Blog

  • Health Tips: হার্ট সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে ‘নর্ডিক ওয়াকিং’-এর গুরুত্ব জেনে নিন…

    Health Tips: হার্ট সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে ‘নর্ডিক ওয়াকিং’-এর গুরুত্ব জেনে নিন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাঁটার জন্য আলাদা কোনও কিছুর প্রয়োজন পড়ে না। আপনি যেখানে যেভাবে আছেন সেখান থেকেই হাঁটা শুরু করতে পারেন। আসলে হাঁটা হল খুবই সহজ একটি এক্সারসাইজ। তাই সুস্থ থাকার জন্য ও হার্ট ভালো রাখার ক্ষেত্রেও হাঁটার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন ডাক্তাররা। তবে জানেন কী ঠিক কতটা হাঁটা দরকার? কারণ অতিরিক্ত হাঁটালেও অনেক সময় সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই দিনে কতক্ষণ হাঁটা আপনার হার্টের জন্য উপযুক্ত, সেটি জানা দরকার।

    চিকিৎসকদের মতে, নিয়মিত হাঁটার অভ্যাসে শরীরের সব অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হয়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং অনেক রোগ দূরে থাকে। এর পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস হার্টও সুস্থ রাখে। হৃদরোগের কারণে অকালে বহু মানুষ প্রাণ হারান। হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক- এসবের মাত্রাও বর্তমানে ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। এই পরিস্থিতিতে হৃদরোগ দূরে রাখতে নিয়মিত হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসক থেকে বিশেষজ্ঞরাও।

    আরও পড়ুন: সাবধান! ভুলেও অবহেলা করবেন না, হার্ট অ্যাটাকের এই ৮টি লক্ষণ

    বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি প্রতি সপ্তাহে অন্তত আড়াই ঘণ্টা হাঁটা যায়, তবে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়, অর্থাৎ হার্ট সুস্থ রাখতে প্রতিদিন মাত্র ২১ মিনিট হাঁটলেই যথেষ্ট। তাদের মতে, সুস্থ থাকার জন্য যেমন খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিতে হয়। তেমনই শরীরচর্চা করাও খুবই জরুরি। কিন্তু অনেক মানুষই কাজের চাপে শরীরচর্চায় বিশেষ নজর দিয়ে উঠতে পারেন না। সে ক্ষেত্রে নিয়ম করে প্রতিদিন কিছুক্ষণ হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।

    এছাড়াও এক নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ওয়ার্কআউটের চেয়েও নর্ডিক হাঁটা (Nordic Walking) আপনার হার্টের ক্ষেত্রে বেশি কার্যকর। নর্ডিক ওয়াকিং-এ লাঠি নিয়ে একটি বিশেষ পদ্ধতিতে হাঁটতে হয়। আর এইভাবে হাঁটলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমে, উচ্চ রক্তচাপকেও  নিয়ন্ত্রণে আনা যায়।

    আরও পড়ুন: হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে ডার্ক চকোলেট! কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

  • Railways: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী

    Railways: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়মিত রুটে কোনও বেসরকারি সংস্থা ট্রেন চালাবে না। প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণের চিন্তা করছে না সরকার। সংসদের বাদল অধিবেশনে পরিষ্কার জানালেন রেলমন্ত্রী। রাজ্যসভায় শুক্রবার রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব লিখিত বিবৃতিতে জানান, রেলের বেসরকারিকরণের কোনও ভাবনাই নেই সরকারের।

    প্রসঙ্গত, অভ্যন্তরীণ পর্যটনকে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য গত মাসেই ভারতের প্রথম বেসরকারি ট্রেন তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুর থেকে ছাড়ে। ভারত গৌরব প্রকল্পের (Bharat Gaurav scheme) অধীনে এই ট্রেনটি ত্রিপুর (Tiruppur), এরোদ (Erode), সালেম (Salem) হয়ে মহারাষ্ট্রের সিরডি (Shirdi) যায়। একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতে এই ট্রেন চালানো হয়। এরপরই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, তাহলে কি রেলের বেসরকারিকরণের পথে হাঁটছে সরকার। 

    সরকারি সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে রেলের বেসরকারিকরণ হবে না। সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই থাকবে রেল চলাচল। বেসরকারি উদ্যোগে পর্যটন-শিল্পে ব্যবহৃত হবে বেসরকারি রেল পরিষেবা। এরকম কয়েকটি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে রেলের। রেলমন্ত্রী জানান, ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে এরকম এক ডজন রেল চালানোর কথা ভাবছে সরকার। ২০২৭ সালের মধ্যে চলবে এরকম ১৫১টি ট্রেন।

    আরও পড়ুন: অরুণাচল প্রদেশে ঘন অরণ্যে ৭ শ্রমিকের খোঁজ মিলল, এখনও নিখোঁজ ১২

    কিন্তু নিয়মিত রুটে কোনও বেসরকারি সংস্থা ট্রেন চালাতে পারবে না। মূলত রেলের ‘ভারত গৌরব’ প্রকল্পের অধীনে দেশের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে প্যাকেজ ট্যুরের ব্যবস্থা করতে পারবে বেসরকারি সংস্থা। কোনও রাজ্য সরকারও এমন ট্রেন চালাতে পারবে। তবে সবার ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে রেল শুধু পরিকাঠামো ব্যবহার করতে দেবে। কোনও সংস্থা দু’বছরের জন্য রেলের সঙ্গে চুক্তি করতে পারবে। যে সব পথে রেল ট্রেন চালায় সেখানে বেসরকারি সংস্থার ট্রেন থাকবে না। কোথা থেকে কোথায় ট্রেন যাবে সেটা ঠিক করবে রেল। তবে বরাত পাওয়া সংস্থাই ঠিক করবে পথের কোন কোন স্টেশনে ট্রেনটি থামবে। ভাড়াও ঠিক করতে পারবে নিজেরা। তবে যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে কি না তার উপরে নজর রাখবে রেল।

  • World Athletics Championship 2022: ফের গড়লেন ইতিহাস, বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে রুপো জয় নীরজের, উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী

    World Athletics Championship 2022: ফের গড়লেন ইতিহাস, বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে রুপো জয় নীরজের, উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ১৯ বছর পর বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে (World Athletics Championship) পদক জয় করল ভারত (India)। এই পদক ভারতের সোনার ছেলে (Golen Boy) নীরজ চোপড়ার (Neeraj Chpra) হাত ধরেই এসেছে। আজ জ্যাভলিন থ্রোয়ে রুপো জয় করলেন নীরজ। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ৮৮.১৩ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন ছুঁড়ে ভারতীয় হিসেবে নয়া নজির গড়লেন তিনি। স্বর্ণপদক না পেলেও ভারতীয় হিসেবে তিনি দেশকে রূপো এনে দিয়েছেন। এর আগে ২০০৩ সালে অঞ্জু ববি জর্জ বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে ব্রোঞ্জ পেয়েছিলেন।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: ভাঙলেন নিজের জাতীয় রেকর্ড! ডায়মন্ড লিগে দ্বিতীয় নীরজ

    বিশ্ব অ্যাথলেটিক্সের ফাইনালের শুরুটা ভাল ছিল না নীরজের। প্রথমটি ফাউল থ্রো করেন। দ্বিতীয়বারের চেষ্টায় ৮২.৩৯ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন থ্রো করতে পারেন। তৃতীবারের চেষ্টায় সেই দূরত্ব বেড়ে হয় ৮৬.৩৭ মিটার এবং চতুর্থবারে থ্রো করতে গিয়ে ৮৮.১৩ মিটার দূরে জ্যাভলিন ছোঁড়েন নীরজ। আজকের ম্যাচে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন গ্রেনাডার অ্যান্ডারসন পিটার্স (Anderson Peters)। তিনি প্রথম থ্রোতেই ৯০.২১ মিটার দূরে জ্যাভলিন ছোঁড়েন। তিনবারই ৯০ মিটারের বেশি দূরত্বে জ্যাভলিন ছোঁড়েন তিনি এবং ফাইনালে ৯০.৫৪ মিটারে থ্রো করে সোনা জিতে নেন অ্যান্ডারসন পিটার্স। আর ৮০.০৯ মিটারে জ্যাভলিন থ্রো করে ব্রোঞ্জ জিতে নেন জাকুব (Jakub Wadlesch)।

    প্রসঙ্গত, টোকিয়ো অলিম্পিক্সে (Tokyo Olympics) গত বছর সোনা জিতেছিলেন নীরজ। এরপর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ফের ইতিহাস গড়লেন নীরজ চোপড়া। রবিবার সকাল সকাল নীরজের এই জয়ে আনন্দে মেতে উঠেছে পুরো দেশবাসী। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া আগের ম্যাচ দুটোতেই তিনি তাঁর নিজের রেকর্ড ভেঙেছেন। পাভো নুর্মি গেমসে (Paavo Nurmi Games) ৮৯.৩০ মিটার ছুঁড়ে নিজের সেরা পারফরম্যান্সকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন। তারপর ডায়মন্ড লিগে (Diamond League) জ্যাভলিন ছুঁড়ে ৮৯.৯৪ মিটার দূরত্বে পাঠিয়েছিলেন ও জাতীয় রেকর্ড (National Record) গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু এবারে ৯০-এর গন্ডি পেরোবে, দেশবাসী এই আশা করে থাকলেও শেষপর্যন্ত তা হয়ে উঠল না। তবে দেশকে রূপো এনো দিতে পেরেছে, তাঁর এই অবদানেই খুশী দেশবাসী। তাঁর জয়লাভে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নীরজকে শুভেচ্ছা জানান তিনি ও এই জয়কে ঐতিহাসিক জয় বলেও বর্ণনা করেন তিনি।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: নয়া কীর্তি নীরজের, ভাঙলেন নিজের রেকর্ড, তবু এল না সোনা!

  • Rashtrapatni Remark Row: অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে তোলপাড় সংসদ, ক্ষমা চাওয়ার দাবি বিজেপির

    Rashtrapatni Remark Row: অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে তোলপাড় সংসদ, ক্ষমা চাওয়ার দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগেই রাষ্ট্রপতি ভবনে পা রেখেছেন দেশের পঞ্চদশতম রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। তাঁর উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপত্নী (Rashtrapatni) মন্তব্য করার অভিযোগ উঠল কংগ্রেস (Congress) সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরীর (Adhir Chowdhury) বিরুদ্ধে। অধীরের এই মন্তব্যের জেরে রাষ্ট্রপতিকে অবমাননার অভিযোগে সরব বিজেপি (BJP)। অধীরের এই মন্তব্যের জন্য কংগ্রেসকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে লোকসভায় দাবি করেন স্মৃতি ইরানি, নির্মলা সীতারামণরা। ওই একই দাবিতে সংসদের বাইরে বিক্ষোভ দেখান পদ্ম শিবিরের সাংসদরা।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে জেরা করছে ইডি। এনিয়ে এদিন সংসদে সরব হন বহরমপুরের সাংসদ কংগ্রেসের অধীররঞ্জন চৌধুরী। এই সময়ই অধীর দ্রৌপদী সম্পর্কে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ শব্দটি প্রয়োগ করেন বলে অভিযোগ। অধীরের এই মন্তব্য নিয়ে লোকসভার পাশাপাশি গোল শুরু হয় রাজ্যসভায়ও। পাল্টা চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে কংগ্রেসও। একসময় উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদের উভয় কক্ষ। ঘটনার জেরে দফায় দফায় মুলতুবি হয়ে যায় দুই কক্ষের অধিবেশন।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    অধীরের এহেন মন্তব্যে ভারতের মহিলা ও আদিবাসীদের অবজ্ঞা করা হয়েছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির। স্মৃতির অভিযোগ, দ্রৌপদীকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী করার পর থেকেই কংগ্রেস বিদ্বেষমূলক মন্তব্য করছে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পরেও এই ধরনের মন্তব্য করে যাচ্ছে বলেও অভিযোগ তাঁর। অধীরের কড়া সমালোচনা করেছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যও। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, এই ধরনের মন্তব্য কেবল নারী বিদ্বেষী নয়, সেই সঙ্গে অপমান করা হয়েছে আদিবাসী সম্প্রদায়কে। এদিকে, দ্রৌপদীকে ইচ্ছে করে রাষ্টপত্নী বলেননি বলে দাবি অধীরের। তাঁর দাবি, এটি নিছকই স্লিপ অফ টাং।

    [tw]


    [/tw]

    এদিকে, লোকসভায় যখন অধীরের মন্তব্য নিয়ে হইচই হচ্ছে, তখন বিজেপি সাংসদ রমাদেবীকে সোনিয়া বলেন, অধীর চৌধুরী তো আগেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন, তার পরেও আমার নাম নেওয়া হচ্ছে কেন? এই সময় স্মৃতি সোনিয়াকে বলেন, আমি আপনার নাম নিয়েছিলাম। সেই সময় মেজাজ হারিয়ে সোনিয়া তাঁকে বলেন, আমার সঙ্গে কথা বোলো না। এদিকে, পরিস্থিতির মোকাবিলায় এদিনই জরুরি ভিত্তিতে দলের বৈঠক ডেকেছেন সোনিয়া। সেখানে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে অধীরকেও। থাকতে বলা হয়েছে লোকসভায় বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গেকেও। অন্যদিকে, এদিনই লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে সংসদে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের জবাব দেওয়ার সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ করেছেন অধীর।

    আরও পড়ুন : ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

     

  • Partha Chatterjee: ক্রনিক সমস্যায় ভুগছেন পার্থ, হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন নেই, জানিয়ে দিল এইমস

    Partha Chatterjee: ক্রনিক সমস্যায় ভুগছেন পার্থ, হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন নেই, জানিয়ে দিল এইমস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee) ভর্তি করল না ভুবনেশ্বর এইমস (Bhubaneswar AIIMS)। জানিয়ে দেওয়া হল, ক্রনিক সমস্যায় ভুগছেন মন্ত্রীমশাই। যার চিকিৎসা বাড়ি থেকে সম্ভব। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই।

    কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta Highcourt) নির্দেশমতো এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে করে এদিন সকালে ভুবনেশ্বর এইমসে পার্থকে নিয়ে পৌঁছয় ইডি (ED) । রাজ্যের শিল্পমন্ত্রীর বিভিন্ন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় সেখানে। এরপর সময় মতোই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মেডিক্যাল রিপোর্ট প্রকাশ করে ভুবনেশ্বর এইমস। সেখানে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, তৃণমূল মহাসচিবকে এইমসে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন নেই। ফলে, আজই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: অ্যারেস্ট মেমোয় মমতার নাম-নম্বর লিখলেন কেন পার্থ? জড়িয়ে দিতে নাকি বিপদের বন্ধু হিসাবে

    হাসপাতাল সূত্রে খবর, এইমসে পৌঁছনোর পর পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ওজন, উচ্চতা, রক্তচাপ, পালস রেট পরীক্ষা করার পর, তিনি কোনও অসুখে ভুগছেন কি না জানতে চান চিকিৎসকরা। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর ইসিজি, ইকো, ইউএসজি করা হয়েছে। হার্টের সমস্যা ও কিডনির সমস্যা রয়েছে বলে জানিয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। 

    বিকেলে ভুবনেশ্বর এইমসের মেডিক্যাল রিপোর্টে বলা হয়, কিছু ক্রনিক সমস্যায় ভুগছেন নিয়োগ মামলায় গ্রেফতার মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বর্তমানে বুকে ব্যথাও নেই। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে পার্থর যে সমস্যা রয়েছে তা গুরুতর বিষয় নয়। যা সমস্যা রয়েছে তা বাড়িতে থেকে ওষুধ খেয়ে চিকিৎসা করা যাবে। এখনই কোনওরকম অস্ত্রোপচারের কোনও দরকার নেই। চার সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ডের পরামর্শ, যে ওষুধগুলো পার্থ খাচ্ছিলেন, তা চালিয়ে যেতে হবে। হাসপাতালে ভর্তি করার মতো অবস্থা নয়।

    আরও পড়ুন: হুইল চেয়ারে আইসিসিইউ রোগী! পার্থকে দেখে বিস্মিত হৃদরোগ চিকিৎসকদের একাংশ

    পার্থর শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে মেডিক্যাল অফিসার, পার্থর আইনজীবীকে। পাশাপাশি এসএসসি দুর্নীতি (SSC scam) মামলার তদন্তকারী সংস্থা ইডির তদন্তকারী অফিসারকেও পার্থর শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে।

  • Google Play Store: গুগলের নয়া পলিসিতে বাড়বে সুরক্ষা, ফের প্লে স্টোরে যুক্ত করা হবে ‘অ্যাপ পারমিশন’

    Google Play Store: গুগলের নয়া পলিসিতে বাড়বে সুরক্ষা, ফের প্লে স্টোরে যুক্ত করা হবে ‘অ্যাপ পারমিশন’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুগল প্লে স্টোর তার ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার জন্য এক বিশেষ পদক্ষেপ নিতে চলেছে। যার ফলে ব্যবহারকারীর ফোনের তথ্য অন্য কারোর হাতে যেতে পারবে না। স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা তাঁদের ফোনে বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ ব্যবহার করে থাকে। আর এই অ্যাপগুলো ডাউনলোড করা হয় গুগল প্লে স্টোর (Google Play Store) থেকে। তবে ডাউনলোড করা অ্যাপ যে সবসময় নিরাপদ হবে, এমন কিন্তু নয়। এমন অনেক ঘটনা উঠে এসেছে যেখানে দেখা গিয়েছে, গুগল স্টোরের অনেক অ্যাপ (App) যা আপনার ফোনের জন্য ক্ষতিকারক তো বটেই, ব্যবহারকারীদের নিজস্ব কিছু তথ্যও সেই অ্যাপের মাধ্যমে চলে যায়। তাই ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে ‘অ্যাপ পারমিশন’ (App Permission) নামক বৈশিষ্টটি আনতে চলেছে গুগল (Google)।

    আপনারা নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন, কোনও অ্যাপ ডাউনলোড করার পর, সেই অ্যাপ ইনস্টল করার জন্য ব্যবহারকারীর কাছে অনেক কিছুর অ্যাক্সেস করার অনুমতি চাওয়া হয়। আর এই অনুমতি দিলেই অ্যাপের মাধ্যমে বহু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচার হয়ে যায়। যারা এই বিষয়ে জানেন, তারা সহজেই কোনও কিছুর অনুমতি দেয় না। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই অনেক ব্যবহারকারীরা না বুঝেই সেই অ্যাক্সেস দিয়ে দেন, যার ফলে ভবিষ্যতে বিভিন্ন বিপদের সম্মুখীন হতে হয় তাদের।

    আরও পড়ুন: এবার গুগল ম্যাপ দেখেই জানতে পারবেন টোল ট্যাক্সের তথ্য!

    আর এই বিপদ থেকে দূর করতে ও ব্যবহারকারীদের তথ্যের সুরক্ষার জন্য আরও অ্যাক্টিভ হচ্ছে গুগল। এবার থেকে প্লে-স্টোরে কোনও অ্যাপ ডাউনলোড করার সময় সেই অ্যাপ, ব্যবহারকারীদের থেকে কী কী তথ্য সংগ্রহ করছে, কীভাবে সেই তথ্য ব্যবহার করা হচ্ছে, তা জানতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। এই নতুন নিয়ম গুগলের নতুন পলিসি ‘ডেটা সেফটি’ (Data Safety)-র মধ্যে আনা হবে। গুগল জানিয়েছে, এবার থেকে অ্যাপ ডেভলপারদের জানাতে হবে যে, তারা ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে কী কী তথ্য চাইছে, সেই তথ্য তারা কীভাবে সংগ্রহ করছে ও কীভাবে সেইসব তথ্য ব্যবহার করা হচ্ছে। গুগল ব্রাউজার ও প্লে স্টোর দুই ক্ষেত্রেই এই নতুন পলিসি কার্যকর হবে জানিয়েছে গুগল।

    প্রসঙ্গত এই ‘অ্যাপ পারমিশন’ নামক বৈশিষ্টটি আগেই গুগল প্লে স্টোরে অন্তর্ভুক্ত করা ছিল। কিন্তু কয়েক সপ্তাহ আগেই এটি সরিয়ে দেওয়ায় ইউজাররা তাদের তথ্যের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তাই পরে গুগলের তরফে জানানো হয়েছে, তারা আবার এটি শীঘ্রই ফিরিয়ে আনতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: থার্ড পার্টি কল রেকর্ডিং অ্যাপে নিষেধাজ্ঞা জারি গুগলের

  • Partha Chatterjee: হুইল চেয়ারে আইসিসিইউ রোগী! পার্থকে দেখে বিস্মিত হৃদরোগ চিকিৎসকদের একাংশ

    Partha Chatterjee: হুইল চেয়ারে আইসিসিইউ রোগী! পার্থকে দেখে বিস্মিত হৃদরোগ চিকিৎসকদের একাংশ

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল: এসএসসি কাণ্ডে (SSC scam) ইডি (ED) গ্রেফাতারের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আদালতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) আইনজীবী জানান, তাঁর শারীরিক অবস্থা, এতটাই সঙ্কটজনক যে, মন্ত্রীমশাইকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করতেই হবে। আর এরপরই শনিবার সন্ধ্যায় রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী ও প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে এসএসকেএম হাসপাতালে (SSKM Hospital) ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হৃদরোগের সমস্যায় আক্রান্ত হয়েই তিনি হাসপাতালে এসেছিলেন। তাঁকে আইসিসিইউ-তে (ICCU) ভর্তি করানো হয়। ভর্তির সময়ে তিনি হুইল চেয়ারে বসে হাসপাতালের ভিতরে যান। আবার সোমবার ভূবনেশ্বর যাওয়ার পথে, তিনি হুইল চেয়ারে (Partha Chatterjee wheel chair controversy) বসে সাংবাদিকদের ‘কেমন আছেন পার্থ দা?’ প্রশ্নের উত্তরে বুকে হাত দিয়ে জানান, তিনি ভালো নেই। অর্থাৎ, তিনি কথা বলতে ও শুনতে পাচ্ছেন। তিনি সজ্ঞানে আছেন। আর এতেই বেশ বিস্মিত হচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কার্ডিও-ভাস্কুলার শল্য চিকিৎসক কুণাল সরকারের (Dr Kunal Sarkar) কথায়, “সাধারণ হৃদরোগের সমস্যায় আইসিসিইউ-তে রোগীকে ভর্তি করতে হলে, তাঁর কথা বলা বা ইশারা করার মতো শারীরিক পরিস্থিতি থাকে না। অবস্থা জটিল হলে তবেই রোগীকে আইসিসিইউ-তে দেওয়া হয়। তবে, পার্থবাবুর রিপোর্ট আমি দেখিনি। তাই নিশ্চিত ভাবে উনি কতখানি অসুস্থ বলতে পারব না।” চিকিৎসকরা রোগী মনিটারিংয়ের জন্য অনেক সময় আইসিসিইউ-তে ভর্তি করেন, কিন্তু সেটা কয়েক ঘণ্টাতেই বোঝা যায়। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অবস্থা কতখানি গুরুতর সেটা নিয়ে প্রশ্ন থাকছে এসএসকেএমের রিপোর্ট কিন্তু বলছে তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। স্থিতিশীল হলে কেন আইসিসিইউ-তে ভর্তি সেই উত্তর খুজে পাচ্ছেন না এসএসকেএমের প্রাক্তন ছাত্র ও বর্তমানে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কবিউল হক।

    আরও পড়ুন: এসএসকেএমে নয়, ভুবনেশ্বর এইমসেই স্বাস্থ্য পরীক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের

    হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীর সাধারণত কৃত্রিম অক্সিজেন, স্যালাইন প্রয়োজন হয়। বিশেষত, যে সব রোগীকে আইসিসিইউ-তে রাখার মতো গুরুতর সমস্যা হয়, তখন এই ধরণের প্রয়োজন হয়েই থাকে। কিন্তু পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে এসব কিছুই হয়নি। এমনকি আইসিসিইউ রোগীকে স্ট্রেচারে করেই নিয়ে যাওয়া হয়। কারণ বসে থাকার মতো শারীরিক পরিস্থিতি থাকে না। কিন্তু পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে হুইল চেয়ারে বসে থাকা বেশ বিস্ময়কর বলেই তাঁদের মত। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, যে রোগী কথা বলা ও শোনার মতো অবস্থায় আছেন, সজ্ঞানে আছেন। বসতে পারছেন, তাকে আইসিসিইউ-তে ভর্তি রাখার কি প্রয়োজন কতখানি?

    চিকিৎসকদের একাংশের কথায়, এরপর যদি কোনও সাধারণ রোগী সাধারণ উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে যান ও দাবি করেন, তাঁকে আইসিসিইউ-তে ভর্তি করাতে হবে, তাহলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সামলাতে পারবে তো? না কি সাধারণ মানুষের জন্য সরকারি হাসপাতালের এতখানি তৎপরতার প্রয়োজন নেই? 

    আরও পড়ুন: পার্থর শুনানিতে প্রভাবশালী তত্ত্ব, SSKM-এ ডনের মত আচরণ করছেন পার্থ, সওয়াল ইডির

  • Tanushree Dutta: ‘আমার কিছু ঘটলে দায়ী নানা পাটেকর এবং…’! ইনস্টাগ্রামে বিস্ফোরণ ঘটালেন তনুশ্রী

    Tanushree Dutta: ‘আমার কিছু ঘটলে দায়ী নানা পাটেকর এবং…’! ইনস্টাগ্রামে বিস্ফোরণ ঘটালেন তনুশ্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হলিউড থেকে বলিউড, ‘মিটু’-র স্ক্যানারের তলায় আসতে হয়েছে বহু অভিনেতা থেকে নির্দেশককে। বাদ যাননি প্রোযজকরাও। এরকমই ‘মিটু’ (#MeToo) ঝড় তুলেছিলেন বলিউডের হারিয়ে যাওয়া বঙ্গ তনয়া তনুশ্রী দত্ত (Tanushree Dutta)। নাম জড়িয়েছিল নানা পাটেকরের (Nana Patekar)। জলঘোলাও হয়েছিল বেশ। তারপর খানিকটা থিতুও হয় সেই ঝড়। কিন্তু আবার সেই প্রসঙ্গ তুললেন তনুশ্রী। ফের নানা পাটেকরের বিরুদ্ধে উগরে দিলেন একরাশ ক্ষোভ। অভিনেত্রী জানালেন, তাঁর সঙ্গে যদি কোনও কিছু ঘটে যায়, তাহলে দায়ী থাকবেন নানা পাটেকর এবং তাঁর আইনজীবী, সহযোগীরা।

    আরও পড়ুন: কঙ্গনার ‘এমার্জেন্সি ’ তে অটল বিহারী বাজপেয়ীর চরিত্রে শ্রেয়স তালপড়ে, দেখুন ফার্স্ট লুক  
     
    নেটমাধ্যমে নিজের ছবি শেয়ার করে তনুশ্রী লেখেন, “যদি আমার সঙ্গে কখনও কিছু হয়ে থাকে তাহলে ‘মিটু’-এ অভিযুক্ত নানা পাটেকর, তাঁর আইনজীবী, সহযোগীরা এবং তাঁর বলিউড মাফিয়া বন্ধুরা দায়ী থাকবেন। বলিউডের মাফিয়া কারা? একই ব্যক্তি, যাদের নাম সুশান্ত সিং রাজপুত মৃত্যু মামলায় বার বার উঠে এসেছে (উল্লেখ্য, সকলেরই একই আইনজীবী)। তাঁদের সিনেমা দেখবেন না, তাঁদের সম্পূর্ণ বর্জন করুন এবং ভয়ঙ্কর প্রতিহিংসা নিয়ে তাঁদের ওপর নজর রাখুন।”      

    তিনি আরও লেখেন, “সমস্ত ইন্ডাস্ট্রির মুখ এবং সাংবাদিকদের ওপর নজর রাখুন, যারা আমার সম্পর্কে ভুয়ো খবর ছড়ায়। জনসংযোগের লোকজন, জঘন্য অপপ্রচার চালায় যারা, তাদের ওপরও নজর রাখুন। এদের সকলের ওপর নজর রাখুন! এদের জীবনকে নরক বানিয়ে দিন। কারণ এরা সবাই আমাকে হয়রান করেছে। আইন ও বিচারে হয়তো আমি ব্যর্থ। কিন্তু মানুষের প্রতি আমার আস্থা আছে। জয় হিন্দ… চললাম! আমার দেখা হবে।” 

    আরও পড়ুন: ২৩ তম কার্গিল বিজয় দিবসে বীর শহীদদের শ্রদ্ধার্ঘ্য বলিউড তারকাদের 

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Tanushree Dutta (@iamtanushreeduttaofficial)

    ২০১৮ সালে ‘মি টু’-র অভিযোগে যখন সরব হন তনুশ্রী দত্ত। সেই সময় তিনি নানা পাটেকর, কোরিওগ্রাফার গণেশ আচার্য (Ganesh Acharya) এবং পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীর (Vivek Agnihotri) বিরুদ্ধে একের পর এক বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, এক শ্যুটিং-এর সময় তনুশ্রীর সঙ্গে অভব্য আচরণ করেছিলেন বলিউডের এই বড় বড় নামেরা। সেই সময় নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগও দায়ের করেছিলেন তনুশ্রী। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেন বলিউডের এই বর্ষীয়ান অভিনেতা। 

     

  • CBSE Result 2022 Revaluation: শুরু হল সিবিএসই-র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের রিচেকিং প্রক্রিয়া

    CBSE Result 2022 Revaluation: শুরু হল সিবিএসই-র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের রিচেকিং প্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (সিবিএসই) কয়েকদিন আগেই দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির টার্ম ২-র চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেছে। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ২২ জুলাই ফলাফল ঘোষণা করছে বোর্ড। দশম শ্রেণির পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯৪.৪০ শতাংশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯২.৭১ শতাংশ। cbse.gov.in এবং cbseresults.nic.in  এই লিঙ্কে রেজাল্ট দেখতে পারবেন সিবিএসই বোর্ডের পড়ুয়ারা। গতকাল থেকে দশম ও দ্বাদশ দুই শ্রেণির টার্ম -২ -এর রেজাল্ট রিচেকিং বা রিভ্যালুয়েশনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

    বোর্ড থেকে ঘোষণা করা হয়েছে, পড়ুয়ারা তাদের টার্ম ২ পরীক্ষার উত্তরপত্রের স্ক্যান কপির জন্য বোর্ডের কাছে আবেদন করতে পারবেন। যেসব পড়ুয়ারা তাদের ফলাফলে সন্তুষ্ট নন, তারা রিচেকিং-এর জন্য আবেদন করতে পারবে। বোর্ড থেকে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, রিভ্যালুয়েশনের আবেদন করতে গেলে পড়ুয়াদের রোল নম্বর, ৫ ডিজিটের স্কুল নম্বর ও সেন্টার নম্বর লাগবে। যেসব পড়ুয়ারা রিচেকের জন্য আবেদন করবে তারাই একমাত্র উত্তরপত্রের স্ক্যানকপির জন্য আবেদন করতে পারবে।

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফল প্রকাশিত, পাশের হার ৯৪.৪০%

    দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের রিচেকিং-এর জন্য প্রতিটি সাবজেক্টের জন্য ৫০০ টাকা করে ধার্য করা হয়েছে ও উত্তরপত্রের ফটোকপির জন্য ৭০০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। আবার দশম শ্রেণির উত্তরপত্রের ফটোকপির জন্য ৫০০ করে ধার্য করা হয়েছে।

    কীভাবে রিচেক বা রিভ্যালুয়েশন-এর জন্য অ্যাপ্লাই করবেন?

    • প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট cbse.gov.in. -এ যান।
    • হোমপেজে গিয়ে দশম বা দ্বাদশ শ্রেণির টার্ম ২ রিভ্যালুয়েশনের লিঙ্গে ক্লিক করুন।
    • এরপর শ্রেণি বেছে নিয়ে রেল নম্বর, ৫ ডিজিটের স্কুল নম্বর ও সেন্টার নম্বর দিয়ে এন্টার করুন।
    • এবারে ‘প্রসিড’ -এ ক্লিক করুন।
    • যে সাবজেক্ট রিচেক করতে চান সেই পেপার বেছে নিন ও তার জন্য ধার্য করা  ফি দিয়ে দিন।

    আরও পড়ুন: দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল সিবিএসই, পাশের হার ৯২.৭১%

     

  • National Flag: অমৃত-মহোৎসবে বড়সড় বদল, কিভাবে উত্তোলন করবেন জাতীয় পতাকা?

    National Flag: অমৃত-মহোৎসবে বড়সড় বদল, কিভাবে উত্তোলন করবেন জাতীয় পতাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় পতাকা ওড়ানোর নিয়মে বদল। ১৩ থেকে ১৫ অগাস্ট রাতে আর নামাতে হবে না জাতীয় পতাকা। স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকীতে গোটা দেশে ২০কোটি ঘরে ১০০কোটি মানুষ ওড়াবেন জাতীয় পতাকা। ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তেরো থেকে পনের অগাস্ট দেশ জুড়ে উড়বে জাতীয় পতাকা। দিনে রাতে সর্বক্ষণ। রাতেও নামাতে হবে না পতাকা।  এতদিন নিয়ম ছিল সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্তই পতাকা দণ্ডের ওপর সুসজ্জিত থাকত জাতীয় পতাকা। সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে তা নামিয়ে আনা হত। আবার পরদিন সূর্যোদয়ের সঙ্গে উত্তোলন করা যেত জাতীয় পতাকা।

    স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকীতে আনা হল বদল। এই বদল অনেকটাই নাগরিকদের দেশের পতাকা সম্পর্কে সচেতন আর দায়িত্ববোধ সম্পন্ন করার জন্য। এই সপ্তাহের শুরুতেই জাতীয় পতাকা সংক্রান্ত সংশোধনী আনা হল “দ্য ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়া ২০০২”-র নিয়মাবলীতে। সংশোধনীতে বলা হয়েছে, “Where the flag is displayed in open or displayed on the house of a member of the public, it may be flown day and night”, অর্থাৎ (জাতীয়)পতাকাটি খোলা জায়গায় উড্ডীয়মান হয় বা যে কোন সাধারণে গৃহে বা বাড়িতে ওড়ানো হলে, সেখানে জাতীয়পতাকাকে দিনরাত ওড়ানো যেতে পারে। আগে নিয়ম ছিল, প্রকাশ্যে বা জনসাধারণের বাড়িতে ছাদে বা গৃহে জাতীয় পতাকা ওড়ানো হলে, জাতীয় পতাকাকে, যে কোন আবহাওয়াতে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত উড্ডিয়মান রাখতে হবে। অর্থাৎ সূর্য ডোবার সঙ্গে সঙ্গে নামিয়ে ফেলতে হবে। 

    আরও পড়ুন: এসএসসি কাণ্ডে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ২ দিনের ইডি হেফাজতে পাঠাল আদালত

    এর আগে ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর আরেক সংশোধনীতে আরও একটু উদারিকরণ করা হয়েছিল জাতীয় পতাকা ব্যবহারের বিধি নিষেধে। বলা হয়েছিল, জাতীয় পতাকার কোন রকম অসম্মান না করে, সাধারণ সরকারি ক্ষেত্র ছাড়াও, সাধারণ মানুষও, জাতীয় অনুষ্ঠান বা বিশেষ বিশেষ দিনে, জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে পারবেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, বেসরকারি সংস্থাও পতাকা উত্তোলন করতে পারে। কিন্তু এমন ভাবে উত্তোলন করতে হবে যাতে, তা জাতীয় সম্মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। জাতীয় পতাকার যেন কোন রকম অসম্মান না করা হয়। তুলা, উল, সিল্ক, খাদি ছাড়াও পতাকার কাপড়ে পলিয়েস্টার ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।  

    অতএব স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকীতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন। নিজের বাড়িতে লাগান। জাতীয় রঙে সেজে উঠুন সাজিয়ে তুলুন নিজের পাড়া গ্রাম শহরকে। শুধু মনে রাখতে হবে। এই পতাকা ব্যবহারের এই স্বাধীনতা আসলে আপনার ভারতীয় মন আর শিক্ষাকে আরও বেশি দায়িত্ববোধ সম্পন্ন করার।

LinkedIn
Share