Tag: bangla news

bangla news

  • Manik Saha: কলকাতায় আসছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী, সংবর্ধনা দেবে বঙ্গ বিজেপি

    Manik Saha: কলকাতায় আসছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী, সংবর্ধনা দেবে বঙ্গ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় আসছেন ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) মানিক সাহা (Manik Saha)। চলতি মাসের ৮ তারিখে আসবেন তিনি। সেদিনই রাজ্য বিজেপির তরফে সংবর্ধনা দেওয়া হবে তাঁকে। ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ত্রিপুরায় অবসান ঘটে বাম জমানার। ক্ষমতায় আসে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হন বিপ্লব দেব। পরে বিপ্লবকে দলের কাজে লাগিয়ে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় মানিক সাহাকে। মানিকের নেতৃত্বেই বাম নেতা মানিক সরকার ও তিপ্রা মোথার প্রদ্যোৎ মাণিক্য দেববর্মার চ্যালেঞ্জ সামলে জয় পায় বিজেপি। ফের সরকার গড়ে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হন মানিক। তবে দ্বিতীয়বার বিজেপি জয় পাওয়ার পর জল্পনা ছড়ায় মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হবে প্রতিমা ভৌমিককে।

    মানিক সাহা (Manik Saha)…

    বর্তমানে প্রতিমা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিপিএমের মানিক সরকারের আগের কেন্দ্র থেকে জয়ী হন তিনি। ১৯৯১ সাল থেকে বিজেপির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন প্রতিমা। তবে শেষমেশ মানিককেই বসানো হয় মুখ্যমন্ত্রী পদে। মানিক (Manik Saha) পেশায় দাঁতের ডাক্তার। পাটনার সরকারি ডেন্টাল কলেজ ও লখনউয়ের কিং জর্জ মেডিক্যাল কলেজ থেকে ডেন্টাল সার্জারিতে মাস্টার ডিগ্রি পেয়েছিলেন তিনি। ত্রিপুরা মেডিক্যাল কলেজে ডেন্টাল সার্জারির প্রফেসর হিসেবেও কর্মরত ছিলেন। আগরতলায় ডাঃ বিআরএএম টিচিং হাসপাতালেও শিক্ষকতা করতেন তিনি। ২০১৬ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। দলের রাজ্য সভাপতি পদেও ছিলেন বেশ কয়েকদিন। ত্রিপুরা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিও ছিলেন মানিক। এহেন মানিককে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসায় বিজেপি।

    ১৬ ফেব্রুয়ারি হয় ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। ভোট পড়ে ৮৭.৬ শতাংশ। ৩৯ শতাংশ ভোট পেয়ে ফের ত্রিপুরার রাশ হাতে নেয় বিজেপি। ৩২টি আসনে জয় পায় পদ্ম শিবির। যদিও ৬০ আসনের ত্রিপুরা বিধানসভায় ম্যাজিক সংখ্যা ৩১। বাম জমানার অবসান ঘটিয়ে এ রাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তৃণমূল সরকার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল ক্ষমতায় আসার পর থেকেই উঠছে একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগ। প্রত্যাশিতভাবেই জনসমর্থন সরতে শুরু করেছে তৃণমূলের পাশ থেকে। ক্রমেই পায়ের নিচে মাটি খুঁজে পাচ্ছে বিজেপি। রাজনৈতিক মহলের মতে, এমতাবস্থায় মানিককে (Manik Saha) সংবর্ধনা দিয়ে এ রাজ্যেও তৃণমূল জমানার অবসানের শঙ্খনাদ বাজিয়ে দিতে চাইছে পদ্ম শিবির।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, রাজ্যের রিপোর্ট তলব অমিত শাহের

    Amit Shah: রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, রাজ্যের রিপোর্ট তলব অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রায় হামলার জেরে অশান্ত বাংলা। হাওড়া, হুগলি সহ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় হয়েছে অশান্তি। অশান্তি থামাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি জানিয়েছে বিজেপি (BJP)। রাজ্য পুলিশের ভূমিকার সমালোচনা করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah) চিঠি দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তার পরেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে চেয়ে পাঠানো হয়েছে রিপোর্ট। জানা গিয়েছে, আগামী তিনদিনের মধ্যেই বিস্তারিত রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। সূত্রের খবর, সব কিছুই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যসচিব।

    হামলার সাতকাহন…

    ৩০ মার্চ রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলার অভিযোগ ওঠে হাওড়ার কাজিপাড়া এলাকায়। শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়া হয়। অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটে। কাজিপাড়ার এই ঘটনার পরে পরেই রামনবমীর শোভাযাত্রাকে ঘিরে অশান্তি হয় হাওড়ার শিবপুরে। অশান্তি রুখতে জারি করা হয় ১৪৪ ধারা। রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা হয়েছে হুগলির রিষড়াও। শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের লক্ষ্য করে এখানেও ছোড়া হয় ইটপাটকেল। রাতের ট্রেন লক্ষ্য করে ছোড়া হয় পাথর। বোমাবাজিও হয় বলে অভিযোগ।

    উত্তেজনার আঁচ লাগে কোন্নগরেও (Amit Shah)। আহতদের দেখতে যাওয়ার পথে মঙ্গলবার ডানকুনির জগন্নাথপুরে দিল্লি রোডে আটকে দেওয়া হয় সুকান্তর কনভয়। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে একপ্রস্ত কথা কাটাকাটি হয় সুকান্তর। রাজ্যের এহেন অস্থির পরিস্থিতিতে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার প্রশ্ন তুলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে চিঠি লিখে দ্রুত কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি জানায় বিজেপির বঙ্গ শাখা। দাবি জানানো হয় এনআইএ তদন্তেরও।

    আরও পড়ুুন: যারা রামনবমীর শোভাযাত্রায় বোমা মেরেছিল, মুখ্যমন্ত্রী তাদের প্রেরণা দিচ্ছেন, অভিযোগ সুকান্তর

    এদিকে, শিবপুর ও রিষড়া থানায় ৩৫৫ ধারা প্রয়োগের দাবি জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, রাজ্যের কাছে রিপোর্ট নয়, কেন্দ্রের কাছে সুপারিশ করুন রাজ্যপাল। রাষ্ট্রবাদীদের বাঁচাতে কিছু করে দেখান রাজ্যপাল, তাহলেই বোঝা যাবে। প্রাক্তন রাজ্যপাল গোপালকৃষ্ণ গান্ধী, জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে বর্তমান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের তুলনা টেনে শুভেন্দু বলেন, এখনও পর্যন্ত রাজ্যপালের কাছ থেকে পূর্বসুরীদের ভূমিকা দেখতে পাইনি। রাজ্যের রিপোর্ট না চেয়ে, সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে কেন্দ্রের পদক্ষেপ চান। শিবপুর, রিষড়া থানার নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রীয় বাহিনীর হাতে তোলার সুপারিশ করুন। তাহলেই বুঝব, শুধু বিবৃতি নয়, কিছু করে দেখাতে চাইছেন সিভি আনন্দ বোস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রিষড়াকাণ্ডে পুলিশি বাধার মুখে সুকান্ত-লকেট, ধর্নায় বসতে দেওয়া হল না বিজেপি কর্মীদের

    Sukanta Majumdar: রিষড়াকাণ্ডে পুলিশি বাধার মুখে সুকান্ত-লকেট, ধর্নায় বসতে দেওয়া হল না বিজেপি কর্মীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সোমবার রিষড়াকাণ্ডে জখম বিজেপি বিধায়ক বিমান ঘোষকে হাসপাতালে দেখে ফেরার পথে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar) কোন্নগর বিশালাক্ষীতলায় আটকায় পুলিশ। রিষড়া যেতে তাঁকে বাধা দেওয়া হয়। সেখানেই তিনি প্রায় পাঁচ ঘণ্টা অবস্থানে বসেন। পরে, মঙ্গলবার শ্রীরামপুর বটতলায় ধর্নায় বসবেন বলে তিনি ঘোষণা করেছিলেন। এদিন সেখানে মঞ্চ তৈরির কাজ চলছিল। চন্দননগর পুলিশ কমিশনারটের এক আধিকারিক বলেন, এই ধর্নার কোনও অনুমতি নেই। সাধারণ মানুষের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেই কারণেই এখানে এখন কোনও কর্মসূচির অনুমতি দেওয়া যাচ্ছে না। যদিও শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি মোহন আদক বলেন, তাঁরা ইমেল করে অনুমতি নিয়েছেন। মানুষের কোনও অসুবিধা না করে ধর্না দিতে চান। তবে, ধর্না মঞ্চ খুলে নেওয়ার পরেই থানায় যান স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। এদিন সকালে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পুজো দিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) শ্রীরামপুর যাওয়ার জন্য রওনা দেন। কিন্তু, ডানকুনির জগন্নাথপুর মোড়ে দিল্লি রোডে বিজেপির রাজ্য সভাপতিকে পুলিশ বাধা দেয়। পুলিশের সঙ্গে বিজেপি কর্মীদের বচসা হয়। পরে, বিজেপি কর্মীরা পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলে বিক্ষোভ দেখান।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?  Sukanta Majumdar

    এদিন দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পুজো দিয়ে বেরিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, বাংলা থেকে অশান্ত মুক্ত করার জন্য মায়ের কাছে প্রার্থনা জানিয়েছি। দক্ষিণেশ্বর থেকে বেরিয়ে শ্রীরামপুর যাওয়ার পথে ডানকুনিতে তাঁকে পুলিশ বাধা দেয়। সেখানে দাঁড়িয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, রিষড়ায় আমাদের কর্মীরা আক্রান্ত হয়েছেন। সেই পরিবারের পাশে থাকার জন্যই আমরা সেখানে যেতাম। কিন্তু, আমাদের ডানকুনি এলাকায় আটকে দেওয়া হয়। এই এলাকায় ১৪৪ ধারা নেই। অথচ সেখানে আমাকে বাধা দেওয়া হল। রিষড়ায় শান্তি ফেরাতে অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা প্রয়োজন। ডিজি, পুলিশ মন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করছি।

    ট্রেনে করে কেন রিষড়ায় গেলেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়?

    শ্রীরামপুর ও রিষড়া এলাকায় মঙ্গলবারও ১৪৪ ধারা জারি ছিল। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সহ সাংসদদের এলাকায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। পুলিশ বাধা এড়াতে এদিন দলীয় কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বালি স্টেশন থেকে ট্রেনে করে বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় সোজা রিষড়া স্টেশনে যান। ট্রেন থেকে নামতেই পুলিশ কর্মীরা তাঁকে আটকে দেন। এনিয়ে পুলিশ কর্মীদের সঙ্গে তাঁর ব্যাপক বচসা হয়। পরে, বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমাদের না আটকে রামনবমীর মিছিলের দিন রিষড়ায় পুলিশ যদি হামলাকারীদের আটকাতে পারত, তাহলে হিন্দুরা নিরাপদে থাকত। আসলে এই সরকার আগুন নিয়ে খেলছে। এই আগুনে ওদেরও হাত পুড়বে।

    মঙ্গলবার রিষড়া এবং শ্রীরামপুরের সার্বিক অবস্থা কেমন ছিল?

    রিষড়া, শ্রীরামপুর এলাকা জুড়ে সোমবার রাত থেকে পুলিশি টহলদারি শুরু হয়েছে। দুজায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। উত্তেজনাপ্রবণ এলাকায় বসানো হয়েছে পুলিশ পিকেট। চন্দননগর ও হুগলি গ্রামীণ পুলিশের পাশাপাশি পরিস্থিতি সামাল দিতে পাঠানো হয়েছে হাওড়া সিটি পুলিশ। বন্ধ রয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। দোকানপাটও প্রায় বন্ধ। রিষড়ায় ৪ নম্বর রেল গেট এলাকায় অশান্তির জেরে সোমবার রাতে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। মঙ্গলবারও সকাল থেকে আতঙ্কে ও আশঙ্কায় বিস্তীর্ণ এলাকা একেবারে থমথমে। এতটাই যে ব্যান্ডেল-হাওড়া লাইনে মঙ্গলবার লোকাল ট্রেনও খাঁ খাঁ করেছে। সোমবার রাতে রিষড়া ৪ নম্বর রেলগেটে গন্ডগোলের ঘটনায় ৩৬ জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: যারা রামনবমীর শোভাযাত্রায় বোমা মেরেছিল, মুখ্যমন্ত্রী তাদের প্রেরণা দিচ্ছেন, অভিযোগ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: যারা রামনবমীর শোভাযাত্রায় বোমা মেরেছিল, মুখ্যমন্ত্রী তাদের প্রেরণা দিচ্ছেন, অভিযোগ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের আটকানো হল বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar)। রবিবার তাঁকে হাওড়ার (Howrah) শিবপুরে যেতে বাধা দেয় পুলিশ। পরে অবশ্য যেতে দেওয়া হয় বালুরঘাটের সাংসদকে। সোমবার রিষড়ার পর মঙ্গলবার শ্রীরামপুরেও (Serampur) ধর্নায় যেতে বাধা দেওয়া হয় সুকান্তকে। এদিন দুপুরে ডানকুনির জগন্নাথপুরে দিল্লি রোডে আটকে দেওয়া হয় বিজেপির রাজ্য সভাপতির গাড়ি। এনিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন সুকান্ত। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর পাতা ফাঁদে পা দেবেন না। কিছুক্ষণ পরেই ধর্না শেষ করে রাজ্যপালের কাছে যাব। ১৭ বছরের ছাত্রকেও গ্রেফতার করা হচ্ছে। আমরা কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চাইছি।

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন…

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে নিয়ন্ত্রণ চলে গিয়েছে। যারা রামনবমীর শোভাযাত্রায় বোমা মেরেছিল, মুখ্যমন্ত্রী তাদের অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন। তিনি বলেন, যারা অশান্তি করছে, পুলিশ তাদের আশ্রয় দিচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে। রাজ্যপালকে সব কিছু জানিয়ে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ চাইব। এদিন পুলিশের বাধা পেয়ে ডানকুনিতে পুলিশ ব্যারিকেডের সামনেই অবস্থানে বসে পড়েন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, ১৪৪ ধারা জারি না হওয়া সত্ত্বেও যেতে দিচ্ছে না পুলিশ। ইচ্ছাকৃতভাবে বিরোধীদের যেতে দেওয়া হচ্ছে না। ইচ্ছে করে জনমানবহীন এলাকায় আটকে রাখা হচ্ছে, যাতে জল, খাবারটুকুও কেউ না পায়।

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, ব্যারিকেড দিয়ে গাড়ি আটকে আমাদের আহত কর্মীদের দেখতে যেতেও বাধা দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, ১৪৪ ধারা জারি থাকলে পাঁচজনের বেশি জমায়েত করা যায় না। আমিও পুলিশকে বলেছিলাম পাঁচজনের বেশি লোক যাবে না, আমাদের ঢুকতে দিন। দুই সাংসদ সহ যেতে চাইলেও, তাও দেওয়া হচ্ছে না। সুকান্ত বলেন, ডানকুনি থানা এলাকায় চন্দননগর কমিশনারেট নিয়ন্ত্রণ করছে। কী হচ্ছে, কিছুই বুঝতে পারছি না।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ব্রেক ইন্ডিয়া ব্রিগেডকে রুখবে আত্মনির্ভর বাংলা’’! আহতকে দেখতে এসএসকেএমে রাজ্যপাল

    সোমবার আহত দলীয় কর্মীদের দেখতে রিষড়া যাওয়ার পথে কোন্নগরের বিশালাক্ষীতলায় আটকানো হয় বিজেপির রাজ্য সভাপতির কনভয়। বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে টানাপোড়েন। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। এর প্রতিবাদেই মঙ্গলবার শ্রীরামপুর বটতলায় ধর্নায় বসার কথা ঘোষণা করেন সুকান্ত। সেই মতো এদিন সকালে মঞ্চ বাঁধতে শুরু করেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ গিয়ে খুলে দেয় সেই মঞ্চ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।    

     

  • High Court: পুলিশি হেফাজতে নাবালকের মৃত্যু, ১৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    High Court: পুলিশি হেফাজতে নাবালকের মৃত্যু, ১৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০ সালের ঘটনা। স্থান বীরভূমের মল্লারপুর। চোর সন্দেহে আটক করা এক নাবালককে থানার মধ্যে পিটিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছিল পুলিশের বিরুদ্ধে। এই ঘটনার তোলপাড় হয়েছিল রাজ্য রাজনীতি। পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে পথে নেমেছিল বিজেপি। চাপে পড়ে থানার দুই অফিসারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও ছাড় দেওয়া হয়েছিল ওসিকে। বিষয়টি যায় হাইকোর্ট (High Court) পর্যন্ত। অবশেষে সেই মামলায় উল্লেখযোগ্য রায় দিল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।

    কত দিনের মধ্যে পরিবারের হাতে টাকা তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট?

    মঙ্গলবার এই মামলায় মৃত নাবালকের পরিবারকে ১৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্টের (High Court) ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। আদালতের নির্দেশ, ১৫ দিনের মধ্যে ওই টাকা পরিবারের হাতে তুলে দিতে হবে। পুলিশ যে ওই ঘটনায় আইন মেনে কাজ করেনি, এদিন হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণে তা পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। হাইকোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, পুলিশ ভবিষ্যতে যদি কোনও ব্যবস্থা নেয়, তা যেন জুভেনাইল জাস্টিস আইন মেনেই করা হয়।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    ঘটনাটি ঘটেছিল ২০২০ সালের ২৯ অক্টোবর। রেলপাড়ের খালাসিপাড়ার বাসিন্দা এক নাবালককে চোর সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়েছিল। কিন্তু পরে থানার মধ্যেই একটি ঘরে তার ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা এই ঘটনা জানাজানি হতেই বিক্ষোভ শুরু করে দেন। তাদের অভিযোগ, ওই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। হাইকোর্ট প্রথমে ওই ঘটনায় রিপোর্ট তলব করেছিল। ইতিমধ্যে ওই ঘটনাকে ঘিরে এলাকার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।  বিজেপি এই ঘটনায় তদন্তের দাবি জানিয়ে আন্দোলন শুরু করে। আসরে নামে শাসকদল। তাদের বক্তব্য ছিল, বিজেপি রাজনৈতিক স্বার্থে আন্দোলন করছে। কিন্তু মঙ্গলবারের রায়ে বিজেপির অভিযোগই কার্যত মান্যতা পেল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Worker: বন্ধ হয়ে গেল জুটমিল! কাজ হারালেন তিন হাজার শ্রমিক, কোথায় জানেন?

    Worker: বন্ধ হয়ে গেল জুটমিল! কাজ হারালেন তিন হাজার শ্রমিক, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ অন্যদিনের মতো মঙ্গলবার সকালে শ্রমিকরা (Worker) কাজে যোগ দিতে যান। গেটের বাইরে দেখেন, মিলে টেম্পোরারি সাসপেনশন অফ ওয়ার্কের নোটিশ দেওয়া রয়েছে। আর সাসপেনশনের পিছনে শ্রমিক অসন্তোষকে দায়ী করা হয়েছে। ফলে, এদিন সকাল থেকে বন্ধ হয়ে গেল জগদ্দলের অ্যাংলো ইন্ডিয়া জুটমিল। আর কাজ হারালেন মিলের স্থায়ী-অস্থায়ী মিলিয়ে প্রায় তিন হাজার শ্রমিক (Worker)। এদিন সকালে মিলে যোগ দিতে এসে কর্তৃপক্ষের নোটিশ দেখে কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাঁদের অভিযোগ, কোনও কিছু আলোচনা না করেই কর্তৃপক্ষ নিজের মতো করে মিল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অবিলম্বে মিল চালু করার তাঁরা দাবি জানান।

    কেন মিল বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল কর্তৃপক্ষ? Worker

    মিল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মিলে তাঁত বিভাগে পুরানো মেশিন তুলে ফেলার অভিযোগ ঘিরে সোমবার সকাল থেকেই গন্ডগোলের সূত্রপাত। তাঁত ঘর থেকে মিল কর্তৃপক্ষ বেশ কয়েকটি মেশিন উঠিয়ে নেন বলে অভিযোগ ওঠে। কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মিলের চারজন শ্রমিক (Worker) কাজ বন্ধ রেখে ধর্মঘটে সামিল হন। তাঁদের বক্তব্য, এতদিন ধরে ওই মেশিনে শ্রমিকরা কাজ করে এসেছেন। আচমকা কাউকে কোনও কিছু না জানিয়ে মেশিন উঠিয়ে নেওয়া হল কেন? পরিকল্পিতভাবে কর্তৃপক্ষ মেশিন উঠিয়ে নেয়। শুধু তাই নয়, সোমবার বেলা দুটো নাগাদ কাজে যোগ দিতে আসা শ্রমিকদের (Worker) তাঁরা কাজ করতে বাধা দেন বলে অভিযোগ। ফলে, মিলে উৎপাদন কার্যত ব্যাহত হয়। সোমবার রাতে কর্তৃপক্ষের ওই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে তাঁত ঘরের মধ্যে ওই চারজন ফের গন্ডগোল করে বলে অভিযোগ। পরিস্থিতির সামাল দিতে রাতেই জুটমিলে পুলিশ আসে। পুলিশ আসার পর মিলে নতুন করে আর কোনও গন্ডগোল হয়নি। তবে, দিনভর অশান্তির জেরে মিলে উত্পাদন ব্যাহত হওয়ায় মিলের গেটে সাসপেনশনের নোটিশ ঝুলিয়ে দেয় মিল কর্তৃপক্ষ। নোটিশে, ব্যাচিং থেকে তাঁত বিভাগে উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়েছে। আর মিলে ঝামেলা পাকানোর অভিযোগে অভিযুক্ত চারজনকে মিলে ঢুকতে দেওয়া হবে না বলা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Avalanche In Sikkim: সিকিমে ভয়াবহ তুষার ধসের বলি অন্তত ৭, বরফের নিচে আটকে বহু পর্যটক

    Avalanche In Sikkim: সিকিমে ভয়াবহ তুষার ধসের বলি অন্তত ৭, বরফের নিচে আটকে বহু পর্যটক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিকিমের গ্যাংটকে ভয়াবহ তুষার ধসে (Avalanche In Sikkim) মৃত্যু হল কমপক্ষে সাতজন পর্যটকের। আরও অনেক জন বরফের নিচে চাপা পড়ে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে গ্যাংটকের সঙ্গে নাথুলা পাসের সংযোগকারী জওহরলাল নেহেরু সড়কের ওপর ১৫ মাইল এলাকায়। যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন চারজন পুরুষ, একজন মহিলা এবং এক শিশু। পরে উদ্ধার হয় আরও একটি দেহ। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা।

    যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনার ত্রিশক্তি কোর, সিকিম পুলিশ (Police), সিকিমের ট্রাভেল অ্যাসোসিয়েশন এবং পর্যটন দফতর। সিকিম পুলিশ জানিয়েছে, বরফের তলায় আটকে পড়া ৩০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে গ্যাংটকের এসটিএনএম হাসপাতাল ও সেন্ট্রাল রেফারেন্স হাসপাতালে।

    ভয়াবহ তুষার ধস (Avalanche In Sikkim)…

    জানা গিয়েছে, এদিন গ্যংটক থেকে নাথু লা যাওয়ার পথে ১৫ মাইল এলাকায় আচমকাই পর্যটক বোঝাই একটি গাড়ির ওপর ধস নামে। সেই সময় ৫-৬টি গাড়ি করে নাথু লা যাচ্ছিলেন পর্যটকরা। সবমিলিয়ে জনা তিরিশেক পর্যটক ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। ধসের কারণে পর্যটকরা খাদের দিকে ছিটকে পড়েন। শেষ খবর মেলা পর্যন্ত ১৪ জনকে বরফের মধ্যে থেকে উদ্ধার করা হয়। তাঁদের দ্রুত সেনার বেস ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ৭ জন মারা যান। বাকিদের শুশ্রূষা করে ছেড়ে দেওয়া হয়। বতুষার ধসে আটকে পড়া পর্যটকদের দ্রুত উদ্ধার করতে নামানো হয়েছে সেনাও। প্রশাসন সূত্রে খবর, রাস্তার যে এলাকায় ধস নেমেছে তার একদিকে আটকে রয়েছেন ৩৫০ জন, অন্যদিকে প্রায় ৪৫০ জন।

    যাঁরা সিকিম বেড়াতে যান, তাঁদের কাছে ছাঙ্গু লেক (Tsong Po) খুবই জনপ্রিয় একটি পর্যটনস্থল। সেখানে যাওয়ার পথে ধস নামায় আটকে পড়েছেন বহু পর্যটক। নাথু লা-কে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকটি পর্যটনস্থলে যাওয়া যায়। তাই এই অঞ্চলে তুষার ধস নামায় পর্যটন ব্যবসা মার খাবে বলেই আশঙ্কা পর্যটন ব্যবসায়ীদের। পর্যটনস্থলের পাশাপাশি নাথু লা দিয়ে চিন ও ভারতের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্য চলে। ২০০৬ সাল থেকে এখান দিয়ে ব্যবসা বাণিজ্য চলছে এই দুই দেশের। মাঝে ২০১১ সালে সিকিমে ভূমিকম্প ও ২০১৭ সালে ডোকলাম বিতর্কের জেরে সাময়িক বন্ধ ছিল নাথু লা দিয়ে ব্যবসা বাণিজ্য।

    আরও পড়ুুন: ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলির মধ্যে সব চেয়ে বেশি বিপজ্জনক তৃণমূল, বললেন জেঠমালানি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Arunachal Pradesh: অরুণাচলের জায়গার নাম বদলালেও, সত্যিটা বদলে যাবে না, চিনকে পাল্টা ভারতের

    Arunachal Pradesh: অরুণাচলের জায়গার নাম বদলালেও, সত্যিটা বদলে যাবে না, চিনকে পাল্টা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (China) ইচ্ছে মতো অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) জায়গার নাম বদলে দিলেও, সত্যিটা কোনওদিন পাল্টে যাবে না। মঙ্গলবার এই ভাষায়ই বেজিংকে জবাব দিল ভারত (India)। এদিন ফের নয়াদিল্লির তরফে জানানো হয়েছে, অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। ট্যুইট-বার্তায় বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, আমরা চিনের রিপোর্ট দেখেছি। চিন প্রথমবার এই চেষ্টা করছে না। আমরা এই নামকরণকে মান্যতা দিতে রাজি নই। অরুণাচল প্রদেশ ভারতের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে এবং থাকবে। নাম পরিবর্তন করা হলেও, তাতে বাস্তব পরিবর্তন হবে না।

    অরুণাচল প্রদেশ (Arunachal Pradesh) ভারতের…

    প্রসঙ্গত, রাতারাতি অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) ১১টি জায়গার নাম বদলে দিয়েছিল চিন (China)। এক বিবৃতিতে চিনের অসামরিক প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, দক্ষিণ তিব্বতের কিছু ভৌগোলিক এলাকার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। সরকারি বিজ্ঞপ্তি উদ্ধৃত করে চিনের সংবাদ মাধ্যম গ্লোবাল টাইমস জানিয়েছে, রবিবার অসামরিক প্রতিরক্ষা মন্ত্রক আনুষ্ঠানিকভাবে ১১টি এলাকার নাম পরিবর্তন করেছে। যার মধ্যে রয়েছে দুটি বিস্তীর্ণ ভূমি এলাকা, দুটি আবাসিক এলাকা, দুটি নদী ও পাঁচটি পর্বতশৃঙ্গ।

    কেবল নাম বদলই নয়, রবিবার চিনের তরফে একটি মানচিত্রও প্রকাশ করা হয়েছে। ওই মানচিত্রে অরুণাচল প্রদেশের কিছু অংশকে চিনের বলে দাবি করা হয়েছে। রবিবার চিনা ও তিব্বতি সহ মোট তিনটি ভাষায় সরকারি বিজ্ঞপ্তিও জারি করা হয়েছে বেজিংয়ের তরফে।

    আরও পড়ুুন: ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলির মধ্যে সব চেয়ে বেশি বিপজ্জনক তৃণমূল, বললেন জেঠমালানি

    অবশ্য এই প্রথম নয়, এর আগেও দুবার অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) বিভিন্ন জায়গার নাম বদলে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল চিন। একবার ২০১৭ সালের এপ্রিলে ও অন্যটি ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। চিনের কমিউনিস্ট সরকারের তরফে এও দাবি করা হয়েছিল, ওই এলাকাগুলি চিনের বলে দাবি করার যথেষ্ট ঐতিহাসিক ও প্রশাসনিক ভিত্তি রয়েছে। দুবারই চিনের ওই পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করেছিল ভারত। দুবারই ভারতের তরফে বেজিংকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছিল, অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য এবং অখণ্ড অংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।     

  • Mahesh Jethmalani: ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলির মধ্যে সব চেয়ে বেশি বিপজ্জনক তৃণমূল, বললেন জেঠমালানি

    Mahesh Jethmalani: ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলির মধ্যে সব চেয়ে বেশি বিপজ্জনক তৃণমূল, বললেন জেঠমালানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলির মধ্যে সব চেয়ে বেশি সাম্প্রদায়িক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। মঙ্গলবার এই ভাষায়ই তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করলেন প্রবীণ আইনজীবী তথা বিজেপি (BJP) সাংসদ মহেশ জেঠমালানি (Mahesh Jethmalani)। রামনবমীর শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে অশান্তি হয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায়। সেই প্রসঙ্গেই তৃণমূলকে নিশানা করেন জেঠমালানি।

    মহেশ জেঠমালানি (Mahesh Jethmalani) বলেন…

    ট্যুইট-বার্তায় প্রবীণ এই আইনজীবী বলেন, দেশের সব ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলির মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেসই বিপজ্জনকভাবে সাম্প্রদায়িক। সাগরদিঘি উপনির্বাচনের ফল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হিন্দুদের রামনবমীর শোভাযাত্রায় হিংসায় অনুপ্রাণিত করেছে। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে বিজেপি সমর্থকদের ওপর আক্রমণের ঘটনাও ঘটছে। রাজ্যসভার এই সাংসদের (Mahesh Jethmalani) মতে, বাংলায় হিংসার ঘটনার জন্য দায়ী মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখতে মুখ্যমন্ত্রীর মরিয়া প্রচেষ্টা। অন্য একটি ট্যুইট-বার্তায় এই বিজেপি নেতা বলেন, রামনবমীর শোভাযাত্রা থেকে প্ররোচনা দেয়নি বিজেপি। মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক অটুট রাখতে এবং ক্ষমতায় টিকে থাকতে মমতার মরিয়া চেষ্টার জেরে হিংসার ঘটনা ঘটেছে।

    প্রসঙ্গত, রামনবমীর শোভাযাত্রা লক্ষ্য করে হাওড়ায় ইটপাটকেল ছুড়েছে দুষ্কৃতীরা। কাজিপাড়ায় ঘটেছে অগ্নিসংযোগের ঘটনাও। শুক্রবারের পর শনিবারও অশান্তি হয়েছে হাওড়ায়। রামনবমীর শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে অশান্তি হয়েছে হাওড়ার শিবপুরেও। কেবল হাওড়া নয়, হুগলিতেও হয়েছে অশান্তি। রামনবমী উপলক্ষে রবিবার শোভাযাত্রা বের হয় হুগলির রিষড়ায়। শোভাযাত্রা সন্ধ্যাবাজার এলাকায় এলে অংশগ্রহণকারীদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়া হয়। এখানেও ঘটে অগ্নিসংযোগের ঘটনা। রবিবারের পর সোমবারও অশান্তি হয়েছে রিষড়ায়। চলন্ত ট্রেনে পাথর ছোড়ে দুষ্কৃতীরা। তার জেরে বন্ধ হয়ে যায় ট্রেন চলাচল। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুুন: ‘‘রিষড়া জ্বলছে, আর রাজ্য প্রশাসন দিঘায় ছুটি কাটাচ্ছে’’! ট্যুইটে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী বলেন, রিষড়া জ্বলছে, আর রাজ্য প্রশাসন দিঘায় ছুটি কাটাচ্ছেন। রিষড়ার ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও। তিনি বলেন, এটা চলতে দেওয়া যায় না। অপরাধীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ হবে। বাংলার মানুষ অনেক সহ্য করেছেন, আর নয়। বাংলার মানুষের শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের অধিকার রয়েছে। যেকোনও মূল্যে শান্তি ফেরাতে হবে। দুষ্কৃতীদের কোনও মতেই ছাড় দেওয়া হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।     

  • Tribal People: ফের অনির্দিষ্টকালের জন্য জাতীয় সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনে আদিবাসীরা, কেন জানেন?

    Tribal People: ফের অনির্দিষ্টকালের জন্য জাতীয় সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনে আদিবাসীরা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ দাবি এখনও পূরণ হয়নি। রাজ্যকে বিঁধে কুড়মিদের (Tribal People) নতুন করে আন্দোলন শুরু হল। মঙ্গলবার বেলা ১০টা নাগাদ অনির্দিষ্টকালের জন্য খড়গপুর গ্রামীণের খেমাশুলিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য জাতীয় সড়ক অবরোধ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। যার জেরে ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হয়। তবে, মঙ্গলবার তাদের আন্দোলন জাতীয় সড়কের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও বুধবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য রেল অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হবে। গত বছর দাবি আদায়ে কুড়মিরা (Tribal People) লাগাতার রেল অবরোধ কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন। যার জেরে হাজার হাজার যাত্রীদের চরম নাকাল হতে হয়েছিল। গতবারের ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে ৫ এপ্রিল দক্ষিণ পূর্ব রেলের মুম্বই এবং আদ্রা শাখার বেশ কয়েকটি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। তাই, দাবি আদায়ে বুধবার থেকে জাতীয় সড়ক এবং রেল যোগাযোগ বন্ধ হ‌লে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ চরমে উঠবে বলে আশঙ্কা রয়েছে।

    কী কারণে আন্দোলনে কুড়মি সমাজ? Tribal People

    আদিবাসী (Tribal People) কুড়মি জাতিকে তফশিলি উপজাতির তালিকাভুক্ত করা, সারনা ধর্মের স্বীকৃতি, কুড়মালি ভাষাকে সংবিধানের অষ্টম তফশিলের অন্তর্ভুক্ত করা-সহ রাজ্য সরকারের সিআরআই (কালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট) রিপোর্ট কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানোর দাবিতে ১ এপ্রিল থেকে জঙ্গলমহলে শুরু হয়েছে ‘ঘাঘর ঘেরা’ নামে অবরোধ কর্মসূচি। ‘কুড়মি সমাজ পশ্চিমবঙ্গ’ সংগঠনের রাজ্য সভাপতি রাজেশ মাহাত আগেই পশ্চিম মেদিনীপুরের খেমাশুলি-তে সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়েছিলেন, ১ এপ্রিল থেকে রাজ্যের ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া সহ বিহার, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশা রাজ্যের জঙ্গলমহল এলাকা জুড়ে ‘ঘাঘর ঘেরা’ নামে লাগাতার আন্দোলন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এতদিন সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রাস্তা অবরোধ চলেছে। ৪ঠা এপ্রিল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য খড়গপুর গ্রামীণের খেমাশুলিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য জাতীয় সড়ক অবরোধ কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। পূর্ব ঘোষণা মত এদিন সংগঠনের সদস্যরা (Tribal People) জাতীয় সড়কে জমায়েত হয়। পরে, লাগাতার আন্দোলন শুরু করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share