Tag: congress

congress

  • Distorted Kashmir Map: বেলগাভির কংগ্রেস বৈঠকে ভারত-ভূখণ্ডের বিকৃত মানচিত্র, তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির 

    Distorted Kashmir Map: বেলগাভির কংগ্রেস বৈঠকে ভারত-ভূখণ্ডের বিকৃত মানচিত্র, তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী কংগ্রেসের সর্বভারতীয় অধিবেশনে চোখে পড়ল ভারতের বিকৃত মানচিত্র (Distorted Kashmir Map)। বৃহস্পতিবার কর্নাটকের বেলগাভিতে কংগ্রেসের বর্ধিত ওয়ার্কিং কমিটির দু’দিনের বৈঠক শুরুর ঠিক আগে এমনই অভিযোগ উঠেছে। বিজেপির দাবি, কংগ্রেসের অধিবেশন উপলক্ষে কর্নাটকের বেলগাভিতে ভারতের মানচিত্র আঁকা যে ব্যানার ঝোলানো হয়েছে, তাতে ‘পাক অধিকৃত কাশ্মীর’ এবং ‘আকসাই চিন’ অনুপস্থিত।

    কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    কর্নাটক বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে, ‘‘কাশ্মীরকে ‘পাকিস্তানের অংশ’ এবং আকসাই চিনকে ‘চিনের অংশ’ দেখিয়ে কংগ্রেস ভারতের সার্বভৌমত্বের প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করেছে।’’ বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদীর দাবি, বিশেষ জনগোষ্ঠীর ভোটব্যাঙ্ককে তুষ্ট করতেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে ‘পাকিস্তানের অংশ’ দেখিয়েছে কংগ্রেস। প্রসঙ্গত, ১০০ বছর আগে, ১৯২৪ সালের ডিসেম্বরে মহাত্মা গান্ধীর সভাপতিত্বে বেলগাভিতে কংগ্রেসের অধিবেশন বসেছিল। সেটিই ছিল গান্ধীর সভাপতিত্বে কংগ্রেসের একমাত্র অধিবেশন। লোকসভা ভোটে হার এবং তার পরে মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানার বিধানসভা ভোটে বিপর্যয়ের পর ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজতে কংগ্রেস শাসিত কর্নাটকের বেলগাভিকে বেছে নিয়েছেন মল্লিকার্জুন খড়্গে, রাহুল গান্ধীরা। আর সেখানেই এমন বিতর্ক।

    বিজেপি এই ঘটনাকে “লজ্জাজনক” আখ্যা দিয়েছে। তাদের দাবি, কংগ্রেস মার্কিন বিনিয়োগকারী জর্জ সোরোসের সঙ্গে আঁতাত করে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চায়। বিজেপি নেতারা এও বলেন যে, কংগ্রেসের এমন কাজ দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দেয় এবং এটি দেশের গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্বের প্রতি গভীর অসন্মান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • INDI: ইন্ডি জোটে বড়সড় ফাটল! কংগ্রেসকে ছেঁটে ফেলতে চায় আম আদমি পার্টি

    INDI: ইন্ডি জোটে বড়সড় ফাটল! কংগ্রেসকে ছেঁটে ফেলতে চায় আম আদমি পার্টি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডি জোটে (INDI) বড়সড় ফাটল! প্রশ্নের মুখে কংগ্রেসের নেতৃত্ব। আম আদমি পার্টি (AAP) কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে ইন্ডি জোট থেকে বাদ দেওয়ার দাবি জানাল। এই ঘটনা বিরোধী জোটের অনৈক্যকে ফের একবার সামনে আনল বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সামনেই রয়েছে দিল্লির নির্বাচন, সেই আবহে এমন অনৈক্য বিজেপিকে মাইলেজ দেবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। জানা গিয়েছে, এই ইস্যুতে আম আদমি পার্টির সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল ইতিমধ্যেই যোগাযোগ করেছেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব এবং তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে।

    আম আদমি পার্টিকে তোপ কংগ্রেসের  (INDI)

    জানা যাচ্ছে, ইন্ডি জোটের (INDI) সবচেয়ে বড় শরিক কংগ্রেসকে ছেঁটে ফেলতে চায় দিল্লির শাসকদল আম আদমি পার্টি। এ নিয়ে জোটের অন্যান্য আঞ্চলিক শরিক, যেমন সমাজবাদী পার্টি, তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছে আপ, এমনটাই দাবি একাধিক সংবাদমাধ্যমের। প্রসঙ্গত, একদিন আগেই দিল্লির কংগ্রেস নেতা অজয় মাকেন অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে কড়া ভাষায় নিশানা করেছেন। তাঁর দাবি, কেজরিওয়ালকে যতবার ‘মউকা’ দেওয়া হয়েছে, ততবারই তিনি ‘ধোঁকা’ দিয়েছেন। সংবাদমাধ্যমের কাছে মাকেন দাবি করেন, ‘‘২০১৩ সালে কেজরিওয়ালকে সমর্থন করা কংগ্রেসের সবচেয়ে বড় ভুল ছিল। সেটাই দিল্লিতে কংগ্রেসের পতনের সবচেয়ে বড় কারণ।’’ শুধু তাই নয়, কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে খোদ শীলা দীক্ষিতের ছেলে সন্দীপ দীক্ষিতকে প্রার্থী করা হয়েছে।

    ইন্ডি জোটে  (INDI) কংগ্রেসের চাপ বাড়ল

    এভাবে ইন্ডি জোটের বড় শরিক কংগ্রেস সরাসরি কেজরিওয়ালকে আক্রমণ করছে, সেটা মেনে নিতে নারাজ আপ। জানা গিয়েছে, ক্ষুব্ধ আপ এবার ইন্ডি জোট থেকে পুরোপুরি কংগ্রেসকে বাদ দিয়ে আঞ্চলিক দলগুলিকে নিয়ে একটি জোট গঠন করতে উদ্যোগী হয়েছে। যা নিয়ে অন্য দলগুলির সঙ্গে আলোচনা চায় তারা। পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসও ইন্ডিয়া জোটে কংগ্রেসের নেতৃত্ব মানতে অস্বীকার করেছে। অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশে উপনির্বাচন ঘিরে সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের দূরত্ব বেড়েছে। মহারাষ্ট্রেও একই অবস্থা। মহাবিকাশ আগাড়ির মধ্যে সুসম্পর্ক আগের মতো নেই। আম আদমি পার্টির বিদ্রোহে ইন্ডি জোটে কংগ্রেসের চাপ আরও খানিকটা বাড়ল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NDA Leaders Meet: কংগ্রেসের মিথ্যা প্রচার ঠেকাতে নাড্ডার বাড়িতে বৈঠক এনডিএ’র

    NDA Leaders Meet: কংগ্রেসের মিথ্যা প্রচার ঠেকাতে নাড্ডার বাড়িতে বৈঠক এনডিএ’র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনে, বুধবার বিজেপি সভাপতি ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডার (NDA Leaders Meet) বাড়িতে বিশেষ বৈঠকে বসে এনডিএ’র শীর্ষ নেতৃত্ব। ছিলেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব ও জোটের মুখ্যমন্ত্রীরা। বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) বাসভবনে প্রায় এক ঘণ্টার বৈঠকে (NDA meeting) উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জেপি নাড্ডা, তেলেগু দেশম পার্টির প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু, আপনা দল নেত্রী অনুপ্রিয়া প্যাটেল, জেডিএস নেতা এইচডি কুমারস্বামী, টিডিপি নেতা রামমোহন নাইডু এবং জেডিইউর রাজীবরঞ্জ সিং। এনডিএর এই বৈঠক কংগ্রেসকে আম্বেদকর ইস্যুতে চাপে ফেলতে একটি সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কৌশল

    সূত্রের খবর, বৈঠকে (NDA Leaders Meet) আম্বেদকর ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়। অমিত শাহ অভিযোগ করেন যে তাঁর বক্তব্যের একটি অংশ কংগ্রেসের তরফে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আউট অফ কনটেক্সট তুলে ধরা হয়েছে এবং তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে এনডিএ শরিকদের কংগ্রেসের ভূমিকা তুলে ধরতে বলা হয়েছে। অমিত শাহ শরিকদের অনুরোধ করেন, সংবিধান রচনায় কংগ্রেসের অবদান এবং আম্বেদকরের ইস্যুতে তাদের দাবির যথার্থতা নিয়ে সরব হতে। এছাড়া, শরিকদেরকে এই বিষয়ে জনসংযোগ বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বৈঠক প্রসঙ্গে  চন্দ্রবাবু নাইডু বলেন, “আম্বেদকর ইস্যুতে এনডিএর অবস্থান স্পষ্ট। শরিকদের সঙ্গে এই বিষয়ে কৌশল নির্ধারণ করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: জাল পরিচয় পত্র তৈরির সঙ্গে যুক্ত পাঁচ বাংলাদেশি নাগরিক সহ ১১ জন গ্রেফতার

    শরিকদের মধ্যে সমন্বয়

    বৈঠকে (NDA Leaders Meet) সিদ্ধান্ত হয়, শরিকদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এক্ষেত্রে, একজন পূর্ণমন্ত্রী এবং একজন রাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়মিতভাবে শরিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন। এনডিএর পক্ষ থেকে প্রতিটি ইস্যুতে শরিকদের জানানো হবে এবং তাদের মতামত গ্রহণ করা হবে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে শরিকদের মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। দিল্লি এবং বিহারের আসন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গও বৈঠকে উত্থাপিত হয়। নির্বাচনে এনডিএ শরিকদের কৌশল কী হবে এবং কীভাবে ভোটারদের আকৃষ্ট করা যাবে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠক নিয়ে অনুপ্রিয়া প্যাটেল বলেন, “আমাদের মধ্যে সমন্বয় আরও জোরদার করতে মন্ত্রীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে। আমরা সব সময় এনডিএর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ।” এইচডি কুমারস্বামীর কথায় , “আসন্ন নির্বাচনের আগে এমন বৈঠক খুবই প্রয়োজন ছিল। আমরা সবাই মিলে এনডিএর অবস্থান আরও মজবুত করতে কাজ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: মোদি নন, তাঁর ‘প্রতিপক্ষ’ ইন্ডি-নেতারাই! অস্তিত্বের সঙ্কট থেকেই কি আগ্রাসী রাহুল?

    Rahul Gandhi: মোদি নন, তাঁর ‘প্রতিপক্ষ’ ইন্ডি-নেতারাই! অস্তিত্বের সঙ্কট থেকেই কি আগ্রাসী রাহুল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অম্বেডকর ইস্যুতে উত্তাল লোকসভা। হইচই যিনি বাঁধাচ্ছেন, তিনি কংগ্রেসের (Congress) প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সম্প্রতি সংসদে মারামারিকাণ্ডে নাম জড়িয়েছে তাঁর। তাঁরই আঘাতে বিজেপির দুই সাংসদ জখম হয়েছেন বলে অভিযোগ। সংসদে আগ্রাসী ভূমিকায় দেখা গিয়েছে তাঁকে। আপাতত দেশের কোনও অঙ্গরাজ্যে নির্বাচন নেই। লোকসভার নির্বাচন তো হয়েছে এই বছরেই।

    আগ্রাসী আচরণের কারণ (Rahul Gandhi)

    তাই রাহুলের এহেন আগ্রাসী আচরণের কারণ কী? তাঁর লক্ষ্য কী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিকল্প হয়ে ওঠা? সে গুড়ে বালি! কারণ সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই ধরা পড়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কথা। তাঁর স্লোগান, তাঁরা বাগ্মীতা, তাঁর বাচনভঙ্গী সব মিলিয়ে মোদি একজন আদর্শ মানুষ। ধারে এবং ভারে কোনওভাবেই রাহুল তাঁর তুল্য নন! তাহলে কী কারণে হঠাৎই এত আগ্রাসী হয়ে উঠলেন রাহুল? সদ্য সমাপ্ত মহারাষ্ট্র এবং হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনেও জয় পায়নি কংগ্রেস কিংবা ইন্ডি জোট। জয় বলতে ওয়েনাড় লোকসভা কেন্দ্রে বোন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার জয়। কিন্তু তাতে তো লাফালাফি করার জন্য যে বাড়তি অক্সিজেনের প্রয়োজন, তা মেলে না! তাহলে হঠাৎই কেন এত আগ্রাসী হয়ে উঠলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি?

    ‘ইন্ডি’ জোটের অন্দরে

    রাজনীতির কারবারিদের মতে, এর উত্তর লুকিয়ে রয়েছে বিরোধী জোটের অন্দরেই। বিজেপিকে রুখতে লোকসভা নির্বাচনের আগে জোট বাঁধে বিজেপি বিরোধী ২৮টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয়েছিল ইন্ডি। মোদি ম্যাজিকে সেই জোট বিশেষ ট্যাঁ-ফোঁ করতে পারেনি লোকসভা নির্বাচনে। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির আসন কিছু কমেছে, তবে তার পরেও নিশ্চিন্তে রাজ করছে বিজেপিই এবং নেতৃত্বে সেই মোদিই। ওই নির্বাচনে কংগ্রেস পেয়েছে শ’খানেক আসন। ইন্ডি জোটের অন্য দলগুলি পেয়েছে এর চেয়েও কম আসন। তার মানে এই নয় যে, কংগ্রেসের নেতৃত্ব মানতে হবে। বরং রাহুল ভোট ক্যাচার না হওয়ায় ইন্ডি জোটের অন্দরেই মাথা তুলেছেন একাধিক নেতা। তাঁদের কেউ প্রকাশ্যে, কেউ বা আবডালে প্রশ্ন তুলছেন রাহুলের নেতৃত্ব নিয়েই। সহজ কথায়, বর্তমানে ইন্ডি জোটের মধ্যেই রাহুলের একাধিক ‘প্রতিপক্ষ’ তৈরি। 

    আরও পড়ুন: ‘মোদি ম্যাজিকে ভর করেই মহারাষ্ট্র-হরিয়ানায় বাজিমাত বিজেপির’, বলছে সমীক্ষা

    মমতা-অখিলেশ

    লোকসভা নির্বাচনের আগেই তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুগামীরা চেয়েছিলেন মমতাকে প্রধানমন্ত্রী মুখ করে নির্বাচনে লড়ুক ইন্ডি জোট (Rahul Gandhi)। নিতান্তই একটি আঞ্চলিক দলের নেত্রী হওয়ায় পানি পায়নি মমতা দলের নেতানেত্রীদের সেই দাবি। যার জেরে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরুর আগে আগে যে দুটো বৈঠক ডেকেছিল ইন্ডি জোট, তাতে উপস্থিত ছিলেন না তৃণমূলের কোনও প্রতিনিধি। কেবল মমতাই নন, সমাজবাদী পার্টির অখিলেশই বা কীসে কম যান?  তিনি এক সময় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। রাজ্য চালানোর অভিজ্ঞতা তাঁর রয়েছে (রাহুলের সেটাও নেই)। কংগ্রেসের (Congress) সভাপতি পদে বসেও, তিনি কিস্যু করতে পারেননি। বাধ্য হয়ে ব্যর্থতার কলঙ্ক মুছতে সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল।

    লড়াইয়ের ময়দানে কেজরি-পাওয়ারও

    ইন্ডি জোটে রয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টিও। কেজরিওয়ালের শিক্ষাগত যোগ্যতা কিংবা রাজনীতির অভিজ্ঞতা, কোনও দিক থেকেই আপ সুপ্রিমোর সঙ্গে এঁটে উঠতে পারবেন না রাহুল (Rahul Gandhi)। অর্থাৎ, ইন্ডি জোটে প্রধানমন্ত্রী পদের দাবিদার তিনিও। কেজরিওয়ালের দল ক্ষমতায় রয়েছে দেশের দুটি অঙ্গরাজ্যে – দিল্লি এবং পঞ্জাবে। সেখানে তৃণমূল রয়েছে কেবল পশ্চিমঙ্গে। সেদিক থেকে দেখলে প্রধানমন্ত্রী পদের দাবিদার হিসেবে মমতার চেয়েও এগিয়ে কেজরিওয়াল। অবশ্য একটা সূক্ষ্ম পার্থক্য আছে। সেটা হল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুরোদস্তুর রাজনীতির লোক। আর কেজরিওয়াল ছিলেন শিক্ষাবিদদের সারিতে, পরে এসেছেন রাজনীতিতে। তবে রাজনীতিতে তাঁর অভিজ্ঞতাও খুব কম নয়। যে কারণে কেজরিওয়ালও বিশেষ পাত্তা দেন না রাহুলকে, বলা ভালো ইন্ডি জোটকে। ইন্ডি জোটে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দাবি রাখেন এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ারও। দীর্ঘদিনের পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ। প্রবীণ। লোকসভা নির্বাচনের আগে তাঁর সমর্থকরাও ধুয়ো তুলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী মুখ করা হোক তাঁকে। তবে তাঁর দাবিও বিশেষ পাত্তা পায়নি ইন্ডি জোটে। 

    মাথা তোলাটা তাঁর দায়!

    রাজনৈতিক মহলের (Congress) মতে, এই প্রধানমন্ত্রীর দাবিদারের ভিড়ে যে কোনও সময়ই হারিয়ে যেতে পারেন রাহুল (Rahul Gandhi)। তিনি ভালো মতোই টের পাচ্ছেন যে, ইন্ডি জোটে তাঁর আধিপত্য শেষ হচ্ছে। পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে। এখন, অস্তিত্বের জানান দিতে তাই মাথা তোলাটা তাঁর দায়। তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যতের সিংহভাগই নির্ভর করছে ইন্ডি জোটের বাকি মাথাদের ছাপিয়ে উঠতে তিনি পারেন কিনা, তার ওপর! সেই কারণেই ইদানিং আগ্রাসী হয়ে উঠছেন রাহুল। এত মরিয়া হয়ে উঠেছেন তিনি। তাঁর লক্ষ্য, মোদি নন, তাঁর প্রধান লক্ষ্য ইন্ডি জোটের বাকিদের ছাপিয়ে নেতা হওয়া। সেই কারণেই লোকসভায় আগ্রাসী হয়েছেন তিনি। সেই কারণেই মারপিট করে ‘হিরো’ হওয়ার চেষ্টা করছেন রাহুল। তিনি কী পারবেন ‘আসলি হিরো’ হতে? কোটি টাকার এই প্রশ্নের (Congress) উত্তর দেবে সময় (Rahul Gandhi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।          

  • Rahul Gandhi: সংসদে হাতাহাতিকাণ্ডে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে এফআইআর বিজেপির, কোন কোন ধারায়?

    Rahul Gandhi: সংসদে হাতাহাতিকাণ্ডে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে এফআইআর বিজেপির, কোন কোন ধারায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে হাতাহাতির জেরে জখম হয়েছেন বিজেপির দুই সাংসদ। কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ধাক্কায়ই আহত হয়েছেন তাঁরা। এই অভিযোগে রাহুলের বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করল পদ্ম-পার্টি। এদিকে, আহত সাংসদদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। খোঁজ নিয়েছেন তাঁদের শারীরিক অবস্থার।

    ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারায় মামলা দায়ের

    কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতির (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন অনুরাগ ঠাকুর-সহ গেরুয়া শিবিরের তিন সাংসদ। বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১১১ (স্বেচ্ছায় গুরুতর আঘাত করা), ১১৫ (আঘাত করা), ১২৫ (এমন আচরণ যা একাধিক ব্যক্তির জন্য সুরক্ষা বিঘ্নিত হয়েছে) ১৩১ (অপরাধের উদ্দশে শক্তি প্রয়োগ), ৩৫১ (অপরাধমূলক উদ্দেশ্যে বাধাদান) এবং ৩(৫) (অপরাধের অভিন্ন উদ্দেশ্য) ইত্যাদি ধারায় পার্লামেন্ট স্ট্রিট থানায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।

    সংসদ চত্বরে মারামারি (Rahul Gandhi)

    বৃহস্পতিবার সকালে সংসদ চত্বরে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন কংগ্রেস ও বিজেপি সাংসদরা। মারের চোটে মাথা ফেটেছে ওড়িশার বালাসোরের সাংসদ প্রতাপ সারঙ্গির। মাথা ফেটে যায় তাঁর। গুরুতর জখম হয়েছেন উত্তরপ্রদেশের ফারুখাবাদের সাংসদ মুকেশ রাজপুতও। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, তাদের দুই সাংসদই জখম হয়েছেন রাহুল গান্ধীর ধাক্কায়। সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন, “রাহুল গান্ধীর ধাক্কায় গুরুতর জখম হয়েছেন দুই বিজেপি সাংসদ। কোনও সাংসদ কীভাবে সংসদ চত্বরে বল প্রয়োগ করতে পারেন? কোন আইন এটার অনুমতি দিচ্ছে। আপনি কি কুংফু-ক্যারাটে শিখেছেন অন্য সাংসদদের মারধর করতে?’’

    কী বললেন জখম সাংসদ

    প্রতাপ বলেন, “রাহুল গান্ধী একজন সাংসদকে ধাক্কা মারেন। তিনি আমার ওপর পড়ে যান। আমি নীচে পড়ে যাই।” অভিযোগ অস্বীকার করেছেন রাহুল (Rahul Gandhi)। বিজেপি নেতা হেমাঙ্গ জোশি বলেন, “সকাল প্রায় ১০টা নাগাদ আমি মুকেশ রাজপুতজি, প্রতাপ রাও সারঙ্গিজি এবং ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সের অন্যান্য সংসদ সদস্যদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করছিলাম। সকাল প্রায় ১০টা ৪০ নাগাদ রাহুল গান্ধী সেখানে এসে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের দিকে জোরপূর্বক এগিয়ে যান। তিনি (রাহুল) সাংসদদের নিরাপত্তা বিপন্ন করেছেন।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য ছিল আরএসএস নেতারা, এক বাংলাদেশি সমেত কেরলে গ্রেফতার ৮ সন্ত্রাসী

    মকরদ্বারে নিষিদ্ধ বিক্ষোভ

    এদিকে, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা সংসদের গেটের সামনে প্রতিবাদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। লোকসভার সচিবালয় বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করেছে সংসদের মকর দ্বারে কোনও বিক্ষোভ সমাবেশ করা যাবে না। বৃহস্পতিবারের ঘটনার জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, এদিনই রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের কাছে রাহুলের (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে অশালীন আচরণের অভিযোগ করেছেন বিজেপির তফশিলি উপজাতি মহিলা সাংসদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Dr Ambedkar: কংগ্রেসকে ধুয়ে দিয়েছিলেন অম্বেডকর স্বয়ং, কী লিখেছিলেন পদত্যাগপত্রে?

    Dr Ambedkar: কংগ্রেসকে ধুয়ে দিয়েছিলেন অম্বেডকর স্বয়ং, কী লিখেছিলেন পদত্যাগপত্রে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুসলমান তোষণের রাজনীতি করে দীর্ঘদিন কেন্দ্রের গদি আঁকড়ে পড়েছিল কংগ্রেস। তাতে দেশের কী উপকার হয়েছে, তা বলবে উন্নয়নের হাল। তবে তোষণের রাজনীতি করে যে কংগ্রেস এবং সেই দলের একটি বিশেষ পরিবার আখের গুছিয়েছে, তা বলাই বাহুল্য। কংগ্রেসের এই তুষ্টিকরণের রাজনীতি আজকের নয়, চলে আসছে সেই নেহরুর (Jawaharlal Nehru) আমল থেকে। আজ যে অম্বেডকরকে (Dr Ambedkar) নিয়ে এত হইচই করছে কংগ্রেস, সেই অম্বেডকরও স্বয়ং দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর তুষ্টিকরণের রাজনীতির বিরুদ্ধে উগরে দিয়েছিলেন এক রাশ ক্ষোভ। যার প্রমাণ অম্বেডকরের পদত্যাগ পত্র। সেই পত্রেই স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রীকে বস্তুত তুলোধনা করে দিয়েছিলেন দেশের প্রথম আইনমন্ত্রী।

    নেহরু সরকারের উদাসীনতা (Dr Ambedkar)

    স্বাধীন ভারতের প্রথম মন্ত্রিসভায় আইনমন্ত্রী ছিলেন অম্বেডকর। ১৯৫০ সালের ১০ অক্টোবর আইনমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন অম্বেডকর। সেই পত্রেই গভীর হতাশা প্রকাশ করেছিলেন তৎকালীন আইনমন্ত্রী। তাঁর হতাশার কারণ তফশিলি জাতির প্রতি নেহরু সরকারের উদাসীনতা। অম্বেডকরের এই বিবৃতিটি অমর হয়ে রয়ে গিয়েছে ‘ডঃ বাবাসাহেব অম্বেডকর: রাইটিংস অ্যান্ড স্পিচেস’, বইতে। বইটি প্রকাশিত হয় ১৯৭৯ সালের ১৪ এপ্রিল, অম্বেডকরের জন্মদিনে। বইটি প্রকাশ করে মহারাষ্ট্র সরকার। বইয়ের ১৪ তম খণ্ডের দ্বিতীয় অংশ থেকে প্রাপ্ত দেশের প্রথম আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের নির্যাস, “আমি ভাবছি, ভারতের তফশিলি জাতির অবস্থার সঙ্গে বিশ্বের অন্য কোনও কিছুর সমান্তরাল উদাহরণ আছে কিনা। আমি এমন কিছু খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু তবুও, তফশিলি জাতির জন্য কেন কোনও স্বস্তি দেওয়া হয় না?”  নেহরু (Jawaharlal Nehru) সরকারের মুসলিমদের প্রতি মনোভাব এবং তফশিলি জাতির প্রতি আচরণের তুলনা টেনে তিনি বলেছিলেন, ‘‘সরকার মুসলিমদের সুরক্ষার বিষয়ে যে উদ্বেগ প্রকাশ করে, তা তুলনা করুন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর পুরো সময় এবং মনোযোগ মুসলিমদের সুরক্ষায় নিবেদিত করেছেন।’’

    প্রধানমন্ত্রীর কাছেও মাথা নত করি না

    সংখ্যালঘুদের অধিকারের সুরক্ষার প্রতি সমর্থন প্রকাশ করতে গিয়ে অম্বেডকর দৃঢ়ভাবে বলেছিলেন, “আমি কারও কাছে, এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কাছেও মাথা নত করি না ভারতীয় মুসলমানদের সর্বোচ্চ সুরক্ষা দেওয়ার আকাঙ্ক্ষায়, যখন এবং যেখানে তাদের প্রয়োজন হয়।” এর পরেই তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলেন। বলেছিলেন, “কিন্তু আমি জানতে চাই, মুসলমানরাই কি একমাত্র গোষ্ঠী যাদের সুরক্ষার প্রয়োজন? তফশিলি জাতি, তফশিলি জনজাতি এবং ভারতীয় খ্রিস্টানদের কি সুরক্ষার প্রয়োজন নেই? এদের জন্য তিনি কী চিন্তা করেছেন? যতদূর আমি জানি, কিছুই নয়। অথচ এই গোষ্ঠীগুলিরই মুসলমানদের তুলনায় অনেক বেশি যত্ন এবং মনোযোগের প্রয়োজন।” কংগ্রেস ও নেহরুর বিরুদ্ধে তাঁর তোপ, “নেহরু তাঁর পুরো সময় এবং মনোযোগ মুসলমানদের সুরক্ষায় নিবেদিত করেছেন।”

    তফশিলি জাতির মানুষদের উদ্বেগে জোর

    অম্বেডকর প্রাক স্বাধীনতা পর্বে এবং সংবিধান প্রণয়নের সময় তফশিলি জাতির মানুষদের সম্মুখীন হওয়া উদ্বেগের ওপর জোর দিয়েছিলেন। তিনি (Dr Ambedkar) বলেছিলেন, “ব্রিটিশরা তফশিলি জাতিগুলোর জন্য সংবিধানিক সুরক্ষার ব্যাপারে তাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি থেকে পিছিয়ে গিয়েছিল। তফশিলি জাতিগুলির কোনও ধারণা ছিল না যে এই বিষয়ে গণপরিষদ কী করবে।” তিনি জানান, এই সময় তিনি তফশিলি জাতিগুলির অবস্থার ওপর একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন রাষ্ট্রসঙ্ঘে জমা দেওয়ার জন্য। পরে এটি জমা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, এই আশায় যে নবগঠিত সংসদ তাদের দুর্দশা মোকাবিলা করবে। তফশিলি জাতিগুলির সুরক্ষার জন্য সংবিধানিক বিধানগুলির ব্যাপারে তাঁর দ্বিধা থাকা সত্ত্বেও, তিনি সেগুলিকে আন্তরিক বিশ্বাসে গ্রহণ করেছিলেন, এই বিশ্বাসে যে সরকার দৃঢ় সংকল্পের সঙ্গে কাজ করবে।

    আরও পড়ুন: “কংগ্রেস অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী”, সংসদে তোপ শাহের

    অম্বেডকরের আক্ষেপ

    অপরিবর্তিত অবস্থার জন্য আক্ষেপ করেছিলেন অম্বেডকর (Dr Ambedkar)। বলেছিলেন, “আজকের দিনে তফশিলি জাতির অবস্থা কী? যতদূর আমি দেখি, এটি আগের মতোই রয়েছে। সেই একই পুরনো অত্যাচার, একই পুরনো শোষণ, একই পুরনো বৈষম্য, যা আগে ছিল, তা এখনও আছে এবং সম্ভবত আরও খারাপ আকারে।” অসংখ্য উদাহরণের মাধ্যমে তিনি জাতিভিত্তিক নির্যাতনের বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। বিশেষত দিল্লির নিকটবর্তী এলাকাগুলিতে, যেখানে তফশিলি জাতিভুক্ত ব্যক্তিরা তাঁদের বিরুদ্ধে বৈষম্য এবং পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ নিয়ে তাঁর কাছে এসেছেন। তিনি বলেন, “আমি শত শত ঘটনার কথা বলতে পারি যেখানে দিল্লি ও আশপাশের তফসিলি জাতির মানুষরা তাঁদের দুঃখ-দুর্দশার কাহিনি নিয়ে আমার কাছে এসেছেন। এঁরা পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, যাঁরা তাঁদের অভিযোগ নথিভুক্ত করতে অস্বীকার করেছে এবং তাঁদের কোনও সাহায্য করেনি।”

    পক্ষপাতের বিষয়টির খাপ খুলে দিয়েছে

    অম্বেডকরের আবেগপূর্ণ ও ধারালো বিবৃতি তফশিলি জাতির প্রতি চরম অবহেলা ও পদ্ধতিগত পক্ষপাতের বিষয়টির খাপ খুলে দিয়েছে। কংগ্রেসের (Jawaharlal Nehru) অগ্রাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রতি প্রতিশ্রুতি নিয়েও গুরুতর প্রশ্ন তুলেছেন। বিজেপির দাবি, কংগ্রেস পার্টি নিজেকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর রক্ষক হিসেবে উপস্থাপন করে। তারা বিআর অম্বেডকরের প্রতিকৃতি ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে তুলে ধরে। যা আসলে ভণ্ডামির নামান্তর (Dr Ambedkar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: অম্বেডকরকে অশ্রদ্ধা কংগ্রেসের, প্রতিবাদে সাংসদ প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ বিজেপির

    BJP: অম্বেডকরকে অশ্রদ্ধা কংগ্রেসের, প্রতিবাদে সাংসদ প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিআর অম্বেডকরকে নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করে হইচই ফেলে দিয়েছে কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলি। তাঁর পদত্যাগও দাবি করেছ রাহুল গান্ধীর দল। এরই প্রতিবাদে বুধবার সংসদ প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন বিজেপি (BJP) সাংসদরা।

    বিজেপির প্রতিবাদ (BJP)

    তাঁরা আওয়াজ তোলেন, ‘বাবাসাহেব অম্বেডকরজির অপমান সহ্য করা হবে না’। সাংসদদের হাতে যে ব্যানার ছিল, তাতে লেখা, ‘অম্বেডকর আমাদের পথ দেখিয়েছেন, কংগ্রেস বিভ্রান্ত করেছে’। বিজেপির এই প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রী গিরিরাজ সিং। গান্ধী পরিবারকে নিশানা করে তিনি বলেন, “তাঁরা সবাই ভারতরত্ন পেয়েছেন, কিন্তু অম্বেডকরকে দেননি।” গিরিরাজ বলেন, “কংগ্রেস পার্টি বাবাসাহেবকে অসম্মান করার জন্য সবচেয়ে বড় পাপী। পুরো পরিবার ভারতরত্ন নিয়েছে, কিন্তু বাবাসাহেবকে দেয়নি। কংগ্রেস পার্টির উচিত ২৪ ঘণ্টা উপবাস করা এবং তাদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত করার জন্য নীরব থাকার শপথ নেওয়া।”

    আরও পড়ুন: “কংগ্রেস অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী”, সংসদে তোপ শাহের

    রাজীব রঞ্জন সিংয়ের প্রতিক্রিয়া

    জেডিইউ সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব রঞ্জন সিং বলেন, “শুধু (BJP) মল্লিকার্জুন খাড়্গে নন, পুরো কংগ্রেস পার্টি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য বিকৃত করে নেতিবাচক প্রচার করছে।” তিনি বলেন, “অমিত শাহ উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করেছেন কীভাবে কংগ্রেস বাবাসাহেব অম্বেডকরের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করেছে।” তিনি বলেন, “মল্লিকার্জুন খাড়্গে শুধু একটা অংশ। পুরো কংগ্রেস পার্টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তৃতা বিকৃত করছে নেতিবাচক প্রচার করতে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লোকসভায় উদাহরণের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেছেন কীভাবে কংগ্রেস ভীমরাও অম্বেডকরকে অসম্মান করেছে। পন্ডিত নেহরু সংরক্ষণ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ছিলেন। ভীমরাও অম্বেডকর ভারতরত্ন পেয়েছিলেন বিজেপির শাসনে।”  

    কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের তাঁর পদত্যাগের দাবির প্রতিক্রিয়ায় শাহ বলেন, “এটা কংগ্রেস পার্টির ভবিষ্যতের ওপর কোনও প্রভাব ফেলবে না। আমার পদত্যাগের পরেও কংগ্রেস পার্টি আগামী ১৫ বছর বিরোধী দলেই থাকবে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “কংগ্রেস অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী”, সংসদে তোপ শাহের

    Amit Shah: “কংগ্রেস অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী”, সংসদে তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস বিআর অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী।” বুধবার ঠিক এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর দাবি, বিরোধী দল রাজ্যসভায় তাঁর বক্তৃতাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করছে।

    কংগ্রেসকে তোপ শাহের (Amit Shah)

    সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শাহ জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গও টানেন। তিনি বলেন, “সংসদে সংবিধানের ১৫০ বছরের আলোচনা প্রমাণ করে কীভাবে কংগ্রেস বাবাসাহেব অম্বেডকরের বিরোধিতা করেছিল।” তিনি বলেন, “গতকাল থেকে কংগ্রেস বিকৃতভাবে তথ্য উপস্থাপন করছে। আমি এর নিন্দা করি।” এর পরেই তিনি বলেন, “কংগ্রেস বিআর অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী এবং সংবিধান-বিরোধী। কংগ্রেস বীর সাভারকরকেও অপমান করেছে। জরুরি অবস্থা জারি করে তারা সমস্ত সংবিধানমূলক মূল্যবোধ লঙ্ঘন করেছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সংবিধান গৃহীত হওয়ার ৭৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে লোকসভা ও রাজ্যসভায় আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই সময়, আমরা গত ৭৫ বছরে দেশের সাফল্য নিয়েও আলোচনা করেছি। এটা স্পষ্ট যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দল ও জনগণের ভিন্ন মতামত থাকবে। কিন্তু আলোচনা সর্বদা তথ্যের ভিত্তিতে হওয়া উচিত।”

    অম্বেডকরকে ভারতরত্ন দেয়নি কংগ্রেস

    শাহ (Amit Shah) বলেন, “কংগ্রেস সরকার অম্বেডকরকে ভারতরত্ন দেয়নি। বিজেপি সরকার তাঁকে মরণোত্তর ভারতরত্ন দিয়েছিল।” তিনি বলেন, “সংসদে যখন এই আলোচনা চলছিল, তখন প্রমাণিত হয়েছিল কীভাবে কংগ্রেস বাবা সাহেব অম্বেডকরের বিরোধিতা করেছিল। কীভাবে কংগ্রেস বাবা সাহেবকে তাঁর মৃত্যুর পরেও উপহাস করার চেষ্টা করেছিল। কংগ্রেসের নেতারা বহুবার নিজেরাই নিজেদের ভারতরত্ন দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “১৯৫৫ সালে নেহরু নিজেকে ভারতরত্ন দিয়েছিলেন। ১৯৭১ সালে ইন্দিরা গান্ধী নিজেকে ভারতরত্ন দিয়েছিলেন। ১৯৯০ সালে বাবা সাহেব ভারতরত্ন পান, তখন কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল না। বিজেপি সমর্থিত সরকার ছিল।”

    আরও পড়ুন: কলকাতা ছেড়ে এবার দিল্লি দখলের দিবাস্বপ্ন! ফাঁকা বুলি বাংলাদেশের মৌলবাদী নেতার

    শাহ বলেন, “নেহরুর অম্বেডকরের প্রতি ঘৃণা সর্বজনবিদিত।” বুধবার কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Narendra Modi)। তিনি বলেছিলেন, “সংসদে অমিত শাহজি (Amit Shah) কংগ্রেসের সেই অন্ধকার ইতিহাস উন্মোচন করেছেন, যেখানে তারা ড. অম্বেডকরকে অপমান করেছে এবং তফসিলি জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়কে উপেক্ষা করেছে। তিনি যে তথ্য উপস্থাপন করেছেন তা দেখে তারা স্পষ্টতই হতবাক এবং স্তম্ভিত। এজন্যই তারা এখন নাটক শুরু করেছে!”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কংগ্রেস অম্বেডকরকে যে অপমান করেছে, তা ভোলার নয়”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রী মোদির

    PM Modi: “কংগ্রেস অম্বেডকরকে যে অপমান করেছে, তা ভোলার নয়”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যদি কংগ্রেস এবং তাদের পচে যাওয়া ব্যবস্থা মনে করে যে অসত্য কথা দিয়ে তাদের দীর্ঘ বছরের অক্ষমতা লুকোবে, তাহলে তারা ভুল করছে। বিশেষত, অম্বেডকরকে তারা যা অপমান করেছে, তা ভোলার নয়।” ঠিক এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে (Congress) নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    কংগ্রেসকে তোপ (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর ভাষায়, “ভারতের মানুষ বার বার দেখেছে যে, কীভাবে একটি পরিবারতান্ত্রিক দল অম্বেডকরের উত্তরাধিকারকে মুছে ফেলার ও তফশিলি জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়কে অপমান করার জন্য সম্ভাব্য সমস্ত নোংরা কৌশলে লিপ্ত হয়েছে। কংগ্রেস এমন একটা দল, যারা অম্বেডকরকে ভারতরত্ন দেয়নি।” কংগ্রেসকে নিশানা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অম্বেডকরকে নির্বাচনে পরাজিত করতে জওহরলাল নেহরু তাঁর বিরুদ্ধে প্ররোচনা করেছিলেন। সংসদে সেন্ট্রাল হলে অম্বেডকরের প্রতিকৃতি বসাতেও বাধা দিয়েছিল কংগ্রেস।”

    ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্পের উল্লেখ

    প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন। তিনি জানান, স্বচ্ছ ভারত মিশন নেওয়া হয়েছে দেশের স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় লাখ লাখ মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে আবাসন সরবরাহ করেছে। জল জীবন মিশনের উল্লেখও করেন প্রধানমন্ত্রী। জানান, এটি প্রতিটি পরিবারের জন্য নিরাপদ পানীয় জল সরবরাহের লক্ষ্যে কাজ করছে। উজ্জ্বলা যোজনায় দরিদ্র পরিবারগুলিকে বিশেষত গ্রামীণ এলাকার মহিলাদের বিনামূল্যে এলপিজি সংযোগ দিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মতে, এই প্রকল্পগুলি প্রান্তিক সম্প্রদায়গুলির জীবনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। পূরণ করেছে অম্বেডকরের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ন্যায়বিচারের স্বপ্ন।

    আরও পড়ুন: মণিপুরে বিদ্রোহীদের ডেরায় মিলল স্টারলিঙ্ক ডিশ-রাউটার! কী বললেন ইলন মাস্ক?

    দলিত ও আদিবাসীদের সুরক্ষার জন্য এসসি-এসটি অত্যাচার প্রতিরোধ আইনের শক্তিশালীকরণে সরকারের উদ্যোগগুলোর কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই আইনের লক্ষ্য হল এসসি এবং এসটি সম্প্রদায়ের মানুষের বিরুদ্ধে বৈষম্য ও সহিংসতা থেকে সুরক্ষা প্রদান করা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই পদক্ষেপগুলো অম্বেডকরের আদর্শের প্রতি সরকারের অঙ্গীকারের প্রমাণ।” অম্বেডকরের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর সংরক্ষণ ও উন্নয়নে সরকারের প্রচেষ্টার কথাও শোনা (Congress) যায় প্রধানমন্ত্রীর মুখে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Omar Abdullah: “হারলেই যত দোষ ইভিএমের!” কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ‘ইন্ডি’ জোটের সঙ্গী ওমর আবদুল্লার

    Omar Abdullah: “হারলেই যত দোষ ইভিএমের!” কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ‘ইন্ডি’ জোটের সঙ্গী ওমর আবদুল্লার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হারলেই যত দোষ ইভিএমের (EVM)! কংগ্রেসের তীব্র সমালোচনা করলেন ইন্ডি জোটের সঙ্গী ওমর আবদুল্লা (Omar Abdullah)। সম্প্রতি মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানা নির্বাচনে বিরাট বিপর্যয়ের শিকার হয়েছে কংগ্রেস। নির্বাচনে পরাজয়ের কারণ স্বরূপ ইভিএম কারচুপির কথা বারবার অভিযোগ আকারে বলা হয়। কংগ্রেসের দাবি, আগের মতো ব্যালট পেপারে ভোট হোক। কংগ্রেস নেতাদের এই দাবিকে অনৈতিক দাবি বলে স্বীকার করেছেন ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা তথা জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা।

    হারলেই যত দোষ ইভিএমের (Omar Abdullah)

    দেশে লাগাতার বিজেপির জয়কে বারবার কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। মানুষের জনসমর্থন নিয়ে একাধিক রাজ্যে সরকার গড়েছে বিজেপি। অন্যদিকে কংগ্রেসে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বকে অস্বীকার করেছে জনতা। মূলত মুসলিম তোষণ এবং ভারতের সুরক্ষানীতি নিয়ে অপপ্রচারের ফলে কংগ্রেসের উপর থেকে মানুষের আস্থা দিন দিন কমতে শুরু করেছে। কংগ্রেসের এই ভোট পরাজয়কে ইভিএম (EVM) কারচুপির অভিযোগ তুলে নিজেদের ব্যার্থতাকে ঢাকার চেষ্টা করেছে। এবার এই দলের জোটসঙ্গী ওমর আবদুল্লা (Omar Abdullah) কংগ্রেসকে আক্রমণ করে বলেন, “নির্বাচনে জিতলে দলের জয়, আর হারলেই যত দোষ ইভিএমের।

    আশানুরূপ ফল না হওয়ায় নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন!

    সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওমর আবদুল্লা (Omar Abdullah) আরও বলেন, “একই ইভিএমে (EVM) যখন আপনি লোকসভা নির্বাচনে একশোর বেশি আসন পান, তখন বলেন এটা দলের জয়। আর কয়েকমাস পর যখন আপনার দল আশানুরূপ ফল করতে পারে না, তখন এটা বলতে পারেন না যে এই ইভিএমে ভোট চাই না। ভোট পদ্ধতিতে আস্থা না থাকলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা উচিত নয় রাজনৈতিক দলগুলির।” তাঁর মন্তব্যকে স্পষ্ট করে আরও বলেন, “আমার এই মন্তব্যের সঙ্গে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই। যা ঠিক তাই বলেছি। আমাদের দেশে নতুন সংসদ ভবনও দরকার ছিল। সেন্ট্রাল ভিস্তার প্রয়োজন একান্ত অপরিহার্য ছিল। সংসদের নতুন ভবন তৈরির সিদ্ধান্ত একান্ত আবশ্যক ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share