Tag: bjp

bjp

  • Murshidabad: “যাঁদের খাবার জুটতো না, তাঁদের আজ তিনতলা বাড়ি”, বিস্ফোরক তৃণমূল বিধায়ক

    Murshidabad: “যাঁদের খাবার জুটতো না, তাঁদের আজ তিনতলা বাড়ি”, বিস্ফোরক তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অনেক কাউন্সিলর আছেন, যাঁরা দোতলা, তিনতলা বাড়ি করেছেন। অথচ তাঁদের বাড়িতে একটা সময় খাবার জুটতো না। তার মানেই তাঁরা দুনম্বরি করেছেন। আমি তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করব। আমি তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।” আজ রবিবার মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) রঘুনাথগঞ্জে তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেন নিজের কার্যালয় থেকে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ করেন। জঙ্গিপুরের তৃণমূল বিধায়কের মুখেই শোনা গেলে তৃণমূল কাউন্সিলরদের দুর্নীতির কথা। ফের চরম অস্বস্তির মধ্যে তৃণমূল। 

    তৃণমূল মানুষকে শোষণ করে (Murshidabad)

    রঘুনাথগঞ্জে (Murshidabad) জাকির হোসেন নিজের কার্যালয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে একটি বৈঠক করেন। তিনি দলের বিরুদ্ধেই ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “আমি না থাকলে দলের অনেক মেম্বার হেরে যেতেন। এই সব তৃণমূল নেতাদের ৫০০, ১ হাজার ভোট পাওয়ার ক্ষমতা ছিল না। কারণ তাঁরা মানুষকে কেবল শোষণ করেন।”

    রাজ্যে তৃণমূল সরকারের কয়লা, বালি, গরু, মাটি, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, সমবায়ের টাকা নয়ছয়, পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতি, মিড-ডে-মিল, আম্ফান, যশ, চাল, ত্রিপল, আবাস, রেশন দুর্নীতি নিয়ে বিরোধীরা বারবার সমালোচনা করেছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু দুর্নীতির তদন্ত সিবিআই, ইডি করছে। রাজ্যের শাসক দলের একাধিক মন্ত্রী, বিধায়ক, নেতা ইতিমধ্যেই জেলে বন্দি রয়েছেন।

    বিজপির বক্তব্য

    জঙ্গিপুরের (Murshidabad) এই তৃণমূল নেতার বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে জেলার বিজেপি সহ-সভাপতি জয়দেব দাস বলেন, “বিধায়ক জাকির হোসেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে এই কথা বলেছেন। পুরসভা থেকে পঞ্চায়েত সর্বত্র তৃণমূল দুর্নীতিগ্রস্থ নেতাদেরকে কেবলমাত্র টিকিট দেয়। আর এরপর তাঁরাই সাধারণ মানুষের অধিকার লুট করে শোষণ করেন। কিছু দিন আগে তিনি নিজেই পুরপ্রধানের বিরুদ্ধে ৮ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ করেছিলেন। আজ তিনি তাঁর সঙ্গে একমঞ্চে মিটিং করছেন। তিনি একদিকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলছেন, আবার পরক্ষণেই দুর্নীতিগ্রস্থ তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে কথা ঘোরাফেরা করছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: পদ্ম শিবিরে ফিরছেন নীতীশ, মন্ত্রিসভায় কারা?

    Nitish Kumar: পদ্ম শিবিরে ফিরছেন নীতীশ, মন্ত্রিসভায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাগটবন্ধন সরকারের ঘাটের জল খেয়ে ফের বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএতে ভিড়তে চলেছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। রবিবার সকালের মধ্যেই ভোল বদলাতে পারেন নীতীশ। ইতিমধ্যেই সরকার থেকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদবের দল আরজেডির মন্ত্রীদের সরিয়ে বিজেপির কাদের মন্ত্রী করা হবে, তা চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    ইন্ডি জোট দুরমুশ

    নীতীশের সঙ্গে পদ্ম শিবিরে যোগ দিতে পারেন বেশ কয়েকজন কংগ্রেস বিধায়কও। যদি তা হয়, তাহলে বিহারে যে নির্বাচনের আগেই ইন্ডি জোট দুরমুশ হয়ে যাবে, তা বলাই বাহুল্য। তাঁরা যে নীতীশের (Nitish Kumar) পক্ষেই, তা জানিয়ে ইতিমধ্যেই চিঠি দিয়েছেন বিহারের বিজেপি বিধায়করা। ২০২২ সালের অগাস্টে বিজেপি-সঙ্গ ছেড়ে নীতি নির্বাসনে দিয়ে নীতীশ যোগ দিয়েছিলেন মহাগটবন্ধনে। লোকসভা নির্বাচনের আগে তিনি আবারও ফিরছেন এনডিএ শিবিরে।

    ধরলেন না সোনিয়ার ফোন!

    নীতীশের দলবদল এই প্রথম নয়। ২০১৩ সাল থেকে বারে বারে তিনি দল বদলেছেন পোশাক বদলের মতো। রাজনৈতিক মহলে তিনি ‘বদলুরাম’ নামে পরিচিত। রবিবার নীতীশ দলীয় বিধায়কদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন। তার পরেই ঘোষণা করতে পারেন দলবদলের বিষয়টি। দল বদলের বিষয়ে বছর বাহাত্তরের মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। বিজেপিকে পরাস্ত করতে পদ্ম-বিরোধী দলগুলিকে নিয়ে ইন্ডি জোট গড়ার অন্যতম কারিগর নীতীশই। সেই নীতীশই যখন এনডিএ শিবিরে ফিরছেন বলে খবর ছড়ায়, তখনই তড়িঘড়ি তাঁকে ফোন করেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী। সূত্রের খবর, সোনিয়ার সেই ফোন ধরেননি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    সূত্রের খবর, রবিবারই নবম বারের মতো মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে পারেন নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে বিজেপির সুশীল মোদিকে। নীতীশ নতুন করে শপথ নিলে মন্ত্রী হতে পারেন হাওড়ার বধূ রেণু দেবী। বেতিয়ার এই বিজেপি নেত্রী বিবাহ সূত্রে দীর্ঘদিন ছিলেন হাওড়ায়। স্বামী মারা যাওয়ার পর ফিরে যান বেতিয়ায়। সূত্রের খবর, ২০২৫ সাল পর্যন্ত নীতীশকে মুখ্যমন্ত্রী পদে রেখে দিতে চায় বিজেপি। ওই বছরের শেষের দিকে বিহার বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। সে পর্যন্ত নীতীশেই আস্থা রাখছে বিজেপি (Nitish Kumar)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    Lok Sabha Elections 2024: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঝ-এপ্রিলে হওয়ার কথা লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। বিরোধী শিবিরে ছন্নছাড়া দশা। ঘেঁটে ঘ ‘ইন্ডি’ জোট। উল্টো দিকে আস্তিন গুটিয়ে নির্বাচনী ময়দানে নেমে পড়েছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি। সংগঠনকে শক্তিশালী করে আরও বেশি আসন নিয়ে তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রে ফিরতে চাইছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার।

    ইলেকশন ইন-চার্জ

    এমতাবস্থায় দেশের বিভিন্ন রাজ্যে ইলেকশন ইন-চার্জদের নাম ঘোষণা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। দলের ইলেকশন মেশিনারিকে সচল রাখতে এবং সমন্বিত পদ্ধতি নিশ্চিত করতেই দেশজুড়ে ইনচার্জদের নাম ঘোষণা করল পদ্মশিবির। বিভিন্ন রাজ্যে প্রচারের অভিমুখ ঠিক করবেন এই ইনচার্জরা। অভিজ্ঞতা, রাজ্যের সংগঠন সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান এবং কৌশলগত ক্ষমতার নিরিখে বেছে নেওয়া হয়েছে ইনচার্জদের। বাংলার তিন ইনচার্জ হলেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য, বিহার বিজেপির দক্ষ নেতা মঙ্গল পাণ্ডে এবং রাঁচির মেয়র আশা লাকড়া। গত লোকসভা নির্বাচনে বাংলার দায়িত্বে ছিলেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। সেবার মোট ৪২টি আসনের মধ্যে ১৮টিতে পদ্ম ফোটান বিজয়বর্গীয়। এবার বাংলায় ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ২০১৩-২০১৭ সাল পর্যন্ত বিহার বিজেপির সভাপতি ছিলেন মঙ্গল পাণ্ডে। নীতীশের মন্ত্রিসভায় ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ঝাড়খণ্ডে আদিবাসীদের পরিচিত মুখ আশা লাকড়া। রাজনৈতিক মহলের মতে, জঙ্গলমহলের মতো আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় পদ্ম ফোটাতে আশাকে ইনচার্জ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে বাংলায় বিজেপির পর্যবেক্ষক নিযুক্ত হয়েছিলেন এই তিনজন। 

    ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগ

    যাঁদের (Lok Sabha Elections 2024) ইনচার্জ হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে, তাঁদের দক্ষতার ওপর ভরসা করেছেন নাড্ডা। তাঁদের সাংগঠনিক দক্ষতা এবং ইলেকশন ম্যানেজমেন্টও প্রমাণিত হয়েছে অতীতে বহুবার। আসন্ন নির্বাচনে জয়ের ক্ষেত্রে যে সমন্বয়ের প্রয়োজন, তার ওপর জোর দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। ইলেকশন ইনচার্জরা দক্ষ রাজনীতিক। তৃণমূল স্তর থেকে উঠে আসা নেতা। বিভিন্ন রাজ্যে তাঁরা দলীয় সংগঠন মজবুত করতে দক্ষ। তৃণমূল স্তরে ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াতেও এঁরা দক্ষ।

    আরও পড়ুুন: ভিড়ের নিরিখে ভ্যাটিকান সিটি এবং মক্কাকেও ছাপিয়ে যাবে অযোধ্যা!

    মাসখানেক আগেই দলের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লির দলীয় দফতরে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন অন্তত ৪০০ আসনে জিতে ফিরতে হবে কেন্দ্রে। প্রধানমন্ত্রীর সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই উঠেপড়ে লেগেছেন গেরুয়া পার্টির সেনানীরা। বিভিন্ন রাজ্যে বিরোধীদের মুখের (Lok Sabha Elections 2024) মতো জবাব দিতে যখন প্রস্তুত হচ্ছে দল, সেই সময়ই নাম ঘোষণা করে দেওয়া হল ইনচার্জদের। আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে যা যা করা প্রয়োজন, তা-ই করে চলেছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা।

    দল যে নির্মল ও স্বচ্ছ নির্বাচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, দলীয় কর্মীদের তা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন নাড্ডা। জন-কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাওয়ার নির্দেশও পদ্ম-কর্মীদের দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। জাতি গঠনেও দলীয় কর্মীদের কাজ করে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইলেকশন ইনচার্জদের জনগণের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো, তাঁদের সমস্যার কথা শোনা এবং পার্টির দৃষ্টিভঙ্গী তাঁদের কাছে তুলে ধরার নিদানও দেওয়া হয়েছে ইলেকশন ইনচার্জদের (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Nitish Kumar: মোদির হাত ধরেই ফিরবেন? নীতীশের এনডিএ-যোগ নিয়ে জল্পনা তীব্র

    Nitish Kumar: মোদির হাত ধরেই ফিরবেন? নীতীশের এনডিএ-যোগ নিয়ে জল্পনা তীব্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের এনডিএতেই যোগ দিচ্ছেন নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। রাজনৈতিক মহলে এমনই গুঞ্জন।  সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে নাকি আসনরফাও হয়ে গিয়েছে বিজেপি এবং নীতীশের জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ)-এর। যোগদান এখন সময়ের অপেক্ষা। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)-র সঙ্গে এক মঞ্চে দেখা যেতে পারে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি বিহারের বেতিয়ায় প্রচার র‌্যালি রয়েছে প্রধানমন্ত্রী মোদির। সেখানেই তাঁর সঙ্গে দেখা যেতে পারে নীতীশ কুমারকে। সেখান থেকেই হয়তো ফের শিবির বদলের ঘোষণা করতে পারেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী।

    ইন্ডি জোট ছাড়ছেন নীতিশ

    তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরীওয়াল ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বাংলা এবং পাঞ্জাবে একাই লড়বে তাঁদের দল। এমতাবস্থায় ইন্ডি জোট ছাড়ার পথে নীতীশও (Nitish Kumar)। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে পাটনায় নিজের দলের সকল বিধায়ককে ডেকে পাঠিয়েছেন নীতীশ (JDU-NDA  Alliance)। সেখানে বসেই পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। নীতীশ এনডিএতে যোগ দিলে দু’টি সম্ভাবনা খোলা থাকবে। এক, বিধানসভা ভেঙে লোকসভা ভোটের সঙ্গেই বিহারে আবারও বিধানসভা নির্বাচন করানো। নয়তো, নীতীশকেই মুখ্যমন্ত্রী পদে রেখে দেওয়া। বিহারে বিধানসভায় মোট আসন সংখ্যা ২৪৩। ম্যাজিক ফিগার ১২২। আরজেডির রয়েছে ৭৯টি আসন। জেডিইউয়ের হাতে রয়েছে ৪৫টি আসন। বিজেপির রয়েছে ৮২টি আসন। বিজেপির হাত ধরলে অনায়াসেই ম্যাজিক ফিগারে পৌঁছে যেতে পারে নীতীশের দল।

    আরও পড়ুন: ইউপিআই কী? ‘চায়ে পে চর্চা’য় মাক্রঁকে বোঝালেন মোদি

    ফের এনডিএ-তে যোগ

    ২০১৩ সাল থেকে এই নিয়ে পাঁচ বার শিবির বদলালেন ৭২ বছরের নীতীশ (Nitish Kumar)। শেষ বার, ২০২২ সালে এনডিএ ছেড়ে মহাজোটে যোগ দেন তিনি। লালুর দল আরজেডির সঙ্গে সরকার গড়েন। তার দু’বছর আগেই মহাজোট ছেড়ে এনডিএ-তে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। এ বার ফের মহাজোট ছেড়ে এনডিএ-তে। বিজেপি সূত্রে খবর, বিহারের বিজেপির রাজ্য সভাপতি সম্রাট চৌধুরীকে দিল্লিতে তলব করা হয়েছে। সুশীল মোদি ও সম্রাট চৌধুরী বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করতে পারেন। তারপরই হয়তো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi Programme: প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের আগেই স্ক্রিন বন্ধ করল পুলিশ, শ্যামবাজারে বিক্ষোভ বিজেপির 

    PM Modi Programme: প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের আগেই স্ক্রিন বন্ধ করল পুলিশ, শ্যামবাজারে বিক্ষোভ বিজেপির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রধানমন্ত্রীর ‘নমো নব মতদাতা সম্মেলন’-এর সম্প্রচার বন্ধ করে দিল পুলিশ। উত্তর কলকাতার একাধিক জায়গায় উঠল এমনই অভিযোগ। পুলিশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাল বিজেপি। অভিযোগ, বৃহস্পতিবার বিজেপির এই কর্মসূচিতে এসে এলইডি স্ক্রিনের প্লাগ খুলে দেন পুলিশ কর্মীরা।

    কী ঘটেছিল

    ভোটার দিবসে নতুন ভোটারদের উদ্দেশে বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা সরাসরি সম্প্রচার করতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল বঙ্গ বিজেপি। এলইডি স্ক্রিনে সেই অনুষ্ঠান দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সেই মতো সাউন্ড বক্স, চেয়ার সব ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু অনুষ্ঠান শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই তা বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পুলিশি বাধার প্রতিবাদে বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। যদিও পুলিশের দাবি, অনুমতি না থাকায় কর্মসূচি বন্ধ করে দিতে বলা হয়েছে। বিজেপির দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তায় ভয় পেয়ে দলদাস পুলিশকে কাজে লাগিয়ে বিজেপির কর্মসূচি বানচাল করার চেষ্টা করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: অনলাইনে গেমে আসক্ত! সতর্ক হোন, আর্জি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সাইবার ক্রাইম বিভাগের

    বিজেপির দাবি

    শ্যামবাজারে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষের নেতৃত্বে তীব্র বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি কর্মীরা। তমোঘ্নবাবু দাবি করেন, আদালতের ভর্ৎসনার হাত থেকে বাঁচতে এখন নতুন ফন্দি করেছে পুলিশ। বিজেপির কর্মসূচিতে প্রথমে অনুমতি দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আর শেষ মুহূর্তে প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে সেই অনুমতি। যাতে আদালতে যাওয়ার সময় না থাকে। বিজেপি নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, শাহজাহানের বাড়িতে ইডি যখন আক্রান্ত হল, তখন পুলিশকে দেখা যায়নি। আর এই অনুষ্ঠানে অতি সক্রিয় পুলিশ। এই ঘটনার প্রতিবাদে আগামী ২৭ তারিখ উত্তর কলকাতায় বিভিন্ন জায়গায় পথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন বিজেপি নেতা তমোঘ্ন ঘোষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বকেয়া ডিএ, চলছে আমরণ অনশন, রাজ্যপালকে হস্তক্ষেপের আর্জি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বকেয়া ডিএ, চলছে আমরণ অনশন, রাজ্যপালকে হস্তক্ষেপের আর্জি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ন্যায় দিতে হবে ডিএ (DA Issue)। মমতা সরকারের কাছে এই দাবি জানিয়ে আন্দোলনে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন চারজন আন্দোলনকারী। এবার এ বিষয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে চিঠি লিখলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যপাল এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুন বলে আবেদন জানান তিনি। সমাজ মাধ্যমে এ কথা জানিয়েছেন তিনি।

    রাজ্যপালকে চিঠি

    সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের চারজন সরকারি কর্মচারী গত কয়েকদিন ধরে বকেয়া ডিএ-র (DA Issue) দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন। মঙ্গলবার সেই অনশন মঞ্চে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁদের যন্ত্রণা দেখে এবার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে চিঠি লিখলেন তিনি। রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানকে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ করার জন্য আবেদন জানান শুভেন্দু। এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, ‘সংগ্রামী যৌথমঞ্চের চারজন সদস্য আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁরা কেন্দ্রের হারে রাজ্যের কাছে ডিএ-র দাবি করেছেন। আমি এ নিয়ে রাজ্যপালকে চিঠি লিখেছি।’

    শুভেন্দু রাজ্যপালকে জানান, ডিএ (DA Issue) আন্দোলনকারীদের অনশন চলছে। তাই বিষয়টি দেখুন রাজ্যপাল। যেহেতু অনশন অবস্থান, ফলে চারজনের শারীরিক অবস্থাও বিশেষ নজরে রাখা দরকার। যে কোনও সময় অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন তাঁরা। বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, একটি মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত রাখা দরকার। সেখানে চিকিৎসক, নার্সরা থাকবেন। যাঁরা নিয়মিত অনশনকারীদের স্বাস্থ্যের অবস্থার নজরদারি চালাবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indi Alliance: বাংলার পর পাঞ্জাবেও ধাক্কা খেল কংগ্রেস, ‘ইন্ডি’ জোটে ফাটল স্পষ্ট

    Indi Alliance: বাংলার পর পাঞ্জাবেও ধাক্কা খেল কংগ্রেস, ‘ইন্ডি’ জোটে ফাটল স্পষ্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডি জোটে (Indi Alliance) ফের ধাক্কা। তৃণমূল কংগ্রেসের পর এবার আপ। বাংলার পর পাঞ্জাব। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে পাঞ্জাবে জোট করবে না আম আদমি পার্টি। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান বলেন, পাঞ্জাবের ১৩ টি লোকসভা আসনের জন্য ইতিমধ্যেই ৪০ জন প্রার্থীর নাম স্থির করেছে আপ। এরপর এখান থেকে শেষ ১৩ জনকে বেছে নেওয়া হবে। আপের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে এখনও কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। 

    বাংলার পর পাঞ্জাব

    পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন বঙ্গে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করবে না তৃণমূল কংগ্রেস। আপের এই সিদ্ধান্তের ফলে কংগ্রেস শিবির যে অনেকটাই চাপে পড়ে গেল এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় জোট হবে কী হবে না তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা চলছিল। কিন্তু কংগ্রেসের ওপর ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তিনি একাই লড়বেন। অর্থাৎ বিজেপি বিরোধী ‘ইন্ডি’ জোট (Indi Alliance) বাংলায় ধাক্কা খেল। তবে শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয়, পাঞ্জাবেও একা লড়াই করার কথা ঘোষণা করে দিল আম আদমি পার্টি। বুধবার মান রীতিমতো ঘোষণা করে জানিয়েছেন যে আপ পঞ্জাবে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করবে না। কারণ, পঞ্জাবে কংগ্রেসই আম আদমি পার্টির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। দুই প্রধান বিরোধী দল পঞ্চনদের রাজ্যে জোট করলে সুবিধা পেয়ে যাবে সুরজিৎ সিং বাদলের অকালি দল এবং বিজেপি। সেটা হতে দিতে চান না আম আদমি পার্টি নেতৃত্ব। জানা গেছে, ১৩ টি লোকসভা আসনেই তারা প্রার্থী দেবে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করা হবে। 

    আরও পড়ুন: লোকসভায় কংগ্রেসের সঙ্গে কোনও জোট নয়, মমতার মন্তব্যে ইন্ডি জোটের দফারফা

    নড়বড়ে ইন্ডি জোট

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস একা লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরপর পাঞ্জাবে আপ একক লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিল। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে এর ফলে বড় নড়বড়ে হয়ে গেল ইন্ডি জোট (Indi Alliance)। কেন্দ্রে শক্তিশালী বিজেপি সরকারের সামনে এই জোট খুব একটা দাঁড়াতে পারবে না বলেও অভিমত অনেকের। যে জোটে শুরু থেকেই একে অপরের সঙ্গে সমঝোতা হয় না তারা একমত হয়ে ভবিষ্যতে দেশ চালাতে পারবে না এমন ভাবনা অমূলক, বলেই অনুমান বিশেষজ্ঞদের। বিরোধীদের নিজেদের মধ্যেই বিরোধিতা প্রতিদিনই চোখে পড়ছে দেশবাসীর। আসন বন্টন তো বিরোধী জোটের গলার কাঁটা। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ajodhya Ram Temple: ১১ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যা যাচ্ছেন শুভেন্দু, রাম দর্শনে বাংলার বিজেপি বিধায়করাও

    Ajodhya Ram Temple: ১১ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যা যাচ্ছেন শুভেন্দু, রাম দর্শনে বাংলার বিজেপি বিধায়করাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম দর্শনে অযোধ্যা যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি একদিনের সফরে অযোধ্যা যাবেন তিনি। এই সফরে তাঁর সঙ্গী হবেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিজেপি বিধায়কেরা।  ওই দিনই আবার তাঁরা সকলে কলকাতায় ফিরবেন। সামনে লোকসভা নির্বাচন, তারপর ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকেই শুরু হচ্ছে রাজ্য বাজেট অধিবেশন। তাই এই কর্মব্যস্ততার মধ্যে একদিনের সফরেই রামের আশীষ নিতে অযোধ্যা যাওয়ার ইচ্ছা বিরোধী দলনেতার।

    একদিনের ঝটিতি সফর

    দলীয় সূত্রের খবর, ১১ ফেব্রুয়ারি রবিবার রয়েছে। তাছাড়া ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে রাজ্য বিধানসভার বাজেট অধিবেশন। বাজেটে যোগ দিতে বিজেপির উত্তর ও দক্ষিণের সমস্ত বিধায়করা বিধানসভায় আসবেন। রবিবার ছুটির দিন থাকায় বিমান পথে সেদিনই অযোধ্যা গিয়ে আবার ফিরে আসার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। কারণ, পরের দিন আবার বাজেট অধিবেশন রয়েছে রাজ্য বিধানসভায়। এক বিজেপি নেতার কথায়, ‘‘রামমন্দির আসলে হিন্দুদের আবেগ। ৫০০ বছরের বেশি সময় ধরে লড়াই করার পর সেই দিন এসেছে, তাই এমন একটি পবিত্র মন্দির দেখতে পাওয়া অনেক বড় বিষয়। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই।’’

    আরও পড়ুন: বাণিজ্যের নতুন দিশা! রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে রেকর্ড আয়

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্দির উদ্বোধনের দিন দলীয় নেতাদের নিজ নিজ রাজ্যে থেকেই রামমন্দিরের সূচনাপর্ব উদ্‌যাপন করতে বলেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশ মেনে বিরোধী দলনেতা মঙ্গলবার তাঁর কর্মসূচি সীমাবদ্ধ রেখেছিলেন কলকাতা ও হাওড়া জেলার মধ্যেই। এবার তিনি অযোধ্যা যাবেন রাম দর্শনের জন্য। সোমবার অযোধ্যার নবনির্মিত রামমন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সেদিন ভিআইপি ছাড়া সাধারণের প্রবেশাধিকার ছিল না মন্দির চত্বরে। সেই অর্থে মঙ্গলবারই ছিল সর্বসাধারণের জন্য রাম দর্শনের প্রথম দিন। মন্দির কমিটির হিসেব অনুযায়ী, প্রথম দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যা ৫ লাখ ছাড়িয়েছে। আগামী কয়েকদিন এই জন জোয়ার আরও তীব্রতর হবে বলেই অনুমান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দুয়ারে লোকসভা ভোট, মোদিকে দিয়ে শতাধিক সভা করাতে চাইছে বিজেপি

    PM Modi: দুয়ারে লোকসভা ভোট, মোদিকে দিয়ে শতাধিক সভা করাতে চাইছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। বিরোধীদের অবশ্য ছন্নছাড়া দশা। এমতাবস্থায় আরও বেশি করে আসন নিয়ে এবারও কেন্দ্রের রশি হাতে নিতে চাইছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দিয়ে ১৪০টিরও বেশি জনসভা করাতে চাইছে পদ্মশিবির।

    ‘গাঁও চলো অভিযান’

    জনগণের দোরে পৌঁছতে বিজেপি হাতে নিয়েছে ‘গাঁও চলো অভিযান’। ফেব্রুয়ারির ৪ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে বিজেপির অন্তত একজন কর্মী দেশের সাত লাখ গ্রাম এবং শহরের বুথগুলিতে উপস্থিত থাকবেন। নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে কী কী উন্নয়নমূলক এবং জনকল্যাণমূলক কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে, ভোটারদের কাছে তা তুলে ধরতেই ‘গাঁও চলো অভিযান’ পালন করবেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপি সূত্রে খবর, জনসংযোগ করতে প্রধানমন্ত্রী যোগ দিতে পারেন ১৪০টিরও বেশি কর্মসূচিতে। এর মধ্যে যেমন জনসভা রয়েছে, তেমনি রয়েছে মিছিল, রোড-শোও।

    ক্লাস্টার নেতাদের সঙ্গে কথা মোদির

    বিজেপির (PM Modi) একটি সূত্রের খবর, সাত থেকে আটটি লোকসভা নিয়ে একটি ক্লাস্টার গঠন করা হয়েছে। এই ক্লাস্টারগুলির দায়িত্বে রয়েছেন বিজেপির স্থানীয় নেতারা। এই নেতারা নির্বাচনে লড়বেন না। ক্লাস্টারগুলির অন্তত একটি লোকসভা কেন্দ্রে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যোগ দেবেন জনসভা কিংবা রোড-শোয়ে। কথা বলবেন ক্লাস্টার ইনচার্জের সঙ্গে। স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গেও কথা বলবেন। ক্লাস্টারের যে কেন্দ্রটিতে তিনি যাবেন, সেটি বাদে ওই ক্লাস্টারের বাকি আসনগুলির নেতাদের সঙ্গেও কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: পরাক্রম দিবসে সন্ধ্যায় লালকেল্লার অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    পদ্মশিবির সূত্রে খবর, বিভিন্ন কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ এবং যাঁরা প্রার্থী হতে চাইছেন একটি কমিটির মাধ্যমে তাঁদের ওপর নজর রাখছেন ক্লাস্টার ইনচার্জ। এই কমিটিতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং জাতীয় সম্পাদক (সাংগঠনিক) বিএল সন্তোষ। গেরুয়া শিবিরের এক প্রবীণ নেতা জানান, দিল্লি নিজেই একটি ক্লাস্টার। আবার উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানের বিভিন্ন লোকসভা কেন্দ্রে দলের তরফে আয়োজন করা হয়েছে ‘খেল স্পর্ধা’র (ক্রীড়া প্রতিযোগিতা)। এই ‘খেল স্পর্ধা’ হবে দেশের বাছাই করা কিছু লোকসভা কেন্দ্রে। এভাবেই ভোটারদের কাছে পৌঁছতে চাইছে পদ্ম শিবির (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Suvendu Adhikari: “নবান্ন অভিযান ডাকুন, আমি সঙ্গে থাকব”, ডিএ আন্দোলনকারীদের আশ্বাস শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “নবান্ন অভিযান ডাকুন, আমি সঙ্গে থাকব”, ডিএ আন্দোলনকারীদের আশ্বাস শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নবান্ন অভিযান ডাকুন, আমি সঙ্গে থাকব।” মঙ্গল-সকালে ডিএর দাবিতে আন্দোলনকারীদের মঞ্চে গিয়ে এই আশ্বাস দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বকেয়া ডিএর দাবিতে কর্মচারী সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের ব্যানারে দীর্ঘদিন ধরেই আন্দোলন করছেন সরকারি কর্মীরা। সম্প্রতি আন্দোলনকারীদের একাংশ শুরু করেছেন আমরণ অনশন।

    নবান্ন অভিযানের পরামর্শ

    এদিন সাত সকালে সটান এই মঞ্চেই হাজির হন শুভেন্দু। আন্দোলনকারীদের নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়ার পরামর্শ দেন। কড়া সমালোচনা করেন রাজ্য সরকারের। নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “এঁদের যদি কিছু হয়, আগুন জ্বলবে বাংলায়। রাজ্য সরকারের দুর্নীতিতে এঁরা প্রশ্রয় দেননি বলেই ডিএ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বিরুপ আচরণ করা হচ্ছে। সরকারি কর্মীদের এই আন্দোলনে বিজেপির নিঃশর্ত সমর্থন রয়েছে।”

    রাজ্য সরকারের দুর্নীতির খতিয়ান

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এই সরকারি কর্মীরা দেখেছেন আবাস যোজনায় ঘর না দিয়ে তৃণমূলের নেতা নিজের গোয়াল ঘর দেখিয়ে বাড়ি নিয়ে নিয়েছেন। এই সরকারি কর্মীরা দেখেছেন শৌচালয়ের টাকা গরিব মানুষকে না দিয়ে হাজার হাজার টাকা নিজেদের পকেটে ঢুকিয়েছেন তৃণমূল নেতারা। এই সরকারি কর্মীরা দেখেছেন চুরি, এই সরকারি কর্মীরা দেখেছেন স্থায়ী ছ’ লক্ষ পোস্ট অবলুপ্ত করেছে সরকার। অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ করছেন চার থেকে বারো হাজার।”

    আরও পড়ুুন: ‘রামের আলো’ থেকে বিদ্যুৎ! ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা’র ঘোষণা মোদির

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “তৃণমূল নেতারা কীভাবে বেকার ভাতার নামে ধাপ্পাবাজি করছেন, নিয়োগ পরীক্ষায় কারচুপি হয়েছে, পিএসসির কর্মচারিরা আমায় সে তথ্য দেন। বামপন্থী কর্মীরা আমায় জানিয়েছেন মিড-ডে মিলের টাকা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারি অনুষ্ঠানে কম্বল বিতরণ করেছেন।” তিনি বলেন, “এ সবের জন্য মুখ্যমন্ত্রী আতঙ্কিত। এই সরকারি কর্মীদের তিনি যে পাশে পাবেন না, তা আগেই বুঝে গিয়েছেন। তাই এঁদের ডিএ আটকে রয়েছে।” এর পরেই আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “ডাকুন নবান্ন অভিযান। আমি সঙ্গে থাকব।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share