Tag: Election Commission

Election Commission

  • Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘিত হলেই কড়া পদক্ষেপ, হুঁশিয়ারি কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘিত হলেই কড়া পদক্ষেপ, হুঁশিয়ারি কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই লাগু হয়ে যাবে আদর্শ আচরণ বিধি। তার আগে নির্দেশিকা জারি করে জাতীয় নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিল, প্রত্যক্ষ তো বটেই, পরোক্ষভাবেও যদি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করা হয়, তাহলে কড়া পদক্ষেপ করবে কমিশন।

    আট আচরণ বিধি

    সব মিলিয়ে আটটি আচরণ বিধির কথা উল্লেখ করা হয়েছে নির্দেশিকায়। এগুলি হল—

    ১. নির্বাচনী (Lok Sabha Elections 2024) প্রচার চলাকালীন এমন কোনও মন্তব্য বা আচরণ করা যাবে না, যার ফলে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে অশান্তি বা হিংসা ছড়িয়ে পড়ে।

    ২. কোনও ধর্মীয় স্থানকে প্রচারের মঞ্চ বানানো যাবে না। ভোট আদায়ের জন্য জাত বা ধর্মীয় অনুভূতি কাজে লাগানো যাবে না।

    ৩. কারও সমালোচনা করতে হলে কার্যকলাপ ও নীতির মধ্যেই তা সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। কারও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সমালোচনা করা যাবে না।

    ৪. ভোটারদের বিভ্রান্ত করতে ভুয়ো কোনও তথ্য দেওয়া যাবে না ভাষণে। কোনও রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর বিরুদ্ধে কোনও ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা যাবে না।

    ৫. রাজনৈতিক দলের প্রচারে (Lok Sabha Elections 2024) যাতে কোনওভাবেই নারীদের সম্মান ও মর্যাদা নষ্ট করা না হয়, তা মাথায় রাখতে হবে।

    ৬. ভিত্তিহীন বা ভুয়ো বিজ্ঞাপন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না।

    ৭. খবরের মোড়কে কোনও বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা যাবে না।

    ৮. সমাজমাধ্যমে এমন কিছু পোস্ট বা শেয়ার করা যাবে না, যা আপত্তিকর ও রুচিহীন।

    কমিশনের ফুল বেঞ্চ

    রবিবারই রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। এদিন সন্ধে ছ’টায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাবের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে বেঞ্চের সদস্যদের। বৈঠকে থাকবেন রাজ্য পুলিশের নোডাল অফিসার আনন্দ কুমার। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার আসবেন রবিবার রাতে। ফুল বেঞ্চের সদস্য সংখ্যা ১৩। এঁদের মধ্যে রয়েছেন অরুণ গোয়েল, ধর্মেন্দ্র শর্মা, নীতেশ ব্যাসও। সোমবার সকাল থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন। তাদের কার, কী অভিযোগ, তা শুনবেন কমিশনের ফুল বেঞ্চের সদস্যরা। এই বৈঠকের পরেই জেলাশাসক ও পুলিশ অফিসারদের নিয়ে হবে পৃথক বৈঠক। মঙ্গলবার রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং ডিজির সঙ্গেও বৈঠক করবে কমিশন (Lok Sabha Elections 2024)।

    আরও পড়ুুন: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Election Commission: নির্বাচনে কড়া নজরদারির জন্য কমিশন তৈরি করল বিশেষ অ্যাপ

    Election Commission: নির্বাচনে কড়া নজরদারির জন্য কমিশন তৈরি করল বিশেষ অ্যাপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী হিসেব এবার অ্যাপেও। ফলে নির্বাচন কমিশন (Election Commission) আরও শক্তিশালী হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। এতদিন পর্যন্ত নির্বাচনের সময় নির্বাচনের হিসেব দেখভাল করার জন্য যে এজেন্সিগুলি কাজ করত, সেখানে হাতে কলমে কাজ করা হত এবং সেই সঙ্গে হাতে কলমেই হিসাব পাঠানো হত। এবার থেকে এই প্রথম তৈরি করা হল একটি অ্যাপ। এই অ্যাপের সাহায্যে নির্বাচনের আয়-ব্যয় সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ের ওপর নজর রাখতে পারবে নির্বাচন কমিশন।

    কমিশন সূত্রে খবর (Election Commission)

    নির্বাচন কমিশন (Election Commission) সূত্রে খবর, যে মুহূর্তে ২২টি এজেন্সি থেকে কোনও কিছু তথ্য পাওয়া যাবে, সেই তথ্য তৎক্ষণাৎ আপলোড করা হবে ওই অ্যাপে। শুধু তাই নয়, একইসঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলিও যদি কোনরকম ভাবে কমিশনের নিয়মবহির্ভূত কোনও কাজ করতে যায় তাও তৎক্ষণাৎ ওই অ্যাপের মাধ্যমেই ধরা পড়ে যাবে। অর্থাৎ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এক নিমেষে সকলের কাজকে হাতের মুঠোর মধ্যে আনতেই কমিশনের এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এরই পাশাপাশি শুক্রবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে একজন আন্ডার সেক্রেটারি পদাধিকারী সহ ২ সদস্যের এক প্রতিনিধি দল আসে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে। যেখানে কমিশনের সমস্ত প্রযুক্তির ওপর নির্ভরকারী অ্যাপকে নিয়ে বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ দেন তাঁরা। 

    জবাবদিহি করতে হবে কমিশনের কাছে

    বিশেষত এই অ্যাপে সবকিছুতেই একটি সময় নির্ধারণ করা আছে। সেই সময়ের মধ্যেই শেষ করতে হবে সংশ্লিষ্ট কাজ, না হলে ওই অ্যাপ আর কোনও কাজ করবে না। কোনও প্রার্থী তাঁর মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর তাঁকে তা সঙ্গে সঙ্গেই ওই অ্যাপের মধ্যে আপলোড করতে হবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে। কারও সময় যদি পেরিয়ে যায়, তাহলে ওই অ্যাপে আর কোনও কাজ করা যাবে না। এখানেই শেষ নয়। কেন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা যায়নি, তার জবাবদিহি করতে হবে নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) কাছে। এক কথায় বলাই যায় কমিশন এবার সব দিক থেকেই রীতিমতো কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে। কোনও কিছুতেই কাউকেই রেয়াত করতে রাজি নয় জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Vote: রাজ্য পুলিশের সঙ্গে বৈঠক, ৩ মার্চ আসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ

    Lok Sabha Vote: রাজ্য পুলিশের সঙ্গে বৈঠক, ৩ মার্চ আসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে ততই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে বাংলার পরিস্থিতি। শাসকের চোখ রাঙানি বাড়ছে। এর মধ্যেই প্রাক নির্বাচনী প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে  আসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। রাজ্য সফরে আসার দিন বদলেছে তারা। ৪ মার্চের বদলে একদিন আগেই ৩ মার্চ শহরে আসছে ফুল বেঞ্চ। সর্বদলীয় বৈঠকের পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গেও বৈঠক করে রাজ্যের প্রাক নির্বাচনী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবে কমিশন।

    কবে কবে বৈঠক

    কমিশন সূত্রে খবর, ৩ মার্চই রাজ্যে পা রাখতে চলেছেন নির্বাচন কমিশনাররা। সে দিনই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গে বৈঠক সারবে ফুল বেঞ্চ। ৪ মার্চ সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সমস্ত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবে। সেদিনই সাড়ে ১১টা থেকে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে কমিশনের। বৈঠক শেষ হওয়ার কথা সন্ধ্যা ৭টায়। ৫ মার্চ আইন কার্যকর করে যে সমস্ত সরকারি সংস্থা, তাদের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশনের ফুল বেঞ্চ। কথা বলবেন  রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং পুলিশের ডিজির সঙ্গেও। সূচি অনুযায়ী, সব শেষে ৫ মার্চ বেলা সাড়ে ১২টা থেকে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বে়ঞ্চ।

    আরও পড়ুন: শিশুর জন্যও আধার পরিচিতি! জানুন কীভাবে তৈরি করবেন ‘বাল আধার’?

    কেন এত বৈঠক

    জাতীয় নির্বাচন কমিশন  সূত্রে খবর, ৫ মার্চ রাজ্য পুলিশের কর্তাদের সঙ্গে কমিশনের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমে রাজ্য পুলিশ ও রাজ্যের গোয়েন্দা বিভাগের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন। ডিজি রাজীব কুমারের সঙ্গে আলাদা করে বৈঠক করবে ফুল বেঞ্চ। স্পর্শকাতর এবং সংবেদনশীল বুথগুলি নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।  প্রসঙ্গত, রাজ্যে ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। আগামী সপ্তাহেই বাহিনীর একটি অংশ রাজ্যে চলে আসার কথা রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: স্পর্শকাতর বুথ ক’টি? জেলাশাসকদের কাছে তালিকা চাইল নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: স্পর্শকাতর বুথ ক’টি? জেলাশাসকদের কাছে তালিকা চাইল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় প্রতিটি লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) কেন্দ্রের অধীনে কতগুলি স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে, জেলাশাসকদের কাছে সেই তালিকা চাইল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। বুধবারের মধ্যেই স্পর্শকাতর বুথ ও এলাকার তালিকা পাঠানোর নির্দেশ দিলেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। ২০১৯-এর তুলনায় স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা বেড়েছে কিনা, সেটাও জানতে চাইল কমিশন। স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যার উপর নির্ভর করেই মোতায়েন করা হবে কেন্দ্রীয় বাহিনী।

    নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ

    আর মাস খানেকের অপেক্ষা। এগিয়ে আসছে লোকসভা ভোট। প্রতিটি রাজ্যেই প্রশাসনের কাছ থেকে আইন শৃঙ্খলার রিপোর্ট নেওয়ার কাজ চলছে। লোকসভা ভোটে শুধুমাত্র বাংলার জন্যই ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছে নির্বাচন কমিশন। স্পর্শকাতর বুথের উপর নির্ভর করেই লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে আধা সেনা মোতায়েন হবে। তার জন্যই দ্রুত তালিকা চাইল নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কেন্দ্রীক হিংসা ও তার পরবর্তী সময়ে ‘সন্ত্রাস’-এর অভিযোগ একাধিকবার তুলেছে রাজ্যের বিরোধী দলগুলি৷ বিজেপির তরফে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নির্বাচন করাতে বারংবার অনুরোধ আগেও করা হয়েছে। ২০১৯-এর তুলনায় স্পর্শকাতর বুথ ও স্পর্শকাতর অঞ্চলের সংখ্যা কি বেড়েছে? তারও রিপোর্ট চেয়েছে নির্বাচন কমিশন। সেক্ষেত্রে ওই কেন্দ্রগুলিতে নির্বাচনের সমস্ত পরিচালনার ভার কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর থাকতে পারে বলেই মনে করা হচ্ছে৷ 

    আরও পড়ুুন: ‘সন্দেশখালি না গিয়ে শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত মুখ্যমন্ত্রী’, তোপ সুকান্তর

    প্রসঙ্গত, জেলায় জেলায় আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আগেও রিপোর্ট তলব করেছিল নির্বাচন কমিশন। কোন জায়গায় আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হলে তার রিপোর্ট সঙ্গে সঙ্গে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরের তরফে। এই বিষয়ে জেলাশাসকদের সঙ্গে গত সপ্তাহেই ভার্চুয়াল বৈঠক করেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি জেলাশাসক, পুলিশ সুপার, পুলিশ কমিশনারদের নিয়ে সশরীরে বৈঠক করবেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। জেলায় জেলায় যে অঞ্চলে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে সেই এলাকাগুলিকে মার্ক করে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। সূত্রের খবর, উত্তর ২৪ পরগনার দিকে এবার বিশেষ নজর দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Elections 2024: রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ, ভোটের ঘোষণা কবে?

    Loksabha Elections 2024: রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ, ভোটের ঘোষণা কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাদ্যি বাজতে চলেছে লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Elections 2024)! নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে যেতে পারে লোকসভার। এই মাসের প্রথম সপ্তাহেই রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, মার্চের ১০ তারিখের মধ্যেই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হতে পারে। উনিশের লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১১ এপ্রিল। সেবার ভোট হয়েছিল সাত দফায়। নির্বাচন-পর্ব শেষ হয়েছিল ১৯ মে। ফল প্রকাশ হয়েছিল ২৩ মে।

    নির্বাচনের ঢাকে কাঠি!

    সূত্রের খবর, রাজ্যে এসে নির্বাচন কমিশনার একাধিক বৈঠক করবেন। পুলিশ এবং প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন তিনি। নির্বাচনের (Loksabha Elections 2024) সময় আইন-শৃঙ্খলা ঠিক রাখা থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলবেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, মাঝ-এপ্রিলে নির্বাচন হতে পারে বলে আগেই জানিয়েছিল মাধ্যম। সেই মতোই প্রস্তুতি চলছে বলে সূত্রের খবর। ইতিমধ্যেই কোমর বেঁধে ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। গতবারের চেয়ে এবার আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে গেরুয়া শিবির।

    আব কি বার ৪০০ পার!

    দিন দুই আগে সংসদে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং বলেওছিলেন, বিজেপি একাই পাবে ৩৭০টি আসন। এনডিএ পার করবে ৪০০-র গণ্ডী। অবশ্য এই প্রথম নয়, মাস দুয়েক আগে দিল্লিতে দলের সদর দফতরে আয়োজিত বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী দলীয় নেতাকর্মীদের বলে দিয়েছিলেন, এবার (Loksabha Elections 2024) ৪০০-র বেশি আসন পেতে হবে। তার পরেই প্রচারের সুর বেঁধে ছিল বিজেপি-‘আব কি বার চারশো পার।’

    আরও পড়ুুন: প্রকাশ করা হবে ইউপিএ জমানার ‘কেলেঙ্কারি’, বাড়ছে বাজেট অধিবেশনের মেয়াদ

    কেন্দ্রের শাসক দলের প্রস্তুতি যখন তুঙ্গে, তখন ছন্নছাড়া দশা বিরোধী শিবিরে। অথচ মাস ছয়েক আগেই বিজেপিকে হারাতে জোট বেঁধেছিল ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছিল ‘ইন্ডি’। তার পর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রকট হয়েছে ‘ইন্ডি’র অন্দরের ফাটল। কখনও আসন রফা নিয়ে, কখনও আবার প্রধানমন্ত্রী মুখ কাকে করা হবে, তা নিয়ে অশান্তি লেগেই রয়েছে। পরিস্থিতি এমনই দাঁড়িয়েছে যে, বাংলায় ন্যায় যাত্রায় এসে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে। উত্তরপ্রদেশে আবার ১৬টি আসনে একতরফাভাবে প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি। আর বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার, যিনি কিনা ‘ইন্ডি’ জোটের অন্যতম মূল উদ্যোক্তা, তিনি তো ফিরে এসেছেন এনডিএ শিবিরে (Loksabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

       

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের ব্যবহার করা এ দেশে নতুন নয়। তবে এবার থেকে আর তা করা যাবে না। সোমবার নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Elections 2024) সাফ জানিয়ে দিয়েছে, নির্বাচনের কাজে কোনওভাবেই ব্যবহার করা যাবে না শিশুদের। এই মর্মে কঠোর নির্দেশিকাও জারি করা হয়েছে কমিশনের তরফে।

    জিরো টলারেন্স নীতি

    এ বিষয়ে কমিশন জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করছে। কমিশনের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত কোনও কাজে শিশুদের ব্যবহার করা যাবে না। প্রচারে শিশুরা পা মেলাতে পারবে না। পোস্টার বিলি, স্লোগান দেওয়া, মিছিলে হাঁটানো থেকে বিরত রাখতে হবে শিশুদের। নির্বাচন সংক্রান্ত বৈঠকেও শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রেই (Lok Sabha Elections 2024) এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে।

    শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন

    প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে প্রচারের সময় শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৬ মেনে চলতে হবে। ওই আইনে যা যা বলা আছে, তা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের কোলে নিয়ে বা কোনও গাড়িতে শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রচারে ব্যবহৃত কোনও কবিতা, গান কিংবা বক্তৃতায় শিশুদের উল্লেখ রাখা যাবে না। তবে কোনও রাজনৈতিক সভায় বাবা-মায়ের সঙ্গে যদি কোনও শিশু আসে, সেক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রচারের অঙ্গ হিসেবে সেই শিশুকে গণ্য করা হবে না। এবং তাতে কোনও বাধাও থাকবে না।

    কমিশনের নির্দেশ মানা না হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কমিশনের নির্দেশিকায়। এ প্রসঙ্গে, ২০১৪ সালে বম্বে হাইকোর্টে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার রায়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে নির্দেশিকায়। নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে বলা (Lok Sabha Elections 2024) হয়েছে, যদি এই নির্দেশ পালন করা না হয়, তাহলে অভিযুক্ত রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করবে ভারতের নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: বাংলা, বিহারের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও অশান্তি ইন্ডি জোটে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Suvendu Adhikari: বিজেপি করায় নাম নেই ভোটার তালিকায়! নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বিজেপি করায় নাম নেই ভোটার তালিকায়! নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি করায় নাম নেই ভোটার তালিকায়! ভোটার লিস্টেও দুর্নীতির অভিযোগে সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন, “ডায়মন্ড হারবার, আলিপুর সহ গোটা রাজ্যের অনেক এসডিও এই ধরনের অপকর্মে লিপ্ত হয়েছেন।” সামনেই লোকসভার ভোট, আর কেবলমাত্র বিজেপি করার জন্য নাম বাদ পড়ল! তাঁর এই অভিযোগে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে।

    কয়লা পাচার, গরু পাচার, বালি পাচার, মাটি পাচার, রেশন বণ্টন দুর্নীতি, স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, পুর নিয়োগ দুর্নীতি, মিড-ডে-মিল এবং আবাস দুর্নীতির পর এবার রাজ্যের ভোটার তালিকায় ব্যাপক দুর্নীতির কথায় আরও একবার সরব হল বিজেপি।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    রাজ্যের বিরোধী দলের সমর্থক-কর্মীদের রাজনৈতিক মতপ্রকাশ এবং গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার বিষয়ে একাধিকবার সরব হয়েছে বিজেপি। এবার ভোটার লিস্ট থেকে বিজেপি কর্মীদের নাম বাদ দিয়ে কারচুপির অভিযোগ তুলে শুক্রবার নির্বাচন কমিশনের অফিসে গিয়ে অভিযোগ করেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তালিকায় নাম না থাকা ২৫ জন বিজেপি কর্মী। তিনি বলেন, “ভোটার লিস্টে বাদ যাওয়া সকলেই ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের বাসিন্দা। প্রত্যেক বিজেপি কর্মীর নাম উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এই কাজ বিডিও, এসডিও এবং জেলা শাসকের প্রত্যক্ষ মদতে সম্ভব হয়েছে। তাই আজ নির্বাচন কমিশনে জানিয়ে গেলাম। রাজ্যের শাসক দলের নির্দেশে এই কাজ  হয়েছে।”

    আর কী বললেন?

    রাজ্যে ভোটার তালিকায় কারচুপি নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে ভোটার তালিকায় এবার যে ধরনের কারচুপি ঘটেছে তাতে রাজ্য সরকারের বিডিও, চুক্তি ভিত্তিককর্মী, ডেটা এন্ট্রি অপারেটের একসঙ্গে মিলে গভীর চক্রান্ত করেছে। এটা পরিকল্পিত সংগঠিত অপরাধ। ভারতের কোথাও এমন ঘটনা ঘটেনি। এটাই হল ডায়মন্ড হারবার মডেল। রাজ্যের ৪২টি লোকসভার আসনের মধ্যে সব জায়গায় এমন ঘটনা ঘটেছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এইভাবে কোনও ভোটারদের নাম বাতিল করা যায় না। তাই যাঁদের নাম বাদ পড়েছে তাঁদের নাম লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কমিশননের কাছে আবেদন করেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Voter List: ২০২৪ ভোটার তালিকা প্রকাশ নির্বাচন কমিশনের, রাজ্যে ভোটার সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি

    Voter List: ২০২৪ ভোটার তালিকা প্রকাশ নির্বাচন কমিশনের, রাজ্যে ভোটার সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত হল ২০২৪ সালের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা (Voter List)। সোমবার প্রকাশিত এই তালিকা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে বর্তমানে রাজ্যের মোট ভোটারের সংখ্যা ৭ কোটি ৫৮ লাখ ৩৭ হাজার ৭৭৮ জন। প্রসঙ্গত, ২৫ জানুয়ারি সারাদেশ জুড়ে পালিত হয় জাতীয় ভোটার দিবস। তার আগেই প্রস্তুত হয় সেই বছরের তালিকা। তালিকা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, নতুন ভোটারের সংখ্যা ১১,৩৩,৯৩৬ জন। নতুন ভোটারের মধ্যে ৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫২১ জন পুরুষ, ৫ লাখ ৭০ হাজার ৩৪১ জন মহিলা ও ৭৪ জন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার। পাশাপাশি এই মুহূর্তে রাজ্যে মোট পুরুষ ভোটারের (Voter List) সংখ্যা ৩,৮৫,৩০,৯৮১ জন, মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৩,৭৩,০৪,৯৬০ জন ও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ১৮৩৭ জন।

    মৃত ভোটারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫,৪৭,৭৫৭ জন

    ভোটার তালিকা (Voter List) অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে মৃত ভোটারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫,৪৭,৭৫৭ জন। গতবারের তুলনায় এবার সবমিলিয়ে ৪,৫১,৭০৬ জন ভোটার বাড়ল এই রাজ্যে। তালিকা অনুযায়ী বাংলায় পুরুষ ও মহিলার আনুপাতিক হার ১০০০:৯৫৬।  ২০১৯ সালের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী পুরুষ-মহিলার অনুপাত ১০০০:৯৪৯। ২০১৮-য় ১০০০:৯৪২। শেষ তিন বছরে এই বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ। আবার এই প্রথমবারের জন্য রাজ্যে সংখ্যার দিক থেকে পুরুষ ভোটারদের ছাপিয়ে গেল মহিলা ভোটারের (Voter List) সংখ্যা। ২০১৭, ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে জনসংখ্যার নিরিখে ভোটার বৃদ্ধির হার ছিল ০.৬৯%। পরিসংখ্যান বলছে, তিন বছরে এই হার আরও বেড়ে হল ০.৭০%। ২০১৬-য় এই হার ছিল ০.৬৮%।

    ৫ জানুয়ারি ভোটার তালিকা প্রকাশ হয় কিন্তু এবার পিছিয়ে গেল

    সাধারণভাবে প্রতিবছর ভোটার তালিকা প্রকাশ পায় ৫ জানুয়ারি কিন্তু নির্বাচন কমিশনের কাছে বিভিন্ন অভিযোগ জমা পড়ার কারণে, নতুন ভোটার তালিকা চলতি বছরে ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত হল বলে জানা গিয়েছে। ভোটার তালিকায় নানা জালিয়াতি নিয়ে সরব হয় রাজ্য বিজেপি। দফায় দফায় বিজেপির প্রতিনিধি দল যায় নির্বাচন কমিশনের কাছে। নির্বাচন কমিশনের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে চলতি বছরের এই ভোটার তালিকা একশো শতাংশই নির্ভুল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে কেন্দ্রের নতুন আইনে স্থগিতাদেশ দিল না শীর্ষ আদালত

    Election Commission: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে কেন্দ্রের নতুন আইনে স্থগিতাদেশ দিল না শীর্ষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের নতুন আইনে নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) নিয়োগ সংক্রান্ত প্যানেলে দেশের প্রধান বিচারপতিকে রাখা হয়নি।  কেন্দ্রের এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করে একাধিক আবেদন জমা পড়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সেই আইনে স্থগিতাদেশ দেওয়ার আর্জি জানিয়ে মামলা হয়েছিল। তবে শুক্রবার ওই আইনে স্থগিতাদেশ দিল না শীর্ষ আদালত। এ বিষয়ে কেন্দ্রের বক্তব্য জানতে চেয়েছে শীর্ষ আদালত।

    শীর্ষ আদালতের অভিমত

    বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত’র বেঞ্চ শুক্রবার প্রাথমিক শুনানি শেষে বলে আইনটির উপর স্থগিতাদেশ জারি জরুরি বলে আদালত মনে করে না। তবে মামলাকারীদের উত্থাপিত বিষয়গুলি নিয়ে আদালত কেন্দ্রীয় সরকারে বক্তব্য জানতে আগ্রহী। সেই মতো শুক্রবারই কেন্দ্রীয় সরকারকে নোটিস পাঠিয়েছে শীর্ষ আদালত। মামলাটির পরবর্তী শুনানি হবে ২০ এপ্রিল।  

    কী এই আইন

    কেন্দ্রের নতুন আইনে বলা হয়েছে, দেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) এবং অন্য নির্বাচন কমিশনারদের বাছাই করতে যে তিন সদস্যের প্যানেল আছে, তার সদস্য হবেন প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং প্রধানমন্ত্রীর দ্বারা মনোনীত এক জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এই কমিটি যে নাম কিংবা নামগুলি প্রস্তাব করবে, তাঁকে বা তাঁদের নিয়োগ করবেন দেশের রাষ্ট্রপতি। 

    আরও পড়ুন: কনকনে কলকাতা! পৌষের শেষে ঝোড়ো ব্যাটিং শীতের, কত নামবে তাপমাত্রা?

    স্থগিতাদেশ নয়

    জানা গিয়েছে, কংগ্রেস নেত্রী জয়া ঠাকুর কেন্দ্রের আনা এই আইনের উপরে স্থগিতাদেশ জারির আর্জি জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। তাঁর তরফে উপস্থিত আইনজীবী বিকাশ সিং বলেন, “এই আইন ক্ষমতার বিভাজনের ভাবনার সম্পূর্ণ বিরুদ্ধ”। তবে বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চের তরফে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের (Election Commission) এই আইনের উপরে স্থগিতাদেশ জারি করতে অস্বীকার করে। শীর্ষ আদালতের তরফে বলা হয়, এই আইনে স্থগিতাদেশ জাকি করা যাবে না। পিটিশনের একটি কপি কেন্দ্রের কাউন্সিলকে পাঠানো হচ্ছে। বিচারপতি সঞ্জীব খান্না বলেন, “আমরা সংশোধিত আইনের উপরে স্থগিতাদেশ জারি করতে পারি না। কেন্দ্রকে নোটিস দেওয়া হচ্ছে। এপ্রিল মাসের মধ্যে এই নোটিসের জবাব দিতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • EC issues Guidelines: কল্যাণকাণ্ডের পর রাজনৈতিক দলগুলিকে নির্দেশিকা কমিশনের, কী লেখা তাতে?

    EC issues Guidelines: কল্যাণকাণ্ডের পর রাজনৈতিক দলগুলিকে নির্দেশিকা কমিশনের, কী লেখা তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শারীরিক প্রতিবন্ধকতা থাকা ব্যক্তিদের প্রতি সদয় ও সম্মান প্রদান করতে প্রকাশিত নির্দেশিকার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলিকে পরামর্শ দিল নির্বাচন কমিশন (EC issues Guidelines)। কল্যাণকাণ্ডের পর কমিশনের এই নির্দেশিকা নিয়ে জোর চর্চা রাজধানীর রাজনৈতিক মহলে।

    কল্যাণকাণ্ডে জোর চর্চা

    সম্প্রতি, সংসদের বাইরে প্রতিবাদ চলাকালীন দেশের উপ-রাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়কে মিমিক করেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কল্যাণের সেই মিমিক্রির ভিডিও নিজের ফোনে বন্দি করতে দেখা যায় কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে। এই ঘটনায় তুমুল শোরগোল পড়ে যায়। কল্যাণের এই আচরণের তীব্র নিন্দা করে বিজেপি। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ ধনখড়কে ফোন করে সমবেদনা জানান খোদ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোশ্যাল মিডিয়াতেও কল্যাণের উদ্দেশে ধেয়ে আসে কটাক্ষের বন্যা। 

    এই প্রেক্ষিতে, বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক দলগুলির উদ্দেশে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করে নির্বাচন কমিশন (EC issues Guidelines)। ওই নির্দেশিকায় সরাসরি কল্যাণকাণ্ডের উল্লেখ না করা হলেও, নির্দেশিকার সময় ও বিষয়বস্তু নিয়ে বর্তমানে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা। ঠিক কী বলা হয়েছে ওই নির্দেশিকায়?

    কী আছে নির্দেশিকায়?

    কমিশনের পাঠানো নির্দেশিকায় বলা হয়েছে— প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সমান অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ভোটগ্রহণে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য করতে ও সকলকে অন্তর্ভুক্ত করে তুলতে কোনও প্রকার আপস করে না নির্বাচন কমিশন। সফল গণতন্ত্রের ভিতে রয়েছে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সকল গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ। কমিশন আরও জানিয়েছে (EC issues Guidelines), সকলের সমান অংশগ্রহণের অন্যতম লক্ষ্য হল প্রতিবন্ধী ও বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা ও তাঁদের যোগ্য সম্মান প্রদান করা। যে কোনও জনসমাবেশ, লেখা, রাজনৈতির প্রচারের সময় রাজনৈতিক দল এবং তাদের প্রতিনিধিদের উচিত শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের দুর্বলতা সংক্রান্ত ইঙ্গিতবাহী মন্তব্য বা কটাক্ষ করা থেকে বিরত থাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share