Tag: bangla news

bangla news

  • Poonch: পুঞ্চে ফের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, সেনার গুলিতে খতম জঙ্গি, বাকিদের খোঁজে তল্লাশি

    Poonch: পুঞ্চে ফের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, সেনার গুলিতে খতম জঙ্গি, বাকিদের খোঁজে তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অর্থনীতি হাঁড়ির হাল। খাবারের জন্য শুরু হয়েছে হাহাকার। দেশের এহেন পরিস্থিতিতেও ভারতে (India) জঙ্গি ঢোকানোর কাজ চালিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান (Pakistan)। রবিবার ভোরে সীমান্ত পেরনোর চেষ্টা করে পাক মদতপুষ্ট একদল জঙ্গি। বাধা দিতে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে ভারতীয় সেনা। পাল্টা গুলি চালায় জঙ্গিরাও। শুরু হয় দু পক্ষের গুলির লড়াই। গুলিতে খতম হয় এক জঙ্গি। এরপরেই পালিয়ে যায় জঙ্গিরা। ঘটনাটি জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চের (Poonch) শাহপুর সেক্টরের।

    অনুপ্রবেশের চেষ্টা পুঞ্চের (Poonch) শাহপুর সেক্টরে…

    এদিন ভোরে প্রহরারত জওয়ানদের নজরে পড়ে কাঁটাতার পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছে একদল জঙ্গি। এর পরেই অনুপ্রবেশ রোখার চেষ্টা করেন তাঁরা। তখনই জওয়ানদের লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে জঙ্গিরা। পাল্টা গুলি চালায় ভারতীয় সেনাও। নিহত হয় এক জঙ্গি। কোনও জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে কি না, তা জানতে এলাকায় চলছে চিরুনি তল্লাশি। জম্মুতে (Poonch) সেনার জনসংযোগ আধিকারিক লেফটেন্যান্ট দেবেন্দ্র আনন্দ জানান, রবিবার ভোরে সীমান্তে কয়েকজন সন্দেহভাজন নজরে পড়ে প্রহরারত জওয়ানদের। তাদের বাধা দিতেই জওয়ানদের লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে তারা। সেনার গুলিতে এক জঙ্গির মৃত্যু হয়। বাকিরা পালিয়ে গিয়েছে। তাদের খোঁজে চলছে তল্লাশি।

    আরও পড়ুুন: ইডি-র চার্জশিটে কুন্তলের এজেন্ট হিসেবে নাম রায়গঞ্জের স্কুল শিক্ষকের! চাঞ্চল্য

    উপত্যকায় অশান্তির বিষবাষ্প ছড়াতে ক্রমাগত চক্রান্ত করে চলেছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। তারা প্রায়ই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ঢুকে পড়ে কাশ্মীরের বিভিন্ন গ্রামে। সেখানে গা ঢাকা দিয়ে নাশকতামূলক কাজ করে। কাশ্মীরের (Poonch) তরুণদের মনে বপন করে ভারত বিদ্বেষী মনোভাবের বীজ। সেনার ১৯ ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের মেজর জেনারেল অজয় চন্দপুরিয়া বলেন, বিভিন্ন এজেন্সির কাছ থেকে গত দু সপ্তাহ ধরে জানতে পারছিলাম অনুপ্রবেশের চেষ্টা হতে পারে এবং উরির রামপুর সেক্টরের হাতলঙ্গা এলাকার জঙ্গিরা যুদ্ধের রসদ মজুত করতে পারে।

    তার পরেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর তল্লাশি অভিযান শুরু করে সেনা। হাতলঙ্গা এলাকায় গত শুক্রবার প্রায় ৮ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি চালানোর পর আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলা-বারুদ উদ্ধার হয়। উদ্ধার হওয়া সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে আটটি একে-৭৪ রাইফেল, ২৪টি একে-৭৪ রাইফেল ম্যাগাজিন, ৫৬০টি ৭.৬২ মিমি একে-৭৪ লাইভ অ্যামিউনিশন, ২৪টি চাইনিজ পিস্তল ম্যাঙ্গানিজ-সহ অন্যান্য সামগ্রী। এদিন তিনি জানান, কাশ্মীর উপত্যকার পরিস্থিতি প্রায় স্বাভাবিক। কারণ, এখানে এখন জঙ্গি এবং যুদ্ধের রসদ সর্বকালীন কম অবস্থায় রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bhagwant Mann: বিদ্যুৎ বাঁচাতে নয়া অফিস টাইম ঘোষণা পঞ্জাব সরকারের, কখন শুরু অফিস?

    Bhagwant Mann: বিদ্যুৎ বাঁচাতে নয়া অফিস টাইম ঘোষণা পঞ্জাব সরকারের, কখন শুরু অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্যুৎ (Power) বাঁচাতে নয়া অফিস টাইম ঘোষণা করল পঞ্জাবের (Punjab) ভগবন্ত মান (Bhagwant Mann) সরকার। শনিবারই ঘোষণা করা হয়েছে অফিসের নতুন সময়। মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) ভগবন্ত মান বলেন, সরকারি অফিসগুলি এবার থেকে শুরু হবে সকাল সাড়ে ৭টায়। অফিস ছুটি হবে বেলা ২টোয়। ২ মে থেকে এভাবেই অফিস চলবে ১৫ জুলাই পর্যন্ত। মুখ্যমন্ত্রী জানান, গ্রীষ্মকালে অফিস টাইমের এই বদল প্রচুর বিদ্যুৎ বাঁচাবে।

    ভগবন্ত মান (Bhagwant Mann) বলেন…

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, পঞ্জাব স্টেট পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেড জানিয়েছে বিদ্যুতের চাহিদ সব চেয়ে বেশি হয় বেলা দেড়টা থেকে। তাই সরকারি অফিসগুলি যদি ২টোয় ছুটি হয়ে যায়, তাহলে ৩০০ থেকে ৩৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাঁচবে। বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা সূত্রে খবর, বিদ্যুতের সব চেয়ে বেশি চাহিদা থাকে দেড়টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। মুখ্যমন্ত্রী জানান, অফিস টাইমের এই বদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সাধারণ মানুষ এবং কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে। তিনি জানান, বিদেশে এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে দীর্ঘদিন। তবে ভারতে এই প্রথম।

    গোটা দেশের মতো পঞ্জাবেও (Bhagwant Mann) এতদিন ১০টা থেকে ৫টা অবধি অফিস হত। দিনের যে সময় বিদ্যুতের চাহিদা সব চেয়ে বেশি হয়, সেই সময়ই কাজের গতিও থাকে বেশি। তাই চাহিদা ও জোগানের ফারাক থাকে। নয়া অফিসের সময় সীমা চালু হলে বিদ্যুতের চাহিদা এক লপ্তে কমে যাবে অনেকখানি। সেই বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাবে গৃহস্থের। পঞ্জাবের (Bhagwant Mann) কংগ্রেস সরকারকে হারিয়ে গত বছরই ক্ষমতায় আসে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হন মান। তার পর থেকে একের পর এক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করেছেন তিনি। যার জেরে উপকৃত হচ্ছেন পঞ্জাববাসী। এবার বিদ্যুৎ বাঁচাতে তাঁর এহেন পদক্ষেপ দৃষ্টান্ত হয়ে রইল গোটা দেশে। এখন দেখার, বিদ্যুৎ বাঁচাতে আর কোন রাজ্য এহেন পদক্ষেপ নেয় কিনা।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর সভার আগেই খেজুরিতে তৃণমূলীদের তাণ্ডব! একাধিক বাড়ি ভাঙচুর, আক্রান্ত বহু বিজেপি কর্মী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chanda Kochhar: আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও ছন্দা কোছরের বিরুদ্ধে চার্জশিট সিবিআইয়ের

    Chanda Kochhar: আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও ছন্দা কোছরের বিরুদ্ধে চার্জশিট সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিআইসিআই (ICICI) ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও (CEO) এবং এমডি ছন্দা কোছারের (Chanda Kochhar) বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিল সিবিআই (Cbi)। ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি মামলায় ওই চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। কেবল ছন্দা নন, তাঁর স্বামী দীপক কোছার ও ভিডিওকন গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা বেণুগাপাল ধুতের বিরুদ্ধেও চার্জশিট জমা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। শনিবার জমা পড়া চার্জশিটে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ষড়যন্ত্র, ফৌজদারি বিশ্বাসভঙ্গ ও দুর্নীতি দমন আইনে বিভিন্ন গুরুতর অভিযোগ করা হয়েছে।

    ছন্দা কোছরের (Chanda Kochhar) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    এদিন যে চার্জশিট জমা করা হয়েছে, তাতে সব মিলিয়ে নাম রয়েছে ৯ জনের। এর মধ্যে রয়েছে সংস্থা ও সংস্থার পরিচালনায় জড়িত একাধিক ব্যক্তির (Chanda Kochhar) নাম। তথ্য যাচাইয়ের জন্য চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে দায়রা আদালতে। পরে তা আনুষ্ঠানিকভাবে জমা করা হবে সিবিআই আদালতে। যাঁরা ঋণদানের নথিতে সই করেছিলেন তাঁদেরই নাম রয়েছে চার্জশিটে। নাম রয়েছে একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টেরও। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ঋণের অর্থ সঠিক খাতেই খরচ হয়েছিল বলে জানিয়েছিলেন।

    প্রসঙ্গত, সিবিআইয়ের দাবি, সিইও থাকাকালীন ছন্দা আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক ভিডিওকনকে ১৭০০ কোটি টাকা ঋণ দেয়। অনাদায়ী সেই ঋণের সিংহভাগই নন পারফর্মিং অ্যাসেট হয়ে যায়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, এই ডিল করিয়ে দেওয়ার মূল্য হিসেবে ৬৪ কোটি টাকা কিক ব্যাক পেয়েছিলেন ছন্দা। যা ঘুরপথে বিনিয়োগ হয় দীপকের সংস্থায়। তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের বিভিন্ন পদে ছিলেন ছন্দা কোছার। ভারতের সব চেয়ে প্রভাবশালী মহিলা ব্যাঙ্কারদের একজন হয়ে উঠেছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর সভার আগেই খেজুরিতে তৃণমূলীদের তাণ্ডব! একাধিক বাড়ি ভাঙচুর, আক্রান্ত বহু বিজেপি কর্মী

    ভিডিওকনকে (Chanda Kochhar) ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা বেনিয়মের যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, এক সময় ছন্দা নয়া নীতি ঘোষণা করে জানিয়েছিলেন, শুধুমাত্র ওয়েল রেটেড ঋণগ্রাহকদেরই ঋণ দেওয়া হবে। যাতে ব্যাঙ্কের সম্পত্তি সুনিশ্চিত থাকে। কিন্তু নিজের সেই নীতি থেকে শেষ পর্যন্ত লক্ষ্যভ্রষ্ট হন কোছার। ভিডিওকন গোষ্ঠী সহ একাধিক কোম্পানিকে নিয়ম ভেঙে ঋণ দেওয়ার একের পর এক অভিযোগ উঠতে থাকে তাঁর বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: আদানি ইস্যুতে রাহুলের বিরুদ্ধে আদালতে যাবেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা?

    Himanta Biswa Sarma: আদানি ইস্যুতে রাহুলের বিরুদ্ধে আদালতে যাবেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিলিয়নিয়র গৌতম আদানিকে জড়িয়ে ট্যুইট করেছিলেন কংগ্রেসের (Congress) প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। তার কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, সৌজন্যের কারণে বফর্স ও ন্যাশনাল হেরাল্ড কেলেঙ্কারিকাণ্ডে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। শনিবার রাহুল আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আক্রমণ তীব্রতর করেছেন। তিনি বলেন, কংগ্রেসের নেতারা বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে যা বলা হচ্ছে, তা আসলে বিভ্রান্তি।

    হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)…

    ট্যুইট-বার্তায় রাহুল বলেন, তারা (বিজেপি) সত্যকে চাপা দিচ্ছে। সেই কারণে প্রতিদিন তারা বিপথে চালিত করছে। রাহুল বলেন, আদানির কোম্পানিতে ২০ হাজার কোটি বেনামি টাকা কার? রীতিমতো গ্রাফিক্স দিয়ে তিনি কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া পাঁচ কংগ্রেস নেতার নামোল্লেখ করেছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও (Himanta Biswa Sarma)। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। ২০১৫ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন হিমন্ত।

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি বলেন, সৌজন্যের খাতিরে আমরা আপনাকে কখনও জিজ্ঞাসা করিনি বফর্স কিংবা ন্যাশনাল হেরাল্ড কেলেঙ্কারির ব্যাপারে। কীভাবে আপনি ওট্টাভিও কোয়াত্রোচ্চিকে ভারতের বিচার ব্যবস্থার নাগাল এড়িয়ে চলে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিলেন। যাইহোক, আমাদের এবার দেখা হবে আদালতে। বিলিয়নিয়র গৌতম আদানির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জড়িয়ে কেলেঙ্কারির গল্প রটিয়ে লোকসভা নির্বাচনের আগে ফয়দা তুলতে চাইছে কংগ্রেস। তাতেই এবার জল ঢেলে দিলেন হিমন্ত।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    মোদি পদবি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় গুজরাটের সুরাট আদালতে দু বছরের কারাদণ্ড হয় রাহুলের। তার জেরে খারিজ হয়ে যায় তাঁর লোকসভার সদস্য পদ। এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি বলেন, তিনি বারংবার জিজ্ঞাসা করবেন আদানি গ্রুপে ২০ হাজার কোটি টাকা লগ্নি করেছেন কে। গৌতম আদানির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্কই বা কি। রাহুল বলেন, বোঝার (Himanta Biswa Sarma) চেষ্টা করুন, আদানিকে নিয়ে মন্তব্য করায় কেড়ে নেওয়া হয়েছে আমার লোকসভার সদস্যপদ। তারা আমার বক্তব্য শুনতে চায় না। তিনি বলেন, মোদির সঙ্গে আদানির সম্পর্ক বেশ গভীর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • US Bank Crisis: আমেরিকায় ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস, ভারতের পৌষ মাস?

    US Bank Crisis: আমেরিকায় ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস, ভারতের পৌষ মাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, কারও সর্বনাশ তো কারও পৌষ মাস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস (US Bank Crisis)। তার জেরে সমগ্র এশিয়া মহাদেশের ব্যাঙ্কগুলি লাভবান হতে চলেছে। বিশেষত ভারতীয় ব্যাঙ্কগুলি। দিন দুয়েক আগেই আন্তর্জাতিক মানিটারি ফান্ড জানিয়েছিল, বিশ্ব অর্থনীতির বৃদ্ধির হার ক্রমশ নিম্নগামী হলেও, ভারত (India) এবং চিনের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি হবে তামাম বিশ্বের অর্ধেক। যার জেরে আশার আলো দেখছে মোদির ভারত। এমতাবস্থায় মিলল ফের সুসংবাদ।

    ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস (US Bank Crisis)…

    জানা গিয়েছে, আমেরিকায় ব্যাঙ্কগুলির ক্রাইসিস শুরু হওয়ায় লাভবান হবে ভারতের ব্যাঙ্কগুলি। সিটিব্যাঙ্কের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এশিয়ার অর্থনীতির বাজার খুবই শক্তপোক্ত। অন্ততঃ আমেরিকার অর্থনীতির চেয়ে। মার্কিন ডলারের তুলনায় এশিয়ান মুদ্রার দর বাড়ছে। জাপান ছাড়া এশিয়ার অর্থনীতির সূচক মার্চের ১০ তারিখ থেকে ক্রমেই উর্ধ্বমুখী। এই দিনেই সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্ক বসে গিয়েছিল। তার পর থেকে এশিয়ার অর্থনীতির সূচক ক্রমেই উর্ধ্বমুখী। এই সময়সীমার মধ্যে মার্কিন অর্থনীতির (US Bank Crisis ) সূচক পড়ে গিয়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। এশিয়া-প্যাসিফিক ইকনোমিক ও সিটির মার্কেট অ্যানালিসিস জোহান্না চুয়া বলেন, আমরা মনে করি এশিয়ার অর্থনীতির সূচক তুলনায় ভাল থাকবে।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    তিনি বলেন, আমেরিকা কেন্দ্রিক স্লোডাউন মানে হল মার্কিন ডলারের মূল্য কমবে। যার কারণে এশিয়ায় মুলধনের প্রবাহ বাড়বে। অর্থনীতিবিদদের মতে, এশিয়া প্যাসিফিকের পক্ষে একটা ফ্যাক্টর কাজ করছে। অস্ট্রেলিয়া, সাউথ কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং ইন্ডিয়ার সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কগুলি আপাতত বিশ্ব অর্থনীতির ভরকেন্দ্র (US Bank Crisis) হয়ে উঠছে। সহজ অর্থনীতির জেরে চিনই আপাতত বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণের প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠছে। কোভিড-উত্তরকালেই এটা ঘটছে। এশিয়া প্যাসিফিকের গ্লোবাল মার্কেট স্ট্র্যাটেজিস্ট ডেভিড চাও বলেন, বর্তমানে লগ্নিকারীদের নজর এশিয়ার দিকে। ইউরোপ, আমেরিকা থেকে মুখ ঘুরিয়ে আপাতত তাঁরা এশিয়ামুখী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, রাজ্যে আরও বাড়বে তাপমাত্রা  

    Weather Update: বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, রাজ্যে আরও বাড়বে তাপমাত্রা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৭২ ঘণ্টায় ২ থেকে ৩ ডিগ্রি বাড়বে রাজ্যের তাপমাত্রা (Weather Update)। পশ্চিমাঞ্চলের জেলায় এই বৃদ্ধির হার আরও সামান্য বাড়তে পারে। ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত কলকাতার তাপমাত্রা বাড়তে বাড়তে ৩৯ ডিগ্রির কোঠায় পৌঁছাবে। ১৪ তারিখের পর তা ৪০ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফেলতে পারে। শুক্রবার বাঁকুড়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ ডিগ্রি। রাতের দিকে তাপমাত্র ছিল ২৩ ডিগ্রির আশেপাশে।

    তাপমাত্রা (Weather Update)…

    কেবল দক্ষিণবঙ্গ নয়, উত্তরবঙ্গেও আপাতত বৃষ্টির সম্ভবনা নেই। রবিবার শুধু দার্জিলিং জেলায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। বাকি রাজ্যে শুষ্ক গরম। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় তপ্ত বাতাস বইতে পারে। চৈত্রের শেষ তো বটেই, বাংলা নববর্ষেও তাপপ্রবাহের আশঙ্কা গোটা রাজ্যে। আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই জানান আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) দফতরের বিজ্ঞানী দেবব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী বুধবার থেকে শনিবার কলকাতায়ও তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি। কলকাতার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির ঘরে।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দুই পর্যায়ে বাড়বে তাপমাত্রা। ১০ এপ্রিল পর্যন্ত ধীরে ধীরে বাড়বে তাপমাত্রা। তিন-চার দিনে তা বাড়তে পারে ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১০ থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলা সহ উপকূল সংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে এবং উত্তরবঙ্গের মালদহ ও দক্ষিণ দিনাজপুরে তাপপ্রবাহের আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। জানা গিয়েছে, সোমবার থেকে শনিবার পর্যন্ত বাড়বে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। বাংলার ছয় থেকে সাতটি জেলায় স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি বা তারও বেশি বাড়তে পারে তাপমাত্রা। ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। জানা গিয়েছে, রাজ্যে থাকবে গরম ও শুকনো আবহাওয়া।

    উধাও হবে এ রাজ্যে যে ধরনের আর্দ্রতাজনিত (Weather Update) অস্বস্তি থাকে, তা। আগামী সপ্তাহে কলকাতার তাপমাত্রা ছুঁতে পারে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘর। ১৫ এপ্রিলের মধ্যে গরমের জেরে ত্বকে জ্বালা ভাব আসতে পারে। সূতির জামা ও বেশি করে জল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত যতটা কম সম্ভব বাইরে বেরনোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM MITRA Scheme: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    PM MITRA Scheme: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে সাতটি মেগা টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র। পিএম মেগা ইন্টিগ্রেটেড টেক্সটাইল রিজিয়নস ও অ্যাপারেল স্কিমে (PM MITRA Scheme) ওই মেগা টেক্সটাইল পার্কগুলি হবে। সেগুলি হবে দেশের সাতটি রাজ্যে। যে সাতটি রাজ্যে এই পার্কগুলি হবে, সেগুলি হল তামিলনাড়ু, তেলঙ্গনা, কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তর প্রদেশ। ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, এই পার্কগুলি রাজ্যের টেক্সটাইল ক্ষেত্রে পরিকাঠামো সরবরাহ করবে। কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ টানবে। কর্মসংস্থান হবে লক্ষ লক্ষ তরুণের।

    পিএম মেগা ইন্টিগ্রেটেড টেক্সটাইল রিজিয়নস ও অ্যাপারেল স্কিমে (PM MITRA Scheme)…

    জানা গিয়েছে, ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে এই স্কিমের (PM MITRA Scheme) কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। ২০২৬-২৭ সালের মধ্যে প্রস্তুত হয়ে যাবে পার্কগুলি। এই প্রজেক্টগুলির জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা। যদিও ২০২৩-২৪ সালের বাজেটে এজন্য বরাদ্দ হয়েছে ২০০ কোটি টাকা। ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পিএম মিত্র মেগা টেক্সটাইল পার্কগুলি টেক্সটাইল সেক্টরগুলিকে এক সারিতে নিয়ে আসবে। ফার্ম থেকে ফাইবার থেকে ফ্যক্টরি থেকে ফ্যাশন থেকে ফরেন ভিশনে এই প্রকল্প হচ্ছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল বলেন, কেন্দ্রের আসা সাত রাজ্যের এই সাতটি পার্কে বিনিয়োগ হতে পারে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা। কর্মসংস্থান হবে প্রায় ২০ লক্ষ মানুষের। পার্কগুলিতে একই সঙ্গে মিলবে ইন্টগ্রেটেড টেক্সটাইল ভ্যালু চেইন, স্পিনিং, বুনন, প্রসেসিং, পোশাক রাঙানো এবং পোশাক প্রিন্টিং।

    আরও পড়ুুন: কেষ্ট-কন্যাকে ফের দিল্লিতে তলব ইডির, হাজিরা দেবেন সুকন্যা?

    গোয়েল বলেন, দেশে টেক্সটাইল (PM MITRA Scheme) ইন্ডাস্ট্রি অসংগঠিত। যার ফলে দেশের টেক্সটাইল সেক্টরের ক্ষতি হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর এই যে স্কিম, তাতে সমাধান হবে অনেক সমস্যার। টেক্সটাইল সেক্রেটারি রচনা শাহ বলেন, স্বচ্ছ পদ্ধতিতে দেশের সাতটি জায়গায় সাতটি টেক্সটাইল পার্ক গড়ে উঠবে। ১৩টি রাজ্য থেকে ১৮টি প্রস্তাব এসেছিল। তার মধ্যে বেছে নেওয়া হয়েছে সাতটি রাজ্যকে। গোয়েল বলেন, পার্কগুলি গড়তে রাজ্য সরকার কম পক্ষে ১০০০ একর জমি বিনামূল্যে সরবরাহ করবে। জল এবং বিদ্যুৎও সরবরাহ করা হবে। তিনি জানান, প্রাথমিক পর্যায়ে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে ওই স্কিমের জন্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারে যুবরাজের সভার জন্য টেন্ডার ডেকে ঝাঁপিয়ে পড়ল সরকার! এ কোন রাজত্ব?

    Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারে যুবরাজের সভার জন্য টেন্ডার ডেকে ঝাঁপিয়ে পড়ল সরকার! এ কোন রাজত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর ঘাসফুলের ব্যাটন এখন তাঁর হাতে। তিনি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকও (Abhishek Banerjee), পাশাপাশি যুব তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতিও তিনিই। দলে বর্ষীয়ান সাংসদরা থাকলেও যুবরাজ থাকলে কারও নাকি কথা বলারই সাহস থাকে না, এমনটাই জনশ্রুতি। অভিষেক (Abhishek Banerjee) কোনও জেলা সফরে গেলে পুলিশ-প্রশাসনের কর্তাদের থরহরিকম্প অবস্থা হয়। সভায় যাওয়ার রাস্তা খারাপ থাকলে প্রশাসন সঙ্গে সঙ্গে সেই রাস্তা মেরামত করে দেয়। 

    ২৯ মার্চ কী  ছিল শহিদ মিনারে?

    এবার ২৯ মার্চ কলকাতার শহিদ মিনারে যুব তৃণমূলের সভার আয়োজন ছিল। রাজ্যের সমস্ত জেলার ছাত্র, যুব এবং মাদারের কর্মীরা সেই সভায় হাজির হয়েছিলেন। আর সভার প্রধান বক্তা ছিলেন তৃণমূলের এই যুবরাজ (Abhishek Banerjee)। ফল যা হওয়ার, তাই-ই হয়েছে। পার্টির প্রোগ্রাম, ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সরকার। তাঁর সভার ব্যারিকেড, এমনকী অস্থায়ী প্যান্ডেল তৈরির জন্য টেন্ডার ডেকে দেয় খোদ পূর্ত দফতর। পূর্ত দফতরের পক্ষ থেকে যেভাবে টেন্ডার ডেকে যুবরাজের (Abhishek Banerjee) সভার পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে, সেই বিষয়টি সামনে আসতেই রাজ্য জুড়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে। দলীয় সভার আয়োজন প্রশাসন কী করে করতে পারে, তা নিয়ে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। যদিও প্রশাসনের সাফাই, নিরাপত্তার স্বার্থেই যা করার করা হয়েছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের মিটিংয়ের কোনও সম্পর্ক নেই।

    দেখা যাক, টেন্ডারে কী রয়েছে?

    অনুষ্ঠানের আগেই শহিদ মিনার ও রেড রোড চত্বরে অস্থায়ী প্যান্ডেল, ব্যারিকেড, বাফার ব্যারিকেড এবং একটি ওয়াচ টাওয়ার তৈরির জন্য টেন্ডার ডাকা হয়। ২৫ মার্চ এই টেন্ডার ডাকা হয়েছিল। নোটিশে শুধু ২৯ মার্চ শহিদ মিনারে অস্থায়ী প্যান্ডেলসহ পরিকাঠামো তৈরির কথা বলা হয়। কোনও দলের উল্লেখ নেই। তবে, ওইদিন যুবরাজের সভা ছাড়া শহিদ মিনারে আর কোনও কর্মসূচি ছিল না। ফলে, নোটিশে উল্লেখ না থাকলেও অভিষেকের (Abhishek Banerjee) সভার জন্যই যে এই আয়োজন করা হয়েছিল, তা বলাই বাহুল্য। এই ধরনের সভার জন্য দলীয় ফান্ড থেকেই খরচ করে প্যান্ডেল তৈরি করার কথা। তাহলে সরকারি টাকা খরচ করে দলীয় সভার আয়োজন করা হল কেন? উত্তর নেই। স্বাভাবিকভাবেই দলীয় সভার জন্য টেন্ডার ডাকায় পূর্ত দফতরের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    রাস্তার জন্য মাথা খুঁড়ে মরছেন বাসিন্দারা। আর….!!

    সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগেই রাজ্যের একাধিক পঞ্চায়েত এলাকায় বেহাল রাস্তার জন্য গ্রামবাসীরা ভোট বয়কটের ডাক দিচ্ছেন। শুক্রবারই মালদহের গাজোলে রাস্তা না হওয়ায় বহু বাসিন্দা বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। রাজ্য জুড়ে অনুন্নয়নের ছবি সামনে আসছে। সেখানে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে দলীয় সভার প্যান্ডেল করা কতটা যুক্তিসঙ্গত, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহল প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। বিরোধীদের বক্তব্য, দলীয় সভার জন্য পূর্ত দফতর এই ধরনের উদ্যোগ কি নিতে পারে? সরকারি টাকা জনগনের কাজে ব্যবহার হবে। তা না করে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের নেতাকে তুষ্ট করতে আসরে নেমেছে সরকার। এই রাজ্যে এতদিন দলদাস ছিল পুলিশ। এখন প্রশাসনও দলদাসে পরিণত হয়েছে। বাংলার মানুষ এই ধরনের ঘটনার সাক্ষী আগে কখনও হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: কেষ্ট-কন্যাকে ফের দিল্লিতে তলব ইডির, হাজিরা দেবেন সুকন্যা?

    Anubrata Mondal: কেষ্ট-কন্যাকে ফের দিল্লিতে তলব ইডির, হাজিরা দেবেন সুকন্যা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় তিহাড় জেলে রয়েছেন তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। তাঁর সঙ্গে তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলকে (Sukanya Mondal) মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে চাইছে ইডি। তবে ইডির নাগাল এড়িয়ে চলছেন সুকন্যা। মার্চ মাসে প্রথমে তলব করা হয় অনুব্রতকে। সেবার হাজিরা এড়ান তিনি। প্রথমবার আইনজীবী মারফত চিঠি দিয়ে আরও কিছু দিন সময় চেয়েছিলেন তিনি। দ্বিতীয়বার ফের ইডি তলব করে সুকন্যাকে। নোটিশ পেয়েও ইডি দফতরে হাজিরা দেননি তিনি। তারপর আবার এবার তলব করা হল কেষ্ট-কন্যাকে। সোমবার তাঁকে দিল্লিতে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।

    অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)…

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, গ্রেফতার হওয়া অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট মণীশ কোঠারিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও কয়েকটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। নতুন কিছু সম্পত্তিরও হদিশ মিলেছে। এর সবেই নাম রয়েছে সুকন্যার। সেসব নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই ফের তলব করা হয়েছে সুকন্যাকে। জানা গিয়েছে, সিউড়ি থানার আইসি মহম্মদ আলিকে দফতরে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। তাঁকে আপাতত দিল্লির বাইরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। তাঁকে যে কোনও সময় তলব করা হতে পারে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেও বাধ্যতামূলক আধারকার্ড, এ কোন ‘মমতা’?

    ইডির আগে সুকন্যাকে দিল্লিতে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। সেটা ছিল গত বছরের অগাস্ট মাস। সিবিআইয়ের দাবি, সেবার বিপুল সম্পত্তি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছিল সুকন্যার কাছে। সিবিআই সূত্রে খবর, সুকন্যা কোনও সদুত্তর দেননি। তিনি জানিয়েছিলেন, সম্পত্তি সংক্রান্ত সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন তাঁর বাবা (Anubrata Mondal) ও হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারি। ইডি সূত্রে খবর, সেই কারণেই কেষ্ট ও তাঁর মেয়ে সুকন্যাকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা প্রয়োজন। তদন্তকারীদের ধারণা, তাতেই জানা যাবে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির উৎস কী। তবে সোমবারও যদি ইডির নাগাল এড়ান সুকন্যা, তাহলে বিলম্বিত হতে পারে পিতা-পুত্রীকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার পরিকল্পনা। এখন দেখার, এবারও সুকন্যা ইডির নাগাল এড়ান কি না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lakshmir Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেও বাধ্যতামূলক আধারকার্ড, এ কোন ‘মমতা’?

    Lakshmir Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেও বাধ্যতামূলক আধারকার্ড, এ কোন ‘মমতা’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সময় তিনি ছিলেন আধার (Aadhar) কার্ডের ঘোরতর বিরোধী। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার যখন বিভিন্ন ক্ষেত্রে আধার কার্ড বাধ্যতামূলক করে, তখন তার কড়া সমালোচনা করেছিল তৃণমূল (TMC) পরিচালিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। সেই তিনিই এবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar) প্রকল্পে বাধ্যতামূলক করে দিলেন আধারকার্ড।

    লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar)…

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়োতে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প চালু করে মমতা সরকার। তখন আধার বাধ্যতামূলক ছিল না। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প মমতাকে ফের নিয়ে আসে নবান্নের কুর্সিতে। পরে সেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারই বুমেরাং হয়ে দাঁড়ায় রাজ্য সরকারের। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে সাধারণ মহিলাদের মাসে ৫০০ টাকা করে দেওয়া হয়। তফশিলি জাতি কিংবা উপজাতির মহিলারা মাসে পান ১০০০ টাকা করে। ফি মাসে এক ধাক্কায় বিপুল পরিমাণ টাকার জোগান দিতে হিমশিম খায় রাজ্য সরকার। বাধ্য হয়ে প্রকল্পের (Lakshmir Bhandar) বরাদ্দ জোগান দিতে কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা ব্যয় করা হতে থাকে খয়রাতি প্রকল্পে। তার পরেও সমস্যার সমাধান হয়নি। ভুয়ো ডকুমেন্ট দিয়ে অনেকেই মুফতের টাকা লুটেপুটে নিতে থাকেন। তার পরেই টনক নড়ে সরকারের। যার জেরে এবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পেও বাধ্যতামূলক করা হল আধার কার্ড।

    আরও পড়ুুন: রাজু ঝা–কে খুনের পিছনে রয়েছে বড় মাথা, প্রাণহানির শঙ্কা লতিফেরও! চাঞ্চল্যকর দাবি অর্জুন সিং-এর

    এর আগে ভুয়ো রেশন কার্ড ধরতে হাতিয়ার করা হয়েছিল আধার। আধার অস্ত্র প্রয়োগ করতেই ধরা পড়ে ৬০ লক্ষ ভুয়ো গ্রাহক। রাতারাতি ছেঁটে ফেলা হয় তাঁদের। ফি মাসে সরকারের বাঁচে কয়েক কোটি টাকা। ভুয়ো রেশন কার্ডই নয়, জাল জবকার্ড বানিয়ে লুঠে নেওয়া হচ্ছিল সরকারের কোটি কোটি টাকা। অভিযোগ, তৃণমূলের বহু নেতা-কর্মীও ভুয়ো জবকার্ডের সাহায্যে দিব্যি চালাচ্ছিলেন লুঠের কারবার। আধার অস্ত্র প্রয়োগ করে সেই কারবারেও ইতি টানা হয়েছে। এক ধাক্কায় বাদ গিয়েছে প্রায় এক কোটি ভুয়ো জবকার্ড। এবার জাল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar) গ্রাহক ধরতে বাধ্যতামূলক করা হল সেই আধার কার্ড। এক সময় যে কার্ডের বিরোধিতা করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং। দুয়ারে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে এহেন গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত নিলেন তৃণমূল নেত্রী। এই মর্মে জারি করা হয়েছে নয়া নির্দেশিকা। এখন দেখার, পঞ্চায়েত নির্বাচনে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারই তৃণমূলের শিরঃপীড়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায় কিনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share