Tag: Election Commission

Election Commission

  • Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত নির্বাচনে রাজ্যের ছ’টি লোকসভা কেন্দ্র থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর টাকা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল মদ। তার জেরে এবার রাজ্যের ওই ছ’টি লোকসভা (Lok Sabha Elections 2024) আসনকে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। এই আসনগুলিতে কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থাকে নজরদারি চালাতে বলেছে কমিশন। কমিশনের বিচারে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ এই কেন্দ্রগুলি হল দার্জিলিং, মালদহ উত্তর ও দক্ষিণ, আসানসোল, বনগাঁ এবং কলকাতা উত্তর।

    নজর রাখছে ২২টি তদন্তকারী সংস্থা (Lok Sabha Elections 2024)

    কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থার জন্য রয়েছেন সমসংখ্যক পর্যবেক্ষক। সংস্থাগুলি নিয়মিত রিপোর্ট দেয় পর্যবেক্ষকদের। তাঁদের কাছ থেকে রিপোর্ট নেয় কমিশন। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) নির্ঘণ্ট ঘোষণার দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় রাস্তায় নাকা চেকিং। পুলিশের পাশাপাশি টহল দিতে শুরু করে কেন্দ্রীয় সংস্থাও। বাজেয়াপ্ত করা হয় নগদ টাকা, মদ। এই মদ ও টাকা বিলিয়ে ভোট কেনা হয় বলে অভিযোগ। যেহেতু রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ওই ছ’টিতে গত নির্বাচনে প্রচুর নগদ টাকা ও মদ বাজেয়াপ্ত হয়েছিল, তাই এবার আগেভাগেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। লোকসভার ওই ছ’টি আসনকে আর্থিক স্পর্শকাতর ঘোষণা করে কড়া নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    গত নির্বাচনে কত টাকা উদ্ধার হয়েছে?

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) এ রাজ্য থেকে উদ্ধার হয়েছিল ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে উদ্ধার হওয়া টাকার পরিমাণ একলপ্তে বেড়ে গিয়েছিল বেশ কয়েকগুণ। সেবার উদ্ধার হয়েছিল ৩০০ কোটি ১১ লাখ টাকা। ভোটে যাতে নোটের খেলা না চলে তাই চলতি সপ্তাহেই বাংলায় আসছেন তিনজন আয়-ব্যয় পর্যবেক্ষক। আসন্ন নির্বাচনে অর্থশক্তির ব্যবহার রুখতেই তিন পর্যবেক্ষককে পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। সব মিলিয়ে এদিন ভোট হবে ১০২টি আসনে। এদিন নির্বাচন হবে বাংলার তিন আসন আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারেও। জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ারের আয়-ব্যয়ের পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন শালম কে দুর্গেশ যাদব, জলপাইগুড়ির পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন মদনমোহন মিনা এবং কোচবিহারের পর্যবেক্ষক করে পাঠানো হচ্ছে সঞ্জয় কুমারকে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: একদিনেই বদল, বিবেকের জায়গায় রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

    Lok Sabha Election 2024: একদিনেই বদল, বিবেকের জায়গায় রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে (Lok Sabha Election 2024) রাজ্যের ডিজি পদে আসতে চলেছেন সঞ্জয় মুখোপাধ্য়ায় (DGP West Bengal)। রাজীব কুমারের জায়গায় রাজ্য পুলিশের ডিজির পদে নিয়োগের জন্য ৩ জন আধিকারিকের নাম রাজ্য সরকারের কাছে জানতে চেয়েছিল নির্বাচন কমিশন। সোমবার জানা গিয়েছিল, সেই তালিকায় রাজেশ কুমার, বিবেক সহায় এবং সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়ের নাম ছিল। প্রথমে বিবেক সহায়কে রাজ্য পুলিশের ডিজি করা হলেও মঙ্গলবার রাজ্যের প্রস্তাবের তিন নামের মধ্যে থেকে ডিজিপি হিসেবে সঞ্জয়ের নামেই  চূড়ান্ত সিলমোহর দিল কমিশন।

    নয়া ডিজি সঞ্জয়

    মঙ্গলবার রাজ্যের মুখ্যসচিব বিপি গোপালিককে চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Election 2024) জানায়, রাজ্য পুলিশের ডিজি পদে সঞ্জয়কে বসাচ্ছে কমিশন। বিকেল ৫টার মধ্যে রাজ্যকে জানিয়ে দিতে হবে যে, সঞ্জয়কে ডিজির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ১৯৮৯ ব্যাচের আইপিএস সঞ্জয় মুখোপাধ্য়ায় বর্তমানে দমকলের ডিজি-র দায়িত্বে আছেন। ভোটের সময় তাঁকেই দায়িত্ব দিল কমিশন। 

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কৃতজ্ঞতা বুলগেরিয়ার প্রেসিডেন্টের, “বন্ধুরা এর জন্যই”, বললেন জয়শঙ্কর

    কেন সরতে হল বিবেককে

    সোমবারই রাজ্যের মুখ্য সচিব গোপালিককে চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন। সেখানে জানায়, রাজ্য পুলিশের ডিজির (DGP West Bengal) পদ থেকে অবিলম্বে রাজীবকে সরাতে হবে। নির্বাচনের কোনও কাজে তাঁকে রাখা যাবে না। নতুন রাজ্য পুলিশের ডিজি নিয়োগের আগে পর্যন্ত এই দায়িত্ব সামলাবেন রাজীবের ঠিক নীচের পদে যে অফিসার রয়েছেন, তিনি। তারপরই রাজ্যের তরফে তিনজনের নাম পাঠানো হয়। সেখান থেকেই বিবেক সহায়কে বেছে নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। কিন্তু সূত্রের খবর, ‘সিনিয়ারিটি’র ভিত্তিতে বিবেক সহায়কে রাজ্য পুলিশের ডিজি করেছিল নির্বাচন কমিশন। এদিকে ৩১ মে বিবেক সহায়ের অবসর নেওয়ার কথা। দেশে সাত দফা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) শেষ দফা ভোট রয়েছে ১ জুন। সেক্ষেত্রে ডিজি পদে থাকলে ভোট শেষ হওয়ার আগেই বিবেক সহায় অবসর নিয়ে নিতেন। ভোটের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কমিশন একজনকেই ডিজিপি-র দায়িত্বে রাখতে চায়, তাই ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই কমিশনের তরফে ডিজি বদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশনের এই সিদ্ধান্তে রাজ্যে সবচেয়ে কম সময়ের জন্য ডিজি হিসেবে দায়িত্ব সামলালেন বিবেক সহায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ডিজি রাজীব কুমারকে দায়িত্ব থেকে সরানোর নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: ডিজি রাজীব কুমারকে দায়িত্ব থেকে সরানোর নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) ঘোষণার পরই  বড় পদক্ষেপ করল নির্বাচন কমিশন। রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে সরানোর নির্দেশ দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সোমবার রাজ্যের মুখ্য সচিব বিপি গোপালিককে চিঠি দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সেখানে জানিয়েছে, রাজ্য পুলিশের ডিজির পদ থেকে অবিলম্বে রাজীব কুমারকে (DG Rajeev Kumar) সরাতে হবে। নির্বাচন সংক্রান্ত কোনও দায়িত্বে তিনি থাকতে পারবেন না।

    কী বলল কমিশন

    আর্দশ আচরণবিধি লাগু হওয়ার পরই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Lok Sabha Election 2024) তরফে রাজীব কুমারকে (DG Rajeev Kumar) সরানোর নির্দেশ দেওয়া হল। রাজ্য পুলিশের নতুন ডিজি নিয়োগের আগে পর্যন্ত এই দায়িত্ব সামলাবেন রাজীবের ঠিক নীচের পদে যে অফিসার রয়েছেন, তিনি। এই পদে নতুন নিয়োগের জন্য সোমবার বিকেল ৫টার মধ্যে রাজ্য সরকারকে তিনটি নাম পাঠাতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। গত ডিসেম্বরে রাজ্য পুলিশের নয়া ডিরেক্টর জেনারেল বা ডিজি হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছিল রাজীব কুমারকে। এই আইপিএস অফিসারকেই রাজ্য পুলিশের সর্বোচ্চ পদে নিয়োগ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিয়োগের তিন মাসের মধ্যেই তাঁকে সরানোর নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। 

    বিতর্কের কেন্দ্রে রাজীব

    ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগেও রাজীবকে তদানীন্তন পদ থেকে সরানো হয়েছিল। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোট (Lok Sabha Election 2024) ঘোষণার পর রাজীবকে ডেপুটেশনে দিল্লি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে রাজীব (DG Rajeev Kumar) দীর্ঘদিন ছিলেন রাজ্যের তথ্য প্রযুক্তি দফতরের সচিব। কলকাতা পুলিশের কমিশনার থাকাকালীন একাধিক বিতর্কে নাম জড়িয়েছিল রাজীবের। ২০১৯ সালে সারদা মামলাতে রাজীবকে অভিযুক্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তে নামে সিবিআই। ২০১৩ সালে সারদা-কাণ্ডের তদন্তে ছিলেন রাজীবই। তাঁর বিরুদ্ধে সারদা মামলার তথ্য লোপাটের অভিযোগও ওঠে। 

    আরও পড়ুন: রাহুলের ‘শক্তি’-মন্তব্যকে কটাক্ষ করে বিরোধীদের চ্যালেঞ্জ মোদির, কী বললেন?

    অন্য রাজ্যেও বদল

    রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারের পাশাপাশি ছ’টি রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিবকেও লোকসভা ভোটের আগে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের সূত্র উদ্ধৃত করে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে— গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ড রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিবকে অপসারণের আদেশ জারি করা হল। মিজোরাম, হিমাচল প্রদেশের জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ডিপার্টমেন্টের সচিবকেও সরানোর নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত বাকি তথ্যও ওয়েবসাইটে আপলোড কমিশনের

    Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত বাকি তথ্যও ওয়েবসাইটে আপলোড কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছিল, নির্বাচনী বন্ডের (Electoral Bond) নম্বর প্রকাশ্যে আনতে হবে। সেই মতো রবিবার নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত বাকি তথ্যও ওয়েবসাইটে আপলোড করল নির্বাচন কমিশন। বৃহস্পতিবার প্রকাশ করা হয়েছিল প্রথম দফার কিছু তথ্য।

    দ্বিতীয় দফায় কোন তথ্য প্রকাশ (Electoral Bond) 

    দ্বিতীয় দফায় যে তথ্য আপলোড করা হয়েছে, তা থেকে জানা যাচ্ছে কত টাকার নির্বাচনী বন্ড কেনা হয়েছে, তা থেকে কতগুলি বন্ড ভাঙিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি ইত্যাদি। বন্ড কেনার তারিখ, বন্ডের সংখ্যা, এসবিআইয়ের কোন শাখা থেকে বন্ড কেনা হয়েছিল, সেই বন্ড কোন রাজনৈতিক দল ভাঙিয়েছে, সব তথ্যই আপলোড করা হয়েছে কমিশনের তরফে দেওয়া দ্বিতীয় দফার তথ্যে। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর ১২ মার্চ মুখবন্ধ খামে নির্বাচন কমিশনের হাতে এসব (Electoral Bond) তথ্য তুলে দিয়েছিল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।

    মমতার দলের আয় কত?

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে জানা গিয়েছে, নির্বাচনী বন্ড থেকে সব চেয়ে বেশি আয় হয়েছে সর্বভারতীয় দল বিজেপির। আঞ্চলিক দল হওয়া সত্ত্বেও বন্ড বাবদ রোজগারের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। নির্বাচনী বন্ড থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল আয় করেছে ১ হাজার ৬১০ কোটি টাকা। এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে আর একটি সর্বভারতীয় দল কংগ্রেস। নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে লাভবান হয়েছে আরও কয়েকটি আঞ্চলিক দল।

    আরও পড়ুুন: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে এসবিআইকে বিভিন্ন বন্ডের ইউনিক নম্বর জানাতে বলেছে। যাতে করে দল সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মানতে পারে। মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি জানিয়েছে, নির্বাচনী বন্ড থেকে তারা কোনও অনুদান পায়নি। সিপিএম এবং সিপিআইও জানিয়েছে, নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে কোনও অনুদান পায়নি তারা। তামিলনাড়ুর শাসক দল ডিএমকে নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে পেয়েছে ৬৫৬.৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে রয়েছে লটারি কিং সান্তিয়াগো মার্টিনের সংস্থা ফিউচার গেমিংয়ের দেওয়া ৫০৯ কোটি টাকাও। কংগ্রেস জানিয়েছে, নির্বাচন কমিশনকে এসবিআই যে তথ্য দিয়েছে, তা প্রকাশ্যে আনবে তারা। কংগ্রেসের গোয়া ইউনিট জানিয়েছে, ভাস্কো দা গামা ভিত্তিক কোম্পানি ভিএম সালগাওকরের কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকা অনুদান (Electoral Bond) পেয়েছে তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Elections 2024: লোকসভার সঙ্গেই চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্টও ঘোষিত

    Assembly Elections 2024: লোকসভার সঙ্গেই চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্টও ঘোষিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ নির্বাচন কমিশন দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলন করে দেশের লোকসভা এবং কয়েকটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Elections 2024) নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে। এই সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। চার রাজ্যেের বিধানসভা নির্বাচন সম্পর্কে বলা হয়, ওড়িশা রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন হবে ৪ দফায়। একই ভাবে অরুণাচল প্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং সিকিমের বিধানসভা নির্বাচন হবে ১ দফায়। তবে এই রাজ্যগুলিতে একইসঙ্গে হবে লোকসভার নির্বাচনও। সেই সঙ্গে লোকসভা ও বিধানসভার ফলাফল ঘোষণা হবে ৪ জুন।

    ওড়িশা রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Elections 2024)

    ওড়িশা রাজ্যের মোট বিধানসভার (Assembly Elections 2024) আসন সংখ্যা হল ১৪৭। এখানে ম্যাজিক ফিগার হল ৭৪। এই রাজ্যের মোট ৪ দফায় নির্বাচন হবে। প্রথম দফায় হবে ১৩ মে, দ্বিতীয় দফায় হবে ২০ মে, তৃতীয় দফায় হবে ২৫ মে এবং চতুর্থ দফায় হবে ১ জুন। ২০১৯ সালের বিধানসভায় ১১২ টি আসনে জয়ী হয়ে ছিল বিজেডি। ২৩টি আসন পেয়েছিল বিজেপি। বিপুল সংখ্যা নিয়ে ক্ষমতায় বসেন নবীন পট্টনায়ক। এই সরকারের মেয়াদ শেষ হবে ২ জুন।

    সিকিম বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Elections 2024)

    সিকিম বিধানসভার (Assembly Elections 2024) মোট আসন ৩২। ম্যাজিক ফিগার হল ১৭। এক দফায় ১৯ এপ্রিল ভোট হবে এই রাজ্যে। আপাতত সিকিমের কুর্সিতে আছে সিকিম ক্রান্তিকারী মোর্চা (এসকেএম)। মুখ্যমন্ত্রী হলেন প্রেম সিং তামাং। তাঁর কাছে রয়েছে মোট ১৭ জন বিধায়ক।

    অন্ধ্রপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Elections 2024)

    অন্ধ্রপ্রদেশে মোট বিধানসভা আসনের (Assembly Elections 2024) সংখ্যা হল ১৭৫। কমিশনের সূত্রে বলা হয়েছে, এই রাজ্যে একটি দফায় ভোটগ্রহণ হবে। আগামী ১৩ মে ভোটগ্রহণ হবে। ২০১৯ সালে এই রাজ্যের মোট আসনের ১৫১টিতে জয় হয়েছিল ওয়াইএসআরসিপি। তেলেগু দেশম পার্টি পেয়েছিল ২৩ টি। উল্লখ্য কংগ্রেস এবং বিজেপি কোনও আসন পায়নি। মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে কাজ করেছেন ওয়াইএস জগনমোহন রেড্ডি। ২০২৪ সালে বিজেপির সঙ্গে জোটসঙ্গী হয়েছে টিডিপি এবং পবন কল্যাণের জনসেনা পার্টি।

    অরুণাচল বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Elections 2024)

    অরুণাচল প্রদেশে মোট বিধানসভা আসনের (Assembly Elections 2024) সংখ্যা হল ৬০। এই রাজ্যে একটি দফায় ১৯ এপ্রিল ভোটগ্রহণ হবে। ২০১৯ সালে বিধানসভার নির্বাচনে ৪১ টি আসন পেয়েছিল বিজেপি। জনতা দল পেয়েছিল ৭ টি, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি পেয়েছিল ৫ টি, আর কংগ্রেস ৪ টি। পিপলস পার্টি অফ অরুণাচল একটি আসনে এবং নির্দলরা দুটি আসনে জিতেছিল। মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছিলেন পেমা খান্ডু। তবে গত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় ৩টি তে জয়ী হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ কমিশনের, বাংলায় ভোট ৭ দফায়, কবে কোন আসনে?

    Lok Sabha Election 2024: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ কমিশনের, বাংলায় ভোট ৭ দফায়, কবে কোন আসনে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব ঘোষণা মতোই শনিবার ১৮তম লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। এদিন বিকাল ৩টে থেকে দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। কমিশনের সাংবাদিক বৈঠকে জানা গিয়েছে, আগামী লোকসভা নির্বাচনে মোট ভোটার ৯৬.৮ কোটি (৪৯.৭ কোটি পুরুষ – ৪৭.১ কোটি মহিলা)। বুথের সংখ্যা ১০.৫ লাখ। দেশে মোট ৭ দফায় ভোট হবে, পশ্চিমবঙ্গেও তাই। একইসঙ্গে, রাজ্যের দুই বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচনের দিনও ঘোষণা করা হয়েছে এদিন। লোকসভা ভোটের সঙ্গেই ওই দুই কেন্দ্রে হবে উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণও। 

    কোন কোন তারিখে পশ্চিমবঙ্গে ভোট?

    প্রথম দফা – ১৯ এপ্রিল – কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়িতে ভোট
    দ্বিতীয় দফা – ২৬ এপ্রিল – রায়গঞ্জ, বালুরঘাট, দার্জিলিঙে ভোট
    তৃতীয় দফা – ৭ মে – মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, মুর্শিদাবাদ, জঙ্গিপুরে ভোট
    চতুর্থ দফা – ১৩ মে – বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বোলপুর, বীরভূম, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোলে ভোট 
    পঞ্চম দফা – ২০ মে – শ্রীরামপুর, ব্যারাকপুর, হুগলি, বনগাঁ, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, আরামবাগে ভোট   
    ষষ্ঠ  দফা – ২৫ মে – পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, কাঁথি, তমলুক, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, বিষ্ণুপুরে ভোট
    সপ্তম  দফা – ০১ জুন – উত্তর কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতা, যাদবপুর, জয়নগর, বসিরহাট, বারাসত, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, দমদমে ভোট

    দুই বিধানসভায় উপ-নির্বাচন

    লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই রাজ্যের দুই বিধানসভা কেন্দ্রেও উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন৷ মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলা ও উত্তর ২৪ পরগনার বরানগর বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু। ৭মে ভগবানগোলা ও ১ জুন বরানগরে উপনির্বাচন হবে। ভগবানগোলার তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিশ আলি কিছু দিন আগেই প্রয়াত হয়েছেন৷ অন্যদিকে বরানগরের তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায় ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় ওই আসনটিও খালি হয়েছে৷ সেই কারণেই এই দুই কেন্দ্রে উপনির্বাচন করাতে হচ্ছে৷ 

    ভোট গণনা ৪ জুন

    নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে ভোট গণনা ৪ জুন। অর্থাৎ মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হল, পুরো ভোট প্রক্রিয়া চলবে জুন মাস পর্যন্ত। বাংলায় ভোটার সংখ্যা ৭.৫৮ কোটি। তাঁদের মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ৩.৮৫ কোটি এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ৩.৭৩ কোটি। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে ১০ মার্চ ১৭তম লোকসভা নির্বাচনের ঘোষণা হয়েছিল। গতবারও সাত দফায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল নির্বাচন। ১১ এপ্রিল শুরু হয়েছিল ভোট এবং ২৩ মে হয় ভোটগণনা। বিজেপি পেয়েছিল ৩০৩টি আসন এবং কংগ্রেস পেয়েছিল ৫২টি আসন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Lok Sabha Election 2024: দেশে ৭ দফায় ভোট, লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: দেশে ৭ দফায় ভোট, লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। দেশের ১৮তম লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha 2024) ৭ দফায় হবে বলে জানাল নির্বাচন কমিশন। শনিবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করে লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করে কমিশনের (Election Commission) ফুল বেঞ্চ। সারা দেশে ১৯ এপ্রিল ভোট শুরু হবে। ৪ জুন ভোট গণনা। কমিশন ভোট ঘোষণা করে দেওয়ার অর্থ এখন থেকেই কার্যকর হয়ে গেল নির্বাচনী আচরণবিধি। অর্থাৎ গোটা দেশের আইনশৃঙ্খলার ভার চলে গেল নির্বাচন কমিশনের হাতে। 

    দেশে কবে কোথায় ভোট গ্রহণ

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানান, প্রথম দফায় ২১ রাজ্যে ভোট হবে। দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ২৬ এপ্রিল। তৃতীয় দফার ভোট হবে ৭ মে। চতুর্থ দফার ভোট হবে ১৩ মে। পঞ্চম দফার ভোট হবে ২০ মে। ষষ্ঠ দফার ভোট হবে ২৫ মে। সপ্তম দফার ভোট হবে ১ জুন। ২২ রাজ্যে এক দফাতেই ভোট গ্রহণ করা হবে। ২ দফায় ভোট হবে ৪ রাজ্যে, কর্নাটক, ত্রিপুরা, মণিপুর ও রাজস্থানে। ৩ দফায় ভোট হবে অসম ও ছত্তীসগঢ়ে। ৪ দফায় ভোট হবে ওড়িশা, মধ্য প্রদেশ ও ঝাড়খণ্ডে। ৫ দফায় ভোট হবে মহারাষ্ট্র ও জম্মু-কাশ্মীরে। ৭ দফায় ভোট হবে পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর প্রদেশ ও বিহারে।

    উপনির্বাচন ও বিধানসভা নির্বাচন

    ২৬ বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই হবে। বিহার, গুজরাট, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ, হিমাচলপ্রদেশ, কর্নাটক, তামিলনাড়ুতে উপনির্বাচন বাকি। যত শূন্যপদ রয়েছে, সবকটি করান হবে। সিকিম, ওড়িশা, অরুণাচল প্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ— চার রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনও হবে লোকসভার সঙ্গে।

    আরও পড়ুন: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ কমিশনের, বাংলায় ভোট ৭ দফায়

    পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গণতন্ত্র

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার এদিন জানিয়েছেন, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গণতন্ত্রের দিকে তাকিয়ে গোটা পৃথিবী। দেশে প্রায় ৯৭ কোটি রেজিস্ট্রার্ট ভোটার রয়েছেন। ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১০ লক্ষ। ৫৫ লক্ষ ইভিএম থাকছে। পুরুষ ও মহিলা ভোটারের অনুপাত হল ১০০০ : ৯৪৮। অর্থাৎ প্রত্যেক ১,০০০ জন পুরুষ ভোটারের ক্ষেত্রে মহিলা ভোটারের সংখ্যা হল ৯৪৮। যা আগেরবার ছিল ৯৪০। দেশের ১২ রাজ্যে পুরুষ ভোটারদের তুলনায় মহিলা ভোটারদের অনুপাত বেশি। দেশের ১২টি রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পুরুষ ভোটারদের থেকে মহিলা ভোটারের সংখ্যা। প্রথমবারের ভোটারের মধ্যে ৮৫.৩ লাখই তরুণী। তরুণ ভোটারের সংখ্যা ১৯.৭৪ কোটি। প্রথমবার ভোট দেবেন ১.৮২ কোটি ভোটার। ৮৫ বছরের ঊর্ধ্বে রয়েছেন ৮২ লক্ষ ভোটার। ট্রান্সজেন্ডার ভোটারের সংখ্যা ৪৮ হাজার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: বঙ্গে কত দফায় ভোট? লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা শনিবার, জানাল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: বঙ্গে কত দফায় ভোট? লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা শনিবার, জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। শুধু দিন ঘোষণার অপেক্ষা। তা-ও জানা যাবে আগামিকালই। কমিশনের তরফে ট্যুইট করে জানিয়ে দেওয়া হল, ভোটের সময়সূচী ঘোষণা করতে নির্বাচন কমিশনের সাংবাদিক বৈঠক শনিবার। ১৬ মার্চ বিকেল তিনটেয় অনুষ্ঠিত হবে এই সাংবাদিক বৈঠক। কমিশন সূত্রে জানানো হয়েছে, বৈঠকটি ইসিআই-এর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে লাইভ স্ট্রিম করা হবে।

    লোকসভার পাশাপাশি একই সঙ্গে কয়েকটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের দিনও ঘোষণা করতে পারে কমিশন। প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) সঙ্গেই অরুণাচল প্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, সিকিম এবং ওড়িশায় বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। পাশাপাশি, কয়েকটি বিধানসভার উপ-নির্বাচনে দিনক্ষণও ঘোষণা হতে পারে শনিবার।এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের দুটি বিধানসভা আসন— মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলা ও উত্তর ২৪ পরগনার বরানগর কেন্দ্রের উপনির্বাচনও। 

    কত ধাপে নির্বাচন

    রাজ্যে রাজ্যে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) কখন হবে, কত ধাপে এবং তার জন্য কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তাও জানিয়ে দেওয়া হবে দ্রুত। কমিশন সূত্রে খবর, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পরপরই নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হবে এবং সে কারণে এই সময়ের পরে সরকার নতুন কোনও নীতি বা সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে পারবে না। বৃহস্পতিবারই নির্বাচন কমিশনের জোড়া শূন্যপদে দুই অবসরপ্রাপ্ত আমলাকে নিয়োগ করা হয়। দেশের দুই নির্বাচন কমিশনারের পদে আসেন সুখবীর সিং সান্ধু এবং জ্ঞানেশ কুমার। এই দুই শূন্যপদে নিয়োগের জন্য বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসেছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের কমিটি। শূন্যপদ পূরণের পরই ভোটের দিন ঘোষণার কথা জানিয়ে দিল কমিশন।

    কবে থেকে লাগু নির্বাচনী আচরণবিধি

    সূত্রের খবর, বর্তমান লোকসভার (Lok Sabha Election 2024) মেয়াদ ১৬ জুন, ২০২৪ এ শেষ হবে। তাই নিয়ম অনুসারে  তার আগে নতুন লোকসভা গঠন করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গে ভোট হতে পারে সাতেরও বেশি দফায় ভোটগ্রহণ হতে পারে। নির্বাচনের জন্য রাজ্যে থাকবে ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। নির্বাচনের দিন ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই দেশ জুড়ে লাগু হয়ে যাবে নির্বাচনী আদর্শ আচরণবিধি। 

    আরও পড়ুন: নিউজ সার্ভিস চালু প্রসার ভারতীর, বিনামূল্যে মিলবে কপিরাইট-ফ্রি খবরাখবর

    ২০১৯ সালে সাত দফায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাজ্যে। ২০১৯ সালে, ১০ মার্চ সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল এবং তারপরে লোকসভা নির্বাচন সাত ধাপে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেবার ১১ এপ্রিল শুরু হয়েছিল ভোটগ্রহণ। ২০১৯ সালে  ভোটের ফল ঘোষণা হয় ২৩ মে। এবার ভোটগ্রহণের প্রথম দফাটি হতে পারে ১৬ এপ্রিলের আশেপাশে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: শুধু উত্তর ২৪ পরগনাতেই ২১ কোম্পানি, রাজ্যের কোন জেলায় রয়েছে কত বাহিনী?

    Lok Sabha Election 2024: শুধু উত্তর ২৪ পরগনাতেই ২১ কোম্পানি, রাজ্যের কোন জেলায় রয়েছে কত বাহিনী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক দলগুলির পক্ষ থেকে প্রার্থী ঘোষণার পর্ব শুরু হলেও ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) দিনক্ষণ আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও ঘোষণা করেনি নির্বাচন কমিশন। বাংলায় নির্বাচনের সময় যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, সেই অভিজ্ঞতাকে মাথায় রেখে এবং ভোটারদের আস্থা ফেরাতে মার্চ মাসের প্রথম থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে আসা হয়েছে এ রাজ্যে। 

    এই মর্মে, পশ্চিমবঙ্গে এখনও পর্যন্ত মোট ১৫০ কোম্পানি বাহিনী পৌঁছে গিয়েছে এবং বিভিন্ন জেলায় তাদের মোতায়েন করা হয়েছে (Lok Sabha Election 2024)। জেলায় জেলায় টহল শুরু করেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এলাকার রাস্তা ধরে রুট মার্চ করছেন জওয়ানরা। এই বাহিনীর মধ্যে কোন কোন জেলায় কত কোম্পানি মোতায়েন করা হয়েছে তার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে কমিশনের পক্ষ থেকে। দেখা যাচ্ছে, সবচেয়ে বেশি বাহিনী মোতায়েন রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনাতে।

    উত্তর ২৪ পরগনায় কত (Lok Sabha Election 2024)?

    উত্তর ২৪ পরগনায় এখনও পর্যন্ত ২১ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। শুধুমাত্র বসিরহাটেই মোতায়েন রয়েছে ৫ কোম্পানি। এছাড়া, বারাসতে ৩, বনগাঁয় ৩, বারাকপুরে ৬, বিধাননগরে ৪ কোম্পানি বাহিনী রাখা হয়েছে। এই জেলার সব জায়গায় বিএসএফ বাহিনী থাকবে। কেবলমাত্র বিধাননগরে সিআরপিএফ রাখা হবে।

    দক্ষিণবঙ্গে আর কোথায় কত?

    অন্যদিকে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর, ডায়মন্ডহারবাড়, সুন্দরবনে মোট ৯ কোম্পানি বাহিনী রাখা হবে। একই সঙ্গে বাঁকুড়ায় ৪, বীরভূমে ৪, পূর্ব মেদিনীপুরে ৭, পশ্চিম মেদিনীপুরের ৫ কোম্পানি মোতায়েন রয়েছে। আবার নদিয়া জেলায় ৮ কোম্পানি, মুর্শিদাবাদ জেলায় ৮, পশ্চিম বর্ধমানে ৬, পূর্ব বর্ধমানে ৪, পুরুলিয়ায় ৪  এবং ঝাড়গ্রামে ৩ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

    কলকাতায় কত বাহিনী (Lok Sabha Election 2024)

    কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতায় মোট ১০ কোম্পানি বাহিনী রাখা হয়েছে। তার মধ্যে ৮ কোম্পানি বিএসএফ এবং দুই কোম্পানি সিআরপিএফ। হাওড়া, হুগলি ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় মোতায়েন করা হয়েছে ৯ কোম্পানি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এর মধ্যে হুগলির চন্দননগরেই রয়েছে ৫ কোম্পানি বাহিনী।

    উত্তরবঙ্গে কত (Lok Sabha Election 2024)?

    দক্ষিণবঙ্গের সঙ্গে উত্তরবঙ্গেও বাহিনী মোতায়েন হয়েছে। এর মধ্যে দার্জিলিঙে ৭ কোম্পানি, কোচবিহারে ৫ কোম্পানি, আলিপুরদুয়ারে ৩ কোম্পানি, জলপাইগুড়িতে চার কোম্পানি, কালিম্পঙে ২ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হবে। উত্তর-দক্ষিণ দুই দিনাজপুরে থাকবে মোট ৭ এবং ৪ কোম্পানি। মালদায় মোতায়েন করা হবে ৭ কোম্পানি বাহিনী।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোট পরিচালনা করতে ২,১৫০ পর্যবেক্ষক নিয়োগ কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: ভোট পরিচালনা করতে ২,১৫০ পর্যবেক্ষক নিয়োগ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) ভোট পরিচালনা করতে ২,১৫০ পর্যবেক্ষক নিয়োগ করল কমিশন। যার মধ্যে ৯০০ সাধারণ পর্যবেক্ষক (Election Observer) এবং ৪৫০ পুলিশ পর্যবেক্ষক রয়েছে। সোমবারই এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানিয়েছে কমিশন (ECI)।

    ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে পর্যবেক্ষকদের (Election Observer) ফোন

    কমিশনে সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়া মাত্রই পর্যবেক্ষকরা বুথস্তরে গিয়ে কাজ শুরু করে দেবেন। যে কোনও অভিযোগ পাওয়া মাত্রই দ্রুত পদক্ষেপ করবেন পর্যবেক্ষকরা। সাধারণ ভোটার এবং রাজনৈতিক দলগুলির (Lok Sabha Election 2024) অভিযোগও শুনবেন পর্যবেক্ষকরা। ফোন এবং ই-মেল মারফত অভিযোগ জমা করতে পারবেন সাধারণ ভোটাররা। কমিশনের নির্দেশ, ফোন ২৪ ঘণ্টা চালু রাখতে হবে পর্যবেক্ষকদের (Election Observer) এবং সমস্ত ফোন ধরতে হবে। কমিশনের এক শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন, যে কোনও ভোটে পর্যবেক্ষকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। কমিশনের হয়ে ভোট পরিচালনার দায়িত্বে তাঁরাই থাকেন।

    পর্যবেক্ষকদের (Election Observer) গাড়িতে লাগানো থাকবে জিপিএস

    কমিশনের নির্দেশ, নির্দিষ্ট লোকসভা কেন্দ্রে (Lok Sabha Election 2024) দায়িত্বপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষকদের গোটা ভোট প্রক্রিয়া চলার সময় সেখানেই থাকতে হবে। তাঁদের গাড়িতে লাগানো থাকবে জিপিএস যন্ত্র। যাতে সহজেই তাঁদের লোকেশন জানা যায়। সমাজমাধ্যম, সংবাদমাধ্যমে পর্যবেক্ষকদের ফোন নম্বর এবং ই-মেল প্রকাশ করতে হবে, যাতে ভোটার থেকে প্রার্থী, সকলে তা জানতে পারেন। পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে সংযোগ রক্ষার জন্য নিরাপত্তা এবং অন্য আধিকারিক নিয়োগ করবে জেলা নির্বাচনী দফতর। পর্যবেক্ষকদের সৎ ভাবে নিজের কাজ চালানোর নির্দেশ দিয়েছে কমিশন (Election Commission)। পরিস্থিতি সর্বদা পর্যবেক্ষণ করতে হবে তাঁদের। যথা সম্ভব বেশি সংখ্যক বুথে ঘুরে ঘুরে পরিস্থিতির উপর নজর রাখতে হবে পর্যবেক্ষকদের। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলতে হবে, কোথাও কোনও অসুবিধা হচ্ছে কিনা জানতে হবে। বিশেষত সংবেদনশীল এলাকায় বেশি নজর দিতে হবে পর্যবেক্ষকদের (Election Observer)।

    প্রার্থী এবং জনসভার উপরেও নজর রাখবে কমিশন (ECI)

    প্রার্থী এবং রাজনৈতিক দলগুলির জনসভার (Lok Sabha Election 2024) উপরেও নজর রাখবেন পর্যবেক্ষকরা। কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং রাজ্য পুলিশ সঠিক ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, সেটাও দেখতে হবে পর্যবেক্ষকদের। কোনও বিশেষ রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর সুবিধার্থে যাতে বাহিনীকে ব্যবহার করা না হয়, তা-ও নিশ্চিত করতে হবে। সিইও দফতরের ওয়েবসাইটেও পর্যবেক্ষকদের সব নম্বর রাখতে হবে। শুধু ফোন নম্বর জানালেই হবে না, ভোট প্রক্রিয়া চলাকালীন পর্যবেক্ষকদের প্রত্যেকের ফোন কল রিসিভ করার ওপর বারবার জোর দিয়েছে কমিশন (Election Commission)। কারণ সব থেকে বেশি অভিযোগ এটাই আসে যে পর্যবেক্ষকদের ফোনে পাওয়া যায়নি। কোনও অভিযোগ এলে প্রথমে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলে সেটা মেটাতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share