Blog

  • Yogi Adityanath: মহাকুম্ভে অগ্নিকাণ্ডের পরে ত্রিবেণী সঙ্গম পরিদর্শন যোগীর, দিলেন একগুচ্ছ নির্দেশিকা

    Yogi Adityanath: মহাকুম্ভে অগ্নিকাণ্ডের পরে ত্রিবেণী সঙ্গম পরিদর্শন যোগীর, দিলেন একগুচ্ছ নির্দেশিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে (Maha Kumbh) অগ্নিকাণ্ডের পরে মেলার নিরাপত্তা সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যবস্থা তদারকি করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। প্রসঙ্গত, রবিবারের অগ্নিকাণ্ডের ফলে মেলা প্রাঙ্গণে ১৮টি তাঁবু সম্পূর্ণ হবে ধ্বংস হয়ে যায় এবং একজন ব্যক্তি অল্পবিস্তর আহত হন বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনার পর উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ফোন করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে৷ দুই নেতার মধ্য়ে বেশি কিছুটা সময় কথা হয়। আগুন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে দেন যোগী। রবিবারই আদিত্যনাথ হাজির হয়ে যান ত্রিবেণী সঙ্গমে এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত সমস্ত ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন। এর পরেই যোগী আদিত্যনাথ নতুন কিছু নির্দেশিকা চালু করেন। 

    প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টা নজরদারি চালাতে বলা হয়েছে (Yogi Adityanath)

    মৌনী অমাবস্যাকে মহাকুম্ভের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ বলে মনে করা হয়। কারণ এই সময়ে বিভিন্ন আখড়ার সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনীদের দীক্ষা দান চলে। একই সঙ্গে মৌনী অমাবস্যার স্নানের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে হিন্দু ধর্মে। এই সময়ে পুরো দেশ থেকে ব্যাপক সংখ্যায় ভক্তরা ভিড় জমাতে পারেন বলেই মনে করছে প্রশাসন। সে কারণেই আগত তীর্থযাত্রীদের কোনওরূপ অসুবিধা যাতে না হয় তাই সর্বদা প্রশাসনকে সজাগ থাকতে বলেছেন যোগী আদিত্যনাথ। প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টা নজরদারি চালাতে বলা হয়েছে।

    যোগীর নির্দেশিকা (Yogi Adityanath)

    একইসঙ্গে, রবিবার যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) জানিয়েছেন, মৌনী অমাবস্যার স্নানে যাতে কারও থাকার অসুবিধা না হয় সেদিকে যেমন নজর রাখতে হবে, তেমনই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানীয় জলের ব্য়বস্থাও রাখতে হবে। এর পাশাপাশি, মেলা চত্বর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতেও বলেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। তীর্থযাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে শৌচাগারের বন্দোবস্ত করা হবে বলেও জানিয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ। রবিবার তিনি প্রশাসনকে আরও নির্দেশ দিয়েছেন যে, স্নানের সময় ঘাটগুলিতে যেন নিরাপত্তা বন্দোবস্ত করা হয়। কারণ সেখানেই পবিত্র ডুব দেবেন তীর্থযাত্রীরা, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শ যে, এত বিপুল পরিমাণে ভক্ত স্নান করবেন, এখানে যেন কোনও রকমের দুর্ঘটনা না ঘটে। অন্যদিকে, উত্তরপ্রদেশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা জানিয়েছেন, যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) এমন নির্দেশিকার লক্ষ্য হল মহাকুম্ভ মেলাকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Delhi Election: দিল্লি ভোটে ফের ইশতেহার প্রকাশ বিজেপির, ছাত্র-যুব-মহিলাদের জন্য বড় আশ্বাস

    Delhi Election: দিল্লি ভোটে ফের ইশতেহার প্রকাশ বিজেপির, ছাত্র-যুব-মহিলাদের জন্য বড় আশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দরজায় কড়া নাড়ছে দিল্লির নির্বাচন (Delhi Election)। এই আবহে সোমবার দ্বিতীয় পর্যায়ের নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করল বিজেপি। যার পোশাকি নাম সংকল্প পত্র-২। দিল্লিতে বিজেপির প্রদেশ দফতরে সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেবা এবং পার্টির সাংসদ অনুরাগ ঠাকুর সাংবাদিক সম্মেলন করে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেন। প্রসঙ্গত, নির্বাচনী ইশতেহারের প্রথম দফার সংকল্প পত্র প্রকাশ করেছিলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। দ্বিতীয় দফার সংকল্প পত্র প্রকাশ করলেন বিজেপির সাংসদ অনুরাগ ঠাকুর।

    জনকল্যাণমুখী একাধিক প্রকল্পের আশ্বাস  

    নির্বাচনী ইশতেহারে জনকল্যাণমুখী প্রচুর প্রকল্পের কথা বলা হয়েছে। সেখানে ঘোষণা করা হয়েছে, বিজেপি (Delhi Election) ক্ষমতায় এলে এর সবগুলিই বাস্তবায়িত করা হবে। সংকল্প পত্রে সাফ লেখা রয়েছে, ‘‘আমরা একটি উন্নত ভারতবর্ষের কল্পনা করি। ভারতবর্ষের উন্নয়নের ক্ষেত্রে দিল্লির উন্নয়ন যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা সংকল্প পত্রের প্রথম পর্ব প্রকাশ করেছেন। আমরা আজ দ্বিতীয় পর্ব প্রকাশ করলাম।’’ 

    বিজেপির তরফ থেকে দেওয়া আশ্বাস (Delhi Election)

    প্রতিটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গরিব পড়ুয়ারা একেবারে কিন্ডারগার্ডেন থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত বিনামূল্যে শিক্ষা পাবে। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় যে সমস্ত যুবক-যুবতীরা অংশগ্রহণ করবেন, তাঁদের এককালীন ১৫ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। বিজেপি তাদের সংকল্প পত্রে জানিয়েছে, দিল্লির আপ সরকারের আমলে যে অপশাসন এবং দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে, ক্ষমতায় এলে সে বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হবে এবং এসআইটি গঠন করে তদন্ত চলবে। তপশিলি জাতির ছাত্র-ছাত্রীদের মাসিক হাজার টাকা করে বৃত্তি দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছে বিজেপি।

    একই সঙ্গে দিল্লিতে (Delhi Election) যাঁরা অটো এবং ট্যাক্সি চালক রয়েছেন, তাঁদের জন্য একটি বোর্ড গঠনের কথা বলা হয়েছে, ওই সংকল্প পত্রে। এখানে ১০ লাখ টাকার জীবন বীমা, পাঁচ লাখ টাকা দুর্ঘটনা বীমা, সন্তানদের জন্য বৃত্তি, ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটির কথাও বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 256: “বর্ষাকালে খরস্রোতা, যেন সাগরসঙ্গমে পৌঁছিবার জন্য কত ব্যস্ত! তেমনি পথে মহাপুরুষের ধ্যানমন্দির দর্শন-স্পর্শন”

    Ramakrishna 256: “বর্ষাকালে খরস্রোতা, যেন সাগরসঙ্গমে পৌঁছিবার জন্য কত ব্যস্ত! তেমনি পথে মহাপুরুষের ধ্যানমন্দির দর্শন-স্পর্শন”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ও ভক্তগৃহে

    সপ্তম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২২শে জুলাই

    দক্ষিণেশ্বর-কালীবাটীতে ভক্তসঙ্গে ব্রহ্মতত্ত্ব ও আদ্যাশক্তির বিষয়ে
    কথোপকথন—বিদ্যাসাগর ও কেশব সেনের কথা

    জ্ঞানযোগ ও নির্বাণমত 

    আষাঢ়ের কৃষ্ণা তৃতীয়া তিথি। ইংরেজী ২২শে জুলাই, ১৮৮৩ খ্রীষ্টাব্দ। আজ রবিবার, ভক্তেরা শ্রীশ্রীপরমহংসদেবকে (Ramakrishna) দর্শন করিতে আবার আসিয়াছেন। অন্য অন্য বারে তাঁহারা প্রায় আসিতে পারেন না। রবিবারে তাঁহারা অবসর পান। অধর, রাখাল, মাস্টার কলিকাতা হইতে একখানি গাড়ি করিয়া বেলা একটা-দুইটার সময় কালীবাটীতে পৌঁছিলেন (Kathamrita)। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ আহারান্তে একটু বিশ্রাম করিয়াছেন। ঘরে মণি মল্লিকাদি আরও কয়েকজন ভক্ত বসিয়া আছেন।

    রাসমণির কালীবাড়ির বৃহৎ প্রাঙ্গণের পূর্বাংশে শ্রীশ্রীরাধাকান্তের মন্দির ও শ্রীশ্রীভবতারিণীর মন্দির। পশ্চিমাংশে দ্বাদশ শিবমন্দির। সারি সারি শিবমন্দিরের ঠিক উত্তরে শ্রীশ্রীপরমহংসদেবের ঘর। ঘরের পশ্চিমে অর্ধমণ্ডলাকার বারান্দা। সেখানে তিনি দাঁড়াইয়া পশ্চিমাস্য হইয়া গঙ্গা-দর্শন করিতেন। গঙ্গার পোস্তা ও বারান্দার মধ্যবর্তী ভূমিখণ্ডে ঠাকুরবাড়ির পুষ্পোদ্যান। এই পুষ্পোদ্যান বহুদুরব্যাপী। দক্ষিণে বাগানের সীমা পর্যন্ত। উত্তরে পঞ্চবটী পর্যন্ত—যেখানে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) তপস্যা করিয়াছিলেন—ও পূর্বে উদ্যানের দুই প্রবেশদ্বার পর্যন্ত। পরমহংসদেবের (Kathamrita) ঘরের কোলে দুই-একটি কৃষ্ণচূড়ার গাছ। নিকটেই গন্ধরাজ, কোকিলাক্ষ, শ্বেত ও রক্তকরবী। ঘরের দেওয়ালে ঠাকুরদের ছবি, তন্মধ্যে “পিটার জলমধ্যে ডুবিতেছেন ও যীশু তাঁর হাত ধরিয়া তুলিতেছেন” সে ছবিখানিও আছে। আর-একটি বুদ্ধদেবের প্রস্তরময় মূর্তিও আছে। তক্তপোশের উপর তিনি উত্তরাস্য হইয়া বসিয়া আছেন। ভক্তেরা মেঝের উপর কেহ মাদুরে, কেহ আসনে উপবিষ্ট। সকলেই মহাপুরুষের আনন্দমূর্তি একদৃষ্টে দেখিতেছেন (Kathamrita)। ঘরের অনতিদূরে পোস্তার পশ্চিম-গা দিয়া পূতসলিলা গঙ্গা দক্ষিণবাহিনী হইয়া প্রবাহিত হইতেছিলেন। বর্ষাকালে খরস্রোতা, যেন সাগরসঙ্গমে পৌঁছিবার জন্য কত ব্যস্ত! পথে কেবল একবার মহাপুরুষের (Ramakrishna) ধ্যানমন্দির দর্শন-স্পর্শন করিয়া চলিয়া যাইতেছেন।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Naxalism: বাহিনীর গুলিতে খতম ১৪ মাওবাদী, ‘‘শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে নকশালরা’’, মন্তব্য শাহের

    Naxalism: বাহিনীর গুলিতে খতম ১৪ মাওবাদী, ‘‘শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে নকশালরা’’, মন্তব্য শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশা-ছত্তিশগড় সীমানায় নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে রাতভর গুলির লড়াই মাওবাদীদের। নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিকেশ হল ১৪ মাওবাদী (Naxalism)। জানা গিয়েছে, এদের মধ্যে একজনের মাথার দাম ছিল ১ কোটি টাকা। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র। জানা গিয়েছে, মৃত মাওবাদীদের তালিকায় রয়েছে সেন্ট্রাল কমিটির সদস্য মনোজ ও স্পেশাল জোনাল কমিটির সদস্য গুড্ডুও। এই মনোজেরই মাথার দাম ছিল এক কোটি টাকা ও গুড্ডুর মাথার দাম ছিল ২৫ লাখ টাকা। এই ঘটনার পরেই এক্স মাধ্যমে পোস্ট করেন অমিত শাহ। সমাজমাধ্যমে তাঁর মন্তব্য, ‘‘শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে নকশালরা।’’

    এক্স হ্যান্ডলে শুভেচ্ছা জানালেন অমিত শাহ (Amit Shah) 

    এই অভিযানকে (Naxalism) মাওবাদীদের বিরুদ্ধে বড় সাফল্য বলে দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, ‘‘আমাদের নিরাপত্তাবাহিনী মাওবাদীমুক্ত ভারত গড়তে আরও একটা বড় সাফল্য পেল। সিআরপিএফ, ওড়িশার এসওজি, ছত্তিশগড় পুলিশের যৌথ অভিযানে ওড়িশা-ছত্তিশগড় সীমানায় ১৪ মাওবাদী নিহত হয়েছে। শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে নকশালরা।’’

    কয়েকদিন ধরেই চলছে অভিযান (Naxalism)

    প্রসঙ্গত, গত কয়েক দিন ধরেই মাওবাদী (Naxalism) দমনে আন্তঃরাজ্য অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গত ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে এই অভিযান। সিআরপিএফ এবং পুলিশের যৌথবাহনী মিলে এই অভিযান চালাচ্ছে বলে খবর। সোমবার ওড়িশার নওপাড়া এবং ছত্তিশগড় গরিয়াবন্দের সীমানায় মাওবাদীদের জড়ো হওয়ার খবর গোপন সূত্রে পায় বাহিনী। এরপরে সোমবার রাতেই তল্লাশি অভিযানের সময় বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে থাকে মাওবাদীরা। তখন মাওবাদীদের ঘিরে ফেলে পাল্টা জবাব দেয় যৌথবাহিনীও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 20 January 2025: ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 20 January 2025: ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    বৃষ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সখপূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণা জন্মাতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ সংযত রাখুন।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) রক্তাল্পতায় ভুগতে পারেন।

    ২) কোনও মহিলার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    ধনু

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) ভালোই কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: প্রথম এক্সিকিউটিভ অর্ডারে সই ট্রাম্পের, জানেন সেগুলি কী কী?

    Donald Trump: প্রথম এক্সিকিউটিভ অর্ডারে সই ট্রাম্পের, জানেন সেগুলি কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন রিপালিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তার পরেই স্বাক্ষর করেছেন তাঁর প্রথম এক্সিকিউটিভ অর্ডারগুলিতে (Executive OrdersA)। এই অর্ডারগুলির মধ্যে রয়েছে ২০২১ সালের ক্যাপিটল হিল দাঙ্গায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ক্ষমা করার সিদ্ধান্ত, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে দ্বিতীয়বার ওয়াশিংটনকে প্রত্যাহার করা, টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা ৭৫ দিন বিলম্বিত করা এবং বাইডেনের শাসন কালের মোট ৭৮টি পদক্ষেপ বাতিল করা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমরা এক্সিকিউটিভ অর্ডারে স্বাক্ষর করব। প্রথমত, আমি পূর্ববর্তী প্রশাসনের প্রায় ৮০টি ধ্বংসাত্মক ও চরমপন্থী এক্সিকিউটিভ অর্ডার বাতিল করব, যা ইতিহাসের অন্যতম সবচেয়ে খারাপ প্রশাসন ছিল।”

    আটটি এক্সিকিউটিভ অর্ডার (Donald Trump)

    নয়া প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর করা প্রথম আটটি এক্সিকিউটিভ অর্ডার হল- বাইডেন প্রশাসনের ৭৮টি এক্সিকিউটিভ পদক্ষেপ বন্ধ করা, দ্বিতীয়বার প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে প্রত্যাহার, সামরিক বাহিনী এবং কিছু অপরিহার্য ক্ষেত্র ছাড়া সমস্ত ফেডারেল নিয়োগ স্থগিত, ফেডারেল কর্মীদের পূর্ণকালীন শারীরিকভাবে অফিসে ফিরে আসার প্রয়োজনীয়তা (Executive Orders),  জীবনযাত্রার খরচ সংকট মোকাবিলায় প্রতিটি দফতর ও সংস্থাকে নির্দেশ দেওয়া , একটি নিয়ন্ত্রক স্থগিতাদেশ যা বুরোক্র্যাটদের রেগুলেশন জারি করতে বাধা দেয় যতক্ষণ না ট্রাম্প প্রশাসন সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পায়,  সরকারি আদেশ যা মুক্ত স্পিচ পুনরুদ্ধার করে এবং মুক্ত মতামতের সেন্সরশিপ প্রতিরোধ করে এবং পূর্ববর্তী প্রশাসনের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে সরকারের অস্ত্র ব্যবহারের অবসান (Donald Trump)।

    ক্যাপিটল হিল দাঙ্গাকারীদের ক্ষমা

    ক্যাপিটাল ওয়ান এরেনায় উদযাপনের পর, ট্রাম্প ওভাল অফিসে ফিরে যান, যেখানে তিনি আরও একাধিক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যার মধ্যে ২০২১ সালের ক্যাপিটল হিল দাঙ্গার জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ক্ষমার সিদ্ধান্তও অন্তর্ভুক্ত ছিল। তিনি বলেন, “এরা হল বন্দি। প্রায় ১,৫০০ জনের জন্য একটি সম্পূর্ণ ক্ষমা। আমরা আশা করি তারা আজ রাতে মুক্তি পাবে।” এই অর্ডার অনুযায়ী, ২০২১ সালের জানুয়ারি ৬ তারিখে সংঘটিত হামলায় দোষী সাব্যস্ত প্রায় ১,২৭০ জনকে ক্ষমা করা হয়েছে, বিচার বিভাগ প্রায় ৩০০টি মামলা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে এবং সবচেয়ে গুরুতর বিদ্রোহ সংক্রান্ত মামলায় অভিযুক্ত ১৪ জন আসামিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এই দাঙ্গার ঘটনা ঘটেছিল ২০২১ সালে।

    টিকটক নিষেধাজ্ঞা

    ট্রাম্প একটি নয়া এক্সিকিউটিভ অর্ডারে টিকটক নিষেধাজ্ঞা ৭৫ দিন পিছিয়ে দিয়েছেন। এই অর্ডারে অ্যাটর্নি জেনারেলকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, “আমার প্রশাসনকে টিকটক সম্পর্কিত উপযুক্ত কার্যক্রম নির্ধারণ করতে একটি সুযোগ দেওয়ার জন্য।” এটি বিচার বিভাগকে অ্যাপল, গুগল এবং অরাকলকে চিঠি (Executive Orders) পাঠানোর নির্দেশও দেয়, যারা ভিডিও-শেয়ারিং অ্যাপটির সঙ্গে কাজ করে। এতে বলা হয় যে আইন লঙ্ঘন হয়নি এবং ওপরের উল্লেখিত সময়কালে যে কোনও কার্যকলাপের জন্য কোন দায়িত্ব নেই (Donald Trump)।”

    আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ায় অভিনন্দন, জয়শঙ্করের হাত দিয়ে বন্ধু ট্রাম্পকে চিঠি মোদির

    হু থেকে আমেরিকার প্রস্থান

    ট্রাম্প ফের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) থেকে প্রস্থানের কথা ঘোষণা করেছেন। সংস্থার “কোভিড-১৯ মহামারি ও অন্যান্য বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সংকটের ভুল ব্যবস্থাপনার” কারণে এই সিদ্ধান্ত। এর আগে ২০২০ সালে অতিমারির সময়ও তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্থান করেছিলেন হু থেকে। প্রস্থানের কারণ হিসেবে জানানো হয়েছে, “প্রয়োজনীয় সংস্কার গ্রহণে ব্যর্থতা এবং হু-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলির অনুপযুক্ত রাজনৈতিক প্রভাব থেকে স্বাধীনতা প্রদর্শন করতে অক্ষমতা।”

    মার্কিন-মেক্সিকো সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা

    ট্রাম্প অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে আরও কিছু এক্সিকিউটিভ অর্ডারে সই করেছেন। এর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে মেক্সিকোর সঙ্গে সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণাও রয়েছে। এই অর্ডারটি শুধুমাত্র দক্ষিণ সীমান্তে ফোকাস করে করা হয়েছে। এই অর্ডার বলে এখানে পেন্টাগনের অতিরিক্ত সম্পদ মোতায়েন এবং সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের উদ্যোগ নেবে। তিনি মাদক কার্টেলগুলিকে বিদেশি জঙ্গি সংস্থা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অবসান ঘটানোর উদ্দেশ্যে একটি পদক্ষেপে সই করেছেন নয়া প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্প বলেন, বৈধ অভিবাসনে আমি সন্তুষ্ট।”

    ট্রাম্পের সই করা অন্যান্য এক্সিকিউটিভ অর্ডারগুলির মধ্যে ছিল কিছু মার্কিন দর্শনীয় স্থান যেমন মাউন্ট ম্যাককিনলি এবং গালফ অফ আমেরিকার পুনঃনামকরণ, কিউবাকে ফের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী পৃষ্ঠপোষক তালিকায় পুনর্বহাল করা, হান্টার বাইডেন ল্যাপটপ চিঠিতে সই করা ৫১ জন প্রাক্তন কর্তার নিরাপত্তা অনুমোদন (Executive Orders) বাতিল করা এবং প্রাক্তন বাইডেন প্রশাসনের “মুক্ত বক্তৃতার সেন্সরশিপ” বা “আইন প্রয়োগ এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলির অস্ত্রীকরণ” সম্পর্কিত ব্যাপক তদন্ত শুরু করা (Donald Trump)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IITian Baba: আখড়া থেকে বহিষ্কৃত ‘আইআইটি বাবা’, কী প্রতিক্রিয়া দিলেন অভয় সিং?

    IITian Baba: আখড়া থেকে বহিষ্কৃত ‘আইআইটি বাবা’, কী প্রতিক্রিয়া দিলেন অভয় সিং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে (Maha Kumbh) চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা ‘আইআইটি বাবা’ (IITian Baba) অভয় সিংকে আখড়া থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে! এনিয়ে অবশ্য আইআইটি বোম্বের প্রাক্তন এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ার অভয় সিংয়ের পাল্টা বিবৃতিও সামনে এসেছে। বহিষ্কারের খবর নিয়ে পাল্টা মুখও খুলেছেন তিনি। তাঁর দাবি, আখড়ার সাধুরা তাঁর জনপ্রিয়তা সহ্য করতে না পেরে, তাঁর বিরুদ্ধে গুজব ছড়াচ্ছে।

    অভয় (IITian Baba) আদৌ সাধু নন, ভবঘুরে দাবি জুনা আখড়ার সদস্যর

    জানা গিয়েছে, অভয় সিংয়ের (IITian Baba) জুনা আখড়ার শিবির ও তার আশপাশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু কেন বহিষ্কার? অভিযোগ, তিনি তাঁর গুরু মহন্ত সোমেশ্বর পুরীর বিরুদ্ধে অশালীন ভাষা ব্যবহার করেছেন। আর ঠিক এই কারণে জুনা আখড়ার এক সদস্য জানিয়েছেন, অভয় সিং আদৌ তাঁদের সঙ্গে যুক্তই ছিলেন না। সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে ওই সদস্য বলেন, ‘‘অভয় আদৌ সাধু নন, ভবঘুরে। টিভিতে যা খুশি বলতেন। তাঁকে বের করে দেওয়া হয়েছে।’’ আরও দাবি করা হয়েছে যে, তিনি (অভয় সিং) কারও শিষ্যও ছিলেন না।

    বহিষ্কারের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভয়

    অভয় সিং অবশ্য এই বহিষ্কারের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সংবাদমাধ্যমে তিনি দাবি করেন, আখড়ার সাধুরা তাঁর বিরুদ্ধে গুজব ছড়াচ্ছে। অভয় (IITian Baba) বলেন, ‘‘ওঁরা মনে করছেন, আমি বিখ্যাত হয়ে গিয়েছি এবং তাঁদের বিরুদ্ধে কিছু ফাঁস করতে পারি। তাই তাঁরা মিথ্যা বলছে। এসব বাজে কথা।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বিজ্ঞান জীবনের দৈহিক দিকটি ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করে, কিন্তু তার গভীর অধ্যয়ন মানুষকে আধ্যাত্মিকতার দিকে নিয়ে যায়। জীবনের সত্যিকারের উপলব্ধি মানুষকে আধ্যাত্মিকতার কাছাকাছি নিয়ে আসে।’’

    শৈশবের কথা 

    দিনকয়েক আগে অভয় সিং একটি একান্ত সাক্ষাৎকারে তাঁর শৈশবের কথা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘‘আমার পরিবারে মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা ছিল। আমার বাবা-মার মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হত। এটি একটি শিশুর মনে গভীর প্রভাব ফেলে। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে আমি ঘুমিয়ে যেতাম, কারণ ঝগড়ার আওয়াজ থেকে পালাতে চাইতাম। মধ্যরাতে উঠতাম, দরজা বন্ধ করে শান্তিতে পড়াশোনা করতাম।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape and Murder Case: ‘ক্ষুধার্ত নেকড়ের সামনে ছেড়ে দেওয়া উচিত’! আরজিকর রায়ে খুশি নন শুভেন্দু 

    RG Kar Rape and Murder Case: ‘ক্ষুধার্ত নেকড়ের সামনে ছেড়ে দেওয়া উচিত’! আরজিকর রায়ে খুশি নন শুভেন্দু 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের (RG Kar Rape and Murder Case) রায়ে খুশি নন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। যে জঘন্য, নিকৃষ্ট অপরাধ সঞ্জয় রায় করেছে, তাতে তার যাবজ্জীবনের সাজা মোটেই যথেষ্ট নয়। তাকে ‘ক্ষুধার্ত নেকড়ের সামনে ছেড়ে দেওয়া উচিত’ বলে মন্তব্য করলেন শুভেন্দু।

    কী বললেন শুভেন্দু

    সোমবার বিকেলে আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Rape and Murder Case) সাজা ঘোষণা করেন বিচারক অনির্বাণ দাস। আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ দেন একমাত্র দোষী সাব্যস্ত সঞ্জয় রায়কে। এই রায় নিয়ে সরাসরি কোনও মন্তব্য করতে চাননি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তবে তিনি তাঁর ব্যক্তিগত মতামত দিয়েছেন। শুভেন্দু এদিন বলেন, ‘৩০টা পয়েন্ট বলেছে। যাতে আরও অনেকের জড়িত থাকার সম্ভাবনা আছে। সিবিআই চার্জশিটে এটা ওপেন রেখেছে। কিন্তু কথা সেটা নয়, কথা হল, যে বিচারকের হাতে যে ক্ষমতা ছিল, তাতে তিনি সর্বোচ্চ সাজার চার্জ ফ্রেম করেছিলেন শনিবার। তাঁর হাতে দুটো অপশন ছিল। এক, তিনি যাবজ্জীবন দিতে পারতেন, অথবা মৃত্যুদণ্ড।’

    আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ায় অভিনন্দন, জয়শঙ্করের হাত দিয়ে বন্ধু ট্রাম্পকে চিঠি মোদির

    পরিবারের সঙ্গে আছি

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, ‘বিচারক আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন, সেটা তাঁর এক্তিয়ার। সেটা নিয়ে আমি প্রশ্ন করছি না। কিন্তু আমি বলতে চাই, সমাজ, জনগণ, পরিবার কেউ এই রায়ে খুশি নয়। আমি নিজে খুশি নই এই রায়ে। এদের জীবজন্তুর সঙ্গে তুলনা করাও মুশকিল। এদের ক্ষুধার্ত নেকড়ের সামনে ছেড়ে দেওয়া উচিত।’ সবশেষে তিনি বলেন, ‘পরিবার উচ্চ আদালতে যাবে, আমরা সঙ্গে আছি।’ সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘কোর্টের নির্দেশের ওপর আমরা কিছু বলতে পারি না। আমরা চাইছিলাম সর্বোচ্চ শাস্তি হোক। তবে সেই শাস্তি হয়নি। কোর্টের রায় সম্পর্কে আমি কিছু বলতে পারব না। ক্ষতিপূরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “টাকায় কী হবে! বাংলার মানুষ বিশ্বাস করেন না যে সঞ্জয় রায় একলা ছিলেন। কোর্টের রায় সম্পর্কে আমি কিছু বলব না। তবে মনে হয় আরও তদন্তের প্রয়োজন। এই ঘটনায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কারা জড়িত সেটা প্রকাশ্য়ে আসুক।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যে রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনে মদত দিচ্ছে তৃণমূল, বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: রাজ্যে রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনে মদত দিচ্ছে তৃণমূল, বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) বিস্ফোরক অভিযোগ। উত্তর কলকাতা এবং সল্টলেকে রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনের মদত দিচ্ছে শাসক দল। এমনই অভিযোগ বিজেপির রাজ্য় সভাপতির । তিনি আরও বলেন, ‘‘এই বসতি স্থাপনের প্রত্যক্ষ মদত রয়েছে তৃণমূল নেতাদের। শুধু তাই নয়, যদি কোনও ব্যক্তি রোহিঙ্গাদের (Rohingya) বসতি স্থাপনের ছবি তুলতে যায় তাহলে তাদের ওপরে আক্রমণও করা হচ্ছে।’’

    তোপ দেগেছেন রাজ্যে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী

    এই ইস্যুতে তোপ দেগেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। তিনি রবিবারই সাংবাদমাধ্যমকে বলেন,  ‘‘সারাদেশে জঙ্গি  সাপ্লাই (Rohingya) করার ঠিকা নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।’’ সুপ্রিম কোর্ট ও কেন্দ্র সরকারের কাছে বিরোধী দলনেতা সীমান্ত সুরক্ষিত রাখতে আবেদনও জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি অভিনেতা সইফ আলি খানের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে পুলিশ দুষ্কৃতিকে গ্রেফতার করেছে। সে প্রসঙ্গও উল্লেখ করেন শুভেন্দু এবং বলেন, ‘‘সইফ আলি খানের ওপর হামলাকারীও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী।’’

    গত মাসেও রোহিঙ্গা ইস্যুতে সোচ্চার হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা

    গত ডিসেম্বের উত্তর ২৪ পরগনায় ঘোজাডাঙা সীমান্তে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন বিরোধী দলনেতা। সেখানেই হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে গ্রামে গ্রামে হিন্দু রক্ষা কমিটি তৈরির ডাক দেন শুভেন্দু। তখনও তাঁর মুখে শোনা যায়, মমতা সরকারের রোহিঙ্গা তোষণ। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মদতে রাজ্যে ঢুকেছে এক কোটি রোহিঙ্গা। হিন্দুদের অস্তিত্ব সঙ্কটে। তাই হিন্দুদের রক্ষা করতে হলে অবিলম্বে গ্রামে গ্রামে ধর্ম রক্ষা কমিটি গড়তে হবে।” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তোপ দেগে শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেছিলেন, “উনি (মমত বন্দ্যোপাধ্যায়) বুঝতে পারছেন ৩০ শতাংশ নিয়ে ভোট বৈতরণী পার হতে পারবেন না। ৭০ শতাংশ এক হয়ে যাচ্ছে। তাই বিধানসভায় বাংলাদেশের হিন্দুদের পক্ষে কথা বলছেন। অন্যদিকে রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীকে তোপ দেগে শুভেন্দু সেসময় বলেছিলেন, “বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন হচ্ছে। অথচ ইউনূসের সরকারকে সমর্থন জানাচ্ছেন মমতার মন্ত্রিসভার সদস্য। উনি যদি সত্যিই হিন্দুদের ভালো চান, তাহলে অবিলম্বে মন্ত্রিসভা থেকে সিদ্দিকুল্লাকে বহিষ্কার করুন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cancer: বয়স ৩৫-এর কোঠায় পৌঁছনোর আগেই দেখা দিচ্ছে ক্যান্সার! কীভাবে দ্বিগুণ হচ্ছে ঝুঁকি?

    Cancer: বয়স ৩৫-এর কোঠায় পৌঁছনোর আগেই দেখা দিচ্ছে ক্যান্সার! কীভাবে দ্বিগুণ হচ্ছে ঝুঁকি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বয়স আর কোনও সীমানা নয়! বরঞ্চ কম বয়সিদের মধ্যেই বাড়ছে ঝুঁকি। ক্যান্সার (Cancer) নিয়ে তাই আরও বেশি সচেতনতা জরুরি বলেই জানালেন বিশেষজ্ঞ মহল! সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে জানা গিয়েছে, খুব কম বয়সিদের মধ্যে মারাত্মক ভাবে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ছে। বিশেষত ফুসফুস, লিভার, কোলন, জরায়ু এবং স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়েছে। বিশ্বের অধিকাংশ দেশের মোট ক্যান্সার আক্রান্তের মধ্যে অনেকেই তরুণ প্রজন্মের। আর এই পরিসংখ্যান যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কী বলছে নয়া রিপোর্ট? (Cancer)

    সম্প্রতি আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটি একটি সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। আর সেই রিপোর্ট ক্যান্সার নিয়ে আরও বেশি উদ্বেগ তৈরি করছে। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, গড়ে প্রতি পাঁচ জন ক্যান্সার আক্রান্তের মধ্যে একজনের বয়স ৩৫ বছরের কম। অর্থাৎ তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্যান্সারের দাপট বাড়ছে। আর তার মধ্যে দেখা যাচ্ছে ফুসফুস, মুখ ও গলা, স্তন এবং জরায়ুর ক্যান্সারের দাপট বেশি। আর এই ক্যান্সারে আক্রান্তের মধ্যে অধিকাংশ তরুণ প্রজন্ম। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। গত কয়েক বছরের ক্যান্সার আক্রান্তদের নিয়ে একাধিক গবেষণায় দেখা দিয়েছে, কম বয়সিদের ক্যান্সারের অন্যতম কারণ অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন।

    কেন তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ছে?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ক্যান্সারের (Cancer) ক্ষেত্রে দুটি বিষয় সবচেয়ে বেশি‌ জরুরি। প্রথমত, প্রিভেনশন অঙ্কোলজি! ক্যান্সার রুখতে হলে এই ব্যাপারে সচেতনতা সবচেয়ে জরুরি। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, গত কয়েক বছরের লিভার, পাকস্থলীর ক্যান্সারের প্রকোপ ৮ শতাংশ থেকে ১৬ শতাংশ হয়েছে। অধিকাংশ রোগীরা বয়সে তরুণ! জীবন যাপনের ধরন এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। প্রিভেনশন অঙ্কোলজি হল এমন ভাবেই জীবন যাপন করা, যাতে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। তামাক সেবন না করা, ধূমপান বর্জন, মদ্যপান না করার মতো অভ্যাস এক্ষেত্রে জরুরি। এগুলো ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। পাশপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার নিয়মিত খাওয়া জরুরি। 
    ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানোর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল ‘আর্লি ডিটেকশন’! অর্থাৎ ক্যান্সারের (Cancer) উপসর্গ সম্পর্কে সতর্ক থাকা। এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা শুরু করা। তাহলেই ক্যান্সারকে কাবু করা সহজ হবে। এমনটাই জানাচ্ছেন ক্যান্সার রোগ বিশেষজ্ঞ মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, মহিলাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব, পেট ফুলে থাকা ইত্যাদি নানান উপসর্গ জরায়ুর ক্যান্সার, জরায়ুর মুখের ক্যান্সারের মতো রোগের উপসর্গ। পাশপাশি লাগাতার কাশির সমস্যা, কাশি থেকে রক্তক্ষরণ, মলত্যাগের সময় রক্তক্ষরণ, ফুসফুস, লিভারের ক্যান্সারের মতো রোগের উপসর্গ হতে পারে। এ সম্পর্কে সচেতনতা জরুরি। তাহলেই দ্রুত রোগ নির্ণয় সম্ভব হবে।

    কীভাবে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো‌ যাবে? (Cancer)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন হল তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্যান্সারের ঝুঁকি (Risk) কমানোর প্রধান হাতিয়ার।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের ও এখন প্রক্রিয়াজাত খাবার নিয়মিত দেওয়া হয়। বার্গার, হটডগের মতো প্রক্রিয়াজাত খাবারে যে ধরনের উপকরণ ব্যবহার করা হয়, তাতে শরীরে একাধিক হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এর ফলে একাধিক ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাছাড়া, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ধূমপান এবং মদ্যপানের অভ্যাস বাড়ছে। যা একেবারেই অস্বাস্থ্যকর। ফুসফুস, লিভার, পাকস্থলীর ক্যান্সারের অন্যতম কারণ এই অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস। তাছাড়া, মহিলাদের স্তন ক্যান্সারের অন্যতম কারণ ঠিকমতো স্তন্যপান না করানো। সন্তান জন্মের পরে স্তন্যপান না করালে স্তন ও জরায়ুর ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। শিশুর পাশপাশি মায়ের স্বাস্থ্যের জন্য ও স্তন্যপান করানো জরুরি। কিন্তু এখনও বিশ্ব জুড়ে এই নিয়ে (Cancer) সচেতনতা খুবই কম। 
    খাদ্যাভাসের দিকে নজর দেওয়া দরকার বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন‌। স্থূলতা ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। ফলে, কী খাবার নিয়মিত খাওয়া হচ্ছে, কতখানি পরিমাণ খাওয়া হয়, এগুলোতে নজর দেওয়া দরকার। শরীরে যাতে অতিরিক্ত মেদ না জমে, নিয়মিত যাতে হাঁটাচলা হয়, ওজন যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে, এই বিষয়গুলো সম্পর্কে সতর্কতা দরকার। তবেই ক্যান্সারের ঝুঁকি (Risk) কমবে। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share