Tag: Indian Navy

Indian Navy

  • Agnipath Scheme: ভারতে প্রথম মহিলা নাবিক! অগ্নিপথ প্রকল্প দেখাচ্ছে পথ

    Agnipath Scheme: ভারতে প্রথম মহিলা নাবিক! অগ্নিপথ প্রকল্প দেখাচ্ছে পথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ (Agnipath scheme) প্রকল্পের অধীনে প্রথম মহিলা নাবিক (Women Sailors) পেতে চলেছে ভারতীয় নৌবাহিনী। রবিবার, নৌবাহিনীর ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠী (Vice Admiral Dinesh K Tripathi) একথা জানান। তিনি বলেন, ”  শীঘ্রই নৌবাহিনীর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে। ২৫ জুনের মধ্যে আমাদের বিজ্ঞাপন পৌঁছে যাবে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকে। এক মাসের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। নৌবাহিনীর প্রথম অগ্নিবীর ২১শে নভেম্বর আমাদের প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে রিপোর্ট করবে। প্রাথমিকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমরা নৌবাহিনীতে নারী অগ্নিবীর নিচ্ছি। এর জন্য আমাদের প্রশিক্ষণে সংশোধনী আনার কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। আমি আশা করি পুরুষ ও মহিলা অগ্নিবীর আইএনএস চিল্কায় রিপোর্ট করবেন।” 

    রবিবার অগ্নিপথ প্রকল্পের অধীনে সেনা নিয়োগের সময়সূচি ঘোষণা করেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল অনিল পুরি। সাংবাদিক বৈঠকে তিনি জানান, সরকার অগ্নিপথ প্রকল্পের বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। যুব সমাজকে আবেদন করা হচ্ছে তারা যেন আন্দোলনে এ বার রাশ টানে। এর পরই অগ্নিপথ প্রকল্প অধীনস্থ অগ্নিবীরদের অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে নৌবাহিনীর পরিকল্পনার বিবরণ দেন ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠী। তিনি জানান, আগামী ২৫ জুনের মধ্যে নৌবাহিনীর প্রধান কার্যালয় থেকে নিয়োগের বিস্তৃত নির্দেশিকা প্রকাশ করা হবে। মহিলা এবং পুরুষ—উভয়ের কাছে অগ্নিবীর প্রকল্পের অধীনে নৌবাহিনীতে যোগ দেওয়ার সুযোগ থাকছে।

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু ২৪ জুন, পরীক্ষা জুলাইয়ে

    নৌবাহিনীতে প্রথম বছরে তিন হাজার অগ্নিবীর নিয়োগের কথা রয়েছে। এদের মধ্যে আনুমানিক ১০ শতাংশ মহিলা অগ্নিবীর নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। অর্থাৎ ৩০ জন মহিলা অগ্নিবীর ভারতীয় নৌবাহিনীতে আসতে চলেছে, বলে আশা প্রকাশ করেন ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠী। নৌবাহিনীতে নারীদের সমান মর্যাদা দেওয়া হবে বলে আগেই জানিয়েছিলেন নৌ-সেনা প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার। তিনি বলেন, “নৌবাহিনীতে বিভিন্ন পদে মহিলারা বর্তমানে কাজ করছেন। এখানে প্রশাসনিক পদ বলে কোনও পৃথক জায়গা থাকে না। নৌবাহিনীর ইউনিটগুলির মধ্যে কিছু ইউনিট সমুদ্রে কাজ করে, আর কিছু ইউনিট স্থলভাগে কাজ করে। মহিলারা স্থলভাগে বশি কাজ করলেও এখন সমুদ্রেও কাজ করছেন।” এবার দেশের নৌবাহিনীতে নাবিক পদে দেখা যেতে পারে মহিলাদের। সৌজন্যে অগ্নিপথ প্রকল্প!

  • BrahMos Missiles: আরও ঘাতক! স্টেলথ ডেস্ট্রয়ারের জন্য ১৭০০ কোটি টাকার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র কিনছে নৌসেনা

    BrahMos Missiles: আরও ঘাতক! স্টেলথ ডেস্ট্রয়ারের জন্য ১৭০০ কোটি টাকার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র কিনছে নৌসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরতা ফুটিয়ে তুলতে বদ্ধপরিকর প্রতিরক্ষামন্ত্রক। মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মন্ত্রকে হাতিয়ার করে বৃহস্পতিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রক ব্রহ্মস এয়ারোস্পেস প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে ১৭০০ কোটির চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। নৌসেনার জন্য মিসাইল কিনতেই এই চুক্তি। মন্ত্রক সূত্রে এক বিবৃতি জারি করে এই উদ্যোগের কথা জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতীয় নৌ সেনার শক্তি আরও বাড়াবে এই মিসাইল। আসলে এই ধরনের মিসাইল যেমন স্থলভাগ থেকে লক্ষ্যবস্তুর উপর নিক্ষেপ করা যায়। আবার একইভাবে জলেও শত্রুপক্ষের জাহাজে আঘাত হানতে এটি সক্ষম।

    ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর কাছে সাধারণত তিন ধরনের ব্রহ্মস মিসাইল রয়েছে। যা স্থল, জল, ও আকাশে আঘাত হানতে পারে। কিছুদিন আগেই সুখোই-৩০ বিমান থেকে ভারত ব্রহ্মস মিসাইলের সফল পরীক্ষা করা হয়। কয়েকদিন আগে মহড়ার সময় বঙ্গোপসাগরে নিখুঁত নিশানায় আঘাত হানতে পেরেছিল এই মিসাইল। এই সাফল্য একেবারে গেম চেঞ্জার, বলে আগেই জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞেরা। 

    আরও পড়ুন: ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    ইন্দো রাশিয়ান যৌথ উদ্যোগে তৈরি হয়েছিল এই মিসাইল। এটির পাল্লা মোটামুটি ২৯০ কিমি। এটিকে বিশ্বের দ্রুততম গতি সম্পন্ন মিসাইল বলে গণ্য করা হয়। প্রায় শব্দের গতিবেগের চেয়ে তিনগুণ বেশি গতিবেগে এটি ছুটতে পারে। ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে যে মিসাইল রয়েছে তার পাল্লা প্রায় ৪৫০-৫০০ কিমি পর্যন্ত। যুদ্ধের পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র। সম্প্রসারিত পাল্লায় এটি আঘাত হানতে সক্ষম। সমুদ্রের ওপর বিপক্ষের বড়সড় প্রতিরক্ষাকে ভেঙে দিতেই ব্রহ্মস বেশি কার্যকরী। তাই নৌসেনার জন্য এই মিসাইল আরও বেশি করে কেনার কথা ভাবছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক।

    সূত্রের খবর, ভারত আরও দূর পাল্লার ব্রহ্মস মিসাইল তৈরি করতে চাইছে। সেই মিসাইলের পাল্লা বৃদ্ধি করে প্রায় ৮০০ কিমি করা হতে পারে। সেই উদ্যোগ সফল করার লক্ষ্যেই কাজ করে চলেছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share