Blog

  • Rajnath Singh: জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    Rajnath Singh: জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) থেকে কাউকে জোর করে তাড়ানো হলে আমরা তা মেনে নেব না। জম্মুর (Jammu) একটি অনুষ্ঠান যোগ দিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের এই হুঁশিয়ারি দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)।

    দু দিনের সফরে জম্মু-কাশ্মীরে গিয়েছেন রাজনাথ। এদিন যোগ দিয়েছিলেন হরি সিং নিবাস প্যালেসে মহারাজা গুলাব সিংয়ের রাজপদে অভিষিক্ত হওয়ার দুশো বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে। সেখানেই বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পাশাপাশি নাম না করে হুঁশিয়ারি দেন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানকেও।

    আরও পড়ুন : জম্মু ও কাশ্মীরের কুপওয়ারায় সেনা এনকাউন্টারে খতম দুই লস্কর জঙ্গি

    নয়ের দশক থেকে বারবার রক্তাক্ত হয়েছে ভূস্বর্গ। বেছে বেছে ভিটেমাটি ছাড়া করা হয়েছে কাশ্মীরি হিন্দু পণ্ডিতদের। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পরেই কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে প্রতিহত করতে মাঠে নামেন তিনি। জম্মু-কাশ্মীর থেকে তুলে নেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। ভেঙে দেওয়া হয় বিধানসভা। সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচন করতে উদ্যোগী হয়েছে মোদি সরকার। শেষ হয়েছে ডিলিমিটেশনের কাজ। দ্রুত শুরু হয়ে যাবে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজও।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন নিয়ে পাকিস্তানের ‘প্রহসনমূলক’ প্রস্তাব খারিজ ভারতের

    শান্তির ভূস্বর্গে সম্প্রতি শুরু হয়েছে টার্গেট কিংলিং। বেছে বেছে একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের লোকজনকে খুন করা হচ্ছে নৃশংসভাবে। এদিন সেই প্রসঙ্গ টেনে রাজনাথ বলেন, জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে জোর করে তাড়ানো হলে তা মেনে নেব না। তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীর অভিবাসনের কষ্ট পেয়েছে। কোনও পরিস্থিতিতেই আর তা হতে দেব না। আর কোনও সম্প্রদায়কে জম্মু-কাশ্মীরের কোনও অংশ থেকে তাড়ানো হলে, তা মেনে নেব না।

    তিনি বলেন, সম্প্রতি উপত্যকায় ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা চলছে। ভাদরবা এলাকায় যা ঘটে গিয়েছে, তা জম্মু-কাশ্মীরের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পরিপন্থী। প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, সত্তর বছর ধরে যন্ত্রণাবিদ্ধ হয়েছে কাশ্মীর। রোগমুক্তি ঘটেছে। এখন যে জম্মু-কাশ্মীর দেখছেন, তা নতুন। আত্মনির্ভর। নবকলেবরের এই জম্মু-কাশ্মীর কেবল ভারত নয়, গোটা এশিয়া মহাদেশেই একটি ঈর্ষনীয় মডেল।

    এদিন নাম না করে পাকিস্তানকেও নিশানা করেছেন রাজনাথ। বলেন, আমাদের এক প্রতিবেশী দেশ জম্মু-কাশ্মীরে ঘৃণার বীজ বপন করে চলেছে। ১৯৪৭-৪৮ সালের কাবাইলি হামলা থেকে সম্প্রতি শুরু হওয়া টার্গেট কিলিংয়ের ষড়যন্ত্র করে চলেছে তারা।

     

  • Pakistan FATF Grey List: এখনই ধূসর তালিকামুক্ত হচ্ছে না পাকিস্তান, জানাল এফএটিএফ 

    Pakistan FATF Grey List: এখনই ধূসর তালিকামুক্ত হচ্ছে না পাকিস্তান, জানাল এফএটিএফ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর (Terror Funding) অভিযোগ উঠেছে বারংবার। তার পরেও পাকিস্তানের (Pakistan) মাথা থেকে সরেনি ‘সন্ত্রাসবাদের আঁতুড় ঘরে’র তকমা। নিজেকে শুধরে নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের ওপর একাধিক শর্ত আরোপ করেছিল ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স বা এফএটিএফ (FATF)। পাকিস্তানকে তারা রেখে দিয়েছিল ধূসর তালিকায়। এই তালিকা থেকে এখনই সরানো হচ্ছে না পাকিস্তানের নাম। শর্ত পূরণ হয়েছে কিনা, তা দেখেই ব্যবস্থা নেবে এফএটিএফ।

    আরও পড়ুন : ভারতকে বন্ধু হিসেবে চায় পাকিস্তান! বেনজির-পুত্রর মন্তব্যে বরফ গলার ইঙ্গিত?

    এফএটিএফের প্রতিনিধি দলে রয়েছেন ২০৬ জন। এর মধ্যে রয়েছেন আইএমএফ, রাষ্ট্রসংঘ, বিশ্বব্যাংক সহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা। এফএএফটির প্রেসিডেন্ট মার্কাস প্লেয়ারের নেতৃত্বে সম্প্রতি বসেছিল পূর্ণাঙ্গ অধিবেশন। এই অধিবেশনেই অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে আলোচনা হয় পাকিস্তান নিয়েও। ঠিক হয়, পাকিস্তান যথাযথভাবে সব শর্ত মেনেছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে সে দেশে যাবে এফএটিএফের প্রতিনিধি দল। শর্তপূরণ করলে তবেই অক্টোবরের দিকে ধূসর তালিকা থেকে সরানো হতে পারে শেহবাজ শরিফের (Shehbaz Sharif) দেশের নাম। মার্কাস বলেন, পাকিস্তানকে এখনই ধূসর তালিকা থেকে সরানো হচ্ছে না। শর্ত পূরণে যথাযথ পদক্ষেপ করা হয়েছে কিনা, তা দেখেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন : “তিন টুকরো হয়ে যাবে পাকিস্তান!” কেন এমন কথা বললেন ইমরান?

    জন্মলগ্ন থেকেই নানা কারণে সন্ত্রাসবাদে মদতদাতা বিভিন্ন দেশের তালিকায় ঢুকে গিয়েছে পাকিস্তানের নাম। বিশ্বের একাধিক কুখ্যাত জঙ্গির নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়েছে শেহবাজের দেশ। ভিন দেশেও যে সব জঙ্গির ঠাঁই হয়েছে, পাকিস্তান তাদেরও নিয়মিত অর্থ জুগিয়ে চলেছে বলে অভিযোগ। ইসলামবাদ জঙ্গিদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে বিশ্ব দরবারে একাধিকবার সরব হয়েছে ভারত (India)। তার পরেও ইসলামাবাদ সন্ত্রাসবাদে অর্থ সাহায্য বন্ধ করেনি বলে অভিযোগ।

    এফএটিএফ কোনও দেশকে কালো তালিকাভুক্ত করার আগে দুটি পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে যায়। একটি হল ‘ধূসর তালিকা’, অন্যটি ‘আরও বেশি ধূসর’। এই দুই তালিকাভুক্ত করে কোনও দেশকে দুবার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। তার পরেও কাজ না হলে ওই দেশকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। অনেক আগেই এফএটিএফের তরফে ইসলামবাদকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছিল, শর্ত ঠিক মতো পালন না করলে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে। গত চার বছর ধরে এফটিএফের ধূসর তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান। শেষমেশ ঘটতে চলেছে ‘শাপমুক্তি’! তবে এখনই নয়।

     

  • Tarun Majumdar Hospitalized: অসুস্থ তরুণ মজুমদার, পিজির আইসিউতে চলছে চিকিৎসা

    Tarun Majumdar Hospitalized: অসুস্থ তরুণ মজুমদার, পিজির আইসিউতে চলছে চিকিৎসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসুস্থ বর্ষীয়ান চিত্রপরিচালক (Film Director) তরুণ মজুমদার (Tarun Majumdar)। একাধিক শারীরিক সমস্যা নিয়ে এসএসকেএম হাসপাতালে (SSKM Hospital) ভর্তি রয়েছেন তিনি। আইসিইউতে (ICU) চিকিৎসা চলছে তাঁর। কোভিড টেস্ট করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। রিপোর্ট এখনও চিকিৎসকের হাতে এসে পৌঁছয়নি। হাসপাতাল সূত্রে খবর, কিডনি এবং শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে পরিচালকের। 

    তরুণ মজুমদারের কিডনির সমস্যা নতুন নয়। ২০০০ সাল থেকে এই রোগে ভুগছেন তিনি। এছাড়াও রয়েছে ফুসফুসের সমস্যা ও ডায়াবেটিস। চেস্ট মেডিসিন চিকিৎসক সোমনাথ কুণ্ডু এবং মেডিসিন বিশেষজ্ঞ সৌমিত্র ঘোষের নেতৃত্বে পাঁচজন চিকিৎসকের একটি দল সারাক্ষণ পরিচালকের শারীরিক অবস্থার ওপর নজর রেখেছেন। ক্যাথিটার দিয়ে তাঁকে প্রস্রাব করানো হচ্ছে বলে খবর। শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকায় বর্ষীয়ান পরিচালকের করোনা পরীক্ষা করানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবারই তার রিপোর্ট আসার কথা।

    আরও পড়ুন: কিশোর কুমারের চারটি বিয়ে! এই বিষয়ে কী বললেন তাঁর পুত্র অমিত কুমার  
     
    পরাধীন ভারতবর্ষে জন্ম হয় এই কিংবদন্তি পরিচালকের। বাবা বীরেন্দ্রনাথ মজুমদার ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী। রসায়নের ছাত্র হলেও সিনেমা তৈরির নেশায় তিনি বিনোদন জগতে পা রাখেন। শচীন মুখোপাধ্যায় এবং দিলীপ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে মিলে ‘যাত্রিক’ নামে একটি দল তৈরি করে সিনেমা পরিচালনার কাজ শুরু করেন তিনি। এই তিন পরিচালকের তৈরি প্রথম সিনেমা ‘চাওয়া পাওয়া’। এই সিনেমায় অভিনয় করেন সর্বকালীন সেরা জুটি উত্তম কুমার-সুচিত্রা সেন।  এই ত্রয়ীর পরের ছবি‘কাঁচের স্বর্গ’। জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিল ছবিটি।

    আরও পড়ুন: দিলীপ কুমারের স্মৃতিতে কান্নায় ভেঙে পড়লেন সায়রা বানু    
      
    ১৯৬৫ সালে ‘যাত্রিক’ থেকে বেরিয়ে এসে একা ছবি বানানো শুরু করেন তরুণ মজুমদার। সে বছর ‘আলোর পিপাসা’ এবং ‘একটুকু ভালবাসা’ নামের দুটি সিনেমা তৈরি করেন তিনি। তারপর থেকে একের পর এক সিনেমা উপহার দিয়েছেন এই পরিচালক। সেই তালিকায় রয়েছে ‘বালিকা বধূ’, ‘কুহেলি’, ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’, ‘ফুলেশ্বরী’, ‘দাদার কীর্তি’,  ‘আপন আমার আপন’, ‘গণদেবতা’, ‘চাঁদের বাড়ি’, ‘ভালবাসা ভালবাসা’, ‘আলো’- র মতো সব জনপ্রিয় বাংলা সিনেমা। নিজের দীর্ঘ কেরিয়ারে একাধিক জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন তরুণ মজুমদার। 

    তাঁর সংগ্রহে রয়েছে চারটি জাতীয় পুরস্কার, সাতটি বিএফজেএ সম্মান, পাঁচটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং একটি আনন্দলোক পুরস্কার। ১৯৯০ সালে তাঁকে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করা হয়। ২০১৮ সালে মুক্তি পায় তরুণ মজুমদার পরিচালিত শেষ ছবি ‘ভালোবাসার বাড়ি’। ছবিতে অভিনয় করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত ও প্রতীক সেন।  

     

  • Chinese shell companies: ভুয়ো চিনা সংস্থাকে সাহায্য! কেন্দ্রের নজরে দেশের ৪০০ সিএ এবং সিএস

    Chinese shell companies: ভুয়ো চিনা সংস্থাকে সাহায্য! কেন্দ্রের নজরে দেশের ৪০০ সিএ এবং সিএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোপনে চিনকে (China) সাহায্যের অভিযোগ উঠল দেশের বহু চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট সংস্থার (CA Firm) বিরুদ্ধে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ম লঙ্ঘন করে দেশের বড় বড় শহরগুলিতে ভুয়ো চিনা সংস্থা গড়ে তুলতে এই সংস্থাগুলি সাহায্য করেছে বলে সন্দেহ কেন্দ্রের। জানা গিয়েছে, এই অভিযোগে ৪০০ জন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট (CA) এবং সংস্থার সচিবদের (CS) বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সুপারিশ করেছে কেন্দ্র।      

    ২০২০ এর গালওয়ানে (Galwan Clash) যখন চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মির (PLA) হাতে ভারতের ২০ জন সেনা নিহত হন তারপর থেকেই চিনের প্রতি কঠোর হওয়া শুরু করেছে ভারত। এরপরেই চিনের একাধিক সংস্থার ওপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করে কেন্দ্র। ব্যান হয় একাধিক অ্যাপও। এরপর থেকে বার বারই দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সম্পর্কের অবনতির ছবি সামনে উঠে এসেছে।

    আরও পড়ুন: শীর্ষ লস্কর নেতা মাক্কিকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণায় বাধা চিনের   

    ভারতের নয়া নীতি লাগু হওয়ার পর থেকেই গত দুবছরে চিনা সংস্থার থেকে কোনও প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (FDI) গ্রহণ করেনি ভারত সরকার। ডিপার্টমেন্ট ফর প্রমোশন অফ ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড ইন্টারনাল ট্রেড (DPIIT) অনুসারে, ২০২০ সালের এপ্রিল-জুন মাসে চিন থেকে এফডিআই আসে ১৫ হাজার ৪২২ কোটি মার্কিন ডলার। এবার তা কমে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৬২২ কোটি ডলারে।”

    আরও পড়ুন: ২ বছর পর ভারতীয়দের জন্য কোভিড ভিসা নিষেধাজ্ঞা তুলল চিন     

    কেন্দ্রের এক সরকারি আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছন যে এই চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট ও সচিবদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছে কেন্দ্র। বিধি লঙ্ঘন করে দেশের প্রধান শহরগুলিতে প্রচুর পরিমাণে চিনা মালিকাধীন বেনামী সংস্থাকে দেশীয় সংস্থার তালিকায় অন্তর্ভুক্তও করা হয়েছে। কারচুপিতে চিনা সংস্থাগুলিকে সাহায্য করেছে এই অভিযুক্ত চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট সংস্থাগুলি। দেশের সরকারকে ভুল তথ্য দিয়েছে তারা। কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক (MCA) গত দুমাসে তদন্ত সংস্থার কাছ থেকে খবর পাওয়ার পরই এই সিদ্ধান্তে এসেছে। 

     

  • Tax-saving FDs: ট্যাক্স-সেভিং স্থায়ী আমানতে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে কোন ব্যাংক? 

    Tax-saving FDs: ট্যাক্স-সেভিং স্থায়ী আমানতে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে কোন ব্যাংক? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবীণ নাগরিকেরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ঝুঁকিবিহীন জায়গাতেই নিজেদের শেষ সঞ্চয়টুকু রাখতে পছন্দ করেন। মিউচুয়াল ফান্ড বা শেয়ার মার্কেটের মতো ঝুঁকিপূর্ণ আর্থিক বিকল্পগুলিতে টাকা রাখতে নারাজ। তাঁদের পছন্দের বিকল্পগুলির মধ্যে একটি হল স্থায়ী আমানত (FDs)। কারণ স্থায়ী আমানত কোনও আর্থিক ঝুঁকি ছাড়াই নিশ্চিত রিটার্ন দেয়। এছাড়া আরবিআই রেপো রেট বাড়ানোর ফলে স্থায়ী আমানতে সুদের হার বাড়িয়েছে ব্যাংকগুলি। তাই স্থায়ী আমানতে টাকা রাখলেই নিশ্চিত লাভ। দেশের এই প্রবীণ নাগরিকদের অন্যতম দুশ্চিন্তা বছর শেষের কর৷ ট্যাক্স-সেভিং স্থায়ী আমানত (Tax-saving FDs)আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে একটি আর্থিক বিকল্প, যা কর বাঁচানোর জন্য বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভীষণ লাভজনক। ট্যাক্স সেভিং স্কিমে টাকা জমা রাখার ন্যূনতম মেয়াদ হল পাঁচ বছর।   

    স্থায়ী আমানতে টাকা জমা রাখার ক্ষেত্রে প্রবীণ নাগরিকদের বেশি হারে সুদ দেওয়া হয়। ট্যাক্স-সেভিং স্থায়ী আমানতে বেশি সুদ দেওয়ার পাশাপাশি প্রবীণ নাগরিকদের কর বাঁচাতেও সাহায্য করে। আয়কর আইনের ধারা ৮০সি অনুযায়ী ট্যাক্স-সেভিং এফডি-তে টাকা জমা রাখার জন্য ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হয়। ট্যাক্স-সেভিং এফডির মেয়াদ হয় ৫ থেকে ১০ বছর। এই সময়ের আগে টাকা তুলতে পারবেন না উপভোক্তারা। 

    আরও পড়ুন: দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?
     
    যে ব্যাংকে সেভিংস অ্যাকাউন্ট রয়েছে, সেই ব্যাংকেই এফডি অ্যাকাউন্ট খোলার পরামর্শ দেওয়া হয়। অন্য কোথাও সুদের হার বেশি থাকলে এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা থাকলে সেখানেও খোলা যেতে পারে এফডি অ্যাকাউন্ট। ট্যাক্স-সেভিং এফডি-র মেয়াদপূর্তির পর সেই টাকা সেভিংস অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরিত হয়। 

    এই মুহূর্তে তিনটি রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংক ট্যাক্স-সেভিং এফডিতে প্রবীণ নাগরিকদের সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে। এই তিন ব্যাংকে সুদের হার ৬.৮-৭.১%। জেনে নিন কোন কোন ব্যাংক। 

    আরও পড়ুন: অবসরের পর কর কমাবেন কীভাবে?

    ডিসিবি ব্যাংক: প্রবীণ নাগরিকদের ট্যাক্স-সেভিং স্থায়ী আমানতে এই ব্যাংকে সুদের হার ৭.১%। ১ হাজার টাকা থেকে দেড় লক্ষ টাকা অবধি একটি অ্যাকাউন্টে রাখা যাবে। লক-ইন পিরিয়ড পাঁচ বছরের। এছাড়া সাধারণ নাগরিকরা ৬.৬% হারে স্থায়ী আমানতে সুদ পাবেন। এই ব্যাংক স্থায়ী আমানতের ক্ষেত্রে অটো রিন্যুয়ালের সুবিধা দেয় না এবং স্থায়ী আমানত থেকে কোনও ঋণ নেওয়া যাবে না। ২১ মে থেকে লাগু হয়েছে এই সুদের হার। 

    ইয়েস ব্যাংক: এই ব্যাংক স্থায়ী আমানতে প্রবীণ নাগরিকদের ৭% সুদ দেয় এবং বাকিদের ৬.২৫% সুদ দেয়। একইভাবে ১ হাজার টাকা থেকে দেড় লক্ষ টাকা অবধি একটি অ্যাকাউন্টে রাখা যাবে। লক-ইন পিরিয়ড পাঁচ বছরের। ইন্টারনেট, ফোন ব্যাংকিং- এর মাধ্যমেও স্থায়ী আমানতের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। মেয়াদ শেষ হলে সেই টাকা আবার বিনিয়োগ করা যেতে পারে। ৬ জুন থেকে লাগু হয়েছে এই সুদের হার। 

    আরবিএল ব্যাংক: প্রবীণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে স্থায়ী আমানতে এই ব্যাংকে সুদের হার ৬.৮% এবং অন্যান্যদের ৬.৩%। ৮ জুন থেকে লাগু হয়েছে এই সুদের হার। একশো টাকা থেকে দেড় লক্ষ টাকা অবধি একটি অ্যাকাউন্টে রাখা যাবে। লক-ইন পিরিয়ড পাঁচ বছরের। একজন নমিনি রাখা যাবে। 

     

     

     

  • Dinosaur Fossil: ৯৮ মিলিয়ন বছর পুরনো ডাইনোসরের জীবাশ্মের  সন্ধান পাওয়া গেল সাহারায়

    Dinosaur Fossil: ৯৮ মিলিয়ন বছর পুরনো ডাইনোসরের জীবাশ্মের সন্ধান পাওয়া গেল সাহারায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাইনোসর বিশ্বের বিলুপ্ত প্রাণী। কিন্তু ডাইনোসরকে নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। এরইমধ্যে এক আশ্চর্যকর তথ্য ঘোষণা করলেন ইজিপসিয়ান-আমেরিকার গবেষকদের দল। তাঁরা জানান, গত বুধবার, ইজিপ্টের (Egypt) সাহারা মরুভূমির (Sahara Desert) বাহারিয়া নামক জায়গা থেকে ৯৮ মিলিয়ন পুরনো নতুন প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম উদ্ধার করা হয়েছে। এই বাহারিয়া ফরমেশন জায়গাটি জীবাশ্মের জন্য বিখ্যাত ও এখানে এর আগেও বিভিন্ন প্রজাতির জীবজন্তুর জীবাশ্ম উদ্ধার করা হয়েছে। এবারে এখানে খননকার্য চালিয়ে এই নতুন প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম উদ্ধার করেছেন। যদিও এই প্রজাতির নামকরণ এখনও করা হয়নি, তবে এটি থেরোপডস প্রজাতির আবেলিসৌরিদ (abelisaurid) গোষ্ঠীর অন্তর্গত এবং যেই পাথরে এই জীবাশ্মটি পাওয়া গিয়েছে সেটি ক্রিটেশিয়াস (Cretaceous) যুগের।

    আরও পড়ুন: গ্রহাণুর আঘাতেই কি বিলুপ্ত হয়েছে ডায়নোসর? নিদর্শন মিলল ফসিল সাইটে

    এই গবেষনার লিডার জানিয়েছেন যে, এই আবিষ্কারের একটি আশ্চর্যকর তথ্য হল যে, এই জায়গাতেই একসঙ্গে অনেক মাংসাশী ডাইনোসর একই সময়ে বসবাস করতে সক্ষম ছিলেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, মধ্য ক্রিটেশিয়াস যুগে এই বাহারিয়া মরুদ্যানটি (Bahariya Oasis) পৃথিবীর অন্যতম ভয়ঙ্কর জায়গা ছিল। একই সময়ে একসঙ্গে অনেক বিশালাকৃতির ডাইনোসর কিভাবে বসবাস করতে পারত, সেটিই একটি বিস্ময়কর ব্যাপার। যদিও ধারণা করা হয়েছে, তাদের শিকার হয়ত বিভিন্ন ধরণের ছিল বলেই তারা একসঙ্গে বসবাস করতে পারত। গবেষকরা জানিয়েছেন, বাহারিয়াতে এটিই শুধুমাত্র উদ্ধার করা হয়নি, এর আগেও এই জায়গা থেকে অনেক জীবাশ্ম উদ্ধার করা হয়েছে।

    এই নতুন প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম থেকে বোঝা যায়, এটির দৈর্ঘ প্রায় ৬মিটার। এর মুখ বুলডগের মুখের ন্যায় ও এর ছোট আকৃতির দাঁত ও  ছোট হাত ছিল। এই আবেলিসৌরিদ গোষ্ঠীর জীবাশ্ম উদ্ধারের পর জানা যায়, এই জায়গায় একসময়ে এর চেয়েও বড় আকৃতির ডাইনোসর ঘুরে বেড়াত। ২০২২ সালেও এত বছর পুরনো ডাইনোসরের জীবাশ্ম পাওয়ার পর মানুষের কৌতূহল আরও বেড়ে গিয়েছে এবং ভবিষ্যতে আর কী কী উদ্ধার করা হবে তা নিয়েই বিশেষ আগ্রহী হয়ে পড়েছে মানুষ।

    আরও পড়ুন: বিলুপ্তির ৭০ বছর পর ফের ভারতে আসতে চলেছে চিতা?

     

  • CBI Quizzes Rujira Banerjee: কয়লাকাণ্ডে রুজিরাকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের, করা হল কোন প্রশ্ন?

    CBI Quizzes Rujira Banerjee: কয়লাকাণ্ডে রুজিরাকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের, করা হল কোন প্রশ্ন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার কাণ্ডে (Coal Smuggling Scam) এবার তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Rujira Banerjee) জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের (CBI)। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ অভিষেকের কলকাতার বাড়ি শান্তিনিকেতনে হাজির হন কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। এদিন সিবিআইয়ের চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল যান রুজিরা বাড়িতে। এই চারজনের মধ্যে দুজন মহিলা। এদিকে, এদিনই প্রচারের কাজে ত্রিপুরা গিয়েছেন অভিষেক।  

    কয়লা, গরুপাচার, এসএসসি দুর্নীতির তদন্তরত অফিসারকে কেন সরিয়ে দিল সিবিআই?

    সিবিআই সূত্রে খবর, এদিন রুজিরাকে বেশ কয়েকটি প্রশ্ন করা হয়। তার মধ্যে ছিল কয়লা পাচারের টাকা কোন কোন ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে গিয়েছিল? কোন কোন প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা এসেছিল? কারা লাভবান হয়েছেন?

    সম্প্রতি অভিষেক ও রুজিরাকে চিঠি দিয়েছিল সিবিআই। ওই চিঠিতে গোয়েন্দারা জানতে চান, তাঁরা কবে সিবিআইয়ের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন? সেই চিঠির উত্তর পেয়েই এদিন সটান শান্তিনিকেতনে হাজির হয় সিবিআই।

    সিবিআইয়ের এদিনের জেরার আগে দিল্লিতে ইডি-র জেরার মুখে পড়েছিলেন অভিষেক। সেবার তাঁকে মূলত কয়লা পাচারকাণ্ডের টাকাপয়সার বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়।

    আরও পড়ুন : এবার কয়লা পাচারকাণ্ডে তৃণমূল বিধায়ক সওকত মোল্লাকে তলব সিবিআইয়ের

    কয়লাপাচার কাণ্ডে জেরা করতে অভিষেক ও তাঁর স্ত্রীকে দিল্লিতে তলব করেছিল সিবিআই।এর পরেই দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। তিনি জানিয়েছিলেন, করোনা পরিস্থিতিতে সন্তানদের ছেড়ে দিল্লিতে গিয়ে সিবিআইয়ের মুখোমুখি হওয়া সম্ভব নয় রুজিরার পক্ষে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের সেই আর্জি খারিজ করে দেওয়া হয়। এর পর সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দেয়, অভিষেক ও তাঁর স্ত্রীকে জেরা করা হোক কলকাতায়। সেই মতো এদিন তাঁর বাড়িতে হাজির হয় সিবিআই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিবিআই কর্তা বলেন, মামলার বিষয়ে আমরা কিছু নতুন তথ্য পেয়েছি। তার জন্য ফের রুজিরার বক্তব্য রেকর্ড করার প্রয়োজন রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, কয়লা পাচারকাণ্ডে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার জিজ্ঞাসাবাদ করা হল রুজিরাকে। এর আগে চলতি বছরের মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার মুখোমুখি হয়েছিলেন অভিষেক-পত্নী।

     

     

  • Rajya Sabha Polls Update: রাজ্যসভা নির্বাচনে ১৬-র মধ্যে ৮ আসনে জয়ী বিজেপি

    Rajya Sabha Polls Update: রাজ্যসভা নির্বাচনে ১৬-র মধ্যে ৮ আসনে জয়ী বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভার (Rajya Sabha) ১৬টি আসনের মধ্যে বিজেপির (BJP) দখলে এল ৮। বাকি ৭টি আসনের রাশ গিয়েছে কংগ্রেস (Congress)-এনসিপি (NCP)-শিবসেনা (Shivsena) জোটের দখলে। বিজেপি সমর্থিত নির্দল প্রার্থী জয়ী হয়েছেন একটি আসনে।

    ১৫টি রাজ্য মিলিয়ে রাজ্যসভার মোট ৫৭টি আসনে ভোট হওয়ার কথা ছিল ১০ জুন। ৪১ জন প্রার্থী আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়ে যাওয়ায় এদিন ভোট হয়েছে ১৬টি আসনে। নির্বাচনে মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, কর্নাটক ও রাজস্থান চার রাজ্যে নিয়োগ করা হয়েছে বিশেষ পর্যবেক্ষক। পুরো ভোটপর্ব ভিডিওগ্রাফি করা হয়েছে। চার রাজ্যের ১৬টি আসনে ভোট হলেও, জোর লড়াই হয়েছে মূলত রাজস্থান ও মহারাষ্ট্রে।

    আরও পড়ুন : টানটান উত্তেজনায় শেষ রাজ্যসভা নির্বাচন, হল ক্রস ভোটিংও

    এদিন ক্রসভোটিংয়ের সম্ভাবনা ছিল। হয়েছেও তাই। কর্নাটকে জনতা দল সেকুলারের (JDS) দুই বিধায়ক ভোট দিয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থীকে। ভোটপর্ব শুরু হয়েছিল সকাল ৯টায়। শেষ বিকেল ৪টায়। বিকেল পাঁচটায় শুরু হয় গণনা। ফল প্রকাশ হতেই দেখা যায়, ১৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন ৮টি আসনে। বাকি ৭টিতে কংগ্রেস। বিজেপি সমর্থিত এক নির্দল প্রার্থীও জয়ী হয়েছেন।

    যে ১৬টি আসনে ভোট হয়েছে, তার মধ্যে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) আসন সংখ্যা ৬। রাজস্থান ও কর্নাটকে ৪টি করে আসন। আর দুটি আসন হরিয়ানায় (Haryana)। গণনা শেষ হয় মধ্য রাতে। তখনই জানা যায়, মহারাষ্ট্রের তিনটি আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। কংগ্রেস-এনসিপি-শিবসেনা জোট জয়ী হয়েছে একটি আসনে। হরিয়ানায় বিজেপি জিতেছে একটি আসন। আর বিজেপি সমর্থিত নির্দল প্রার্থী জয়ী হয়েছেন একটি আসনে।

    আরও পড়ুন : রাজ্যসভা নির্বাচনে প্রথম ১৬ জনের তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা পেলেন জায়গা?

    রাজস্থানের (Rajasthan) কুর্সিতে রয়েছে কংগ্রেস। সেখানে তিনটি আসনে জয়ী হয়েছে সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) দল। একটি আসনে জয়ী হয়েছেন পদ্ম-প্রার্থী। কর্নাটকে (Karnataka) রাজ্যসভার তিনটি আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। আর কংগ্রেস পেয়েছে একটি আসন।

    আগামী মাসেই রয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Polls)। তাই রাজ্যসভার এই নির্বাচন শাসক এবং বিরোধী দু পক্ষের কাছেই ছিল গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে রাজ্যসভায় স্বভাবতই শক্তি বাড়ল বিজেপির। শক্তি খোয়াল কংগ্রেস। প্রত্যাশিতভাবেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি!

     

  • Akasa Air: আজ থেকেই টিকিট বুকিং শুরু ভারতের নয়া বিমান সংস্থা ‘আকাশা এয়ার’-এর

    Akasa Air: আজ থেকেই টিকিট বুকিং শুরু ভারতের নয়া বিমান সংস্থা ‘আকাশা এয়ার’-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে বহু প্রতীক্ষিত আকাশা এয়ার (Akasa Air) বিমান সংস্থার পরিষেবা। আর কয়েকদিনের মধ্যেই শুরু হবে আকাশা এয়ারের উড়ান। স্বাধীনতা দিবসের ঠিক এক সপ্তাহ আগে অর্থাৎ ৭ অগাস্ট থেকে উড়ান নিতে চলেছে আকাশা বিমান সংস্থার বিমান। আজ থেকে অর্থাৎ ২২ জুলাই থেকেই এই এয়ারলাইন্সের টিকিট বুকিং শুরু হয়েছে। বর্তমানে আহমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, মুম্বই ও কোচির মধ্যে চলা বিমানের জন্যই টিকিট বুকিং করতে পারবে যাত্রীরা। 

    রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা (Rakesh Jhunjhunwala) সমর্থিত বিমান সংস্থাটি আগেই আকাশা এয়ার সংস্থার পরিষেবা শুরু করার জন্যে DGCA-এর থেকে সার্টিফিকেট পেয়ে গিয়েছে আকাশা এয়ারলাইন। এবারে শুধু এর পরিষেবা শুরু হওয়ার পালা। জানা গিয়েছে, ৭ অগাস্টে প্রথম বিমানটি মুম্বই-আহমেদাবাদ রুটে চলবে। অন্যদিকে, বেঙ্গালুরু-কোচি রুটে বিমান চলা শুরু হবে ১৩ অগাস্ট থেকে। কোম্পানির তরফে শুক্রবার জানানো হয়েছে, ২৮ টি বিমানের জন্য টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফের বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, পাকিস্তানের মাটিতে জরুরি অবতরণ ইন্ডিগোর বিমানের

    খবরসূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার ছাড়া প্রতিদিনই মুম্বই ও আহমেদাবাদের মধ্যে বিমান চলাচল হবে। ১০টা ৫ মিনিটে যাতায়াতকারী মুম্বই থেকে আহমেদাবাদের বিমানের টিকিটের মূল্য ৪৩১৪ টাকা। আমেদাবাদ থেকে মুম্বই যাওয়ার টিকিটের দাম ৩৯০৬ টাকা। আবার যেগুলো দুপুরের দিকে মুম্বই থেকে আহমেদাবাদগামী বিমান, সেগুলোর টিকিটের দাম বেশি। একইভাবে কোচি ও বেঙ্গালুরুর মধ্যে চলা বিমানের টিকিটের দাম ৩৪৮৩ থেকে শুরু হচ্ছে।

    জানা গিয়েছে এই বিমান সংস্থার প্রতিটি রুটেই বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স (Boeing 737 MAX) বিমান চলবে। আকাশার বিমানের টিকিট বুকিং বিভিন্ন মোবাইল অ্যাপ, আকাশার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট  www.akasaair.com, ট্র্যাভেল এজেন্টদের থেকেও করতে পারবেন। এছাড়াও ক্যাফে আকাশা (Café Akasa) নামে অন বোর্ড খাবারের জন্য ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: করাচিতে জরুরি অবতরণ, কী হল দুবাইগামী স্পাইসজেটের বিমানে? 

  • CBSE Results 2022: দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল সিবিএসই, পাশের হার ৯২.৭১% 

    CBSE Results 2022: দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল সিবিএসই, পাশের হার ৯২.৭১% 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। অবশেষে দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল (CBSE Results 2022) প্রকাশ করল কেন্দ্রীয় বোর্ড সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (CBSE)। অন্যান্য বোর্ডগুলি ফল প্রকাশ করে দিলেও, দেরি করছিল সিবিএসই। এদিকে কলেজগুলিতে ভর্তিও শুরু হয়ে গিয়েছে। তাই এই নিয়ে পড়ুয়াদের এবং অভিভাবকদের চিন্তার শেষ ছিল না। সেই দুশ্চিন্তার অবসান হল আজ। 

    আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে স্নাতক স্তরে ভর্তির শেষ তারিখ চূড়ান্ত না করার আর্জি ইউজিসির 

    পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯২.৭১ শতাংশ। পাশের নিরিখে ছাত্রদের থেকে এগিয়ে আছেন ছাত্রীরা। মেয়েদের পাশের হার যেখানে ৯৪.৫৪ শতাংশ, সেখানে ছাত্রদের পাশের হার ৯১.২৫ শতাংশ। রূপান্তরকামী পরীক্ষার্থীদের ১০০ শতাংশই পাশ করেছেন।  এবছর ৩৩ হাজার ৪৩২ জন ৯৫ শতাংশের ওপরে নম্বর পেয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: জেইই মেইন সেশন ২ – এর অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশ করল এনটিএ, জানুন বিস্তারিত  

    cbse.gov.in এবং result.cbse.nic.in – এই লিঙ্কে রেজাল্ট দেখতে পারবেন সিবিএসই বোর্ডের পড়ুয়ারা। বোর্ডের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, দুটি ওয়েবসাইটে রোল নম্বর এবং স্কুলের নম্বর ব্যবহার করে রেজাল্ট ডাউনলোড করা যাবে। বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে, দুপুর ২টোর পরেই প্রকাশ করা হবে দশম শ্রেণির ফল। উমঙ্গ এবং ডিজিলকার অ্যাপে দল দেখা যাবে।   

    কেরলের তিরুঅনন্তপুরমে রেকর্ড সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী পাশ করেছেন। সেখানে পাশের হার ৯৮.৮৩%। তারপরেই রয়েছে বেঙ্গালুরু। সেখানে পাশের হার ৯৮.১৬%। চেন্নাই রয়েছে তৃতীয় স্থানে। পাশের হার ৯৭.৭৯%। দিল্লিতে পাশের হার ৯৬.২৯%। পাশের সংখ্যা সবচেয়ে কম উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে। সেখানে পাশের হার ৮৩.৭১%।

    [tw]


    [/tw]
      
    ১৫ জুন শেষ হয়েছে দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা। কোভিড অতিমারি ফের হানা দিতে পারে এই ভয়ে, শিক্ষাবর্ষকে দু’ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। প্রতিটি টার্মে ৫০ শতাংশ করে সিলেবাস সম্পূর্ণ করা হয়েছিল। তাই দুটি টার্মের আলাদা আলাদা ফল প্রকাশ করেছে সিবিএসই। প্রথম টার্মের ফল ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। এবার দুই টার্ম মিলিয়ে চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করল বোর্ড। 

     

LinkedIn
Share