Blog

  • Mahakumbh 2025: বুধে স্নান মৌনী অমাবস্যার, কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানেন?

    Mahakumbh 2025: বুধে স্নান মৌনী অমাবস্যার, কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই মৌনী অমাবস্যা। ২৯ জানুয়ারির এই পুণ্য দিনে প্রয়াগরাজে গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতীর সঙ্গমস্থলে অমৃতস্নান (Mauni Amavasya) করবেন (Mahakumbh 2025) ১০ কোটিরও বেশি ভক্ত। যেহেতু এদিন কয়েক কোটি ভক্তের সমাগম হবে, তাই ব্যবস্থা নিয়েছে উত্তরপ্রদেশের যোগী প্রশাসন। ভিড় ও যানবাহন ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য কর্তৃপক্ষ একটি অঞ্চলভিত্তিক পরিকল্পনা চালু করেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, ভক্তদের জন্য নির্দিষ্ট পথ ও স্নানের ঘাটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বিজয় কিরণ আনন্দ বলেন, “সবচেয়ে বড় স্নান উৎসবের জন্য ব্যাপক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যাত্রীরা যে সেক্টর বা অঞ্চলে স্নান করেছেন, সেখান থেকেই ফিরে যাবেন, এবং কঠোর নিরাপত্তা ও সুশৃঙ্খল চলাচল নিশ্চিত করার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে।”

    সুরক্ষা ব্যবস্থা

    ভিড় কমাতে তীর্থযাত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট ঘাটে স্নান করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কানপুরের তীর্থযাত্রীরা স্নান করবেন সংঘম নোজ ঘাটে। লখনউ ও অযোধ্যার তীর্থযাত্রীরা স্নান করবেন দশাশ্বমেধ ঘাটে। ভিড়ের পরিমাণ বাড়লে পুণ্যার্থীদের পাঠানো হবে নাগবাসুকি, রাসূলাবাদ এবং ফাফামাউ ঘাটে। বারাণসী, জৌনপুর, আজমগড় এবং গোরখপুরের তীর্থযাত্রীরা অমৃতস্নান করবেন ঐরাবত ও ত্রিবেণী ঘাটে। মির্জাপুর এবং মধ্যপ্রদেশের তীর্থযাত্রীরা ডুব দেবেন আরাইল ত্রিবেণী পুষ্পের কাছাকাছি ঘাটে। এখানে সংঘমের দিকে যাওয়ার জন্য গতিবিধি সীমাবদ্ধ থাকবে। স্নান শেষে ভক্তরা (Mauni Amavasya) যাতে তাদের নির্ধারিত অঞ্চলে ফিরে যেতে পারেন, তাই সংঘম নোজের কাছাকাছি আন্তঃঅঞ্চল ভ্রমণ বন্ধ রাখা হবে (Mahakumbh 2025)।

    আখড়ার সাধু-সন্ন্যাসীদের জন্য ব্যবস্থা

    কেবল পুণ্যার্থী নন, মহাকুম্ভের বিভিন্ন আখড়ার সাধু-সন্ন্যাসীদের জন্যও নির্ধারিত হয়েছে স্নানের ঘাট। ১৩টি আখড়ার অমৃতস্নানের পথও নির্ধারণ করা হয়েছে। শিডিউল অনুযায়ী ত্রিবেণী পন্টুন ব্রিজ অতিক্রম করবে আখড়াগুলি। আখড়াগুলির সাধুসন্তরা যাতে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করতে পারেন, তাই ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। মিডিয়া ও প্রশাসনের জন্য আলাদা করিডরের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

    পুণ্যার্থীদের জন্য স্নানের ঘাটের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি আরও কিছু সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জল পুলিশ, এনডিআরএফ, এবং এসডিআরএফের উদ্ধার অভিযানের নৌকা ছাড়া অন্য কোনও নৌকার চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যাত্রীদের সুরক্ষায় বসানো হয়েছে স্টিলের ব্যারিকেড। নিরাপত্তা জাল সহ মজবুত ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে অস্থায়ী আবাসন এবং হোল্ডিং এরিয়া স্থাপন করা হয়েছে। প্রয়োজনে কাউশাম্বী, প্রতাপগড় বা ভদোহিতে ভ্রমণ আপাতত বন্ধ করা হতে পারে (Mauni Amavasya)।

    উন্নত পরিকাঠামো

    তীর্থযাত্রীদের জন্য উন্নত পরিকাঠামোর ব্যবস্থাও করা হয়েছে। ১২ কিমি দীর্ঘ স্নানের ঘাট উন্নত আলো, পরিচ্ছন্ন টয়লেট এবং পোশাক পরিবর্তনের ঘর তৈরি করা হয়েছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ব্যবস্থার পাশাপাশি জরুরি অবস্থার জন্য খড় ও চটের বস্তার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। মেলা কর্তৃপক্ষ মৌনী অমাবস্যায় অমৃতস্নানের জন্য একটি নির্দিষ্ট স্নানের ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে। মহানির্বাণী এবং অতল আখড়াগুলি প্রথমে স্নান প্রক্রিয়া শুরু করবে। প্রতিটি আখড়া নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে স্নান করবে। এই ক্রমটি শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং ভক্তদের সুষ্ঠুভাবে স্নান করার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য করা হয়েছে। এই সময়সূচির জন্য সমস্ত আখড়ার সদস্যরা পবিত্র আচার-অনুষ্ঠানের জন্য যথেষ্ট সময় এবং জায়গা পাবেন। বৃহত্তর ভক্ত সমাবেশের নিরাপত্তা এবং সুবিধাও বজায় রাখা হবে। এই ব্যবস্থাগুলির মাধ্যমে প্রয়াগরাজ একটি সুসজ্জিত এবং সুসংগঠিত মহাকুম্ভ স্নান উৎসব আয়োজন করতে প্রস্তুত (Mahakumbh 2025)।

    পূর্ণকুম্ভের যোগ

    প্রতি ১২ বছর অন্তর উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে হয় পূর্ণকুম্ভ। ১২টি পূর্ণ কুম্ভ শেষে হয় একটি মহাকুম্ভ। অর্থাৎ মহাকুম্ভের এই যোগ আবার আসবে ১৪৪ বছর পরে। সেই কারণেই এবার কুম্ভস্নান করবেন অন্তত ৪০ কোটি মানুষ। দেশের পাশাপাশি বিদেশ থেকেও ভক্তরা আসছেন ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র ডুব দিতে। এবার প্রয়াগরাজে কুম্ভমেলা শুরু হয়েছে ১৩ জানুয়ারি। চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এর মধ্যে অমৃতস্নানের যোগ মোট ৬টি। এর মধ্যে হয়ে গিয়েছে তিনটি স্নান। বুধবার হবে মৌনী অমাবস্যার স্নান। ৩ ফেব্রুয়ারি হবে বসন্ত পঞ্চমীর স্নান। আর এবারের মতো শেষ স্নান হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি, মহা শিবরাত্রির দিন। উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের আশা, এবার সব মিলিয়ে কুম্ভস্নান করবেন অন্তত ৪০ কোটি পুণ্যার্থী। ইতিমধ্যেই প্রায় ১২ কোটি পুণ্যার্থী সেরে নিয়েছেন পুণ্যস্নান। বিজেপির বহু নেতা-মন্ত্রীও ডুব দিয়েছেন প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে (Mauni Amavasya)। হিন্দু ভোট কুড়োতে দেরিতে হলেও দিন দুই আগে কুম্ভস্নান করেছেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব। ৫ ফেব্রুয়ারি কুম্ভে ডুব দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর ১০ ফেব্রুয়ারি অমৃতস্নান (Mahakumbh 2025) করবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়।

     

  • India China Relation: ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ গলছে, চালু হচ্ছে কৈলাশ মানস সরোবর যাত্রা!

    India China Relation: ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ গলছে, চালু হচ্ছে কৈলাশ মানস সরোবর যাত্রা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই গলছে ভারত-চিন সম্পর্কের (India China Relation) বরফ। সীমান্ত সংঘাত-পর্ব এখন অতীত। উন্নতি হয়েছে ভারত-চিনের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ায়। তাই পাঁচ বছর পর ফের কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা (Kailash Mansarovar Yatra) নতুন করে শুরু করতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। হিন্দুদের কাছে কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা অতি পবিত্র একটি তীর্থযাত্রা। এই তীর্থযাত্রা নিয়ে আগে থেকে যে চুক্তি রয়েছে দুই দেশের মধ্যে, সেই অনুযায়ীই সব কিছু হবে বলে জানিয়েছে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। কেবল এই তীর্থযাত্রা নয়, ভারত ও চিনের মধ্যে ফের সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু করা নিয়েও একপ্রস্ত আলোচনা হয়েছে দুই দেশের মধ্যে।

     

    বিদেশ সচিব পর্যায়ের বৈঠক (India China Relation)

     

    সম্প্রতি ভারত ও চিনের মধ্যে বিদেশ সচিব পর্যায়ের বৈঠকের আয়োজন হয়েছিল। দুদিনের ওই বৈঠকে যোগ দিতে বেজিং গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি। ওই বৈঠকেই দুই দেশ একাধিক বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে খবর। গত অক্টোবরে কাজানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে বৈঠক হয়। তারই রেশ ধরে আলোচনা হয় বিদেশ সচিব পর্যায়ের বৈঠকে। সেই বৈঠকেই কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা নতুন করে শুরু করতে সম্মত হয়েছে পড়শি দুই দেশ।

     

    কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা

     

    কৈলাশ-মানস সরোবর হিন্দু এবং বৌদ্ধ উভয় সম্প্রদায়ের কাছেই অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি তীর্থস্থান (India China Relation)। হিন্দুদের বিশ্বাস, কৈলাশ পর্বত ভগবান শিবের বাসস্থান। আর মানস সরোবর সৃষ্টি করেছিলেন স্বয়ং ব্রহ্মা। বৌদ্ধদের কাছেও মানস সরোবর অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি তীর্থস্থান। ২০২০ সালে অতিমারির কারণে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল কৈলাশ-মানস সরোবর যাত্রা। সেই যাত্রাই ফের চালু করতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ।

    তীর্থযাত্রা শুরু হওয়ার পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে বিমান পরিষেবা ফের চালুর বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ভারত ও চিন। করোনা অতিমারি পর্বে এবং পরবর্তী কালে কূটনৈতিক টানাপোড়েনের জেরে গত পাঁচ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে দুই দেশের মধ্যে বিমান চলাচল (Kailash Mansarovar Yatra)। নতুন করে তা চালু করতে ফের উদ্যোগী হয়েছে দুই দেশই (India China Relation)।

  • India-US Relation: ফেব্রুয়ারিতেই আমেরিকায় মোদি! বেআইনি অভিবাসী ইস্যুতে ভারতে ভরসা ট্রাম্পের

    India-US Relation: ফেব্রুয়ারিতেই আমেরিকায় মোদি! বেআইনি অভিবাসী ইস্যুতে ভারতে ভরসা ট্রাম্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও মজবুত হতে চলেছে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক (India-US Relation)। আগামী মাসেই আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোমবার এই কথা ঘোষণা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার নানা বিষয় নিয়ে ফোনে কথা হয় মোদি-ট্রাম্পের। তারপরেই প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফরের বিষয়টি ঘোষণা করেন ট্রাম্প। সেইসঙ্গে ভারতের উপরে আস্থা রেখে ট্রাম্প জানিয়েছেন যে, ‘বেআইনি অভিবাসীদের ফিরিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে যেটা ঠিক, ভারত সেটাই করবে।’ জানা গিয়েছে, বিশ্ব শান্তির পাশাপাশি প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা নিয়েও কথা বলেছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। বিশেষত ভারত-আমেরিকার মধ্যে কৌশলগত সম্পর্ক এবং চিনের দাপট রুখতে কোয়াড জোটকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান।

     

    ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন সফরে মোদি

    সংবাদসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প (Trump Talks With Modi) শুধু বলেছেন যে ‘ফেব্রুয়ারির কোনও একটা সময় আমেরিকায় আসবেন মোদি।’ তবে ঠিক কবে আমেরিকায় যাবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী, কতদিন থাকবেন, সফরসূচিতে কী কী থাকবে, সে বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট কিছু জানাননি। দ্বিতীয়বার মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ট্রাম্প ৷ শপথ নেওয়ার পর সোশাল মিডিয়ায় ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন মোদি ৷ তবে সোমবার দু’জনের মধ্যে প্রথমবার ফোনে কথা হয় ৷ তারপরই মোদির আমেরিকা সফরের কথা বলেন ট্রাম্প। যদিও ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে এই বিষয়টি নিয়ে এখনও সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি।

     

    ট্রাম্প-মোদি ফোনালাপ

    দ্বিতীয়বার মার্কিন প্রেসিডেন্ট (India-US Relation) হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রথমবার সঙ্গে ফোনে কথা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প৷ তাঁদের এই ফোনালাপ অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস৷ দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক এবং ভারত-মার্কিন সহযোগিতার পথ আরও সুদৃঢ় হবে বলে মনে করা হচ্ছে৷ সোমবার ডোনাল্ড ট্রাম্প ফোন করেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে৷ আমেরিকার অভিবাসীদের মধ্যে একটা বড় অংশ ভারতীয় জনতা। সেই নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ট্রাম্প বলেন, “অভিবাসন নিয়ে কথা হয়েছে মোদির সঙ্গে। অভিবাসীদের ফেরানোর ক্ষেত্রে ভারত সঠিক পদক্ষেপই করবে।”

     

    বন্ধুর সঙ্গে কথা বলে আনন্দিত

    ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপের (Trump Talks With Modi) পর এক্স হ্যান্ডেলে মোদি লেখেন, ‘‘আমার প্রিয় বন্ধু প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলে আনন্দিত। তাঁর ঐতিহাসিক দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য অভিনন্দন। পারস্পরিক উন্নয়ন এবং বিশ্বস্ত অংশীদারিত্বের জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের জনগণের কল্যাণে এবং বিশ্বের শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তার জন্য আমরা একযোগে কাজ করব।’’ ট্রাম্প ও মোদির ফোনালাপ সম্পর্কে হোয়াইট হাউসের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘আজ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফোনালাপ ফলপ্রসূ হয়েছে । দুই রাষ্ট্রনেতা পারস্পরিক সহযোগিতা গভীর ও সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা করেছেন ৷ মার্কিন প্রেসিডেন্ট আমেরিকায় তৈরি নিরাপত্তা সরঞ্জাম ক্রয় বৃদ্ধির জন্য দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে যাওয়ার জন্য গুরুত্ব দিয়েছেন ’’

     

    বেআইনি অভিবাসন

    নতুন করে ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরেই আমেরিকা থেকে বেআইনি অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার তোড়জোড় শুরু হয়েছে। এ প্রসঙ্গে নয়াদিল্লির (India-US Relation) তরফে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে যে উপযুক্ত নথি দেওয়া হলে বেআইনি অভিবাসীদের ফিরিয়ে নেওয়া হবে। গত সপ্তাহে ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, “আমরা বেআইনি অভিবাসনের বিরোধী। কারণ সেই বিষয়টা বিভিন্ন ধরনের সংগঠিত অপরাধের সঙ্গে যুক্ত।” তিনি আরও বলেছেন, “শুধুমাত্র আমেরিকায় থাকা ভারতীয়দের ক্ষেত্রে নয়, বিশ্বের যে কোনও প্রান্তে যদি ভারতীয়রা নির্ধারিত সময়ের থেকে বেশি থাকেন বা উপযুক্ত নথি ছাড়া সংশ্লিষ্ট দেশে থাকেন, তাহলে আমরা তাঁদের ফিরিয়ে নেব। আমাদের সঙ্গে উপযুক্ত নথি ভাগ করে নিতে হবে, যাতে আমরা তাঁদের নাগরিকত্ব যাচাই করে নিতে পারি এবং নিশ্চিত হতে পারি যে তাঁরা সত্যিই ভারতীয়। যদি সেটাই বিষয় হয়, তাহলে আমরা পুরো বিষয়টা এগিয়ে নিয়ে যাব এবং তাঁদের ভারতে ফেরানোর কাজটা প্রশস্ত করব।”

     

    মোদি-ট্রাম্প বৈঠকের গুরুত্ব

    কূটনৈতিক মহলের মতে, বেআইনি অভিবাসীদের ফেরানোর মতো ‘ছোট’ ব্যাপারে ট্রাম্পের মন জিতে নিয়ে ‘বড়’ কাজের পরিকল্পনা করছে নয়াদিল্লি (India-US Relation)। যে তালিকায় এইচ-১বি ভিসা, বাণিজ্যের মতো বিষয় থাকতে পারে। মোদি এবং ট্রাম্প উভয়ই ভারত-মার্কিন কৌশলগত অংশীদারিত্ব এবং ইন্দো-প্যাসিফিক কোয়াড অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তাঁদের প্রতিশ্রুতির উপর জোর দিয়েছেন ৷ চলতি বছরের শেষের দিকে প্রথমবার ভারতে হবে কোয়াড বৈঠক৷ অনেক দেশের মতোই অভিবাসন এবং শুল্কের বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কিছুটা হলেও উদ্বেগে রয়েছে ভারত৷ ইতিমধ্যেই ট্রাম্প ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলোর উপরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের কথা বলেছেন ৷ ৯ সদস্যভুক্ত ব্রিকসে ভারতও অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং আসন্ন মোদি-ট্রাম্প বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে ৷

  • Amit Shah: মহাকুম্ভে ‘শাহি’ ডুব! পরিবার নিয়ে সঙ্গমে পবিত্র স্নান সারলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    Amit Shah: মহাকুম্ভে ‘শাহি’ ডুব! পরিবার নিয়ে সঙ্গমে পবিত্র স্নান সারলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে পবিত্র ডুব দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে সোমবার ডুব দিতে দেখা যায় বিভিন্ন সাধু-সন্তদেরও। পবিত্র ডুব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ করেন সাধুরা। নিজের এক্স হ্যান্ডলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহাকুম্ভকে সনাতন ধর্মের প্রতীক বলে মন্তব্য করেন এবং এর মাধ্যমেই যে ভারতবর্ষের সনাতন সংস্কৃতি, দর্শন এবং সম্প্রীতির পরিবেশ প্রতিফলিত হচ্ছে, তাও তিনি জানান।

     

    হাজির শাহের (Amit Shah) গোটা পরিবার

    পবিত্র ডুব দেওয়ার পরেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী (Yogi Adityanath) বিশেষ পুজো শুরু করেন এবং ত্রিবেণী সঙ্গমে তাঁরা আরতিও করেন। প্রসঙ্গত, অমিত শাহের সঙ্গে এদিন তাঁর পরিবারও হাজির ছিল। ছিলেন অমিত শাহের স্ত্রী সোনাল শাহ, তাঁর পুত্র জয় শাহ (ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের চেয়ারম্যান)। জয় শাহের স্ত্রী এবং তাঁর সদ্যোজাত সন্তানও হাজির ছিল।

     

    কুম্ভের কলসি শাহের (Amit Shah) হাতে তুলে দেন যোগী

    অমিত শাহকে একটি কুম্ভের কলসি উপহারস্বরূপ তাঁর হাতে তুলে দেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এটি মহাকুম্ভের ঐতিহ্য এবং শ্রদ্ধার প্রতীক বলে মানা হয়। এছাড়া বিভিন্ন সাধু-সন্তরা অমিত শাহকে সম্মান জানান চন্দনের তিলক এঁকে দিয়ে। অমিত শাহ এবং যোগী আদিত্যনাথ যখন পবিত্র ডুব দেন, তখন তাঁদের সঙ্গে হাজির ছিলেন জুনা আখড়ার পিঠাধীশ্বর স্বামী অবদেশানন্দা। এছাড়া আখড়া পরিষদের সভাপতি মহন্ত রবীন্দ্র পুরী এবং যোগগুরু বাবা রামদেব।

     

    সূর্য দেবতার উদ্দেশ্যে অর্ঘ্যদান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Amit Shah)

    প্রসঙ্গত, পবিত্র ডুব দেওয়ার পরে সূর্য দেবতার উদ্দেশ্যে অর্ঘ্যদানও করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁরা নাতি-নাতনিরাও সাধুদের কাছ থেকে আশীর্বাদ পান। এমন একটি ছবি নিজের সমাজ মাধ্যমে শেয়ার করেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। হর হর মহাদেব ধ্বনিতে তাঁরা গঙ্গা এবং সূর্য দেবতার উদ্দেশ্যে প্রণাম জানান।

  • Mahakumbh 2025: “সনাতন ধর্ম হল ভারতের জাতীয় ধর্ম,” ঘোষণা যোগী আদিত্যনাথের

    Mahakumbh 2025: “সনাতন ধর্ম হল ভারতের জাতীয় ধর্ম,” ঘোষণা যোগী আদিত্যনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সনাতন ধর্ম শক্তিশালী হলে, দেশ শক্তিশালী হবে।” দিন দুয়েক আগে কথাগুলি বলেছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। এবার সনাতন ধর্মকে তিনি ভারতের জাতীয় ধর্ম বলে ঘোষণা করে দিলেন।

    কী বললেন যোগী আদিত্যনাথ? (Mahakumbh 2025)

    রবিবার মহাকুম্ভ ২০২৫ উপলক্ষে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে যোগী আদিত্যনাথ বলেন, “সনাতন ধর্ম হল ভারতের জাতীয় ধর্ম। এটি মানবতার ধর্ম। পুজোর প্রক্রিয়া আলাদা হতে পারে। কিন্তু ধর্ম একটাই এবং সেই ধর্ম হল সনাতন ধর্ম। কুম্ভ সেই সনাতন ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করে।” তিনি বলেন, “১৪ জানুয়ারি, মকর সংক্রান্তির দিন গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতীর সঙ্গমস্থলে অমৃতস্নান করেছেন প্রায় ৬ কোটি ভক্ত।” তিনি বলেন, “এই ঐক্যের বার্তা মহাকুম্ভ দিয়েছে। এখানে কোনও বৈষম্য ছিল না। যারা সনাতন ধর্মের সমালোচনা করতেন, আমরা বলি, আসুন এটি দেখুন। ধৃতরাষ্ট্র হবেন না, নিজের চোখে এটি দেখুন।”

    মহাকুম্ভের বার্তা

    দিন দুয়েক আগে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, “মহাকুম্ভের বার্তা হল একতা ও অখণ্ডতার বার্তা, এবং এটি বিশ্বের কাছে পৌঁছে দেওয়া উচিত৷ মহাকুম্ভের অংশীদার সমস্ত সাধু, ভক্ত বা এমনকি পর্যটকরাও যদি ঐক্যের বার্তা এগিয়ে নিয়ে যান, তাহলে সনাতন ধর্মকে শক্তিশালী করা হবে এবং, যদি সনাতন ধর্ম শক্তিশালী হয়, তাহলে আমাদের দেশ শক্তিশালী হবে।”

    গত ১৩ জানুয়ারি উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে শুরু হয় মহাকুম্ভ উপলক্ষে মেলা। মেলা চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এর মধ্যে অমৃতস্নানের দিন ৫টি। দুটি স্নান হয়ে গেলেও বাকি রয়েছে তিনটি। এগুলি হল, মৌনী অমাবস্যার স্নান, বসন্ত পঞ্চমীর স্নান এবং মহা শিবরাত্রির স্নান। ইতিমধ্যে প্রয়াগরাজের (Mahakumbh 2025) এই ত্রিবেণী সঙ্গমে স্নান সেরেছেন ১২ কোটিরও বেশি মানুষ। যোগী প্রশাসনের আশা, এবার সব মিলিয়ে কুম্ভস্নান করবেন ৪০ কোটিরও বেশি মানুষ। এর মধ্যে কেবল দেশের লোকজনই নন, বিদেশ থেকেও দলে দলে আসছেন পর্যটক। কেউ পুণ্য লাভের (Yogi Adityanath) আশায়, কেউবা স্রেফ পর্যটক হিসেবে। মহা মিলনের এই মেলায় যেদিকেই চোখ যায়, শুধুই কালো মাথার সারি। আট থেকে আশি কে নেই ত্রিবেণী সঙ্গমের এই মেলায় (Mahakumbh 2025)!

  • Waqf Amendment Bill: পাশ ওয়াকফ সংশোধনী বিল, ১৪টি নিয়মের সংশোধনে সবুজ সঙ্কেত জেপিসি-র

    Waqf Amendment Bill: পাশ ওয়াকফ সংশোধনী বিল, ১৪টি নিয়মের সংশোধনে সবুজ সঙ্কেত জেপিসি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াকফ নিয়মের (Waqf Amendment Bill) সংশোধনে সবুজ সঙ্কেত দিল যৌথ সংসদীয় কমিটি। জেপিসি-তে পাশ হয়ে গেল ওয়াকফ সংশোধনী বিলের খসড়া। এই খসড়া বিলে কেন্দ্রের তরফে আনা ১৪টি সংশোধনীই গৃহীত হয়েছে। অন্যদিকে, বিরোধীদের পেশ করা সবকটি সংশোধনী ভোটাভুটিতে খারিজ হয়ে যায়।

     

    সংসদে কবে আসছে ওয়াকফ বিল

    আগামী ৩১ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের বাজেট অধিবেশন। আসন্ন অধিবেশনের প্রথম পর্বেই সংসদে এই বিলটি (Waqf Amendment Bill) আনতে পারে সরকার। গত বছরের ২৯ নভেম্বরই এই খসড়া বিল জমা দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু পরে কমিটির মেয়াদ বাড়িয়ে ১৩ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ বাজেট অধিবেশনের প্রথমার্ধের শেষদিন পর্যন্ত করা হয়। সূত্রের খবর, ওয়াকফ বিলে বিরোধীরা যে সংশোধন করতে বলেছিল, তা খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। জেপিসি-র এই খসড়া রিপোর্ট ২৮ জানুয়ারি প্রকাশ করা হবে ও ২৯ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হবে। ৩১ জানুয়ারি চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা পড়বে। এরপর নিয়মাফিক সংসদের দুই কক্ষে পেশ করা হবে বিল। পাশ হওয়ার পর, রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলেই বদলে যাবে ওয়াকফ আইন। নতুন নাম হবে ‘ইউনিফায়েড ওয়াকফ ম্যানেজমেন্ট, এমপাওয়ারমেন্ট, এফিশিয়েন্সি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অ্যাক্ট’।

     

    ওয়াকফ সম্পত্তির চরিত্র বদল নয়

    যে-সব সম্পত্তি ওয়াকফ না হওয়া সত্ত্বেও ওয়াকফের (Waqf Amendment Bill) মর্যাদা পেয়ে আসছিল, সেগুলির পুনরুদ্ধারের কথা বলা হয়েছিল সংসদে পেশ হওয়া বিলে। বিলের সেই ধারা পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে সংশোধনী আনেন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। তিনি সংশোধনীতে বলেন, যেগুলি ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে, তার চরিত্র বদলের চেষ্টা না করে বরং বিল পাশের পরে ভবিষ্যতে কোনও সম্পত্তি ওয়াকফ কি-না তা ভালো করে খতিয়ে দেখা হোক। নিশিকান্তের আনা ওই সংশোধনীটি আজ পাশ হয়। এর ফলে ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবে চিহ্নিত বা ব্যবহার করা হচ্ছে এমন কোনও সম্পত্তির চরিত্র পরিবর্তন হওয়ার আশু কোনও বিপদ থাকছে না।

     

    প্রক্রিয়া মেনেই বিল পাশ

    বিজেপি সাংসদ তথা যুগ্ম সংসদীয় কমিটির প্রধান জগদম্বিকা পাল বলেন, “ওয়াকফ (Waqf Amendment Bill) আইনের ৪৪টি ধারা নিয়েই আলোচনা হয়েছে। ৬ মাস ধরে আলোচনার পর চূড়ান্ত বৈঠকে ১৪টি সংশোধন গ্রহণ করা হয়েছে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের ভিত্তিতে। বিরোধীরাও সংশোধনের সুপারিশ করেছিল। প্রতিটি প্রস্তাব নিয়েই আলোচনা ও ভোটাভুটি হয়েছে। তাদের প্রস্তাবের পক্ষে ১০টি ভোট পড়েছে, বিরোধিতায় ১৬টি ভোট পড়েছে।” প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই এই কমিটির বৈঠক নিয়ে বিরোধী সাংসদদের সঙ্গে শাসক পক্ষের বিরোধ চরমে ওঠে।

     

    ওয়াকফ সংশোধনী বিল কী

    ১৯৫৪ সালে প্রথম ওয়াকফ আইন পাশ হয়েছিল। ১৯৯৫ সালে ওয়াকফ আইনে সংশোধনী (Waqf Amendment Bill) এনে ওয়াকফ বোর্ডের হাতে সব ক্ষমতা তুলে দেওয়া হয়। তার পর থেকেই বার বার প্রশ্ন উঠেছে বোর্ডের একচ্ছত্র অধিকার নিয়ে। বর্তমানে ওয়াকফ আইনের ধারা ৪০ অনুযায়ী, যে কোনও সম্পত্তিকে ওয়াকফ হিসাবে ঘোষণার অধিকার ছিল ওয়াকফ বোর্ডের হাতেই। ফলে ওয়াকফ বোর্ডের বিরুদ্ধে বার বার বহু গরিব মুসলিমের সম্পত্তি, অন্য ধর্মালম্বী ব্যক্তির সম্পত্তি অধিগ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। নতুন সংশোধনীতে ওয়াকফ বোর্ডের সেই একচ্ছত্র অধিকার কেড়ে নিয়ে কোনও সম্পত্তি ওয়াকফ কি না, সেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হবে জেলাশাসক বা সমপদমর্যাদার কোনও আধিকারিকের হাতে। সংশোধনের মূল লক্ষ্য হল একটি কেন্দ্রীয় পোর্টালের মাধ্যমে ওয়াকফ সম্পত্তির নথিভুক্তিকরণ নিয়ন্ত্রণ করা। এ ছাড়াও প্রস্তাবিত অন্যান্য সংশোধনগুলির মধ্যে রয়েছে একটি কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কাউন্সিলের পাশাপাশি প্রতি রাজ্যে ওয়াকফ বোর্ড গঠন, যেখানে মুসলিম মহিলা এবং অমুসলিমদের প্রতিনিধিত্ব থাকবে।

     

    কী কী সংশোধনের প্রস্তাব ওয়াকফ বিলে?

    নতুন আইনে ওয়াকফ কাউন্সিল যেকোনও জমিতে দাবি জানাতে পারবে না বলা হয়েছিল।
    কমপক্ষে ৫ বছর ইসলাম ধর্ম পালনের পরই ওয়াকফে সম্পত্তি দান করা যাবে।
    ওয়াকফ বোর্ডে অমুসলিম সদস্য ও অন্তত দুইজন মহিলা সদস্য যোগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।
    কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কাউন্সিলে অমুসলিম একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, তিনজন সাংসদ, দুইজন প্রাক্তন বিচারপতি, উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিক সদস্য যোগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।
    মূলত সম্পত্তিতে মুসলিম মহিলা ও শিশুদের ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্যই ওয়াকফ আইনে সংশোধনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে।

  • Mahakumbh 2025: মহাকাশ থেকে কতটা উজ্জ্বল রাতের মহাকুম্ভ? আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন পাঠাল ছবি

    Mahakumbh 2025: মহাকাশ থেকে কতটা উজ্জ্বল রাতের মহাকুম্ভ? আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন পাঠাল ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) কারণে কোটি কোটি মানুষের সমাগম চলছে প্রয়াগরাজে। মহাকুম্ভ পরিণত হওয়ার ফলে এই মুহূর্তে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বের বৃহত্তম ইভেন্টে পরিণত হয়েছে মহাকুম্ভ। মহাকাশ (Mahakumbh 2025) থেকে কেমন লাগছে প্রয়াগরাজকে? সেই ছবিই প্রকাশ করল নাসা (NASA)। দুনিয়াজুড়ে ইতিমধ্যেই সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (International Space Station) থেকে নাসার মহাকাশচারী ডন পেটিট মহাকুম্ভের একটি ছবি শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘‘রাতের আইএসএস থেকে মহাকুম্ভের ছবি। সত্যিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানুষের জমায়েত।’’

     

    বিভিন্ন মত উঠে এসেছে (Mahakumbh 2025)

    এমন ছবি দেখার পর স্বাভাবিকভাবেই চর্চা শুরু হয়েছে সমাজমাধ্যমের পাতায়। নানা মন্তব্য ভেসে এসেছে, এক ব্যবহারকারী লিখছেন, মনে হচ্ছে মহাকাশে বড় কোনও তারার বিস্ফোরণ ঘটেছে। কেউ আবার এত আলো দেখে মুগ্ধ হয়ে এটিকে কোনও গ্যালাক্সির সঙ্গে তুলনা করছেন। প্রসঙ্গত, দিনকয়েক আগেই মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) একাধিক উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করা হয়েছিল ইসরোর তরফ থেকে। হায়দরাবাদের ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টারও পরপর ছবি নিয়েছে এই মহাকুম্ভ মেলার। সেই ছবিতেই ফুটে উঠেছে মেলার একাধিক তাঁবু, পার্কিং লট এবং অন্য একাধিক প্রস্তুতির ছবি। এবার ছবি এল নাসার আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন (International Space Station) থেকে।

     

    ৪ হাজার হেক্টর জমির ওপর আয়োজন করা হয়েছে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025)

    প্রসঙ্গত, ১২টা পূর্ণ কুম্ভে হয় একটা মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025)। ১৪৪ বছর পর মহাযোগ। ৪৫ দিনের এই মেলায় ৪০ কোটি বা তার বেশি মানুষের সমাগম হতে পারে বলেই অনুমান করা হয়েছে প্রশাসনেরক তরফ থেকে। এখনও পর্যন্ত হিসেব করে দেখা গিয়েছে, কুম্ভমেলা থেকে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের লাভ হতে পারে অন্তত ২ লক্ষ কোটি টাকা! এই সংখ্যাটা ৪ লক্ষ কোটিও হতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ৪ হাজার হেক্টর জমির ওপর আয়োজন করা হয়েছে মহাকুম্ভ। শুরু হয়েছে ১৩ জানুয়ারি থেকে চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ৪৫ দিনের এই মেলার জন্য উত্তরপ্রদেশ সরকারের বাজেট ৭ হাজার কোটি টাকা।

  • Daily Horoscope 28 January 2025: অভিনয়ের প্রতি অনুরাগ বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 28 January 2025: অভিনয়ের প্রতি অনুরাগ বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) মনের মতো পরিবেশ পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য জীবন খুব ভালো কাটতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলুন।

    ২) ব্যবসায় ভালো লাভের সময়।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মিথুন

    ১) মনের মতো স্থানে ভ্রমণের জন্য আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।

    ৩) সতর্কভাবে চলাফেরা করুন।

    কর্কট

    ১) অভিনয়ের প্রতি অনুরাগ বাড়তে পারে।

    ২) আয়ের দিক থেকে দিনটি ভালো।

    ৩) ব্যবসায় লাভ।

    সিংহ

    ১) কোনও ভাল কাজ না হওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) নতুন চাকরির চেষ্টা করতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কন্যা

    ১) রাজনীতির লোকেদের জন্য ভালো খবর আসতে পারে।

    ২) সারা দিন ব্যস্ত থাকতে হবে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    তুলা

    ১) কাজ নিয়ে ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) পাওনা আদায় নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) নিজের বাক্যে সংযম রাখুন।

    বৃশ্চিক

    ১) কীটপতঙ্গ থেকে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) সংসারে ব্যয় কমানোর আলোচনা।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    ধনু

    ১) সকালের দিকে শরীরে আঘাত লাগতে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে শান্তি পেতে পারেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    মকর

    ১) কোনও আশা ভঙ্গ হতে পারে।

    ২) দূরে কোথাও ভ্রমণের আলোচনা হতে পারে।

    ৩) হতাশ হবেন না কোনওভাবে।

    কুম্ভ

    ১) অতিরিক্ত কথায় বাড়িতে বিবাদ।

    ২) শরীরে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) সাবধানে চলাফেরা করুন।

    মীন

    ১) শরীরে যন্ত্রণা হতে পারে।

    ২) প্রেমে বিরহ দেখা দিতে পারে।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে শিখুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • UCC: কথা রাখলেন ধামি, উত্তরাখণ্ডে কার্যকর হল অভিন্ন দেওয়ানি বিধি

    UCC: কথা রাখলেন ধামি, উত্তরাখণ্ডে কার্যকর হল অভিন্ন দেওয়ানি বিধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) কার্যকর হল অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC)। উত্তরাখণ্ডই দেশের প্রথম রাজ্য যেখানে লাগু হল অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। সোমবার দুপুরে ইউসিসি পোর্টালের উদ্বোধন করেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উত্তরাখণ্ড সফরের আগেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করে দিল ধামি সরকার।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC)

    ২০২৫ সালের শুরুতেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু হওয়ার কথা আগেই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ধামি। এই বিধি অনুযায়ী, সব ধর্মের মানুষের জন্য জমি, সম্পত্তি, উত্তরাধিকার, বিয়ে এবং বিবাহবিচ্ছেদ সংক্রান্ত এক ও অভিন্ন আইন প্রচলন হবে। উত্তরাখণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে ইউসিসি পোর্টালের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং। এই অনুষ্ঠানের পরেই উত্তরাখণ্ডে কার্যকর হয়ে গেল ইউসিসি (UCC)। এর পাশাপাশি, এবার থেকে উত্তরাখণ্ডে কোনও যুগল লিভ-ইন করতে চাইলে বাধ্যতামূলকভাবে অনুমতি নিতে হবে পুলিশ বা জেলা আধিকারিকের।

    মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা

    পোর্টাল উদ্বোধনের পর মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, ২৭ জানুয়ারি রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির দিন হিসেবে পালিত হবে। ইউসিসি কমিটির চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন মুখ্যসচিব শত্রুঘ্ন সিং বলেন, বিধিটি কার্যকর করার জন্য বহু গবেষণা করা হয়েছে। কমিটির তিনজন সদস্য রাজ্যের প্রতিটি জেলা ঘুরে দেখেন। এরপর আইন কমিশনের রিপোর্ট-সহ বাকি রিপোর্ট পড়ে দেখার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছনোর আগে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষেরও মতামত নেওয়া হয়েছে (UCC)।

    ২০২২ সালে হয় উত্তরাখণ্ড বিধানসভার নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিজেপি জিতলে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরের প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। নির্বাচনে জয়ী হয় বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হন ধামি। তার পরেই নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে ২৭ মে উত্তরাখণ্ডে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির জন্য একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়। বিধি কার্যকরের জন্য আইনি প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করা হয় সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি রঞ্জনাপ্রকাশ দেশাইয়ের নেতৃত্বে। গত বছর ২০২৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি রিপোর্ট দেয় সেই কমিটি। ৮ মার্চ বিধানসভায় পাশ হয় বিলটি। পরে পাঠানো হয় রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য। রাষ্ট্রপতির অনুমতি মিললে ১৩ মার্চ এ (Uttarakhand) ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি জারি করে উত্তরাখণ্ড সরকার (UCC)।

     

  • Jyothi Yarraji: জাতীয় রেকর্ড জ্যোতির, ফ্রান্সের মাটিতে ৬০ মিটার হার্ডলে সোনা ভারতের মেয়ের

    Jyothi Yarraji: জাতীয় রেকর্ড জ্যোতির, ফ্রান্সের মাটিতে ৬০ মিটার হার্ডলে সোনা ভারতের মেয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের রেকর্ড ভেঙে ৬০ মিটার হার্ডলে নতুন রেকর্ড গড়লেন জ্যোতি ইয়ারাজ্জি। ইউরোপের প্রতিযগিতায় সোনাও জিতে নিলেন এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন ভারতের এই অ্যাথলিট। ফ্রান্সে নন্ত শহরে আয়োজিত এলিট ইন্ডোর মিটে মাত্র ৮.০৪ সেকেন্ড সময়ে ৬০ মিটার হার্ডল অতিক্রম করেছেন। ২৫ বছরের তরুণী অ্য়াথলিট এর আগে ৬০ মিটার হার্ডল অতিক্রম করার ক্ষেত্রে ৮.১২ সেকেন্ড সময় নিয়েছিলেন।

     

    জ্যোতির রেকর্ড

    আগামী মার্চ মাসে চিনের নানজিংয়ে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে ওয়ার্ল্ড ইন্ডোর চ্যাম্পিয়নশিপ রয়েছে। সেখানে যোগ্যতা অর্জনের জন্য ৭.৯৪ সেকেন্ড সময়ের মধ্যে হার্ডল পূরণ করতে হবে। জ্যোতি সম্প্রতি কিছুদিন আগেই অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ইরানের তেহরানে ৮.১২ সেকেন্ড সময় নিয়েছিলেন। ২০২৪ সালে গত বছর এশিয়ান ইন্ডোর চ্যাম্পিয়নশিপে ৬০ মিটার হার্ডলে সোনা জিতেছিলেন জ্যোতি। জাতীয় আউটডোর ১০০ মিটার হার্ডলেও ১২.৭৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে রেকর্ড ধরে রেখেছেন জ্যোতি। ১০০ মিটার হার্ডলে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ও ২০২৩ সালে এশিয়ান গেমসে ১২.৯১ সেকেন্ড সময় নিয়ে রুপো জিতেছিলেন।

     

    জ্যোতির লক্ষ্য

    ১৯৯৯ সালের ২৮ অগাস্ট জন্মগ্রহণ করেন জ্যোতি ইয়ারাজ্জি। অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমে বেড়ে ওঠা তাঁর। তাঁর বাবা সূর্যনারায়ণ ইয়ারাজ্জি একজন নিরাপত্তারক্ষী। আর তাঁর মা পোশায় একজন সাফাইকর্মী। বাবা মা শখ করে মেয়ের নাম রাখেন ‘জ্যোতি’। নিজের নামকে যথার্থ করে তুলেছেন জ্যোতি। ছোট থেকেই বেশ লম্বা তিনি। তাই স্কুল শিক্ষকের কথা শুনে হার্ডলস রেসিং শিখতে শুরু করেন। এখন তিনি ভারতের গর্ব। জ্যোতির এই সাফল্য ভারতীয় অ্যাথলেটিক্সে নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তার ফর্ম ও ধারাবাহিকতা ভবিষ্যতে আরও বড় সাফল্য এনে দেবে। তবে, জ্যোতির আশু লক্ষ্য ওয়ার্ল্ড ইন্ডোর চ্যাম্পিয়নশিপে ভাল ফল করা।

LinkedIn
Share