Tag: bjp

bjp

  • Suvendu Adhikari: মুলতুবি প্রস্তাব খারিজ, বিধানসভায় হট্টগোল, ওয়াকআউট বিজেপির

    Suvendu Adhikari: মুলতুবি প্রস্তাব খারিজ, বিধানসভায় হট্টগোল, ওয়াকআউট বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অধিবেশন চলছে। কেন অনুপস্থিত মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক? মঙ্গলবার বিধানসভায় প্রশ্ন করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে ধৃত রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বর্তমানে রয়েছেন প্রেসিডেন্সি জেলে। আচমকা রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ায় তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে এসএসকেএমের আইসিইউতে। সোমবারই শুরু হয়েছে বিধানসভার অধিবেশন। এদিন মন্ত্রী কেন গরহাজির, প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক কেন জেলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিধানসভায় তার জবাব দিতে হবে।”

    বিজেপির ওয়াকআউট

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন জ্যোতিপ্রিয়, শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, তৃণমূল নেতা মানিক ভট্টাচার্য এবং জীবনকৃষ্ণ সাহা। এদিন তাঁদের ছবি ও কাটআউট নিয়ে বিধানসভায় স্লোগান দিতে (Suvendu Adhikari) থাকেন বিজেপি বিধায়করা। এই সময়ই তৃণমূল বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল বলেন, “কেন্দ্র টাকা আটকে রেখে দিয়েছে। টাকা দিচ্ছে না।” এনিয়ে দুপক্ষে হট্টগোল বেঁধে যায়। হট্টগোল চলাকালীনই শুভেন্দুর নেতৃত্বে ওয়াকআউট করে বিজেপি।

    সাবিত্রীর বিতর্কিত মন্তব্য

    ঘটনার সূত্রপাত অবশ্য তার আগেই। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তৃণমূল বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র। বিধানসভার অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনে এ নিয়ে মুলতুবি প্রস্তাব আনে বিজেপির পরিষদীয় দল। সেটি খারিজ করে দেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বক্তব্য, এই প্রস্তাব রাজ্যের বিষয় নয়। তাই এটি খারিজ করা হয়েছে। এরই প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা। বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল বলেন, “দেশের প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অপমান কীভাবে রাজ্যের বিষয় নয়? এসব নিয়েই প্রথমে কথা কাটাকাটি শুরু হয় তৃণমূল ও বিজেপি বিধায়কদের মধ্যে। পরে শুরু হয় হট্টগোল। শেষমেশ ওয়াকআউট করেন বিজেপি বিধায়করা।

    মালদার বিধায়ক সাবিত্রী অবশ্য বলেন, “ভারতের সংস্কৃতিকে মাথায় রেখেই যা বলার বলেছি। বিরোধী দলনেতা আমাকে ভুল উদ্ধৃত করে ট্যুইট করেছেন। আমি বলিনি, স্বাধীনতা আন্দোলনে গুজরাটিদের ভূমিকা ছিল না। প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ (Suvendu Adhikari) সম্পর্কে জানেন না।”

    আরও পড়ুুন: ‘কোড’ নামের আড়ালেই চলত পুর নিয়োগ দুর্নীতি! ইডির নজরে ফের কোন মন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর তেজস চড়াকে কটাক্ষ! শান্তনু সেনের কথার তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর তেজস চড়াকে কটাক্ষ! শান্তনু সেনের কথার তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুদ্ধ বিমান সফর নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে বিপাকে পড়লেন তৃণমূল কংগ্রস সাংসদ শান্তনু সেন। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা শান্তনুর মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তেজস বিমানে চড়া নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ। বেশ কয়েকটি উদাহরণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে কার্যত ‘অপয়া’ বলেছিলেন শান্তনু। 

    কী বলেছিলেন শান্তনু

    দেশে তৈরি চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তেজসের নয়া সংস্করণে শনিবার সওয়ার হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ওড়ালেন তেজস যুদ্ধবিমান। তারপরই শান্তনু একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, “নরেন্দ্র মোদির সফরের পরই ইসরো ফেল করেছে। কঙ্গনা রানাউত মোদির সঙ্গে দেখা করার পরই তাঁর ছবি সুপার ফ্লপ হয়েছে। বিরাট কোহলি মোদির সঙ্গে হাত মেলানোর পর টানা তিন বছর কোনও সেঞ্চুরি করতে পারেননি। বিশ্বকাপে টানা ১০ ম্যাচ জয়ের পরে মোদি স্টেডিয়ামে যাওয়াতেই ভারত ফাইনালে হেরে যায়। আর সেই কারণে মোদি তেজসে সওয়ার হওয়ার পরই যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হতে পারে।’

    আরও পড়ুন: মানসিক সমস্যায় ভুগছেন কালীঘাটের ‘কাকু’! এসএসকেএম-এর রিপোর্ট মানতে নারাজ ইডি

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    শান্তনুর এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিজেপি। দলের জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস এদিন সমন্ত সীমা লঙ্ঘন করেছে। তৃণমূল মোদির ওপর ঘৃণা বর্ষণ করার জন্য ভারতীয় সেনা বাহিনীর সদস্যদের মৃত্যু কামনা করছে। কারণ মোদি তেজস যুদ্ধ বিমানের জন্য এই বিমান ক্র্যাশ করতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে তৃণমূল। সেনা বাহিনীকেও ছেড়ে কথা বলে না তৃণমূল কংগ্রেস। পুলওয়ামা হামলা, সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের পরেও তৃণমূল প্রশ্ন তুলেছে। পুলওয়ামাকে ফেক বলেও বর্ণনা করেছিল তৃণমূল। এই দলের সাংসদ এরকম মন্তব্য করতেই পারে। এর জবাব চায় বিজেপি।” তৃণমূল সূত্রে খবর,  শান্তনুর এই মন্তব্যকে অসংবেদনশীল বলা হয়েছে। দলের তরফে তাঁকে জানানো হয়েছে, তিনি যেন মিডিয়ায় আর কোনও মন্তব্য না করেন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    Amit Shah: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৯ নভেম্বর ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে সভা করবে বিজেপি। ফি বছর এই এলাকায়ই একুশে জুলাই সমাবেশ করে তৃণমূল। পুলিশ অনুমতি না দিলেও, দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তার পরেই জোর কদমে শুরু হয়েছে সভার প্রস্তুতি। ধর্মতলার এই সভায় যোগ দেওয়ার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah)। বুধবার দুপুরেই নামবেন কলকাতা বিমানবন্দরে। সভা সেরে উড়ে যাবেন দিল্লিতে।

    শাহের রুটম্যাপ

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এদিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ দিল্লির ৬এ কৃষ্ণ মেনন মার্গ থেকে বেরোবেন শাহ। ১১টা নাগাদ চড়বেন বায়ুসেনার বিমানে। অবতরণ করবেন ১টা ১৫ মিনিটে। পথেই সারবেন মধ্যাহ্নভোজ। বিমানবন্দর থেকে কপ্টারে চড়ে শাহ যাবেন রেসকোর্সে। সেখান থেকে পৌনে ২টো নাগাদ ধর্মতলায় সভামঞ্চে পৌঁছবেন তিনি। সভা শেষে ৩টে নাগাদ ভায়া রেসকোর্স হয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পৌঁছবেন কলকাতা বিমানবন্দরে। সেখান থেকে রওনা দেবেন দিল্লির উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, সভা শুরু হবে বেলা ১২টা থেকে। রাজনৈতিক নাটক, গান, আবৃত্তি, রাজ্য নেতৃত্বের বক্তব্য শেষে শুরু হবে শাহের (Amit Shah) ভাষণ।

    লাখো মানুষের সমাবেশ 

    প্রথমে সভা নিয়ে আদালতের অনুমতি এবং পরে শাহের সম্মতি মেলায় আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছে বঙ্গ বিজেপি। ইতিমধ্যেই জেলা সফর শুরু করে দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার বাঁকুড়ার কোতুলপুরে সভা করেন তিনি। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গ থেকেও যাতে দলীয় কর্মী-সমর্থকরা ধর্মতলার এই সমাবেশে যোগ দিতে পারেন, সেজন্য ট্রেনও বুক করা হচ্ছে। বঙ্গ বিজেপির এক নেতার কথায়, লাখো মানুষের সমাবেশ করা হবে। দলের নিচুতলার নেতা-কর্মীরা যেভাবে উজ্জীবিত তাতে সমাবেশে ব্যাপক ভিড় হবে।

    আরও পড়ুুন: প্রকাশ্যে এলোপাথাড়ি কোপ, পাল্টা চলল গুলি, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    প্রসঙ্গত, ধর্মতলায় বিজেপির এই সভা নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। পুলিশের কাছে দু বার আবেদন করেও অনুমতি মেলেনি সভার। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। আদালত সভার অনুমতি দেওয়ার পর শুরু হয়েছে সভার প্রস্তুতি। বিজেপি সূত্রে খবর, মঞ্চ হবে ত্রিস্তরীয়। একটি মঞ্চে দলীয় নেতৃত্বের পাশাপাশি নিহত কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের বসার ব্যবস্থা থাকবে। অন্য একটি মঞ্চ থেকে ভাষণ দেবেন সভার মধ্যমণি অমিত শাহ (Amit Shah)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বাংলাদেশিদের ভোটার তালিকায় নাম তোলা নিয়ে বিতর্কের জের, নির্বাচন কমিশনে বিজেপি

    BJP: বাংলাদেশিদের ভোটার তালিকায় নাম তোলা নিয়ে বিতর্কের জের, নির্বাচন কমিশনে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটার তালিকায় বাংলাদেশিদের নাম তোলার নিদান দিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছিলেন তৃণমূলের বারাসত সাংগঠনিক জেলার চেয়ারপার্সন রত্না বিশ্বাস। এর প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হল বিজেপি (BJP)। শনিবারই এই মর্মে কমিশনে ডেপুটেশন দিয়েছে বিজেপির এক প্রতিনিধি দল। এই দলে ছিলেন শিশির বাজোরিয়া, অভিজিৎ দাস ও প্রতাপ রায়।

    তৃণমূলকে নিশানা বিজেপির

    এর পাশাপাশি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ ইস্যুতেও সুর চড়িয়েছে পদ্মশিবির। নিশানা করেছে রত্নাকেও। তাঁরা বলছেন, “বাংলার ভোটারদের ওপর আস্থা নেই তৃণমূল কংগ্রেসের। তাই বাংলাদেশিদের ভোটার লিস্টে তালিকাভুক্ত করার চেষ্টা করছে তারা। গতকাল বারাসতের এক তৃণমূল নেত্রী রত্না বিশ্বাস বাংলাদেশি ভোটারদের তালিকাভুক্ত করার কথা বলেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি ‘জাকিরদা’ বলে একজনের নামও উল্লেখ করেন। যিনি অনেককে ভোটার করে দিয়েছেন। এভাবে নাগরিকত্ব আইনের সঙ্গে খেলা করা হচ্ছে।”

    দেশ-বিরোধী কাজ!

    একজন ভোটারের নাম তিন-চার জায়গায় তোলা হচ্ছে বলেও অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের। তৃণমূল নেত্রীর এহেন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশন। ঘটনার প্রেক্ষিতে (BJP) রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “ওই নেত্রী দেশ বিরোধী কথা বলছেন। তৃণমূলের ওই নেত্রীর বিরুদ্ধে এনআইএ তদন্ত হওয়া উচিত।” রত্নার মন্তব্যের সমালোচনা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও।

    আরও পড়ুুন: থানায় সটান হাজির শুভেন্দু, পুলিশের বিরুদ্ধে অপহরণের মামলার হুমকি

    প্রসঙ্গত, তৃণমূল নেত্রী কাকলি ঘোষ দস্তিদারের জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কুমড়া পঞ্চায়েতের প্রাক্তন সভানেত্রী রত্না বলেছিলেন, “বাংলাদেশ থেকে যাঁরা এসেছেন, তাঁরা জাকিরদার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। তিনি ভোটার তালিকায় নাম তোলার ব্যাপারে সহযোগিতা করে দেবেন। জাকিরদার নির্বাচনী এলাকায় অনেক বাংলাদেশি এসে বসবাস করেন। জাকিরদার বাংলাদেশ লিঙ্কটা ভাল রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে যেসব মানুষ এসেছেন, তাঁরা ভোটার তালিকায় নাম তুলতে কোনও সমস্যায় পড়লে জাকিরদার অফিসে এসে যোগাযোগ করবেন। আমরা চাই না একটি ভোটও বাইরে পড়ুক।” রত্নার এহেন মন্তব্যের জেরে রাজ্যজুড়ে ব্যাপক শোলগোল হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তৃণমূল নেত্রীর এহেন (BJP) মন্তব্যে আদতে মান্যতা পেল বিরোধীদের অভিযোগ। বিরোধীরা দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করছিলেন, তৃণমূলের জয় আদতে বাংলাদেশিদের কল্যাণেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: মিড ডে মিল দুর্নীতিতেও এবার সিবিআই তদন্ত! কী বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: মিড ডে মিল দুর্নীতিতেও এবার সিবিআই তদন্ত! কী বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে মিড ডে মিল দুর্নীতির (Mid Day Meal Scam) তদন্তে সিবিআইয়ের সুপারিশ করেছে কেন্দ্র। এমনই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান সিবিআই তদন্তের কথা জানান বলে সোশ্যাল সাইটে লিখেছেন শুভেন্দু। ইতিমধ্যেই  রাজ্যে মিড ডে মিলে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে তদন্তের দাবিতে কেন্দ্রকে চিঠি দেন শুভেন্দু।

    কী বলেছেন শুভেন্দু

    ২০০৮ সালে চালু হয়েছিল ‘পিএম পোষণ’ বা ‘পিএম পোষণ শক্তি নির্মাণ’ প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় সরকারি এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় চলা স্কুলগুলির প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের একবেলা করে রান্না করা খাবার (Mid Day Meal Scam) দেওয়া হয়। শুক্রবার শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সিবিআই হেড কোয়ার্টারে অনুরোধ করেছেন পিএম পোষণ ফান্ডের অপব্যবহার হয়েছে।’ গত ৫ জানুয়ারি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দিয়েছিলেন ধর্মেন্দ্র প্রধানকে।  সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত জানুয়ারিতেই রাজ্যে আসে কেন্দ্রের প্রতিনিধিদল। মোট ২৬টি বিষয়ের ওপর মিড ডে মিলের মান যাচাই করেন তাঁরা। এর পর দিল্লি ফিরে রিপোর্ট দেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি, সেই রিপোর্টে রাজ্যে মিড ডে মিলে দুর্নীতির অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক। তার পরই পশ্চিমবঙ্গে মিড ডে মিল দুর্নীতিতে (Mid Day Meal Scam) সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে তারা। এদিন শুভেন্দু বলেন, ‘তৃণমূলের শুধু গরিব মানুষের মুখের গ্রাস চুরি করেনি। তারা শিশুদের খাবারও চুরি করেছে। কেন্দ্রের এই নির্দেশে আমাদের একটা সাফল্য। স্বচ্ছভাবে তদন্ত করে দ্রুত সত্য প্রকাশ্যে আনা হবে বলে আশা করছি। অপরাধীদের শাস্তি চাই।’ এ প্রসঙ্গে সিবিআই তদন্ত হলে গ্রেফতার হতে পারেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। শুক্রবার কৃষ্ণনগরের জনসভায় এই দাবি করেন শুভেন্দু।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “রাষ্ট্রবিরোধী কথা বলেছেন মমতা, ইউএপিএ হওয়া উচিত”, আক্রমণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “রাষ্ট্রবিরোধী কথা বলেছেন মমতা, ইউএপিএ হওয়া উচিত”, আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে মন্তব্য করেছেন, তার প্রেক্ষিতে এফআইআর করব। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম যে থানার আওতায়, সেই হেয়ার স্ট্রিট থানায় এফআইআর করব। উনি রাষ্ট্রবিরোধী কথা বলেছেন, এর বিরুদ্ধে ইউএপিএ হওয়া উচিত।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    শুভেন্দুর ইউএপিএ- হুঁশিয়ারি 

    এদিন নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে তৃণমূলের সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দেন মমতা। সেখানেই তিনি বলেন, “আমাদের চারজনকে জেলে ঢুকিয়েছে, আমি আটজনকে ঢোকাব। যাদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ রয়েছে, তাদের প্রত্যেককে জেলে ঢোকাব।” মুখ্যমন্ত্রীর এহেন মন্তব্যের প্রেক্ষিতেই ইউএপিএ- হুঁশিয়ারি দেন শুভেন্দু। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়ে গারদে রয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।

    ‘পার্থ-মানিক-বালু জেলে’

    গরু পাচার মামলায় নাম জড়িয়ে যাওয়ায় দিল্লির জেলে বন্দি রয়েছেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। এদিনের বৈঠকে তাঁদের পাশেও দাঁড়ান তৃণমূল নেত্রী। মমতা বলেন, “আমি শুনেছি যারা সব চেয়ে বেশি গরু আর কয়লার টাকা খায়, বিএসএফ যারা সীমান্ত পাহারা দেয়, তারা। কয়লা কাদের নিয়ন্ত্রণে? সিআইএসএফ থাকে ওখানে। গরু আসে ইউপি, এমপি, রাজস্থান থেকে। তখন টাকা খায় না। তখন কি লজেন্স খাও? যা বলছি শুনে রাখুন, এলাকায় গিয়ে প্রচার করবেন। আজ আমাদের অনেকে জেলে। তাই নিয়ে খুব হাসছেন? পার্থ-মানিক-বালু জেলে। যখন আপনারা থাকবেন না, তখন কোথায় থাকবেন? সেলে না কোলে?  

    আরও পড়ুুন: “দলকে হাইজ্যাক করেছেন ভাইপো, ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছেন মমতা”, তোপ সুকান্তর 

    এদিন নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সাংগঠনিক বৈঠকে একগুচ্ছ নির্দেশ দেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর মধ্যে ছিল একশো দিনের কাজের বকেয়া আদায়ে ফের আন্দোলনের কর্মসূচিও। এজন্য আবারও ‘দিল্লি চলো’ ডাক দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। এই প্রসঙ্গেই শুভেন্দু বলেন, “দিল্লি যান না। রাজঘাটে আবার যান। দৌড় করাব।” রাজ্যের বিরোধী দলনেতার তোপ, “যারা বিরোধী, তাঁদের বাড়ি পোড়ানো হয়েছে। বেছে বেছে তৃণমূলকে যারা ভোট দেয় না, তাদের বাড়ি-ই পোড়ানো হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে ৩৫টি মামলা। যন্ত্রণার নাম শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।” বিরোধী দলনেতা জানান, ওঁর বক্তব্যের কপি নেব। দু’ এক দিনের মধ্যেই এফআইআর করব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: “দলকে হাইজ্যাক করেছেন ভাইপো, ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছেন মমতা”, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “দলকে হাইজ্যাক করেছেন ভাইপো, ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছেন মমতা”, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূলকে হাইজ্যাক করেছেন। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তা ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছেন।” বৃহস্পতিবার এই ভাষায়ই তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ শানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দলের রাশ কার হাতে থাকবে তা নিয়ে মমতা ও তাঁর ভাইপো অভিষেকের দড়ি টানাটানি চলছে বলেও দাবি করেন বালুরঘাটের সাংসদ।

    ‘ভাইপো হাফপোস্ট’

    বৃহস্পতিবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ছিল তৃণমূলের সাংগঠনিক বৈঠক। এই বৈঠকে তৃণমূল সুপ্রিমো উপস্থিত থাকলেও, ছিলেন না দলের সাধারণ সম্পাদক। যদিও ভার্চুয়ালি বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। এ প্রসঙ্গেই সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “এখন দুজনের মধ্যে একটু টানাটানি চলছে। নতুনরা সামলাবে না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুরনো সৈনিকরা সামলাবেন, তা নিয়ে দল ও পরিবারের মধ্যে টানাটানি চলছে। মুখ্যমন্ত্রী চেষ্টা করছেন দলটাকে ফিরে পাওয়ার, কিন্তু ভাইপো তো দলটাকে হাইজ্যাক করে নিয়েছেন! এখন দল দুই ভাগে আড়াআড়িভাবে ভাগ হয়ে গিয়েছে। আগামিদিনে কে প্রার্থী হবেন, সেটা আইপ্যাক ঠিক করে দেবে।” তিনি বলেন, “এখানে আবার বৈঠক কীসের! ওই দলে তো একটাই পোস্ট, আর ভাইপো হাফপোস্ট। বাকি সব তো ল্যাম্প পোস্ট।”

    ‘পুলিশের বর্বরোচিত আচরণ’

    এদিকে, ২০২০ সালের ৪ অক্টোবর বিজেপির যুব মোর্চা আয়োজিত নবান্ন অভিযান কর্মসূচিতে যাঁরা জখম হয়েছিলেন, তাঁদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। সুকান্ত জানান, কমিশনের পক্ষ থেকে তদন্তের পর জানানো হয়েছে, ওই দিন একাধিক কর্মীর ওপর পুলিশ বর্বরোচিত আচরণ করেছিল।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীকে করা ‘পনৌতি’ মন্তব্যে পদক্ষেপ, রাহুলকে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের

    বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে বুধবার মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, “শিল্পপতিদের গলা টিপে ধরা হচ্ছে।” এদিন তারও জবাব দিয়েছেন সুকান্ত। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “তিনি যদি তাঁর ভাইপোকে শিল্পপতি বলে মনে করেন, তাহলে তো চোর শিল্পপতির গলা টিপে ধরবেই কেন্দ্রীয় এজেন্সি। কেন্দ্রীয় এজেন্সির কাজ তারা করছে। ভারতের অন্য কোনও অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তো এ রকম কোনও কথা বলছেন না। কোথাও তো বিনিয়োগের অভাব নেই। কিন্তু এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর এমনটা মনে হচ্ছে, কারণ তাঁর পরিবারের গলা টিপে ধরা হচ্ছে। তাঁর পরিবার যদি চুরি না করে, তাহলে তো তাঁর কোনও ভয় নেই (Sukanta Majumdar)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Netherlands Elections: নূপুর শর্মার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, সেই গির্ট ওয়াইল্ডার্স হতে চলেছেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী!

    Netherlands Elections: নূপুর শর্মার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, সেই গির্ট ওয়াইল্ডার্স হতে চলেছেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাসপেন্ডেড বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। বিশ্বে তাঁর পরিচিতি উগ্র দক্ষিণপন্থী ও ইসলাম বিরোধী রাজনীতিবিদ হিসেবে। ইসলামের কড়া সমালোচনা ও কঠোর অভিবাসন নীতির কারণে প্রায়ই খবরের শিরোনামে থাকেন এই ডাচ রাজনীতিবিদ। এহেন গির্ট ওয়াইল্ডার্সই হতে চলেছেন নেদারল্যান্ডসের (Netherlands Elections) পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।

    কী বলছে এক্সিট পোল?

    সে দেশের সবকটি এক্সিট পোল বলছে, ওয়াইল্ডার্সের ‘পার্টি ফর ফ্রিডম’ই ডাচ পার্লামেন্ট নির্বাচনে সব চেয়ে বেশি আসন পেতে পারে। নেদারল্যান্ডস পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে আসন রয়েছে ১৫০। এর মধ্যে ওয়াইল্ডার্সের দল এবার ৩৫টি আসন পেতে পারে। যেহেতু তাঁর দলই হতে চলেছে একক বৃহত্তম দল, তাই ওয়াইল্ডার্সের নেতৃত্বেই হতে পারে জোট সরকার। ওয়াইল্ডার্স বলেন, “ফ্রিডম পার্টিকে এখন আর অবহেলা করা যাবে না। এখন আমরা দেশ চালাব। আমরা দেশ শাসন করতে চাই। ৩৫টি আসন দিয়েই আমরা দেশ শাসন করব। ৩৫টি আসন অনেক বড় বিষয় এবং অনেক বড় দায়িত্বও।” তিনি বলেন, ডাচ (Netherlands Elections) ভোটাররা তাঁদের আশার পূরণের পক্ষে কথা বলেছেন।”

    দ্বিতীয় স্থানে বামপন্থী জোট

    ওয়াইল্ডার্সের দলের পরেই থাকতে পারে বামপন্থী জোট। তারা পেতে পারে ২৫টি আসন। তৃতীয় স্থানে থাকতে পারে দিলান ইয়েলিসগোজের নেতৃত্বাধীন মধ্য-ডানপন্থী দল। আর চতুর্থ স্থানটি পেতে চলেছে পিটার ওমটজিগটের নয়া রাজনৈতিক দল। এই তৃতীয় ও চতুর্থ দলের সমর্থন নিয়েই সরকার গড়তে পারেন ওয়াইল্ডার্স। কারণ বামপন্থী জোটের নেতা ফ্রাঁ টিমারম্যানস সাফ জানিয়েছেন, ফ্রিডম পার্টির সঙ্গে কোনও সমঝোতায় যাব না।

    ওয়াইল্ডার্স ঘোরতর ইসলাম বিরোধী হিসেবে পরিচিত। নেদারল্যান্ডসে বসবাসকারী মরক্কোর নাগরিকদের নিয়ে বৈষম্যমূলক মন্তব্য করায় ২০১৬ সালে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন তিনি। ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কোরানকে তিনি হিটলারের ‘মাইন কাম্ফ’ গ্রন্থের সঙ্গে তুলনা করে সমালোচিত হন। ২০১৮ সালে হজরত মহম্মদকে নিয়ে কার্টুন প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে চেয়েছিলেন তিনি। পরে অবশ্য সেই পরিকল্পনা বাতিল করেন। সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের প্রচারে গিয়েও মসজিদ এবং মাথার স্কার্ফ নিষিদ্ধ করার কথা ঘোষণা করেছিলেন ওয়াইল্ডার্স।

    আরও পড়ুুন: “স্বার্থসিদ্ধি করতেই আদানিদের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছিল রাজ্যের”, ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    তিনি অবশ্য এও বলেছিলেন, “নেদারল্যান্ডসে ইসলাম নিষিদ্ধ করার চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ সামনে রয়েছে। জীবনযাপনের উচ্চ ব্যয় মোকাবিলার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন।” প্রসঙ্গত, ইসলাম বিরোধী মন্তব্য করার পর যখন ঘরে-বাইরে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন নূপুর, তখন তাঁকে সমর্থন করেছিলেন এই ডাচ রাজনীতিবিদ (Netherlands Elections)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: প্রধানমন্ত্রীকে ‘পনৌতি’ মন্তব্য, রাহুলের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    BJP: প্রধানমন্ত্রীকে ‘পনৌতি’ মন্তব্য, রাহুলের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একবার বেফাঁস মন্তব্য করে খুইয়েছিলেন সাংসদ পদ। দলকে ফেলেছিলেন বিপাকে। ছোটাছুটি করেছিলেন এক আদালত থেকে অন্য আদালতে। পরে অনেক কষ্টে ফিরে পেয়েছেন সাংসদ পদ। তবে তার পরেও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী যে নিজেকে এতটুকুও সংশোধন করেননি, তার প্রমাণ মিলেছে প্রধানমন্ত্রীকে ‘পনৌতি’ বলায়। রাহুলের এহেন মন্তব্যে বেজায় চটেছে বিজেপি (BJP)। এবার তারা দ্বারস্থ হয়েছে নির্বাচন কমিশনের। বুধবারই এ ব্যাপারে কমিশনে নালিশ করেছে মোদি-অমিত শাহের দল।

    রাহুলের বেফাঁস মন্তব্য

    টানা ১০টি ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে গিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। কাপ হাতছাড়া হওয়ায় ভেঙে পড়েছিলেন ওই দলের সদস্যরা। ড্রেসিংরুমে গিয়ে তাঁদের সান্ত্বনা দেন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার রাজস্থানের জালোরে এক জনসভায় ভারতের হার প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, “আমাদের ছেলেরা ভালই খেলছিল। বিশ্বকাপও জিতে যেত। কিন্তু এই অপয়া (পনৌতি) সব শেষ করে দিল।” রাহুলের নিশানায় যে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। রাহুলের এহেন মন্তব্যে তাঁকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি করে বিজেপি।

    রাহুলকে নিশানা বিজেপির 

    রাহুলের একটি ভিডিও ফুটেজ শেয়ার করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি (BJP) নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “তাহলে এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিকে পনৌতি বলছেন রাহুল। এখানে ভণ্ডামিরও বেশি কিছু আছে। ৫৫ বছরের যে ব্যক্তি নিজে জীবনে একটা দিনও কাজ করেননি, যাঁর পরিবার দুর্নীতির মাধ্যমে পরজীবীর মতো দশকের পর দশক ধরে দেশকে শোষণ করেছে এবং যাঁদের সরকার আর্থিক দিক থেকে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছিল, সেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে যে এরকম কথা বলছেন, তা হতাশা ও মানসিক অস্থিরতার পরিচয় দিচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘শিল্পের নামে চলছে মোচ্ছব’’! বাণিজ্য সম্মেলনকে কটাক্ষ ডিএ আন্দোলনকারীদের

    রাহুলের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি। কমিশনকে লেখা চিঠিতে বিজেপি লিখেছে, “একজন প্রধানমন্ত্রীকে পকেটমার ও পনৌতি বলাটা গ্রহণযোগ্য নয়। এটা রাজনৈতিক সৌজন্যের অবনমন। কাউকে পকেটমার বলাটা নিছক গালাগালি দেওয়া নয়, তাঁর সামাজিক সম্মান নষ্ট করা। যাঁর সম্পর্কে এই শব্দবন্ধ প্রয়োগ করা হচ্ছে, তাঁকে সমাজের চোখে (BJP) হেয় করা।” প্রসঙ্গত, ‘মোদি’ পদবি নিয়ে কটাক্ষ করায় মাস কয়েকের জন্য সাংসদ পদ খুইয়েছিলেন রাহুল।

    কমিশন কী পদক্ষেপ নেয়, এখন সেটাই দেখার। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BGBS 2023: তাজপুর নয়, আদানিরা তো বন্দর গড়তে চায় মন্দারমণিতে, দাবি বঙ্গ বিজেপির

    BGBS 2023: তাজপুর নয়, আদানিরা তো বন্দর গড়তে চায় মন্দারমণিতে, দাবি বঙ্গ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের (BGBS 2023) মঞ্চে তাজপুর বন্দরের দরপত্র নিয়ে ইচ্ছুকদের আহ্বান জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মহুয়াকাণ্ডের জেরে এই বন্দর থেকে আদানি গোষ্ঠী হাত তুলে নিয়েছে বলে জল্পনা ছড়ায়। এর পরেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি।

    বিজেপির দাবি

    পদ্মশিবিরের দাবি, তাজপুরে বন্দর গড়ার প্রস্তাব আগেই নাকচ করে দিয়েছে আদানিরা। আদানি গোষ্ঠীর প্রধান গৌতম আদানির নজর রয়েছে মন্দারমণিতে। সেখানে স্থলবন্দর গড়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছে আদানিরা। সেই কাজও বেশ খানিকটা এগিয়েছে। বিজেপির প্রশ্ন, তাজপুরের বন্দর তৈরির কথা নতুন করে ঘোষণা করে মন্দারমণির প্রকল্পকে কি আড়াল করতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? রাজ্য সরকারের জমি অধিগ্রহণ নীতি নিয়েও প্রশ্ন তোলে গেরুয়া শিবির।

    ‘মন্দারমণিতে জমি চিহ্নিত হয়েছে’

    বিজেপির (BGBS 2023) সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “মন্দারমণিতে আদানিদের বন্দর গড়ার বিষয়ে আলোচনা বেশ খানিকটা এগিয়েছে। জুন-জুলাই মাসের দিকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন, আদানি গোষ্ঠী ও রাজ্য সরকারের তরফে জমি পরিদর্শনও করে আসা হয়েছে। অধিগ্রহণের জন্য জমি চিহ্নিতও করেছে সরকার। মন্দারমণির বন্দর প্রকল্প নিয়ে রাজ্য সরকারের তরফে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় জাহাজ মন্ত্রকে চিঠিও পাঠানো হয়েছে।” এ সংক্রান্ত নথিও এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে তুলে ধরেন জগন্নাথ। স্থলবন্দর গড়তে মন্দারমণিতে বিপুল পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করতে হবে রাজ্য সরকারকে। তবে এ ব্যাপারে এখনও রাজ্য সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি। জগন্নাথের প্রশ্ন, “তবে কি সরকার এবার জমি অধিগ্রহণ নীতি বদলে ফেলেছে? আদানিদের সঙ্গে মন্দারমণি প্রকল্প নিয়ে এত রাখঢাক কেন?”

    আরও পড়ুুন: “ডিপফেকের বিপদ সম্পর্কে আমাদের সচেতন হতে হবে”, জি২০-র বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বলেন, “তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর লাভজনক হবে না বলে আদানিদের উপদেষ্টা সংস্থা ডিএইচআই আগেই জানিয়েছে। আদানিরাও তা রাজ্য সরকারকে জানিওয়েছে। জগন্নাথের প্রশ্ন, এসব জানা সত্ত্বেও কেন মমতা বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের মঞ্চে তাজপুরের কথা ঘোষণা করলেন? মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণাকে অসত্য বলেও দাবি করেন বিজেপির সাধারণ সম্পাদক। বিজেপির দাবি, মুখে না বললেও, আদানিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে রাজ্য সরকার। গোপনে চলছে জমি অধিগ্রহণের চেষ্টা (BGBS 2023)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share