Blog

  • Dinesh Gunawardena: শপথ নিলেন শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী, জানেন কি দীনেশ গুণবর্ধনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক

    Dinesh Gunawardena: শপথ নিলেন শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী, জানেন কি দীনেশ গুণবর্ধনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী (Sri Lanka Prime Minister) দীনেশ গুণবর্ধনে (Dinesh Gunawardena)। শুক্রবার শপথগ্রহণ করলেন তিনি। ছয়বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে (Ranil Wickremesinghe) দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার একদিন পরই গুণবর্ধনেকে নিয়োগ করা হয়। ২০২০ সালের সংসদ নির্বাচনের পর গুণবর্ধনে বিদেশমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন। কয়েক মাস আগে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল শিক্ষামন্ত্রক। গত এপ্রিলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও হন তিনি। এবার দ্বীপরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রপতি রনিল বিক্রমসিংহে তাঁকে বেছে নিলেন নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। সূত্রের খবর, যে যতক্ষণ দেশের বিরোধী দলগুলি দেশ চালাতে সহযোগিতা না করছে, ততক্ষণ পুরনো মন্ত্রিসভার সদস্যদের দিয়ে কাজ চালাবেন বলে জানিয়েছেন নতুন প্রেসিডেন্ট।

    [tw]


    [/tw]

    গুণবর্ধনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক বহুদিনের। তাঁর বাবা ফিলিপ গুণবর্ধনে ছিলেন ভারতীয় রাজনীতিবিদ জয়প্রকাশ নারায়ণ ও ভিকে কৃষ্ণা মেননের সহপাঠী। ভারতের স্বাধীনতার জন্য লড়াইও করেছেন ফিলিপ ও তাঁর স্ত্রী। শ্রীলঙ্কায় সমাজতন্ত্রের জনক (father of socialism in Sri Lanka) ছিলেন ফিলিপ গুণবর্ধনে। দক্ষিণ এশিয়াকে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের হাত থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য লড়াই চালিয়েছিলেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪৩ সালে ফিলিপ ও তাঁর স্ত্রী কুসুমা ব্রিটিশদের নজর এড়িয়ে শ্রীলঙ্কা থেকে ভারতে আসেন। ভারতের স্বাধীনতার জন্য গোপনে লড়াইও করেন তাঁরা। ব্রিটিশ পুলিশ তাঁদের ধরে ফেলে। তৎকালীন বম্বের আর্থার রোড জেলে বন্দি করে রাখা হয় তাঁদের। পরে শ্রীলঙ্কায় পাঠানো হয়। স্বাধীনতার পর ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু শ্রীলঙ্কায় গিয়ে ফিলিপ এবং তাঁর স্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে আসেন। দীনেশ গুণবর্ধনের ভাবমূর্তিও তাঁর বাবার মতোই স্বচ্ছ্ব। শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রীও যে ভারতের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব বজায় রাখবেন তা আশা করাই যায়।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে নির্বাচনের ঘণ্টা, বাদ সাধতে পারে চিল্লাই কলন!

    সূত্রের খবর, গুণবর্ধনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় দেশে নতুন করে বিক্ষোভের সূচনা হতে পারে বলেও মনে করছে দ্বীপরাষ্ট্রের কূটনীতিকরা। নতুন প্রধানমন্ত্রী শুধু পদত্যাগী প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষের ঘনিষ্ঠই নন, তাঁর দল এসএলপিপি-র সদস্যও বটে। দ্বীপরাষ্ট্রের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্য প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষই দায়ি বলে মনে করেন দেশের অধিকাংশ মানুষ। এই অবস্থায় প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠকে আদৌও দেশের জনতা মেনে নেবেন কিনা তা নিয়ে তৈরি হয়েছে সন্দেহ।

  • Akasa Air: অপেক্ষার অবসান, উড়ান শুরু আকাসা এয়ারের

    Akasa Air: অপেক্ষার অবসান, উড়ান শুরু আকাসা এয়ারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান। রবিবার যাত্রা শুরু করল রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার (Rakesh Jhunjhunwala) নতুন বিমান সংস্থা ‘আকাসা এয়ার’ (Akasa Air)। রবিবার সকালে মুম্বই-আহমেদাবাদ উড়ানের মধ্যে দিয়ে হল শুভ সূচনা। আকাসা এয়ারের উদ্বোধন করেন অসামরিক বিমানমন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া।

    আরও পড়ুন: আজ থেকেই টিকিট বুকিং শুরু ভারতের নয়া বিমান সংস্থা ‘আকাশা এয়ার’-এর    

    গত ২২ জুলাই থেকেই টিকিটের অগ্রিম বুকিং। আপাতত আহমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, মুম্বই ও কোচির মধ্যে চলাচল করবে বিমান। পরবর্তীতে পরিষেবা আরও বাড়ানো হবে বলে নিশ্চিত করেছে সংস্থা। সংস্থার শীর্ষকর্তা বিনয় দুবে জানিয়েছেন, “আমাদের উড়ান পরিষেবা শুরু হওয়ায় আমরা আনন্দিত।”     

    নতুন এই বিমান সংস্থার আত্মপ্রকাশ হয় গত জুলাই মাসে। প্রকাশ্যে আসে সংস্থার বিমানের ছবি প্রথমবার। প্রাথমিকভাবে শুরুতে জুলাইতেই পরিষেবা চালু হওয়ার কথা ছিল। বিমান পরিচালন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন (DGCA) জানিয়েছিল, আকাসা এয়ারের প্রথম বিমান জুন বা জুলাই মাসে কোম্পানির হাতে আসতে পারে। শেষমেশ নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে বেশ কয়েকটি পরীক্ষামূলক উড়ানের পরেই যাবতীয় নিয়ম মেনেই এবার শুরু হল বিমান পরিষেবা। 

     

    গত বছরই জানা গিয়েছিল, রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা উড়ান ব্যবসায় আসতে চলেছেন। আগামী ৪ বছরের মধ্যে ৭০টি বিমানের উড়ান শুরু করতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থা। এই উড়ান হবে মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে। অন্যান্য উড়ানের থেকে এই উড়ান অনেকটাই সস্তা। ভবিষ্যতে আরও বেশি মানুষ যাতে আকাশ পথের সফরকে বেছে নেন, সেটাই এই বিমান সংস্থার লক্ষ্য। 

    গত ৭ জুলাই ডিজিসিএ-র তরফে এয়ার অপারেশন সার্টিফিকেট পায় আকাসা। এরপরেই টিকিট বিক্রি শুরু করে বিমান সংস্থাটি। প্রাথমিক ভাবে মুম্বই-আহেমাদাবাদ এবং বেঙ্গালুরু-কোচি রুটে সাপ্তাহিক ভাবে ২৮টি করে উড়ান চালাবে সংস্থাটি। আগামী ১৩ অগাস্ট, সোমবার বেঙ্গালুরু-কোচি রুটে যাত্রা শুরু হতে চলেছে। এরপর ১৯ অগাস্ট বেঙ্গালুরু ও মুম্বইয়ের মাঝেও বিমান পরিষেবা চালু করতে চলেছে আকাসা। সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ চেন্নাই ও মুম্বইয়ের মধ্যকার রুটে উড়ান চালু করবে আকাসা। 

  • RSS: এবার আরএসএসের দিল্লির দফতরের নিরাপত্তায় সিআইএসএফ

    RSS: এবার আরএসএসের দিল্লির দফতরের নিরাপত্তায় সিআইএসএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজ গঠনে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে আরএসএস (RSS)। নিরন্তর নানা কর্মসূচির মাধ্যমে করে চলেছে সমাজ গঠনের কাজ। ভারতকে (India) বিশ্বে আদর্শ সমাজ হিসেবে তুলে ধরতে প্রাণপাত করে চলেছেন স্বয়ংসেবকরা। এই আরএসএসের একটি দফতর রয়েছে দিল্লিতে। এই সংগঠনের নিরাপত্তায় এবার নিয়োগ করা হচ্ছে সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স, সংক্ষেপে সিআইএসএফ (CISF)। সোমবার আরএসএসের এক আধিকারিক বলেন, এবার থেকে সিআইএসএফের নিরাপত্তার বলয়ে থাকবে দিল্লিতে সংগঠনের সদর দফতর।
    খবরটি যে ঠিক, তা নিশ্চিত করেছেন সিআইএসএফের এক প্রবীণ আধিকারিক। তিনি জানান, জেড প্লাস সিকিউরিটির নিয়ম মেনে দিল্লির কেশব কুঞ্জে সংগঠনের সদর দফতরে মোতায়েন করা হয়েছে  বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত সিআইএসএফ জওয়ানদের। তিনি জানান, নাগপুরে আরএসএসের সদর দফতর এবং আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত ইতিমধ্যেই সিআইএসএফের নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে রয়েছেন। ভাগবতকে জেড প্লাস ক্যাটেগরির নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। 
    জানা গিয়েছে, দিল্লিতে আরএসএসের অফিস ১ সেপ্টেম্বর থেকে নিরাপত্তার মোড়কে ঢেকে ফেলা হয়েছে। আরএসএসের এক আধিকারিক জানান, অত্যাধুনিক অস্ত্র নিয়ে সিআইএসএফের জওয়ানরা পাহারা দিচ্ছেন দিল্লির অফিস। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে হামলার খবর পাওয়ার পর আঁটোসাঁটো করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। নিয়ম অনুযায়ী, কোনও ব্যক্তি কিংবা সংস্থাকে তখনই সেন্ট্রাল সিকিউরিটি দেওয়া হয়, যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে হুমকি সংক্রান্ত রিপোর্ট খতিয়ে দেখা হয়। এই হুমকি সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রস্তুত করে বিভিন্ন সেন্ট্রাল সিকিউরিটি এজেন্সি। তার প্রেক্ষিতেই বিবেচনা করে ব্যবস্থা করা হয় নিরাপত্তার। 

    আরও পড়ুন : আদর্শ সমাজের লক্ষ্যে রায়পুরে বসতে চলেছে আরএসএস-এর বার্ষিক সমন্বয় বৈঠক
    প্রসঙ্গত, আরএসএস যে ভারতকে বিশ্বে একটি মডেল সোসাইটি বা আদর্শ সমাজ হিসেবে তুলে ধরতে চায়, গত রবিবার দিল্লি ইউনিটের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে সেকথা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। তিনি বলেছিলেন, সংগঠন (আরএসএস) কাজ করছে সমাজকে জাগ্রত করতে এবং সমাজকে একত্রিত করতে। যাতে গোটা বিশ্বে সেটা একটা মডেল সোসাইটি হয়ে দাঁড়ায়। ওই অনুষ্ঠানে তিনি ‘আমি’ এবং ‘আমার’ চেয়ে বেশি জোর দিয়েছিলেন ‘আমাদের’ ওপর। 
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • JP Nadda: “শীঘ্রই পশ্চিমবঙ্গেও গণতান্ত্রিক উপায়ে সরকার গঠন”, রাজ্যে এসে বার্তা নাড্ডার

    JP Nadda: “শীঘ্রই পশ্চিমবঙ্গেও গণতান্ত্রিক উপায়ে সরকার গঠন”, রাজ্যে এসে বার্তা নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজনীতিতে কোনও কিছুই স্থির থাকে না, আজ যা আছে তা আগামীকাল থাকবে না, যা আগামীকাল হবে তা পরশু থাকবে না।” রাজ্যে এসে তৃণমূলকে এভাবেই কটাক্ষ করলেন জগৎ প্রকাশ নাড্ডা।

    আগামী বছর রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে, দলের মনোবল বাড়াতে মঙ্গলবার, ২ দিনের বঙ্গ সফরে এসেছেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি। একাধিক কর্মসূচি রয়েছে তাঁর। দলের কর্মসমিতির বৈঠকে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি, বিভিন্ন জনসংযোগ কর্মকাণ্ডে তিনি এদিন যোগ দেন।

    এদিন বিহার-উত্তরপ্রদেশের তুলনা টেনে এনে বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি মনে করিয়ে দেন, কোনও রাজ্যে কোনও দলই চিরস্থায়ী থাকতে পারে না। তিনি বলেন, “২০ বছর আগেও কেউ ভাবেনি বিহার থেকে লালুপ্রসাদ যাদবের রাজত্ব শেষ হবে। কিন্তু বিজেপি সেখানেও পূর্ণ শক্তি নিয়ে এসেছে। উত্তরপ্রদেশে কেউ ভাবেনি যে মুলায়ম সিংয়ের শাসন শেষ হবে। আজ সেখানে বিজেপি সবাইকে সাফ করে দিয়েছে। সর্বত্র বিজেপি সরকার গঠিত হচ্ছে।” 

    আরও পড়ুন: বাংলার হারানো গৌরব ফেরাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, রাজ্য সফরে এসে নাড্ডা

    নাড্ডা বলেন, “আমাদের সবসময় সিদ্ধান্ত নিতে হবে কোন শক্তিকে রাজনৈতিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সেই জন্য নিজেদের শক্তি সম্পর্কেও ধারণা থাকা উচিত।” নাড্ডার বিশ্বাস, আগামীদিনে পশ্চিমবঙ্গ সহ অন্যান্য রাজ্যগুলিতেও বিজেপি সরকার গঠনে সক্ষম হবে। তিনি বলেন, “আমরা অন্ধ্রপ্রদেশে, তেলেঙ্গানায় এবং খুব শীঘ্রই পশ্চিমবঙ্গেও গণতান্ত্রিক উপায়ে সরকার গঠন করব।”

    রাজ্যের বর্তমান শাসক দলকে আক্রমণ করে নাড্ডা বলেন, “বাংলা সম্পর্কে একসময় বলা হতো যে Which Bengal thinks today, India thinks tomorrow. বাংলাকে এক সময় অর্থনৈতিক রাজধানী বলা হলেও আজ এখানে শোচনীয় পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।” 

    পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি যোগ করেন, ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো (NCRB)-এর মতে, আজ পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বেশি অপহরণের ঘটনা ঘটছে। পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বেশি নারী পাচার হচ্ছে। তাঁর প্রশ্ন, একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর রাজত্বে রাজ্যের এই হাল?”

    আরও পড়ুন: কাশী-মথুরা নিয়ে কী ভাবছে বিজেপি? স্পষ্ট করলেন নাড্ডা

    এই প্রেক্ষিতে নাড্ডা জানান, পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার কী কী করেছে, তার খতিয়ান তুলে ধরেন নাড্ডা। বলেন, “স্বচ্ছ ভারত মিশনের অধীনে, ৭৪ লক্ষ পশ্চিমবঙ্গে নির্মিত হয়েছে। পাশাপাশি, জনধন যোজনার অধীনে পশ্চিমবঙ্গে ২.৮২ কোটি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার আওতায় পশ্চিমবঙ্গে ৩৪ লক্ষ বাড়ির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।”

  • BJP Wins Co-operative Election: রাজ্যের মন্ত্রীর খাসতালুকে সমবায় সমিতি নির্বাচনে বিপুল জয় বিজেপির

    BJP Wins Co-operative Election: রাজ্যের মন্ত্রীর খাসতালুকে সমবায় সমিতি নির্বাচনে বিপুল জয় বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের (East Midnapore) রামনগরে সমবায় সমিতি (Co-operative Samity) দখল করল বিজেপি (BJP)। রামনগর ২ ব্লকের কালিন্দি গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ঘোল দক্ষিণ শীতলা মিলনী সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির পরিচালন কমিটির নির্বাচনে এই জয় পেয়েছে গেরুয়া শিবির। 

    ফলাফল ঘোষণা হতে দেখা যায়, ৯টি আসনের মধ্যে ৭টিতে জিতেছেন বিজেপি সমর্থিত প্রার্থীরা। বাকি ২ আসনে খাতা খুলেছে তৃণমূল। যার ফলে তৃণমূলকে সরিয়ে সমবায়ের ক্ষমতায় এল গেরুয়া শিবির। রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরির (Minister Akhil Giri) খাসতালুকে বিজেপির এই জয় তাৎপর্যপূর্ণ। আগামী বছর পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে, এই জয় দলের মনোবল বাড়াতে সাহায্য করবে বলে মনে করছে গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন: গার্হস্থ্য হিংসার নিরিখে দেশে শীর্ষে বাংলা, বলছে এনসিআরবি রিপোর্ট

    সমবায় সমিতির বোর্ড গঠন ঘিরে বেশ কয়েকদিন ধরেই চলছিল উত্তেজনা। শাসক দলের অন্তর্কলহে নির্বাচনের আগে প্রকট হয়ে ওঠে। তৃণমূল বিধায়ক ও রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরির বিরুদ্ধে সোচ্চার দলেরই একাধিক কাউন্সিলর। আর তা ঘিরে তৃণমূলের একাংশের তুমুল বিক্ষোভের জেরে শনিবার উত্তেজনা ছড়ায় কাঁথি সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায়। তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে বচসা, ধস্তাধস্তি বাঁধে পুলিশের।

    এরপর রবিবার, অর্থাৎ, নির্বাচনের দিনও সকাল থেকে ছিল উত্তেজনা। বিকেলে ভোট গণনার শেষে দেখা যায় ৯টি আসনের ৭টি আসনে বিপুল ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন বিজেপি সমর্থিত প্রার্থীরা। বিজেপি-র তরফে দাবি করা হয়েছে, তৃণমূলের লাগামহীন সন্ত্রাসের জবাব দিয়েছেন মানুষ। ভোটে জিতে উচ্ছ্বসিত গেরুয়া শিবিরের কর্মী-সমর্থকেরা। বিজেপির মতে, এই জয়ের ফলে, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে নেতা-কর্মীদের মনোবল বাড়বে। 

    জয়ের পর দলীয় কর্মী, সমর্থকদের গৈরিক অভিনন্দন জানান কাঁথি (Contai) সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রশেখর মণ্ডল। জয় নিয়ে তিনি বলেছেন, “এলাকার মানুষ এই নির্বাচনের মাধ্যমে তৃণমূলী সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বার্তা দিয়েছেন। সমবায়ের উন্নয়নে গতি আনার চেষ্টা করব আমরা।” 

    অন্যদিকে, এই পরাজয় নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে নারাজ স্থানীয় তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব।

  • PMO Job Announcement: আগামী দেড় বছরেই ১০ লক্ষ নতুন কেন্দ্রীয় চাকরি! টার্গেট বেঁধে দিলেন মোদি

    PMO Job Announcement: আগামী দেড় বছরেই ১০ লক্ষ নতুন কেন্দ্রীয় চাকরি! টার্গেট বেঁধে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কী সরকারি চাকরি করতে ইচ্ছুক? কিন্তু চাকরির অভাবে ব্যাগভর্তি ডিগ্রী থাকা সত্ত্বেও বাড়িতে বেকার হয়ে বসে আছেন? ভাবছেন কবে শিকে ছিড়বে? তাহলে আপনার জন্যে সুবর্ণ সুযোগ। কেন্দ্র সরকারের ১০ লক্ষ লোভনীয় চাকরি (Job Vacancy) অপেক্ষা করছে আপনার জন্যে। এখনই শুরু করে দিন প্রস্তুতি। 

    ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে বড় ঘোষণা মোদি (Modi) সরকারের। আগামী দেড় বছরে ১০ লক্ষ সরকারি পদে নিয়োগের ঘোষণা করল প্রধানমন্ত্রীর দফতর (Prime Minister Office)। জানা গিয়েছে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সব বিভাগ এবং মন্ত্রকের কর্মসংস্থান পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দেড় বছরের মধ্যে ১০ লক্ষ পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া সেরে ফেলতে নির্দেশ দিয়েছেন বিভিন্ন দফতরকে। একটি ট্যুইট করে পুরো বিষয়টি জানিয়েছে পিএমও। 

    আরও পড়ুন: ১৩০ শূন্যপদে চাকরির বিজ্ঞপ্তি জারি কেন্দ্রের, কীভাবে আবেদন করবেন?

    পিএমও-র ট্যুইটে জানানো হয়েছে, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজে কেন্দ্রীয় সরকারের সব দফতর এবং মন্ত্রকের মানব সম্পদের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার পর আগামী দেড় বছরের মধ্যে দ্রুততার সঙ্গে দশ লক্ষ নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন৷”

    [tw]


    [/tw]

    সম্প্রতি একাধিকবার নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে দেশের বেকারত্বের হার বৃদ্ধি নিয়ে সবর হয়েছে বিরোধীরা। পিএমও-র এই ট্যুইট বিরোধীদের প্রশ্নের যোগ্য জবাব বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

    আরও পড়ুন: রাজ্যে আইন মেনে হচ্ছে না ১০০ দিনের কাজ

    কর্মসংস্থান বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করে রেলমন্ত্রক। অনেকেই মনে করছেন আগামী দিনে প্রচুর পরিমাণে নিয়োগ হতে পারে রেলে। রেল ছাড়াও ডাক বিভাগ, পিএসইউ এবং কেন্দ্র সরকারের অন্যান্য বিভাগেও কর্মসংস্থান প্রচুর পরিমাণে বাড়বে, পিএমও-র ঘোষণা থেকে তা স্পষ্ট। 

     

  • Cancer Drug: ‘মিরাকেল’, ক্যান্সারড্রাগ ট্রায়াল শেষে বললেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহিলা  

    Cancer Drug: ‘মিরাকেল’, ক্যান্সারড্রাগ ট্রায়াল শেষে বললেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহিলা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসাশাস্ত্রের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী আবিষ্কার। এক ওষুধেই নির্মূল হবে ক্যান্সারের (Cancer) মতো মারণ-ব্যাধি। ক্যান্সারের চিকিৎসায় (Cancer Treatment) স্বর্গপ্রাপ্তির মতো এক ঘটনা। এবার এই “মিরাকেল ড্রাগ”-এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ওষুধের ট্রায়ালে অংশ নেওয়া ভারতীয় বংশোদ্ভূত রোগী।

    মলদ্বারে ক্যান্সার (Rectal Cancer) এমন ১৮ জন রোগীর ওপর পরীক্ষা করার পরই এই দাবি করেছেন নিউ ইয়র্কের স্লোয়ান কেটেরিং ক্যান্সার সেন্টারের (Memorial Sloan Kettering Cancer Center) চিকিৎসকরা। ওই ঐতিহাসিক পরীক্ষামূলক ক্যানসার চিকিৎসার অংশ ছিলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহিলাও।

    বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ক্যান্সার নিরাময়কারী এই ওষুধের নাম ডস্টারলিম্যাব (Dostarlimab)। ১৮ জন মলদ্বারে ক্যান্সারেররোগীকে ৩ সপ্তাহ অন্তর ৬ মাস ধরে এই ওষুধ দেওয়া হয়েছিল। তাঁরা ক্যান্সার-মুক্ত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন চিকিৎসকরা। বৃহত্তর ট্রায়ালে সেই পরীক্ষা সফল হয় কিনা, সেদিকে এখন তাকিয়ে আছেন চিকিৎসকরা।    

    আরও পড়ুন: বিশ্বে প্রথমবার এক ওষুধেই উধাও ক্যান্সার! চমকে দেওয়া দাবি গবেষকদের

    নিউ ইয়র্কের মেমোরিয়াল স্লোয়ান কেটারিং ক্যান্সার সেন্টারে ট্রায়ালে অংশ নেওয়া ১৮ জন রোগীর একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহিলা নিশা ভারুগিস (Nisha Varughese)। সংবাদ সংস্থাকে নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন নিশা। 

    ক্যান্সার থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার পুরো ঘটনাকে ‘মিরাকেল’ বলে অভিহিত করেছেন নিশা। যেদিন প্রথম ক্যান্সার মুক্ত হয়েছিলেন, প্রথমে বিশ্বাসই করতে পারেননি তিনি। সেদিনের স্মৃতিচারণায় নিশা বারুগেজ বলেন, “ওই দিন হঠাৎ দেখলাম টিউমারটা নেই। আমি ভাবছিলাম, কোথায় গেল টিউমারটা? তারপর মনে হয়েছিল, ওটা ভিতরে কোথাও লুকিয়ে রয়েছে, দেখা যাচ্ছে না। পরে ডাক্তাররা আমায় জানান, টিউমারটি আর নেই। এটা সত্যিই মিরাকল।” 

    নিশা ভারুগেজ এবং ট্রায়াল নেওয়া সকলেই মলদ্বারের ক্যান্সারের রোগী ছিলেন। শুধুমাত্র মলদ্বারেই স্থানীয়ভাবে ছড়িয়েছিল ক্যান্সার, আর অন্য কোনও অঙ্গে ছড়ায়নি। কেমোথেরাপি, রেডিয়েশন, শল্য চিকিৎসা-সহ বিভিন্নরকম পদ্ধতিতে প্রথমে ক্যান্সার নির্মূল করার চেষ্ঠা করেছিলেন এই রোগীরা। কোনও লাভ হয়নি। উল্টে অন্ত্র-প্রস্রাবের সমস্যা এমনকি যৌন ক্ষমতা হারাতে বসেছিলেন। এমন সময়ই ওই রোগীদের ওপর করা হয় ওই পরীক্ষা। পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ পাশ করেছেন গবেষকরা। 

    আরও পড়ুন: ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে চান? রোজ পাতে রাখুন এই খাবারগুলো

    গবেষকরা জানিয়েছেন, ডস্টারলিম্যাব ওষুধে গবেষণাগারে তৈরি কিছু অণু থাকে, যেগুলি মানবদেহে অ্যান্টিবডির বিকল্প হিসাবে কাজ করে। ইমিউনোথেরাপি (Immunotherapy) শরীরের নিজস্ব ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে উপযোগী করে তোলে।

    মানবদেহের ইমিউন কোষে একটি ‘চেকপয়েন্ট’ নামক সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকে। ওই চেকপয়েন্টই ইমিউন কোষগুলিকে, মানবদেহের স্বাভাবিক কোষগুলি আক্রমণ করা থেকে প্রতিহত করে। ক্যান্সারের কোষগুলি এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে দিয়ে ইমিউন কোষগুলির কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দিতে পারে। ফলে, টিউমারগুলি গোপনে বেড়ে উঠতে পারে।

    ইমিউনোথেরাপি, ক্যান্সার কোষগুলিকে শনাক্ত করে, ইমিউন কোষগুলি দিয়ে সেই কোষগুলিকে আক্রমণ করায়। এই গবেষণা দলের অন্যতম সদস্য তথা ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ আন্দ্রেয়া সেরসেক জানিয়েছেন, “ইমিউনোথেরাপিতে প্রত্যাশার চেয়ে অনেক দ্রুত টিউমারগুলি সংকুচিত হয়েছে।”

  • Strawberry Moon 2022: আজ আকাশে দেখা যাবে স্ট্রবেরি মুন! কী এর বিশেষত্ব, জানুন

    Strawberry Moon 2022: আজ আকাশে দেখা যাবে স্ট্রবেরি মুন! কী এর বিশেষত্ব, জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ রাতের চাঁদ দেখার অপেক্ষায় গোটা বিশ্ব। আজ চাঁদের এক অন্য রূপ দেখার সাক্ষী থাকবে গোটা বিশ্বব্যাপী মানুষ। আজ সন্ধ্যা আকাশে দেখা দেবে ‘স্ট্রবেরি মুন’।

    সাধারণত, জুন মাসের পূর্ণিমা চাঁদকে ‘স্ট্রবেরি মুন’ (Strawberry Moon) বলা হয়। ভারতীয় সময় অনুযায়ী আজ সন্ধ্যে ৫টা ২২ মিনিটে শুরু হবে পূর্ণিমা। এই সময় চাঁদ পৃথিবীর চারপাশে তার কক্ষপথের সবচেয়ে কাছের বিন্দুতে থাকবে, যাকে পেরিজি (perigee) বলা হয়, এবং এটিকে দেখতে একটি “সুপারমুন” (Supermoon)-এর মতো।

    পূর্ণিমায় চাঁদ সাধারণত আরও উজ্জ্বল এবং বড় দেখায় এবং আকাশ পরিষ্কার থাকলে রাতের সময়ে দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু আজ চাঁদ সাধারণ পূর্ণিমার তুলনায় প্রায় ১০ শতাংশ বেশি উজ্জ্বল এবং বড় দেখাবে। কারণ চাঁদ এদিন পৃথিবীর ২২২,২৩৮ মাইলের মধ্যে আসবে অর্থাৎ সাধারণ দূরত্বের চেয়ে প্রায় ১৬ হাজার মাইল কাছে থাকবে।

    আরও পড়ুন: চাঁদের উল্টোপিঠ কেন আলাদা? এতদিনে রহস্যের উদঘাটন বিজ্ঞানীদের

    তবে সারা বিশ্বে ‘স্ট্রবেরি মুন’ দেখার জন্য উৎসাহী হয়ে থাকলেও ভারতে হিন্দুদের (Hinduism) কাছে এর আলাদা মাহাত্ম্য রয়েছে। কারণ আজকের পূর্ণিমা ভারতে বট পূর্ণিমা নামে খ্যাত। আজকের দিনে হিন্দু মহিলারা বট গাছে পবিত্র সুতো বাঁধেন ও স্বামীর মঙ্গল কামনায় বিবাহিত স্ত্রীরা উপবাস করেন।

    কিন্তু কেন এই নামকরণ?

    আপনারা নিশ্চয় মনে করছেন যে, এদিন চাঁদ দেখতে খানিকটা স্ট্রবেরির মত অথবা লাল বা গোলাপী বর্ণের হবে। কিন্তু এমনটা কিছুই নয়। আসলে এই নামটি নেটিভ আমেরিকানরা (Native Americans) দিয়েছে। ‘অ্যালম্যানাক’ (Almanac )তথ্য অনুযায়ী, এর কারণ হল অ্যালগনকুইন (Algonquin), ওজিবওয়ে (Ojibwe), ডাকোটা (Dakota) এবং লাকোটা (Lakota) নামের কিছু আদিবাসীরা জুন মাসে পাকা স্ট্রবেরি কাটত। ফলে জুন মাসের এই পাকা স্ট্রবেরীকে তারা স্ট্রবেরি মুন নাম দিয়েছিল, আর সেই থেকেই এই নামকরণ এসেছে। ‘সামার সুপারমুন’ হিসাবে যে চাঁদ দেখা যায়, তার তালিকায় এটিই প্রথম।

    কীভাবে দেখবেন এই স্ট্রবেরি মুন?

    ইটালির সিক্যানো-তে (Ceccano) ভার্চুয়াল টেলিস্কোপের মাধ্যমে এই পূর্ণিমার লাইভ দৃশ্য দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভারতীয় সময় অনুসারে এটি রাত ১২টা ৪৫ মিনিটে দেখানো হবে।

    আরও পড়ুন: চাঁদে জলের উৎস পৃথিবী, গবেষণায় প্রকাশ পেল নয়া তথ্য

    এই বছরে আর কবে পূর্ণিমা হবে? আর সেই চাঁদের কী কী নাম দেওয়া হয়েছে—

    ১৩ জুলাই- ‘বাক মুন’ (Buck Moon)

    ১১ অগাস্ট- ‘স্টারজিয়ন মুন’  (Sturgeon Moon)

    ১০ সেপ্টেম্বর- ‘হার্ভেস্ট মুন’ (Harvest Moon)

    ৯ অক্টোবর- ‘হান্টার্স মুন’ (Hunter’s Moon)

    ৮ নভেম্বর- ‘বিভার মুন’ (Beaver Moon)

    ৭ ডিসেম্বর- ‘কোল্ড মুন’ (Cold Moon)

     

  • Hindu Rituals: সন্ধ্যায় বাড়িতে প্রদীপ জ্বালান! এই সনাতন রীতির গুরুত্ব জানেন কি?

    Hindu Rituals: সন্ধ্যায় বাড়িতে প্রদীপ জ্বালান! এই সনাতন রীতির গুরুত্ব জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু সংস্কৃতিতে সন্ধ্যা হলে গৃহস্থবাড়িতে তুলসী তলায় দেওয়া হয় প্রদীপ। অনেকে আবার মনে করেন যথাসময়ে প্রদীপ না জ্বালালে তা গৃহস্থের অমঙ্গলের কারণ হতে পারে। কিন্তু হাজার হাজার বছর ধরে হিন্দু সংস্কৃতিতে প্রদীপ এত গুরুত্বপূর্ণ কেন?

    আত্মা ও জ্ঞান

    অগ্নি হলো জ্ঞানের প্রতীক। স্বয়ং ঈশ্বর আমাদের মনের অন্ধকার দূর করার জন্য আলোর পথ দেখান। তেমনই প্রদীপের আলো সমস্ত অন্ধকারকে দূর করে। আবার পরম আত্মা হলেন প্রদীপের জ্যোতির মত। পরমাত্মাকে উপলব্ধি করতে গেলে প্রয়োজন দিব্যদৃষ্টির। তাই হিন্দু সংস্কৃতিতে প্রদীপকে তুলনা করা হয় পরমাত্মা এবং জ্ঞানের আধার রূপে।

    বৈদিক যুগ

    হিন্দু সংস্কৃতির অন্যতম একটি অঙ্গ প্রদীপ জ্বালানো হলেও, বৈদিক যুগে প্রদীপ জ্বালানোর প্রথা সেভাবে ছিল না। তখন প্রাধান্য দেওয়া হতো হোম ও যজ্ঞকে। তারপর ধীরে ধীরে পুজোর অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হতে থাকে নৈবেদ্য, বস্ত্র, ধুপ এবং প্রদীপ। এছাড়াও পুজোর সময় অন্ধকার দূর করার জন্য চারিদিকে প্রদীপ জ্বালানো হত।

    সন্ধ্যাপ্রদীপ

    অতীতে অনেকে সন্ধ্যা নামলে সদর দরজার সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখতেন। উদ্দেশ্য একটাই, কোনও পথিকের প্রয়োজন হলে যেন তিনি আশ্রয় গ্রহণ করতে পারেন। বর্তমানেও গ্রামাঞ্চলের দিকে কিছু কিছু স্থানে সদর দরজায় প্রদীপ জ্বালানোর নিয়ম রয়েছে।

    তুলসী গাছের নীচে প্রদীপ কেন?

    গৃহদেবতার পাশাপাশি সন্ধ্যাবেলায় তুলসী গাছের নীচে প্রদীপ রাখা হয়। কারণ তুলসী ছিলেন শ্রীকৃষ্ণের দূতী বৃন্দা। পুরাণে বৃন্দা দেবী ছিলেন অত্যন্ত পবিত্র এবং সমস্ত বিশ্বের মধ্যে কারোর সঙ্গেই তিনি তুলনীয় ছিলেন না। তাই তিনি পবিত্র তুলসী নামে সমধিক পরিচিতি লাভ করেন।

    সন্ধ্যায় প্রদীপের গুরুত্ব

    সন্ধ্যা বলতে বোঝায় দুটি সময়ের সন্ধিক্ষণ। দিনের শেষ মুহূর্ত এবং রাত্রির শুরু। যদিও সন্ধ্যা মূলত তিন প্রকার। প্রাতসন্ধ্যা, মধ্যাহ্নসন্ধ্যা এবং স্বায়ংসন্ধ্যা। এই তিন সন্ধ্যাতেই ব্রাহ্মণগণ গায়ত্রীকে আহ্বান করে আহ্নিক করতেন এবং সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী মানুষ করতেন জপ ও ধ্যান। স্বায়ংসন্ধ্যার সময় প্রত্যেক গৃহস্থবাড়িতে মঙ্গল কামনায় জ্বালানো হয় প্রদীপ।

  • Indian Defence: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর! ৭৬ হাজার কোটি টাকার সমরাস্ত্র কেনায় সায় কেন্দ্রের

    Indian Defence: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর! ৭৬ হাজার কোটি টাকার সমরাস্ত্র কেনায় সায় কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভরতা বাড়াতে নয়া পদক্ষেপ প্রতিরক্ষামন্ত্রকের। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সমরাস্ত্র কেনায় মিলল ছাড়পত্র। সায় দিল প্রতিরক্ষামন্ত্রক (Ministry of defence)। এজন্য অনুমোদন করা হয়েছে ৭৬ হাজার কোটি টাকা। ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিলের (defence acquisition council) বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath singh) এর সভাপতিত্বে ওই বৈঠক হয়।

    জানা গিয়েছে, এই অর্থে ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য রাফ টেরেন ফর্ক লিফ্ট ট্রাক (RTFLT), ব্রিজ লেইং ট্যাঙ্ক (BLT), হুইলড্ আর্মার্ড ফাইটিং ভেহিকল (WhAFV), অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল (ATGM) কেনা হবে। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি উয়েপন লোকেটিং রাডারও (WLR) কেনা হবে। ৩৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নৌবাহিনীর জন্য পরবর্তী প্রজন্মের করভেট (NGC) যুদ্ধজাহাজ কেনায়ও মিলেছে সায়। মোট ৮টি করভেট (Corvette) নির্মাণ করা হবে। পাশাপাশি, নজরদারি এবং এসকর্ট অপারেশনকে আরও অত্যাধুনিক করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে ওই বৈঠকে।

    আরও পড়ুন : সফল উৎক্ষেপণ অগ্নি-৪ ক্ষেপণাস্ত্রের, আওতায় ভারতের প্রতিবেশীরা

    উপকূলরক্ষী বাহিনী (Coast Guard) অত্যাধুনিক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। এজন্য একটি প্রকল্পও হাতে নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় বাহিনীর নানা সারফেস ও অ্যাভিয়েশন অপারেশন, লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এবং এইচআর প্রক্রিয়াগুলি জিডিটাইজ করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে ওই বৈঠকে।

    প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভরতার ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। আত্মনির্ভরতার পথে চলতি বছর বিপুল পরিমাণ অস্ত্র রফতানি করে ভারত। লোকসভায় সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি বেড়েছে প্রায় ৬ গুণ। চলতি অর্থবর্ষের ২১ মার্চ পর্যন্ত ১১ হাজার ৬০৭ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করেছে ভারত।

    আরও পড়ুন : হজরত মহম্মদ মন্তব্য বিতর্কে পাকিস্তানকে পাল্টা তোপ ভারতের

    আত্মনির্ভর ভারত গড়তে প্রধানমন্ত্রী যে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তার প্রমাণ মিলেছে নানা সময়। ২০২১ সালে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি আকাশ (Akash) মিসাইল রফতানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রাজনাথ জানান, ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে মহাকাশ গবেষণা ও প্রতিরক্ষা সংস্থার সঙ্গে প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকার সরঞ্জাম রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

     

     

LinkedIn
Share