Blog

  • RG Kar Hospital Incident: সুপ্রিম কোর্টে পিছল আরজি করকাণ্ড মামলা, পরবর্তী শুনানি কবে?

    RG Kar Hospital Incident: সুপ্রিম কোর্টে পিছল আরজি করকাণ্ড মামলা, পরবর্তী শুনানি কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিছিয়ে গেল আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে (RG Kar Hospital Incident) ধর্ষণ ও খুনের মামলার শুনানি। শুক্রবার শুনানি হওয়ার কথা ছিল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court), প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। সেই মামলাই গেল পিছিয়ে। এই মামলার শুনানি হবে ১ অক্টোবর। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, “আমরা ১ অক্টোবর মামলাটি শুনানির জন্য নথিবদ্ধ করব।”

    আরজি কর মামলার শুনানি (RG Kar Hospital Incident)

    এর আগে আরজি কর মামলার শুনানি হয়েছিল ১৭ সেপ্টেম্বর, বিশ্বকর্মা পুজোর দিন। প্রধান বিচারপতি ছাড়াও বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি মনোজ মিশ্র এবং বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা। এই তিন বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে সেদিন স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছিল সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দেওয়া সেই স্টেটাস রিপোর্ট পড়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন ডিভিশন বেঞ্চের বিচারপতিরা। সেদিনের শুনানিতে মোট ছ’দফা নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। এর মধ্যে রয়েছে, উইকিপিডিয়া থেকে মুছে ফেলতে হবে নির্যাতিতার নাম ও ছবি। নির্যাতিতার বাবা যে চিঠি ১২ সেপ্টেম্বর দিয়েছিলেন, সেই চিঠির অভিযোগ গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে।

    কী বলেছিল আদালত?

    আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে জেলাশাসক, মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল ও সিনিয়র ডাক্তারদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে হাসপাতালে শৌচাগার ও সিসিটিভি ক্যামেরা বসাতে হবে। মহিলা চিকিৎসকরা সেমিনার হলে বিশ্রাম নিতে গেলে তাঁদের বায়োমেট্রিক নেওয়া দরকার। আরজি করকাণ্ডের পর হাসপাতালের পুরো সিসিটিভির ফুটেজ পুলিশকে তুলে দিতে হবে সিবিআইয়ের (RG Kar Hospital Incident) হাতে। তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে পুলিশকে। এবং সর্বোপরি, জুনিয়র ডাক্তাররা বৈঠক করে কাজে যোগ দিলে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না রাজ্য সরকার।

    আরও পড়ুন: “আমরা এক সঙ্গে পারি…”, মোদিকে আশ্বাস শ্রীলঙ্কার নয়া প্রেসিডেন্টের

    ওই দিনের শুনানিতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ওঠে। রাতে কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের নিয়ে রাজ্য সরকারের বিতর্কিত বিজ্ঞপ্তি, জুনিয়র ডাক্তারদের চলতে থাকা কর্মবিরতি, পুলিশের ভূমিকা ইত্যাদি নানা বিষয় নিয়ে সওয়াল জবাব চলে।

    প্রসঙ্গত, আরজি করে বছর একত্রিশের এক মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করা খুন করা হয় বলে অভিযোগ। তার জেরে তোলপাড় হয় রাজ্য। ওই ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করে (Supreme Court) সুপ্রিম কোর্ট। সেই মামলারই পরবর্তী শুনানি হবে ১ অক্টোবর (RG Kar Hospital Incident)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nirmal Ghosh: দেহ কেন দ্রুত দাহ করা হল? সিবিআই দফতরে হাজিরা তৃণমূল বিধায়কের

    Nirmal Ghosh: দেহ কেন দ্রুত দাহ করা হল? সিবিআই দফতরে হাজিরা তৃণমূল বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় এবার পানিহাটির তৃণমূল বিধায়ক নির্মল ঘোষকে তলব করল সিবিআই (CBI)। সোমবার তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল। সকাল ১১টার আগেই তিনি কেন্দ্রীয় সংস্থার দফতরে পৌঁছে যান। নির্যাতিতার দেহ দাহ করার সময়ে তৃণমূল বিধায়ক পানিহাটি শ্মশানে ছিলেন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়।

    তৃণমূল বিধায়কের তত্ত্বাবধানেই দ্রুত দেহ দাহ! (Nirmal Ghosh)

    জানা গিয়েছে, ৯ অগাস্ট নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গেই স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক নির্মল ঘোষ (Nirmal Ghosh) হাসপাতালে গিয়েছিলেন। আদালতের নির্দেশে এই মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। তারা বিধায়কের বয়ানও রেকর্ড করছে। পরিবারের দাবি, ঘটনার রাতে প্রথমবার ময়না তদন্তের পর দেহ যখন আরজি কর থেকে বার করে নিয়ে আসা হয়, তখন সঠিক তদন্তের জন্য দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত চেয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু অভিযোগ, দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের আগেই দেহ দ্রুত আরজি কর থেকে বাড়িতে আনা হয়। বাবা-মা পৌঁছানোর আগেই সেই রাতে বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিলেন নির্যাতিতার দেহ। বাড়ির সামনে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক নির্মল ঘোষ। অভিযোগ, বিধায়কের তত্ত্বাবধানেই দ্রুত দেহ পানিহাটি শ্মশানে নিয়ে গিয়ে দাহ করে দেওয়া হয়। সিবিআই সূত্রে খবর, আরজি করকাণ্ডের তদন্তে নেমে বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর বিধায়কের কাছ থেকে জানতে চান তদন্তকারীরা। সেই তথ্য জানতে সিবিআই-এর তরফ থেকে বিধায়কের কাছে ফোন যায়। সেই সূত্রেই তিনি এদিন হাজিরা দেন।  

    আরও পড়ুন: তিরুপতির লাড্ডুর ঘি কীভাবে তৈরি হত? জানতে উচ্চপর্যায়ের সিট গঠন চন্দ্রবাবুর

    কী বললেন নির্মল?

    সোমবার সিজিওতে পৌঁচ্ছে নির্মল (Nirmal Ghosh) বলেন, ‘‘এটা তো আমার এলাকার ঘটনা। আমার কিছু জিনিসপত্র জমা দেওয়ার আছে। তাই এসেছি।’’ ঘটনার দিন আরজি কর থেকে সংবাদমাধ্যমকে নির্মল বলেছিলেন, ‘‘আমাদের লক্ষ্য মূল অপরাধীকে ধরা। সকলে তার জন্য চেষ্টা করছেন। সিপি-সহ পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা এসেছেন। প্রশাসনিক কর্তারাও আছেন। একটি নৃশংস ঘটনা ঘটেছে। কর্তব্যরত চিকিৎসককে নৃশংস ভাবে খুন করা হয়েছে। বিচার সুনিশ্চিত করার জন্য আমাদের তরফ থেকে যা করার করছি। ক্যামেরার সামনেই যা হওয়ার হচ্ছে।’’ প্রসঙ্গত, আরজি করকাণ্ডে হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। গ্রেফতার করা হয়েছে টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকেও। এই মামলায় চিকিৎসক বিরূপাক্ষ বিশ্বাস, অভীক দে, টালা থানার এসআইকে সিজিওতে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন গোয়েন্দারা। নির্যাতিতার ময়নাতদন্ত করেছিলেন যে চিকিৎসক, সেই অপূর্ব বিশ্বাসকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এ বার নির্মলকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anura Kumara Dissanayake: “আমরা এক সঙ্গে পারি…”, মোদিকে আশ্বাস শ্রীলঙ্কার নয়া প্রেসিডেন্টের

    Anura Kumara Dissanayake: “আমরা এক সঙ্গে পারি…”, মোদিকে আশ্বাস শ্রীলঙ্কার নয়া প্রেসিডেন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা এক সঙ্গে পারি…।” কথাগুলো বললেন শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) নয়া প্রেসিডেন্ট বামপন্থী নেতা অনুরাকুমার দিশানায়েকে (Anura Kumara Dissanayake)। আজ সোমবারই প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার কথা তাঁর। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৩৮ জন। জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন অনুরাকুমার। তার পরেই ইঙ্গিত দিয়েছেন ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার।

    কী বললেন দিশানায়েকে? (Anura Kumara Dissanayake)

    বামপন্থী এই নেতার জয়ের রাস্তা পরিষ্কার হতেই তাঁকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারই প্রেক্ষিতে এক্স হ্যান্ডেলে অনুরাকুমার বলেন, “দুই দেশের সম্পর্ক দৃঢ় করার ক্ষেত্রে তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একই প্রতিশ্রুতি ভাগ করে নেন।” তিনি বলেন, “আপনার সদয় কথা ও সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ, প্রধানমন্ত্রী মোদি। আমাদের দেশগুলির মধ্যে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি আমি ভাগাভাগি করি। এক সঙ্গে আমরা আমাদের জনগণ ও পুরো অঞ্চলের কল্যাণে সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করতে পারি।”

    অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    অনুরাকুমার (Anura Kumara Dissanayake) শ্রীলঙ্কার নয়া প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন জেনেই ট্যুইট বার্তায় তাঁকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্তিশালী হবে বলেও জানান তিনি। এবং তার ফলে উপকৃত হবে গোটা অঞ্চল। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছিলেন, “শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আপনার বিজয়ের জন্য আপনাকে অভিনন্দন অনুরাকুমার দিশানায়েকে। ভারতের প্রতিবেশী প্রথম নীতি এবং ভিশন সাগরের ক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কার একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। আমাদের দুই দেশের মানুষের ও গোটা অঞ্চলের কল্যাণের জন্য বহুমুখী সহযোগিতা আরও মজবুত করতে আপনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি।”

    আরও পড়ুন: মার্কিন মুলুকে সুন্দর পিচাই সহ শীর্ষ টেক সিইওদের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    এর আগে শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। সেবার মাত্র তিন শতাংশ ভোট পেয়েছিল দিশানায়েকের নেতৃত্বাধীন বামজোট। ২০২২ সালে প্রবল বিক্ষোভের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশ ছাড়েন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দ্রা রাজাপক্ষে ও তাঁর ভাই প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিয়েছিলেন রনিল। তার পরেও দেশের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল ফেরাতে সমর্থ হননি রনিল। এবার তাই বছর (Sri Lanka) ছাপান্নর দিশানায়েকের ওপর ভরসা করছেন দ্বীপরাষ্ট্রবাসী (Anura Kumara Dissanayake)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: দশমীর দিনেই অপরাজিতা পুজো করতেন রাজারা! কেন জানেন?

    Durga Puja 2024: দশমীর দিনেই অপরাজিতা পুজো করতেন রাজারা! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত নবরাত্রির পরেই এই অপরাজিতা পুজোর অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। অবশ্য উদ্দেশ্য বিজয়সংকল্পের পুজো। প্রাচীনকাল থেকেই হিন্দু রাজারা যুদ্ধে জয়ী হতে দেবী শক্তির আরাধনা করতেন। দুর্গাপুজোর (Durga Puja 2024) দশমীর দিনেই এই অপরাজিতা পুজো অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। সকাল সকাল স্নান সেরে এক্কেবারে পুজোতে বসে পড়তে হয়। বাড়ির পুজোর ক্ষেত্রে একটু আবেগ বেশি থাকে। এরপর চলে সিঁদুর খেলা, মন্ত্রপাঠ, ঘট বিসর্জনের রীতি। কিন্তু এসব চলার মধ্যেই অপরাজিতা গাছের পুজো হয়। পুজো শেষে অপরাজিতা (Aparajita Puja) লতা হাতে জড়িয়ে নেওয়া হয়।  

    কৌটিল্য কী বলেছেন(Durga Puja 2024)?

    অপরাজিতা (Aparajita Puja) গাছের পুজো কেন হয়? কেনই বা অপরাজিতা লতা আমরা বাঁধি নিজেদের হাতে। কার্যত দেবী দুর্গার (Durga Puja 2024) দশমীর পুজোতে বিজয়লাভের সংকল্প বা প্রতিজ্ঞা নিয়ে হয় অপরাজিতা পুজো। কথিত রয়েছে, আগেকার দিনে নবরাত্রির পরই রাজারা যুদ্ধযাত্রা করতেন। দিনটা হত বিজয়া দশমীর দিনেই। যুদ্ধের জন্য এই সময়টাকেই বেছে নিতেন রাজারা। তার অবশ্য একটা কারণ ছিল। আচার্য চাণক্য বা কৌটিল্য তাঁর ‘অর্থশাস্ত্র’-এ লিখেছেন, এই সময় হল যুদ্ধযাত্রার শ্রেষ্ঠ সময়। পণ্ডিত রঘুনন্দন তাঁর ‘তিথিতত্ত্ব’ গ্রন্থেও একই কথা বলেছেন। ওখানে বলা হয়, রাজা যদি দশমী তিথির পর যুদ্ধযাত্রার  সূচনা করেন, তাহলে পরাজয় সম্ভব নয়। তাই যুদ্ধে অপরাজেয় থাকতে এদিনেই যাত্রা করতেন রাজারা। বিজয়কে আলিঙ্গনের প্রত্যাশা নিয়েই করা হত অপরাজিতা পুজো। একই সঙ্গে চলত রাজাদের বিজয়কে বরণের রীতিনীতি। এই ধারা আজও প্রতীকী রূপে প্রবহমান।

    ফুল, বেলপাতা দিয়ে পুজো করা হয়

    সাদা অপরাজিতা গাছকে বিজয়া দশমীর পুণ্য তিথিতে পুজো করা হয়। গাছটিকে দেবীরূপে কল্পনা হয়, ঠিক যেমনটা মহা সপ্তমীতে (Durga Puja 2024) নবপত্রিকাকে স্নান করানোর সময় উপাচার করা হয়। নবপত্রিকা যেমন নব দুর্গার প্রতীক, মা দুর্গার বৃক্ষরূপ ভেবে পুজো করা হয়, একই ভাবে অপরাজিতা গাছকে দেবীর বিজয়ের প্রতীকরূপে পুজো করা হয়। অশুভ শক্তির উপর শুভ শক্তির জয়ের প্রতীক, আসুরিক সমস্ত শক্তির বিনাশের প্রতীক। ফুল, বেলপাতা দিয়ে পুজো হয় অপরাজিতা গাছের। অনেকে আবার ঘটস্থাপন করেও পুজো করে থাকেন। পুজোর ফললাভের জন্য হাতে অপরাজিতা লতা বাঁধার রীতির কথা তো আগেই বলা হয়েছে।

    রামের মতো বিজয় সঙ্কল্প

    পুজোর (Durga Puja 2024) সময় দেবীর উদ্দেশে প্রার্থনা জানানো হয়, ‘‘হে অপরাজিতা দেবী, তুমি সর্বদা আমার বিজয় যাত্রাকে অক্ষুণ্ন রাখ। শত্রুপক্ষকে  বিনাশ করার মতো পর্যাপ্ত ক্ষমতা আমাকে প্রদান করো। অশুভ সমস্ত শক্তি যেন পরাভূত হয় আমার কাছে। আমাকে তুমি অপ্রতিরোধ্য করে তোল। আমার সমস্ত আত্মীয়, পরিবার, পরিজন , মিত্রদের  মঙ্গল করো। শত্রুপক্ষকে ধ্বংস করে বিজয় লাভের জন্য আমি তোমাকে দক্ষিণ হাতে ধারণ করছি। তুমি শত্রু নাশ করে নানা সমৃদ্ধির সাথে আমাকে বিজয় দান কর। আমার জীবন যেন সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, সমৃদ্ধিতে পরিপূর্ণ হয়। রামচন্দ্র যেমন অত্যাচারী রাবণের উপর বিজয় লাভ করেছিলেন, আমিও যেন সেইরূপ জয় লাভ করতে পারি”।

    দশমীতে অস্ত্রপূজন হয়

    রামায়ণে দশমীর (Durga Puja 2024) তিথিতেই রাবণ বধ হয়েছিলেন। আবার এই তিথিতেই মহিষাসুর বধ হন। একই ভাবে মহাভারতে এই তিথিতেই পান্ডবরা অজ্ঞাত বাস শেষে শমী বৃক্ষের কোটর থেকে তাঁদের লুকিয়ে রেখে যাওয়া অস্ত্র বের করেন। দশমীতে অস্ত্রপূজন করা হয়। আবার এই তিথিতেই কুবের অযোধ্যায় স্বর্ণবৃষ্টি করেছিলেন বলেই পৌরাণিক মত রয়েছে। বিজয়, সমৃদ্ধির জন্য মাতৃ আরাধনা করেই যুদ্ধ যাত্রার রীতি ছিল প্রাচীন ভারতীয় হিন্দু রাজাদের মধ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বন্যায় ভেঙেছে বাড়ি, বেতন থেকে দুর্গতকে ৫ লক্ষ টাকা তুলে দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: বন্যায় ভেঙেছে বাড়ি, বেতন থেকে দুর্গতকে ৫ লক্ষ টাকা তুলে দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসহায় বন্যা দুর্গত পরিবারের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিন্তু, এভাবে তিনি যে কথা রাখবেন তা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া (Panskura Flood) ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা গনেশচন্দ্র ভুঁইঞা। কথা দিয়েছিলেন তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে পাঁচ লক্ষ টাকার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার। সেই কথা রাখলেন শুভেন্দু। ৪৮ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই সেই সাহায্য পৌঁছে গেল ভাঙা বাড়ির মালিকের কাছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল? (Suvendu Adhikari)

    টানা বৃষ্টি এবং ব্যারেজের জল ছাড়ার জেরে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা বানভাসি। হাওড়া, হুগলি, দুই মেদিনীপুর, দুই বর্ধমান সবচেয়ে বেশি প্লাবিত। ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে ঘাটালে বন্যার্তদের ভয়াবহ ছবি। একটু খাবার-ত্রিপলের জন্য হাহাকার করতে দেখা যায় তাঁদের। ২০ সেপ্টেম্বর প্লাবিত পাঁশকুড়া পুরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের জড়ন্দায় গিয়েছিলেন শুভেন্দু। তাঁকে (Suvendu Adhikari) সামনে পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন গণেশবাবু ও তাঁর স্ত্রী। বলতে থাকেন কীভাবে নিমেশের মধ্যে তাঁর দোতলা বাড়ি-ঘর সর্বস্ব জলে ভেঙে গিয়েছে। সেদিন আশ্রয়হীন দুর্গতের গামছা দিয়ে চোখের জল মুছিয়ে দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুর সামনে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভও উগড়ে দেন তিনি। তিনি বলেন, বাঁধের ধস আটকাতে সেচ দফতরকে জানিয়েছিলাম। সেচ দফতরের ঠিকাদার কয়েকটি বস্তা দিয়ে চলে যান। বাঁধ মেরামত করেননি। সেদিন শুভেন্দু অধিকারীকে বলতে শোনা গিয়েছিল, “আমি সরকার নই। তবে, আমি ব্যক্তিগতভাবে ৫ লক্ষ টাকা দেব।” তিনি আরও বলেন, “মেদিনীপুরের লোক মানেই আমার আত্মীয়। আমি সরকারের কেউ নই। তবুও বন্যার্তদের জন্য যতটুকু পারব করব।”

    আরও পড়ুন: তিরুপতির লাড্ডুর ঘি কীভাবে তৈরি হত? জানতে উচ্চপর্যায়ের সিট গঠন চন্দ্রবাবুর

    শুভেন্দুর দেওয়া চেক পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন দুর্গত

    রবিবার শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) প্রতিশ্রুতি মতো সেই টাকা দিয়ে যান শুভেন্দুর টিমের সদস্যরা। তাঁর মাসিক বেতন থেকে এই টাকা শুভেন্দু দিয়েছেন বন্যাদুর্গতদের। পাঁচ লক্ষ টাকার চেক হাতে পেয়ে ফের কান্নায় ভেঙে পড়লেন গণেশবাবু। সেদিন কেঁদেছিলেন আশ্রয় হারিয়ে, এদিন কাঁদলেন অন্ধকারের মধ্যে আশার আলো দেখে। অশেষ কৃতজ্ঞতা জানালেন শুভেন্দু অধিকারীকে। এই ঋণ তিনি কোনওদিন শোধ করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Heart Disease: ২০ থেকে ২৫ বছর বয়সি ছেলেমেয়েদের মধ্যেও বাড়ছে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা!

    Heart Disease: ২০ থেকে ২৫ বছর বয়সি ছেলেমেয়েদের মধ্যেও বাড়ছে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে হৃদরোগের ঝুঁকি! বাদ নেই ভারত। ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতি বছর সময়ের আগেই ভারতীয়দের মৃত্যুর অন্যতম বড় কারণ হৃদরোগ। বিশেষত ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে। হার্ট অ্যাটাকে (Heart Disease) আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যাও বাড়ছে। তরুণ প্রজন্মের হৃদরোগ বেড়ে যাওয়া যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই মনে করছে চিকিৎসক মহল। তাই এ বছর ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে উপলক্ষে চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, সতর্কতাই পারবে হৃদরোগের বড়‌ ঝুঁকি রুখতে। তাঁরা জানাচ্ছেন, সময় মতো হৃদযন্ত্রের খেয়াল রাখতে পারলে, হার্ট অ্যাটাকের মতো রোগের মোকাবিলা সহজ হয়। কিন্তু অধিকাংশ সময়েই অসচেতনতার জেরে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে।

    তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে কেন বাড়তি উদ্বেগ? (Heart Disease)

    সম্প্রতি এক সর্বভারতীয় সমীক্ষার রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, ভারতে ৫৫ বছর বয়সের আগেই ৫০ শতাংশ ভারতীয় হৃদরোগে আক্রান্ত হন। বিশেষত করোনা পরবর্তীকালে এই সমস্যা কয়েকগুণ বেড়েছে। তিরিশ থেকে চল্লিশ বছর বয়সি ভারতীয়দের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে এই রোগের প্রকোপ বেড়েছে। এই পরিসংখ্যান যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই মনে করছে চিকিৎসকদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, ২০ থেকে ২৫ বছর বয়সি ছেলেমেয়েদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বাড়ছে। দেড় দশক আগেও‌ এই ধরনের শারীরিক সমস্যা ৫০ বছর বয়স পার করেই দেখা দিত। তার সঙ্গে কম বয়সিদের মধ্যে ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরলের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। সব মিলিয়ে তরুণ প্রজন্মের স্বাস্থ্য সমস্যা দেশের জন্য যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই মত বিশেষজ্ঞ মহলের।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা?

    ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে উপলক্ষে দেশ জুড়ে নানান কর্মসূচি নিয়েছেন চিকিৎসকেরা। মানুষকে হৃদরোগ (Heart Disease) সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করতে নানান কর্মশালার আয়োজন করেছেন তাঁরা। জীবন যাপন স্বাস্থ্যকর থাকলে হার্ট অ্যাটাক মোকাবিলা সহজ, এই সব কর্মশালায় সে সম্পর্কেও সাধারণ মানুষকে সজাগ করা হচ্ছে। তবে, বংশানুক্রমিক হৃদরোগের ইতিহাস থাকলে, নিজের উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা থাকলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষাও জরুরি। যাতে হৃদযন্ত্রের কোনও সমস্যা হলে প্রথম পর্বেই রোগ চিহ্নিত হয়। তাহলে বড় বিপদ আটকানো সহজ হবে।

    তরুণ প্রজন্মকে কোন ‘তিন মন্ত্রে’ হৃদযন্ত্রের যত্ন শেখাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল? 

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক কসরত এবং ঘুম-এই তিনটি দিকে তরুণ প্রজন্ম নজর দিলেই হৃদরোগের (Heart Disease) ঝুঁকি কয়েকগুণ কমবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, বছর কুড়ির চৌকাঠে পৌঁছনোর আগেই স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনকে অভ্যাস করতে হবে। তাঁদের পরামর্শ, প্রথম থেকে ঘুমের জন্য পর্যাপ্ত সময় নির্ধারণ করতেই হবে। দিনে অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি। স্কুল জীবনে রাতে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়া এবং ভোরে ওঠার অভ্যাস থাকলেও পরবর্তীতে অনেকেই সেই অভ্যাস ধরে রাখতে পারেন না। ফলে গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকা এবং অনেক দেরিতে ঘুম থেকে ওঠা, প্রাতঃরাশ না করার মতো একাধিক অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু নিয়মিত ভোরে ঘুম থেকে ওঠা, সকালে অন্তত আধ ঘণ্টা হাঁটা কিংবা অন্য কোনও শারীরিক কসরত করার অভ্যাস শরীরকে সুস্থ রাখার অন্যতম হাতিয়ার (High blood pressure)। তাঁরা জানাচ্ছেন, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা, ডায়াবেটিস আটকানোর সহজ পথ শরীরে পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং যোগাভ্যাস। এর পাশপাশি খাবারেও নজরদারি জরুরি। বিশেষত তেলজাতীয় খাবার যে কোনও রকম ভাজা কিংবা অতিরিক্ত রাসায়নিক দিয়ে তাজা রাখা মাংস খাওয়া একেবারেই চলবে না। প্রাণীজ প্রোটিনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সব্জি এবং ফল নিয়মিত খেতে হবে। খাওয়ার পরিমাণেও সতর্কতা জরুরি। রক্তের শর্করা, দেহের ওজন এবং কোলেস্টেরল-এই তিনের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই তরুণ প্রজন্ম হৃদরোগকে সহজেই মোকাবিলা করবে বলেই মনে করছে চিকিৎসকদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন সুস্থ জীবনের একমাত্র পথ!

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্ত, মহালয়ার আগেই ভাসবে বাংলা! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্ত, মহালয়ার আগেই ভাসবে বাংলা! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে ফের বৃষ্টি বাংলায়। হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, সোমবারই বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হতে চলেছে। তা থেকে পরবর্তী সময়ে নিম্নচাপও দানা বাঁধতে পারে। মঙ্গলবার থেকে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) সম্ভাবনা রয়েছে। 

    কোথায় নিম্নচাপ

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং দক্ষিণ মায়ানমার উপকূল সংলগ্ন এলাকায় দু’টি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। মৌসুমি অক্ষরেখা বিস্তৃত দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলার উপর দিয়ে। তা ছাড়াও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল থেকে দক্ষিণ মায়ানমার উপকূল পর্যন্ত আরও একটি অক্ষরেখা রয়েছে। এর প্রভাবে ঘূর্ণাবর্তগুলি থেকে সোমবারই একটি নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হতে পারে বঙ্গোপসাগরে। অন্যদিকে, আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, সোমবার থেকেই দেশ থেকে মৌসুমী বায়ু একটু একটু করে সরে যাবে।  ২৩ সেপ্টেম্বর, সোমবার রাজস্থানের বেশ কিছু অংশ থেকে বর্ষা বিদায় নিতে পারে। ধীরে ধীরে উত্তর-পশ্চিম ভারতের রাজ্যগুলি থেকে বর্ষা বিদায় নেবে।

    কোথায় কত বৃষ্টিপাত

    আলিপুর হাওয়া অফিসের (Weather Update) পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমানে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। মঙ্গলবার সতর্কতা রয়েছে দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার জন্য। তবে বুধবার থেকে দক্ষিণের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধ এবং বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টি (Heavy Rain) হতে পারে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং পূর্ব বর্ধমানে। বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে সর্বত্র।

    আরও পড়ুন: প্রজ্ঞা-তানিয়াদের দাপট! দাবা অলিম্পিয়াডে প্রথম বার জোড়া সোনা ভারতের

    উত্তরবঙ্গে বৃষ্টিপাত

    সোমবার দার্জিলিং থেকে মালদা সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) রয়েছে। মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি (Heavy Rain), সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাস বইবে। বুধবার উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। সঙ্গে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি এই তিন জেলায়। বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এই চার জেলায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে। বাকি জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ghaziabad: ভূতের সাহায্যে রোগ নিরাময়! ধর্মান্তকরণের চেষ্টায় গাজিয়াবাদে গ্রেফতার মৌলবী

    Ghaziabad: ভূতের সাহায্যে রোগ নিরাময়! ধর্মান্তকরণের চেষ্টায় গাজিয়াবাদে গ্রেফতার মৌলবী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূতের সাহায্য রোগ সারানোর নামে প্রতারণা ও ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত (Religious Conversion) করার চেষ্টা- এই অভিযোগে গ্রেফতার করা হল এক মৌলবীকে। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে (Ghaziabad)। সেখানে এক হিন্দু মহিলা থানায় অভিযোগ দায়ের করে দাবি করেন যে, এক মৌলবী তাঁর অসুস্থ স্বামীকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত (Religious Conversion) করার চেষ্টা করেছেন ও তাঁকে (মহিলার স্বামী) দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য প্ররোচনাও দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, মহিলার আরও অভিযোগ, তাঁর স্বামীর থেকে টাকা-গাড়িও হাতিয়েছেন ওই মৌলবী।

    ঘটনাটি হল গাজিয়াবাদ (Ghaziabad) জেলার ওয়েব সিটি থানা এলাকার

    জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত মৌলবীর নাম আবদুর রহমান। স্থানীয় থানায় এই ঘটনার প্রমাণ হিসেবে ওই মৌলবীর সঙ্গে তাঁর স্বামীর কথোপকথনের কল রেকর্ডিং-ও দিয়েছেন ওই মহিলা (Religious Conversion)। এই ঘটনার জেরে  ১৯ সেপ্টেম্বর গাজিয়াবাদের (Ghaziabad) পুলিশ একটি মামলা দায়ের করে। যোগী রাজ্যের পুলিশ আবদুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে বলেও জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, ঘটনাটি হল গাজিয়াবাদ জেলার ওয়েব সিটি থানা এলাকার। এখানেই ওই হিন্দু মহিলা পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন। ওই মহিলা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর স্বামী শ্রীশ ওঝা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। সেই মতো মৌলবী আবদুর রহমানের কাছে তাঁরা যান এর সমাধান খুঁজতে।

    স্ত্রীকে ভূতের সাহায্যে সুস্থ করা হবে (Religious Conversion)

    পেশায় একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্মের মালিক শ্রীশ ওঝা। বাড়ি এবং বিভিন্ন বিল্ডিংয়ের নকশা তৈরি করেন তিনি। জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই শ্রীশের স্ত্রী কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। বর্তমানে তাঁর ডায়ালিসিস চলছে। চিকিৎসায় তাঁর স্ত্রী সাড়া দিচ্ছিলেন না, এনিয়ে শ্রীশ খুব চাপে ছিলেন এবং এই সমস্যার সমাধান খুঁজতে গিয়ে মৌলবী আবদুরের খপ্পরে পড়েন (Religious Conversion)। মৌলবী দাবি করেন যে, তাঁর স্ত্রীকে ভূতের সাহায্যে (Ghaziabad) সুস্থ করা হবে এবং সেই মতো বিগত চার পাঁচ মাস ধরে ৭ লাখ টাকা নেন মৌলবী। এমনকী, শ্রীশের গাড়ি বিক্রি করে সেই টাকাও হাতিয়ে নেন ওই মৌলবী। শুধু তাই নয়। ওই মৌলবী শ্রীশকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য ক্রমাগত প্ররোচনা দিতে থাকেন এবং বলতে থাকেন, ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেই সব রোগ থেকে মুক্তি মিলবে (Religious Conversion)। আবদুর রহমান স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কে ভাঙন ধরানোর জন্য শ্রীশকে বলতে থাকেন, তাঁর স্ত্রী চরিত্রহীনা। এরপরেই অভিযোগ দায়ের করা হয় থানায় এবং গ্রেফতার করা হয় উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরের বাসিন্দা ৫৮ বছর বয়সি মৌলবী আবদুরকে। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: জমিদারি নেই, পারিবারিক দুর্গাপুজো নিষ্ঠার সঙ্গে বজায় রেখেছেন গ্রামের মানুষই!

    Durga Puja 2024: জমিদারি নেই, পারিবারিক দুর্গাপুজো নিষ্ঠার সঙ্গে বজায় রেখেছেন গ্রামের মানুষই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের ঐতিহ্যবাহী মনোহলি জমিদার বাড়ি। কাটোয়ার সিন্নি গ্রাম থেকে এসে তারাচাঁদ বন্দ্যোপাধ্যায় মনোহলি জমিদারবাড়ির পত্তন করেছিলেন। তিনি শুধু জমিদারি পত্তন করেননি, ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে জমিদারবাড়িতে দুর্গাপুজোর (Durga Puja 2024) প্রচলন করেছিলেন। যা অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার বনেদি বাড়ির পূজোগুলির মধ্যে অন্যতম। তিনি পুজোর জন্য দালান‌ মন্দির‌ও নির্মাণ করেছিলেন।

    ভগ্নপ্রায় মন্দিরে আর পুজো হয় না (Durga Puja 2024)

    শোনা যায়, রাজমহলের পাথর-চুন-সুরকি দিয়ে মন্দিরটি তৈরি করা হয়েছিল। বিল্ডিং-এর ছাদ লোহার পাটাতনের ওপর ঢালাই দেওয়া। জমিদারি নেই, কিন্তু পুজো এখন‌ও চলেছে। বংশের অধিকাংশ শরিক কর্মসূত্রে গ্রাম ছেড়ে বাইরে থাকেন। বর্তমানে পুজোর জৌলুস কমলেও রীতি-নিষ্ঠার এতটুকু‌ও ঘাটতি হয়নি। সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পারিবারিক পুজো ২০১২ সাল থেকে বারোয়ারি পুজোয় রূপ নিয়েছে। জমিদার বাড়ির (Dakshin Dinajpur) পুরনো ভগ্নপ্রায় মন্দিরে আর পুজো হয় না। জমিদারের জমিতে এখন তৈরি হয়েছে স্থায়ী দুর্গামন্দির। পুজোর ৫ দিন মহা সমারোহে মহাভোজ হয়, সেই সঙ্গে মন্দির চত্বরে বসে মেলা‌ও। দেবীর প্রতিমা হয় সাবেকি। এখন তান্ত্রিক মতে দেবীর পুজো হলেও দীর্ঘদিন থেকে বলি প্রথা উঠে গিয়েছে। পুজোর দিনগুলিতে দেবী দুর্গাকে পঞ্চব্যঞ্জনে অন্নভোগ দেওয়া হয়।

    উৎসাহ ও উন্মাদনা একই রকম

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, জমিদার তারাচাঁদ বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Dakshin Dinajpur) ছেলে রমেশচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় ও যোগেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম দুর্গাপুজোর উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কালের নিয়মে বর্তমানে এই জমিদারবাড়ি ও ঠাকুর দালানের ভগ্নপ্রায় অবস্থা। তবে বর্তমানে বংশের সমস্ত শরিক পুজোয় সেভাবে অংশগ্রহণ করে না। গ্রামবাসীরা এখন এই জমিদার বাড়ির পুজোকে সর্বজনীন পুজো কমিটি তৈরি করে চিরাচরিত রীতি ও প্রথা অনুযায়ী উদযাপন (Durga Puja 2024) করেন। সকলের মঙ্গলার্থে গ্রামবাসীরা এখন‌ও দুর্গাপুজো করে আসছেন। পুজোর দিন জমিদার বাড়ির সকল শরিকদের আমন্ত্রণ করা হয়। গ্রামের সকলে চাঁদা তুলে এই পুজো করেন। জনশ্রুতি, জমিদার আমলে তপন এলাকার আশপাশের বিভিন্ন গ্রাম থেকে হাজার হাজার মানুষ এই পুজো দেখতে আসতেন। তাঁরা পুজোতে অংশগ্রহণ করতেন। সেই সময়ে জমিদার বাড়ি থেকে গ্রামের মানুষজনদের মেলা দেখতে টাকা দেওয়া হত। বর্তমানে পরিচর্যার অভাবে এই জমিদার বাড়ি ভগ্নপ্রায়। তবুও এই জমিদার বাড়ির দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে মানুষজনের উৎসাহ ও উন্মাদনায় একটুও ভাটা পড়েনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মার্কিন মুলুকে সুন্দর পিচাই সহ শীর্ষ টেক সিইওদের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: মার্কিন মুলুকে সুন্দর পিচাই সহ শীর্ষ টেক সিইওদের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সুন্দর পিচাই সহ ১৫ শীর্ষস্থানীয় মার্কিন প্রযুক্তি সিইও। বৈঠক হয়েছে নিউ ইয়র্কের লোটে নিউ ইয়র্ক প্যালেস হোটেলে। সেখানে উদ্ভাবন, সহযোগিতা ও ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রযুক্তি ক্ষেত্রের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তিন দিনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তারই ফাঁকে হয় এই বৈঠক।

    গোলটেবিল বৈঠক (PM Modi)

    এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করেছিল ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (MIT) স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং। বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, কোয়ান্টাম কাম্পিউটিং, সেমি কন্ডাক্টর এবং বায়েটেকনোলজিতে বিশেষজ্ঞ বিভিন্ন কোম্পানির মাথা। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন গুগলের সুন্দর পিচাই, এনভিডিয়ার জেনসেন হুয়াং এবং অ্যাডোবের শান্তনু নারায়ণের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লিখেছেন, “নিউ ইয়র্কে টেক সিইওদের সঙ্গে একটি ফলপ্রসূ গোলটেবিল বৈঠক করেছি, যেখানে প্রযুক্তি, উদ্ভাবন এবং অন্যান্য বিষয়ের ওপর আলোচনা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতির বিষয়গুলিও তুলে ধরেছি, আমি আনন্দিত যে ভারতের ওপর প্রচুর আশাবাদ দেখা যাচ্ছে।” ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই রাউন্ডটেবিল বৈঠক অত্যাধুনিক ক্ষেত্রগুলির ওপর কেন্দ্রীভূত ছিল, যার মধ্যে রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, জীবপ্রযুক্তি ও সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তি।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদে মদত জোগানো বন্ধ করলেই পাকিস্তানের সঙ্গে কথা, বললেন রাজনাথ

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তির বিকাশমান পরিসর ও এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তিগুলি কীভাবে ভারতের পাশাপাশি সারা বিশ্বের মানুষের কল্যাণে অবদান রাখছে, তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সিইওরা গভীরভাবে আলোচনা করেছেন। তাঁরা উল্লেখ করেছেন কীভাবে প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, যার মাধ্যমে বিশ্ব অর্থনীতি ও মানব উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রয়েছে।

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের নীতিই হল সবার জন্য এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) প্রচার করা।” ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রক্ষায় ও প্রযুক্তি নির্ভর উদ্ভাবনের জন্য সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারত দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও বৈঠকে উপস্থিত সিইওদের আশ্বস্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত যে অচিরেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (MIT) দেশে পরিণত হবে, বৈঠকে তাও জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share