ফাটল। এই আবহে ভারতের বন্ধু দেশ রাশিয়ার (Russia) সঙ্গে সখ্যতা বেড়েছে ড্রাগনের দেশের। আবার পাকিস্তানের সঙ্গেও সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে চিন। যা নিঃসন্দেহে মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সাউথ ব্লকের। সব মিলিয়ে ভারতকে নিরন্তর কোণঠাসা করার ছক কষে চলেছে কমিউনিস্ট শাসিত দেশটি। এই পরিস্থিতিতেই ভারতের হয়ে গলা ফাটাল চিনা সরকার।  

    মার্চ ও এপ্রিলে দাবদাহের কারণে দেশে গমের ফলন কম হয়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই বেড়েছে দাম। দেশবাসীর চাহিদা পূরণে গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নরেন্দ্র মোদির (Modi) সরকার। স্বভাবতই রুষ্ট হয়েছে জি-৭ ভুক্ত দেশগুলি। নিন্দা করা হয়েছে ভারতের সিদ্ধান্তকে। এহেন আবহে ভারতের সিদ্ধান্তের সঙ্গে সহমত পোষণ করে জি-৭ ভুক্ত দেশগুলিকে একহাত নিলে শি জিনপিংয়ের সরকার।

    আরও পড়ুন : ভারতকে ধন্যবাদ , মোদি-বন্দনা শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রীর মুখে

  • Modi in Europe: ইউরোপ সফরে বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের কী উপহার দিলেন মোদি?

    Modi in Europe: ইউরোপ সফরে বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের কী উপহার দিলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দিনের ইউরোপ সফর শেষ। এবার দেশের ফেরার পালা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে দিল্লি রওনা হয়েছেন তিনি।  

    দু’বছর পরে ফের বিদেশ সফরে গিয়ে জার্মানি, ডেনমার্ক এবং ফ্রান্সে ২৫টি কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক-সহ কথা বলেছেন মোট সাত জন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে। পাশাপাশি, ওই দেশগুলিতে বসবাসকারী ভারতীয় এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের সভাতেও যোগ দেন তিনি। 

    বিদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার দিকে বরাবরই জোর দেন মোদি। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। খালি হাতে বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে দেখা করেননি প্রধানমন্ত্রী। দুহাত ভরে উপহার তুলে দিয়েছেন রাষ্ট্রনেতাদের হাতে, যেখানে গুরুত্ব পেয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের হস্তশিল্প। পশমিনা শাল, ডোকরার কাজ করা নৌকা, রোগান পেইন্টিং কী নেই সেই তালিকায়!

    সোমবার জার্মানিতে গিয়ে সে দেশের চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজের সঙ্গে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। আগামী জুন মাসে মিউনিখের বাভারিয়ায় জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির শীর্ষবৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য মোদিকে আমন্ত্রণ জানান স্কোলজ।   

    মঙ্গলবার ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনে যান মোদি (Modi)। সে দেশের প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবিলা সংক্রান্ত বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেন। পাশাপাশি, স্ক্যান্ডিনেভীয় (নর্ডিক) দেশ, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, সুইডেন, নরওয়ে এবং আইসল্যান্ডের রাষ্ট্রনেতাদের একটি আলোচনা সভাতে অংশ নেন। বুধবারের এই সভাতেই বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী কিছু শিল্প নিদর্শন উপহার (Gifts) দেন মোদি। 

    ডেনমার্কের যুবরাজ ফেডরিককে ছত্রিশগড়ের ৪০০০ পুরনো ডোকরা শিল্পের কাজ করা একটি নৌকো উপহার দেন প্রধানমন্ত্রী। আর রানী মার্গেটকে উপহার দেন গুজরাতের কচের রোগান সেলাই করা একটুকরো কাপড়। যুবরানীকে উপহার দেন বেনারসের ৫০০ বছর পুরনো শিল্প মিনেকারী করা রুপোর একটি পাখি।

    ফিনল্যান্ডের প্রতিনিধিকে ‘Tree of life’ উপহার দেন প্রধানমন্ত্রী। এই গাছ বৃদ্ধি এবং বিকাশের প্রতীক। গাছটি পিতলের তৈরি। নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীকে দেন রাজস্থানের বিখ্যাত কোফতগিরি কাজ করা একটি ঢাল। ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেনকে উপহার দেন গুজরাতের কচ্ছের এমব্রয়ডারি করা একটি ওয়াল হ্যাঙ্গিং। সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীকে দেন পশমিনা শাল। কাশ্মীরের এই পশমিনা শাল ভারতীয় আভিজাত্যের প্রতীক। 

     

     

     

  • Putin Health: ক্যানসারের চিকিৎসার জন্য ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন পুতিন, জল্পনা বিভিন্ন মহলে

    Putin Health: ক্যানসারের চিকিৎসার জন্য ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন পুতিন, জল্পনা বিভিন্ন মহলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছেন। এ জন্য প্রয়োজনীয় অস্ত্রোপচার করাতে সাময়িকভাবে তিনি অন্য একজনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে যাচ্ছেন। জানা গিয়েছে, পুতিন তাঁর ক্যানসারের চিকিৎসা করাতে রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের সেক্রেটারি নিকোলাই পেত্রুশেভের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চলেছেন। এমনই দাবি করেছে আমেরিকার একটি অনলাইন সংবাদ সংস্থা। যদিও পুতিনের অসুস্থতা সংক্রান্ত সবরকম দাবি নাকচ করেছে ক্রেমলিন। 

    ওই সংবাদ সংস্থার দাবি, পুতিন থাইরয়েডের ক্যনসারে আক্রান্ত। রোগটির চিকিৎসা এপ্রিলেই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পুতিনই নাকি চাননি অস্ত্রোপচার করাতে। কেন অস্ত্রোপচার করাতে চাননি পুতিন? ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ তার কারণ কি না বা যুদ্ধ পরবর্তী রুশ অর্থনীতির বেহাল দশার জন্য পুতিনের এমন সিদ্ধান্ত কি না তা স্পষ্ট নয়। তবে ওই চ্যানেল ক্রেমলিনের ওই সূত্রকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ৯ মে-র আগে অস্ত্রোপচার হচ্ছে না। পুতিন নিজেই তারিখ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। ওই চ্যানেলটির দাবি, পুতিনের রোগের পরিস্থিতি সম্ভবত খুব গুরুতর নয়। তবে তার অস্ত্রোপচারে বিশেষ দেরি করা যাবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন চিকিৎসকেরা।

    সাধারণত, দেশের প্রেসিডেন্ট অসুস্থ হলে প্রধানমন্ত্রীর হাতেই ক্ষমতা আসার কথা। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তা হচ্ছে না। ক্রেমলিন সূত্রে ওই চ্যানেলটিকে বলা হয়েছে, পুতিন ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি ছিলেন না। বদলে তিনি চেয়েছিলেন যে অল্প সময় তিনি নিয়ন্ত্রণে থাকবেন না, তখন কাউকে সাময়িক দেখাশোনার ভার দেওয়া হোক যিনি দেশের যুদ্ধ পরিস্থিতিকে অভিজ্ঞ হাতে সামলাতে পারবেন।নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান ৭০ বছরের পাত্রুশেভ এককালে রাশিয়ান চরদের প্রধান ছিলেন। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রাথমিক লেখচিত্রও তাঁরই করা। তাঁকে এই ভার দিতে রাজি হওয়ার আগে পুতিন দু’ঘণ্টা একান্তে কথা বলেন পাত্রুশেভের সঙ্গে। ফলে, মনে করা হচ্ছে পেত্রুশেভের কাছে পুতিন দু-তিন দিনের জন্য ক্ষমতা হস্তান্তর করতে পারেন। তবে পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, তাঁরা পুতিন সংক্রান্ত এমন কিছু খবর পাননি।

  • Yogi Meets Mother: মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম মায়ের সঙ্গে দেখা হল যোগী আদিত্যনাথের, আবেগে ভাসলেন দুজনই

    Yogi Meets Mother: মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম মায়ের সঙ্গে দেখা হল যোগী আদিত্যনাথের, আবেগে ভাসলেন দুজনই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মা-ছেলের শেষ দেখা হয়েছিল ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে। তারপর কেটে গিয়েছে পাঁচ-পাঁচটা বছর। এর মধ্য়ে যমুনা দিয়ে অনেক জল গড়িয়ে গিয়েছে। ছেলে এখন এক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। গত মার্চ মাসে টানা দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফিরেছেন। মা থাকেন ভিনরাজ্যের ছোট্ট গ্রামে। মাঝে বছর দুয়েক আগে, বাবা মারা যাওয়ার সময়ও কোভিড নিষেধাজ্ঞা থাকায় মা-ছেলের সাক্ষাত হয়নি। এখন, দীর্ঘ পাঁচ বছর পর মা-ছেলের দেখা হল। আবেগে ভাসলেন দুজনই। 

    উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) পৌরী গাড়োয়াল জেলার যমকেশ্বর ব্লকের মধ্যে ছোট্ট গ্রাম পাঞ্চুর (Panchoor)। সাধারণ চোখে দেখাও যায় না, এতটাই ছোট জনপদটি। কিন্তু, এখন সেখানেই সাজো সাজো রব। কারণ, দীর্ঘ ২৮ বছর পর নিজের পৈতৃক ভিটেয় ফিরলেন গ্রামের ছেলে আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। যিনি এখন পার্শ্ববর্তী রাজ্য উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মুখ্যমন্ত্রীও।  গ্রামে যোগী পা রাখা মাত্রই উৎসাহে ফেটে পড়েন এলাকাবাসীরা৷ এক পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন তিনি। যোগীর পরিবারের কাছে বহু প্রতীক্ষিত এই দিন। এলাকাবাসীরাও যে ঘরের ছেলেকে এতদিন বাদে ফিরে পেয়ে যারপরনাই খুশি তা বলাই বাহুল্য।

    গ্রামের বাড়িতে পৌঁছেই সবার আগে মা সাবিত্রীদেবীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করে মায়ের গলায় একটি ফুলের মালা পরিয়ে দেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। তারপর মায়ের পাশেই বসে পড়তে দেখা যায় তাঁকে। এদিন মায়ের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সেই বিশেষ মুহূর্তের ছবি নিজের টুইটারে পোস্টও করেন যোগী আদিত্যনাথ। ক্যাপশনে লেখেন, ‘মা’।  আর এই একটি শব্দেই যেন নিজের সমস্ত অনুভূতি প্রকাশ করেছেন উত্তরপ্রদেশে দ্বিতীয়বারের জন্যে ক্ষমতায় আসা মুখ্যমন্ত্রী।  

    [tw]


    [/tw]

    ২০২০ সালের এপ্রিলে উত্তরপ্রদেশের বাড়ন্ত করোনা পরিস্থিতির জন্যে হরিদ্বারে বাবার শেষকৃত্যেও যোগদান করতে পারেননি যোগী। এবিষয়ে তিনি বলেন, “বাবাকে শেষবারের জন্যে দেখার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আমার ২৩ কোটি রাজ্যবাসীর প্রতি আমার কর্তব্যের কথা মাথায় রেখে সেটাও করে উঠতে পারিনি।” 

    যদিও রাজ্যের কাজ নিয়েই উত্তরাখণ্ড সফরে গিয়েছেন তিনি। তিন দিনের সফরে গিয়ে প্রায় তিন দশক পর নিজের বাড়িতে যান যোগী আদিত্যনাথ। সেখানে মায়ের সঙ্গে দেখা করে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি।  দীর্ঘদিন পর গৃহত্যাগী ছেলেকে দেখে মাও যে যারপরনাই খুশি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। 

    যোগী আদিত্যনাথের সঙ্গে তাঁর মায়ের এহেন ঘনিষ্ঠ আবেগঘন মুহূর্তের ছবি স্বভাবতই মন কেড়েছে নেটিজেনদের। যোগীকে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছে নেটপাড়া। দীর্ঘ ২৮ বছর পর বাড়ি ফিরে খুশি আদিত্যনাথও।

     

LinkedIn
Share