Tag: Election Commission

Election Commission

  • Lok Sabha Election 2024: বেড়াতে যাবেন, বিয়ের মরশুম! সামনে নির্বাচন, জানেন কত নগদ রাখতে পারবেন সঙ্গে?

    Lok Sabha Election 2024: বেড়াতে যাবেন, বিয়ের মরশুম! সামনে নির্বাচন, জানেন কত নগদ রাখতে পারবেন সঙ্গে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। আসন্ন নির্বাচনকে স্বচ্ছ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নগদ অর্থ উদ্ধার করছে কমিশন (Election Commission) ও পুলিশ। এতে বিপাকে পড়ছেন পর্যটক থেকে সাধারণ মানুষ। তাই মানুষের স্বার্থে বুধবার বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিল জাতীয় নির্কবাচন মিশন। বৈধ নথি থাকলে পর্যটকদের কাছ থেকে নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করা যাবে না। বুধবার এমন নির্দেশই দিল নির্বাচন কমিশন। একই সঙ্গে কমিশন জানিয়েছে, লোকসভা ভোটের প্রার্থীরা সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা নিজেদের সঙ্গে রাখতে পারবেন। 

    কমিশনের নির্দেশিকা

    ১৬ মার্চ থেকে দেশ জুড়ে কার্যকর হয়েছে আদর্শ আচরণবিধি। নির্বাচনী (Lok Sabha Election 2024) আচরণবিধিতে একাধিক বিষয়ে বিধিনিষেধ রয়েছে। নির্ধারিত সীমার চেয়ে বেশি নগদ আপনার কাছে থাকলে জেলও হতে পারে। নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, আচরণবিধি চলাকালীন যে কোনও ব্যক্তি ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নগদ অর্থ রাখতে পারেন নিজের কাছে। যদি ৫০ হাজার টাকার বেশি নগদ থাকে তাহলে সরকারি দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন। 

    পর্যটকদের অসুবিধা

    নগদ টাকা কাছে রাখায় অনেক সময়ে অসুবিধার মধ্যে পড়তে হচ্ছে পর্যটকদের। ঘোরার জন্য কাছে রাখা টাকাও মাঝেমধ্যেই চেকিংয়ের সময়ে বাজেয়াপ্ত হচ্ছে। পর্যটকদের কাছ থেকে নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করার ক্ষেত্রে কমিশন কিছু নির্দেশিকা জারি করল। কমিশন (Election Commission) জানিয়েছে, পর্যটকদের সুবিধার কথা ভেবে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। নগদ বাজেয়াপ্ত সংক্রান্ত বিষয়ে কোনও পর্যটক অসুবিধায় পড়লে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জেলা মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুন: সশরীরে হাজিরার হুমকি, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় রাজ্যের মুখ্যসচিবকে ডেডলাইন

    কমিশনের নয়া নিয়ম

    যদি নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) সময় বিয়ের মরশুম চলে ও কোনও ব্যক্তির কাছে নগদ ৫০ হাজার টাকার বেশি অর্থ থাকে, তবে তাঁর সঙ্গে কিছু প্রয়োজনীয় নথি আবশ্যিক। এর জন্য কিছু প্রয়োজনীয় শর্ত রয়েছে। কমপক্ষে তিনটি নথি থাকতে হবে। এর মধ্যে একটি হল অবশ্যই পরিচয়পত্র থাকতে হবে। একই সঙ্গে অর্থের লেনদেন সংক্রান্ত সার্টিফিকেট থাকাও আবশ্যক। ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তোলার স্লিপ বা মেসেজের মতো টাকা তোলার প্রমাণ থাকতে হবে, যাতে সরকারি দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরা তল্লাশির সময় জানতে পারেন নগদের উৎস কী। এই টাকা কোথায় ব্যবহার করা হবে তার প্রমাণও থাকতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lovely Maitra: তৃণমূল বিধায়িকার পুলিশ স্বামীকে সরিয়েছে কমিশন, ‘সঠিক সিদ্ধান্ত’, বলল বিজেপি

    Lovely Maitra: তৃণমূল বিধায়িকার পুলিশ স্বামীকে সরিয়েছে কমিশন, ‘সঠিক সিদ্ধান্ত’, বলল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্ত্রী তৃণমূলের বিধায়ক। স্বামী কলকাতা পুলিশের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার। স্বাভাবিক ভাবেই তার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ছিল। তাই সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়ক অরুন্ধতি মৈত্র সিনেমা জগতে যার নাম লাভলী মৈত্র তার স্বামী ডিসিপি সাউথ ওয়েস্ট সৌম্য রায়কে(DCP Soumya Roy) ভোটের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে কমিশন। ভোটের কোনও কাজে থাকতে পারবেন না সৌম্য রায়, এমনটাই জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন(election commission), সৌম্যকে অ-নির্বাচনী কোনও পদে বদলি করতে হবে।

     কমিশনের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে কী বললেন বিধায়ক লাভলী মৈত্র? (Lovely maitra)

    কমিশনের এই সিদ্ধান্তের পরেই মেজাজ হারিয়ে মুখ খুললেন তৃণমূলের তারকা বিধায়ক লাভলী মৈত্র (Lovely maitra) ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি নেতাদের মতে ঢিলটা যে ঠিক জায়গায় লেগেছে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। স্বামীর অপসারণে গোঁসা হয়েছে লাভলীর। তাঁর স্বামীকে এভাবে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার ঘটনাকে পূর্ব পরিকল্পিত বলেই ব্যাখ্যা করছেন তিনি। কিন্তু সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে মুখের যা ভঙ্গি ছিল অভিনেত্রী বিধায়কের তাতে তার আচরণ স্পষ্ট ধরা পড়ে যায়। লাভলী বলেন ” নির্বাচন কমিশন, ইডি, সিবিআই সবটাই বিজেপির অঙ্গুলিহেলনে চলে। আগে বিধানসভা নির্বাচনের সময়েও সরিয়েছে।”প্রশ্ন উঠছে কোন বাড়তি সুবিধায় খামতি হয়ে যাবে সৌম্যর অপসারণে। তবে এটাই প্রথম নয় ২০২১-এর বিধানসভা ভোটের আগেও সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল সৌম্য রায়কে। বিধানসভা ভোটের পর লোকসভা ভোটেও ফের সৌম্য রায়ের অপসারণ। স্ত্রী স্বামীর অপসারণে ক্ষুব্ধ হয়েছে তা মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও তার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এক ডিসিপির অপসারণে মুখ্যমন্ত্রীর কেন বিচলিত তা অবাক করেছে অনেককে। মমতা বলেন, “কেউ বিধায়ক হলে তাঁর স্বামীকে সরে যেতে হবে?’

    নির্বাচন কমিশন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বলছে বিজেপি

    তবে শুধুমাত্র সৌম্য রায় অপসারিত হয়েছেন এমন নয়। পূর্ব মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামের জেলাশাসককেও অপসারিত করা হয়েছে। এর আগে ডিজিপি রাজীব কুমারকে অপসারিত করা হয়েছিল। এবিষয়ে রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “ প্রত্যেকের উপর নির্বাচন কমিশনের নজর রয়েছে। যেখানে পক্ষপাত পাওয়া যাবে সেখানে ব্যবস্থা নেবে কমিশন। যে অফিসারদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাদের পক্ষ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বুঝিয়ে দিচ্ছেন আসলে নির্বাচন কমিশন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে।” প্রসঙ্গত,কলকাতা পুলিশের ডিসি (দক্ষিণ-পশ্চিম) পদে সৌম্য রায়ের বদলি কে হবেন তা জানিয়ে রাজ্য সরকারকে কমিশনে তিন জন যোগ্য পুলিশ আধিকারিকের নাম পাঠাতে হবে। ৩ এপ্রিল রাজ্যের কাছ থেকে ওই তিনটি নাম চেয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (election commission)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোট লুটেরারা হুঁশিয়ার!!! বাংলার সব বুথেই ওয়েব কাস্টিং, এআই প্রযুক্তি

    Lok Sabha Election 2024: ভোট লুটেরারা হুঁশিয়ার!!! বাংলার সব বুথেই ওয়েব কাস্টিং, এআই প্রযুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট লুটেরারা সাবধান! হুঁশিয়ার দুষ্কৃতীরা! বঙ্গে ভোট লুট রুখতে এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে রাজ্যের সব বুথেই ওয়েব কাস্টিংয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মঙ্গলবার নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে এ খবর। কেবল তাই নয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তিও ব্যবহার করা হবে। রাজনীতির কারবারিদের মতে, প্রতিটি নির্বাচনে প্রায় নিয়ম করে বাংলায় যে অশান্তি এবং ভোট লুট হয়, তা রুখতেই এ রাজ্যকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

    ওয়েব কাস্টিংয়ে জোর (Lok Sabha Election 2024)

    লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার সময়ই দেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানিয়েছিলেন, এ বারের ভোটে কোনও ধরনের অশান্তি বরদাস্ত করা হবে না। বেশি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন এবং ওয়েব কাস্টিংয়ের ওপর যে এবার জোর দেওয়া হবে, তারও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৫০.৩১ শতাংশ বুথে ওয়েব (Lok Sabha Election 2024) কাস্টিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এবার সেটাই বাড়িয়ে একশো শতাংশ করা হল। এ রাজ্যে বুথ রয়েছে ৮০ হাজার ৫৩০টি। সবক’টিতেই হবে ওয়েব কাস্টিং। বাংলার পাশাপাশি পাঞ্জাবের সব বুথেও ওয়েব কাস্টিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। যেসব জায়গায় ইন্টারনেটের সমস্যা হবে, সেই সব জায়গায় সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে বলেও খবর কমিশন সূত্রে।

    ওয়েব কাস্টিং কী?

    প্রশ্ন হল, ওয়েব কাস্টিং কী? ওয়েব কাস্টিং বলতে বোঝায় লাইভ স্ট্রিমিং। এর সাহায্যে কোন বুথে কী হচ্ছে, অনলাইনের মাধ্যমে তাতে নজরদারি চালাতে পারে কমিশন। কোনও বুথে অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটলে, কমিশনের অফিসে বসেই তা দেখতে পাবেন আধিকারিকরা। সেই মতো দ্রুত নেওয়া যাবে ব্যবস্থা। ওয়েব কাস্টিং পদ্ধতিতে বিভিন্ন দিক থেকে কোনও একটি বুথের ভোট-ছবি ক্যামেরাবন্দি করা যাবে। সেই সব লাইভ ফিড সংরক্ষণও করা হবে। অল্প আলোয়ও ছবি তোলার ক্ষমতা রয়েছে, ব্যবহার করা হবে এমন ক্যামেরাই।

    আরও পড়ুুন: “নিজেদের আখের গুছোতে ভোটে লড়ছে কংগ্রেস-ইন্ডি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    বুথ জ্যাম, ছাপ্পা ভোট, বোমাবাজি, খুন-জখম পশ্চিমবাংলার প্রায় প্রতিটি নির্বাচনের পরিচিত ছবি। অভিযোগ, বাম জমানায় এই দৃশ্য দেখা গেলেও, ছবিটা একটুও বদলায়নি তৃণমূলের আমলেও। এই ছবিটাই হয়তো এবার বদলাবে ওয়েব কাস্টিং এবং এআই প্রযুক্তির দৌলতে (Lok Sabha Election 2024)।

    অতএব, ‘সাধু’ সাবধান!   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: পক্ষপাতের অভিযোগে রাজ্যের ২ সিনিয়র নির্বাচনী অফিসারকে সরাল কমিশন

    Election Commission: পক্ষপাতের অভিযোগে রাজ্যের ২ সিনিয়র নির্বাচনী অফিসারকে সরাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পক্ষপাতদুষ্ট আচরণের অভিযোগে এ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (CEO) দফতরের দুই অফিসারকে সরিয়ে দিল কমিশন (Election Commission)। যাঁদের সরানো হল তাঁরা হলেন, অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক অমিত রায়চৌধুরী এবং যুগ্ম মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক রাহুল নাথ। প্রসঙ্গত ভোট ঘোষণার (Lok Sabha Election 2024) পরেই লাগু হয় আদর্শ আচরণবিধি। তখনই কমিশন সরিয়ে দিয়েছিল রাজ্য পুলিশের ডিজিকে। এর পাশাপাশি সরানো হয়েছিল চার জেলাশাসককেও।

    পক্ষপাতের অভিযোগ ছিল ২ অফিসারের বিরুদ্ধে

    কমিশন (ECI) সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দুই আধিকারিকের (Election Commission) বিরুদ্ধে পক্ষপাতের একাধিক অভিযোগ সামনে এসেছিল। দুজনেই ছিলেন ডাব্লুবিসিএস অফিসার। কমিশন জানিয়েছে, নির্বাচন প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ এবং অবাধ রাখতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। এর পাশাপাশি ওই দুই অফিসারের পরিবর্তে অন্য নামও কমিশন চেয়েছে রাজ্যের কাছে। প্রসঙ্গত, ভোট ঘোষণার (Lok Sabha Election 2024) পরে আদর্শ আচরণবিধি লাগু হওয়া থেকেই সরকারি অফিসারদের বদলি করার বিশেষ ক্ষমতা থাকে নির্বাচন কমিশনের হাতে। সেই ক্ষমতা বলেই এই দুই আধিকারিককে (Election Commission) সরানো হল।

    আরও পড়ুন: ভোটের উত্তাপে রাজ্যের স্কুলগুলিতে এগিয়ে এল গরমের ছুটি, বাড়ল দিনও, কবে থেকে?

    ৪ জেলাশাসককে সরানো হয় আগেই

    এর আগেও নির্বাচন কমিশন সরিয়ে দেয় পূর্ব মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম এবং বীরভূম-এই চার জেলার জেলাশাসককে। তখন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছিল, ওই চার জেলাশাসক কেউই (Election Commission) আইএস ক্যাডারের অফিসার নন। তাঁরা ডাব্লুবিসিএস আধিকারিক। প্রসঙ্গত, যে কোনও জেলায় নির্বাচনী প্রক্রিয়ার দেখভালের সর্বোচ্চ দায়িত্ব থাকে জেলাশাসকের ওপরে। অবাধ-শান্তিপূর্ণ এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন করাতে বড় ভূমিকা থাকে জেলাশাসকদের। তাই কোনও রকম যাতে অভিযোগ না ওঠে সেদিকে তাকিয়ে আইএএস ক্যাডারের চার জেলাশাসককে নিয়োগ করে কমিশন (ECI)। প্রসঙ্গত, সারা দেশের মতো পশ্চিমবঙ্গেও ভোট (Lok Sabha Election 2024) হবে সাত দফায়। ১৯ এপ্রিল থেকে ভোট শুরু হচ্ছে বাংলায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: বুথ ফেরত সমীক্ষার ফল প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি কমিশনের

    Election Commission: বুথ ফেরত সমীক্ষার ফল প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুথ ফেরত সমীক্ষার ফল প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি কমিশনের (Election Commission)। দেশে সাত দফায় লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই সময়ের মধ্যে সমীক্ষার ফল প্রকাশ করতে পারবে না কোনও সংস্থা। রবিবারই এ সংক্রান্ত কমিশনের বিধি নিষেধ সামনে এসেছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে ১ জুন পর্যন্ত ‘এক্সিট পোল’-সহ কোনও ভোট সমীক্ষাই প্রকাশ করা যাবে না। প্রসঙ্গত, ১ জুন হল সপ্তম দফার ভোটগ্রহণ। ওই দিনই শেষ হবে দেশের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ-পর্ব। ওই দিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর সমীক্ষার ফল প্রকাশ করতে পারবে যে কোনও সংবাদমাধ্যম অথবা সংস্থা।

    ভোটাররা প্রভাবিত হন ‘এক্সিট পোল’-এ

    নির্বাচনে কী ফল হতে পারে, তা সমীক্ষা (Election Commission) করা হয়। এরপর এই ফলাফল দেখানো হয় সংবাদমাধ্যমে। ভোটগ্রহণের পরে হয় এক্সিট পোল বা বুথফেরত সমীক্ষা। নির্বাচন চলাকালীন এই ধরণের ফলাফল প্রকাশ হলে ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন বলে মনে করেন অনেকেই। সেই মতো নির্বাচন কমিশন প্রতিবারই এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। ভোট চলাকালীন সমীক্ষার ফল প্রকাশে থাকে নিষেধাজ্ঞা। এবারেও তাই হল।  ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোটগ্রহণ শুরুর দিন থেকে শেষের দিন পর্যন্ত ওই নির্দেশ মেনে চলতে হবে সকল সংবাদ মাধ্যমকে।

    নির্বাচন সংক্রান্ত ভুয়ো খবরেও কড়া নজর রাখছে কমিশন 

    এর পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমে নির্বাচন সংক্রান্ত ভুয়ো খবরেও কড়া নজর রাখছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। বিভিন্ন রাজ্যের সিইওদের এ সংক্রান্ত নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলির সামাজিক মাধ্যম নজরে রাখতে হবে। নজরে থাকবে প্রার্থীদের ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টগুলিও। কমিশন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মোট ২৫টি স্পর্শকাতর ‘কী-ওয়ার্ডস’ ব্যবহার করা হচ্ছে, যা কমিশনের নজরে এসেছে। এগুলি বিভিন্ন সামাজমাধ্যম ‘স্ক্যান’ করবে। ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন এমন কোনও পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখলেই সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: ভোট ঘোষণার পরে বাংলায় উদ্ধার প্রায় ১৪০ কোটির সোনা-মাদক, জানাল কমিশন

    Election Commission: ভোট ঘোষণার পরে বাংলায় উদ্ধার প্রায় ১৪০ কোটির সোনা-মাদক, জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে কমিশন ১৬ মার্চ। তারপর থেকেই পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জায়গায় উদ্ধার হয়েছে সোনা, মাদক, অ্যালকোহল সমেত অন্যান্য সামগ্রী। যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১৪০ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি ৭ কোটি টাকারও বেশি নগদ উদ্ধারের ঘটনাও সামনে এসেছে। শনিবারই এক বিবৃতিতে একথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)।

    ভোট ঘোষণার পর থেকেই চলছে পাচার রুখতে অভিযান

    ভোট ঘোষণার পরে নির্বাচন কমিশন (Election Commission) ইতিমধ্যে ১২.৭ লাখ লিটার মদ উদ্ধার করেছে। যার বর্তমান কালের বাজার মূল্য হল ৩৩.৮৬ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি কমিশন উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে সাড়ে ৩ কেজিরও বেশি মাদক যার বর্তমান বাজার মূল্য ১৮.২৮ কোটি টাকা। এছাড়াও ২৭.৩২ কোটি টাকার সোনা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে কমিশন। নির্বাচন কমিশন আরও জানিয়েছে, ভোটের আগে অন্যান্য সামগ্রী উদ্ধার হয়েছে ৩৬ কোটি টাকার। প্রসঙ্গত, ভারতবর্ষে যে কোনও ভোটের অন্যতম কালো দিক হিসেবে সামনে আসে টাকা বিলি। এর পাশাপাশি ভোটের সময় ভোটারদেরকে বিনামূল্যে মদ সরবরাহ করে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে রাজনৈতিক দলগুলি। এমন অভিযোগও সামনে আসে। এবারে আগে থেকেই সে নিয়ে কড়া পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন।

    অর্থনৈতিকভাবে অত্যন্ত ‘সেনসিটিভ’ পশ্চিমবঙ্গের ৬ লোকসভা

    নির্বাচন কমিশন (Election Commission) ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ছটি লোকসভা কেন্দ্রকে অর্থনৈতিকভাবে অত্যন্ত ‘সেনসিটিভ’ বলে ঘোষণা করেছে। তার মানে এই সমস্ত লোকসভাগুলিতে বেআইনি অর্থের কারবার খুব বেশি হয়। সাধারণভাবে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে বেআইনি অর্থের কারবার, গরু পাচার, মাদক পাচার, সোনা পাচারের অভিযোগ সারা বছর ধরেই আসে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় স্থানীয় শাসক দলের মদতে এই কারবার চালায় অপরাধীরা। ভোটের আগে এগুলিকে একেবারে বন্ধ করতে উদ্যোগী হয়েছে কমিশন। শুক্রবার কলকাতা পুলিশ নাকা চেকিং চালায় জোড়া বাগান সংলগ্ন অঞ্চলে। কলকাতার উত্তর দিকে অবস্থিত এই অঞ্চলে ১৫ কেজি সোনা বাজেয়াপ্ত (Election Commission) করতে সক্ষম হয় পুলিশ। যার আনুমানিক মূল্য ৮২ লাখ টাকা। এই ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতারও করেছে কলকাতা পুলিশ। উত্তর ২৪ পরগনার সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে এই সোনা পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: ভোট প্রচারে বিশ্বকাপের ছবি! ইউসুফের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ কমিশনের

    Election Commission: ভোট প্রচারে বিশ্বকাপের ছবি! ইউসুফের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ের ছবি ব্যবহার। আর তাতেই বিতর্কে জড়ালেন বহরমপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের ( Election Commission) কাছে প্রার্থীর বিরুদ্ধে নালিশ জানায় বিরোধীরা। এবার সেই ঘটনায় কড়া পদক্ষেপও নিতে দেখা গেল কমিশনকে। বিশ্বকাপের ছবি ভোটের প্রচারে ব্যবহার করা যাবে না, এ কথা সাফ জানিয়েছে কমিশন।

    সচিন তেন্ডুলকরের ছবি ব্যবহারেরও অভিযোগ

    উল্লেখ্য, অধীর-গড় বলেই পরিচিত বহরমপুর। সেখানে তৃণমূলের বাজি ভারতীয় ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। অন্যদিকে বিজেপিও নামিয়েছে জবরদস্ত প্রার্থী ডাক্তার নির্মলকুমার সাহাকে। বেশ কয়েকটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, বিজেপি ৩১ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে জিততে চলেছে ওই কেন্দ্র। অন্যদিকে ৩১ শতাংশ ভোট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকবে তৃণমূল। বহরমপুরের রবিনহুড অধীরের তৃতীয় স্থানে নেমে আসার প্রবল সম্ভাবনা। এই আবহে বহরমপুরে প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সব দলই। সম্প্রতি, ইউসুফের নির্বাচনী প্রচারের একটি ফ্লেক্সে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ের বিভিন্ন মুহূর্ত তুলে ধরা হয়। বিশ্বকাপ ( Election Commission) হাতে ইউসুফের ছবি দেখা যায়, সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে ইউসুফের ছবিও দেখা যায়।

    ব্যক্তিগত স্বার্থ পূরণের উদ্দেশেই বিশ্বকাপের ছবি ব্যবহার!

    আর এই ফ্লেক্সকে নিয়েই তীব্র আপত্তি জানিয়েছিল বিরোধীরা। অভিযোগ জানানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশনের কাছে। বলা হয়, ব্যক্তিগত স্বার্থ পূরণের উদ্দেশেই বিশ্বকাপের ছবি ব্যবহার করছেন ইউসুফ পাঠান। সঙ্গে এটাও বলা হয়েছিল, ভারতরত্ন সচিন তেন্ডুলকরের নাম ও ছবি ব্যবহার করে সাধারণ ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সেই অভিযোগ পাওয়া মাত্রই সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপও করেছিল কমিশন ( Election Commission)। জেলাশাসকের থেকে রিপোর্ট তলব করা হয়েছিল। আর এবার কমিশনের থেকে জানিয়ে দেওয়া হল, কোনওভাবেই বিশ্বকাপের ওই ধরনের ছবি আর ব্যবহার করা যাবে না নির্বাচনী প্রচারে।

    ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে নিজের ইমেজ বাড়ানোর চেষ্টা করছেন ইউসুফ!

    তবে পাল্টা বিবৃতি দিয়েছেন ইউসুফ পাঠানও। তাঁরও বক্তব্য, বিশ্বকাপের সঙ্গে তাঁর ছবি রয়েছে কারণ তিনি বিশ্বকাপ জিতেছেন। তবে ওয়াকিবহাল মহল বলছে, ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে নিজের ইমেজ বাড়ানোর চেষ্টা করছেন ইউসুফ। কারণ বিশ্বকাপ জয় একার কৃতিত্ব নয়, তা দলগত প্রয়াস। ইউসুফকে এও বলতে শোনা গিয়েছে, তিনি নাকি পরিশ্রম করে এটা অর্জন করেছেন। প্রসঙ্গত নির্বাচন কমিশনে হাজার হাজার অভিযোগ জমা পড়লেও বহরমপুর কেন্দ্র নিয়ে এমন অভিযোগ প্রায় নতুনই। এমন অভিযোগ সাধারণত দেখা যায় না, এমনটাই মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেদের। খেলোয়াড়দের ছবি ব্যবহার নিয়ে এইরকম অভিযোগ আগে আসেনি কমিশনের কাছে। এটা নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ বলা যায় নাকি, সেই  বিষয়ে জানার জন্য দিল্লিতে রিপোর্ট পাঠায় সিইও দফতর। তারপরেই এমন নির্দেশ দেয় কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Central Force: রাজ্যের প্রথম দফার ভোটে সব বুথে নাও থাকতে পারে কেন্দ্রীয় বাহিনী, খবর কমিশন সূত্রে

    Central Force: রাজ্যের প্রথম দফার ভোটে সব বুথে নাও থাকতে পারে কেন্দ্রীয় বাহিনী, খবর কমিশন সূত্রে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের প্রথম দফার ভোটে (Central Force) সব বুথে নাও থাকতে পারে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কমিশন সূত্রের খবর, প্রথম দফার রাজ্যের তিনটি আসনে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করাতে প্রায় ৩৫০ কোম্পানি আধাসেনা প্রয়োজন, যা পাওয়া সম্ভব নয় বলে মনে করছে কমিশন। প্রসঙ্গত, প্রথম দফার ভোটে উত্তরবঙ্গের কোন জেলায় কত বাহিনী থাকবে তাও জানা গিয়েছে কমিশনের তরফে। কমিশন জানিয়েছে, কোচবিহারে থাকবে ১২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। ৬ কোম্পানি বাহিনী থাকবে আলিপুরদুয়ারে। জলপাইগুড়িতে মোতায়েন থাকবে ৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।

    বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতে গড়ে প্রয়োজন ১৬ কোম্পানি বাহিনী

    প্রসঙ্গত, ১৯ এপ্রিল রাজ্যে প্রথম দফার ভোট। ওই দিন উত্তরবঙ্গের কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি আসনে ভোট রয়েছে। কমিশনের হিসাব বলছে, একটি বিধানসভা কেন্দ্রে  সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force) দিতে হলে গড়ে কমপক্ষে ১৬ কোম্পানি বাহিনী প্রয়োজন। এর ফলে একটি লোকসভা কেন্দ্রের জন্য দরকার পড়বে ১১২ কোম্পানি বাহিনী। ওই হিসাব অনুযায়ী, ৩৩৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রয়োজন পড়বে তিনটি আসনের জন্য।

    ২০১৯ সালেও প্রথম দফার ভোটে সব বুথে ছিল না বাহিনী 

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে প্রথম দফার দু’টি আসনে সব বুথে কেন্দ্রীয় দিতে পারেনি নির্বাচন কমিশন। কমিশনের একটি সূত্র আবার এও জানিয়েছে, রাজ্যের প্রথম এবং দ্বিতীয় দফার ভোটেও সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force) মোতায়েন করা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। কারণ, ওই দুই দফায় দেশের বাকি অংশ জুড়ে বিপুল সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন। কারণ প্রথম দফায় ২১ রাজ্যের ১০২ আসনে ভোট রয়েছে।

    এপ্রিলের শুরুতে আসছে আরও ২৭ কোম্পানি বাহিনী

    ইতিমধ্যেই দু’দফায় মোট ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে এসেছে। প্রথম দফায়, ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসে। ৭ মার্চ দ্বিতীয় দফায় এসেছিল আরও ৫০ বাহিনী (Central Force)। জেলায় জেলায় বাহিনী রুটমার্চও করছে। সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ নির্মাণ ও সাধারণ মানুষের মনোবল বৃদ্ধি করতেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর এমন রুটমার্চ বলে জানা গিয়েছে। প্রশাসনের দাবি, ইতিমধ্যেই জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহল শুরু হয়েছে। এপ্রিলের শুরুতে আসছে আরও ২৭ কোম্পানি বাহিনী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election: ভোটের সময় তাপপ্রবাহ! সতর্ক থাকার জন্য বিশেষ নির্দেশিকা নির্বাচন কমিশনের

    Lok Sabha Election: ভোটের সময় তাপপ্রবাহ! সতর্ক থাকার জন্য বিশেষ নির্দেশিকা নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election) চলাকালীন তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে মৌসম ভবন। যে সময় দেশজুড়ে ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রার পারদ,তখনই রয়েছে নির্বাচন। তাই ভোটকর্মী, ভোটার ও ভোটের প্রচারের সময় প্রার্থী বা কোনও রাজনৈতিক কর্মী যাতে অসুস্থ না হয়ে পড়ে তার জন্য বিশেষ সতর্ক থাকার কথা বলল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এজন্য একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করেছে কমিশন।

    কমিশনের নির্দেশিকা

    কোনও ভোটারের বাড়ি থেকে তাঁর ভোটকেন্দ্র ২ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে হবে না। পাশাপাশি ভোট (Lok Sabha Election) কেন্দ্রে রাখতে হবে প্রয়োজনীয় জলের ব্যবস্থা। ভোটকেন্দ্র যেকোনও ভবনের নীচের তলায় করতে হবে। সেখানে পোলিং এজেন্টদের জন্যও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রাখতে হবে। প্রতিটি বুথে প্রবেশ ও বাহির দ্বার আলাদা রাখতে হবে ৷ যাতে ভোট কেন্দ্রের ভিতরে হাওয়া চলাচল স্বাভাবিক থাকে ৷ ভোটারদের মাথার উপর ছাউনির ব্যবস্থা করতে হবে। ভোটকেন্দ্রে টেবিল, চেয়ার এবং বেঞ্চ রাখতে হবে। প্রতিবন্ধী, অন্তঃসত্ত্বা মহিলা, প্রবীণদের বসার ব্যবস্থাও করতে হবে। ভোটকেন্দ্রে একজন করে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করতে হবে। কারও যদি সান স্ট্রোক হয়, সেক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। বেলা ১২টা থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত চড়া রোদ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ভোটারদের পর্যাপ্ত জল খাওয়ার পাশাপাশি সঙ্গে ছাতা, চশমা ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছে কমিশন।

    আরও পড়ুন: সব মরশুমেই যাতায়াত সহজ! চিনকে ঠেকাতে লাদাখে নতুন রাস্তা নির্মাণ করছে কেন্দ্র

    সেক্টর অফিসারদের নির্দেশ

    মৌসম ভবন জানিয়েছে, মার্চ-জুন দেশের প্রায় অধিকাংশ রাজ্যে তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হবে৷ আর এই সময় দেশজুড়ে চলবে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election)৷ আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভা ভোট। সাত দফায় নির্বাচন চলবে ১ জুন পর্যন্ত। ৪ জুন ফলঘোষণা। ভারতের নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, “কমিশন সিইও বা ডিইওদের নির্দেশ দিয়েছে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধাগুলি যাতে থাকে, তা নিশ্চিত করতে হবে ৷ পাকাপাকিভাবে সেগুলি ব্যবস্থা ভোট কেন্দ্রে রাখার জন্য রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে হবে ৷ এমনকী ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটদান করতে পারে, তার জন্য সবরকম ব্যবস্থা রাখতে হবে ৷ প্রত্যেক সেক্টর অফিসারদের নিজ নিজ আওতাধীন সবক’টি ভোট কেন্দ্রে পর্যবেক্ষণে যেতে হবে ৷ আর কোনও পরিষেবার অভাব থাকলে, তার ব্যবস্থা করতে হবে ৷”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: জেলা প্রশাসনের সঙ্গে তৃণমূল প্রার্থীর মিটিং! কমিশনে লিখিত অভিযোগ খগেন মুর্মুর

    Malda: জেলা প্রশাসনের সঙ্গে তৃণমূল প্রার্থীর মিটিং! কমিশনে লিখিত অভিযোগ খগেন মুর্মুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের প্রশাসনিক পদে থেকে তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে কাজ করার অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের কাছে দ্বারস্থ হয়েছেন উত্তর মালদার (Malda) বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু। মালদা জেলার ১০ জন প্রশাসনিক কর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন তিনি। এই ঘটনায় মালদা জেলায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের।

    খগেনের বক্তব্য (Malda)

    মালদা (Malda) উত্তরের তৃণমূল প্রার্থী হয়েছেন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, বুধবার এই লোকসভা কেন্দ্রে তিনি সরকারি প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই প্রশাসনিক কর্তাদের মধ্যে রয়েছেন জেলাশাসক নীতিন সিঙ্ঘানিয়া, জেলা পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব। জেলাশাসক এবং পুলিশ আধিকারিকদের নির্বাচন প্রক্রিয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। ফলে নির্বাচন প্রক্রিয়া কতটা নিরপেক্ষ হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই বিষয়ে বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু বলেন, “জেলা প্রশাসনের আধিকারিকেরা তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে নির্বাচনে কাজ করছেন। এই সমস্ত আধিকারিকেরা নির্বাচনে যুক্ত থাকলে নির্বাচন একদম নিরপেক্ষ হবে না। তাই সকলের অপসারণ দাবি করি।”

    আর কী বললেন খগেন?

    তৃণমূল প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী আধিকারিকের বৈঠক প্রসঙ্গে উত্তর মালদার বিজেপি প্রার্থী খগেন (Malda) মুর্মু আরও বলেন, “নির্বাচন ঘোষণার পর একটি বেসরকারি হোটেলে মালদা উত্তর লোকসভা কেন্দ্রের পুলিশ, ব্লক আধিকারিক এবং জেলা শাসক, জেলা পুলিশ সুপারের সঙ্গে গোপন বৈঠক করেন তৃণমূল প্রার্থী। আর তাই এই সকল আধিকারিকদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।”

    আরও পড়ুনঃ ওয়াশিং মেশিনে লুকনো কোটি কোটি টাকা! ভোটের মুখে বিরাট সাফল্য ইডির

    তৃণমূলের বক্তব্য

    মালদা (Malda) উত্তর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “বিজেপির তোলা সমস্ত অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। নির্বাচনের হতাশা থেকে এই অভিযোগ তুলেছেন।” উল্লেখ্য, এই কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ গনি খান চৌধুরীর পরিবারের মৌসম নুর বেনজিরের বিরুদ্ধে তৃণমূল প্রার্থীর প্রচারে খুব একটা অংশ গ্রহণ না করার অভিযোগ উঠেছে। সেই সঙ্গে জেলার স্থানীয় তৃণমূল নেতা-নেত্রীদের যোগদান না করার অভিযোগও রয়েছে। প্রার্থী নিজে বহিরাগত, এমন অভিযোগও উঠছে। ফলে জন সমর্থন এবং দলীয় সমর্থনের ভয়ে প্রশাসনকে কাজে লাগাতে চাইছেন না তো? ওয়াকিবহল মহল এমনটাই মনে করছেন বলা যায়।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share