Blog

  • Sukanta Majumdar: গরিব হিন্দুদের ধর্ম বদলের চাপ খোদ কালিয়াচক থানার আইসি-র!

    Sukanta Majumdar: গরিব হিন্দুদের ধর্ম বদলের চাপ খোদ কালিয়াচক থানার আইসি-র!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরিব হিন্দুদের ধর্মান্তরণে চাপ দিচ্ছেন থানার আইসি! এমনই অভিযোগ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ব্যাপারে মুখ খুলেছেন তিনি। এরাজ্যে সাধারণ মানুষের ধর্ম পালনের স্বাধীনতাটুকুও রয়েছে কিনা, সেই প্রশ্নও তোলেন এই অধ্যাপক-রাজনীতিবিদ।

    মালদার (Malda) কালিয়াচকে গরিব হিন্দু পরিবারকে জোর পূর্বক ধর্ম পরিবর্তনের জন্য ক্রমাগত চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। এরই প্রতিবাদে ধর্নায় বসেন ওই হিন্দু পরিবারগুলির মহিলা ও শিশুরা। বিজেপির রাজ্য সভাপতির অভিযোগ, কালিয়াচক থানার আইসি-ই (kaliachalk police station) তাঁদের চাপ দিচ্ছেন। ওই হিন্দু (Hindu) পরিবারগুলির অভিযোগ, তাদের পরিবারের পুরুষ সদস্যদের গ্রেফতার করে ধর্ম পরিবর্তনের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। ওই এলাকায় আগেও দুই হিন্দু পরিবারকে জোর করে ধর্মান্তরিত করা হয় বলে সুকান্তের অভিযোগ।

     

    একজন সরকারি আধিকারিকের এহেন আচরণে যারপরনাই বিস্মিত বিজেপি নেতা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সুকান্ত লিখেছেন, গণতান্ত্রিক দেশ ভারতবর্ষ সংবিধান অনুসারে চলে। সংবিধানের ২৫ নং অনুচ্ছেদ ভারতের প্রত্যেকটি নাগরিককে তাঁর ধর্ম পালনের স্বাধীনতা দিয়েছে। সেই স্বাধীনতা রক্ষা করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের অর্থাৎ ক্ষমতায় বসে থাকা সরকারের। সেখানে একজন সরকারি পুলিশ অফিসার যিনি থানার ইন্সপেক্টর তিনি কীভাবে ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য কোনও মানুষকে চাপ দিতে পারেন? এটা পুরোপুরি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

    পশ্চিম বাংলায় ধর্মীয় স্বাধীনতাও বিপন্ন হওয়ায় ক্ষুব্ধ বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি লিখেছেন,  পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে চাকরি নেই, শিল্প নেই, সুশাসন নেই, বাক্ স্বাধীনতাও নেই। এছাড়াও নানা সমস্যা রয়েছে। এর পরেই তাঁর প্রশ্ন, তাই বলে সাধারণ মানুষের ধর্ম পালনের স্বাধীনতাটুকুও থাকবে না? তাঁর আশঙ্কা, তৃতীয়বার ক্ষমতালাভের পর কিছু নিষিদ্ধ গোষ্ঠী ক্ষমতার অলিন্দে থেকে মুখোশের আড়ালে তাদের স্বার্থ কায়েম করতে চাইছে না তো?

    আরও পড়ুন : ‘১০০ দিনের কাজের টাকা গিয়েছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে’, তোপ সুকান্তর

    হিন্দু সম্প্রদায়ের সুরক্ষাও দাবি করেছেন সুকান্ত। তিনি লিখেছেন, সরকারকে পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু সম্প্রদায়ের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে। এই পরিবারগুলোর অভিযোগ প্রশাসনকে যথাযথ গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে। দোষী প্রমাণিত হলে অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে হবে। তার পরেও সরকার কোনও পদক্ষেপ না করলে ভবিষ্যতে পথে নেমে এর প্রতিবাদ করবে বিজেপি।

     

  • Rajnath at DefConnect 2.0: বিশ্বের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে ভারতকে আরও শক্তিশালী হতেই হবে, বললেন রাজনাথ

    Rajnath at DefConnect 2.0: বিশ্বের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে ভারতকে আরও শক্তিশালী হতেই হবে, বললেন রাজনাথ

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীজুড়ে ক্ষমতার ভরকেন্দ্রের সমীকরণ দ্রুত পাল্টাচ্ছে। তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে প্রতিরক্ষা (defence) ও শান্তি বজায় নিশ্চিত করতে নিজেদের আরও শক্তিশালী রাষ্ট্র (powerful nation) হিসেবে গড়ে তোলা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই ভারতের (India)। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russo-Ukrainian War) প্রেক্ষিতে এমনটাই জানালেন রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। 

    প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত শিল্প সম্মেলন ‘ডেফকানেক্ট ২.০'(DefConnect 2.0) -এর উদ্বোধনে এসে প্রতিরক্ষামন্ত্রী (defence minister) জানান, বিশ্বে এখন অনেক ঘটনাই ঘটছে যার ফলে ভারত প্রভাবিত হচ্ছে। তিনি বলেন, গত বছর (ফেব্রুয়ারি) এরো ইন্ডিয়ার সময় থেকে এখন এই একটা বছরে বিশ্ব অনেকটা পাল্টে গেছে। এতটাই যে, তা পরিমাপ করা অসম্ভব। এখন প্রত্যেকটি নতুন বিপদ আগের তুলনায় আরও জটিল, আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠেছে।

    রাজনাথ বলেন, আমরা এখনও কোভিড বিপর্যয় থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে আসতে পারিনি। অথচ, বিশ্বের সামনে এসে উপস্থিত হয়েছে ইউক্রেন (ukraine) সমস্যা। বিশ্বের (শক্তির) ভারসাম্য যে হারে সময়ের সঙ্গে দ্রুত পাল্টাচ্ছে, নিজেদের শক্তিশালী করা ছাড়া আমাদের আর কোনও উপায় নেই। 

    রাজনাথ যোগ করেন, এর আগে, মধ্যপ্রাচ্য (Middle east) থেকে শুরু করে আফগানিস্তান (Afghanistan) ও পাকিস্তানে (Pakistan) অস্থিরতা দেখেছে বিশ্ব। এর পাশাপাশি, বিশ্বে এখন অনেক কিছুই ঘটে চলেছে, যার প্রভাব ভারতে পড়ছে। যে কারণে, নিজেদের ক্ষমতাবলে প্রতিরক্ষা, শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। 

     

  • Moon: চাঁদের উল্টোপিঠ কেন আলাদা? এতদিনে রহস্যের উদঘাটন বিজ্ঞানীদের

    Moon: চাঁদের উল্টোপিঠ কেন আলাদা? এতদিনে রহস্যের উদঘাটন বিজ্ঞানীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রহস্য়ে মোড়া চাঁদ। এই চাঁদকে নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। চাঁদকে নিয়ে কবিতা, গল্প কত কিছু যে রচনা হয়েছে তা গুণে শেষ করা যাবে না। তবে এই চাঁদেরই রয়েছ দুই রূপ। 

    আমরা সবসময় চাঁদের একটা দিক দেখতে পাই। উল্টো দিক সবসময় অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে। দুই দিকের ভূমিরূপ সম্পূর্ণ আলাদা। কিন্তু কেন এই তফাত? সেই রহস্যই উদঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা। 

    তাঁরা জানালেন, ৪৩০ কোটি বছর আগে প্রাচীন গ্রহাণুর আঘাতে চাঁদের এই দশা। ‘সায়েন্স অ্যাডভান্সেস’ নামক এক জার্নালে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রায় ৪৩০ কোটি বছর আগে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে আছড়ে পড়ে বিশাল গ্রহাণু। 

    আঘাত এতটাই প্রবল ছিল, যে তা চন্দ্রপৃষ্ঠের একদিকের চেহারাই পাল্টে দিয়েছে। ফলে দৃশ্যমান এবং অদৃশ্য, দুই দিক এত আলাদা। চাঁদের যে দিকটা আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে সে দিকটা বিস্তীর্ণ, লাভা প্রবাহের গাঢ় ছাপ রয়েছে। আর উল্টো দিকটা ভর্তি বিশাল বিশাল গর্ত দিয়ে, লাভার চিহ্ন সেখানে নেই বললেই চলে। 

    বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, ওই গ্রহাণুর সঙ্গে সংঘর্ষ এতটাই ভয়ঙ্কর ছিল যে, চাঁদের চেহারা বদলে যায়। সেজন্য পৃথিবী থেকে চাঁদের যে রূপ আমরা দেখতে পায়  সেটা একরকম। আবার যে অংশ দেখতে পায় না তা আবার আলাদা।  

    গবেষণায় এও দাবি করা হয়েছে, ওই উল্কাপাতেই সৃষ্টি হয়েছে চাঁদের দৈত্যাকার সাউথ পোলএটিক্যান (এসপিএ) বেসিনের। কোনও কিছুর আঘাতে সৃষ্ট গর্তের মধ্যে গোটা সৌরজগতে এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম। 

     

  • 7th Pay Commission: সর্বাধিক ৩% বাড়তে পারে HRA, TA! জোড়া ভাতা বৃদ্ধিতে হাসি ফুটবে সরকারি কর্মীদের মুখে

    7th Pay Commission: সর্বাধিক ৩% বাড়তে পারে HRA, TA! জোড়া ভাতা বৃদ্ধিতে হাসি ফুটবে সরকারি কর্মীদের মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের মুখে হাসি ফুটিয়ে ৩ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো হয়। সূত্রের খবর, এবার অন্যান্য ভাতাও বাড়াতে পারে কেন্দ্র। 
    সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ (DA) এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের ডিআর (DR) বাড়ানো হয়েছে তিন শতাংশ। যা ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। আর এবার শীঘ্রই হাউজ রেন্ট অ্যালাওয়েন্স (HRA)বাড়ানো হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের হাউজ রেন্ট অ্যালাউন্সে সংশোধন করা হয় মহার্ঘ ভাতার ভিত্তিতে। গতবছর জুলাইতে মহার্ঘ ভাতার পাশাপাশি বেড়েছিল এইচআরএ। বর্তমানে ২৭, ১৮, ৯ শতাংশ হারে এইচআরএ পান সরকারি কর্মচারীরা। সর্বাধিক এইচআরএ হার ২৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করা হতে পারে। যাদের ভাতা ১৮ শতাংশ তারা ২০ শতাংশ হারে এইচআরএ পাবেন। এবং যাদের এইচআরএ ৯ শতাংশ থেকে বেড়ে দশ শতাংশ করে হবে।উল্লেখ্য, এইচআর-এর ক্ষেত্রে তিনটি ভাগে শহরগুলিকে ভাগ করা হয়েছে। এই ক্যাটেগোরির নিরিখে এইচআরএ দেওয়া হয়।  X ক্যাটাগরির শহরের বাসিন্দা কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য ২৭ শতাংশ এইচআরএ, Y ক্যাটাগরির জন্য ১৮ শতাংশ ও Z ক্যাটেগরির জন্য ৯ শতাংশ এইচআরএ দেওয়া হয়ে থাকে। এদিকে যাতায়াত ভাতা বা ট্রানসপোর্ট অ্যালাওয়েন্সও বাড়তে পারে সরকারি কর্মীদের।  বেতন ম্যাট্রিক্স স্তরের ভিত্তিতে ভ্রমণ ভাতা তিনটি বিভাগে বিভক্ত। শহরের ক্ষেত্রে দুটি ভাগ রয়েছে। শহরের জনসংখ্যার ভিত্তিতে এই শ্রেণিবিন্যাস করা হয়েছে। মহার্ঘ ভাতা ৩৪ শতাংশ হলে ভ্রমণ ভাতা বাড়তে পারে। তবে এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার। বর্তমানে TPTA শহরগুলিতে, TPTA লেভেল ১ থেকে ২-এর জন্য ১৩৫০ টাকা, লেভেল ৩ থেকে ৮ কর্মীদের জন্য ৩৬০০ টাকা এবং লেভেল ৯ কর্মীদের জন্য ৭২০০ টাকা দেওয়া হয়৷ 

  • Cristiano Ronaldo: সদ্যোজাত পুত্র-সন্তানকে হারিয়ে ভেঙে পড়লেন রোনাল্ডো

    Cristiano Ronaldo: সদ্যোজাত পুত্র-সন্তানকে হারিয়ে ভেঙে পড়লেন রোনাল্ডো

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: নরউইচ সিটির বিরুদ্ধে হ্যাটট্রিক করে সমালোচকদের জবাব দেওয়ার আনন্দের মাঝেই পুর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর পরিবারে নেমে এল বিষাদের ছায়া। সদ্যোজাত পুত্রসন্তানের মৃত্যুতে শোকের সাগরে রোনাল্ডো ও তাঁর বান্ধবী জর্জিনা রডরিগেজ। সোমবার সন্তানের মৃত্যুর খবর জানিয়ে নিজেই তিনি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেন। একই সঙ্গে আরও এক কন্যা সন্তানের বাবা হওয়ার কথাও তিনি জানিয়েছেন। 

    গত অক্টোবরেই রোনাল্ডো এবং তাঁর বান্ধবী ঘোষণা করেছিলেন, তাঁদের যমজ সন্তান হতে চলেছে। এমনকী তাঁর ডাক্তারি রিপোর্টের ছবিও প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছিল ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের ফুটবলারকে। সেই যমজ সন্তানেরই এক জন মারা গিয়েছে এ দিন।

    ভারাক্রান্ত রোনাল্ডো ও তাঁর বান্ধবী সামাজিক মাধ্য়মে সন্তানহারার কথা ঘোষণা করে লেখেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, আমাদের ছেলে প্রয়াত হয়েছে। যে কোনও বাবা-মায়ের কাছেই এটা সবচেয়ে বড় দুঃখ। এক মাত্র মেয়ে সন্তানের বেঁচে যাওয়াই এই কঠিন সময়ে আমাদের শক্তি জোগাচ্ছে। কিছুটা আশা এবং খুশি নিয়ে অন্তত বাঁচতে পারছি।’ তিনি আরও বলেন,‘সব সময় আমাদের খেয়াল রাখার জন্য সমস্ত ডাক্তার এবং নার্সদের ধন্যবাদ। আমরা এই মুহূর্তে বিধ্বস্ত। এই কঠিন সময়ে গোপনীয়তা আশা করি সবার থেকে।’

    প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে প্রথম বার সন্তানের বাবা হন রোনাল্ডো। পর্তুগিজ ফুটবল তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর এর আগে জর্জিনার সঙ্গেই চার সন্তান রয়েছে। তারা হল আলানা, ইভা, মাতেও এবং রোনাল্ডো জুনিয়র। সদ্যজাত কন্যা সন্তান হল রোনাল্ডো এবং জর্জিনার পঞ্চম সন্তান।

     

  • Dinosaur: গ্রহাণুর আঘাতেই কি বিলুপ্ত হয়েছে ডায়নোসর? নিদর্শন মিলল ফসিল সাইটে

    Dinosaur: গ্রহাণুর আঘাতেই কি বিলুপ্ত হয়েছে ডায়নোসর? নিদর্শন মিলল ফসিল সাইটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীতে আছড়ে পড়া এক বিশাল গ্রহাণুর আঘাতেই ধ্বংস হয়েছিল ডায়নোসরেরা। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটার তানিস ফসিল সাইটে এর নিদর্শন পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তবে এ নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে। বিজ্ঞানীদের দাবি, পৃথিবীতে যে বিশাল গ্রহাণু আছড়ে পড়েছিল, সরাসরি তার আঘাতেই  ডায়নোসরের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনাকেই ইতিহাস থেকে ডায়নোসরের মুছে যাওয়ার জন্য দায়ি করা হয়ে থাকে। বহু বছর ধরে এই প্রক্রিয়া চলেছিল। পরিবর্তিত হয়েছিল পৃথিবীর জলবায়ু। যেদিন এই ঘটনা ঘটেছিল সেদিনের ঘটনার নানা নিদর্শন ওই ফসিল সাইটে মিলেছে।
    তানিসে আরও অনেক ফসিল উদ্ধার করা গেছে। এরমধ্যে আছে সেই  সময়ে মারা যাওয়া মাছ, কচ্ছপ, ক্ষুদ্র স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং একাধিক প্রজাতির ডায়নোসর। 
    ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের (Manchester University)শিক্ষার্থী ও গবেষক রবার্ট ডিপালমা (Robert DePalma)এই গবেষণার নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বলেন, “আমরা সেখান থেকে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছি। সেখানে সব এমন ভাবে সাজানো রয়েছে যে আমরা ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহ দেখতে পাচ্ছিলাম। প্রতিটা মুহূর্তে কী হচ্ছিল তা জানা গেছে। যেন একটি সিনেমা চলছে। সেখানকার পাথর ও ফসিলের দিকে তাকালে আপনি একদম সেই গ্রহাণু আছড়ে পরার দিনে চলে যাবেন।” এখনও বিতর্ক আছে যে ডায়নোসর বিলুপ্তকারী বস্তুটি কোনও গ্রহাণু ছিল না,  একটি ধূমকেতু ছিল। নতুন এই আবিষ্কার সেই বিতর্ক শেষ করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।

     

  • YouTube First Video: জানেন কি ইউটিউবের প্রথম ভিডিও কোনটি? কী বা আছে তাতে?

    YouTube First Video: জানেন কি ইউটিউবের প্রথম ভিডিও কোনটি? কী বা আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে, গোটা বিশ্বের মানুষ ইউটিউব (Youtube) ছাড়া এক মুহূর্তও চলার কথা ভাবতে পারেন না। আমাদের জীবনে এক অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে ইউটিউব। তবে কখনও কি ভেবে দেখেছেন, যেই ইউটিউবে আমরা হাজার হাজার ভিডিও এখন দেখতে পাচ্ছি, তার প্রথম ভিডিও কী ছিল এবং কে-ই বা ওই ভিডিওটি শেয়ার করেছিল। তাই ফিরে দেখা যাক, ১৭ বছর আগে। প্রথম ইউটিউব ভিডিওটি পোস্ট করেছিলেন সহ-প্রতিষ্ঠাতা জাভেদ করিম (Jawed karim) এবং ভিডিওটির নাম “মি অ্যাট দ্য জু” (Me at the Zoo)। নেটমাধ্যমে এই ভিডিওটি আবার ভাইরাল হতেই নেটিজেনরা নস্টালজিক হয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম জারি করতে চলেছে কেন্দ্র?

    তবে অনেকের এখন এটাই জিজ্ঞাস্য যে, কি এমন ছিল এই ভিডিওতে। ১৭ বছর আগের আপলোড করা ১৯ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে করিমকে সান দিয়েগোর একটি চিড়িয়াখানায় হাতিদের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে যে, তিনি হাতিদের সামনে দাঁড়িয়ে আছে ও হাতিদের এত বড় শুঁড় কীভাবে সামলায় সেই নিয়েই বলেছেন।

    [insta]https://www.instagram.com/tv/Cen1tWaoQGd/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    তবে আশ্চর্যের বিষয় হল, এটিই তাদের ভেরিফায়েড ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা একমাত্র ভিডিও এবং এই সামান্য ভিডিওতে ২৩৫ মিলিয়ন ভিউ রয়েছে। তবে অনেকের ধারণা, এই ভিডিও থেকেই প্রথম ভ্লগিং করার চিন্তাধারা উঠে এসেছে। ইতিমধ্যেই এই ভিডিওটি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপে শেয়ার করতে শুরু করেছে অনেকেই ও এই থেকেই অনেকে জানতে পারে যে কীভাবে ইউটিউব শুরু হয়েছিল। ফলে নেটিজেনরা আবেগঘন হয়ে পড়ে। আবার অনেকে এই ভিডিও-এর নীচে কমেন্ট সেকশনে লেখেন যে, এই ইউটিউব অনেকের জীবনে বদলে দিয়েছে। এর মধ্যেই এই পোস্টটি ১৬৮,২৩৬ বার দেখা হয়েছে।

    আরও পড়ুন :এই ভুলটা করলেই হ্যাক হয়ে যাবে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ! জেনে নিন এর থেকে বাঁচার উপায়…

    উল্লেখ্য, ইউটিউব ২০০৫ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারীতে চালু হয়েছিল। অনলাইন ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মের মধ্যে গুগলের (Google) পরেই ইউটিউবের স্থান। ওয়েবসাইট অনুসারে, ইউটিউবের ২.৫ বিলিয়নেরও বেশি মাসিক ব্যবহারকারী রয়েছে, যারা প্রায় প্রতিদিন এক বিলিয়ন ঘন্টার বেশি ভিডিও দেখেন।

  • Karachi Blast: “শারি জান, তোমার জন্য আমি গর্বিত”, করাচির মহিলা আত্মঘাতী জঙ্গিকে টুইটে ‘শ্রদ্ধা’ চিকিৎসক স্বামীর

    Karachi Blast: “শারি জান, তোমার জন্য আমি গর্বিত”, করাচির মহিলা আত্মঘাতী জঙ্গিকে টুইটে ‘শ্রদ্ধা’ চিকিৎসক স্বামীর

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: স্ত্রী আত্মঘাতী জঙ্গি (suicide bomber)। করাচি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বিস্ফোরণ (Karachi Blast) ঘটিয়ে তিন চিনা নাগরিককে হত্যা করেছে। স্ত্রীর সেই কাজকে শুধু সমর্থন করাই নয়, এই কাজে অত্যন্ত গর্বিত অনুভব করে টুইটে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন আত্মঘাতী মহিলা জঙ্গির স্বামী! যিনি কিনা পেশায় আবার দন্ত-চিকিৎসকও বটে! আর স্ত্রী? উচ্চশিক্ষিতা শুধু নয়, পেশায় শিক্ষিকা। একইসঙ্গে দুই সন্তানের মা। করাচি বিস্ফোরণের মূল কাণ্ডারীর এই প্রোফাইল প্রকাশ্যে আসার পর সকলেই চমকে উঠছেন। বলছেন, এ-ও কী সম্ভব!

    মঙ্গলবার করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের (Karachi University) ভিতরে কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের কাছে একটি ভ্যানগাড়িতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় তিন চিনা-সহ কমপক্ষে চারজনের। তাঁদের মধ্যে দু’জন মহিলা। আহত হন আরও অনেকে। মৃতেরা হলেন – কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের অধিকরতা হুয়াং গুইপিং, ডিং মুপেঙ্গ, চেন সা এবং পাকিস্তানের চালক খালিদ।

    হামলার দায় স্বীকার করে বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (Balochistan Liberation Army)। গোষ্ঠীর তরফে জানানো হয়, বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে মাজিদ ব্রিগেড ইউনিট। আত্মঘাতী হামলা চালানোর জন্য মানববোমা হিসেবে কাজে লাগানো হয়েছিল শারি বালোচ (Shaari Baloch) ওরফে ব্রামশকে। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, বোরখা পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটের মুখে দাঁড়িয়ে এক মহিলা। চিনা নাগরিকদের নিয়ে সাদা একটা ভ্যান বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে যাওয়ার মুহূর্তে বিস্ফোরণ ঘটে।

    [tw]


    [/tw]

    পাক সংবাদমাধ্যম অনুযায়ী, তিরিশ বছর বয়সী এই মহিলা উচ্চশিক্ষিত। দুই সন্তানের মা শারি বালুচিস্তান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাণিবিদ্যায় এম.এসসি ডিগ্রি অর্জন করার পর আলামা ইকবাল ওপেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.ফিল নিয়ে পড়াশোনা করে। ২০১৪ সালে বিএড করে শারি। ২০১৮-তে এমএড। বালুচিস্তানের কেচ জেলায় একটি প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকতা করছিল এই মহিলা। বিয়ে হয়েছিল দন্ত চিকিৎসকের সঙ্গে। তাদের এক ছেলে এক মেয়ে। এক জনের বয়স আট, অন্য জনের পাঁচ।

    ছাত্রাবস্থায় বালোচ স্টুডেন্টস’ অর্গানাইজেশন-এর সঙ্গে যুক্ত ছিল শারি। বছর দুয়েক আগে সংগঠনের আত্মঘাতী স্কোয়াড মজিদ ব্রিগেডে যোগ দেয় সে। সেখানে যোগদানের পর থেকেই পাকিস্তানি সেনার বিরুদ্ধে লড়াই জারি রাখে। সূত্রের খবর, সে এই সংগঠনের মাজিদ ব্রিগেডের অংশ ছিল। এই ব্রিগেডের প্রধান উদ্দেশ্য হল, চিনা নাগরিকদের টার্গেট করা। 

    কীভাবে একজন শিক্ষিকা শেষ পর্যন্ত জঙ্গি দলে নাম লেখাল তা বিস্ময়ের উদ্রেক করছে। জানা গিয়েছে, লিবারেশন আর্মিতে যোগদানের সময় হামলাকারী মহিলার প্রধান বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তার দুই সন্তান। সন্তান থাকার কারণে তাঁকে যোগদান করতে বারণ করা হয়, কিন্তু সেই সময় সে কোনও কথা শোনেনি। বরং লিবারেশন আর্মিতে যোগদান করার পর থেকেই সে নিজেকে করাচি হামলার জন্য প্রস্তুত করতে থাকে।

    [tw]


    [/tw]

    শারিকে অন্য কোনও স্কোয়াড বেছে নেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল বিএলএ-র তরফে। কিন্তু সে তা প্রত্যাখ্যান করে। বরং আত্মঘাতী স্কোয়াডেই যে সে যোগ দিতে ইচ্ছুক, সে কথা দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে জানিয়েছিল। বিএলএ-র আত্মঘাতী স্কোয়াড মজিদ ব্রিগেডের নিয়ম অনুযায়ী শারিকে তার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার জন্য সময় দেওয়া হয়েছিল।

    ফলে গত দু’বছর ধরে মজিদ ব্রিগেডের বিভিন্ন শাখার সঙ্গে কাজ করে শারি। এই সময়ের মধ্যে আত্মঘাতী হামলা চালানোর জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছিল। মাস ছয়েক আগে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে শারি জানায়, আত্মঘাতী হামলার জন্য সে পুরোপুরি প্রস্তুত। তার পরই তাকে সরাসরি আত্মঘাতী স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলা চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়।

    তবে সবচেয়ে অবাক করছে হাবিতান বাশির বালোচ (Habitan Bashir Baloch) নামে তার স্বামীর টুইট (Twitter)। স্ত্রীর জন্য গর্ব অনুভব করার পাশাপাশি পেশায় ডাক্তার ওই ব্যক্তি তার পোস্টে লিখেছে, ”শারি জান, তোমার নিঃস্বার্থ বলিদান আমাকে নির্বাক করে দিয়েছে। সেই সঙ্গে গর্বে বুকটা ভরে যাচ্ছে। আমাদের দুই সন্তান মাহরোচ ও মীর হাসান বড় হয়ে যখন জানতে পারবে তার মা ছিল একজন ‘মহান’ মহিলা, তখন তারা গর্ব অনুভব করবে। তুমি আমাদের জীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে থেকে যাবে।”

    [tw]


    [/tw]

  • Hardik Patel: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল!

    Hardik Patel: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা ভোটের মুখে গুজরাতে জোর ধাক্কা খেতে চলেছে কংগ্রেস (Congress)! পতিদার নেতা হার্দিক প্যাটেল (Hardik Patel) ছাড়তে চলেছেন সোনিয়া-সঙ্গ (Sonia Gandhi)। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সঙ্গে মনান্তরের জেরে কংগ্রেস ছাড়ছেন এই তরুণ নেতা। অন্তত এমনই দাবি হার্দিক শিবিরের।

    চলতি বছরের শেষের দিকে গুজরাত বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Assembly election)। ইতিমধ্যেই প্রচার শুরু করে দিয়েছে বিজেপি (BJP)। তবে ছন্নছাড়া দশা গুজরাত কংগ্রেসের। দলের রাজ্য নেতাদের মধ্যে মতবিরোধ তুঙ্গে। এমতাবস্থায় গত কয়েকদিন ধরে ক্রমাগত কংগ্রেসের উদ্দেশে তীর্যক মন্তব্য ছুড়ে দেওয়ার পর কিছুদিন আগেই ট্যুইটার প্রোফাইল থেকে কংগ্রেসের নাম সরিয়ে দেন হার্দিক।

    পতিদারদের মধ্যে হার্দিকের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। তরুণ পতিদারদের আইকন তিনি। এক সময় পতিদার আমানত আন্দোলন সমিতির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হার্দিক। পতিদার অধ্যুষিত সুরাত, সৌরাষ্ট্র ও উত্তর গুজরাতে হার্দিকের ভালই জনপ্রিয়তা রয়েছে। তাই ভোটের আগে হার্দিক কংগ্রেস ছাড়লে শতাব্দী-প্রাচীন দলটি গুজরাতে বেশ বেকায়দায় পড়বে বলেই ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা।

    জনপ্রিয়তার নিরিখে অন্যদের তুলনায় হার্দিক বেশ কয়েক কদম এগিয়ে ছিলেন। তাই তাঁকে দেওয়া হয়েছিল গুজরাত ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব। সেই তিনিই এখন লাগাতার আক্রমণ শানাচ্ছেন কংগ্রেসকে। সোনিয়া গান্ধীর দলকে খোঁচা দিয়ে তিনি বলেন, আমার নিজেকে এমন একজন নতুন বরের মতো মনে হচ্ছে, যাঁকে বন্ধ্যাত্বকরণে বাধ্য করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : “এখনই বিশ্রাম নয়, আমার স্বপ্ন অনেক বড়…”, প্রবীণ সাংসদের কৌতুহল মেটালেন মোদি

    শুক্রবার থেকে রাজস্থানের উদয়পুরে শুরু হয়েছে কংগ্রেসের চিন্তন শিবির (Chintan Shivir)। চলবে তিনদিন। ওই শিবিরে যোগ দেননি হার্দিক। অথচ, শিবিরে লোকসভার পাশাপাশি গুজরাত বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা। গুজরাতের এক প্রবীণ কংগ্রেস নেতা বলেন, হার্দিককে চিন্তন শিবিরে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কি না, তা জানি না।

    কংগ্রেসকে লাগাতার আক্রমণের পাশাপাশি হার্দিকের মুখে শোনা গিয়েছে বিজেপি-স্তুতিও। পতিদার আন্দোলনের অন্যতম এই মুখ বলেন, বিজেপির বেশ কিছু প্রশংসনীয় দিক রয়েছে, যা আমাদের স্বীকার করা উচিত।

    ট্যুইটার (Twitter) থেকে কংগ্রেসের নাম মুছে দিলেও, তিনি যে কংগ্রেস ছাড়ছেন, তা স্বীকার করেননি হার্দিক স্বয়ং। উল্টে তাঁর দাবি, তিনি এখনও কংগ্রেসেই রয়েছেন।

    রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, ভোটের মুখে দল ছেড়ে হার্দিক যোগ দিতে পারেন বিজেপিতে। তার আগে কংগ্রেসকে কুকথা বলে গেরুয়া শিবিরে একলপ্তে বেশ খানিকটা দর বাড়িয়ে নিতে চাইছেন পতিদার আন্দোলনের এই নেতা।

     

     

  • SSC recruitment scam: হাসপাতাল-বর্মে রক্ষা অনুব্রতর, পার্থর কী হবে?

    SSC recruitment scam: হাসপাতাল-বর্মে রক্ষা অনুব্রতর, পার্থর কী হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই(cbi) এড়াতে এসএসকেএমে(sskm) গিয়ে ভর্তি হয়ে গিয়েছেন তৃণমূলের(tmc) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল(anubrata mondal)। অন্ততঃ বিরোধীদের অভিযোগ এমনই। অনুব্রত পারলেও, রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়(partha chaterjee) পারবেন না। কারণ বাধা হয়ে দাঁড়াবে (calcutta high court) হাইকোর্টের রায়। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ সাফ জানায়, নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে হাজিরা দিতে হবে পার্থকে। সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে তড়িঘড়ি ডিভিশন বেঞ্চে যান পার্থ। চার সপ্তাহের স্থগিতাদেশ জারি করে ডিভিশন বেঞ্চ। 

    গরু পাচারকাণ্ডে সিবিআই তলব করে অনুব্রতকে। পরপর পাঁচবার ডেকে পাঠানো হয়  বীরভূমের এই দাপুটে তৃণমূল নেতাকে। প্রতিবারই নানা অজুহাতে সিবিআই এড়ান তিনি। শেষবারের বেলায় অনুব্রত সটান গিয়ে ভর্তি হয়ে যান এসএসকেএমে। সিবিআই এড়াতেই অনুব্রত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে দাবি করেন বিরোধীরা। সোশ্যাল মিডিয়ায়ও হাসির রোল ওঠে।

    নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ এবং গ্রুপ-ডি পদে নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ঘটনায় নাম জড়ায় এসএসসির বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্তার। ওই ঘটনায় পার্থকে জেরা করার সিদ্ধান্ত নেয় সিবিআই। মামলাকারী আব্দুল গনি আনসারির দায়ের করা নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ রায় দেয়, এদিনই বিকেল সাড়ে পাঁচটার মধ্যে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে হাজির হতে হবে পার্থকে। তবে সিবিআই এড়াতে কোনওভাবেই তিনি এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ডে ভর্তি হতে পারবেন না।

    কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের প্রেক্ষিতে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন পার্থ। শেষমেশ এসএসসি নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় চার সপ্তাহের স্থগিতাদেশ দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। এই চার সপ্তাহ কোনও তদন্ত করতে পারবে না সিবিআই। তার পরেই স্বস্তির শ্বাস ফেলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। 

    হাইকোর্টের রায় নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে না চাইলেও, বিরোধীদের দাবি, সিবিআই এড়াতে রাজ্যের শাসক দলের অনেক নেতাই গিয়ে ভর্তি হয়ে যান এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ডে। যার প্রমাণ মিলল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়ে।  সিবিআই এড়াতে হেভিওয়েট তৃণমূল নেতারা যে গিয়ে তড়িঘড়ি এসএসকেএমে ভর্তি হয়ে গিয়েছেন, তার হাতে গরম উদাহরণ রয়েছে আরও। তৃণমূল নেতা মদন মিত্র, প্রয়াত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় এবং কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ও সিবিআই এড়াতে হাসপাতালে গিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন বলে অভিযোগ। 

     

LinkedIn
Share