Blog

  • Presidential Election: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    Presidential Election: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election)। সংসদ ভবন সহ সারা দেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সকাল ১০ টা থেকে। চলবে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত। ২১ জুলাই ভোটের ফল ঘোষণা হওয়ার কথা। আগামী ২৫ জুলাই শপথ নেবেন নতুন রাষ্ট্রপতি। রাইসিনা হিলস (Raisina-Hills)-এর দৌড়ে রয়েছেন বিজেপি তথা এনডিএ-র প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) এবং বিরোধী শিবিরের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা (Yashwant Sinha)। ভারতের সংবিধানের ৫৪ ও ৫৫ ধারায় পরোক্ষ পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দেশের জনগন সরাসরি ভোট দেন না। তাদের হয়ে ভোট দেন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। কে রাষ্ট্রপতি হবেন তা স্থির হয় রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিধায়ক এবং সাংসদদের সম্মিলিত ভোটে।  

    আরও পড়ুন: আদিবাসী সাজে বিজেপি বিধায়কেরা! ভোটের লাইনে ইন্দ্রনীল, অগ্নিমিত্রা, শুভেন্দু, মহুয়ারা

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিশেষ পদ্ধতিতে সংসদ ও বিধানসভার সদস্যদের ভোটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। প্রত্যেক অঙ্গরাজ্যের বিধানসভার প্রতিনিধি সংখ্যা এক নয়। প্রথমে সর্বশেষ জনগণনার ভিত্তিতে রাজ্যের জনসংখ্যাকে বিধানসভার নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হয়। সেই ভাগফলকে আবার ১০০০ দিয়ে ভাগ করা হয়। এই ভাগফলের সংখ্যাই হবে সেই রাজ্যের বিধানসভার প্রত্যেক সদস্যের মূল্য। কিন্তু ভাগশেষ যদি ৫০০ বা তার বেশি থাকে তবে ভাগফলের সঙ্গে ১ যোগ করে প্রত্যেক সদস্যের সংখ্যা ১ বাড়াতে হবে । এরপর কেন্দ্রীয় সংসদের উভয় কক্ষের নির্বাচিত সদস্যদের ভোটসংখ্যা নির্ধারিত হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটের মূল্য প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য যে প্রতি বিধায়কের ভোটের মূল্য সবচেয়ে বেশি হচ্ছে উত্তরপ্রদেশে — ২০৮ । এর সবচেয়ে কম মূল্য হচ্ছে সিকিমে —মাত্র ৭ । পশ্চিমবঙ্গে প্রতি বিধায়কের ভোটের মূল্য ১৫১। পশ্চিমবঙ্গে বিধায়ক সংখ্যা ২৯৪ ও এই হিসাবে রাজ্যের মোট ভোটের মূল্য ৪৪,৩৯৪। 

    আরও পড়ুন: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    চলতি বছর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ৪ হাজার ৮০৯ জন ভোটার রয়েছে। তাদের ভোটের মূল্য ১০ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪৩১। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫,৪৩,২১৬ টি ভোট। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে শাসক দল বিজেপির সঙ্গে রয়েছে সহযোগী জেডিইউ, এআইডিএমকে, আপনা দল, এলডেপি, এনপি, নিষাদ পার্টি, এনপিএফ, এমএনএফ, এআইএনআর কংগ্রেসের মত ২০টি দল। এনডিএর দখলে রয়েছে ৫,৩৫,০০০টি ভোট। তবে দ্রোপদী মুর্মুর জয়ের জন্য আরও ১৩ শতংশ ভোটের প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে উদ্ধব ঠাকরে, নবীন পট্টনায়ক, হেমন্ত সোরেন  সরাসরি বিজেপির সঙ্গে না থাকলেও দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন জানাবেন বলে আগে থেকেই ঘোষণা করেছেন। তাই লড়াইয়ে কয়েককদম এগিয়েই রয়েছেন দ্রৌপদী। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দৌড়ে অনেকটাই পিছিয়ে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলগুলি। তাদের হাতে রয়েছে মাত্র ২ লক্ষ ৫৯ হাজার ৮৯২টি ভোট। এনডিএর হাতে যেখানে ৪৮ শতাংশ নিশ্চত ভোট রয়েছে বিরোধীদের হাতে তা নেই।

  • Presidential Election: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    Presidential Election: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাদল অধিবেশনের প্রথম দিনই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential election)। লোকসভা (Parliament) এবং রাজ্যসভায় সোমবার সকাল থেকেই শুরু হয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটদান প্রক্রিয়া। এনডিএ’র (NDA) পক্ষ থেকে প্রার্থী হয়েছেন দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu), অন্যদিকে বিরোধী শিবির প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেছে যশবন্ত সিনহাকে (Yashwant Sinha)। আজ লড়াই দু’জনের মধ্যে। কে যাবেন রাইসিনা হিলসে? সোমবারের নির্বাচনে দেশের প্রায় ৪৮০০ জন সাংসদ-বিধায়ক নিজেদের ভোট দেবেন। লোকসভার ৫৪৩ জন সদস্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন। তবে রাজ্যসভার ২৪৫ জন সদস্যের মধ্যে ২৩৩ জন ভোটদানের অধিকারী। কিন্তু এবার জন্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের তকমা হারানোয় চারটি আসন খালি রয়েছে। সেক্ষেত্রে রাজ্যসভার ২২৯ জন ভোট দেবেন।

    [tw]


    [/tw]

    সংসদ ভবনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য তৈরি করা হয়েছে বুথ। এদিন সকালে বুথে নিজের ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।  সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একে একে ভোট দিচ্ছেন রাজনীতির রথী-মহারথীরা। এখনও পর্যন্ত ভোট দিয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তামিলনাড়ুতে বিধানসভায় ভোট দিয়েছেন ডিএমকে প্রধান এম কে স্তালিন। গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাবন্ত। উল্লেখ্য, বিধায়কদের ভোট মূল্যে সবার আগে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের নাম। প্রতি বিধায়কের ভোট মূল্য এ রাজ্যে ২০৮। তামিলনাড়ু ভোট মূল্যে দ্বিতীয়। এ রাজ্যের বিধায়কদের ভোট মূল্য ১৭৬।

    [tw]


    [/tw]

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হয় না। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দেশের সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন না। তাদের হয়ে অংশ নেন জনপ্রতিনিধিরা। সাংসদ, বিধায়কদের ব্যালটে ভোট দিতে হয়। জানাতে হয় প্রথম এবং দ্বিতীয় পছন্দও। বেগুনি রঙের কালির পেন দিয়ে ভোট দিতে হবে সাংসদ, বিধায়কদের। তবে সাংসদদের জন্য থাকবে সবুজ ব্যালট পেপার, বিধায়কদের জন্য গোলাপি রঙের।

    আরও পড়ুন: রাজনৈতিক থেকে প্রশাসনিক— একনজরে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর জীবন

     

  • GST New Rate: আজ থেকে লাগু হয়েছে জিএসটির নতুন রেট, কোন খাতে বাড়ল খরচ?

    GST New Rate: আজ থেকে লাগু হয়েছে জিএসটির নতুন রেট, কোন খাতে বাড়ল খরচ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ভোর থেকে দেশজুড়ে চালু হয়েছে নতুন জিএসটি রেট (GST New Rate)। সপ্তাহের প্রথম দিন থেকেই পকেটে টান পড়বে মধ্যবিত্তের। জুন মাসেই ৪৭তম জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকের (47th GST Council Meeting) পর করের হারে পরিবর্তনের কথা জানানো হয়েছিল। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। শুরুতে ১ জুলাই থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরে ১৮ জুলাই নতুন জিএসটি রেট লাগু হওয়ার দিন ধার্য হয়। আজই সেই দিন। নিত্তপ্রয়োজনীয় দ্রব্য, ব্যাঙ্ক পরিষেবা, হোটেলের মতো আবশ্যক বিষয়ে এখন থেকে বেশি খরচা করতে হবে দেশের আমজনতাকে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন কোন জিনিসের দাম বাড়ল? আর খরচ কমলই বা কোন কোন খাতে? 

    আরও পড়ুন: প্যাকেট-বন্দি চাল, আটাতেও জিএসটি, দাম বাড়ছে কোন কোন পণ্যের?    

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন কোন জিনিসে দাম বাড়ল?

    • ব্যাঙ্কের চেক ইস্যু করার উপরে যে ফি কাটা হয়, তার উপরেও কাটা হবে ট্যাক্স।
    • হোটেলে দৈনিক ১০০০ টাকার নীচে ঘর ভাড়ায় ১২ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। বর্তমানে এই ধরনের রুমগুলো কর-মুক্ত বিভাগের মধ্যে পড়ে।
    • শুকনো সবজি, গম এবং আটা, গুড়, মুড়ি ইত্যাদির মতো অরগানিক ফুড এবং জুটে এখন থেকে ৫ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হবে।
    • প্রি-প্যাকেজড এবং লেবেলযুক্ত আটা এবং চাল, এমনকি যদি তারা ব্র্যান্ডবিহীনও হয়, ৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। 
    • সোলার ওয়াটার হিটার এবং ফিনিশড লেদারের উপরেও জিএসটি ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে।
    • লেবেলবিহীন এবং ব্র্যান্ডবিহীন পণ্যগুলিকে জিএসটি-এর আওতা থেকে মুক্ত রাখা হয়েছে।
    • লেখার, প্রিন্টের ও আঁকার কালির দাম বাড়ছে। কারণ এইসব দ্রব্যে জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৮ শতাংশ করা হয়েছে। দাম বাড়ছে ছুরি, চামচ, পেন্সিল শার্পনার এবং এলইডি ল্য়াম্পের।
    • টেট্রা প্যাকে ১৮ শতাংশ জিএসটি বসানো হচ্ছে। 
    • ৫ হাজারের উপরে হসপিটাল রুমের ভাড়ায় ৫ শতাংশ জিএসটি বসানো হয়েছে। আইসিইউ-র ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
    •  ব্রিজ, রেলওয়ে, মেট্রোর মতো পরিষেবাগুলিতে সার্ভিস ট্যাক্স ১২% থেকে বাড়িয়ে ১৮% করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই ২৮% জিএসটি ধার্য হবে অনলাইন গেমেও? ভাবনা কেন্দ্রের

    দাম কমছে কোন কোন জিনিসের? 

    • রোপওয়ে রাইডে জিএসটি হার ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে৷
    • অর্থোপেডিক যন্ত্রপাতির জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে।
    • পণ্যবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে জিএসটি ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে৷
    • বাগডোগরা এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে বিমানের ভাড়া ইকোনমি ক্লাসে রাখা হয়েছে। 
       
       
  • Tomato Fever: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন…

    Tomato Fever: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Corona) এখনও শেষ হয়নি। তবুও এই পরিস্থিতে মাঙ্কি পক্সের (Monkey Pox) আসার পর ফের উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নতুন ফ্লু টোম্যাটো জ্বর (Tomato Fever)। ফের কেরলে এই টোম্যাটো জ্বরের দাপট দেখা যাচ্ছে। এই জ্বরে বেশি আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে শিশুদের। দক্ষিণ ভারতের কেরলে (Kerala) এই ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়েছে অনেক শিশু।

    কেরলে এখনও পর্যন্ত ৮০ জন শিশু এই জ্বরে আক্রান্ত বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে সূত্রে খবর, অধিকাংশ আক্রান্ত কোল্লাম (Kollam) জেলায় দেখা গিয়েছে। মে মাসেই স্বাস্থ্য মন্ত্রী এই টমেটো জ্বরকে ‘এন্ডেমিক’ (Endemic) বলে ঘোষণা করেছেন। তাই কেরলের জনগণকে এই জ্বর নিয়ে বেশি আতঙ্ক হতে না করেছেন। এই জ্বর ৫ বছরের নীচে শিশুদের ওপর বেশি প্রভাব ফেলছে। এক্ষেত্রে  শিশুদেহে লাল ফোসকা দেখা যায় ও এর সঙ্গে ত্বকে জ্বালাও অনুভূত হয়।

    আরও পড়ুন: ভারতে প্রথম মাঙ্কি পক্সে আক্রান্তের হদিস মিলল, ভয় কতটা?

    এই জ্বরের উপসর্গ কী?

    যে শিশুদের এই সংক্রমণ হচ্ছে, তাদের গায়ে টোম্যাটোর মতো লাল রঙের ফোসকা (Blister) পড়ে। এছাড়াও জ্বর (Fever), ত্বকে জ্বালা, সর্দি, কাশি, ডায়রিয়া, বমি, পেট ব্যথা ও শরীরে ব্যথা হয়। শরীরের বিভিন্ন গাঁটেও ব্যথা হয় ও অতিরিক্ত মাত্রায় ক্লান্তিভাব থাকে। যারা জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে তাদের মধ্যে এইসব লক্ষণ দেখা গিয়েছে।

    আপনার শিশুকে এই জ্বর থেকে কীভাবে রক্ষা করবেন?

    • সামাজির দুরত্ব বজায় রাখা খুবই জরুরি।
    • পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকাও দরকারি।
    • আপনার শিশুর বিছানা, ঘর, বাথরুম, খেলনা সবকিছু পরিস্কার রাখা প্রয়োজনীয়।
    • আপনার বাচ্চা যদি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে, তবে তার ব্যবহার করা কোনও জিনিস অন্যের সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না।
    • যদি আপনার বাচ্চার মধ্যে এই জ্বরের কোনও উপসর্গ দেখতে পান, তবে তাকে ঘরেই বিশ্রামে থাকতে দেবেন ও বাইরে যাওয়া চলবে না।
    • প্রয়োজন না থাকলে আপনার শিশুকে পাবলিক জায়গায় চোখে, মুখে, নাকে হাত দিতে বারণ করুন।

    সংক্রমণ এড়ানোর জন্য কী পদক্ষেপ নেবেন?

    • সংক্রমিত শিশুদের প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়ান এবং তা  অবশ্যই ফুটিয়ে ঠান্ডা করে রাখা জল খাওয়াতে হবে।
    • ত্বকে ফোসকা পড়লে সেই জায়গায় কোনও ভাবেই চুলকোনো যাবে না।
    • সঠিক পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা জরুরি।
    • হালকা গরম জলে জীবাণু প্রতিরোধী কোনও কিছু মিশিয়ে স্নান করতে হবে।
    • কোনওরকম লক্ষণ পরিলক্ষিত হলেই,  দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান।

    আরও পড়ুন: অ্যান্টি ভাইরাল ওষুধের মাধ্যমে মাঙ্কিপক্সের চিকিৎসা সম্ভব, জানাল গবেষণা

    বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে এখনই এই সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেই পরে দেখা দিতে পারে বিপদ। এমনকী দ্রুত ছড়িয়ে যেতে পারে এই রোগ। আর এই জ্বরের জন্য কোন নির্দিষ্ট ওষুধ নেই। তাই এখন থেকে প্রতিটি অভিভাবককেই হতে হবে সতর্ক।

     

  • All Party Meeting: সর্বদল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন, কী বললেন প্রহ্লাদ যোশী?

    All Party Meeting: সর্বদল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন, কী বললেন প্রহ্লাদ যোশী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon session)। তার আগে রবিবার সর্বদলীয় বৈঠকে (All Party Meeting) বসল সরকার। রবিবার সকাল ১১টায় সংসদের অ্যানেক্স ভবনে বসে বৈঠক। সরকার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh), সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী (Pralhad Joshi)। শনিবার স্পিকার ওম বিড়লার (Om Birla) ডাকা বৈঠকে যোগ দেয়নি তৃণমূল। তবে এদিন তৃণমূলের তরফে সর্বদল বৈঠকে হাজির ছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কংগ্রেসের তরফে হাজির ছিলেন জয়রাম রমেশ, মল্লিকার্জুন খাড়গে।

    প্রথা মাফিক সংসদে প্রতিটি অধিবেশন শুরুর একদিন আগে সর্বদল বৈঠক ডাকে সরকার। রীতি মেনে ওই বৈঠকে হাজির হয় সব দলই। সংসদের কাজকর্ম স্বাভাবিক এবং সচল রাখতে বৈঠকে বিরোধীদের সহযোগিতা চায় সরকার। এদিনের বৈঠকে গরহাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিরোধীরা। এ নিয়ে ট্যুইট বার্তায় কটাক্ষ করেছেন কংগ্রেসের জয়রাম রমেশ। তিনি লেখেন, সংসদে চলছে সর্বদল বৈঠক। অথচ প্রধানমন্ত্রীই সেই বৈঠকে নেই। এটা কী অসংসদীয় আচরণ নয়?

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

    কংগ্রেসের এই প্রশ্ন-বাণের উত্তর দিয়েছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের আগেও সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিতেন না প্রধানমন্ত্রী। তাঁর প্রশ্ন, মনমোহন সিংজি কতবার সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নিয়েছেন?  যোশী জানান, চলতি অধিবেশনে ৩২টি বিল আনবে সরকার। যার মধ্যে ১৪টি বিলই প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। তবে আলোচনা ছাড়া যে সরকার পক্ষ বিল পাশ করাবে না এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, সোমবার থেকে শুরু হতে চলা বাদল অধিবেশন চলবে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত। এই অধিবেশন পর্ব চলাকালীনই হবে রাষ্ট্রপতি এবং উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন।

     

  • Fund scam:   অসমে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা! অর্থ সাহায্য বিদেশি চার্চের

    Fund scam: অসমে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা! অর্থ সাহায্য বিদেশি চার্চের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম এবং উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির অন্যান্য অংশে উপজাতি ও চা বাগান এলাকায় খ্রিস্টান মিশনারিদের (Christian missionaries in tribal and tea garden) দ্বারা বড় আকারে ধর্মান্তরিত হওয়ার ঘটনা নতুন নয়। সম্প্রতি প্রমাণ মিলেছে যে, জার্মানির চার্চ এবং অন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলি আসামে ধর্মান্তরের জন্য প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করছে।

    অসমের তেজপুরের ডায়োসিস দ্বারা জার্মানির এক চার্চের যাজককে পাঠানো একটি চিঠি দেখে এই কথা জানা যায়। এই চিঠি থেকে বোঝা যায়, বিদেশী দেশগুলি থেকে পাঠানো অর্থে আসামে ধর্ম পরিবর্তনে ব্যবহার করা হয়৷ লিগ্যাল রাইটস অবজারভেটরি (LRO)এর প্রাপ্ত ওই চিঠিতে দেখা যায়, ৬ লাখ ৫৫ হাজার টাকা ওই চার্চ থেকে দেওয়া হয়েছে। ২০১৮ সালে ওই টাকা দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: কয়লা-কাণ্ডে ধৃত আরও এক ইসিএল কর্তা! ইডির দফতরে হাজিরা এড়ালেন তৃণমূল মন্ত্রী-বিধায়ক

    অনুদানের জন্য ওই যাজককে ধন্যবাদ জানিয়ে, তেজপুরের ডায়োসিস, তার চিঠিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে অর্থটি ধর্ম প্রচার (খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তর) এবং বিশ্বাস গঠনের জন্য ব্যবহার করা হবে। তেজপুরের ডায়োসিস আরও উল্লেখ করেছে যে মহামারী বিধিনিষেধের সময়, তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য সামাজিক কাজের মাধ্যমে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করবে।

    আরও পড়ুন: এনআইআরএফ তালিকায় দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটি মাদ্রাজ, সেরা কলেজ মিরান্ডা হাউজ

    উল্লেখ্য, অসমে মুসলিম, খ্রিস্টান, জৈন, শিখ, বৌদ্ধ ও পার্সিদের সংখ্যালঘু পরিচয়পত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম সরকার। অসমই প্রথম রাজ্য যারা ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে সংশাপত্র দেওয়ার পথে এগতে চলেছে। সেখানেই ধর্মান্তকরণের এই প্রয়াস সামনে আসতেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফেডারেশন একে ধর্মীয় আগ্রাসন বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ব্যাপটিস্ট এবং ক্যাথলিকরা আসাম এবং উত্তর পূর্বে সমানভাবে ধর্মান্তরিতকরণে জড়িত। তিনি রাজ্য সরকারকে ধর্মীয় কথোপকথনের বিরুদ্ধে কঠোর আইন আনার আহ্বান জানিয়েছেন। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঠিকভাবে তদন্ত করা উচিত বলেও দাবি তোলে সংগঠনটি।

     

  • NSE Co-Location Case: ইডির জালে এনএসই প্রধান চিত্রা রামকৃষ্ণা , তলব প্রাক্তন পুলিশ কর্তাকেও

    NSE Co-Location Case: ইডির জালে এনএসই প্রধান চিত্রা রামকৃষ্ণা , তলব প্রাক্তন পুলিশ কর্তাকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রেফতার প্রাক্তন ন্যাশনেল স্টক এক্সচেঞ্জ সংক্ষেপে এনএসই (NSE) প্রধান চিত্রা রামকৃষ্ণা (Chitra Ramkrishna)। কো-লোকেশন কেলেঙ্কারি (Co Location Scam) মামলায় বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি(ED)। এদিনই তাঁকে তোলা হয় সিবিআই (CBI) আদালতে।

    অনৈতিক উপায়ে এনএসই-র কর্মীদের ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগ রয়েছে চিত্রার বিরুদ্ধে। ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত এনএসই কর্মীদের ফোনে তিনি আড়ি পেতেছিলেন বলে অভিযোগ। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশে এই ফোন ট্যাপিংয়ের অভিযোগে নতুন করে মামলা দায়ের করে সিবিআই। নয়া অভিযোগে বলা হয়েছে, আইসেক সার্ভিসেস নামক সংস্থাকে অনৈতিক উপায়ে এনএসই কর্মীদের ওপর নজরদারি, ফোন ট্যাপিংয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন চিত্রা।

    আরও পড়ুন : ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগে প্রাক্তন পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে শুরু সিবিআই তদন্ত

    কেবল চিত্রা নন, এই ঘটনায় মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় পাণ্ডের বিরুদ্ধেও অভিযোগ দায়ের করেছিল কেন্দ্রীয় সংস্থাটি। চিত্রার বিরুদ্ধে আরও এক বিস্ফোরক অভিযোগ রয়েছে। হিমালয়ের এক যোগীকে মেইল পাঠিয়ে এনএসইর পরবর্তী পাঁচ বছরের ফাইনান্সিয়াল প্রোজকশন, ডিভিডেন্ড পে-আউট রেসিও, বিজনেস প্ল্যান, বোর্ড মিটিংয়ের টার্গেট লক্ষ্য সম্পর্কিত পরামর্শ নিতে বলতেন। তাঁর কাছ থেকেও পাল্টা মেইল আসত। মেইলে আসা সেই নির্দেশ মতোই কাজ করতেন চিত্র। মার্চ মাসে চিত্রাকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। তাঁর বিরুদ্ধে স্টক মার্কেটের বিপুল পরিমাণ আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ রয়েছে। এনএসইর গোপন নানা তথ্যও বাইরে পাচার করার অভিযোগ রয়েছে চিত্রার বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন : রুজিরা নারুলাকে চেনেন না রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়, কয়লাপাচার তদন্তে গোলকধাঁধায় সিবিআই-ইডি

    এদিকে, মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় পাণ্ডেকে সমন পাঠিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। এনএসই কো-লোকেশন মামলায় তাঁকেও ডেকে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ফোনে আড়িপাতার অভিযোগে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই দিল্লিতে ইডির দফতরে ডেকে পাঠানো হয়েছে সঞ্জয়কে। চলতি মাসের ন’ তারিখে একপ্রস্থ জেরা করেছে সিবিআই। এবার তাঁকে মুখোমুখি হতে হবে ইডির। সিবিআইয়ের এক আধিকারিক জানান, সঞ্জয়কে প্রথমে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে তিনি নিজেই সিবিআইয়ের জেরার মুখোমুখি হন। প্রসঙ্গত, ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিসের ১৯৮৬ সালের ব্যাচ তিনি। চাকরি থেকে অবসর নেন জুন মাসের ৩০ তারিখে।

     

  • Sri Lanka Update:  মালদ্বীপ ছেড়ে সিঙ্গাপুর পালালেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া, মেলেনি আশ্রয়, যাবেন কোথায়? 

    Sri Lanka Update:  মালদ্বীপ ছেড়ে সিঙ্গাপুর পালালেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া, মেলেনি আশ্রয়, যাবেন কোথায়? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদ্বীপ (Maldives) ছেড়ে এবার সিঙ্গাপুর পালালেন শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে (Gotabaya Rajapaksa)। জনরোষ আঁচ করে আগেই দেশ ছেড়েছিলেন তিনি। এবার ছাড়লেন মালদ্বীপও। সিঙ্গাপুরের (Singapore) বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, সে দেশে প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়েছে গোতাবায়াকে। তবে তাঁকে আশ্রয় দেওয়া হয়নি। ব্যক্তিগত সফরের জন্য সে দেশে গোতাবায়াকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আশ্রয় চাওয়ার জন্য কোনও আর্জি শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকেও করা হয়নি। সিঙ্গাপুরের তরফে তাঁকে আশ্রয়ও দেওয়া হয়নি।

    সূত্রের খবর, সৌদি এয়ারলাইন্সের বিমানে সিঙ্গাপুরে পৌঁছান গোতাবায়া। সেখানকার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাতটার পরে সিঙ্গাপুর চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট। গোতাবায়াকে দেখে সিঙ্গাপুরে যাতে বিক্ষোভ প্রদর্শন না হয়, সে ব্যাপারে জনগণকে সতর্ক করে দিয়েছে সিঙ্গাপুর পুলিশ। তারা জানিয়ে দিয়েছে, অবৈধ জমায়েত করা হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন : দেনার দায়ে জর্জরিত শ্রীলঙ্কার পাশে দাঁড়াল ভারত, স্বাগত জানালেন সনৎ জয়সূর্য

    এদিকে, এদিনই শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট পদে ইস্তফা দিয়েছেন গোতাবায়া। ই-মেইল মারফত তিনি তাঁর পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন পার্লামেন্টের স্পিকার মহিন্দা ইয়াপা আবেওয়ার্দেনাকে। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে অফিসিয়াল স্টেটমেন্ট দেওয়া হবে শুক্রবার। অন্যদিকে, গোতাবায়ার পদত্যাগের দাবিতে যাঁরা সোচ্চার হয়েছিলেন তাঁরাই ক্রমশ খালি করে দিচ্ছেন সরকারি বিভিন্ন অফিস। প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবিতে দিন কয়েক আগে যাঁরা দখল নিয়েছিলেন সরকারি অফিসগুলি, সেগুলো বাঁচাতেই এবার সাঁটানো হয়েছে পোস্টারও। বিদ্রোহীরা জানান, প্রেসিডেন্টের বাসভবন সহ বিভিন্ন সরকারি বাসভবন থেকে তাঁরা সরে গিয়েছেন।

    আরও পড়ুন : রাজনৈতিক পটবদল, আগামী সপ্তাহেই নতুন রাষ্ট্রপতি পাবে শ্রীলঙ্কা

    অন্যদিকে, কলম্বোয় শুক্রবার পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে কারফিউয়ের মেয়াদ। তার পর থেকেই কলম্বোর রাস্তাঘাটে কমে গিয়েছে জনতার ভিড়। দিন কয়েক আগেও যেসব প্রতিবাদী কারফিউ উপেক্ষা করে ভিড় করছিলেন সরকারি বিভিন্ন ভবনের সামনে, এদিন তাঁরাই সরে গিয়েছেন নিজেরাই। সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছে পোস্টার। লেখা হয়েছে, এটা সরকারি সম্পত্তি। একে রক্ষা করা আমাদের উচিত। বছর আঠাশের এক বিক্ষোভকারী শঙ্কা জয়শেকেরে বলেন, সরকারি অফিস দখলের প্রয়োজন আমাদের নেই। আমরা শুধু দেখাতে চেয়েছিলাম সরকারি ভবনের দখল নেওয়ার ক্ষমতা আমাদের রয়েছে। এটা একটা প্রতীকী বিক্ষোভ ছিল। সেই কারণেই বিভিন্ন সরকারি অফিস থেকে সরে যাচ্ছি আমরা। বছর তিরিশের আর এক প্রতিবাদী গেহান মেলরয় বলেন, আমরা জঙ্গি নই। আমরা কেবল লোকজনকে দেখাতে চেয়েছিলাম সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করতে আমরা এখানে আসিনি।

     

  • Sri Lanka Crisis: এবার প্রধানমন্ত্রীর অফিসের দখল নিলেন শ্রীলঙ্কাবাসী

    Sri Lanka Crisis: এবার প্রধানমন্ত্রীর অফিসের দখল নিলেন শ্রীলঙ্কাবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কায় (Sri Lanka) প্রেসিডেন্টের (President) প্রাসাদ, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের পর এবার প্রধানমন্ত্রীর দফতরও (PM Office) দখল নিলেন বিক্ষোভকারীরা (Protesters)। তাদের হঠাতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বুধবার কলম্বোয় প্রধানমন্ত্রীর দফতরের বাইরে অন্তত কয়েক হাজার মানুষ জড়ো হন। নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়েন তাঁরা। দাবি করেন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ। 

    চিনা ঋণ নীতির ফাঁদে পড়ে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। দেশে বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডার শূন্য। স্বাভাবিকভাবেই বন্ধ হয়ে পড়েছে জ্বালানি, সংবাদপত্র ছাপার কাগজ সহ আরও নানা জিনিসপত্রের আমদানি। হু হু করে বাড়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম। জ্বালানির অভাবে প্রায় বন্ধ বিদ্যুৎ উৎপাদন। তার জেরে ফি দিন প্রায় ১৩ ঘণ্টা করে লোডশেডিং হচ্ছে দেশে। দেশের এহেন পরিস্থিতির জন্য প্রেসিডেন্টকেই দুষছেন দ্বীপরাষ্ট্রবাসী। জনরোষ আঁচ করে রাতের অন্ধকারে সপরিবারে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে। তাঁর ভবনের দখল নিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। এদিন নিলেন প্রধানমন্ত্রীর দফতরও। এক টেলিভিশন বার্তায় প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রম সিংহে বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সেনা ও পুলিশকে। যদিও নিরাপত্তা রক্ষীদের সামনেই প্রধানমন্ত্রীর ভবনের দখল নিয়েছে জনতা। তাদের কেউ কেউ হাতে তুলে নিয়েছে জাতীয় পতাকা, কেউ কেউ আবার সেটি ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করছে। পরে তুলছে ছবিও। বিদ্রোহীদের একাংশ জাতীয় টেলিভিশন স্টুডিওয়ও ঢুকে পড়েন।

    আরও পড়ুন : রাজনৈতিক পটবদল, আগামী সপ্তাহেই নতুন রাষ্ট্রপতি পাবে শ্রীলঙ্কা

    এদিকে, প্রেসিডেন্টের অনুপস্থিতিতে দেশের কার্যকরী প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহের হাতে। তাঁর নিজের অফিসের দখলও নিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। বিক্ষোভকারীদের হঠাতে ফাটানো হয়েছে কাঁদানে গ্যাসের সেল, ছোড়া হয়েছে জল কামান, দেশজুড়ে জারি করা হয়েছে জরুরি অবস্থা। কোথাও কোথাও জারি করা হয়েছে কারফিউ। তার পরেও ছত্রভঙ্গ করা যায়নি বিক্ষোভকারীদের। কাঁদানে গ্যাসের ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে এক বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বিক্ষোভকারীদের এক নেতা কল্পনা মধুভাসানি বলেন, অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর দ্বারা চাপিয়ে দেওয়া বেআইনি জরুরি অবস্থা আমরা মানি না। আমরা চাই গোতাবায়া এবং রনিল দুজনেই ভাগুক। জরুরি অবস্থা জারি করার প্রয়োজন ওঁদের নেই। তিনি বলেন, জনতাকে রক্ষা করতে দেশে জরুরি অবস্থা জারি হয়নি, শ্রীলঙ্কাবাসীকে দমন করতেই জারি হয়েছে এমার্জেন্সি।  

      আরও পড়ুন : দেনার দায়ে জর্জরিত শ্রীলঙ্কার পাশে দাঁড়াল ভারত, স্বাগত জানালেন সনৎ জয়সূর্য

  • Aadhar Face Authentication: বাড়ি বসেই আধারের ফেস অথেন্টিকেশন, নতুন সুবিধা নিয়ে হাজির ইউআইডিএআই 

    Aadhar Face Authentication: বাড়ি বসেই আধারের ফেস অথেন্টিকেশন, নতুন সুবিধা নিয়ে হাজির ইউআইডিএআই 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধারকার্ড (Aadhar Card) ব্যবহারকারীর পরিচয়কে নিশ্চিত করতে ফেস অথেন্টিকেশনের (Face Authentication) নতুন পদ্ধতি নিয়ে এল UIDAI। ফেস অথেন্টিকেশনের মাধ্যমেই এবার থেকে নিজেদের পরিচয় নিশ্চিত করতে পারবেন আধারকার্ডধারীরা। এখন থেকে আর স্থানীয় আধার কেন্দ্রে গিয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও আইরিস স্ক্যান করতে হবে না। এর জন্যে নতুন অ্যাপও নিয়ে এসেছে ইউআইডিএআই (UIDAI)। অ্যাপটির নাম আধার ফেস আরডি (Aadhar Face RD)। অ্যাপটি ইনস্টল করে নিজের ফোন থেকেই আধার অথেন্টিকেশন করা যাবে।  

    আরও পড়ুন: বার্ষিক ২০ লক্ষের বেশি টাকার লেনদেন করছেন? এখন থেকে নতুন নিয়ম মানতে হবে

    গুগল প্লে স্টোর (Google Play Store) থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই অ্যাপ ডাউনলোড করা যাবে। এই অ্যাপ ব্যবহার করে স্মার্টফোনের সাহায্যে যে কোনও জায়গা থেকে যে কোনও সময় আধার অথেন্টিকেশন করা যাবে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে UIDAI ডেটাবেস থেকে আধার হোল্ডারের পরিচয় ভেরিফাই করা যাবে। 

    আরও পড়ুন: সদ্যোজাতরাও পাবে আধার কার্ড! নয়া পরিকল্পনা ইউআইডিএআই-এর

    একটি ট্যুইট করে বিষয়টি জানিয়েছে UIDAI। ট্যুইটারে তারা লিখেছে, “নাগরিকরা আধার ফেস আরডি অ্যাপ ডাউনলোড করে ফেস অথেন্টিকেশনের মাধ্যমে আধারের পরিচয় নিশ্চিত করতে পারবেন। জীবনপ্রমাণ, পিডিএস, স্কলারশিপ স্কিম, কোউইন, ফার্মার ওয়েলফেয়ার প্রকল্পে পরিচয় নিশ্চিত করা যাবে।” 

    [tw]


    [/tw]

    কীভাবে ব্যবহার করবেন অ্যাপটি: 

    • প্রথমে গুগল প্লেস্টোরে গিয়ে অ্যাপটি ইনস্টল করুন।
    • এবার ফেস অথেন্টিকেশনের জন্য স্ক্রিনের উপরে নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
    • আলোর দিকে তাকিয়ে অথেন্টিকেশন শুরু করতে হবে। তাহলে ফেস অথেন্টিকেশনে সুবিধা হবে।
    • ক্যামেরার কাছে এসে ফেস অথেন্টিকেশন করুন।
    • ব্যাকগ্রাউন্ড পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করুন।
    • সবার আগে ক্যামেরার লেন্স পরিস্কার করে নিন। 

     

LinkedIn
Share