Blog

  • Thomas Cup: থমাস কাপ চ্যাম্পিয়নদের জন্যে ‘গ্র্যান্ড’ অভ্যর্থনার আয়োজন ক্রীড়ামন্ত্রকের

    Thomas Cup: থমাস কাপ চ্যাম্পিয়নদের জন্যে ‘গ্র্যান্ড’ অভ্যর্থনার আয়োজন ক্রীড়ামন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক নতুন ইতিহাস গড়েছে ভারতীয় ব্যাডমিন্টন দল (Indian Badminton team)। পুরুষ ব্যাডমিন্টনে প্রথমবার থমাস কাপ (Thomas Cup) জিতেছে  ভারত। আর তারই পুরস্কার স্বরূপ ভারতীয় ব্যাডমিন্টনের জন্যে দেশে ফেরার পর ‘গ্র্যান্ড’ অভ্যর্থনার ব্যবস্থা করল কেন্দ্রীয় ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ মন্ত্রক (Union ministry of sports and youth affairs)। এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “আমরা আমাদের চ্যাম্পিয়নদের জন্যে উষ্ণ অভ্যর্থনার ব্যবস্থা করছি। তার প্রস্তুতিই এখন চলছে।” 

    বিশ্ব ব্যাডমিন্টনে (World badminton) থমাস কাপ অত্যন্ত সম্মানীয় প্রতিযোগিতা। এবছর ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন ইন্দোনেশিয়াকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়ে কিদম্বি শ্রীকান্তরা (Kidambi Srikanth) দেশের স্বপ্নপূরণ করেছে। এবার কাপ নিয়ে দেশে ফেরার পালা। 

    এখনও ভারতীয় শাটলাররা তাইল্যান্ডে (Thailand) আছেন। তাইল্যান্ড ওপেনে (Thailand Open) অংশগ্রহণ করবেন তাঁরা। সপ্তাহান্তে সিরিজ শেষ করে দেশে ফিরবেন। পরের সপ্তাহে দেশের মাটিতে পা রাখলেই উষ্ণ অভ্যর্থনার মধ্যে দিয়ে দলকে বরণ করে নেবে ভারত সরকার। আর তার জন্যেই এত প্রস্তুতি। থমাস কাপের ৭৩ বছরের ইতিহাসে প্রথম বার জিতল ভারত। 

    জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Modi) কথা বলেন খেলোয়াড়দের সঙ্গে। অভিনন্দন জানান তাঁদের। প্রধানমন্ত্রীর ফোন পেয়ে উচ্ছসিত চ্যাম্পিয়নরা। ইতিমধ্যেই ব্যাডমিন্টন দলের জন্য এক কোটি টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছেন ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Sports minister Anurag Thakur)। এর আগেও বিশ্ব পর্যায়ে অনেক স্মরণীয় পারফরম্যান্স করেছেন ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়রা। তবে থমাস কাপ জয় এই প্রথম। আগের সব সাফল্য এই জয়ে মলিন হয়ে গিয়েছে। 

  • Gyanvapi Mosque Survey: অ্যাডভোকেট কমিশনারকে সরাল সুপ্রিম কোর্ট, রিপোর্ট জমা করতে দু’দিন সময় কমিশনকে

    Gyanvapi Mosque Survey: অ্যাডভোকেট কমিশনারকে সরাল সুপ্রিম কোর্ট, রিপোর্ট জমা করতে দু’দিন সময় কমিশনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল বারাণসী আদালত (Varanasi court) কর্তৃক নিযুক্ত অ্যাডভোকেট কমিশনার অজয় কুমার মিশ্রকে (advocate commissioner ajay kumar Mishra)। তাঁর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছিলেন জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi mosque) কমিটি। মঙ্গলবার বারাণসী আদালততাঁকে সরিয়ে দেয়। এদিকে, আদালতে রিপোর্ট পেশ করার জন্য অতিরিক্ত দুদিন সময়ও দেওয়া হয়েছে আদালত নিযুক্ত বিশেষ কমিশনকে।

    কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (Kashi Viswanath Temple) লাগোয়া জমিতেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। হিন্দুদের কয়েকটি গোষ্ঠীর দাবি, বিশ্বনাথের মন্দির ভেঙেই ঔরঙ্গজেবের (Mughal ruler Aurangzeb) আমলে গড়ে তোলা হয়েছিল মসজিদ। মসজিদের দেওয়ালে হিন্দু দেবদেবীর মূর্তিও রয়েছে বলে দাবি জানায় একটি সম্প্রদায়। হিন্দুদের একাংশের দাবি, ঔরঙ্গজেবের পরবর্তীকালে রানি অহল্যাবাই বর্তমান মন্দিরটি স্থাপন করেন। হিন্দু সংগঠনের এও দাবি, যেখানে এখন মসজিদ রয়েছে, সেখানে এক সময় ছিল শৃঙ্গার গৌরীর মন্দির (Shringar Gauri Temple)। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হয় হিন্দুদের কয়েকটি সংগঠন।

    ষোড়শ শতকের জ্ঞানবাপী মসজিদ ঘিরে চলা ৩১ বছরের বিতর্ক

    মন্দির-মসজিদ বিবাদের (mosque temple controversy) নিষ্পত্তি করতে আদালত নিযুক্ত বিশেষ কমিশনকে মসজিদে ভিডিওগ্রাফি সমীক্ষার করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এই কমিশনে ছিলেন বারাণসী আদালত কর্তৃক নিযুক্ত অ্যাডভোকেট কমিশনার অজয় কুমার মিশ্র। তাঁর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে সরব হয় মসজিদ কমিটি। তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার দাবিও জানানো হয়।

    শেষমেশ এদিন শীর্ষ আদালত তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দেয়। কমিশন আদালতে রিপোর্ট জমা দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত সময় চেয়েছিল। রিপোর্ট পেশ করতে তাদের বাড়তি দুদিন সময় দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, এর আগে সহকারী কোর্ট কমিশনার অজয় প্রতাপ সিং বলেছিলেন, সমীক্ষার মাত্র ৫০ শতাংশ রিপোর্ট প্রস্তত, এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। এই কারণে আমরা এদিন এটি পেশ করতে পারব না। আদালতের কাছে ৩-৪ দিন সময় চাইব। সেই মতো আদালত অতিরিক্ত দুদিন সময় বরাদ্দ করে।

    এদিকে, শনিবার শুরু হওয়া ভিডিওগ্রাফির কাজ শেষ হয় সোমবার। তার পরেই মামলার হিন্দু আবেদনকারী সোহান লাল আর্য (SohanLal Arya) দাবি করেন, কমিটি মসজিদ চত্বরে একটি শিবলিঙ্গ (Shivling in Gyanvapi Mosque) খুঁজে পেয়েছে। শিবলিঙ্গটি নন্দীর প্রতীক্ষায় রয়েছে। একেই চূড়ান্ত প্রমাণ বলে দাবি করেন তিনি। তার পরেই উপস্থিত জনতাকে হর হর মহাদেব ধ্বনি দিতেও দেখা যায়।

     

  • Nikhat Zareen: সোনার মেয়ে জারিনকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    Nikhat Zareen: সোনার মেয়ে জারিনকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে (World Boxing Championship) সোনা জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতের নিখাত জারিন। বৃহস্পতিবার আয়োজিত ফাইনাল ম্যাচে থাইল্যান্ডের জিটপং জুটামাসকে (Jitpong Jutamas)৫-০ ব্যবধানে হারিয়ে জয়লাভ করেন নিখাত জারিন (Nikhat Zareen)। এই টুর্নামেন্টে ৫২ কেজি বিভাগে অংশগ্রহণ করেছিলেন নিখাত। আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের হয়ে সোনাজয়ের জন্য নিখাতকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    [tw]


    [/tw]

    ইস্তানবুলে আয়োজিত বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের আসরে দেশকে পদক এনে দেওয়ার জন্য নিখাতকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। এদিন ট্যুইট বার্তায় মোদি বলেন,’নিখাতের জন্য দেশবাসী গর্বিত। তাঁর জীবনে আরও সাফল্য আসুক।’ এই আসরেই ৫৭ কেজি বিভাগে মনীষা মোন এবং ৬৩ কেজি বিভাগে পরভিন হুডা ব্রোঞ্জ পেয়েছেন। তাঁদেরকেও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    অভিষেকেই রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন নিখাত। তেলেঙ্গানার মেয়ে তিনি। ব্রাজিলের ক্যারোলিন ডে আল্মিডাকে উড়িয়ে ফাইনালে উঠেছিলেন ২৫ বছরের ভারতীয় কন্যা। ফাইনালে তাঁর প্রতিপক্ষ ছিলেন থাইল্যান্ডের জিটপং। চূড়ান্ত লড়াইয়ে নিখাতের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি তাঁর প্রতিপক্ষ। ৫-০ ফলে জেতেন নিখাত। গোটা লড়াই চলাকালীন নিখাত জারিনের কর্তৃত্ব ছিল একেবারে চোখে পড়ার মতো। বিপক্ষ বক্সারকে ডানহাতে জ্যাব করে তিনি প্রথম বাউট শুরু করেন। তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি। 

    [tw]


    [/tw][tw]


    [/tw]

    বিগত কয়েক বছর ধরেই নিখাতের পারফরম্যান্স নজরকাড়া। ২০১৯ সালে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে তিনি ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছিলেন। নিখাত ভারতের পঞ্চম মহিলা বক্সার যিনি বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে সোনার পদক জয় করলেন। বক্সিং কিংবদন্তী মেরি কম এই চ্যাম্পিয়নশিপ ৬বার জয় করে রেকর্ড কায়েম করেছেন। মেরি কম ছাড়াও সরিতা দেবী, জেনি আরএল এবং লেখা সি সোনার পদক জয় করেন। 

    পেশায় ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার অফিসার নিখাতকে হারিয়ে টোকিও ওলিম্পিকসের টিকিট অর্জন করেছিলেন মেরি কম। হারলেও সেই বাউটে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন নিখাত। বৃহস্পতিবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের আঙিনায় সোনা জয় নিখাতকে কয়েক কদম এগিয়ে দিল।  এবার লক্ষ্য প্যারিস অলিম্পিক। সেখানে সাফল্য পেলেই নিখাতের বৃত্ত সম্পন্ন হবে।

     

  • Biplab Deb: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বিপ্লব দেব, দায়িত্বে এলেন মানিক সাহা

    Biplab Deb: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বিপ্লব দেব, দায়িত্বে এলেন মানিক সাহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ইস্তফা দিলেন বিপ্লব দেব (Biplab Deb)। জানালেন, দলের নির্দেশেই এই সিদ্ধান্ত। এখন তিনি সংগঠনকে মজবুত করার কাজ করবেন। রাজ্যের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হলেন মানিক সাহা। 

    শনিবার দুপুরে রাজ্যপাল এস এ আর্যর কাছে গিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন ত্রিপুরার সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব। বিপ্লবের স্থলাভিষিক্ত কে হবেন, তা ঠিক করতে ইতিমধ্যেই বৈঠকে বসে বিজেপি নেতৃত্ব। পরে,  শনিবার সন্ধেয় বিজেপির ত্রিপুরা রাজ্য সভাপতি মানিক সাহার (Manik saha) নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

    পঁচিশ বছরের বাম জমানার অবসান অন্তে ২০১৮ সালে ত্রিপুরার ক্ষমতায় আসে বিজেপি (BJP)। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় তরুণ নেতা বিপ্লব দেবকে। বিপ্লবের তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে কার্যত কোমর ভেঙে যায় বিরোধীদের। দলে দলে লোকজন বাম সহ বিভিন্ন দল ছেড়ে যোগ দেন গেরুয়া শিবিরে। যার জেরে ত্রিপুরা পুরনির্বাচনে জয়জয়কার হয় বিজেপির।

    [tw]


    [/tw]

    বছর ঘুরলেই ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। সেই ভোটে বাম কিংবা তৃণমূল যাতে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সেজন্য কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না বিজেপি নেতৃত্ব। তাই সংগঠনের কাজে নিয়ে আসা হচ্ছে বিপ্লবকে। অন্তত ত্রিপুরার একটি সূত্রের খবর এমনই। সূত্রের খবর, খোদ অমিত শাহের নির্দেশেই এদিন রাজ্যপালের কাছে ইস্তফপত্র দেন বিপ্লব। নয়া মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন করতে বৈঠকে বসেছে পদ্ম-নেতৃত্ব।

    এদিন ইস্তফা দেওয়ার পর বিপ্লব দেব বলেন, ‘দল চায় আমি সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাজ করি। দল সবার ওপরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দলের জন্য কাজ করেছি। দলের রাজ্য ইউনিটের প্রধান এবং ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ত্রিপুরার মানুষের জন্য ন্যায়বিচারের চেষ্টা করেছি। আমি শান্তি, উন্নয়ন ও কোভিড-সঙ্কট থেকে রাজ্যকে বের করে আনার চেষ্টা করেছি। সবকিছুর একটা সময় আছে। আমি সেই সময় মেনে কাজ করি। আমাকে যেখানেই পাঠানো হয়েছে, তা সে মুখ্যমন্ত্রী হোক বা অন্য কোনও পোস্ট- সব জায়গাতেই ফিট বিপ্লব দেব।’

    [tw]


    [/tw]

    কে হবেন তাঁর উত্তরসূরি? তা নির্ধারণেই বিজেপির দুই কেন্দ্রীয় নেতা বিনোদ তাওড়ে ও ভূপেন্দ্র যাদবের উপস্থিতিতে বৈঠক বসেছিলেন বিজেপির পরিষদীয় দল। সেখানেই মানিক সাহাকে ত্রিপুরার নয়া মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে বেছে নেওয়া হয়। তাঁকে উত্তরীয় পড়িয়ে স্বাগত জানান সদ্য প্রাক্তনী বিপ্লব দেব। মানিক সাহা বর্তমানে ত্রিপুরার সভাপতি ও রাজ্যসভার সাংসদ। ফলে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথের ৬ মাসের মধ্যেই বিধানসভার সজস্য হয়ে আসতে হবে তাঁকে।

    [tw]


    [/tw]

     

  • Phone Tapping Case: ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগে প্রাক্তন পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে শুরু সিবিআই তদন্ত

    Phone Tapping Case: ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগে প্রাক্তন পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে শুরু সিবিআই তদন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশে নতুন করে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (NSE) প্রাক্তন প্রধান চিত্রা রামকৃষ্ণ, রবি নারায়ণ এবং মুম্বই পুলিশের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার (Ex Mumbai Police Commissioner) সঞ্জয় পাণ্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করল সিবিআই। তাঁদের বিরুদ্ধে ফোনে আড়িপাতার অভিযোগ (Phone Tapping Case)  দায়ের করা হয়েছে অভিযোগ।

    আগেই চিত্রাকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। বর্তমানে তিনি বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন। নারায়ণকে জেরা করা হয়েছে। আর পান্ডেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সূত্রের খবর, মুম্বই এবং দিল্লি সহ দেশের ১৮টি জায়গায় ফোনে আড়িপাতার অভিযোগে তল্লাশি করেছে সিবিআইয়ের আধিকারিকরা। এই সূত্রেই জানা গিয়েছে, পাণ্ডের ফার্মে এনএসই কর্মীদের ওপর অবৈধভাবে নজরদারি চালাতেন এনএসইর প্রাক্তন প্রধানরা। এই অভিযোগেরও পৃথকভাবে তদন্ত শুরু করেছেন সিবিআই আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন : রুজিরা নারুলাকে চেনেন না রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়, কয়লাপাচার তদন্তে গোলকধাঁধায় সিবিআই-ইডি

    সম্প্রতি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট মুম্বই পুলিশের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার পাণ্ডেকে টানা পাঁচ ঘন্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগও রয়েছে। পাণ্ডে ১৯৮৬ সালের আইপিএস অফিসার। জুন মাসের ৩০ তারিখে অবসর নেন তিনি। পাণ্ডেকে দিল্লির ইডি অফিসে ডেকে জেরা করা হয় চলতি মাসের পাঁচ তারিখে।

    সূত্রের খবর, সিবিআই কো-লোকেশন কেলেঙ্কারির তদন্ত চালানোর সময় আইসেক সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেডের বিরুদ্ধে কমিশন নেওয়ার অভিযোগ পেয়েছে। এর সঙ্গে পাণ্ডের পরিবারের লোকজনও যুক্ত। এই কো-লোকেশন কেলেঙ্কারির তদন্ত শুরু করেছে ইডি। এ ব্যাপারে অবশ্য পাণ্ডের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

    আরও পড়ুন : ২০১৪ সালে টেট উত্তীর্ণদের তথ্য চাইল সিবিআই, স্কুলে স্কুলে গেল নির্দেশ

    জানা গিয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে পাণ্ডেকে যখন পুলিশ কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করে এমভিএ সরকার, তখন তাঁকে একবার সিবিআই ডেকেছিল। সেই সময় মহারাষ্ট্রের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমুখের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির সাক্ষী হিসেবে। এখন ফের পাণ্ডেকে জেরা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিবিআই। এখন অবশ্য অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধেই। তদন্তকারী এক আধিকারিক বলেন, পাণ্ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করাটা খুবই জরুরি। তাঁকে জেরা করলেই বহু তথ্য সামনে আসবে। 

     

  • Shinzo Abe: খুনের লক্ষ্যেই বন্দুক বানানো! অকপট স্বীকারোক্তি আবের আততায়ীর

    Shinzo Abe: খুনের লক্ষ্যেই বন্দুক বানানো! অকপট স্বীকারোক্তি আবের আততায়ীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরত্ব ছিল মাত্র ১০ ফুট। আগে থেকেই পুরো ছক কষে শিনজো আবের প্রচারসভায় গিয়েছিল আততায়ী। পরিকল্পনামাফিক কাজ। লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়নি। আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারালেন জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (Japans Former Prime Minister) শিনজো আবে (Shinzo Abe)। উদিত সূর্যের দেশে শুক্রবার ছিল এক ভয়ঙ্কর দিন। জাপানের স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ নারা শহরেই এক কর্মসূচিতে ভাষণ দিচ্ছিলেন শিনজো। সে সময়ই গুলি চালায় ওই আততায়ী। গুলি চালানোর পর পালানোরও চেষ্টা করেনি সে। আততায়ীর নাম টেটসুয়া ইয়ামাগামি। 

    আরও পড়ুন: ব্যথিত মোদি! এভাবে ছেড়ে গেলেন বন্ধু আবে, শোকাহত প্রধানমন্ত্রীআরও পড়ুন: ব্যথিত মোদি! এভাবে ছেড়ে গেলেন বন্ধু আবে, শোকাহত প্রধানমন্ত্রী

    বর্তমানে নারা নিশি পুলিশ স্টেশনে জেরা করা হচ্ছে শিনজো-র খুনিকে। জেরায় তার স্পষ্ট স্বীকারোক্তি, খুন করার উদ্দেশ্যেই সে গুলি চালিয়েছিল। তদন্তকারীদের টেটসুয়া জানিয়েছে, শিনজোর প্রতি অসন্তুষ্ট ছিল সে, তাই তাঁকে হত্যার ছক কষেছিল। নিজের বানানো শটগান বন্দুক দিয়েই গুলি চালিয়েছিল ৪১ বছরের টেটসুয়া। নারা শহরেরই বাসিন্দা টেটসুয়া ইয়ামাগামি জাপানের ম্যারিটাইম সেলফ-ডিফেন্স ফোর্স-এর প্রাক্তন সদস্য।  উদ্ধার করা হয়েছে ঘাতক বন্দুকও।

    আরও পড়ুন: জীবন-মৃত্যুর লড়াই শেষ! নিহত জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে

    যুদ্ধ-পরবর্তী জাপানের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শিনজো আবে। ২০১২ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত ৮ বছর ও তারও আগে ২০০৬ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত আবে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় ২০২০-এর অগাস্টে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করেছিলেন আবে। পরে তিনি জানান, আলসারেটিভ কোলাইটিসের জন্য চিকিৎসা চলছে তাঁর। দীর্ঘস্থায়ী এই পেটের রোগের কারণে প্রধানমন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে কাজ করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। বরাবর অন্য দেশের সঙ্গে জাপানের সম্পর্ক আরও উন্নত করার চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন তিনি। বন্ধু দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করায় তাঁর জুড়ি মেলা ছিল ভার। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন আবে তাঁর ট্রেডমার্ক ‘অ্যাবেনোমিক্স’ নীতির মাধ্যমে জাপানি অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন। এই ঘটনাকে ‘জঘন্য’ আখ্যা দিয়ে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেন,”এই ঘটনা ক্ষমার অযোগ্য। এ ধরনের হামলা সহ্য করা হবে না।” 

  • Venus Orbit: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে ইসরো

    Venus Orbit: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে ইসরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্র গ্রহে অভিযান (Venus Orbiter Mission) চালাবে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো (ISRO)। শুক্রকে প্রদক্ষিণ করার জন্য একটি মহাকাশযান (Spacecraft) প্রস্তুত করছে ইসরো। সৌরজগতের উষ্ণতম গ্রহের পৃষ্ঠের নীচে কী রয়েছে এবং এটিকে ঘিরে থাকা সালফিউরিক অ্যাসিড মেঘের রহস্য উদঘাটন করবে মহাকাশযান। এছাড়াও পরিকল্পিত পরীক্ষাগুলির মধ্যে রয়েছে শুক্রের পৃষ্ঠে ঘটে চলা প্রক্রিয়াগুলির সন্ধান, সক্রিয় আগ্নেয়গিরির হটস্পট এবং লাভা প্রবাহ সহ অগভীর উপ-পৃষ্ঠের স্তরবিন্যাস, বায়ুমণ্ডলের গঠন এবং গতিশীলতা অধ্যয়ন। এছাড়াও ভেনুসিয়ান আয়োনোস্ফিয়ারের সঙ্গে সৌর বায়ুর মিথস্ক্রিয়াও পর্যবেক্ষণ করা হবে।

    এক বৈঠকে ভাষণ দিতে গিয়ে ইসরো-র চেয়ারম্যান এস সোমনাথ (S Somnath) বলেছেন, “শুক্র মিশনটি নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে, একটি প্রকল্প রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। এর জন্য় তহবিলের বিষয়টিও ঠিক করা হয়েছে।” সোমনাথ উদ্বোধনী ভাষণে বলেন, “শুক্র গ্রহের জন্য একটি মিশন তৈরি করা এবং স্থাপন করা ভারতের পক্ষে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সম্ভব। ভারতের কাছে এখন সেই সামর্থ্য আছে।”

    তিনি জানিয়েছেন, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে শুক্র গ্রহের জন্য মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করা হতে পারে। ওই সময় পৃথিবী এবং শুক্র এতটাই কাছাকাছি আসবে যে মহাকাশযানটিকে ন্যূনতম পরিমাণ প্রপেলান্ট ব্যবহার করে কক্ষপথে রাখা যেতে পারে। ২০২৪ সালের পর আবার এই ধরনের সুযোগ আসবে ২০৩১ সালে। শুক্রগ্রহে অভিযান নিয়ে আশাবাদী ইসরো। মার্স বা চাঁদে যেরকম সফল অভিযান চালানো হয়েছিল শুক্রের ক্ষত্রেও তেমনই হবে, বলে বিশ্বাস বিজ্ঞানীদের। একসময় পৃথিবীর মতোই ছিল এই গ্রহ। অনেক বিজ্ঞানী একে পৃথিবীর যমজ গ্রহও বলে থাকেন। কিন্তু আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে এখানে প্রাণীরা বাস করতে পারে না এমনটাই মনে করেন বিজ্ঞানীরা। তাই এই গ্রহকে নিয়ে মানুষের এত আকর্ষণ।

  • CIA News: মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা CIA-র শীর্ষ পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূত নন্দ মুলচন্দানি

    CIA News: মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা CIA-র শীর্ষ পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূত নন্দ মুলচন্দানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টালিজেন্স এজেন্সি বা সিআইএ (Central Intelligence Agency)-এর  শীর্ষ পদে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক নন্দ মুলচন্দানি (Nand Mulchandani)। সদ্য সিআইএ মুখ্য প্রযুক্তি আধিকারিক (Chief Technology Officer) নামে একটি নতুন পদ তৈরি করেছে। সেই পদেই সর্বপ্রথম দায়িত্ব পেলেন দিল্লির স্কুলে পড়াশোনা করা নন্দ। CIA-এর সংশ্লিষ্ট পদে তাঁর নিয়োগের বিষয়টি দিন কয়েক আগেই ঘোষণা করা হয়। একটি ব্লগে সংস্থার এই সিদ্ধান্তের কথা প্রকাশ্যে আনেন ডিরেক্টর উইলিয়াম জে বার্নস (William J Burns)। পরে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। সিলিকন ভ্যালিতে প্রতিরক্ষা বিভাগের (Department of Defense) গুরুত্বপূর্ণ পদে ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে নন্দর। CIA-এর পক্ষ থেকেও আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

    অন্যদিকে, ডিরেক্টর উইলিয়াম জে বার্নস জানিয়েছেন, “আমি যেদিন থেকে সংস্থার দায়িত্ব পেয়েছি, সেদিন থেকেই প্রযুক্তিগত দিকটিকে আরও উন্নত করার বিষয়ে মনোনিবেশ করেছি। আমাদের নতুন এই CTO পদটি তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নন্দ যে আমাদের সঙ্গে যোগদান করেছেন, তাতে আমি ভীষণ খুশি। ওঁর দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আমাদের সংস্থায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।”
    CIA-এর ওই বিবৃতিতেই বলা হয়েছে, নবনিযুক্ত CTO-কে প্রধানত অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে কাজ করতে হবে। গোটা বিশ্বে নিত্যনতুন যা কিছু আবিষ্কার করা হচ্ছে (প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত) সেই সমস্ত বিষয়গুলি কাজে লাগিয়ে কীভাবে মার্কিন গুপ্তচর সংস্থার কর্মপদ্ধতি আরও ভালো করা যায়, সেদিকেই নজর দিতে হবে নন্দকে। নতুন দায়িত্ব প্রসঙ্গে নন্দ জানিয়েছেন, মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা যাতে আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির পূর্ণ সদ্ব্যবহার করতে পারে, তা নিশ্চিত করবেন তিনি। CIA-তে যোগ দেওয়াটা তাঁর কাছে অত্যন্ত সম্মানের বলে জানিয়েছেন নন্দ মুলচন্দানি।

    প্রসঙ্গত, দিল্লির স্কুলে প্রাথমিক পর্যায়ের পড়াশোনা করার পর কম্পিউটার সায়েন্স এবং অঙ্ক নিয়ে স্নাতকস্তরের পাঠ শেষ করেন নন্দ। পরবর্তীতে স্ট্যানফোর্ড থেকে বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতকোত্তরের ডিগ্রি লাভ করেন। পাশাপাশি, হার্ভার্ড থেকেও পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে মাস্টার ডিগ্রি করেন নন্দ। CIA-তে যোগ দেওয়ার আগে পর্যন্ত DoD (Department of Defense)-এর CTO পদেই ছিলেন তিনি। ফলে অভিজ্ঞ এই ব্যক্তির হাতে দায়িত্ব দিয়ে লাভবান হবে মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা, এমনটাই অনুমান।

  • Modi:  “এখনই বিশ্রাম নয়, আমার স্বপ্ন অনেক বড়…”, প্রবীণ সাংসদের কৌতুহল মেটালেন মোদি

    Modi: “এখনই বিশ্রাম নয়, আমার স্বপ্ন অনেক বড়…”, প্রবীণ সাংসদের কৌতুহল মেটালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী লোকসভা নির্বাচনেও (2024 Loksabha Elections) কী নিজেকে দেশের মসনদে দেখতে চান? এই প্রশ্নের উত্তরে একটি গোপন কথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেন, ”সম্প্রতি এক বিরোধী নেতার সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়েছিল। তিনি রাজনৈতিকভাবে আমাদের বিরোধিতা করলেও আমি তাঁকে অত্যন্ত সম্মান করি। উনি আমায় বলেন, মোদিজি, এই দেশের মানুষ আপনাকে দু’বার প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসিয়েছে। আর কী চান আপনি। এই সাফল্যই যথেষ্ট।”

    গুজরাত সরকার প্রবীণ ও দরিদ্র বিধবাদের জন্য যে প্রকল্প চালু করেছে সেই প্রকল্প গ্রহণকারীদের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে গল্পের ছলে বৃহস্পতিবার একথা জানান নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”ওই সাংসদের মতে কেউ যদি দু’বার দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে যান, তবে তাঁর সমস্ত সাফল্য অর্জন করা হয়ে যায়। কিন্তু, তিনি জানেন না মোদি অন্য ধাতু দিয়ে তৈরি। এই গুজরাতের মাটি আমায় তৈরি করেছে। আমি কোনও কিছুকেই হালকাভাবে নিই না। এখন আমার বিশ্রাম নেওয়ার সময় নয়। আমার স্বপ্ন হল উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলিকে ১০০ শতাংশ সফল করে তোলা।”

    “বাবার জন্য চিকিৎসক হতে চাই”, কিশোরীর কথা শুনে বাকরুদ্ধ আবেগতাড়িত মোদি

    যদিও সেই বিরোধী নেতার নাম প্রকাশ্যে আনেননি প্রধানমন্ত্রী। তবে অনেকেরই ধারণা ওই নেতা আর কেউ নন, শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar)। আসলে এপ্রিল মাসেই এনসিপি (NCP) প্রধান দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। শিবসেনা (Shivsena) নেতাদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অতি সক্রিয়তা নিয়ে অভিযোগও জানান তিনি। ফলে তাঁদের মধ্যে হওয়া বৈঠকে শরদ পাওয়ারই প্রধানমন্ত্রীকে একথা বলেছিলেন কি না, তা নিয়ে চর্চা চলছে।

    প্রধানমন্ত্রী তথা গুজরাতের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানান, কেন্দ্রে বিজেপি (BJP) সরকার টানা আট বছর রয়েছে। এই আট বছর ধরে সেবা, গরিবদের কল্যাণ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হয়েছে। এটা একটা বহমান প্রক্রিয়া। উন্নয়নের কাজ ১০০ শতাংশ করাই তাঁর লক্ষ্য বলে জানান মোদি।

  • The Kashmir Files: “প্রশংসা না করে ওঁর উপায় ছিল না”, অক্ষয় কুমার প্রসঙ্গে কেন একথা বললেন বিবেক অগ্নিহোত্রী?

    The Kashmir Files: “প্রশংসা না করে ওঁর উপায় ছিল না”, অক্ষয় কুমার প্রসঙ্গে কেন একথা বললেন বিবেক অগ্নিহোত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্চ মাসে মুক্তি পেয়েছে বিবেক অগ্নিহোত্রীর ছবি ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ (The Kashmir Files)। কাশ্মীরের গণহত্যা এবং কাশ্মীরি পণ্ডিতদের (Kashmiri Pandits) ভিটে-মাটি হারানোর গল্প নিয়ে তৈরি এই ছবি সাড়া ফেলেছিল গোটা দেশে। ছবির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন বলিউড (Bollywood) থেকে শুরু করে গোটা দেশ। প্রায় একই সময়ে মুক্তি পায় অক্ষয় কুমারের (Akshay Kumar) ‘বচ্চন পাণ্ডে’ (Bachchan Pandey)। কিন্তু বক্স অফিসে মুখ থুবরে পড়ে ‘খিলাড়ি’ কুমারের ছবি। কাশ্মীর ফাইলসের ঝড়ে উড়ে যায় অক্ষয়ের স্টারডম। এত কিছুর পরেও বিবেক অগ্নিহোত্রীর সিনেমার ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন অক্ষয়। 

    এই ঘটনার পর কেটে গেছে প্রায় দুমাস। হঠাতই অক্ষয়ের প্রশংসা প্রসঙ্গে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বসলেন পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী (Vivek Agnihotri)। তিনি বলেন, ‘১০০ জন মানুষকে জিজ্ঞাসা করেছেন, আমার ছবি কেন চলছে, ওঁর ছবি কেন চলছে না বা আমার ছবি কেমন লেগেছে? সেই সময়ে প্রশংসা না করে ওঁর উপায় ছিল না। তাই নিরুপায় হয়ে অক্ষয় আমার ছবিকে ভালো বলেছেন। ভোপালের যে অনুষ্ঠানে তিনি প্রশংসা করেছেন, সেখানে আমিও উপস্থিত ছিলাম।’

    সম্প্রতি বিবেকের পোস্ট করা একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে অক্ষয় একদিকে যেমন বিবেকের ছবির প্রশংসা করছিলেন অন্যদিকে আবার হেসে বলেন সেই ছবি তাঁর ছবিকে ডুবিয়ে দিল। সেই ভাইরাল ভিডিওর জেরে ওড়িশার এক মাল্টিপ্লেক্সে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বচ্চন পাণ্ডের স্ক্রিনিং। জোর করে বিক্ষোভ করে বন্ধ হয়েছিল অক্ষয়ের ছবি। কিন্তু তাঁর দুমাস পরে কেন অক্ষয়ের প্রতি তোপ দাগলেন পরিচালক? তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। 

    [tw]


    [/tw]

    ১৯৯০ সালে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের উপত্যকা থেকে যেভাবে নির্মম অত্যাচার করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল সেই গল্প নিয়েই তৈরি সিনেমাটি। চিত্রনাট্য লিখেছেন ও পরিচালনা করেছেন বিবেক অগ্নিহোত্রী। ছবিতে অভিনয় করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী, অনুপম খের, দর্শন কুমার, পল্লবী জোশিরা। সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ার আগে থেকেই এই সিনেমা নিয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। অনেকেই সিনেমাটিকে ‘সাম্প্রদায়িক’ আখ্যা দিয়েছেন। আবার অনেকেই সিনেমাটিকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছে। আজ মুক্তি পাওয়ার দুমাস পরেও এই সিনেমা নিয়ে বিতর্ক অব্যহত। 

     

LinkedIn
Share