Blog

  • Vande Bharat: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    Vande Bharat: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনে উৎসবের মরশুম। নবরাত্রির শুভ দিনেই আমেদাবাদ (Ahmedabad) থেকে মুম্বই (Mumbai) যাত্রা শুরু করতে পারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (New Vande Bharat Express)। সম্পূর্ণ ভারতে তৈরি এই আধুনিক ট্রেনটি গতির দিক থেকে বুলেট ট্রেনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে। টেস্ট রানের সময় একটি রেকর্ড তৈরি করেছে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এর গতি দেখে অনেকেই অবাক। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছিলেন যে, তৃতীয় এবং নতুন বন্দে ভারত ট্রেনটি পরীক্ষা চালানোর সময় মাত্র ৫২ সেকেন্ডে শূন্য থেকে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি অর্জন করেছে। এটি বুলেট ট্রেনের থেকেও বেশি। বুলেট ট্রেনের এই গতি পেতে ৫৪.৬ সেকেন্ড সময় লাগে।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক উদ্ভাবন সূচকে ৮১ থেকে ৪৬তম স্থানে ভারত, বিজ্ঞান সম্মেলনে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আমেদাবাদ থেকে মুম্বইয়ের ৪৯১ কিমি পথ অতিক্রম করতে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সময় লাগবে ছ’ঘণ্টা। রেল সূত্রে খবর, সকাল ৭-২৫ মিনিটে আমেদাবাদ থেকে ট্রেনটি ছাড়বে। মুম্বই পৌঁছবে দুপুর দেড়টায়। আবার ২-৪০ মিনিটে মুম্বই থেকে ট্রেনটি আমেদাবাদের উদ্দেশে রওনা হয়ে পৌঁছবে রাত ৯-০৫ মিনিটে। চেয়ার কার, এক্সিকিউটিভ চেয়ার কার মিলিয়ে মোট যাত্রী সংখ্যা ১১২৮। স্বয়ংক্রিয় মোটরের সাহায্যে চলে এই ট্রেন। ১৬ বগি বিশিষ্ট এই ট্রেনের পাঁচটি বগিতে মোটর বসানো হয়েছে। স্বয়ংক্রিয় মোটর ব্যবহারের ফলেই এর গতি অনেক বেশি। বন্দে ভারত-এর পুরো ট্রেনে লাগানো ২০ টি মোটর বুলেট ট্রেনের সামনে বসানো একটি ইঞ্জিনের থেকে বেশি কার্যকর বলে দাবি করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন : অক্টোবর থেকে বড়সড় পরিবর্তন আসছে জিএসটি নিয়মে, জেনে নিন

    ২০২৩-এর ১৫ অগস্টের আগে গোটা দেশে ৭৫টি বন্দে ভারত ট্রেন তৈরি করা হবে। তার পর সেগুলি দাপিয়ে বেড়াবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। গত মাসে চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে নতুন বন্দে ভারত ট্রেনগুলি পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি যে, নির্ধারিত সময়ের আগেই দুর্দান্ত মানের বন্দে ভারত ট্রেন তৈরি করেছে ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি। এটি দুনিয়ার অন্যতম সেরা ট্রেন হয়ে উঠতে চলেছে। এই ট্রেনের যাত্রীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা অপেক্ষা করে আছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Bengal Nursing Corruption: নার্সিংয়ে ভর্তি যেন ‘দুর্নীতির’ আঁতুড়ঘর, স্বনির্ভরতার স্বপ্ন অধরাই থাকছে তিথিদের

    Bengal Nursing Corruption: নার্সিংয়ে ভর্তি যেন ‘দুর্নীতির’ আঁতুড়ঘর, স্বনির্ভরতার স্বপ্ন অধরাই থাকছে তিথিদের

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল: দিনকয়েক আগেই এক বাঙালি নারীর ‘সাহসিকতা’ দেখে বিস্মিত হয়েছিলেন বঙ্গ সমাজ। এসএসসি দুর্নীতি মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় তখন ইডি হেফাজতে। নিয়মমাফিক জোকা ইএসআই হাসপাতালে তাঁর শারীরিক পরীক্ষা হচ্ছে। রুটিন মেনে পরীক্ষা করানোর পরে পার্থবাবু গাড়িতে উঠেছেন, তাঁকে লক্ষ্য করে একটি জুতো উড়ে আসে। এক মহিলা পার্থবাবুর দিকে জুতো ছুড়েছিলেন। বলেছিলেন, “এত টাকা ঘুষ খেয়েছে তাই জুতো মেরেছি। বেশ করেছি।” 

    ওই মহিলার স্বামী জানিয়ে ছিলেন, তাঁদের মেয়ে নার্সিংয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু ভর্তি হতে আট লাখ টাকা দরকার। অত টাকা দেওয়ার মতো ক্ষমতা নিম্নবিত্ত ওই পরিবারের নেই। তাই মেয়ের নার্সিং পড়া হয়নি। এদিকে টিভিতে দেখাচ্ছে শিক্ষা দফতরের নিয়োগ নিয়ে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি। সবকিছু মিলিয়েই নাকি ওই মহিলা এমনভাবে রাগের বহিঃপ্রকাশ দেখিয়েছিলেন। দিন কয়েক আগে চন্দ্রকোণার মেয়ে তিথি দলুই আত্মহত্যা করেছেন। কারণ, তিনি নার্সিংয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু পড়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় আর্থিক সঙ্গতি। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা করা স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডও কাজে আসেনি। লোন পাননি তিথি। তাঁর পরিবার জানান, তাই শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যার মতো চরম পথ বেছে নেন।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে ইডি-সিবিআই! জেলে যেতে পারেন? নেতাদের জন্য রইল শরীর ঠিক রাখার টোটকা 

    এই দুই ঘটনা কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা হয়। এ রাজ্যের একটি বড় অংশের নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়েরা নার্সিং পড়ে স্বনির্ভর হন। শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়। তামিলনাড়ু, কেরলের মতো দেশের একাধিক রাজ্যের মহিলাদের স্বনির্ভর হওয়ার রাস্তা নার্সিং। কিন্তু এ রাজ্যে নার্সিং পড়ার পথে এক বড় অন্তরায় হয়ে উঠেছে দুর্নীতি। নার্সিং পড়ার খরচ গত কয়েক বছরে মারাত্মক বেড়ে গিয়েছে। তবে, ভুক্তভোগীরা জানাচ্ছেন, শুধু কলেজ ফি বাড়েনি। কলেজ ভর্তি হতে নানান জায়গায় টাকা দিতে হচ্ছে। আর তাতেই নাজেহাল হচ্ছেন পড়ুয়ারা।

    স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, রাজ্যে নার্সের চাহিদা যথেষ্ট। স্টাফ নার্সের আসন কয়েক হাজার খালি রয়েছে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ভিত্তিই এই স্টাফ নার্স। রোগীকে দেখভালের সবচেয়ে বেশি দায়িত্ব এই স্টাফ নার্সের উপরেই থাকে। সেই চাহিদা পূরণ করতে প্রয়োজন প্রশিক্ষিত নার্স। অথচ গত কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ জায়গায় নার্সিং কলেজে ভর্তি নিয়ে একটা অস্বচ্ছ হিসাব চলছে।

    গত কয়েক বছরে রাজ্যে কয়েক হাজার নতুন বেসরকারি নার্সিং কলেজ গড়ে উঠেছে। সেগুলোতে ভর্তি করার জন্য এক লাগামহীন অর্থ চাহিদাও তৈরি হয়েছে। শুধু মাত্র কোর্স ফি বাবদ নার্সিং কলেজে টাকা দিতে হচ্ছে এমন নয়। অভিযোগ, প্রবেশিকা পরীক্ষার উত্তীর্ণ তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও নার্সিং কলেজে ভর্তির জন্য বিভিন্ন স্তরে টাকা দিতে হচ্ছে। শুধুমাত্র পড়া খরচ বাবদ লক্ষাধিক টাকা নয়। বিভিন্ন স্তরে টাকার জোগান দিতেই কয়েক লাখ টাকা চলে যাচ্ছে নার্সিং পড়ুয়াদের। আর এই সবটাই বেআইনিভাবেই নেওয়া হচ্ছে। টাকা না দিলে ভর্তি হতে পারবে না বলেই সাফ জানিয়ে দিচ্ছে সংশ্লিষ্ট মহল। কিন্তু কোথাও অভিযোগ জানানোর উপায় নেই। 

    আরও পড়ুন: রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচন ‘নির্মল’ হবে কিনা সংশয়ে চিকিৎসকরা

    স্বাস্থ্য ভবনের নার্সিং শাখায় কর্মরত কর্তাদের একাংশ জানাচ্ছেন, সবকিছুই হচ্ছে স্বাস্থ্য ভবনের অঙ্গুলি হেলনে। স্বাস্থ্য ভবন জানে না, এমন নয়। কিন্তু এই টাকার ভাগ অনেক দূর পর্যন্ত যায়। তাই সব জেনেও কোথাও কোনও হেলদোল নেই। শুধুমাত্র বেসরকারি নার্সিং কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রেই যে এত সমস্যা তা নয়। স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে খবর, ভর্তির তালিকা তৈরির সময় থেকেই একটা অস্বচ্ছতা দিন দিন স্পষ্ট হয়ে উঠছে। 

    স্বাস্থ্য ভবনের এক কর্তা জানান, নার্সিং রুল বুকের ন্যূনতম নিয়মও মেনে চলা হচ্ছে না। নার্সিংয়ের সবটাই এখন চলছে বেনিয়মে। তিনি জানান, যাঁরা সাব সেন্টারে পোষ্টেড সেই Health Assistant Female রা ৩ বছর ‘uninterrupted’ সার্ভিস করলে তাঁদের TR দিয়ে GNM করাবে বলে তথ্যপুস্তিকা প্রকাশ করে রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড এবং পরীক্ষা নেয়। পরীক্ষার পরে, যারা কৃতকার্য হয়, তারা কাউন্সেলিং করার জন্য নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে স্বাস্থ্য ভবনের Nursing ব্রাঞ্চের আধিকারিকদের পরীক্ষায় বসার জন্যে BMOH এর পারমিশন, Rank কার্ড, অ্যাডমিটসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট পাঠায়।

    প্রথম রাউন্ড কাউন্সেলিং শেষ করার পরও ডিপার্টমেন্টের কোনও হেলদোল ছিল না। TR লিস্ট বার করার, জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড সিট আপগ্রেডেশন সুবিধা পরীক্ষার্থীদের দেয় তাই সেই সার্ভিস ক্যান্ডিডেটরা দ্বিতীয় রাউন্ড কাউন্সেলিংয়ে বসে যাতে সেপ্টেম্বরের ৯ তারিখ পর্যন্ত TR এর জন্যে অপেক্ষা করা যায়। এদিকে কলেজ কর্তৃপক্ষ সব সার্ভিস পরীক্ষার্থীদের জানিয়েছে, স্বাস্থ্য ভবন থেকে বলে দেওয়া হয়েছে সার্ভিস ক্যান্ডিডেটদের ভর্তি না করতে করলেও ফ্রেশ ক্যান্ডিডেট হিসেবে ভর্তি করতে, এদিকে ফ্রেশ ক্যান্ডিডেট হিসেবে ভর্তি করলে সার্ভিস ব্রেক হয়ে যাবে হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট ফিমেলদের। ওই কর্তা বলেন, “West Bengal Nursing Personnel (Placement on Trainee Reserve) Rules, 2009, অর্ডার নম্বর. HF/O/GA(NG)/303/1N-26/09 অনুসারে HAF দের TR পাওয়ার কথা, কিন্তু ডিপার্টমেন্ট নিঃশ্চুপ। হয়তো এমন সময় TR বার করবে যখন কোন লাভ নেই আর। হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট ফিমেলদের সঙ্গে এই বিশ্বাসঘাতকতা করাটার কি খুব প্রয়োজন ছিল!”

    স্বাস্থ্য দফতরের একাংশের আশঙ্কা, এসএসসির মতো স্বাস্থ্য দফতর নিয়ে কখনো আদালতে তদন্তের নির্দেশ দিলে, তা শিক্ষা দফতরের দূর্নীতিকেও পিছনে ফেলে দেবে।

  • BJP Attacks Nitish: বিজেপি বিরোধী জোট সুযোগ সন্ধানীদের, নীতীশকে নিশানা গেরুয়া শিবিরের

    BJP Attacks Nitish: বিজেপি বিরোধী জোট সুযোগ সন্ধানীদের, নীতীশকে নিশানা গেরুয়া শিবিরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে উদ্যোগী হয়েছেন বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। তাকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি নেতৃত্ব। বুধবার গেরুয়া শিবিরের তরফে বিষয়টিকে সুযোগ সন্ধানীদের জোট (Opportunistic Alliance) বলে নিশানা করা হয়েছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ। তাই বিরোধীদের উদ্যোগ দানা বাঁধবে না বলেই মনে করে গেরুয়া শিবির।

    বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস এবং লালু প্রসাদ যাদবের আরজেডির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েন জেডিইউ সুপ্রিমো নীতীশ কুমার। তার পরেই তিনি উদ্যোগী হয়েছেন বিজেপি বিরোধী দলগুলিকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে। বিহারে গিয়ে নীতীশের সঙ্গে দেখা করেছেন কেসিআর। দিন কয়েক আগে দিল্লি এসে নীতীশ দেখা করেছেন বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে।

    নীতীশ যখন বিরোধী দলগুলিকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে চলেছেন, তখন বিহার ঘুরে এসে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, খরায় জর্জরিত বিহার। খুন জখমের ঘটনা সেখানে প্রতিদিনের ঘটনা। বিহারের কুর্সিতে নীতীশ রয়েছেন দীর্ঘ দিন। কখনও বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে, কখনও বা অন্য কোনও দলের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে। সেই তিনিই ৫ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে বিজেপি বিরোধী একাধিক রাজনৈতিক দলের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা সেরেছেন। নীতীশের দাবি, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বিজেপিকে যেনতেন প্রকারে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে।

    আরও পড়ুন : লক্ষ্য ২০২৪, মেগা বৈঠকে বিজেপি, কী আলোচনা হল জানেন?

    রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, উনি (নীতীশ) বিজেপি বিরোধী দলগুলিকে একজোট করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে দেশ এই সুযোগ সন্ধানী জোটকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। এবং এদের আর কেউ বিশ্বাস করবে না। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের পর দেশে স্থায়ী সরকার এসেছে। মোদির নেতৃত্বে আশা-আকাঙ্খা পূরণ হয়েছে জনতার। সমাজে উন্নয়নযজ্ঞ চলছে। তিনি বলেন, মোদি বিশ্বে ভারতের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে দেশকে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত করেছেন মোদি। প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ে নীতীশ সবার শেষে বলেও মন্তব্য করেন রবিশঙ্কর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • NFHS 5 Report: পুরুষের তুলনায় বাঙালি মহিলারা নিরাপদ যৌন সংসর্গে বেশি আগ্রহী, বলছে কেন্দ্রীয় রিপোর্ট

    NFHS 5 Report: পুরুষের তুলনায় বাঙালি মহিলারা নিরাপদ যৌন সংসর্গে বেশি আগ্রহী, বলছে কেন্দ্রীয় রিপোর্ট

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল: সচেতন ও সর্তক ভাবেই হোক যৌন সম্পর্ক। বাঙালি মহিলারা (Bengali Women) কিন্তু নিরাপদ যৌন সংসর্গে (Protective Sex) যেতেই অধিক আগ্রহী। বাঙালি পুরুষের (Bengali Men) তুলনায় মহিলারাই যৌন নিরাপত্তা (Safe Sex) নিয়ে অধিক সচেতন। অন্তত দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট সে রকম ইঙ্গিত দিচ্ছে।

    ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভিস ৫ ( NFHS 5 Report) রিপোর্ট অনুযায়ী, এইচআইভি (HIV) নিয়ে বাঙালি মহিলাদের মধ্যে সচেতনার হার ১৮.৫ শতাংশ। গ্রামীণ মহিলাদের সচেতনতা ১২.৩ শতাংশ আর শহুরে মহিলাদের মধ্যে এই হার ৩০.৮ শতাংশ। সেই তুলনায় পুরুষেরা অনেকটাই পিছিয়ে। এইচআইভি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের পুরুষদের সচেতনতার সার্বিক হার ১৫.৫ শতাংশ। শহুরে পুরুষদের এইচআইভি নিয়ে সচেতনতা ২১.৩ শতাংশ। গ্রামে সেই হার ১২.৮ শতাংশ। অর্থাৎ, পুরুষদের তুলনায় সচেতনায় এগিয়ে মহিলারা। 

    স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, এইচআইভি নিয়ে সচেতনা বলতে বোঝানো হয়েছে, এইচআইভি সংক্রমণ কীভাবে হয়, স্পর্শ, হাঁচি কিংবা এক শৌচাগার ব্যবহার থেকে নয়। বরং অসচেতন যৌন সম্পর্ক থেকেই এই রোগ সংক্রমিত হয়। তাছাড়া কন্ডোমের ব্যবহার এইচআইভি সংক্রমণ ঠেকাতে সাহায্য করে, এগুলো সম্পর্কে এ রাজ্যের মহিলারাই অধিক সচেতন। 

    আরও পড়ুন: রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচন ‘নির্মল’ হবে কিনা সংশয়ে চিকিৎসকরা

    এইচআইভিকে ‘নিঃশব্দ মহামারি’ বলেই ব্যাখ্যা করতে চান বিশেষজ্ঞরা। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিঃশব্দে দেশে শক্তিশালী হচ্ছে এই ‘মহামারি’। রাজ্যেও তার প্রকোপও বাড়ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের আরেক হিসাব অনুযায়ী, গোটা দেশের ৬ শতাংশ এইচআইভি রোগী পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) বাসিন্দা। প্রতি কয়েক হাজার মানুষ নতুন করে এইচআইভি রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। বাবা-মায়ের থেকে এই রোগ সন্তানদের মধ্যেও সংক্রমিত হচ্ছে। তাই এই রাজ্যে শিশুরাও এইচআইভি-তে আক্রান্ত হচ্ছে। যার জেরে জীবনভর তাদের এই রোগের যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়। দেহের প্রতিষেধক ক্ষমতা খুব কম থাকে। এইচআইভি আক্রান্তরা যে কোনও রোগে খুব সহজেই কাবু হয়ে যান।

    তবে, এ রাজ্যের চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, গর্ভাবস্থায় চিকিৎসা করলে অনেক সময়েই গর্ভস্থ শিশু এইচআইভি রোগ থেকে বাঁচানো যায়। ক্যালকাটা স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিন-র চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, দীর্ঘদিন ধরেই এইচআইভি চিকিৎসা চালানোর পাশপাশি এইচআইভি নিয়ে সচেতনতা ও চালানো হচ্ছে। এক চিকিৎসকের কথায়, “মায়েরা সচেতন হচ্ছেন। নিজেরাই সময় মতো এসে চিকিৎসা করান। পরবর্তী প্রজন্মকে এই রোগের হাত থেকে বাঁচাতে চান। এটা নিঃসন্দেহে একটা ইতিবাচক দিক।”

    আরও পড়ুন: শিক্ষক দিবসের দিন ‘যন্ত্রণা’ দিবস পালন করলেন বিক্ষোভরত হবু শিক্ষকরা

    স্বাস্থ্য দফতরের অধিকর্তার কথায়, স্কুল স্তর থেকেই এইচআইভি নিয়ে সচেতনতার কাজ হচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্টে দেখাচ্ছে, ১৫ বছরের ঊর্ধ্বের মেয়েরা যৌন নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন হচ্ছে। নিরাপদ যৌন সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল। তবে শুধু মেয়েরা সতর্ক হলেই চলবে না। ছেলেদেরও এই নিয়ে সচেতন হতে হবে, তবেই এই রোগের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করা যাবে। তবে, এ রাজ্যের ক্ষেত্রে একটা বড় সমস্যা হল পরিযায়ী শ্রমিক। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, মধ্য এশিয়া ও দক্ষিণ ভারতে এ রাজ্যের একটি বড় অংশের পুরুষেরা কাজ করতে যান। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, সেখানে নানান সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। সেখান থেকেই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। অনেক সময় কিন্তু বাইরে থেকে আক্রান্ত হয়ে এসে স্ত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক গড়ে মহিলারাও আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই এ রাজ্যে এইচআইভি সংক্রমণের বৃদ্ধি রুখতে মহিলাদের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। মহিলারা যদি নিরাপদ যৌন সম্পর্কে অধিক আগ্রহী হন, তাহলে তাদের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমবে। যার ফলে, এ রাজ্যে এইচআইভি সংক্রমণের হার ও কমবে। সেটাও যথেষ্ট ইতিবাচক দিক। 

  • Arshdeep Singh: ‘খলিস্তানি’ তকমা! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপের পরই অর্শদীপের পেজের নিরাপত্তা বাড়াল উইকিপিডিয়া

    Arshdeep Singh: ‘খলিস্তানি’ তকমা! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপের পরই অর্শদীপের পেজের নিরাপত্তা বাড়াল উইকিপিডিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ক্রিকেটার অর্শদীপ সিংয়ের উইকিপিডিয়া পেজের নিরাপত্তা বাড়াল সংস্থা। উইকিপিডিয়ার তরফে অর্শদীপের পেজ সেমি প্রোটেকটেড করে দেওয়া হল। এর ফলে বিশ্বস্ত এবং নির্ভর যোগ্য লোকেরা ছাড়া আর কেউ অর্শদীপের উইকিপিডিয়া পেজে এডিট করতে পারবে না। রবিবার চলছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। ১৮ ওভারে আসিফ আলির সহজ ক্যাচ মিস করে খলনায়ক অর্শদীপ সিং। উইকিপিডিয়ায় তাঁর প্রোফাইল এডিট করে দেওয়া হয় ‘খালিস্তানি’ তকমা। ভারত সরকার এই বিষয়ে সক্রিয় হয়। তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের পক্ষ থেকে উইকিপিডিয়াকে এই নিয়ে নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। আইটি মন্ত্রক সূত্রে খবর, অর্শদীপ সিং-এর উইকিপিডিয়া পেজে খালিস্তান সমর্থক বলে দাবি করা হলে ভারতের পরিবেশ যেমন নষ্ট হতে পারে, তেমনি অর্শদীপের পরিবারের নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে পারে। মনে করা হয়েছিল, এর পিছনে পাকিস্তানের যোগ থাকতে পারে। কেন্দ্রের চিঠি পাওয়ার পরই তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত নেয় উইকিপিডিয়া।

    উইকিপিডিয়ার তরফে বলা হয়েছে, তারা এ বিষয়ে সতর্ক থাকবে। পরবর্তী সময়ে যাতে কেউ এই পেজ ব্যবহার করে প্ররোচনামূলক কিছু ছড়াতে না পারে তাই জন্যই অর্শদীপের পেজের নিরাপত্তা বাড়িয়ে পেজটিকে সেমি প্রোটেকটেড করে দেওয়া হয়েছে। রবিবার ভারত-পাক ম্যাচের ১৭.৩ ওভারে ফুল আউটসাইড অফ ডেলিভারি করেছিলেন রবি বিষ্ণোই। সেই বল স্লগ সুইপ করতে গিয়েছিলেন আসিফ। কিন্তু বলটা তাঁর ব্যাটের উপরের দিকের কানা লেগে সোজা শর্ট থার্ডের উপরে উঠে যায়। কিন্তু, ভারত বনাম পাকিস্তান ম্যাচের স্নায়ুর লড়াইয়ে হেরে গিয়ে ক্যাচটি মিস করেন অর্শদীপ। যদিও শেষ ওভারে জয়ের জন্য পাকিস্তানের দরকার ছিল ৭ রান। ম্যাচে উত্তেজনার রসদ আমদানি করে আসিফ আলিকেই লেগ বিফোর করে ফেরত পাঠান অর্শদীপ। শেষ দু-বলে জয়ের সমীকরণ নেমে আসে ২ রানে। এক বল বাকি থাকতে জয় সম্পন্ন করেন পাক ব্যাটাররা। তারপরই হঠাতই নেট দুনিয়ায় অর্শদীপকে ভিলেন বানিয়ে দেওয়া হয়। এ প্রসঙ্গে অর্শদীপের বাবা দর্শন সিং ছেলের পাশে দাঁড়িয়ে বলেন,”ক্যাচ মিস খেলার অঙ্গ। এ নিয়ে ভাবার কিছু নেই। আর সমালোচনা। সবাইকেই সমালোচিত হতে হয়। এটাকেও স্বাভাবিক ভাবেই নিতে হবে। একটা সাফল্য পেলে সমর্থকরা আবার প্রশংসায় ভরিয়ে দেবে।”

    আরও পড়ুন: সুপার ফোরে পাকিস্তানের কাছে হার! জানেন কীভাবে এশিয়া কাপের ফাইনালে যেতে পারে টিম ইন্ডিয়া?

    ঘরের ছেলের পাশে দাঁড়ান পঞ্জাবের ক্রীড়ামন্ত্রী গুরমীত সিং মীত হেয়ার। অর্শদীপের মা বলজিৎ কৌরের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন তিনি। জানান, পাঞ্জাব এবং গোটা দেশ অর্শদীপকে নিয়ে গর্ব করে। বলজিৎ বলেন,”সমর্থকরা সবসময় দেশকে জিততে দেখতে চায়। তাঁরা ভালবাসেন। তাই হতাশা থেকে এমন বলেছেন। অর্শদীপ বা আমরা এসব নিয়ে চিন্তিত নই। নিজের পারফরম্যান্স দিয়েই সমালোচকদের মুখ বন্ধ করতে চান অর্শদীপ।”

    ভারত-বিরোধী শিখ জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে অর্শদীপকে জড়িয়ে দেওয়ায় প্রবল ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রাক্তন ক্রিকেটাররাও। হরভজন সিং ট্রোলারদের একহাত নিয়ে বলেন, “তরুণ অর্শদীপ সিংয়ের সমালোচনা বন্ধ হোক। কেউই ইচ্ছা করে ক্যাচ মিস করে না। ছেলেদের জন্য আমরা গর্বিত। পাকিস্তান এদিন অনেক ভালো খেলেছে। যাঁরা এভাবে আমাদের ছেলেদের এরকম সস্তা কমেন্ট করে দলকে নামিয়ে দিচ্ছেন তাদের জন্য লজ্জা হচ্ছে। অর্শ সোনার ছেলে।”

    সতীর্থের সমর্থনে মুখ খুলেছেন বিরাট কোহলিও। তিনি সরাসরি জানিয়েছেন, “চাপের মুখে যে কেউ ভুল করতে পারে। এরকম বড় ম্যাচে পরিস্থিতি বেশ শক্ত ছিল। মনে আছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে প্ৰথমবার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলতে নেমে শাহিদ আফ্রিদির বলে বাজে এক শটে আউট হয়ে যাই। সেই রাতে ঘুমোতে পারিনি। ভোর পাঁচটা পর্যন্ত সিলিংয়ের দিকে চেয়ে বসেছিলাম।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • 5G in India: পুজোর আগেই খুশির খবর! ১ অক্টোবর থেকে দেশজুড়ে ৫জি পরিষেবার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    5G in India: পুজোর আগেই খুশির খবর! ১ অক্টোবর থেকে দেশজুড়ে ৫জি পরিষেবার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান! পুজোর শুরুতেই আসতে চলেছে ৫জি পরিষেবা। অনেকদিন ধরেই ৫জি পরিষেবার জন্য অপেক্ষা করে বসেছিলেন দেশবাসী। ৫ জি এবছরই আসবে নাকি পরের বছর, এই নিয়েও অনেক জল্পনা করা হয়েছে। কিন্তু ন্যাশনাল ব্রডব্যান্ড মিশনের (National Broadband Mission) তরফে ট্যুইট করে জানানো হয়েছে যে, ১ অক্টোবর থেকেই দেশে শুরু হচ্ছে ৫জি পরিষেবা। এই পরিষেবা চালু করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    ট্যুইটের মাধ্যমে জানানো হয়েছে, এই পরিষেবা চালু করার মাধ্যমে ভারতের ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন ও সংযোগকে এক উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। তিনি আগামী ১ অক্টোবর এশিয়ার সবথেকে বড় টেকনোলজি প্রদর্শনী ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসে ভারতে ৫জি পরিষেবা চালু করবেন। সূত্রের খবর, দিল্লির প্রগতি ময়দানে ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসের আয়োজন করা হবে।

    আরও পড়ুন: বাজেট ফোনে ৫জি সাপোর্ট ও ফিচার পাওয়া মুশিকল, মানছেন বিশেষজ্ঞরা

    উল্লেখ্য, এশিয়ার সবথেকে বড় টেলিকম, মিডিয়া ও প্রযুক্তি ফোরাম হল ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেস। টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ (DoT) ও সেলুলার অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া (COAI) যৌথভাবে এই প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। আর এই প্রদর্শনী প্রগতি ময়দানে ১-৪ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। সেদিন এই অনুষ্ঠানে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি, ভারতী এয়ারটেলের সুনীল মিত্তল এবং ভোডাফোন আইডিয়া ইন্ডিয়ার প্রধান রবিন্দর তক্কর সহ তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবং শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান সহ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।

    টেলিকম দফতরের তরফে আগেই জানানো হয়েছে, প্রথম ধাপে দেশের ১৩টি শহরে শুরু হবে ৫জি  পরিষেবা। সেই ১৩টি শহরের মধ্যে রয়েছে কলকাতাও। তাছাড়া আহমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, চেন্নাই, দিল্লি, গান্ধীনগর, গুরুগ্রাম, হায়দ্রাবাদ, জামনগর, লখনউ, মুম্বাই এবং পুনে শহরে শুরু হচ্ছে পরিষেবা। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি গত মাসেই শেষ হয়েছে ৫জি স্পেকট্রাম নিলাম। এই নিলামে ভারতী এয়ারটেল, রিলায়েন্স জিও, আদানি নেটওয়ার্ক ও ভোডাফোন আইডিয়া অংশ নিয়েছিল। অর্থাৎ এই সংস্থাগুলিই ৫জি পরিষেবা দিতে সক্ষম হবে। তবে ৫জি নিলামে সবথেকে বেশি খরচ করেছে জিও।

  • Swami Swaroopanand Saraswati: প্রয়াত শঙ্করাচার্য স্বামী স্বরূপানন্দ সরস্বতী, ট্যুইটে শোকবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Swami Swaroopanand Saraswati: প্রয়াত শঙ্করাচার্য স্বামী স্বরূপানন্দ সরস্বতী, ট্যুইটে শোকবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন দ্বারকাপীঠের (Dwarka peeth) শঙ্করাচার্য (shankaracharya) স্বামী স্বরূপানন্দ সরস্বতী (Swaroopanand Saraswati)। রবিবার মধ্যপ্রদেশের নরসিংহপুরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৯ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। ইনি একজন ভারতীয় ধর্মীয় নেতা ছিলেন ও পরে ১৯৮২ সালে দ্বারকার শারদা পীঠের শঙ্করাচার্য হয়েছিলেন। সংবাদমাধ্যমে জানা যায়, গতকাল দুপুর ৩:৫০ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি। তাঁর মৃত্যুতে কার্যত শোকের ছায়া সারা আশ্রম জুড়ে। আজ, সোমবার তাঁর শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হবে।

    স্বরূপানন্দ সরস্বতী ১৯২৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর, মধ্যপ্রদেশের সেওনি জেলার দিঘোরি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বারাণসী সহ ভারতের পবিত্র স্থানগুলি দেখার জন্য মাত্র ৯ বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করেছিলেন এবং ধর্মীয় জীবন যাপন করতে শুরু করেন। তাঁর বিষয়ে কিছু অজানা তথ্য জেনে নিন।

    • মাত্র ১৯ বছর বয়সে, স্বরূপানন্দ সরস্বতী ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনে যোগ দিয়ে একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী হন। তিনি ‘বিপ্লবী সাধু’ নামেও পরিচিত এবং তাঁর ১৫ মাসের জন্য জেলও হয়েছিল।
    • স্বরূপানন্দ সরস্বতী রামরাজ্য পরিষদ পার্টির সভাপতি ছিলেন।
    • স্বামী স্বরূপানন্দ সরস্বতীর নাম কংগ্রেস পার্টির  রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে তিনি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধীরও বন্ধু ছিলেন।
    • ২০১৬ সালে ফেব্রুয়ারীতে, তিনি সনাতন ধর্মের অংশ হওয়ার জন্য ইসকনের দাবি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
    • ১৯৭৩ সালে, স্বামী কৃষ্ণবোধ আশ্রমের মৃত্যুর পর, জ্যোতির মঠের শঙ্করাচার্যের উপাধি, বদ্রীনাথ, স্বামী স্বরূপানন্দকে দেওয়া হয়।
    • স্বামী স্বরূপানন্দ জম্মু ও কাশ্মীর (J&K) থেকে ৩৭০ ধারা সরিয়ে দেওয়ার কথাও বলেছিলেন। তিনি উল্লেখ করেছিলেন যে এটি বাতিল করা হলে কাশ্মীর উপত্যকার মানুষের এতে উপকার হবে।

    আরও পড়ুন: ৩৭০ ধারা পুনরুদ্ধার সম্ভব নয়, কাশ্মীরে বললেন গুলাম নবি আজাদ

    দেশজুড়ে অগণিত ভক্ত রয়েছে তাঁর। সদ্যই তাঁর ৯৯তম জন্মদিনও উদযাপন করা হয়েছিল। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, যোগি আদিত্যনাথ ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী সহ প্রমুখ নেতারা।

     

  • Ghulam Nabi Azad: ৩৭০ ধারা পুনরুদ্ধার সম্ভব নয়, কাশ্মীরে বললেন গুলাম নবি আজাদ

    Ghulam Nabi Azad: ৩৭০ ধারা পুনরুদ্ধার সম্ভব নয়, কাশ্মীরে বললেন গুলাম নবি আজাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব নয়। কাশ্মীরের বারামুল্লায় একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এমনটাই বললেন প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ (Ghulam Nabi Azad on Article 370)। দল ছাড়ার পর এই প্রথম জম্মু কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) মতো স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে মুখ খুললেন তিনি।  

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা (Article 370) তুলে নেওয়া হয়। সেই প্রসঙ্গে প্রাক্তন মন্ত্রী বলেন, “কাশ্মীরে পুনরায় ৩৭০ ধারা লাগু করা আর সম্ভব নয়। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা পুনরুদ্ধার করার জন্য সংসদে দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতার প্রয়োজন। আমি ৩৭০ ধারার নামে করে রাজনৈতিক দলগুলোকে কাশ্মীরের জনগণকে শোষণ করতে দেব না। ৩৭০ ধারা পুরনরুদ্ধারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে কাশ্মীরের জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমি কাশ্মীরের জনগণকে বিপথে চালিত করতে পারব না। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিতে পারব না।” 

    আরও পড়ুন: ফের ধস জম্মু-কাশ্মীর কংগ্রেসে, আড়ে বহরে বাড়ছে আজাদ শিবির!

    গুলাম নবি আজাদ আরও বলেন, “রাজনৈতিক কারণে কাশ্মীরে প্রায় এক লক্ষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। পাঁচ লক্ষ শিশু অনাথ হয়েছে। আমি মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে বা জনগণকে ভয় দেখিয়ে মানুষের কাছে ভোট চাইব না। কাশ্মীরিদের অধিকারের জন্যে লড়াই করব। স্থানীয় বাসিন্দাদের বিপদে পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমি ভোট চাইব।” 

     

    তিনি আরও বলেন, “কংগ্রেস বা অন্য কোনও আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল ৩২০ ধারা ফিরিয়ে আনতে পারবে না। মমতা, শরদ পাওয়ার, ডিএমকে কেউ না। কংগ্রেসের আসন সংখ্যা ৫০ থেকে ২৫- এ নেমে আসবে। আমি প্রার্থনা করি এরকম সময় না আসুক।”   

    নতুন দল গঠনের বিষয়ে কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী গুলাম নবি আজাদ বলেন, “আমরা আগামী ১০ দিনের মধ্যে নতুন দলের ঘোষণা করব। জম্মু ও কাশ্মীরের স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য রাজ্যের মর্যাদা পুনরুদ্ধারের জন্য লড়াই করব। জম্মু ও কাশ্মীরের জমির সুরক্ষা, কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সমর্থন চাইব।” 

    আরও পড়ুন: কয়েকজন নেতার সঙ্গে বসে চা খাওয়া বিরোধী ঐক্য নয়, সাফ জানালেন পিকে

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও বলেন, “কাশ্মীরের বাসিন্দাদের ক্রমাগত আন্দোলনের জন্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। বহু বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হচ্ছে। কাশ্মীরে অশান্ত পরিবেশ তৈরি করে রাজনৈতিক নেতারা ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে। আমি রাজনীতি করতে আসিনি। কাশ্মীরের মানুষকে রাজনীতির ফাঁদে আর পা দিতে দেব না।” 

    অগাস্ট মাসে কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেন গুলাম নবি আজাদ। তাঁর ইস্তফার কিছুদিনের মধ্যেই কাশ্মীরের একাধিক নেতা কর্মী কংগ্রেস ছাড়েন। জল্পনা বলছে,গুলাম নবির নতুন দলে যোগ দেবেন তাঁরা। যদিও এখনও দলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেননি প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Suvendu Adhikari: রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়লে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডিএ দিয়ে দেব! দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়লে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডিএ দিয়ে দেব! দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) সরকার রাজ্যে ক্ষমতায় এলে চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে পুলিশ কর্মীদের বকেয়া ডিএ (DA) মিটিয়ে দেওয়া হবে। পাণ্ডবেশ্বরে এক জনসভায় এমনই দাবি করলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেছেন, ‘পুলিশ কর্মীরা দীর্ঘদিন প্রাপ্য ডিএ থেকে বঞ্চিত। একজন কনস্টেবল কমপক্ষে প্রায় দশ হাজার টাকা কম পাচ্ছেন। আর সাব ইন্সপেক্টরের ক্ষেত্রে সেটা প্রায় কুড়ি হাজার টাকা। আমাদের সরকার ক্ষমতায় এলে আরটিজিএস কিংবা এনইএফটি করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনাদের অ্যাকাউন্টে ডিএ পাঠিয়ে পাঠিয়ে দেব।’ একই সঙ্গে তিনি পুলিশকে পরামর্শ দেন, নবান্নে আমাদের আটকাবেন না। তিনদিক থেকে মিছিল করে যাব আমরা। আমি থাকব সাঁতরাগাছিতে।

    আরও পড়ুন: হঠাৎ মধ্যরাতে আইনজীবীকে নিয়ে ইডি দফতরে হাজির মেনকা গম্ভীর! কেন?

    উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় হারে রাজ্য সরকারের কর্মীদের ডিএ’র দাবি বহুদিনের। তা নিয়ে মামলা গড়ায় হাইকোর্টে (High Court)। তার পরিপ্রেক্ষিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে কেন্দ্রীয় হারে (৩১ শতাংশ) দ্রুত ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল উচ্চ আদালত। কিন্তু রাজ্য সরকার সেই রায় মানতে রাজি নয়। এক্ষেত্রে যুক্তি দেখানো হয়, রোপা রুল অনুযায়ী ১৬ শতাংশ ডিএ বাকি রয়েছে। একই সঙ্গে তাই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য ফের হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। সেই মামলার শুনানিও শেষ। রায় বেরনোর অপেক্ষা। রাজ্য সরকারি কর্মীরা আশা করছেন, এবারও রায় তাদের পক্ষেই যাবে। তবে অনেকে আশঙ্কা করছেন, হেরে গেলে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) যেতে পারে রাজ্য। তাতে প্রাপ্য মহার্ঘ ভাতা পেতে আরও কিছু সময় লাগবে।

    আরও পড়ুন: নিম্নচাপের প্রভাব! কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় চলছে বৃষ্টি

    এই দড়ি টানাটানির মধ্যেই বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারি ডিএ নিয়ে প্রতিশ্রুতি মাস্টারস্ট্রোক বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। যা শুধু পুলিশ কর্মীদের নয়, সব রাজ্য সরকারের কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। কারণ, কেন্দ্রীয় হারে ডিএ পেলে রাজ্য সরকারের কর্মীদের বেতন এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • CBSE Compartment Result 2022: প্রকাশিত হয়েছে সিবিএসই দশম শ্রেণির কম্পার্টমেন্ট ফল, দেখবেন কী করে?

    CBSE Compartment Result 2022: প্রকাশিত হয়েছে সিবিএসই দশম শ্রেণির কম্পার্টমেন্ট ফল, দেখবেন কী করে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (CBSE) ২০২২ সালের দশম শ্রেণির কম্পার্টমেন্ট ফল (CBSE Compartment Result 2022) ঘোষণা করা হয়েছে। প্রার্থীরা cbse.gov.in.– এই ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখতে পাবেন সেই ফলাফল। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত হয়েছে সিবিএসই দ্বাদশ শ্রেণির কম্পার্টমেন্ট ফল, দেখবেন কী করে?

    কী করে দেখবেন এই ফল?

    • অফিসিয়াল ওয়েবসাইটcbse.gov.in.-এ যান। 
    • হোম পেজে ক্লাস ১০ কম্পার্টমেন্ট রেজাল্ট লিঙ্কে ক্লিক করুন। অথবা উপরে দেওয়া সরাসরি লিঙ্ক একটি নতুন উইন্ডো খুলবে।
    • নিজের তথ্য দিন এবং সাবমিট অপশনে ক্লিক করুন। 

    যে সমস্ত ছাত্রছাত্রীরা কম্পার্টমেন্ট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে তারা ‘ডিজিলকার’ থেকে দশম শ্রেণির সংশোধিত মার্কশিট ডাউনলোড করতে পারবেন। কোনও সমস্যার সম্মুখীন হলে, স্কুলের সাহায্য নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোর্ডের তরফ থেকে। যে সমস্ত ছাত্রছাত্রীরা কম্পার্টমেন্ট পরীক্ষায় পাশ করতে ব্যর্থ হয়েছেন, তারা পরের বছর প্রাইভেট পরীক্ষার্থী হিসেবে ওই বিষয়ের পরীক্ষা দিতে পারবেন।  

    এছাড়া সিবিএসই মার্কস ভেরিফিকেশন এবং রি-ইভ্যালিউশনের তারিখও প্রকাশ করেছে। মার্কস ভেরিফিকেশনের জন্যে রেজিস্ট্রেশন শুরু হবে ১২ সেপ্টেম্বর। শেষ হবে ১৩ সেপ্টেম্বর। প্রতি বিষয়ের মার্কস ভেরিফাই করতে ৫০০ টাকা ফি দিতে হবে। 

    আরও পড়ুন: আগামী বছর সিবিএসই বোর্ড পরীক্ষায় বসছেন? জেনে নিন এই বিষয়গুলি

    সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (সিবিএসই) কয়েকদিন আগেই দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির টার্ম ২-র চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেছে। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ২২ জুলাই ফলাফল ঘোষণা করছে বোর্ড। দশম শ্রেণির পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯৪.৪০ শতাংশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯২.৭১ শতাংশ। 

    ২০২৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির পরে শুরু হবে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশনের দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা (CBSE Exam 2023)। এবছরের পরীক্ষার ফল ঘোষণার পরেই এমনটা জানিয়েছে বোর্ড। এ বছরের মতো দুটি টার্মে নয়, সামনের বছর একটিই বার্ষিক পরীক্ষা নেবে বোর্ড। সঙ্গে রয়েছে আরও কিছু পরিবর্তন।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share